শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

অর্থবহ নির্বাচনের স্বার্থে করণীয়

অ্যাডভোকেট মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অর্থবহ নির্বাচনের স্বার্থে করণীয়

ইদানীং সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম একটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বক্তব্য রেখেছেন। একজন অভিজ্ঞ ও মার্জিত রাজনীতিবিদ ব্যক্তি হিসেবে তার বক্তব্য সঙ্গত কারণেই গুরুত্ব বহন করে। তিনি সবাইকে আহ্বান জানিয়েছেন ‘সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখার জন্য’।  এ ব্যাপারে তিনি নির্বাচন কমিশনকে বুঝিয়েছেন। আমাদের সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে একটি নির্বাচন কমিশন থাকিবে এবং উক্ত বিষয়ে প্রণীত আইনের বিধানবলি সাপেক্ষে রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেবেন।’ এ বিধানটা অত্যন্ত পরিষ্কার যে, সংসদে আইন প্রণয়নের মধ্যদিয়েই নির্বাচন কমিশনারদের যোগ্যতা যাচাইয়ের বিধান রেখেই নির্বাচন কমিশন গঠন প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। আসলে কি সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদের বাধ্যবাধকতায় ওই ধরনের কোনো আইন সংসদে পাস হয়েছে। না হয়ে থাকলে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দান কতটুকু সমর্থনযোগ্য, আইনগত সঠিক ও নৈতিকতার ভিত্তিতে। ইদানীং অনেকেই সার্চ কমিটির কথা বলেছেন। আসলে সার্চ কমিটি গঠনের কোনো বিধানই সংবিধানে নেই। এই ব্যাপারে সংবিধান অনুযায়ী আইন তৈরি না করে, সার্চ কমিটি গঠন সংবিধান পরিপন্থী। আর যদি করা হয় সেটা হবে আর একটি ঠুঁটো জগন্নাথ মার্কা নির্বাচন কমিশন যা জনগণ প্রত্যাখ্যান করতে বাধ্য হবে। বর্তমান নির্বাচন কমিশনের ব্যর্থতার কথা লিখে সময় নষ্ট না করে শুধু বলব এই নির্বাচন কমিশনের একজন ‘নির্বাচন কর্মকর্তাকে বাঁশখালীর একজন সংসদ সদস্য শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে গুরুতর আহত করেছেন। সারা জাতি সেটা প্রত্যক্ষ করেছে আর নির্বাচন কমিশন দায়সারাগোছের একটা মামলা করেই তার দায়িত্ব এড়িয়ে গেছে। সেই সংসদ সদস্যের কেশাগ্র স্পর্শ করতে পারেনি। এই ঘটনা প্রমাণ করে নির্বাচন কমিশন একটা হাস্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এ ব্যাপারে একটি স্থায়ী শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠনের মধ্য দিয়েই একটি অর্থবহ নির্বাচন আশা করা যায়। গতবারের সার্চ কমিটিতে যে চারজন সদস্য রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিয়েছেন, তন্মধ্যে চেয়ারম্যান পাবলিক সার্ভিস কমিশন এবং কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল অব বাংলাদেশ বলতে গেলে তারাই সরকার কর্তৃক নিয়োগকৃত যাদের মতামত কতটুকু গুরুত্ব বহন করে জানি না। পাশাপাশি শ্রীলঙ্কায় নয় সদস্যের নির্বাচন কমিশন তন্মধ্যে তিনজন বিচার বিভাগ থেকে, তিনজন প্রশাসনিক বিভাগ ও তিনজন আইন বিভাগ থেকে গঠন করা হয়। অন্যদিকে বিশ্বের অন্যতম গণতান্ত্রিক দেশ ভারতে তিন সদস্যবিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হন, যাদের থেকে প্রতি বছর একজন বিদায় নেন। অন্য আর একজন তদস্থলে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। মহামান্য রাষ্ট্রপতি সেখানে ঝুসনড়ষ অব ন্যাশনাল ইন্টিগ্রিটি যার ফলে পৃথিবীতে ভারতীয় নির্বাচন কমিশন একটি শক্তিশালী নিরপেক্ষ ও স্বাধীন নির্বাচন কমিশন হিসেবে নিজের সুনাম ও খ্যাতির অধিকারী। অন্যদিকে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনও একটি স্বাধীন, স্বায়ত্তশাসিত, স্থায়ী এবং সাংবিধানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত যা পাকিস্তান সংবিধানের ২১৩, ২১৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী চার প্রদেশের চারজন হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হন এবং প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধী দলের নেতা প্রত্যেকে তিনজন করে নাম প্রস্তাব করেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের জন্য এবং প্রত্যেকেই একজন করে সদস্যের নাম পাঠান যা কিনা সংসদীয় কমিটিতে আলোচনা করেই এক একজন কমিশনারের নিয়োগ দান চূড়ান্ত করেন। অথচ আমাদের দেশে মহামান্য রাষ্ট্রপতি সংবিধান পরিপন্থী তথাকথিত সার্চ কমিটি গঠনের মধ্য দিয়ে দলীয় আনুগত্যশীল লোকজনের মধ্য থেকে গঠন করা হয়েছে বর্তমান নির্বাচন কমিশন। বর্তমানে নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষভাবে কাজ করার প্রথম অন্তরায় হচ্ছে পঞ্চদশ সংশোধনী যা কিনা ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন করাটা সাংবিধানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে, যে সংশোধনী শুধু জনগণের ভোটের অধিকার সুপরিকল্পিতভাবে কেড়ে নেয়নি, বরঞ্চ পঞ্চদশ সংশোধনীর ৫৩টি অনুচ্ছেদ চিরকালের জন্য সংশোধন অযোগ্য করেছে। যার ফলে এই সংশোধনীর কোনো সর্বজনীনতা নেই। সংসদীয় ব্যবস্থায় সংসদ না ভেঙে নির্বাচন হয় না, আর সেখানে পঞ্চদশ সংশোধনী সংসদ বহাল রেখেই সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা রেখেছে যা কিনা সংসদ নির্বাচনকে একটি প্রশ্নবিদ্ধ প্রহসনের নির্বাচনে পরিণত করেছে। একটি অর্থবহ, সবার অংশগ্রহণ সংবলিত নির্বাচনই জাতির এই সংকট উত্তরণের একমাত্র পথ। সে জন্য দরকার জনগণের আস্থাশীল একটি নির্বাচন কমিশন। যার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে কমিশন গঠন করা হলে জনগণের আস্থা তৈরি হবে, তবে জনগণের আস্থা থাকলেও সরকারের সদিচ্ছা না থাকলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। জনগণের আস্থাহীন কমিশনের অধীনে কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। শুধু জনগণের গণতন্ত্রের ট্রেনে যাত্রী হওয়ার মধ্যে সমাধান নিহিত। বর্তমান সরকার পর পর কয়েকটি নির্বাচন করে প্রমাণ করেছে অসাংবিধানিক স্বৈরাচার থেকে তথাকথিত সাংবিধানিক স্বৈরাচার আরও ভয়ানক। গণতন্ত্রকে পুঁজি করে অনেক স্বৈরশাসক গণতন্ত্রের নামে মৌলিক গণতন্ত্র, Presidential Democracy, Controlled বা নিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্রের রূপ দিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকার নিষ্ফল প্রয়াস চালিয়েছে, কিন্তু ভয়ানক গণবিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে স্বৈরশাসকেরা রাজনীতি অঙ্গন থেকে আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। বর্তমানে উন্নয়নের গণতন্ত্রের নামে যে দৃশ্য বিগত নির্বাচনগুলোতে জনগণ প্রত্যক্ষ করেছে তাতে আমার বিশ্বাস শুধু সত্যিকারের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে সমুন্নত রেখে একটি অর্থবহ নির্বাচনের জন্য সুশীল সমাজ এবং দেশের জনগণের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে সংবিধানের বাধ্যবাধকতা মেনে আইন তৈরি করে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি শক্তিশালী, নিরপেক্ষ ও স্বায়ত্তশাসিত নির্বাচন কমিশন গঠনের মধ্য দিয়েই সমাধানের পথ বের করতে হবে। আমাদের সংবিধানের ১১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ‘প্রজাতন্ত্র হবে একটি গণতান্ত্রিক দেশ যেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতা নিশ্চয়তা থাকবে, আর সেই সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে ১৯৯১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর বিএনপি সরকার সংসদে ১২তম সংশোধনীর মধ্য দিয়ে এদেশে পুনরায় গণতান্ত্রিক সংসদীয় পদ্ধতির সরকার চালু করেছিল। এমনকি জনগণ যাতে সাংবিধানিকভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সে জন্য সংবিধানে ১৩তম সংশোধনী এনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করেছিল। আর তদবিপরীতে বর্তমান সরকার ২০১১ সালের ৩০ জুন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বিলুপ্ত করে সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর নবসংস্করণ হিসেবে ১৫তম সংশোধনী এনে গণতন্ত্রের অবাধে চলার পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে রাজনৈতিক সরকারের (ক্ষমতাসীন সরকারের) অধীনে নির্বাচনের বিধান গোটা জাতিকে এক সংকটের দিকে ঠেলে দিয়েছে, গণভোটের মতো জনগণের একটি সাংবিধানিক অধিকার বিলুপ্ত করা হয়েছে। গণতন্ত্রের পথ হারিয়ে দেশ আজ এক অনিশ্চয়তার দিকে ধাবমান। এ সংকট উত্তরণের একমাত্র পথ। সংলাপ আর সেই সংলাপ শুরু করা যেতে পারে এদেশের সংবিধান প্রণেতাগণ, সুশীল সমাজ এবং সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতিবৃন্দ, অবসরপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের বিচারকবৃন্দ, প্রবীণ সাংবাদিকবৃন্দ, জাতীয় দৈনিকের প্রথিতযশা সম্পাদকমণ্ডলীদের নিয়ে। আলোচনায় গোলটেবিল বৈঠক থেকে বেরিয়ে আসবে এর সমাধান, জাতি দেখবে আশার আলো, জনগণ ফিরে পাবে স্বাধীনভাবে ভোট দেওয়ার অধিকার আর যোগ হবে উন্নয়নের গণতন্ত্রের বদলে গণতন্ত্র তারপর উন্নয়ন। জাতি মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে প্রত্যাশা করে ভারতের টিএন সেশনের মতো একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার যিনি ভারতের ইতিহাসে নির্বাচনকে প্রভাবমুক্ত ও কলুষমুক্ত করতে অত্যন্ত কঠোর ভূমিকা পালন করেছেন। যিনি ১৯৯০-১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ভারতে নির্বাচন কমিশনকে সত্যিকারের স্বাধীন, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড় করিয়ে গেছেন। টিএন সেশন ছিলেন একজন সচিব।

আমাদের দেশে এরকম অনেক সৎ, নিষ্ঠাবান এবং অভিজ্ঞতাসম্পন্ন অবসরপ্রাপ্ত সচিব আছেন যারা তাদের চাকরি জীবনে কারও লেজুড়বৃত্তি করেনি। সদিচ্ছা থাকলে সে রকম একজনকে বেছে নিতে কোনো অসুবিধা হবে না। এক বর্বরতম পৈশাচিক গণহত্যার মধ্য দিয়েই বাংলাদেশের জন্ম যার মূলমন্ত্র হচ্ছে গণতন্ত্র, আর আজ সেই গণতন্ত্র লাইফ সাপোর্টে। গণতন্ত্রই হচ্ছে বিশ্বে রাষ্ট্র পরিচালনায় একমাত্র উত্তম ব্যবস্থা। গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র থেকে কোনো বিচ্যুতিই তার পরিপূরক নয়। তাই আজকের সংকট থেকে উত্তরণের জন্য আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে খুঁজে বের করতে হবে আর একজন বাংলাদেশি টিএন সেশন, যিনি পক্ষপাতহীন অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন জাতিকে উপহার দেবেন। এক ঐতিহাসিক গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতন্ত্রের পথহারা বাংলাদেশ তার সঠিক পথ খুঁজে পাবে।

লেখক : সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গুলি উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা করল পুলিশ
লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গুলি উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা করল পুলিশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে ফের পুরস্কার ঘোষণা
পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে ফের পুরস্কার ঘোষণা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবারের মধ্যে প্রবাসী ভোটার আবেদন তদন্ত করতে বলল ইসি
বৃহস্পতিবারের মধ্যে প্রবাসী ভোটার আবেদন তদন্ত করতে বলল ইসি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সরাইলে পুলিশের কাছ থেকে যুবলীগ নেতাকে ছিনতাই
সরাইলে পুলিশের কাছ থেকে যুবলীগ নেতাকে ছিনতাই

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিইউপি উপাচার্যের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিইউপি উপাচার্যের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

সরাইলে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে যুবলীগ নেতাকে ছিনতাই
সরাইলে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে যুবলীগ নেতাকে ছিনতাই

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের আইনি ঝামেলায় জড়ালেন সালমান খান
ফের আইনি ঝামেলায় জড়ালেন সালমান খান

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বেসরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের জন্য সুখবর
বেসরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের জন্য সুখবর

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার দল থেকে বাদ পড়ছেন মার্টিনেজ!
আর্জেন্টিনার দল থেকে বাদ পড়ছেন মার্টিনেজ!

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হালদা নদীকে ‘মৎস্য হেরিটেজ’ ঘোষণা
হালদা নদীকে ‘মৎস্য হেরিটেজ’ ঘোষণা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই শুরু তিস্তা প্রকল্পের কাজ: আসিফ মাহমুদ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই শুরু তিস্তা প্রকল্পের কাজ: আসিফ মাহমুদ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে সুদানের গৃহযুদ্ধ: জাতিসংঘ
নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে সুদানের গৃহযুদ্ধ: জাতিসংঘ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তিস্তা থেকে দেখা যাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা, দর্শনার্থীর ঢল
তিস্তা থেকে দেখা যাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা, দর্শনার্থীর ঢল

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউনিসেফ প্রতিনিধির সঙ্গে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইউনিসেফ প্রতিনিধির সঙ্গে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মহালছড়িতে আগুনে পুড়ে ছাই ১৮ দোকান
মহালছড়িতে আগুনে পুড়ে ছাই ১৮ দোকান

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপিতে ৮ সহকারী পুলিশ কমিশনারের পদায়ন
ডিএমপিতে ৮ সহকারী পুলিশ কমিশনারের পদায়ন

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২০৩০ সালে অবসরে যাবে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন
২০৩০ সালে অবসরে যাবে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৭ ঝুট গুদাম
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৭ ঝুট গুদাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন