শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুন, ২০১৬ আপডেট:

আমরা কেন রাজনীতি করি না

ব্যারিস্টার আহসান হাবীব ভূঁইয়া
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা কেন রাজনীতি করি না

আমরা, তরুণ প্রজন্ম আজকের বাংলাদেশের প্রায় এক-তৃতীয়াংশের প্রতিনিধিত্ব করি। আমাদের হাত ধরেই এগিয়ে যাবে আগামীর বাংলাদেশ। অর্জিত হতে পারে কাঙ্ক্ষিত সব স্বপ্নের সফল বাস্তবায়ন। আর সে জন্য চাই সব ক্ষেত্র সব মাধ্যমে তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণ। হোক সে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে, সেবা ক্ষেত্রে, চাকরি, ব্যবসা, শিল্প, কিংবা খেলাধুলায়।  আজকের স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মলগ্ন এবং তার পরবর্তী প্রেক্ষাপট তৈরিই তো হয়েছিল তরুণদের প্রচেষ্টায়।  ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ৬ দফা আন্দোলন, ’৭১-এর মুক্তি সংগ্রাম, ’৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী গণআন্দোলনসহ সব আন্দোলনের প্রাণ ছিল অকুতোভয় বাংলার দামাল ছেলেরা। স্বাধীনতার ৪৬ বছর পেরিয়ে আজ আমরা একটি নতুন প্রজন্মের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি। এই আগামীর পথচলায় আবার নতুন করে তরুণদের পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। শিক্ষা, সংস্কৃতি, খেলাধুলা ও অন্যান্য পেশাদারিত্বে আমাদের তরুণদের অর্জন ঈর্ষণীয় হলেও শুধু একটি ক্ষেত্রে চরম অনীহা ও ব্যর্থতা লক্ষণীয়। আর তা হলো ‘রাজনীতি’। একথা সত্য যে, ছাত্ররাজনীতি আজও এদেশে বিদ্যমান। তবে যে কাঙ্ক্ষিত সুস্থ এবং প্রগতিশীল রাজনীতির চর্চা সবাই প্রত্যাশা করে তার সঙ্গে বর্তমান ছাত্ররাজনীতির যোজন যোজন দূরত্ব। কোনো সচেতন অভিভাবকই তার সন্তানকে রাজনীতিবিদ হিসেবে দেখতে চায় না। সবাই চায় ছেলে-মেয়ে বড় হয়ে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার, বিসিএস ক্যাডার, ব্যবসায়ী কিংবা ক্রিকেটার হবে। কোনোভাবেই রাজনীতিবিদ নয়। তাহলে রাজনীতিটা করবে কারা? যে ছাত্রছাত্রীর ডাক্তার/ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার যোগ্যতা আছে সে তো আর রাজনীতি করছে না, তাহলে ছাত্ররাজনীতি করছে কারা? স্কুল-কলেজে অকৃতকার্য অথবা বহিষ্কৃতরাই আমাদের ছাত্ররাজনীতির মুখপাত্র আজ। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে ছাত্ররাজনীতির দুটি ক্ষেত্র বিদ্যমান। একটি হচ্ছে স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি অর্থাৎ বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ের এবং আরেকটি হচ্ছে এলাকাভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি। উভয় ক্ষেত্রেই একই চিত্র পরিলক্ষিত হয়। বর্তমানে ছাত্ররাজনীতি মানেই ধরে নেওয়া হয় টেন্ডার, চাঁদাবাজি, বাস-টেম্পো স্ট্যান্ড ও বাজার ফুটপাথের নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে অনৈতিক পন্থায় উৎকর্ষ সাধন। কী ভয়ানক ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত নেতিবাচক তকমা বা স্টিকার লেগে গেছে আমাদের দেশের ছাত্ররাজনীতির গায়ে! তাহলে আমরা শিক্ষিত তরুণ প্রজন্ম কেন রাজনীতি করব? আমাদেরও তো লোকে চাঁদাবাজ-মাস্তান বলবে। আমাদের অভিভাবকরাই বা কেন আমাদের উৎসাহিত করবে রাজনীতি করতে? প্রত্যেক সুসন্তানই চায় আগে বাবা-মায়ের স্বপ্ন পূরণ করতে, তারপর অন্য কিছু। আবার নামসর্বস্ব ছাত্রনেতাদের পেশিশক্তি বা আর্থিক লেনদেনের সঙ্গেও আমরা পেরে উঠতে পারব না। কী দরকার আছে এ ভয়ানক সংঘর্ষে নামার! এ কথা ঠিক, সব ছাত্রনেতা বা তরুণ রাজনীতিক বিপথগামী নয়। সবাইকে এক পাল্লায় মাপা সমীচীন হবে না। অনেক ত্যাগী ছাত্রনেতা নেতৃত্ব দিচ্ছেন গৌরবের সঙ্গে আবার অনেকেই নিজেদের কলুষিত করেছেন তাদের অনৈতিক কর্মকাণ্ডে। ভালো ও মন্দের মিশলে এখন যেন মন্দের পাল্লাই বেশি ভারী। কাঙ্ক্ষিত ছাত্ররাজনীতির আরেকটি প্রধান অন্তরায় হচ্ছে যথাসময়ে নির্বাচনের মাধ্যমে নেতৃত্ব পরিবর্তনের ক্ষেত্র তৈরি হতে না দেওয়া। এর ফলে দীর্ঘ সময় যাবৎ একটি বিশেষ গোষ্ঠীর কাছে ক্ষমতা কুক্ষিগত থেকে যাচ্ছে। বিভিন্ন সভা-সমাবেশে ছাত্রছাত্রী জোগান দেওয়া ও প্রয়োজনে পেশিশক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে নিজেদের সুদৃঢ় অবস্থান জাহির করার মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আনুগত্যের প্রকাশ ঘটানোই যেন বিগত দিনের ছাত্ররাজনীতির প্রতিচ্ছবি। বলাবাহুল্য, নব্বইয়ের স্বৈরাচার পতনে যে ছাত্র সংগঠন অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিল, দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের ডাকসু নির্বাচনই তত্পরবর্তীতে আর অনুষ্ঠিত হয়নি। আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, ছাত্রছাত্রীদের একটি বৃহৎ অংশ বেসরকারি বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত এবং সেখানেও একই অবস্থা বিরাজমান থাকায় এর সূত্র ধরে বিভিন্ন অরাজনৈতিক ও জঙ্গি সংগঠনগুলো কোমলমতি ছাত্রছাত্রীদের তাদের কু-স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে ব্যবহার করছে, যার ফলে তারা বিপথগামী হচ্ছে। অথচ উন্নত দেশগুলোর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্রছাত্রীরা ‘স্টুডেন্ট পলিটিক্স’ করে আর অভিভাবকরাও তাতে অনুপ্রেরণা দেন। কেন? কারণ তারা রাজনীতি করে ছাত্রছাত্রীদের স্বার্থ রক্ষার্থে, তাদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে, তাদের সুবিধায়-অসুবিধায় পাশে দাঁড়াতে। এ পর্যায়ের স্টুডেন্ট পলিটিক্সের সঙ্গে জাতীয় রাজনীতির কোনোরকম সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও দেশের স্বার্থবিরোধী বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা রুখে দিতে অথবা জাতীয় স্বার্থ রক্ষা ইস্যুতে তারা সবাই একত্রিত হয়ে আন্দোলন করে। আর এখান থেকেই বেরিয়ে আসে আগামী তরুণ নেতৃত্ব যারা পরবর্তীতে জাতীয় পর্যায়ে নেতৃত্ব দেয়। অর্থাৎ স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে আমরা যেভাবে আমাদের ভাষা, বিজ্ঞান, সমাজ, ইতিহাস, ভূগোল ও খেলাধুলার ওপর প্রতিষ্ঠানিক ও ব্যবহারিক শিক্ষা পেয়ে থাকি তারাও রাজনীতির একটি বাস্তবসম্মত শিক্ষা পেয়ে থাকে। এ পর্যায়ে তারা পরিচিত হয় টিমওয়ার্ক কীভাবে করে, নেতৃত্ব কীভাবে দেয় এবং দিকনির্দেশনা কীভাবে অনুসরণ করে, কীভাবে যুক্তি উপস্থাপন করে, প্রতিবাদের ভাষা কী হওয়া উচিত ইত্যাদি। এ বাস্তব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে তারা পরবর্তীতে তাদের রাজনৈতিক আদর্শের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে এলাকাভিত্তিক এবং জাতীয় রাজনীতিতে ভূমিকা রাখে। আর এর ফলেই সেসব দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্ব পায় এসব মেধাবী ছাত্রছাত্রী। আর তাই তারা উন্নত দেশ এবং তাদের রাজনীতিতে গণতন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ ঘটে। পক্ষান্তরে আমাদের বর্তমান প্রেক্ষাপটে অমনোযোগী ও অকৃতকার্য ছাত্রছাত্রীরাই রাজনীতিতে জেঁকে বসেছে। কারণ এর ফলে সে তার নামের পাশে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার ইত্যাদি যোগ করতে না পারলেও কোনো একটি রাজনৈতিক দলের একটি এলাকার একটি বিশেষ পদের অধিকারী হয়ে নামের পাশে তার রাজনৈতিক পদবি ব্যবহার করতে পারে। আপত দৃষ্টিতে এ পদবি ব্যবহারের গুরুত্ব বোঝা না গেলেও আমাদের সমাজে এর তাত্পর্য অনেক। এ পদাধিকার বলে অনেকে শুধু ভালো চাকরি কিংবা ব্যবসার সুযোগই নয়, অনেক ক্ষেত্রে ভালো সম্বন্ধ দেখে বিয়েও করে ফেলতে পারে। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি, প্রধান অতিথি হয়ে বক্তব্য প্রদানের মাধ্যমে সমাজে নিজেকে গণ্যমান্য ব্যক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলে। আর একপর্যায়ে হয়ে যান সাবেক ছাত্রনেতা ও নেত্রী থেকে জনপ্রতিনিধি ও জনগণের সেবক। এটি এক ধরনের পাইপ লাইন, যার এক প্রান্ত দিয়ে ছাত্ররাজনীতির নামে ঢুকে আরেক প্রান্ত দিয়ে নেতা-নেত্রী হয়ে বের হওয়া যায়। তবে কাঁচামাল যদি হয় নিম্নমানের তাহলে এ পাইপলাইন দিয়ে বের হওয়া প্রডাক্টও নিম্নমানেরই হওয়ার কথা। আর এ নিম্নমানের নেতৃত্বের ওপর ভরসা করে আমরা যদি আগামীর উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি তা হবে অরণ্যে রোদন। আর সে জন্যই দরকার শিক্ষিত, ভদ্র, মার্জিত ও পরিচ্ছন্ন ইমেজের তরুণদের রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়া। একথা সত্যি যে, এ দেশের বর্তমান রাজনীতি কর্দমাক্ত, কেউই এই কাদা গায়ে মাখাতে চাইবে না। তবে এ কথা ভুলে গেলেও চলবে না আপনার ঘরের ময়লা আপনাকেই পরিষ্কার করতে নামতে হবে, পাড়া-প্রতিবেশী এসে করে দেবে না আর দিতে চাইলেও তা আপনার সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত হবে। জঞ্জাল পরিষ্কারে নিজের গায়েও কিছু ময়লা লাগবে ঠিকই কিন্তু কোমরে গামছা বেঁধে শক্ত চোয়ালে পণ করে মাঠে নামলে এ ময়লা একদিন পরিষ্কার হবেই। 

ইতিহাস সাক্ষী দেয় তরুণদের প্রচেষ্টা কখনো বৃথা যায়নি আর কখনো যাবেও না। মেধাবী ছেলেমেয়েদের তাই রাজনীতিতে এগিয়ে আসতে হবে এবং অভিভাবকদেরও এ ব্যাপারে অনুপ্রেরণা জোগাতে হবে। তবে অভিভাবকরা তখনই তাদের সন্তানদের পড়াশোনা ও কর্মক্ষেত্রের বাইরে রাজনীতি করতে দিতে আগ্রহী হবেন যখন দেখবেন তার সন্তানের মেধা ও কাজের সঠিক মূল্যায়ন করা হচ্ছে। যতক্ষণ পর্যন্ত তরুণরা চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, পাড়া-মহল্লার মাস্তানির নেতিবাচক তকমা নিজেদের ঝেড়ে ফেলে সামাজিকভাবে নিজেদের রাজনৈতিক অবদানের মাধ্যমে নিজের বাবা-মা তথা পরিবারকে গর্বিত অনুভূত করাতে পারবে না ততক্ষণ পর্যন্ত কোনো অভিভাবকই সন্তানদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণে আগ্রহী হবেন না। আমি নিজেও বিলেতে পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে দেশে ফিরে এসে বাবার আদর্শ মেনে রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে গিয়ে অনেক বাধার সম্মুখীন হয়েছি, যদিও আমার বেড়ে ওঠা একটি রাজনৈতিক পরিবারে। সে ক্ষেত্রে রাজনীতির বাইরে থাকা পরিবারগুলোতে নিশ্চয়ই আরও অনেক বাধা থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তাই আমাদের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত হবে মেধাবী, দেশপ্রেমিক, মার্জিত তরুণদের দলে জায়গা করে দেওয়া। প্রবীণ-নবীনদের উৎসাহিত করা যেন তাদের অসমাপ্ত কাজ আগামী প্রজন্ম বাস্তবায়ন করতে পারে। আওয়ামী লীগ প্রবীণনির্ভর রাজনৈতিক দল হলেও দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি কতিপয় মেধাবী, ভদ্র, মার্জিত তরুণকে দলে কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছেন এবং ভালো কাজের যথার্থ মূল্যায়নও তারা পেয়েছেন। যার পরিপ্রেক্ষিতেই এদেশের একজন তরুণ এমপি ও পরবর্তীতে প্রতিমন্ত্রী হয়ে আজ বাংলাদেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্ব দরবারে সেরা নতুন নেতৃত্বের একজন মনোনীত হয়েছেন।  আরেকজন তরুণ সংসদ সদস্য নতুন প্রজন্মের স্বেচ্ছাসেবী প্লাটফর্ম ‘ইয়ং বাংলা’-এর আহ্বায়ক হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং সমগ্র বাংলাদেশের মেধাবীদের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করছেন। এটা খুবই আশাব্যঞ্জক ও ইতিবাচক দিক যা দেখে আমরা অনুপ্রাণিত হই, সব প্রতিকূলতার মাঝেও আশান্বিত হই। নতুন প্রজন্মের রাজনীতির আবির্ভাবই প্রস্ফুটিত হোক আগামীর বাংলাদেশ।

লেখক : সহ-সম্পাদক কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

ইমেইল- [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা
বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন