শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জুন, ২০১৬

সন্ত্রাস রোধে জাতীয় ঐক্যের বিকল্প নেই

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সন্ত্রাস রোধে জাতীয় ঐক্যের বিকল্প নেই

আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি আমার স্ত্রীসহ পরিবারের কিছু সদস্য নিয়ে ওমরাহ হজের লক্ষ্যে প্রথমে মদিনা মনোয়ারা জিয়ারত ও পরে মক্কায় খানকায়ে কাবায় পবিত্র ওমরাহ হজ পালন করতে গিয়েছিলাম (আল্লাহ আমার রিয়ার গুনাহ মাফ করুন)। উভয় জায়গায় পরম করুণাময় আল্লাহর কাছে কখনো অশ্রুসিক্ত নয়নে, কখনো বেদনাপ্লুত হৃদয়ে আমার একটা ফরিয়াদ ছিল— আল্লাহ তুমি অভিশপ্ত, দুর্নীতিগ্রস্ত, ক্ষমতালিপ্সু, সংঘাতপূর্ণ ও বিপর্যয় সৃষ্টিকারী রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যক্তিবর্গের কবল থেকে দেশকে বাঁচাও।  যারা ক্ষমতা, অর্থ, স্বার্থ ছাড়া দেশ ও জাতির কথা ভাবে না, যারা প্রকাশ্যে জনগণের কল্যাণের কথা বললেও হৃদয়ের রন্ধ্রে রন্ধ্রে, অনুভূতির পরতে পরতে শুধু স্বার্থচিন্তা লালন করে তাদের প্রভাব থেকে দেশকে রক্ষা কর। আমি এই রমজান মাসে বিনম্রচিত্তে এই ফরিয়াদ করার জন্য দেশবাসীকেও উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি। আল্লাহতায়ালার অলৌকিক শক্তিই একমাত্র বর্তমান পরিস্থিতির অবসান ঘটাতে পারে। রাজনৈতিক সমস্যা রাজনৈতিকভাবেই সমাধানের সব মননশীলতা আজ অবক্ষয়ের অতলান্তে নিমজ্জিত। আমি আবারও ফরিয়াদ করি, এই ঘনঘোর অমানিশার মধ্য থেকে আল্লাহ তুমি আলোর দীপ্তি ছড়াও।

দেশে ফিরে এসে ব্যথিত চিত্তে অবলোকন করলাম, প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও টার্গেটেড হত্যার কর্মকাণ্ড। এটা অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয় তো বটেই, তার চেয়েও উৎকণ্ঠার বিষয় যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তার বিবৃতিতে বলেন— ‘টার্গেট কিলিং হলেও গণহারে হত্যার কোনো তথ্য নেই।’ 

পুুলিশ অফিসারের স্ত্রীর হত্যাটিকে যেভাবেই দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হোক না কেন, আমার কাছে এটি মারাত্মক ও ভয়াবহ এই কারণে যে, পুলিশকে থমকে দেওয়ার পরিকল্পনার এটি একটি অংশ। আমি এখনো গভীর প্রত্যয়ে বিশ্বাস করি, বাস্তবে বাংলাদেশে আল-কায়েদা বা আইএসের মতো কোনো আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনের শাখা-প্রশাখা নেই। আমি আগেও বহুবার বলেছি, সন্ত্রাসী ধরলে, অস্ত্রাগার থেকে অকেজো, অচল রাশি রাশি অস্ত্র ঘটা করে প্রদর্শন করবেন না। এটি আন্তর্জাতিক বিশ্বে অকারণে আমাদের দেশের অভ্যন্তরে আইএস বা আল-কায়েদার অবস্থিতির ধারণা সৃষ্টি করবে; অনাকাঙ্ক্ষিত, অনাহৃত, অনভিপ্রেত হলেও আজকে হয়েছেও তাই। এই দুর্ভাগ্যজনক পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে হলে আইনকে তার নিজস্ব গতিতে চলতে দিতে হবে। সন্ত্রাসীর কোনো দল নেই— এটা শুধু মুখে বললেই হবে না, কঠোরভাবে বাস্তবে প্রয়োগ করে জনগণের মনে একটা আস্থা ও প্রতীতির জন্ম দিতে হবে। আজকে মানুষ এতটাই ভগ্নহৃদয় ও হতাশাগ্রস্ত যে, পুলিশ অফিসারের স্ত্রীকে যখন হত্যা করা হলো, তখন কেউ ছুটে তো এলোই না, প্রতিরোধের বিন্দুমাত্র পদক্ষেপও নেয়নি। এর আগেও জনগণের এমন নিস্পৃহতার ভূরি ভূরি দৃষ্টান্ত রয়েছে। এখান থেকে জনগণকে বের করে আনার একমাত্র পথ তাদের মনে এই প্রতীতি ও প্রত্যয় সৃষ্টি করা যে, দোষীদের বিচার হবে এবং সন্ত্রাসের শিকার ব্যক্তি বা পক্ষকে কেউ সাহায্য করতে এগিয়ে এলে তারা অযথা কোনো হয়রানি ও বিড়ম্বনার শিকার হবেন না। এ বিষয়ে একটা জাতীয় দুর্যোগকাল ঘোষণা করে রাজনৈতিকভাবে সর্বদলীয় ও সামাজিকভাবে সুশীল সমাজের একটি মহাসম্মেলন আয়োজন করার জন্য আমি পরামর্শ দিয়েছিলাম। জাতীয় সমস্যাটিকে মোকাবিলা করার জন্য সবাইকে সম্পৃক্ত করা এবং সমাজের সর্বস্তর থেকে অভিমত ও অভিব্যক্তি তুলে আনার বিকল্প নেই।

সম্প্রতি পুলিশের সাঁড়াশি অভিযানের যে ঘোষণাটি এসেছে, অনুগ্রহপূর্বক সেটিকে দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে পরিচালিত করবেন না। তাতে সমাধান তো হবেই না, বরং সংকটকে আরও ঘনীভূত করবে। হাতে একটু সময় নিয়ে রাজনৈতিক সংগঠনসমূহের সব স্তরের প্রতিনিধিত্ব নিয়ে একটি জাতীয় সম্মেলন করতে পারলে এই সাঁড়াশি অভিযান বা সন্ত্রাস দমনের যে কোনো পদক্ষেপ কার্যকর ও ফলপ্রসূ হতো।

জাতি যখন অসহনীয় দুঃস্বপ্নের মধ্যে নিমজ্জিত, তখন যে জাতীয় বাজেটটি পেশ করা হলো, সেটি এতটাই স্বপ্নবিলাসী এবং কল্পনাপ্রসূত যে, এটা বাস্তবায়ন সম্ভব— দেশের অর্থনীতিবিদরা তো বটেই, স্বয়ং অর্থমন্ত্রীও বিশ্বাস করেন না।

স্যার হ্যারল্ড উইলসন একবার বলেছিলেন, শুধু বাজেট কেন, যে কোনো উন্নয়ন পরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করার জন্য যোগ্য মানুষের সমন্বয় অত্যন্ত জরুরি। স্বয়ং অর্থমন্ত্রী যেখানে বলেন, দেশে আজ পুকুরচুরি নয়, সাগরচুরি হচ্ছে; তখন এই বিশাল কলেবরের বাজেটের সুফল জনগণ কতটুকু পাবেন, তা নির্ণয় করতে কষ্ট হয় না। আমি কারও বিরোধী নই, কারও পক্ষেও নই। আগের বাজেটগুলোর সঙ্গে আলোচনার ক্ষেত্রে বর্তমান বাজেটের ক্ষেত্রে একটা মৌলিক পার্থক্য দেশবাসী অনুধাবন করতে পারছে। আগের বাজেটোত্তর আলোচনায় শুধু ক্ষমতাসীন মহাশক্তিধরের বন্দনা-অর্চনা, স্তুতি ও স্তাবকতা; অন্যদিকে বিরোধীদলীয় জোটের পিণ্ডি চটকানো ও গোষ্ঠী উদ্ধার করা ছাড়া বাজেটের সমালোচনা ও পর্যালোচনা কিছুই হতো না। বাজেট অধিবেশনটি সামগ্রিকভাবে নেতিবাচক আলোচনারই প্রসূতিকাগার ছিল। এবার মনে হচ্ছে, বাজেট সম্বন্ধে আলোচনা করার একটা প্রবণতা সংসদ সদস্যদের মধ্যে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এ ব্যাপারে বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা যতই সুদৃঢ় হবে, ততই কল্যাণকর।

দুর্নীতি আমাদের জাতীয় জীবনকে শুধু কুরে কুরে খাচ্ছেই না, লক্ষ্য অর্জনের এটি প্রধান অন্তরায় হিসেবে প্রতিভাত হচ্ছে এবং সমগ্র জাতির মূল্যবোধকে অবক্ষয়ের অতলান্তে নিমজ্জিত করেছে। এর অসংখ্য দৃষ্টান্ত দেওয়া যায়। যেমন ফ্লাইওভারে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে প্রতি কিলোমিটারে ব্যয় যেখানে ৪০ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, সেখানে বাংলাদেশে প্রতি কিলোমিটারের নির্মাণ ব্যয় ১৭২ কোটি টাকা! শোনা যাচ্ছে, পদ্মা সেতুর রেলসংযোগটি চায়নার একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বিনা টেন্ডারেই প্রদান করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এর অন্তর্নিহিত রহস্যটি কী, সেটি উন্মোচিত না হলেও অহেতুক জনমনে সন্দেহ ও সংশয় তৈরি করছে। দুর্নীতি, দুর্নীতি এবং দুর্নীতিই আমাদের জাতীয় জীবনের মহাশত্রু। দুর্নীতির এই উন্মত্ত খেলায় জাতির সর্বস্তরের মানুষ এমনভাবে সম্পৃক্ত হচ্ছে যে, জাতীয় জীবনে নৈতিকতার অস্তিত্বই আজ নিঃশেষিত। পবিত্র রমজানেও ফরমালিন-বিমুক্ত কোনো খাদ্যপণ্য নিশ্চিন্তে ক্রয় করা যায় না। বাংলাদেশ ছাড়া খাদ্যে বিষপ্রয়োগের এহেন হীনমন্যতা বিশ্বের আর কোথাও আদৌ নেই। আমাদের নিকটতম পড়শী পশ্চিমবঙ্গেও তাদের অভ্যন্তরীণ বাজারে বিক্রীত খাদ্যদ্রব্যে ফরমালিন মেশানো অসম্ভব। অথচ তাদেরই বাংলাদেশে রপ্তানিকৃত ফলমূলসহ সব খাদ্যদ্রব্যেই ফরমালিনসহ বিভিন্ন প্রাণঘাতী রাসায়নিক পদার্থ অবাধে ব্যবহার করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে জনগণ কার্যকর ও ফলপ্রসূ কঠিন কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি রাখে।

দ্রুতবিচার আইনে শেয়ারবাজার, হলমার্ক, ডেসটিনি, যুবক, বেসিক ব্যাংকের দুর্নীতির চিহ্নিত ও জঘন্য অপরাধীদের মধ্যে অন্তত দুয়েকজনের প্রকাশ্য মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করলে এটা যে অবদমিত হতো তাতে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। মৃত্যুদণ্ড দেওয়া তো দূরে থাক, তাদের দোর্দণ্ড প্রতাপে সামগ্রিকভাবে সমাজ, বিশেষ করে ব্যাংকগুলোর শিকারির বন্দুকের নলের সামনে কম্পমান পাখির মতো অবস্থা। গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো সম্পূরক বাজেট নিয়ে আলোচনাকালে অর্থমন্ত্রী বলেছেন, বাজেট ঘাটতির অনেকটাই পূরণ করতে হবে স্থানীয় ব্যাংকগুলো থেকে ঋণ নিয়ে।

আমি যেহেতু সম্প্রতি বিদেশ থেকে এসেছি, প্রবাসীদের দেশের প্রতি যে মমত্ববোধ লক্ষ্য করলাম তা দেখলে আশ্চর্যান্বিত হতে হয়। মধ্যপ্রাচ্যে বিশেষ করে সৌদি আরবে আকামা পরিবর্তনের ব্যবস্থা গৃহীত হওয়ায় আমাদের প্রবাসী শ্রমিকরা প্রফুল্লচিত্ত। আকামা পরিবর্তনের সুযোগটি তৈরি হলেও বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মচারীদের সযত্ন লালিত্যের প্রয়োজন এটিকে প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকদের পূর্ণ অধিকার প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে। কিন্তু দূতাবাসের ওই দায়িত্বপ্রাপ্তরা প্রবাসী শ্রমিকদের বিন্দুমাত্র পাত্তাই দেন না। অন্যদিকে তাদের নাগরিকদের ছোট বড় যে কোনো প্রয়োজনে সার্বক্ষণিক ভারত ও পাকিস্তানের দূতাবাসের দ্বার উন্মুক্ত। শুনেছি, সৌদি আরবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ও প্রতিভাদীপ্ত ছাত্র ছিলেন। সৌদি প্রশাসনের সঙ্গে তার নিবিড় সৌহার্দ্যপূর্ণ একটা সম্পর্ক আছে। অথচ আমাদের দূতাবাসে প্রবাসী শ্রমিকদের প্রবেশ প্রায় নিষিদ্ধ। বিগত ওমরাহ সফরকালে তারা আকামা পরিবর্তনের সমস্যাটি নিয়ে কথা বলার জন্য সবিশেষ অনুরোধ করেছিল। আমি এ নিয়ে চ্যানেল আইর ‘তৃতীয় মাত্রা’য় অনেকবার কথা বলেছিও। এ জন্য তাদের কৃতজ্ঞতার কোনো শেষ নাই। এবার তাদের অভিযোগ, বাংলাদেশে এলে বিমানবন্দরে নেমে তাদের মনে হয়, জলে কুমির ডাঙ্গায় বাঘ। আসার সময় কাস্টমস, যাওয়ার সময় ইমিগ্রেশনের হয়রানি তাদের দেশে ফেরার আবেগ, উচ্ছলতাকে ব্যাহত করে। আমি আশা করব, সরকার এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। সম্প্রতি শেখ হাসিনা সাবেক সমাজতান্ত্রিক কয়েকটি দেশ সফর করেছেন। সেসব দেশ থেকে প্রাপ্তির তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য বর্ণনা তিনি দিতে পারেননি। অবশ্য জাপান সফরে কিছু সফলতা তার আছে।

সৌদি আরব সফরে মনে হয়, নতুন করে শুধু ৫ লাখ শ্রমিক প্রেরণই নয়, তিনি বেশ কয়েকটি সম্ভাবনার দ্বার সৃষ্টি করতে পেরেছেন। জঙ্গি দমনে সহযোগিতা প্রদানে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি, পবিত্র মক্কা-মদিনার নিরাপত্তার জন্য সৈন্য প্রেরণের অঙ্গীকার আমাদের শুধু আশ্বস্তই করেনি, শান্তির ধর্ম ইসলামের প্রতি আমাদের আন্তরিকতা যে কতটুকু প্রগাঢ়, আমাদের চেতনা যে কতটুকু নিষ্কলুষ, আমাদের হৃদয় যে কতটুকু আবেগাপ্লুত সেটিকেই প্রতিভাত করেছে। এর প্রতিদান আমরা সৌদি বাদশা সালমানের কাছে প্রত্যাশা করি না। আল্লাহ এবং একমাত্র আল্লাহকে খুশি করার জন্য শেখ হাসিনা এই অভিব্যক্তি ব্যক্ত করে থাকলে স্বয়ং আল্লাহই এর প্রতিদান দিবেন— প্রতিটি দেশের প্রতিটি মানুষ এটা সর্বান্তকরণে বিশ্বাস করে। শেখ হাসিনার ডানে বাঁয়ে অবস্থিত কিছু  লোক হয়তো এতে মনঃক্ষুণ্ন। সৌদি আরব থেকে প্রত্যাবর্তনের পর শেখ হাসিনা যে সংবাদ সম্মেলনটি করেছেন, সেটি কিছুটা গুণগত মানবিচ্যুত হয়েছে অনভিপ্রেত ও অযাচিতভাবে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোটের সমালোচনা করার কারণে। সমালোচনা যৌক্তিক কি অযৌক্তিক সেটি বড় কথা নয়, এই সম্মেলনে তা প্রাসঙ্গিক ছিল না। রাজনীতিকরা স্টেটসম্যান হওয়ার উদ্যোগ নেবেন কবে? সর্বময় ক্ষমতার অধিকারিণী হওয়া সত্ত্বেও ন্যূনতম ঔদার্য না দেখালে সন্ত্রাস, জঙ্গি, মুরতাদ এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠবে কীভাবে?

দেশের রাজনীতিকরা আজকে রাষ্ট্র এবং জনগণের সমস্যার ধার ধারেন না। ক্ষমতাটাই তাদের কাছে সব। অপ্রাসঙ্গিক কিনা বলতে পারব না, দলীয় প্রতীকে সাম্প্রতিক যে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনটি হয়ে গেল তাতে শুধু ১৪২ জন মৃত্যুবরণ করল না, ১০ হাজারের অধিক লোক আহতই হলো না, দেশের রাজনীতিতে বিশেষ করে আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যায়ে যে বিভাজন সৃষ্টি হলো, তা থেকে উত্তরণের পথটা অত্যন্ত কঠিন এবং সময়সাপেক্ষ।

সৌদি আরব সফর-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচনে সংঘর্ষ ও আহত নিহতের বিষয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে ব্যর্থতা স্বীকার না করে শেখ হাসিনা অতীতের নির্বাচনী সংঘর্ষ ও নিহতের সংখ্যা উল্লেখ করে বিষয়টিকে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে আওয়ামী লীগের কত বড় ক্ষতি করছেন তা উপলব্ধি করার অবস্থানে তিনি এখন নেই। ইউনিয়ন পর্যায়ে মনোনয়ন বাণিজ্য তার দলের ত্যাগী কর্মীদের অকুতোভয় মননশীলতা ও দলের প্রতি তাদের অকৃত্রিম আনুগত্যে যে প্রচণ্ড আঘাত হেনেছে ক্ষমতার অন্ধ দাম্ভিকতায় তিনি আজ তা উপলব্ধি করতে অক্ষম। অন্যদিকে পুলিশের বাড়াবাড়ি রকমের দৌরাত্ম্য, দলকানা নির্বাচন কমিশনের ব্যর্থতা আবারও প্রমাণ করল তার দুর্দমনীয় ক্ষমতা ও তার প্রয়োগের মধ্যে কোনো অবস্থায়ই একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন আশা করা যায় না।

বিরোধীদলীয় জোটের ব্যর্থতা, সাংগঠনিক দুর্বলতা, দুর্নীতি ও দুর্বিচারের বিরুদ্ধে তাদের বিস্ময়কর নির্লিপ্ততা সাধারণ মানুষকে আজকে নীরব, নিষ্পৃহ ও নিস্তব্ধ করে দিয়েছে। যুগে যুগে এদেশের মানুষের মুষ্টিবদ্ধ উত্তোলিত হাত আজ মাটির দিকে নামানো। রাজনীতিটাকেই আজ প্রান্তিক জনতা কেবলমাত্র ক্ষমতার জুয়াখেলা মনে করে।  তারা সবাই শঙ্কিত, দুই জোটের কার রোষানলে পড়ে কে কোন বিপদের গহ্বরে নিপতিত হন। চোখের সামনে খুন, ধর্ষণ, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ যাই হোক না কেন, জনগণ সেটা সন্তর্পণে এড়িয়ে যাচ্ছে।  এটা যেন প্রান্তিক জনতার ক্রান্তিকাল।

লেখক : স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা