শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

মেধাবী তারুণ্যের জঙ্গি হওয়া : দায় কার?

ফরিদা ইয়াসমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মেধাবী তারুণ্যের জঙ্গি হওয়া : দায় কার?

কাঁদছে বাংলাদেশ। কাঁদছে বন্ধুবৎসল এক মায়াবী তরুণ ফারাজ হোসেনের জন্য। কাঁদছে অবিন্তা, ইশরাতসহ হলি আর্টিজানে নিহত সবার জন্য। বাংলাদেশ কাঁদছে তারুণ্যের নষ্ট হয়ে যাওয়ার জন্যও। এ কীভাবে সম্ভব অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে? মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে। গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে হামলার ঘটনায় গোটা জাতি স্তম্ভিত, শোকে মুহ্যমান। হামলায় অংশ নেওয়া পাঁচ তরুণের ছবি দেখে স্তম্ভিত তাদের আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, গোটা দেশবাসী। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর কার্যক্রম পর্যবেক্ষণকারী ওয়েবসাইট ‘সাইট ইন্টেলিজেন্স’ এই পাঁচ জঙ্গির ছবি প্রকাশ করেছে, তারা কেউই মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিত নয়। তারা উচ্চবিত্ত ঘরের সন্তান। রাজধানীর নামিদামি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। এরা বিত্তবৈভবের মধ্যেই বড় হয়েছে। কোনো কিছুর কমতি ছিল না। জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি-মার্চের মধ্যে এরা স্বেচ্ছায় বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। এই মেধাবী তরুণরা কীসের আশায় কেন জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেয়? এই প্রশ্ন আজ সবার মনে। নিখোঁজ হওয়ার পর তাদের পরিবারের কেউ কেউ থানায় জিডি করেছেন, হন্যে হয়ে ঘুরেছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দ্বারে দ্বারে। এমনকি কেউ কেউ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গেও দেখা করেছেন। কিন্তু তারা পাননি কোনো সহযোগিতা। পাননি সন্তানের কোনো খোঁজ। অথচ আইজিপি এ কে এম শহীদুল হকের দাবি জঙ্গি হিসেবে অনেক আগে থেকেই পুলিশ তাদের খুঁজছিল। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতরের (আইএসপিআর) ভাষ্য অনুযায়ী তাদের নাম আকাশ, বিকাশ, বাঁধন, রিপন, ডন। দীর্ঘদিন ধরে তারা আসামির তালিকায় ছিল। অথচ আইএস এর দেওয়া ছবির সঙ্গে মিলিয়ে জঙ্গিদের সহপাঠী ও আত্মীয়স্বজনরা ফেসবুকে তাদের আসল পরিচয় শনাক্ত করে। তাদের মধ্যে আছে নিব্রাস ইসলাম, রোহান ইমতিয়াজ, মীর সামি মোবাশ্বের। ছয় থেকে তিন মাস আগে নিখোঁজ হওয়া ছেলেগুলো কীভাবে দীর্ঘদিন আসামির তালিকায় ছিল? এ প্রশ্নও আজ সবার।

সাইট ইন্টেলিজেন্সের দেওয়া তথ্য অনুসারে তারা আইএসের সদস্য। হত্যাকাণ্ডের পরপরই তাদের ছবি প্রকাশ করে। প্রশ্ন হচ্ছে তারা কীভাবে জঙ্গি সংগঠনে যুক্ত হলো। জঙ্গি সংগঠনগুলো বরাবরই তাদের দলে ভিড়ানোর জন্য অনলাইনকে ব্যবহার করে। তাদের আদর্শসংবলিত বিভিন্ন লিফলেট, নিবন্ধ পাঠিয়ে তাদের যুদ্ধে অংশ নিতে উদ্বুদ্ধ করে। তাদেরকে একটা সুন্দর জীবন দেওয়ার জন্য ইসলামভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলায় প্রলুব্ধ করা হয়। সবচেয়ে বড় কথা এখানে রোমান্টিসিজম বা হেরোইজমে আকৃষ্ট করা হয়। অনলাইনে তারা যা পাঠায় সবই ইংরেজিতে। ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থীদের জন্য তা পড়া ও বোঝা খুব সহজ। তারা অনায়াসে তা পড়ে এবং কখনো কখনো তাতে আকৃষ্ট হয়। আইএসের মতো জঙ্গি সংগঠনের মূল টার্গেট মেধাবী তরুণরা। এর সঙ্গে নিয়ামক হিসেবে কাজ করে পারিবারিক সমস্যা, সামাজিক-সাংস্কৃতিক নানান দ্বন্দ্ব-সংঘাত, স্কুলে অতিরিক্ত চাপ, কখনো বাবা মায়ের প্রত্যাশার বাড়তি চাপও তাদের বিপথগামী করে। তরুণ বয়সের ছেলেমেয়েরা এসব চাপ সহ্য করতে না পেরে নতুন কিছুর সন্ধান করতে থাকে। বিশ্লেষকদের কেউ কেউ মনে করেন, উচ্চবিত্তের অনেক তরুণ না চাইতে অনেক কিছুই পেয়ে যায়। কখনো কখনো জীবন তাদের কাছে পানসে হয়ে যায়। তখন নতুন হেরোইজমে তারা আকৃষ্ট হয়। গুলশান হামলার ঘটনার পর রেস্টুরেন্টের এক কর্মচারী নিউইয়র্ক টাইমসের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে বলেছেন, জঙ্গিরা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে ফেসবুকে ছবি পোস্ট করে তার প্রতিক্রিয়া দেখতে চেয়েছে। এ থেকে সহজেই অনুমেয় তারা কতটা রোমান্টিসিজমে ভুগছিল। ভারতীয় অভিনেত্রী শ্রদ্ধা কাপুরের ভক্ত ছিল নিব্রাস। কোনো এক অনুষ্ঠানে শ্রদ্ধা কাপুরের সঙ্গে করমর্দন করে তা ফেসবুকে শেয়ার করে সে আনন্দ প্রকাশ করেছিল। এক বছরের মধ্যে কীভাবে তার এতটা মগজ ধোলাই হলো। সেটাই সবচেয়ে বড় আশ্চর্যের। এই ছেলেগুলো তাদেরই বয়সী ফারাজ হোসেনকে নির্মমভাবে হত্যা করে। অথচ ফারাজ তার বন্ধুদের বাঁচাতে জীবন দিয়েছে। কী বৈপরীত্য! এই ছেলেগুলো কীভাবে এতটা নৃশংস হয়ে গেল? এর দায় পরিবার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সমাজ, রাষ্ট্র, আমরা এই সচেতন মানুষেরা কি এড়াতে পারব? ওরা তো জঙ্গি হয়ে জন্ম নেয়নি। ওদেরও একটা সুন্দর ভবিষ্যৎ ছিল। গোয়েন্দাদের তথ্য অনুযায়ী শতাধিক ছেলে বাড়ি থেকে স্বেচ্ছায় নিখোঁজ আছে। রাষ্ট্রযন্ত্র কি সন্ধান করেছে তাদের? এই মেধাবী ছেলেগুলো কোথায় হারিয়ে যাচ্ছে? পুলিশের কাছে গিয়েও কোনো সহযোগিতা পায়নি পরিবারের সদস্যরা। পুলিশ তাদের কাউকে কাউকে বলেছিল, আপনারা পায়সাওয়ালা মানুষ। ছেলে কোথাও বেড়াতে গেছে। আবার সময়মতো ফিরে আসবে। অভিযোগ করার পরেও পুলিশ কোনো তত্পরতা দেখায়নি।

পরিবারগুলো কি বুঝতে পেরেছিল তাদের সন্তান আস্তে আস্তে বদলে যাচ্ছে? শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কি লক্ষ্য করেছে ছেলেটা পড়াশোনায় অমনোযোগী হয়ে পড়ছে। একদিন একটা চিঠি এলো আর তারা ঘর ছেড়ে চলে গেল ব্যাপারটা নিশ্চয় সেরকম না। তাদেরকে দীর্ঘদিন ধরে প্ররোচিত করা হয়েছে। জঙ্গি আদর্শে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। আমরা সবাই আমাদের জায়গা থেকে দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছি।

ইংরেজি মাধ্যমের স্কুল সম্পর্কে আমার বিস্তর অভিজ্ঞতা আছে। সেখানে সবকিছু সিস্টেমেটিক। তাদের স্টুডেন্ট কাউন্সিলর, সুপারভাইজার ইত্যাদি অনেক কিছুই আছে বিদেশি স্টাইলে। কিন্তু সঠিক জায়গায় সঠিক মানুষটি নেই। টিনএজ বাচ্চাদের সঙ্গে ঠিক কী আচরণ করতে হবে অধিকাংশ শিক্ষকই তা জানেন না। শিক্ষার্থীদের মধ্যে জীবন সম্পর্কে স্বপ্ন দেখাতে তারা জানেন না। একটু ভুল হলে বাবা মা তুলে গালিগালাজ করেন, প্রয়োজনে টিসি দিয়ে বের করে দেন। প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে অভিভাবকদের অপমান করেন কিন্তু একটা কাদামাটির মতো নরম শিক্ষার্থীকে কীভাবে গড়ে তুলতে হবে তা জানেন না। পড়ালেখা আর ভালো ফলাফলের চেয়ে প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা পিতামাতা এবং শিক্ষক উভয়েরই দায়িত্ব। সেটা আমরা প্রায়ই ভুলে যাই।

গুলশান হত্যাকাণ্ডে যেসব জঙ্গি অংশ নিয়েছে তারা এদেশে থেকেই জঙ্গি হয়েছে। নিশ্চয়ই এখানে তাদের প্রশিক্ষণ সেন্টার আছে— তা খুঁজে বের করা হোক।

এখনো কম করে হলেও পুলিশের তালিকায় একশ মেধাবী তরুণের নাম রয়েছে। রাষ্ট্র খুঁজে বের করুক তারা কোথায় আছে। লোক দেখানো সাঁড়াশি অভিযান নয় প্রকৃত অর্থেই এদের আস্তানা খুঁজে বের করতে হবে। না হলে জাতিকে চড়া মূল্য দিতে হবে।

অভিভাবকদের উচিত হবে সবার আগে নিজের সন্তানের প্রতি লক্ষ্য রাখা। অতি আদরের সন্তান কোথায় যাচ্ছে, কার সঙ্গে মিশছে, সে কী পড়ছে, ইন্টারনেটে কী দেখছে সেগুলো লক্ষ্য রাখতে হবে। বিশেষ করে সন্তান ধর্মান্ধতার দিকে ঝুঁকছে কিনা সেই বিষয়টি খুবই সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক