শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

গুলশান হামলা ও তার সম্ভাব্য মোটিভ

মেজর অব. মো. আখতারুজ্জামান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গুলশান হামলা ও তার সম্ভাব্য মোটিভ

গত ১ জুলাই শুক্রবার রাত পৌনে ৯টায় একদল সন্ত্রাসীর ধামাকা আক্রমণে ঢাকার গুলশান লেকপাড়ে অভিজাত হলি আর্টিজান বেকারি রেস্তোরাঁয় ১ জন ভারতীয়, ৩ জন বাংলাদেশি, ৭ জন জাপানি ও ৯ জন ইতালীয়সহ ২০ জন নিরপরাধ মানুষ নিহত হয়। ১ জন বাংলাদেশি বাদে বাকি ১৯ জনকে অত্যন্ত ঠাণ্ডা মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করা হয় বলে সংবাদ মাধ্যম থেকে জানা যায়।  পুলিশের ভাষ্যমতে, ঘটনার ২০ মিনিটের মধ্যেই ২০ জনকে হত্যা করে ফেলা হয়। কিন্তু পুলিশের এ ভাষ্য অনেকের কাছে গ্রহণযোগ্য হচ্ছে না। কারণ প্রথম আলোর ভাষ্যমতে, রাত পৌনে ৯টায় ‘আল্লাহু আকবর’ বলে অস্ত্রধারী সাতজন সন্ত্রাসী রেস্তোরাঁয় প্রবেশ করে। রাত সাড়ে ১০টায় পুলিশের একটি দল সেখানে যাওয়ার চেষ্টা করে, তখন একটি বিস্ফোরণ এবং গোলাগুলি শুরু হয়। তাতে দুজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ ৪০ জন আহত হয়। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী ২০ মিনিটের মধ্যে ২০ জনকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে বলে তথ্য প্রমাণ এখনো পাওয়া যায়নি বলেই সবাই আলোচনা করছে। তবে এটা সত্য যে, রাত ১২টার আগেই প্রায় সবাইকে গলা কেটে হত্যা করেছে।

সবাই বলছে বা আলোচনা করছে এ বর্বর হত্যাকাণ্ড চালিয়েছিল যে ছয়জন বাংলাদেশি তরুণ জঙ্গি তারা বিভিন্ন সময়ে নাকি গুম হয়ে গিয়েছিল। তবে এখন পর্যন্ত স্পষ্ট করে জানা যায়নি তারা কবে এবং কোথা থেকে গুম হয়েছিল। প্রায় সবাই বলার চেষ্টা করছে এ ছয়জন যুবক সবাই ইরাকের আইএসআইএসের সদস্য এবং তারাই নাকি ধারালো অস্ত্রে গুলশানে বিদেশিদের গলা কেটে হত্যা করেছে। অপরাধ বিজ্ঞান বলে, সব হত্যার একটি মোটিভ থাকে। তাই অনেকের প্রশ্ন, গুলশান হত্যার পেছনে আইএসআইএসের কী মোটিভ ছিল? আইএসআইএস বাংলাদেশের মাটিতে কেন ইতালি ও জাপানি নাগরিকদের হত্যা করবে? আইএসআইএসের বিরোধ মার্কিন বা ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে। তারা হত্যা করলে মার্কিন বা ব্রিটিশ নাগরিকদের হত্যা করতে পারে কিন্তু সে হত্যার জন্য বাংলাদেশের মাটি কেন তারা ব্যবহার করবে? যদি বাংলাদেশের মাটিতেই বিদেশিদের হত্যা করে এ দেশে তাদের অস্তিত্ব জানান দেওয়ার প্রয়োজন ছিল তাহলে কাছেই তো আমেরিকান ক্লাব ছিল, সেখানে কেন তারা আক্রমণ করল না, এ প্রশ্নও জেগেছে অনেকের মনে।

আইএসআইএস যুদ্ধ করছে ইরাকে তাদের স্বতন্ত্র আবাসভূমির দাবিতে। মার্কিনিরা ইরাক দখলের পরে যখন ইরাককে দ্বিখণ্ডিত করতে চেয়েছিল তখন ইরাকের সুন্নি মুসলমানরা ইসলামিক স্টেট অব ইরাক ও লেবান্ত বা সিরিয়া নামে একটি আলাদা ভুখণ্ড দাবি করে সশস্ত্র যুদ্ধে নামে। লেবান্ত হলো ইরাক এবং সিরিয়ার মধ্যবর্তী একটি অঞ্চল, যারা বহুকাল ধরে স্বাধিকার দাবি করে আসছে। তারা এতদিন সাদ্দামের বিরুদ্ধে লড়েছিল এবং সিরিয়া তাদের পাশে ছিল। সাদ্দামের পতনের আগে মার্কিনিরা লেবান্ত আন্দোলনকারীদের উৎসাহ জুগিয়ে আসছিল। ১৯৯৯ সালে আইএসআইএস ইরাকের ওয়াহাবি সুন্নিদের নিয়ে গঠন করা হয়। সাইপ্রাস, প্যালেস্টাইন, ইসরায়েল, লেবানন ও সিরিয়াকে বলা হয় লেবান্ত অঞ্চল। ইরাকের পশ্চিমাঞ্চলে সিরিয়ার সঙ্গে লাগানো লেবান্ত নামে ইরাকের একটি প্রদেশ আছে, যে প্রদেশটি বহুদিন ধরে স্বাধীনতার দাবি করে আসছিল। মার্কিনি ও পশ্চিমা দেশগুলো সাদ্দামবিরোধী অবস্থানের কারণে লেবান্তর দাবির প্রতি সহানুভূতিশীল ছিল। কিন্তু ৯ এপ্রিল ২০০৩ সালে সাদ্দামের পতনের পর থেকে আমেরিকানরা তাদের অবস্থান পরিবর্তন করে ফেলে। সাদ্দামের পতনের পরে আমেরিকানদের পৃষ্ঠপোষকতায় শিয়ারা সুন্নিদের রাজনীতি থেকে হটিয়ে বাগদাদের ক্ষমতা হস্তগত করে যা সুন্নিরা মেনে নেয়নি। ২০১৪ সাল পর্যন্ত মার্কিন ও শিয়া গোষ্ঠীর কোয়ালিশন সরকার ইরাকের ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখে। আইএসআইএস বাগদাদের মার্কিন শিয়া কোয়ালিশন সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। ফলে আমেরিকানরা আইএসআইএসের বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এবং বিপক্ষে অবস্থান নেয়। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পরে শিয়া, সুন্নি এবং অন্যান্য জাতি ও উপজাতিদের নিয়ে সরকার গঠন করা হয় এবং আইএসআইএসের যুদ্ধ বন্ধ করানোর জন্য সবাই এখন চেষ্টা করছে।

আইএসআইএস ইরাকের সুন্নি মুসলমানদের একটি রাজনৈতিক দল, যারা ইরাকে সুন্নিদের শাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য সশস্ত্র সংগ্রাম করছে। তারা কেন এবং কী কারণে ৯০ ভাগ সুন্নি মুসলমানদের বাংলাদেশে বিদেশিদের হত্যা করবে? এটা কি আইএসআইএসের স্বার্থবিরোধী হয়ে যাচ্ছে না? কাজেই অনেকেই বলছে গুলশানের এ নির্মম হত্যার সঙ্গে আইএসআইএসের কোনো স্বার্থ নেই এবং তাদের কোনো মোটিভও নেই। সেই সঙ্গে অনেকে এ কথাও বলছে গুলশান হত্যার পেছনে কোনো রাজনৈতিক মোটিভও কাজ করেনি। কারণ এ নির্মম ঘটনার পরে দেশে বা বিদেশে কেউই সরকারকে বা কোনো রাজনৈতিক দলকে দোষারোপ করেনি। তাই অনেকের ধারণা, গুলশান হত্যার মোটিভ খুঁজতে হবে অন্য কোথাও।

গুলশানে সব নিরীহ মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গলা কেটে। অনেকে বলে থাকেন একটি মুরগি জবাই করার পরেও মুরগিটি অনেকক্ষণ শব্দ করে দাপাদাপি করে। অথচ ২০ মিনিটের মধ্যে ১৯ জন মানুষের গলা কেটে ফেলা হলো কেউ চিৎকার-চেঁচামেচি, দাপাদাপি করল না। সবাই নীরবে মরে গেল। ছয়টি অপরিপক্ব যুবকের সামনে নির্বিকার চিত্তে ১৯ জন মানুষ একে একে তাদের গলাটি বাড়িয়ে দিলেন তাদের জবাই করার জন্য! আর আইএসআইএস এ নবিস জঙ্গিরা আপন আনন্দে এ নিরীহ মানুষগুলোর কল্লা কেটে ফেলল! এরকম একটি চিত্র সবাইকে বিশ্বাস করতে বলা হচ্ছে আর সবাই তা বিশ্বাস করে নিল তাইবা ভাবা হচ্ছে কী করে? তাই অনেকে মনে করে গুলশান হত্যার শিকড় অনেক গভীরে। এটি কথিত ছয়টি যুবকের কল্পকথা নয়। নির্দ্বিধায় বলা যায়, এ গলা কাটা হত্যাযজ্ঞটি যারা করেছে তারা কোনো জঙ্গি বা সন্ত্রাসী নয়। তারা অবশ্যই পেশাজীবী ভাড়াটিয়া খুনি যাদের এ ধরনের হত্যার অনেক চর্চা এবং অভিজ্ঞতা আছে। যারা নীরবে, নিভৃতে, জনগণের চোখের আড়ালে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীদের চক্ষুকে ফাঁকি দিয়ে অতি দক্ষতায় মানুষ হত্যা করতে পারে। মার্শাল আর্ট বলে একটি যুদ্ধবিদ্যা আছে যাকে কুংফু, ক্যারাতে, জুডু ইত্যাদি বলা হয়, যেখানে বিনা অস্ত্রে যে কোনো অস্ত্রধারীর আক্রমণ থেকে আত্মরক্ষা করার কৌশল শিখানো হয়। তেমনি আরেকটি আক্রমণাত্মক মার্শাল আর্ট হলো নিনজা। নিনজা ফাইটাররা গোপনে যুদ্ধ লাইনের পিছনে শত্রু বাহিনীর ছাউনিতে প্রবেশ করে অতি নীরবে যে কোনো মানুষকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে চলে আসতে পারে। হত্যার সময় এতটুকু শব্দ হবে না এবং যতক্ষণ পর্যন্ত নিনজা ফাইটাররা হত্যাকারীকে ছেড়ে না দেবে ততক্ষণ রক্তও বাইরে পড়বে না। পৃথিবীতে এরকম নিনজা প্রশিক্ষণ অনেক সেনাবাহিনীতে দেওয়া হয় এবং অনেক পেশাদার খুনিও নিনজা প্রশিক্ষণে পারদর্শী হয়ে থাকে। বিদগ্ধজনের অনুমান গুলশান হত্যায় উচ্চমানের নিনজা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ভাড়াটিয়া খুনিরা এ নির্মম হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে নিরাপদে অতি গোপনীয়তায় সবার চক্ষুকে ফাঁকি দিয়ে অকুস্থলে সেনাবাহিনী যাওয়ার আগেই সটকে পড়েছে। অনেকের ধারণা কোনো সাধারণ জঙ্গি বা সন্ত্রাসীদের পক্ষে বিশেষ করে এরকম ছয় মাস পলাতক বড় লোকের আদুরে রোমান্টিক কথিত ছয় যুবকের পক্ষে এরকম দক্ষতায় ১৯ জন মানুষকে এত অল্প সময়ে এত সুচারুভাবে গলা কেটে হত্যা করা কখনই সম্ভব হবে না। মূল হত্যাকারীরা অবশ্যই পেশাধারী খুনি ছিল বলে অনেকেই মনে করেন। মূল খুনিরা নিরাপদে পালিয়ে গেছে তা অনেকেই বিশ্বাস করেন।

এখন খুঁজতে হবে গুলশান হত্যার মোটিভ কি এবং মোটিভটি জানা গেলেই খুনিকে বা খুনিদের শনাক্ত করা বা ধরা সহজ হবে বলে অনেকের বিশ্বাস। অনেকেই মনে করেন গুলশান হত্যার পেছনে কোনো রাজনৈতিক মোটিভ ছিল না। অনেকের ধারণা, এটি মূলত ব্যবসায়িক স্বার্থসংশ্লিষ্ট আর্থিক স্বার্থের সংঘাত। ঘটনার দুই দিন আগে সরকার জাপানের জাইকার সঙ্গে ১৫ হাজার কোটি টাকা করে ৪৫ হাজার কোটি টাকার তিনটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। এ চুক্তিগুলো আরও আগেই স্বাক্ষর করার কথা ছিল কিন্তু বিভিন্ন প্রতিযোগী কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের আপত্তির কারণে চুক্তিগুলোর স্বাক্ষর করা দেরি হচ্ছিল বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে কানাঘুষা শোনা যাচ্ছিল। বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী দুটি বড় দেশের বিভিন্ন কোম্পানি নাকি এ কাজগুলোর জন্য বিভিন্ন মহলে দেনদরবার করে আসতেছিল বলে জনশ্রুতি আছে। এ বিষয়গুলো আমলে নিয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলকে আরও অনুসন্ধিত্সু দৃষ্টি দেওয়া সমীচীন বলে অনেকের ধারণা। এ বিষয়টি পরিষ্কার হলে জাপানিদের হত্যার একটি মোটিভ বেরিয়ে আসতে পারে বলে অনেকে মনে করেন।

ইতালীয়দের কেন হত্যা করা হলো তার মোটিভটি বের করাও জরুরি। সম্প্রতি বাংলাদেশ ভ্যালু এডেড গার্মেন্টে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। বিশ্বব্যাপী ইতালিয়ান সুট ও ট্রাউজারের কদর এবং মূল্য সবচেয়ে বেশি। ইদানীং অনেক ইতালিয়ান বাংলাদেশে এসে সুট ও ট্রাউজার তৈরি করিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল। এ কাজটি আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে গ্রহণযোগ্য নয় কিন্তু বেআইনিও নয়। তাছাড়া এতে বাংলাদেশের আর্থিক লাভবানের সুযোগও বেশি, তাই স্থানীয়ভাবে কোনো বাধাও দেওয়া হচ্ছিল না। কিন্তু এতে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক গোষ্ঠী সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল। গুলশানে ইতালিয়ানদের হত্যার পেছনে এ ধরনের ব্যবসায়িক বা আর্থিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট সংঘাত কাজ করেছে কিনা সেটিও সরকারের বিবেচনায় নেওয়া উচিত বলে অনেকে মনে করেন।

সম্পদ এবং সংঘাত চিরন্তন সহাবস্থান। বাংলাদেশ এখন মেগা প্রকল্পের যুগে প্রবেশ করছে। সরকার যদি সাবধান না হয়, নিজে যদি সম্পদ আহরণের অনৈতিক কার্যক্রমে নিরপেক্ষ ও দুর্নীতিমুক্তভাবে মোকাবিলা করতে না পারে তাহলে আরও বড় সংঘাত দেখা দিতে পারে যখন সরকার নিজেও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে অনেকে মনে করেন। যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি দেবেন আবার তাদের কাছ থেকে ত্রাণ নেবেন এ দ্বিমুখী আচরণের ফলাফল একদিন ভালো না-ও হতে পারে বলে অনেকে সাবধান বাণী শোনাচ্ছেন। হয়তো এ মুহূর্তে খারাপ লাগবে কিন্তু সময় বড় নির্মম, সে কাউকে ক্ষমা করে না। অপরাধী অপরাধীই। অপরাধীর পক্ষ নেওয়া কখনই সঠিক রাজনীতি হতে পারে না। হালুয়া রুটি দিয়ে ভুখা-নাঙ্গা কাপুরুষ দুর্নীতিবাজদের কেনা যায় কিন্তু জনগণের হৃদয়ে স্থান পাওয়া যায় না।

আমরা কেউ অমরত্ব নিয়ে এ পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করিনি কিন্তু আমাদের মৃত্যু অপঘাতে হোক, অসন্মানজনক হোক তা চরম শত্রুর জন্যও কোনো বিবেকবান মানুষ কামনা করে না। যে মৃত্যুকে ভয় পায় সে কাপুরুষ আবার যে মৃত্যুকে তোয়াক্কা করে না সে কপট ধুরন্ধর যা কোনো চরিত্রবান মানুষের পরিচয় হতে পারে না। আমাদের ভুলে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে না যে আমরা আমৃত্যু কেউ দায়িত্ব নেইনি।  আমাদের সব দায়িত্বকাল নির্দিষ্ট সময় দ্বারা আবদ্ধ।

     লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ
কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা