শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ জুলাই, ২০১৬

আহমদ ছফার জাতি : রক্ত দিয়ে চিন্তা

সলিমুল্লাহ খান
আহমদ ছফা
প্রিন্ট ভার্সন
আহমদ ছফার জাতি : রক্ত দিয়ে চিন্তা

‘বাংলাদেশের জনগণের সংগ্রাম ভারতীয় জনগণের সংগ্রামকে অনেকদূর পর্যন্ত পথ দেখিয়েছে।’ আহমদ ছফা আগামীকাল ২৮ জুলাই— মহান লেখক আহমদ ছফার অকাল মৃত্যুদিবস। অনেকেই জানেন ২০০১ সালের এইদিনে তিনি ঢাকায় দেহত্যাগ করিয়াছিলেন। এখন তিনি মিরপুর বুদ্ধিজীবী গোরস্তানের পাশের সাধারণ গোরস্তানে শায়িত আছেন। আহমদ ছফার অগস্ত্যযাত্রার গোটা তিন বছর আগে প্রয়াত হইয়াছিলেন পশ্চিমবঙ্গের খ্যাতনাম্নী বুদ্ধিজীবী শ্রীমতী গৌরী আইয়ুব (পৈতৃক নাম ‘দত্ত’)। তিনি একদা এক জায়গায় লিখিয়াছিলেন, ‘স্থান-কাল-পাত্রের মধ্যে কাল সম্বন্ধেই আমাদের স্মৃতি সবচেয়ে দুর্বল।’ কথাটা আমার ক্ষেত্রেও একবার অক্ষরে অক্ষরে সত্য প্রমাণিত হইয়াছিল।

বিগত ৩০ জুন ছিল আহমদ ছফার ৭৪ বারের জন্মদিন। ঐ দিনের সম্মানে রচা এক নিবন্ধে আমি উল্লেখ করিয়াছিলাম, ‘আহমদ ছফা মৃত্যুমুখে পতিত হইয়াছিলেন ২০০১ সালের ২৮ জুলাই। সেদিন সন্ধ্যায়— অস্তগামী সূর্য অস্তমিত হইবার অনেক পরে— তাহাকে মাটি দিয়া আসিয়াছিলাম মিরপুর বুদ্ধিজীবী গোরস্তানের ডানপাশে সামান্য এক কবরে।’ আহমদ ছফা কবর পাইয়াছিলেন প্রকৃত প্রস্তাবে সেদিন নহে, তাহার পরদিন— অর্থাৎ ২৯ জুলাই। ‘কাল সম্বন্ধেই আমাদের স্মৃতি সবচেয়ে দুর্বল’— এ কথা আবারও সত্য হইল। আহমদ ছফা পরিবারের দ্বিতীয় লেখক প্রতিভাবান নূরুল আনোয়ার এই অপরাধে আমাকে একদিন ভালো ভর্ত্সনা করিয়াছেন। এই ভর্ত্সনা আমার প্রাপ্য হইয়াছিল। আমি তাহার ঋণ স্বীকার করি।

আহমদ ছফার স্মৃতি তর্পণ করিতে বসিয়া স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ রাশেদ খান মেনন একদা লিখিয়াছিলেন, ‘অবিন্যস্ত কেশরাশি, সাধারণ বেশভূষা, সাধারণ বাস, এমনকি কথাবার্তাতেও অতি সাধারণভাবে কঠোর সত্যের উচ্চারণ আহমদ ছফাকে বিশেষ বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত করেছিল।’ ঈশ্বরকে ধন্যবাদ, শ্রীমান নূরুল আনোয়ারও তাহার কাকার এই বৈশিষ্ট্যটি যেনবা উত্তরাধিকারসূত্রে লাভ করিয়াছেন। আল্লাহতায়ালা তাহার হায়াত দারাজ করুন।

রাশেদ খান মেনন একটু অধিক গিয়াছেন। তাহার মতে, ‘আহমদ ছফা প্রথাগত মানুষ ছিলেন না, তিনি বরং প্রথাকে অস্বীকার করেই চলতেন। নিজের জীবনেও বিশেষ শৃঙ্খলা ছিল না তার। কিন্তু যখন তার লেখায় ফুল, বৃক্ষ, পাখি, প্রকৃতির বর্ণনা করেছেন তখন তার মধ্যে যে অপার শৃঙ্খলা তাকে তিনি তুলে নিয়ে এসেছেন নিপুণভাবে তার লেখায়। প্রকৃতির এই শৃঙ্খলা তাকে মুগ্ধ করেছে। তিনি ঐ প্রকৃতির বর্ণ, গন্ধ, স্পর্শের মধ্য দিয়ে জীবনকে আস্বাদন করতে পেরেছেন।’ রাশেদ খান মেননের এই বক্তব্যের সহিত আপনারা অনেকেই পরিচিত। আমিও বিনাবাক্যে ইহার সহিত একমত হইতে পারি।

এই কথার পর পরই মেনন সাহেব লিখিয়াছেন, ‘এসবের পরও তাকে দেখা যায় একজন সাংবাদিক হিসেবে।’ তিনি আহমদ ছফার আরও অনেক গুণের কথা, কীর্তির কাহিনী স্মরণ করিয়া পরম সহৃদয়তার পরিচয় দিয়াছেন। তিনি বিশেষ করিয়া উল্লেখ করিয়াছেন ‘জার্মান সাহিত্য সম্পর্কে তার জ্ঞান ও ভালোবাসা’র কথা। ‘আহমদ ছফা : প্রথার বাইরের মানুষ’ নামের এই নিবন্ধে মেনন পরিতাপ করিয়াছেন, ‘বাংলাদেশের সাহিত্য, বাংলাদেশের মননজগৎ ও বুদ্ধিবৃত্তিক পরিমণ্ডল তাকে হারিয়ে অনেকখানি রিক্ত হয়ে পড়েছে।’ রাশেদ খান মেনন কথিত এই সুসমাচারের সত্যতায় মোটেও সংশয় নাই আমার। নতুন কথা শুধু একটাই জিজ্ঞাসা করিতে ইচ্ছা করে : আহমদ ছফাকে নিছক সাংবাদিক কিংবা সাহিত্য ব্যবসায়ী বলিয়া বর্ণনা করিলে বাংলাদেশের মননজগতে বা বুদ্ধিবৃত্তির পরিমণ্ডলে তাহার যে সত্যকারের দান তাহার কতটুকুই বা স্বীকার করা হয়!

কে কি মনে করিবেন জানি না, আমি এমন কোনো ভুবনবিহারী মানুষ নহি। তবু বলিতে চাই, আহমদ ছফার সহিত তুলনা করা যায় এমন কোনো দ্বিতীয় মানুষের দেখা আমি গরিব এই বাংলামুলুকে পাই নাই। আমি দেখিয়াছি, তাহার ধ্যান জ্ঞান সাধনার একটা বড় অংশ জুড়িয়া ছিল বাংলাদেশের মানুষ— তাহার জাতি, স্বাধীনতা ও নিয়তি। ১৯৭১ সাল বা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ আহমদ ছফারও একপ্রকার নতুন জন্ম নিশ্চিত করিয়াছিল বলিলে বেশি বলা হইবে না। এই অভিজ্ঞতা তাহার চিন্তায় নতুন নতুন উপাদান যোগ করিতেছিল। সেই চিন্তার অধিকার বিনামূল্যে দূরের কথা, একান্ত ন্যায্যমূল্যেও পাওয়া যায় নাই। ১৯৭২ সালের নভেম্বর নাগাদ রচা এক নিবন্ধে তিনি যোগ করিয়াছিলেন, ‘আমরা এমন একযুগে বাস করছি, যখন রক্ত দিয়েই চিন্তা করতে বাধ্য হচ্ছি। চারদিকে এত অন্যায়, অবিচার, এত মূঢ়তা এবং কাপুরুষতা ওঁৎ পেতে আছে যে, এ ধরনের পরিবেশে নিতান্ত সহজে বোঝা যায় এমন সহজ কথাও চেঁচিয়ে না বললে কেউ কানে তোলে না।’ এ কথাটি তাহাকে আর কোনো দিন বিয়োগ করিতে দেখি নাই।

১৯৭১— কি অর্থ বহন করে এইসব মিলিত অক্ষর? যখন দেশ জুড়িয়া মুক্তিযুদ্ধ চলিতেছে— জাতি প্রসববেদনায় কাতরধ্বনি উচ্চারণ করিতেছে তখন একাত্তর শব্দের একটি অর্থ প্রবল ছিল— বাংলাদেশ স্বাধীন হইল। প্রায় সকলেই বলিতেছিলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রমাণ করিয়াছে মোহাম্মদ আলি জিন্নাহ প্রচারিত দ্বিজাতিতত্ত্ব মিথ্যা হইল। দেশ স্বাধীন হইবার পর কেহ কেহ একাত্তর সালের নতুন একটি অর্থ উদ্ধার করিতে প্রয়াস পাইলেন। এই অর্থবাদ অনুসারে ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাবে ভারতবর্ষের দুই প্রান্তে যে দুইটি মুসলমান-প্রধান রাষ্ট্রের রূপরেখা দেওয়া হইয়াছিল ১৯৭১ তাহাই সত্য প্রমাণ করিয়াছে। আহমদ ছফার মতে, এ দুই নম্বর অর্থটি আবিষ্কার যাহারা করিয়াছেন তাহারা সেই সামাজিক শ্রেণীরই প্রতিনিধি যে শ্রেণী এই দেশের অভ্যুদয়ের পর নিজেদের আসন হারাইয়া ফেলিয়াছিলেন।

এই দুই অর্থের কোনোটার সহিতই আহমদ ছফা গাঁটছড়া বাঁধেন নাই। তাহার চিন্তার এই দিকটি ‘নিতান্ত সহজে বোঝা যায় এমন সহজ কথা’ হইলেও তাহা খুব বেশি লোকে কিন্তু কানে তোলেন নাই। রাশেদ খান মেননের উপরের লেখাও তাহার একটি প্রমাণ। এই চিন্তা ছিল সাংবাদিকতার অধিক। এই চিন্তায় যুগান্তরের ঘূর্ণিপাক ধরা পড়িয়াছে। তিনি বলিতেন, ভারতবর্ষ কংগ্রেস-কথিত একজাতি যেমন নয়, তেমনি নয় জিন্নাহ সাহেবের দুই জাতির দেশও। আহমদ ছফার কথায়, ‘ভারতবর্ষ বহু জাতি, বহু ধর্ম, বহু বর্ণ এবং বহু ভাষার দেশ।’ তাহার মতে বাংলাদেশের জন্ম এই সহজ সত্যকেই নতুন করিয়া সপ্রমাণ করিয়াছে।

তিনি প্রশ্ন করিয়াছিলেন, ‘কংগ্রেসের দাবি মোতাবেক ভারতের সব জাতি মিলিয়ে একজাতি কথাটি যদি সত্য হয়, তাহলে একসার অগ্নিগিরির মতো ভারতবর্ষের বিভিন্ন অঞ্চলের জাতিসত্তাগুলো যে স্বাধিকার, স্বায়ত্তশাসন এবং কোথাও কোথাও স্বাধীনতার দাবিতে ফুঁসে উঠছে, সেই ঘটনাগুলো কিভাবে ব্যাখ্যা করব?’

বাংলাদেশ শব্দের যে অর্থ সেদিন ভারতরাষ্ট্রের কর্ণধারেরা করিতেছিলেন তাহার সারমর্ম ছিল এইরকম : জিন্নাহ সাহেবের দ্বিজাতিতত্ত্ব মিথ্যা প্রমাণিত হইয়াছে। কিন্তু ইহার অনুসিদ্ধান্ত ছিল অনেক। এক অনুসিদ্ধান্ত অনুসারে, ভারতবর্ষের সব জাতি মিলিয়া একটিই জাতি— নাম ভারতজাতি— কংগ্রেসের এই নীতিটি যথার্থ। বাংলাদেশের রণক্ষেত্র তাহার আরেকটি প্রমাণ বৈ নয়। ভারতপথিক মৌলানা আবুল কালাম আজাদ ১৯৭১ সালের একযুগ আগেই ভবিষ্যদ্বাণী করিয়া রাখিয়াছিলেন, ‘পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে বিস্তর প্রভেদ। আর কাহারও পক্ষেই একথা বলা সম্ভব নয় যে, এই দুই অংশের প্রভেদ ঘুচাইয়া তাহারা এক জাতি গঠন করিতে পারিবে।’ তিনি বিশদ বর্ণনা করিয়াছিলেন, ‘যে সব দেশ ভূগোল, অর্থনীতি, ভাষা ও সংস্কৃতির বিচারে পৃথক পৃথক দেশ বৈ নহে সে সব দেশ ধর্মের টানে একদেশ গঠন করিতে পারিবে এমন কথা যাহারা প্রচার করেন, জনসাধারণের সহিত তাহারা ভয়ানক প্রতারণা করেন।’ এই সত্য ভারতীয়। বাংলাদেশের সত্য দাঁড়াইয়াছিল অন্য এক জায়গায়। সত্য অনুসারে জিন্নাহর দ্বিজাতিতত্ত্ব মিথ্যা বলিয়া গান্ধী মহারাজের একজাতিতত্ত্ব সত্য— এমন কোনো কথা নাই। ভারত-বাংলাদেশ বন্ধুত্বের ভিত্তিমূলে ছিল এই দ্বিজাতিতত্ত্ব। অর্থাৎ এই প্রশ্নে একমত হওয়া। কিন্তু ভারতবর্ষ একজাতির দেশ না বহুজাতির মহাদেশ— এই প্রশ্নে বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে বরাবরই দ্বিমত পোষণ করিয়াছে। তাহাতে দুই দেশের বন্ধুত্বে ফাটল ধরিবার কোনো কারণ ঘটে নাই। বাংলাদেশের সহিত এক হইবার কোনো ব্যাকুলতা পশ্চিমবঙ্গে কি ত্রিপুরায় দেখা যায় নাই।

আহমদ ছফাও লিখিয়াছেন, ‘কিন্তু মজার কথা হল বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে ভারতের সঙ্গে যোগ দিল না, আলাদা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিশেবে মাথা তুলে দাঁড়াল।’ তিনি প্রশ্ন তুলিয়াছেন, ১৯৭১ সাল ‘কোন রাষ্ট্রনৈতিক সত্যকে মূর্তিমান করে তুলল?’ প্রশ্নটার উত্তরও তিনি যোগাইয়াছেন পাল্টা প্রশ্নের প্রকরণে : ‘ভারতবর্ষের সব জাতি মিলিয়ে একজাতি, এই নীতির অভ্রান্ততার কারণেই কি বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হয়েছে?’ উত্তর অবশ্যই, ‘না’। তাহার দ্বিতীয় প্রশ্নটি আরও রক্তাক্ত : ‘ভারতবর্ষের সব জাতি মিলিয়ে যদি একজাতি হয়, ভারতীয় রাষ্ট্রসত্তার ভেতরে এই যে জাতিসত্তাগুলোর সংগ্রাম তার সঙ্গে ভাষাভিত্তিক বাঙালি জাতীয়তার সমীকরণটি কোন বিন্দুতে স্থির করব?’

আহমদ ছফার লেখার যে অংশ এখানে উদ্ধার করিয়াছি তাহার রচনাকাল সেপ্টেম্বর-১৯৯৩। প্রায় বছরতিনেক পর— ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ তারিখে— রচা আরেক নিবন্ধে তিনি আরেকটু আগাইয়া গিয়াছিলেন : ‘বাংলাদেশে ভাষা আন্দোলন সৃষ্টির পর ভারতের আসাম, অন্ধ্র ইত্যাদি অঞ্চলে ভাষা আন্দোলন হয়েছে। এখানে স্বায়ত্তশাসনের সংগ্রাম জয়যুক্ত হওয়ার পর ভারতের নানা রাজ্য স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে সংগ্রাম করতে নেমেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর অনেক অঞ্চলে ভারতের জনগণ স্বাধীনতার দাবি উত্থাপন করছেন। ফলকথা এই যে, বাংলাদেশের জনগণের সংগ্রাম ভারতীয় জনগণের সংগ্রামকে অনেকদূর পর্যন্ত পথ দেখিয়েছে।’ আহমদ ছফা এই বিপ্লবের স্বপ্নও দেখিয়াছিলেন। তাহার মতে, বাংলাদেশের মুক্তি ভারতের মুক্তি সম্ভব করিবার পথ পর্যন্ত দেখাইয়াছিল।

এই নিবন্ধে আমার যাহা বলার তাহা একপ্রকার শেষ হইয়াছে। কিন্তু লেখাটা জমাট করিবার জন্য কি করা যায়? এক কাজ করি। রাশেদ খান মেননের কথা দিয়াই আমার এই নাতিদীর্ঘ লেখার উপসংহার করি।

কিন্তু আহমদ ছফার বিপ্লবী হবার সাধ পূরণ হয়নি। খুব অল্প সময়ের মধ্যে ঐ বিপ্লব পথ হারিয়েছিল। আহমদ ছফা ঐ ধারণাতেও খুব বড় ধরনের আঘাত পেয়েছিলেন। এমনিতেই খেয়ালি এই মানুষটি আরও খেয়ালি হয়ে গিয়েছিলেন। তবে সেটা একদিক দিয়ে ভালই হয়েছিল বলে মনে হয়। তা না হলে হয়তো আহমদ ছফা বিপ্লবের সন্ধানেই ব্যস্ত থাকতেন। এ দেশের সাহিত্যে যে অবদান তিনি রেখে গেছেন সেটা বোধ হয় বিশেষ জানা যেত না। ‘গণকণ্ঠে’র উপ-সম্পাদকীয়ের বিপ্লবী কথাবার্তায় আহমদ ছফার বিশেষ বৈশিষ্ট্যের রচনাশৈলী আড়ালে পড়ে যেত।

আহমদ ছফার লেখার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে যে, তিনি তার ঐ লেখনীর মধ্যেও তার সমাজ সংবেদনশীল মনটিকে গোপন করেননি। অনেক সময় ঐ লেখায় নিজেকে এবং অন্যকে বাধা দিতে গিয়েও এক ধরনের পাগলাটে আচরণের প্রকাশ ঘটিয়েছেন। কিন্তু তার মাঝে যে সমাজ-সচেতন দার্শনিকতার দেখা পাওয়া যায় সেটা লক্ষ্য না করে উপায় থাকে না।

দোহাই

১. আহমদ ছফা, বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস  (ঢাকা : প্রকাশ ভবন, ১৩৭৯)।

২. ——, ‘বাংলাদেশকে যেভাবে দেখি,’ আমার কথা ও অন্যান্য প্রবন্ধ, নূরুল আনোয়ার সম্পাদিত (ঢাকা : উত্তরণ [মাওলা ব্রাদার্স], ২০০২), পৃ. ১০০-১০৩।

৩. ——, ‘আওয়ামী বুদ্ধিজীবীদের একাংশ,’ আহমদ ছফা রচনাবলি, ৫ম খণ্ড, নূরুল আনোয়ার সম্পাদিত (ঢাকা : খান ব্রাদার্স অ্যান্ড কোম্পানি, ২০০৮), পৃ. ৩১২-৩১৪।

৪. রাশেদ খান মেনন, ‘আহমদ ছফা : প্রথার বাইরের মানুষ,’ বই, বর্ষ ৩৯, সংখ্যা ১১ (জুন ২০০৮), পৃ. ৮৩-৮৫।

৫. গৌরী আইয়ুব, ‘শিবনারায়ণ রায় বন্ধুবরেষু,’ আমাদের দুজনের কথা এবং অন্যান্য : রচনাসংগ্রহ (কলকাতা : দে’জ পাবলিশিং, ১৪২১), পৃ. ১৬০-১৬৯।

৬. Maulana Abul Kalam Azad, India Wins Freedom : the Complete Version (Himayatnagar Hyderabad : Orient Longman, 1988).

     লেখক : শিক্ষাবিদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন