শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৫ আপডেট:

নিরোর বাঁশি এবং মন্ত্রীর আকাশে হাঁটা

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিরোর বাঁশি এবং মন্ত্রীর আকাশে হাঁটা

জনগণ ও শাসকের সম্পর্ক বড় বিচিত্র। রোমান ইতিহাসে সম্রাট নিরোর কাহিনী পড়লে এখনো অনেক প্রশ্নের জবাব মেলে না। নিরো ছিলেন এক পাগলাটে শাসক। নিষ্ঠুর এই শাসক কবিতা লিখতেন। ভালো অভিনয় করতেন। বাজনার প্রশংসা তো ছিলই। রোম যখন পুড়ছিল এই নিরোই নিশ্চিন্তে বেহালা বাজাচ্ছিলেন। আবার কেউ কেউ লিখেছেন, বাঁশি বাজাচ্ছিল নিরো। ওই যুগে বাঁশের বাঁশি ছিল কিনা জানি না। তবে বেহালা ছিল না। সেই সময় ছিল লায়ার নামে এক ধরনের বাদ্যযন্ত্র। নিরো সম্ভবত তা-ই বাজাচ্ছিলেন।  বাঁশি, বেহালা, লায়ার যাই হোক নিরো একটা কিছু বাজাচ্ছিলেন। কথিত আছে সম্রাট তার প্রাসাদের বিশালত্ব বাড়াতেই জমি চেয়েছিলেন রোমবাসীর কাছে। কিন্তু রোমবাসী জমি দেননি। তারা রাজাকে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন, জমিগুলো তাদের বেঁচে থাকার সম্বল। রাজা জনগণের কথা কানে তোলেননি। কারণ রাজার দরকার প্রাসাদের সৌন্দর্য বাড়ানো। এর মধ্যে আগুন লাগে রোম নগরীতে। দাউ দাউ আগুনে পুড়তে থাকে গোটা রোম। মানুষের আর্তনাদে আকাশ-বাতাস ভারি হয়। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ ভিড় জমান রাজবাড়ির সামনে। রাজকর্মচারীরা তাদের তাড়িয়ে দেন। সম্রাটের কানে যায়নি মানুষের আর্তনাদ। কারণ নিরো ব্যস্ত তখন বাজনা নিয়ে। সম্রাট জানতেন রোম পুড়ছে। আর আগুন লাগিয়েছে তারই লোকজন। আগুন নিভলে সম্রাটের বাজনাও থামল। তিনি ঘটনাস্থলে গেলেন। হাত বাড়িয়ে দেন সাহায্যের। কিন্তু এতে আশ্বস্ত হননি ক্ষুব্ধ মানুষ। শুধু রোম পোড়ানো নয়, সম্রাট নিরোর ব্যক্তিগত জীবনে আরও অনেক নিষ্ঠুর অধ্যায় ছিল। ব্যক্তিগত স্বেচ্ছাচারিতায় বাধা দেওয়ায় তিনি খুন করেছিলেন নিজের মাকে। অথচ এই নিরোই প্রথম জীবনে অনেক জনহিতকর কাজের জন্য প্রজাদের প্রশংসা পেয়েছেন। নিরো সব সময় আশা করতেন জনগণ তার পাশে থাকবে। তিনি যা খুশি করবেন তা তারা মেনে নেবে। রোমান সম্রাটের শেষ পরিণতি ছিল জনগণের কঠিন তিরস্কার ও প্রতিবাদ। এই তিরস্কার সহ্য করতে পারেননি নিরো।  তাই বেছে নেন আত্মহননের পথ। এরপরও রোমবাসীর একাংশ শোক প্রকাশ করেছিলেন নিরোর জন্য। শুধু জনগণ নয়, শাসকদের মনও বিচিত্র হয়। ক্ষমতায় আসার আগে এক। আসার পর আরেক। বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর হাওয়া ভবনের কিছু বালক কর্মচারীর দাপট দেখেছি। রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে শুরু করে মিডিয়া অফিসেও যা খুশি তা করেছেন। ক্ষমতা হারানোর পর কে কোথায় আছেন তার হদিস জানি না। ক্ষমতা এক কঠিন জিনিস। ক্ষমতা থাকাকালে সাধারণ কর্মচারীরও নিজেকে মনে হয়, ভয়ঙ্কর দাপুটে। মন্ত্রী-এমপিরা নিজেদের কল্পনা করেন সম্রাট নিরো হিসেবে। ক্ষমতা হারানোর পর তারা ফকিরে পরিণত হন। ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের পরের কথা। মন্ত্রিসভা গঠন হয়েছে নতুন করে। গুলশানে এক অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরীর সঙ্গে। আয়োজকরা আমাকেও আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। পরে বুঝেছি আলাউদ্দিন নাসিমও আমাকে আমন্ত্রণ জানানোর পেছনের নায়ক। অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ, আমলা, পুলিশের টপ বসদের ছড়াছড়ি। মিডিয়াতে আমাকে ছাড়া কাউকে পেলাম না। একটু অস্বস্তি নিয়ে বসলাম। কাউকে কিছু না বলে কেটে পড়ার চিন্তা করছিলাম। কিছুক্ষণ পর তা করেছিও। বের হওয়ার আগ মুহূর্তে হলো এক অভিজ্ঞতা। হঠাৎ দেখলাম প্রবেশ করলেন একজন প্রতিমন্ত্রী। আগে থেকে আরেকজন প্রতিমন্ত্রী বসা ছিলেন। যিনি বসা ছিলেন তিনি অনেক দিন থেকে এমপি, আগের পাঁচ বছরও প্রতিমন্ত্রী। দলের নেতা-কর্মীদেরও গ্রহণযোগ্য নেতা। নবাগত প্রতিমন্ত্রীর কথা আলাদা। হঠাৎ দেখলাম নবাগতকে সবাই দাঁড়িয়ে অভিনন্দন জানাচ্ছেন। কেউ কেউ দিচ্ছেন ফুল। পাশে বসা সবাই দাঁড়ালে একজনের বসে থাকা সামাজিকতা নয়। তাই আমিও বসে থাকতে পারলাম না। বুঝে না বুঝে ওঠে দাঁড়ালাম। সামাজিকতা বটে! কিন্তু আমি খেয়াল করলাম প্রতিমন্ত্রীর চোখ মাটিতে নয়, আশপাশ নয়, আসমানের দিকে। বাড়ির ভিতরে আকাশ নেই। তাই ছাদের দিকে। তিনি তাকাতে পারছেন না। মাটিতে পা পড়ছে না। সবার সঙ্গে হাত মেলাতে কষ্ট হচ্ছে। চোখে-মুখে কৃত্রিমতা। কথা বলতে পারছেন না। এ ধরনের মানুষের সামনে আমি বসতে পারি না। তাই দ্রুত কেটে পড়লাম। পরে শুনলাম শুধু আমার নয়, আরও অনেকেরই চোখে পড়েছে এই প্রতিমন্ত্রীর আকাশে হেঁটে চলা।

 

 

জীবনে পেশাগত কারণে অনেক মন্ত্রী দেখেছি। ক্ষমতার পালাবদল দেখেছি। ওয়ান-ইলেভেনে সেনা কর্মকর্তাদের আকাশে হেঁটে চলা দেখেছি। ক্ষমতা হারানোর পরের সর্বনাশগুলোও কম দেখিনি। একটা জিনিস দেখলাম কারও শিক্ষা হয় না। ক্ষমতা কখনো চিরস্থায়ী নয়। অথচ ক্ষমতায় থাকাকালে কেউ তা বোঝেন না। ক্ষমতা হারানোর পর টের পান। আমার মনে পড়ল খনার একটি বচন। খনার আসল নাম লীলাবতি। জ্যোতির্বিদ্যায় পারদর্শী এই নারী ছিলেন ৮০০ থেকে ১১০০ সালের যে কোনো সময়ের কবি। কবিতার মতো করে তিনি ভবিষ্যদ্বাণী লিখতেন। কৃষকরা তা সংগ্রহ করে সেই অনুযায়ী ফসল ফলাত। ছোটবেলার কথা মনে পড়ছে। আমার বাবার এক চাচাতো ভাই নাম ইউনুস ভূইয়া। কাচারি ঘরের বারান্দায় বসে তিনি সুরেলা কণ্ঠে পুঁথি পাঠ করতেন। আওড়াতেন খনার বচন। আমি ছিলাম নীরব শ্রোতা। এজিদের কাহিনী পড়তেন। কারবালার শোকে স্তব্ধ হয়ে যেতাম। একবার তাকে প্রশ্ন করেছিলাম, আপনি জোরে জোরে পড়েন, অথচ কেউ শোনে না কেন? তিনি বললেন, আমি পড়ি নিজের আনন্দের জন্য। তোর শোনাটা তুই শোন। আর তুই শুনিস তোর ভালো লাগে বলে। অন্যদের ভালো লাগে না বলে শোনে না। সেই চাচার কাছে শোনা খনার একটি বচন এখনো মনে আছে। ‘পূর্ণিমা অমাবস্যায় যে ধরে হাল। তার দুঃখ সর্বকাল। তার বলদের হয় বাত। নাহি থাকে ঘরে ভাত। খনা বলে আমার বাণী। যে চষে তার, প্রমোদ গণি।’ পূর্ণিমা অমাবস্যাতে হাল চালনা করতে নেই। ওই দুই দিন যে হাল চালায় তাকে চিরদিন কষ্ট পেতে হয়। বাতে সেই কৃষকের বলদ কষ্ট পায়। তার গৃহে অন্ন সংস্থান হয় না। ক্ষমতা থাকাকালে যারা বাড়াবাড়ি করে তাদের পরিণতি ভালো হয় না। ক্ষমতা এক ঠুনকো বিষয়। ক্ষমতা আজ আছে কাল নেই। কিন্তু মানুষের জীবনের গতিপথ অন্যরকম। মানুষ বাস্তবতা বোঝে না ক্ষমতা ও টাকার অহঙ্কারে।

এরশাদ আমল থেকে অনেক মন্ত্রীকে কাছ থেকে দেখে আসছি। নিজের বন্ধুরাও কেউ কেউ মন্ত্রী ছিলেন, আছেন। এখনো আড্ডায় আসরে অনেকের সঙ্গে দেখা হয়, কথা হয়। অনেক সিনিয়র ও শ্রদ্ধাভাজন মন্ত্রী এখনো যখন তখন ফোন করেন। আমিও তাদের কাছে যাই। কথা হয়। দেখা হয়। শেয়ার হয় অনেক কিছুর। অনেকের সঙ্গে আড্ডাও হয়। কিন্তু সরকারের এই মেয়াদে কিছু কিছু প্রতিমন্ত্রীর দেমাকে পা পড়ে না মাটিতে। তারা হাঁটেন আকাশ দিয়ে। তারা বাস্তবে নেই। কারণ জয়ী হয়েছেন বিনাভোটে। প্রতিমন্ত্রী হয়েছেন রহস্যের বেড়াজালে। তাই জনগণ কি জিনিস তা তারা বোঝেন না। শুধু প্রতিমন্ত্রীরা নন, অনেক এমপিরও রূপকথার গল্প শুনি। তারা যা খুশি তা করছেন। সবাই গডফাদার হতে চান। অর্থ ও ক্ষমতা দুটি একসঙ্গে হলে সর্বনাশ হয়ে যায়। অনেকে দিশাহারা হয়ে যান। বর্তমানে কারও কারও অবস্থা তাই। সরকারকে তারা দাম্ভিকতার যুগে নিয়ে গেছে। কিন্তু কোনো অহমিকার পরিণতিই ভালো হয় না। এখন সরকারের ভিতরে-বাইরে অনেক সংকট। ঘুণ পোকার আক্রমণ। ভালো পরামর্শকের অভাব এবং খারাপ পর্ষদের কারণে রাজার সর্বনাশ হয়। এরশাদের পতনের পূর্ব মুহূর্তে একদিন জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দেখা হয়েছিল দুই মন্ত্রীর সঙ্গে। তারা সমাবেশ করছিলেন। মন্ত্রীপাড়ায় এ দুই মন্ত্রী সামনাসামনি বাড়িতে থাকতেন। দুজন চমৎকার মানুষ। ব্যক্তিগতভাবে আমার ঘনিষ্ঠ। তখন তারা বলেছিলেন, সর্বদলীয় ছাত্রঐক্যের আন্দোলনে কিছু হবে না। সারা দেশ শান্ত। শুধু ঢাকা শহরে কিছু লোক হৈচৈ করলেই হলো? দুদিন পরই ক্ষমতা থেকে তাদের বিদায় নিতে হয়েছিল। শুধু বিদায় নয়, পালাতে হয়েছিল। পরিবার-পরিজন বিপদে পড়েছিল। পরে তারা আটক হন। কারাভোগ করেন। কারামুক্তির পর তাদের সঙ্গে দেখা করেছিলাম আমি। এখনো মাঝে মাঝে তাদের সঙ্গে আড্ডায় পুরনো কথাগুলো মনে করিয়ে দিই। ইতিহাস নিষ্ঠুর। ইতিহাস করুণ।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সমালোচনা আছে। কিন্তু সাফল্য কোনো অংশে কম নয়। অনেক ভালো কাজ আছে। সরকার প্রধান দিন-রাত কাজ করছেন। কষ্ট করছেন। মন্ত্রী ও সরকারের দায়িত্বশীল অনেকেই উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষায় পরিশ্রম করছেন। সততা, নিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী ও তার পরিবারের প্রশংসা আজ দেশ-বিদেশে। বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তির জন্যই প্রধানমন্ত্রীর পরিবার অনেক ত্যাগ করছেন। আমাদের গর্ব হাউস অব কমন্সে অবস্থানকারী বঙ্গবন্ধুর নাতনি টিউলিপ সিদ্দিক। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একের পর এক পুরস্কার পাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। একটা ভালো ইমেজ তৈরি হচ্ছে। আমরা শেখ হাসিনার এ ইতিবাচক বাংলাদেশকে দেখতে চাই। দ্রুত বাস্তবায়ন চাই প্রধানমন্ত্রীর নেওয়া বিশাল উন্নয়ন পরিকল্পনাগুলো। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে। কিন্তু সর্বনাশ করে দিচ্ছেন কিছু লোক। যারা আইনের শাসন ব্যাহত করছেন। দুর্নীতি-অনিয়মে রাখঢাক করছেন না। তাদের আচরণ যেন সবকিছু করার লাইসেন্স রয়েছে। অথচ কাল ভোট হলে এদের অস্তিত্ব থাকবে না। এমনকি শেখ হাসিনার অধীনে ভোট হলেও অনেককে পাওয়া যাবে না। ভোটের আগেই জনরোষে পড়তে পারেন কেউ কেউ। অনেকে পড়বেন দলের বঞ্চিত কর্মীদের রোষে। কারণ তারা কর্মীদের দিকেও তাকান না। নিজেরা আয় করেন, ক্ষমতা ভোগ করেন পরিবার ও গোষ্ঠীগত কায়েমী কিছু মানুষকে নিয়ে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে অনেকে এলাকায় যেতে পারতেন না। র‌্যাব কর্মকর্তারা জানেন, কত মন্ত্রী-এমপিকে পাহারা তাদের দিতে হয়েছিল। ঢাকা আনতে হয়েছিল বিশেষ ব্যবস্থায়। ওরা কারা সরকার প্রধান জানেন। আশা করছি, ওদের লাগাম টানা হবে। উন্নয়নের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতেই তা করা হবে।  অন্যথায় ক্ষতিগ্রস্ত হবে দল ও সরকার। ব্যাহত হবে উন্নতি ও সমৃদ্ধি। ম্লান হবে শেখ হাসিনার উন্নয়ন সাফল্য।

পাদটীকা : শিকারে যাবেন রাজা। কিন্তু বের হওয়ার মুহূর্তেই মেজাজ হলো খারাপ। কারণ সামনে দাঁড়িয়ে আছে হোজ্জা। রাজা সিপাইদের বললেন, চাবুক মেরে হোজ্জাকে সামনে থেকে সরাও। আজ তার মুখ দেখে বের হচ্ছি। কী আছে কপালে জানি না। শিকার পাব বলে মনে হয় না। রাজার হুকুম বলে কথা। সিপাইরা চাবুক মেরে সরিয়ে দিল হোজ্জাকে। শিকারে গিয়ে কাজ হলো। ভালোই শিকার পেলেন রাজা। ফিরলেন খুশি মনে। প্রাসাদে ডাকা হলো হোজ্জাকে। রাজা বললেন, হোজ্জা সকালে তোমার মুখ দেখে ভাবলাম দিনটা খারাপ যাবে। কারণ তুমি অশুভ। কিন্তু শিকারে গিয়ে বুঝলাম তুমি অশুভ নও। হোজ্জা বিনীতভাবে হাসলেন। বললেন, রাজা মশাই আপনি আমাকে দেখে অনেক শিকার পেলেন।  কিন্তু আপনাকে সকালে দেখে আমি পেলাম চাবুক। ভেবেছিলাম আপনার মুখ দেখে দিনটা শুভ হবে। কিন্তু না, আপনার মুখ দেখেই আমি খেলাম পিটুনি। আর আমার মুখ দেখে আপনি পেলেন শিকার। বুঝে নিন কে কার জন্য অশুভ।

-লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে