শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

সমকামী ক্লাবে আমেরিকায় গজানো জঙ্গির হামলা

মেজর জেনারেল মো. আব্দুর রশীদ (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সমকামী ক্লাবে আমেরিকায় গজানো জঙ্গির হামলা

নিরীহ মানুষ হত্যা কখনো সভ্য দেশে কাম্য হতে পারে না সেটা পৃথিবীর যেখানেই হোক। প্রথমেই যুক্তরাষ্ট্রের অরল্যান্ডের ভয়াবহ বন্দুক হামলার কঠোর নিন্দা জানাচ্ছি। নিহতের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আমাদের গভীর সমবেদনা। নিরীহ মানুষ হত্যা বন্ধে আমরাও তাদের পাশে আছি ও থাকব। ফ্লোরিডা রাজ্যের অরল্যান্ডো শহরের কেন্দ্রে সমকামীদের পালস নাইট ক্লাব যখন শনিবার রাতের আনন্দ ও বিনোদনে বিভোর রাত ২টার সময় হঠাৎ গর্জে উঠল স্বয়ংক্রিয় রাইফেল।  ধর্মান্ধ ও বিবেকহীন একটি মানুষ অত্যাধুনিক যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে গুলির ফোয়ারা নির্বিচারে ছুড়ে দিল ক্লাবে থাকা শত শত নিরীহ মানুষের ওপর। আনন্দমুখর পরিবেশ মুহূর্তেই রক্তাক্ত হয়ে বিভীষিকায় পরিণত হলো। হতভম্ভ মানুষের চিৎকার ও গুলির শব্দ শুনে পুলিশকে খবর দিলে মুহূর্তেই পুলিশ ও পুলিশের বিশেষ সোয়াট দল হাজির হয়ে হামলাকারীকে হত্যা করতে পারলেও ততক্ষণে ৪৯ জন মানুষের জীবন প্রদীপ নিভে গেছে চিরতরে এবং আহত ৫৩ জনের গোঙানির শব্দে এক বেদনাবিধূর পরিবেশ তৈরি করেছে।

২০০১ সালের সেপ্টেম্বরের টুইন টাওয়ারের হামলার পর এটাই আমেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে নিকৃষ্ট ও ভয়াবহ জঙ্গি হামলা। অরল্যান্ডো শহরে শোকের ছায়া ছুঁয়ে দিল বিশ্ববাসীকে। ধর্মীয় উন্মাদনায় আসক্ত গুটিকয়েক আইএস সমর্থক এ ঘটনায় উত্ফুল্ল হলেও আমেরিকাসহ সারা বিশ্বের মানুষ নিন্দায় সোচ্চার হয়ে উঠেছে। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ আবার তীব্র হয়ে ওঠায় তা নির্মূলের প্রত্যয় যেন নতুন করে তুঙ্গে উঠল। সেই সঙ্গে মার্কিন মুলুকে ছড়িয়ে পড়ল ইসলামোফোবিয়া বা ইসলামভীতি। যুক্তরাষ্ট্রের সমাজে মুসলিমবিদ্বেষ চাঙ্গা করতে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পসহ কট্টরপন্থিরা বেশ সক্রিয়। রাজনীতি সরগরম হয়ে উঠেছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন মুলুকে জিহাদি আসা বন্ধ করতে আমেরিকা ও পশ্চিমাবিদ্বেষী নয়— তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত মুসলিমদের আসা নিষিদ্ধ করতে চান, অপরদিকে হিলারি ক্লিনটন পশ্চিমা দেশ থেকে জিহাদি যাওয়া এবং ফেরত আসা বন্ধ করতে বন্ধু ও অংশীদার রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতা বৃদ্ধি করে একসঙ্গে কাজ করার কৌশল অনুসরণ করতে চান। 

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা জাতির উদ্দেশে সংক্ষিপ্ত ভাষণ দিয়ে এই হামলাকে সন্ত্রাস এবং ঘৃণার কাজ বলে অভিহিত করেছেন।

নৃশংস হামলার একক নায়ক হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে নিউইয়র্কে জন্ম নেওয়া ২৯ বছর বয়সী ওমর মীর সিদ্দিক মতিন নামের এক মুসলিম যুবক। তার পিতা-মাতা আফগান মুসলিম হওয়ায় হামলার পেছনে ইসলামি উগ্রবাদ কাজ করেছে বলে ধারণা করছে মার্কিন প্রশাসন। হামলা-পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে অরল্যান্ডো শহরে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। শুক্রবার রাতে অরল্যান্ডো প্লাজাতে গান গাওয়ার পর শ্বেতাঙ্গ বন্দুকধারীর অতর্কিত হামলায় নিহত হন ক্রিস্টিনা গ্রিমি নামের ২২ বছরের জনপ্রিয় গায়িকা। জন নিরাপত্তার ঝুঁকি শুধু জঙ্গিবাদে সীমাবদ্ধ নয়। ২০১৫ সালের ২ ডিসেম্বর তারিখে ক্যালিফোর্নিয়ার সান বার্নারডিনো শহরে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত আমেরিকার নাগরিক সৈয়দ রিজয়ান ফারুক ও তাশফিন মালিক দম্পতির বন্দুক হামলায় ১৪ জন নিহত ও ২২ জন আহত হয়েছিল। ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর প্রতি আসক্ত হয়ে তারা হামলা করেছিল যাকে তাদের দেশে গজানো জঙ্গি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র চিহ্নিত করেছিল। এবারের অরল্যান্ডো ম্যাসাকারের নেপথ্যে আইএস নির্দেশনা বা উৎসাহ বা যোগাযোগের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। দেশের মধ্যে ইন্টারনেট বা অন্য মাধ্যমের শিকার হয়ে সে ধর্মান্ধ হয়েছে। আইএসের সংবাদ সংস্থা ‘আমাক’ ইতিমধ্যে এ হামলা তাদের যোদ্ধা করেছে বলে খবর প্রকাশিত করলেও যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাস বিশ্লেষকরা আমাক-কে আইএসের বৈধ প্রতিনিধি বলতে নারাজ। যদিও আইএস পত্রিকা দাবিক এর প্রচারণা যুক্তরাষ্ট্রের স্পর্শকাতর অংশকে ধর্মান্ধ করতে অবদান রাখছে বলে স্বীকার করেছে। ওমর মতিনকে দেশে গজানো জঙ্গি বলেও তারা মনে করছে।

অরল্যান্ডো শহরকে ইতিমধ্যে জঙ্গি ঝুঁকিমুক্ত বলে ঘোষণা করা হয়েছে। তবে ওমর মতিনের জীবনের ইতিবৃত্ত ঘাঁটতে গিয়ে তার বিরুদ্ধে বিদেশি যোগাযোগের কোনো নজির না পেলেও তাকে ২০১৩ ও ২০১৪ সালে এফবিআই’র জেরার মুখে পড়তে হয়েছিল আইএসের প্রতি আসক্তির অভিযোগে। কিন্তু বস্তুনিষ্ঠ তথ্যের অভাবে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়। নতুন নতুন প্রশ্ন মানুষের মনে জাগছে, ফলে জবাবদিহিতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে গোয়েন্দা সংস্থাকে। ওমর পেশায় একজন লাইসেন্সপ্রাপ্ত সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে জি৪এস নামের একটি বেসরকারি সিকিউরিটি কোম্পানিতে কর্মরত ছিল। তার কর্মস্থল ছিল ৯০ মাইল দূরের ফোরট সেন্ট লুসি শহরে। জি৪এস ফেডারেল বিল্ডিংগুলোর নিরাপত্তার দায়িত্বপ্রাপ্ত চুক্তিবদ্ধ কোম্পানি। সেখানে চাকরি পাওয়ার নিরাপত্তা ছাড়পত্র পাওয়া নিয়েও অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। বিলিয়ন ডলার খরচ করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বহুস্তর সম্পন্ন নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর ফাঁক দিয়ে সন্ত্রাসী বা উগ্রবাদীরা সমাজে বাস করতে সক্ষম হলে নিরাপত্তার মান প্রশ্নবিদ্ধ হবে। সিরিয়া গিয়ে আত্মঘাতী হওয়া জঙ্গি মানার আল সালাহ নামের ফ্লোরিডাবাসী আমেরিকান জঙ্গির সঙ্গে ওমর মতিনের যোগাযোগ সম্পর্কে গোয়েন্দারা নিশ্চিত ছিল। এ ছাড়া বিদেশের সঙ্গে তার যোগাযোগ বা প্রশিক্ষণ বা অর্থ প্রাপ্তির কোনো তথ্য না থাকায় ওমরকে প্রাথমিকভাবে দেশে গজানো জঙ্গি হিসেবেই চিহ্নিত করছে। সবারই জানা, যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে আইএসের উপস্থিতি মানতে মার্কিন প্রশাসন রাজি নয়। ওমর একজন স্বেচ্ছাপ্রণোদিত ধর্মান্ধ ব্যক্তি এবং ইন্টারনেট অথবা অন্য কোনো মাধ্যমে অনুপ্রাণিত হয়ে হামলা করেছে বলে মনে করছে প্রশাসন। সে সমকামী বিদ্বেষী ছিল বলে তার ঘনিষ্ঠজনরা জানিয়েছে। উগ্র মতাদর্শের প্রতি অনুরক্ততা ও সমকামীদের প্রতি ঘৃণা থেকেই সে ভয়াবহ হামলা করেছে। হামলার সময় পুলিশের কাছে ফোন করে আইএসের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেছে এবং বোস্টন ম্যারাথন হামলার কথা উল্লেখ করেছে।

হামলার কয়েক দিন আগে অত্যাধুনিক রাইফেল ও পিস্তল কিনলেও তবুও কারও নজরে পড়েনি। সে খুব উন্নতমানের বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট কেনার চেষ্টা করেছিল। আমেরিকার শিথিল অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা হামলার পেছনে অনেকাংশে দায়ী। অস্ত্রের সহজলভ্যতার কারণে আমেরিকায় গণশুটিং পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি। অত্যাধুনিক অস্ত্র কেনার ওপর যথাযথ নিয়ন্ত্রণের অভাবে মাঝে মাঝেই হামলা হয় এবং নিরীহ মানুষ মারা যায়। হিলারি ক্লিনটন রাস্তায় আগ্নেয়াস্ত্র দেখতে রাজি নয় বলে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ন্ত্রণে আইন প্রণয়নের অঙ্গীকার করেছেন। অ্যালাব্যামা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের গবেষণায় প্রকাশ পেয়েছে যে, যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র আছে মানুষের কাছে। আনুমানিক ২৭০ মিলিয়ন থেকে ৩১০ মিলিয়ন অস্ত্র আছে ৩১৮.৯ মিলিয়ন জনসংখ্যার দেশ আমেরিকায়। পৃথিবীর মোট গণশুটিংয়ের এক-তৃতীয়াংশ ঘটেছে আমেরিকাতে। উগ্রবাদী জঙ্গিদের অস্ত্র সংগ্রহে বেশি বেগ পেতে হয় না তা পরিষ্কার হয়েছে ঘটে যাওয়া হামলা থেকে। ২০১১ সাল থেকে এ পর্যন্ত ১০টি গণশুটিংয়ের ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে।

মার্কিন রাজনীতিতে জঙ্গি হামলা প্রভাব রাখতে শুরু করেছে। রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিম অভিবাসন নিষিদ্ধের কথা পুনরায় ব্যক্ত করেছেন। নিঃসন্দেহে সমকামীদের বিরুদ্ধে ঘৃণার অজুহাতে ধর্মের নামে নিরীহ মানুষের ওপর এ ধরনের বর্বর হামলা বিশ্বকে মুসলিমবিদ্বেষী করতে উসকানি দেয়। একদিকে আমেরিকার মুক্ত সমাজে বিভক্তির রেখাকে সুস্পষ্ট করে এবং অপরদিকে আমেরিকার শ্বেতাঙ্গ ও অশ্বেতাঙ্গ অধিবাসীর মধ্যেকার বিশ্বাস ও আস্থায় চিড় ধরায়। ফলে মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর চোরাগোপ্তা আক্রমণ বাড়তে পারে এবং সাধারণ মুসলিমদের জীবন অতিষ্ঠ ও অসহনীয় হয়ে উঠতে পারে। প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা সামাজিক ঝুঁকির নতুন মাত্রা অনুধাবন করে সম্প্রীতি ধরে রাখার জন্য উগ্রবাদীদের ধারণার কাছে পরাজিত না হতে ঘটনার পর বিবৃতি দিয়ে পরিস্থিতি শান্ত রাখতে চেয়েছেন। আমেরিকান মূল্যবোধের ওপর গুরুত্ব দিয়ে এই হামলার ধর্মীয় চরিত্রকে আলাদাভাবে না দেখে সব আমেরিকানের প্রতি হামলা বলে অভিহিত করেছেন। তবুও আঘাতের ঘা শুকাতে লম্বা সময় লাগবে বলে মনে হচ্ছে।

ওবামা প্রশাসনে হামলাকারীকে আইএসের সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে মানতে নারাজ এবং দেশের মাটিতে বসে ধর্মান্ধ হয়ে আইএসের প্রতি স্বেচ্ছায় আনুগত্য জানিয়ে এ নারকীয় ঘটনা ঘটিয়েছে বলে এখন পর্যন্ত বিশ্বাস করছে। তবে আমেরিকার মতো মুক্ত সমাজে ধর্মান্ধ উগ্রবাদীদের অহিংস ও সহিংস উভয় অস্তিত্ব ফুটে উঠছে। ফলে আমেরিকায় জন্ম নেওয়া ও মুক্ত পরিবেশে বেড়ে ওঠা যুবকরাও ধর্মান্ধ হয়ে জিহাদি বনে যাচ্ছে। ইসলামের অপব্যাখ্যা করে উগ্রবাদে আকর্ষিত করে জিহাদি তৈরির প্রক্রিয়া বন্ধ না করতে পারলে বিশ্বে জিহাদি হামলা বন্ধ করা যাবে না। বুঝতে হবে আইএস ইসলামের প্রতিনিধিত্ব করে না বা ইসলামের মডেলও নয়।

আমেরিকায় যাওয়া সাধারণ মুসলিমরা উগ্রবাদে আসক্ত নয়। আমেরিকায় ধর্মীয় স্বাধীনতার আড়ালে ইসলাম প্রচারের নামে সংগোপনে উগ্রবাদী মতাদর্শ ছড়াতে বিভিন্ন দেশ থেকে ইসলামী উগ্রপন্থিদের জড়ো হওয়ার সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের অনেক চিহ্নিত জিহাদিকে আমেরিকায় বসবাস করতে দেখা যায়। মসজিদে ধর্ম শিক্ষার আড়ালে উগ্রবাদী মতাদর্শ অহিংসভাবে ঘাঁটি গেড়েছে কিনা সেটা গুরুত্বের সঙ্গে দেখা উচিত। উগ্রবাদী সহিংস মতাদর্শ ছড়ানো এবং জঙ্গি তৈরির উৎসগুলোকে চিহ্নিত না করে ঢালাওভাবে মুসলিম জনগোষ্ঠীকে দোষারোপ করে রাজনৈতিক ফায়দা পাওয়া গেলেও সমস্যার স্থায়ী সমাধান মিলবে না। আমেরিকার সঙ্গে উগ্রবাদী মতাদর্শ বা জঙ্গি মদদদাতা বা জিহাদি মতাদর্শ রপ্তানিকারী ও জঙ্গি অর্থায়নকারী দেশ বা দলসমূহের সখ্য সুবিদিত। ভূরাজনীতির সমীকরণে প্রতিদ্বন্দ্বীকে পরাভূত করতে উগ্রবাদী ইসলামী রাজনীতিক ও চিন্তাবিদদের জায়গা প্রশস্ত করে ঝুঁকি কমানো যাবে না। সাধারণ মুসলিম নাগরিকরা কোনো ঝুঁকির উৎস নয়। মুসলিমবিদ্বেষ বা ইসলামোফোবিয়াকে উসকে দেওয়ার চেয়ে উগ্রবাদীদের বিশ্বব্যাপী নিধনের সঠিক ও কার্যকরী কৌশল নির্ধারণ করতে পারলে আমেরিকাও নিরাপদ হবে, বিশ্বের অন্যান্য দেশের ঝুঁকিও কমবে। মুসলিমদের আমেরিকা গমন রোধ বা সামাজিকভাবে নিগৃহীত করলে আমেরিকাসহ বিশ্বে অস্থিতিশীলতা ও অসহিষ্ণুতা বাড়বে। সমাজের বিভাজন ও ঘৃণার মাত্রা কমাতে হবে। অসাম্প্রদায়িকতা ও সহিষ্ণুতাকে লালন করে সম্প্রীতি বাড়িয়ে সহিংস উগ্রবাদকে সমাজ থেকে উত্খাত করেই নিরাপত্তার উৎস খুঁজতে হবে।  বিশ্বের অন্যান্য দেশে উগ্রবাদকে বাঁচিয়ে রেখে আমেরিকা নিরাপদ হবে না। প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের সম্মিলিত প্রচেষ্টা গড়তে পারবে সুরক্ষার দেয়াল।

লেখক : স্ট্র্যাটেজি ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক। ইনস্টিটিউট

অব কনফ্লিক্ট, ল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিস

(আই ক্লাডস)-এর নির্বাহী পরিচালক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে

এই মাত্র | অর্থনীতি

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

২০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

৪০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম