শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ আগস্ট, ২০১৬

কাঁদো জাতি কাঁদো

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড : ষড়যন্ত্রের নানাদিক

প্রফেসর ড. আবু সাইয়িদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড : ষড়যন্ত্রের নানাদিক

বাঙালি জাতি-রাষ্ট্রের পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু বাঙালি জাতির নয়, বিশ্বের নিপীড়িত, নির্যাতিত, দুঃখী মানুষের কণ্ঠস্বর ও মুক্তির প্রতীক। সে কারণে তার হত্যাকাণ্ডের ক্যানভাস বিশাল ও বিস্তৃত। জাতিক ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়। জাতিকভাবে সুনির্দিষ্টভাবে কয়েকটি বিষয় প্রধান হয়ে আসে। বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা  যেখানে শোষণ ও সাম্প্রদায়িকতার কোনো স্থান হবে না। দুঃখী মানুষের মুক্তি এই লক্ষ্যে তিনি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন; ঘুণেধরা প্রচলিত রাষ্ট্র কাঠামো এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন, বিচার ও প্রথাসিদ্ধ শৃঙ্খলা বাহিনীকে ভেঙে জনগণের কল্যাণকর নতুন আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থাপনা। তিনি বলতেন, ‘আমার সেনাবাহিনী হবে পিপলস্ আর্মি।’ ১. বিদ্যমান ঘুণেধরা আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূর করে সরাসরি জনগণের কাছে জবাবদিহি হতে পারে এমন একটি প্রশাসনিক ব্যবস্থা কার্যকর করা। কারণ এই আমলাতন্ত্র বঙ্গবন্ধুর কথায় ‘ঘুণেধরা, দুর্নীতিপূর্ণ এবং জনগণকে হয়রানি করার জন্য।’ সেজন্য প্রত্যেক স্তরে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের ক্ষমতা দিয়ে আমলাদের তাদের অধীনস্থ করার পদক্ষেপ নেন। জনগণের কাছে প্রশাসনকে জবাবদিহি করা। এর ফলে ব্রিটিশ-পাকিস্তানে প্রশিক্ষিত আমলাতন্ত্রে বিরাট অভিঘাত তৈরি হয়। ২. তৎকালীন বাংলাদেশে সামরিক বাহিনীতে পাকিস্তান প্রত্যাগত সেনা-অফিসারদের সংখ্যাই ছিল বেশি। কিছু ব্যতিক্রম ব্যতীত অধিকাংশই ছিল পাকিস্তানি মানসিকতায় আচ্ছন্ন। পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর জৌলস ও কর্তৃত্ব তাদেরকে পুরনো স্বপ্নযুগে বারবার পিছু টেনে রেখেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধে উজ্জীবিত বা তাড়িত ছিল না। বরং মুক্তিযোদ্ধা সেনা-অফিসারদের বঙ্গবন্ধু পদোন্নতি দেওয়ার ফলে পাকিস্তান  থেকে ফেরত আসা অধিকাংশ সেনা-অফিসার ছিল বিক্ষুব্ধ। বঙ্গবন্ধু হত্যার সময় তারা এগিয়ে আসেনি, বরং তারা ছিল উল্লসিত এবং তাদের মুখে ছিল পাকিস্তানের স্লোগান ‘জিন্দাবাদ’। ৩. বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে সবচেয়ে ক্রিয়াশীল ছিল স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি। তারা দেশে এবং বিদেশে মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে ব্যাপক অপপ্রচার চালায়। মুসলিম বাংলা স্লোগান দিয়ে ওই নামে বেতার স্থাপন করে মিথ্যাচার ও কুৎসা রটায়। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জুলফিকার আলী ভুট্টো মধ্যপ্রাচ্যের অধিকাংশ মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে একযোগে বাংলাদেশবিরোধী প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্যে অপতত্পরতা চালায়। স্বাধীনতাবিরোধী চক্র ‘পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার’ নামে অঘোষিত যুদ্ধে নামে। লক্ষ্য স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ যেন অকার্যকর ও ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হয়। ৪. মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই মুজিব নগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমেদ রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশে স্বাধীনতা যাতে অর্জিত না হয় সেই লক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তা ও গোয়েন্দা সংস্থা সি আই-এর সঙ্গে গোপন যোগাযোগ স্থাপন করে। হেনরি কিসেঞ্জার লিখিত ‘হোয়াইট হাউস ইয়ার্স’ বইতে দেখা যায় মোশতাক ও তার সহচরবৃন্দ কমপক্ষে ১৩ বার তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নীতি ছিল স্বাধীন বাংলাদেশ নয়, বড়জোর পাকিস্তানের সঙ্গে একটি কনফেডারেশন গঠন। মোশতাক এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই চক্রান্ত সফল হয়নি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দৃঢ়ভাবে পাকিস্তানকে সমর্থন করে। গোপনে অস্ত্র, অর্থ এমনকি যুদ্ধের শেষদিকে পারমাণবিক নৌ-যুদ্ধবহর বঙ্গোপসাগরের দিকে ধাবিত করে যেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা নস্যাৎ করা যায়। ৫। বঙ্গবন্ধু জমির সিলিং নির্ধারণ ও দেশজ শিল্প স্থাপনে ৩ কোটি টাকার অধিক বিনিয়োগ না করার সীমা বেঁধে দেন। কলকারখানা জাতীয়করণ করেন। ফলে ভূস্বামী, ধনীক ও বণিক শ্রেণি একযোগে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের সঙ্গে হাত মেলায়। ৬. বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে  আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, প্রতিবিপ্লবী শক্তির নাশকতামূলক তত্পরতা। চীনপন্থিরা নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে এবং সারা দেশে খুন, হত্যা, নাশকতা, থানা ও ফাঁড়ি লুট, অগ্নিসংযোগ ঘটিয়ে অরজাকতা সৃষ্টির অপপ্রয়াস নেয়। অন্যদিকে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের কথা স্লোগানে বললেও তাদের হটকারী কাজের পরিণতি প্রতিবিপ্লবীদের শক্তিশালী করে। মূলত জাসদ গঠিত হয়েছিল মুজিব বাহিনীর চৌকষ, মেধাসম্পন্ন মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে। যেখানে প্রয়োজন ছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের পুনর্গঠন ও পুনর্বাসন কাজে অংশগ্রহণ, জাতীয় স্বাধীনতার সার্বভৌমত্বকে সুসংহত করার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর হাতকে শক্তিশালী করা, সেক্ষেত্রে তারা সশস্ত্রভাবে বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে মাঠে নামে। এদের মধ্যে একটি অংশ যেসব নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড করেছে তা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড প্রণোদনায় উৎসাহিত করেছে। তারা গণবাহিনী সৃষ্টি করেছে। সামরিক বাহিনীর মধ্যে বিদ্রোহের উসকানি দিয়েছে। ৭. বঙ্গবন্ধু দুর্নীতি উচ্ছেদ, কালোবাজারি, মুনাফাখোর ও দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। এদের শাস্তির  জন্যে তিনি প্রকাশ্যে ‘ফায়ারিং স্কোয়াড’ আইন প্রণয়নের ঘোষণা করেন। ফলে অসৎ আমলা, দেশপ্রেমহীন সেনাবাহিনীর ক্ষুদ্রাংশ, রাজনীতিবিদ ও  শোষকদের মৃত্যুঘণ্টা বেজে ওঠে। তারা মরিয়া হয়ে বঙ্গবন্ধুকে উত্খাতের জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করে। দেশের নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য দুষ্প্র্রাপ্য করে তোলে। অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পি.এল-৪৮০ অধীনে জাহাজ বোঝাই যে খাদ্য বাংলাদেশে আসছিল তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চক্রান্তে অন্যদিকে ঘুরে যায়। দেশে খাদ্যসংকট তৈরি হয়। এই খাদ্য সংকটের পেছনে ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাজনীতিবিদ, সচিব পর্যায়ের আমলা,  শিল্পপতি ও ধনিকচক্র। এই অবস্থায় খুনি রশিদ-ফারুক-এর ভিডিও ভাষ্য মতে উপ-সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমানের মদদে এবং খন্দকার মোশতাকের নেতৃত্বে বাঙালি জাতি রাষ্ট্রের পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়। হত্যার বিচার হয়েছে, কিন্তু হত্যাকাণ্ডের বিচার আজও হয়নি। 

লেখক : ৭২ খসড়া সংবিধান প্রণেতা ও সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি
প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি