শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুন, ২০১৬ আপডেট:

আমরা কেন রাজনীতি করি না

ব্যারিস্টার আহসান হাবীব ভূঁইয়া
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা কেন রাজনীতি করি না

আমরা, তরুণ প্রজন্ম আজকের বাংলাদেশের প্রায় এক-তৃতীয়াংশের প্রতিনিধিত্ব করি। আমাদের হাত ধরেই এগিয়ে যাবে আগামীর বাংলাদেশ। অর্জিত হতে পারে কাঙ্ক্ষিত সব স্বপ্নের সফল বাস্তবায়ন। আর সে জন্য চাই সব ক্ষেত্র সব মাধ্যমে তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণ। হোক সে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে, সেবা ক্ষেত্রে, চাকরি, ব্যবসা, শিল্প, কিংবা খেলাধুলায়।  আজকের স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মলগ্ন এবং তার পরবর্তী প্রেক্ষাপট তৈরিই তো হয়েছিল তরুণদের প্রচেষ্টায়।  ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ৬ দফা আন্দোলন, ’৭১-এর মুক্তি সংগ্রাম, ’৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী গণআন্দোলনসহ সব আন্দোলনের প্রাণ ছিল অকুতোভয় বাংলার দামাল ছেলেরা। স্বাধীনতার ৪৬ বছর পেরিয়ে আজ আমরা একটি নতুন প্রজন্মের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি। এই আগামীর পথচলায় আবার নতুন করে তরুণদের পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। শিক্ষা, সংস্কৃতি, খেলাধুলা ও অন্যান্য পেশাদারিত্বে আমাদের তরুণদের অর্জন ঈর্ষণীয় হলেও শুধু একটি ক্ষেত্রে চরম অনীহা ও ব্যর্থতা লক্ষণীয়। আর তা হলো ‘রাজনীতি’। একথা সত্য যে, ছাত্ররাজনীতি আজও এদেশে বিদ্যমান। তবে যে কাঙ্ক্ষিত সুস্থ এবং প্রগতিশীল রাজনীতির চর্চা সবাই প্রত্যাশা করে তার সঙ্গে বর্তমান ছাত্ররাজনীতির যোজন যোজন দূরত্ব। কোনো সচেতন অভিভাবকই তার সন্তানকে রাজনীতিবিদ হিসেবে দেখতে চায় না। সবাই চায় ছেলে-মেয়ে বড় হয়ে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার, বিসিএস ক্যাডার, ব্যবসায়ী কিংবা ক্রিকেটার হবে। কোনোভাবেই রাজনীতিবিদ নয়। তাহলে রাজনীতিটা করবে কারা? যে ছাত্রছাত্রীর ডাক্তার/ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার যোগ্যতা আছে সে তো আর রাজনীতি করছে না, তাহলে ছাত্ররাজনীতি করছে কারা? স্কুল-কলেজে অকৃতকার্য অথবা বহিষ্কৃতরাই আমাদের ছাত্ররাজনীতির মুখপাত্র আজ। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে ছাত্ররাজনীতির দুটি ক্ষেত্র বিদ্যমান। একটি হচ্ছে স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি অর্থাৎ বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ের এবং আরেকটি হচ্ছে এলাকাভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি। উভয় ক্ষেত্রেই একই চিত্র পরিলক্ষিত হয়। বর্তমানে ছাত্ররাজনীতি মানেই ধরে নেওয়া হয় টেন্ডার, চাঁদাবাজি, বাস-টেম্পো স্ট্যান্ড ও বাজার ফুটপাথের নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে অনৈতিক পন্থায় উৎকর্ষ সাধন। কী ভয়ানক ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত নেতিবাচক তকমা বা স্টিকার লেগে গেছে আমাদের দেশের ছাত্ররাজনীতির গায়ে! তাহলে আমরা শিক্ষিত তরুণ প্রজন্ম কেন রাজনীতি করব? আমাদেরও তো লোকে চাঁদাবাজ-মাস্তান বলবে। আমাদের অভিভাবকরাই বা কেন আমাদের উৎসাহিত করবে রাজনীতি করতে? প্রত্যেক সুসন্তানই চায় আগে বাবা-মায়ের স্বপ্ন পূরণ করতে, তারপর অন্য কিছু। আবার নামসর্বস্ব ছাত্রনেতাদের পেশিশক্তি বা আর্থিক লেনদেনের সঙ্গেও আমরা পেরে উঠতে পারব না। কী দরকার আছে এ ভয়ানক সংঘর্ষে নামার! এ কথা ঠিক, সব ছাত্রনেতা বা তরুণ রাজনীতিক বিপথগামী নয়। সবাইকে এক পাল্লায় মাপা সমীচীন হবে না। অনেক ত্যাগী ছাত্রনেতা নেতৃত্ব দিচ্ছেন গৌরবের সঙ্গে আবার অনেকেই নিজেদের কলুষিত করেছেন তাদের অনৈতিক কর্মকাণ্ডে। ভালো ও মন্দের মিশলে এখন যেন মন্দের পাল্লাই বেশি ভারী। কাঙ্ক্ষিত ছাত্ররাজনীতির আরেকটি প্রধান অন্তরায় হচ্ছে যথাসময়ে নির্বাচনের মাধ্যমে নেতৃত্ব পরিবর্তনের ক্ষেত্র তৈরি হতে না দেওয়া। এর ফলে দীর্ঘ সময় যাবৎ একটি বিশেষ গোষ্ঠীর কাছে ক্ষমতা কুক্ষিগত থেকে যাচ্ছে। বিভিন্ন সভা-সমাবেশে ছাত্রছাত্রী জোগান দেওয়া ও প্রয়োজনে পেশিশক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে নিজেদের সুদৃঢ় অবস্থান জাহির করার মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আনুগত্যের প্রকাশ ঘটানোই যেন বিগত দিনের ছাত্ররাজনীতির প্রতিচ্ছবি। বলাবাহুল্য, নব্বইয়ের স্বৈরাচার পতনে যে ছাত্র সংগঠন অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিল, দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের ডাকসু নির্বাচনই তত্পরবর্তীতে আর অনুষ্ঠিত হয়নি। আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, ছাত্রছাত্রীদের একটি বৃহৎ অংশ বেসরকারি বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত এবং সেখানেও একই অবস্থা বিরাজমান থাকায় এর সূত্র ধরে বিভিন্ন অরাজনৈতিক ও জঙ্গি সংগঠনগুলো কোমলমতি ছাত্রছাত্রীদের তাদের কু-স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে ব্যবহার করছে, যার ফলে তারা বিপথগামী হচ্ছে। অথচ উন্নত দেশগুলোর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্রছাত্রীরা ‘স্টুডেন্ট পলিটিক্স’ করে আর অভিভাবকরাও তাতে অনুপ্রেরণা দেন। কেন? কারণ তারা রাজনীতি করে ছাত্রছাত্রীদের স্বার্থ রক্ষার্থে, তাদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে, তাদের সুবিধায়-অসুবিধায় পাশে দাঁড়াতে। এ পর্যায়ের স্টুডেন্ট পলিটিক্সের সঙ্গে জাতীয় রাজনীতির কোনোরকম সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও দেশের স্বার্থবিরোধী বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা রুখে দিতে অথবা জাতীয় স্বার্থ রক্ষা ইস্যুতে তারা সবাই একত্রিত হয়ে আন্দোলন করে। আর এখান থেকেই বেরিয়ে আসে আগামী তরুণ নেতৃত্ব যারা পরবর্তীতে জাতীয় পর্যায়ে নেতৃত্ব দেয়। অর্থাৎ স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে আমরা যেভাবে আমাদের ভাষা, বিজ্ঞান, সমাজ, ইতিহাস, ভূগোল ও খেলাধুলার ওপর প্রতিষ্ঠানিক ও ব্যবহারিক শিক্ষা পেয়ে থাকি তারাও রাজনীতির একটি বাস্তবসম্মত শিক্ষা পেয়ে থাকে। এ পর্যায়ে তারা পরিচিত হয় টিমওয়ার্ক কীভাবে করে, নেতৃত্ব কীভাবে দেয় এবং দিকনির্দেশনা কীভাবে অনুসরণ করে, কীভাবে যুক্তি উপস্থাপন করে, প্রতিবাদের ভাষা কী হওয়া উচিত ইত্যাদি। এ বাস্তব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে তারা পরবর্তীতে তাদের রাজনৈতিক আদর্শের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে এলাকাভিত্তিক এবং জাতীয় রাজনীতিতে ভূমিকা রাখে। আর এর ফলেই সেসব দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্ব পায় এসব মেধাবী ছাত্রছাত্রী। আর তাই তারা উন্নত দেশ এবং তাদের রাজনীতিতে গণতন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ ঘটে। পক্ষান্তরে আমাদের বর্তমান প্রেক্ষাপটে অমনোযোগী ও অকৃতকার্য ছাত্রছাত্রীরাই রাজনীতিতে জেঁকে বসেছে। কারণ এর ফলে সে তার নামের পাশে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার ইত্যাদি যোগ করতে না পারলেও কোনো একটি রাজনৈতিক দলের একটি এলাকার একটি বিশেষ পদের অধিকারী হয়ে নামের পাশে তার রাজনৈতিক পদবি ব্যবহার করতে পারে। আপত দৃষ্টিতে এ পদবি ব্যবহারের গুরুত্ব বোঝা না গেলেও আমাদের সমাজে এর তাত্পর্য অনেক। এ পদাধিকার বলে অনেকে শুধু ভালো চাকরি কিংবা ব্যবসার সুযোগই নয়, অনেক ক্ষেত্রে ভালো সম্বন্ধ দেখে বিয়েও করে ফেলতে পারে। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি, প্রধান অতিথি হয়ে বক্তব্য প্রদানের মাধ্যমে সমাজে নিজেকে গণ্যমান্য ব্যক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলে। আর একপর্যায়ে হয়ে যান সাবেক ছাত্রনেতা ও নেত্রী থেকে জনপ্রতিনিধি ও জনগণের সেবক। এটি এক ধরনের পাইপ লাইন, যার এক প্রান্ত দিয়ে ছাত্ররাজনীতির নামে ঢুকে আরেক প্রান্ত দিয়ে নেতা-নেত্রী হয়ে বের হওয়া যায়। তবে কাঁচামাল যদি হয় নিম্নমানের তাহলে এ পাইপলাইন দিয়ে বের হওয়া প্রডাক্টও নিম্নমানেরই হওয়ার কথা। আর এ নিম্নমানের নেতৃত্বের ওপর ভরসা করে আমরা যদি আগামীর উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি তা হবে অরণ্যে রোদন। আর সে জন্যই দরকার শিক্ষিত, ভদ্র, মার্জিত ও পরিচ্ছন্ন ইমেজের তরুণদের রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়া। একথা সত্যি যে, এ দেশের বর্তমান রাজনীতি কর্দমাক্ত, কেউই এই কাদা গায়ে মাখাতে চাইবে না। তবে এ কথা ভুলে গেলেও চলবে না আপনার ঘরের ময়লা আপনাকেই পরিষ্কার করতে নামতে হবে, পাড়া-প্রতিবেশী এসে করে দেবে না আর দিতে চাইলেও তা আপনার সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত হবে। জঞ্জাল পরিষ্কারে নিজের গায়েও কিছু ময়লা লাগবে ঠিকই কিন্তু কোমরে গামছা বেঁধে শক্ত চোয়ালে পণ করে মাঠে নামলে এ ময়লা একদিন পরিষ্কার হবেই। 

ইতিহাস সাক্ষী দেয় তরুণদের প্রচেষ্টা কখনো বৃথা যায়নি আর কখনো যাবেও না। মেধাবী ছেলেমেয়েদের তাই রাজনীতিতে এগিয়ে আসতে হবে এবং অভিভাবকদেরও এ ব্যাপারে অনুপ্রেরণা জোগাতে হবে। তবে অভিভাবকরা তখনই তাদের সন্তানদের পড়াশোনা ও কর্মক্ষেত্রের বাইরে রাজনীতি করতে দিতে আগ্রহী হবেন যখন দেখবেন তার সন্তানের মেধা ও কাজের সঠিক মূল্যায়ন করা হচ্ছে। যতক্ষণ পর্যন্ত তরুণরা চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, পাড়া-মহল্লার মাস্তানির নেতিবাচক তকমা নিজেদের ঝেড়ে ফেলে সামাজিকভাবে নিজেদের রাজনৈতিক অবদানের মাধ্যমে নিজের বাবা-মা তথা পরিবারকে গর্বিত অনুভূত করাতে পারবে না ততক্ষণ পর্যন্ত কোনো অভিভাবকই সন্তানদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণে আগ্রহী হবেন না। আমি নিজেও বিলেতে পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে দেশে ফিরে এসে বাবার আদর্শ মেনে রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে গিয়ে অনেক বাধার সম্মুখীন হয়েছি, যদিও আমার বেড়ে ওঠা একটি রাজনৈতিক পরিবারে। সে ক্ষেত্রে রাজনীতির বাইরে থাকা পরিবারগুলোতে নিশ্চয়ই আরও অনেক বাধা থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তাই আমাদের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত হবে মেধাবী, দেশপ্রেমিক, মার্জিত তরুণদের দলে জায়গা করে দেওয়া। প্রবীণ-নবীনদের উৎসাহিত করা যেন তাদের অসমাপ্ত কাজ আগামী প্রজন্ম বাস্তবায়ন করতে পারে। আওয়ামী লীগ প্রবীণনির্ভর রাজনৈতিক দল হলেও দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি কতিপয় মেধাবী, ভদ্র, মার্জিত তরুণকে দলে কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছেন এবং ভালো কাজের যথার্থ মূল্যায়নও তারা পেয়েছেন। যার পরিপ্রেক্ষিতেই এদেশের একজন তরুণ এমপি ও পরবর্তীতে প্রতিমন্ত্রী হয়ে আজ বাংলাদেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্ব দরবারে সেরা নতুন নেতৃত্বের একজন মনোনীত হয়েছেন।  আরেকজন তরুণ সংসদ সদস্য নতুন প্রজন্মের স্বেচ্ছাসেবী প্লাটফর্ম ‘ইয়ং বাংলা’-এর আহ্বায়ক হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং সমগ্র বাংলাদেশের মেধাবীদের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করছেন। এটা খুবই আশাব্যঞ্জক ও ইতিবাচক দিক যা দেখে আমরা অনুপ্রাণিত হই, সব প্রতিকূলতার মাঝেও আশান্বিত হই। নতুন প্রজন্মের রাজনীতির আবির্ভাবই প্রস্ফুটিত হোক আগামীর বাংলাদেশ।

লেখক : সহ-সম্পাদক কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

ইমেইল- [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

এই মাত্র | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা