শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

ভারত-পাকিস্তান চতুর্থ যুদ্ধ কি আসন্ন?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারত-পাকিস্তান চতুর্থ যুদ্ধ কি আসন্ন?

২৮ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে ভারতীয় সেনাবাহিনী কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের অভ্যন্তরে ঢুকে সার্জিক্যাল অপারেশনের মাধ্যমে পাঁচ-সাতটি সন্ত্রাসী জঙ্গি ক্যাম্প ধ্বংস করেছে এবং প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী অপারেশনে দুই পাকিস্তানি সেনাসদস্যসহ বিপুল সংখ্যক সন্ত্রাসী জঙ্গি নিহত হয়েছে। নিজ পক্ষের কোনো হতাহতের ঘটনা নেই বলে দাবি করেছে ভারতীয় সেনা কর্তৃপক্ষ। ১৮ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানি সন্ত্রাসী সংগঠন জইশ-ই-মুহম্মদ কর্তৃক জম্মু ও কাশ্মীর সীমান্তে ভারতের উরি সেনাঘাঁটির ওপর আক্রমণ এবং তাতে ১৮ জন ভারতীয় সেনাসদস্য নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারতের গণমাধ্যম, জনগণ ও রাজনৈতিক অঙ্গনের উত্তেজনা এবং দুই দেশের বাগযুদ্ধ দেখে বিশ্লেষকদের কাছে এ ধরনের একটা অভিযান মোটেও অপ্রত্যাশিত ছিল না। ২১ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ভাষণে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের কাশ্মীর  ইস্যুকে কেন্দ্র করে দেওয়া বক্তব্য উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে আগুনে ঘৃত ঢালার মতো কাজ করেছে। বিজেপির আগের সরকারের প্রতিরক্ষা ও বিদেশমন্ত্রী যশোবন্ত সিংহসহ বিরোধী রাজনৈতিক দল, জনগণ ও সামরিক-রাজনৈতিক বিশ্লেষকগণ উরি সেনাছাউনিতে আক্রমণের পাল্টা হিসেবে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক অ্যাকশনের দাবি তোলেন। তাদের যুক্তি ছিল, পাকিস্তানকে আর ছাড় দেওয়া যায় না, অনেক হয়েছে। বলা যায় প্রথম দিকে ভারতের রাজনৈতিক নেতৃত্ব কিছুটা দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকলেও প্রবল জনচাপে নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে উল্লিখিত সামরিক অপারেশনের অনুমতি দিতে বাধ্য হয়েছে। ভারতীয় সেনা কর্তৃপক্ষের ভাষ্য অনুযায়ী নিয়ন্ত্রণ রেখার ওপারে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের দুই-তিন কিলোমিটার অভ্যন্তরে জঙ্গি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী সাতটি ক্যাম্প স্থাপন করে এবং সেখান থেকে ভারতের অভ্যন্তরে ঢুকে নাশকতামূলক অপারেশন চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এমতাবস্থায় সঠিক গোয়েন্দা তথ্যের ওপর ভিত্তি করে ওই সব সন্ত্রাসী জঙ্গি ঘাঁটির ওপর সার্জিক্যাল অপারেশন চালানো হয়। এটাকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান বলছে না ভারত, বলছে সীমিত আকারের কাউন্টার টেররিজম অপারেশন। পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরকে ভারত যেহেতু নিজেদের টেরিটোরি মনে করে, তাই এতে আন্তর্জাতিক কোনো কনভেনশন ভঙ্গ হয়নি বলে ভারত মনে করে। এই অভিযানের সফলতায় ভারতের সরকার এবং কংগ্রেসসহ সব বিরোধী দল সেনাবাহিনীকে অভিনন্দন জানিয়েছে, সরকারের ওই পদক্ষেপকে অন্যান্য দলের সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে সমর্থন দিয়েছে। উল্লিখিত অপারেশনের পর পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া আমার কাছে রহস্যজনক ও ঘোলাটে বলে মনে হয়েছে। এত বড় একটা অপারেশনকে পাকিস্তান অনেক ছোট করে (ডাউন প্লে) প্রচার করছে এবং বলছে সীমান্ত এলাকায় কিছু গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে, এটা তেমন কিছু নয়। হতে পারে জনগণ ও সামরিক বাহিনীর মনোবল অক্ষুণ্ন রাখার লক্ষ্যেই পাকিস্তান এমন প্রচারণা চালাচ্ছে। অথবা হতে পারে ভারতের উল্লিখিত অপারেশনের পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পাল্টা আক্রমণ চালালে তাতে যদি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ বেঁধে যায়, সেক্ষেত্রে যুদ্ধের জন্য আগ্রাসী পক্ষ বা আক্রমণকারী হিসেবে পাকিস্তান দায়ী হবে। কারণ, ভারত ঘোষণা দিয়েছে এটা কেবলই সন্ত্রাসী-জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সীমিত অভিযান, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান নয় এবং ইতিমধ্যেই আলোচ্য অভিযানের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘোষণা করেছে ভারত। অভিযানে ভারতীয় পক্ষের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি, এমন দাবি বাস্তবতার নিরিখে যৌক্তিক মনে হয় না। তবে সামরিক অভিযানের প্রথাগত নীতিই হলো নিজ পক্ষের ক্ষয়ক্ষতি যতদূর সম্ভব কম করে দেখানো। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এটা এখন সবাই জানেন যে, বর্তমান আফগান সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত তালেবানসহ ১১-১২টি জঙ্গি সংগঠন আছে যেগুলো পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতায় ভারত ও বাংলাদেশে জঙ্গি তত্পরতার সঙ্গে জড়িত। নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে আলোচ্য অভিযানকে ভারতের নীতিনির্ধারণের জায়গায় একটা প্যারাডিম শিফট বা বড় ধরনের পরিবর্তন বলে অনেকে মনে করছেন। কারণ, উরি সেনাঘাঁটিতে ১৮ সেপ্টেম্বর যে সন্ত্রাসী আক্রমণ হয়েছে গত ১৬-১৭ বছরে এর চেয়েও বড় ধরনের অনেক আক্রমণ ভারতের জাতীয় নিরাপত্তাকে ভয়ানক হুমকির মধ্যে ফেলেছে পাকিস্তানভিত্তিক লস্কর-ই-তৈয়বা এবং জইশ-ই-মুহম্মদের মতো জঙ্গি সংগঠনের সদস্যরা। কিন্তু সে সব ঘটনার একটির বেলায়ও ভারতীয় সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে কোনো অভিযান চালায়নি। এ বছর জানুয়ারি মাসের দুই তারিখে ভারতের পাঠানকোটের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক বিমান ঘাঁটিতে জইশ-ই-মুহম্মদের জঙ্গিরা আক্রমণ চালিয়ে প্রায় ৭২ ঘণ্টা ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীকে যেভাবে তটস্থ করে রাখে, তার জন্য যে তথ্য সংগ্রহ পরিকল্পনা, প্রস্তুতি, প্রশিক্ষণ, অনুশীলন দরকার তা কেবল একটি  রাষ্ট্রহীন (Non-state) জঙ্গি সংগঠনের একক প্রচেষ্টায় বিচ্ছিন্নভাবে করা সম্ভব নয়। এর পেছনে অবশ্যই পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাত ছিল।

২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ে তাজ হোটেলে আক্রমণের অন্যতম সন্ত্রাসী পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক ডেভিড হেডলি ওরফে দাউদ গিলানি এখন যুক্তরাষ্ট্রে ৩৫ বছরের জেল খাটছেন। জেল থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনি ভারতের আদালতে যে সাক্ষ্য দিয়েছেন, তাতে তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, মুম্বাই হামলার সব পরিকল্পনা, প্রস্তুতি ও প্রশিক্ষণ হয় পাকিস্তানে এবং গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের তত্ত্বাবধানে। এই হামলায় অংশ নেয় লস্কর-ই-তৈয়বার ১০ জন সদস্য। ২০১৫ সালের ২৮ অক্টোবর পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও সেনাপ্রধান পারভেজ মোশাররফ পাকিস্তানি সংবাদভিত্তিক চ্যানেল দুনিয়া নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, নব্বই দশকে কাশ্মীরের স্বাধীনতা সংগ্রামকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য লস্কর-ই-তৈয়বা, জইশ-ই-মুহম্মদের মতো ১১-১২টি সংগঠন গড়ে ওঠে যাদের আমরা সমর্থন ও প্রশিক্ষণ দিই। লস্কর-ই-তৈয়বা নেতা মাওলানা হাফিজ সাইদ ও জাকিউর রহমান লাখবি আমাদের কাছে নায়ক ছিলেন। ২০০১ সালের ডিসেম্বর মাসে দিল্লিতে ভারতের পার্লামেন্ট ভবনে আক্রমণ চালায় লস্কর-ই-তৈয়বার সদস্যরা। তখন পাকিস্তান সীমান্তে ভারত ব্যাপক সেনা সমাবেশ ঘটালেও এবারের মতো আক্রমণাত্মক কোনো অ্যাকশনে যায়নি। তারপর ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধে ভারতীয় অংশ থেকে পাকিস্তানি সেনাদের হটিয়ে ভারতীয় সেনা কর্তৃপক্ষ অভিযান অব্যাহত রাখতে চাইলে তৎকালীন বিজেপি সরকার সেনাবাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করার অনুমতি দেয়নি। কিন্তু এবার ব্যতিক্রম ঘটেছে। কেন এই প্যারাডিম শিফট তার একটা মূল্যায়ন পাওয়া যায় ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর সাবেক উপ-প্রধান বি. রমন কর্তৃক রচিত THE KAOBOYS OF R & AW গ্রন্থে। তিনি লিখেছেন, ১৯৪৭ সালের পর থেকে নিকট প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন প্রচেষ্টার শতকরা প্রায় সত্তর ভাগ নিয়োজিত করা হয় পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য। কিন্তু ফল শূন্য। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান যেখানে ছিল, এখনো সেখানেই আছে। সাম্প্রতিক কয়েক বছরে ভারতের অভ্যন্তরে ও আফগানিস্তানে ভারতের কনস্যুলেট ও দূতাবাসে পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠনের একের পর এক আক্রমণের পরেও নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় এসে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য আগ বাড়িয়ে যেসব বাড়তি পদক্ষেপ নিয়েছেন তার সব ফলই শূন্য। তাই হয়তো ভারত এবার ঞরঃ ঋড়ৎ ঞধঃ নীতি গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছেন এবং আগের অবস্থান পরিবর্তন করে নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে সেনা অভিযান চালিয়েছে। ভারত পাকিস্তানের চিরশত্রু, এটিকে পাকিস্তানের বিদেশনীতির মূল দর্শন হিসেবে প্রবর্তন করেন প্রথম সামরিক শাসক আইয়ুব খান, যা এখনো বহাল আছে। হিন্দু ভারতের কবল থেকে কাশ্মীর উদ্ধার এবং ভারত ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণ করার মতো আত্মঘাতী জিঘাংসায় পাকিস্তানের মিলিটারি ও মোল্লাগণ বদ্ধপরিকর। এ কারণেই পাকিস্তানের সর্বপ্রকার নীতিনির্ধারণে সেনাবাহিনীর সুপ্রিমেসি ও শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রয়েছে। পাকিস্তানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ দুইবার মেয়াদ পূর্তির আগে ক্ষমতা থেকে উত্খাত হওয়ার অভিজ্ঞতায় এখন মোস্ট অবিডিয়েন্ট সেবকের মতো সেনাবাহিনীর শিখানো বুলি ২১ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে আওড়াতে বাধ্য হয়েছেন। তাতে আগুনে ঘৃত পড়েছে। ১৯৯৯ সালে তখনো প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে না জানিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনী কারগিল যুদ্ধ শুরু করে। সে সময়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের কাছে নওয়াজ শরিফ কতখানি বিব্রত হয়েছিলেন তার একটা আমুদে বর্ণনা রয়েছে হোসেন হাক্কানি লিখিত পাকিস্তান বিটুইন মস্ক অ্যান্ড মিলিটারি গন্থে। সেনাবাহিনী প্রধানমন্ত্রীকে না জানালেও সংগত কারণেই এর সব দায়-দায়িত্ব গ্রহণ করতে হয় নওয়াজ শরিফকে। যার জের ধরে শেষ পর্যন্ত নওয়াজ শরিফ ক্ষমতা থেকে উত্খাত হন। ১৯৪৭ সালের পর ভারত-পাকিস্তান এ পর্যন্ত তিনটি পূর্ণাঙ্গ ও সর্বাত্মক যুদ্ধ করেছে। তাছাড়া ১৯৯৯ সালে কাশ্মীরের কারগিল সীমান্তে সীমিত জায়গায় বড় আকারের যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৪৮, ১৯৬৫, ১৯৭১ তিনটি যুদ্ধেই পাকিস্তান প্রথম আক্রমণ চালিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আগ্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত হয়। ১৯৬৫ সালে যুদ্ধের সময় পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল মুহম্মদ মূসা তার লিখিত সেপাই টু জেনারেল গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন, সেপ্টেম্বরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার বেশ কয়েক মাস আগেই মুজাহিদ বাহিনীর ছদ্মবেশে বেসামরিক পোশাকে কয়েকশ পাকিস্তানি সেনা কাশ্মীরের অভ্যন্তরে ঢুকে নাশকতামূলক অপারেশন শুরু করে। সামরিক দৃষ্টিতে তিনটি যুদ্ধেই পাকিস্তান পরাজিত হয় এবং আগ বাড়িয়ে আক্রমণের কোনো লক্ষ্যই পাকিস্তান অর্জন করতে পারে না। যুদ্ধ শেষে কূটনৈতিক লড়াইয়ে আলোচনার টেবিলেও পাকিস্তান পরাজিত হয়েছে, তাসখন্দ ও সিমলা চুক্তিই তার প্রমাণ। ২৮ সেপ্টেম্বর ভারতের সেনাবাহিনীর অপারেশনের পর সীমান্তের উভয় পাশেই উত্তেজনা বিরাজ করছে। ভারত সীমান্ত এলাকা থেকে বেসামরিক লোকজনকে সরিয়ে নিচ্ছে। উভয়পক্ষের বাগযুদ্ধ ও প্রপাগান্ডা জোরেশোরে চলছে। তবে, বেশিরভাগ বিশ্লেষকের ধারণা সর্বাত্মক যুদ্ধ হওয়ার আশঙ্কা কম। ভারত এই সময়ে যুদ্ধে জড়াতে চাইবে না। কারণ, ভারতের বৃহত্তর লক্ষ্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হওয়া এবং নিউক্লিয়ারস সাপ্লাই গ্রুপের সদস্য পদ পাওয়ার ক্ষেত্রে তা দীর্ঘমেয়াদি বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। অন্যদিকে পাকিস্তান মুখে যতই হম্বিতম্বি করুক না কেন, এটা ভালো করেই জানে তারা এখন বন্ধুহীন ও বিচ্ছিন্ন। স্ট্র্যাটেজিক্যাল পশ্চাদভূমি আফগানিস্তান এখন পাকিস্তানের বৈরী রাষ্ট্র। পাকিস্তানের একমাত্র বিশ্বস্ত রাষ্ট্র চীন ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কোনো পক্ষ অবলম্বন করবে না। এটা তারা ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি বাগাড়ম্বর ছাড়া অন্য কিছু নয়। ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধের সময় পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ে নাড়াচাড়া করার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন তখন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে কি রকম বকাবকি করেছিলেন তার চমকপ্রদ বর্ণনা রয়েছে হোসেন হাক্কানির উপরে উল্লিখিত গ্রন্থে। পাকিস্তানের পরমাণু অস্ত্রের ওপর নিজেদের স্বার্থের কারণেই আমেরিকার কড়া ও সার্বক্ষণিক দৃষ্টি রয়েছে। পারমাণবিক অস্ত্রের যথেচ্ছা ব্যবহার আমেরিকা কিছুতেই হতে দেবে না। তাই মুখে যা-ই বলুক, পাকিস্তান ভালো করেই জানে পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কিছু করার উদ্যোগ নিলে তা বাস্তবায়নের আগেই পাকিস্তানের মৃত্যুবাণ আকাশ থেকে নেমে আসবে, আমেরিকার ১০১তম ছত্রীসেনা ডিভিশন এয়ারবোর্ন পাকিস্তানের ভূমিতে অবতরণ করবে। তাই বাগযুদ্ধ চলবে, প্রপাগান্ডা আরও হবে। হয়তো সীমিত আকারে খণ্ডিত সশস্ত্র সংঘর্ষ আরও হতে পারে। তবে আরেকটি সর্বাত্মক যুদ্ধ হলে পাকিস্তানকে চরম মূল্য দিতে হবে। আর ভারতও নিজের স্বার্থে এই সময়ে যুদ্ধ এড়িয়ে অন্য পথ খুঁজবে।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন
পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন

নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

অনলাইন জুয়ায় আসক্ত নাতি গ্রেপ্তার
অনলাইন জুয়ায় আসক্ত নাতি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মী স্বর্ণময়ীর শেষকৃত্য সম্পন্ন অপমৃত্যু মামলা
গণমাধ্যমকর্মী স্বর্ণময়ীর শেষকৃত্য সম্পন্ন অপমৃত্যু মামলা

নগর জীবন

শহীদ জোহার কবর জিয়ারত করলেন রাকসুর নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা
শহীদ জোহার কবর জিয়ারত করলেন রাকসুর নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা

নগর জীবন