শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০১৭

ধর্মতত্ত্ব

সুখ বিলিয়ে দুঃখ কুড়োনোই মুসলমানের দায়িত্ব

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সুখ বিলিয়ে দুঃখ কুড়োনোই মুসলমানের দায়িত্ব

‘সবার সুখে হাসব আমি/কাঁদব সবার দুঃখে। নিজের খাবার বিলিয়ে দেব/অনাহারির মুখে। আমার বাড়ির ফুল-বাগিচায়/ফুল সকলের হবে।/আমার ঘরে মাটির প্রদীপ/আলোক দিবে সবে।/আমার বাড়ি বাজবে বাঁশি/সবার বাড়ির সুর/আমার বাড়ি সবার বাড়ি/রইবে না ক দূর।’ (সবার সুখে, জসীমউদ্দীন)।

ইসলাম কাকে বলে বা ইসলামের সংজ্ঞা কী- কেউ যদি আমাকে এ প্রশ্ন করে তবে আমি আকাইদ শাস্ত্রের জটিল জটিল প্রামাণ্য সংজ্ঞা বলব না। বলব না শাব্দিক বিশ্লেষণ কিংবা তুলে ধরব না ইমান ও ইসলাম নিয়ে মতবিরোধের ফিরিস্তি। শুধু পল্লী কবির ‘সবার সুখে’ ছড়াটি শুনিয়ে দেব। যেটি পড়েছিলাম শৈশবে। যা থেকে এখনো মমতাময়ী মায়ের ঘ্রাণ ভেসে আসে। যাতে মিশে আছে বাবার বকুনি। মাস্টার মশাইয়ের শাসন। ছোটবেলায় পড়া এ ছড়াটি এখনো হৃদয়ে দোলা দেয়। আকাইদ ও কালাম শাস্ত্রের সূক্ষ্ম-জটিল আলোচনার পরও যখন আমি বুঝতে পারি না ইসলাম কাকে বলে তখন আমি মনের পাঠশালায় ছোট্ট শিশু হয়ে বসে যাই মায়ের কাছে। মমতাময়ী মাকে কল্পনা করি স্বর্গের কোনো অপ্সরীর সঙ্গে। শুভ্র শাড়ি আর নূরানী চেহারা নিয়ে মা আমার সামনে বসে আছেন। হুরদের চেয়েও লক্ষ্য গুণ সুন্দর চোখ আমার মায়ের। সেই চোখ থেকে মায়া ঠিকরে পড়ছে। চোখের মায়া আমার সমস্ত শরীর ধুয়ে দিচ্ছে। ধুয়ে দিচ্ছে সব দুঃখ-কষ্ট। মায়া মায়া চোখে মা আমার দিকে তাকিয়ে  বলছেন- বাবা সেলিম! কী সমস্যা তোর? মাকে বল।  মা! ইসলাম কাকে বলে? আকাইদের এতো কঠিন কঠিন আলোচনা মাথায় ঢোকে না তোমার খোকার।

বাবা সেলিম! তোকে তো ছোটবেলায়ই ইসলাম শিখিয়েছিলাম। দুনিয়ার রঙে ডুবে তুই হয়তো ভুলে গেছিস। ভুলে যাওয়াতে ভালোই হলো। আমি আবার আমার খোকাকে পেলাম আমার ছাত্র হিসেবে। তাহলে শোন! ইসলাম হলো- ‘সবার সুখে হাসব আমি/কাঁদব সবার দুঃখে।/নিজের খাবার বিলিয়ে দেব/অনাহারির মুখে...।’

হ্যাঁ! মা। তুমি ঠিকই বলেছ। পবিত্র কোরআন এবং রসুল (সা.)-এর জীবনী পর্যালোচনা করে ইসলামকে এমনই মনে হয়েছে। কোরআনের প্রতিটি আয়াত এবং রসুল (সা.)-এর প্রতিটি পদক্ষেপ ‘পরের সুখে হাসা আর তাদের দুঃখের কাঁদার’ কথাই বলেছে। কিন্তু মা! আজকের বিশ্ব মুসলমান তো পরের সুখে হাসছে না। কাঁদছে না অন্যের দুঃখেও।

তোর কথা যদি সত্যিই হয়ে থাকে, তবে হলফ করে বলতে পারি তোদের পৃথিবীতে এখন কোনো মুসলমানই নেই। তুই কি ইকবালের সেই কবিতাটি পড়িসনি... উর্দুটা মনে পড়ছে না। অনুবাদ শোন- ‘খুব তো বলছ, পৃথিবী থেকে মুসলমান বিদায় নিচ্ছে। আমি জিজ্ঞেস করি, আসলেই কি কোনো মুসলমান এ পৃথিবীতে বেঁচে আছে? খ্রিস্টানি পোশাক আর হিন্দুয়ানি সংস্কৃতির ধারক মুসলমান, তোমাকে দেখে ইহুদিরও শরম পায়। মুখ লুকায় লজ্জা ও ঘৃণায়। তুমি সৈয়দ, মির্জা কিংবা পাঠান বলে নিজেকে পরিচয় দাও। কিন্তু পরিচয় কি দিতে পারবে খাঁটি মুসলমান বলে?’ বাবা! তোরা কত পরিচয়ে নিজেদের পরিচয় দিস। অমুক মাজহাব, তমুক পীর, ওই দল, সেই বংশ কিন্তু কই কখনো তো নিজেকে খাঁটি মুসলমান বলে পরিচয় দিতে পারিস না। অথচ কোরআন বলছে- খোদার কাছে সেই মানুষটিই শ্রেষ্ঠ, যার কথা হবে- ‘ইন্নানি মিনাল মুসলিমিন। আমি তো কথায় ও কাজে সত্যবাদী মুসলমানদের অন্তর্ভুক্ত।’

মা! সত্যিই আমরা মেকি মুসলমান হয়ে আছি। ইসলামের শিক্ষা যেখানে সবার সুখে সুখী হওয়ার কথা, আমরা সেখানে নিজের সুখে সুখী ভাবছি। নিজের দুঃখকে বড় করে দেখছি। আমাদের মাঝে আজ আমিত্বের ব্যাধি মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়ছে। দুনিয়ার সব মানুষ মরে গেলেও আমাদের কষ্ট হয় না। কিন্তু নিজের কনে আঙ্গুলে সামান্য চোট লাগলে আমরা অস্থির হয়ে পড়ি। এটা কি ইসলামের শিক্ষা মা?

কেন রে সেলিম? তুই কি মুসলিম শরিফের ওই হাদিসটি পড়িসনি? ‘পৃথিবীর সব মুসলমান একটি শরীরের মতো। শরীরের এক অংশের সুখে যেমন পুরো শরীর আনন্দে নেচে ওঠে তেমনি একজন মুসলমানের সুখে বিশ্ব মুসলমান হাসবে। আবার শরীরের কোনো অংশে ব্যথা পেলে যেমন পুরো শরীর-মন ব্যথায় কাতর হয়, তেমনি কোনো মুসলমান দুঃখ পেলে পুরো বিশ্বের মুসলমান কেঁদে ওঠবে। নবীজীর এই কথা যদি তোরা জীবনে ধারণ করতে না পারিস তবে যত বড় পাগড়ি আর মেসওয়াকই তোরা হাতে নিস না কেন, নবীজীর প্রেমিক উম্মত হতে পারবি না। প্রেমিক উম্মত তো তারাই যারা আরেক উম্মতের সুখের জন্য, মুক্তির জন্য কাঁদবে। নিজের সব বিলিয়ে দেবে। এমনকি নিজের জীবন, সন্তান-সন্ততিও বিলিয়ে দেবে। তোরাই তো ওয়াজ করে বলিস, উম্মতে মুহাম্মাদীর মুক্তির জন্য আবু বকর, ওমর ওসমান, আলী-ফাতেমা তাদের জীবনের সব নেকি বিলিয়ে দিয়েছেন। এতেও নাকি নবীর মনে প্রশান্তি আসেনি। তখন মা ফাতেমা হাসান-হোসাইনকে উম্মতের নাজাতের জন্য কোরবানি করার মানত করেন। সে ধারাবাহিকতায়-ই তো ঘটেছে কারবালার অমর ইতিহাস। এটাও তো ইসলাম। এটাই তো পরের সুখে নিজেকে বিলিয়ে দেওয়ার সবচেয়ে ভালো উদাহরণ। তোরা ভুলে গেছিস সেই কারবালার শিক্ষাও। তাই তো তোদের মাঝে এজিদি ক্ষমতালিপ্সা ঝেঁকে বসেছে। তোরা ভুলে গেছিস অন্যের কথা। পরে আছিস নিজেকে নিয়ে। তাই তোদের ধ্বংস ছাড়া আমি আর কিছু দেখছি না। মহান মাবুদ যদি তার প্রতিশ্রুত মাহদিকে পাঠিয়ে তোদের রক্ষা করেন তবেই মুক্তি মিলবে তোদের। নতুবা ধ্বংসের অতল গহ্বর থেকে তোদের টেনে তোলার মতো কোনো সম্ভাবনাই দেখছি না। হে আল্লাহ আমাদের ইমানি শক্তি দান করুন।

লেখক : বিশিষ্ট মুফাসসিরে কোরআন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব

www.selimazadi.com

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মামলায় হাজিরা দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মারধরের অভিযোগ
মামলায় হাজিরা দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মারধরের অভিযোগ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের : খন্দকার মোশাররফ
জুলাই সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের : খন্দকার মোশাররফ

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাঞ্ছারামপুরে ৪ কেজি গাঁজাসহ তিন নারী গ্রেফতার
বাঞ্ছারামপুরে ৪ কেজি গাঁজাসহ তিন নারী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭০৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭০৩ মামলা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লাঞ্চ বিরতি থেকে ফিরে ২ উইকেট হারল আয়ারল্যান্ড
লাঞ্চ বিরতি থেকে ফিরে ২ উইকেট হারল আয়ারল্যান্ড

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুকসুদপুরে টেইলারিং অ্যান্ড ড্রেস মেকিং প্রশিক্ষণ উদ্বোধন
মুকসুদপুরে টেইলারিং অ্যান্ড ড্রেস মেকিং প্রশিক্ষণ উদ্বোধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে ৮ বিভাগের খেলায় এগিয়ে রাজশাহী
আমিরাতে ৮ বিভাগের খেলায় এগিয়ে রাজশাহী

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষমতায় গেলে নারীদের সম্মানিত করবে জামায়াত : ডা. শফিকুর রহমান
ক্ষমতায় গেলে নারীদের সম্মানিত করবে জামায়াত : ডা. শফিকুর রহমান

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোরে ছাত্রী অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় শিক্ষকের যাবজ্জীবন
নাটোরে ছাত্রী অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় শিক্ষকের যাবজ্জীবন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লাল কেল্লা তিন দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
লাল কেল্লা তিন দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রকারী সবাই বিচারের আওতায় আসবে: ভুটানে মোদী
ষড়যন্ত্রকারী সবাই বিচারের আওতায় আসবে: ভুটানে মোদী

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লাখো মুসল্লির ‘আমিন আমিন’ ধ্বনিতে শেষ হলো কেরানীগঞ্জে তাবলীগের জোড়
লাখো মুসল্লির ‘আমিন আমিন’ ধ্বনিতে শেষ হলো কেরানীগঞ্জে তাবলীগের জোড়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হাটহাজারীতে ডোবায় হাত-পা বাধা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
হাটহাজারীতে ডোবায় হাত-পা বাধা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার তাজমহল ঘিরে বহুতল নিরাপত্তা বলয়
এবার তাজমহল ঘিরে বহুতল নিরাপত্তা বলয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানক্ষেতে ইঁদুর নিধনের বৈদ্যুতিক ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ২ ছাত্রের মৃত্যু
ধানক্ষেতে ইঁদুর নিধনের বৈদ্যুতিক ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ২ ছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের যে এলাকায় দুই দিন ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
দেশের যে এলাকায় দুই দিন ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন
সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোন ব্যবহার: মেয়েকে কেন প্রতিশ্রুতি দিলেন হলিউড অভিনেতা
ফোন ব্যবহার: মেয়েকে কেন প্রতিশ্রুতি দিলেন হলিউড অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত ভ্রমণে সতর্কতা জারি যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের
ভারত ভ্রমণে সতর্কতা জারি যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ
সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়