শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

দ্রুত সময় পেরিয়ে যাচ্ছে

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দ্রুত সময় পেরিয়ে যাচ্ছে

অপ্রতিরোধ্য ক্ষমতার অধিকারী ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান, তার প্রায় প্রতিটি বক্তব্যেই সরাসরি অথবা ইঙ্গিতে প্রায়শই বলে থাকেন, বাংলাদেশের অপর একটি জোটের প্রধান দেশের এই অন্তহীন অগ্রগতি প্রতিহত করতে চান বলেই দেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গির পৃষ্ঠপোষকতা করে উন্নয়নের স্রোতধারাকে স্তব্ধ করে দেওয়ার প্রচেষ্টায় লিপ্ত আছেন। অন্যদিকে ২০ দলীয় জোটের প্রধান এখন বলা শুরু করেছেন, এই জঙ্গি-সন্ত্রাস সবই নাকি সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায়!  কী অদ্ভুত— আশ্চর্যজনক! কী স্ব-বিরোধী রাজনৈতিক চেতনায় পরিচালিত এই দেশ! দেশের কোনো ক্রান্তিলগ্নেই দুই শীর্ষ নেত্রী অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের চর্চার আবর্ত থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন না।

হলি আর্টিজানের অতর্কিত জঙ্গি আক্রমণ এবং শোলাকিয়ায় আক্রমণের অপচেষ্টাকে বিনষ্ট করার প্রাক্কালে জঙ্গি তত্পরতার উদ্যোগগুলোর ধরন দেখে প্রতীয়মান হয়েছিল, তাদের সাংগঠনিক অবকাঠামো ও প্রস্তুতি সুদৃঢ়। এই আশঙ্কায় সুশীল সমাজ থেকে শুরু করে সবারই একটি দাবি ছিল; সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে একটি গোলটেবিল বৈঠক। শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, কবি-সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক জগতের প্রথিতযশা ব্যক্তিবর্গকে এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত করে সেটি হতে পারত। এর উদ্দেশ্য পানকৌড়ির মতো ডুব দিয়ে সমস্যার মূল উপাত্তগুলোকে তুলে আনা, সন্ত্রাসী জঙ্গিদের বক্ষ বিদীর্ণ করে, জাতির ইস্পাতকঠিন ঐক্য সৃষ্টি করে জানান দেওয়া যে, জাতীয় প্রয়োজনে আমরা সবাই এক ও অভিন্ন সুরে কথা বলতে পারি। এ ব্যাপারে আমিও নিবন্ধে লিখেছিলাম, টকশোতেও প্রত্যয় দৃঢ়কণ্ঠে জানিয়েছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্য এ জাতির, দুর্ভাগ্য এদেশের প্রান্তিক জনতার! গোলটেবিল তো হলোই না, দুই জোট নেত্রী ও তাদের পারিষদবর্গ পরস্পরের বিরুদ্ধে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের আবর্তের অন্ধকার গণ্ডিতেই রয়ে গেলেন!

বাংলাদেশে এই জঙ্গি-সন্ত্রাসের প্রারম্ভিক পর্যায়ে বেগম খালেদা জিয়া কুম্ভিরাশ্রু বর্ষণ করে অতীতের সমস্ত তিক্ততা ভুলে গোলটেবিল বৈঠকে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার দাবি জানিয়ে একটা নাটকীয়তা প্রদর্শন করেছিলেন। তার এই কুম্ভিরাশ্রু যে তার হৃদয়ের নিষ্কলুষ আন্তরিকতার বহিঃপ্রকাশ নয়, এটি দেশের মানুষের কাছে প্রমাণ হলো, যখন এই পরিস্থিতিকে কেন্দ্র করে তিনি মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবি তুললেন। অন্যদিকে অপ্রতিরোধ্য ক্ষমতার অধিকারিণী সরকারি জোটের নেত্রীর দাম্ভিকতা ক্রমেই অসহ্যভাবে জনগণের কাছে প্রতিভাত হতে লাগল।

আবার গোড়ার কথায় আসি। বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির জন্য খালেদা জিয়াই ‘একমাত্র’ দায়ী— এই অভিযোগের সঙ্গে আমি একমত নই। বাংলাদেশের উন্নয়নের অন্যতম প্রতিবন্ধক তার চারপাশে নীতিহীন ভ্রান্ত বাম, মানবতা-বিরোধী গণবাহিনীর প্রেতাত্মা, স্তাবক পারিষদ এবং তাকে আঁকড়ে ধরা বিবেক-বিবর্জিত মানিপ্লান্টরা। মধ্যাহ্নের প্রদীপ্ত সূর্যরশ্মির মতোই এটা আজ প্রতিভাত। আজকের আওয়ামী লীগ মুখে যা-ই বলুক, চিন্তা-চেতনা ও মননশীলতায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে লালন করে না। স্তুতি, মোসাহেবী— বিশেষ করে দুর্নীতিকে যারা ঘৃণা করেন, বঙ্গবন্ধুর চেতনায় আজও যারা উজ্জীবিত ও উদ্বেলিত— নিজ দলের মধ্যে তারা আজ অচ্যুত। ভ্রান্ত বামেরা এমনভাবে তার মগজ ধোলাই করেছে যে, আওয়ামী  লীগ নামক সংগঠনটির জন্ম যেন গণতান্ত্রিক মৌলিক আদর্শের ভিত্তিতে হয়নি! হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শামসুল হক, মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ, তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া (পৃষ্ঠপোষকতায়) ও আমাদের প্রাণের মুজিব ভাই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তৎকালীন পাকিস্তানে আওয়ামী লীগের জন্ম দেননি। বরং উড়ে এসে জুড়ে বসা ভ্রান্ত বামরাই যেন আজকে আওয়ামী লীগের ধারক, বাহক ও প্রতিষ্ঠাতা বনে গেছেন। ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন আওয়ামী লীগের জন্ম হওয়ার পর ১/১১’র পরবর্তী সময় থেকে ক্ষমতাসীন নেত্রীর প্রতি প্রশ্নহীন আনুগত্য প্রদর্শনকারীরাই আজকের এই নব্য আওয়ামী লীগের স্রষ্টা, তারাই আজ আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রক এবং তাদেরই দোর্দণ্ড ও অপ্রতিরোধ্য প্রভাবের কাছে মূল আওয়ামী লীগাররা শুধু অসহায়ই নয়, দিশাহারা। 

আমি বেশ কয়েক বছর ধরে দাবি করছি, এমনকি বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকাকালীনও তাকে বোঝানোর চেষ্টা করেছি যে, আড়াই বছরের মাথায় মেজরকে মেজর জেনারেল করবেন না। মুক্তিযুদ্ধে শরিক হওয়ার জন্য সামরিক ও বেসামরিক মুক্তিযোদ্ধাদের দুই বছরের জ্যেষ্ঠতা প্রদান করবেন না। তাদের চাকরিতে রাষ্ট্রীয় কাঠামোর সর্বোচ্চ পদবি প্রদান এবং সামরিক ও বেসামরিক চাকরিতে জ্যেষ্ঠতা প্রদান তাদের বল্গাহীনভাবে উচ্চাভিলাষী করে তুলবে। এমনকি প্রয়োজনের প্রাক্কালে তারা আপনার কোনো উপকারে আসবে না। ইদানীং আমি নিষ্কলুষ হৃদয়ে আমার নিবন্ধ ও টকশোতে একটা ন্যায্য দাবি তুলছি। তা হলো, বঙ্গবন্ধুকে রক্ষার প্রাতিষ্ঠানিক ও নৈতিক দায়িত্ব যাদের ওপর ছিল এবং যারা সুযোগ থাকা সত্ত্বেও সেটি করেননি, তাদের রাষ্ট্রীয় খেতাব ও পদবি প্রত্যাহার করা হোক। আজ পর্যন্ত আমার এই বক্তব্যের কোনো বিপরীত প্রতিক্রিয়া আসেনি। বরং ইদানীং অবহিত হচ্ছি যে, শুধু জিয়াউর রহমানের পদবি প্রত্যাহারের বিষয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের জন্য মূলত দায়ী খুনি মোশতাক। তিনি ডেপুটি চিফ অব স্টাফকে পদোন্নতি দিয়েছিলেন। ১৫ আগস্টের পর যে সরকার গঠিত হয়, সেখানে খুনি মোশতাকের অধীনে যারা শপথ নেন, পরবর্তীকালে শেখ হাসিনা তাদের অনেককে দলের পদে বসিয়েছেন, সংসদ সদস্য বানিয়েছেন; তবে মন্ত্রী পরিষদে গ্রহণ করেননি। কিন্তু কী জাদু জানেন এইচ টি ইমাম! তিনি রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে সগৌরবে বহাল তবিয়তে অধিষ্ঠিত হয়ে আছেন। ১৫ আগস্টে যারা ট্যাংকের ওপর নৃত্য করেছেন, যারা জিয়াউর রহমানকে রাজনৈতিক সহযোগিতা দিয়েছেন, বঙ্গবন্ধুকে স্বাধীনতা-পূর্ব কাল থেকেই বিরোধিতা তো বটেই, বিদ্রূপ-কটাক্ষ করেছেন, তার চামড়া দিয়ে জুতা ও হাড্ডি দিয়ে ডুগডুগি বাজাতে চেয়েছেন, যে গণবাহিনী, পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টি, সিরাজ শিকদারের দল বাংলাদেশে নৃশংস পাশবিকতা চালিয়েছিল— তারাই মন্ত্রিসভা এবং দলের অভ্যন্তরে আজ সর্বেসর্বা!

শেখ হাসিনার সরকারের সন্ত্রাস দমনে প্রশাসনিক কয়েকটি সফলতা আছে, এটা নিরেট বাস্তব। সচেতন ও অবচেতনভাবে সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসনের শৃঙ্খলাকে তিনি লণ্ডভণ্ড করে দিয়েছেন। প্রশাসনে অধিষ্ঠিত কর্মকর্তার পদ-পদবি যা-ই হোক, শেখ হাসিনার আশীর্বাদের হস্ত যার মাথায় অর্পিত তিনি ছাড়া অন্য কারও হুকুম-আহকামের আজ কোনো মূল্য নেই। আমি বাম অধ্যুষিত বর্তমান আওয়ামী লীগের কঠোর সমালোচক। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার চেতনার যে রাখীবন্ধন সেটা এত নিগূঢ় ও নিবিড় যে, আমি বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগকেই বারবার ফিরে পেতে চাই। আওয়ামী লীগের প্রান্তিক জনতার যেকোনো অংশ অন্তর থেকে স্বীকার করেন যে আমি ’৭০-র নির্বাচনটিকে অনুষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে যে প্রত্যয়দৃঢ় ভূমিকা পালন করেছি, সেটিই স্বাধীনতা যুদ্ধের মূল উৎস। নির্বাচনের আগে সশস্ত্র সংগ্রামের প্রসব-যন্ত্রণায় যারা ছটফট করতেন তারা জয়ী হলে, অর্থাৎ নির্বাচনটি না হলে কী নিদারুণ অন্তর্ঘাতের শিকার আমরা হতাম— আজকে সেই বিপ্লবীরাও নির্দ্বিধায় তা স্বীকার করেন।

৫ জানুয়ারির পর থেকে গণতন্ত্র অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুবরণ করেছে। এ নির্বাচনটি প্রসঙ্গে আমি একইভাবে আমৃত্যু এ কথাটি বলেই যাব। কোমরভাঙা বিরোধী জোটের অক্ষমতা, দুর্বলতা এবং একটি বিশেষ শক্তির বল্গাহীন সমর্থন শেখ হাসিনাকে শুধু প্রচণ্ড শক্তিধরই করেনি, তাকে অপ্রতিরোধ্য এবং স্বেচ্ছাচারীও করে তুলেছে। আমি আশ্চর্যান্বিত ও বিস্ময়াভিভূত হই এই ভেবে যে, শেখ হাসিনা তার প্রধান শত্রু দুর্নীতির বিরুদ্ধে নির্বিকার কেন! কেন তিনি জেনেশুনে এই ফ্রাঙ্কেনস্টাইনকে উদ্ধত করে তুলছেন। কেনইবা তিনি দুদককে সক্রিয় ও নিরপেক্ষ করে তোলার বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নিচ্ছেন না। প্রান্তিক জনতার সঙ্গে ১০০ ভাগ একমত হয়ে আমি বলতে পারি, দু-চারটা চিহ্নিত দুর্নীতিবাজের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলে অনতিবিলম্বে দুর্নীতির ব্যারোমিটারের পারদ অনেক নিচে নেমে আসত। ১/১১’র পর মানুষ বাক্সভর্তি টাকা, হার্মাস, মার্সিডিস ও বিএমডব্লিউর মতো দামি ব্র্যান্ডের গাড়ি রাস্তায় ফেলে গেছে। আমি আরও অবাক হই, যখন দেখি তিনি ১/১১’র হোতাদের কঠোর সমালোচনা করছেন! তাকে কেউ কি স্মরণ করিয়ে দেওয়ার নেই যে, ২০০৬ সালের ২৪ জানুয়ারির নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হলে তার কি হাল হতো! এটাও আরেকটি প্রমাণ যে, তার সামনে সত্য কথাটি সাহসিকতার সঙ্গে তুলে ধরার লোকের কি নিদারুণ অভাব! আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কালেভদ্রে দুয়েকটি বিষয়ে প্রতিবাদ বাক্য উচ্চারণ করেন বটে। কিন্তু তারও কোনো ধারাবাহিকতা থাকে না এবং তার পরামর্শ মোটেই গ্রাহ্য করা হয় না।

প্রাসঙ্গিকভাবেই আমি আবারও শেখ হাসিনাকে পরামর্শ দিতে চাই, বিশ্বনন্দিত অলিম্পিকের মশালবাহী, শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. ইউনূসকে আস্থায় নিন। আপনার জন্য নয়, দেশের ভবিষ্যতের স্বার্থে। যারা ভ্রান্ত বাম, তারা আমেরিকার সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক দেখতে একদমই নারাজ। অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময় পর কিউবার সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে আসলে, আমরা কেন আমেরিকাকে এড়িয়ে চলতে চাইব? এটা শুধু ভ্রান্তিবিলাস নয়, আত্মঘাতীও। অভিমান করে, ক্ষুব্ধ হয়ে পৃথিবীকে যারা নিয়ন্ত্রণ করেন, তাদের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করতে গিয়ে আমরা জাতিসংঘ, আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের কাছে আমাদের প্রাপ্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত হব কেন? পৃথিবীর সব রাষ্ট্র, বিশেষ করে আমাদের প্রতিবেশী ভারত যখন জন কেরিকে বোঝাতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়েছে যে, এশিয়ায় শান্তি রক্ষার স্বার্থেই ভারতকে তাদের বিশ্বাসের আবর্তে রাখতে হবে, নইলে চায়না ও পাকিস্তানের সমন্বয়ে এশিয়ার নিরঙ্কুশ শান্তিরক্ষার একটা বাস্তব প্রতিবন্ধক শক্তি হিসেবে তারা যে কোনো সময় গর্জে উঠবে। নিজের স্বার্থ পাগলেও বোঝে। আমরা না বুঝলে এটি আমাদেরই দুর্ভাগ্য বয়ে আনবে।

রোমান্টিসিজমে ভোগা এখনকার রাজনৈতিক হোমরা-চোমরারা প্রায়শই অভিমত ব্যক্ত করছেন— ১৪০০ মাইলের ব্যবধানে শুধু ধর্মভিত্তিক দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে পাকিস্তান সৃষ্টির আন্দোলনটি নিদারুণভাবে ভুল ছিল। আমি তা মনে করি না। এটা তখন শুধু সময়ের দাবিই ছিল না, পাকিস্তান সৃষ্টি না হলে পরবর্তীতে আমরা বাংলাদেশ সৃষ্টি করতে পারতাম না। ভারতের সেভেন সিস্টার, ঝাড়খণ্ড, পাঞ্জাবের খালিস্তান এবং কাশ্মীরের বিশাল জনগোষ্ঠীর মতোই আমাদেরও রাজনৈতিক অসহায়ত্বকেই যুগ যুগ ধরে বয়ে বেড়াতে হতো। এ রাজনৈতিক জ্ঞানপাপীদের আমি সগৌরবে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই— বাংলাদেশের অভ্যুদয়ও দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতেই। বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ, বিকাশ, ব্যাপ্তি ও সফলতায় যে চেতনাটি সামগ্রিকভাবে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল সেটিও মূলত দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতেই। ‘তুমি কে আমি কে, বাঙালি বাঙালি’ এ চেতনাটি আমাদের মধ্যে বাঙালি জাতিসত্তার শুধু বিকাশই ঘটায়নি, বরং এ তীব্র জাতীয়তাবোধই রাজনৈতিক চেতনায় স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে একটি জাতীয় ঐক্যের সৃষ্টি করেছে। এবং পাকিস্তানিদের পরাভূত করে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছে। ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস! আমরা (ছাত্রলীগ) যখন উচ্চকিত কণ্ঠে স্লোগান দিতাম— ‘তোমার আমার ঠিকানা, পদ্মা মেঘনা যমুনা’, ‘তুমি কে আমি কে, বাঙালি বাঙালি’, ‘পিণ্ডি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’; তখন যারা আমাদের ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করতেন, ভারতের অনুচর, সিআই-এর দালাল বলে জাতিকে ৬ দফা প্রদানের জন্য আমাদের নেতা মুজিব ভাই’র ফাঁসি চাইতেন— তারাই আজ ক্ষমতায় শুধু অধিষ্ঠিতই নয়, বরং এতটাই প্রভাবশালী যে, মনে হয় যেন তারাই স্বাধীনতার অগ্রদূত ছিলেন। আর আমরা দ্বিতীয় সারিতে থেকে তাদের অনুসরণ করেছি মাত্র। তাই আমি অহরহ তার স্বরে চিৎকার করে বলছি, ‘ছাত্রলীগের ইতিহাস স্বাধীনতার ইতিহাস’— বঙ্গবন্ধুর উচ্চারিত এ নিষ্কলুষ সত্যটিকে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্রকেই নিয়ামক শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। নইলে মূল আওয়ামী লীগ এবং ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা আজ যেমন সংগঠনে অচ্যুত ও অস্পৃশ্য, কবে না তারা নিজ দেশেই পরবাসী হয়ে যান!

ক্ষমতার দাম্ভিকতায় শেখ হাসিনা ভ্রান্ত বামদের প্রভাব বলয় থেকে নিজেকে অবমুক্ত করতে না পারলে সত্যিকার কোনো দুর্যোগ নেমে আসলে এ সাইবেরিয়ান অতিথি পাখিরা শেখ হাসিনাকে শুধু পরিত্যাগই করবে না, বরং শেখ হাসিনার শত্রুদের সঙ্গে সন্ধি ও তাদের সহযোগিতা করতেও দ্বিধাবোধ করবে না।  আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের শক্তির উৎস গণতন্ত্র এবং কেবলই গণতন্ত্র। গণতন্ত্র-বিবর্জিত ক্ষমতা আওয়ামী লীগের জন্য ভয়ঙ্কর পরিণতি ডেকে আনতে পারে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা