শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

সমকামী ক্লাবে আমেরিকায় গজানো জঙ্গির হামলা

মেজর জেনারেল মো. আব্দুর রশীদ (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সমকামী ক্লাবে আমেরিকায় গজানো জঙ্গির হামলা

নিরীহ মানুষ হত্যা কখনো সভ্য দেশে কাম্য হতে পারে না সেটা পৃথিবীর যেখানেই হোক। প্রথমেই যুক্তরাষ্ট্রের অরল্যান্ডের ভয়াবহ বন্দুক হামলার কঠোর নিন্দা জানাচ্ছি। নিহতের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আমাদের গভীর সমবেদনা। নিরীহ মানুষ হত্যা বন্ধে আমরাও তাদের পাশে আছি ও থাকব। ফ্লোরিডা রাজ্যের অরল্যান্ডো শহরের কেন্দ্রে সমকামীদের পালস নাইট ক্লাব যখন শনিবার রাতের আনন্দ ও বিনোদনে বিভোর রাত ২টার সময় হঠাৎ গর্জে উঠল স্বয়ংক্রিয় রাইফেল।  ধর্মান্ধ ও বিবেকহীন একটি মানুষ অত্যাধুনিক যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে গুলির ফোয়ারা নির্বিচারে ছুড়ে দিল ক্লাবে থাকা শত শত নিরীহ মানুষের ওপর। আনন্দমুখর পরিবেশ মুহূর্তেই রক্তাক্ত হয়ে বিভীষিকায় পরিণত হলো। হতভম্ভ মানুষের চিৎকার ও গুলির শব্দ শুনে পুলিশকে খবর দিলে মুহূর্তেই পুলিশ ও পুলিশের বিশেষ সোয়াট দল হাজির হয়ে হামলাকারীকে হত্যা করতে পারলেও ততক্ষণে ৪৯ জন মানুষের জীবন প্রদীপ নিভে গেছে চিরতরে এবং আহত ৫৩ জনের গোঙানির শব্দে এক বেদনাবিধূর পরিবেশ তৈরি করেছে।

২০০১ সালের সেপ্টেম্বরের টুইন টাওয়ারের হামলার পর এটাই আমেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে নিকৃষ্ট ও ভয়াবহ জঙ্গি হামলা। অরল্যান্ডো শহরে শোকের ছায়া ছুঁয়ে দিল বিশ্ববাসীকে। ধর্মীয় উন্মাদনায় আসক্ত গুটিকয়েক আইএস সমর্থক এ ঘটনায় উত্ফুল্ল হলেও আমেরিকাসহ সারা বিশ্বের মানুষ নিন্দায় সোচ্চার হয়ে উঠেছে। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ আবার তীব্র হয়ে ওঠায় তা নির্মূলের প্রত্যয় যেন নতুন করে তুঙ্গে উঠল। সেই সঙ্গে মার্কিন মুলুকে ছড়িয়ে পড়ল ইসলামোফোবিয়া বা ইসলামভীতি। যুক্তরাষ্ট্রের সমাজে মুসলিমবিদ্বেষ চাঙ্গা করতে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পসহ কট্টরপন্থিরা বেশ সক্রিয়। রাজনীতি সরগরম হয়ে উঠেছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন মুলুকে জিহাদি আসা বন্ধ করতে আমেরিকা ও পশ্চিমাবিদ্বেষী নয়— তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত মুসলিমদের আসা নিষিদ্ধ করতে চান, অপরদিকে হিলারি ক্লিনটন পশ্চিমা দেশ থেকে জিহাদি যাওয়া এবং ফেরত আসা বন্ধ করতে বন্ধু ও অংশীদার রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতা বৃদ্ধি করে একসঙ্গে কাজ করার কৌশল অনুসরণ করতে চান। 

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা জাতির উদ্দেশে সংক্ষিপ্ত ভাষণ দিয়ে এই হামলাকে সন্ত্রাস এবং ঘৃণার কাজ বলে অভিহিত করেছেন।

নৃশংস হামলার একক নায়ক হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে নিউইয়র্কে জন্ম নেওয়া ২৯ বছর বয়সী ওমর মীর সিদ্দিক মতিন নামের এক মুসলিম যুবক। তার পিতা-মাতা আফগান মুসলিম হওয়ায় হামলার পেছনে ইসলামি উগ্রবাদ কাজ করেছে বলে ধারণা করছে মার্কিন প্রশাসন। হামলা-পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে অরল্যান্ডো শহরে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। শুক্রবার রাতে অরল্যান্ডো প্লাজাতে গান গাওয়ার পর শ্বেতাঙ্গ বন্দুকধারীর অতর্কিত হামলায় নিহত হন ক্রিস্টিনা গ্রিমি নামের ২২ বছরের জনপ্রিয় গায়িকা। জন নিরাপত্তার ঝুঁকি শুধু জঙ্গিবাদে সীমাবদ্ধ নয়। ২০১৫ সালের ২ ডিসেম্বর তারিখে ক্যালিফোর্নিয়ার সান বার্নারডিনো শহরে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত আমেরিকার নাগরিক সৈয়দ রিজয়ান ফারুক ও তাশফিন মালিক দম্পতির বন্দুক হামলায় ১৪ জন নিহত ও ২২ জন আহত হয়েছিল। ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর প্রতি আসক্ত হয়ে তারা হামলা করেছিল যাকে তাদের দেশে গজানো জঙ্গি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র চিহ্নিত করেছিল। এবারের অরল্যান্ডো ম্যাসাকারের নেপথ্যে আইএস নির্দেশনা বা উৎসাহ বা যোগাযোগের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। দেশের মধ্যে ইন্টারনেট বা অন্য মাধ্যমের শিকার হয়ে সে ধর্মান্ধ হয়েছে। আইএসের সংবাদ সংস্থা ‘আমাক’ ইতিমধ্যে এ হামলা তাদের যোদ্ধা করেছে বলে খবর প্রকাশিত করলেও যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাস বিশ্লেষকরা আমাক-কে আইএসের বৈধ প্রতিনিধি বলতে নারাজ। যদিও আইএস পত্রিকা দাবিক এর প্রচারণা যুক্তরাষ্ট্রের স্পর্শকাতর অংশকে ধর্মান্ধ করতে অবদান রাখছে বলে স্বীকার করেছে। ওমর মতিনকে দেশে গজানো জঙ্গি বলেও তারা মনে করছে।

অরল্যান্ডো শহরকে ইতিমধ্যে জঙ্গি ঝুঁকিমুক্ত বলে ঘোষণা করা হয়েছে। তবে ওমর মতিনের জীবনের ইতিবৃত্ত ঘাঁটতে গিয়ে তার বিরুদ্ধে বিদেশি যোগাযোগের কোনো নজির না পেলেও তাকে ২০১৩ ও ২০১৪ সালে এফবিআই’র জেরার মুখে পড়তে হয়েছিল আইএসের প্রতি আসক্তির অভিযোগে। কিন্তু বস্তুনিষ্ঠ তথ্যের অভাবে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়। নতুন নতুন প্রশ্ন মানুষের মনে জাগছে, ফলে জবাবদিহিতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে গোয়েন্দা সংস্থাকে। ওমর পেশায় একজন লাইসেন্সপ্রাপ্ত সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে জি৪এস নামের একটি বেসরকারি সিকিউরিটি কোম্পানিতে কর্মরত ছিল। তার কর্মস্থল ছিল ৯০ মাইল দূরের ফোরট সেন্ট লুসি শহরে। জি৪এস ফেডারেল বিল্ডিংগুলোর নিরাপত্তার দায়িত্বপ্রাপ্ত চুক্তিবদ্ধ কোম্পানি। সেখানে চাকরি পাওয়ার নিরাপত্তা ছাড়পত্র পাওয়া নিয়েও অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। বিলিয়ন ডলার খরচ করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বহুস্তর সম্পন্ন নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর ফাঁক দিয়ে সন্ত্রাসী বা উগ্রবাদীরা সমাজে বাস করতে সক্ষম হলে নিরাপত্তার মান প্রশ্নবিদ্ধ হবে। সিরিয়া গিয়ে আত্মঘাতী হওয়া জঙ্গি মানার আল সালাহ নামের ফ্লোরিডাবাসী আমেরিকান জঙ্গির সঙ্গে ওমর মতিনের যোগাযোগ সম্পর্কে গোয়েন্দারা নিশ্চিত ছিল। এ ছাড়া বিদেশের সঙ্গে তার যোগাযোগ বা প্রশিক্ষণ বা অর্থ প্রাপ্তির কোনো তথ্য না থাকায় ওমরকে প্রাথমিকভাবে দেশে গজানো জঙ্গি হিসেবেই চিহ্নিত করছে। সবারই জানা, যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে আইএসের উপস্থিতি মানতে মার্কিন প্রশাসন রাজি নয়। ওমর একজন স্বেচ্ছাপ্রণোদিত ধর্মান্ধ ব্যক্তি এবং ইন্টারনেট অথবা অন্য কোনো মাধ্যমে অনুপ্রাণিত হয়ে হামলা করেছে বলে মনে করছে প্রশাসন। সে সমকামী বিদ্বেষী ছিল বলে তার ঘনিষ্ঠজনরা জানিয়েছে। উগ্র মতাদর্শের প্রতি অনুরক্ততা ও সমকামীদের প্রতি ঘৃণা থেকেই সে ভয়াবহ হামলা করেছে। হামলার সময় পুলিশের কাছে ফোন করে আইএসের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেছে এবং বোস্টন ম্যারাথন হামলার কথা উল্লেখ করেছে।

হামলার কয়েক দিন আগে অত্যাধুনিক রাইফেল ও পিস্তল কিনলেও তবুও কারও নজরে পড়েনি। সে খুব উন্নতমানের বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট কেনার চেষ্টা করেছিল। আমেরিকার শিথিল অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা হামলার পেছনে অনেকাংশে দায়ী। অস্ত্রের সহজলভ্যতার কারণে আমেরিকায় গণশুটিং পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি। অত্যাধুনিক অস্ত্র কেনার ওপর যথাযথ নিয়ন্ত্রণের অভাবে মাঝে মাঝেই হামলা হয় এবং নিরীহ মানুষ মারা যায়। হিলারি ক্লিনটন রাস্তায় আগ্নেয়াস্ত্র দেখতে রাজি নয় বলে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ন্ত্রণে আইন প্রণয়নের অঙ্গীকার করেছেন। অ্যালাব্যামা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের গবেষণায় প্রকাশ পেয়েছে যে, যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র আছে মানুষের কাছে। আনুমানিক ২৭০ মিলিয়ন থেকে ৩১০ মিলিয়ন অস্ত্র আছে ৩১৮.৯ মিলিয়ন জনসংখ্যার দেশ আমেরিকায়। পৃথিবীর মোট গণশুটিংয়ের এক-তৃতীয়াংশ ঘটেছে আমেরিকাতে। উগ্রবাদী জঙ্গিদের অস্ত্র সংগ্রহে বেশি বেগ পেতে হয় না তা পরিষ্কার হয়েছে ঘটে যাওয়া হামলা থেকে। ২০১১ সাল থেকে এ পর্যন্ত ১০টি গণশুটিংয়ের ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে।

মার্কিন রাজনীতিতে জঙ্গি হামলা প্রভাব রাখতে শুরু করেছে। রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিম অভিবাসন নিষিদ্ধের কথা পুনরায় ব্যক্ত করেছেন। নিঃসন্দেহে সমকামীদের বিরুদ্ধে ঘৃণার অজুহাতে ধর্মের নামে নিরীহ মানুষের ওপর এ ধরনের বর্বর হামলা বিশ্বকে মুসলিমবিদ্বেষী করতে উসকানি দেয়। একদিকে আমেরিকার মুক্ত সমাজে বিভক্তির রেখাকে সুস্পষ্ট করে এবং অপরদিকে আমেরিকার শ্বেতাঙ্গ ও অশ্বেতাঙ্গ অধিবাসীর মধ্যেকার বিশ্বাস ও আস্থায় চিড় ধরায়। ফলে মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর চোরাগোপ্তা আক্রমণ বাড়তে পারে এবং সাধারণ মুসলিমদের জীবন অতিষ্ঠ ও অসহনীয় হয়ে উঠতে পারে। প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা সামাজিক ঝুঁকির নতুন মাত্রা অনুধাবন করে সম্প্রীতি ধরে রাখার জন্য উগ্রবাদীদের ধারণার কাছে পরাজিত না হতে ঘটনার পর বিবৃতি দিয়ে পরিস্থিতি শান্ত রাখতে চেয়েছেন। আমেরিকান মূল্যবোধের ওপর গুরুত্ব দিয়ে এই হামলার ধর্মীয় চরিত্রকে আলাদাভাবে না দেখে সব আমেরিকানের প্রতি হামলা বলে অভিহিত করেছেন। তবুও আঘাতের ঘা শুকাতে লম্বা সময় লাগবে বলে মনে হচ্ছে।

ওবামা প্রশাসনে হামলাকারীকে আইএসের সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে মানতে নারাজ এবং দেশের মাটিতে বসে ধর্মান্ধ হয়ে আইএসের প্রতি স্বেচ্ছায় আনুগত্য জানিয়ে এ নারকীয় ঘটনা ঘটিয়েছে বলে এখন পর্যন্ত বিশ্বাস করছে। তবে আমেরিকার মতো মুক্ত সমাজে ধর্মান্ধ উগ্রবাদীদের অহিংস ও সহিংস উভয় অস্তিত্ব ফুটে উঠছে। ফলে আমেরিকায় জন্ম নেওয়া ও মুক্ত পরিবেশে বেড়ে ওঠা যুবকরাও ধর্মান্ধ হয়ে জিহাদি বনে যাচ্ছে। ইসলামের অপব্যাখ্যা করে উগ্রবাদে আকর্ষিত করে জিহাদি তৈরির প্রক্রিয়া বন্ধ না করতে পারলে বিশ্বে জিহাদি হামলা বন্ধ করা যাবে না। বুঝতে হবে আইএস ইসলামের প্রতিনিধিত্ব করে না বা ইসলামের মডেলও নয়।

আমেরিকায় যাওয়া সাধারণ মুসলিমরা উগ্রবাদে আসক্ত নয়। আমেরিকায় ধর্মীয় স্বাধীনতার আড়ালে ইসলাম প্রচারের নামে সংগোপনে উগ্রবাদী মতাদর্শ ছড়াতে বিভিন্ন দেশ থেকে ইসলামী উগ্রপন্থিদের জড়ো হওয়ার সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের অনেক চিহ্নিত জিহাদিকে আমেরিকায় বসবাস করতে দেখা যায়। মসজিদে ধর্ম শিক্ষার আড়ালে উগ্রবাদী মতাদর্শ অহিংসভাবে ঘাঁটি গেড়েছে কিনা সেটা গুরুত্বের সঙ্গে দেখা উচিত। উগ্রবাদী সহিংস মতাদর্শ ছড়ানো এবং জঙ্গি তৈরির উৎসগুলোকে চিহ্নিত না করে ঢালাওভাবে মুসলিম জনগোষ্ঠীকে দোষারোপ করে রাজনৈতিক ফায়দা পাওয়া গেলেও সমস্যার স্থায়ী সমাধান মিলবে না। আমেরিকার সঙ্গে উগ্রবাদী মতাদর্শ বা জঙ্গি মদদদাতা বা জিহাদি মতাদর্শ রপ্তানিকারী ও জঙ্গি অর্থায়নকারী দেশ বা দলসমূহের সখ্য সুবিদিত। ভূরাজনীতির সমীকরণে প্রতিদ্বন্দ্বীকে পরাভূত করতে উগ্রবাদী ইসলামী রাজনীতিক ও চিন্তাবিদদের জায়গা প্রশস্ত করে ঝুঁকি কমানো যাবে না। সাধারণ মুসলিম নাগরিকরা কোনো ঝুঁকির উৎস নয়। মুসলিমবিদ্বেষ বা ইসলামোফোবিয়াকে উসকে দেওয়ার চেয়ে উগ্রবাদীদের বিশ্বব্যাপী নিধনের সঠিক ও কার্যকরী কৌশল নির্ধারণ করতে পারলে আমেরিকাও নিরাপদ হবে, বিশ্বের অন্যান্য দেশের ঝুঁকিও কমবে। মুসলিমদের আমেরিকা গমন রোধ বা সামাজিকভাবে নিগৃহীত করলে আমেরিকাসহ বিশ্বে অস্থিতিশীলতা ও অসহিষ্ণুতা বাড়বে। সমাজের বিভাজন ও ঘৃণার মাত্রা কমাতে হবে। অসাম্প্রদায়িকতা ও সহিষ্ণুতাকে লালন করে সম্প্রীতি বাড়িয়ে সহিংস উগ্রবাদকে সমাজ থেকে উত্খাত করেই নিরাপত্তার উৎস খুঁজতে হবে।  বিশ্বের অন্যান্য দেশে উগ্রবাদকে বাঁচিয়ে রেখে আমেরিকা নিরাপদ হবে না। প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের সম্মিলিত প্রচেষ্টা গড়তে পারবে সুরক্ষার দেয়াল।

লেখক : স্ট্র্যাটেজি ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক। ইনস্টিটিউট

অব কনফ্লিক্ট, ল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিস

(আই ক্লাডস)-এর নির্বাহী পরিচালক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

৬ মিনিট আগে | পরবাস

টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন
টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত
মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে
বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে

১৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘রায়ের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে ফ্যাসিবাদীরা এ দেশের রাজনীতিতে স্থান পাবে না’
‘রায়ের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে ফ্যাসিবাদীরা এ দেশের রাজনীতিতে স্থান পাবে না’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯

২৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার
মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মন্ত্রী টিপু মুনশিসহ সাত জনের আয়কর নথি জব্দ
সাবেক মন্ত্রী টিপু মুনশিসহ সাত জনের আয়কর নথি জব্দ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী: খোকন
বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী: খোকন

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেয়ে খুশি ১৫ পরিবার
ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেয়ে খুশি ১৫ পরিবার

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘দেশ ও সুন্দর সমাজ গড়তে ইসলামি শিক্ষার বিকল্প নেই’
‘দেশ ও সুন্দর সমাজ গড়তে ইসলামি শিক্ষার বিকল্প নেই’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি শুরু
খাগড়াছড়িতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি শুরু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খৎনা অনুষ্ঠানে উচ্চস্বরে গান-বাজনার জেরে সংঘর্ষ, আহত ৩০
খৎনা অনুষ্ঠানে উচ্চস্বরে গান-বাজনার জেরে সংঘর্ষ, আহত ৩০

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
কেরানীগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ৪৬ লাখ টাকার হেরোইনসহ কারবারি আটক
টাঙ্গাইলে ৪৬ লাখ টাকার হেরোইনসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন ১৮ নভেম্বর
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে এইচএসসিতে নতুন করে ৭২ শিক্ষার্থীর জিপিএ-৫
যশোর বোর্ডে এইচএসসিতে নতুন করে ৭২ শিক্ষার্থীর জিপিএ-৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের জেলা সমাবেশ
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের জেলা সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে চালু হলো অ্যাগ্রো-ইন্ডাস্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড
বাংলাদেশে চালু হলো অ্যাগ্রো-ইন্ডাস্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা