শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

মেধাবী তারুণ্যের জঙ্গি হওয়া : দায় কার?

ফরিদা ইয়াসমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মেধাবী তারুণ্যের জঙ্গি হওয়া : দায় কার?

কাঁদছে বাংলাদেশ। কাঁদছে বন্ধুবৎসল এক মায়াবী তরুণ ফারাজ হোসেনের জন্য। কাঁদছে অবিন্তা, ইশরাতসহ হলি আর্টিজানে নিহত সবার জন্য। বাংলাদেশ কাঁদছে তারুণ্যের নষ্ট হয়ে যাওয়ার জন্যও। এ কীভাবে সম্ভব অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে? মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে। গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে হামলার ঘটনায় গোটা জাতি স্তম্ভিত, শোকে মুহ্যমান। হামলায় অংশ নেওয়া পাঁচ তরুণের ছবি দেখে স্তম্ভিত তাদের আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, গোটা দেশবাসী। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর কার্যক্রম পর্যবেক্ষণকারী ওয়েবসাইট ‘সাইট ইন্টেলিজেন্স’ এই পাঁচ জঙ্গির ছবি প্রকাশ করেছে, তারা কেউই মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিত নয়। তারা উচ্চবিত্ত ঘরের সন্তান। রাজধানীর নামিদামি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। এরা বিত্তবৈভবের মধ্যেই বড় হয়েছে। কোনো কিছুর কমতি ছিল না। জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি-মার্চের মধ্যে এরা স্বেচ্ছায় বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। এই মেধাবী তরুণরা কীসের আশায় কেন জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেয়? এই প্রশ্ন আজ সবার মনে। নিখোঁজ হওয়ার পর তাদের পরিবারের কেউ কেউ থানায় জিডি করেছেন, হন্যে হয়ে ঘুরেছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দ্বারে দ্বারে। এমনকি কেউ কেউ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গেও দেখা করেছেন। কিন্তু তারা পাননি কোনো সহযোগিতা। পাননি সন্তানের কোনো খোঁজ। অথচ আইজিপি এ কে এম শহীদুল হকের দাবি জঙ্গি হিসেবে অনেক আগে থেকেই পুলিশ তাদের খুঁজছিল। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতরের (আইএসপিআর) ভাষ্য অনুযায়ী তাদের নাম আকাশ, বিকাশ, বাঁধন, রিপন, ডন। দীর্ঘদিন ধরে তারা আসামির তালিকায় ছিল। অথচ আইএস এর দেওয়া ছবির সঙ্গে মিলিয়ে জঙ্গিদের সহপাঠী ও আত্মীয়স্বজনরা ফেসবুকে তাদের আসল পরিচয় শনাক্ত করে। তাদের মধ্যে আছে নিব্রাস ইসলাম, রোহান ইমতিয়াজ, মীর সামি মোবাশ্বের। ছয় থেকে তিন মাস আগে নিখোঁজ হওয়া ছেলেগুলো কীভাবে দীর্ঘদিন আসামির তালিকায় ছিল? এ প্রশ্নও আজ সবার।

সাইট ইন্টেলিজেন্সের দেওয়া তথ্য অনুসারে তারা আইএসের সদস্য। হত্যাকাণ্ডের পরপরই তাদের ছবি প্রকাশ করে। প্রশ্ন হচ্ছে তারা কীভাবে জঙ্গি সংগঠনে যুক্ত হলো। জঙ্গি সংগঠনগুলো বরাবরই তাদের দলে ভিড়ানোর জন্য অনলাইনকে ব্যবহার করে। তাদের আদর্শসংবলিত বিভিন্ন লিফলেট, নিবন্ধ পাঠিয়ে তাদের যুদ্ধে অংশ নিতে উদ্বুদ্ধ করে। তাদেরকে একটা সুন্দর জীবন দেওয়ার জন্য ইসলামভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলায় প্রলুব্ধ করা হয়। সবচেয়ে বড় কথা এখানে রোমান্টিসিজম বা হেরোইজমে আকৃষ্ট করা হয়। অনলাইনে তারা যা পাঠায় সবই ইংরেজিতে। ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থীদের জন্য তা পড়া ও বোঝা খুব সহজ। তারা অনায়াসে তা পড়ে এবং কখনো কখনো তাতে আকৃষ্ট হয়। আইএসের মতো জঙ্গি সংগঠনের মূল টার্গেট মেধাবী তরুণরা। এর সঙ্গে নিয়ামক হিসেবে কাজ করে পারিবারিক সমস্যা, সামাজিক-সাংস্কৃতিক নানান দ্বন্দ্ব-সংঘাত, স্কুলে অতিরিক্ত চাপ, কখনো বাবা মায়ের প্রত্যাশার বাড়তি চাপও তাদের বিপথগামী করে। তরুণ বয়সের ছেলেমেয়েরা এসব চাপ সহ্য করতে না পেরে নতুন কিছুর সন্ধান করতে থাকে। বিশ্লেষকদের কেউ কেউ মনে করেন, উচ্চবিত্তের অনেক তরুণ না চাইতে অনেক কিছুই পেয়ে যায়। কখনো কখনো জীবন তাদের কাছে পানসে হয়ে যায়। তখন নতুন হেরোইজমে তারা আকৃষ্ট হয়। গুলশান হামলার ঘটনার পর রেস্টুরেন্টের এক কর্মচারী নিউইয়র্ক টাইমসের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে বলেছেন, জঙ্গিরা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে ফেসবুকে ছবি পোস্ট করে তার প্রতিক্রিয়া দেখতে চেয়েছে। এ থেকে সহজেই অনুমেয় তারা কতটা রোমান্টিসিজমে ভুগছিল। ভারতীয় অভিনেত্রী শ্রদ্ধা কাপুরের ভক্ত ছিল নিব্রাস। কোনো এক অনুষ্ঠানে শ্রদ্ধা কাপুরের সঙ্গে করমর্দন করে তা ফেসবুকে শেয়ার করে সে আনন্দ প্রকাশ করেছিল। এক বছরের মধ্যে কীভাবে তার এতটা মগজ ধোলাই হলো। সেটাই সবচেয়ে বড় আশ্চর্যের। এই ছেলেগুলো তাদেরই বয়সী ফারাজ হোসেনকে নির্মমভাবে হত্যা করে। অথচ ফারাজ তার বন্ধুদের বাঁচাতে জীবন দিয়েছে। কী বৈপরীত্য! এই ছেলেগুলো কীভাবে এতটা নৃশংস হয়ে গেল? এর দায় পরিবার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সমাজ, রাষ্ট্র, আমরা এই সচেতন মানুষেরা কি এড়াতে পারব? ওরা তো জঙ্গি হয়ে জন্ম নেয়নি। ওদেরও একটা সুন্দর ভবিষ্যৎ ছিল। গোয়েন্দাদের তথ্য অনুযায়ী শতাধিক ছেলে বাড়ি থেকে স্বেচ্ছায় নিখোঁজ আছে। রাষ্ট্রযন্ত্র কি সন্ধান করেছে তাদের? এই মেধাবী ছেলেগুলো কোথায় হারিয়ে যাচ্ছে? পুলিশের কাছে গিয়েও কোনো সহযোগিতা পায়নি পরিবারের সদস্যরা। পুলিশ তাদের কাউকে কাউকে বলেছিল, আপনারা পায়সাওয়ালা মানুষ। ছেলে কোথাও বেড়াতে গেছে। আবার সময়মতো ফিরে আসবে। অভিযোগ করার পরেও পুলিশ কোনো তত্পরতা দেখায়নি।

পরিবারগুলো কি বুঝতে পেরেছিল তাদের সন্তান আস্তে আস্তে বদলে যাচ্ছে? শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কি লক্ষ্য করেছে ছেলেটা পড়াশোনায় অমনোযোগী হয়ে পড়ছে। একদিন একটা চিঠি এলো আর তারা ঘর ছেড়ে চলে গেল ব্যাপারটা নিশ্চয় সেরকম না। তাদেরকে দীর্ঘদিন ধরে প্ররোচিত করা হয়েছে। জঙ্গি আদর্শে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। আমরা সবাই আমাদের জায়গা থেকে দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছি।

ইংরেজি মাধ্যমের স্কুল সম্পর্কে আমার বিস্তর অভিজ্ঞতা আছে। সেখানে সবকিছু সিস্টেমেটিক। তাদের স্টুডেন্ট কাউন্সিলর, সুপারভাইজার ইত্যাদি অনেক কিছুই আছে বিদেশি স্টাইলে। কিন্তু সঠিক জায়গায় সঠিক মানুষটি নেই। টিনএজ বাচ্চাদের সঙ্গে ঠিক কী আচরণ করতে হবে অধিকাংশ শিক্ষকই তা জানেন না। শিক্ষার্থীদের মধ্যে জীবন সম্পর্কে স্বপ্ন দেখাতে তারা জানেন না। একটু ভুল হলে বাবা মা তুলে গালিগালাজ করেন, প্রয়োজনে টিসি দিয়ে বের করে দেন। প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে অভিভাবকদের অপমান করেন কিন্তু একটা কাদামাটির মতো নরম শিক্ষার্থীকে কীভাবে গড়ে তুলতে হবে তা জানেন না। পড়ালেখা আর ভালো ফলাফলের চেয়ে প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা পিতামাতা এবং শিক্ষক উভয়েরই দায়িত্ব। সেটা আমরা প্রায়ই ভুলে যাই।

গুলশান হত্যাকাণ্ডে যেসব জঙ্গি অংশ নিয়েছে তারা এদেশে থেকেই জঙ্গি হয়েছে। নিশ্চয়ই এখানে তাদের প্রশিক্ষণ সেন্টার আছে— তা খুঁজে বের করা হোক।

এখনো কম করে হলেও পুলিশের তালিকায় একশ মেধাবী তরুণের নাম রয়েছে। রাষ্ট্র খুঁজে বের করুক তারা কোথায় আছে। লোক দেখানো সাঁড়াশি অভিযান নয় প্রকৃত অর্থেই এদের আস্তানা খুঁজে বের করতে হবে। না হলে জাতিকে চড়া মূল্য দিতে হবে।

অভিভাবকদের উচিত হবে সবার আগে নিজের সন্তানের প্রতি লক্ষ্য রাখা। অতি আদরের সন্তান কোথায় যাচ্ছে, কার সঙ্গে মিশছে, সে কী পড়ছে, ইন্টারনেটে কী দেখছে সেগুলো লক্ষ্য রাখতে হবে। বিশেষ করে সন্তান ধর্মান্ধতার দিকে ঝুঁকছে কিনা সেই বিষয়টি খুবই সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে জাতীয় কর্মশালা

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার
পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড
নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু
শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন