শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আত্মত্যাগী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত

এ কে এম মাঈদুল ইসলাম, এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মত্যাগী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত

১৯৮৫-৮৬ এবং ১৯৮৬-৮৭ সালে আমি ভূমিমন্ত্রী ছিলাম। ভূমি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব গ্রহণের পর আমি দেখলাম, ভূমি মন্ত্রণালয় পরিচালনা করা আসলে একটা ভীষণ কঠিন কাজ। কারণ, এমনিতেই আমি ছোটবেলা থেকেই পৈতৃক সয়সম্পত্তি দেখাশোনা করিনি, আর জমিজমার বিষয়টাও ভালো করে বুঝতাম না। মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়ে দেখি গোটা দেশের জমিজমা নিয়েই ভীষণ ঝামেলা রয়েছে। যাই হোক, প্রথম প্রথম সমস্যা বোঝার চেষ্টা করলাম। মন্ত্রণালয়ের কোথায় কী ঘটে জানার চেষ্টা করলাম। লোকজনের কাছে শুনলাম এখানে প্রকাশ্যে অবৈধ লেনদেন হয়। যাই হোক, বুঝতে বুঝতে প্রায় সপ্তাহখানেক চলে গেল।

তখন আমার পিএস ছিলেন রউফ সাহেব। তিনি ছিলেন অমায়িক ভদ্রলোক, সিনিয়র অফিসার। তিনি আমাকে বললেন, স্যার, কয়েকটি মামলার শুনানি করতে হবে। আমি বললাম, ‘মন্ত্রণালয়ে আবার শুনানি কীসের? মন্ত্রণালয়ে তো কোনো মামলার শুনানি করার কথা নয়।’ তখন তিনি বললেন, ‘স্যার, আমিও তো বুঝতে পারছি না।’ এগুলো দেশের বিভিন্ন জলমহাল ডাকের শুনানি ছিল। এরপর আমি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব সাহেবকে ডাকলাম। তিনিও একজন সিনিয়র অফিসার, খুবই ভদ্রলোক ছিলেন। তাকে জিজ্ঞেস করলাম, জলমহালের ডাক তো এখান থেকে হওয়ার কথা নয়। তিনি বললেন, স্যার, কয়েক বছর যাবৎ এ সমস্যা চলে আসছে। আমি বললাম, আমাকে বুঝান তো, আসলে ঘটনাটা কী? আমি তো ম্যাজিস্ট্রেট ছিলাম না, মুন্সেফও ছিলাম না, সরকারের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি মাত্র। আমি মামলার শুনানি করব কীভাবে? এরপর রউফ সাহেব ও যুগ্ম সচিব সাহেব দুজনকেই থাকতে বললাম। পয়েন্টগুলো নোট করতে বললাম এবং প্রয়োজন হলে পরে তাদের মামলার রায় লিখে দেওয়ার কথা বললাম। আমি তো এসব রায় লিখতে জানি না। কারণ মন্ত্রণালয় চালাতে মামলার রায় লেখার প্রয়োজন হতো না। এরপর তিন চারটি মামলার শুনানি করলাম। এগুলো ছিল জলমহাল ডাকের শুনানি। তখন আমার মনে পড়ল, ছোটবেলায় আমার দাদা ও নানাকে দেখেছি, তারা রংপুর সদর থেকে জলমহাল ডেকে নিতেন। রংপুর সদরে জলমহালের ডাক হতো। সেখান থেকে আমার দাদা কয়েকটি জলমহাল ডেকে নিতেন, নানা কিছু জলমহাল ডেকে নিতেন। জলমহালের জমি হলো ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে। মৎস্য সম্পদ উন্নয়নের জন্য দায়িত্ব দেওয়া হলো তৎকালীন মৎস্য সম্পদ মন্ত্রণালয়কে। ফলে ভাগ হয়ে, জমি গেল একদিকে এবং পানি গেল আর একদিকে। এরপর ভূমি ও মৎস্য সম্পদ দুটোই একসঙ্গে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে একত্রিত হলো। সে সময় জলমহালের ডাক হতো ঢাকা থেকে। বিশেষ করে হাওর এলাকার জলমহালগুলোর ডাক হতো মন্ত্রণালয় থেকে। মন্ত্রী সাহেব শুনানি গ্রহণ করে রায়ের মাধ্যমে ডাকে সেগুলো দিতেন।

আর একটি মজার ব্যাপার ছিল, বড় জলমহালের ‘ভেকেট’ লিখলে পঞ্চাশ লাখ টাকা, ছোট জলমহালের ‘ভেকেট’ লিখলে পাঁচ লাখ টাকা, স্টে (স্থগিত) লিখলে ১০ লাখ, ৫ লাখ এরকম টাকা লেনদেনের একটা প্রচলন চালু হয়ে গিয়েছিল। মন্ত্রণালয়ে দিনদুপুরে এভাবে টাকা লেনদেন হয় - এটা একটি অবিশ্বাস্য ব্যাপার ছিল বটে! এসব দেখে আমি বিব্রতবোধ করলাম। পরে যুগ্ম সচিব সাহেবকে বললাম, ‘বলেন তো আসলে ব্যাপারটি কী? এ ব্যাপারে Rules of Business (ম্যানুয়েল) বের করেন।’ তিনি বললেন, ‘স্যার, সবই জানি। আসলে এসব জলমহল ইজারা দেওয়ার দায়িত্ব স্ব স্ব জেলার জেলা প্রশাসক সাহেবের। জেলা প্রশাসকরা এগুলো ডাকের মাধ্যমে প্রদান করে থাকেন। যেভাবেই হোক এগুলো এখন কেন্দ্রে চলে আসে এবং কেন্দ্র থেকে ডাক করা হয়।’ তখন আমি দেখলাম, কিশোরগঞ্জের একটা জলমহাল আবার রংপুরের একটা জলমহাল— কোনটা কতটুকু তা কী করে একজন মন্ত্রী এখানে বসে জানবেন এবং অনুমোদন দেবেন। এটা তো হতে পারে না। এরপর আমি কয়েকদিন ম্যানুয়েলগুলো দেখলাম। ব্রিটিশরা খুব সুন্দরভাবে এগুলো মেনটেইন করে রেখে দিয়েছিল। তার মধ্যে বেঙ্গল ফিশারিজ অ্যাক্ট, আসাম ফিশারিজ অ্যাক্ট ইত্যাদি সুন্দরভাবে আলাদা আলাদা করে করা হয়েছে। এসব ম্যানুয়েলে কোন জলমহাল কীভাবে ডাকে দেওয়া হবে তার সুস্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। সে সময় দেশের আইনজীবীদের মধ্যে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত অন্যতম শীর্ষস্থানে অবস্থান করছিলেন। তখন সুরঞ্জিত দাদা হাই কোর্টে তেমন একটা প্র্যাকটিস করতেন না। কিন্তু মন্ত্রণালয়ের এসব মামলা পরিচালনা করে হাই কোর্টের আইনজীবীদের চেয়েও বেশি আয় করতেন। জলমহাল নিয়ে এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে আমি যুগ্মসচিব সাহেবকে বললাম যে, আপনি একটি অর্ডার লিখেন, ‘Henceforth all fisheries will go under the respective Deputy Commissioners and they will take decision as per the Bengal Fisheries Act.’

পরের দিন আমি মন্ত্রণালয়ে গিয়ে দেখি, সবারই যেন মুখ শুকিয়ে গেছে। কারণ পিয়নরাও যেখানে দৈনিক পাঁচশ টাকা কামাই করত এ অর্ডারের মাধ্যমে সেটা বন্ধ হয়ে গেছে। এহেন অবস্থায় তারা পারে তো আমাকে বিষ খাইয়ে মারে! ভাবলাম কোন বিপদেই না পড়লাম! পরের দিন সুরঞ্জিত দাদা এলেন। বললাম, দাদা, কাজটি যে করলাম, সেটা ভালো করলাম না খারাপ করলাম? দাদা হাসতে হাসতে বললেন, তুমি কাজটি ভালোই করেছ, খারাপ না। স্বভাবসুলভ হাস্যরসে আরও বললেন, আমার ইনকাম কমে যাবে, এই আর কী! তবে কাজটি অনেক আগেই করা উচিত ছিল। তুমি যে কাজটি করতে পেরেছ, তার জন্য তোমাকে ধন্যবাদ দিচ্ছি। বললাম, দাদা, তাহলে আপনি আমার নোটসিটে লিখে দেন যে, কাজটি আমি ভালো করেছি। আপনার মতো একজন বিজ্ঞ মানুষের লেখা আমার জন্য একটি রেকর্ড হয়ে থাকবে। মন্ত্রণালয়ে আমার এ নির্দেশের জন্য দাদার একচেটিয়া প্র্যাকটিস বন্ধ হয়ে গেল। কিন্তু তিনি এ রকম একজন উদার মনের, বড় মাপের মানুষ ছিলেন যে, নিজের স্বার্থকে জলাঞ্জলি দিয়ে দেশের স্বার্থকে বড় করে দেখেছেন এবং আমার এ সিদ্ধান্তকে ভালো বলে আন্তরিকতার সঙ্গে স্বীকৃতি প্রদান করেছেন। তার এ আত্মত্যাগ ও নিঃস্বার্থবাদের কথা কোনোদিন ভোলার মতো নয়। এরপর সমস্যা হলো ‘ভেস্টেট প্রপারটি’ নিয়ে। আমার মনে হয় আজ পর্যন্ত এ সমস্যার কোনো সুষ্ঠু সমাধান বের হয়ে আসেনি। এ ব্যাপারে কী করা যায় তা নিয়ে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের সঙ্গে আলোচনা করলাম। তিনি বললেন, বিশিষ্ট আইনজ্ঞদের নিয়ে মন্ত্রণালয়ে বসার জন্য। কাদেরকে নিয়ে বসা যায় পরামর্শ চাইলাম। তিনি বললেন, বিচারপতি দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য, সুধাংশু শেখর হালদার ও আরও কয়েকজন বিশিষ্টজনকে নিয়ে আলোচনা করার জন্য। সে মতে আমি প্রাথমিকভাবে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে আলোচনা করি। তখন মোটামোটিভাবে আমাদের সিদ্ধান্ত হলো যে, ‘যারা একেবারেই ভারতসহ অন্যান্য দেশে চলে গেছেন বা নাগরিকত্ব নিয়েছেন, তাদের পুরো সম্পত্তি ভেস্টেট সম্পত্তি হিসেবে গণ্য করা হবে। আবার যদি দেখা যায়, একই পরিবারের সদস্য হিসেবে দুই ভাই দেশে আছেন আর দুই ভাই ভারতে বা বিদেশে চলে গেছেন, তাদের বেলায়, তাদের সম্পত্তিতে বা বাড়িতে মুসলমানরা ঢুকতে পারবেন না। সে ক্ষেত্রে বিদেশে চলে যাওয়া দুই ভাইয়ের সম্পত্তির মূল্য, দেশে থেকে যাওয়া দুই ভাই ধীরে ধীরে সরকারকে পরিশোধ করে দিবেন।’

প্রস্তাবিত এ সিদ্ধান্তটি সুধাংশু শেখর হালদার ও সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত দুজনকেই দেখালাম। দেখার পর তারা বললেন, এটি বিশিষ্ট আইনজ্ঞ, বিজ্ঞ বিচারপতি ও মানবাধিকার আন্দোলনের পুরোধা, বিচারপতি দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্যকে দেখানোর জন্য। তাকে দেখানোর পর তিনিও ফাইলটি দেখে দিলেন এবং এ ব্যাপারে একমত পোষণ করলেন। ফাইলে আরও অনেক কিছু লেখা ছিল যা এ মুহূর্তে মনে করতে পারছি না। তবে সারকথা ছিল এটিই। এরপর আমি ফাইলটি নিয়ে রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সাহেবের কাছে গেলাম। তিনিও দেখে খুব খুশি হলেন এবং বললেন, ‘যাই হোক, অনেক দিন পর একটা সমস্যার সমাধান করেছ।’ এরপর মন্ত্রণালয়ে ফাইলটি দিলাম। কিন্তু পরবর্তীতে ফাইলটি আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরে জানতে পারলাম মন্ত্রণালয় ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ক্ষমতাধর ব্যক্তিবর্গ উক্ত ভেস্টেট প্রপারটির ভোগদখল নিয়ে আছেন। তাদের কেউ এ প্রপারটি ছেড়ে দিতে চান না। যার জন্য এ ফাইলটি গায়েবই রয়ে গেল।

এ ছাড়া যখনই কোনো পরামর্শের প্রয়োজন হতো তখন সুরঞ্জিত দাদাকে ডাকলে তিনি অকপটে সাড়া দিতেন। তার এ মানবিক দিকটা খুবই মজবুত ছিল। এখানে একটি কথা না বললেই নয়। সেটা হলো, আমার গ্রামের একটি ছেলে আদম ব্যবসায়ীর খপ্পরে পড়ে তুরস্কে গিয়েছিল। সেখানে যাওয়ার পর কতিপয় লোক তাকে আটকে রেখেছিল। দেশ থেকে টাকা না পাঠালে তাকে ছাড়বে না তারা। ছেলেটির আত্মীয়স্বজন খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছিল যে, যারা তাকে আটকে রখেছে তারা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের এলাকার লোক। তাই সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে দিয়ে সুপারিশ করলে আটককৃত ছেলেটি ছাড়া পাবে বলে তারা মনে করল। আমার এক চাচাতো ভাই ফোন করে দাদাকে ব্যাপারটি জানাল। পরে সুরঞ্জিত দাদা আমার সঙ্গে আলোচনা করে, নিজে উদ্যোগ নিয়ে তার গ্রামের লোকদের নিয়ে বসে একটা সমঝোতা করে, ছেলেটিকে দেশে ফেরত আনার ব্যবস্থা করেছিলেন।

বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সৎ সাহসী মানুষ হিসেবে সুরঞ্জিত দাদার জুড়ি নেই। একজন দক্ষ রাজনীতিবিদ ছাড়াও তিনি যেভাবে মানুষের কল্যাণে অগ্রণী ভূমিকা রাখতেন, এ রকম মহৎ গুণ ও মহানুভবতা আজকাল সচরাচর মানুষের মধ্যে দেখা যায় না। মহান সৃষ্টিকর্তা তাকে স্বর্গবাসী করুন— এ প্রার্থনাই করি।

     লেখক : প্রাক্তন মন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন