শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আত্মত্যাগী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত

এ কে এম মাঈদুল ইসলাম, এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মত্যাগী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত

১৯৮৫-৮৬ এবং ১৯৮৬-৮৭ সালে আমি ভূমিমন্ত্রী ছিলাম। ভূমি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব গ্রহণের পর আমি দেখলাম, ভূমি মন্ত্রণালয় পরিচালনা করা আসলে একটা ভীষণ কঠিন কাজ। কারণ, এমনিতেই আমি ছোটবেলা থেকেই পৈতৃক সয়সম্পত্তি দেখাশোনা করিনি, আর জমিজমার বিষয়টাও ভালো করে বুঝতাম না। মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়ে দেখি গোটা দেশের জমিজমা নিয়েই ভীষণ ঝামেলা রয়েছে। যাই হোক, প্রথম প্রথম সমস্যা বোঝার চেষ্টা করলাম। মন্ত্রণালয়ের কোথায় কী ঘটে জানার চেষ্টা করলাম। লোকজনের কাছে শুনলাম এখানে প্রকাশ্যে অবৈধ লেনদেন হয়। যাই হোক, বুঝতে বুঝতে প্রায় সপ্তাহখানেক চলে গেল।

তখন আমার পিএস ছিলেন রউফ সাহেব। তিনি ছিলেন অমায়িক ভদ্রলোক, সিনিয়র অফিসার। তিনি আমাকে বললেন, স্যার, কয়েকটি মামলার শুনানি করতে হবে। আমি বললাম, ‘মন্ত্রণালয়ে আবার শুনানি কীসের? মন্ত্রণালয়ে তো কোনো মামলার শুনানি করার কথা নয়।’ তখন তিনি বললেন, ‘স্যার, আমিও তো বুঝতে পারছি না।’ এগুলো দেশের বিভিন্ন জলমহাল ডাকের শুনানি ছিল। এরপর আমি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব সাহেবকে ডাকলাম। তিনিও একজন সিনিয়র অফিসার, খুবই ভদ্রলোক ছিলেন। তাকে জিজ্ঞেস করলাম, জলমহালের ডাক তো এখান থেকে হওয়ার কথা নয়। তিনি বললেন, স্যার, কয়েক বছর যাবৎ এ সমস্যা চলে আসছে। আমি বললাম, আমাকে বুঝান তো, আসলে ঘটনাটা কী? আমি তো ম্যাজিস্ট্রেট ছিলাম না, মুন্সেফও ছিলাম না, সরকারের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি মাত্র। আমি মামলার শুনানি করব কীভাবে? এরপর রউফ সাহেব ও যুগ্ম সচিব সাহেব দুজনকেই থাকতে বললাম। পয়েন্টগুলো নোট করতে বললাম এবং প্রয়োজন হলে পরে তাদের মামলার রায় লিখে দেওয়ার কথা বললাম। আমি তো এসব রায় লিখতে জানি না। কারণ মন্ত্রণালয় চালাতে মামলার রায় লেখার প্রয়োজন হতো না। এরপর তিন চারটি মামলার শুনানি করলাম। এগুলো ছিল জলমহাল ডাকের শুনানি। তখন আমার মনে পড়ল, ছোটবেলায় আমার দাদা ও নানাকে দেখেছি, তারা রংপুর সদর থেকে জলমহাল ডেকে নিতেন। রংপুর সদরে জলমহালের ডাক হতো। সেখান থেকে আমার দাদা কয়েকটি জলমহাল ডেকে নিতেন, নানা কিছু জলমহাল ডেকে নিতেন। জলমহালের জমি হলো ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে। মৎস্য সম্পদ উন্নয়নের জন্য দায়িত্ব দেওয়া হলো তৎকালীন মৎস্য সম্পদ মন্ত্রণালয়কে। ফলে ভাগ হয়ে, জমি গেল একদিকে এবং পানি গেল আর একদিকে। এরপর ভূমি ও মৎস্য সম্পদ দুটোই একসঙ্গে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে একত্রিত হলো। সে সময় জলমহালের ডাক হতো ঢাকা থেকে। বিশেষ করে হাওর এলাকার জলমহালগুলোর ডাক হতো মন্ত্রণালয় থেকে। মন্ত্রী সাহেব শুনানি গ্রহণ করে রায়ের মাধ্যমে ডাকে সেগুলো দিতেন।

আর একটি মজার ব্যাপার ছিল, বড় জলমহালের ‘ভেকেট’ লিখলে পঞ্চাশ লাখ টাকা, ছোট জলমহালের ‘ভেকেট’ লিখলে পাঁচ লাখ টাকা, স্টে (স্থগিত) লিখলে ১০ লাখ, ৫ লাখ এরকম টাকা লেনদেনের একটা প্রচলন চালু হয়ে গিয়েছিল। মন্ত্রণালয়ে দিনদুপুরে এভাবে টাকা লেনদেন হয় - এটা একটি অবিশ্বাস্য ব্যাপার ছিল বটে! এসব দেখে আমি বিব্রতবোধ করলাম। পরে যুগ্ম সচিব সাহেবকে বললাম, ‘বলেন তো আসলে ব্যাপারটি কী? এ ব্যাপারে Rules of Business (ম্যানুয়েল) বের করেন।’ তিনি বললেন, ‘স্যার, সবই জানি। আসলে এসব জলমহল ইজারা দেওয়ার দায়িত্ব স্ব স্ব জেলার জেলা প্রশাসক সাহেবের। জেলা প্রশাসকরা এগুলো ডাকের মাধ্যমে প্রদান করে থাকেন। যেভাবেই হোক এগুলো এখন কেন্দ্রে চলে আসে এবং কেন্দ্র থেকে ডাক করা হয়।’ তখন আমি দেখলাম, কিশোরগঞ্জের একটা জলমহাল আবার রংপুরের একটা জলমহাল— কোনটা কতটুকু তা কী করে একজন মন্ত্রী এখানে বসে জানবেন এবং অনুমোদন দেবেন। এটা তো হতে পারে না। এরপর আমি কয়েকদিন ম্যানুয়েলগুলো দেখলাম। ব্রিটিশরা খুব সুন্দরভাবে এগুলো মেনটেইন করে রেখে দিয়েছিল। তার মধ্যে বেঙ্গল ফিশারিজ অ্যাক্ট, আসাম ফিশারিজ অ্যাক্ট ইত্যাদি সুন্দরভাবে আলাদা আলাদা করে করা হয়েছে। এসব ম্যানুয়েলে কোন জলমহাল কীভাবে ডাকে দেওয়া হবে তার সুস্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। সে সময় দেশের আইনজীবীদের মধ্যে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত অন্যতম শীর্ষস্থানে অবস্থান করছিলেন। তখন সুরঞ্জিত দাদা হাই কোর্টে তেমন একটা প্র্যাকটিস করতেন না। কিন্তু মন্ত্রণালয়ের এসব মামলা পরিচালনা করে হাই কোর্টের আইনজীবীদের চেয়েও বেশি আয় করতেন। জলমহাল নিয়ে এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে আমি যুগ্মসচিব সাহেবকে বললাম যে, আপনি একটি অর্ডার লিখেন, ‘Henceforth all fisheries will go under the respective Deputy Commissioners and they will take decision as per the Bengal Fisheries Act.’

পরের দিন আমি মন্ত্রণালয়ে গিয়ে দেখি, সবারই যেন মুখ শুকিয়ে গেছে। কারণ পিয়নরাও যেখানে দৈনিক পাঁচশ টাকা কামাই করত এ অর্ডারের মাধ্যমে সেটা বন্ধ হয়ে গেছে। এহেন অবস্থায় তারা পারে তো আমাকে বিষ খাইয়ে মারে! ভাবলাম কোন বিপদেই না পড়লাম! পরের দিন সুরঞ্জিত দাদা এলেন। বললাম, দাদা, কাজটি যে করলাম, সেটা ভালো করলাম না খারাপ করলাম? দাদা হাসতে হাসতে বললেন, তুমি কাজটি ভালোই করেছ, খারাপ না। স্বভাবসুলভ হাস্যরসে আরও বললেন, আমার ইনকাম কমে যাবে, এই আর কী! তবে কাজটি অনেক আগেই করা উচিত ছিল। তুমি যে কাজটি করতে পেরেছ, তার জন্য তোমাকে ধন্যবাদ দিচ্ছি। বললাম, দাদা, তাহলে আপনি আমার নোটসিটে লিখে দেন যে, কাজটি আমি ভালো করেছি। আপনার মতো একজন বিজ্ঞ মানুষের লেখা আমার জন্য একটি রেকর্ড হয়ে থাকবে। মন্ত্রণালয়ে আমার এ নির্দেশের জন্য দাদার একচেটিয়া প্র্যাকটিস বন্ধ হয়ে গেল। কিন্তু তিনি এ রকম একজন উদার মনের, বড় মাপের মানুষ ছিলেন যে, নিজের স্বার্থকে জলাঞ্জলি দিয়ে দেশের স্বার্থকে বড় করে দেখেছেন এবং আমার এ সিদ্ধান্তকে ভালো বলে আন্তরিকতার সঙ্গে স্বীকৃতি প্রদান করেছেন। তার এ আত্মত্যাগ ও নিঃস্বার্থবাদের কথা কোনোদিন ভোলার মতো নয়। এরপর সমস্যা হলো ‘ভেস্টেট প্রপারটি’ নিয়ে। আমার মনে হয় আজ পর্যন্ত এ সমস্যার কোনো সুষ্ঠু সমাধান বের হয়ে আসেনি। এ ব্যাপারে কী করা যায় তা নিয়ে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের সঙ্গে আলোচনা করলাম। তিনি বললেন, বিশিষ্ট আইনজ্ঞদের নিয়ে মন্ত্রণালয়ে বসার জন্য। কাদেরকে নিয়ে বসা যায় পরামর্শ চাইলাম। তিনি বললেন, বিচারপতি দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য, সুধাংশু শেখর হালদার ও আরও কয়েকজন বিশিষ্টজনকে নিয়ে আলোচনা করার জন্য। সে মতে আমি প্রাথমিকভাবে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে আলোচনা করি। তখন মোটামোটিভাবে আমাদের সিদ্ধান্ত হলো যে, ‘যারা একেবারেই ভারতসহ অন্যান্য দেশে চলে গেছেন বা নাগরিকত্ব নিয়েছেন, তাদের পুরো সম্পত্তি ভেস্টেট সম্পত্তি হিসেবে গণ্য করা হবে। আবার যদি দেখা যায়, একই পরিবারের সদস্য হিসেবে দুই ভাই দেশে আছেন আর দুই ভাই ভারতে বা বিদেশে চলে গেছেন, তাদের বেলায়, তাদের সম্পত্তিতে বা বাড়িতে মুসলমানরা ঢুকতে পারবেন না। সে ক্ষেত্রে বিদেশে চলে যাওয়া দুই ভাইয়ের সম্পত্তির মূল্য, দেশে থেকে যাওয়া দুই ভাই ধীরে ধীরে সরকারকে পরিশোধ করে দিবেন।’

প্রস্তাবিত এ সিদ্ধান্তটি সুধাংশু শেখর হালদার ও সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত দুজনকেই দেখালাম। দেখার পর তারা বললেন, এটি বিশিষ্ট আইনজ্ঞ, বিজ্ঞ বিচারপতি ও মানবাধিকার আন্দোলনের পুরোধা, বিচারপতি দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্যকে দেখানোর জন্য। তাকে দেখানোর পর তিনিও ফাইলটি দেখে দিলেন এবং এ ব্যাপারে একমত পোষণ করলেন। ফাইলে আরও অনেক কিছু লেখা ছিল যা এ মুহূর্তে মনে করতে পারছি না। তবে সারকথা ছিল এটিই। এরপর আমি ফাইলটি নিয়ে রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সাহেবের কাছে গেলাম। তিনিও দেখে খুব খুশি হলেন এবং বললেন, ‘যাই হোক, অনেক দিন পর একটা সমস্যার সমাধান করেছ।’ এরপর মন্ত্রণালয়ে ফাইলটি দিলাম। কিন্তু পরবর্তীতে ফাইলটি আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরে জানতে পারলাম মন্ত্রণালয় ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ক্ষমতাধর ব্যক্তিবর্গ উক্ত ভেস্টেট প্রপারটির ভোগদখল নিয়ে আছেন। তাদের কেউ এ প্রপারটি ছেড়ে দিতে চান না। যার জন্য এ ফাইলটি গায়েবই রয়ে গেল।

এ ছাড়া যখনই কোনো পরামর্শের প্রয়োজন হতো তখন সুরঞ্জিত দাদাকে ডাকলে তিনি অকপটে সাড়া দিতেন। তার এ মানবিক দিকটা খুবই মজবুত ছিল। এখানে একটি কথা না বললেই নয়। সেটা হলো, আমার গ্রামের একটি ছেলে আদম ব্যবসায়ীর খপ্পরে পড়ে তুরস্কে গিয়েছিল। সেখানে যাওয়ার পর কতিপয় লোক তাকে আটকে রেখেছিল। দেশ থেকে টাকা না পাঠালে তাকে ছাড়বে না তারা। ছেলেটির আত্মীয়স্বজন খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছিল যে, যারা তাকে আটকে রখেছে তারা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের এলাকার লোক। তাই সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে দিয়ে সুপারিশ করলে আটককৃত ছেলেটি ছাড়া পাবে বলে তারা মনে করল। আমার এক চাচাতো ভাই ফোন করে দাদাকে ব্যাপারটি জানাল। পরে সুরঞ্জিত দাদা আমার সঙ্গে আলোচনা করে, নিজে উদ্যোগ নিয়ে তার গ্রামের লোকদের নিয়ে বসে একটা সমঝোতা করে, ছেলেটিকে দেশে ফেরত আনার ব্যবস্থা করেছিলেন।

বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সৎ সাহসী মানুষ হিসেবে সুরঞ্জিত দাদার জুড়ি নেই। একজন দক্ষ রাজনীতিবিদ ছাড়াও তিনি যেভাবে মানুষের কল্যাণে অগ্রণী ভূমিকা রাখতেন, এ রকম মহৎ গুণ ও মহানুভবতা আজকাল সচরাচর মানুষের মধ্যে দেখা যায় না। মহান সৃষ্টিকর্তা তাকে স্বর্গবাসী করুন— এ প্রার্থনাই করি।

     লেখক : প্রাক্তন মন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা