শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জুন, ২০১৬

সন্ত্রাস রোধে জাতীয় ঐক্যের বিকল্প নেই

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সন্ত্রাস রোধে জাতীয় ঐক্যের বিকল্প নেই

আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি আমার স্ত্রীসহ পরিবারের কিছু সদস্য নিয়ে ওমরাহ হজের লক্ষ্যে প্রথমে মদিনা মনোয়ারা জিয়ারত ও পরে মক্কায় খানকায়ে কাবায় পবিত্র ওমরাহ হজ পালন করতে গিয়েছিলাম (আল্লাহ আমার রিয়ার গুনাহ মাফ করুন)। উভয় জায়গায় পরম করুণাময় আল্লাহর কাছে কখনো অশ্রুসিক্ত নয়নে, কখনো বেদনাপ্লুত হৃদয়ে আমার একটা ফরিয়াদ ছিল— আল্লাহ তুমি অভিশপ্ত, দুর্নীতিগ্রস্ত, ক্ষমতালিপ্সু, সংঘাতপূর্ণ ও বিপর্যয় সৃষ্টিকারী রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যক্তিবর্গের কবল থেকে দেশকে বাঁচাও।  যারা ক্ষমতা, অর্থ, স্বার্থ ছাড়া দেশ ও জাতির কথা ভাবে না, যারা প্রকাশ্যে জনগণের কল্যাণের কথা বললেও হৃদয়ের রন্ধ্রে রন্ধ্রে, অনুভূতির পরতে পরতে শুধু স্বার্থচিন্তা লালন করে তাদের প্রভাব থেকে দেশকে রক্ষা কর। আমি এই রমজান মাসে বিনম্রচিত্তে এই ফরিয়াদ করার জন্য দেশবাসীকেও উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি। আল্লাহতায়ালার অলৌকিক শক্তিই একমাত্র বর্তমান পরিস্থিতির অবসান ঘটাতে পারে। রাজনৈতিক সমস্যা রাজনৈতিকভাবেই সমাধানের সব মননশীলতা আজ অবক্ষয়ের অতলান্তে নিমজ্জিত। আমি আবারও ফরিয়াদ করি, এই ঘনঘোর অমানিশার মধ্য থেকে আল্লাহ তুমি আলোর দীপ্তি ছড়াও।

দেশে ফিরে এসে ব্যথিত চিত্তে অবলোকন করলাম, প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও টার্গেটেড হত্যার কর্মকাণ্ড। এটা অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয় তো বটেই, তার চেয়েও উৎকণ্ঠার বিষয় যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তার বিবৃতিতে বলেন— ‘টার্গেট কিলিং হলেও গণহারে হত্যার কোনো তথ্য নেই।’ 

পুুলিশ অফিসারের স্ত্রীর হত্যাটিকে যেভাবেই দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হোক না কেন, আমার কাছে এটি মারাত্মক ও ভয়াবহ এই কারণে যে, পুলিশকে থমকে দেওয়ার পরিকল্পনার এটি একটি অংশ। আমি এখনো গভীর প্রত্যয়ে বিশ্বাস করি, বাস্তবে বাংলাদেশে আল-কায়েদা বা আইএসের মতো কোনো আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনের শাখা-প্রশাখা নেই। আমি আগেও বহুবার বলেছি, সন্ত্রাসী ধরলে, অস্ত্রাগার থেকে অকেজো, অচল রাশি রাশি অস্ত্র ঘটা করে প্রদর্শন করবেন না। এটি আন্তর্জাতিক বিশ্বে অকারণে আমাদের দেশের অভ্যন্তরে আইএস বা আল-কায়েদার অবস্থিতির ধারণা সৃষ্টি করবে; অনাকাঙ্ক্ষিত, অনাহৃত, অনভিপ্রেত হলেও আজকে হয়েছেও তাই। এই দুর্ভাগ্যজনক পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে হলে আইনকে তার নিজস্ব গতিতে চলতে দিতে হবে। সন্ত্রাসীর কোনো দল নেই— এটা শুধু মুখে বললেই হবে না, কঠোরভাবে বাস্তবে প্রয়োগ করে জনগণের মনে একটা আস্থা ও প্রতীতির জন্ম দিতে হবে। আজকে মানুষ এতটাই ভগ্নহৃদয় ও হতাশাগ্রস্ত যে, পুলিশ অফিসারের স্ত্রীকে যখন হত্যা করা হলো, তখন কেউ ছুটে তো এলোই না, প্রতিরোধের বিন্দুমাত্র পদক্ষেপও নেয়নি। এর আগেও জনগণের এমন নিস্পৃহতার ভূরি ভূরি দৃষ্টান্ত রয়েছে। এখান থেকে জনগণকে বের করে আনার একমাত্র পথ তাদের মনে এই প্রতীতি ও প্রত্যয় সৃষ্টি করা যে, দোষীদের বিচার হবে এবং সন্ত্রাসের শিকার ব্যক্তি বা পক্ষকে কেউ সাহায্য করতে এগিয়ে এলে তারা অযথা কোনো হয়রানি ও বিড়ম্বনার শিকার হবেন না। এ বিষয়ে একটা জাতীয় দুর্যোগকাল ঘোষণা করে রাজনৈতিকভাবে সর্বদলীয় ও সামাজিকভাবে সুশীল সমাজের একটি মহাসম্মেলন আয়োজন করার জন্য আমি পরামর্শ দিয়েছিলাম। জাতীয় সমস্যাটিকে মোকাবিলা করার জন্য সবাইকে সম্পৃক্ত করা এবং সমাজের সর্বস্তর থেকে অভিমত ও অভিব্যক্তি তুলে আনার বিকল্প নেই।

সম্প্রতি পুলিশের সাঁড়াশি অভিযানের যে ঘোষণাটি এসেছে, অনুগ্রহপূর্বক সেটিকে দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে পরিচালিত করবেন না। তাতে সমাধান তো হবেই না, বরং সংকটকে আরও ঘনীভূত করবে। হাতে একটু সময় নিয়ে রাজনৈতিক সংগঠনসমূহের সব স্তরের প্রতিনিধিত্ব নিয়ে একটি জাতীয় সম্মেলন করতে পারলে এই সাঁড়াশি অভিযান বা সন্ত্রাস দমনের যে কোনো পদক্ষেপ কার্যকর ও ফলপ্রসূ হতো।

জাতি যখন অসহনীয় দুঃস্বপ্নের মধ্যে নিমজ্জিত, তখন যে জাতীয় বাজেটটি পেশ করা হলো, সেটি এতটাই স্বপ্নবিলাসী এবং কল্পনাপ্রসূত যে, এটা বাস্তবায়ন সম্ভব— দেশের অর্থনীতিবিদরা তো বটেই, স্বয়ং অর্থমন্ত্রীও বিশ্বাস করেন না।

স্যার হ্যারল্ড উইলসন একবার বলেছিলেন, শুধু বাজেট কেন, যে কোনো উন্নয়ন পরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করার জন্য যোগ্য মানুষের সমন্বয় অত্যন্ত জরুরি। স্বয়ং অর্থমন্ত্রী যেখানে বলেন, দেশে আজ পুকুরচুরি নয়, সাগরচুরি হচ্ছে; তখন এই বিশাল কলেবরের বাজেটের সুফল জনগণ কতটুকু পাবেন, তা নির্ণয় করতে কষ্ট হয় না। আমি কারও বিরোধী নই, কারও পক্ষেও নই। আগের বাজেটগুলোর সঙ্গে আলোচনার ক্ষেত্রে বর্তমান বাজেটের ক্ষেত্রে একটা মৌলিক পার্থক্য দেশবাসী অনুধাবন করতে পারছে। আগের বাজেটোত্তর আলোচনায় শুধু ক্ষমতাসীন মহাশক্তিধরের বন্দনা-অর্চনা, স্তুতি ও স্তাবকতা; অন্যদিকে বিরোধীদলীয় জোটের পিণ্ডি চটকানো ও গোষ্ঠী উদ্ধার করা ছাড়া বাজেটের সমালোচনা ও পর্যালোচনা কিছুই হতো না। বাজেট অধিবেশনটি সামগ্রিকভাবে নেতিবাচক আলোচনারই প্রসূতিকাগার ছিল। এবার মনে হচ্ছে, বাজেট সম্বন্ধে আলোচনা করার একটা প্রবণতা সংসদ সদস্যদের মধ্যে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এ ব্যাপারে বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা যতই সুদৃঢ় হবে, ততই কল্যাণকর।

দুর্নীতি আমাদের জাতীয় জীবনকে শুধু কুরে কুরে খাচ্ছেই না, লক্ষ্য অর্জনের এটি প্রধান অন্তরায় হিসেবে প্রতিভাত হচ্ছে এবং সমগ্র জাতির মূল্যবোধকে অবক্ষয়ের অতলান্তে নিমজ্জিত করেছে। এর অসংখ্য দৃষ্টান্ত দেওয়া যায়। যেমন ফ্লাইওভারে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে প্রতি কিলোমিটারে ব্যয় যেখানে ৪০ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, সেখানে বাংলাদেশে প্রতি কিলোমিটারের নির্মাণ ব্যয় ১৭২ কোটি টাকা! শোনা যাচ্ছে, পদ্মা সেতুর রেলসংযোগটি চায়নার একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বিনা টেন্ডারেই প্রদান করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এর অন্তর্নিহিত রহস্যটি কী, সেটি উন্মোচিত না হলেও অহেতুক জনমনে সন্দেহ ও সংশয় তৈরি করছে। দুর্নীতি, দুর্নীতি এবং দুর্নীতিই আমাদের জাতীয় জীবনের মহাশত্রু। দুর্নীতির এই উন্মত্ত খেলায় জাতির সর্বস্তরের মানুষ এমনভাবে সম্পৃক্ত হচ্ছে যে, জাতীয় জীবনে নৈতিকতার অস্তিত্বই আজ নিঃশেষিত। পবিত্র রমজানেও ফরমালিন-বিমুক্ত কোনো খাদ্যপণ্য নিশ্চিন্তে ক্রয় করা যায় না। বাংলাদেশ ছাড়া খাদ্যে বিষপ্রয়োগের এহেন হীনমন্যতা বিশ্বের আর কোথাও আদৌ নেই। আমাদের নিকটতম পড়শী পশ্চিমবঙ্গেও তাদের অভ্যন্তরীণ বাজারে বিক্রীত খাদ্যদ্রব্যে ফরমালিন মেশানো অসম্ভব। অথচ তাদেরই বাংলাদেশে রপ্তানিকৃত ফলমূলসহ সব খাদ্যদ্রব্যেই ফরমালিনসহ বিভিন্ন প্রাণঘাতী রাসায়নিক পদার্থ অবাধে ব্যবহার করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে জনগণ কার্যকর ও ফলপ্রসূ কঠিন কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি রাখে।

দ্রুতবিচার আইনে শেয়ারবাজার, হলমার্ক, ডেসটিনি, যুবক, বেসিক ব্যাংকের দুর্নীতির চিহ্নিত ও জঘন্য অপরাধীদের মধ্যে অন্তত দুয়েকজনের প্রকাশ্য মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করলে এটা যে অবদমিত হতো তাতে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। মৃত্যুদণ্ড দেওয়া তো দূরে থাক, তাদের দোর্দণ্ড প্রতাপে সামগ্রিকভাবে সমাজ, বিশেষ করে ব্যাংকগুলোর শিকারির বন্দুকের নলের সামনে কম্পমান পাখির মতো অবস্থা। গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো সম্পূরক বাজেট নিয়ে আলোচনাকালে অর্থমন্ত্রী বলেছেন, বাজেট ঘাটতির অনেকটাই পূরণ করতে হবে স্থানীয় ব্যাংকগুলো থেকে ঋণ নিয়ে।

আমি যেহেতু সম্প্রতি বিদেশ থেকে এসেছি, প্রবাসীদের দেশের প্রতি যে মমত্ববোধ লক্ষ্য করলাম তা দেখলে আশ্চর্যান্বিত হতে হয়। মধ্যপ্রাচ্যে বিশেষ করে সৌদি আরবে আকামা পরিবর্তনের ব্যবস্থা গৃহীত হওয়ায় আমাদের প্রবাসী শ্রমিকরা প্রফুল্লচিত্ত। আকামা পরিবর্তনের সুযোগটি তৈরি হলেও বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মচারীদের সযত্ন লালিত্যের প্রয়োজন এটিকে প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকদের পূর্ণ অধিকার প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে। কিন্তু দূতাবাসের ওই দায়িত্বপ্রাপ্তরা প্রবাসী শ্রমিকদের বিন্দুমাত্র পাত্তাই দেন না। অন্যদিকে তাদের নাগরিকদের ছোট বড় যে কোনো প্রয়োজনে সার্বক্ষণিক ভারত ও পাকিস্তানের দূতাবাসের দ্বার উন্মুক্ত। শুনেছি, সৌদি আরবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ও প্রতিভাদীপ্ত ছাত্র ছিলেন। সৌদি প্রশাসনের সঙ্গে তার নিবিড় সৌহার্দ্যপূর্ণ একটা সম্পর্ক আছে। অথচ আমাদের দূতাবাসে প্রবাসী শ্রমিকদের প্রবেশ প্রায় নিষিদ্ধ। বিগত ওমরাহ সফরকালে তারা আকামা পরিবর্তনের সমস্যাটি নিয়ে কথা বলার জন্য সবিশেষ অনুরোধ করেছিল। আমি এ নিয়ে চ্যানেল আইর ‘তৃতীয় মাত্রা’য় অনেকবার কথা বলেছিও। এ জন্য তাদের কৃতজ্ঞতার কোনো শেষ নাই। এবার তাদের অভিযোগ, বাংলাদেশে এলে বিমানবন্দরে নেমে তাদের মনে হয়, জলে কুমির ডাঙ্গায় বাঘ। আসার সময় কাস্টমস, যাওয়ার সময় ইমিগ্রেশনের হয়রানি তাদের দেশে ফেরার আবেগ, উচ্ছলতাকে ব্যাহত করে। আমি আশা করব, সরকার এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। সম্প্রতি শেখ হাসিনা সাবেক সমাজতান্ত্রিক কয়েকটি দেশ সফর করেছেন। সেসব দেশ থেকে প্রাপ্তির তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য বর্ণনা তিনি দিতে পারেননি। অবশ্য জাপান সফরে কিছু সফলতা তার আছে।

সৌদি আরব সফরে মনে হয়, নতুন করে শুধু ৫ লাখ শ্রমিক প্রেরণই নয়, তিনি বেশ কয়েকটি সম্ভাবনার দ্বার সৃষ্টি করতে পেরেছেন। জঙ্গি দমনে সহযোগিতা প্রদানে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি, পবিত্র মক্কা-মদিনার নিরাপত্তার জন্য সৈন্য প্রেরণের অঙ্গীকার আমাদের শুধু আশ্বস্তই করেনি, শান্তির ধর্ম ইসলামের প্রতি আমাদের আন্তরিকতা যে কতটুকু প্রগাঢ়, আমাদের চেতনা যে কতটুকু নিষ্কলুষ, আমাদের হৃদয় যে কতটুকু আবেগাপ্লুত সেটিকেই প্রতিভাত করেছে। এর প্রতিদান আমরা সৌদি বাদশা সালমানের কাছে প্রত্যাশা করি না। আল্লাহ এবং একমাত্র আল্লাহকে খুশি করার জন্য শেখ হাসিনা এই অভিব্যক্তি ব্যক্ত করে থাকলে স্বয়ং আল্লাহই এর প্রতিদান দিবেন— প্রতিটি দেশের প্রতিটি মানুষ এটা সর্বান্তকরণে বিশ্বাস করে। শেখ হাসিনার ডানে বাঁয়ে অবস্থিত কিছু  লোক হয়তো এতে মনঃক্ষুণ্ন। সৌদি আরব থেকে প্রত্যাবর্তনের পর শেখ হাসিনা যে সংবাদ সম্মেলনটি করেছেন, সেটি কিছুটা গুণগত মানবিচ্যুত হয়েছে অনভিপ্রেত ও অযাচিতভাবে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোটের সমালোচনা করার কারণে। সমালোচনা যৌক্তিক কি অযৌক্তিক সেটি বড় কথা নয়, এই সম্মেলনে তা প্রাসঙ্গিক ছিল না। রাজনীতিকরা স্টেটসম্যান হওয়ার উদ্যোগ নেবেন কবে? সর্বময় ক্ষমতার অধিকারিণী হওয়া সত্ত্বেও ন্যূনতম ঔদার্য না দেখালে সন্ত্রাস, জঙ্গি, মুরতাদ এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠবে কীভাবে?

দেশের রাজনীতিকরা আজকে রাষ্ট্র এবং জনগণের সমস্যার ধার ধারেন না। ক্ষমতাটাই তাদের কাছে সব। অপ্রাসঙ্গিক কিনা বলতে পারব না, দলীয় প্রতীকে সাম্প্রতিক যে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনটি হয়ে গেল তাতে শুধু ১৪২ জন মৃত্যুবরণ করল না, ১০ হাজারের অধিক লোক আহতই হলো না, দেশের রাজনীতিতে বিশেষ করে আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যায়ে যে বিভাজন সৃষ্টি হলো, তা থেকে উত্তরণের পথটা অত্যন্ত কঠিন এবং সময়সাপেক্ষ।

সৌদি আরব সফর-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচনে সংঘর্ষ ও আহত নিহতের বিষয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে ব্যর্থতা স্বীকার না করে শেখ হাসিনা অতীতের নির্বাচনী সংঘর্ষ ও নিহতের সংখ্যা উল্লেখ করে বিষয়টিকে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে আওয়ামী লীগের কত বড় ক্ষতি করছেন তা উপলব্ধি করার অবস্থানে তিনি এখন নেই। ইউনিয়ন পর্যায়ে মনোনয়ন বাণিজ্য তার দলের ত্যাগী কর্মীদের অকুতোভয় মননশীলতা ও দলের প্রতি তাদের অকৃত্রিম আনুগত্যে যে প্রচণ্ড আঘাত হেনেছে ক্ষমতার অন্ধ দাম্ভিকতায় তিনি আজ তা উপলব্ধি করতে অক্ষম। অন্যদিকে পুলিশের বাড়াবাড়ি রকমের দৌরাত্ম্য, দলকানা নির্বাচন কমিশনের ব্যর্থতা আবারও প্রমাণ করল তার দুর্দমনীয় ক্ষমতা ও তার প্রয়োগের মধ্যে কোনো অবস্থায়ই একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন আশা করা যায় না।

বিরোধীদলীয় জোটের ব্যর্থতা, সাংগঠনিক দুর্বলতা, দুর্নীতি ও দুর্বিচারের বিরুদ্ধে তাদের বিস্ময়কর নির্লিপ্ততা সাধারণ মানুষকে আজকে নীরব, নিষ্পৃহ ও নিস্তব্ধ করে দিয়েছে। যুগে যুগে এদেশের মানুষের মুষ্টিবদ্ধ উত্তোলিত হাত আজ মাটির দিকে নামানো। রাজনীতিটাকেই আজ প্রান্তিক জনতা কেবলমাত্র ক্ষমতার জুয়াখেলা মনে করে।  তারা সবাই শঙ্কিত, দুই জোটের কার রোষানলে পড়ে কে কোন বিপদের গহ্বরে নিপতিত হন। চোখের সামনে খুন, ধর্ষণ, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ যাই হোক না কেন, জনগণ সেটা সন্তর্পণে এড়িয়ে যাচ্ছে।  এটা যেন প্রান্তিক জনতার ক্রান্তিকাল।

লেখক : স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা