শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০১৭

সম্ভাবনা যেন ‘সম্ভব না’ না হয়

আনোয়ার সাদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সম্ভাবনা যেন ‘সম্ভব না’ না হয়

লোকটির সঙ্গে আমার দেখা হয় শ্রীরামপুরের হাটে। এটি নরসিংদীর একটি হাট। সপ্তাহে দুদিন বসে। সবই পাওয়া যায়। সবজি থেকে শুরু করে জিলাপি পর্যন্ত। লোকটি এসেছে লুঙ্গি বিক্রি করতে। বসে আছে ইটের ওপর খড়কুটো বিছিয়ে। আমি দরদাম করলাম। বেশ কিছু কথা হলো। একপর্যায়ে লোকটা বলল, আমাদের নবীও ব্যবসা করেছেন। আমার ছোট ব্যবসা, তাই পথে বিক্রি করি। হেলা কইরা দাম কম বইলেন না স্যার। ফেরার পথে অনেক ভেবেছি। তার মনে কোথাও কী কিছুটা হীনমন্যতা আছে? না হলে এমন কথা কেন? লোকটা সপ্তাহে চারটা লুঙ্গি বানাতে পারে, তাই হাটে বিক্রি করতে এসেছে। যদি সে তৈরি পোশাক কারখানার মালিক হতো, তাহলে হাজার হাজার পিস রপ্তানি করত। এসি রুমে বসে থাকত। কিন্তু মূল বিষয় একটাই। পণ্য তৈরি করা, বিক্রি করা। মানে ব্যবসা করা। তাহলে কাজটিকে ছোট করে দেখার উপায় নেই। কিন্তু তারপরও ব্যবসা করার প্রতি কারও কারও কী কিছুটা বিরূপ মানসিকতা কাজ করে। করে হয়তো। তা না হলে অনেক মানুষ কেন বেকার হয়? সুযোগ থাকার পরও কিছু না করে কেন বাপের হোটেলে খায় দায়? ফারুক প্রধানের গল্পটা বলি। প্রবাসে ছিলেন। ফিরে বাইপাস সার্জারি হয়েছে ল্যাবএইড হাসপাতালে। শরীর তার মনকে দমাতে পারেনি। একটা ছাগলের ফার্ম করছেন। শেড বানিয়েছেন ২০ লাখ টাকা খরচ করে। দেড়শ ছাগল রাখার মতো শেড। সামনেই মাঠ। সকাল-সন্ধ্যা ছাগলগুলো চরে বেড়ায়। ফার্মে আছে হাইব্রিড লিনিয়ার ঘাস। ছাগল বছরে দুইবার বাচ্চা দেয়। কখনো তিনটা কখনো দুইটা। গড়ে দুইটা বাচ্চা হলে একটা ছাগল বেড়ে বছর শেষে পাঁচটি ছাগল হয়ে যায়। লাভজনক ব্যবসা। মুশকিল হলো, ফার্ম চালানোর লোক পাচ্ছেন না তিনি। পরিচিতদের মধ্যে বেতন দিয়েও কর্মঠ লোক না পেয়ে দূর থেকে শ্রমিক আনার পরিকল্পনা করছেন তিনি। তার মতে, মন দিয়ে পরিশ্রম করলে দেশে টাকা আয় করা তেমন একটা কঠিন কিছু না। কিন্তু কাজ করবে মানে মন দিয়ে খাটবে এমন লোক পাওয়া মুশকিল। দেশে কর্মক্ষম মানুষের অভাব নেই। জনগোষ্ঠীর সবচেয়ে বড় অংশ কর্মক্ষম অর্থাৎ ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট পাওয়ার অবস্থায় আছে দেশ। এই সুবিধা থাকবে ৩০ বছর। এরপর দেশে অবসরভোগী মানুষের সংখ্যা বাড়বে। তাদের জন্য আরাম লাগবে, পেনশন লাগবে। কিন্তু উৎপাদন করার মতো শারীরিক ক্ষমতা তখন তাদের থাকবে না। জমানো টাকা থেকে আয়ের সুযোগ কমছে। আমানতের সুদের হার এখন আকর্ষণীয় নয়। সঞ্চয়পত্রের সুদের হার এখনো ভালো কিন্তু ভবিষ্যতে তা ভালো থাকবে তা বলা যাচ্ছে না। তাহলে এখন যারা কর্মক্ষম তাদের কাজে লাগানোর ওপর দেশের অগ্রগতির অনেক কিছুই নির্ভর করছে। এখন কথা হলো কর্মক্ষম মানুষকে কাজে লাগানোর দায়িত্ব কার? মানুষটির নিজের? সরকারের নাকি উদ্যোক্তাদের? এক কথায় বলা মুশকিল। প্রথমত দায়িত্ব মানুষটির নিজের। কারণ গরিব থাকা কোনো কাজের কথা নয়। কবিতার ভাষায় যতই বলি হে দারিদ্র্য তুমি মোরে করেছ মহান। গরিব থাকা মোটেও মহান কিছু নয়। আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচার জন্য এই সময়ে অবশ্যই টাকার দরকার আছে। কাজেই সে টাকা আয় করার পথও জানা থাকা দরকার। চাকরি এবং ব্যবসার মধ্যে মোটা দাগে একটা পার্থক্য আছে। চাকরি মানে মাস শেষে নির্ধারিত অঙ্কের টাকা। বৃষ্টি থাকুক আর রোদ থাকুক। ব্যবসা মানে ঝুঁকি। অনির্ধারিত আয়। অনেক বেশি হতে পারে আবার অনেক কমও হতে পারে। কেউ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান করল মানে অনেকের চাকরির ব্যবস্থা করল। কেউ চাকরি করল মানে তার নিজের রুটি-রুজি উপার্জনের পথ বের করল। এখানেই মানসিকতার বিষয়টি সামনে চলে আসে। অনেকেই মনে করেন ব্যবসা-বাণিজ্য বংশপরম্পরার বিষয়। পরিবারের ব্যবসার হাল না ধরলে ঠিকঠাক উন্নতি করা যায় না। এমন ভেবে কেউ কেউ নতুন কিছু শুরু করা থেকে বিরত থাকেন। তাদের চিন্তা ঠিক নয়। কেন বলছি ঠিক না? ধরুন দেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রধান রপ্তানি পণ্য ছিল পাট। এ ছাড়া চা ও চামড়া অন্যতম পণ্য। তখন কী কেউ ভেবেছিল তৈরি পোশাক খাত রপ্তানি আয়ের এত বড় উৎস হবে। যারা উদ্যোগ নিয়েছিলেন তারা ছিলেন প্রথম প্রজন্মের। চিন্তার সীমাবদ্ধতাকে তারা জয় করেছিলেন। শুধু অমূলক ভয়ে যারা কোনো উদ্যোগ না নিয়ে চাকরির নিশ্চিন্ত জীবন কাটাতে চান, তাদের বলছি, চাকরি করা ব্যবসা করার চেয়ে কম পরিশ্রমের নয়। দ্বিতীয় দায়িত্ব সরকারের। যারা সরকার পরিচালনা করেন, দেশ চালান, বড় অর্থে দেশের মানুষের ভালো-মন্দ দেখার দায়িত্ব তাদের। মানুষের হাতকে কর্মীর হাতে রূপান্তরিত করার দায়িত্ব তাদের। দেশ চালাতে কী পরিমাণ অফিসার লাগবে, নিরাপত্তা রক্ষায় কতজন কর্মকর্তা লাগবে, তা নির্ধারণ করা সরকারের কাজ। সে অনুয়ায়ী কতটুকু মেধা থাকলে কতটুকু পড়তে পারবে,  দেশের শিক্ষাব্যবস্থা কর্মমুখী হবে কীনা, তাও নির্ধারণ করা জরুরি। যার টাকা আছে শুধু সেই শিক্ষা পাবে এটা যেমন কাজের কথা নয়, তেমনি বছরের পর বছর ধরে এমএ পাস বেকার তৈরি করাও কোনো কাজের কথা নয়। উচ্চ শিক্ষার সুযোগ যারা পাবে, পাস করে তারা চাকরিও পাবে, এই ব্যবস্থা করা জরুরি। তা না হলে উচ্চ শিক্ষার মূল্য কোথায় থাকে? মেধাবী মানুষ তৈরি করার পলিসি সরকারকে নিতে হবে। তাহলে শুধু দেশে নয়, দেশের বাইরে ব্যবসা করে কিংবা চাকরি করে, মোট কথা কাজ করে সচ্ছল হতে পারবেন অনেকে। এরপর আসে উদ্যোক্তাদের কথা। নিজেদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালাতে তারা অবশ্যই মানুষকে চাকরি দেবেন। কিন্তু তারা কী সব দক্ষ লোকদের কাজ দেবেন নাকি দক্ষ লোক তৈরি করে নেবেন? এই প্রশ্ন অনেক উদ্যোক্তাকে করেছি। কেউ কেউ মনে করেন, কাজ দিয়ে তারা ধীরে ধীরে দক্ষ কর্মী তৈরি করেন। কেউ কেউ মনে করেন, তারা কর্মী তৈরি করতে পারেন তবে মূল কাজ করতে হবে সরকারকে। আবার ব্যবসা যত বড় হয়, নতুন নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার তত বাড়ে। সেজন্য দেশের বাইরে থেকে কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন মানুষ আনতে হয়। দেশে কর্মক্ষম বেকার আছে। কাগজে-কলমে তা হয়তো ২৬ লাখের মতো। দেশের ব্যাংকগুলোতে ১ লাখ ৯৪ হাজার কোটি টাকার মতো পড়ে আছে। এখন জামানত ছাড়া নতুন কোনো লাভজনক আইডিয়ার ওপর ঋণ দেওয়ার সাহস করছে ব্যাংক। এসএমই ঋণ বা নারী উদ্যোক্তাদের ঋণ দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আগ্রহ আছে। এগুলো অবশ্যই ছোটখাটো ব্যবসার জন্য উপযোগী। কিন্তু যারা অনেক বড় প্রকল্প হাতে নিতে চান, তারা চান অবকাঠামো ও জমি। সরকারের উদ্যোগ আছে। অর্থনৈতিক অঞ্চল করা হচ্ছে। তবে সবকিছু করতে হবে অল্প সময়ের ভিতরই। দেশের এত এত সম্ভাবনা কাজে লাগানোর এখনই সময়। না হলে সম্ভাবনা রূপান্তরিত হতে পারে সম্ভব না-এ। আমি শুধু এটুকু বুঝি, অলস বসে না থেকে আয় করার চেষ্টা করা উচিত সবার। তাতেই সবার ভালো।

লেখক : সিনিয়র নিউজ এডিটর, নিউজ টোয়েন্টিফোর।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম