শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

ভারত-পাকিস্তান চতুর্থ যুদ্ধ কি আসন্ন?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারত-পাকিস্তান চতুর্থ যুদ্ধ কি আসন্ন?

২৮ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে ভারতীয় সেনাবাহিনী কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের অভ্যন্তরে ঢুকে সার্জিক্যাল অপারেশনের মাধ্যমে পাঁচ-সাতটি সন্ত্রাসী জঙ্গি ক্যাম্প ধ্বংস করেছে এবং প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী অপারেশনে দুই পাকিস্তানি সেনাসদস্যসহ বিপুল সংখ্যক সন্ত্রাসী জঙ্গি নিহত হয়েছে। নিজ পক্ষের কোনো হতাহতের ঘটনা নেই বলে দাবি করেছে ভারতীয় সেনা কর্তৃপক্ষ। ১৮ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানি সন্ত্রাসী সংগঠন জইশ-ই-মুহম্মদ কর্তৃক জম্মু ও কাশ্মীর সীমান্তে ভারতের উরি সেনাঘাঁটির ওপর আক্রমণ এবং তাতে ১৮ জন ভারতীয় সেনাসদস্য নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারতের গণমাধ্যম, জনগণ ও রাজনৈতিক অঙ্গনের উত্তেজনা এবং দুই দেশের বাগযুদ্ধ দেখে বিশ্লেষকদের কাছে এ ধরনের একটা অভিযান মোটেও অপ্রত্যাশিত ছিল না। ২১ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ভাষণে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের কাশ্মীর  ইস্যুকে কেন্দ্র করে দেওয়া বক্তব্য উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে আগুনে ঘৃত ঢালার মতো কাজ করেছে। বিজেপির আগের সরকারের প্রতিরক্ষা ও বিদেশমন্ত্রী যশোবন্ত সিংহসহ বিরোধী রাজনৈতিক দল, জনগণ ও সামরিক-রাজনৈতিক বিশ্লেষকগণ উরি সেনাছাউনিতে আক্রমণের পাল্টা হিসেবে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক অ্যাকশনের দাবি তোলেন। তাদের যুক্তি ছিল, পাকিস্তানকে আর ছাড় দেওয়া যায় না, অনেক হয়েছে। বলা যায় প্রথম দিকে ভারতের রাজনৈতিক নেতৃত্ব কিছুটা দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকলেও প্রবল জনচাপে নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে উল্লিখিত সামরিক অপারেশনের অনুমতি দিতে বাধ্য হয়েছে। ভারতীয় সেনা কর্তৃপক্ষের ভাষ্য অনুযায়ী নিয়ন্ত্রণ রেখার ওপারে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের দুই-তিন কিলোমিটার অভ্যন্তরে জঙ্গি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী সাতটি ক্যাম্প স্থাপন করে এবং সেখান থেকে ভারতের অভ্যন্তরে ঢুকে নাশকতামূলক অপারেশন চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এমতাবস্থায় সঠিক গোয়েন্দা তথ্যের ওপর ভিত্তি করে ওই সব সন্ত্রাসী জঙ্গি ঘাঁটির ওপর সার্জিক্যাল অপারেশন চালানো হয়। এটাকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান বলছে না ভারত, বলছে সীমিত আকারের কাউন্টার টেররিজম অপারেশন। পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরকে ভারত যেহেতু নিজেদের টেরিটোরি মনে করে, তাই এতে আন্তর্জাতিক কোনো কনভেনশন ভঙ্গ হয়নি বলে ভারত মনে করে। এই অভিযানের সফলতায় ভারতের সরকার এবং কংগ্রেসসহ সব বিরোধী দল সেনাবাহিনীকে অভিনন্দন জানিয়েছে, সরকারের ওই পদক্ষেপকে অন্যান্য দলের সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে সমর্থন দিয়েছে। উল্লিখিত অপারেশনের পর পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া আমার কাছে রহস্যজনক ও ঘোলাটে বলে মনে হয়েছে। এত বড় একটা অপারেশনকে পাকিস্তান অনেক ছোট করে (ডাউন প্লে) প্রচার করছে এবং বলছে সীমান্ত এলাকায় কিছু গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে, এটা তেমন কিছু নয়। হতে পারে জনগণ ও সামরিক বাহিনীর মনোবল অক্ষুণ্ন রাখার লক্ষ্যেই পাকিস্তান এমন প্রচারণা চালাচ্ছে। অথবা হতে পারে ভারতের উল্লিখিত অপারেশনের পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পাল্টা আক্রমণ চালালে তাতে যদি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ বেঁধে যায়, সেক্ষেত্রে যুদ্ধের জন্য আগ্রাসী পক্ষ বা আক্রমণকারী হিসেবে পাকিস্তান দায়ী হবে। কারণ, ভারত ঘোষণা দিয়েছে এটা কেবলই সন্ত্রাসী-জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সীমিত অভিযান, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান নয় এবং ইতিমধ্যেই আলোচ্য অভিযানের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘোষণা করেছে ভারত। অভিযানে ভারতীয় পক্ষের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি, এমন দাবি বাস্তবতার নিরিখে যৌক্তিক মনে হয় না। তবে সামরিক অভিযানের প্রথাগত নীতিই হলো নিজ পক্ষের ক্ষয়ক্ষতি যতদূর সম্ভব কম করে দেখানো। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এটা এখন সবাই জানেন যে, বর্তমান আফগান সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত তালেবানসহ ১১-১২টি জঙ্গি সংগঠন আছে যেগুলো পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতায় ভারত ও বাংলাদেশে জঙ্গি তত্পরতার সঙ্গে জড়িত। নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে আলোচ্য অভিযানকে ভারতের নীতিনির্ধারণের জায়গায় একটা প্যারাডিম শিফট বা বড় ধরনের পরিবর্তন বলে অনেকে মনে করছেন। কারণ, উরি সেনাঘাঁটিতে ১৮ সেপ্টেম্বর যে সন্ত্রাসী আক্রমণ হয়েছে গত ১৬-১৭ বছরে এর চেয়েও বড় ধরনের অনেক আক্রমণ ভারতের জাতীয় নিরাপত্তাকে ভয়ানক হুমকির মধ্যে ফেলেছে পাকিস্তানভিত্তিক লস্কর-ই-তৈয়বা এবং জইশ-ই-মুহম্মদের মতো জঙ্গি সংগঠনের সদস্যরা। কিন্তু সে সব ঘটনার একটির বেলায়ও ভারতীয় সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে কোনো অভিযান চালায়নি। এ বছর জানুয়ারি মাসের দুই তারিখে ভারতের পাঠানকোটের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক বিমান ঘাঁটিতে জইশ-ই-মুহম্মদের জঙ্গিরা আক্রমণ চালিয়ে প্রায় ৭২ ঘণ্টা ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীকে যেভাবে তটস্থ করে রাখে, তার জন্য যে তথ্য সংগ্রহ পরিকল্পনা, প্রস্তুতি, প্রশিক্ষণ, অনুশীলন দরকার তা কেবল একটি  রাষ্ট্রহীন (Non-state) জঙ্গি সংগঠনের একক প্রচেষ্টায় বিচ্ছিন্নভাবে করা সম্ভব নয়। এর পেছনে অবশ্যই পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাত ছিল।

২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ে তাজ হোটেলে আক্রমণের অন্যতম সন্ত্রাসী পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক ডেভিড হেডলি ওরফে দাউদ গিলানি এখন যুক্তরাষ্ট্রে ৩৫ বছরের জেল খাটছেন। জেল থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনি ভারতের আদালতে যে সাক্ষ্য দিয়েছেন, তাতে তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, মুম্বাই হামলার সব পরিকল্পনা, প্রস্তুতি ও প্রশিক্ষণ হয় পাকিস্তানে এবং গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের তত্ত্বাবধানে। এই হামলায় অংশ নেয় লস্কর-ই-তৈয়বার ১০ জন সদস্য। ২০১৫ সালের ২৮ অক্টোবর পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও সেনাপ্রধান পারভেজ মোশাররফ পাকিস্তানি সংবাদভিত্তিক চ্যানেল দুনিয়া নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, নব্বই দশকে কাশ্মীরের স্বাধীনতা সংগ্রামকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য লস্কর-ই-তৈয়বা, জইশ-ই-মুহম্মদের মতো ১১-১২টি সংগঠন গড়ে ওঠে যাদের আমরা সমর্থন ও প্রশিক্ষণ দিই। লস্কর-ই-তৈয়বা নেতা মাওলানা হাফিজ সাইদ ও জাকিউর রহমান লাখবি আমাদের কাছে নায়ক ছিলেন। ২০০১ সালের ডিসেম্বর মাসে দিল্লিতে ভারতের পার্লামেন্ট ভবনে আক্রমণ চালায় লস্কর-ই-তৈয়বার সদস্যরা। তখন পাকিস্তান সীমান্তে ভারত ব্যাপক সেনা সমাবেশ ঘটালেও এবারের মতো আক্রমণাত্মক কোনো অ্যাকশনে যায়নি। তারপর ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধে ভারতীয় অংশ থেকে পাকিস্তানি সেনাদের হটিয়ে ভারতীয় সেনা কর্তৃপক্ষ অভিযান অব্যাহত রাখতে চাইলে তৎকালীন বিজেপি সরকার সেনাবাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করার অনুমতি দেয়নি। কিন্তু এবার ব্যতিক্রম ঘটেছে। কেন এই প্যারাডিম শিফট তার একটা মূল্যায়ন পাওয়া যায় ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর সাবেক উপ-প্রধান বি. রমন কর্তৃক রচিত THE KAOBOYS OF R & AW গ্রন্থে। তিনি লিখেছেন, ১৯৪৭ সালের পর থেকে নিকট প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন প্রচেষ্টার শতকরা প্রায় সত্তর ভাগ নিয়োজিত করা হয় পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য। কিন্তু ফল শূন্য। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান যেখানে ছিল, এখনো সেখানেই আছে। সাম্প্রতিক কয়েক বছরে ভারতের অভ্যন্তরে ও আফগানিস্তানে ভারতের কনস্যুলেট ও দূতাবাসে পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠনের একের পর এক আক্রমণের পরেও নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় এসে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য আগ বাড়িয়ে যেসব বাড়তি পদক্ষেপ নিয়েছেন তার সব ফলই শূন্য। তাই হয়তো ভারত এবার ঞরঃ ঋড়ৎ ঞধঃ নীতি গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছেন এবং আগের অবস্থান পরিবর্তন করে নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে সেনা অভিযান চালিয়েছে। ভারত পাকিস্তানের চিরশত্রু, এটিকে পাকিস্তানের বিদেশনীতির মূল দর্শন হিসেবে প্রবর্তন করেন প্রথম সামরিক শাসক আইয়ুব খান, যা এখনো বহাল আছে। হিন্দু ভারতের কবল থেকে কাশ্মীর উদ্ধার এবং ভারত ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণ করার মতো আত্মঘাতী জিঘাংসায় পাকিস্তানের মিলিটারি ও মোল্লাগণ বদ্ধপরিকর। এ কারণেই পাকিস্তানের সর্বপ্রকার নীতিনির্ধারণে সেনাবাহিনীর সুপ্রিমেসি ও শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রয়েছে। পাকিস্তানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ দুইবার মেয়াদ পূর্তির আগে ক্ষমতা থেকে উত্খাত হওয়ার অভিজ্ঞতায় এখন মোস্ট অবিডিয়েন্ট সেবকের মতো সেনাবাহিনীর শিখানো বুলি ২১ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে আওড়াতে বাধ্য হয়েছেন। তাতে আগুনে ঘৃত পড়েছে। ১৯৯৯ সালে তখনো প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে না জানিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনী কারগিল যুদ্ধ শুরু করে। সে সময়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের কাছে নওয়াজ শরিফ কতখানি বিব্রত হয়েছিলেন তার একটা আমুদে বর্ণনা রয়েছে হোসেন হাক্কানি লিখিত পাকিস্তান বিটুইন মস্ক অ্যান্ড মিলিটারি গন্থে। সেনাবাহিনী প্রধানমন্ত্রীকে না জানালেও সংগত কারণেই এর সব দায়-দায়িত্ব গ্রহণ করতে হয় নওয়াজ শরিফকে। যার জের ধরে শেষ পর্যন্ত নওয়াজ শরিফ ক্ষমতা থেকে উত্খাত হন। ১৯৪৭ সালের পর ভারত-পাকিস্তান এ পর্যন্ত তিনটি পূর্ণাঙ্গ ও সর্বাত্মক যুদ্ধ করেছে। তাছাড়া ১৯৯৯ সালে কাশ্মীরের কারগিল সীমান্তে সীমিত জায়গায় বড় আকারের যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৪৮, ১৯৬৫, ১৯৭১ তিনটি যুদ্ধেই পাকিস্তান প্রথম আক্রমণ চালিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আগ্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত হয়। ১৯৬৫ সালে যুদ্ধের সময় পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল মুহম্মদ মূসা তার লিখিত সেপাই টু জেনারেল গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন, সেপ্টেম্বরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার বেশ কয়েক মাস আগেই মুজাহিদ বাহিনীর ছদ্মবেশে বেসামরিক পোশাকে কয়েকশ পাকিস্তানি সেনা কাশ্মীরের অভ্যন্তরে ঢুকে নাশকতামূলক অপারেশন শুরু করে। সামরিক দৃষ্টিতে তিনটি যুদ্ধেই পাকিস্তান পরাজিত হয় এবং আগ বাড়িয়ে আক্রমণের কোনো লক্ষ্যই পাকিস্তান অর্জন করতে পারে না। যুদ্ধ শেষে কূটনৈতিক লড়াইয়ে আলোচনার টেবিলেও পাকিস্তান পরাজিত হয়েছে, তাসখন্দ ও সিমলা চুক্তিই তার প্রমাণ। ২৮ সেপ্টেম্বর ভারতের সেনাবাহিনীর অপারেশনের পর সীমান্তের উভয় পাশেই উত্তেজনা বিরাজ করছে। ভারত সীমান্ত এলাকা থেকে বেসামরিক লোকজনকে সরিয়ে নিচ্ছে। উভয়পক্ষের বাগযুদ্ধ ও প্রপাগান্ডা জোরেশোরে চলছে। তবে, বেশিরভাগ বিশ্লেষকের ধারণা সর্বাত্মক যুদ্ধ হওয়ার আশঙ্কা কম। ভারত এই সময়ে যুদ্ধে জড়াতে চাইবে না। কারণ, ভারতের বৃহত্তর লক্ষ্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হওয়া এবং নিউক্লিয়ারস সাপ্লাই গ্রুপের সদস্য পদ পাওয়ার ক্ষেত্রে তা দীর্ঘমেয়াদি বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। অন্যদিকে পাকিস্তান মুখে যতই হম্বিতম্বি করুক না কেন, এটা ভালো করেই জানে তারা এখন বন্ধুহীন ও বিচ্ছিন্ন। স্ট্র্যাটেজিক্যাল পশ্চাদভূমি আফগানিস্তান এখন পাকিস্তানের বৈরী রাষ্ট্র। পাকিস্তানের একমাত্র বিশ্বস্ত রাষ্ট্র চীন ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কোনো পক্ষ অবলম্বন করবে না। এটা তারা ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি বাগাড়ম্বর ছাড়া অন্য কিছু নয়। ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধের সময় পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ে নাড়াচাড়া করার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন তখন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে কি রকম বকাবকি করেছিলেন তার চমকপ্রদ বর্ণনা রয়েছে হোসেন হাক্কানির উপরে উল্লিখিত গ্রন্থে। পাকিস্তানের পরমাণু অস্ত্রের ওপর নিজেদের স্বার্থের কারণেই আমেরিকার কড়া ও সার্বক্ষণিক দৃষ্টি রয়েছে। পারমাণবিক অস্ত্রের যথেচ্ছা ব্যবহার আমেরিকা কিছুতেই হতে দেবে না। তাই মুখে যা-ই বলুক, পাকিস্তান ভালো করেই জানে পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কিছু করার উদ্যোগ নিলে তা বাস্তবায়নের আগেই পাকিস্তানের মৃত্যুবাণ আকাশ থেকে নেমে আসবে, আমেরিকার ১০১তম ছত্রীসেনা ডিভিশন এয়ারবোর্ন পাকিস্তানের ভূমিতে অবতরণ করবে। তাই বাগযুদ্ধ চলবে, প্রপাগান্ডা আরও হবে। হয়তো সীমিত আকারে খণ্ডিত সশস্ত্র সংঘর্ষ আরও হতে পারে। তবে আরেকটি সর্বাত্মক যুদ্ধ হলে পাকিস্তানকে চরম মূল্য দিতে হবে। আর ভারতও নিজের স্বার্থে এই সময়ে যুদ্ধ এড়িয়ে অন্য পথ খুঁজবে।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু
শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু

৪৪ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন