শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

সমকামী ক্লাবে আমেরিকায় গজানো জঙ্গির হামলা

মেজর জেনারেল মো. আব্দুর রশীদ (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সমকামী ক্লাবে আমেরিকায় গজানো জঙ্গির হামলা

নিরীহ মানুষ হত্যা কখনো সভ্য দেশে কাম্য হতে পারে না সেটা পৃথিবীর যেখানেই হোক। প্রথমেই যুক্তরাষ্ট্রের অরল্যান্ডের ভয়াবহ বন্দুক হামলার কঠোর নিন্দা জানাচ্ছি। নিহতের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আমাদের গভীর সমবেদনা। নিরীহ মানুষ হত্যা বন্ধে আমরাও তাদের পাশে আছি ও থাকব। ফ্লোরিডা রাজ্যের অরল্যান্ডো শহরের কেন্দ্রে সমকামীদের পালস নাইট ক্লাব যখন শনিবার রাতের আনন্দ ও বিনোদনে বিভোর রাত ২টার সময় হঠাৎ গর্জে উঠল স্বয়ংক্রিয় রাইফেল।  ধর্মান্ধ ও বিবেকহীন একটি মানুষ অত্যাধুনিক যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে গুলির ফোয়ারা নির্বিচারে ছুড়ে দিল ক্লাবে থাকা শত শত নিরীহ মানুষের ওপর। আনন্দমুখর পরিবেশ মুহূর্তেই রক্তাক্ত হয়ে বিভীষিকায় পরিণত হলো। হতভম্ভ মানুষের চিৎকার ও গুলির শব্দ শুনে পুলিশকে খবর দিলে মুহূর্তেই পুলিশ ও পুলিশের বিশেষ সোয়াট দল হাজির হয়ে হামলাকারীকে হত্যা করতে পারলেও ততক্ষণে ৪৯ জন মানুষের জীবন প্রদীপ নিভে গেছে চিরতরে এবং আহত ৫৩ জনের গোঙানির শব্দে এক বেদনাবিধূর পরিবেশ তৈরি করেছে।

২০০১ সালের সেপ্টেম্বরের টুইন টাওয়ারের হামলার পর এটাই আমেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে নিকৃষ্ট ও ভয়াবহ জঙ্গি হামলা। অরল্যান্ডো শহরে শোকের ছায়া ছুঁয়ে দিল বিশ্ববাসীকে। ধর্মীয় উন্মাদনায় আসক্ত গুটিকয়েক আইএস সমর্থক এ ঘটনায় উত্ফুল্ল হলেও আমেরিকাসহ সারা বিশ্বের মানুষ নিন্দায় সোচ্চার হয়ে উঠেছে। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ আবার তীব্র হয়ে ওঠায় তা নির্মূলের প্রত্যয় যেন নতুন করে তুঙ্গে উঠল। সেই সঙ্গে মার্কিন মুলুকে ছড়িয়ে পড়ল ইসলামোফোবিয়া বা ইসলামভীতি। যুক্তরাষ্ট্রের সমাজে মুসলিমবিদ্বেষ চাঙ্গা করতে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পসহ কট্টরপন্থিরা বেশ সক্রিয়। রাজনীতি সরগরম হয়ে উঠেছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন মুলুকে জিহাদি আসা বন্ধ করতে আমেরিকা ও পশ্চিমাবিদ্বেষী নয়— তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত মুসলিমদের আসা নিষিদ্ধ করতে চান, অপরদিকে হিলারি ক্লিনটন পশ্চিমা দেশ থেকে জিহাদি যাওয়া এবং ফেরত আসা বন্ধ করতে বন্ধু ও অংশীদার রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতা বৃদ্ধি করে একসঙ্গে কাজ করার কৌশল অনুসরণ করতে চান। 

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা জাতির উদ্দেশে সংক্ষিপ্ত ভাষণ দিয়ে এই হামলাকে সন্ত্রাস এবং ঘৃণার কাজ বলে অভিহিত করেছেন।

নৃশংস হামলার একক নায়ক হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে নিউইয়র্কে জন্ম নেওয়া ২৯ বছর বয়সী ওমর মীর সিদ্দিক মতিন নামের এক মুসলিম যুবক। তার পিতা-মাতা আফগান মুসলিম হওয়ায় হামলার পেছনে ইসলামি উগ্রবাদ কাজ করেছে বলে ধারণা করছে মার্কিন প্রশাসন। হামলা-পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে অরল্যান্ডো শহরে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। শুক্রবার রাতে অরল্যান্ডো প্লাজাতে গান গাওয়ার পর শ্বেতাঙ্গ বন্দুকধারীর অতর্কিত হামলায় নিহত হন ক্রিস্টিনা গ্রিমি নামের ২২ বছরের জনপ্রিয় গায়িকা। জন নিরাপত্তার ঝুঁকি শুধু জঙ্গিবাদে সীমাবদ্ধ নয়। ২০১৫ সালের ২ ডিসেম্বর তারিখে ক্যালিফোর্নিয়ার সান বার্নারডিনো শহরে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত আমেরিকার নাগরিক সৈয়দ রিজয়ান ফারুক ও তাশফিন মালিক দম্পতির বন্দুক হামলায় ১৪ জন নিহত ও ২২ জন আহত হয়েছিল। ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর প্রতি আসক্ত হয়ে তারা হামলা করেছিল যাকে তাদের দেশে গজানো জঙ্গি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র চিহ্নিত করেছিল। এবারের অরল্যান্ডো ম্যাসাকারের নেপথ্যে আইএস নির্দেশনা বা উৎসাহ বা যোগাযোগের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। দেশের মধ্যে ইন্টারনেট বা অন্য মাধ্যমের শিকার হয়ে সে ধর্মান্ধ হয়েছে। আইএসের সংবাদ সংস্থা ‘আমাক’ ইতিমধ্যে এ হামলা তাদের যোদ্ধা করেছে বলে খবর প্রকাশিত করলেও যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাস বিশ্লেষকরা আমাক-কে আইএসের বৈধ প্রতিনিধি বলতে নারাজ। যদিও আইএস পত্রিকা দাবিক এর প্রচারণা যুক্তরাষ্ট্রের স্পর্শকাতর অংশকে ধর্মান্ধ করতে অবদান রাখছে বলে স্বীকার করেছে। ওমর মতিনকে দেশে গজানো জঙ্গি বলেও তারা মনে করছে।

অরল্যান্ডো শহরকে ইতিমধ্যে জঙ্গি ঝুঁকিমুক্ত বলে ঘোষণা করা হয়েছে। তবে ওমর মতিনের জীবনের ইতিবৃত্ত ঘাঁটতে গিয়ে তার বিরুদ্ধে বিদেশি যোগাযোগের কোনো নজির না পেলেও তাকে ২০১৩ ও ২০১৪ সালে এফবিআই’র জেরার মুখে পড়তে হয়েছিল আইএসের প্রতি আসক্তির অভিযোগে। কিন্তু বস্তুনিষ্ঠ তথ্যের অভাবে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়। নতুন নতুন প্রশ্ন মানুষের মনে জাগছে, ফলে জবাবদিহিতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে গোয়েন্দা সংস্থাকে। ওমর পেশায় একজন লাইসেন্সপ্রাপ্ত সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে জি৪এস নামের একটি বেসরকারি সিকিউরিটি কোম্পানিতে কর্মরত ছিল। তার কর্মস্থল ছিল ৯০ মাইল দূরের ফোরট সেন্ট লুসি শহরে। জি৪এস ফেডারেল বিল্ডিংগুলোর নিরাপত্তার দায়িত্বপ্রাপ্ত চুক্তিবদ্ধ কোম্পানি। সেখানে চাকরি পাওয়ার নিরাপত্তা ছাড়পত্র পাওয়া নিয়েও অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। বিলিয়ন ডলার খরচ করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বহুস্তর সম্পন্ন নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর ফাঁক দিয়ে সন্ত্রাসী বা উগ্রবাদীরা সমাজে বাস করতে সক্ষম হলে নিরাপত্তার মান প্রশ্নবিদ্ধ হবে। সিরিয়া গিয়ে আত্মঘাতী হওয়া জঙ্গি মানার আল সালাহ নামের ফ্লোরিডাবাসী আমেরিকান জঙ্গির সঙ্গে ওমর মতিনের যোগাযোগ সম্পর্কে গোয়েন্দারা নিশ্চিত ছিল। এ ছাড়া বিদেশের সঙ্গে তার যোগাযোগ বা প্রশিক্ষণ বা অর্থ প্রাপ্তির কোনো তথ্য না থাকায় ওমরকে প্রাথমিকভাবে দেশে গজানো জঙ্গি হিসেবেই চিহ্নিত করছে। সবারই জানা, যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে আইএসের উপস্থিতি মানতে মার্কিন প্রশাসন রাজি নয়। ওমর একজন স্বেচ্ছাপ্রণোদিত ধর্মান্ধ ব্যক্তি এবং ইন্টারনেট অথবা অন্য কোনো মাধ্যমে অনুপ্রাণিত হয়ে হামলা করেছে বলে মনে করছে প্রশাসন। সে সমকামী বিদ্বেষী ছিল বলে তার ঘনিষ্ঠজনরা জানিয়েছে। উগ্র মতাদর্শের প্রতি অনুরক্ততা ও সমকামীদের প্রতি ঘৃণা থেকেই সে ভয়াবহ হামলা করেছে। হামলার সময় পুলিশের কাছে ফোন করে আইএসের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেছে এবং বোস্টন ম্যারাথন হামলার কথা উল্লেখ করেছে।

হামলার কয়েক দিন আগে অত্যাধুনিক রাইফেল ও পিস্তল কিনলেও তবুও কারও নজরে পড়েনি। সে খুব উন্নতমানের বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট কেনার চেষ্টা করেছিল। আমেরিকার শিথিল অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা হামলার পেছনে অনেকাংশে দায়ী। অস্ত্রের সহজলভ্যতার কারণে আমেরিকায় গণশুটিং পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি। অত্যাধুনিক অস্ত্র কেনার ওপর যথাযথ নিয়ন্ত্রণের অভাবে মাঝে মাঝেই হামলা হয় এবং নিরীহ মানুষ মারা যায়। হিলারি ক্লিনটন রাস্তায় আগ্নেয়াস্ত্র দেখতে রাজি নয় বলে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ন্ত্রণে আইন প্রণয়নের অঙ্গীকার করেছেন। অ্যালাব্যামা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের গবেষণায় প্রকাশ পেয়েছে যে, যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র আছে মানুষের কাছে। আনুমানিক ২৭০ মিলিয়ন থেকে ৩১০ মিলিয়ন অস্ত্র আছে ৩১৮.৯ মিলিয়ন জনসংখ্যার দেশ আমেরিকায়। পৃথিবীর মোট গণশুটিংয়ের এক-তৃতীয়াংশ ঘটেছে আমেরিকাতে। উগ্রবাদী জঙ্গিদের অস্ত্র সংগ্রহে বেশি বেগ পেতে হয় না তা পরিষ্কার হয়েছে ঘটে যাওয়া হামলা থেকে। ২০১১ সাল থেকে এ পর্যন্ত ১০টি গণশুটিংয়ের ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে।

মার্কিন রাজনীতিতে জঙ্গি হামলা প্রভাব রাখতে শুরু করেছে। রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিম অভিবাসন নিষিদ্ধের কথা পুনরায় ব্যক্ত করেছেন। নিঃসন্দেহে সমকামীদের বিরুদ্ধে ঘৃণার অজুহাতে ধর্মের নামে নিরীহ মানুষের ওপর এ ধরনের বর্বর হামলা বিশ্বকে মুসলিমবিদ্বেষী করতে উসকানি দেয়। একদিকে আমেরিকার মুক্ত সমাজে বিভক্তির রেখাকে সুস্পষ্ট করে এবং অপরদিকে আমেরিকার শ্বেতাঙ্গ ও অশ্বেতাঙ্গ অধিবাসীর মধ্যেকার বিশ্বাস ও আস্থায় চিড় ধরায়। ফলে মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর চোরাগোপ্তা আক্রমণ বাড়তে পারে এবং সাধারণ মুসলিমদের জীবন অতিষ্ঠ ও অসহনীয় হয়ে উঠতে পারে। প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা সামাজিক ঝুঁকির নতুন মাত্রা অনুধাবন করে সম্প্রীতি ধরে রাখার জন্য উগ্রবাদীদের ধারণার কাছে পরাজিত না হতে ঘটনার পর বিবৃতি দিয়ে পরিস্থিতি শান্ত রাখতে চেয়েছেন। আমেরিকান মূল্যবোধের ওপর গুরুত্ব দিয়ে এই হামলার ধর্মীয় চরিত্রকে আলাদাভাবে না দেখে সব আমেরিকানের প্রতি হামলা বলে অভিহিত করেছেন। তবুও আঘাতের ঘা শুকাতে লম্বা সময় লাগবে বলে মনে হচ্ছে।

ওবামা প্রশাসনে হামলাকারীকে আইএসের সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে মানতে নারাজ এবং দেশের মাটিতে বসে ধর্মান্ধ হয়ে আইএসের প্রতি স্বেচ্ছায় আনুগত্য জানিয়ে এ নারকীয় ঘটনা ঘটিয়েছে বলে এখন পর্যন্ত বিশ্বাস করছে। তবে আমেরিকার মতো মুক্ত সমাজে ধর্মান্ধ উগ্রবাদীদের অহিংস ও সহিংস উভয় অস্তিত্ব ফুটে উঠছে। ফলে আমেরিকায় জন্ম নেওয়া ও মুক্ত পরিবেশে বেড়ে ওঠা যুবকরাও ধর্মান্ধ হয়ে জিহাদি বনে যাচ্ছে। ইসলামের অপব্যাখ্যা করে উগ্রবাদে আকর্ষিত করে জিহাদি তৈরির প্রক্রিয়া বন্ধ না করতে পারলে বিশ্বে জিহাদি হামলা বন্ধ করা যাবে না। বুঝতে হবে আইএস ইসলামের প্রতিনিধিত্ব করে না বা ইসলামের মডেলও নয়।

আমেরিকায় যাওয়া সাধারণ মুসলিমরা উগ্রবাদে আসক্ত নয়। আমেরিকায় ধর্মীয় স্বাধীনতার আড়ালে ইসলাম প্রচারের নামে সংগোপনে উগ্রবাদী মতাদর্শ ছড়াতে বিভিন্ন দেশ থেকে ইসলামী উগ্রপন্থিদের জড়ো হওয়ার সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের অনেক চিহ্নিত জিহাদিকে আমেরিকায় বসবাস করতে দেখা যায়। মসজিদে ধর্ম শিক্ষার আড়ালে উগ্রবাদী মতাদর্শ অহিংসভাবে ঘাঁটি গেড়েছে কিনা সেটা গুরুত্বের সঙ্গে দেখা উচিত। উগ্রবাদী সহিংস মতাদর্শ ছড়ানো এবং জঙ্গি তৈরির উৎসগুলোকে চিহ্নিত না করে ঢালাওভাবে মুসলিম জনগোষ্ঠীকে দোষারোপ করে রাজনৈতিক ফায়দা পাওয়া গেলেও সমস্যার স্থায়ী সমাধান মিলবে না। আমেরিকার সঙ্গে উগ্রবাদী মতাদর্শ বা জঙ্গি মদদদাতা বা জিহাদি মতাদর্শ রপ্তানিকারী ও জঙ্গি অর্থায়নকারী দেশ বা দলসমূহের সখ্য সুবিদিত। ভূরাজনীতির সমীকরণে প্রতিদ্বন্দ্বীকে পরাভূত করতে উগ্রবাদী ইসলামী রাজনীতিক ও চিন্তাবিদদের জায়গা প্রশস্ত করে ঝুঁকি কমানো যাবে না। সাধারণ মুসলিম নাগরিকরা কোনো ঝুঁকির উৎস নয়। মুসলিমবিদ্বেষ বা ইসলামোফোবিয়াকে উসকে দেওয়ার চেয়ে উগ্রবাদীদের বিশ্বব্যাপী নিধনের সঠিক ও কার্যকরী কৌশল নির্ধারণ করতে পারলে আমেরিকাও নিরাপদ হবে, বিশ্বের অন্যান্য দেশের ঝুঁকিও কমবে। মুসলিমদের আমেরিকা গমন রোধ বা সামাজিকভাবে নিগৃহীত করলে আমেরিকাসহ বিশ্বে অস্থিতিশীলতা ও অসহিষ্ণুতা বাড়বে। সমাজের বিভাজন ও ঘৃণার মাত্রা কমাতে হবে। অসাম্প্রদায়িকতা ও সহিষ্ণুতাকে লালন করে সম্প্রীতি বাড়িয়ে সহিংস উগ্রবাদকে সমাজ থেকে উত্খাত করেই নিরাপত্তার উৎস খুঁজতে হবে।  বিশ্বের অন্যান্য দেশে উগ্রবাদকে বাঁচিয়ে রেখে আমেরিকা নিরাপদ হবে না। প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের সম্মিলিত প্রচেষ্টা গড়তে পারবে সুরক্ষার দেয়াল।

লেখক : স্ট্র্যাটেজি ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক। ইনস্টিটিউট

অব কনফ্লিক্ট, ল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিস

(আই ক্লাডস)-এর নির্বাহী পরিচালক।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা