শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আত্মত্যাগী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত

এ কে এম মাঈদুল ইসলাম, এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মত্যাগী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত

১৯৮৫-৮৬ এবং ১৯৮৬-৮৭ সালে আমি ভূমিমন্ত্রী ছিলাম। ভূমি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব গ্রহণের পর আমি দেখলাম, ভূমি মন্ত্রণালয় পরিচালনা করা আসলে একটা ভীষণ কঠিন কাজ। কারণ, এমনিতেই আমি ছোটবেলা থেকেই পৈতৃক সয়সম্পত্তি দেখাশোনা করিনি, আর জমিজমার বিষয়টাও ভালো করে বুঝতাম না। মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়ে দেখি গোটা দেশের জমিজমা নিয়েই ভীষণ ঝামেলা রয়েছে। যাই হোক, প্রথম প্রথম সমস্যা বোঝার চেষ্টা করলাম। মন্ত্রণালয়ের কোথায় কী ঘটে জানার চেষ্টা করলাম। লোকজনের কাছে শুনলাম এখানে প্রকাশ্যে অবৈধ লেনদেন হয়। যাই হোক, বুঝতে বুঝতে প্রায় সপ্তাহখানেক চলে গেল।

তখন আমার পিএস ছিলেন রউফ সাহেব। তিনি ছিলেন অমায়িক ভদ্রলোক, সিনিয়র অফিসার। তিনি আমাকে বললেন, স্যার, কয়েকটি মামলার শুনানি করতে হবে। আমি বললাম, ‘মন্ত্রণালয়ে আবার শুনানি কীসের? মন্ত্রণালয়ে তো কোনো মামলার শুনানি করার কথা নয়।’ তখন তিনি বললেন, ‘স্যার, আমিও তো বুঝতে পারছি না।’ এগুলো দেশের বিভিন্ন জলমহাল ডাকের শুনানি ছিল। এরপর আমি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব সাহেবকে ডাকলাম। তিনিও একজন সিনিয়র অফিসার, খুবই ভদ্রলোক ছিলেন। তাকে জিজ্ঞেস করলাম, জলমহালের ডাক তো এখান থেকে হওয়ার কথা নয়। তিনি বললেন, স্যার, কয়েক বছর যাবৎ এ সমস্যা চলে আসছে। আমি বললাম, আমাকে বুঝান তো, আসলে ঘটনাটা কী? আমি তো ম্যাজিস্ট্রেট ছিলাম না, মুন্সেফও ছিলাম না, সরকারের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি মাত্র। আমি মামলার শুনানি করব কীভাবে? এরপর রউফ সাহেব ও যুগ্ম সচিব সাহেব দুজনকেই থাকতে বললাম। পয়েন্টগুলো নোট করতে বললাম এবং প্রয়োজন হলে পরে তাদের মামলার রায় লিখে দেওয়ার কথা বললাম। আমি তো এসব রায় লিখতে জানি না। কারণ মন্ত্রণালয় চালাতে মামলার রায় লেখার প্রয়োজন হতো না। এরপর তিন চারটি মামলার শুনানি করলাম। এগুলো ছিল জলমহাল ডাকের শুনানি। তখন আমার মনে পড়ল, ছোটবেলায় আমার দাদা ও নানাকে দেখেছি, তারা রংপুর সদর থেকে জলমহাল ডেকে নিতেন। রংপুর সদরে জলমহালের ডাক হতো। সেখান থেকে আমার দাদা কয়েকটি জলমহাল ডেকে নিতেন, নানা কিছু জলমহাল ডেকে নিতেন। জলমহালের জমি হলো ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে। মৎস্য সম্পদ উন্নয়নের জন্য দায়িত্ব দেওয়া হলো তৎকালীন মৎস্য সম্পদ মন্ত্রণালয়কে। ফলে ভাগ হয়ে, জমি গেল একদিকে এবং পানি গেল আর একদিকে। এরপর ভূমি ও মৎস্য সম্পদ দুটোই একসঙ্গে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে একত্রিত হলো। সে সময় জলমহালের ডাক হতো ঢাকা থেকে। বিশেষ করে হাওর এলাকার জলমহালগুলোর ডাক হতো মন্ত্রণালয় থেকে। মন্ত্রী সাহেব শুনানি গ্রহণ করে রায়ের মাধ্যমে ডাকে সেগুলো দিতেন।

আর একটি মজার ব্যাপার ছিল, বড় জলমহালের ‘ভেকেট’ লিখলে পঞ্চাশ লাখ টাকা, ছোট জলমহালের ‘ভেকেট’ লিখলে পাঁচ লাখ টাকা, স্টে (স্থগিত) লিখলে ১০ লাখ, ৫ লাখ এরকম টাকা লেনদেনের একটা প্রচলন চালু হয়ে গিয়েছিল। মন্ত্রণালয়ে দিনদুপুরে এভাবে টাকা লেনদেন হয় - এটা একটি অবিশ্বাস্য ব্যাপার ছিল বটে! এসব দেখে আমি বিব্রতবোধ করলাম। পরে যুগ্ম সচিব সাহেবকে বললাম, ‘বলেন তো আসলে ব্যাপারটি কী? এ ব্যাপারে Rules of Business (ম্যানুয়েল) বের করেন।’ তিনি বললেন, ‘স্যার, সবই জানি। আসলে এসব জলমহল ইজারা দেওয়ার দায়িত্ব স্ব স্ব জেলার জেলা প্রশাসক সাহেবের। জেলা প্রশাসকরা এগুলো ডাকের মাধ্যমে প্রদান করে থাকেন। যেভাবেই হোক এগুলো এখন কেন্দ্রে চলে আসে এবং কেন্দ্র থেকে ডাক করা হয়।’ তখন আমি দেখলাম, কিশোরগঞ্জের একটা জলমহাল আবার রংপুরের একটা জলমহাল— কোনটা কতটুকু তা কী করে একজন মন্ত্রী এখানে বসে জানবেন এবং অনুমোদন দেবেন। এটা তো হতে পারে না। এরপর আমি কয়েকদিন ম্যানুয়েলগুলো দেখলাম। ব্রিটিশরা খুব সুন্দরভাবে এগুলো মেনটেইন করে রেখে দিয়েছিল। তার মধ্যে বেঙ্গল ফিশারিজ অ্যাক্ট, আসাম ফিশারিজ অ্যাক্ট ইত্যাদি সুন্দরভাবে আলাদা আলাদা করে করা হয়েছে। এসব ম্যানুয়েলে কোন জলমহাল কীভাবে ডাকে দেওয়া হবে তার সুস্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। সে সময় দেশের আইনজীবীদের মধ্যে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত অন্যতম শীর্ষস্থানে অবস্থান করছিলেন। তখন সুরঞ্জিত দাদা হাই কোর্টে তেমন একটা প্র্যাকটিস করতেন না। কিন্তু মন্ত্রণালয়ের এসব মামলা পরিচালনা করে হাই কোর্টের আইনজীবীদের চেয়েও বেশি আয় করতেন। জলমহাল নিয়ে এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে আমি যুগ্মসচিব সাহেবকে বললাম যে, আপনি একটি অর্ডার লিখেন, ‘Henceforth all fisheries will go under the respective Deputy Commissioners and they will take decision as per the Bengal Fisheries Act.’

পরের দিন আমি মন্ত্রণালয়ে গিয়ে দেখি, সবারই যেন মুখ শুকিয়ে গেছে। কারণ পিয়নরাও যেখানে দৈনিক পাঁচশ টাকা কামাই করত এ অর্ডারের মাধ্যমে সেটা বন্ধ হয়ে গেছে। এহেন অবস্থায় তারা পারে তো আমাকে বিষ খাইয়ে মারে! ভাবলাম কোন বিপদেই না পড়লাম! পরের দিন সুরঞ্জিত দাদা এলেন। বললাম, দাদা, কাজটি যে করলাম, সেটা ভালো করলাম না খারাপ করলাম? দাদা হাসতে হাসতে বললেন, তুমি কাজটি ভালোই করেছ, খারাপ না। স্বভাবসুলভ হাস্যরসে আরও বললেন, আমার ইনকাম কমে যাবে, এই আর কী! তবে কাজটি অনেক আগেই করা উচিত ছিল। তুমি যে কাজটি করতে পেরেছ, তার জন্য তোমাকে ধন্যবাদ দিচ্ছি। বললাম, দাদা, তাহলে আপনি আমার নোটসিটে লিখে দেন যে, কাজটি আমি ভালো করেছি। আপনার মতো একজন বিজ্ঞ মানুষের লেখা আমার জন্য একটি রেকর্ড হয়ে থাকবে। মন্ত্রণালয়ে আমার এ নির্দেশের জন্য দাদার একচেটিয়া প্র্যাকটিস বন্ধ হয়ে গেল। কিন্তু তিনি এ রকম একজন উদার মনের, বড় মাপের মানুষ ছিলেন যে, নিজের স্বার্থকে জলাঞ্জলি দিয়ে দেশের স্বার্থকে বড় করে দেখেছেন এবং আমার এ সিদ্ধান্তকে ভালো বলে আন্তরিকতার সঙ্গে স্বীকৃতি প্রদান করেছেন। তার এ আত্মত্যাগ ও নিঃস্বার্থবাদের কথা কোনোদিন ভোলার মতো নয়। এরপর সমস্যা হলো ‘ভেস্টেট প্রপারটি’ নিয়ে। আমার মনে হয় আজ পর্যন্ত এ সমস্যার কোনো সুষ্ঠু সমাধান বের হয়ে আসেনি। এ ব্যাপারে কী করা যায় তা নিয়ে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের সঙ্গে আলোচনা করলাম। তিনি বললেন, বিশিষ্ট আইনজ্ঞদের নিয়ে মন্ত্রণালয়ে বসার জন্য। কাদেরকে নিয়ে বসা যায় পরামর্শ চাইলাম। তিনি বললেন, বিচারপতি দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য, সুধাংশু শেখর হালদার ও আরও কয়েকজন বিশিষ্টজনকে নিয়ে আলোচনা করার জন্য। সে মতে আমি প্রাথমিকভাবে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে আলোচনা করি। তখন মোটামোটিভাবে আমাদের সিদ্ধান্ত হলো যে, ‘যারা একেবারেই ভারতসহ অন্যান্য দেশে চলে গেছেন বা নাগরিকত্ব নিয়েছেন, তাদের পুরো সম্পত্তি ভেস্টেট সম্পত্তি হিসেবে গণ্য করা হবে। আবার যদি দেখা যায়, একই পরিবারের সদস্য হিসেবে দুই ভাই দেশে আছেন আর দুই ভাই ভারতে বা বিদেশে চলে গেছেন, তাদের বেলায়, তাদের সম্পত্তিতে বা বাড়িতে মুসলমানরা ঢুকতে পারবেন না। সে ক্ষেত্রে বিদেশে চলে যাওয়া দুই ভাইয়ের সম্পত্তির মূল্য, দেশে থেকে যাওয়া দুই ভাই ধীরে ধীরে সরকারকে পরিশোধ করে দিবেন।’

প্রস্তাবিত এ সিদ্ধান্তটি সুধাংশু শেখর হালদার ও সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত দুজনকেই দেখালাম। দেখার পর তারা বললেন, এটি বিশিষ্ট আইনজ্ঞ, বিজ্ঞ বিচারপতি ও মানবাধিকার আন্দোলনের পুরোধা, বিচারপতি দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্যকে দেখানোর জন্য। তাকে দেখানোর পর তিনিও ফাইলটি দেখে দিলেন এবং এ ব্যাপারে একমত পোষণ করলেন। ফাইলে আরও অনেক কিছু লেখা ছিল যা এ মুহূর্তে মনে করতে পারছি না। তবে সারকথা ছিল এটিই। এরপর আমি ফাইলটি নিয়ে রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সাহেবের কাছে গেলাম। তিনিও দেখে খুব খুশি হলেন এবং বললেন, ‘যাই হোক, অনেক দিন পর একটা সমস্যার সমাধান করেছ।’ এরপর মন্ত্রণালয়ে ফাইলটি দিলাম। কিন্তু পরবর্তীতে ফাইলটি আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরে জানতে পারলাম মন্ত্রণালয় ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ক্ষমতাধর ব্যক্তিবর্গ উক্ত ভেস্টেট প্রপারটির ভোগদখল নিয়ে আছেন। তাদের কেউ এ প্রপারটি ছেড়ে দিতে চান না। যার জন্য এ ফাইলটি গায়েবই রয়ে গেল।

এ ছাড়া যখনই কোনো পরামর্শের প্রয়োজন হতো তখন সুরঞ্জিত দাদাকে ডাকলে তিনি অকপটে সাড়া দিতেন। তার এ মানবিক দিকটা খুবই মজবুত ছিল। এখানে একটি কথা না বললেই নয়। সেটা হলো, আমার গ্রামের একটি ছেলে আদম ব্যবসায়ীর খপ্পরে পড়ে তুরস্কে গিয়েছিল। সেখানে যাওয়ার পর কতিপয় লোক তাকে আটকে রেখেছিল। দেশ থেকে টাকা না পাঠালে তাকে ছাড়বে না তারা। ছেলেটির আত্মীয়স্বজন খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছিল যে, যারা তাকে আটকে রখেছে তারা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের এলাকার লোক। তাই সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে দিয়ে সুপারিশ করলে আটককৃত ছেলেটি ছাড়া পাবে বলে তারা মনে করল। আমার এক চাচাতো ভাই ফোন করে দাদাকে ব্যাপারটি জানাল। পরে সুরঞ্জিত দাদা আমার সঙ্গে আলোচনা করে, নিজে উদ্যোগ নিয়ে তার গ্রামের লোকদের নিয়ে বসে একটা সমঝোতা করে, ছেলেটিকে দেশে ফেরত আনার ব্যবস্থা করেছিলেন।

বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সৎ সাহসী মানুষ হিসেবে সুরঞ্জিত দাদার জুড়ি নেই। একজন দক্ষ রাজনীতিবিদ ছাড়াও তিনি যেভাবে মানুষের কল্যাণে অগ্রণী ভূমিকা রাখতেন, এ রকম মহৎ গুণ ও মহানুভবতা আজকাল সচরাচর মানুষের মধ্যে দেখা যায় না। মহান সৃষ্টিকর্তা তাকে স্বর্গবাসী করুন— এ প্রার্থনাই করি।

     লেখক : প্রাক্তন মন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

এই মাত্র | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা