শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০১৭

বিদেশ কেন যাই

শিমুল মাহমুদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশ কেন যাই

বাংলাদেশের প্রায় এক কোটি মানুষ বিদেশে কাজ করছেন। তাদের মধ্যে একটি ক্ষুদ্রতম অংশ গর্ব করার মতো সম্মানজনক অবস্থানে রয়েছেন। বাকিদের প্রায় সবাই অমানবিক শ্রম দিয়ে নিজের পরমায়ু ক্ষয় করছেন। মাত্র কটি ডলার, পাউন্ড, ইউরো, রিঙ্গিত, রিয়াল, দিনার বা লিরার জন্য জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোকিত সময়কে বন্ধক রাখছেন অন্ধকারের কাছে।

পাশের বাড়ির কাছের ছেলেটি বিদেশ গিয়ে নিজের ভাগ্য বদলে ফেলেছে। বাড়িতে নতুন ঘর তুলেছে। পরিবারে বাড়তি রোশনাই এসেছে। তাই অন্যদেরও যেতে হবে বিদেশ। কত টাকা খরচ করে কত টাকা বেতনের চাকরিতে বিদেশ যাচ্ছেন তার কোনো হিসাব নেই। কোনো দালালের খপ্পরে পড়ে ধারকর্জ জমি বিক্রির টাকায় কী দুর্ভোগ কিনতে যাচ্ছেন তার কোনো হিসাব নেই।

রুটির বদলে বার্গার খেতে বিদেশ যাচ্ছেন। লুঙ্গি-গেঞ্জির বদলে প্যান্ট-শার্ট পরতে বিদেশ যাচ্ছেন। এখন নিজের গ্রামের মানুষের জমিতে, মাঠে কাজ করছেন। বিদেশ যাচ্ছেন ভিনদেশি মালিকের ফ্যাক্টরিতে, খামারে কাজ করতে। ভাষা জানেন না। কাজ বোঝেন না। যে পথ দিয়ে হাঁটছেন সে পথ, সে মাটি আপনার না। নিজের দেশের যে পাসপোর্ট নিয়ে বিদেশ গেছেন, যেটি আপনার জাতিসত্তার পরিচয় সেটি আটকে রাখছে মালিক। বেতন আটকে রাখছে। আপনার সুখ স্বাচ্ছন্দ্য আটকে রাখছে। আপনার চলার, বলার স্বাধীনতা নেই। ঘুরে বেড়ানোর স্বাধীনতা নেই। বাড়ি ফেরার স্বাধীনতা নেই। আপনি একালের আধুনিক ক্রীতদাস। পিঠে চাবুক হয়তো পড়ে না। অনেকের আবার তারচেয়েও বেশি কষ্ট ও গ্লানির জীবন বয়ে বেড়াতে হয়। এ জন্যই কি আমরা বিদেশ যাই? এই লাল সবুজ মানচিত্রের বাইরে আর কোথায় এমন সুখ?   

সাইপ্রাস থেকে ফোন করে মুকুল জানিয়েছেন, সেখানকার দালালচক্র আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এই দালালদের কারণে সাইপ্রাসের শ্রমবাজার নষ্ট হয়েছে। সম্প্রতি জাতীয় সংসদে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী জানালেন, বিশ্বের ৩৮টি দেশের বিভিন্ন কারাগারে ৯ হাজার ৬৪০ জন বাংলাদেশি বন্দী রয়েছেন। বিদেশ বিভূঁইয়ে টাকা রোজগার করতে গিয়ে অবৈধ হয়ে বা অপরাধ করে কারাগারে আটকে থাকছেন। দেখার কেউ নেই। কোর্টে পক্ষে কথা বলার কেউ নেই। কবে মুক্তি মিলবে, আদৌ দেশে ফেরা হবে কিনা কেউ জানে না। গত ১০ বছরে ২৫ হাজার বাংলাদেশি বিদেশে মারা গেছেন। বিদেশে কেউ অমরত্ব নিয়ে যায় না। যে যেখানেই থাকুক সময় হলে মৃত্যু তাকে আলিঙ্গন করবেই। কিন্তু পরিবার পরিজন ছাড়া নিঃসঙ্গ নিভৃত মৃত্যু কারও কাম্য নয়। কুয়েত থেকে ২০১৬ সালে লাশ হয়ে ফিরেছে প্রায় ২০০ বাংলাদেশি। দূতাবাসের কর্মকর্তারা বললেন, এসব মৃত্যুর একটি বড় কারণ সড়ক দুর্ঘটনা। সেখানে ৪০ শতাংশ নারী গাড়ি চালান। হাতে স্টিয়ারিং কানে মোবাইল। এক হাতে স্টিয়ারিং অন্যহাতে মোবাইলে গেমের বাটন। ডানে বামে সামনে পেছনে কিছুই দেখেন না। ফলে দুর্ঘটনা। বিদেশে লাশ হয়ে গেলে দুর্গতির শেষ থাকে না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে মরদেহ দেশে আনা অনেক ঝামেলা ঝক্কির। কোনো এয়ারলাইন্স ডেডবডি বহন করতে চায় না। সংশ্লিষ্ট দেশের আইনি ঝামেলা মিটিয়ে লাশ দেশে পাঠানোও অনেক কষ্টকর। লেবাননের শ্রমবাজারে বাংলাদেশিদের সংখ্যা সর্বাধিক। সেখান থেকেও দেশে লাশ পাঠানো অনেক কঠিন, জানালেন সে দেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত। দুবাই এয়ারপোর্টে ২৭ জানুয়ারি মধ্যরাতে দেখা গাজীপুরের ইমাম হোসেনের সঙ্গে (৩৮)। পৌনে চার লাখ টাকা খরচ করে লেবানন গেলেন। স্কুলের দফতরির চাকরি। বেতন ২৭ হাজার টাকা, যদি সত্যি হয়। সেখানে তাকে ৯-১০ ডলারে এক কেজি করলা কিনে খেতে হবে। পুঁইশাক, ডাঁটা, মিষ্টিকুমড়াও কিনতে হবে এমন দামে। বাংলাদেশি টাকায় ৭-৮শ’ টাকা কেজি। যেটা ঢাকায় ৩০-৪০ টাকায় পাওয়া যায়। খেয়ে পরে কত টাকা দেশে পাঠাতে পারবেন তিনি? কত বছরে পৌনে চার লাখ টাকা উঠে আসবে সে হিসাব নেই। 

ঢাকা শহরে একজন রিকশাচালকের আয় মাসে অন্তত ১৫ হাজার টাকা। ফুটপাথে যে পান সিগারেট বিক্রি করে তারও ১৫-২০ হাজার টাকা আয়। সদ্য বিদায়ী শীতে অলিতে গলিতে রাস্তার মোড়ে যে ছিন্নমূল নারীরা পিঠা বিক্রি করেছে তাদেরও প্রত্যেকের আয় দিনে পাঁচশ টাকার কম নয়। মাসে অন্তত ১৫ হাজার টাকা। তাহলে ধারকর্জ করে, ভিটেমাটি বিক্রি করে কেন বিদেশ যাচ্ছেন? মা বাবা স্ত্রী সন্তান প্রিয়জনের সান্নিধ্য ছেড়ে কেন যাবজ্জীবন কারাবাসে যেতে হবে। যদি বছর বছর ফিরতে না পারেন, যদি বিমান ভাড়ার টাকা জোগাতে প্রাণ ওষ্ঠাগত হয় তাহলে সেই বিদেশ যাত্রার কী প্রয়োজন? বিদেশ গিয়ে অচেনা অজানা মানুষের আবর্জনা, মলমূত্র পরিষ্কার করার চেয়ে নিজের দেশের জন্য কত কিছু করা যায়। দালালের হাতে পাসপোর্টের নামে নিজের জীবন তুলে দেওয়ার আগে একবার ভাবুন। প্রতিটি মানুষের টাকা প্রয়োজন। কিন্তু টাকার জন্য নিজের জীবন বিপন্ন করার কোনো মানে হয় না। দালালদের পাতা ফাঁদে পা দেওয়ার আগে নিজের বিচার-বুদ্ধি খাটান। কক্সবাজার টেকনাফে প্রতারকদের ট্রলার আসে। অল্প টাকায় মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা বলে শত শত যুবককে নিয়ে যাওয়া হয়। লোভে পড়ে পরিবারের সদস্যরাই ট্রলারে তুলে দিয়ে আসে স্বজনদের। সেসব যুবকের আর মালয়েশিয়া যাওয়া হয় না। থাইল্যান্ডের জঙ্গলে আটকে লাখ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায় করা হয় পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে। অনেককে মেরে ফেলে দেওয়া হয় সাগরে কিংবা জঙ্গলে। তারপরও আদায় করা হয় মুক্তিপণ। দীর্ঘদিন ধরে এমন প্রতারণা চলে আসছে। তবুও নির্বোধদের হুঁশ হয় না।       

সরকারেরও টাকা দরকার। বৈদেশিক মুদ্রার জন্য সরকার বিদেশে শ্রমশক্তি রপ্তানিতে উদগ্রীব। বস্ত্র বালিকাদের ঘাম ঝরানো শ্রম আর প্রবাসী শ্রমিকদের কষ্টের টাকায় গড়ে উঠেছে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। প্রায় এক কোটি মানুষ যে পরিমাণ টাকা দেশে আনছে ১০ লাখ প্রবাসী যদি সে পরিমাণ টাকা আনতে পারত তাহলে কতই না ভালো হতো। একজন অদক্ষ শ্রমিকের চেয়ে প্রযুক্তিজ্ঞানসম্পন্ন একজন দক্ষ পেশাজীবী নিঃসন্দেহে অনেকগুণ বেশি উপার্জন করবেন। তিনি দেশে থাকলে যেমন দেশ উপকৃত হবে তেমনি বিদেশেও সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করবেন। আমরা চাই সেই পেশাজীবী যারা প্রবাসী হলেও দেশের পতাকার মর্যাদা উন্নীত করবেন। যাদের সামর্থ্য নিয়ে গর্ব করবে দেশ।  বাংলাদেশের হাজার হাজার তরুণ বিদেশে পড়তে যাচ্ছেন। এই মেধাবী তরুণরা পড়া শেষে নিজেদের মেধা ও প্রজ্ঞা দিয়ে বিভিন্ন দেশে গুরুত্বপূর্ণ খাতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তাদের কেউ কেউ দেশে ফিরে আসছেন। অনেকেই বিশ্ববাসীর সেবায় নিয়োজিত থাকছেন। সেটা দেশের জন্য গর্ব ও গৌরবের। তাদের একজন যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করবেন, দেশে পাঠাবেন সেখানে অদক্ষ অশিক্ষিত একজন শ্রমিক বিদেশ গিয়ে তার এক-দশমাংশও আয় করতে পারবেন না। নিজের যাওয়ার খরচও উঠাতে পারবেন না। উপরন্তু বেশি টাকা কামাতে গিয়ে অবৈধ হয়ে পড়বেন। টাকা আয়ের ধান্ধায় অনেক অপকর্মে জড়িয়ে পড়বেন। দেশের বদনাম করবেন। কুয়েতের শ্রমবাজারটা আমাদের শ্রমিকদের অপকর্মের কারণেই বন্ধ হয়ে গেল।

বাংলাদেশের লাখো তরুণ আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে দেশে বসেই বিদেশের কাজ করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছেন। এটি একটি স্বাধীন মর্যাদার পেশা। তারুণ্য আজ কত কিছু করে উপার্জন করছে। নিজেরা একটু উদ্যোগী, উদ্যমী হলে বিদেশ গিয়ে জীবন তুচ্ছ করে ক্রীতদাসের ভূমিকায় নামতে হয় না। সম্প্রতি লেবানন, কুয়েত গিয়ে আমাদের শ্রমিকদের এমন কষ্টের দিনলিপি দেখে এসেছি। প্রবাসীদের মধ্যে একটা ছোট অংশ আছে কাজের বাইরেও নানারকম ধান্ধায় জড়িয়ে পড়েছে। তারা ভিসার দালালি করে। রাজনীতির নামে দলাদলি করে কমিউনিটিতে অপকর্ম করে। তাদের বিরুদ্ধে প্রবাসীদের অনেক অভিযোগ। আমাদের ১৬ কোটি মানুষের দেশের প্রায় ১ কোটি লোক বিদেশে কাজ করে। এরমধ্যে ৮৪ লাখ বৈধ, ১৬ লাখ অবৈধভাবে। প্রতি ১৬ জনে একজন বিদেশে আছে। মোট জনসংখ্যার অর্ধেক নারী বাদ দিলে প্রতি আটজনে একজন বিদেশে আছে। শিশু ও বয়স্ক অর্ধেক বাদ দিলে প্রতি চারজনের মধ্যে একজন বিদেশে। এরচেয়ে বেশি শ্রমিক আমরা কখনোই পাঠাতে পারব না। তাই যাদের পাঠাচ্ছি দক্ষ শ্রমিক হিসেবে পাঠাতে হবে।

হেলাফেলা অনেক হয়েছে। এবার অদক্ষ, অশিক্ষিত শ্রমিক বিদেশে পাঠানো বন্ধ করতে হবে। কাজের দক্ষতা ছাড়া কোনো লোককে বিদেশ পাঠানো যাবে না। অকাজের লোকদের বিদেশ পাঠিয়ে বেশিদূর এগোতে পারবে না দেশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরে মধ্যপ্রাচ্যসহ সাত দেশ থেকেই রেমিট্যান্স কমেছে ৭১ কোটি ডলার বা ৫ হাজার ৬৮০ কোটি টাকা। সুতরাং, বিদেশে কারা যাচ্ছেন, কত বেতনে কী কাজে যাচ্ছেন সবকিছু নতুন করে মনিটর করতে হবে। শুধু সংখ্যা বাড়িয়ে কোনো সুফল পাওয়া যাবে না। বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বদলে দিতে পরিকল্পিতভাবে কাজ করতে হবে। বিদেশে আমরা বেড়াতে যাব। ঘুরতে যাব। মুটে-মজুরের কাজ করার জন্য এখন আর বিদেশ যাওয়ার কোনো দরকার নেই। বাংলাদেশেও এখন প্রায় দুই লাখ বিদেশি কাজ করছে। বদলে যাওয়া বাংলাদেশের মানুষকে নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে সরকারকে। রাজধানীর গৃহবধূরা এখন গৃহকর্মী পাচ্ছেন না। হয়তো অদূর ভবিষ্যতে ফিলিপাইন কিংবা অন্য কোনো দেশ থেকে গৃহকর্মী আনতে হবে আমাদের। বরেণ্য অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ সম্প্রতি তার একটি নতুন বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে আক্ষেপ করে বলেন, ‘আমাদের দেশের লাখ লাখ মানুষ বিদেশ চলে যাচ্ছেন। কেউ কেউ যাচ্ছেন চিরদিনের জন্য। কোনো মানুষের মধ্যে যদি আলো থাকে তাহলে তিনি দেশ ত্যাগ করতে পারেন না। প্রতিটি মানুষের আত্মার আনন্দ হচ্ছে তার মাতৃভূমি।’ এই প্রিয় মাতৃভূমি ছেড়ে কেন বিদেশ যাবেন? আপনারা বিদেশ গিয়ে অন্যের জঞ্জাল সাফ করলে আমাদের বাংলাদেশের জঞ্জাল সরাবে কে? কাদের নিয়ে আমরা গড়ব মধ্যম আয়ের স্বনির্ভর বাংলাদেশ?

     লেখক : সাংবাদিক

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি

৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর
গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড
২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল
লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের
ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের
মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ
জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের
লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি
সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ
মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন
ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা