শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আত্মত্যাগী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত

এ কে এম মাঈদুল ইসলাম, এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মত্যাগী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত

১৯৮৫-৮৬ এবং ১৯৮৬-৮৭ সালে আমি ভূমিমন্ত্রী ছিলাম। ভূমি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব গ্রহণের পর আমি দেখলাম, ভূমি মন্ত্রণালয় পরিচালনা করা আসলে একটা ভীষণ কঠিন কাজ। কারণ, এমনিতেই আমি ছোটবেলা থেকেই পৈতৃক সয়সম্পত্তি দেখাশোনা করিনি, আর জমিজমার বিষয়টাও ভালো করে বুঝতাম না। মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়ে দেখি গোটা দেশের জমিজমা নিয়েই ভীষণ ঝামেলা রয়েছে। যাই হোক, প্রথম প্রথম সমস্যা বোঝার চেষ্টা করলাম। মন্ত্রণালয়ের কোথায় কী ঘটে জানার চেষ্টা করলাম। লোকজনের কাছে শুনলাম এখানে প্রকাশ্যে অবৈধ লেনদেন হয়। যাই হোক, বুঝতে বুঝতে প্রায় সপ্তাহখানেক চলে গেল।

তখন আমার পিএস ছিলেন রউফ সাহেব। তিনি ছিলেন অমায়িক ভদ্রলোক, সিনিয়র অফিসার। তিনি আমাকে বললেন, স্যার, কয়েকটি মামলার শুনানি করতে হবে। আমি বললাম, ‘মন্ত্রণালয়ে আবার শুনানি কীসের? মন্ত্রণালয়ে তো কোনো মামলার শুনানি করার কথা নয়।’ তখন তিনি বললেন, ‘স্যার, আমিও তো বুঝতে পারছি না।’ এগুলো দেশের বিভিন্ন জলমহাল ডাকের শুনানি ছিল। এরপর আমি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব সাহেবকে ডাকলাম। তিনিও একজন সিনিয়র অফিসার, খুবই ভদ্রলোক ছিলেন। তাকে জিজ্ঞেস করলাম, জলমহালের ডাক তো এখান থেকে হওয়ার কথা নয়। তিনি বললেন, স্যার, কয়েক বছর যাবৎ এ সমস্যা চলে আসছে। আমি বললাম, আমাকে বুঝান তো, আসলে ঘটনাটা কী? আমি তো ম্যাজিস্ট্রেট ছিলাম না, মুন্সেফও ছিলাম না, সরকারের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি মাত্র। আমি মামলার শুনানি করব কীভাবে? এরপর রউফ সাহেব ও যুগ্ম সচিব সাহেব দুজনকেই থাকতে বললাম। পয়েন্টগুলো নোট করতে বললাম এবং প্রয়োজন হলে পরে তাদের মামলার রায় লিখে দেওয়ার কথা বললাম। আমি তো এসব রায় লিখতে জানি না। কারণ মন্ত্রণালয় চালাতে মামলার রায় লেখার প্রয়োজন হতো না। এরপর তিন চারটি মামলার শুনানি করলাম। এগুলো ছিল জলমহাল ডাকের শুনানি। তখন আমার মনে পড়ল, ছোটবেলায় আমার দাদা ও নানাকে দেখেছি, তারা রংপুর সদর থেকে জলমহাল ডেকে নিতেন। রংপুর সদরে জলমহালের ডাক হতো। সেখান থেকে আমার দাদা কয়েকটি জলমহাল ডেকে নিতেন, নানা কিছু জলমহাল ডেকে নিতেন। জলমহালের জমি হলো ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে। মৎস্য সম্পদ উন্নয়নের জন্য দায়িত্ব দেওয়া হলো তৎকালীন মৎস্য সম্পদ মন্ত্রণালয়কে। ফলে ভাগ হয়ে, জমি গেল একদিকে এবং পানি গেল আর একদিকে। এরপর ভূমি ও মৎস্য সম্পদ দুটোই একসঙ্গে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে একত্রিত হলো। সে সময় জলমহালের ডাক হতো ঢাকা থেকে। বিশেষ করে হাওর এলাকার জলমহালগুলোর ডাক হতো মন্ত্রণালয় থেকে। মন্ত্রী সাহেব শুনানি গ্রহণ করে রায়ের মাধ্যমে ডাকে সেগুলো দিতেন।

আর একটি মজার ব্যাপার ছিল, বড় জলমহালের ‘ভেকেট’ লিখলে পঞ্চাশ লাখ টাকা, ছোট জলমহালের ‘ভেকেট’ লিখলে পাঁচ লাখ টাকা, স্টে (স্থগিত) লিখলে ১০ লাখ, ৫ লাখ এরকম টাকা লেনদেনের একটা প্রচলন চালু হয়ে গিয়েছিল। মন্ত্রণালয়ে দিনদুপুরে এভাবে টাকা লেনদেন হয় - এটা একটি অবিশ্বাস্য ব্যাপার ছিল বটে! এসব দেখে আমি বিব্রতবোধ করলাম। পরে যুগ্ম সচিব সাহেবকে বললাম, ‘বলেন তো আসলে ব্যাপারটি কী? এ ব্যাপারে Rules of Business (ম্যানুয়েল) বের করেন।’ তিনি বললেন, ‘স্যার, সবই জানি। আসলে এসব জলমহল ইজারা দেওয়ার দায়িত্ব স্ব স্ব জেলার জেলা প্রশাসক সাহেবের। জেলা প্রশাসকরা এগুলো ডাকের মাধ্যমে প্রদান করে থাকেন। যেভাবেই হোক এগুলো এখন কেন্দ্রে চলে আসে এবং কেন্দ্র থেকে ডাক করা হয়।’ তখন আমি দেখলাম, কিশোরগঞ্জের একটা জলমহাল আবার রংপুরের একটা জলমহাল— কোনটা কতটুকু তা কী করে একজন মন্ত্রী এখানে বসে জানবেন এবং অনুমোদন দেবেন। এটা তো হতে পারে না। এরপর আমি কয়েকদিন ম্যানুয়েলগুলো দেখলাম। ব্রিটিশরা খুব সুন্দরভাবে এগুলো মেনটেইন করে রেখে দিয়েছিল। তার মধ্যে বেঙ্গল ফিশারিজ অ্যাক্ট, আসাম ফিশারিজ অ্যাক্ট ইত্যাদি সুন্দরভাবে আলাদা আলাদা করে করা হয়েছে। এসব ম্যানুয়েলে কোন জলমহাল কীভাবে ডাকে দেওয়া হবে তার সুস্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। সে সময় দেশের আইনজীবীদের মধ্যে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত অন্যতম শীর্ষস্থানে অবস্থান করছিলেন। তখন সুরঞ্জিত দাদা হাই কোর্টে তেমন একটা প্র্যাকটিস করতেন না। কিন্তু মন্ত্রণালয়ের এসব মামলা পরিচালনা করে হাই কোর্টের আইনজীবীদের চেয়েও বেশি আয় করতেন। জলমহাল নিয়ে এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে আমি যুগ্মসচিব সাহেবকে বললাম যে, আপনি একটি অর্ডার লিখেন, ‘Henceforth all fisheries will go under the respective Deputy Commissioners and they will take decision as per the Bengal Fisheries Act.’

পরের দিন আমি মন্ত্রণালয়ে গিয়ে দেখি, সবারই যেন মুখ শুকিয়ে গেছে। কারণ পিয়নরাও যেখানে দৈনিক পাঁচশ টাকা কামাই করত এ অর্ডারের মাধ্যমে সেটা বন্ধ হয়ে গেছে। এহেন অবস্থায় তারা পারে তো আমাকে বিষ খাইয়ে মারে! ভাবলাম কোন বিপদেই না পড়লাম! পরের দিন সুরঞ্জিত দাদা এলেন। বললাম, দাদা, কাজটি যে করলাম, সেটা ভালো করলাম না খারাপ করলাম? দাদা হাসতে হাসতে বললেন, তুমি কাজটি ভালোই করেছ, খারাপ না। স্বভাবসুলভ হাস্যরসে আরও বললেন, আমার ইনকাম কমে যাবে, এই আর কী! তবে কাজটি অনেক আগেই করা উচিত ছিল। তুমি যে কাজটি করতে পেরেছ, তার জন্য তোমাকে ধন্যবাদ দিচ্ছি। বললাম, দাদা, তাহলে আপনি আমার নোটসিটে লিখে দেন যে, কাজটি আমি ভালো করেছি। আপনার মতো একজন বিজ্ঞ মানুষের লেখা আমার জন্য একটি রেকর্ড হয়ে থাকবে। মন্ত্রণালয়ে আমার এ নির্দেশের জন্য দাদার একচেটিয়া প্র্যাকটিস বন্ধ হয়ে গেল। কিন্তু তিনি এ রকম একজন উদার মনের, বড় মাপের মানুষ ছিলেন যে, নিজের স্বার্থকে জলাঞ্জলি দিয়ে দেশের স্বার্থকে বড় করে দেখেছেন এবং আমার এ সিদ্ধান্তকে ভালো বলে আন্তরিকতার সঙ্গে স্বীকৃতি প্রদান করেছেন। তার এ আত্মত্যাগ ও নিঃস্বার্থবাদের কথা কোনোদিন ভোলার মতো নয়। এরপর সমস্যা হলো ‘ভেস্টেট প্রপারটি’ নিয়ে। আমার মনে হয় আজ পর্যন্ত এ সমস্যার কোনো সুষ্ঠু সমাধান বের হয়ে আসেনি। এ ব্যাপারে কী করা যায় তা নিয়ে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের সঙ্গে আলোচনা করলাম। তিনি বললেন, বিশিষ্ট আইনজ্ঞদের নিয়ে মন্ত্রণালয়ে বসার জন্য। কাদেরকে নিয়ে বসা যায় পরামর্শ চাইলাম। তিনি বললেন, বিচারপতি দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য, সুধাংশু শেখর হালদার ও আরও কয়েকজন বিশিষ্টজনকে নিয়ে আলোচনা করার জন্য। সে মতে আমি প্রাথমিকভাবে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে আলোচনা করি। তখন মোটামোটিভাবে আমাদের সিদ্ধান্ত হলো যে, ‘যারা একেবারেই ভারতসহ অন্যান্য দেশে চলে গেছেন বা নাগরিকত্ব নিয়েছেন, তাদের পুরো সম্পত্তি ভেস্টেট সম্পত্তি হিসেবে গণ্য করা হবে। আবার যদি দেখা যায়, একই পরিবারের সদস্য হিসেবে দুই ভাই দেশে আছেন আর দুই ভাই ভারতে বা বিদেশে চলে গেছেন, তাদের বেলায়, তাদের সম্পত্তিতে বা বাড়িতে মুসলমানরা ঢুকতে পারবেন না। সে ক্ষেত্রে বিদেশে চলে যাওয়া দুই ভাইয়ের সম্পত্তির মূল্য, দেশে থেকে যাওয়া দুই ভাই ধীরে ধীরে সরকারকে পরিশোধ করে দিবেন।’

প্রস্তাবিত এ সিদ্ধান্তটি সুধাংশু শেখর হালদার ও সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত দুজনকেই দেখালাম। দেখার পর তারা বললেন, এটি বিশিষ্ট আইনজ্ঞ, বিজ্ঞ বিচারপতি ও মানবাধিকার আন্দোলনের পুরোধা, বিচারপতি দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্যকে দেখানোর জন্য। তাকে দেখানোর পর তিনিও ফাইলটি দেখে দিলেন এবং এ ব্যাপারে একমত পোষণ করলেন। ফাইলে আরও অনেক কিছু লেখা ছিল যা এ মুহূর্তে মনে করতে পারছি না। তবে সারকথা ছিল এটিই। এরপর আমি ফাইলটি নিয়ে রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সাহেবের কাছে গেলাম। তিনিও দেখে খুব খুশি হলেন এবং বললেন, ‘যাই হোক, অনেক দিন পর একটা সমস্যার সমাধান করেছ।’ এরপর মন্ত্রণালয়ে ফাইলটি দিলাম। কিন্তু পরবর্তীতে ফাইলটি আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরে জানতে পারলাম মন্ত্রণালয় ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ক্ষমতাধর ব্যক্তিবর্গ উক্ত ভেস্টেট প্রপারটির ভোগদখল নিয়ে আছেন। তাদের কেউ এ প্রপারটি ছেড়ে দিতে চান না। যার জন্য এ ফাইলটি গায়েবই রয়ে গেল।

এ ছাড়া যখনই কোনো পরামর্শের প্রয়োজন হতো তখন সুরঞ্জিত দাদাকে ডাকলে তিনি অকপটে সাড়া দিতেন। তার এ মানবিক দিকটা খুবই মজবুত ছিল। এখানে একটি কথা না বললেই নয়। সেটা হলো, আমার গ্রামের একটি ছেলে আদম ব্যবসায়ীর খপ্পরে পড়ে তুরস্কে গিয়েছিল। সেখানে যাওয়ার পর কতিপয় লোক তাকে আটকে রেখেছিল। দেশ থেকে টাকা না পাঠালে তাকে ছাড়বে না তারা। ছেলেটির আত্মীয়স্বজন খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছিল যে, যারা তাকে আটকে রখেছে তারা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের এলাকার লোক। তাই সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে দিয়ে সুপারিশ করলে আটককৃত ছেলেটি ছাড়া পাবে বলে তারা মনে করল। আমার এক চাচাতো ভাই ফোন করে দাদাকে ব্যাপারটি জানাল। পরে সুরঞ্জিত দাদা আমার সঙ্গে আলোচনা করে, নিজে উদ্যোগ নিয়ে তার গ্রামের লোকদের নিয়ে বসে একটা সমঝোতা করে, ছেলেটিকে দেশে ফেরত আনার ব্যবস্থা করেছিলেন।

বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সৎ সাহসী মানুষ হিসেবে সুরঞ্জিত দাদার জুড়ি নেই। একজন দক্ষ রাজনীতিবিদ ছাড়াও তিনি যেভাবে মানুষের কল্যাণে অগ্রণী ভূমিকা রাখতেন, এ রকম মহৎ গুণ ও মহানুভবতা আজকাল সচরাচর মানুষের মধ্যে দেখা যায় না। মহান সৃষ্টিকর্তা তাকে স্বর্গবাসী করুন— এ প্রার্থনাই করি।

     লেখক : প্রাক্তন মন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা