শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আত্মত্যাগী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত

এ কে এম মাঈদুল ইসলাম, এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মত্যাগী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত

১৯৮৫-৮৬ এবং ১৯৮৬-৮৭ সালে আমি ভূমিমন্ত্রী ছিলাম। ভূমি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব গ্রহণের পর আমি দেখলাম, ভূমি মন্ত্রণালয় পরিচালনা করা আসলে একটা ভীষণ কঠিন কাজ। কারণ, এমনিতেই আমি ছোটবেলা থেকেই পৈতৃক সয়সম্পত্তি দেখাশোনা করিনি, আর জমিজমার বিষয়টাও ভালো করে বুঝতাম না। মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়ে দেখি গোটা দেশের জমিজমা নিয়েই ভীষণ ঝামেলা রয়েছে। যাই হোক, প্রথম প্রথম সমস্যা বোঝার চেষ্টা করলাম। মন্ত্রণালয়ের কোথায় কী ঘটে জানার চেষ্টা করলাম। লোকজনের কাছে শুনলাম এখানে প্রকাশ্যে অবৈধ লেনদেন হয়। যাই হোক, বুঝতে বুঝতে প্রায় সপ্তাহখানেক চলে গেল।

তখন আমার পিএস ছিলেন রউফ সাহেব। তিনি ছিলেন অমায়িক ভদ্রলোক, সিনিয়র অফিসার। তিনি আমাকে বললেন, স্যার, কয়েকটি মামলার শুনানি করতে হবে। আমি বললাম, ‘মন্ত্রণালয়ে আবার শুনানি কীসের? মন্ত্রণালয়ে তো কোনো মামলার শুনানি করার কথা নয়।’ তখন তিনি বললেন, ‘স্যার, আমিও তো বুঝতে পারছি না।’ এগুলো দেশের বিভিন্ন জলমহাল ডাকের শুনানি ছিল। এরপর আমি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব সাহেবকে ডাকলাম। তিনিও একজন সিনিয়র অফিসার, খুবই ভদ্রলোক ছিলেন। তাকে জিজ্ঞেস করলাম, জলমহালের ডাক তো এখান থেকে হওয়ার কথা নয়। তিনি বললেন, স্যার, কয়েক বছর যাবৎ এ সমস্যা চলে আসছে। আমি বললাম, আমাকে বুঝান তো, আসলে ঘটনাটা কী? আমি তো ম্যাজিস্ট্রেট ছিলাম না, মুন্সেফও ছিলাম না, সরকারের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি মাত্র। আমি মামলার শুনানি করব কীভাবে? এরপর রউফ সাহেব ও যুগ্ম সচিব সাহেব দুজনকেই থাকতে বললাম। পয়েন্টগুলো নোট করতে বললাম এবং প্রয়োজন হলে পরে তাদের মামলার রায় লিখে দেওয়ার কথা বললাম। আমি তো এসব রায় লিখতে জানি না। কারণ মন্ত্রণালয় চালাতে মামলার রায় লেখার প্রয়োজন হতো না। এরপর তিন চারটি মামলার শুনানি করলাম। এগুলো ছিল জলমহাল ডাকের শুনানি। তখন আমার মনে পড়ল, ছোটবেলায় আমার দাদা ও নানাকে দেখেছি, তারা রংপুর সদর থেকে জলমহাল ডেকে নিতেন। রংপুর সদরে জলমহালের ডাক হতো। সেখান থেকে আমার দাদা কয়েকটি জলমহাল ডেকে নিতেন, নানা কিছু জলমহাল ডেকে নিতেন। জলমহালের জমি হলো ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে। মৎস্য সম্পদ উন্নয়নের জন্য দায়িত্ব দেওয়া হলো তৎকালীন মৎস্য সম্পদ মন্ত্রণালয়কে। ফলে ভাগ হয়ে, জমি গেল একদিকে এবং পানি গেল আর একদিকে। এরপর ভূমি ও মৎস্য সম্পদ দুটোই একসঙ্গে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে একত্রিত হলো। সে সময় জলমহালের ডাক হতো ঢাকা থেকে। বিশেষ করে হাওর এলাকার জলমহালগুলোর ডাক হতো মন্ত্রণালয় থেকে। মন্ত্রী সাহেব শুনানি গ্রহণ করে রায়ের মাধ্যমে ডাকে সেগুলো দিতেন।

আর একটি মজার ব্যাপার ছিল, বড় জলমহালের ‘ভেকেট’ লিখলে পঞ্চাশ লাখ টাকা, ছোট জলমহালের ‘ভেকেট’ লিখলে পাঁচ লাখ টাকা, স্টে (স্থগিত) লিখলে ১০ লাখ, ৫ লাখ এরকম টাকা লেনদেনের একটা প্রচলন চালু হয়ে গিয়েছিল। মন্ত্রণালয়ে দিনদুপুরে এভাবে টাকা লেনদেন হয় - এটা একটি অবিশ্বাস্য ব্যাপার ছিল বটে! এসব দেখে আমি বিব্রতবোধ করলাম। পরে যুগ্ম সচিব সাহেবকে বললাম, ‘বলেন তো আসলে ব্যাপারটি কী? এ ব্যাপারে Rules of Business (ম্যানুয়েল) বের করেন।’ তিনি বললেন, ‘স্যার, সবই জানি। আসলে এসব জলমহল ইজারা দেওয়ার দায়িত্ব স্ব স্ব জেলার জেলা প্রশাসক সাহেবের। জেলা প্রশাসকরা এগুলো ডাকের মাধ্যমে প্রদান করে থাকেন। যেভাবেই হোক এগুলো এখন কেন্দ্রে চলে আসে এবং কেন্দ্র থেকে ডাক করা হয়।’ তখন আমি দেখলাম, কিশোরগঞ্জের একটা জলমহাল আবার রংপুরের একটা জলমহাল— কোনটা কতটুকু তা কী করে একজন মন্ত্রী এখানে বসে জানবেন এবং অনুমোদন দেবেন। এটা তো হতে পারে না। এরপর আমি কয়েকদিন ম্যানুয়েলগুলো দেখলাম। ব্রিটিশরা খুব সুন্দরভাবে এগুলো মেনটেইন করে রেখে দিয়েছিল। তার মধ্যে বেঙ্গল ফিশারিজ অ্যাক্ট, আসাম ফিশারিজ অ্যাক্ট ইত্যাদি সুন্দরভাবে আলাদা আলাদা করে করা হয়েছে। এসব ম্যানুয়েলে কোন জলমহাল কীভাবে ডাকে দেওয়া হবে তার সুস্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। সে সময় দেশের আইনজীবীদের মধ্যে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত অন্যতম শীর্ষস্থানে অবস্থান করছিলেন। তখন সুরঞ্জিত দাদা হাই কোর্টে তেমন একটা প্র্যাকটিস করতেন না। কিন্তু মন্ত্রণালয়ের এসব মামলা পরিচালনা করে হাই কোর্টের আইনজীবীদের চেয়েও বেশি আয় করতেন। জলমহাল নিয়ে এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে আমি যুগ্মসচিব সাহেবকে বললাম যে, আপনি একটি অর্ডার লিখেন, ‘Henceforth all fisheries will go under the respective Deputy Commissioners and they will take decision as per the Bengal Fisheries Act.’

পরের দিন আমি মন্ত্রণালয়ে গিয়ে দেখি, সবারই যেন মুখ শুকিয়ে গেছে। কারণ পিয়নরাও যেখানে দৈনিক পাঁচশ টাকা কামাই করত এ অর্ডারের মাধ্যমে সেটা বন্ধ হয়ে গেছে। এহেন অবস্থায় তারা পারে তো আমাকে বিষ খাইয়ে মারে! ভাবলাম কোন বিপদেই না পড়লাম! পরের দিন সুরঞ্জিত দাদা এলেন। বললাম, দাদা, কাজটি যে করলাম, সেটা ভালো করলাম না খারাপ করলাম? দাদা হাসতে হাসতে বললেন, তুমি কাজটি ভালোই করেছ, খারাপ না। স্বভাবসুলভ হাস্যরসে আরও বললেন, আমার ইনকাম কমে যাবে, এই আর কী! তবে কাজটি অনেক আগেই করা উচিত ছিল। তুমি যে কাজটি করতে পেরেছ, তার জন্য তোমাকে ধন্যবাদ দিচ্ছি। বললাম, দাদা, তাহলে আপনি আমার নোটসিটে লিখে দেন যে, কাজটি আমি ভালো করেছি। আপনার মতো একজন বিজ্ঞ মানুষের লেখা আমার জন্য একটি রেকর্ড হয়ে থাকবে। মন্ত্রণালয়ে আমার এ নির্দেশের জন্য দাদার একচেটিয়া প্র্যাকটিস বন্ধ হয়ে গেল। কিন্তু তিনি এ রকম একজন উদার মনের, বড় মাপের মানুষ ছিলেন যে, নিজের স্বার্থকে জলাঞ্জলি দিয়ে দেশের স্বার্থকে বড় করে দেখেছেন এবং আমার এ সিদ্ধান্তকে ভালো বলে আন্তরিকতার সঙ্গে স্বীকৃতি প্রদান করেছেন। তার এ আত্মত্যাগ ও নিঃস্বার্থবাদের কথা কোনোদিন ভোলার মতো নয়। এরপর সমস্যা হলো ‘ভেস্টেট প্রপারটি’ নিয়ে। আমার মনে হয় আজ পর্যন্ত এ সমস্যার কোনো সুষ্ঠু সমাধান বের হয়ে আসেনি। এ ব্যাপারে কী করা যায় তা নিয়ে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের সঙ্গে আলোচনা করলাম। তিনি বললেন, বিশিষ্ট আইনজ্ঞদের নিয়ে মন্ত্রণালয়ে বসার জন্য। কাদেরকে নিয়ে বসা যায় পরামর্শ চাইলাম। তিনি বললেন, বিচারপতি দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য, সুধাংশু শেখর হালদার ও আরও কয়েকজন বিশিষ্টজনকে নিয়ে আলোচনা করার জন্য। সে মতে আমি প্রাথমিকভাবে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে আলোচনা করি। তখন মোটামোটিভাবে আমাদের সিদ্ধান্ত হলো যে, ‘যারা একেবারেই ভারতসহ অন্যান্য দেশে চলে গেছেন বা নাগরিকত্ব নিয়েছেন, তাদের পুরো সম্পত্তি ভেস্টেট সম্পত্তি হিসেবে গণ্য করা হবে। আবার যদি দেখা যায়, একই পরিবারের সদস্য হিসেবে দুই ভাই দেশে আছেন আর দুই ভাই ভারতে বা বিদেশে চলে গেছেন, তাদের বেলায়, তাদের সম্পত্তিতে বা বাড়িতে মুসলমানরা ঢুকতে পারবেন না। সে ক্ষেত্রে বিদেশে চলে যাওয়া দুই ভাইয়ের সম্পত্তির মূল্য, দেশে থেকে যাওয়া দুই ভাই ধীরে ধীরে সরকারকে পরিশোধ করে দিবেন।’

প্রস্তাবিত এ সিদ্ধান্তটি সুধাংশু শেখর হালদার ও সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত দুজনকেই দেখালাম। দেখার পর তারা বললেন, এটি বিশিষ্ট আইনজ্ঞ, বিজ্ঞ বিচারপতি ও মানবাধিকার আন্দোলনের পুরোধা, বিচারপতি দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্যকে দেখানোর জন্য। তাকে দেখানোর পর তিনিও ফাইলটি দেখে দিলেন এবং এ ব্যাপারে একমত পোষণ করলেন। ফাইলে আরও অনেক কিছু লেখা ছিল যা এ মুহূর্তে মনে করতে পারছি না। তবে সারকথা ছিল এটিই। এরপর আমি ফাইলটি নিয়ে রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সাহেবের কাছে গেলাম। তিনিও দেখে খুব খুশি হলেন এবং বললেন, ‘যাই হোক, অনেক দিন পর একটা সমস্যার সমাধান করেছ।’ এরপর মন্ত্রণালয়ে ফাইলটি দিলাম। কিন্তু পরবর্তীতে ফাইলটি আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরে জানতে পারলাম মন্ত্রণালয় ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ক্ষমতাধর ব্যক্তিবর্গ উক্ত ভেস্টেট প্রপারটির ভোগদখল নিয়ে আছেন। তাদের কেউ এ প্রপারটি ছেড়ে দিতে চান না। যার জন্য এ ফাইলটি গায়েবই রয়ে গেল।

এ ছাড়া যখনই কোনো পরামর্শের প্রয়োজন হতো তখন সুরঞ্জিত দাদাকে ডাকলে তিনি অকপটে সাড়া দিতেন। তার এ মানবিক দিকটা খুবই মজবুত ছিল। এখানে একটি কথা না বললেই নয়। সেটা হলো, আমার গ্রামের একটি ছেলে আদম ব্যবসায়ীর খপ্পরে পড়ে তুরস্কে গিয়েছিল। সেখানে যাওয়ার পর কতিপয় লোক তাকে আটকে রেখেছিল। দেশ থেকে টাকা না পাঠালে তাকে ছাড়বে না তারা। ছেলেটির আত্মীয়স্বজন খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছিল যে, যারা তাকে আটকে রখেছে তারা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের এলাকার লোক। তাই সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে দিয়ে সুপারিশ করলে আটককৃত ছেলেটি ছাড়া পাবে বলে তারা মনে করল। আমার এক চাচাতো ভাই ফোন করে দাদাকে ব্যাপারটি জানাল। পরে সুরঞ্জিত দাদা আমার সঙ্গে আলোচনা করে, নিজে উদ্যোগ নিয়ে তার গ্রামের লোকদের নিয়ে বসে একটা সমঝোতা করে, ছেলেটিকে দেশে ফেরত আনার ব্যবস্থা করেছিলেন।

বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সৎ সাহসী মানুষ হিসেবে সুরঞ্জিত দাদার জুড়ি নেই। একজন দক্ষ রাজনীতিবিদ ছাড়াও তিনি যেভাবে মানুষের কল্যাণে অগ্রণী ভূমিকা রাখতেন, এ রকম মহৎ গুণ ও মহানুভবতা আজকাল সচরাচর মানুষের মধ্যে দেখা যায় না। মহান সৃষ্টিকর্তা তাকে স্বর্গবাসী করুন— এ প্রার্থনাই করি।

     লেখক : প্রাক্তন মন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা