শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

গুলশান হামলা ও তার সম্ভাব্য মোটিভ

মেজর অব. মো. আখতারুজ্জামান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গুলশান হামলা ও তার সম্ভাব্য মোটিভ

গত ১ জুলাই শুক্রবার রাত পৌনে ৯টায় একদল সন্ত্রাসীর ধামাকা আক্রমণে ঢাকার গুলশান লেকপাড়ে অভিজাত হলি আর্টিজান বেকারি রেস্তোরাঁয় ১ জন ভারতীয়, ৩ জন বাংলাদেশি, ৭ জন জাপানি ও ৯ জন ইতালীয়সহ ২০ জন নিরপরাধ মানুষ নিহত হয়। ১ জন বাংলাদেশি বাদে বাকি ১৯ জনকে অত্যন্ত ঠাণ্ডা মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করা হয় বলে সংবাদ মাধ্যম থেকে জানা যায়।  পুলিশের ভাষ্যমতে, ঘটনার ২০ মিনিটের মধ্যেই ২০ জনকে হত্যা করে ফেলা হয়। কিন্তু পুলিশের এ ভাষ্য অনেকের কাছে গ্রহণযোগ্য হচ্ছে না। কারণ প্রথম আলোর ভাষ্যমতে, রাত পৌনে ৯টায় ‘আল্লাহু আকবর’ বলে অস্ত্রধারী সাতজন সন্ত্রাসী রেস্তোরাঁয় প্রবেশ করে। রাত সাড়ে ১০টায় পুলিশের একটি দল সেখানে যাওয়ার চেষ্টা করে, তখন একটি বিস্ফোরণ এবং গোলাগুলি শুরু হয়। তাতে দুজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ ৪০ জন আহত হয়। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী ২০ মিনিটের মধ্যে ২০ জনকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে বলে তথ্য প্রমাণ এখনো পাওয়া যায়নি বলেই সবাই আলোচনা করছে। তবে এটা সত্য যে, রাত ১২টার আগেই প্রায় সবাইকে গলা কেটে হত্যা করেছে।

সবাই বলছে বা আলোচনা করছে এ বর্বর হত্যাকাণ্ড চালিয়েছিল যে ছয়জন বাংলাদেশি তরুণ জঙ্গি তারা বিভিন্ন সময়ে নাকি গুম হয়ে গিয়েছিল। তবে এখন পর্যন্ত স্পষ্ট করে জানা যায়নি তারা কবে এবং কোথা থেকে গুম হয়েছিল। প্রায় সবাই বলার চেষ্টা করছে এ ছয়জন যুবক সবাই ইরাকের আইএসআইএসের সদস্য এবং তারাই নাকি ধারালো অস্ত্রে গুলশানে বিদেশিদের গলা কেটে হত্যা করেছে। অপরাধ বিজ্ঞান বলে, সব হত্যার একটি মোটিভ থাকে। তাই অনেকের প্রশ্ন, গুলশান হত্যার পেছনে আইএসআইএসের কী মোটিভ ছিল? আইএসআইএস বাংলাদেশের মাটিতে কেন ইতালি ও জাপানি নাগরিকদের হত্যা করবে? আইএসআইএসের বিরোধ মার্কিন বা ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে। তারা হত্যা করলে মার্কিন বা ব্রিটিশ নাগরিকদের হত্যা করতে পারে কিন্তু সে হত্যার জন্য বাংলাদেশের মাটি কেন তারা ব্যবহার করবে? যদি বাংলাদেশের মাটিতেই বিদেশিদের হত্যা করে এ দেশে তাদের অস্তিত্ব জানান দেওয়ার প্রয়োজন ছিল তাহলে কাছেই তো আমেরিকান ক্লাব ছিল, সেখানে কেন তারা আক্রমণ করল না, এ প্রশ্নও জেগেছে অনেকের মনে।

আইএসআইএস যুদ্ধ করছে ইরাকে তাদের স্বতন্ত্র আবাসভূমির দাবিতে। মার্কিনিরা ইরাক দখলের পরে যখন ইরাককে দ্বিখণ্ডিত করতে চেয়েছিল তখন ইরাকের সুন্নি মুসলমানরা ইসলামিক স্টেট অব ইরাক ও লেবান্ত বা সিরিয়া নামে একটি আলাদা ভুখণ্ড দাবি করে সশস্ত্র যুদ্ধে নামে। লেবান্ত হলো ইরাক এবং সিরিয়ার মধ্যবর্তী একটি অঞ্চল, যারা বহুকাল ধরে স্বাধিকার দাবি করে আসছে। তারা এতদিন সাদ্দামের বিরুদ্ধে লড়েছিল এবং সিরিয়া তাদের পাশে ছিল। সাদ্দামের পতনের আগে মার্কিনিরা লেবান্ত আন্দোলনকারীদের উৎসাহ জুগিয়ে আসছিল। ১৯৯৯ সালে আইএসআইএস ইরাকের ওয়াহাবি সুন্নিদের নিয়ে গঠন করা হয়। সাইপ্রাস, প্যালেস্টাইন, ইসরায়েল, লেবানন ও সিরিয়াকে বলা হয় লেবান্ত অঞ্চল। ইরাকের পশ্চিমাঞ্চলে সিরিয়ার সঙ্গে লাগানো লেবান্ত নামে ইরাকের একটি প্রদেশ আছে, যে প্রদেশটি বহুদিন ধরে স্বাধীনতার দাবি করে আসছিল। মার্কিনি ও পশ্চিমা দেশগুলো সাদ্দামবিরোধী অবস্থানের কারণে লেবান্তর দাবির প্রতি সহানুভূতিশীল ছিল। কিন্তু ৯ এপ্রিল ২০০৩ সালে সাদ্দামের পতনের পর থেকে আমেরিকানরা তাদের অবস্থান পরিবর্তন করে ফেলে। সাদ্দামের পতনের পরে আমেরিকানদের পৃষ্ঠপোষকতায় শিয়ারা সুন্নিদের রাজনীতি থেকে হটিয়ে বাগদাদের ক্ষমতা হস্তগত করে যা সুন্নিরা মেনে নেয়নি। ২০১৪ সাল পর্যন্ত মার্কিন ও শিয়া গোষ্ঠীর কোয়ালিশন সরকার ইরাকের ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখে। আইএসআইএস বাগদাদের মার্কিন শিয়া কোয়ালিশন সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। ফলে আমেরিকানরা আইএসআইএসের বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এবং বিপক্ষে অবস্থান নেয়। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পরে শিয়া, সুন্নি এবং অন্যান্য জাতি ও উপজাতিদের নিয়ে সরকার গঠন করা হয় এবং আইএসআইএসের যুদ্ধ বন্ধ করানোর জন্য সবাই এখন চেষ্টা করছে।

আইএসআইএস ইরাকের সুন্নি মুসলমানদের একটি রাজনৈতিক দল, যারা ইরাকে সুন্নিদের শাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য সশস্ত্র সংগ্রাম করছে। তারা কেন এবং কী কারণে ৯০ ভাগ সুন্নি মুসলমানদের বাংলাদেশে বিদেশিদের হত্যা করবে? এটা কি আইএসআইএসের স্বার্থবিরোধী হয়ে যাচ্ছে না? কাজেই অনেকেই বলছে গুলশানের এ নির্মম হত্যার সঙ্গে আইএসআইএসের কোনো স্বার্থ নেই এবং তাদের কোনো মোটিভও নেই। সেই সঙ্গে অনেকে এ কথাও বলছে গুলশান হত্যার পেছনে কোনো রাজনৈতিক মোটিভও কাজ করেনি। কারণ এ নির্মম ঘটনার পরে দেশে বা বিদেশে কেউই সরকারকে বা কোনো রাজনৈতিক দলকে দোষারোপ করেনি। তাই অনেকের ধারণা, গুলশান হত্যার মোটিভ খুঁজতে হবে অন্য কোথাও।

গুলশানে সব নিরীহ মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গলা কেটে। অনেকে বলে থাকেন একটি মুরগি জবাই করার পরেও মুরগিটি অনেকক্ষণ শব্দ করে দাপাদাপি করে। অথচ ২০ মিনিটের মধ্যে ১৯ জন মানুষের গলা কেটে ফেলা হলো কেউ চিৎকার-চেঁচামেচি, দাপাদাপি করল না। সবাই নীরবে মরে গেল। ছয়টি অপরিপক্ব যুবকের সামনে নির্বিকার চিত্তে ১৯ জন মানুষ একে একে তাদের গলাটি বাড়িয়ে দিলেন তাদের জবাই করার জন্য! আর আইএসআইএস এ নবিস জঙ্গিরা আপন আনন্দে এ নিরীহ মানুষগুলোর কল্লা কেটে ফেলল! এরকম একটি চিত্র সবাইকে বিশ্বাস করতে বলা হচ্ছে আর সবাই তা বিশ্বাস করে নিল তাইবা ভাবা হচ্ছে কী করে? তাই অনেকে মনে করে গুলশান হত্যার শিকড় অনেক গভীরে। এটি কথিত ছয়টি যুবকের কল্পকথা নয়। নির্দ্বিধায় বলা যায়, এ গলা কাটা হত্যাযজ্ঞটি যারা করেছে তারা কোনো জঙ্গি বা সন্ত্রাসী নয়। তারা অবশ্যই পেশাজীবী ভাড়াটিয়া খুনি যাদের এ ধরনের হত্যার অনেক চর্চা এবং অভিজ্ঞতা আছে। যারা নীরবে, নিভৃতে, জনগণের চোখের আড়ালে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীদের চক্ষুকে ফাঁকি দিয়ে অতি দক্ষতায় মানুষ হত্যা করতে পারে। মার্শাল আর্ট বলে একটি যুদ্ধবিদ্যা আছে যাকে কুংফু, ক্যারাতে, জুডু ইত্যাদি বলা হয়, যেখানে বিনা অস্ত্রে যে কোনো অস্ত্রধারীর আক্রমণ থেকে আত্মরক্ষা করার কৌশল শিখানো হয়। তেমনি আরেকটি আক্রমণাত্মক মার্শাল আর্ট হলো নিনজা। নিনজা ফাইটাররা গোপনে যুদ্ধ লাইনের পিছনে শত্রু বাহিনীর ছাউনিতে প্রবেশ করে অতি নীরবে যে কোনো মানুষকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে চলে আসতে পারে। হত্যার সময় এতটুকু শব্দ হবে না এবং যতক্ষণ পর্যন্ত নিনজা ফাইটাররা হত্যাকারীকে ছেড়ে না দেবে ততক্ষণ রক্তও বাইরে পড়বে না। পৃথিবীতে এরকম নিনজা প্রশিক্ষণ অনেক সেনাবাহিনীতে দেওয়া হয় এবং অনেক পেশাদার খুনিও নিনজা প্রশিক্ষণে পারদর্শী হয়ে থাকে। বিদগ্ধজনের অনুমান গুলশান হত্যায় উচ্চমানের নিনজা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ভাড়াটিয়া খুনিরা এ নির্মম হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে নিরাপদে অতি গোপনীয়তায় সবার চক্ষুকে ফাঁকি দিয়ে অকুস্থলে সেনাবাহিনী যাওয়ার আগেই সটকে পড়েছে। অনেকের ধারণা কোনো সাধারণ জঙ্গি বা সন্ত্রাসীদের পক্ষে বিশেষ করে এরকম ছয় মাস পলাতক বড় লোকের আদুরে রোমান্টিক কথিত ছয় যুবকের পক্ষে এরকম দক্ষতায় ১৯ জন মানুষকে এত অল্প সময়ে এত সুচারুভাবে গলা কেটে হত্যা করা কখনই সম্ভব হবে না। মূল হত্যাকারীরা অবশ্যই পেশাধারী খুনি ছিল বলে অনেকেই মনে করেন। মূল খুনিরা নিরাপদে পালিয়ে গেছে তা অনেকেই বিশ্বাস করেন।

এখন খুঁজতে হবে গুলশান হত্যার মোটিভ কি এবং মোটিভটি জানা গেলেই খুনিকে বা খুনিদের শনাক্ত করা বা ধরা সহজ হবে বলে অনেকের বিশ্বাস। অনেকেই মনে করেন গুলশান হত্যার পেছনে কোনো রাজনৈতিক মোটিভ ছিল না। অনেকের ধারণা, এটি মূলত ব্যবসায়িক স্বার্থসংশ্লিষ্ট আর্থিক স্বার্থের সংঘাত। ঘটনার দুই দিন আগে সরকার জাপানের জাইকার সঙ্গে ১৫ হাজার কোটি টাকা করে ৪৫ হাজার কোটি টাকার তিনটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। এ চুক্তিগুলো আরও আগেই স্বাক্ষর করার কথা ছিল কিন্তু বিভিন্ন প্রতিযোগী কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের আপত্তির কারণে চুক্তিগুলোর স্বাক্ষর করা দেরি হচ্ছিল বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে কানাঘুষা শোনা যাচ্ছিল। বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী দুটি বড় দেশের বিভিন্ন কোম্পানি নাকি এ কাজগুলোর জন্য বিভিন্ন মহলে দেনদরবার করে আসতেছিল বলে জনশ্রুতি আছে। এ বিষয়গুলো আমলে নিয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলকে আরও অনুসন্ধিত্সু দৃষ্টি দেওয়া সমীচীন বলে অনেকের ধারণা। এ বিষয়টি পরিষ্কার হলে জাপানিদের হত্যার একটি মোটিভ বেরিয়ে আসতে পারে বলে অনেকে মনে করেন।

ইতালীয়দের কেন হত্যা করা হলো তার মোটিভটি বের করাও জরুরি। সম্প্রতি বাংলাদেশ ভ্যালু এডেড গার্মেন্টে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। বিশ্বব্যাপী ইতালিয়ান সুট ও ট্রাউজারের কদর এবং মূল্য সবচেয়ে বেশি। ইদানীং অনেক ইতালিয়ান বাংলাদেশে এসে সুট ও ট্রাউজার তৈরি করিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল। এ কাজটি আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে গ্রহণযোগ্য নয় কিন্তু বেআইনিও নয়। তাছাড়া এতে বাংলাদেশের আর্থিক লাভবানের সুযোগও বেশি, তাই স্থানীয়ভাবে কোনো বাধাও দেওয়া হচ্ছিল না। কিন্তু এতে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক গোষ্ঠী সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল। গুলশানে ইতালিয়ানদের হত্যার পেছনে এ ধরনের ব্যবসায়িক বা আর্থিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট সংঘাত কাজ করেছে কিনা সেটিও সরকারের বিবেচনায় নেওয়া উচিত বলে অনেকে মনে করেন।

সম্পদ এবং সংঘাত চিরন্তন সহাবস্থান। বাংলাদেশ এখন মেগা প্রকল্পের যুগে প্রবেশ করছে। সরকার যদি সাবধান না হয়, নিজে যদি সম্পদ আহরণের অনৈতিক কার্যক্রমে নিরপেক্ষ ও দুর্নীতিমুক্তভাবে মোকাবিলা করতে না পারে তাহলে আরও বড় সংঘাত দেখা দিতে পারে যখন সরকার নিজেও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে অনেকে মনে করেন। যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি দেবেন আবার তাদের কাছ থেকে ত্রাণ নেবেন এ দ্বিমুখী আচরণের ফলাফল একদিন ভালো না-ও হতে পারে বলে অনেকে সাবধান বাণী শোনাচ্ছেন। হয়তো এ মুহূর্তে খারাপ লাগবে কিন্তু সময় বড় নির্মম, সে কাউকে ক্ষমা করে না। অপরাধী অপরাধীই। অপরাধীর পক্ষ নেওয়া কখনই সঠিক রাজনীতি হতে পারে না। হালুয়া রুটি দিয়ে ভুখা-নাঙ্গা কাপুরুষ দুর্নীতিবাজদের কেনা যায় কিন্তু জনগণের হৃদয়ে স্থান পাওয়া যায় না।

আমরা কেউ অমরত্ব নিয়ে এ পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করিনি কিন্তু আমাদের মৃত্যু অপঘাতে হোক, অসন্মানজনক হোক তা চরম শত্রুর জন্যও কোনো বিবেকবান মানুষ কামনা করে না। যে মৃত্যুকে ভয় পায় সে কাপুরুষ আবার যে মৃত্যুকে তোয়াক্কা করে না সে কপট ধুরন্ধর যা কোনো চরিত্রবান মানুষের পরিচয় হতে পারে না। আমাদের ভুলে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে না যে আমরা আমৃত্যু কেউ দায়িত্ব নেইনি।  আমাদের সব দায়িত্বকাল নির্দিষ্ট সময় দ্বারা আবদ্ধ।

     লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা