শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০১৭

বিদেশ কেন যাই

শিমুল মাহমুদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশ কেন যাই

বাংলাদেশের প্রায় এক কোটি মানুষ বিদেশে কাজ করছেন। তাদের মধ্যে একটি ক্ষুদ্রতম অংশ গর্ব করার মতো সম্মানজনক অবস্থানে রয়েছেন। বাকিদের প্রায় সবাই অমানবিক শ্রম দিয়ে নিজের পরমায়ু ক্ষয় করছেন। মাত্র কটি ডলার, পাউন্ড, ইউরো, রিঙ্গিত, রিয়াল, দিনার বা লিরার জন্য জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোকিত সময়কে বন্ধক রাখছেন অন্ধকারের কাছে।

পাশের বাড়ির কাছের ছেলেটি বিদেশ গিয়ে নিজের ভাগ্য বদলে ফেলেছে। বাড়িতে নতুন ঘর তুলেছে। পরিবারে বাড়তি রোশনাই এসেছে। তাই অন্যদেরও যেতে হবে বিদেশ। কত টাকা খরচ করে কত টাকা বেতনের চাকরিতে বিদেশ যাচ্ছেন তার কোনো হিসাব নেই। কোনো দালালের খপ্পরে পড়ে ধারকর্জ জমি বিক্রির টাকায় কী দুর্ভোগ কিনতে যাচ্ছেন তার কোনো হিসাব নেই।

রুটির বদলে বার্গার খেতে বিদেশ যাচ্ছেন। লুঙ্গি-গেঞ্জির বদলে প্যান্ট-শার্ট পরতে বিদেশ যাচ্ছেন। এখন নিজের গ্রামের মানুষের জমিতে, মাঠে কাজ করছেন। বিদেশ যাচ্ছেন ভিনদেশি মালিকের ফ্যাক্টরিতে, খামারে কাজ করতে। ভাষা জানেন না। কাজ বোঝেন না। যে পথ দিয়ে হাঁটছেন সে পথ, সে মাটি আপনার না। নিজের দেশের যে পাসপোর্ট নিয়ে বিদেশ গেছেন, যেটি আপনার জাতিসত্তার পরিচয় সেটি আটকে রাখছে মালিক। বেতন আটকে রাখছে। আপনার সুখ স্বাচ্ছন্দ্য আটকে রাখছে। আপনার চলার, বলার স্বাধীনতা নেই। ঘুরে বেড়ানোর স্বাধীনতা নেই। বাড়ি ফেরার স্বাধীনতা নেই। আপনি একালের আধুনিক ক্রীতদাস। পিঠে চাবুক হয়তো পড়ে না। অনেকের আবার তারচেয়েও বেশি কষ্ট ও গ্লানির জীবন বয়ে বেড়াতে হয়। এ জন্যই কি আমরা বিদেশ যাই? এই লাল সবুজ মানচিত্রের বাইরে আর কোথায় এমন সুখ?   

সাইপ্রাস থেকে ফোন করে মুকুল জানিয়েছেন, সেখানকার দালালচক্র আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এই দালালদের কারণে সাইপ্রাসের শ্রমবাজার নষ্ট হয়েছে। সম্প্রতি জাতীয় সংসদে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী জানালেন, বিশ্বের ৩৮টি দেশের বিভিন্ন কারাগারে ৯ হাজার ৬৪০ জন বাংলাদেশি বন্দী রয়েছেন। বিদেশ বিভূঁইয়ে টাকা রোজগার করতে গিয়ে অবৈধ হয়ে বা অপরাধ করে কারাগারে আটকে থাকছেন। দেখার কেউ নেই। কোর্টে পক্ষে কথা বলার কেউ নেই। কবে মুক্তি মিলবে, আদৌ দেশে ফেরা হবে কিনা কেউ জানে না। গত ১০ বছরে ২৫ হাজার বাংলাদেশি বিদেশে মারা গেছেন। বিদেশে কেউ অমরত্ব নিয়ে যায় না। যে যেখানেই থাকুক সময় হলে মৃত্যু তাকে আলিঙ্গন করবেই। কিন্তু পরিবার পরিজন ছাড়া নিঃসঙ্গ নিভৃত মৃত্যু কারও কাম্য নয়। কুয়েত থেকে ২০১৬ সালে লাশ হয়ে ফিরেছে প্রায় ২০০ বাংলাদেশি। দূতাবাসের কর্মকর্তারা বললেন, এসব মৃত্যুর একটি বড় কারণ সড়ক দুর্ঘটনা। সেখানে ৪০ শতাংশ নারী গাড়ি চালান। হাতে স্টিয়ারিং কানে মোবাইল। এক হাতে স্টিয়ারিং অন্যহাতে মোবাইলে গেমের বাটন। ডানে বামে সামনে পেছনে কিছুই দেখেন না। ফলে দুর্ঘটনা। বিদেশে লাশ হয়ে গেলে দুর্গতির শেষ থাকে না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে মরদেহ দেশে আনা অনেক ঝামেলা ঝক্কির। কোনো এয়ারলাইন্স ডেডবডি বহন করতে চায় না। সংশ্লিষ্ট দেশের আইনি ঝামেলা মিটিয়ে লাশ দেশে পাঠানোও অনেক কষ্টকর। লেবাননের শ্রমবাজারে বাংলাদেশিদের সংখ্যা সর্বাধিক। সেখান থেকেও দেশে লাশ পাঠানো অনেক কঠিন, জানালেন সে দেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত। দুবাই এয়ারপোর্টে ২৭ জানুয়ারি মধ্যরাতে দেখা গাজীপুরের ইমাম হোসেনের সঙ্গে (৩৮)। পৌনে চার লাখ টাকা খরচ করে লেবানন গেলেন। স্কুলের দফতরির চাকরি। বেতন ২৭ হাজার টাকা, যদি সত্যি হয়। সেখানে তাকে ৯-১০ ডলারে এক কেজি করলা কিনে খেতে হবে। পুঁইশাক, ডাঁটা, মিষ্টিকুমড়াও কিনতে হবে এমন দামে। বাংলাদেশি টাকায় ৭-৮শ’ টাকা কেজি। যেটা ঢাকায় ৩০-৪০ টাকায় পাওয়া যায়। খেয়ে পরে কত টাকা দেশে পাঠাতে পারবেন তিনি? কত বছরে পৌনে চার লাখ টাকা উঠে আসবে সে হিসাব নেই। 

ঢাকা শহরে একজন রিকশাচালকের আয় মাসে অন্তত ১৫ হাজার টাকা। ফুটপাথে যে পান সিগারেট বিক্রি করে তারও ১৫-২০ হাজার টাকা আয়। সদ্য বিদায়ী শীতে অলিতে গলিতে রাস্তার মোড়ে যে ছিন্নমূল নারীরা পিঠা বিক্রি করেছে তাদেরও প্রত্যেকের আয় দিনে পাঁচশ টাকার কম নয়। মাসে অন্তত ১৫ হাজার টাকা। তাহলে ধারকর্জ করে, ভিটেমাটি বিক্রি করে কেন বিদেশ যাচ্ছেন? মা বাবা স্ত্রী সন্তান প্রিয়জনের সান্নিধ্য ছেড়ে কেন যাবজ্জীবন কারাবাসে যেতে হবে। যদি বছর বছর ফিরতে না পারেন, যদি বিমান ভাড়ার টাকা জোগাতে প্রাণ ওষ্ঠাগত হয় তাহলে সেই বিদেশ যাত্রার কী প্রয়োজন? বিদেশ গিয়ে অচেনা অজানা মানুষের আবর্জনা, মলমূত্র পরিষ্কার করার চেয়ে নিজের দেশের জন্য কত কিছু করা যায়। দালালের হাতে পাসপোর্টের নামে নিজের জীবন তুলে দেওয়ার আগে একবার ভাবুন। প্রতিটি মানুষের টাকা প্রয়োজন। কিন্তু টাকার জন্য নিজের জীবন বিপন্ন করার কোনো মানে হয় না। দালালদের পাতা ফাঁদে পা দেওয়ার আগে নিজের বিচার-বুদ্ধি খাটান। কক্সবাজার টেকনাফে প্রতারকদের ট্রলার আসে। অল্প টাকায় মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা বলে শত শত যুবককে নিয়ে যাওয়া হয়। লোভে পড়ে পরিবারের সদস্যরাই ট্রলারে তুলে দিয়ে আসে স্বজনদের। সেসব যুবকের আর মালয়েশিয়া যাওয়া হয় না। থাইল্যান্ডের জঙ্গলে আটকে লাখ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায় করা হয় পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে। অনেককে মেরে ফেলে দেওয়া হয় সাগরে কিংবা জঙ্গলে। তারপরও আদায় করা হয় মুক্তিপণ। দীর্ঘদিন ধরে এমন প্রতারণা চলে আসছে। তবুও নির্বোধদের হুঁশ হয় না।       

সরকারেরও টাকা দরকার। বৈদেশিক মুদ্রার জন্য সরকার বিদেশে শ্রমশক্তি রপ্তানিতে উদগ্রীব। বস্ত্র বালিকাদের ঘাম ঝরানো শ্রম আর প্রবাসী শ্রমিকদের কষ্টের টাকায় গড়ে উঠেছে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। প্রায় এক কোটি মানুষ যে পরিমাণ টাকা দেশে আনছে ১০ লাখ প্রবাসী যদি সে পরিমাণ টাকা আনতে পারত তাহলে কতই না ভালো হতো। একজন অদক্ষ শ্রমিকের চেয়ে প্রযুক্তিজ্ঞানসম্পন্ন একজন দক্ষ পেশাজীবী নিঃসন্দেহে অনেকগুণ বেশি উপার্জন করবেন। তিনি দেশে থাকলে যেমন দেশ উপকৃত হবে তেমনি বিদেশেও সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করবেন। আমরা চাই সেই পেশাজীবী যারা প্রবাসী হলেও দেশের পতাকার মর্যাদা উন্নীত করবেন। যাদের সামর্থ্য নিয়ে গর্ব করবে দেশ।  বাংলাদেশের হাজার হাজার তরুণ বিদেশে পড়তে যাচ্ছেন। এই মেধাবী তরুণরা পড়া শেষে নিজেদের মেধা ও প্রজ্ঞা দিয়ে বিভিন্ন দেশে গুরুত্বপূর্ণ খাতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তাদের কেউ কেউ দেশে ফিরে আসছেন। অনেকেই বিশ্ববাসীর সেবায় নিয়োজিত থাকছেন। সেটা দেশের জন্য গর্ব ও গৌরবের। তাদের একজন যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করবেন, দেশে পাঠাবেন সেখানে অদক্ষ অশিক্ষিত একজন শ্রমিক বিদেশ গিয়ে তার এক-দশমাংশও আয় করতে পারবেন না। নিজের যাওয়ার খরচও উঠাতে পারবেন না। উপরন্তু বেশি টাকা কামাতে গিয়ে অবৈধ হয়ে পড়বেন। টাকা আয়ের ধান্ধায় অনেক অপকর্মে জড়িয়ে পড়বেন। দেশের বদনাম করবেন। কুয়েতের শ্রমবাজারটা আমাদের শ্রমিকদের অপকর্মের কারণেই বন্ধ হয়ে গেল।

বাংলাদেশের লাখো তরুণ আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে দেশে বসেই বিদেশের কাজ করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছেন। এটি একটি স্বাধীন মর্যাদার পেশা। তারুণ্য আজ কত কিছু করে উপার্জন করছে। নিজেরা একটু উদ্যোগী, উদ্যমী হলে বিদেশ গিয়ে জীবন তুচ্ছ করে ক্রীতদাসের ভূমিকায় নামতে হয় না। সম্প্রতি লেবানন, কুয়েত গিয়ে আমাদের শ্রমিকদের এমন কষ্টের দিনলিপি দেখে এসেছি। প্রবাসীদের মধ্যে একটা ছোট অংশ আছে কাজের বাইরেও নানারকম ধান্ধায় জড়িয়ে পড়েছে। তারা ভিসার দালালি করে। রাজনীতির নামে দলাদলি করে কমিউনিটিতে অপকর্ম করে। তাদের বিরুদ্ধে প্রবাসীদের অনেক অভিযোগ। আমাদের ১৬ কোটি মানুষের দেশের প্রায় ১ কোটি লোক বিদেশে কাজ করে। এরমধ্যে ৮৪ লাখ বৈধ, ১৬ লাখ অবৈধভাবে। প্রতি ১৬ জনে একজন বিদেশে আছে। মোট জনসংখ্যার অর্ধেক নারী বাদ দিলে প্রতি আটজনে একজন বিদেশে আছে। শিশু ও বয়স্ক অর্ধেক বাদ দিলে প্রতি চারজনের মধ্যে একজন বিদেশে। এরচেয়ে বেশি শ্রমিক আমরা কখনোই পাঠাতে পারব না। তাই যাদের পাঠাচ্ছি দক্ষ শ্রমিক হিসেবে পাঠাতে হবে।

হেলাফেলা অনেক হয়েছে। এবার অদক্ষ, অশিক্ষিত শ্রমিক বিদেশে পাঠানো বন্ধ করতে হবে। কাজের দক্ষতা ছাড়া কোনো লোককে বিদেশ পাঠানো যাবে না। অকাজের লোকদের বিদেশ পাঠিয়ে বেশিদূর এগোতে পারবে না দেশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরে মধ্যপ্রাচ্যসহ সাত দেশ থেকেই রেমিট্যান্স কমেছে ৭১ কোটি ডলার বা ৫ হাজার ৬৮০ কোটি টাকা। সুতরাং, বিদেশে কারা যাচ্ছেন, কত বেতনে কী কাজে যাচ্ছেন সবকিছু নতুন করে মনিটর করতে হবে। শুধু সংখ্যা বাড়িয়ে কোনো সুফল পাওয়া যাবে না। বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বদলে দিতে পরিকল্পিতভাবে কাজ করতে হবে। বিদেশে আমরা বেড়াতে যাব। ঘুরতে যাব। মুটে-মজুরের কাজ করার জন্য এখন আর বিদেশ যাওয়ার কোনো দরকার নেই। বাংলাদেশেও এখন প্রায় দুই লাখ বিদেশি কাজ করছে। বদলে যাওয়া বাংলাদেশের মানুষকে নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে সরকারকে। রাজধানীর গৃহবধূরা এখন গৃহকর্মী পাচ্ছেন না। হয়তো অদূর ভবিষ্যতে ফিলিপাইন কিংবা অন্য কোনো দেশ থেকে গৃহকর্মী আনতে হবে আমাদের। বরেণ্য অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ সম্প্রতি তার একটি নতুন বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে আক্ষেপ করে বলেন, ‘আমাদের দেশের লাখ লাখ মানুষ বিদেশ চলে যাচ্ছেন। কেউ কেউ যাচ্ছেন চিরদিনের জন্য। কোনো মানুষের মধ্যে যদি আলো থাকে তাহলে তিনি দেশ ত্যাগ করতে পারেন না। প্রতিটি মানুষের আত্মার আনন্দ হচ্ছে তার মাতৃভূমি।’ এই প্রিয় মাতৃভূমি ছেড়ে কেন বিদেশ যাবেন? আপনারা বিদেশ গিয়ে অন্যের জঞ্জাল সাফ করলে আমাদের বাংলাদেশের জঞ্জাল সরাবে কে? কাদের নিয়ে আমরা গড়ব মধ্যম আয়ের স্বনির্ভর বাংলাদেশ?

     লেখক : সাংবাদিক

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৪৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা