শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

ভারত-পাকিস্তান চতুর্থ যুদ্ধ কি আসন্ন?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারত-পাকিস্তান চতুর্থ যুদ্ধ কি আসন্ন?

২৮ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে ভারতীয় সেনাবাহিনী কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের অভ্যন্তরে ঢুকে সার্জিক্যাল অপারেশনের মাধ্যমে পাঁচ-সাতটি সন্ত্রাসী জঙ্গি ক্যাম্প ধ্বংস করেছে এবং প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী অপারেশনে দুই পাকিস্তানি সেনাসদস্যসহ বিপুল সংখ্যক সন্ত্রাসী জঙ্গি নিহত হয়েছে। নিজ পক্ষের কোনো হতাহতের ঘটনা নেই বলে দাবি করেছে ভারতীয় সেনা কর্তৃপক্ষ। ১৮ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানি সন্ত্রাসী সংগঠন জইশ-ই-মুহম্মদ কর্তৃক জম্মু ও কাশ্মীর সীমান্তে ভারতের উরি সেনাঘাঁটির ওপর আক্রমণ এবং তাতে ১৮ জন ভারতীয় সেনাসদস্য নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারতের গণমাধ্যম, জনগণ ও রাজনৈতিক অঙ্গনের উত্তেজনা এবং দুই দেশের বাগযুদ্ধ দেখে বিশ্লেষকদের কাছে এ ধরনের একটা অভিযান মোটেও অপ্রত্যাশিত ছিল না। ২১ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ভাষণে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের কাশ্মীর  ইস্যুকে কেন্দ্র করে দেওয়া বক্তব্য উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে আগুনে ঘৃত ঢালার মতো কাজ করেছে। বিজেপির আগের সরকারের প্রতিরক্ষা ও বিদেশমন্ত্রী যশোবন্ত সিংহসহ বিরোধী রাজনৈতিক দল, জনগণ ও সামরিক-রাজনৈতিক বিশ্লেষকগণ উরি সেনাছাউনিতে আক্রমণের পাল্টা হিসেবে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক অ্যাকশনের দাবি তোলেন। তাদের যুক্তি ছিল, পাকিস্তানকে আর ছাড় দেওয়া যায় না, অনেক হয়েছে। বলা যায় প্রথম দিকে ভারতের রাজনৈতিক নেতৃত্ব কিছুটা দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকলেও প্রবল জনচাপে নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে উল্লিখিত সামরিক অপারেশনের অনুমতি দিতে বাধ্য হয়েছে। ভারতীয় সেনা কর্তৃপক্ষের ভাষ্য অনুযায়ী নিয়ন্ত্রণ রেখার ওপারে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের দুই-তিন কিলোমিটার অভ্যন্তরে জঙ্গি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী সাতটি ক্যাম্প স্থাপন করে এবং সেখান থেকে ভারতের অভ্যন্তরে ঢুকে নাশকতামূলক অপারেশন চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এমতাবস্থায় সঠিক গোয়েন্দা তথ্যের ওপর ভিত্তি করে ওই সব সন্ত্রাসী জঙ্গি ঘাঁটির ওপর সার্জিক্যাল অপারেশন চালানো হয়। এটাকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান বলছে না ভারত, বলছে সীমিত আকারের কাউন্টার টেররিজম অপারেশন। পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরকে ভারত যেহেতু নিজেদের টেরিটোরি মনে করে, তাই এতে আন্তর্জাতিক কোনো কনভেনশন ভঙ্গ হয়নি বলে ভারত মনে করে। এই অভিযানের সফলতায় ভারতের সরকার এবং কংগ্রেসসহ সব বিরোধী দল সেনাবাহিনীকে অভিনন্দন জানিয়েছে, সরকারের ওই পদক্ষেপকে অন্যান্য দলের সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে সমর্থন দিয়েছে। উল্লিখিত অপারেশনের পর পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া আমার কাছে রহস্যজনক ও ঘোলাটে বলে মনে হয়েছে। এত বড় একটা অপারেশনকে পাকিস্তান অনেক ছোট করে (ডাউন প্লে) প্রচার করছে এবং বলছে সীমান্ত এলাকায় কিছু গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে, এটা তেমন কিছু নয়। হতে পারে জনগণ ও সামরিক বাহিনীর মনোবল অক্ষুণ্ন রাখার লক্ষ্যেই পাকিস্তান এমন প্রচারণা চালাচ্ছে। অথবা হতে পারে ভারতের উল্লিখিত অপারেশনের পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পাল্টা আক্রমণ চালালে তাতে যদি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ বেঁধে যায়, সেক্ষেত্রে যুদ্ধের জন্য আগ্রাসী পক্ষ বা আক্রমণকারী হিসেবে পাকিস্তান দায়ী হবে। কারণ, ভারত ঘোষণা দিয়েছে এটা কেবলই সন্ত্রাসী-জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সীমিত অভিযান, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান নয় এবং ইতিমধ্যেই আলোচ্য অভিযানের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘোষণা করেছে ভারত। অভিযানে ভারতীয় পক্ষের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি, এমন দাবি বাস্তবতার নিরিখে যৌক্তিক মনে হয় না। তবে সামরিক অভিযানের প্রথাগত নীতিই হলো নিজ পক্ষের ক্ষয়ক্ষতি যতদূর সম্ভব কম করে দেখানো। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এটা এখন সবাই জানেন যে, বর্তমান আফগান সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত তালেবানসহ ১১-১২টি জঙ্গি সংগঠন আছে যেগুলো পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতায় ভারত ও বাংলাদেশে জঙ্গি তত্পরতার সঙ্গে জড়িত। নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে আলোচ্য অভিযানকে ভারতের নীতিনির্ধারণের জায়গায় একটা প্যারাডিম শিফট বা বড় ধরনের পরিবর্তন বলে অনেকে মনে করছেন। কারণ, উরি সেনাঘাঁটিতে ১৮ সেপ্টেম্বর যে সন্ত্রাসী আক্রমণ হয়েছে গত ১৬-১৭ বছরে এর চেয়েও বড় ধরনের অনেক আক্রমণ ভারতের জাতীয় নিরাপত্তাকে ভয়ানক হুমকির মধ্যে ফেলেছে পাকিস্তানভিত্তিক লস্কর-ই-তৈয়বা এবং জইশ-ই-মুহম্মদের মতো জঙ্গি সংগঠনের সদস্যরা। কিন্তু সে সব ঘটনার একটির বেলায়ও ভারতীয় সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে কোনো অভিযান চালায়নি। এ বছর জানুয়ারি মাসের দুই তারিখে ভারতের পাঠানকোটের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক বিমান ঘাঁটিতে জইশ-ই-মুহম্মদের জঙ্গিরা আক্রমণ চালিয়ে প্রায় ৭২ ঘণ্টা ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীকে যেভাবে তটস্থ করে রাখে, তার জন্য যে তথ্য সংগ্রহ পরিকল্পনা, প্রস্তুতি, প্রশিক্ষণ, অনুশীলন দরকার তা কেবল একটি  রাষ্ট্রহীন (Non-state) জঙ্গি সংগঠনের একক প্রচেষ্টায় বিচ্ছিন্নভাবে করা সম্ভব নয়। এর পেছনে অবশ্যই পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাত ছিল।

২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ে তাজ হোটেলে আক্রমণের অন্যতম সন্ত্রাসী পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক ডেভিড হেডলি ওরফে দাউদ গিলানি এখন যুক্তরাষ্ট্রে ৩৫ বছরের জেল খাটছেন। জেল থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনি ভারতের আদালতে যে সাক্ষ্য দিয়েছেন, তাতে তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, মুম্বাই হামলার সব পরিকল্পনা, প্রস্তুতি ও প্রশিক্ষণ হয় পাকিস্তানে এবং গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের তত্ত্বাবধানে। এই হামলায় অংশ নেয় লস্কর-ই-তৈয়বার ১০ জন সদস্য। ২০১৫ সালের ২৮ অক্টোবর পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও সেনাপ্রধান পারভেজ মোশাররফ পাকিস্তানি সংবাদভিত্তিক চ্যানেল দুনিয়া নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, নব্বই দশকে কাশ্মীরের স্বাধীনতা সংগ্রামকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য লস্কর-ই-তৈয়বা, জইশ-ই-মুহম্মদের মতো ১১-১২টি সংগঠন গড়ে ওঠে যাদের আমরা সমর্থন ও প্রশিক্ষণ দিই। লস্কর-ই-তৈয়বা নেতা মাওলানা হাফিজ সাইদ ও জাকিউর রহমান লাখবি আমাদের কাছে নায়ক ছিলেন। ২০০১ সালের ডিসেম্বর মাসে দিল্লিতে ভারতের পার্লামেন্ট ভবনে আক্রমণ চালায় লস্কর-ই-তৈয়বার সদস্যরা। তখন পাকিস্তান সীমান্তে ভারত ব্যাপক সেনা সমাবেশ ঘটালেও এবারের মতো আক্রমণাত্মক কোনো অ্যাকশনে যায়নি। তারপর ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধে ভারতীয় অংশ থেকে পাকিস্তানি সেনাদের হটিয়ে ভারতীয় সেনা কর্তৃপক্ষ অভিযান অব্যাহত রাখতে চাইলে তৎকালীন বিজেপি সরকার সেনাবাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করার অনুমতি দেয়নি। কিন্তু এবার ব্যতিক্রম ঘটেছে। কেন এই প্যারাডিম শিফট তার একটা মূল্যায়ন পাওয়া যায় ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর সাবেক উপ-প্রধান বি. রমন কর্তৃক রচিত THE KAOBOYS OF R & AW গ্রন্থে। তিনি লিখেছেন, ১৯৪৭ সালের পর থেকে নিকট প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন প্রচেষ্টার শতকরা প্রায় সত্তর ভাগ নিয়োজিত করা হয় পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য। কিন্তু ফল শূন্য। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান যেখানে ছিল, এখনো সেখানেই আছে। সাম্প্রতিক কয়েক বছরে ভারতের অভ্যন্তরে ও আফগানিস্তানে ভারতের কনস্যুলেট ও দূতাবাসে পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠনের একের পর এক আক্রমণের পরেও নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় এসে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য আগ বাড়িয়ে যেসব বাড়তি পদক্ষেপ নিয়েছেন তার সব ফলই শূন্য। তাই হয়তো ভারত এবার ঞরঃ ঋড়ৎ ঞধঃ নীতি গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছেন এবং আগের অবস্থান পরিবর্তন করে নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে সেনা অভিযান চালিয়েছে। ভারত পাকিস্তানের চিরশত্রু, এটিকে পাকিস্তানের বিদেশনীতির মূল দর্শন হিসেবে প্রবর্তন করেন প্রথম সামরিক শাসক আইয়ুব খান, যা এখনো বহাল আছে। হিন্দু ভারতের কবল থেকে কাশ্মীর উদ্ধার এবং ভারত ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণ করার মতো আত্মঘাতী জিঘাংসায় পাকিস্তানের মিলিটারি ও মোল্লাগণ বদ্ধপরিকর। এ কারণেই পাকিস্তানের সর্বপ্রকার নীতিনির্ধারণে সেনাবাহিনীর সুপ্রিমেসি ও শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রয়েছে। পাকিস্তানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ দুইবার মেয়াদ পূর্তির আগে ক্ষমতা থেকে উত্খাত হওয়ার অভিজ্ঞতায় এখন মোস্ট অবিডিয়েন্ট সেবকের মতো সেনাবাহিনীর শিখানো বুলি ২১ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে আওড়াতে বাধ্য হয়েছেন। তাতে আগুনে ঘৃত পড়েছে। ১৯৯৯ সালে তখনো প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে না জানিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনী কারগিল যুদ্ধ শুরু করে। সে সময়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের কাছে নওয়াজ শরিফ কতখানি বিব্রত হয়েছিলেন তার একটা আমুদে বর্ণনা রয়েছে হোসেন হাক্কানি লিখিত পাকিস্তান বিটুইন মস্ক অ্যান্ড মিলিটারি গন্থে। সেনাবাহিনী প্রধানমন্ত্রীকে না জানালেও সংগত কারণেই এর সব দায়-দায়িত্ব গ্রহণ করতে হয় নওয়াজ শরিফকে। যার জের ধরে শেষ পর্যন্ত নওয়াজ শরিফ ক্ষমতা থেকে উত্খাত হন। ১৯৪৭ সালের পর ভারত-পাকিস্তান এ পর্যন্ত তিনটি পূর্ণাঙ্গ ও সর্বাত্মক যুদ্ধ করেছে। তাছাড়া ১৯৯৯ সালে কাশ্মীরের কারগিল সীমান্তে সীমিত জায়গায় বড় আকারের যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৪৮, ১৯৬৫, ১৯৭১ তিনটি যুদ্ধেই পাকিস্তান প্রথম আক্রমণ চালিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আগ্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত হয়। ১৯৬৫ সালে যুদ্ধের সময় পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল মুহম্মদ মূসা তার লিখিত সেপাই টু জেনারেল গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন, সেপ্টেম্বরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার বেশ কয়েক মাস আগেই মুজাহিদ বাহিনীর ছদ্মবেশে বেসামরিক পোশাকে কয়েকশ পাকিস্তানি সেনা কাশ্মীরের অভ্যন্তরে ঢুকে নাশকতামূলক অপারেশন শুরু করে। সামরিক দৃষ্টিতে তিনটি যুদ্ধেই পাকিস্তান পরাজিত হয় এবং আগ বাড়িয়ে আক্রমণের কোনো লক্ষ্যই পাকিস্তান অর্জন করতে পারে না। যুদ্ধ শেষে কূটনৈতিক লড়াইয়ে আলোচনার টেবিলেও পাকিস্তান পরাজিত হয়েছে, তাসখন্দ ও সিমলা চুক্তিই তার প্রমাণ। ২৮ সেপ্টেম্বর ভারতের সেনাবাহিনীর অপারেশনের পর সীমান্তের উভয় পাশেই উত্তেজনা বিরাজ করছে। ভারত সীমান্ত এলাকা থেকে বেসামরিক লোকজনকে সরিয়ে নিচ্ছে। উভয়পক্ষের বাগযুদ্ধ ও প্রপাগান্ডা জোরেশোরে চলছে। তবে, বেশিরভাগ বিশ্লেষকের ধারণা সর্বাত্মক যুদ্ধ হওয়ার আশঙ্কা কম। ভারত এই সময়ে যুদ্ধে জড়াতে চাইবে না। কারণ, ভারতের বৃহত্তর লক্ষ্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হওয়া এবং নিউক্লিয়ারস সাপ্লাই গ্রুপের সদস্য পদ পাওয়ার ক্ষেত্রে তা দীর্ঘমেয়াদি বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। অন্যদিকে পাকিস্তান মুখে যতই হম্বিতম্বি করুক না কেন, এটা ভালো করেই জানে তারা এখন বন্ধুহীন ও বিচ্ছিন্ন। স্ট্র্যাটেজিক্যাল পশ্চাদভূমি আফগানিস্তান এখন পাকিস্তানের বৈরী রাষ্ট্র। পাকিস্তানের একমাত্র বিশ্বস্ত রাষ্ট্র চীন ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কোনো পক্ষ অবলম্বন করবে না। এটা তারা ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি বাগাড়ম্বর ছাড়া অন্য কিছু নয়। ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধের সময় পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ে নাড়াচাড়া করার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন তখন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে কি রকম বকাবকি করেছিলেন তার চমকপ্রদ বর্ণনা রয়েছে হোসেন হাক্কানির উপরে উল্লিখিত গ্রন্থে। পাকিস্তানের পরমাণু অস্ত্রের ওপর নিজেদের স্বার্থের কারণেই আমেরিকার কড়া ও সার্বক্ষণিক দৃষ্টি রয়েছে। পারমাণবিক অস্ত্রের যথেচ্ছা ব্যবহার আমেরিকা কিছুতেই হতে দেবে না। তাই মুখে যা-ই বলুক, পাকিস্তান ভালো করেই জানে পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কিছু করার উদ্যোগ নিলে তা বাস্তবায়নের আগেই পাকিস্তানের মৃত্যুবাণ আকাশ থেকে নেমে আসবে, আমেরিকার ১০১তম ছত্রীসেনা ডিভিশন এয়ারবোর্ন পাকিস্তানের ভূমিতে অবতরণ করবে। তাই বাগযুদ্ধ চলবে, প্রপাগান্ডা আরও হবে। হয়তো সীমিত আকারে খণ্ডিত সশস্ত্র সংঘর্ষ আরও হতে পারে। তবে আরেকটি সর্বাত্মক যুদ্ধ হলে পাকিস্তানকে চরম মূল্য দিতে হবে। আর ভারতও নিজের স্বার্থে এই সময়ে যুদ্ধ এড়িয়ে অন্য পথ খুঁজবে।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা