শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

দ্রুত সময় পেরিয়ে যাচ্ছে

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দ্রুত সময় পেরিয়ে যাচ্ছে

অপ্রতিরোধ্য ক্ষমতার অধিকারী ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান, তার প্রায় প্রতিটি বক্তব্যেই সরাসরি অথবা ইঙ্গিতে প্রায়শই বলে থাকেন, বাংলাদেশের অপর একটি জোটের প্রধান দেশের এই অন্তহীন অগ্রগতি প্রতিহত করতে চান বলেই দেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গির পৃষ্ঠপোষকতা করে উন্নয়নের স্রোতধারাকে স্তব্ধ করে দেওয়ার প্রচেষ্টায় লিপ্ত আছেন। অন্যদিকে ২০ দলীয় জোটের প্রধান এখন বলা শুরু করেছেন, এই জঙ্গি-সন্ত্রাস সবই নাকি সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায়!  কী অদ্ভুত— আশ্চর্যজনক! কী স্ব-বিরোধী রাজনৈতিক চেতনায় পরিচালিত এই দেশ! দেশের কোনো ক্রান্তিলগ্নেই দুই শীর্ষ নেত্রী অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের চর্চার আবর্ত থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন না।

হলি আর্টিজানের অতর্কিত জঙ্গি আক্রমণ এবং শোলাকিয়ায় আক্রমণের অপচেষ্টাকে বিনষ্ট করার প্রাক্কালে জঙ্গি তত্পরতার উদ্যোগগুলোর ধরন দেখে প্রতীয়মান হয়েছিল, তাদের সাংগঠনিক অবকাঠামো ও প্রস্তুতি সুদৃঢ়। এই আশঙ্কায় সুশীল সমাজ থেকে শুরু করে সবারই একটি দাবি ছিল; সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে একটি গোলটেবিল বৈঠক। শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, কবি-সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক জগতের প্রথিতযশা ব্যক্তিবর্গকে এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত করে সেটি হতে পারত। এর উদ্দেশ্য পানকৌড়ির মতো ডুব দিয়ে সমস্যার মূল উপাত্তগুলোকে তুলে আনা, সন্ত্রাসী জঙ্গিদের বক্ষ বিদীর্ণ করে, জাতির ইস্পাতকঠিন ঐক্য সৃষ্টি করে জানান দেওয়া যে, জাতীয় প্রয়োজনে আমরা সবাই এক ও অভিন্ন সুরে কথা বলতে পারি। এ ব্যাপারে আমিও নিবন্ধে লিখেছিলাম, টকশোতেও প্রত্যয় দৃঢ়কণ্ঠে জানিয়েছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্য এ জাতির, দুর্ভাগ্য এদেশের প্রান্তিক জনতার! গোলটেবিল তো হলোই না, দুই জোট নেত্রী ও তাদের পারিষদবর্গ পরস্পরের বিরুদ্ধে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের আবর্তের অন্ধকার গণ্ডিতেই রয়ে গেলেন!

বাংলাদেশে এই জঙ্গি-সন্ত্রাসের প্রারম্ভিক পর্যায়ে বেগম খালেদা জিয়া কুম্ভিরাশ্রু বর্ষণ করে অতীতের সমস্ত তিক্ততা ভুলে গোলটেবিল বৈঠকে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার দাবি জানিয়ে একটা নাটকীয়তা প্রদর্শন করেছিলেন। তার এই কুম্ভিরাশ্রু যে তার হৃদয়ের নিষ্কলুষ আন্তরিকতার বহিঃপ্রকাশ নয়, এটি দেশের মানুষের কাছে প্রমাণ হলো, যখন এই পরিস্থিতিকে কেন্দ্র করে তিনি মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবি তুললেন। অন্যদিকে অপ্রতিরোধ্য ক্ষমতার অধিকারিণী সরকারি জোটের নেত্রীর দাম্ভিকতা ক্রমেই অসহ্যভাবে জনগণের কাছে প্রতিভাত হতে লাগল।

আবার গোড়ার কথায় আসি। বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির জন্য খালেদা জিয়াই ‘একমাত্র’ দায়ী— এই অভিযোগের সঙ্গে আমি একমত নই। বাংলাদেশের উন্নয়নের অন্যতম প্রতিবন্ধক তার চারপাশে নীতিহীন ভ্রান্ত বাম, মানবতা-বিরোধী গণবাহিনীর প্রেতাত্মা, স্তাবক পারিষদ এবং তাকে আঁকড়ে ধরা বিবেক-বিবর্জিত মানিপ্লান্টরা। মধ্যাহ্নের প্রদীপ্ত সূর্যরশ্মির মতোই এটা আজ প্রতিভাত। আজকের আওয়ামী লীগ মুখে যা-ই বলুক, চিন্তা-চেতনা ও মননশীলতায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে লালন করে না। স্তুতি, মোসাহেবী— বিশেষ করে দুর্নীতিকে যারা ঘৃণা করেন, বঙ্গবন্ধুর চেতনায় আজও যারা উজ্জীবিত ও উদ্বেলিত— নিজ দলের মধ্যে তারা আজ অচ্যুত। ভ্রান্ত বামেরা এমনভাবে তার মগজ ধোলাই করেছে যে, আওয়ামী  লীগ নামক সংগঠনটির জন্ম যেন গণতান্ত্রিক মৌলিক আদর্শের ভিত্তিতে হয়নি! হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শামসুল হক, মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ, তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া (পৃষ্ঠপোষকতায়) ও আমাদের প্রাণের মুজিব ভাই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তৎকালীন পাকিস্তানে আওয়ামী লীগের জন্ম দেননি। বরং উড়ে এসে জুড়ে বসা ভ্রান্ত বামরাই যেন আজকে আওয়ামী লীগের ধারক, বাহক ও প্রতিষ্ঠাতা বনে গেছেন। ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন আওয়ামী লীগের জন্ম হওয়ার পর ১/১১’র পরবর্তী সময় থেকে ক্ষমতাসীন নেত্রীর প্রতি প্রশ্নহীন আনুগত্য প্রদর্শনকারীরাই আজকের এই নব্য আওয়ামী লীগের স্রষ্টা, তারাই আজ আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রক এবং তাদেরই দোর্দণ্ড ও অপ্রতিরোধ্য প্রভাবের কাছে মূল আওয়ামী লীগাররা শুধু অসহায়ই নয়, দিশাহারা। 

আমি বেশ কয়েক বছর ধরে দাবি করছি, এমনকি বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকাকালীনও তাকে বোঝানোর চেষ্টা করেছি যে, আড়াই বছরের মাথায় মেজরকে মেজর জেনারেল করবেন না। মুক্তিযুদ্ধে শরিক হওয়ার জন্য সামরিক ও বেসামরিক মুক্তিযোদ্ধাদের দুই বছরের জ্যেষ্ঠতা প্রদান করবেন না। তাদের চাকরিতে রাষ্ট্রীয় কাঠামোর সর্বোচ্চ পদবি প্রদান এবং সামরিক ও বেসামরিক চাকরিতে জ্যেষ্ঠতা প্রদান তাদের বল্গাহীনভাবে উচ্চাভিলাষী করে তুলবে। এমনকি প্রয়োজনের প্রাক্কালে তারা আপনার কোনো উপকারে আসবে না। ইদানীং আমি নিষ্কলুষ হৃদয়ে আমার নিবন্ধ ও টকশোতে একটা ন্যায্য দাবি তুলছি। তা হলো, বঙ্গবন্ধুকে রক্ষার প্রাতিষ্ঠানিক ও নৈতিক দায়িত্ব যাদের ওপর ছিল এবং যারা সুযোগ থাকা সত্ত্বেও সেটি করেননি, তাদের রাষ্ট্রীয় খেতাব ও পদবি প্রত্যাহার করা হোক। আজ পর্যন্ত আমার এই বক্তব্যের কোনো বিপরীত প্রতিক্রিয়া আসেনি। বরং ইদানীং অবহিত হচ্ছি যে, শুধু জিয়াউর রহমানের পদবি প্রত্যাহারের বিষয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের জন্য মূলত দায়ী খুনি মোশতাক। তিনি ডেপুটি চিফ অব স্টাফকে পদোন্নতি দিয়েছিলেন। ১৫ আগস্টের পর যে সরকার গঠিত হয়, সেখানে খুনি মোশতাকের অধীনে যারা শপথ নেন, পরবর্তীকালে শেখ হাসিনা তাদের অনেককে দলের পদে বসিয়েছেন, সংসদ সদস্য বানিয়েছেন; তবে মন্ত্রী পরিষদে গ্রহণ করেননি। কিন্তু কী জাদু জানেন এইচ টি ইমাম! তিনি রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে সগৌরবে বহাল তবিয়তে অধিষ্ঠিত হয়ে আছেন। ১৫ আগস্টে যারা ট্যাংকের ওপর নৃত্য করেছেন, যারা জিয়াউর রহমানকে রাজনৈতিক সহযোগিতা দিয়েছেন, বঙ্গবন্ধুকে স্বাধীনতা-পূর্ব কাল থেকেই বিরোধিতা তো বটেই, বিদ্রূপ-কটাক্ষ করেছেন, তার চামড়া দিয়ে জুতা ও হাড্ডি দিয়ে ডুগডুগি বাজাতে চেয়েছেন, যে গণবাহিনী, পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টি, সিরাজ শিকদারের দল বাংলাদেশে নৃশংস পাশবিকতা চালিয়েছিল— তারাই মন্ত্রিসভা এবং দলের অভ্যন্তরে আজ সর্বেসর্বা!

শেখ হাসিনার সরকারের সন্ত্রাস দমনে প্রশাসনিক কয়েকটি সফলতা আছে, এটা নিরেট বাস্তব। সচেতন ও অবচেতনভাবে সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসনের শৃঙ্খলাকে তিনি লণ্ডভণ্ড করে দিয়েছেন। প্রশাসনে অধিষ্ঠিত কর্মকর্তার পদ-পদবি যা-ই হোক, শেখ হাসিনার আশীর্বাদের হস্ত যার মাথায় অর্পিত তিনি ছাড়া অন্য কারও হুকুম-আহকামের আজ কোনো মূল্য নেই। আমি বাম অধ্যুষিত বর্তমান আওয়ামী লীগের কঠোর সমালোচক। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার চেতনার যে রাখীবন্ধন সেটা এত নিগূঢ় ও নিবিড় যে, আমি বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগকেই বারবার ফিরে পেতে চাই। আওয়ামী লীগের প্রান্তিক জনতার যেকোনো অংশ অন্তর থেকে স্বীকার করেন যে আমি ’৭০-র নির্বাচনটিকে অনুষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে যে প্রত্যয়দৃঢ় ভূমিকা পালন করেছি, সেটিই স্বাধীনতা যুদ্ধের মূল উৎস। নির্বাচনের আগে সশস্ত্র সংগ্রামের প্রসব-যন্ত্রণায় যারা ছটফট করতেন তারা জয়ী হলে, অর্থাৎ নির্বাচনটি না হলে কী নিদারুণ অন্তর্ঘাতের শিকার আমরা হতাম— আজকে সেই বিপ্লবীরাও নির্দ্বিধায় তা স্বীকার করেন।

৫ জানুয়ারির পর থেকে গণতন্ত্র অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুবরণ করেছে। এ নির্বাচনটি প্রসঙ্গে আমি একইভাবে আমৃত্যু এ কথাটি বলেই যাব। কোমরভাঙা বিরোধী জোটের অক্ষমতা, দুর্বলতা এবং একটি বিশেষ শক্তির বল্গাহীন সমর্থন শেখ হাসিনাকে শুধু প্রচণ্ড শক্তিধরই করেনি, তাকে অপ্রতিরোধ্য এবং স্বেচ্ছাচারীও করে তুলেছে। আমি আশ্চর্যান্বিত ও বিস্ময়াভিভূত হই এই ভেবে যে, শেখ হাসিনা তার প্রধান শত্রু দুর্নীতির বিরুদ্ধে নির্বিকার কেন! কেন তিনি জেনেশুনে এই ফ্রাঙ্কেনস্টাইনকে উদ্ধত করে তুলছেন। কেনইবা তিনি দুদককে সক্রিয় ও নিরপেক্ষ করে তোলার বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নিচ্ছেন না। প্রান্তিক জনতার সঙ্গে ১০০ ভাগ একমত হয়ে আমি বলতে পারি, দু-চারটা চিহ্নিত দুর্নীতিবাজের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলে অনতিবিলম্বে দুর্নীতির ব্যারোমিটারের পারদ অনেক নিচে নেমে আসত। ১/১১’র পর মানুষ বাক্সভর্তি টাকা, হার্মাস, মার্সিডিস ও বিএমডব্লিউর মতো দামি ব্র্যান্ডের গাড়ি রাস্তায় ফেলে গেছে। আমি আরও অবাক হই, যখন দেখি তিনি ১/১১’র হোতাদের কঠোর সমালোচনা করছেন! তাকে কেউ কি স্মরণ করিয়ে দেওয়ার নেই যে, ২০০৬ সালের ২৪ জানুয়ারির নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হলে তার কি হাল হতো! এটাও আরেকটি প্রমাণ যে, তার সামনে সত্য কথাটি সাহসিকতার সঙ্গে তুলে ধরার লোকের কি নিদারুণ অভাব! আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কালেভদ্রে দুয়েকটি বিষয়ে প্রতিবাদ বাক্য উচ্চারণ করেন বটে। কিন্তু তারও কোনো ধারাবাহিকতা থাকে না এবং তার পরামর্শ মোটেই গ্রাহ্য করা হয় না।

প্রাসঙ্গিকভাবেই আমি আবারও শেখ হাসিনাকে পরামর্শ দিতে চাই, বিশ্বনন্দিত অলিম্পিকের মশালবাহী, শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. ইউনূসকে আস্থায় নিন। আপনার জন্য নয়, দেশের ভবিষ্যতের স্বার্থে। যারা ভ্রান্ত বাম, তারা আমেরিকার সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক দেখতে একদমই নারাজ। অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময় পর কিউবার সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে আসলে, আমরা কেন আমেরিকাকে এড়িয়ে চলতে চাইব? এটা শুধু ভ্রান্তিবিলাস নয়, আত্মঘাতীও। অভিমান করে, ক্ষুব্ধ হয়ে পৃথিবীকে যারা নিয়ন্ত্রণ করেন, তাদের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করতে গিয়ে আমরা জাতিসংঘ, আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের কাছে আমাদের প্রাপ্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত হব কেন? পৃথিবীর সব রাষ্ট্র, বিশেষ করে আমাদের প্রতিবেশী ভারত যখন জন কেরিকে বোঝাতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়েছে যে, এশিয়ায় শান্তি রক্ষার স্বার্থেই ভারতকে তাদের বিশ্বাসের আবর্তে রাখতে হবে, নইলে চায়না ও পাকিস্তানের সমন্বয়ে এশিয়ার নিরঙ্কুশ শান্তিরক্ষার একটা বাস্তব প্রতিবন্ধক শক্তি হিসেবে তারা যে কোনো সময় গর্জে উঠবে। নিজের স্বার্থ পাগলেও বোঝে। আমরা না বুঝলে এটি আমাদেরই দুর্ভাগ্য বয়ে আনবে।

রোমান্টিসিজমে ভোগা এখনকার রাজনৈতিক হোমরা-চোমরারা প্রায়শই অভিমত ব্যক্ত করছেন— ১৪০০ মাইলের ব্যবধানে শুধু ধর্মভিত্তিক দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে পাকিস্তান সৃষ্টির আন্দোলনটি নিদারুণভাবে ভুল ছিল। আমি তা মনে করি না। এটা তখন শুধু সময়ের দাবিই ছিল না, পাকিস্তান সৃষ্টি না হলে পরবর্তীতে আমরা বাংলাদেশ সৃষ্টি করতে পারতাম না। ভারতের সেভেন সিস্টার, ঝাড়খণ্ড, পাঞ্জাবের খালিস্তান এবং কাশ্মীরের বিশাল জনগোষ্ঠীর মতোই আমাদেরও রাজনৈতিক অসহায়ত্বকেই যুগ যুগ ধরে বয়ে বেড়াতে হতো। এ রাজনৈতিক জ্ঞানপাপীদের আমি সগৌরবে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই— বাংলাদেশের অভ্যুদয়ও দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতেই। বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ, বিকাশ, ব্যাপ্তি ও সফলতায় যে চেতনাটি সামগ্রিকভাবে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল সেটিও মূলত দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতেই। ‘তুমি কে আমি কে, বাঙালি বাঙালি’ এ চেতনাটি আমাদের মধ্যে বাঙালি জাতিসত্তার শুধু বিকাশই ঘটায়নি, বরং এ তীব্র জাতীয়তাবোধই রাজনৈতিক চেতনায় স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে একটি জাতীয় ঐক্যের সৃষ্টি করেছে। এবং পাকিস্তানিদের পরাভূত করে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছে। ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস! আমরা (ছাত্রলীগ) যখন উচ্চকিত কণ্ঠে স্লোগান দিতাম— ‘তোমার আমার ঠিকানা, পদ্মা মেঘনা যমুনা’, ‘তুমি কে আমি কে, বাঙালি বাঙালি’, ‘পিণ্ডি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’; তখন যারা আমাদের ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করতেন, ভারতের অনুচর, সিআই-এর দালাল বলে জাতিকে ৬ দফা প্রদানের জন্য আমাদের নেতা মুজিব ভাই’র ফাঁসি চাইতেন— তারাই আজ ক্ষমতায় শুধু অধিষ্ঠিতই নয়, বরং এতটাই প্রভাবশালী যে, মনে হয় যেন তারাই স্বাধীনতার অগ্রদূত ছিলেন। আর আমরা দ্বিতীয় সারিতে থেকে তাদের অনুসরণ করেছি মাত্র। তাই আমি অহরহ তার স্বরে চিৎকার করে বলছি, ‘ছাত্রলীগের ইতিহাস স্বাধীনতার ইতিহাস’— বঙ্গবন্ধুর উচ্চারিত এ নিষ্কলুষ সত্যটিকে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্রকেই নিয়ামক শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। নইলে মূল আওয়ামী লীগ এবং ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা আজ যেমন সংগঠনে অচ্যুত ও অস্পৃশ্য, কবে না তারা নিজ দেশেই পরবাসী হয়ে যান!

ক্ষমতার দাম্ভিকতায় শেখ হাসিনা ভ্রান্ত বামদের প্রভাব বলয় থেকে নিজেকে অবমুক্ত করতে না পারলে সত্যিকার কোনো দুর্যোগ নেমে আসলে এ সাইবেরিয়ান অতিথি পাখিরা শেখ হাসিনাকে শুধু পরিত্যাগই করবে না, বরং শেখ হাসিনার শত্রুদের সঙ্গে সন্ধি ও তাদের সহযোগিতা করতেও দ্বিধাবোধ করবে না।  আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের শক্তির উৎস গণতন্ত্র এবং কেবলই গণতন্ত্র। গণতন্ত্র-বিবর্জিত ক্ষমতা আওয়ামী লীগের জন্য ভয়ঙ্কর পরিণতি ডেকে আনতে পারে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা