শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

অর্থবহ নির্বাচনের স্বার্থে করণীয়

অ্যাডভোকেট মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অর্থবহ নির্বাচনের স্বার্থে করণীয়

ইদানীং সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম একটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বক্তব্য রেখেছেন। একজন অভিজ্ঞ ও মার্জিত রাজনীতিবিদ ব্যক্তি হিসেবে তার বক্তব্য সঙ্গত কারণেই গুরুত্ব বহন করে। তিনি সবাইকে আহ্বান জানিয়েছেন ‘সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখার জন্য’।  এ ব্যাপারে তিনি নির্বাচন কমিশনকে বুঝিয়েছেন। আমাদের সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে একটি নির্বাচন কমিশন থাকিবে এবং উক্ত বিষয়ে প্রণীত আইনের বিধানবলি সাপেক্ষে রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেবেন।’ এ বিধানটা অত্যন্ত পরিষ্কার যে, সংসদে আইন প্রণয়নের মধ্যদিয়েই নির্বাচন কমিশনারদের যোগ্যতা যাচাইয়ের বিধান রেখেই নির্বাচন কমিশন গঠন প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। আসলে কি সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদের বাধ্যবাধকতায় ওই ধরনের কোনো আইন সংসদে পাস হয়েছে। না হয়ে থাকলে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দান কতটুকু সমর্থনযোগ্য, আইনগত সঠিক ও নৈতিকতার ভিত্তিতে। ইদানীং অনেকেই সার্চ কমিটির কথা বলেছেন। আসলে সার্চ কমিটি গঠনের কোনো বিধানই সংবিধানে নেই। এই ব্যাপারে সংবিধান অনুযায়ী আইন তৈরি না করে, সার্চ কমিটি গঠন সংবিধান পরিপন্থী। আর যদি করা হয় সেটা হবে আর একটি ঠুঁটো জগন্নাথ মার্কা নির্বাচন কমিশন যা জনগণ প্রত্যাখ্যান করতে বাধ্য হবে। বর্তমান নির্বাচন কমিশনের ব্যর্থতার কথা লিখে সময় নষ্ট না করে শুধু বলব এই নির্বাচন কমিশনের একজন ‘নির্বাচন কর্মকর্তাকে বাঁশখালীর একজন সংসদ সদস্য শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে গুরুতর আহত করেছেন। সারা জাতি সেটা প্রত্যক্ষ করেছে আর নির্বাচন কমিশন দায়সারাগোছের একটা মামলা করেই তার দায়িত্ব এড়িয়ে গেছে। সেই সংসদ সদস্যের কেশাগ্র স্পর্শ করতে পারেনি। এই ঘটনা প্রমাণ করে নির্বাচন কমিশন একটা হাস্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এ ব্যাপারে একটি স্থায়ী শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠনের মধ্য দিয়েই একটি অর্থবহ নির্বাচন আশা করা যায়। গতবারের সার্চ কমিটিতে যে চারজন সদস্য রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিয়েছেন, তন্মধ্যে চেয়ারম্যান পাবলিক সার্ভিস কমিশন এবং কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল অব বাংলাদেশ বলতে গেলে তারাই সরকার কর্তৃক নিয়োগকৃত যাদের মতামত কতটুকু গুরুত্ব বহন করে জানি না। পাশাপাশি শ্রীলঙ্কায় নয় সদস্যের নির্বাচন কমিশন তন্মধ্যে তিনজন বিচার বিভাগ থেকে, তিনজন প্রশাসনিক বিভাগ ও তিনজন আইন বিভাগ থেকে গঠন করা হয়। অন্যদিকে বিশ্বের অন্যতম গণতান্ত্রিক দেশ ভারতে তিন সদস্যবিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হন, যাদের থেকে প্রতি বছর একজন বিদায় নেন। অন্য আর একজন তদস্থলে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। মহামান্য রাষ্ট্রপতি সেখানে ঝুসনড়ষ অব ন্যাশনাল ইন্টিগ্রিটি যার ফলে পৃথিবীতে ভারতীয় নির্বাচন কমিশন একটি শক্তিশালী নিরপেক্ষ ও স্বাধীন নির্বাচন কমিশন হিসেবে নিজের সুনাম ও খ্যাতির অধিকারী। অন্যদিকে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনও একটি স্বাধীন, স্বায়ত্তশাসিত, স্থায়ী এবং সাংবিধানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত যা পাকিস্তান সংবিধানের ২১৩, ২১৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী চার প্রদেশের চারজন হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হন এবং প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধী দলের নেতা প্রত্যেকে তিনজন করে নাম প্রস্তাব করেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের জন্য এবং প্রত্যেকেই একজন করে সদস্যের নাম পাঠান যা কিনা সংসদীয় কমিটিতে আলোচনা করেই এক একজন কমিশনারের নিয়োগ দান চূড়ান্ত করেন। অথচ আমাদের দেশে মহামান্য রাষ্ট্রপতি সংবিধান পরিপন্থী তথাকথিত সার্চ কমিটি গঠনের মধ্য দিয়ে দলীয় আনুগত্যশীল লোকজনের মধ্য থেকে গঠন করা হয়েছে বর্তমান নির্বাচন কমিশন। বর্তমানে নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষভাবে কাজ করার প্রথম অন্তরায় হচ্ছে পঞ্চদশ সংশোধনী যা কিনা ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন করাটা সাংবিধানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে, যে সংশোধনী শুধু জনগণের ভোটের অধিকার সুপরিকল্পিতভাবে কেড়ে নেয়নি, বরঞ্চ পঞ্চদশ সংশোধনীর ৫৩টি অনুচ্ছেদ চিরকালের জন্য সংশোধন অযোগ্য করেছে। যার ফলে এই সংশোধনীর কোনো সর্বজনীনতা নেই। সংসদীয় ব্যবস্থায় সংসদ না ভেঙে নির্বাচন হয় না, আর সেখানে পঞ্চদশ সংশোধনী সংসদ বহাল রেখেই সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা রেখেছে যা কিনা সংসদ নির্বাচনকে একটি প্রশ্নবিদ্ধ প্রহসনের নির্বাচনে পরিণত করেছে। একটি অর্থবহ, সবার অংশগ্রহণ সংবলিত নির্বাচনই জাতির এই সংকট উত্তরণের একমাত্র পথ। সে জন্য দরকার জনগণের আস্থাশীল একটি নির্বাচন কমিশন। যার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে কমিশন গঠন করা হলে জনগণের আস্থা তৈরি হবে, তবে জনগণের আস্থা থাকলেও সরকারের সদিচ্ছা না থাকলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। জনগণের আস্থাহীন কমিশনের অধীনে কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। শুধু জনগণের গণতন্ত্রের ট্রেনে যাত্রী হওয়ার মধ্যে সমাধান নিহিত। বর্তমান সরকার পর পর কয়েকটি নির্বাচন করে প্রমাণ করেছে অসাংবিধানিক স্বৈরাচার থেকে তথাকথিত সাংবিধানিক স্বৈরাচার আরও ভয়ানক। গণতন্ত্রকে পুঁজি করে অনেক স্বৈরশাসক গণতন্ত্রের নামে মৌলিক গণতন্ত্র, Presidential Democracy, Controlled বা নিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্রের রূপ দিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকার নিষ্ফল প্রয়াস চালিয়েছে, কিন্তু ভয়ানক গণবিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে স্বৈরশাসকেরা রাজনীতি অঙ্গন থেকে আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। বর্তমানে উন্নয়নের গণতন্ত্রের নামে যে দৃশ্য বিগত নির্বাচনগুলোতে জনগণ প্রত্যক্ষ করেছে তাতে আমার বিশ্বাস শুধু সত্যিকারের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে সমুন্নত রেখে একটি অর্থবহ নির্বাচনের জন্য সুশীল সমাজ এবং দেশের জনগণের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে সংবিধানের বাধ্যবাধকতা মেনে আইন তৈরি করে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি শক্তিশালী, নিরপেক্ষ ও স্বায়ত্তশাসিত নির্বাচন কমিশন গঠনের মধ্য দিয়েই সমাধানের পথ বের করতে হবে। আমাদের সংবিধানের ১১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ‘প্রজাতন্ত্র হবে একটি গণতান্ত্রিক দেশ যেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতা নিশ্চয়তা থাকবে, আর সেই সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে ১৯৯১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর বিএনপি সরকার সংসদে ১২তম সংশোধনীর মধ্য দিয়ে এদেশে পুনরায় গণতান্ত্রিক সংসদীয় পদ্ধতির সরকার চালু করেছিল। এমনকি জনগণ যাতে সাংবিধানিকভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সে জন্য সংবিধানে ১৩তম সংশোধনী এনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করেছিল। আর তদবিপরীতে বর্তমান সরকার ২০১১ সালের ৩০ জুন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বিলুপ্ত করে সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর নবসংস্করণ হিসেবে ১৫তম সংশোধনী এনে গণতন্ত্রের অবাধে চলার পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে রাজনৈতিক সরকারের (ক্ষমতাসীন সরকারের) অধীনে নির্বাচনের বিধান গোটা জাতিকে এক সংকটের দিকে ঠেলে দিয়েছে, গণভোটের মতো জনগণের একটি সাংবিধানিক অধিকার বিলুপ্ত করা হয়েছে। গণতন্ত্রের পথ হারিয়ে দেশ আজ এক অনিশ্চয়তার দিকে ধাবমান। এ সংকট উত্তরণের একমাত্র পথ। সংলাপ আর সেই সংলাপ শুরু করা যেতে পারে এদেশের সংবিধান প্রণেতাগণ, সুশীল সমাজ এবং সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতিবৃন্দ, অবসরপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের বিচারকবৃন্দ, প্রবীণ সাংবাদিকবৃন্দ, জাতীয় দৈনিকের প্রথিতযশা সম্পাদকমণ্ডলীদের নিয়ে। আলোচনায় গোলটেবিল বৈঠক থেকে বেরিয়ে আসবে এর সমাধান, জাতি দেখবে আশার আলো, জনগণ ফিরে পাবে স্বাধীনভাবে ভোট দেওয়ার অধিকার আর যোগ হবে উন্নয়নের গণতন্ত্রের বদলে গণতন্ত্র তারপর উন্নয়ন। জাতি মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে প্রত্যাশা করে ভারতের টিএন সেশনের মতো একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার যিনি ভারতের ইতিহাসে নির্বাচনকে প্রভাবমুক্ত ও কলুষমুক্ত করতে অত্যন্ত কঠোর ভূমিকা পালন করেছেন। যিনি ১৯৯০-১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ভারতে নির্বাচন কমিশনকে সত্যিকারের স্বাধীন, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড় করিয়ে গেছেন। টিএন সেশন ছিলেন একজন সচিব।

আমাদের দেশে এরকম অনেক সৎ, নিষ্ঠাবান এবং অভিজ্ঞতাসম্পন্ন অবসরপ্রাপ্ত সচিব আছেন যারা তাদের চাকরি জীবনে কারও লেজুড়বৃত্তি করেনি। সদিচ্ছা থাকলে সে রকম একজনকে বেছে নিতে কোনো অসুবিধা হবে না। এক বর্বরতম পৈশাচিক গণহত্যার মধ্য দিয়েই বাংলাদেশের জন্ম যার মূলমন্ত্র হচ্ছে গণতন্ত্র, আর আজ সেই গণতন্ত্র লাইফ সাপোর্টে। গণতন্ত্রই হচ্ছে বিশ্বে রাষ্ট্র পরিচালনায় একমাত্র উত্তম ব্যবস্থা। গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র থেকে কোনো বিচ্যুতিই তার পরিপূরক নয়। তাই আজকের সংকট থেকে উত্তরণের জন্য আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে খুঁজে বের করতে হবে আর একজন বাংলাদেশি টিএন সেশন, যিনি পক্ষপাতহীন অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন জাতিকে উপহার দেবেন। এক ঐতিহাসিক গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতন্ত্রের পথহারা বাংলাদেশ তার সঠিক পথ খুঁজে পাবে।

লেখক : সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

এই মাত্র | রাজনীতি

নিরাপত্তা জোরদারে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চলছে তল্লাশি
নিরাপত্তা জোরদারে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চলছে তল্লাশি

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সেবার মান নিয়ে ক্ষোভ গ্রাহকদের, অভিযোগের মুখে ‘পাঠাও’
সেবার মান নিয়ে ক্ষোভ গ্রাহকদের, অভিযোগের মুখে ‘পাঠাও’

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে বিশেষ শিশুদের মূলধারায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে সেমিনার
গোপালগঞ্জে বিশেষ শিশুদের মূলধারায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে সেমিনার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে আ. লীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ১৫
সিদ্ধিরগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে আ. লীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ১৫

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানের ৭৪১ কোটি টাকা ক্ষতির মামলায় সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
বিমানের ৭৪১ কোটি টাকা ক্ষতির মামলায় সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চতুর্থ সেরা ওপেনিং জুটি গড়ে ফিরলেন সাদমান
চতুর্থ সেরা ওপেনিং জুটি গড়ে ফিরলেন সাদমান

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কনার ‘ভিতরও বাহিরে’ আসছে কাল
কনার ‘ভিতরও বাহিরে’ আসছে কাল

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যে সেই চীনা ক্রিপ্টোকুইনের ১১ বছর ৮ মাসের কারাদণ্ড
যুক্তরাজ্যে সেই চীনা ক্রিপ্টোকুইনের ১১ বছর ৮ মাসের কারাদণ্ড

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলম্বিয়ায় সেনা অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত
কলম্বিয়ায় সেনা অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সবুজ-লাল আলোয় রঙিন রাতের আকাশ
সবুজ-লাল আলোয় রঙিন রাতের আকাশ

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ রাজা এখন ঢাকায়
পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ রাজা এখন ঢাকায়

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গল্পলেখা প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গল্পলেখা প্রতিযোগিতা

৫৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরল আরও ২ শিক্ষার্থী
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরল আরও ২ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও গোয়েন্দাপ্রধান গ্রেফতার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও গোয়েন্দাপ্রধান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়াঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফুটপাত ও ড্রেন দখল, পথচারীদের ভোগান্তি
ঘোড়াঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফুটপাত ও ড্রেন দখল, পথচারীদের ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রথমবারের মতো অর্থোপেডিক অপারেশন
নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রথমবারের মতো অর্থোপেডিক অপারেশন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে নদী থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নদী থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্ধকারে গাজা: যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও বিদ্যুৎবিহীন বাসিন্দারা
অন্ধকারে গাজা: যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও বিদ্যুৎবিহীন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ফুটবল দলকে নিষিদ্ধ করতে উয়েফাকে চিঠি
ইসরায়েলি ফুটবল দলকে নিষিদ্ধ করতে উয়েফাকে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেস্টে দুই স্তরের ভাবনা বাতিল, ফিরতে পারে ওয়ানডে সুপার লিগ
টেস্টে দুই স্তরের ভাবনা বাতিল, ফিরতে পারে ওয়ানডে সুপার লিগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা
সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন