শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ জুলাই, ২০১৬

আহমদ ছফার জাতি : রক্ত দিয়ে চিন্তা

সলিমুল্লাহ খান
আহমদ ছফা
প্রিন্ট ভার্সন
আহমদ ছফার জাতি : রক্ত দিয়ে চিন্তা

‘বাংলাদেশের জনগণের সংগ্রাম ভারতীয় জনগণের সংগ্রামকে অনেকদূর পর্যন্ত পথ দেখিয়েছে।’ আহমদ ছফা আগামীকাল ২৮ জুলাই— মহান লেখক আহমদ ছফার অকাল মৃত্যুদিবস। অনেকেই জানেন ২০০১ সালের এইদিনে তিনি ঢাকায় দেহত্যাগ করিয়াছিলেন। এখন তিনি মিরপুর বুদ্ধিজীবী গোরস্তানের পাশের সাধারণ গোরস্তানে শায়িত আছেন। আহমদ ছফার অগস্ত্যযাত্রার গোটা তিন বছর আগে প্রয়াত হইয়াছিলেন পশ্চিমবঙ্গের খ্যাতনাম্নী বুদ্ধিজীবী শ্রীমতী গৌরী আইয়ুব (পৈতৃক নাম ‘দত্ত’)। তিনি একদা এক জায়গায় লিখিয়াছিলেন, ‘স্থান-কাল-পাত্রের মধ্যে কাল সম্বন্ধেই আমাদের স্মৃতি সবচেয়ে দুর্বল।’ কথাটা আমার ক্ষেত্রেও একবার অক্ষরে অক্ষরে সত্য প্রমাণিত হইয়াছিল।

বিগত ৩০ জুন ছিল আহমদ ছফার ৭৪ বারের জন্মদিন। ঐ দিনের সম্মানে রচা এক নিবন্ধে আমি উল্লেখ করিয়াছিলাম, ‘আহমদ ছফা মৃত্যুমুখে পতিত হইয়াছিলেন ২০০১ সালের ২৮ জুলাই। সেদিন সন্ধ্যায়— অস্তগামী সূর্য অস্তমিত হইবার অনেক পরে— তাহাকে মাটি দিয়া আসিয়াছিলাম মিরপুর বুদ্ধিজীবী গোরস্তানের ডানপাশে সামান্য এক কবরে।’ আহমদ ছফা কবর পাইয়াছিলেন প্রকৃত প্রস্তাবে সেদিন নহে, তাহার পরদিন— অর্থাৎ ২৯ জুলাই। ‘কাল সম্বন্ধেই আমাদের স্মৃতি সবচেয়ে দুর্বল’— এ কথা আবারও সত্য হইল। আহমদ ছফা পরিবারের দ্বিতীয় লেখক প্রতিভাবান নূরুল আনোয়ার এই অপরাধে আমাকে একদিন ভালো ভর্ত্সনা করিয়াছেন। এই ভর্ত্সনা আমার প্রাপ্য হইয়াছিল। আমি তাহার ঋণ স্বীকার করি।

আহমদ ছফার স্মৃতি তর্পণ করিতে বসিয়া স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ রাশেদ খান মেনন একদা লিখিয়াছিলেন, ‘অবিন্যস্ত কেশরাশি, সাধারণ বেশভূষা, সাধারণ বাস, এমনকি কথাবার্তাতেও অতি সাধারণভাবে কঠোর সত্যের উচ্চারণ আহমদ ছফাকে বিশেষ বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত করেছিল।’ ঈশ্বরকে ধন্যবাদ, শ্রীমান নূরুল আনোয়ারও তাহার কাকার এই বৈশিষ্ট্যটি যেনবা উত্তরাধিকারসূত্রে লাভ করিয়াছেন। আল্লাহতায়ালা তাহার হায়াত দারাজ করুন।

রাশেদ খান মেনন একটু অধিক গিয়াছেন। তাহার মতে, ‘আহমদ ছফা প্রথাগত মানুষ ছিলেন না, তিনি বরং প্রথাকে অস্বীকার করেই চলতেন। নিজের জীবনেও বিশেষ শৃঙ্খলা ছিল না তার। কিন্তু যখন তার লেখায় ফুল, বৃক্ষ, পাখি, প্রকৃতির বর্ণনা করেছেন তখন তার মধ্যে যে অপার শৃঙ্খলা তাকে তিনি তুলে নিয়ে এসেছেন নিপুণভাবে তার লেখায়। প্রকৃতির এই শৃঙ্খলা তাকে মুগ্ধ করেছে। তিনি ঐ প্রকৃতির বর্ণ, গন্ধ, স্পর্শের মধ্য দিয়ে জীবনকে আস্বাদন করতে পেরেছেন।’ রাশেদ খান মেননের এই বক্তব্যের সহিত আপনারা অনেকেই পরিচিত। আমিও বিনাবাক্যে ইহার সহিত একমত হইতে পারি।

এই কথার পর পরই মেনন সাহেব লিখিয়াছেন, ‘এসবের পরও তাকে দেখা যায় একজন সাংবাদিক হিসেবে।’ তিনি আহমদ ছফার আরও অনেক গুণের কথা, কীর্তির কাহিনী স্মরণ করিয়া পরম সহৃদয়তার পরিচয় দিয়াছেন। তিনি বিশেষ করিয়া উল্লেখ করিয়াছেন ‘জার্মান সাহিত্য সম্পর্কে তার জ্ঞান ও ভালোবাসা’র কথা। ‘আহমদ ছফা : প্রথার বাইরের মানুষ’ নামের এই নিবন্ধে মেনন পরিতাপ করিয়াছেন, ‘বাংলাদেশের সাহিত্য, বাংলাদেশের মননজগৎ ও বুদ্ধিবৃত্তিক পরিমণ্ডল তাকে হারিয়ে অনেকখানি রিক্ত হয়ে পড়েছে।’ রাশেদ খান মেনন কথিত এই সুসমাচারের সত্যতায় মোটেও সংশয় নাই আমার। নতুন কথা শুধু একটাই জিজ্ঞাসা করিতে ইচ্ছা করে : আহমদ ছফাকে নিছক সাংবাদিক কিংবা সাহিত্য ব্যবসায়ী বলিয়া বর্ণনা করিলে বাংলাদেশের মননজগতে বা বুদ্ধিবৃত্তির পরিমণ্ডলে তাহার যে সত্যকারের দান তাহার কতটুকুই বা স্বীকার করা হয়!

কে কি মনে করিবেন জানি না, আমি এমন কোনো ভুবনবিহারী মানুষ নহি। তবু বলিতে চাই, আহমদ ছফার সহিত তুলনা করা যায় এমন কোনো দ্বিতীয় মানুষের দেখা আমি গরিব এই বাংলামুলুকে পাই নাই। আমি দেখিয়াছি, তাহার ধ্যান জ্ঞান সাধনার একটা বড় অংশ জুড়িয়া ছিল বাংলাদেশের মানুষ— তাহার জাতি, স্বাধীনতা ও নিয়তি। ১৯৭১ সাল বা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ আহমদ ছফারও একপ্রকার নতুন জন্ম নিশ্চিত করিয়াছিল বলিলে বেশি বলা হইবে না। এই অভিজ্ঞতা তাহার চিন্তায় নতুন নতুন উপাদান যোগ করিতেছিল। সেই চিন্তার অধিকার বিনামূল্যে দূরের কথা, একান্ত ন্যায্যমূল্যেও পাওয়া যায় নাই। ১৯৭২ সালের নভেম্বর নাগাদ রচা এক নিবন্ধে তিনি যোগ করিয়াছিলেন, ‘আমরা এমন একযুগে বাস করছি, যখন রক্ত দিয়েই চিন্তা করতে বাধ্য হচ্ছি। চারদিকে এত অন্যায়, অবিচার, এত মূঢ়তা এবং কাপুরুষতা ওঁৎ পেতে আছে যে, এ ধরনের পরিবেশে নিতান্ত সহজে বোঝা যায় এমন সহজ কথাও চেঁচিয়ে না বললে কেউ কানে তোলে না।’ এ কথাটি তাহাকে আর কোনো দিন বিয়োগ করিতে দেখি নাই।

১৯৭১— কি অর্থ বহন করে এইসব মিলিত অক্ষর? যখন দেশ জুড়িয়া মুক্তিযুদ্ধ চলিতেছে— জাতি প্রসববেদনায় কাতরধ্বনি উচ্চারণ করিতেছে তখন একাত্তর শব্দের একটি অর্থ প্রবল ছিল— বাংলাদেশ স্বাধীন হইল। প্রায় সকলেই বলিতেছিলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রমাণ করিয়াছে মোহাম্মদ আলি জিন্নাহ প্রচারিত দ্বিজাতিতত্ত্ব মিথ্যা হইল। দেশ স্বাধীন হইবার পর কেহ কেহ একাত্তর সালের নতুন একটি অর্থ উদ্ধার করিতে প্রয়াস পাইলেন। এই অর্থবাদ অনুসারে ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাবে ভারতবর্ষের দুই প্রান্তে যে দুইটি মুসলমান-প্রধান রাষ্ট্রের রূপরেখা দেওয়া হইয়াছিল ১৯৭১ তাহাই সত্য প্রমাণ করিয়াছে। আহমদ ছফার মতে, এ দুই নম্বর অর্থটি আবিষ্কার যাহারা করিয়াছেন তাহারা সেই সামাজিক শ্রেণীরই প্রতিনিধি যে শ্রেণী এই দেশের অভ্যুদয়ের পর নিজেদের আসন হারাইয়া ফেলিয়াছিলেন।

এই দুই অর্থের কোনোটার সহিতই আহমদ ছফা গাঁটছড়া বাঁধেন নাই। তাহার চিন্তার এই দিকটি ‘নিতান্ত সহজে বোঝা যায় এমন সহজ কথা’ হইলেও তাহা খুব বেশি লোকে কিন্তু কানে তোলেন নাই। রাশেদ খান মেননের উপরের লেখাও তাহার একটি প্রমাণ। এই চিন্তা ছিল সাংবাদিকতার অধিক। এই চিন্তায় যুগান্তরের ঘূর্ণিপাক ধরা পড়িয়াছে। তিনি বলিতেন, ভারতবর্ষ কংগ্রেস-কথিত একজাতি যেমন নয়, তেমনি নয় জিন্নাহ সাহেবের দুই জাতির দেশও। আহমদ ছফার কথায়, ‘ভারতবর্ষ বহু জাতি, বহু ধর্ম, বহু বর্ণ এবং বহু ভাষার দেশ।’ তাহার মতে বাংলাদেশের জন্ম এই সহজ সত্যকেই নতুন করিয়া সপ্রমাণ করিয়াছে।

তিনি প্রশ্ন করিয়াছিলেন, ‘কংগ্রেসের দাবি মোতাবেক ভারতের সব জাতি মিলিয়ে একজাতি কথাটি যদি সত্য হয়, তাহলে একসার অগ্নিগিরির মতো ভারতবর্ষের বিভিন্ন অঞ্চলের জাতিসত্তাগুলো যে স্বাধিকার, স্বায়ত্তশাসন এবং কোথাও কোথাও স্বাধীনতার দাবিতে ফুঁসে উঠছে, সেই ঘটনাগুলো কিভাবে ব্যাখ্যা করব?’

বাংলাদেশ শব্দের যে অর্থ সেদিন ভারতরাষ্ট্রের কর্ণধারেরা করিতেছিলেন তাহার সারমর্ম ছিল এইরকম : জিন্নাহ সাহেবের দ্বিজাতিতত্ত্ব মিথ্যা প্রমাণিত হইয়াছে। কিন্তু ইহার অনুসিদ্ধান্ত ছিল অনেক। এক অনুসিদ্ধান্ত অনুসারে, ভারতবর্ষের সব জাতি মিলিয়া একটিই জাতি— নাম ভারতজাতি— কংগ্রেসের এই নীতিটি যথার্থ। বাংলাদেশের রণক্ষেত্র তাহার আরেকটি প্রমাণ বৈ নয়। ভারতপথিক মৌলানা আবুল কালাম আজাদ ১৯৭১ সালের একযুগ আগেই ভবিষ্যদ্বাণী করিয়া রাখিয়াছিলেন, ‘পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে বিস্তর প্রভেদ। আর কাহারও পক্ষেই একথা বলা সম্ভব নয় যে, এই দুই অংশের প্রভেদ ঘুচাইয়া তাহারা এক জাতি গঠন করিতে পারিবে।’ তিনি বিশদ বর্ণনা করিয়াছিলেন, ‘যে সব দেশ ভূগোল, অর্থনীতি, ভাষা ও সংস্কৃতির বিচারে পৃথক পৃথক দেশ বৈ নহে সে সব দেশ ধর্মের টানে একদেশ গঠন করিতে পারিবে এমন কথা যাহারা প্রচার করেন, জনসাধারণের সহিত তাহারা ভয়ানক প্রতারণা করেন।’ এই সত্য ভারতীয়। বাংলাদেশের সত্য দাঁড়াইয়াছিল অন্য এক জায়গায়। সত্য অনুসারে জিন্নাহর দ্বিজাতিতত্ত্ব মিথ্যা বলিয়া গান্ধী মহারাজের একজাতিতত্ত্ব সত্য— এমন কোনো কথা নাই। ভারত-বাংলাদেশ বন্ধুত্বের ভিত্তিমূলে ছিল এই দ্বিজাতিতত্ত্ব। অর্থাৎ এই প্রশ্নে একমত হওয়া। কিন্তু ভারতবর্ষ একজাতির দেশ না বহুজাতির মহাদেশ— এই প্রশ্নে বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে বরাবরই দ্বিমত পোষণ করিয়াছে। তাহাতে দুই দেশের বন্ধুত্বে ফাটল ধরিবার কোনো কারণ ঘটে নাই। বাংলাদেশের সহিত এক হইবার কোনো ব্যাকুলতা পশ্চিমবঙ্গে কি ত্রিপুরায় দেখা যায় নাই।

আহমদ ছফাও লিখিয়াছেন, ‘কিন্তু মজার কথা হল বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে ভারতের সঙ্গে যোগ দিল না, আলাদা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিশেবে মাথা তুলে দাঁড়াল।’ তিনি প্রশ্ন তুলিয়াছেন, ১৯৭১ সাল ‘কোন রাষ্ট্রনৈতিক সত্যকে মূর্তিমান করে তুলল?’ প্রশ্নটার উত্তরও তিনি যোগাইয়াছেন পাল্টা প্রশ্নের প্রকরণে : ‘ভারতবর্ষের সব জাতি মিলিয়ে একজাতি, এই নীতির অভ্রান্ততার কারণেই কি বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হয়েছে?’ উত্তর অবশ্যই, ‘না’। তাহার দ্বিতীয় প্রশ্নটি আরও রক্তাক্ত : ‘ভারতবর্ষের সব জাতি মিলিয়ে যদি একজাতি হয়, ভারতীয় রাষ্ট্রসত্তার ভেতরে এই যে জাতিসত্তাগুলোর সংগ্রাম তার সঙ্গে ভাষাভিত্তিক বাঙালি জাতীয়তার সমীকরণটি কোন বিন্দুতে স্থির করব?’

আহমদ ছফার লেখার যে অংশ এখানে উদ্ধার করিয়াছি তাহার রচনাকাল সেপ্টেম্বর-১৯৯৩। প্রায় বছরতিনেক পর— ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ তারিখে— রচা আরেক নিবন্ধে তিনি আরেকটু আগাইয়া গিয়াছিলেন : ‘বাংলাদেশে ভাষা আন্দোলন সৃষ্টির পর ভারতের আসাম, অন্ধ্র ইত্যাদি অঞ্চলে ভাষা আন্দোলন হয়েছে। এখানে স্বায়ত্তশাসনের সংগ্রাম জয়যুক্ত হওয়ার পর ভারতের নানা রাজ্য স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে সংগ্রাম করতে নেমেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর অনেক অঞ্চলে ভারতের জনগণ স্বাধীনতার দাবি উত্থাপন করছেন। ফলকথা এই যে, বাংলাদেশের জনগণের সংগ্রাম ভারতীয় জনগণের সংগ্রামকে অনেকদূর পর্যন্ত পথ দেখিয়েছে।’ আহমদ ছফা এই বিপ্লবের স্বপ্নও দেখিয়াছিলেন। তাহার মতে, বাংলাদেশের মুক্তি ভারতের মুক্তি সম্ভব করিবার পথ পর্যন্ত দেখাইয়াছিল।

এই নিবন্ধে আমার যাহা বলার তাহা একপ্রকার শেষ হইয়াছে। কিন্তু লেখাটা জমাট করিবার জন্য কি করা যায়? এক কাজ করি। রাশেদ খান মেননের কথা দিয়াই আমার এই নাতিদীর্ঘ লেখার উপসংহার করি।

কিন্তু আহমদ ছফার বিপ্লবী হবার সাধ পূরণ হয়নি। খুব অল্প সময়ের মধ্যে ঐ বিপ্লব পথ হারিয়েছিল। আহমদ ছফা ঐ ধারণাতেও খুব বড় ধরনের আঘাত পেয়েছিলেন। এমনিতেই খেয়ালি এই মানুষটি আরও খেয়ালি হয়ে গিয়েছিলেন। তবে সেটা একদিক দিয়ে ভালই হয়েছিল বলে মনে হয়। তা না হলে হয়তো আহমদ ছফা বিপ্লবের সন্ধানেই ব্যস্ত থাকতেন। এ দেশের সাহিত্যে যে অবদান তিনি রেখে গেছেন সেটা বোধ হয় বিশেষ জানা যেত না। ‘গণকণ্ঠে’র উপ-সম্পাদকীয়ের বিপ্লবী কথাবার্তায় আহমদ ছফার বিশেষ বৈশিষ্ট্যের রচনাশৈলী আড়ালে পড়ে যেত।

আহমদ ছফার লেখার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে যে, তিনি তার ঐ লেখনীর মধ্যেও তার সমাজ সংবেদনশীল মনটিকে গোপন করেননি। অনেক সময় ঐ লেখায় নিজেকে এবং অন্যকে বাধা দিতে গিয়েও এক ধরনের পাগলাটে আচরণের প্রকাশ ঘটিয়েছেন। কিন্তু তার মাঝে যে সমাজ-সচেতন দার্শনিকতার দেখা পাওয়া যায় সেটা লক্ষ্য না করে উপায় থাকে না।

দোহাই

১. আহমদ ছফা, বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস  (ঢাকা : প্রকাশ ভবন, ১৩৭৯)।

২. ——, ‘বাংলাদেশকে যেভাবে দেখি,’ আমার কথা ও অন্যান্য প্রবন্ধ, নূরুল আনোয়ার সম্পাদিত (ঢাকা : উত্তরণ [মাওলা ব্রাদার্স], ২০০২), পৃ. ১০০-১০৩।

৩. ——, ‘আওয়ামী বুদ্ধিজীবীদের একাংশ,’ আহমদ ছফা রচনাবলি, ৫ম খণ্ড, নূরুল আনোয়ার সম্পাদিত (ঢাকা : খান ব্রাদার্স অ্যান্ড কোম্পানি, ২০০৮), পৃ. ৩১২-৩১৪।

৪. রাশেদ খান মেনন, ‘আহমদ ছফা : প্রথার বাইরের মানুষ,’ বই, বর্ষ ৩৯, সংখ্যা ১১ (জুন ২০০৮), পৃ. ৮৩-৮৫।

৫. গৌরী আইয়ুব, ‘শিবনারায়ণ রায় বন্ধুবরেষু,’ আমাদের দুজনের কথা এবং অন্যান্য : রচনাসংগ্রহ (কলকাতা : দে’জ পাবলিশিং, ১৪২১), পৃ. ১৬০-১৬৯।

৬. Maulana Abul Kalam Azad, India Wins Freedom : the Complete Version (Himayatnagar Hyderabad : Orient Longman, 1988).

     লেখক : শিক্ষাবিদ।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক
ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক

নগর জীবন