শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

সমকামী ক্লাবে আমেরিকায় গজানো জঙ্গির হামলা

মেজর জেনারেল মো. আব্দুর রশীদ (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সমকামী ক্লাবে আমেরিকায় গজানো জঙ্গির হামলা

নিরীহ মানুষ হত্যা কখনো সভ্য দেশে কাম্য হতে পারে না সেটা পৃথিবীর যেখানেই হোক। প্রথমেই যুক্তরাষ্ট্রের অরল্যান্ডের ভয়াবহ বন্দুক হামলার কঠোর নিন্দা জানাচ্ছি। নিহতের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আমাদের গভীর সমবেদনা। নিরীহ মানুষ হত্যা বন্ধে আমরাও তাদের পাশে আছি ও থাকব। ফ্লোরিডা রাজ্যের অরল্যান্ডো শহরের কেন্দ্রে সমকামীদের পালস নাইট ক্লাব যখন শনিবার রাতের আনন্দ ও বিনোদনে বিভোর রাত ২টার সময় হঠাৎ গর্জে উঠল স্বয়ংক্রিয় রাইফেল।  ধর্মান্ধ ও বিবেকহীন একটি মানুষ অত্যাধুনিক যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে গুলির ফোয়ারা নির্বিচারে ছুড়ে দিল ক্লাবে থাকা শত শত নিরীহ মানুষের ওপর। আনন্দমুখর পরিবেশ মুহূর্তেই রক্তাক্ত হয়ে বিভীষিকায় পরিণত হলো। হতভম্ভ মানুষের চিৎকার ও গুলির শব্দ শুনে পুলিশকে খবর দিলে মুহূর্তেই পুলিশ ও পুলিশের বিশেষ সোয়াট দল হাজির হয়ে হামলাকারীকে হত্যা করতে পারলেও ততক্ষণে ৪৯ জন মানুষের জীবন প্রদীপ নিভে গেছে চিরতরে এবং আহত ৫৩ জনের গোঙানির শব্দে এক বেদনাবিধূর পরিবেশ তৈরি করেছে।

২০০১ সালের সেপ্টেম্বরের টুইন টাওয়ারের হামলার পর এটাই আমেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে নিকৃষ্ট ও ভয়াবহ জঙ্গি হামলা। অরল্যান্ডো শহরে শোকের ছায়া ছুঁয়ে দিল বিশ্ববাসীকে। ধর্মীয় উন্মাদনায় আসক্ত গুটিকয়েক আইএস সমর্থক এ ঘটনায় উত্ফুল্ল হলেও আমেরিকাসহ সারা বিশ্বের মানুষ নিন্দায় সোচ্চার হয়ে উঠেছে। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ আবার তীব্র হয়ে ওঠায় তা নির্মূলের প্রত্যয় যেন নতুন করে তুঙ্গে উঠল। সেই সঙ্গে মার্কিন মুলুকে ছড়িয়ে পড়ল ইসলামোফোবিয়া বা ইসলামভীতি। যুক্তরাষ্ট্রের সমাজে মুসলিমবিদ্বেষ চাঙ্গা করতে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পসহ কট্টরপন্থিরা বেশ সক্রিয়। রাজনীতি সরগরম হয়ে উঠেছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন মুলুকে জিহাদি আসা বন্ধ করতে আমেরিকা ও পশ্চিমাবিদ্বেষী নয়— তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত মুসলিমদের আসা নিষিদ্ধ করতে চান, অপরদিকে হিলারি ক্লিনটন পশ্চিমা দেশ থেকে জিহাদি যাওয়া এবং ফেরত আসা বন্ধ করতে বন্ধু ও অংশীদার রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতা বৃদ্ধি করে একসঙ্গে কাজ করার কৌশল অনুসরণ করতে চান। 

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা জাতির উদ্দেশে সংক্ষিপ্ত ভাষণ দিয়ে এই হামলাকে সন্ত্রাস এবং ঘৃণার কাজ বলে অভিহিত করেছেন।

নৃশংস হামলার একক নায়ক হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে নিউইয়র্কে জন্ম নেওয়া ২৯ বছর বয়সী ওমর মীর সিদ্দিক মতিন নামের এক মুসলিম যুবক। তার পিতা-মাতা আফগান মুসলিম হওয়ায় হামলার পেছনে ইসলামি উগ্রবাদ কাজ করেছে বলে ধারণা করছে মার্কিন প্রশাসন। হামলা-পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে অরল্যান্ডো শহরে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। শুক্রবার রাতে অরল্যান্ডো প্লাজাতে গান গাওয়ার পর শ্বেতাঙ্গ বন্দুকধারীর অতর্কিত হামলায় নিহত হন ক্রিস্টিনা গ্রিমি নামের ২২ বছরের জনপ্রিয় গায়িকা। জন নিরাপত্তার ঝুঁকি শুধু জঙ্গিবাদে সীমাবদ্ধ নয়। ২০১৫ সালের ২ ডিসেম্বর তারিখে ক্যালিফোর্নিয়ার সান বার্নারডিনো শহরে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত আমেরিকার নাগরিক সৈয়দ রিজয়ান ফারুক ও তাশফিন মালিক দম্পতির বন্দুক হামলায় ১৪ জন নিহত ও ২২ জন আহত হয়েছিল। ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর প্রতি আসক্ত হয়ে তারা হামলা করেছিল যাকে তাদের দেশে গজানো জঙ্গি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র চিহ্নিত করেছিল। এবারের অরল্যান্ডো ম্যাসাকারের নেপথ্যে আইএস নির্দেশনা বা উৎসাহ বা যোগাযোগের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। দেশের মধ্যে ইন্টারনেট বা অন্য মাধ্যমের শিকার হয়ে সে ধর্মান্ধ হয়েছে। আইএসের সংবাদ সংস্থা ‘আমাক’ ইতিমধ্যে এ হামলা তাদের যোদ্ধা করেছে বলে খবর প্রকাশিত করলেও যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাস বিশ্লেষকরা আমাক-কে আইএসের বৈধ প্রতিনিধি বলতে নারাজ। যদিও আইএস পত্রিকা দাবিক এর প্রচারণা যুক্তরাষ্ট্রের স্পর্শকাতর অংশকে ধর্মান্ধ করতে অবদান রাখছে বলে স্বীকার করেছে। ওমর মতিনকে দেশে গজানো জঙ্গি বলেও তারা মনে করছে।

অরল্যান্ডো শহরকে ইতিমধ্যে জঙ্গি ঝুঁকিমুক্ত বলে ঘোষণা করা হয়েছে। তবে ওমর মতিনের জীবনের ইতিবৃত্ত ঘাঁটতে গিয়ে তার বিরুদ্ধে বিদেশি যোগাযোগের কোনো নজির না পেলেও তাকে ২০১৩ ও ২০১৪ সালে এফবিআই’র জেরার মুখে পড়তে হয়েছিল আইএসের প্রতি আসক্তির অভিযোগে। কিন্তু বস্তুনিষ্ঠ তথ্যের অভাবে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়। নতুন নতুন প্রশ্ন মানুষের মনে জাগছে, ফলে জবাবদিহিতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে গোয়েন্দা সংস্থাকে। ওমর পেশায় একজন লাইসেন্সপ্রাপ্ত সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে জি৪এস নামের একটি বেসরকারি সিকিউরিটি কোম্পানিতে কর্মরত ছিল। তার কর্মস্থল ছিল ৯০ মাইল দূরের ফোরট সেন্ট লুসি শহরে। জি৪এস ফেডারেল বিল্ডিংগুলোর নিরাপত্তার দায়িত্বপ্রাপ্ত চুক্তিবদ্ধ কোম্পানি। সেখানে চাকরি পাওয়ার নিরাপত্তা ছাড়পত্র পাওয়া নিয়েও অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। বিলিয়ন ডলার খরচ করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বহুস্তর সম্পন্ন নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর ফাঁক দিয়ে সন্ত্রাসী বা উগ্রবাদীরা সমাজে বাস করতে সক্ষম হলে নিরাপত্তার মান প্রশ্নবিদ্ধ হবে। সিরিয়া গিয়ে আত্মঘাতী হওয়া জঙ্গি মানার আল সালাহ নামের ফ্লোরিডাবাসী আমেরিকান জঙ্গির সঙ্গে ওমর মতিনের যোগাযোগ সম্পর্কে গোয়েন্দারা নিশ্চিত ছিল। এ ছাড়া বিদেশের সঙ্গে তার যোগাযোগ বা প্রশিক্ষণ বা অর্থ প্রাপ্তির কোনো তথ্য না থাকায় ওমরকে প্রাথমিকভাবে দেশে গজানো জঙ্গি হিসেবেই চিহ্নিত করছে। সবারই জানা, যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে আইএসের উপস্থিতি মানতে মার্কিন প্রশাসন রাজি নয়। ওমর একজন স্বেচ্ছাপ্রণোদিত ধর্মান্ধ ব্যক্তি এবং ইন্টারনেট অথবা অন্য কোনো মাধ্যমে অনুপ্রাণিত হয়ে হামলা করেছে বলে মনে করছে প্রশাসন। সে সমকামী বিদ্বেষী ছিল বলে তার ঘনিষ্ঠজনরা জানিয়েছে। উগ্র মতাদর্শের প্রতি অনুরক্ততা ও সমকামীদের প্রতি ঘৃণা থেকেই সে ভয়াবহ হামলা করেছে। হামলার সময় পুলিশের কাছে ফোন করে আইএসের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেছে এবং বোস্টন ম্যারাথন হামলার কথা উল্লেখ করেছে।

হামলার কয়েক দিন আগে অত্যাধুনিক রাইফেল ও পিস্তল কিনলেও তবুও কারও নজরে পড়েনি। সে খুব উন্নতমানের বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট কেনার চেষ্টা করেছিল। আমেরিকার শিথিল অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা হামলার পেছনে অনেকাংশে দায়ী। অস্ত্রের সহজলভ্যতার কারণে আমেরিকায় গণশুটিং পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি। অত্যাধুনিক অস্ত্র কেনার ওপর যথাযথ নিয়ন্ত্রণের অভাবে মাঝে মাঝেই হামলা হয় এবং নিরীহ মানুষ মারা যায়। হিলারি ক্লিনটন রাস্তায় আগ্নেয়াস্ত্র দেখতে রাজি নয় বলে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ন্ত্রণে আইন প্রণয়নের অঙ্গীকার করেছেন। অ্যালাব্যামা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের গবেষণায় প্রকাশ পেয়েছে যে, যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র আছে মানুষের কাছে। আনুমানিক ২৭০ মিলিয়ন থেকে ৩১০ মিলিয়ন অস্ত্র আছে ৩১৮.৯ মিলিয়ন জনসংখ্যার দেশ আমেরিকায়। পৃথিবীর মোট গণশুটিংয়ের এক-তৃতীয়াংশ ঘটেছে আমেরিকাতে। উগ্রবাদী জঙ্গিদের অস্ত্র সংগ্রহে বেশি বেগ পেতে হয় না তা পরিষ্কার হয়েছে ঘটে যাওয়া হামলা থেকে। ২০১১ সাল থেকে এ পর্যন্ত ১০টি গণশুটিংয়ের ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে।

মার্কিন রাজনীতিতে জঙ্গি হামলা প্রভাব রাখতে শুরু করেছে। রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিম অভিবাসন নিষিদ্ধের কথা পুনরায় ব্যক্ত করেছেন। নিঃসন্দেহে সমকামীদের বিরুদ্ধে ঘৃণার অজুহাতে ধর্মের নামে নিরীহ মানুষের ওপর এ ধরনের বর্বর হামলা বিশ্বকে মুসলিমবিদ্বেষী করতে উসকানি দেয়। একদিকে আমেরিকার মুক্ত সমাজে বিভক্তির রেখাকে সুস্পষ্ট করে এবং অপরদিকে আমেরিকার শ্বেতাঙ্গ ও অশ্বেতাঙ্গ অধিবাসীর মধ্যেকার বিশ্বাস ও আস্থায় চিড় ধরায়। ফলে মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর চোরাগোপ্তা আক্রমণ বাড়তে পারে এবং সাধারণ মুসলিমদের জীবন অতিষ্ঠ ও অসহনীয় হয়ে উঠতে পারে। প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা সামাজিক ঝুঁকির নতুন মাত্রা অনুধাবন করে সম্প্রীতি ধরে রাখার জন্য উগ্রবাদীদের ধারণার কাছে পরাজিত না হতে ঘটনার পর বিবৃতি দিয়ে পরিস্থিতি শান্ত রাখতে চেয়েছেন। আমেরিকান মূল্যবোধের ওপর গুরুত্ব দিয়ে এই হামলার ধর্মীয় চরিত্রকে আলাদাভাবে না দেখে সব আমেরিকানের প্রতি হামলা বলে অভিহিত করেছেন। তবুও আঘাতের ঘা শুকাতে লম্বা সময় লাগবে বলে মনে হচ্ছে।

ওবামা প্রশাসনে হামলাকারীকে আইএসের সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে মানতে নারাজ এবং দেশের মাটিতে বসে ধর্মান্ধ হয়ে আইএসের প্রতি স্বেচ্ছায় আনুগত্য জানিয়ে এ নারকীয় ঘটনা ঘটিয়েছে বলে এখন পর্যন্ত বিশ্বাস করছে। তবে আমেরিকার মতো মুক্ত সমাজে ধর্মান্ধ উগ্রবাদীদের অহিংস ও সহিংস উভয় অস্তিত্ব ফুটে উঠছে। ফলে আমেরিকায় জন্ম নেওয়া ও মুক্ত পরিবেশে বেড়ে ওঠা যুবকরাও ধর্মান্ধ হয়ে জিহাদি বনে যাচ্ছে। ইসলামের অপব্যাখ্যা করে উগ্রবাদে আকর্ষিত করে জিহাদি তৈরির প্রক্রিয়া বন্ধ না করতে পারলে বিশ্বে জিহাদি হামলা বন্ধ করা যাবে না। বুঝতে হবে আইএস ইসলামের প্রতিনিধিত্ব করে না বা ইসলামের মডেলও নয়।

আমেরিকায় যাওয়া সাধারণ মুসলিমরা উগ্রবাদে আসক্ত নয়। আমেরিকায় ধর্মীয় স্বাধীনতার আড়ালে ইসলাম প্রচারের নামে সংগোপনে উগ্রবাদী মতাদর্শ ছড়াতে বিভিন্ন দেশ থেকে ইসলামী উগ্রপন্থিদের জড়ো হওয়ার সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের অনেক চিহ্নিত জিহাদিকে আমেরিকায় বসবাস করতে দেখা যায়। মসজিদে ধর্ম শিক্ষার আড়ালে উগ্রবাদী মতাদর্শ অহিংসভাবে ঘাঁটি গেড়েছে কিনা সেটা গুরুত্বের সঙ্গে দেখা উচিত। উগ্রবাদী সহিংস মতাদর্শ ছড়ানো এবং জঙ্গি তৈরির উৎসগুলোকে চিহ্নিত না করে ঢালাওভাবে মুসলিম জনগোষ্ঠীকে দোষারোপ করে রাজনৈতিক ফায়দা পাওয়া গেলেও সমস্যার স্থায়ী সমাধান মিলবে না। আমেরিকার সঙ্গে উগ্রবাদী মতাদর্শ বা জঙ্গি মদদদাতা বা জিহাদি মতাদর্শ রপ্তানিকারী ও জঙ্গি অর্থায়নকারী দেশ বা দলসমূহের সখ্য সুবিদিত। ভূরাজনীতির সমীকরণে প্রতিদ্বন্দ্বীকে পরাভূত করতে উগ্রবাদী ইসলামী রাজনীতিক ও চিন্তাবিদদের জায়গা প্রশস্ত করে ঝুঁকি কমানো যাবে না। সাধারণ মুসলিম নাগরিকরা কোনো ঝুঁকির উৎস নয়। মুসলিমবিদ্বেষ বা ইসলামোফোবিয়াকে উসকে দেওয়ার চেয়ে উগ্রবাদীদের বিশ্বব্যাপী নিধনের সঠিক ও কার্যকরী কৌশল নির্ধারণ করতে পারলে আমেরিকাও নিরাপদ হবে, বিশ্বের অন্যান্য দেশের ঝুঁকিও কমবে। মুসলিমদের আমেরিকা গমন রোধ বা সামাজিকভাবে নিগৃহীত করলে আমেরিকাসহ বিশ্বে অস্থিতিশীলতা ও অসহিষ্ণুতা বাড়বে। সমাজের বিভাজন ও ঘৃণার মাত্রা কমাতে হবে। অসাম্প্রদায়িকতা ও সহিষ্ণুতাকে লালন করে সম্প্রীতি বাড়িয়ে সহিংস উগ্রবাদকে সমাজ থেকে উত্খাত করেই নিরাপত্তার উৎস খুঁজতে হবে।  বিশ্বের অন্যান্য দেশে উগ্রবাদকে বাঁচিয়ে রেখে আমেরিকা নিরাপদ হবে না। প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের সম্মিলিত প্রচেষ্টা গড়তে পারবে সুরক্ষার দেয়াল।

লেখক : স্ট্র্যাটেজি ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক। ইনস্টিটিউট

অব কনফ্লিক্ট, ল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিস

(আই ক্লাডস)-এর নির্বাহী পরিচালক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা