শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ জুলাই, ২০১৬

আহমদ ছফার জাতি : রক্ত দিয়ে চিন্তা

সলিমুল্লাহ খান
আহমদ ছফা
প্রিন্ট ভার্সন
আহমদ ছফার জাতি : রক্ত দিয়ে চিন্তা

‘বাংলাদেশের জনগণের সংগ্রাম ভারতীয় জনগণের সংগ্রামকে অনেকদূর পর্যন্ত পথ দেখিয়েছে।’ আহমদ ছফা আগামীকাল ২৮ জুলাই— মহান লেখক আহমদ ছফার অকাল মৃত্যুদিবস। অনেকেই জানেন ২০০১ সালের এইদিনে তিনি ঢাকায় দেহত্যাগ করিয়াছিলেন। এখন তিনি মিরপুর বুদ্ধিজীবী গোরস্তানের পাশের সাধারণ গোরস্তানে শায়িত আছেন। আহমদ ছফার অগস্ত্যযাত্রার গোটা তিন বছর আগে প্রয়াত হইয়াছিলেন পশ্চিমবঙ্গের খ্যাতনাম্নী বুদ্ধিজীবী শ্রীমতী গৌরী আইয়ুব (পৈতৃক নাম ‘দত্ত’)। তিনি একদা এক জায়গায় লিখিয়াছিলেন, ‘স্থান-কাল-পাত্রের মধ্যে কাল সম্বন্ধেই আমাদের স্মৃতি সবচেয়ে দুর্বল।’ কথাটা আমার ক্ষেত্রেও একবার অক্ষরে অক্ষরে সত্য প্রমাণিত হইয়াছিল।

বিগত ৩০ জুন ছিল আহমদ ছফার ৭৪ বারের জন্মদিন। ঐ দিনের সম্মানে রচা এক নিবন্ধে আমি উল্লেখ করিয়াছিলাম, ‘আহমদ ছফা মৃত্যুমুখে পতিত হইয়াছিলেন ২০০১ সালের ২৮ জুলাই। সেদিন সন্ধ্যায়— অস্তগামী সূর্য অস্তমিত হইবার অনেক পরে— তাহাকে মাটি দিয়া আসিয়াছিলাম মিরপুর বুদ্ধিজীবী গোরস্তানের ডানপাশে সামান্য এক কবরে।’ আহমদ ছফা কবর পাইয়াছিলেন প্রকৃত প্রস্তাবে সেদিন নহে, তাহার পরদিন— অর্থাৎ ২৯ জুলাই। ‘কাল সম্বন্ধেই আমাদের স্মৃতি সবচেয়ে দুর্বল’— এ কথা আবারও সত্য হইল। আহমদ ছফা পরিবারের দ্বিতীয় লেখক প্রতিভাবান নূরুল আনোয়ার এই অপরাধে আমাকে একদিন ভালো ভর্ত্সনা করিয়াছেন। এই ভর্ত্সনা আমার প্রাপ্য হইয়াছিল। আমি তাহার ঋণ স্বীকার করি।

আহমদ ছফার স্মৃতি তর্পণ করিতে বসিয়া স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ রাশেদ খান মেনন একদা লিখিয়াছিলেন, ‘অবিন্যস্ত কেশরাশি, সাধারণ বেশভূষা, সাধারণ বাস, এমনকি কথাবার্তাতেও অতি সাধারণভাবে কঠোর সত্যের উচ্চারণ আহমদ ছফাকে বিশেষ বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত করেছিল।’ ঈশ্বরকে ধন্যবাদ, শ্রীমান নূরুল আনোয়ারও তাহার কাকার এই বৈশিষ্ট্যটি যেনবা উত্তরাধিকারসূত্রে লাভ করিয়াছেন। আল্লাহতায়ালা তাহার হায়াত দারাজ করুন।

রাশেদ খান মেনন একটু অধিক গিয়াছেন। তাহার মতে, ‘আহমদ ছফা প্রথাগত মানুষ ছিলেন না, তিনি বরং প্রথাকে অস্বীকার করেই চলতেন। নিজের জীবনেও বিশেষ শৃঙ্খলা ছিল না তার। কিন্তু যখন তার লেখায় ফুল, বৃক্ষ, পাখি, প্রকৃতির বর্ণনা করেছেন তখন তার মধ্যে যে অপার শৃঙ্খলা তাকে তিনি তুলে নিয়ে এসেছেন নিপুণভাবে তার লেখায়। প্রকৃতির এই শৃঙ্খলা তাকে মুগ্ধ করেছে। তিনি ঐ প্রকৃতির বর্ণ, গন্ধ, স্পর্শের মধ্য দিয়ে জীবনকে আস্বাদন করতে পেরেছেন।’ রাশেদ খান মেননের এই বক্তব্যের সহিত আপনারা অনেকেই পরিচিত। আমিও বিনাবাক্যে ইহার সহিত একমত হইতে পারি।

এই কথার পর পরই মেনন সাহেব লিখিয়াছেন, ‘এসবের পরও তাকে দেখা যায় একজন সাংবাদিক হিসেবে।’ তিনি আহমদ ছফার আরও অনেক গুণের কথা, কীর্তির কাহিনী স্মরণ করিয়া পরম সহৃদয়তার পরিচয় দিয়াছেন। তিনি বিশেষ করিয়া উল্লেখ করিয়াছেন ‘জার্মান সাহিত্য সম্পর্কে তার জ্ঞান ও ভালোবাসা’র কথা। ‘আহমদ ছফা : প্রথার বাইরের মানুষ’ নামের এই নিবন্ধে মেনন পরিতাপ করিয়াছেন, ‘বাংলাদেশের সাহিত্য, বাংলাদেশের মননজগৎ ও বুদ্ধিবৃত্তিক পরিমণ্ডল তাকে হারিয়ে অনেকখানি রিক্ত হয়ে পড়েছে।’ রাশেদ খান মেনন কথিত এই সুসমাচারের সত্যতায় মোটেও সংশয় নাই আমার। নতুন কথা শুধু একটাই জিজ্ঞাসা করিতে ইচ্ছা করে : আহমদ ছফাকে নিছক সাংবাদিক কিংবা সাহিত্য ব্যবসায়ী বলিয়া বর্ণনা করিলে বাংলাদেশের মননজগতে বা বুদ্ধিবৃত্তির পরিমণ্ডলে তাহার যে সত্যকারের দান তাহার কতটুকুই বা স্বীকার করা হয়!

কে কি মনে করিবেন জানি না, আমি এমন কোনো ভুবনবিহারী মানুষ নহি। তবু বলিতে চাই, আহমদ ছফার সহিত তুলনা করা যায় এমন কোনো দ্বিতীয় মানুষের দেখা আমি গরিব এই বাংলামুলুকে পাই নাই। আমি দেখিয়াছি, তাহার ধ্যান জ্ঞান সাধনার একটা বড় অংশ জুড়িয়া ছিল বাংলাদেশের মানুষ— তাহার জাতি, স্বাধীনতা ও নিয়তি। ১৯৭১ সাল বা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ আহমদ ছফারও একপ্রকার নতুন জন্ম নিশ্চিত করিয়াছিল বলিলে বেশি বলা হইবে না। এই অভিজ্ঞতা তাহার চিন্তায় নতুন নতুন উপাদান যোগ করিতেছিল। সেই চিন্তার অধিকার বিনামূল্যে দূরের কথা, একান্ত ন্যায্যমূল্যেও পাওয়া যায় নাই। ১৯৭২ সালের নভেম্বর নাগাদ রচা এক নিবন্ধে তিনি যোগ করিয়াছিলেন, ‘আমরা এমন একযুগে বাস করছি, যখন রক্ত দিয়েই চিন্তা করতে বাধ্য হচ্ছি। চারদিকে এত অন্যায়, অবিচার, এত মূঢ়তা এবং কাপুরুষতা ওঁৎ পেতে আছে যে, এ ধরনের পরিবেশে নিতান্ত সহজে বোঝা যায় এমন সহজ কথাও চেঁচিয়ে না বললে কেউ কানে তোলে না।’ এ কথাটি তাহাকে আর কোনো দিন বিয়োগ করিতে দেখি নাই।

১৯৭১— কি অর্থ বহন করে এইসব মিলিত অক্ষর? যখন দেশ জুড়িয়া মুক্তিযুদ্ধ চলিতেছে— জাতি প্রসববেদনায় কাতরধ্বনি উচ্চারণ করিতেছে তখন একাত্তর শব্দের একটি অর্থ প্রবল ছিল— বাংলাদেশ স্বাধীন হইল। প্রায় সকলেই বলিতেছিলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রমাণ করিয়াছে মোহাম্মদ আলি জিন্নাহ প্রচারিত দ্বিজাতিতত্ত্ব মিথ্যা হইল। দেশ স্বাধীন হইবার পর কেহ কেহ একাত্তর সালের নতুন একটি অর্থ উদ্ধার করিতে প্রয়াস পাইলেন। এই অর্থবাদ অনুসারে ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাবে ভারতবর্ষের দুই প্রান্তে যে দুইটি মুসলমান-প্রধান রাষ্ট্রের রূপরেখা দেওয়া হইয়াছিল ১৯৭১ তাহাই সত্য প্রমাণ করিয়াছে। আহমদ ছফার মতে, এ দুই নম্বর অর্থটি আবিষ্কার যাহারা করিয়াছেন তাহারা সেই সামাজিক শ্রেণীরই প্রতিনিধি যে শ্রেণী এই দেশের অভ্যুদয়ের পর নিজেদের আসন হারাইয়া ফেলিয়াছিলেন।

এই দুই অর্থের কোনোটার সহিতই আহমদ ছফা গাঁটছড়া বাঁধেন নাই। তাহার চিন্তার এই দিকটি ‘নিতান্ত সহজে বোঝা যায় এমন সহজ কথা’ হইলেও তাহা খুব বেশি লোকে কিন্তু কানে তোলেন নাই। রাশেদ খান মেননের উপরের লেখাও তাহার একটি প্রমাণ। এই চিন্তা ছিল সাংবাদিকতার অধিক। এই চিন্তায় যুগান্তরের ঘূর্ণিপাক ধরা পড়িয়াছে। তিনি বলিতেন, ভারতবর্ষ কংগ্রেস-কথিত একজাতি যেমন নয়, তেমনি নয় জিন্নাহ সাহেবের দুই জাতির দেশও। আহমদ ছফার কথায়, ‘ভারতবর্ষ বহু জাতি, বহু ধর্ম, বহু বর্ণ এবং বহু ভাষার দেশ।’ তাহার মতে বাংলাদেশের জন্ম এই সহজ সত্যকেই নতুন করিয়া সপ্রমাণ করিয়াছে।

তিনি প্রশ্ন করিয়াছিলেন, ‘কংগ্রেসের দাবি মোতাবেক ভারতের সব জাতি মিলিয়ে একজাতি কথাটি যদি সত্য হয়, তাহলে একসার অগ্নিগিরির মতো ভারতবর্ষের বিভিন্ন অঞ্চলের জাতিসত্তাগুলো যে স্বাধিকার, স্বায়ত্তশাসন এবং কোথাও কোথাও স্বাধীনতার দাবিতে ফুঁসে উঠছে, সেই ঘটনাগুলো কিভাবে ব্যাখ্যা করব?’

বাংলাদেশ শব্দের যে অর্থ সেদিন ভারতরাষ্ট্রের কর্ণধারেরা করিতেছিলেন তাহার সারমর্ম ছিল এইরকম : জিন্নাহ সাহেবের দ্বিজাতিতত্ত্ব মিথ্যা প্রমাণিত হইয়াছে। কিন্তু ইহার অনুসিদ্ধান্ত ছিল অনেক। এক অনুসিদ্ধান্ত অনুসারে, ভারতবর্ষের সব জাতি মিলিয়া একটিই জাতি— নাম ভারতজাতি— কংগ্রেসের এই নীতিটি যথার্থ। বাংলাদেশের রণক্ষেত্র তাহার আরেকটি প্রমাণ বৈ নয়। ভারতপথিক মৌলানা আবুল কালাম আজাদ ১৯৭১ সালের একযুগ আগেই ভবিষ্যদ্বাণী করিয়া রাখিয়াছিলেন, ‘পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে বিস্তর প্রভেদ। আর কাহারও পক্ষেই একথা বলা সম্ভব নয় যে, এই দুই অংশের প্রভেদ ঘুচাইয়া তাহারা এক জাতি গঠন করিতে পারিবে।’ তিনি বিশদ বর্ণনা করিয়াছিলেন, ‘যে সব দেশ ভূগোল, অর্থনীতি, ভাষা ও সংস্কৃতির বিচারে পৃথক পৃথক দেশ বৈ নহে সে সব দেশ ধর্মের টানে একদেশ গঠন করিতে পারিবে এমন কথা যাহারা প্রচার করেন, জনসাধারণের সহিত তাহারা ভয়ানক প্রতারণা করেন।’ এই সত্য ভারতীয়। বাংলাদেশের সত্য দাঁড়াইয়াছিল অন্য এক জায়গায়। সত্য অনুসারে জিন্নাহর দ্বিজাতিতত্ত্ব মিথ্যা বলিয়া গান্ধী মহারাজের একজাতিতত্ত্ব সত্য— এমন কোনো কথা নাই। ভারত-বাংলাদেশ বন্ধুত্বের ভিত্তিমূলে ছিল এই দ্বিজাতিতত্ত্ব। অর্থাৎ এই প্রশ্নে একমত হওয়া। কিন্তু ভারতবর্ষ একজাতির দেশ না বহুজাতির মহাদেশ— এই প্রশ্নে বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে বরাবরই দ্বিমত পোষণ করিয়াছে। তাহাতে দুই দেশের বন্ধুত্বে ফাটল ধরিবার কোনো কারণ ঘটে নাই। বাংলাদেশের সহিত এক হইবার কোনো ব্যাকুলতা পশ্চিমবঙ্গে কি ত্রিপুরায় দেখা যায় নাই।

আহমদ ছফাও লিখিয়াছেন, ‘কিন্তু মজার কথা হল বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে ভারতের সঙ্গে যোগ দিল না, আলাদা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিশেবে মাথা তুলে দাঁড়াল।’ তিনি প্রশ্ন তুলিয়াছেন, ১৯৭১ সাল ‘কোন রাষ্ট্রনৈতিক সত্যকে মূর্তিমান করে তুলল?’ প্রশ্নটার উত্তরও তিনি যোগাইয়াছেন পাল্টা প্রশ্নের প্রকরণে : ‘ভারতবর্ষের সব জাতি মিলিয়ে একজাতি, এই নীতির অভ্রান্ততার কারণেই কি বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হয়েছে?’ উত্তর অবশ্যই, ‘না’। তাহার দ্বিতীয় প্রশ্নটি আরও রক্তাক্ত : ‘ভারতবর্ষের সব জাতি মিলিয়ে যদি একজাতি হয়, ভারতীয় রাষ্ট্রসত্তার ভেতরে এই যে জাতিসত্তাগুলোর সংগ্রাম তার সঙ্গে ভাষাভিত্তিক বাঙালি জাতীয়তার সমীকরণটি কোন বিন্দুতে স্থির করব?’

আহমদ ছফার লেখার যে অংশ এখানে উদ্ধার করিয়াছি তাহার রচনাকাল সেপ্টেম্বর-১৯৯৩। প্রায় বছরতিনেক পর— ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ তারিখে— রচা আরেক নিবন্ধে তিনি আরেকটু আগাইয়া গিয়াছিলেন : ‘বাংলাদেশে ভাষা আন্দোলন সৃষ্টির পর ভারতের আসাম, অন্ধ্র ইত্যাদি অঞ্চলে ভাষা আন্দোলন হয়েছে। এখানে স্বায়ত্তশাসনের সংগ্রাম জয়যুক্ত হওয়ার পর ভারতের নানা রাজ্য স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে সংগ্রাম করতে নেমেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর অনেক অঞ্চলে ভারতের জনগণ স্বাধীনতার দাবি উত্থাপন করছেন। ফলকথা এই যে, বাংলাদেশের জনগণের সংগ্রাম ভারতীয় জনগণের সংগ্রামকে অনেকদূর পর্যন্ত পথ দেখিয়েছে।’ আহমদ ছফা এই বিপ্লবের স্বপ্নও দেখিয়াছিলেন। তাহার মতে, বাংলাদেশের মুক্তি ভারতের মুক্তি সম্ভব করিবার পথ পর্যন্ত দেখাইয়াছিল।

এই নিবন্ধে আমার যাহা বলার তাহা একপ্রকার শেষ হইয়াছে। কিন্তু লেখাটা জমাট করিবার জন্য কি করা যায়? এক কাজ করি। রাশেদ খান মেননের কথা দিয়াই আমার এই নাতিদীর্ঘ লেখার উপসংহার করি।

কিন্তু আহমদ ছফার বিপ্লবী হবার সাধ পূরণ হয়নি। খুব অল্প সময়ের মধ্যে ঐ বিপ্লব পথ হারিয়েছিল। আহমদ ছফা ঐ ধারণাতেও খুব বড় ধরনের আঘাত পেয়েছিলেন। এমনিতেই খেয়ালি এই মানুষটি আরও খেয়ালি হয়ে গিয়েছিলেন। তবে সেটা একদিক দিয়ে ভালই হয়েছিল বলে মনে হয়। তা না হলে হয়তো আহমদ ছফা বিপ্লবের সন্ধানেই ব্যস্ত থাকতেন। এ দেশের সাহিত্যে যে অবদান তিনি রেখে গেছেন সেটা বোধ হয় বিশেষ জানা যেত না। ‘গণকণ্ঠে’র উপ-সম্পাদকীয়ের বিপ্লবী কথাবার্তায় আহমদ ছফার বিশেষ বৈশিষ্ট্যের রচনাশৈলী আড়ালে পড়ে যেত।

আহমদ ছফার লেখার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে যে, তিনি তার ঐ লেখনীর মধ্যেও তার সমাজ সংবেদনশীল মনটিকে গোপন করেননি। অনেক সময় ঐ লেখায় নিজেকে এবং অন্যকে বাধা দিতে গিয়েও এক ধরনের পাগলাটে আচরণের প্রকাশ ঘটিয়েছেন। কিন্তু তার মাঝে যে সমাজ-সচেতন দার্শনিকতার দেখা পাওয়া যায় সেটা লক্ষ্য না করে উপায় থাকে না।

দোহাই

১. আহমদ ছফা, বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস  (ঢাকা : প্রকাশ ভবন, ১৩৭৯)।

২. ——, ‘বাংলাদেশকে যেভাবে দেখি,’ আমার কথা ও অন্যান্য প্রবন্ধ, নূরুল আনোয়ার সম্পাদিত (ঢাকা : উত্তরণ [মাওলা ব্রাদার্স], ২০০২), পৃ. ১০০-১০৩।

৩. ——, ‘আওয়ামী বুদ্ধিজীবীদের একাংশ,’ আহমদ ছফা রচনাবলি, ৫ম খণ্ড, নূরুল আনোয়ার সম্পাদিত (ঢাকা : খান ব্রাদার্স অ্যান্ড কোম্পানি, ২০০৮), পৃ. ৩১২-৩১৪।

৪. রাশেদ খান মেনন, ‘আহমদ ছফা : প্রথার বাইরের মানুষ,’ বই, বর্ষ ৩৯, সংখ্যা ১১ (জুন ২০০৮), পৃ. ৮৩-৮৫।

৫. গৌরী আইয়ুব, ‘শিবনারায়ণ রায় বন্ধুবরেষু,’ আমাদের দুজনের কথা এবং অন্যান্য : রচনাসংগ্রহ (কলকাতা : দে’জ পাবলিশিং, ১৪২১), পৃ. ১৬০-১৬৯।

৬. Maulana Abul Kalam Azad, India Wins Freedom : the Complete Version (Himayatnagar Hyderabad : Orient Longman, 1988).

     লেখক : শিক্ষাবিদ।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
সর্বশেষ খবর
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলিংহ্যামের গোলে জুভেন্তাসকে হারাল রিয়াল
বেলিংহ্যামের গোলে জুভেন্তাসকে হারাল রিয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা