শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

অর্থবহ নির্বাচনের স্বার্থে করণীয়

অ্যাডভোকেট মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অর্থবহ নির্বাচনের স্বার্থে করণীয়

ইদানীং সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম একটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বক্তব্য রেখেছেন। একজন অভিজ্ঞ ও মার্জিত রাজনীতিবিদ ব্যক্তি হিসেবে তার বক্তব্য সঙ্গত কারণেই গুরুত্ব বহন করে। তিনি সবাইকে আহ্বান জানিয়েছেন ‘সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখার জন্য’।  এ ব্যাপারে তিনি নির্বাচন কমিশনকে বুঝিয়েছেন। আমাদের সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে একটি নির্বাচন কমিশন থাকিবে এবং উক্ত বিষয়ে প্রণীত আইনের বিধানবলি সাপেক্ষে রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেবেন।’ এ বিধানটা অত্যন্ত পরিষ্কার যে, সংসদে আইন প্রণয়নের মধ্যদিয়েই নির্বাচন কমিশনারদের যোগ্যতা যাচাইয়ের বিধান রেখেই নির্বাচন কমিশন গঠন প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। আসলে কি সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদের বাধ্যবাধকতায় ওই ধরনের কোনো আইন সংসদে পাস হয়েছে। না হয়ে থাকলে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দান কতটুকু সমর্থনযোগ্য, আইনগত সঠিক ও নৈতিকতার ভিত্তিতে। ইদানীং অনেকেই সার্চ কমিটির কথা বলেছেন। আসলে সার্চ কমিটি গঠনের কোনো বিধানই সংবিধানে নেই। এই ব্যাপারে সংবিধান অনুযায়ী আইন তৈরি না করে, সার্চ কমিটি গঠন সংবিধান পরিপন্থী। আর যদি করা হয় সেটা হবে আর একটি ঠুঁটো জগন্নাথ মার্কা নির্বাচন কমিশন যা জনগণ প্রত্যাখ্যান করতে বাধ্য হবে। বর্তমান নির্বাচন কমিশনের ব্যর্থতার কথা লিখে সময় নষ্ট না করে শুধু বলব এই নির্বাচন কমিশনের একজন ‘নির্বাচন কর্মকর্তাকে বাঁশখালীর একজন সংসদ সদস্য শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে গুরুতর আহত করেছেন। সারা জাতি সেটা প্রত্যক্ষ করেছে আর নির্বাচন কমিশন দায়সারাগোছের একটা মামলা করেই তার দায়িত্ব এড়িয়ে গেছে। সেই সংসদ সদস্যের কেশাগ্র স্পর্শ করতে পারেনি। এই ঘটনা প্রমাণ করে নির্বাচন কমিশন একটা হাস্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এ ব্যাপারে একটি স্থায়ী শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠনের মধ্য দিয়েই একটি অর্থবহ নির্বাচন আশা করা যায়। গতবারের সার্চ কমিটিতে যে চারজন সদস্য রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিয়েছেন, তন্মধ্যে চেয়ারম্যান পাবলিক সার্ভিস কমিশন এবং কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল অব বাংলাদেশ বলতে গেলে তারাই সরকার কর্তৃক নিয়োগকৃত যাদের মতামত কতটুকু গুরুত্ব বহন করে জানি না। পাশাপাশি শ্রীলঙ্কায় নয় সদস্যের নির্বাচন কমিশন তন্মধ্যে তিনজন বিচার বিভাগ থেকে, তিনজন প্রশাসনিক বিভাগ ও তিনজন আইন বিভাগ থেকে গঠন করা হয়। অন্যদিকে বিশ্বের অন্যতম গণতান্ত্রিক দেশ ভারতে তিন সদস্যবিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হন, যাদের থেকে প্রতি বছর একজন বিদায় নেন। অন্য আর একজন তদস্থলে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। মহামান্য রাষ্ট্রপতি সেখানে ঝুসনড়ষ অব ন্যাশনাল ইন্টিগ্রিটি যার ফলে পৃথিবীতে ভারতীয় নির্বাচন কমিশন একটি শক্তিশালী নিরপেক্ষ ও স্বাধীন নির্বাচন কমিশন হিসেবে নিজের সুনাম ও খ্যাতির অধিকারী। অন্যদিকে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনও একটি স্বাধীন, স্বায়ত্তশাসিত, স্থায়ী এবং সাংবিধানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত যা পাকিস্তান সংবিধানের ২১৩, ২১৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী চার প্রদেশের চারজন হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হন এবং প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধী দলের নেতা প্রত্যেকে তিনজন করে নাম প্রস্তাব করেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের জন্য এবং প্রত্যেকেই একজন করে সদস্যের নাম পাঠান যা কিনা সংসদীয় কমিটিতে আলোচনা করেই এক একজন কমিশনারের নিয়োগ দান চূড়ান্ত করেন। অথচ আমাদের দেশে মহামান্য রাষ্ট্রপতি সংবিধান পরিপন্থী তথাকথিত সার্চ কমিটি গঠনের মধ্য দিয়ে দলীয় আনুগত্যশীল লোকজনের মধ্য থেকে গঠন করা হয়েছে বর্তমান নির্বাচন কমিশন। বর্তমানে নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষভাবে কাজ করার প্রথম অন্তরায় হচ্ছে পঞ্চদশ সংশোধনী যা কিনা ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন করাটা সাংবিধানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে, যে সংশোধনী শুধু জনগণের ভোটের অধিকার সুপরিকল্পিতভাবে কেড়ে নেয়নি, বরঞ্চ পঞ্চদশ সংশোধনীর ৫৩টি অনুচ্ছেদ চিরকালের জন্য সংশোধন অযোগ্য করেছে। যার ফলে এই সংশোধনীর কোনো সর্বজনীনতা নেই। সংসদীয় ব্যবস্থায় সংসদ না ভেঙে নির্বাচন হয় না, আর সেখানে পঞ্চদশ সংশোধনী সংসদ বহাল রেখেই সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা রেখেছে যা কিনা সংসদ নির্বাচনকে একটি প্রশ্নবিদ্ধ প্রহসনের নির্বাচনে পরিণত করেছে। একটি অর্থবহ, সবার অংশগ্রহণ সংবলিত নির্বাচনই জাতির এই সংকট উত্তরণের একমাত্র পথ। সে জন্য দরকার জনগণের আস্থাশীল একটি নির্বাচন কমিশন। যার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে কমিশন গঠন করা হলে জনগণের আস্থা তৈরি হবে, তবে জনগণের আস্থা থাকলেও সরকারের সদিচ্ছা না থাকলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। জনগণের আস্থাহীন কমিশনের অধীনে কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। শুধু জনগণের গণতন্ত্রের ট্রেনে যাত্রী হওয়ার মধ্যে সমাধান নিহিত। বর্তমান সরকার পর পর কয়েকটি নির্বাচন করে প্রমাণ করেছে অসাংবিধানিক স্বৈরাচার থেকে তথাকথিত সাংবিধানিক স্বৈরাচার আরও ভয়ানক। গণতন্ত্রকে পুঁজি করে অনেক স্বৈরশাসক গণতন্ত্রের নামে মৌলিক গণতন্ত্র, Presidential Democracy, Controlled বা নিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্রের রূপ দিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকার নিষ্ফল প্রয়াস চালিয়েছে, কিন্তু ভয়ানক গণবিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে স্বৈরশাসকেরা রাজনীতি অঙ্গন থেকে আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। বর্তমানে উন্নয়নের গণতন্ত্রের নামে যে দৃশ্য বিগত নির্বাচনগুলোতে জনগণ প্রত্যক্ষ করেছে তাতে আমার বিশ্বাস শুধু সত্যিকারের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে সমুন্নত রেখে একটি অর্থবহ নির্বাচনের জন্য সুশীল সমাজ এবং দেশের জনগণের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে সংবিধানের বাধ্যবাধকতা মেনে আইন তৈরি করে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি শক্তিশালী, নিরপেক্ষ ও স্বায়ত্তশাসিত নির্বাচন কমিশন গঠনের মধ্য দিয়েই সমাধানের পথ বের করতে হবে। আমাদের সংবিধানের ১১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ‘প্রজাতন্ত্র হবে একটি গণতান্ত্রিক দেশ যেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতা নিশ্চয়তা থাকবে, আর সেই সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে ১৯৯১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর বিএনপি সরকার সংসদে ১২তম সংশোধনীর মধ্য দিয়ে এদেশে পুনরায় গণতান্ত্রিক সংসদীয় পদ্ধতির সরকার চালু করেছিল। এমনকি জনগণ যাতে সাংবিধানিকভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সে জন্য সংবিধানে ১৩তম সংশোধনী এনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করেছিল। আর তদবিপরীতে বর্তমান সরকার ২০১১ সালের ৩০ জুন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বিলুপ্ত করে সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর নবসংস্করণ হিসেবে ১৫তম সংশোধনী এনে গণতন্ত্রের অবাধে চলার পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে রাজনৈতিক সরকারের (ক্ষমতাসীন সরকারের) অধীনে নির্বাচনের বিধান গোটা জাতিকে এক সংকটের দিকে ঠেলে দিয়েছে, গণভোটের মতো জনগণের একটি সাংবিধানিক অধিকার বিলুপ্ত করা হয়েছে। গণতন্ত্রের পথ হারিয়ে দেশ আজ এক অনিশ্চয়তার দিকে ধাবমান। এ সংকট উত্তরণের একমাত্র পথ। সংলাপ আর সেই সংলাপ শুরু করা যেতে পারে এদেশের সংবিধান প্রণেতাগণ, সুশীল সমাজ এবং সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতিবৃন্দ, অবসরপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের বিচারকবৃন্দ, প্রবীণ সাংবাদিকবৃন্দ, জাতীয় দৈনিকের প্রথিতযশা সম্পাদকমণ্ডলীদের নিয়ে। আলোচনায় গোলটেবিল বৈঠক থেকে বেরিয়ে আসবে এর সমাধান, জাতি দেখবে আশার আলো, জনগণ ফিরে পাবে স্বাধীনভাবে ভোট দেওয়ার অধিকার আর যোগ হবে উন্নয়নের গণতন্ত্রের বদলে গণতন্ত্র তারপর উন্নয়ন। জাতি মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে প্রত্যাশা করে ভারতের টিএন সেশনের মতো একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার যিনি ভারতের ইতিহাসে নির্বাচনকে প্রভাবমুক্ত ও কলুষমুক্ত করতে অত্যন্ত কঠোর ভূমিকা পালন করেছেন। যিনি ১৯৯০-১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ভারতে নির্বাচন কমিশনকে সত্যিকারের স্বাধীন, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড় করিয়ে গেছেন। টিএন সেশন ছিলেন একজন সচিব।

আমাদের দেশে এরকম অনেক সৎ, নিষ্ঠাবান এবং অভিজ্ঞতাসম্পন্ন অবসরপ্রাপ্ত সচিব আছেন যারা তাদের চাকরি জীবনে কারও লেজুড়বৃত্তি করেনি। সদিচ্ছা থাকলে সে রকম একজনকে বেছে নিতে কোনো অসুবিধা হবে না। এক বর্বরতম পৈশাচিক গণহত্যার মধ্য দিয়েই বাংলাদেশের জন্ম যার মূলমন্ত্র হচ্ছে গণতন্ত্র, আর আজ সেই গণতন্ত্র লাইফ সাপোর্টে। গণতন্ত্রই হচ্ছে বিশ্বে রাষ্ট্র পরিচালনায় একমাত্র উত্তম ব্যবস্থা। গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র থেকে কোনো বিচ্যুতিই তার পরিপূরক নয়। তাই আজকের সংকট থেকে উত্তরণের জন্য আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে খুঁজে বের করতে হবে আর একজন বাংলাদেশি টিএন সেশন, যিনি পক্ষপাতহীন অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন জাতিকে উপহার দেবেন। এক ঐতিহাসিক গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতন্ত্রের পথহারা বাংলাদেশ তার সঠিক পথ খুঁজে পাবে।

লেখক : সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়