শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০১৭

সম্ভাবনা যেন ‘সম্ভব না’ না হয়

আনোয়ার সাদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সম্ভাবনা যেন ‘সম্ভব না’ না হয়

লোকটির সঙ্গে আমার দেখা হয় শ্রীরামপুরের হাটে। এটি নরসিংদীর একটি হাট। সপ্তাহে দুদিন বসে। সবই পাওয়া যায়। সবজি থেকে শুরু করে জিলাপি পর্যন্ত। লোকটি এসেছে লুঙ্গি বিক্রি করতে। বসে আছে ইটের ওপর খড়কুটো বিছিয়ে। আমি দরদাম করলাম। বেশ কিছু কথা হলো। একপর্যায়ে লোকটা বলল, আমাদের নবীও ব্যবসা করেছেন। আমার ছোট ব্যবসা, তাই পথে বিক্রি করি। হেলা কইরা দাম কম বইলেন না স্যার। ফেরার পথে অনেক ভেবেছি। তার মনে কোথাও কী কিছুটা হীনমন্যতা আছে? না হলে এমন কথা কেন? লোকটা সপ্তাহে চারটা লুঙ্গি বানাতে পারে, তাই হাটে বিক্রি করতে এসেছে। যদি সে তৈরি পোশাক কারখানার মালিক হতো, তাহলে হাজার হাজার পিস রপ্তানি করত। এসি রুমে বসে থাকত। কিন্তু মূল বিষয় একটাই। পণ্য তৈরি করা, বিক্রি করা। মানে ব্যবসা করা। তাহলে কাজটিকে ছোট করে দেখার উপায় নেই। কিন্তু তারপরও ব্যবসা করার প্রতি কারও কারও কী কিছুটা বিরূপ মানসিকতা কাজ করে। করে হয়তো। তা না হলে অনেক মানুষ কেন বেকার হয়? সুযোগ থাকার পরও কিছু না করে কেন বাপের হোটেলে খায় দায়? ফারুক প্রধানের গল্পটা বলি। প্রবাসে ছিলেন। ফিরে বাইপাস সার্জারি হয়েছে ল্যাবএইড হাসপাতালে। শরীর তার মনকে দমাতে পারেনি। একটা ছাগলের ফার্ম করছেন। শেড বানিয়েছেন ২০ লাখ টাকা খরচ করে। দেড়শ ছাগল রাখার মতো শেড। সামনেই মাঠ। সকাল-সন্ধ্যা ছাগলগুলো চরে বেড়ায়। ফার্মে আছে হাইব্রিড লিনিয়ার ঘাস। ছাগল বছরে দুইবার বাচ্চা দেয়। কখনো তিনটা কখনো দুইটা। গড়ে দুইটা বাচ্চা হলে একটা ছাগল বেড়ে বছর শেষে পাঁচটি ছাগল হয়ে যায়। লাভজনক ব্যবসা। মুশকিল হলো, ফার্ম চালানোর লোক পাচ্ছেন না তিনি। পরিচিতদের মধ্যে বেতন দিয়েও কর্মঠ লোক না পেয়ে দূর থেকে শ্রমিক আনার পরিকল্পনা করছেন তিনি। তার মতে, মন দিয়ে পরিশ্রম করলে দেশে টাকা আয় করা তেমন একটা কঠিন কিছু না। কিন্তু কাজ করবে মানে মন দিয়ে খাটবে এমন লোক পাওয়া মুশকিল। দেশে কর্মক্ষম মানুষের অভাব নেই। জনগোষ্ঠীর সবচেয়ে বড় অংশ কর্মক্ষম অর্থাৎ ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট পাওয়ার অবস্থায় আছে দেশ। এই সুবিধা থাকবে ৩০ বছর। এরপর দেশে অবসরভোগী মানুষের সংখ্যা বাড়বে। তাদের জন্য আরাম লাগবে, পেনশন লাগবে। কিন্তু উৎপাদন করার মতো শারীরিক ক্ষমতা তখন তাদের থাকবে না। জমানো টাকা থেকে আয়ের সুযোগ কমছে। আমানতের সুদের হার এখন আকর্ষণীয় নয়। সঞ্চয়পত্রের সুদের হার এখনো ভালো কিন্তু ভবিষ্যতে তা ভালো থাকবে তা বলা যাচ্ছে না। তাহলে এখন যারা কর্মক্ষম তাদের কাজে লাগানোর ওপর দেশের অগ্রগতির অনেক কিছুই নির্ভর করছে। এখন কথা হলো কর্মক্ষম মানুষকে কাজে লাগানোর দায়িত্ব কার? মানুষটির নিজের? সরকারের নাকি উদ্যোক্তাদের? এক কথায় বলা মুশকিল। প্রথমত দায়িত্ব মানুষটির নিজের। কারণ গরিব থাকা কোনো কাজের কথা নয়। কবিতার ভাষায় যতই বলি হে দারিদ্র্য তুমি মোরে করেছ মহান। গরিব থাকা মোটেও মহান কিছু নয়। আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচার জন্য এই সময়ে অবশ্যই টাকার দরকার আছে। কাজেই সে টাকা আয় করার পথও জানা থাকা দরকার। চাকরি এবং ব্যবসার মধ্যে মোটা দাগে একটা পার্থক্য আছে। চাকরি মানে মাস শেষে নির্ধারিত অঙ্কের টাকা। বৃষ্টি থাকুক আর রোদ থাকুক। ব্যবসা মানে ঝুঁকি। অনির্ধারিত আয়। অনেক বেশি হতে পারে আবার অনেক কমও হতে পারে। কেউ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান করল মানে অনেকের চাকরির ব্যবস্থা করল। কেউ চাকরি করল মানে তার নিজের রুটি-রুজি উপার্জনের পথ বের করল। এখানেই মানসিকতার বিষয়টি সামনে চলে আসে। অনেকেই মনে করেন ব্যবসা-বাণিজ্য বংশপরম্পরার বিষয়। পরিবারের ব্যবসার হাল না ধরলে ঠিকঠাক উন্নতি করা যায় না। এমন ভেবে কেউ কেউ নতুন কিছু শুরু করা থেকে বিরত থাকেন। তাদের চিন্তা ঠিক নয়। কেন বলছি ঠিক না? ধরুন দেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রধান রপ্তানি পণ্য ছিল পাট। এ ছাড়া চা ও চামড়া অন্যতম পণ্য। তখন কী কেউ ভেবেছিল তৈরি পোশাক খাত রপ্তানি আয়ের এত বড় উৎস হবে। যারা উদ্যোগ নিয়েছিলেন তারা ছিলেন প্রথম প্রজন্মের। চিন্তার সীমাবদ্ধতাকে তারা জয় করেছিলেন। শুধু অমূলক ভয়ে যারা কোনো উদ্যোগ না নিয়ে চাকরির নিশ্চিন্ত জীবন কাটাতে চান, তাদের বলছি, চাকরি করা ব্যবসা করার চেয়ে কম পরিশ্রমের নয়। দ্বিতীয় দায়িত্ব সরকারের। যারা সরকার পরিচালনা করেন, দেশ চালান, বড় অর্থে দেশের মানুষের ভালো-মন্দ দেখার দায়িত্ব তাদের। মানুষের হাতকে কর্মীর হাতে রূপান্তরিত করার দায়িত্ব তাদের। দেশ চালাতে কী পরিমাণ অফিসার লাগবে, নিরাপত্তা রক্ষায় কতজন কর্মকর্তা লাগবে, তা নির্ধারণ করা সরকারের কাজ। সে অনুয়ায়ী কতটুকু মেধা থাকলে কতটুকু পড়তে পারবে,  দেশের শিক্ষাব্যবস্থা কর্মমুখী হবে কীনা, তাও নির্ধারণ করা জরুরি। যার টাকা আছে শুধু সেই শিক্ষা পাবে এটা যেমন কাজের কথা নয়, তেমনি বছরের পর বছর ধরে এমএ পাস বেকার তৈরি করাও কোনো কাজের কথা নয়। উচ্চ শিক্ষার সুযোগ যারা পাবে, পাস করে তারা চাকরিও পাবে, এই ব্যবস্থা করা জরুরি। তা না হলে উচ্চ শিক্ষার মূল্য কোথায় থাকে? মেধাবী মানুষ তৈরি করার পলিসি সরকারকে নিতে হবে। তাহলে শুধু দেশে নয়, দেশের বাইরে ব্যবসা করে কিংবা চাকরি করে, মোট কথা কাজ করে সচ্ছল হতে পারবেন অনেকে। এরপর আসে উদ্যোক্তাদের কথা। নিজেদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালাতে তারা অবশ্যই মানুষকে চাকরি দেবেন। কিন্তু তারা কী সব দক্ষ লোকদের কাজ দেবেন নাকি দক্ষ লোক তৈরি করে নেবেন? এই প্রশ্ন অনেক উদ্যোক্তাকে করেছি। কেউ কেউ মনে করেন, কাজ দিয়ে তারা ধীরে ধীরে দক্ষ কর্মী তৈরি করেন। কেউ কেউ মনে করেন, তারা কর্মী তৈরি করতে পারেন তবে মূল কাজ করতে হবে সরকারকে। আবার ব্যবসা যত বড় হয়, নতুন নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার তত বাড়ে। সেজন্য দেশের বাইরে থেকে কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন মানুষ আনতে হয়। দেশে কর্মক্ষম বেকার আছে। কাগজে-কলমে তা হয়তো ২৬ লাখের মতো। দেশের ব্যাংকগুলোতে ১ লাখ ৯৪ হাজার কোটি টাকার মতো পড়ে আছে। এখন জামানত ছাড়া নতুন কোনো লাভজনক আইডিয়ার ওপর ঋণ দেওয়ার সাহস করছে ব্যাংক। এসএমই ঋণ বা নারী উদ্যোক্তাদের ঋণ দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আগ্রহ আছে। এগুলো অবশ্যই ছোটখাটো ব্যবসার জন্য উপযোগী। কিন্তু যারা অনেক বড় প্রকল্প হাতে নিতে চান, তারা চান অবকাঠামো ও জমি। সরকারের উদ্যোগ আছে। অর্থনৈতিক অঞ্চল করা হচ্ছে। তবে সবকিছু করতে হবে অল্প সময়ের ভিতরই। দেশের এত এত সম্ভাবনা কাজে লাগানোর এখনই সময়। না হলে সম্ভাবনা রূপান্তরিত হতে পারে সম্ভব না-এ। আমি শুধু এটুকু বুঝি, অলস বসে না থেকে আয় করার চেষ্টা করা উচিত সবার। তাতেই সবার ভালো।

লেখক : সিনিয়র নিউজ এডিটর, নিউজ টোয়েন্টিফোর।

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা