শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

ভারত-পাকিস্তান চতুর্থ যুদ্ধ কি আসন্ন?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারত-পাকিস্তান চতুর্থ যুদ্ধ কি আসন্ন?

২৮ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে ভারতীয় সেনাবাহিনী কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের অভ্যন্তরে ঢুকে সার্জিক্যাল অপারেশনের মাধ্যমে পাঁচ-সাতটি সন্ত্রাসী জঙ্গি ক্যাম্প ধ্বংস করেছে এবং প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী অপারেশনে দুই পাকিস্তানি সেনাসদস্যসহ বিপুল সংখ্যক সন্ত্রাসী জঙ্গি নিহত হয়েছে। নিজ পক্ষের কোনো হতাহতের ঘটনা নেই বলে দাবি করেছে ভারতীয় সেনা কর্তৃপক্ষ। ১৮ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানি সন্ত্রাসী সংগঠন জইশ-ই-মুহম্মদ কর্তৃক জম্মু ও কাশ্মীর সীমান্তে ভারতের উরি সেনাঘাঁটির ওপর আক্রমণ এবং তাতে ১৮ জন ভারতীয় সেনাসদস্য নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারতের গণমাধ্যম, জনগণ ও রাজনৈতিক অঙ্গনের উত্তেজনা এবং দুই দেশের বাগযুদ্ধ দেখে বিশ্লেষকদের কাছে এ ধরনের একটা অভিযান মোটেও অপ্রত্যাশিত ছিল না। ২১ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ভাষণে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের কাশ্মীর  ইস্যুকে কেন্দ্র করে দেওয়া বক্তব্য উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে আগুনে ঘৃত ঢালার মতো কাজ করেছে। বিজেপির আগের সরকারের প্রতিরক্ষা ও বিদেশমন্ত্রী যশোবন্ত সিংহসহ বিরোধী রাজনৈতিক দল, জনগণ ও সামরিক-রাজনৈতিক বিশ্লেষকগণ উরি সেনাছাউনিতে আক্রমণের পাল্টা হিসেবে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক অ্যাকশনের দাবি তোলেন। তাদের যুক্তি ছিল, পাকিস্তানকে আর ছাড় দেওয়া যায় না, অনেক হয়েছে। বলা যায় প্রথম দিকে ভারতের রাজনৈতিক নেতৃত্ব কিছুটা দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকলেও প্রবল জনচাপে নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে উল্লিখিত সামরিক অপারেশনের অনুমতি দিতে বাধ্য হয়েছে। ভারতীয় সেনা কর্তৃপক্ষের ভাষ্য অনুযায়ী নিয়ন্ত্রণ রেখার ওপারে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের দুই-তিন কিলোমিটার অভ্যন্তরে জঙ্গি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী সাতটি ক্যাম্প স্থাপন করে এবং সেখান থেকে ভারতের অভ্যন্তরে ঢুকে নাশকতামূলক অপারেশন চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এমতাবস্থায় সঠিক গোয়েন্দা তথ্যের ওপর ভিত্তি করে ওই সব সন্ত্রাসী জঙ্গি ঘাঁটির ওপর সার্জিক্যাল অপারেশন চালানো হয়। এটাকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান বলছে না ভারত, বলছে সীমিত আকারের কাউন্টার টেররিজম অপারেশন। পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরকে ভারত যেহেতু নিজেদের টেরিটোরি মনে করে, তাই এতে আন্তর্জাতিক কোনো কনভেনশন ভঙ্গ হয়নি বলে ভারত মনে করে। এই অভিযানের সফলতায় ভারতের সরকার এবং কংগ্রেসসহ সব বিরোধী দল সেনাবাহিনীকে অভিনন্দন জানিয়েছে, সরকারের ওই পদক্ষেপকে অন্যান্য দলের সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে সমর্থন দিয়েছে। উল্লিখিত অপারেশনের পর পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া আমার কাছে রহস্যজনক ও ঘোলাটে বলে মনে হয়েছে। এত বড় একটা অপারেশনকে পাকিস্তান অনেক ছোট করে (ডাউন প্লে) প্রচার করছে এবং বলছে সীমান্ত এলাকায় কিছু গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে, এটা তেমন কিছু নয়। হতে পারে জনগণ ও সামরিক বাহিনীর মনোবল অক্ষুণ্ন রাখার লক্ষ্যেই পাকিস্তান এমন প্রচারণা চালাচ্ছে। অথবা হতে পারে ভারতের উল্লিখিত অপারেশনের পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পাল্টা আক্রমণ চালালে তাতে যদি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ বেঁধে যায়, সেক্ষেত্রে যুদ্ধের জন্য আগ্রাসী পক্ষ বা আক্রমণকারী হিসেবে পাকিস্তান দায়ী হবে। কারণ, ভারত ঘোষণা দিয়েছে এটা কেবলই সন্ত্রাসী-জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সীমিত অভিযান, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান নয় এবং ইতিমধ্যেই আলোচ্য অভিযানের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘোষণা করেছে ভারত। অভিযানে ভারতীয় পক্ষের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি, এমন দাবি বাস্তবতার নিরিখে যৌক্তিক মনে হয় না। তবে সামরিক অভিযানের প্রথাগত নীতিই হলো নিজ পক্ষের ক্ষয়ক্ষতি যতদূর সম্ভব কম করে দেখানো। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এটা এখন সবাই জানেন যে, বর্তমান আফগান সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত তালেবানসহ ১১-১২টি জঙ্গি সংগঠন আছে যেগুলো পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতায় ভারত ও বাংলাদেশে জঙ্গি তত্পরতার সঙ্গে জড়িত। নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে আলোচ্য অভিযানকে ভারতের নীতিনির্ধারণের জায়গায় একটা প্যারাডিম শিফট বা বড় ধরনের পরিবর্তন বলে অনেকে মনে করছেন। কারণ, উরি সেনাঘাঁটিতে ১৮ সেপ্টেম্বর যে সন্ত্রাসী আক্রমণ হয়েছে গত ১৬-১৭ বছরে এর চেয়েও বড় ধরনের অনেক আক্রমণ ভারতের জাতীয় নিরাপত্তাকে ভয়ানক হুমকির মধ্যে ফেলেছে পাকিস্তানভিত্তিক লস্কর-ই-তৈয়বা এবং জইশ-ই-মুহম্মদের মতো জঙ্গি সংগঠনের সদস্যরা। কিন্তু সে সব ঘটনার একটির বেলায়ও ভারতীয় সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে কোনো অভিযান চালায়নি। এ বছর জানুয়ারি মাসের দুই তারিখে ভারতের পাঠানকোটের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক বিমান ঘাঁটিতে জইশ-ই-মুহম্মদের জঙ্গিরা আক্রমণ চালিয়ে প্রায় ৭২ ঘণ্টা ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীকে যেভাবে তটস্থ করে রাখে, তার জন্য যে তথ্য সংগ্রহ পরিকল্পনা, প্রস্তুতি, প্রশিক্ষণ, অনুশীলন দরকার তা কেবল একটি  রাষ্ট্রহীন (Non-state) জঙ্গি সংগঠনের একক প্রচেষ্টায় বিচ্ছিন্নভাবে করা সম্ভব নয়। এর পেছনে অবশ্যই পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাত ছিল।

২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ে তাজ হোটেলে আক্রমণের অন্যতম সন্ত্রাসী পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক ডেভিড হেডলি ওরফে দাউদ গিলানি এখন যুক্তরাষ্ট্রে ৩৫ বছরের জেল খাটছেন। জেল থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনি ভারতের আদালতে যে সাক্ষ্য দিয়েছেন, তাতে তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, মুম্বাই হামলার সব পরিকল্পনা, প্রস্তুতি ও প্রশিক্ষণ হয় পাকিস্তানে এবং গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের তত্ত্বাবধানে। এই হামলায় অংশ নেয় লস্কর-ই-তৈয়বার ১০ জন সদস্য। ২০১৫ সালের ২৮ অক্টোবর পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও সেনাপ্রধান পারভেজ মোশাররফ পাকিস্তানি সংবাদভিত্তিক চ্যানেল দুনিয়া নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, নব্বই দশকে কাশ্মীরের স্বাধীনতা সংগ্রামকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য লস্কর-ই-তৈয়বা, জইশ-ই-মুহম্মদের মতো ১১-১২টি সংগঠন গড়ে ওঠে যাদের আমরা সমর্থন ও প্রশিক্ষণ দিই। লস্কর-ই-তৈয়বা নেতা মাওলানা হাফিজ সাইদ ও জাকিউর রহমান লাখবি আমাদের কাছে নায়ক ছিলেন। ২০০১ সালের ডিসেম্বর মাসে দিল্লিতে ভারতের পার্লামেন্ট ভবনে আক্রমণ চালায় লস্কর-ই-তৈয়বার সদস্যরা। তখন পাকিস্তান সীমান্তে ভারত ব্যাপক সেনা সমাবেশ ঘটালেও এবারের মতো আক্রমণাত্মক কোনো অ্যাকশনে যায়নি। তারপর ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধে ভারতীয় অংশ থেকে পাকিস্তানি সেনাদের হটিয়ে ভারতীয় সেনা কর্তৃপক্ষ অভিযান অব্যাহত রাখতে চাইলে তৎকালীন বিজেপি সরকার সেনাবাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করার অনুমতি দেয়নি। কিন্তু এবার ব্যতিক্রম ঘটেছে। কেন এই প্যারাডিম শিফট তার একটা মূল্যায়ন পাওয়া যায় ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর সাবেক উপ-প্রধান বি. রমন কর্তৃক রচিত THE KAOBOYS OF R & AW গ্রন্থে। তিনি লিখেছেন, ১৯৪৭ সালের পর থেকে নিকট প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন প্রচেষ্টার শতকরা প্রায় সত্তর ভাগ নিয়োজিত করা হয় পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য। কিন্তু ফল শূন্য। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান যেখানে ছিল, এখনো সেখানেই আছে। সাম্প্রতিক কয়েক বছরে ভারতের অভ্যন্তরে ও আফগানিস্তানে ভারতের কনস্যুলেট ও দূতাবাসে পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠনের একের পর এক আক্রমণের পরেও নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় এসে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য আগ বাড়িয়ে যেসব বাড়তি পদক্ষেপ নিয়েছেন তার সব ফলই শূন্য। তাই হয়তো ভারত এবার ঞরঃ ঋড়ৎ ঞধঃ নীতি গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছেন এবং আগের অবস্থান পরিবর্তন করে নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে সেনা অভিযান চালিয়েছে। ভারত পাকিস্তানের চিরশত্রু, এটিকে পাকিস্তানের বিদেশনীতির মূল দর্শন হিসেবে প্রবর্তন করেন প্রথম সামরিক শাসক আইয়ুব খান, যা এখনো বহাল আছে। হিন্দু ভারতের কবল থেকে কাশ্মীর উদ্ধার এবং ভারত ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণ করার মতো আত্মঘাতী জিঘাংসায় পাকিস্তানের মিলিটারি ও মোল্লাগণ বদ্ধপরিকর। এ কারণেই পাকিস্তানের সর্বপ্রকার নীতিনির্ধারণে সেনাবাহিনীর সুপ্রিমেসি ও শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রয়েছে। পাকিস্তানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ দুইবার মেয়াদ পূর্তির আগে ক্ষমতা থেকে উত্খাত হওয়ার অভিজ্ঞতায় এখন মোস্ট অবিডিয়েন্ট সেবকের মতো সেনাবাহিনীর শিখানো বুলি ২১ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে আওড়াতে বাধ্য হয়েছেন। তাতে আগুনে ঘৃত পড়েছে। ১৯৯৯ সালে তখনো প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে না জানিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনী কারগিল যুদ্ধ শুরু করে। সে সময়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের কাছে নওয়াজ শরিফ কতখানি বিব্রত হয়েছিলেন তার একটা আমুদে বর্ণনা রয়েছে হোসেন হাক্কানি লিখিত পাকিস্তান বিটুইন মস্ক অ্যান্ড মিলিটারি গন্থে। সেনাবাহিনী প্রধানমন্ত্রীকে না জানালেও সংগত কারণেই এর সব দায়-দায়িত্ব গ্রহণ করতে হয় নওয়াজ শরিফকে। যার জের ধরে শেষ পর্যন্ত নওয়াজ শরিফ ক্ষমতা থেকে উত্খাত হন। ১৯৪৭ সালের পর ভারত-পাকিস্তান এ পর্যন্ত তিনটি পূর্ণাঙ্গ ও সর্বাত্মক যুদ্ধ করেছে। তাছাড়া ১৯৯৯ সালে কাশ্মীরের কারগিল সীমান্তে সীমিত জায়গায় বড় আকারের যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৪৮, ১৯৬৫, ১৯৭১ তিনটি যুদ্ধেই পাকিস্তান প্রথম আক্রমণ চালিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আগ্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত হয়। ১৯৬৫ সালে যুদ্ধের সময় পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল মুহম্মদ মূসা তার লিখিত সেপাই টু জেনারেল গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন, সেপ্টেম্বরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার বেশ কয়েক মাস আগেই মুজাহিদ বাহিনীর ছদ্মবেশে বেসামরিক পোশাকে কয়েকশ পাকিস্তানি সেনা কাশ্মীরের অভ্যন্তরে ঢুকে নাশকতামূলক অপারেশন শুরু করে। সামরিক দৃষ্টিতে তিনটি যুদ্ধেই পাকিস্তান পরাজিত হয় এবং আগ বাড়িয়ে আক্রমণের কোনো লক্ষ্যই পাকিস্তান অর্জন করতে পারে না। যুদ্ধ শেষে কূটনৈতিক লড়াইয়ে আলোচনার টেবিলেও পাকিস্তান পরাজিত হয়েছে, তাসখন্দ ও সিমলা চুক্তিই তার প্রমাণ। ২৮ সেপ্টেম্বর ভারতের সেনাবাহিনীর অপারেশনের পর সীমান্তের উভয় পাশেই উত্তেজনা বিরাজ করছে। ভারত সীমান্ত এলাকা থেকে বেসামরিক লোকজনকে সরিয়ে নিচ্ছে। উভয়পক্ষের বাগযুদ্ধ ও প্রপাগান্ডা জোরেশোরে চলছে। তবে, বেশিরভাগ বিশ্লেষকের ধারণা সর্বাত্মক যুদ্ধ হওয়ার আশঙ্কা কম। ভারত এই সময়ে যুদ্ধে জড়াতে চাইবে না। কারণ, ভারতের বৃহত্তর লক্ষ্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হওয়া এবং নিউক্লিয়ারস সাপ্লাই গ্রুপের সদস্য পদ পাওয়ার ক্ষেত্রে তা দীর্ঘমেয়াদি বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। অন্যদিকে পাকিস্তান মুখে যতই হম্বিতম্বি করুক না কেন, এটা ভালো করেই জানে তারা এখন বন্ধুহীন ও বিচ্ছিন্ন। স্ট্র্যাটেজিক্যাল পশ্চাদভূমি আফগানিস্তান এখন পাকিস্তানের বৈরী রাষ্ট্র। পাকিস্তানের একমাত্র বিশ্বস্ত রাষ্ট্র চীন ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কোনো পক্ষ অবলম্বন করবে না। এটা তারা ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি বাগাড়ম্বর ছাড়া অন্য কিছু নয়। ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধের সময় পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ে নাড়াচাড়া করার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন তখন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে কি রকম বকাবকি করেছিলেন তার চমকপ্রদ বর্ণনা রয়েছে হোসেন হাক্কানির উপরে উল্লিখিত গ্রন্থে। পাকিস্তানের পরমাণু অস্ত্রের ওপর নিজেদের স্বার্থের কারণেই আমেরিকার কড়া ও সার্বক্ষণিক দৃষ্টি রয়েছে। পারমাণবিক অস্ত্রের যথেচ্ছা ব্যবহার আমেরিকা কিছুতেই হতে দেবে না। তাই মুখে যা-ই বলুক, পাকিস্তান ভালো করেই জানে পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কিছু করার উদ্যোগ নিলে তা বাস্তবায়নের আগেই পাকিস্তানের মৃত্যুবাণ আকাশ থেকে নেমে আসবে, আমেরিকার ১০১তম ছত্রীসেনা ডিভিশন এয়ারবোর্ন পাকিস্তানের ভূমিতে অবতরণ করবে। তাই বাগযুদ্ধ চলবে, প্রপাগান্ডা আরও হবে। হয়তো সীমিত আকারে খণ্ডিত সশস্ত্র সংঘর্ষ আরও হতে পারে। তবে আরেকটি সর্বাত্মক যুদ্ধ হলে পাকিস্তানকে চরম মূল্য দিতে হবে। আর ভারতও নিজের স্বার্থে এই সময়ে যুদ্ধ এড়িয়ে অন্য পথ খুঁজবে।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য