শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

অর্থবহ নির্বাচনের স্বার্থে করণীয়

অ্যাডভোকেট মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অর্থবহ নির্বাচনের স্বার্থে করণীয়

ইদানীং সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম একটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বক্তব্য রেখেছেন। একজন অভিজ্ঞ ও মার্জিত রাজনীতিবিদ ব্যক্তি হিসেবে তার বক্তব্য সঙ্গত কারণেই গুরুত্ব বহন করে। তিনি সবাইকে আহ্বান জানিয়েছেন ‘সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখার জন্য’।  এ ব্যাপারে তিনি নির্বাচন কমিশনকে বুঝিয়েছেন। আমাদের সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে একটি নির্বাচন কমিশন থাকিবে এবং উক্ত বিষয়ে প্রণীত আইনের বিধানবলি সাপেক্ষে রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেবেন।’ এ বিধানটা অত্যন্ত পরিষ্কার যে, সংসদে আইন প্রণয়নের মধ্যদিয়েই নির্বাচন কমিশনারদের যোগ্যতা যাচাইয়ের বিধান রেখেই নির্বাচন কমিশন গঠন প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। আসলে কি সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদের বাধ্যবাধকতায় ওই ধরনের কোনো আইন সংসদে পাস হয়েছে। না হয়ে থাকলে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দান কতটুকু সমর্থনযোগ্য, আইনগত সঠিক ও নৈতিকতার ভিত্তিতে। ইদানীং অনেকেই সার্চ কমিটির কথা বলেছেন। আসলে সার্চ কমিটি গঠনের কোনো বিধানই সংবিধানে নেই। এই ব্যাপারে সংবিধান অনুযায়ী আইন তৈরি না করে, সার্চ কমিটি গঠন সংবিধান পরিপন্থী। আর যদি করা হয় সেটা হবে আর একটি ঠুঁটো জগন্নাথ মার্কা নির্বাচন কমিশন যা জনগণ প্রত্যাখ্যান করতে বাধ্য হবে। বর্তমান নির্বাচন কমিশনের ব্যর্থতার কথা লিখে সময় নষ্ট না করে শুধু বলব এই নির্বাচন কমিশনের একজন ‘নির্বাচন কর্মকর্তাকে বাঁশখালীর একজন সংসদ সদস্য শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে গুরুতর আহত করেছেন। সারা জাতি সেটা প্রত্যক্ষ করেছে আর নির্বাচন কমিশন দায়সারাগোছের একটা মামলা করেই তার দায়িত্ব এড়িয়ে গেছে। সেই সংসদ সদস্যের কেশাগ্র স্পর্শ করতে পারেনি। এই ঘটনা প্রমাণ করে নির্বাচন কমিশন একটা হাস্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এ ব্যাপারে একটি স্থায়ী শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠনের মধ্য দিয়েই একটি অর্থবহ নির্বাচন আশা করা যায়। গতবারের সার্চ কমিটিতে যে চারজন সদস্য রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিয়েছেন, তন্মধ্যে চেয়ারম্যান পাবলিক সার্ভিস কমিশন এবং কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল অব বাংলাদেশ বলতে গেলে তারাই সরকার কর্তৃক নিয়োগকৃত যাদের মতামত কতটুকু গুরুত্ব বহন করে জানি না। পাশাপাশি শ্রীলঙ্কায় নয় সদস্যের নির্বাচন কমিশন তন্মধ্যে তিনজন বিচার বিভাগ থেকে, তিনজন প্রশাসনিক বিভাগ ও তিনজন আইন বিভাগ থেকে গঠন করা হয়। অন্যদিকে বিশ্বের অন্যতম গণতান্ত্রিক দেশ ভারতে তিন সদস্যবিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হন, যাদের থেকে প্রতি বছর একজন বিদায় নেন। অন্য আর একজন তদস্থলে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। মহামান্য রাষ্ট্রপতি সেখানে ঝুসনড়ষ অব ন্যাশনাল ইন্টিগ্রিটি যার ফলে পৃথিবীতে ভারতীয় নির্বাচন কমিশন একটি শক্তিশালী নিরপেক্ষ ও স্বাধীন নির্বাচন কমিশন হিসেবে নিজের সুনাম ও খ্যাতির অধিকারী। অন্যদিকে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনও একটি স্বাধীন, স্বায়ত্তশাসিত, স্থায়ী এবং সাংবিধানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত যা পাকিস্তান সংবিধানের ২১৩, ২১৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী চার প্রদেশের চারজন হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হন এবং প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধী দলের নেতা প্রত্যেকে তিনজন করে নাম প্রস্তাব করেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের জন্য এবং প্রত্যেকেই একজন করে সদস্যের নাম পাঠান যা কিনা সংসদীয় কমিটিতে আলোচনা করেই এক একজন কমিশনারের নিয়োগ দান চূড়ান্ত করেন। অথচ আমাদের দেশে মহামান্য রাষ্ট্রপতি সংবিধান পরিপন্থী তথাকথিত সার্চ কমিটি গঠনের মধ্য দিয়ে দলীয় আনুগত্যশীল লোকজনের মধ্য থেকে গঠন করা হয়েছে বর্তমান নির্বাচন কমিশন। বর্তমানে নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষভাবে কাজ করার প্রথম অন্তরায় হচ্ছে পঞ্চদশ সংশোধনী যা কিনা ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন করাটা সাংবিধানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে, যে সংশোধনী শুধু জনগণের ভোটের অধিকার সুপরিকল্পিতভাবে কেড়ে নেয়নি, বরঞ্চ পঞ্চদশ সংশোধনীর ৫৩টি অনুচ্ছেদ চিরকালের জন্য সংশোধন অযোগ্য করেছে। যার ফলে এই সংশোধনীর কোনো সর্বজনীনতা নেই। সংসদীয় ব্যবস্থায় সংসদ না ভেঙে নির্বাচন হয় না, আর সেখানে পঞ্চদশ সংশোধনী সংসদ বহাল রেখেই সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা রেখেছে যা কিনা সংসদ নির্বাচনকে একটি প্রশ্নবিদ্ধ প্রহসনের নির্বাচনে পরিণত করেছে। একটি অর্থবহ, সবার অংশগ্রহণ সংবলিত নির্বাচনই জাতির এই সংকট উত্তরণের একমাত্র পথ। সে জন্য দরকার জনগণের আস্থাশীল একটি নির্বাচন কমিশন। যার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে কমিশন গঠন করা হলে জনগণের আস্থা তৈরি হবে, তবে জনগণের আস্থা থাকলেও সরকারের সদিচ্ছা না থাকলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। জনগণের আস্থাহীন কমিশনের অধীনে কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। শুধু জনগণের গণতন্ত্রের ট্রেনে যাত্রী হওয়ার মধ্যে সমাধান নিহিত। বর্তমান সরকার পর পর কয়েকটি নির্বাচন করে প্রমাণ করেছে অসাংবিধানিক স্বৈরাচার থেকে তথাকথিত সাংবিধানিক স্বৈরাচার আরও ভয়ানক। গণতন্ত্রকে পুঁজি করে অনেক স্বৈরশাসক গণতন্ত্রের নামে মৌলিক গণতন্ত্র, Presidential Democracy, Controlled বা নিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্রের রূপ দিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকার নিষ্ফল প্রয়াস চালিয়েছে, কিন্তু ভয়ানক গণবিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে স্বৈরশাসকেরা রাজনীতি অঙ্গন থেকে আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। বর্তমানে উন্নয়নের গণতন্ত্রের নামে যে দৃশ্য বিগত নির্বাচনগুলোতে জনগণ প্রত্যক্ষ করেছে তাতে আমার বিশ্বাস শুধু সত্যিকারের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে সমুন্নত রেখে একটি অর্থবহ নির্বাচনের জন্য সুশীল সমাজ এবং দেশের জনগণের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে সংবিধানের বাধ্যবাধকতা মেনে আইন তৈরি করে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি শক্তিশালী, নিরপেক্ষ ও স্বায়ত্তশাসিত নির্বাচন কমিশন গঠনের মধ্য দিয়েই সমাধানের পথ বের করতে হবে। আমাদের সংবিধানের ১১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ‘প্রজাতন্ত্র হবে একটি গণতান্ত্রিক দেশ যেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতা নিশ্চয়তা থাকবে, আর সেই সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে ১৯৯১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর বিএনপি সরকার সংসদে ১২তম সংশোধনীর মধ্য দিয়ে এদেশে পুনরায় গণতান্ত্রিক সংসদীয় পদ্ধতির সরকার চালু করেছিল। এমনকি জনগণ যাতে সাংবিধানিকভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সে জন্য সংবিধানে ১৩তম সংশোধনী এনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করেছিল। আর তদবিপরীতে বর্তমান সরকার ২০১১ সালের ৩০ জুন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বিলুপ্ত করে সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর নবসংস্করণ হিসেবে ১৫তম সংশোধনী এনে গণতন্ত্রের অবাধে চলার পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে রাজনৈতিক সরকারের (ক্ষমতাসীন সরকারের) অধীনে নির্বাচনের বিধান গোটা জাতিকে এক সংকটের দিকে ঠেলে দিয়েছে, গণভোটের মতো জনগণের একটি সাংবিধানিক অধিকার বিলুপ্ত করা হয়েছে। গণতন্ত্রের পথ হারিয়ে দেশ আজ এক অনিশ্চয়তার দিকে ধাবমান। এ সংকট উত্তরণের একমাত্র পথ। সংলাপ আর সেই সংলাপ শুরু করা যেতে পারে এদেশের সংবিধান প্রণেতাগণ, সুশীল সমাজ এবং সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতিবৃন্দ, অবসরপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের বিচারকবৃন্দ, প্রবীণ সাংবাদিকবৃন্দ, জাতীয় দৈনিকের প্রথিতযশা সম্পাদকমণ্ডলীদের নিয়ে। আলোচনায় গোলটেবিল বৈঠক থেকে বেরিয়ে আসবে এর সমাধান, জাতি দেখবে আশার আলো, জনগণ ফিরে পাবে স্বাধীনভাবে ভোট দেওয়ার অধিকার আর যোগ হবে উন্নয়নের গণতন্ত্রের বদলে গণতন্ত্র তারপর উন্নয়ন। জাতি মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে প্রত্যাশা করে ভারতের টিএন সেশনের মতো একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার যিনি ভারতের ইতিহাসে নির্বাচনকে প্রভাবমুক্ত ও কলুষমুক্ত করতে অত্যন্ত কঠোর ভূমিকা পালন করেছেন। যিনি ১৯৯০-১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ভারতে নির্বাচন কমিশনকে সত্যিকারের স্বাধীন, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড় করিয়ে গেছেন। টিএন সেশন ছিলেন একজন সচিব।

আমাদের দেশে এরকম অনেক সৎ, নিষ্ঠাবান এবং অভিজ্ঞতাসম্পন্ন অবসরপ্রাপ্ত সচিব আছেন যারা তাদের চাকরি জীবনে কারও লেজুড়বৃত্তি করেনি। সদিচ্ছা থাকলে সে রকম একজনকে বেছে নিতে কোনো অসুবিধা হবে না। এক বর্বরতম পৈশাচিক গণহত্যার মধ্য দিয়েই বাংলাদেশের জন্ম যার মূলমন্ত্র হচ্ছে গণতন্ত্র, আর আজ সেই গণতন্ত্র লাইফ সাপোর্টে। গণতন্ত্রই হচ্ছে বিশ্বে রাষ্ট্র পরিচালনায় একমাত্র উত্তম ব্যবস্থা। গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র থেকে কোনো বিচ্যুতিই তার পরিপূরক নয়। তাই আজকের সংকট থেকে উত্তরণের জন্য আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে খুঁজে বের করতে হবে আর একজন বাংলাদেশি টিএন সেশন, যিনি পক্ষপাতহীন অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন জাতিকে উপহার দেবেন। এক ঐতিহাসিক গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতন্ত্রের পথহারা বাংলাদেশ তার সঠিক পথ খুঁজে পাবে।

লেখক : সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু
মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ
কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ
অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা
রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার
৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন
কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা
জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা
কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’
‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র
এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’
‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে