শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুন, ২০১৬ আপডেট:

আমরা কেন রাজনীতি করি না

ব্যারিস্টার আহসান হাবীব ভূঁইয়া
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা কেন রাজনীতি করি না

আমরা, তরুণ প্রজন্ম আজকের বাংলাদেশের প্রায় এক-তৃতীয়াংশের প্রতিনিধিত্ব করি। আমাদের হাত ধরেই এগিয়ে যাবে আগামীর বাংলাদেশ। অর্জিত হতে পারে কাঙ্ক্ষিত সব স্বপ্নের সফল বাস্তবায়ন। আর সে জন্য চাই সব ক্ষেত্র সব মাধ্যমে তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণ। হোক সে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে, সেবা ক্ষেত্রে, চাকরি, ব্যবসা, শিল্প, কিংবা খেলাধুলায়।  আজকের স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মলগ্ন এবং তার পরবর্তী প্রেক্ষাপট তৈরিই তো হয়েছিল তরুণদের প্রচেষ্টায়।  ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ৬ দফা আন্দোলন, ’৭১-এর মুক্তি সংগ্রাম, ’৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী গণআন্দোলনসহ সব আন্দোলনের প্রাণ ছিল অকুতোভয় বাংলার দামাল ছেলেরা। স্বাধীনতার ৪৬ বছর পেরিয়ে আজ আমরা একটি নতুন প্রজন্মের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি। এই আগামীর পথচলায় আবার নতুন করে তরুণদের পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। শিক্ষা, সংস্কৃতি, খেলাধুলা ও অন্যান্য পেশাদারিত্বে আমাদের তরুণদের অর্জন ঈর্ষণীয় হলেও শুধু একটি ক্ষেত্রে চরম অনীহা ও ব্যর্থতা লক্ষণীয়। আর তা হলো ‘রাজনীতি’। একথা সত্য যে, ছাত্ররাজনীতি আজও এদেশে বিদ্যমান। তবে যে কাঙ্ক্ষিত সুস্থ এবং প্রগতিশীল রাজনীতির চর্চা সবাই প্রত্যাশা করে তার সঙ্গে বর্তমান ছাত্ররাজনীতির যোজন যোজন দূরত্ব। কোনো সচেতন অভিভাবকই তার সন্তানকে রাজনীতিবিদ হিসেবে দেখতে চায় না। সবাই চায় ছেলে-মেয়ে বড় হয়ে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার, বিসিএস ক্যাডার, ব্যবসায়ী কিংবা ক্রিকেটার হবে। কোনোভাবেই রাজনীতিবিদ নয়। তাহলে রাজনীতিটা করবে কারা? যে ছাত্রছাত্রীর ডাক্তার/ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার যোগ্যতা আছে সে তো আর রাজনীতি করছে না, তাহলে ছাত্ররাজনীতি করছে কারা? স্কুল-কলেজে অকৃতকার্য অথবা বহিষ্কৃতরাই আমাদের ছাত্ররাজনীতির মুখপাত্র আজ। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে ছাত্ররাজনীতির দুটি ক্ষেত্র বিদ্যমান। একটি হচ্ছে স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি অর্থাৎ বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ের এবং আরেকটি হচ্ছে এলাকাভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি। উভয় ক্ষেত্রেই একই চিত্র পরিলক্ষিত হয়। বর্তমানে ছাত্ররাজনীতি মানেই ধরে নেওয়া হয় টেন্ডার, চাঁদাবাজি, বাস-টেম্পো স্ট্যান্ড ও বাজার ফুটপাথের নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে অনৈতিক পন্থায় উৎকর্ষ সাধন। কী ভয়ানক ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত নেতিবাচক তকমা বা স্টিকার লেগে গেছে আমাদের দেশের ছাত্ররাজনীতির গায়ে! তাহলে আমরা শিক্ষিত তরুণ প্রজন্ম কেন রাজনীতি করব? আমাদেরও তো লোকে চাঁদাবাজ-মাস্তান বলবে। আমাদের অভিভাবকরাই বা কেন আমাদের উৎসাহিত করবে রাজনীতি করতে? প্রত্যেক সুসন্তানই চায় আগে বাবা-মায়ের স্বপ্ন পূরণ করতে, তারপর অন্য কিছু। আবার নামসর্বস্ব ছাত্রনেতাদের পেশিশক্তি বা আর্থিক লেনদেনের সঙ্গেও আমরা পেরে উঠতে পারব না। কী দরকার আছে এ ভয়ানক সংঘর্ষে নামার! এ কথা ঠিক, সব ছাত্রনেতা বা তরুণ রাজনীতিক বিপথগামী নয়। সবাইকে এক পাল্লায় মাপা সমীচীন হবে না। অনেক ত্যাগী ছাত্রনেতা নেতৃত্ব দিচ্ছেন গৌরবের সঙ্গে আবার অনেকেই নিজেদের কলুষিত করেছেন তাদের অনৈতিক কর্মকাণ্ডে। ভালো ও মন্দের মিশলে এখন যেন মন্দের পাল্লাই বেশি ভারী। কাঙ্ক্ষিত ছাত্ররাজনীতির আরেকটি প্রধান অন্তরায় হচ্ছে যথাসময়ে নির্বাচনের মাধ্যমে নেতৃত্ব পরিবর্তনের ক্ষেত্র তৈরি হতে না দেওয়া। এর ফলে দীর্ঘ সময় যাবৎ একটি বিশেষ গোষ্ঠীর কাছে ক্ষমতা কুক্ষিগত থেকে যাচ্ছে। বিভিন্ন সভা-সমাবেশে ছাত্রছাত্রী জোগান দেওয়া ও প্রয়োজনে পেশিশক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে নিজেদের সুদৃঢ় অবস্থান জাহির করার মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আনুগত্যের প্রকাশ ঘটানোই যেন বিগত দিনের ছাত্ররাজনীতির প্রতিচ্ছবি। বলাবাহুল্য, নব্বইয়ের স্বৈরাচার পতনে যে ছাত্র সংগঠন অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিল, দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের ডাকসু নির্বাচনই তত্পরবর্তীতে আর অনুষ্ঠিত হয়নি। আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, ছাত্রছাত্রীদের একটি বৃহৎ অংশ বেসরকারি বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত এবং সেখানেও একই অবস্থা বিরাজমান থাকায় এর সূত্র ধরে বিভিন্ন অরাজনৈতিক ও জঙ্গি সংগঠনগুলো কোমলমতি ছাত্রছাত্রীদের তাদের কু-স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে ব্যবহার করছে, যার ফলে তারা বিপথগামী হচ্ছে। অথচ উন্নত দেশগুলোর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্রছাত্রীরা ‘স্টুডেন্ট পলিটিক্স’ করে আর অভিভাবকরাও তাতে অনুপ্রেরণা দেন। কেন? কারণ তারা রাজনীতি করে ছাত্রছাত্রীদের স্বার্থ রক্ষার্থে, তাদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে, তাদের সুবিধায়-অসুবিধায় পাশে দাঁড়াতে। এ পর্যায়ের স্টুডেন্ট পলিটিক্সের সঙ্গে জাতীয় রাজনীতির কোনোরকম সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও দেশের স্বার্থবিরোধী বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা রুখে দিতে অথবা জাতীয় স্বার্থ রক্ষা ইস্যুতে তারা সবাই একত্রিত হয়ে আন্দোলন করে। আর এখান থেকেই বেরিয়ে আসে আগামী তরুণ নেতৃত্ব যারা পরবর্তীতে জাতীয় পর্যায়ে নেতৃত্ব দেয়। অর্থাৎ স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে আমরা যেভাবে আমাদের ভাষা, বিজ্ঞান, সমাজ, ইতিহাস, ভূগোল ও খেলাধুলার ওপর প্রতিষ্ঠানিক ও ব্যবহারিক শিক্ষা পেয়ে থাকি তারাও রাজনীতির একটি বাস্তবসম্মত শিক্ষা পেয়ে থাকে। এ পর্যায়ে তারা পরিচিত হয় টিমওয়ার্ক কীভাবে করে, নেতৃত্ব কীভাবে দেয় এবং দিকনির্দেশনা কীভাবে অনুসরণ করে, কীভাবে যুক্তি উপস্থাপন করে, প্রতিবাদের ভাষা কী হওয়া উচিত ইত্যাদি। এ বাস্তব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে তারা পরবর্তীতে তাদের রাজনৈতিক আদর্শের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে এলাকাভিত্তিক এবং জাতীয় রাজনীতিতে ভূমিকা রাখে। আর এর ফলেই সেসব দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্ব পায় এসব মেধাবী ছাত্রছাত্রী। আর তাই তারা উন্নত দেশ এবং তাদের রাজনীতিতে গণতন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ ঘটে। পক্ষান্তরে আমাদের বর্তমান প্রেক্ষাপটে অমনোযোগী ও অকৃতকার্য ছাত্রছাত্রীরাই রাজনীতিতে জেঁকে বসেছে। কারণ এর ফলে সে তার নামের পাশে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার ইত্যাদি যোগ করতে না পারলেও কোনো একটি রাজনৈতিক দলের একটি এলাকার একটি বিশেষ পদের অধিকারী হয়ে নামের পাশে তার রাজনৈতিক পদবি ব্যবহার করতে পারে। আপত দৃষ্টিতে এ পদবি ব্যবহারের গুরুত্ব বোঝা না গেলেও আমাদের সমাজে এর তাত্পর্য অনেক। এ পদাধিকার বলে অনেকে শুধু ভালো চাকরি কিংবা ব্যবসার সুযোগই নয়, অনেক ক্ষেত্রে ভালো সম্বন্ধ দেখে বিয়েও করে ফেলতে পারে। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি, প্রধান অতিথি হয়ে বক্তব্য প্রদানের মাধ্যমে সমাজে নিজেকে গণ্যমান্য ব্যক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলে। আর একপর্যায়ে হয়ে যান সাবেক ছাত্রনেতা ও নেত্রী থেকে জনপ্রতিনিধি ও জনগণের সেবক। এটি এক ধরনের পাইপ লাইন, যার এক প্রান্ত দিয়ে ছাত্ররাজনীতির নামে ঢুকে আরেক প্রান্ত দিয়ে নেতা-নেত্রী হয়ে বের হওয়া যায়। তবে কাঁচামাল যদি হয় নিম্নমানের তাহলে এ পাইপলাইন দিয়ে বের হওয়া প্রডাক্টও নিম্নমানেরই হওয়ার কথা। আর এ নিম্নমানের নেতৃত্বের ওপর ভরসা করে আমরা যদি আগামীর উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি তা হবে অরণ্যে রোদন। আর সে জন্যই দরকার শিক্ষিত, ভদ্র, মার্জিত ও পরিচ্ছন্ন ইমেজের তরুণদের রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়া। একথা সত্যি যে, এ দেশের বর্তমান রাজনীতি কর্দমাক্ত, কেউই এই কাদা গায়ে মাখাতে চাইবে না। তবে এ কথা ভুলে গেলেও চলবে না আপনার ঘরের ময়লা আপনাকেই পরিষ্কার করতে নামতে হবে, পাড়া-প্রতিবেশী এসে করে দেবে না আর দিতে চাইলেও তা আপনার সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত হবে। জঞ্জাল পরিষ্কারে নিজের গায়েও কিছু ময়লা লাগবে ঠিকই কিন্তু কোমরে গামছা বেঁধে শক্ত চোয়ালে পণ করে মাঠে নামলে এ ময়লা একদিন পরিষ্কার হবেই। 

ইতিহাস সাক্ষী দেয় তরুণদের প্রচেষ্টা কখনো বৃথা যায়নি আর কখনো যাবেও না। মেধাবী ছেলেমেয়েদের তাই রাজনীতিতে এগিয়ে আসতে হবে এবং অভিভাবকদেরও এ ব্যাপারে অনুপ্রেরণা জোগাতে হবে। তবে অভিভাবকরা তখনই তাদের সন্তানদের পড়াশোনা ও কর্মক্ষেত্রের বাইরে রাজনীতি করতে দিতে আগ্রহী হবেন যখন দেখবেন তার সন্তানের মেধা ও কাজের সঠিক মূল্যায়ন করা হচ্ছে। যতক্ষণ পর্যন্ত তরুণরা চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, পাড়া-মহল্লার মাস্তানির নেতিবাচক তকমা নিজেদের ঝেড়ে ফেলে সামাজিকভাবে নিজেদের রাজনৈতিক অবদানের মাধ্যমে নিজের বাবা-মা তথা পরিবারকে গর্বিত অনুভূত করাতে পারবে না ততক্ষণ পর্যন্ত কোনো অভিভাবকই সন্তানদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণে আগ্রহী হবেন না। আমি নিজেও বিলেতে পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে দেশে ফিরে এসে বাবার আদর্শ মেনে রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে গিয়ে অনেক বাধার সম্মুখীন হয়েছি, যদিও আমার বেড়ে ওঠা একটি রাজনৈতিক পরিবারে। সে ক্ষেত্রে রাজনীতির বাইরে থাকা পরিবারগুলোতে নিশ্চয়ই আরও অনেক বাধা থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তাই আমাদের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত হবে মেধাবী, দেশপ্রেমিক, মার্জিত তরুণদের দলে জায়গা করে দেওয়া। প্রবীণ-নবীনদের উৎসাহিত করা যেন তাদের অসমাপ্ত কাজ আগামী প্রজন্ম বাস্তবায়ন করতে পারে। আওয়ামী লীগ প্রবীণনির্ভর রাজনৈতিক দল হলেও দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি কতিপয় মেধাবী, ভদ্র, মার্জিত তরুণকে দলে কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছেন এবং ভালো কাজের যথার্থ মূল্যায়নও তারা পেয়েছেন। যার পরিপ্রেক্ষিতেই এদেশের একজন তরুণ এমপি ও পরবর্তীতে প্রতিমন্ত্রী হয়ে আজ বাংলাদেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্ব দরবারে সেরা নতুন নেতৃত্বের একজন মনোনীত হয়েছেন।  আরেকজন তরুণ সংসদ সদস্য নতুন প্রজন্মের স্বেচ্ছাসেবী প্লাটফর্ম ‘ইয়ং বাংলা’-এর আহ্বায়ক হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং সমগ্র বাংলাদেশের মেধাবীদের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করছেন। এটা খুবই আশাব্যঞ্জক ও ইতিবাচক দিক যা দেখে আমরা অনুপ্রাণিত হই, সব প্রতিকূলতার মাঝেও আশান্বিত হই। নতুন প্রজন্মের রাজনীতির আবির্ভাবই প্রস্ফুটিত হোক আগামীর বাংলাদেশ।

লেখক : সহ-সম্পাদক কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

ইমেইল- [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

২৪ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৫৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ
পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ
ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক
নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের
লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে এসএসিপির কর্মশালা
বরিশালে এসএসিপির কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর
জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার
ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু
গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক
কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার
শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা
গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার
বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম