শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬

ফুলেল সৌরভে বিদায় ২০১৬, স্বাগত ২০১৭

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফুলেল সৌরভে বিদায় ২০১৬, স্বাগত ২০১৭

আমরা কত কিছুর সৌন্দর্যেই না ভুলি। কৃষক ভোলে ফসলের সৌন্দর্যে। খেতের ফসল তার সবচেয়ে প্রিয়। মাটি তার পছন্দ। জমি চাষ তার পছন্দ। ফসল বাজারে পাঠানো থেকে শুরু করে মাটি আর ফসলকেন্দ্রিক যত কাজ সবই কৃষকের প্রিয়। এ কাজগুলোর সঙ্গেই তার সব মমতা ও ভালোবাসা। মাঠই কৃষকের ঠিকানা। যেখানে দাঁড়িয়ে সে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখে। স্বপ্ন দেখে সুখে থাকার। আমরা নগর জীবনে একটি বছর অতিবাহিত করার নানা হিসাব করি। গত বছরটির সাফল্যগুলো, ভুলগুলো, না-পাওয়াগুলো সব হিসাব করি। পুরনো দিনের সব জঞ্জাল দূর করে নতুন দিনকে স্বাগত জানাই সাফল্যের কথা মাথায় রেখে। বছরের শেষে এসে কৃষকের মনে পড়ে কোন ফসল এবার তার ঘরে আনন্দ দিয়েছে, কোন ফসলে গুনতে হয়েছে লোকসান। লাভ-লোকসান যাই থাক, মাঠে এলেই কৃষক আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠেন। দূর হয়ে যায় লোকসানের গ্লানি। আর সেই মাঠ যদি হয় রঙে ভরপুর তাহলে তো কথাই নেই। যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গ্রামগুলোর চিত্র এমন যে, সেখানে ফসলের মাঠ দেখে শুধু কৃষকের মনই ভালো হয় না। দারুণ এক ছন্দে জেগে ওঠে যে কোনো মানুষের মন। এই একটি ক্ষেত্রে কৃষকের সঙ্গে পৃথিবীর যে কোনো শ্রেণি-পেশার মানুষের রুচি, মনন, সৌন্দর্যবোধ সবকিছু একাকার হয়ে গেছে। ফুল কৃষককে যেমন রাঙাচ্ছে, রাঙাচ্ছে শহর-নগরের মানুষকেও। আজকের সূর্যটি বছরের শেষ সূর্য। কয়েক দিন আগে যে চিত্র দেখে এসেছি, তাতে আমি ঠিকই অনুমান করতে পারছি, আজ ঝিকরগাছার গদখালী-পানিসারার ফুলরাজ্যে রীতিমতো উৎসব চলছে। আগামীকাল ইংরেজি নববর্ষ ২০১৭-এর প্রথম দিন। নববর্ষে ফুলের বাজার সরগরম হয়। রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বিপুল পরিমাণ ফুল বিক্রি হয়। এ দিনটিকে ঘিরে কৃষকের অনেক স্বপ্ন থাকে। বহু আগে থেকেই থাকে প্রস্তুতি।

এখন আর সেই গদখালী নেই। ২০০৬ সালের দিকে গদখালী দেশের অন্য যে কোনো গ্রামের মতোই একটি গ্রাম। গ্রামগুলোয় ছিল অভাব ও দারিদ্র্যের ছাপ। অনেক কৃষকের ছিল মাটির ঘর। সেই গদখালী এখন দারুণ সমৃদ্ধির কথা জানান দেয়। ফুল চাষ থেকে ফুলের রাজ্য, সেখান থেকে ফুল শিল্পপল্লীতে পরিণত হয়েছে। এখন মাঠে মাঠে শুধু ফুলের গ্রিনহাউস। বোঝাই যায়, এটি উচ্চমূল্যের এক কৃষি কারবার। বড় বিনিয়োগে বড় লাভেরই হিসাব করেন এখানকার কৃষক। এলাকার ৯৫ ভাগ কৃষক ফুল চাষ করেন। গোটা এলাকায় ইউরোপিয়ান দামি ফুল জারবেরার গ্রিনহাউস গড়ে উঠেছে প্রায় ২০০টি। আর ফুলের বিস্তীর্ণ মাঠ এখন হয়ে উঠেছে রীতিমতো এক পর্যটন কেন্দ্র। দূরদূরান্তের মানুষ বিস্তীর্ণ ফুল খেত দেখতে আসেন। মনে পড়ে নেদারল্যান্ডসের কুকেনহফের কথা। শুধু ফুলকে ঘিরেই কত বড় পর্যটন বাণিজ্য গড়ে উঠতে পারে তা নেদারল্যান্ডসের কুকেনহফে না গেলে বোঝা যাবে না। কুকেনহফ একটি স্বর্গের নাম।

ইউরোপজুড়েই ফুল রপ্তানি হয় সেখান থেকে। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় স্প্রিং গার্ডেন। প্রতি বছর ২০ মার্চ থেকে ১৭ মে পর্যন্ত ওই ফুলের রাজ্য খোলা রাখা হয় পর্যটকদের জন্য। বাকিটা সময় ধরে চলে বাগান পরিচর্যা আর টিউলিপ ফুল সাজানোর কাজ। যেখানে অংশ নেন নেদারল্যান্ডসের সব ফুল ব্যবসায়ী। তাদের বিনিয়োগেই চলে আট সপ্তাহের ফুল মেলা। প্রতি বছর সারা পৃথিবীর পর্যটক সেখানে যায় ফুলের ওই স্বর্গে কিছুটা সময় কাটাতে। বড় বড় গাছ আর গালিচার মতো সবুজ ঘাসের ভিতরে বাহারি রঙের টিউলিপ। সে ফুলের রং আর সৌরভ অপার্থিব। পর্যটকদের জন্য রাখা আছে নানা ব্যবস্থা। ভিতরে একটি ক্যানেল ও কৃত্রিম জলপ্রপাত তৈরি করা আছে। সেখানে সারা দিন সর্পিল গতিতে চলছে পানির ধারা। সে সৌন্দর্যে যে কোনো মানুষই হারিয়ে যাবে অন্য জগতে। আমার এবার মনে হলো যশোরের গদখালীও এমন একটি এলাকায় পরিণত হবে একদিন। ফুলের সৌন্দর্য যেভাবে দূরদূরান্তের মানুষকে টেনে আনা শুরু করেছে, শুধু স্থানীয় উদ্যোক্তারা আরেকটু গুছিয়ে নিতে পারলেই সেখানে গড়ে তুলতে পারবে পর্যটন উপযোগী সব ব্যবস্থা।

শীতের পড়ন্ত বিকালে ফুলের মাঠে দেখা হলো একদল শিক্ষার্থীর সঙ্গে। তারা বিভিন্ন এলাকার। যশোরে এসেছিল কোনো এক অনুষ্ঠানে। খোঁজ পেয়ে ছুটে এসেছে ফুলের রাজ্যে। কথা শুনে বোঝা গেল, ফুলের এই মাঠে আসতে পেরে দারুণ মুগ্ধ তারা। একটু পরই দেখা হলো একদল সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে। তাদের মধ্যে কেউ কেউ অবসরপ্রাপ্তও আছেন। তারা যশোরে দাফতরিক কাজ সেরে সোজা চলে এসেছেন গদখালীর ফুলের মাঠে। প্রাণভরে সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। কৃষক বললেন, প্রতিদিনই মাঠে পর্যটকের কমবেশি ভিড় থাকে। কৃষিবাণিজ্যের পাশাপাশি পর্যটনের এ বিপুল সম্ভাবনা দারুণ এক আশার আলো জাগাল এবার।

আসা যাক ফুল চাষিদের ভালোমন্দের প্রসঙ্গে। কৃষি যখন বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত তখন তা ভালোমন্দ মিলিয়েই হবে। শাহ আলম নামে এক তরুণ কৃষক জানালেন, এ বছর গ্লাডিওলাসের বাজার একটু মন্দা ছিল। নতুন বছরেও মন্দাভাব কাটবে বলে তার বিশ্বাস নেই। জানালেন, সাদা গ্লাডিওলাসের একটি স্টিক ২-৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একটু বেশি দাম পাওয়া যাচ্ছে রঙিনটার, ৮-১০ টাকা। অন্যবার এই সময়ে গ্লাডিওলাসের বাজার অনেক ভালো ছিল। যা হোক, গ্লাডিওলাসের বাজার এ বছর একটু মন্দা থাকলেও অন্যসব ফুলের বাজার ভালো ছিল।

এ মাঠে এখন সাধারণত বছরব্যাপী ফলছে জারবেরা, গোলাপ, গাঁদা, গ্লাডিওলাস, রজনীগন্ধা ও চন্দ্রমল্লিকা ফুল। চাষিরা আরও দুটি ফুল নতুন সংযোজনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, এ দুটি হলো ইসটোমা ও লিলিয়াম। জারবেরা চাষিরা দেখলাম ফুল বাজারে পাঠানোয় ব্যস্ত। একেবারে নববর্ষকে হিসাব করে তারা ফুল তৈরি করেছেন, যাতে আজকের সকালে অর্থাৎ ৩১ ডিসেম্বরের সকালে যে ফুলটি বাজারে পাঠানো হবে, তা একেবারে পরিণত ও প্রস্ফুটিত ফুল। সেটির দামও ভালো আশা করছেন তারা। ফুল চাষি রেজা আহমেদ, রফিকুল ইসলাম, ইসমাইল হোসেন সবারই ইংরেজি নববর্ষ নিয়ে অনেক প্রস্তুতি।

উৎসবে আয়োজনে মানুষের হাতে ফুল তুলে দেওয়ার মতো পবিত্র কাজ আর কী হতে পারে। এ কাজটির সঙ্গে যুক্ত অসংখ্য কৃষক। গদখালী এখন শুধু দেশে নয়, বিশ্বব্যাপী পরিচিত একটি ফুল উৎপাদন কেন্দ্র। এ এলাকার ফুল অনুরাগী কৃষকের খুব কাছাকাছি বার বার যাওয়ার সুযোগ হয়েছে আমার। বহু সাফল্যের প্রতিবেদন তুলে ধরেছি চ্যানেল আইয়ের ‘হূদয়ে মাটি ও মানুষ’, বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘কৃষি দিবানিশি’ অনুষ্ঠানে। বিভিন্ন সময়ে পত্রপত্রিকায় লিখেছিও। ফুল চাষিদের ঢাকার বাজার স্থায়ীকরণ, স্থানীয় বাজার ও প্রক্রিয়াজাতকরণ নিয়েও বার বার কথা হয়েছে। তাদের সংগ্রাম ও কষ্টের কথা জেনেছি। বার বার কথা হয়েছে এ এলাকার ফুল চাষের প্রথম উদ্যোক্তা শের আলী সর্দার এবং ফুল চাষ ও বাণিজ্য সম্প্রসারণে সদাতৎপর আবদুর রহিমের সঙ্গে। সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে কথা বলেছি। অনুপ্রাণিত হয়েছেন দেশ-বিদেশের বাংলা ভাষাভাষী মানুষ। আমি অনেককেই গদখালীর ফুলরাজ্যে নিয়ে এসেছি। ২০১৩ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা, ইউএসএআইডির মিশন চিফ রিচার্ড গ্রিনসহ অনেক অতিথিকে নিয়ে এসেছিলাম এ এলাকায়। তখনো শের আলী সর্দার, আবদুর রহিমসহ এলাকার বহু চাষি উৎসবমুখর পরিবেশে তুলে ধরেছিলেন ফুলচাষিদের সমস্যা-সম্ভাবনার নানা চিত্র। তখন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ও ইউএসএআইডি মিশন ফুল চাষি ও ব্যবসায়ীদের নানামুখী সহযোগিতা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সে কথা রেখেছেনও তারা। ফুল চাষিদের জন্য ইউএসএআইডির সহায়তায় একাধিক প্রকল্প এসেছে। তারা প্রশিক্ষণ পেয়েছেন। অনেক কৃষক-কৃষাণী ফুল চাষ ও বাণিজ্যের শীর্ষ কেন্দ্র খ্যাত নেদারল্যান্ডস ঘুরে এসেছেন প্রকল্পের অর্থে। অনেকেই ভারত ও চীনের বিভিন্ন এলাকার  অভিজ্ঞতা সরেজমিন গ্রহণের সুযোগ পেয়েছেন। এখন গদখালীর ফুল চাষিরা প্রত্যেকেই চাষ ও বাণিজ্য নিয়ে অনেক দূর স্বপ্ন দেখেন। তারা চিন্তা-চেতনায় হয়ে উঠেছেন প্রগতিশীল ও মননশীল। তারা শুধু নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন নয়, ফুল চাষের মাধ্যমে কৃষি অর্থনীতিকেও পাল্টে দেওয়ার স্বপ্ন দেখেন।

ঘুরছিলাম ফুলের মাঠে। একটি জারবেরার গ্রিনহাউসে ঢুকে কথা হলো বৃদ্ধা ফুল চাষি মনোয়ারা বেগমের সঙ্গে। মনে পড়ল, ২০১৩ সালে মনোয়ারা বেগম এক বিঘা জমিতে জারবেরার একটি গ্রিনহাউস গড়ে তুলেছেন। স্বপ্ন দেখছেন, একটি খেত থেকেই ভাগ্য পরিবর্তনের। এবার মনোয়ারা বেগম জানালেন, তার এখন জারবেরার গ্রিনহাউস পাঁচটি। এখন তার চোখেমুখে স্বপ্ন পূরণের তৃপ্তি। আরও বহুদূর যাওয়ার স্বপ্ন।

মনোয়ারা বেগমের পুত্রবধূ সাজেদা বেগম। ফুল চাষি পরিবারের গৃহবধূ। তাই জীবনকে রাঙিয়েছেন ফুলের সঙ্গেই। ইতিমধ্যেই তিনি ভারত ঘুরে এসেছেন। জেনেবুঝে গেছেন ফুল চাষ আর এ এলাকার পরিবর্তনের গল্পগুলো। এলাকার নারী ফুল চাষিদের সংগঠিত করছেন নাসরিন নাহার আশা। মাঠেই দেখা হলো ফুল চাষি ও ব্যবসায়ী আবদুর রহিমের সঙ্গে। তিনি যে তথ্য দিলেন তা অবাক হওয়ার মতো। সারা দেশে এখন ফুল চাষির সংখ্যা ১৫ হাজার। আবাদি এলাকা পৌঁছেছে ৮ থেকে ১০ হাজার হেক্টরে। তার হিসাবে এখন ফুল চাষ ও বাণিজ্যের অর্থমূল্য ৮০০ কোটি টাকার। আগামী বছর এটি পৌঁছবে ১৫০০ থেকে ২০০০ কোটি টাকায়। আবদুর রহিম বলছেন, ফুল রপ্তানির একটি নীতিমালা প্রণয়ন করা গেলে আমাদের কৃষি অর্থনীতি তথা রপ্তানি বাণিজ্যে ফুলের অবদান ব্যাপকভাবে বাড়বে। ফুল চাষিরা নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষার ভিতর দিয়ে এগিয়ে চলেছেন। নিজেদের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য নয়, বাংলাদেশে ফুলের আমদানিনির্ভরতা শূন্যে নামিয়ে আনতে তাদের চেষ্টার কমতি নেই। তাদের এ প্রচেষ্টার সঙ্গে সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতা, বিনিয়োগ ও পরিকল্পিত উদ্যোগ যুক্ত হলেই ফুল চাষ ও বাণিজ্য অন্য এক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখাবে আমাদের। এ সম্ভাবনা জানান দিয়েই আজ গদখালীর বিস্তীর্ণ ফুল খেতের ওপর দিয়ে বছরের শেষ সূর্য ছড়িয়ে যাবে তার রক্তিম আভা। বিদায় ২০১৬, স্বাগত ২০১৭। সবাইকে নতুন বছরের ফুলেল শুভেচ্ছা।

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন