শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

দ্রুত সময় পেরিয়ে যাচ্ছে

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দ্রুত সময় পেরিয়ে যাচ্ছে

অপ্রতিরোধ্য ক্ষমতার অধিকারী ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান, তার প্রায় প্রতিটি বক্তব্যেই সরাসরি অথবা ইঙ্গিতে প্রায়শই বলে থাকেন, বাংলাদেশের অপর একটি জোটের প্রধান দেশের এই অন্তহীন অগ্রগতি প্রতিহত করতে চান বলেই দেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গির পৃষ্ঠপোষকতা করে উন্নয়নের স্রোতধারাকে স্তব্ধ করে দেওয়ার প্রচেষ্টায় লিপ্ত আছেন। অন্যদিকে ২০ দলীয় জোটের প্রধান এখন বলা শুরু করেছেন, এই জঙ্গি-সন্ত্রাস সবই নাকি সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায়!  কী অদ্ভুত— আশ্চর্যজনক! কী স্ব-বিরোধী রাজনৈতিক চেতনায় পরিচালিত এই দেশ! দেশের কোনো ক্রান্তিলগ্নেই দুই শীর্ষ নেত্রী অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের চর্চার আবর্ত থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন না।

হলি আর্টিজানের অতর্কিত জঙ্গি আক্রমণ এবং শোলাকিয়ায় আক্রমণের অপচেষ্টাকে বিনষ্ট করার প্রাক্কালে জঙ্গি তত্পরতার উদ্যোগগুলোর ধরন দেখে প্রতীয়মান হয়েছিল, তাদের সাংগঠনিক অবকাঠামো ও প্রস্তুতি সুদৃঢ়। এই আশঙ্কায় সুশীল সমাজ থেকে শুরু করে সবারই একটি দাবি ছিল; সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে একটি গোলটেবিল বৈঠক। শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, কবি-সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক জগতের প্রথিতযশা ব্যক্তিবর্গকে এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত করে সেটি হতে পারত। এর উদ্দেশ্য পানকৌড়ির মতো ডুব দিয়ে সমস্যার মূল উপাত্তগুলোকে তুলে আনা, সন্ত্রাসী জঙ্গিদের বক্ষ বিদীর্ণ করে, জাতির ইস্পাতকঠিন ঐক্য সৃষ্টি করে জানান দেওয়া যে, জাতীয় প্রয়োজনে আমরা সবাই এক ও অভিন্ন সুরে কথা বলতে পারি। এ ব্যাপারে আমিও নিবন্ধে লিখেছিলাম, টকশোতেও প্রত্যয় দৃঢ়কণ্ঠে জানিয়েছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্য এ জাতির, দুর্ভাগ্য এদেশের প্রান্তিক জনতার! গোলটেবিল তো হলোই না, দুই জোট নেত্রী ও তাদের পারিষদবর্গ পরস্পরের বিরুদ্ধে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের আবর্তের অন্ধকার গণ্ডিতেই রয়ে গেলেন!

বাংলাদেশে এই জঙ্গি-সন্ত্রাসের প্রারম্ভিক পর্যায়ে বেগম খালেদা জিয়া কুম্ভিরাশ্রু বর্ষণ করে অতীতের সমস্ত তিক্ততা ভুলে গোলটেবিল বৈঠকে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার দাবি জানিয়ে একটা নাটকীয়তা প্রদর্শন করেছিলেন। তার এই কুম্ভিরাশ্রু যে তার হৃদয়ের নিষ্কলুষ আন্তরিকতার বহিঃপ্রকাশ নয়, এটি দেশের মানুষের কাছে প্রমাণ হলো, যখন এই পরিস্থিতিকে কেন্দ্র করে তিনি মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবি তুললেন। অন্যদিকে অপ্রতিরোধ্য ক্ষমতার অধিকারিণী সরকারি জোটের নেত্রীর দাম্ভিকতা ক্রমেই অসহ্যভাবে জনগণের কাছে প্রতিভাত হতে লাগল।

আবার গোড়ার কথায় আসি। বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির জন্য খালেদা জিয়াই ‘একমাত্র’ দায়ী— এই অভিযোগের সঙ্গে আমি একমত নই। বাংলাদেশের উন্নয়নের অন্যতম প্রতিবন্ধক তার চারপাশে নীতিহীন ভ্রান্ত বাম, মানবতা-বিরোধী গণবাহিনীর প্রেতাত্মা, স্তাবক পারিষদ এবং তাকে আঁকড়ে ধরা বিবেক-বিবর্জিত মানিপ্লান্টরা। মধ্যাহ্নের প্রদীপ্ত সূর্যরশ্মির মতোই এটা আজ প্রতিভাত। আজকের আওয়ামী লীগ মুখে যা-ই বলুক, চিন্তা-চেতনা ও মননশীলতায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে লালন করে না। স্তুতি, মোসাহেবী— বিশেষ করে দুর্নীতিকে যারা ঘৃণা করেন, বঙ্গবন্ধুর চেতনায় আজও যারা উজ্জীবিত ও উদ্বেলিত— নিজ দলের মধ্যে তারা আজ অচ্যুত। ভ্রান্ত বামেরা এমনভাবে তার মগজ ধোলাই করেছে যে, আওয়ামী  লীগ নামক সংগঠনটির জন্ম যেন গণতান্ত্রিক মৌলিক আদর্শের ভিত্তিতে হয়নি! হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শামসুল হক, মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ, তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া (পৃষ্ঠপোষকতায়) ও আমাদের প্রাণের মুজিব ভাই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তৎকালীন পাকিস্তানে আওয়ামী লীগের জন্ম দেননি। বরং উড়ে এসে জুড়ে বসা ভ্রান্ত বামরাই যেন আজকে আওয়ামী লীগের ধারক, বাহক ও প্রতিষ্ঠাতা বনে গেছেন। ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন আওয়ামী লীগের জন্ম হওয়ার পর ১/১১’র পরবর্তী সময় থেকে ক্ষমতাসীন নেত্রীর প্রতি প্রশ্নহীন আনুগত্য প্রদর্শনকারীরাই আজকের এই নব্য আওয়ামী লীগের স্রষ্টা, তারাই আজ আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রক এবং তাদেরই দোর্দণ্ড ও অপ্রতিরোধ্য প্রভাবের কাছে মূল আওয়ামী লীগাররা শুধু অসহায়ই নয়, দিশাহারা। 

আমি বেশ কয়েক বছর ধরে দাবি করছি, এমনকি বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকাকালীনও তাকে বোঝানোর চেষ্টা করেছি যে, আড়াই বছরের মাথায় মেজরকে মেজর জেনারেল করবেন না। মুক্তিযুদ্ধে শরিক হওয়ার জন্য সামরিক ও বেসামরিক মুক্তিযোদ্ধাদের দুই বছরের জ্যেষ্ঠতা প্রদান করবেন না। তাদের চাকরিতে রাষ্ট্রীয় কাঠামোর সর্বোচ্চ পদবি প্রদান এবং সামরিক ও বেসামরিক চাকরিতে জ্যেষ্ঠতা প্রদান তাদের বল্গাহীনভাবে উচ্চাভিলাষী করে তুলবে। এমনকি প্রয়োজনের প্রাক্কালে তারা আপনার কোনো উপকারে আসবে না। ইদানীং আমি নিষ্কলুষ হৃদয়ে আমার নিবন্ধ ও টকশোতে একটা ন্যায্য দাবি তুলছি। তা হলো, বঙ্গবন্ধুকে রক্ষার প্রাতিষ্ঠানিক ও নৈতিক দায়িত্ব যাদের ওপর ছিল এবং যারা সুযোগ থাকা সত্ত্বেও সেটি করেননি, তাদের রাষ্ট্রীয় খেতাব ও পদবি প্রত্যাহার করা হোক। আজ পর্যন্ত আমার এই বক্তব্যের কোনো বিপরীত প্রতিক্রিয়া আসেনি। বরং ইদানীং অবহিত হচ্ছি যে, শুধু জিয়াউর রহমানের পদবি প্রত্যাহারের বিষয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের জন্য মূলত দায়ী খুনি মোশতাক। তিনি ডেপুটি চিফ অব স্টাফকে পদোন্নতি দিয়েছিলেন। ১৫ আগস্টের পর যে সরকার গঠিত হয়, সেখানে খুনি মোশতাকের অধীনে যারা শপথ নেন, পরবর্তীকালে শেখ হাসিনা তাদের অনেককে দলের পদে বসিয়েছেন, সংসদ সদস্য বানিয়েছেন; তবে মন্ত্রী পরিষদে গ্রহণ করেননি। কিন্তু কী জাদু জানেন এইচ টি ইমাম! তিনি রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে সগৌরবে বহাল তবিয়তে অধিষ্ঠিত হয়ে আছেন। ১৫ আগস্টে যারা ট্যাংকের ওপর নৃত্য করেছেন, যারা জিয়াউর রহমানকে রাজনৈতিক সহযোগিতা দিয়েছেন, বঙ্গবন্ধুকে স্বাধীনতা-পূর্ব কাল থেকেই বিরোধিতা তো বটেই, বিদ্রূপ-কটাক্ষ করেছেন, তার চামড়া দিয়ে জুতা ও হাড্ডি দিয়ে ডুগডুগি বাজাতে চেয়েছেন, যে গণবাহিনী, পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টি, সিরাজ শিকদারের দল বাংলাদেশে নৃশংস পাশবিকতা চালিয়েছিল— তারাই মন্ত্রিসভা এবং দলের অভ্যন্তরে আজ সর্বেসর্বা!

শেখ হাসিনার সরকারের সন্ত্রাস দমনে প্রশাসনিক কয়েকটি সফলতা আছে, এটা নিরেট বাস্তব। সচেতন ও অবচেতনভাবে সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসনের শৃঙ্খলাকে তিনি লণ্ডভণ্ড করে দিয়েছেন। প্রশাসনে অধিষ্ঠিত কর্মকর্তার পদ-পদবি যা-ই হোক, শেখ হাসিনার আশীর্বাদের হস্ত যার মাথায় অর্পিত তিনি ছাড়া অন্য কারও হুকুম-আহকামের আজ কোনো মূল্য নেই। আমি বাম অধ্যুষিত বর্তমান আওয়ামী লীগের কঠোর সমালোচক। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার চেতনার যে রাখীবন্ধন সেটা এত নিগূঢ় ও নিবিড় যে, আমি বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগকেই বারবার ফিরে পেতে চাই। আওয়ামী লীগের প্রান্তিক জনতার যেকোনো অংশ অন্তর থেকে স্বীকার করেন যে আমি ’৭০-র নির্বাচনটিকে অনুষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে যে প্রত্যয়দৃঢ় ভূমিকা পালন করেছি, সেটিই স্বাধীনতা যুদ্ধের মূল উৎস। নির্বাচনের আগে সশস্ত্র সংগ্রামের প্রসব-যন্ত্রণায় যারা ছটফট করতেন তারা জয়ী হলে, অর্থাৎ নির্বাচনটি না হলে কী নিদারুণ অন্তর্ঘাতের শিকার আমরা হতাম— আজকে সেই বিপ্লবীরাও নির্দ্বিধায় তা স্বীকার করেন।

৫ জানুয়ারির পর থেকে গণতন্ত্র অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুবরণ করেছে। এ নির্বাচনটি প্রসঙ্গে আমি একইভাবে আমৃত্যু এ কথাটি বলেই যাব। কোমরভাঙা বিরোধী জোটের অক্ষমতা, দুর্বলতা এবং একটি বিশেষ শক্তির বল্গাহীন সমর্থন শেখ হাসিনাকে শুধু প্রচণ্ড শক্তিধরই করেনি, তাকে অপ্রতিরোধ্য এবং স্বেচ্ছাচারীও করে তুলেছে। আমি আশ্চর্যান্বিত ও বিস্ময়াভিভূত হই এই ভেবে যে, শেখ হাসিনা তার প্রধান শত্রু দুর্নীতির বিরুদ্ধে নির্বিকার কেন! কেন তিনি জেনেশুনে এই ফ্রাঙ্কেনস্টাইনকে উদ্ধত করে তুলছেন। কেনইবা তিনি দুদককে সক্রিয় ও নিরপেক্ষ করে তোলার বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নিচ্ছেন না। প্রান্তিক জনতার সঙ্গে ১০০ ভাগ একমত হয়ে আমি বলতে পারি, দু-চারটা চিহ্নিত দুর্নীতিবাজের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলে অনতিবিলম্বে দুর্নীতির ব্যারোমিটারের পারদ অনেক নিচে নেমে আসত। ১/১১’র পর মানুষ বাক্সভর্তি টাকা, হার্মাস, মার্সিডিস ও বিএমডব্লিউর মতো দামি ব্র্যান্ডের গাড়ি রাস্তায় ফেলে গেছে। আমি আরও অবাক হই, যখন দেখি তিনি ১/১১’র হোতাদের কঠোর সমালোচনা করছেন! তাকে কেউ কি স্মরণ করিয়ে দেওয়ার নেই যে, ২০০৬ সালের ২৪ জানুয়ারির নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হলে তার কি হাল হতো! এটাও আরেকটি প্রমাণ যে, তার সামনে সত্য কথাটি সাহসিকতার সঙ্গে তুলে ধরার লোকের কি নিদারুণ অভাব! আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কালেভদ্রে দুয়েকটি বিষয়ে প্রতিবাদ বাক্য উচ্চারণ করেন বটে। কিন্তু তারও কোনো ধারাবাহিকতা থাকে না এবং তার পরামর্শ মোটেই গ্রাহ্য করা হয় না।

প্রাসঙ্গিকভাবেই আমি আবারও শেখ হাসিনাকে পরামর্শ দিতে চাই, বিশ্বনন্দিত অলিম্পিকের মশালবাহী, শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. ইউনূসকে আস্থায় নিন। আপনার জন্য নয়, দেশের ভবিষ্যতের স্বার্থে। যারা ভ্রান্ত বাম, তারা আমেরিকার সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক দেখতে একদমই নারাজ। অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময় পর কিউবার সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে আসলে, আমরা কেন আমেরিকাকে এড়িয়ে চলতে চাইব? এটা শুধু ভ্রান্তিবিলাস নয়, আত্মঘাতীও। অভিমান করে, ক্ষুব্ধ হয়ে পৃথিবীকে যারা নিয়ন্ত্রণ করেন, তাদের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করতে গিয়ে আমরা জাতিসংঘ, আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের কাছে আমাদের প্রাপ্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত হব কেন? পৃথিবীর সব রাষ্ট্র, বিশেষ করে আমাদের প্রতিবেশী ভারত যখন জন কেরিকে বোঝাতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়েছে যে, এশিয়ায় শান্তি রক্ষার স্বার্থেই ভারতকে তাদের বিশ্বাসের আবর্তে রাখতে হবে, নইলে চায়না ও পাকিস্তানের সমন্বয়ে এশিয়ার নিরঙ্কুশ শান্তিরক্ষার একটা বাস্তব প্রতিবন্ধক শক্তি হিসেবে তারা যে কোনো সময় গর্জে উঠবে। নিজের স্বার্থ পাগলেও বোঝে। আমরা না বুঝলে এটি আমাদেরই দুর্ভাগ্য বয়ে আনবে।

রোমান্টিসিজমে ভোগা এখনকার রাজনৈতিক হোমরা-চোমরারা প্রায়শই অভিমত ব্যক্ত করছেন— ১৪০০ মাইলের ব্যবধানে শুধু ধর্মভিত্তিক দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে পাকিস্তান সৃষ্টির আন্দোলনটি নিদারুণভাবে ভুল ছিল। আমি তা মনে করি না। এটা তখন শুধু সময়ের দাবিই ছিল না, পাকিস্তান সৃষ্টি না হলে পরবর্তীতে আমরা বাংলাদেশ সৃষ্টি করতে পারতাম না। ভারতের সেভেন সিস্টার, ঝাড়খণ্ড, পাঞ্জাবের খালিস্তান এবং কাশ্মীরের বিশাল জনগোষ্ঠীর মতোই আমাদেরও রাজনৈতিক অসহায়ত্বকেই যুগ যুগ ধরে বয়ে বেড়াতে হতো। এ রাজনৈতিক জ্ঞানপাপীদের আমি সগৌরবে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই— বাংলাদেশের অভ্যুদয়ও দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতেই। বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ, বিকাশ, ব্যাপ্তি ও সফলতায় যে চেতনাটি সামগ্রিকভাবে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল সেটিও মূলত দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতেই। ‘তুমি কে আমি কে, বাঙালি বাঙালি’ এ চেতনাটি আমাদের মধ্যে বাঙালি জাতিসত্তার শুধু বিকাশই ঘটায়নি, বরং এ তীব্র জাতীয়তাবোধই রাজনৈতিক চেতনায় স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে একটি জাতীয় ঐক্যের সৃষ্টি করেছে। এবং পাকিস্তানিদের পরাভূত করে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছে। ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস! আমরা (ছাত্রলীগ) যখন উচ্চকিত কণ্ঠে স্লোগান দিতাম— ‘তোমার আমার ঠিকানা, পদ্মা মেঘনা যমুনা’, ‘তুমি কে আমি কে, বাঙালি বাঙালি’, ‘পিণ্ডি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’; তখন যারা আমাদের ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করতেন, ভারতের অনুচর, সিআই-এর দালাল বলে জাতিকে ৬ দফা প্রদানের জন্য আমাদের নেতা মুজিব ভাই’র ফাঁসি চাইতেন— তারাই আজ ক্ষমতায় শুধু অধিষ্ঠিতই নয়, বরং এতটাই প্রভাবশালী যে, মনে হয় যেন তারাই স্বাধীনতার অগ্রদূত ছিলেন। আর আমরা দ্বিতীয় সারিতে থেকে তাদের অনুসরণ করেছি মাত্র। তাই আমি অহরহ তার স্বরে চিৎকার করে বলছি, ‘ছাত্রলীগের ইতিহাস স্বাধীনতার ইতিহাস’— বঙ্গবন্ধুর উচ্চারিত এ নিষ্কলুষ সত্যটিকে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্রকেই নিয়ামক শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। নইলে মূল আওয়ামী লীগ এবং ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা আজ যেমন সংগঠনে অচ্যুত ও অস্পৃশ্য, কবে না তারা নিজ দেশেই পরবাসী হয়ে যান!

ক্ষমতার দাম্ভিকতায় শেখ হাসিনা ভ্রান্ত বামদের প্রভাব বলয় থেকে নিজেকে অবমুক্ত করতে না পারলে সত্যিকার কোনো দুর্যোগ নেমে আসলে এ সাইবেরিয়ান অতিথি পাখিরা শেখ হাসিনাকে শুধু পরিত্যাগই করবে না, বরং শেখ হাসিনার শত্রুদের সঙ্গে সন্ধি ও তাদের সহযোগিতা করতেও দ্বিধাবোধ করবে না।  আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের শক্তির উৎস গণতন্ত্র এবং কেবলই গণতন্ত্র। গণতন্ত্র-বিবর্জিত ক্ষমতা আওয়ামী লীগের জন্য ভয়ঙ্কর পরিণতি ডেকে আনতে পারে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম