শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুন, ২০১৬ আপডেট:

আমরা কেন রাজনীতি করি না

ব্যারিস্টার আহসান হাবীব ভূঁইয়া
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা কেন রাজনীতি করি না

আমরা, তরুণ প্রজন্ম আজকের বাংলাদেশের প্রায় এক-তৃতীয়াংশের প্রতিনিধিত্ব করি। আমাদের হাত ধরেই এগিয়ে যাবে আগামীর বাংলাদেশ। অর্জিত হতে পারে কাঙ্ক্ষিত সব স্বপ্নের সফল বাস্তবায়ন। আর সে জন্য চাই সব ক্ষেত্র সব মাধ্যমে তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণ। হোক সে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে, সেবা ক্ষেত্রে, চাকরি, ব্যবসা, শিল্প, কিংবা খেলাধুলায়।  আজকের স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মলগ্ন এবং তার পরবর্তী প্রেক্ষাপট তৈরিই তো হয়েছিল তরুণদের প্রচেষ্টায়।  ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ৬ দফা আন্দোলন, ’৭১-এর মুক্তি সংগ্রাম, ’৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী গণআন্দোলনসহ সব আন্দোলনের প্রাণ ছিল অকুতোভয় বাংলার দামাল ছেলেরা। স্বাধীনতার ৪৬ বছর পেরিয়ে আজ আমরা একটি নতুন প্রজন্মের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি। এই আগামীর পথচলায় আবার নতুন করে তরুণদের পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। শিক্ষা, সংস্কৃতি, খেলাধুলা ও অন্যান্য পেশাদারিত্বে আমাদের তরুণদের অর্জন ঈর্ষণীয় হলেও শুধু একটি ক্ষেত্রে চরম অনীহা ও ব্যর্থতা লক্ষণীয়। আর তা হলো ‘রাজনীতি’। একথা সত্য যে, ছাত্ররাজনীতি আজও এদেশে বিদ্যমান। তবে যে কাঙ্ক্ষিত সুস্থ এবং প্রগতিশীল রাজনীতির চর্চা সবাই প্রত্যাশা করে তার সঙ্গে বর্তমান ছাত্ররাজনীতির যোজন যোজন দূরত্ব। কোনো সচেতন অভিভাবকই তার সন্তানকে রাজনীতিবিদ হিসেবে দেখতে চায় না। সবাই চায় ছেলে-মেয়ে বড় হয়ে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার, বিসিএস ক্যাডার, ব্যবসায়ী কিংবা ক্রিকেটার হবে। কোনোভাবেই রাজনীতিবিদ নয়। তাহলে রাজনীতিটা করবে কারা? যে ছাত্রছাত্রীর ডাক্তার/ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার যোগ্যতা আছে সে তো আর রাজনীতি করছে না, তাহলে ছাত্ররাজনীতি করছে কারা? স্কুল-কলেজে অকৃতকার্য অথবা বহিষ্কৃতরাই আমাদের ছাত্ররাজনীতির মুখপাত্র আজ। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে ছাত্ররাজনীতির দুটি ক্ষেত্র বিদ্যমান। একটি হচ্ছে স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি অর্থাৎ বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ের এবং আরেকটি হচ্ছে এলাকাভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি। উভয় ক্ষেত্রেই একই চিত্র পরিলক্ষিত হয়। বর্তমানে ছাত্ররাজনীতি মানেই ধরে নেওয়া হয় টেন্ডার, চাঁদাবাজি, বাস-টেম্পো স্ট্যান্ড ও বাজার ফুটপাথের নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে অনৈতিক পন্থায় উৎকর্ষ সাধন। কী ভয়ানক ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত নেতিবাচক তকমা বা স্টিকার লেগে গেছে আমাদের দেশের ছাত্ররাজনীতির গায়ে! তাহলে আমরা শিক্ষিত তরুণ প্রজন্ম কেন রাজনীতি করব? আমাদেরও তো লোকে চাঁদাবাজ-মাস্তান বলবে। আমাদের অভিভাবকরাই বা কেন আমাদের উৎসাহিত করবে রাজনীতি করতে? প্রত্যেক সুসন্তানই চায় আগে বাবা-মায়ের স্বপ্ন পূরণ করতে, তারপর অন্য কিছু। আবার নামসর্বস্ব ছাত্রনেতাদের পেশিশক্তি বা আর্থিক লেনদেনের সঙ্গেও আমরা পেরে উঠতে পারব না। কী দরকার আছে এ ভয়ানক সংঘর্ষে নামার! এ কথা ঠিক, সব ছাত্রনেতা বা তরুণ রাজনীতিক বিপথগামী নয়। সবাইকে এক পাল্লায় মাপা সমীচীন হবে না। অনেক ত্যাগী ছাত্রনেতা নেতৃত্ব দিচ্ছেন গৌরবের সঙ্গে আবার অনেকেই নিজেদের কলুষিত করেছেন তাদের অনৈতিক কর্মকাণ্ডে। ভালো ও মন্দের মিশলে এখন যেন মন্দের পাল্লাই বেশি ভারী। কাঙ্ক্ষিত ছাত্ররাজনীতির আরেকটি প্রধান অন্তরায় হচ্ছে যথাসময়ে নির্বাচনের মাধ্যমে নেতৃত্ব পরিবর্তনের ক্ষেত্র তৈরি হতে না দেওয়া। এর ফলে দীর্ঘ সময় যাবৎ একটি বিশেষ গোষ্ঠীর কাছে ক্ষমতা কুক্ষিগত থেকে যাচ্ছে। বিভিন্ন সভা-সমাবেশে ছাত্রছাত্রী জোগান দেওয়া ও প্রয়োজনে পেশিশক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে নিজেদের সুদৃঢ় অবস্থান জাহির করার মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আনুগত্যের প্রকাশ ঘটানোই যেন বিগত দিনের ছাত্ররাজনীতির প্রতিচ্ছবি। বলাবাহুল্য, নব্বইয়ের স্বৈরাচার পতনে যে ছাত্র সংগঠন অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিল, দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের ডাকসু নির্বাচনই তত্পরবর্তীতে আর অনুষ্ঠিত হয়নি। আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, ছাত্রছাত্রীদের একটি বৃহৎ অংশ বেসরকারি বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত এবং সেখানেও একই অবস্থা বিরাজমান থাকায় এর সূত্র ধরে বিভিন্ন অরাজনৈতিক ও জঙ্গি সংগঠনগুলো কোমলমতি ছাত্রছাত্রীদের তাদের কু-স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে ব্যবহার করছে, যার ফলে তারা বিপথগামী হচ্ছে। অথচ উন্নত দেশগুলোর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্রছাত্রীরা ‘স্টুডেন্ট পলিটিক্স’ করে আর অভিভাবকরাও তাতে অনুপ্রেরণা দেন। কেন? কারণ তারা রাজনীতি করে ছাত্রছাত্রীদের স্বার্থ রক্ষার্থে, তাদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে, তাদের সুবিধায়-অসুবিধায় পাশে দাঁড়াতে। এ পর্যায়ের স্টুডেন্ট পলিটিক্সের সঙ্গে জাতীয় রাজনীতির কোনোরকম সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও দেশের স্বার্থবিরোধী বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা রুখে দিতে অথবা জাতীয় স্বার্থ রক্ষা ইস্যুতে তারা সবাই একত্রিত হয়ে আন্দোলন করে। আর এখান থেকেই বেরিয়ে আসে আগামী তরুণ নেতৃত্ব যারা পরবর্তীতে জাতীয় পর্যায়ে নেতৃত্ব দেয়। অর্থাৎ স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে আমরা যেভাবে আমাদের ভাষা, বিজ্ঞান, সমাজ, ইতিহাস, ভূগোল ও খেলাধুলার ওপর প্রতিষ্ঠানিক ও ব্যবহারিক শিক্ষা পেয়ে থাকি তারাও রাজনীতির একটি বাস্তবসম্মত শিক্ষা পেয়ে থাকে। এ পর্যায়ে তারা পরিচিত হয় টিমওয়ার্ক কীভাবে করে, নেতৃত্ব কীভাবে দেয় এবং দিকনির্দেশনা কীভাবে অনুসরণ করে, কীভাবে যুক্তি উপস্থাপন করে, প্রতিবাদের ভাষা কী হওয়া উচিত ইত্যাদি। এ বাস্তব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে তারা পরবর্তীতে তাদের রাজনৈতিক আদর্শের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে এলাকাভিত্তিক এবং জাতীয় রাজনীতিতে ভূমিকা রাখে। আর এর ফলেই সেসব দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্ব পায় এসব মেধাবী ছাত্রছাত্রী। আর তাই তারা উন্নত দেশ এবং তাদের রাজনীতিতে গণতন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ ঘটে। পক্ষান্তরে আমাদের বর্তমান প্রেক্ষাপটে অমনোযোগী ও অকৃতকার্য ছাত্রছাত্রীরাই রাজনীতিতে জেঁকে বসেছে। কারণ এর ফলে সে তার নামের পাশে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার ইত্যাদি যোগ করতে না পারলেও কোনো একটি রাজনৈতিক দলের একটি এলাকার একটি বিশেষ পদের অধিকারী হয়ে নামের পাশে তার রাজনৈতিক পদবি ব্যবহার করতে পারে। আপত দৃষ্টিতে এ পদবি ব্যবহারের গুরুত্ব বোঝা না গেলেও আমাদের সমাজে এর তাত্পর্য অনেক। এ পদাধিকার বলে অনেকে শুধু ভালো চাকরি কিংবা ব্যবসার সুযোগই নয়, অনেক ক্ষেত্রে ভালো সম্বন্ধ দেখে বিয়েও করে ফেলতে পারে। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি, প্রধান অতিথি হয়ে বক্তব্য প্রদানের মাধ্যমে সমাজে নিজেকে গণ্যমান্য ব্যক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলে। আর একপর্যায়ে হয়ে যান সাবেক ছাত্রনেতা ও নেত্রী থেকে জনপ্রতিনিধি ও জনগণের সেবক। এটি এক ধরনের পাইপ লাইন, যার এক প্রান্ত দিয়ে ছাত্ররাজনীতির নামে ঢুকে আরেক প্রান্ত দিয়ে নেতা-নেত্রী হয়ে বের হওয়া যায়। তবে কাঁচামাল যদি হয় নিম্নমানের তাহলে এ পাইপলাইন দিয়ে বের হওয়া প্রডাক্টও নিম্নমানেরই হওয়ার কথা। আর এ নিম্নমানের নেতৃত্বের ওপর ভরসা করে আমরা যদি আগামীর উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি তা হবে অরণ্যে রোদন। আর সে জন্যই দরকার শিক্ষিত, ভদ্র, মার্জিত ও পরিচ্ছন্ন ইমেজের তরুণদের রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়া। একথা সত্যি যে, এ দেশের বর্তমান রাজনীতি কর্দমাক্ত, কেউই এই কাদা গায়ে মাখাতে চাইবে না। তবে এ কথা ভুলে গেলেও চলবে না আপনার ঘরের ময়লা আপনাকেই পরিষ্কার করতে নামতে হবে, পাড়া-প্রতিবেশী এসে করে দেবে না আর দিতে চাইলেও তা আপনার সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত হবে। জঞ্জাল পরিষ্কারে নিজের গায়েও কিছু ময়লা লাগবে ঠিকই কিন্তু কোমরে গামছা বেঁধে শক্ত চোয়ালে পণ করে মাঠে নামলে এ ময়লা একদিন পরিষ্কার হবেই। 

ইতিহাস সাক্ষী দেয় তরুণদের প্রচেষ্টা কখনো বৃথা যায়নি আর কখনো যাবেও না। মেধাবী ছেলেমেয়েদের তাই রাজনীতিতে এগিয়ে আসতে হবে এবং অভিভাবকদেরও এ ব্যাপারে অনুপ্রেরণা জোগাতে হবে। তবে অভিভাবকরা তখনই তাদের সন্তানদের পড়াশোনা ও কর্মক্ষেত্রের বাইরে রাজনীতি করতে দিতে আগ্রহী হবেন যখন দেখবেন তার সন্তানের মেধা ও কাজের সঠিক মূল্যায়ন করা হচ্ছে। যতক্ষণ পর্যন্ত তরুণরা চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, পাড়া-মহল্লার মাস্তানির নেতিবাচক তকমা নিজেদের ঝেড়ে ফেলে সামাজিকভাবে নিজেদের রাজনৈতিক অবদানের মাধ্যমে নিজের বাবা-মা তথা পরিবারকে গর্বিত অনুভূত করাতে পারবে না ততক্ষণ পর্যন্ত কোনো অভিভাবকই সন্তানদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণে আগ্রহী হবেন না। আমি নিজেও বিলেতে পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে দেশে ফিরে এসে বাবার আদর্শ মেনে রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে গিয়ে অনেক বাধার সম্মুখীন হয়েছি, যদিও আমার বেড়ে ওঠা একটি রাজনৈতিক পরিবারে। সে ক্ষেত্রে রাজনীতির বাইরে থাকা পরিবারগুলোতে নিশ্চয়ই আরও অনেক বাধা থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তাই আমাদের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত হবে মেধাবী, দেশপ্রেমিক, মার্জিত তরুণদের দলে জায়গা করে দেওয়া। প্রবীণ-নবীনদের উৎসাহিত করা যেন তাদের অসমাপ্ত কাজ আগামী প্রজন্ম বাস্তবায়ন করতে পারে। আওয়ামী লীগ প্রবীণনির্ভর রাজনৈতিক দল হলেও দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি কতিপয় মেধাবী, ভদ্র, মার্জিত তরুণকে দলে কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছেন এবং ভালো কাজের যথার্থ মূল্যায়নও তারা পেয়েছেন। যার পরিপ্রেক্ষিতেই এদেশের একজন তরুণ এমপি ও পরবর্তীতে প্রতিমন্ত্রী হয়ে আজ বাংলাদেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্ব দরবারে সেরা নতুন নেতৃত্বের একজন মনোনীত হয়েছেন।  আরেকজন তরুণ সংসদ সদস্য নতুন প্রজন্মের স্বেচ্ছাসেবী প্লাটফর্ম ‘ইয়ং বাংলা’-এর আহ্বায়ক হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং সমগ্র বাংলাদেশের মেধাবীদের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করছেন। এটা খুবই আশাব্যঞ্জক ও ইতিবাচক দিক যা দেখে আমরা অনুপ্রাণিত হই, সব প্রতিকূলতার মাঝেও আশান্বিত হই। নতুন প্রজন্মের রাজনীতির আবির্ভাবই প্রস্ফুটিত হোক আগামীর বাংলাদেশ।

লেখক : সহ-সম্পাদক কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

ইমেইল- [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক