শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

গুলশান হামলা ও তার সম্ভাব্য মোটিভ

মেজর অব. মো. আখতারুজ্জামান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গুলশান হামলা ও তার সম্ভাব্য মোটিভ

গত ১ জুলাই শুক্রবার রাত পৌনে ৯টায় একদল সন্ত্রাসীর ধামাকা আক্রমণে ঢাকার গুলশান লেকপাড়ে অভিজাত হলি আর্টিজান বেকারি রেস্তোরাঁয় ১ জন ভারতীয়, ৩ জন বাংলাদেশি, ৭ জন জাপানি ও ৯ জন ইতালীয়সহ ২০ জন নিরপরাধ মানুষ নিহত হয়। ১ জন বাংলাদেশি বাদে বাকি ১৯ জনকে অত্যন্ত ঠাণ্ডা মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করা হয় বলে সংবাদ মাধ্যম থেকে জানা যায়।  পুলিশের ভাষ্যমতে, ঘটনার ২০ মিনিটের মধ্যেই ২০ জনকে হত্যা করে ফেলা হয়। কিন্তু পুলিশের এ ভাষ্য অনেকের কাছে গ্রহণযোগ্য হচ্ছে না। কারণ প্রথম আলোর ভাষ্যমতে, রাত পৌনে ৯টায় ‘আল্লাহু আকবর’ বলে অস্ত্রধারী সাতজন সন্ত্রাসী রেস্তোরাঁয় প্রবেশ করে। রাত সাড়ে ১০টায় পুলিশের একটি দল সেখানে যাওয়ার চেষ্টা করে, তখন একটি বিস্ফোরণ এবং গোলাগুলি শুরু হয়। তাতে দুজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ ৪০ জন আহত হয়। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী ২০ মিনিটের মধ্যে ২০ জনকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে বলে তথ্য প্রমাণ এখনো পাওয়া যায়নি বলেই সবাই আলোচনা করছে। তবে এটা সত্য যে, রাত ১২টার আগেই প্রায় সবাইকে গলা কেটে হত্যা করেছে।

সবাই বলছে বা আলোচনা করছে এ বর্বর হত্যাকাণ্ড চালিয়েছিল যে ছয়জন বাংলাদেশি তরুণ জঙ্গি তারা বিভিন্ন সময়ে নাকি গুম হয়ে গিয়েছিল। তবে এখন পর্যন্ত স্পষ্ট করে জানা যায়নি তারা কবে এবং কোথা থেকে গুম হয়েছিল। প্রায় সবাই বলার চেষ্টা করছে এ ছয়জন যুবক সবাই ইরাকের আইএসআইএসের সদস্য এবং তারাই নাকি ধারালো অস্ত্রে গুলশানে বিদেশিদের গলা কেটে হত্যা করেছে। অপরাধ বিজ্ঞান বলে, সব হত্যার একটি মোটিভ থাকে। তাই অনেকের প্রশ্ন, গুলশান হত্যার পেছনে আইএসআইএসের কী মোটিভ ছিল? আইএসআইএস বাংলাদেশের মাটিতে কেন ইতালি ও জাপানি নাগরিকদের হত্যা করবে? আইএসআইএসের বিরোধ মার্কিন বা ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে। তারা হত্যা করলে মার্কিন বা ব্রিটিশ নাগরিকদের হত্যা করতে পারে কিন্তু সে হত্যার জন্য বাংলাদেশের মাটি কেন তারা ব্যবহার করবে? যদি বাংলাদেশের মাটিতেই বিদেশিদের হত্যা করে এ দেশে তাদের অস্তিত্ব জানান দেওয়ার প্রয়োজন ছিল তাহলে কাছেই তো আমেরিকান ক্লাব ছিল, সেখানে কেন তারা আক্রমণ করল না, এ প্রশ্নও জেগেছে অনেকের মনে।

আইএসআইএস যুদ্ধ করছে ইরাকে তাদের স্বতন্ত্র আবাসভূমির দাবিতে। মার্কিনিরা ইরাক দখলের পরে যখন ইরাককে দ্বিখণ্ডিত করতে চেয়েছিল তখন ইরাকের সুন্নি মুসলমানরা ইসলামিক স্টেট অব ইরাক ও লেবান্ত বা সিরিয়া নামে একটি আলাদা ভুখণ্ড দাবি করে সশস্ত্র যুদ্ধে নামে। লেবান্ত হলো ইরাক এবং সিরিয়ার মধ্যবর্তী একটি অঞ্চল, যারা বহুকাল ধরে স্বাধিকার দাবি করে আসছে। তারা এতদিন সাদ্দামের বিরুদ্ধে লড়েছিল এবং সিরিয়া তাদের পাশে ছিল। সাদ্দামের পতনের আগে মার্কিনিরা লেবান্ত আন্দোলনকারীদের উৎসাহ জুগিয়ে আসছিল। ১৯৯৯ সালে আইএসআইএস ইরাকের ওয়াহাবি সুন্নিদের নিয়ে গঠন করা হয়। সাইপ্রাস, প্যালেস্টাইন, ইসরায়েল, লেবানন ও সিরিয়াকে বলা হয় লেবান্ত অঞ্চল। ইরাকের পশ্চিমাঞ্চলে সিরিয়ার সঙ্গে লাগানো লেবান্ত নামে ইরাকের একটি প্রদেশ আছে, যে প্রদেশটি বহুদিন ধরে স্বাধীনতার দাবি করে আসছিল। মার্কিনি ও পশ্চিমা দেশগুলো সাদ্দামবিরোধী অবস্থানের কারণে লেবান্তর দাবির প্রতি সহানুভূতিশীল ছিল। কিন্তু ৯ এপ্রিল ২০০৩ সালে সাদ্দামের পতনের পর থেকে আমেরিকানরা তাদের অবস্থান পরিবর্তন করে ফেলে। সাদ্দামের পতনের পরে আমেরিকানদের পৃষ্ঠপোষকতায় শিয়ারা সুন্নিদের রাজনীতি থেকে হটিয়ে বাগদাদের ক্ষমতা হস্তগত করে যা সুন্নিরা মেনে নেয়নি। ২০১৪ সাল পর্যন্ত মার্কিন ও শিয়া গোষ্ঠীর কোয়ালিশন সরকার ইরাকের ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখে। আইএসআইএস বাগদাদের মার্কিন শিয়া কোয়ালিশন সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। ফলে আমেরিকানরা আইএসআইএসের বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এবং বিপক্ষে অবস্থান নেয়। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পরে শিয়া, সুন্নি এবং অন্যান্য জাতি ও উপজাতিদের নিয়ে সরকার গঠন করা হয় এবং আইএসআইএসের যুদ্ধ বন্ধ করানোর জন্য সবাই এখন চেষ্টা করছে।

আইএসআইএস ইরাকের সুন্নি মুসলমানদের একটি রাজনৈতিক দল, যারা ইরাকে সুন্নিদের শাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য সশস্ত্র সংগ্রাম করছে। তারা কেন এবং কী কারণে ৯০ ভাগ সুন্নি মুসলমানদের বাংলাদেশে বিদেশিদের হত্যা করবে? এটা কি আইএসআইএসের স্বার্থবিরোধী হয়ে যাচ্ছে না? কাজেই অনেকেই বলছে গুলশানের এ নির্মম হত্যার সঙ্গে আইএসআইএসের কোনো স্বার্থ নেই এবং তাদের কোনো মোটিভও নেই। সেই সঙ্গে অনেকে এ কথাও বলছে গুলশান হত্যার পেছনে কোনো রাজনৈতিক মোটিভও কাজ করেনি। কারণ এ নির্মম ঘটনার পরে দেশে বা বিদেশে কেউই সরকারকে বা কোনো রাজনৈতিক দলকে দোষারোপ করেনি। তাই অনেকের ধারণা, গুলশান হত্যার মোটিভ খুঁজতে হবে অন্য কোথাও।

গুলশানে সব নিরীহ মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গলা কেটে। অনেকে বলে থাকেন একটি মুরগি জবাই করার পরেও মুরগিটি অনেকক্ষণ শব্দ করে দাপাদাপি করে। অথচ ২০ মিনিটের মধ্যে ১৯ জন মানুষের গলা কেটে ফেলা হলো কেউ চিৎকার-চেঁচামেচি, দাপাদাপি করল না। সবাই নীরবে মরে গেল। ছয়টি অপরিপক্ব যুবকের সামনে নির্বিকার চিত্তে ১৯ জন মানুষ একে একে তাদের গলাটি বাড়িয়ে দিলেন তাদের জবাই করার জন্য! আর আইএসআইএস এ নবিস জঙ্গিরা আপন আনন্দে এ নিরীহ মানুষগুলোর কল্লা কেটে ফেলল! এরকম একটি চিত্র সবাইকে বিশ্বাস করতে বলা হচ্ছে আর সবাই তা বিশ্বাস করে নিল তাইবা ভাবা হচ্ছে কী করে? তাই অনেকে মনে করে গুলশান হত্যার শিকড় অনেক গভীরে। এটি কথিত ছয়টি যুবকের কল্পকথা নয়। নির্দ্বিধায় বলা যায়, এ গলা কাটা হত্যাযজ্ঞটি যারা করেছে তারা কোনো জঙ্গি বা সন্ত্রাসী নয়। তারা অবশ্যই পেশাজীবী ভাড়াটিয়া খুনি যাদের এ ধরনের হত্যার অনেক চর্চা এবং অভিজ্ঞতা আছে। যারা নীরবে, নিভৃতে, জনগণের চোখের আড়ালে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীদের চক্ষুকে ফাঁকি দিয়ে অতি দক্ষতায় মানুষ হত্যা করতে পারে। মার্শাল আর্ট বলে একটি যুদ্ধবিদ্যা আছে যাকে কুংফু, ক্যারাতে, জুডু ইত্যাদি বলা হয়, যেখানে বিনা অস্ত্রে যে কোনো অস্ত্রধারীর আক্রমণ থেকে আত্মরক্ষা করার কৌশল শিখানো হয়। তেমনি আরেকটি আক্রমণাত্মক মার্শাল আর্ট হলো নিনজা। নিনজা ফাইটাররা গোপনে যুদ্ধ লাইনের পিছনে শত্রু বাহিনীর ছাউনিতে প্রবেশ করে অতি নীরবে যে কোনো মানুষকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে চলে আসতে পারে। হত্যার সময় এতটুকু শব্দ হবে না এবং যতক্ষণ পর্যন্ত নিনজা ফাইটাররা হত্যাকারীকে ছেড়ে না দেবে ততক্ষণ রক্তও বাইরে পড়বে না। পৃথিবীতে এরকম নিনজা প্রশিক্ষণ অনেক সেনাবাহিনীতে দেওয়া হয় এবং অনেক পেশাদার খুনিও নিনজা প্রশিক্ষণে পারদর্শী হয়ে থাকে। বিদগ্ধজনের অনুমান গুলশান হত্যায় উচ্চমানের নিনজা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ভাড়াটিয়া খুনিরা এ নির্মম হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে নিরাপদে অতি গোপনীয়তায় সবার চক্ষুকে ফাঁকি দিয়ে অকুস্থলে সেনাবাহিনী যাওয়ার আগেই সটকে পড়েছে। অনেকের ধারণা কোনো সাধারণ জঙ্গি বা সন্ত্রাসীদের পক্ষে বিশেষ করে এরকম ছয় মাস পলাতক বড় লোকের আদুরে রোমান্টিক কথিত ছয় যুবকের পক্ষে এরকম দক্ষতায় ১৯ জন মানুষকে এত অল্প সময়ে এত সুচারুভাবে গলা কেটে হত্যা করা কখনই সম্ভব হবে না। মূল হত্যাকারীরা অবশ্যই পেশাধারী খুনি ছিল বলে অনেকেই মনে করেন। মূল খুনিরা নিরাপদে পালিয়ে গেছে তা অনেকেই বিশ্বাস করেন।

এখন খুঁজতে হবে গুলশান হত্যার মোটিভ কি এবং মোটিভটি জানা গেলেই খুনিকে বা খুনিদের শনাক্ত করা বা ধরা সহজ হবে বলে অনেকের বিশ্বাস। অনেকেই মনে করেন গুলশান হত্যার পেছনে কোনো রাজনৈতিক মোটিভ ছিল না। অনেকের ধারণা, এটি মূলত ব্যবসায়িক স্বার্থসংশ্লিষ্ট আর্থিক স্বার্থের সংঘাত। ঘটনার দুই দিন আগে সরকার জাপানের জাইকার সঙ্গে ১৫ হাজার কোটি টাকা করে ৪৫ হাজার কোটি টাকার তিনটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। এ চুক্তিগুলো আরও আগেই স্বাক্ষর করার কথা ছিল কিন্তু বিভিন্ন প্রতিযোগী কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের আপত্তির কারণে চুক্তিগুলোর স্বাক্ষর করা দেরি হচ্ছিল বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে কানাঘুষা শোনা যাচ্ছিল। বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী দুটি বড় দেশের বিভিন্ন কোম্পানি নাকি এ কাজগুলোর জন্য বিভিন্ন মহলে দেনদরবার করে আসতেছিল বলে জনশ্রুতি আছে। এ বিষয়গুলো আমলে নিয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলকে আরও অনুসন্ধিত্সু দৃষ্টি দেওয়া সমীচীন বলে অনেকের ধারণা। এ বিষয়টি পরিষ্কার হলে জাপানিদের হত্যার একটি মোটিভ বেরিয়ে আসতে পারে বলে অনেকে মনে করেন।

ইতালীয়দের কেন হত্যা করা হলো তার মোটিভটি বের করাও জরুরি। সম্প্রতি বাংলাদেশ ভ্যালু এডেড গার্মেন্টে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। বিশ্বব্যাপী ইতালিয়ান সুট ও ট্রাউজারের কদর এবং মূল্য সবচেয়ে বেশি। ইদানীং অনেক ইতালিয়ান বাংলাদেশে এসে সুট ও ট্রাউজার তৈরি করিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল। এ কাজটি আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে গ্রহণযোগ্য নয় কিন্তু বেআইনিও নয়। তাছাড়া এতে বাংলাদেশের আর্থিক লাভবানের সুযোগও বেশি, তাই স্থানীয়ভাবে কোনো বাধাও দেওয়া হচ্ছিল না। কিন্তু এতে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক গোষ্ঠী সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল। গুলশানে ইতালিয়ানদের হত্যার পেছনে এ ধরনের ব্যবসায়িক বা আর্থিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট সংঘাত কাজ করেছে কিনা সেটিও সরকারের বিবেচনায় নেওয়া উচিত বলে অনেকে মনে করেন।

সম্পদ এবং সংঘাত চিরন্তন সহাবস্থান। বাংলাদেশ এখন মেগা প্রকল্পের যুগে প্রবেশ করছে। সরকার যদি সাবধান না হয়, নিজে যদি সম্পদ আহরণের অনৈতিক কার্যক্রমে নিরপেক্ষ ও দুর্নীতিমুক্তভাবে মোকাবিলা করতে না পারে তাহলে আরও বড় সংঘাত দেখা দিতে পারে যখন সরকার নিজেও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে অনেকে মনে করেন। যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি দেবেন আবার তাদের কাছ থেকে ত্রাণ নেবেন এ দ্বিমুখী আচরণের ফলাফল একদিন ভালো না-ও হতে পারে বলে অনেকে সাবধান বাণী শোনাচ্ছেন। হয়তো এ মুহূর্তে খারাপ লাগবে কিন্তু সময় বড় নির্মম, সে কাউকে ক্ষমা করে না। অপরাধী অপরাধীই। অপরাধীর পক্ষ নেওয়া কখনই সঠিক রাজনীতি হতে পারে না। হালুয়া রুটি দিয়ে ভুখা-নাঙ্গা কাপুরুষ দুর্নীতিবাজদের কেনা যায় কিন্তু জনগণের হৃদয়ে স্থান পাওয়া যায় না।

আমরা কেউ অমরত্ব নিয়ে এ পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করিনি কিন্তু আমাদের মৃত্যু অপঘাতে হোক, অসন্মানজনক হোক তা চরম শত্রুর জন্যও কোনো বিবেকবান মানুষ কামনা করে না। যে মৃত্যুকে ভয় পায় সে কাপুরুষ আবার যে মৃত্যুকে তোয়াক্কা করে না সে কপট ধুরন্ধর যা কোনো চরিত্রবান মানুষের পরিচয় হতে পারে না। আমাদের ভুলে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে না যে আমরা আমৃত্যু কেউ দায়িত্ব নেইনি।  আমাদের সব দায়িত্বকাল নির্দিষ্ট সময় দ্বারা আবদ্ধ।

     লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল
নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান
ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ
কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ
ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!
রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি
‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?
ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক
রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে
তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের
সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম
নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার
‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর
পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর

৩৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক
দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত
দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ
শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন
মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা
সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা