শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুন, ২০১৬ আপডেট:

আমরা কেন রাজনীতি করি না

ব্যারিস্টার আহসান হাবীব ভূঁইয়া
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমরা কেন রাজনীতি করি না

আমরা, তরুণ প্রজন্ম আজকের বাংলাদেশের প্রায় এক-তৃতীয়াংশের প্রতিনিধিত্ব করি। আমাদের হাত ধরেই এগিয়ে যাবে আগামীর বাংলাদেশ। অর্জিত হতে পারে কাঙ্ক্ষিত সব স্বপ্নের সফল বাস্তবায়ন। আর সে জন্য চাই সব ক্ষেত্র সব মাধ্যমে তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণ। হোক সে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে, সেবা ক্ষেত্রে, চাকরি, ব্যবসা, শিল্প, কিংবা খেলাধুলায়।  আজকের স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মলগ্ন এবং তার পরবর্তী প্রেক্ষাপট তৈরিই তো হয়েছিল তরুণদের প্রচেষ্টায়।  ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ৬ দফা আন্দোলন, ’৭১-এর মুক্তি সংগ্রাম, ’৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী গণআন্দোলনসহ সব আন্দোলনের প্রাণ ছিল অকুতোভয় বাংলার দামাল ছেলেরা। স্বাধীনতার ৪৬ বছর পেরিয়ে আজ আমরা একটি নতুন প্রজন্মের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি। এই আগামীর পথচলায় আবার নতুন করে তরুণদের পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। শিক্ষা, সংস্কৃতি, খেলাধুলা ও অন্যান্য পেশাদারিত্বে আমাদের তরুণদের অর্জন ঈর্ষণীয় হলেও শুধু একটি ক্ষেত্রে চরম অনীহা ও ব্যর্থতা লক্ষণীয়। আর তা হলো ‘রাজনীতি’। একথা সত্য যে, ছাত্ররাজনীতি আজও এদেশে বিদ্যমান। তবে যে কাঙ্ক্ষিত সুস্থ এবং প্রগতিশীল রাজনীতির চর্চা সবাই প্রত্যাশা করে তার সঙ্গে বর্তমান ছাত্ররাজনীতির যোজন যোজন দূরত্ব। কোনো সচেতন অভিভাবকই তার সন্তানকে রাজনীতিবিদ হিসেবে দেখতে চায় না। সবাই চায় ছেলে-মেয়ে বড় হয়ে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার, বিসিএস ক্যাডার, ব্যবসায়ী কিংবা ক্রিকেটার হবে। কোনোভাবেই রাজনীতিবিদ নয়। তাহলে রাজনীতিটা করবে কারা? যে ছাত্রছাত্রীর ডাক্তার/ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার যোগ্যতা আছে সে তো আর রাজনীতি করছে না, তাহলে ছাত্ররাজনীতি করছে কারা? স্কুল-কলেজে অকৃতকার্য অথবা বহিষ্কৃতরাই আমাদের ছাত্ররাজনীতির মুখপাত্র আজ। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে ছাত্ররাজনীতির দুটি ক্ষেত্র বিদ্যমান। একটি হচ্ছে স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি অর্থাৎ বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ের এবং আরেকটি হচ্ছে এলাকাভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি। উভয় ক্ষেত্রেই একই চিত্র পরিলক্ষিত হয়। বর্তমানে ছাত্ররাজনীতি মানেই ধরে নেওয়া হয় টেন্ডার, চাঁদাবাজি, বাস-টেম্পো স্ট্যান্ড ও বাজার ফুটপাথের নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে অনৈতিক পন্থায় উৎকর্ষ সাধন। কী ভয়ানক ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত নেতিবাচক তকমা বা স্টিকার লেগে গেছে আমাদের দেশের ছাত্ররাজনীতির গায়ে! তাহলে আমরা শিক্ষিত তরুণ প্রজন্ম কেন রাজনীতি করব? আমাদেরও তো লোকে চাঁদাবাজ-মাস্তান বলবে। আমাদের অভিভাবকরাই বা কেন আমাদের উৎসাহিত করবে রাজনীতি করতে? প্রত্যেক সুসন্তানই চায় আগে বাবা-মায়ের স্বপ্ন পূরণ করতে, তারপর অন্য কিছু। আবার নামসর্বস্ব ছাত্রনেতাদের পেশিশক্তি বা আর্থিক লেনদেনের সঙ্গেও আমরা পেরে উঠতে পারব না। কী দরকার আছে এ ভয়ানক সংঘর্ষে নামার! এ কথা ঠিক, সব ছাত্রনেতা বা তরুণ রাজনীতিক বিপথগামী নয়। সবাইকে এক পাল্লায় মাপা সমীচীন হবে না। অনেক ত্যাগী ছাত্রনেতা নেতৃত্ব দিচ্ছেন গৌরবের সঙ্গে আবার অনেকেই নিজেদের কলুষিত করেছেন তাদের অনৈতিক কর্মকাণ্ডে। ভালো ও মন্দের মিশলে এখন যেন মন্দের পাল্লাই বেশি ভারী। কাঙ্ক্ষিত ছাত্ররাজনীতির আরেকটি প্রধান অন্তরায় হচ্ছে যথাসময়ে নির্বাচনের মাধ্যমে নেতৃত্ব পরিবর্তনের ক্ষেত্র তৈরি হতে না দেওয়া। এর ফলে দীর্ঘ সময় যাবৎ একটি বিশেষ গোষ্ঠীর কাছে ক্ষমতা কুক্ষিগত থেকে যাচ্ছে। বিভিন্ন সভা-সমাবেশে ছাত্রছাত্রী জোগান দেওয়া ও প্রয়োজনে পেশিশক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে নিজেদের সুদৃঢ় অবস্থান জাহির করার মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আনুগত্যের প্রকাশ ঘটানোই যেন বিগত দিনের ছাত্ররাজনীতির প্রতিচ্ছবি। বলাবাহুল্য, নব্বইয়ের স্বৈরাচার পতনে যে ছাত্র সংগঠন অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিল, দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের ডাকসু নির্বাচনই তত্পরবর্তীতে আর অনুষ্ঠিত হয়নি। আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, ছাত্রছাত্রীদের একটি বৃহৎ অংশ বেসরকারি বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত এবং সেখানেও একই অবস্থা বিরাজমান থাকায় এর সূত্র ধরে বিভিন্ন অরাজনৈতিক ও জঙ্গি সংগঠনগুলো কোমলমতি ছাত্রছাত্রীদের তাদের কু-স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে ব্যবহার করছে, যার ফলে তারা বিপথগামী হচ্ছে। অথচ উন্নত দেশগুলোর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্রছাত্রীরা ‘স্টুডেন্ট পলিটিক্স’ করে আর অভিভাবকরাও তাতে অনুপ্রেরণা দেন। কেন? কারণ তারা রাজনীতি করে ছাত্রছাত্রীদের স্বার্থ রক্ষার্থে, তাদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে, তাদের সুবিধায়-অসুবিধায় পাশে দাঁড়াতে। এ পর্যায়ের স্টুডেন্ট পলিটিক্সের সঙ্গে জাতীয় রাজনীতির কোনোরকম সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও দেশের স্বার্থবিরোধী বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা রুখে দিতে অথবা জাতীয় স্বার্থ রক্ষা ইস্যুতে তারা সবাই একত্রিত হয়ে আন্দোলন করে। আর এখান থেকেই বেরিয়ে আসে আগামী তরুণ নেতৃত্ব যারা পরবর্তীতে জাতীয় পর্যায়ে নেতৃত্ব দেয়। অর্থাৎ স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে আমরা যেভাবে আমাদের ভাষা, বিজ্ঞান, সমাজ, ইতিহাস, ভূগোল ও খেলাধুলার ওপর প্রতিষ্ঠানিক ও ব্যবহারিক শিক্ষা পেয়ে থাকি তারাও রাজনীতির একটি বাস্তবসম্মত শিক্ষা পেয়ে থাকে। এ পর্যায়ে তারা পরিচিত হয় টিমওয়ার্ক কীভাবে করে, নেতৃত্ব কীভাবে দেয় এবং দিকনির্দেশনা কীভাবে অনুসরণ করে, কীভাবে যুক্তি উপস্থাপন করে, প্রতিবাদের ভাষা কী হওয়া উচিত ইত্যাদি। এ বাস্তব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে তারা পরবর্তীতে তাদের রাজনৈতিক আদর্শের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে এলাকাভিত্তিক এবং জাতীয় রাজনীতিতে ভূমিকা রাখে। আর এর ফলেই সেসব দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্ব পায় এসব মেধাবী ছাত্রছাত্রী। আর তাই তারা উন্নত দেশ এবং তাদের রাজনীতিতে গণতন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ ঘটে। পক্ষান্তরে আমাদের বর্তমান প্রেক্ষাপটে অমনোযোগী ও অকৃতকার্য ছাত্রছাত্রীরাই রাজনীতিতে জেঁকে বসেছে। কারণ এর ফলে সে তার নামের পাশে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার ইত্যাদি যোগ করতে না পারলেও কোনো একটি রাজনৈতিক দলের একটি এলাকার একটি বিশেষ পদের অধিকারী হয়ে নামের পাশে তার রাজনৈতিক পদবি ব্যবহার করতে পারে। আপত দৃষ্টিতে এ পদবি ব্যবহারের গুরুত্ব বোঝা না গেলেও আমাদের সমাজে এর তাত্পর্য অনেক। এ পদাধিকার বলে অনেকে শুধু ভালো চাকরি কিংবা ব্যবসার সুযোগই নয়, অনেক ক্ষেত্রে ভালো সম্বন্ধ দেখে বিয়েও করে ফেলতে পারে। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি, প্রধান অতিথি হয়ে বক্তব্য প্রদানের মাধ্যমে সমাজে নিজেকে গণ্যমান্য ব্যক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলে। আর একপর্যায়ে হয়ে যান সাবেক ছাত্রনেতা ও নেত্রী থেকে জনপ্রতিনিধি ও জনগণের সেবক। এটি এক ধরনের পাইপ লাইন, যার এক প্রান্ত দিয়ে ছাত্ররাজনীতির নামে ঢুকে আরেক প্রান্ত দিয়ে নেতা-নেত্রী হয়ে বের হওয়া যায়। তবে কাঁচামাল যদি হয় নিম্নমানের তাহলে এ পাইপলাইন দিয়ে বের হওয়া প্রডাক্টও নিম্নমানেরই হওয়ার কথা। আর এ নিম্নমানের নেতৃত্বের ওপর ভরসা করে আমরা যদি আগামীর উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি তা হবে অরণ্যে রোদন। আর সে জন্যই দরকার শিক্ষিত, ভদ্র, মার্জিত ও পরিচ্ছন্ন ইমেজের তরুণদের রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়া। একথা সত্যি যে, এ দেশের বর্তমান রাজনীতি কর্দমাক্ত, কেউই এই কাদা গায়ে মাখাতে চাইবে না। তবে এ কথা ভুলে গেলেও চলবে না আপনার ঘরের ময়লা আপনাকেই পরিষ্কার করতে নামতে হবে, পাড়া-প্রতিবেশী এসে করে দেবে না আর দিতে চাইলেও তা আপনার সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত হবে। জঞ্জাল পরিষ্কারে নিজের গায়েও কিছু ময়লা লাগবে ঠিকই কিন্তু কোমরে গামছা বেঁধে শক্ত চোয়ালে পণ করে মাঠে নামলে এ ময়লা একদিন পরিষ্কার হবেই। 

ইতিহাস সাক্ষী দেয় তরুণদের প্রচেষ্টা কখনো বৃথা যায়নি আর কখনো যাবেও না। মেধাবী ছেলেমেয়েদের তাই রাজনীতিতে এগিয়ে আসতে হবে এবং অভিভাবকদেরও এ ব্যাপারে অনুপ্রেরণা জোগাতে হবে। তবে অভিভাবকরা তখনই তাদের সন্তানদের পড়াশোনা ও কর্মক্ষেত্রের বাইরে রাজনীতি করতে দিতে আগ্রহী হবেন যখন দেখবেন তার সন্তানের মেধা ও কাজের সঠিক মূল্যায়ন করা হচ্ছে। যতক্ষণ পর্যন্ত তরুণরা চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, পাড়া-মহল্লার মাস্তানির নেতিবাচক তকমা নিজেদের ঝেড়ে ফেলে সামাজিকভাবে নিজেদের রাজনৈতিক অবদানের মাধ্যমে নিজের বাবা-মা তথা পরিবারকে গর্বিত অনুভূত করাতে পারবে না ততক্ষণ পর্যন্ত কোনো অভিভাবকই সন্তানদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণে আগ্রহী হবেন না। আমি নিজেও বিলেতে পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে দেশে ফিরে এসে বাবার আদর্শ মেনে রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে গিয়ে অনেক বাধার সম্মুখীন হয়েছি, যদিও আমার বেড়ে ওঠা একটি রাজনৈতিক পরিবারে। সে ক্ষেত্রে রাজনীতির বাইরে থাকা পরিবারগুলোতে নিশ্চয়ই আরও অনেক বাধা থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তাই আমাদের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত হবে মেধাবী, দেশপ্রেমিক, মার্জিত তরুণদের দলে জায়গা করে দেওয়া। প্রবীণ-নবীনদের উৎসাহিত করা যেন তাদের অসমাপ্ত কাজ আগামী প্রজন্ম বাস্তবায়ন করতে পারে। আওয়ামী লীগ প্রবীণনির্ভর রাজনৈতিক দল হলেও দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি কতিপয় মেধাবী, ভদ্র, মার্জিত তরুণকে দলে কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছেন এবং ভালো কাজের যথার্থ মূল্যায়নও তারা পেয়েছেন। যার পরিপ্রেক্ষিতেই এদেশের একজন তরুণ এমপি ও পরবর্তীতে প্রতিমন্ত্রী হয়ে আজ বাংলাদেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্ব দরবারে সেরা নতুন নেতৃত্বের একজন মনোনীত হয়েছেন।  আরেকজন তরুণ সংসদ সদস্য নতুন প্রজন্মের স্বেচ্ছাসেবী প্লাটফর্ম ‘ইয়ং বাংলা’-এর আহ্বায়ক হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং সমগ্র বাংলাদেশের মেধাবীদের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করছেন। এটা খুবই আশাব্যঞ্জক ও ইতিবাচক দিক যা দেখে আমরা অনুপ্রাণিত হই, সব প্রতিকূলতার মাঝেও আশান্বিত হই। নতুন প্রজন্মের রাজনীতির আবির্ভাবই প্রস্ফুটিত হোক আগামীর বাংলাদেশ।

লেখক : সহ-সম্পাদক কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

ইমেইল- [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

এই মাত্র | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা