শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০১৭

সম্ভাবনা যেন ‘সম্ভব না’ না হয়

আনোয়ার সাদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সম্ভাবনা যেন ‘সম্ভব না’ না হয়

লোকটির সঙ্গে আমার দেখা হয় শ্রীরামপুরের হাটে। এটি নরসিংদীর একটি হাট। সপ্তাহে দুদিন বসে। সবই পাওয়া যায়। সবজি থেকে শুরু করে জিলাপি পর্যন্ত। লোকটি এসেছে লুঙ্গি বিক্রি করতে। বসে আছে ইটের ওপর খড়কুটো বিছিয়ে। আমি দরদাম করলাম। বেশ কিছু কথা হলো। একপর্যায়ে লোকটা বলল, আমাদের নবীও ব্যবসা করেছেন। আমার ছোট ব্যবসা, তাই পথে বিক্রি করি। হেলা কইরা দাম কম বইলেন না স্যার। ফেরার পথে অনেক ভেবেছি। তার মনে কোথাও কী কিছুটা হীনমন্যতা আছে? না হলে এমন কথা কেন? লোকটা সপ্তাহে চারটা লুঙ্গি বানাতে পারে, তাই হাটে বিক্রি করতে এসেছে। যদি সে তৈরি পোশাক কারখানার মালিক হতো, তাহলে হাজার হাজার পিস রপ্তানি করত। এসি রুমে বসে থাকত। কিন্তু মূল বিষয় একটাই। পণ্য তৈরি করা, বিক্রি করা। মানে ব্যবসা করা। তাহলে কাজটিকে ছোট করে দেখার উপায় নেই। কিন্তু তারপরও ব্যবসা করার প্রতি কারও কারও কী কিছুটা বিরূপ মানসিকতা কাজ করে। করে হয়তো। তা না হলে অনেক মানুষ কেন বেকার হয়? সুযোগ থাকার পরও কিছু না করে কেন বাপের হোটেলে খায় দায়? ফারুক প্রধানের গল্পটা বলি। প্রবাসে ছিলেন। ফিরে বাইপাস সার্জারি হয়েছে ল্যাবএইড হাসপাতালে। শরীর তার মনকে দমাতে পারেনি। একটা ছাগলের ফার্ম করছেন। শেড বানিয়েছেন ২০ লাখ টাকা খরচ করে। দেড়শ ছাগল রাখার মতো শেড। সামনেই মাঠ। সকাল-সন্ধ্যা ছাগলগুলো চরে বেড়ায়। ফার্মে আছে হাইব্রিড লিনিয়ার ঘাস। ছাগল বছরে দুইবার বাচ্চা দেয়। কখনো তিনটা কখনো দুইটা। গড়ে দুইটা বাচ্চা হলে একটা ছাগল বেড়ে বছর শেষে পাঁচটি ছাগল হয়ে যায়। লাভজনক ব্যবসা। মুশকিল হলো, ফার্ম চালানোর লোক পাচ্ছেন না তিনি। পরিচিতদের মধ্যে বেতন দিয়েও কর্মঠ লোক না পেয়ে দূর থেকে শ্রমিক আনার পরিকল্পনা করছেন তিনি। তার মতে, মন দিয়ে পরিশ্রম করলে দেশে টাকা আয় করা তেমন একটা কঠিন কিছু না। কিন্তু কাজ করবে মানে মন দিয়ে খাটবে এমন লোক পাওয়া মুশকিল। দেশে কর্মক্ষম মানুষের অভাব নেই। জনগোষ্ঠীর সবচেয়ে বড় অংশ কর্মক্ষম অর্থাৎ ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট পাওয়ার অবস্থায় আছে দেশ। এই সুবিধা থাকবে ৩০ বছর। এরপর দেশে অবসরভোগী মানুষের সংখ্যা বাড়বে। তাদের জন্য আরাম লাগবে, পেনশন লাগবে। কিন্তু উৎপাদন করার মতো শারীরিক ক্ষমতা তখন তাদের থাকবে না। জমানো টাকা থেকে আয়ের সুযোগ কমছে। আমানতের সুদের হার এখন আকর্ষণীয় নয়। সঞ্চয়পত্রের সুদের হার এখনো ভালো কিন্তু ভবিষ্যতে তা ভালো থাকবে তা বলা যাচ্ছে না। তাহলে এখন যারা কর্মক্ষম তাদের কাজে লাগানোর ওপর দেশের অগ্রগতির অনেক কিছুই নির্ভর করছে। এখন কথা হলো কর্মক্ষম মানুষকে কাজে লাগানোর দায়িত্ব কার? মানুষটির নিজের? সরকারের নাকি উদ্যোক্তাদের? এক কথায় বলা মুশকিল। প্রথমত দায়িত্ব মানুষটির নিজের। কারণ গরিব থাকা কোনো কাজের কথা নয়। কবিতার ভাষায় যতই বলি হে দারিদ্র্য তুমি মোরে করেছ মহান। গরিব থাকা মোটেও মহান কিছু নয়। আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচার জন্য এই সময়ে অবশ্যই টাকার দরকার আছে। কাজেই সে টাকা আয় করার পথও জানা থাকা দরকার। চাকরি এবং ব্যবসার মধ্যে মোটা দাগে একটা পার্থক্য আছে। চাকরি মানে মাস শেষে নির্ধারিত অঙ্কের টাকা। বৃষ্টি থাকুক আর রোদ থাকুক। ব্যবসা মানে ঝুঁকি। অনির্ধারিত আয়। অনেক বেশি হতে পারে আবার অনেক কমও হতে পারে। কেউ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান করল মানে অনেকের চাকরির ব্যবস্থা করল। কেউ চাকরি করল মানে তার নিজের রুটি-রুজি উপার্জনের পথ বের করল। এখানেই মানসিকতার বিষয়টি সামনে চলে আসে। অনেকেই মনে করেন ব্যবসা-বাণিজ্য বংশপরম্পরার বিষয়। পরিবারের ব্যবসার হাল না ধরলে ঠিকঠাক উন্নতি করা যায় না। এমন ভেবে কেউ কেউ নতুন কিছু শুরু করা থেকে বিরত থাকেন। তাদের চিন্তা ঠিক নয়। কেন বলছি ঠিক না? ধরুন দেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রধান রপ্তানি পণ্য ছিল পাট। এ ছাড়া চা ও চামড়া অন্যতম পণ্য। তখন কী কেউ ভেবেছিল তৈরি পোশাক খাত রপ্তানি আয়ের এত বড় উৎস হবে। যারা উদ্যোগ নিয়েছিলেন তারা ছিলেন প্রথম প্রজন্মের। চিন্তার সীমাবদ্ধতাকে তারা জয় করেছিলেন। শুধু অমূলক ভয়ে যারা কোনো উদ্যোগ না নিয়ে চাকরির নিশ্চিন্ত জীবন কাটাতে চান, তাদের বলছি, চাকরি করা ব্যবসা করার চেয়ে কম পরিশ্রমের নয়। দ্বিতীয় দায়িত্ব সরকারের। যারা সরকার পরিচালনা করেন, দেশ চালান, বড় অর্থে দেশের মানুষের ভালো-মন্দ দেখার দায়িত্ব তাদের। মানুষের হাতকে কর্মীর হাতে রূপান্তরিত করার দায়িত্ব তাদের। দেশ চালাতে কী পরিমাণ অফিসার লাগবে, নিরাপত্তা রক্ষায় কতজন কর্মকর্তা লাগবে, তা নির্ধারণ করা সরকারের কাজ। সে অনুয়ায়ী কতটুকু মেধা থাকলে কতটুকু পড়তে পারবে,  দেশের শিক্ষাব্যবস্থা কর্মমুখী হবে কীনা, তাও নির্ধারণ করা জরুরি। যার টাকা আছে শুধু সেই শিক্ষা পাবে এটা যেমন কাজের কথা নয়, তেমনি বছরের পর বছর ধরে এমএ পাস বেকার তৈরি করাও কোনো কাজের কথা নয়। উচ্চ শিক্ষার সুযোগ যারা পাবে, পাস করে তারা চাকরিও পাবে, এই ব্যবস্থা করা জরুরি। তা না হলে উচ্চ শিক্ষার মূল্য কোথায় থাকে? মেধাবী মানুষ তৈরি করার পলিসি সরকারকে নিতে হবে। তাহলে শুধু দেশে নয়, দেশের বাইরে ব্যবসা করে কিংবা চাকরি করে, মোট কথা কাজ করে সচ্ছল হতে পারবেন অনেকে। এরপর আসে উদ্যোক্তাদের কথা। নিজেদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালাতে তারা অবশ্যই মানুষকে চাকরি দেবেন। কিন্তু তারা কী সব দক্ষ লোকদের কাজ দেবেন নাকি দক্ষ লোক তৈরি করে নেবেন? এই প্রশ্ন অনেক উদ্যোক্তাকে করেছি। কেউ কেউ মনে করেন, কাজ দিয়ে তারা ধীরে ধীরে দক্ষ কর্মী তৈরি করেন। কেউ কেউ মনে করেন, তারা কর্মী তৈরি করতে পারেন তবে মূল কাজ করতে হবে সরকারকে। আবার ব্যবসা যত বড় হয়, নতুন নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার তত বাড়ে। সেজন্য দেশের বাইরে থেকে কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন মানুষ আনতে হয়। দেশে কর্মক্ষম বেকার আছে। কাগজে-কলমে তা হয়তো ২৬ লাখের মতো। দেশের ব্যাংকগুলোতে ১ লাখ ৯৪ হাজার কোটি টাকার মতো পড়ে আছে। এখন জামানত ছাড়া নতুন কোনো লাভজনক আইডিয়ার ওপর ঋণ দেওয়ার সাহস করছে ব্যাংক। এসএমই ঋণ বা নারী উদ্যোক্তাদের ঋণ দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আগ্রহ আছে। এগুলো অবশ্যই ছোটখাটো ব্যবসার জন্য উপযোগী। কিন্তু যারা অনেক বড় প্রকল্প হাতে নিতে চান, তারা চান অবকাঠামো ও জমি। সরকারের উদ্যোগ আছে। অর্থনৈতিক অঞ্চল করা হচ্ছে। তবে সবকিছু করতে হবে অল্প সময়ের ভিতরই। দেশের এত এত সম্ভাবনা কাজে লাগানোর এখনই সময়। না হলে সম্ভাবনা রূপান্তরিত হতে পারে সম্ভব না-এ। আমি শুধু এটুকু বুঝি, অলস বসে না থেকে আয় করার চেষ্টা করা উচিত সবার। তাতেই সবার ভালো।

লেখক : সিনিয়র নিউজ এডিটর, নিউজ টোয়েন্টিফোর।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম