শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

ভারত-পাকিস্তান চতুর্থ যুদ্ধ কি আসন্ন?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারত-পাকিস্তান চতুর্থ যুদ্ধ কি আসন্ন?

২৮ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে ভারতীয় সেনাবাহিনী কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের অভ্যন্তরে ঢুকে সার্জিক্যাল অপারেশনের মাধ্যমে পাঁচ-সাতটি সন্ত্রাসী জঙ্গি ক্যাম্প ধ্বংস করেছে এবং প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী অপারেশনে দুই পাকিস্তানি সেনাসদস্যসহ বিপুল সংখ্যক সন্ত্রাসী জঙ্গি নিহত হয়েছে। নিজ পক্ষের কোনো হতাহতের ঘটনা নেই বলে দাবি করেছে ভারতীয় সেনা কর্তৃপক্ষ। ১৮ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানি সন্ত্রাসী সংগঠন জইশ-ই-মুহম্মদ কর্তৃক জম্মু ও কাশ্মীর সীমান্তে ভারতের উরি সেনাঘাঁটির ওপর আক্রমণ এবং তাতে ১৮ জন ভারতীয় সেনাসদস্য নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারতের গণমাধ্যম, জনগণ ও রাজনৈতিক অঙ্গনের উত্তেজনা এবং দুই দেশের বাগযুদ্ধ দেখে বিশ্লেষকদের কাছে এ ধরনের একটা অভিযান মোটেও অপ্রত্যাশিত ছিল না। ২১ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ভাষণে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের কাশ্মীর  ইস্যুকে কেন্দ্র করে দেওয়া বক্তব্য উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে আগুনে ঘৃত ঢালার মতো কাজ করেছে। বিজেপির আগের সরকারের প্রতিরক্ষা ও বিদেশমন্ত্রী যশোবন্ত সিংহসহ বিরোধী রাজনৈতিক দল, জনগণ ও সামরিক-রাজনৈতিক বিশ্লেষকগণ উরি সেনাছাউনিতে আক্রমণের পাল্টা হিসেবে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক অ্যাকশনের দাবি তোলেন। তাদের যুক্তি ছিল, পাকিস্তানকে আর ছাড় দেওয়া যায় না, অনেক হয়েছে। বলা যায় প্রথম দিকে ভারতের রাজনৈতিক নেতৃত্ব কিছুটা দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকলেও প্রবল জনচাপে নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে উল্লিখিত সামরিক অপারেশনের অনুমতি দিতে বাধ্য হয়েছে। ভারতীয় সেনা কর্তৃপক্ষের ভাষ্য অনুযায়ী নিয়ন্ত্রণ রেখার ওপারে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের দুই-তিন কিলোমিটার অভ্যন্তরে জঙ্গি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী সাতটি ক্যাম্প স্থাপন করে এবং সেখান থেকে ভারতের অভ্যন্তরে ঢুকে নাশকতামূলক অপারেশন চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এমতাবস্থায় সঠিক গোয়েন্দা তথ্যের ওপর ভিত্তি করে ওই সব সন্ত্রাসী জঙ্গি ঘাঁটির ওপর সার্জিক্যাল অপারেশন চালানো হয়। এটাকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান বলছে না ভারত, বলছে সীমিত আকারের কাউন্টার টেররিজম অপারেশন। পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরকে ভারত যেহেতু নিজেদের টেরিটোরি মনে করে, তাই এতে আন্তর্জাতিক কোনো কনভেনশন ভঙ্গ হয়নি বলে ভারত মনে করে। এই অভিযানের সফলতায় ভারতের সরকার এবং কংগ্রেসসহ সব বিরোধী দল সেনাবাহিনীকে অভিনন্দন জানিয়েছে, সরকারের ওই পদক্ষেপকে অন্যান্য দলের সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে সমর্থন দিয়েছে। উল্লিখিত অপারেশনের পর পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া আমার কাছে রহস্যজনক ও ঘোলাটে বলে মনে হয়েছে। এত বড় একটা অপারেশনকে পাকিস্তান অনেক ছোট করে (ডাউন প্লে) প্রচার করছে এবং বলছে সীমান্ত এলাকায় কিছু গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে, এটা তেমন কিছু নয়। হতে পারে জনগণ ও সামরিক বাহিনীর মনোবল অক্ষুণ্ন রাখার লক্ষ্যেই পাকিস্তান এমন প্রচারণা চালাচ্ছে। অথবা হতে পারে ভারতের উল্লিখিত অপারেশনের পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পাল্টা আক্রমণ চালালে তাতে যদি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ বেঁধে যায়, সেক্ষেত্রে যুদ্ধের জন্য আগ্রাসী পক্ষ বা আক্রমণকারী হিসেবে পাকিস্তান দায়ী হবে। কারণ, ভারত ঘোষণা দিয়েছে এটা কেবলই সন্ত্রাসী-জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সীমিত অভিযান, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান নয় এবং ইতিমধ্যেই আলোচ্য অভিযানের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘোষণা করেছে ভারত। অভিযানে ভারতীয় পক্ষের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি, এমন দাবি বাস্তবতার নিরিখে যৌক্তিক মনে হয় না। তবে সামরিক অভিযানের প্রথাগত নীতিই হলো নিজ পক্ষের ক্ষয়ক্ষতি যতদূর সম্ভব কম করে দেখানো। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এটা এখন সবাই জানেন যে, বর্তমান আফগান সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত তালেবানসহ ১১-১২টি জঙ্গি সংগঠন আছে যেগুলো পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতায় ভারত ও বাংলাদেশে জঙ্গি তত্পরতার সঙ্গে জড়িত। নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে আলোচ্য অভিযানকে ভারতের নীতিনির্ধারণের জায়গায় একটা প্যারাডিম শিফট বা বড় ধরনের পরিবর্তন বলে অনেকে মনে করছেন। কারণ, উরি সেনাঘাঁটিতে ১৮ সেপ্টেম্বর যে সন্ত্রাসী আক্রমণ হয়েছে গত ১৬-১৭ বছরে এর চেয়েও বড় ধরনের অনেক আক্রমণ ভারতের জাতীয় নিরাপত্তাকে ভয়ানক হুমকির মধ্যে ফেলেছে পাকিস্তানভিত্তিক লস্কর-ই-তৈয়বা এবং জইশ-ই-মুহম্মদের মতো জঙ্গি সংগঠনের সদস্যরা। কিন্তু সে সব ঘটনার একটির বেলায়ও ভারতীয় সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে কোনো অভিযান চালায়নি। এ বছর জানুয়ারি মাসের দুই তারিখে ভারতের পাঠানকোটের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক বিমান ঘাঁটিতে জইশ-ই-মুহম্মদের জঙ্গিরা আক্রমণ চালিয়ে প্রায় ৭২ ঘণ্টা ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীকে যেভাবে তটস্থ করে রাখে, তার জন্য যে তথ্য সংগ্রহ পরিকল্পনা, প্রস্তুতি, প্রশিক্ষণ, অনুশীলন দরকার তা কেবল একটি  রাষ্ট্রহীন (Non-state) জঙ্গি সংগঠনের একক প্রচেষ্টায় বিচ্ছিন্নভাবে করা সম্ভব নয়। এর পেছনে অবশ্যই পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাত ছিল।

২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ে তাজ হোটেলে আক্রমণের অন্যতম সন্ত্রাসী পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক ডেভিড হেডলি ওরফে দাউদ গিলানি এখন যুক্তরাষ্ট্রে ৩৫ বছরের জেল খাটছেন। জেল থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনি ভারতের আদালতে যে সাক্ষ্য দিয়েছেন, তাতে তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, মুম্বাই হামলার সব পরিকল্পনা, প্রস্তুতি ও প্রশিক্ষণ হয় পাকিস্তানে এবং গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের তত্ত্বাবধানে। এই হামলায় অংশ নেয় লস্কর-ই-তৈয়বার ১০ জন সদস্য। ২০১৫ সালের ২৮ অক্টোবর পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও সেনাপ্রধান পারভেজ মোশাররফ পাকিস্তানি সংবাদভিত্তিক চ্যানেল দুনিয়া নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, নব্বই দশকে কাশ্মীরের স্বাধীনতা সংগ্রামকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য লস্কর-ই-তৈয়বা, জইশ-ই-মুহম্মদের মতো ১১-১২টি সংগঠন গড়ে ওঠে যাদের আমরা সমর্থন ও প্রশিক্ষণ দিই। লস্কর-ই-তৈয়বা নেতা মাওলানা হাফিজ সাইদ ও জাকিউর রহমান লাখবি আমাদের কাছে নায়ক ছিলেন। ২০০১ সালের ডিসেম্বর মাসে দিল্লিতে ভারতের পার্লামেন্ট ভবনে আক্রমণ চালায় লস্কর-ই-তৈয়বার সদস্যরা। তখন পাকিস্তান সীমান্তে ভারত ব্যাপক সেনা সমাবেশ ঘটালেও এবারের মতো আক্রমণাত্মক কোনো অ্যাকশনে যায়নি। তারপর ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধে ভারতীয় অংশ থেকে পাকিস্তানি সেনাদের হটিয়ে ভারতীয় সেনা কর্তৃপক্ষ অভিযান অব্যাহত রাখতে চাইলে তৎকালীন বিজেপি সরকার সেনাবাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করার অনুমতি দেয়নি। কিন্তু এবার ব্যতিক্রম ঘটেছে। কেন এই প্যারাডিম শিফট তার একটা মূল্যায়ন পাওয়া যায় ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর সাবেক উপ-প্রধান বি. রমন কর্তৃক রচিত THE KAOBOYS OF R & AW গ্রন্থে। তিনি লিখেছেন, ১৯৪৭ সালের পর থেকে নিকট প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন প্রচেষ্টার শতকরা প্রায় সত্তর ভাগ নিয়োজিত করা হয় পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য। কিন্তু ফল শূন্য। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান যেখানে ছিল, এখনো সেখানেই আছে। সাম্প্রতিক কয়েক বছরে ভারতের অভ্যন্তরে ও আফগানিস্তানে ভারতের কনস্যুলেট ও দূতাবাসে পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠনের একের পর এক আক্রমণের পরেও নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় এসে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য আগ বাড়িয়ে যেসব বাড়তি পদক্ষেপ নিয়েছেন তার সব ফলই শূন্য। তাই হয়তো ভারত এবার ঞরঃ ঋড়ৎ ঞধঃ নীতি গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছেন এবং আগের অবস্থান পরিবর্তন করে নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে সেনা অভিযান চালিয়েছে। ভারত পাকিস্তানের চিরশত্রু, এটিকে পাকিস্তানের বিদেশনীতির মূল দর্শন হিসেবে প্রবর্তন করেন প্রথম সামরিক শাসক আইয়ুব খান, যা এখনো বহাল আছে। হিন্দু ভারতের কবল থেকে কাশ্মীর উদ্ধার এবং ভারত ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণ করার মতো আত্মঘাতী জিঘাংসায় পাকিস্তানের মিলিটারি ও মোল্লাগণ বদ্ধপরিকর। এ কারণেই পাকিস্তানের সর্বপ্রকার নীতিনির্ধারণে সেনাবাহিনীর সুপ্রিমেসি ও শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রয়েছে। পাকিস্তানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ দুইবার মেয়াদ পূর্তির আগে ক্ষমতা থেকে উত্খাত হওয়ার অভিজ্ঞতায় এখন মোস্ট অবিডিয়েন্ট সেবকের মতো সেনাবাহিনীর শিখানো বুলি ২১ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে আওড়াতে বাধ্য হয়েছেন। তাতে আগুনে ঘৃত পড়েছে। ১৯৯৯ সালে তখনো প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে না জানিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনী কারগিল যুদ্ধ শুরু করে। সে সময়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের কাছে নওয়াজ শরিফ কতখানি বিব্রত হয়েছিলেন তার একটা আমুদে বর্ণনা রয়েছে হোসেন হাক্কানি লিখিত পাকিস্তান বিটুইন মস্ক অ্যান্ড মিলিটারি গন্থে। সেনাবাহিনী প্রধানমন্ত্রীকে না জানালেও সংগত কারণেই এর সব দায়-দায়িত্ব গ্রহণ করতে হয় নওয়াজ শরিফকে। যার জের ধরে শেষ পর্যন্ত নওয়াজ শরিফ ক্ষমতা থেকে উত্খাত হন। ১৯৪৭ সালের পর ভারত-পাকিস্তান এ পর্যন্ত তিনটি পূর্ণাঙ্গ ও সর্বাত্মক যুদ্ধ করেছে। তাছাড়া ১৯৯৯ সালে কাশ্মীরের কারগিল সীমান্তে সীমিত জায়গায় বড় আকারের যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৪৮, ১৯৬৫, ১৯৭১ তিনটি যুদ্ধেই পাকিস্তান প্রথম আক্রমণ চালিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আগ্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত হয়। ১৯৬৫ সালে যুদ্ধের সময় পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল মুহম্মদ মূসা তার লিখিত সেপাই টু জেনারেল গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন, সেপ্টেম্বরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার বেশ কয়েক মাস আগেই মুজাহিদ বাহিনীর ছদ্মবেশে বেসামরিক পোশাকে কয়েকশ পাকিস্তানি সেনা কাশ্মীরের অভ্যন্তরে ঢুকে নাশকতামূলক অপারেশন শুরু করে। সামরিক দৃষ্টিতে তিনটি যুদ্ধেই পাকিস্তান পরাজিত হয় এবং আগ বাড়িয়ে আক্রমণের কোনো লক্ষ্যই পাকিস্তান অর্জন করতে পারে না। যুদ্ধ শেষে কূটনৈতিক লড়াইয়ে আলোচনার টেবিলেও পাকিস্তান পরাজিত হয়েছে, তাসখন্দ ও সিমলা চুক্তিই তার প্রমাণ। ২৮ সেপ্টেম্বর ভারতের সেনাবাহিনীর অপারেশনের পর সীমান্তের উভয় পাশেই উত্তেজনা বিরাজ করছে। ভারত সীমান্ত এলাকা থেকে বেসামরিক লোকজনকে সরিয়ে নিচ্ছে। উভয়পক্ষের বাগযুদ্ধ ও প্রপাগান্ডা জোরেশোরে চলছে। তবে, বেশিরভাগ বিশ্লেষকের ধারণা সর্বাত্মক যুদ্ধ হওয়ার আশঙ্কা কম। ভারত এই সময়ে যুদ্ধে জড়াতে চাইবে না। কারণ, ভারতের বৃহত্তর লক্ষ্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হওয়া এবং নিউক্লিয়ারস সাপ্লাই গ্রুপের সদস্য পদ পাওয়ার ক্ষেত্রে তা দীর্ঘমেয়াদি বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। অন্যদিকে পাকিস্তান মুখে যতই হম্বিতম্বি করুক না কেন, এটা ভালো করেই জানে তারা এখন বন্ধুহীন ও বিচ্ছিন্ন। স্ট্র্যাটেজিক্যাল পশ্চাদভূমি আফগানিস্তান এখন পাকিস্তানের বৈরী রাষ্ট্র। পাকিস্তানের একমাত্র বিশ্বস্ত রাষ্ট্র চীন ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কোনো পক্ষ অবলম্বন করবে না। এটা তারা ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি বাগাড়ম্বর ছাড়া অন্য কিছু নয়। ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধের সময় পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ে নাড়াচাড়া করার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন তখন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে কি রকম বকাবকি করেছিলেন তার চমকপ্রদ বর্ণনা রয়েছে হোসেন হাক্কানির উপরে উল্লিখিত গ্রন্থে। পাকিস্তানের পরমাণু অস্ত্রের ওপর নিজেদের স্বার্থের কারণেই আমেরিকার কড়া ও সার্বক্ষণিক দৃষ্টি রয়েছে। পারমাণবিক অস্ত্রের যথেচ্ছা ব্যবহার আমেরিকা কিছুতেই হতে দেবে না। তাই মুখে যা-ই বলুক, পাকিস্তান ভালো করেই জানে পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কিছু করার উদ্যোগ নিলে তা বাস্তবায়নের আগেই পাকিস্তানের মৃত্যুবাণ আকাশ থেকে নেমে আসবে, আমেরিকার ১০১তম ছত্রীসেনা ডিভিশন এয়ারবোর্ন পাকিস্তানের ভূমিতে অবতরণ করবে। তাই বাগযুদ্ধ চলবে, প্রপাগান্ডা আরও হবে। হয়তো সীমিত আকারে খণ্ডিত সশস্ত্র সংঘর্ষ আরও হতে পারে। তবে আরেকটি সর্বাত্মক যুদ্ধ হলে পাকিস্তানকে চরম মূল্য দিতে হবে। আর ভারতও নিজের স্বার্থে এই সময়ে যুদ্ধ এড়িয়ে অন্য পথ খুঁজবে।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা