শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

দ্রুত সময় পেরিয়ে যাচ্ছে

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দ্রুত সময় পেরিয়ে যাচ্ছে

অপ্রতিরোধ্য ক্ষমতার অধিকারী ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান, তার প্রায় প্রতিটি বক্তব্যেই সরাসরি অথবা ইঙ্গিতে প্রায়শই বলে থাকেন, বাংলাদেশের অপর একটি জোটের প্রধান দেশের এই অন্তহীন অগ্রগতি প্রতিহত করতে চান বলেই দেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গির পৃষ্ঠপোষকতা করে উন্নয়নের স্রোতধারাকে স্তব্ধ করে দেওয়ার প্রচেষ্টায় লিপ্ত আছেন। অন্যদিকে ২০ দলীয় জোটের প্রধান এখন বলা শুরু করেছেন, এই জঙ্গি-সন্ত্রাস সবই নাকি সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায়!  কী অদ্ভুত— আশ্চর্যজনক! কী স্ব-বিরোধী রাজনৈতিক চেতনায় পরিচালিত এই দেশ! দেশের কোনো ক্রান্তিলগ্নেই দুই শীর্ষ নেত্রী অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের চর্চার আবর্ত থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন না।

হলি আর্টিজানের অতর্কিত জঙ্গি আক্রমণ এবং শোলাকিয়ায় আক্রমণের অপচেষ্টাকে বিনষ্ট করার প্রাক্কালে জঙ্গি তত্পরতার উদ্যোগগুলোর ধরন দেখে প্রতীয়মান হয়েছিল, তাদের সাংগঠনিক অবকাঠামো ও প্রস্তুতি সুদৃঢ়। এই আশঙ্কায় সুশীল সমাজ থেকে শুরু করে সবারই একটি দাবি ছিল; সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে একটি গোলটেবিল বৈঠক। শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, কবি-সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক জগতের প্রথিতযশা ব্যক্তিবর্গকে এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত করে সেটি হতে পারত। এর উদ্দেশ্য পানকৌড়ির মতো ডুব দিয়ে সমস্যার মূল উপাত্তগুলোকে তুলে আনা, সন্ত্রাসী জঙ্গিদের বক্ষ বিদীর্ণ করে, জাতির ইস্পাতকঠিন ঐক্য সৃষ্টি করে জানান দেওয়া যে, জাতীয় প্রয়োজনে আমরা সবাই এক ও অভিন্ন সুরে কথা বলতে পারি। এ ব্যাপারে আমিও নিবন্ধে লিখেছিলাম, টকশোতেও প্রত্যয় দৃঢ়কণ্ঠে জানিয়েছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্য এ জাতির, দুর্ভাগ্য এদেশের প্রান্তিক জনতার! গোলটেবিল তো হলোই না, দুই জোট নেত্রী ও তাদের পারিষদবর্গ পরস্পরের বিরুদ্ধে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের আবর্তের অন্ধকার গণ্ডিতেই রয়ে গেলেন!

বাংলাদেশে এই জঙ্গি-সন্ত্রাসের প্রারম্ভিক পর্যায়ে বেগম খালেদা জিয়া কুম্ভিরাশ্রু বর্ষণ করে অতীতের সমস্ত তিক্ততা ভুলে গোলটেবিল বৈঠকে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার দাবি জানিয়ে একটা নাটকীয়তা প্রদর্শন করেছিলেন। তার এই কুম্ভিরাশ্রু যে তার হৃদয়ের নিষ্কলুষ আন্তরিকতার বহিঃপ্রকাশ নয়, এটি দেশের মানুষের কাছে প্রমাণ হলো, যখন এই পরিস্থিতিকে কেন্দ্র করে তিনি মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবি তুললেন। অন্যদিকে অপ্রতিরোধ্য ক্ষমতার অধিকারিণী সরকারি জোটের নেত্রীর দাম্ভিকতা ক্রমেই অসহ্যভাবে জনগণের কাছে প্রতিভাত হতে লাগল।

আবার গোড়ার কথায় আসি। বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির জন্য খালেদা জিয়াই ‘একমাত্র’ দায়ী— এই অভিযোগের সঙ্গে আমি একমত নই। বাংলাদেশের উন্নয়নের অন্যতম প্রতিবন্ধক তার চারপাশে নীতিহীন ভ্রান্ত বাম, মানবতা-বিরোধী গণবাহিনীর প্রেতাত্মা, স্তাবক পারিষদ এবং তাকে আঁকড়ে ধরা বিবেক-বিবর্জিত মানিপ্লান্টরা। মধ্যাহ্নের প্রদীপ্ত সূর্যরশ্মির মতোই এটা আজ প্রতিভাত। আজকের আওয়ামী লীগ মুখে যা-ই বলুক, চিন্তা-চেতনা ও মননশীলতায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে লালন করে না। স্তুতি, মোসাহেবী— বিশেষ করে দুর্নীতিকে যারা ঘৃণা করেন, বঙ্গবন্ধুর চেতনায় আজও যারা উজ্জীবিত ও উদ্বেলিত— নিজ দলের মধ্যে তারা আজ অচ্যুত। ভ্রান্ত বামেরা এমনভাবে তার মগজ ধোলাই করেছে যে, আওয়ামী  লীগ নামক সংগঠনটির জন্ম যেন গণতান্ত্রিক মৌলিক আদর্শের ভিত্তিতে হয়নি! হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শামসুল হক, মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ, তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া (পৃষ্ঠপোষকতায়) ও আমাদের প্রাণের মুজিব ভাই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তৎকালীন পাকিস্তানে আওয়ামী লীগের জন্ম দেননি। বরং উড়ে এসে জুড়ে বসা ভ্রান্ত বামরাই যেন আজকে আওয়ামী লীগের ধারক, বাহক ও প্রতিষ্ঠাতা বনে গেছেন। ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন আওয়ামী লীগের জন্ম হওয়ার পর ১/১১’র পরবর্তী সময় থেকে ক্ষমতাসীন নেত্রীর প্রতি প্রশ্নহীন আনুগত্য প্রদর্শনকারীরাই আজকের এই নব্য আওয়ামী লীগের স্রষ্টা, তারাই আজ আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রক এবং তাদেরই দোর্দণ্ড ও অপ্রতিরোধ্য প্রভাবের কাছে মূল আওয়ামী লীগাররা শুধু অসহায়ই নয়, দিশাহারা। 

আমি বেশ কয়েক বছর ধরে দাবি করছি, এমনকি বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকাকালীনও তাকে বোঝানোর চেষ্টা করেছি যে, আড়াই বছরের মাথায় মেজরকে মেজর জেনারেল করবেন না। মুক্তিযুদ্ধে শরিক হওয়ার জন্য সামরিক ও বেসামরিক মুক্তিযোদ্ধাদের দুই বছরের জ্যেষ্ঠতা প্রদান করবেন না। তাদের চাকরিতে রাষ্ট্রীয় কাঠামোর সর্বোচ্চ পদবি প্রদান এবং সামরিক ও বেসামরিক চাকরিতে জ্যেষ্ঠতা প্রদান তাদের বল্গাহীনভাবে উচ্চাভিলাষী করে তুলবে। এমনকি প্রয়োজনের প্রাক্কালে তারা আপনার কোনো উপকারে আসবে না। ইদানীং আমি নিষ্কলুষ হৃদয়ে আমার নিবন্ধ ও টকশোতে একটা ন্যায্য দাবি তুলছি। তা হলো, বঙ্গবন্ধুকে রক্ষার প্রাতিষ্ঠানিক ও নৈতিক দায়িত্ব যাদের ওপর ছিল এবং যারা সুযোগ থাকা সত্ত্বেও সেটি করেননি, তাদের রাষ্ট্রীয় খেতাব ও পদবি প্রত্যাহার করা হোক। আজ পর্যন্ত আমার এই বক্তব্যের কোনো বিপরীত প্রতিক্রিয়া আসেনি। বরং ইদানীং অবহিত হচ্ছি যে, শুধু জিয়াউর রহমানের পদবি প্রত্যাহারের বিষয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের জন্য মূলত দায়ী খুনি মোশতাক। তিনি ডেপুটি চিফ অব স্টাফকে পদোন্নতি দিয়েছিলেন। ১৫ আগস্টের পর যে সরকার গঠিত হয়, সেখানে খুনি মোশতাকের অধীনে যারা শপথ নেন, পরবর্তীকালে শেখ হাসিনা তাদের অনেককে দলের পদে বসিয়েছেন, সংসদ সদস্য বানিয়েছেন; তবে মন্ত্রী পরিষদে গ্রহণ করেননি। কিন্তু কী জাদু জানেন এইচ টি ইমাম! তিনি রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে সগৌরবে বহাল তবিয়তে অধিষ্ঠিত হয়ে আছেন। ১৫ আগস্টে যারা ট্যাংকের ওপর নৃত্য করেছেন, যারা জিয়াউর রহমানকে রাজনৈতিক সহযোগিতা দিয়েছেন, বঙ্গবন্ধুকে স্বাধীনতা-পূর্ব কাল থেকেই বিরোধিতা তো বটেই, বিদ্রূপ-কটাক্ষ করেছেন, তার চামড়া দিয়ে জুতা ও হাড্ডি দিয়ে ডুগডুগি বাজাতে চেয়েছেন, যে গণবাহিনী, পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টি, সিরাজ শিকদারের দল বাংলাদেশে নৃশংস পাশবিকতা চালিয়েছিল— তারাই মন্ত্রিসভা এবং দলের অভ্যন্তরে আজ সর্বেসর্বা!

শেখ হাসিনার সরকারের সন্ত্রাস দমনে প্রশাসনিক কয়েকটি সফলতা আছে, এটা নিরেট বাস্তব। সচেতন ও অবচেতনভাবে সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসনের শৃঙ্খলাকে তিনি লণ্ডভণ্ড করে দিয়েছেন। প্রশাসনে অধিষ্ঠিত কর্মকর্তার পদ-পদবি যা-ই হোক, শেখ হাসিনার আশীর্বাদের হস্ত যার মাথায় অর্পিত তিনি ছাড়া অন্য কারও হুকুম-আহকামের আজ কোনো মূল্য নেই। আমি বাম অধ্যুষিত বর্তমান আওয়ামী লীগের কঠোর সমালোচক। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার চেতনার যে রাখীবন্ধন সেটা এত নিগূঢ় ও নিবিড় যে, আমি বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগকেই বারবার ফিরে পেতে চাই। আওয়ামী লীগের প্রান্তিক জনতার যেকোনো অংশ অন্তর থেকে স্বীকার করেন যে আমি ’৭০-র নির্বাচনটিকে অনুষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে যে প্রত্যয়দৃঢ় ভূমিকা পালন করেছি, সেটিই স্বাধীনতা যুদ্ধের মূল উৎস। নির্বাচনের আগে সশস্ত্র সংগ্রামের প্রসব-যন্ত্রণায় যারা ছটফট করতেন তারা জয়ী হলে, অর্থাৎ নির্বাচনটি না হলে কী নিদারুণ অন্তর্ঘাতের শিকার আমরা হতাম— আজকে সেই বিপ্লবীরাও নির্দ্বিধায় তা স্বীকার করেন।

৫ জানুয়ারির পর থেকে গণতন্ত্র অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুবরণ করেছে। এ নির্বাচনটি প্রসঙ্গে আমি একইভাবে আমৃত্যু এ কথাটি বলেই যাব। কোমরভাঙা বিরোধী জোটের অক্ষমতা, দুর্বলতা এবং একটি বিশেষ শক্তির বল্গাহীন সমর্থন শেখ হাসিনাকে শুধু প্রচণ্ড শক্তিধরই করেনি, তাকে অপ্রতিরোধ্য এবং স্বেচ্ছাচারীও করে তুলেছে। আমি আশ্চর্যান্বিত ও বিস্ময়াভিভূত হই এই ভেবে যে, শেখ হাসিনা তার প্রধান শত্রু দুর্নীতির বিরুদ্ধে নির্বিকার কেন! কেন তিনি জেনেশুনে এই ফ্রাঙ্কেনস্টাইনকে উদ্ধত করে তুলছেন। কেনইবা তিনি দুদককে সক্রিয় ও নিরপেক্ষ করে তোলার বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নিচ্ছেন না। প্রান্তিক জনতার সঙ্গে ১০০ ভাগ একমত হয়ে আমি বলতে পারি, দু-চারটা চিহ্নিত দুর্নীতিবাজের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলে অনতিবিলম্বে দুর্নীতির ব্যারোমিটারের পারদ অনেক নিচে নেমে আসত। ১/১১’র পর মানুষ বাক্সভর্তি টাকা, হার্মাস, মার্সিডিস ও বিএমডব্লিউর মতো দামি ব্র্যান্ডের গাড়ি রাস্তায় ফেলে গেছে। আমি আরও অবাক হই, যখন দেখি তিনি ১/১১’র হোতাদের কঠোর সমালোচনা করছেন! তাকে কেউ কি স্মরণ করিয়ে দেওয়ার নেই যে, ২০০৬ সালের ২৪ জানুয়ারির নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হলে তার কি হাল হতো! এটাও আরেকটি প্রমাণ যে, তার সামনে সত্য কথাটি সাহসিকতার সঙ্গে তুলে ধরার লোকের কি নিদারুণ অভাব! আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কালেভদ্রে দুয়েকটি বিষয়ে প্রতিবাদ বাক্য উচ্চারণ করেন বটে। কিন্তু তারও কোনো ধারাবাহিকতা থাকে না এবং তার পরামর্শ মোটেই গ্রাহ্য করা হয় না।

প্রাসঙ্গিকভাবেই আমি আবারও শেখ হাসিনাকে পরামর্শ দিতে চাই, বিশ্বনন্দিত অলিম্পিকের মশালবাহী, শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. ইউনূসকে আস্থায় নিন। আপনার জন্য নয়, দেশের ভবিষ্যতের স্বার্থে। যারা ভ্রান্ত বাম, তারা আমেরিকার সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক দেখতে একদমই নারাজ। অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময় পর কিউবার সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে আসলে, আমরা কেন আমেরিকাকে এড়িয়ে চলতে চাইব? এটা শুধু ভ্রান্তিবিলাস নয়, আত্মঘাতীও। অভিমান করে, ক্ষুব্ধ হয়ে পৃথিবীকে যারা নিয়ন্ত্রণ করেন, তাদের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করতে গিয়ে আমরা জাতিসংঘ, আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের কাছে আমাদের প্রাপ্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত হব কেন? পৃথিবীর সব রাষ্ট্র, বিশেষ করে আমাদের প্রতিবেশী ভারত যখন জন কেরিকে বোঝাতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়েছে যে, এশিয়ায় শান্তি রক্ষার স্বার্থেই ভারতকে তাদের বিশ্বাসের আবর্তে রাখতে হবে, নইলে চায়না ও পাকিস্তানের সমন্বয়ে এশিয়ার নিরঙ্কুশ শান্তিরক্ষার একটা বাস্তব প্রতিবন্ধক শক্তি হিসেবে তারা যে কোনো সময় গর্জে উঠবে। নিজের স্বার্থ পাগলেও বোঝে। আমরা না বুঝলে এটি আমাদেরই দুর্ভাগ্য বয়ে আনবে।

রোমান্টিসিজমে ভোগা এখনকার রাজনৈতিক হোমরা-চোমরারা প্রায়শই অভিমত ব্যক্ত করছেন— ১৪০০ মাইলের ব্যবধানে শুধু ধর্মভিত্তিক দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে পাকিস্তান সৃষ্টির আন্দোলনটি নিদারুণভাবে ভুল ছিল। আমি তা মনে করি না। এটা তখন শুধু সময়ের দাবিই ছিল না, পাকিস্তান সৃষ্টি না হলে পরবর্তীতে আমরা বাংলাদেশ সৃষ্টি করতে পারতাম না। ভারতের সেভেন সিস্টার, ঝাড়খণ্ড, পাঞ্জাবের খালিস্তান এবং কাশ্মীরের বিশাল জনগোষ্ঠীর মতোই আমাদেরও রাজনৈতিক অসহায়ত্বকেই যুগ যুগ ধরে বয়ে বেড়াতে হতো। এ রাজনৈতিক জ্ঞানপাপীদের আমি সগৌরবে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই— বাংলাদেশের অভ্যুদয়ও দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতেই। বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ, বিকাশ, ব্যাপ্তি ও সফলতায় যে চেতনাটি সামগ্রিকভাবে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল সেটিও মূলত দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতেই। ‘তুমি কে আমি কে, বাঙালি বাঙালি’ এ চেতনাটি আমাদের মধ্যে বাঙালি জাতিসত্তার শুধু বিকাশই ঘটায়নি, বরং এ তীব্র জাতীয়তাবোধই রাজনৈতিক চেতনায় স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে একটি জাতীয় ঐক্যের সৃষ্টি করেছে। এবং পাকিস্তানিদের পরাভূত করে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছে। ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস! আমরা (ছাত্রলীগ) যখন উচ্চকিত কণ্ঠে স্লোগান দিতাম— ‘তোমার আমার ঠিকানা, পদ্মা মেঘনা যমুনা’, ‘তুমি কে আমি কে, বাঙালি বাঙালি’, ‘পিণ্ডি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’; তখন যারা আমাদের ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করতেন, ভারতের অনুচর, সিআই-এর দালাল বলে জাতিকে ৬ দফা প্রদানের জন্য আমাদের নেতা মুজিব ভাই’র ফাঁসি চাইতেন— তারাই আজ ক্ষমতায় শুধু অধিষ্ঠিতই নয়, বরং এতটাই প্রভাবশালী যে, মনে হয় যেন তারাই স্বাধীনতার অগ্রদূত ছিলেন। আর আমরা দ্বিতীয় সারিতে থেকে তাদের অনুসরণ করেছি মাত্র। তাই আমি অহরহ তার স্বরে চিৎকার করে বলছি, ‘ছাত্রলীগের ইতিহাস স্বাধীনতার ইতিহাস’— বঙ্গবন্ধুর উচ্চারিত এ নিষ্কলুষ সত্যটিকে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্রকেই নিয়ামক শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। নইলে মূল আওয়ামী লীগ এবং ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা আজ যেমন সংগঠনে অচ্যুত ও অস্পৃশ্য, কবে না তারা নিজ দেশেই পরবাসী হয়ে যান!

ক্ষমতার দাম্ভিকতায় শেখ হাসিনা ভ্রান্ত বামদের প্রভাব বলয় থেকে নিজেকে অবমুক্ত করতে না পারলে সত্যিকার কোনো দুর্যোগ নেমে আসলে এ সাইবেরিয়ান অতিথি পাখিরা শেখ হাসিনাকে শুধু পরিত্যাগই করবে না, বরং শেখ হাসিনার শত্রুদের সঙ্গে সন্ধি ও তাদের সহযোগিতা করতেও দ্বিধাবোধ করবে না।  আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের শক্তির উৎস গণতন্ত্র এবং কেবলই গণতন্ত্র। গণতন্ত্র-বিবর্জিত ক্ষমতা আওয়ামী লীগের জন্য ভয়ঙ্কর পরিণতি ডেকে আনতে পারে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৪ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

২৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা