শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬

ফুলেল সৌরভে বিদায় ২০১৬, স্বাগত ২০১৭

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফুলেল সৌরভে বিদায় ২০১৬, স্বাগত ২০১৭

আমরা কত কিছুর সৌন্দর্যেই না ভুলি। কৃষক ভোলে ফসলের সৌন্দর্যে। খেতের ফসল তার সবচেয়ে প্রিয়। মাটি তার পছন্দ। জমি চাষ তার পছন্দ। ফসল বাজারে পাঠানো থেকে শুরু করে মাটি আর ফসলকেন্দ্রিক যত কাজ সবই কৃষকের প্রিয়। এ কাজগুলোর সঙ্গেই তার সব মমতা ও ভালোবাসা। মাঠই কৃষকের ঠিকানা। যেখানে দাঁড়িয়ে সে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখে। স্বপ্ন দেখে সুখে থাকার। আমরা নগর জীবনে একটি বছর অতিবাহিত করার নানা হিসাব করি। গত বছরটির সাফল্যগুলো, ভুলগুলো, না-পাওয়াগুলো সব হিসাব করি। পুরনো দিনের সব জঞ্জাল দূর করে নতুন দিনকে স্বাগত জানাই সাফল্যের কথা মাথায় রেখে। বছরের শেষে এসে কৃষকের মনে পড়ে কোন ফসল এবার তার ঘরে আনন্দ দিয়েছে, কোন ফসলে গুনতে হয়েছে লোকসান। লাভ-লোকসান যাই থাক, মাঠে এলেই কৃষক আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠেন। দূর হয়ে যায় লোকসানের গ্লানি। আর সেই মাঠ যদি হয় রঙে ভরপুর তাহলে তো কথাই নেই। যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গ্রামগুলোর চিত্র এমন যে, সেখানে ফসলের মাঠ দেখে শুধু কৃষকের মনই ভালো হয় না। দারুণ এক ছন্দে জেগে ওঠে যে কোনো মানুষের মন। এই একটি ক্ষেত্রে কৃষকের সঙ্গে পৃথিবীর যে কোনো শ্রেণি-পেশার মানুষের রুচি, মনন, সৌন্দর্যবোধ সবকিছু একাকার হয়ে গেছে। ফুল কৃষককে যেমন রাঙাচ্ছে, রাঙাচ্ছে শহর-নগরের মানুষকেও। আজকের সূর্যটি বছরের শেষ সূর্য। কয়েক দিন আগে যে চিত্র দেখে এসেছি, তাতে আমি ঠিকই অনুমান করতে পারছি, আজ ঝিকরগাছার গদখালী-পানিসারার ফুলরাজ্যে রীতিমতো উৎসব চলছে। আগামীকাল ইংরেজি নববর্ষ ২০১৭-এর প্রথম দিন। নববর্ষে ফুলের বাজার সরগরম হয়। রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বিপুল পরিমাণ ফুল বিক্রি হয়। এ দিনটিকে ঘিরে কৃষকের অনেক স্বপ্ন থাকে। বহু আগে থেকেই থাকে প্রস্তুতি।

এখন আর সেই গদখালী নেই। ২০০৬ সালের দিকে গদখালী দেশের অন্য যে কোনো গ্রামের মতোই একটি গ্রাম। গ্রামগুলোয় ছিল অভাব ও দারিদ্র্যের ছাপ। অনেক কৃষকের ছিল মাটির ঘর। সেই গদখালী এখন দারুণ সমৃদ্ধির কথা জানান দেয়। ফুল চাষ থেকে ফুলের রাজ্য, সেখান থেকে ফুল শিল্পপল্লীতে পরিণত হয়েছে। এখন মাঠে মাঠে শুধু ফুলের গ্রিনহাউস। বোঝাই যায়, এটি উচ্চমূল্যের এক কৃষি কারবার। বড় বিনিয়োগে বড় লাভেরই হিসাব করেন এখানকার কৃষক। এলাকার ৯৫ ভাগ কৃষক ফুল চাষ করেন। গোটা এলাকায় ইউরোপিয়ান দামি ফুল জারবেরার গ্রিনহাউস গড়ে উঠেছে প্রায় ২০০টি। আর ফুলের বিস্তীর্ণ মাঠ এখন হয়ে উঠেছে রীতিমতো এক পর্যটন কেন্দ্র। দূরদূরান্তের মানুষ বিস্তীর্ণ ফুল খেত দেখতে আসেন। মনে পড়ে নেদারল্যান্ডসের কুকেনহফের কথা। শুধু ফুলকে ঘিরেই কত বড় পর্যটন বাণিজ্য গড়ে উঠতে পারে তা নেদারল্যান্ডসের কুকেনহফে না গেলে বোঝা যাবে না। কুকেনহফ একটি স্বর্গের নাম।

ইউরোপজুড়েই ফুল রপ্তানি হয় সেখান থেকে। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় স্প্রিং গার্ডেন। প্রতি বছর ২০ মার্চ থেকে ১৭ মে পর্যন্ত ওই ফুলের রাজ্য খোলা রাখা হয় পর্যটকদের জন্য। বাকিটা সময় ধরে চলে বাগান পরিচর্যা আর টিউলিপ ফুল সাজানোর কাজ। যেখানে অংশ নেন নেদারল্যান্ডসের সব ফুল ব্যবসায়ী। তাদের বিনিয়োগেই চলে আট সপ্তাহের ফুল মেলা। প্রতি বছর সারা পৃথিবীর পর্যটক সেখানে যায় ফুলের ওই স্বর্গে কিছুটা সময় কাটাতে। বড় বড় গাছ আর গালিচার মতো সবুজ ঘাসের ভিতরে বাহারি রঙের টিউলিপ। সে ফুলের রং আর সৌরভ অপার্থিব। পর্যটকদের জন্য রাখা আছে নানা ব্যবস্থা। ভিতরে একটি ক্যানেল ও কৃত্রিম জলপ্রপাত তৈরি করা আছে। সেখানে সারা দিন সর্পিল গতিতে চলছে পানির ধারা। সে সৌন্দর্যে যে কোনো মানুষই হারিয়ে যাবে অন্য জগতে। আমার এবার মনে হলো যশোরের গদখালীও এমন একটি এলাকায় পরিণত হবে একদিন। ফুলের সৌন্দর্য যেভাবে দূরদূরান্তের মানুষকে টেনে আনা শুরু করেছে, শুধু স্থানীয় উদ্যোক্তারা আরেকটু গুছিয়ে নিতে পারলেই সেখানে গড়ে তুলতে পারবে পর্যটন উপযোগী সব ব্যবস্থা।

শীতের পড়ন্ত বিকালে ফুলের মাঠে দেখা হলো একদল শিক্ষার্থীর সঙ্গে। তারা বিভিন্ন এলাকার। যশোরে এসেছিল কোনো এক অনুষ্ঠানে। খোঁজ পেয়ে ছুটে এসেছে ফুলের রাজ্যে। কথা শুনে বোঝা গেল, ফুলের এই মাঠে আসতে পেরে দারুণ মুগ্ধ তারা। একটু পরই দেখা হলো একদল সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে। তাদের মধ্যে কেউ কেউ অবসরপ্রাপ্তও আছেন। তারা যশোরে দাফতরিক কাজ সেরে সোজা চলে এসেছেন গদখালীর ফুলের মাঠে। প্রাণভরে সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। কৃষক বললেন, প্রতিদিনই মাঠে পর্যটকের কমবেশি ভিড় থাকে। কৃষিবাণিজ্যের পাশাপাশি পর্যটনের এ বিপুল সম্ভাবনা দারুণ এক আশার আলো জাগাল এবার।

আসা যাক ফুল চাষিদের ভালোমন্দের প্রসঙ্গে। কৃষি যখন বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত তখন তা ভালোমন্দ মিলিয়েই হবে। শাহ আলম নামে এক তরুণ কৃষক জানালেন, এ বছর গ্লাডিওলাসের বাজার একটু মন্দা ছিল। নতুন বছরেও মন্দাভাব কাটবে বলে তার বিশ্বাস নেই। জানালেন, সাদা গ্লাডিওলাসের একটি স্টিক ২-৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একটু বেশি দাম পাওয়া যাচ্ছে রঙিনটার, ৮-১০ টাকা। অন্যবার এই সময়ে গ্লাডিওলাসের বাজার অনেক ভালো ছিল। যা হোক, গ্লাডিওলাসের বাজার এ বছর একটু মন্দা থাকলেও অন্যসব ফুলের বাজার ভালো ছিল।

এ মাঠে এখন সাধারণত বছরব্যাপী ফলছে জারবেরা, গোলাপ, গাঁদা, গ্লাডিওলাস, রজনীগন্ধা ও চন্দ্রমল্লিকা ফুল। চাষিরা আরও দুটি ফুল নতুন সংযোজনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, এ দুটি হলো ইসটোমা ও লিলিয়াম। জারবেরা চাষিরা দেখলাম ফুল বাজারে পাঠানোয় ব্যস্ত। একেবারে নববর্ষকে হিসাব করে তারা ফুল তৈরি করেছেন, যাতে আজকের সকালে অর্থাৎ ৩১ ডিসেম্বরের সকালে যে ফুলটি বাজারে পাঠানো হবে, তা একেবারে পরিণত ও প্রস্ফুটিত ফুল। সেটির দামও ভালো আশা করছেন তারা। ফুল চাষি রেজা আহমেদ, রফিকুল ইসলাম, ইসমাইল হোসেন সবারই ইংরেজি নববর্ষ নিয়ে অনেক প্রস্তুতি।

উৎসবে আয়োজনে মানুষের হাতে ফুল তুলে দেওয়ার মতো পবিত্র কাজ আর কী হতে পারে। এ কাজটির সঙ্গে যুক্ত অসংখ্য কৃষক। গদখালী এখন শুধু দেশে নয়, বিশ্বব্যাপী পরিচিত একটি ফুল উৎপাদন কেন্দ্র। এ এলাকার ফুল অনুরাগী কৃষকের খুব কাছাকাছি বার বার যাওয়ার সুযোগ হয়েছে আমার। বহু সাফল্যের প্রতিবেদন তুলে ধরেছি চ্যানেল আইয়ের ‘হূদয়ে মাটি ও মানুষ’, বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘কৃষি দিবানিশি’ অনুষ্ঠানে। বিভিন্ন সময়ে পত্রপত্রিকায় লিখেছিও। ফুল চাষিদের ঢাকার বাজার স্থায়ীকরণ, স্থানীয় বাজার ও প্রক্রিয়াজাতকরণ নিয়েও বার বার কথা হয়েছে। তাদের সংগ্রাম ও কষ্টের কথা জেনেছি। বার বার কথা হয়েছে এ এলাকার ফুল চাষের প্রথম উদ্যোক্তা শের আলী সর্দার এবং ফুল চাষ ও বাণিজ্য সম্প্রসারণে সদাতৎপর আবদুর রহিমের সঙ্গে। সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে কথা বলেছি। অনুপ্রাণিত হয়েছেন দেশ-বিদেশের বাংলা ভাষাভাষী মানুষ। আমি অনেককেই গদখালীর ফুলরাজ্যে নিয়ে এসেছি। ২০১৩ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা, ইউএসএআইডির মিশন চিফ রিচার্ড গ্রিনসহ অনেক অতিথিকে নিয়ে এসেছিলাম এ এলাকায়। তখনো শের আলী সর্দার, আবদুর রহিমসহ এলাকার বহু চাষি উৎসবমুখর পরিবেশে তুলে ধরেছিলেন ফুলচাষিদের সমস্যা-সম্ভাবনার নানা চিত্র। তখন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ও ইউএসএআইডি মিশন ফুল চাষি ও ব্যবসায়ীদের নানামুখী সহযোগিতা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সে কথা রেখেছেনও তারা। ফুল চাষিদের জন্য ইউএসএআইডির সহায়তায় একাধিক প্রকল্প এসেছে। তারা প্রশিক্ষণ পেয়েছেন। অনেক কৃষক-কৃষাণী ফুল চাষ ও বাণিজ্যের শীর্ষ কেন্দ্র খ্যাত নেদারল্যান্ডস ঘুরে এসেছেন প্রকল্পের অর্থে। অনেকেই ভারত ও চীনের বিভিন্ন এলাকার  অভিজ্ঞতা সরেজমিন গ্রহণের সুযোগ পেয়েছেন। এখন গদখালীর ফুল চাষিরা প্রত্যেকেই চাষ ও বাণিজ্য নিয়ে অনেক দূর স্বপ্ন দেখেন। তারা চিন্তা-চেতনায় হয়ে উঠেছেন প্রগতিশীল ও মননশীল। তারা শুধু নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন নয়, ফুল চাষের মাধ্যমে কৃষি অর্থনীতিকেও পাল্টে দেওয়ার স্বপ্ন দেখেন।

ঘুরছিলাম ফুলের মাঠে। একটি জারবেরার গ্রিনহাউসে ঢুকে কথা হলো বৃদ্ধা ফুল চাষি মনোয়ারা বেগমের সঙ্গে। মনে পড়ল, ২০১৩ সালে মনোয়ারা বেগম এক বিঘা জমিতে জারবেরার একটি গ্রিনহাউস গড়ে তুলেছেন। স্বপ্ন দেখছেন, একটি খেত থেকেই ভাগ্য পরিবর্তনের। এবার মনোয়ারা বেগম জানালেন, তার এখন জারবেরার গ্রিনহাউস পাঁচটি। এখন তার চোখেমুখে স্বপ্ন পূরণের তৃপ্তি। আরও বহুদূর যাওয়ার স্বপ্ন।

মনোয়ারা বেগমের পুত্রবধূ সাজেদা বেগম। ফুল চাষি পরিবারের গৃহবধূ। তাই জীবনকে রাঙিয়েছেন ফুলের সঙ্গেই। ইতিমধ্যেই তিনি ভারত ঘুরে এসেছেন। জেনেবুঝে গেছেন ফুল চাষ আর এ এলাকার পরিবর্তনের গল্পগুলো। এলাকার নারী ফুল চাষিদের সংগঠিত করছেন নাসরিন নাহার আশা। মাঠেই দেখা হলো ফুল চাষি ও ব্যবসায়ী আবদুর রহিমের সঙ্গে। তিনি যে তথ্য দিলেন তা অবাক হওয়ার মতো। সারা দেশে এখন ফুল চাষির সংখ্যা ১৫ হাজার। আবাদি এলাকা পৌঁছেছে ৮ থেকে ১০ হাজার হেক্টরে। তার হিসাবে এখন ফুল চাষ ও বাণিজ্যের অর্থমূল্য ৮০০ কোটি টাকার। আগামী বছর এটি পৌঁছবে ১৫০০ থেকে ২০০০ কোটি টাকায়। আবদুর রহিম বলছেন, ফুল রপ্তানির একটি নীতিমালা প্রণয়ন করা গেলে আমাদের কৃষি অর্থনীতি তথা রপ্তানি বাণিজ্যে ফুলের অবদান ব্যাপকভাবে বাড়বে। ফুল চাষিরা নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষার ভিতর দিয়ে এগিয়ে চলেছেন। নিজেদের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য নয়, বাংলাদেশে ফুলের আমদানিনির্ভরতা শূন্যে নামিয়ে আনতে তাদের চেষ্টার কমতি নেই। তাদের এ প্রচেষ্টার সঙ্গে সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতা, বিনিয়োগ ও পরিকল্পিত উদ্যোগ যুক্ত হলেই ফুল চাষ ও বাণিজ্য অন্য এক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখাবে আমাদের। এ সম্ভাবনা জানান দিয়েই আজ গদখালীর বিস্তীর্ণ ফুল খেতের ওপর দিয়ে বছরের শেষ সূর্য ছড়িয়ে যাবে তার রক্তিম আভা। বিদায় ২০১৬, স্বাগত ২০১৭। সবাইকে নতুন বছরের ফুলেল শুভেচ্ছা।

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম