শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ জুলাই, ২০১৬

আহমদ ছফার জাতি : রক্ত দিয়ে চিন্তা

সলিমুল্লাহ খান
আহমদ ছফা
প্রিন্ট ভার্সন
আহমদ ছফার জাতি : রক্ত দিয়ে চিন্তা

‘বাংলাদেশের জনগণের সংগ্রাম ভারতীয় জনগণের সংগ্রামকে অনেকদূর পর্যন্ত পথ দেখিয়েছে।’ আহমদ ছফা আগামীকাল ২৮ জুলাই— মহান লেখক আহমদ ছফার অকাল মৃত্যুদিবস। অনেকেই জানেন ২০০১ সালের এইদিনে তিনি ঢাকায় দেহত্যাগ করিয়াছিলেন। এখন তিনি মিরপুর বুদ্ধিজীবী গোরস্তানের পাশের সাধারণ গোরস্তানে শায়িত আছেন। আহমদ ছফার অগস্ত্যযাত্রার গোটা তিন বছর আগে প্রয়াত হইয়াছিলেন পশ্চিমবঙ্গের খ্যাতনাম্নী বুদ্ধিজীবী শ্রীমতী গৌরী আইয়ুব (পৈতৃক নাম ‘দত্ত’)। তিনি একদা এক জায়গায় লিখিয়াছিলেন, ‘স্থান-কাল-পাত্রের মধ্যে কাল সম্বন্ধেই আমাদের স্মৃতি সবচেয়ে দুর্বল।’ কথাটা আমার ক্ষেত্রেও একবার অক্ষরে অক্ষরে সত্য প্রমাণিত হইয়াছিল।

বিগত ৩০ জুন ছিল আহমদ ছফার ৭৪ বারের জন্মদিন। ঐ দিনের সম্মানে রচা এক নিবন্ধে আমি উল্লেখ করিয়াছিলাম, ‘আহমদ ছফা মৃত্যুমুখে পতিত হইয়াছিলেন ২০০১ সালের ২৮ জুলাই। সেদিন সন্ধ্যায়— অস্তগামী সূর্য অস্তমিত হইবার অনেক পরে— তাহাকে মাটি দিয়া আসিয়াছিলাম মিরপুর বুদ্ধিজীবী গোরস্তানের ডানপাশে সামান্য এক কবরে।’ আহমদ ছফা কবর পাইয়াছিলেন প্রকৃত প্রস্তাবে সেদিন নহে, তাহার পরদিন— অর্থাৎ ২৯ জুলাই। ‘কাল সম্বন্ধেই আমাদের স্মৃতি সবচেয়ে দুর্বল’— এ কথা আবারও সত্য হইল। আহমদ ছফা পরিবারের দ্বিতীয় লেখক প্রতিভাবান নূরুল আনোয়ার এই অপরাধে আমাকে একদিন ভালো ভর্ত্সনা করিয়াছেন। এই ভর্ত্সনা আমার প্রাপ্য হইয়াছিল। আমি তাহার ঋণ স্বীকার করি।

আহমদ ছফার স্মৃতি তর্পণ করিতে বসিয়া স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ রাশেদ খান মেনন একদা লিখিয়াছিলেন, ‘অবিন্যস্ত কেশরাশি, সাধারণ বেশভূষা, সাধারণ বাস, এমনকি কথাবার্তাতেও অতি সাধারণভাবে কঠোর সত্যের উচ্চারণ আহমদ ছফাকে বিশেষ বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত করেছিল।’ ঈশ্বরকে ধন্যবাদ, শ্রীমান নূরুল আনোয়ারও তাহার কাকার এই বৈশিষ্ট্যটি যেনবা উত্তরাধিকারসূত্রে লাভ করিয়াছেন। আল্লাহতায়ালা তাহার হায়াত দারাজ করুন।

রাশেদ খান মেনন একটু অধিক গিয়াছেন। তাহার মতে, ‘আহমদ ছফা প্রথাগত মানুষ ছিলেন না, তিনি বরং প্রথাকে অস্বীকার করেই চলতেন। নিজের জীবনেও বিশেষ শৃঙ্খলা ছিল না তার। কিন্তু যখন তার লেখায় ফুল, বৃক্ষ, পাখি, প্রকৃতির বর্ণনা করেছেন তখন তার মধ্যে যে অপার শৃঙ্খলা তাকে তিনি তুলে নিয়ে এসেছেন নিপুণভাবে তার লেখায়। প্রকৃতির এই শৃঙ্খলা তাকে মুগ্ধ করেছে। তিনি ঐ প্রকৃতির বর্ণ, গন্ধ, স্পর্শের মধ্য দিয়ে জীবনকে আস্বাদন করতে পেরেছেন।’ রাশেদ খান মেননের এই বক্তব্যের সহিত আপনারা অনেকেই পরিচিত। আমিও বিনাবাক্যে ইহার সহিত একমত হইতে পারি।

এই কথার পর পরই মেনন সাহেব লিখিয়াছেন, ‘এসবের পরও তাকে দেখা যায় একজন সাংবাদিক হিসেবে।’ তিনি আহমদ ছফার আরও অনেক গুণের কথা, কীর্তির কাহিনী স্মরণ করিয়া পরম সহৃদয়তার পরিচয় দিয়াছেন। তিনি বিশেষ করিয়া উল্লেখ করিয়াছেন ‘জার্মান সাহিত্য সম্পর্কে তার জ্ঞান ও ভালোবাসা’র কথা। ‘আহমদ ছফা : প্রথার বাইরের মানুষ’ নামের এই নিবন্ধে মেনন পরিতাপ করিয়াছেন, ‘বাংলাদেশের সাহিত্য, বাংলাদেশের মননজগৎ ও বুদ্ধিবৃত্তিক পরিমণ্ডল তাকে হারিয়ে অনেকখানি রিক্ত হয়ে পড়েছে।’ রাশেদ খান মেনন কথিত এই সুসমাচারের সত্যতায় মোটেও সংশয় নাই আমার। নতুন কথা শুধু একটাই জিজ্ঞাসা করিতে ইচ্ছা করে : আহমদ ছফাকে নিছক সাংবাদিক কিংবা সাহিত্য ব্যবসায়ী বলিয়া বর্ণনা করিলে বাংলাদেশের মননজগতে বা বুদ্ধিবৃত্তির পরিমণ্ডলে তাহার যে সত্যকারের দান তাহার কতটুকুই বা স্বীকার করা হয়!

কে কি মনে করিবেন জানি না, আমি এমন কোনো ভুবনবিহারী মানুষ নহি। তবু বলিতে চাই, আহমদ ছফার সহিত তুলনা করা যায় এমন কোনো দ্বিতীয় মানুষের দেখা আমি গরিব এই বাংলামুলুকে পাই নাই। আমি দেখিয়াছি, তাহার ধ্যান জ্ঞান সাধনার একটা বড় অংশ জুড়িয়া ছিল বাংলাদেশের মানুষ— তাহার জাতি, স্বাধীনতা ও নিয়তি। ১৯৭১ সাল বা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ আহমদ ছফারও একপ্রকার নতুন জন্ম নিশ্চিত করিয়াছিল বলিলে বেশি বলা হইবে না। এই অভিজ্ঞতা তাহার চিন্তায় নতুন নতুন উপাদান যোগ করিতেছিল। সেই চিন্তার অধিকার বিনামূল্যে দূরের কথা, একান্ত ন্যায্যমূল্যেও পাওয়া যায় নাই। ১৯৭২ সালের নভেম্বর নাগাদ রচা এক নিবন্ধে তিনি যোগ করিয়াছিলেন, ‘আমরা এমন একযুগে বাস করছি, যখন রক্ত দিয়েই চিন্তা করতে বাধ্য হচ্ছি। চারদিকে এত অন্যায়, অবিচার, এত মূঢ়তা এবং কাপুরুষতা ওঁৎ পেতে আছে যে, এ ধরনের পরিবেশে নিতান্ত সহজে বোঝা যায় এমন সহজ কথাও চেঁচিয়ে না বললে কেউ কানে তোলে না।’ এ কথাটি তাহাকে আর কোনো দিন বিয়োগ করিতে দেখি নাই।

১৯৭১— কি অর্থ বহন করে এইসব মিলিত অক্ষর? যখন দেশ জুড়িয়া মুক্তিযুদ্ধ চলিতেছে— জাতি প্রসববেদনায় কাতরধ্বনি উচ্চারণ করিতেছে তখন একাত্তর শব্দের একটি অর্থ প্রবল ছিল— বাংলাদেশ স্বাধীন হইল। প্রায় সকলেই বলিতেছিলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রমাণ করিয়াছে মোহাম্মদ আলি জিন্নাহ প্রচারিত দ্বিজাতিতত্ত্ব মিথ্যা হইল। দেশ স্বাধীন হইবার পর কেহ কেহ একাত্তর সালের নতুন একটি অর্থ উদ্ধার করিতে প্রয়াস পাইলেন। এই অর্থবাদ অনুসারে ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাবে ভারতবর্ষের দুই প্রান্তে যে দুইটি মুসলমান-প্রধান রাষ্ট্রের রূপরেখা দেওয়া হইয়াছিল ১৯৭১ তাহাই সত্য প্রমাণ করিয়াছে। আহমদ ছফার মতে, এ দুই নম্বর অর্থটি আবিষ্কার যাহারা করিয়াছেন তাহারা সেই সামাজিক শ্রেণীরই প্রতিনিধি যে শ্রেণী এই দেশের অভ্যুদয়ের পর নিজেদের আসন হারাইয়া ফেলিয়াছিলেন।

এই দুই অর্থের কোনোটার সহিতই আহমদ ছফা গাঁটছড়া বাঁধেন নাই। তাহার চিন্তার এই দিকটি ‘নিতান্ত সহজে বোঝা যায় এমন সহজ কথা’ হইলেও তাহা খুব বেশি লোকে কিন্তু কানে তোলেন নাই। রাশেদ খান মেননের উপরের লেখাও তাহার একটি প্রমাণ। এই চিন্তা ছিল সাংবাদিকতার অধিক। এই চিন্তায় যুগান্তরের ঘূর্ণিপাক ধরা পড়িয়াছে। তিনি বলিতেন, ভারতবর্ষ কংগ্রেস-কথিত একজাতি যেমন নয়, তেমনি নয় জিন্নাহ সাহেবের দুই জাতির দেশও। আহমদ ছফার কথায়, ‘ভারতবর্ষ বহু জাতি, বহু ধর্ম, বহু বর্ণ এবং বহু ভাষার দেশ।’ তাহার মতে বাংলাদেশের জন্ম এই সহজ সত্যকেই নতুন করিয়া সপ্রমাণ করিয়াছে।

তিনি প্রশ্ন করিয়াছিলেন, ‘কংগ্রেসের দাবি মোতাবেক ভারতের সব জাতি মিলিয়ে একজাতি কথাটি যদি সত্য হয়, তাহলে একসার অগ্নিগিরির মতো ভারতবর্ষের বিভিন্ন অঞ্চলের জাতিসত্তাগুলো যে স্বাধিকার, স্বায়ত্তশাসন এবং কোথাও কোথাও স্বাধীনতার দাবিতে ফুঁসে উঠছে, সেই ঘটনাগুলো কিভাবে ব্যাখ্যা করব?’

বাংলাদেশ শব্দের যে অর্থ সেদিন ভারতরাষ্ট্রের কর্ণধারেরা করিতেছিলেন তাহার সারমর্ম ছিল এইরকম : জিন্নাহ সাহেবের দ্বিজাতিতত্ত্ব মিথ্যা প্রমাণিত হইয়াছে। কিন্তু ইহার অনুসিদ্ধান্ত ছিল অনেক। এক অনুসিদ্ধান্ত অনুসারে, ভারতবর্ষের সব জাতি মিলিয়া একটিই জাতি— নাম ভারতজাতি— কংগ্রেসের এই নীতিটি যথার্থ। বাংলাদেশের রণক্ষেত্র তাহার আরেকটি প্রমাণ বৈ নয়। ভারতপথিক মৌলানা আবুল কালাম আজাদ ১৯৭১ সালের একযুগ আগেই ভবিষ্যদ্বাণী করিয়া রাখিয়াছিলেন, ‘পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে বিস্তর প্রভেদ। আর কাহারও পক্ষেই একথা বলা সম্ভব নয় যে, এই দুই অংশের প্রভেদ ঘুচাইয়া তাহারা এক জাতি গঠন করিতে পারিবে।’ তিনি বিশদ বর্ণনা করিয়াছিলেন, ‘যে সব দেশ ভূগোল, অর্থনীতি, ভাষা ও সংস্কৃতির বিচারে পৃথক পৃথক দেশ বৈ নহে সে সব দেশ ধর্মের টানে একদেশ গঠন করিতে পারিবে এমন কথা যাহারা প্রচার করেন, জনসাধারণের সহিত তাহারা ভয়ানক প্রতারণা করেন।’ এই সত্য ভারতীয়। বাংলাদেশের সত্য দাঁড়াইয়াছিল অন্য এক জায়গায়। সত্য অনুসারে জিন্নাহর দ্বিজাতিতত্ত্ব মিথ্যা বলিয়া গান্ধী মহারাজের একজাতিতত্ত্ব সত্য— এমন কোনো কথা নাই। ভারত-বাংলাদেশ বন্ধুত্বের ভিত্তিমূলে ছিল এই দ্বিজাতিতত্ত্ব। অর্থাৎ এই প্রশ্নে একমত হওয়া। কিন্তু ভারতবর্ষ একজাতির দেশ না বহুজাতির মহাদেশ— এই প্রশ্নে বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে বরাবরই দ্বিমত পোষণ করিয়াছে। তাহাতে দুই দেশের বন্ধুত্বে ফাটল ধরিবার কোনো কারণ ঘটে নাই। বাংলাদেশের সহিত এক হইবার কোনো ব্যাকুলতা পশ্চিমবঙ্গে কি ত্রিপুরায় দেখা যায় নাই।

আহমদ ছফাও লিখিয়াছেন, ‘কিন্তু মজার কথা হল বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে ভারতের সঙ্গে যোগ দিল না, আলাদা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিশেবে মাথা তুলে দাঁড়াল।’ তিনি প্রশ্ন তুলিয়াছেন, ১৯৭১ সাল ‘কোন রাষ্ট্রনৈতিক সত্যকে মূর্তিমান করে তুলল?’ প্রশ্নটার উত্তরও তিনি যোগাইয়াছেন পাল্টা প্রশ্নের প্রকরণে : ‘ভারতবর্ষের সব জাতি মিলিয়ে একজাতি, এই নীতির অভ্রান্ততার কারণেই কি বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হয়েছে?’ উত্তর অবশ্যই, ‘না’। তাহার দ্বিতীয় প্রশ্নটি আরও রক্তাক্ত : ‘ভারতবর্ষের সব জাতি মিলিয়ে যদি একজাতি হয়, ভারতীয় রাষ্ট্রসত্তার ভেতরে এই যে জাতিসত্তাগুলোর সংগ্রাম তার সঙ্গে ভাষাভিত্তিক বাঙালি জাতীয়তার সমীকরণটি কোন বিন্দুতে স্থির করব?’

আহমদ ছফার লেখার যে অংশ এখানে উদ্ধার করিয়াছি তাহার রচনাকাল সেপ্টেম্বর-১৯৯৩। প্রায় বছরতিনেক পর— ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ তারিখে— রচা আরেক নিবন্ধে তিনি আরেকটু আগাইয়া গিয়াছিলেন : ‘বাংলাদেশে ভাষা আন্দোলন সৃষ্টির পর ভারতের আসাম, অন্ধ্র ইত্যাদি অঞ্চলে ভাষা আন্দোলন হয়েছে। এখানে স্বায়ত্তশাসনের সংগ্রাম জয়যুক্ত হওয়ার পর ভারতের নানা রাজ্য স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে সংগ্রাম করতে নেমেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর অনেক অঞ্চলে ভারতের জনগণ স্বাধীনতার দাবি উত্থাপন করছেন। ফলকথা এই যে, বাংলাদেশের জনগণের সংগ্রাম ভারতীয় জনগণের সংগ্রামকে অনেকদূর পর্যন্ত পথ দেখিয়েছে।’ আহমদ ছফা এই বিপ্লবের স্বপ্নও দেখিয়াছিলেন। তাহার মতে, বাংলাদেশের মুক্তি ভারতের মুক্তি সম্ভব করিবার পথ পর্যন্ত দেখাইয়াছিল।

এই নিবন্ধে আমার যাহা বলার তাহা একপ্রকার শেষ হইয়াছে। কিন্তু লেখাটা জমাট করিবার জন্য কি করা যায়? এক কাজ করি। রাশেদ খান মেননের কথা দিয়াই আমার এই নাতিদীর্ঘ লেখার উপসংহার করি।

কিন্তু আহমদ ছফার বিপ্লবী হবার সাধ পূরণ হয়নি। খুব অল্প সময়ের মধ্যে ঐ বিপ্লব পথ হারিয়েছিল। আহমদ ছফা ঐ ধারণাতেও খুব বড় ধরনের আঘাত পেয়েছিলেন। এমনিতেই খেয়ালি এই মানুষটি আরও খেয়ালি হয়ে গিয়েছিলেন। তবে সেটা একদিক দিয়ে ভালই হয়েছিল বলে মনে হয়। তা না হলে হয়তো আহমদ ছফা বিপ্লবের সন্ধানেই ব্যস্ত থাকতেন। এ দেশের সাহিত্যে যে অবদান তিনি রেখে গেছেন সেটা বোধ হয় বিশেষ জানা যেত না। ‘গণকণ্ঠে’র উপ-সম্পাদকীয়ের বিপ্লবী কথাবার্তায় আহমদ ছফার বিশেষ বৈশিষ্ট্যের রচনাশৈলী আড়ালে পড়ে যেত।

আহমদ ছফার লেখার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে যে, তিনি তার ঐ লেখনীর মধ্যেও তার সমাজ সংবেদনশীল মনটিকে গোপন করেননি। অনেক সময় ঐ লেখায় নিজেকে এবং অন্যকে বাধা দিতে গিয়েও এক ধরনের পাগলাটে আচরণের প্রকাশ ঘটিয়েছেন। কিন্তু তার মাঝে যে সমাজ-সচেতন দার্শনিকতার দেখা পাওয়া যায় সেটা লক্ষ্য না করে উপায় থাকে না।

দোহাই

১. আহমদ ছফা, বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস  (ঢাকা : প্রকাশ ভবন, ১৩৭৯)।

২. ——, ‘বাংলাদেশকে যেভাবে দেখি,’ আমার কথা ও অন্যান্য প্রবন্ধ, নূরুল আনোয়ার সম্পাদিত (ঢাকা : উত্তরণ [মাওলা ব্রাদার্স], ২০০২), পৃ. ১০০-১০৩।

৩. ——, ‘আওয়ামী বুদ্ধিজীবীদের একাংশ,’ আহমদ ছফা রচনাবলি, ৫ম খণ্ড, নূরুল আনোয়ার সম্পাদিত (ঢাকা : খান ব্রাদার্স অ্যান্ড কোম্পানি, ২০০৮), পৃ. ৩১২-৩১৪।

৪. রাশেদ খান মেনন, ‘আহমদ ছফা : প্রথার বাইরের মানুষ,’ বই, বর্ষ ৩৯, সংখ্যা ১১ (জুন ২০০৮), পৃ. ৮৩-৮৫।

৫. গৌরী আইয়ুব, ‘শিবনারায়ণ রায় বন্ধুবরেষু,’ আমাদের দুজনের কথা এবং অন্যান্য : রচনাসংগ্রহ (কলকাতা : দে’জ পাবলিশিং, ১৪২১), পৃ. ১৬০-১৬৯।

৬. Maulana Abul Kalam Azad, India Wins Freedom : the Complete Version (Himayatnagar Hyderabad : Orient Longman, 1988).

     লেখক : শিক্ষাবিদ।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা