শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬

ফুলেল সৌরভে বিদায় ২০১৬, স্বাগত ২০১৭

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফুলেল সৌরভে বিদায় ২০১৬, স্বাগত ২০১৭

আমরা কত কিছুর সৌন্দর্যেই না ভুলি। কৃষক ভোলে ফসলের সৌন্দর্যে। খেতের ফসল তার সবচেয়ে প্রিয়। মাটি তার পছন্দ। জমি চাষ তার পছন্দ। ফসল বাজারে পাঠানো থেকে শুরু করে মাটি আর ফসলকেন্দ্রিক যত কাজ সবই কৃষকের প্রিয়। এ কাজগুলোর সঙ্গেই তার সব মমতা ও ভালোবাসা। মাঠই কৃষকের ঠিকানা। যেখানে দাঁড়িয়ে সে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখে। স্বপ্ন দেখে সুখে থাকার। আমরা নগর জীবনে একটি বছর অতিবাহিত করার নানা হিসাব করি। গত বছরটির সাফল্যগুলো, ভুলগুলো, না-পাওয়াগুলো সব হিসাব করি। পুরনো দিনের সব জঞ্জাল দূর করে নতুন দিনকে স্বাগত জানাই সাফল্যের কথা মাথায় রেখে। বছরের শেষে এসে কৃষকের মনে পড়ে কোন ফসল এবার তার ঘরে আনন্দ দিয়েছে, কোন ফসলে গুনতে হয়েছে লোকসান। লাভ-লোকসান যাই থাক, মাঠে এলেই কৃষক আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠেন। দূর হয়ে যায় লোকসানের গ্লানি। আর সেই মাঠ যদি হয় রঙে ভরপুর তাহলে তো কথাই নেই। যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গ্রামগুলোর চিত্র এমন যে, সেখানে ফসলের মাঠ দেখে শুধু কৃষকের মনই ভালো হয় না। দারুণ এক ছন্দে জেগে ওঠে যে কোনো মানুষের মন। এই একটি ক্ষেত্রে কৃষকের সঙ্গে পৃথিবীর যে কোনো শ্রেণি-পেশার মানুষের রুচি, মনন, সৌন্দর্যবোধ সবকিছু একাকার হয়ে গেছে। ফুল কৃষককে যেমন রাঙাচ্ছে, রাঙাচ্ছে শহর-নগরের মানুষকেও। আজকের সূর্যটি বছরের শেষ সূর্য। কয়েক দিন আগে যে চিত্র দেখে এসেছি, তাতে আমি ঠিকই অনুমান করতে পারছি, আজ ঝিকরগাছার গদখালী-পানিসারার ফুলরাজ্যে রীতিমতো উৎসব চলছে। আগামীকাল ইংরেজি নববর্ষ ২০১৭-এর প্রথম দিন। নববর্ষে ফুলের বাজার সরগরম হয়। রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বিপুল পরিমাণ ফুল বিক্রি হয়। এ দিনটিকে ঘিরে কৃষকের অনেক স্বপ্ন থাকে। বহু আগে থেকেই থাকে প্রস্তুতি।

এখন আর সেই গদখালী নেই। ২০০৬ সালের দিকে গদখালী দেশের অন্য যে কোনো গ্রামের মতোই একটি গ্রাম। গ্রামগুলোয় ছিল অভাব ও দারিদ্র্যের ছাপ। অনেক কৃষকের ছিল মাটির ঘর। সেই গদখালী এখন দারুণ সমৃদ্ধির কথা জানান দেয়। ফুল চাষ থেকে ফুলের রাজ্য, সেখান থেকে ফুল শিল্পপল্লীতে পরিণত হয়েছে। এখন মাঠে মাঠে শুধু ফুলের গ্রিনহাউস। বোঝাই যায়, এটি উচ্চমূল্যের এক কৃষি কারবার। বড় বিনিয়োগে বড় লাভেরই হিসাব করেন এখানকার কৃষক। এলাকার ৯৫ ভাগ কৃষক ফুল চাষ করেন। গোটা এলাকায় ইউরোপিয়ান দামি ফুল জারবেরার গ্রিনহাউস গড়ে উঠেছে প্রায় ২০০টি। আর ফুলের বিস্তীর্ণ মাঠ এখন হয়ে উঠেছে রীতিমতো এক পর্যটন কেন্দ্র। দূরদূরান্তের মানুষ বিস্তীর্ণ ফুল খেত দেখতে আসেন। মনে পড়ে নেদারল্যান্ডসের কুকেনহফের কথা। শুধু ফুলকে ঘিরেই কত বড় পর্যটন বাণিজ্য গড়ে উঠতে পারে তা নেদারল্যান্ডসের কুকেনহফে না গেলে বোঝা যাবে না। কুকেনহফ একটি স্বর্গের নাম।

ইউরোপজুড়েই ফুল রপ্তানি হয় সেখান থেকে। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় স্প্রিং গার্ডেন। প্রতি বছর ২০ মার্চ থেকে ১৭ মে পর্যন্ত ওই ফুলের রাজ্য খোলা রাখা হয় পর্যটকদের জন্য। বাকিটা সময় ধরে চলে বাগান পরিচর্যা আর টিউলিপ ফুল সাজানোর কাজ। যেখানে অংশ নেন নেদারল্যান্ডসের সব ফুল ব্যবসায়ী। তাদের বিনিয়োগেই চলে আট সপ্তাহের ফুল মেলা। প্রতি বছর সারা পৃথিবীর পর্যটক সেখানে যায় ফুলের ওই স্বর্গে কিছুটা সময় কাটাতে। বড় বড় গাছ আর গালিচার মতো সবুজ ঘাসের ভিতরে বাহারি রঙের টিউলিপ। সে ফুলের রং আর সৌরভ অপার্থিব। পর্যটকদের জন্য রাখা আছে নানা ব্যবস্থা। ভিতরে একটি ক্যানেল ও কৃত্রিম জলপ্রপাত তৈরি করা আছে। সেখানে সারা দিন সর্পিল গতিতে চলছে পানির ধারা। সে সৌন্দর্যে যে কোনো মানুষই হারিয়ে যাবে অন্য জগতে। আমার এবার মনে হলো যশোরের গদখালীও এমন একটি এলাকায় পরিণত হবে একদিন। ফুলের সৌন্দর্য যেভাবে দূরদূরান্তের মানুষকে টেনে আনা শুরু করেছে, শুধু স্থানীয় উদ্যোক্তারা আরেকটু গুছিয়ে নিতে পারলেই সেখানে গড়ে তুলতে পারবে পর্যটন উপযোগী সব ব্যবস্থা।

শীতের পড়ন্ত বিকালে ফুলের মাঠে দেখা হলো একদল শিক্ষার্থীর সঙ্গে। তারা বিভিন্ন এলাকার। যশোরে এসেছিল কোনো এক অনুষ্ঠানে। খোঁজ পেয়ে ছুটে এসেছে ফুলের রাজ্যে। কথা শুনে বোঝা গেল, ফুলের এই মাঠে আসতে পেরে দারুণ মুগ্ধ তারা। একটু পরই দেখা হলো একদল সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে। তাদের মধ্যে কেউ কেউ অবসরপ্রাপ্তও আছেন। তারা যশোরে দাফতরিক কাজ সেরে সোজা চলে এসেছেন গদখালীর ফুলের মাঠে। প্রাণভরে সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। কৃষক বললেন, প্রতিদিনই মাঠে পর্যটকের কমবেশি ভিড় থাকে। কৃষিবাণিজ্যের পাশাপাশি পর্যটনের এ বিপুল সম্ভাবনা দারুণ এক আশার আলো জাগাল এবার।

আসা যাক ফুল চাষিদের ভালোমন্দের প্রসঙ্গে। কৃষি যখন বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত তখন তা ভালোমন্দ মিলিয়েই হবে। শাহ আলম নামে এক তরুণ কৃষক জানালেন, এ বছর গ্লাডিওলাসের বাজার একটু মন্দা ছিল। নতুন বছরেও মন্দাভাব কাটবে বলে তার বিশ্বাস নেই। জানালেন, সাদা গ্লাডিওলাসের একটি স্টিক ২-৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একটু বেশি দাম পাওয়া যাচ্ছে রঙিনটার, ৮-১০ টাকা। অন্যবার এই সময়ে গ্লাডিওলাসের বাজার অনেক ভালো ছিল। যা হোক, গ্লাডিওলাসের বাজার এ বছর একটু মন্দা থাকলেও অন্যসব ফুলের বাজার ভালো ছিল।

এ মাঠে এখন সাধারণত বছরব্যাপী ফলছে জারবেরা, গোলাপ, গাঁদা, গ্লাডিওলাস, রজনীগন্ধা ও চন্দ্রমল্লিকা ফুল। চাষিরা আরও দুটি ফুল নতুন সংযোজনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, এ দুটি হলো ইসটোমা ও লিলিয়াম। জারবেরা চাষিরা দেখলাম ফুল বাজারে পাঠানোয় ব্যস্ত। একেবারে নববর্ষকে হিসাব করে তারা ফুল তৈরি করেছেন, যাতে আজকের সকালে অর্থাৎ ৩১ ডিসেম্বরের সকালে যে ফুলটি বাজারে পাঠানো হবে, তা একেবারে পরিণত ও প্রস্ফুটিত ফুল। সেটির দামও ভালো আশা করছেন তারা। ফুল চাষি রেজা আহমেদ, রফিকুল ইসলাম, ইসমাইল হোসেন সবারই ইংরেজি নববর্ষ নিয়ে অনেক প্রস্তুতি।

উৎসবে আয়োজনে মানুষের হাতে ফুল তুলে দেওয়ার মতো পবিত্র কাজ আর কী হতে পারে। এ কাজটির সঙ্গে যুক্ত অসংখ্য কৃষক। গদখালী এখন শুধু দেশে নয়, বিশ্বব্যাপী পরিচিত একটি ফুল উৎপাদন কেন্দ্র। এ এলাকার ফুল অনুরাগী কৃষকের খুব কাছাকাছি বার বার যাওয়ার সুযোগ হয়েছে আমার। বহু সাফল্যের প্রতিবেদন তুলে ধরেছি চ্যানেল আইয়ের ‘হূদয়ে মাটি ও মানুষ’, বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘কৃষি দিবানিশি’ অনুষ্ঠানে। বিভিন্ন সময়ে পত্রপত্রিকায় লিখেছিও। ফুল চাষিদের ঢাকার বাজার স্থায়ীকরণ, স্থানীয় বাজার ও প্রক্রিয়াজাতকরণ নিয়েও বার বার কথা হয়েছে। তাদের সংগ্রাম ও কষ্টের কথা জেনেছি। বার বার কথা হয়েছে এ এলাকার ফুল চাষের প্রথম উদ্যোক্তা শের আলী সর্দার এবং ফুল চাষ ও বাণিজ্য সম্প্রসারণে সদাতৎপর আবদুর রহিমের সঙ্গে। সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে কথা বলেছি। অনুপ্রাণিত হয়েছেন দেশ-বিদেশের বাংলা ভাষাভাষী মানুষ। আমি অনেককেই গদখালীর ফুলরাজ্যে নিয়ে এসেছি। ২০১৩ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা, ইউএসএআইডির মিশন চিফ রিচার্ড গ্রিনসহ অনেক অতিথিকে নিয়ে এসেছিলাম এ এলাকায়। তখনো শের আলী সর্দার, আবদুর রহিমসহ এলাকার বহু চাষি উৎসবমুখর পরিবেশে তুলে ধরেছিলেন ফুলচাষিদের সমস্যা-সম্ভাবনার নানা চিত্র। তখন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ও ইউএসএআইডি মিশন ফুল চাষি ও ব্যবসায়ীদের নানামুখী সহযোগিতা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সে কথা রেখেছেনও তারা। ফুল চাষিদের জন্য ইউএসএআইডির সহায়তায় একাধিক প্রকল্প এসেছে। তারা প্রশিক্ষণ পেয়েছেন। অনেক কৃষক-কৃষাণী ফুল চাষ ও বাণিজ্যের শীর্ষ কেন্দ্র খ্যাত নেদারল্যান্ডস ঘুরে এসেছেন প্রকল্পের অর্থে। অনেকেই ভারত ও চীনের বিভিন্ন এলাকার  অভিজ্ঞতা সরেজমিন গ্রহণের সুযোগ পেয়েছেন। এখন গদখালীর ফুল চাষিরা প্রত্যেকেই চাষ ও বাণিজ্য নিয়ে অনেক দূর স্বপ্ন দেখেন। তারা চিন্তা-চেতনায় হয়ে উঠেছেন প্রগতিশীল ও মননশীল। তারা শুধু নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন নয়, ফুল চাষের মাধ্যমে কৃষি অর্থনীতিকেও পাল্টে দেওয়ার স্বপ্ন দেখেন।

ঘুরছিলাম ফুলের মাঠে। একটি জারবেরার গ্রিনহাউসে ঢুকে কথা হলো বৃদ্ধা ফুল চাষি মনোয়ারা বেগমের সঙ্গে। মনে পড়ল, ২০১৩ সালে মনোয়ারা বেগম এক বিঘা জমিতে জারবেরার একটি গ্রিনহাউস গড়ে তুলেছেন। স্বপ্ন দেখছেন, একটি খেত থেকেই ভাগ্য পরিবর্তনের। এবার মনোয়ারা বেগম জানালেন, তার এখন জারবেরার গ্রিনহাউস পাঁচটি। এখন তার চোখেমুখে স্বপ্ন পূরণের তৃপ্তি। আরও বহুদূর যাওয়ার স্বপ্ন।

মনোয়ারা বেগমের পুত্রবধূ সাজেদা বেগম। ফুল চাষি পরিবারের গৃহবধূ। তাই জীবনকে রাঙিয়েছেন ফুলের সঙ্গেই। ইতিমধ্যেই তিনি ভারত ঘুরে এসেছেন। জেনেবুঝে গেছেন ফুল চাষ আর এ এলাকার পরিবর্তনের গল্পগুলো। এলাকার নারী ফুল চাষিদের সংগঠিত করছেন নাসরিন নাহার আশা। মাঠেই দেখা হলো ফুল চাষি ও ব্যবসায়ী আবদুর রহিমের সঙ্গে। তিনি যে তথ্য দিলেন তা অবাক হওয়ার মতো। সারা দেশে এখন ফুল চাষির সংখ্যা ১৫ হাজার। আবাদি এলাকা পৌঁছেছে ৮ থেকে ১০ হাজার হেক্টরে। তার হিসাবে এখন ফুল চাষ ও বাণিজ্যের অর্থমূল্য ৮০০ কোটি টাকার। আগামী বছর এটি পৌঁছবে ১৫০০ থেকে ২০০০ কোটি টাকায়। আবদুর রহিম বলছেন, ফুল রপ্তানির একটি নীতিমালা প্রণয়ন করা গেলে আমাদের কৃষি অর্থনীতি তথা রপ্তানি বাণিজ্যে ফুলের অবদান ব্যাপকভাবে বাড়বে। ফুল চাষিরা নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষার ভিতর দিয়ে এগিয়ে চলেছেন। নিজেদের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য নয়, বাংলাদেশে ফুলের আমদানিনির্ভরতা শূন্যে নামিয়ে আনতে তাদের চেষ্টার কমতি নেই। তাদের এ প্রচেষ্টার সঙ্গে সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতা, বিনিয়োগ ও পরিকল্পিত উদ্যোগ যুক্ত হলেই ফুল চাষ ও বাণিজ্য অন্য এক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখাবে আমাদের। এ সম্ভাবনা জানান দিয়েই আজ গদখালীর বিস্তীর্ণ ফুল খেতের ওপর দিয়ে বছরের শেষ সূর্য ছড়িয়ে যাবে তার রক্তিম আভা। বিদায় ২০১৬, স্বাগত ২০১৭। সবাইকে নতুন বছরের ফুলেল শুভেচ্ছা।

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৫৩ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল
চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফুয়াদের সুরে কনার গান
ফুয়াদের সুরে কনার গান

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের
অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন
চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ
নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি
কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার

৫৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল
কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ
হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন
সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’
‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা