শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

গুলশান হামলা ও তার সম্ভাব্য মোটিভ

মেজর অব. মো. আখতারুজ্জামান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গুলশান হামলা ও তার সম্ভাব্য মোটিভ

গত ১ জুলাই শুক্রবার রাত পৌনে ৯টায় একদল সন্ত্রাসীর ধামাকা আক্রমণে ঢাকার গুলশান লেকপাড়ে অভিজাত হলি আর্টিজান বেকারি রেস্তোরাঁয় ১ জন ভারতীয়, ৩ জন বাংলাদেশি, ৭ জন জাপানি ও ৯ জন ইতালীয়সহ ২০ জন নিরপরাধ মানুষ নিহত হয়। ১ জন বাংলাদেশি বাদে বাকি ১৯ জনকে অত্যন্ত ঠাণ্ডা মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করা হয় বলে সংবাদ মাধ্যম থেকে জানা যায়।  পুলিশের ভাষ্যমতে, ঘটনার ২০ মিনিটের মধ্যেই ২০ জনকে হত্যা করে ফেলা হয়। কিন্তু পুলিশের এ ভাষ্য অনেকের কাছে গ্রহণযোগ্য হচ্ছে না। কারণ প্রথম আলোর ভাষ্যমতে, রাত পৌনে ৯টায় ‘আল্লাহু আকবর’ বলে অস্ত্রধারী সাতজন সন্ত্রাসী রেস্তোরাঁয় প্রবেশ করে। রাত সাড়ে ১০টায় পুলিশের একটি দল সেখানে যাওয়ার চেষ্টা করে, তখন একটি বিস্ফোরণ এবং গোলাগুলি শুরু হয়। তাতে দুজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ ৪০ জন আহত হয়। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী ২০ মিনিটের মধ্যে ২০ জনকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে বলে তথ্য প্রমাণ এখনো পাওয়া যায়নি বলেই সবাই আলোচনা করছে। তবে এটা সত্য যে, রাত ১২টার আগেই প্রায় সবাইকে গলা কেটে হত্যা করেছে।

সবাই বলছে বা আলোচনা করছে এ বর্বর হত্যাকাণ্ড চালিয়েছিল যে ছয়জন বাংলাদেশি তরুণ জঙ্গি তারা বিভিন্ন সময়ে নাকি গুম হয়ে গিয়েছিল। তবে এখন পর্যন্ত স্পষ্ট করে জানা যায়নি তারা কবে এবং কোথা থেকে গুম হয়েছিল। প্রায় সবাই বলার চেষ্টা করছে এ ছয়জন যুবক সবাই ইরাকের আইএসআইএসের সদস্য এবং তারাই নাকি ধারালো অস্ত্রে গুলশানে বিদেশিদের গলা কেটে হত্যা করেছে। অপরাধ বিজ্ঞান বলে, সব হত্যার একটি মোটিভ থাকে। তাই অনেকের প্রশ্ন, গুলশান হত্যার পেছনে আইএসআইএসের কী মোটিভ ছিল? আইএসআইএস বাংলাদেশের মাটিতে কেন ইতালি ও জাপানি নাগরিকদের হত্যা করবে? আইএসআইএসের বিরোধ মার্কিন বা ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে। তারা হত্যা করলে মার্কিন বা ব্রিটিশ নাগরিকদের হত্যা করতে পারে কিন্তু সে হত্যার জন্য বাংলাদেশের মাটি কেন তারা ব্যবহার করবে? যদি বাংলাদেশের মাটিতেই বিদেশিদের হত্যা করে এ দেশে তাদের অস্তিত্ব জানান দেওয়ার প্রয়োজন ছিল তাহলে কাছেই তো আমেরিকান ক্লাব ছিল, সেখানে কেন তারা আক্রমণ করল না, এ প্রশ্নও জেগেছে অনেকের মনে।

আইএসআইএস যুদ্ধ করছে ইরাকে তাদের স্বতন্ত্র আবাসভূমির দাবিতে। মার্কিনিরা ইরাক দখলের পরে যখন ইরাককে দ্বিখণ্ডিত করতে চেয়েছিল তখন ইরাকের সুন্নি মুসলমানরা ইসলামিক স্টেট অব ইরাক ও লেবান্ত বা সিরিয়া নামে একটি আলাদা ভুখণ্ড দাবি করে সশস্ত্র যুদ্ধে নামে। লেবান্ত হলো ইরাক এবং সিরিয়ার মধ্যবর্তী একটি অঞ্চল, যারা বহুকাল ধরে স্বাধিকার দাবি করে আসছে। তারা এতদিন সাদ্দামের বিরুদ্ধে লড়েছিল এবং সিরিয়া তাদের পাশে ছিল। সাদ্দামের পতনের আগে মার্কিনিরা লেবান্ত আন্দোলনকারীদের উৎসাহ জুগিয়ে আসছিল। ১৯৯৯ সালে আইএসআইএস ইরাকের ওয়াহাবি সুন্নিদের নিয়ে গঠন করা হয়। সাইপ্রাস, প্যালেস্টাইন, ইসরায়েল, লেবানন ও সিরিয়াকে বলা হয় লেবান্ত অঞ্চল। ইরাকের পশ্চিমাঞ্চলে সিরিয়ার সঙ্গে লাগানো লেবান্ত নামে ইরাকের একটি প্রদেশ আছে, যে প্রদেশটি বহুদিন ধরে স্বাধীনতার দাবি করে আসছিল। মার্কিনি ও পশ্চিমা দেশগুলো সাদ্দামবিরোধী অবস্থানের কারণে লেবান্তর দাবির প্রতি সহানুভূতিশীল ছিল। কিন্তু ৯ এপ্রিল ২০০৩ সালে সাদ্দামের পতনের পর থেকে আমেরিকানরা তাদের অবস্থান পরিবর্তন করে ফেলে। সাদ্দামের পতনের পরে আমেরিকানদের পৃষ্ঠপোষকতায় শিয়ারা সুন্নিদের রাজনীতি থেকে হটিয়ে বাগদাদের ক্ষমতা হস্তগত করে যা সুন্নিরা মেনে নেয়নি। ২০১৪ সাল পর্যন্ত মার্কিন ও শিয়া গোষ্ঠীর কোয়ালিশন সরকার ইরাকের ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখে। আইএসআইএস বাগদাদের মার্কিন শিয়া কোয়ালিশন সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। ফলে আমেরিকানরা আইএসআইএসের বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এবং বিপক্ষে অবস্থান নেয়। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পরে শিয়া, সুন্নি এবং অন্যান্য জাতি ও উপজাতিদের নিয়ে সরকার গঠন করা হয় এবং আইএসআইএসের যুদ্ধ বন্ধ করানোর জন্য সবাই এখন চেষ্টা করছে।

আইএসআইএস ইরাকের সুন্নি মুসলমানদের একটি রাজনৈতিক দল, যারা ইরাকে সুন্নিদের শাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য সশস্ত্র সংগ্রাম করছে। তারা কেন এবং কী কারণে ৯০ ভাগ সুন্নি মুসলমানদের বাংলাদেশে বিদেশিদের হত্যা করবে? এটা কি আইএসআইএসের স্বার্থবিরোধী হয়ে যাচ্ছে না? কাজেই অনেকেই বলছে গুলশানের এ নির্মম হত্যার সঙ্গে আইএসআইএসের কোনো স্বার্থ নেই এবং তাদের কোনো মোটিভও নেই। সেই সঙ্গে অনেকে এ কথাও বলছে গুলশান হত্যার পেছনে কোনো রাজনৈতিক মোটিভও কাজ করেনি। কারণ এ নির্মম ঘটনার পরে দেশে বা বিদেশে কেউই সরকারকে বা কোনো রাজনৈতিক দলকে দোষারোপ করেনি। তাই অনেকের ধারণা, গুলশান হত্যার মোটিভ খুঁজতে হবে অন্য কোথাও।

গুলশানে সব নিরীহ মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গলা কেটে। অনেকে বলে থাকেন একটি মুরগি জবাই করার পরেও মুরগিটি অনেকক্ষণ শব্দ করে দাপাদাপি করে। অথচ ২০ মিনিটের মধ্যে ১৯ জন মানুষের গলা কেটে ফেলা হলো কেউ চিৎকার-চেঁচামেচি, দাপাদাপি করল না। সবাই নীরবে মরে গেল। ছয়টি অপরিপক্ব যুবকের সামনে নির্বিকার চিত্তে ১৯ জন মানুষ একে একে তাদের গলাটি বাড়িয়ে দিলেন তাদের জবাই করার জন্য! আর আইএসআইএস এ নবিস জঙ্গিরা আপন আনন্দে এ নিরীহ মানুষগুলোর কল্লা কেটে ফেলল! এরকম একটি চিত্র সবাইকে বিশ্বাস করতে বলা হচ্ছে আর সবাই তা বিশ্বাস করে নিল তাইবা ভাবা হচ্ছে কী করে? তাই অনেকে মনে করে গুলশান হত্যার শিকড় অনেক গভীরে। এটি কথিত ছয়টি যুবকের কল্পকথা নয়। নির্দ্বিধায় বলা যায়, এ গলা কাটা হত্যাযজ্ঞটি যারা করেছে তারা কোনো জঙ্গি বা সন্ত্রাসী নয়। তারা অবশ্যই পেশাজীবী ভাড়াটিয়া খুনি যাদের এ ধরনের হত্যার অনেক চর্চা এবং অভিজ্ঞতা আছে। যারা নীরবে, নিভৃতে, জনগণের চোখের আড়ালে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীদের চক্ষুকে ফাঁকি দিয়ে অতি দক্ষতায় মানুষ হত্যা করতে পারে। মার্শাল আর্ট বলে একটি যুদ্ধবিদ্যা আছে যাকে কুংফু, ক্যারাতে, জুডু ইত্যাদি বলা হয়, যেখানে বিনা অস্ত্রে যে কোনো অস্ত্রধারীর আক্রমণ থেকে আত্মরক্ষা করার কৌশল শিখানো হয়। তেমনি আরেকটি আক্রমণাত্মক মার্শাল আর্ট হলো নিনজা। নিনজা ফাইটাররা গোপনে যুদ্ধ লাইনের পিছনে শত্রু বাহিনীর ছাউনিতে প্রবেশ করে অতি নীরবে যে কোনো মানুষকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে চলে আসতে পারে। হত্যার সময় এতটুকু শব্দ হবে না এবং যতক্ষণ পর্যন্ত নিনজা ফাইটাররা হত্যাকারীকে ছেড়ে না দেবে ততক্ষণ রক্তও বাইরে পড়বে না। পৃথিবীতে এরকম নিনজা প্রশিক্ষণ অনেক সেনাবাহিনীতে দেওয়া হয় এবং অনেক পেশাদার খুনিও নিনজা প্রশিক্ষণে পারদর্শী হয়ে থাকে। বিদগ্ধজনের অনুমান গুলশান হত্যায় উচ্চমানের নিনজা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ভাড়াটিয়া খুনিরা এ নির্মম হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে নিরাপদে অতি গোপনীয়তায় সবার চক্ষুকে ফাঁকি দিয়ে অকুস্থলে সেনাবাহিনী যাওয়ার আগেই সটকে পড়েছে। অনেকের ধারণা কোনো সাধারণ জঙ্গি বা সন্ত্রাসীদের পক্ষে বিশেষ করে এরকম ছয় মাস পলাতক বড় লোকের আদুরে রোমান্টিক কথিত ছয় যুবকের পক্ষে এরকম দক্ষতায় ১৯ জন মানুষকে এত অল্প সময়ে এত সুচারুভাবে গলা কেটে হত্যা করা কখনই সম্ভব হবে না। মূল হত্যাকারীরা অবশ্যই পেশাধারী খুনি ছিল বলে অনেকেই মনে করেন। মূল খুনিরা নিরাপদে পালিয়ে গেছে তা অনেকেই বিশ্বাস করেন।

এখন খুঁজতে হবে গুলশান হত্যার মোটিভ কি এবং মোটিভটি জানা গেলেই খুনিকে বা খুনিদের শনাক্ত করা বা ধরা সহজ হবে বলে অনেকের বিশ্বাস। অনেকেই মনে করেন গুলশান হত্যার পেছনে কোনো রাজনৈতিক মোটিভ ছিল না। অনেকের ধারণা, এটি মূলত ব্যবসায়িক স্বার্থসংশ্লিষ্ট আর্থিক স্বার্থের সংঘাত। ঘটনার দুই দিন আগে সরকার জাপানের জাইকার সঙ্গে ১৫ হাজার কোটি টাকা করে ৪৫ হাজার কোটি টাকার তিনটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। এ চুক্তিগুলো আরও আগেই স্বাক্ষর করার কথা ছিল কিন্তু বিভিন্ন প্রতিযোগী কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের আপত্তির কারণে চুক্তিগুলোর স্বাক্ষর করা দেরি হচ্ছিল বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে কানাঘুষা শোনা যাচ্ছিল। বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী দুটি বড় দেশের বিভিন্ন কোম্পানি নাকি এ কাজগুলোর জন্য বিভিন্ন মহলে দেনদরবার করে আসতেছিল বলে জনশ্রুতি আছে। এ বিষয়গুলো আমলে নিয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলকে আরও অনুসন্ধিত্সু দৃষ্টি দেওয়া সমীচীন বলে অনেকের ধারণা। এ বিষয়টি পরিষ্কার হলে জাপানিদের হত্যার একটি মোটিভ বেরিয়ে আসতে পারে বলে অনেকে মনে করেন।

ইতালীয়দের কেন হত্যা করা হলো তার মোটিভটি বের করাও জরুরি। সম্প্রতি বাংলাদেশ ভ্যালু এডেড গার্মেন্টে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। বিশ্বব্যাপী ইতালিয়ান সুট ও ট্রাউজারের কদর এবং মূল্য সবচেয়ে বেশি। ইদানীং অনেক ইতালিয়ান বাংলাদেশে এসে সুট ও ট্রাউজার তৈরি করিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল। এ কাজটি আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে গ্রহণযোগ্য নয় কিন্তু বেআইনিও নয়। তাছাড়া এতে বাংলাদেশের আর্থিক লাভবানের সুযোগও বেশি, তাই স্থানীয়ভাবে কোনো বাধাও দেওয়া হচ্ছিল না। কিন্তু এতে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক গোষ্ঠী সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল। গুলশানে ইতালিয়ানদের হত্যার পেছনে এ ধরনের ব্যবসায়িক বা আর্থিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট সংঘাত কাজ করেছে কিনা সেটিও সরকারের বিবেচনায় নেওয়া উচিত বলে অনেকে মনে করেন।

সম্পদ এবং সংঘাত চিরন্তন সহাবস্থান। বাংলাদেশ এখন মেগা প্রকল্পের যুগে প্রবেশ করছে। সরকার যদি সাবধান না হয়, নিজে যদি সম্পদ আহরণের অনৈতিক কার্যক্রমে নিরপেক্ষ ও দুর্নীতিমুক্তভাবে মোকাবিলা করতে না পারে তাহলে আরও বড় সংঘাত দেখা দিতে পারে যখন সরকার নিজেও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে অনেকে মনে করেন। যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি দেবেন আবার তাদের কাছ থেকে ত্রাণ নেবেন এ দ্বিমুখী আচরণের ফলাফল একদিন ভালো না-ও হতে পারে বলে অনেকে সাবধান বাণী শোনাচ্ছেন। হয়তো এ মুহূর্তে খারাপ লাগবে কিন্তু সময় বড় নির্মম, সে কাউকে ক্ষমা করে না। অপরাধী অপরাধীই। অপরাধীর পক্ষ নেওয়া কখনই সঠিক রাজনীতি হতে পারে না। হালুয়া রুটি দিয়ে ভুখা-নাঙ্গা কাপুরুষ দুর্নীতিবাজদের কেনা যায় কিন্তু জনগণের হৃদয়ে স্থান পাওয়া যায় না।

আমরা কেউ অমরত্ব নিয়ে এ পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করিনি কিন্তু আমাদের মৃত্যু অপঘাতে হোক, অসন্মানজনক হোক তা চরম শত্রুর জন্যও কোনো বিবেকবান মানুষ কামনা করে না। যে মৃত্যুকে ভয় পায় সে কাপুরুষ আবার যে মৃত্যুকে তোয়াক্কা করে না সে কপট ধুরন্ধর যা কোনো চরিত্রবান মানুষের পরিচয় হতে পারে না। আমাদের ভুলে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে না যে আমরা আমৃত্যু কেউ দায়িত্ব নেইনি।  আমাদের সব দায়িত্বকাল নির্দিষ্ট সময় দ্বারা আবদ্ধ।

     লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৩৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন