শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

মেধাবী তারুণ্যের জঙ্গি হওয়া : দায় কার?

ফরিদা ইয়াসমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মেধাবী তারুণ্যের জঙ্গি হওয়া : দায় কার?

কাঁদছে বাংলাদেশ। কাঁদছে বন্ধুবৎসল এক মায়াবী তরুণ ফারাজ হোসেনের জন্য। কাঁদছে অবিন্তা, ইশরাতসহ হলি আর্টিজানে নিহত সবার জন্য। বাংলাদেশ কাঁদছে তারুণ্যের নষ্ট হয়ে যাওয়ার জন্যও। এ কীভাবে সম্ভব অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে? মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে। গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে হামলার ঘটনায় গোটা জাতি স্তম্ভিত, শোকে মুহ্যমান। হামলায় অংশ নেওয়া পাঁচ তরুণের ছবি দেখে স্তম্ভিত তাদের আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, গোটা দেশবাসী। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর কার্যক্রম পর্যবেক্ষণকারী ওয়েবসাইট ‘সাইট ইন্টেলিজেন্স’ এই পাঁচ জঙ্গির ছবি প্রকাশ করেছে, তারা কেউই মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিত নয়। তারা উচ্চবিত্ত ঘরের সন্তান। রাজধানীর নামিদামি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। এরা বিত্তবৈভবের মধ্যেই বড় হয়েছে। কোনো কিছুর কমতি ছিল না। জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি-মার্চের মধ্যে এরা স্বেচ্ছায় বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। এই মেধাবী তরুণরা কীসের আশায় কেন জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেয়? এই প্রশ্ন আজ সবার মনে। নিখোঁজ হওয়ার পর তাদের পরিবারের কেউ কেউ থানায় জিডি করেছেন, হন্যে হয়ে ঘুরেছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দ্বারে দ্বারে। এমনকি কেউ কেউ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গেও দেখা করেছেন। কিন্তু তারা পাননি কোনো সহযোগিতা। পাননি সন্তানের কোনো খোঁজ। অথচ আইজিপি এ কে এম শহীদুল হকের দাবি জঙ্গি হিসেবে অনেক আগে থেকেই পুলিশ তাদের খুঁজছিল। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতরের (আইএসপিআর) ভাষ্য অনুযায়ী তাদের নাম আকাশ, বিকাশ, বাঁধন, রিপন, ডন। দীর্ঘদিন ধরে তারা আসামির তালিকায় ছিল। অথচ আইএস এর দেওয়া ছবির সঙ্গে মিলিয়ে জঙ্গিদের সহপাঠী ও আত্মীয়স্বজনরা ফেসবুকে তাদের আসল পরিচয় শনাক্ত করে। তাদের মধ্যে আছে নিব্রাস ইসলাম, রোহান ইমতিয়াজ, মীর সামি মোবাশ্বের। ছয় থেকে তিন মাস আগে নিখোঁজ হওয়া ছেলেগুলো কীভাবে দীর্ঘদিন আসামির তালিকায় ছিল? এ প্রশ্নও আজ সবার।

সাইট ইন্টেলিজেন্সের দেওয়া তথ্য অনুসারে তারা আইএসের সদস্য। হত্যাকাণ্ডের পরপরই তাদের ছবি প্রকাশ করে। প্রশ্ন হচ্ছে তারা কীভাবে জঙ্গি সংগঠনে যুক্ত হলো। জঙ্গি সংগঠনগুলো বরাবরই তাদের দলে ভিড়ানোর জন্য অনলাইনকে ব্যবহার করে। তাদের আদর্শসংবলিত বিভিন্ন লিফলেট, নিবন্ধ পাঠিয়ে তাদের যুদ্ধে অংশ নিতে উদ্বুদ্ধ করে। তাদেরকে একটা সুন্দর জীবন দেওয়ার জন্য ইসলামভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলায় প্রলুব্ধ করা হয়। সবচেয়ে বড় কথা এখানে রোমান্টিসিজম বা হেরোইজমে আকৃষ্ট করা হয়। অনলাইনে তারা যা পাঠায় সবই ইংরেজিতে। ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থীদের জন্য তা পড়া ও বোঝা খুব সহজ। তারা অনায়াসে তা পড়ে এবং কখনো কখনো তাতে আকৃষ্ট হয়। আইএসের মতো জঙ্গি সংগঠনের মূল টার্গেট মেধাবী তরুণরা। এর সঙ্গে নিয়ামক হিসেবে কাজ করে পারিবারিক সমস্যা, সামাজিক-সাংস্কৃতিক নানান দ্বন্দ্ব-সংঘাত, স্কুলে অতিরিক্ত চাপ, কখনো বাবা মায়ের প্রত্যাশার বাড়তি চাপও তাদের বিপথগামী করে। তরুণ বয়সের ছেলেমেয়েরা এসব চাপ সহ্য করতে না পেরে নতুন কিছুর সন্ধান করতে থাকে। বিশ্লেষকদের কেউ কেউ মনে করেন, উচ্চবিত্তের অনেক তরুণ না চাইতে অনেক কিছুই পেয়ে যায়। কখনো কখনো জীবন তাদের কাছে পানসে হয়ে যায়। তখন নতুন হেরোইজমে তারা আকৃষ্ট হয়। গুলশান হামলার ঘটনার পর রেস্টুরেন্টের এক কর্মচারী নিউইয়র্ক টাইমসের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে বলেছেন, জঙ্গিরা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে ফেসবুকে ছবি পোস্ট করে তার প্রতিক্রিয়া দেখতে চেয়েছে। এ থেকে সহজেই অনুমেয় তারা কতটা রোমান্টিসিজমে ভুগছিল। ভারতীয় অভিনেত্রী শ্রদ্ধা কাপুরের ভক্ত ছিল নিব্রাস। কোনো এক অনুষ্ঠানে শ্রদ্ধা কাপুরের সঙ্গে করমর্দন করে তা ফেসবুকে শেয়ার করে সে আনন্দ প্রকাশ করেছিল। এক বছরের মধ্যে কীভাবে তার এতটা মগজ ধোলাই হলো। সেটাই সবচেয়ে বড় আশ্চর্যের। এই ছেলেগুলো তাদেরই বয়সী ফারাজ হোসেনকে নির্মমভাবে হত্যা করে। অথচ ফারাজ তার বন্ধুদের বাঁচাতে জীবন দিয়েছে। কী বৈপরীত্য! এই ছেলেগুলো কীভাবে এতটা নৃশংস হয়ে গেল? এর দায় পরিবার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সমাজ, রাষ্ট্র, আমরা এই সচেতন মানুষেরা কি এড়াতে পারব? ওরা তো জঙ্গি হয়ে জন্ম নেয়নি। ওদেরও একটা সুন্দর ভবিষ্যৎ ছিল। গোয়েন্দাদের তথ্য অনুযায়ী শতাধিক ছেলে বাড়ি থেকে স্বেচ্ছায় নিখোঁজ আছে। রাষ্ট্রযন্ত্র কি সন্ধান করেছে তাদের? এই মেধাবী ছেলেগুলো কোথায় হারিয়ে যাচ্ছে? পুলিশের কাছে গিয়েও কোনো সহযোগিতা পায়নি পরিবারের সদস্যরা। পুলিশ তাদের কাউকে কাউকে বলেছিল, আপনারা পায়সাওয়ালা মানুষ। ছেলে কোথাও বেড়াতে গেছে। আবার সময়মতো ফিরে আসবে। অভিযোগ করার পরেও পুলিশ কোনো তত্পরতা দেখায়নি।

পরিবারগুলো কি বুঝতে পেরেছিল তাদের সন্তান আস্তে আস্তে বদলে যাচ্ছে? শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কি লক্ষ্য করেছে ছেলেটা পড়াশোনায় অমনোযোগী হয়ে পড়ছে। একদিন একটা চিঠি এলো আর তারা ঘর ছেড়ে চলে গেল ব্যাপারটা নিশ্চয় সেরকম না। তাদেরকে দীর্ঘদিন ধরে প্ররোচিত করা হয়েছে। জঙ্গি আদর্শে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। আমরা সবাই আমাদের জায়গা থেকে দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছি।

ইংরেজি মাধ্যমের স্কুল সম্পর্কে আমার বিস্তর অভিজ্ঞতা আছে। সেখানে সবকিছু সিস্টেমেটিক। তাদের স্টুডেন্ট কাউন্সিলর, সুপারভাইজার ইত্যাদি অনেক কিছুই আছে বিদেশি স্টাইলে। কিন্তু সঠিক জায়গায় সঠিক মানুষটি নেই। টিনএজ বাচ্চাদের সঙ্গে ঠিক কী আচরণ করতে হবে অধিকাংশ শিক্ষকই তা জানেন না। শিক্ষার্থীদের মধ্যে জীবন সম্পর্কে স্বপ্ন দেখাতে তারা জানেন না। একটু ভুল হলে বাবা মা তুলে গালিগালাজ করেন, প্রয়োজনে টিসি দিয়ে বের করে দেন। প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে অভিভাবকদের অপমান করেন কিন্তু একটা কাদামাটির মতো নরম শিক্ষার্থীকে কীভাবে গড়ে তুলতে হবে তা জানেন না। পড়ালেখা আর ভালো ফলাফলের চেয়ে প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা পিতামাতা এবং শিক্ষক উভয়েরই দায়িত্ব। সেটা আমরা প্রায়ই ভুলে যাই।

গুলশান হত্যাকাণ্ডে যেসব জঙ্গি অংশ নিয়েছে তারা এদেশে থেকেই জঙ্গি হয়েছে। নিশ্চয়ই এখানে তাদের প্রশিক্ষণ সেন্টার আছে— তা খুঁজে বের করা হোক।

এখনো কম করে হলেও পুলিশের তালিকায় একশ মেধাবী তরুণের নাম রয়েছে। রাষ্ট্র খুঁজে বের করুক তারা কোথায় আছে। লোক দেখানো সাঁড়াশি অভিযান নয় প্রকৃত অর্থেই এদের আস্তানা খুঁজে বের করতে হবে। না হলে জাতিকে চড়া মূল্য দিতে হবে।

অভিভাবকদের উচিত হবে সবার আগে নিজের সন্তানের প্রতি লক্ষ্য রাখা। অতি আদরের সন্তান কোথায় যাচ্ছে, কার সঙ্গে মিশছে, সে কী পড়ছে, ইন্টারনেটে কী দেখছে সেগুলো লক্ষ্য রাখতে হবে। বিশেষ করে সন্তান ধর্মান্ধতার দিকে ঝুঁকছে কিনা সেই বিষয়টি খুবই সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

এই মাত্র | শোবিজ

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার
চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হন্ডুরাসের জালে ব্রাজিলের ৭ গোল
হন্ডুরাসের জালে ব্রাজিলের ৭ গোল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া
পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী
মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ
টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু
ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’
‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা
নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের
৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা
‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা
পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট
পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা
আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ
বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা