শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০১৭

সম্ভাবনা যেন ‘সম্ভব না’ না হয়

আনোয়ার সাদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সম্ভাবনা যেন ‘সম্ভব না’ না হয়

লোকটির সঙ্গে আমার দেখা হয় শ্রীরামপুরের হাটে। এটি নরসিংদীর একটি হাট। সপ্তাহে দুদিন বসে। সবই পাওয়া যায়। সবজি থেকে শুরু করে জিলাপি পর্যন্ত। লোকটি এসেছে লুঙ্গি বিক্রি করতে। বসে আছে ইটের ওপর খড়কুটো বিছিয়ে। আমি দরদাম করলাম। বেশ কিছু কথা হলো। একপর্যায়ে লোকটা বলল, আমাদের নবীও ব্যবসা করেছেন। আমার ছোট ব্যবসা, তাই পথে বিক্রি করি। হেলা কইরা দাম কম বইলেন না স্যার। ফেরার পথে অনেক ভেবেছি। তার মনে কোথাও কী কিছুটা হীনমন্যতা আছে? না হলে এমন কথা কেন? লোকটা সপ্তাহে চারটা লুঙ্গি বানাতে পারে, তাই হাটে বিক্রি করতে এসেছে। যদি সে তৈরি পোশাক কারখানার মালিক হতো, তাহলে হাজার হাজার পিস রপ্তানি করত। এসি রুমে বসে থাকত। কিন্তু মূল বিষয় একটাই। পণ্য তৈরি করা, বিক্রি করা। মানে ব্যবসা করা। তাহলে কাজটিকে ছোট করে দেখার উপায় নেই। কিন্তু তারপরও ব্যবসা করার প্রতি কারও কারও কী কিছুটা বিরূপ মানসিকতা কাজ করে। করে হয়তো। তা না হলে অনেক মানুষ কেন বেকার হয়? সুযোগ থাকার পরও কিছু না করে কেন বাপের হোটেলে খায় দায়? ফারুক প্রধানের গল্পটা বলি। প্রবাসে ছিলেন। ফিরে বাইপাস সার্জারি হয়েছে ল্যাবএইড হাসপাতালে। শরীর তার মনকে দমাতে পারেনি। একটা ছাগলের ফার্ম করছেন। শেড বানিয়েছেন ২০ লাখ টাকা খরচ করে। দেড়শ ছাগল রাখার মতো শেড। সামনেই মাঠ। সকাল-সন্ধ্যা ছাগলগুলো চরে বেড়ায়। ফার্মে আছে হাইব্রিড লিনিয়ার ঘাস। ছাগল বছরে দুইবার বাচ্চা দেয়। কখনো তিনটা কখনো দুইটা। গড়ে দুইটা বাচ্চা হলে একটা ছাগল বেড়ে বছর শেষে পাঁচটি ছাগল হয়ে যায়। লাভজনক ব্যবসা। মুশকিল হলো, ফার্ম চালানোর লোক পাচ্ছেন না তিনি। পরিচিতদের মধ্যে বেতন দিয়েও কর্মঠ লোক না পেয়ে দূর থেকে শ্রমিক আনার পরিকল্পনা করছেন তিনি। তার মতে, মন দিয়ে পরিশ্রম করলে দেশে টাকা আয় করা তেমন একটা কঠিন কিছু না। কিন্তু কাজ করবে মানে মন দিয়ে খাটবে এমন লোক পাওয়া মুশকিল। দেশে কর্মক্ষম মানুষের অভাব নেই। জনগোষ্ঠীর সবচেয়ে বড় অংশ কর্মক্ষম অর্থাৎ ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট পাওয়ার অবস্থায় আছে দেশ। এই সুবিধা থাকবে ৩০ বছর। এরপর দেশে অবসরভোগী মানুষের সংখ্যা বাড়বে। তাদের জন্য আরাম লাগবে, পেনশন লাগবে। কিন্তু উৎপাদন করার মতো শারীরিক ক্ষমতা তখন তাদের থাকবে না। জমানো টাকা থেকে আয়ের সুযোগ কমছে। আমানতের সুদের হার এখন আকর্ষণীয় নয়। সঞ্চয়পত্রের সুদের হার এখনো ভালো কিন্তু ভবিষ্যতে তা ভালো থাকবে তা বলা যাচ্ছে না। তাহলে এখন যারা কর্মক্ষম তাদের কাজে লাগানোর ওপর দেশের অগ্রগতির অনেক কিছুই নির্ভর করছে। এখন কথা হলো কর্মক্ষম মানুষকে কাজে লাগানোর দায়িত্ব কার? মানুষটির নিজের? সরকারের নাকি উদ্যোক্তাদের? এক কথায় বলা মুশকিল। প্রথমত দায়িত্ব মানুষটির নিজের। কারণ গরিব থাকা কোনো কাজের কথা নয়। কবিতার ভাষায় যতই বলি হে দারিদ্র্য তুমি মোরে করেছ মহান। গরিব থাকা মোটেও মহান কিছু নয়। আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচার জন্য এই সময়ে অবশ্যই টাকার দরকার আছে। কাজেই সে টাকা আয় করার পথও জানা থাকা দরকার। চাকরি এবং ব্যবসার মধ্যে মোটা দাগে একটা পার্থক্য আছে। চাকরি মানে মাস শেষে নির্ধারিত অঙ্কের টাকা। বৃষ্টি থাকুক আর রোদ থাকুক। ব্যবসা মানে ঝুঁকি। অনির্ধারিত আয়। অনেক বেশি হতে পারে আবার অনেক কমও হতে পারে। কেউ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান করল মানে অনেকের চাকরির ব্যবস্থা করল। কেউ চাকরি করল মানে তার নিজের রুটি-রুজি উপার্জনের পথ বের করল। এখানেই মানসিকতার বিষয়টি সামনে চলে আসে। অনেকেই মনে করেন ব্যবসা-বাণিজ্য বংশপরম্পরার বিষয়। পরিবারের ব্যবসার হাল না ধরলে ঠিকঠাক উন্নতি করা যায় না। এমন ভেবে কেউ কেউ নতুন কিছু শুরু করা থেকে বিরত থাকেন। তাদের চিন্তা ঠিক নয়। কেন বলছি ঠিক না? ধরুন দেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রধান রপ্তানি পণ্য ছিল পাট। এ ছাড়া চা ও চামড়া অন্যতম পণ্য। তখন কী কেউ ভেবেছিল তৈরি পোশাক খাত রপ্তানি আয়ের এত বড় উৎস হবে। যারা উদ্যোগ নিয়েছিলেন তারা ছিলেন প্রথম প্রজন্মের। চিন্তার সীমাবদ্ধতাকে তারা জয় করেছিলেন। শুধু অমূলক ভয়ে যারা কোনো উদ্যোগ না নিয়ে চাকরির নিশ্চিন্ত জীবন কাটাতে চান, তাদের বলছি, চাকরি করা ব্যবসা করার চেয়ে কম পরিশ্রমের নয়। দ্বিতীয় দায়িত্ব সরকারের। যারা সরকার পরিচালনা করেন, দেশ চালান, বড় অর্থে দেশের মানুষের ভালো-মন্দ দেখার দায়িত্ব তাদের। মানুষের হাতকে কর্মীর হাতে রূপান্তরিত করার দায়িত্ব তাদের। দেশ চালাতে কী পরিমাণ অফিসার লাগবে, নিরাপত্তা রক্ষায় কতজন কর্মকর্তা লাগবে, তা নির্ধারণ করা সরকারের কাজ। সে অনুয়ায়ী কতটুকু মেধা থাকলে কতটুকু পড়তে পারবে,  দেশের শিক্ষাব্যবস্থা কর্মমুখী হবে কীনা, তাও নির্ধারণ করা জরুরি। যার টাকা আছে শুধু সেই শিক্ষা পাবে এটা যেমন কাজের কথা নয়, তেমনি বছরের পর বছর ধরে এমএ পাস বেকার তৈরি করাও কোনো কাজের কথা নয়। উচ্চ শিক্ষার সুযোগ যারা পাবে, পাস করে তারা চাকরিও পাবে, এই ব্যবস্থা করা জরুরি। তা না হলে উচ্চ শিক্ষার মূল্য কোথায় থাকে? মেধাবী মানুষ তৈরি করার পলিসি সরকারকে নিতে হবে। তাহলে শুধু দেশে নয়, দেশের বাইরে ব্যবসা করে কিংবা চাকরি করে, মোট কথা কাজ করে সচ্ছল হতে পারবেন অনেকে। এরপর আসে উদ্যোক্তাদের কথা। নিজেদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালাতে তারা অবশ্যই মানুষকে চাকরি দেবেন। কিন্তু তারা কী সব দক্ষ লোকদের কাজ দেবেন নাকি দক্ষ লোক তৈরি করে নেবেন? এই প্রশ্ন অনেক উদ্যোক্তাকে করেছি। কেউ কেউ মনে করেন, কাজ দিয়ে তারা ধীরে ধীরে দক্ষ কর্মী তৈরি করেন। কেউ কেউ মনে করেন, তারা কর্মী তৈরি করতে পারেন তবে মূল কাজ করতে হবে সরকারকে। আবার ব্যবসা যত বড় হয়, নতুন নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার তত বাড়ে। সেজন্য দেশের বাইরে থেকে কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন মানুষ আনতে হয়। দেশে কর্মক্ষম বেকার আছে। কাগজে-কলমে তা হয়তো ২৬ লাখের মতো। দেশের ব্যাংকগুলোতে ১ লাখ ৯৪ হাজার কোটি টাকার মতো পড়ে আছে। এখন জামানত ছাড়া নতুন কোনো লাভজনক আইডিয়ার ওপর ঋণ দেওয়ার সাহস করছে ব্যাংক। এসএমই ঋণ বা নারী উদ্যোক্তাদের ঋণ দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আগ্রহ আছে। এগুলো অবশ্যই ছোটখাটো ব্যবসার জন্য উপযোগী। কিন্তু যারা অনেক বড় প্রকল্প হাতে নিতে চান, তারা চান অবকাঠামো ও জমি। সরকারের উদ্যোগ আছে। অর্থনৈতিক অঞ্চল করা হচ্ছে। তবে সবকিছু করতে হবে অল্প সময়ের ভিতরই। দেশের এত এত সম্ভাবনা কাজে লাগানোর এখনই সময়। না হলে সম্ভাবনা রূপান্তরিত হতে পারে সম্ভব না-এ। আমি শুধু এটুকু বুঝি, অলস বসে না থেকে আয় করার চেষ্টা করা উচিত সবার। তাতেই সবার ভালো।

লেখক : সিনিয়র নিউজ এডিটর, নিউজ টোয়েন্টিফোর।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক