শিরোনাম
- পাওয়ার প্লেতে ভারতকে চাপে ফেললো পাকিস্তান
- হাসিনের সুরে কনার ‘নীরবে’
- নতুন গান 'সত্তা' নিয়ে হাজির ব্যান্ড 'আভাস'
- ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত
- বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া
- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
- ক্ষমতায় যেতে একটি দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে : রিজভী
- টানা পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
- ১৪৫ কোটি টাকার ফেরিঘাট অকেজো, বিকল্প ব্যবহারের পরিকল্পনা
- চট্টগ্রামে বিদ্যানন্দের ‘১০ টাকায় পূজার বাজার’
- এশিয়া কাপের ফাইনালে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে ভারত
- অনিয়মের অভিযোগে মাদ্রাসার নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
- দাদির বিরুদ্ধে নাতিকে জুসে বিষ মিশিয়ে হত্যার অভিযোগ
- ট্রফির সঙ্গে একাই ছবি তুললেন সালমান, অনুপস্থিত সূর্যকুমার
- নোয়াখালীতে ডায়াবেটিক সমিতি হাসপাতাল পরিদর্শন সমাজকল্যাণ সচিবের
- চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে কোস্টগার্ডের চিকিৎসা সেবা
- ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
- আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায় ঝুললো দুদকের নোটিশ
- বগুড়ায় নিরাপদ কৃষিকাজ বিষয়ক ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
- নকলের অভিযোগে বাউবির পীরগঞ্জ কেন্দ্র বাতিল
সহকারী শিক্ষকের মামলায় প্রধান শিক্ষক গ্রেফতার
বোয়ালমারী (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন

সহকারী শিক্ষিকার দায়ের করা নারী নির্যাতন মামলায় গ্রেফতার হলেন একই স্কুলেরপ্রধান শিক্ষক এবং বাদীর স্বামী। ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার সাতৈর ইউনিয়নের কাদিরদী গ্রামে এই ঘটনা ঘটেছে। মামলার বাদী পপি খানম কাদিরদী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। তিনি একই জেলার মধুখালি উপজেলার মহিষাপুর গ্রামের আবুল কাশেম খানের মেয়ে।
মামলার আসামি খন্দকার মাহাবুবুর রহমান (৪৩) একই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবং বাদী পপি খানমের স্বামী।
জানা যায়, চলতি বছরে ফরিদপুর আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে স্ত্রী পপি খানম একটি মামলা দায়ের করেন ( মামলা নম্বর - ৩১২/২২)। ওই মামলায় বৃহস্পতিবার রাতে বাদীর স্বামী খন্দকার মাহাবুবুর রহমানকে গ্রেফতার করে বোয়ালমারী থানা পুলিশ। শুক্রবার দুপুরে আসামিকে ফরিদপুর বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে মামলার বাদি পপি খানম বলেন, আমাদের বিয়ে হয় ২০১৫ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি। বিয়ের পর থেকেই আমাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতো। এজন্য ২০১৯ সালে একবার মামলা করি। তখন জেলা শিক্ষা অফিসার স্যারের মধ্যস্থতায় ওই বছরই মামলা তুলে নেই। কিন্তু নির্যাতন বন্ধ না হওয়ায় পরে ২০২২ সালের জুলাই মাসে পুনরায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ফরিদপুর বিজ্ঞ আদালতে মামলা করি। পরে আদালত বিষয়টির তদন্তভার বোয়ালমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট পাঠালে তিনি (ইউএনও) বিষয়টির মীমাংসার চেষ্টা করেন। কিন্তু আমার স্বামীর নাছোড়বান্দা মনোভবের কারণে ইউএনও স্যার তদন্ত প্রতিবেদন দিয়ে দেন।
এ বিষয়ে বোয়ালমারী থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আব্দুল ওহাব বলেন, আসামির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা থাকায় তাকে গ্রেফতার করে ফরিদপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়