শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০১৭

সম্ভাবনা যেন ‘সম্ভব না’ না হয়

আনোয়ার সাদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সম্ভাবনা যেন ‘সম্ভব না’ না হয়

লোকটির সঙ্গে আমার দেখা হয় শ্রীরামপুরের হাটে। এটি নরসিংদীর একটি হাট। সপ্তাহে দুদিন বসে। সবই পাওয়া যায়। সবজি থেকে শুরু করে জিলাপি পর্যন্ত। লোকটি এসেছে লুঙ্গি বিক্রি করতে। বসে আছে ইটের ওপর খড়কুটো বিছিয়ে। আমি দরদাম করলাম। বেশ কিছু কথা হলো। একপর্যায়ে লোকটা বলল, আমাদের নবীও ব্যবসা করেছেন। আমার ছোট ব্যবসা, তাই পথে বিক্রি করি। হেলা কইরা দাম কম বইলেন না স্যার। ফেরার পথে অনেক ভেবেছি। তার মনে কোথাও কী কিছুটা হীনমন্যতা আছে? না হলে এমন কথা কেন? লোকটা সপ্তাহে চারটা লুঙ্গি বানাতে পারে, তাই হাটে বিক্রি করতে এসেছে। যদি সে তৈরি পোশাক কারখানার মালিক হতো, তাহলে হাজার হাজার পিস রপ্তানি করত। এসি রুমে বসে থাকত। কিন্তু মূল বিষয় একটাই। পণ্য তৈরি করা, বিক্রি করা। মানে ব্যবসা করা। তাহলে কাজটিকে ছোট করে দেখার উপায় নেই। কিন্তু তারপরও ব্যবসা করার প্রতি কারও কারও কী কিছুটা বিরূপ মানসিকতা কাজ করে। করে হয়তো। তা না হলে অনেক মানুষ কেন বেকার হয়? সুযোগ থাকার পরও কিছু না করে কেন বাপের হোটেলে খায় দায়? ফারুক প্রধানের গল্পটা বলি। প্রবাসে ছিলেন। ফিরে বাইপাস সার্জারি হয়েছে ল্যাবএইড হাসপাতালে। শরীর তার মনকে দমাতে পারেনি। একটা ছাগলের ফার্ম করছেন। শেড বানিয়েছেন ২০ লাখ টাকা খরচ করে। দেড়শ ছাগল রাখার মতো শেড। সামনেই মাঠ। সকাল-সন্ধ্যা ছাগলগুলো চরে বেড়ায়। ফার্মে আছে হাইব্রিড লিনিয়ার ঘাস। ছাগল বছরে দুইবার বাচ্চা দেয়। কখনো তিনটা কখনো দুইটা। গড়ে দুইটা বাচ্চা হলে একটা ছাগল বেড়ে বছর শেষে পাঁচটি ছাগল হয়ে যায়। লাভজনক ব্যবসা। মুশকিল হলো, ফার্ম চালানোর লোক পাচ্ছেন না তিনি। পরিচিতদের মধ্যে বেতন দিয়েও কর্মঠ লোক না পেয়ে দূর থেকে শ্রমিক আনার পরিকল্পনা করছেন তিনি। তার মতে, মন দিয়ে পরিশ্রম করলে দেশে টাকা আয় করা তেমন একটা কঠিন কিছু না। কিন্তু কাজ করবে মানে মন দিয়ে খাটবে এমন লোক পাওয়া মুশকিল। দেশে কর্মক্ষম মানুষের অভাব নেই। জনগোষ্ঠীর সবচেয়ে বড় অংশ কর্মক্ষম অর্থাৎ ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট পাওয়ার অবস্থায় আছে দেশ। এই সুবিধা থাকবে ৩০ বছর। এরপর দেশে অবসরভোগী মানুষের সংখ্যা বাড়বে। তাদের জন্য আরাম লাগবে, পেনশন লাগবে। কিন্তু উৎপাদন করার মতো শারীরিক ক্ষমতা তখন তাদের থাকবে না। জমানো টাকা থেকে আয়ের সুযোগ কমছে। আমানতের সুদের হার এখন আকর্ষণীয় নয়। সঞ্চয়পত্রের সুদের হার এখনো ভালো কিন্তু ভবিষ্যতে তা ভালো থাকবে তা বলা যাচ্ছে না। তাহলে এখন যারা কর্মক্ষম তাদের কাজে লাগানোর ওপর দেশের অগ্রগতির অনেক কিছুই নির্ভর করছে। এখন কথা হলো কর্মক্ষম মানুষকে কাজে লাগানোর দায়িত্ব কার? মানুষটির নিজের? সরকারের নাকি উদ্যোক্তাদের? এক কথায় বলা মুশকিল। প্রথমত দায়িত্ব মানুষটির নিজের। কারণ গরিব থাকা কোনো কাজের কথা নয়। কবিতার ভাষায় যতই বলি হে দারিদ্র্য তুমি মোরে করেছ মহান। গরিব থাকা মোটেও মহান কিছু নয়। আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচার জন্য এই সময়ে অবশ্যই টাকার দরকার আছে। কাজেই সে টাকা আয় করার পথও জানা থাকা দরকার। চাকরি এবং ব্যবসার মধ্যে মোটা দাগে একটা পার্থক্য আছে। চাকরি মানে মাস শেষে নির্ধারিত অঙ্কের টাকা। বৃষ্টি থাকুক আর রোদ থাকুক। ব্যবসা মানে ঝুঁকি। অনির্ধারিত আয়। অনেক বেশি হতে পারে আবার অনেক কমও হতে পারে। কেউ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান করল মানে অনেকের চাকরির ব্যবস্থা করল। কেউ চাকরি করল মানে তার নিজের রুটি-রুজি উপার্জনের পথ বের করল। এখানেই মানসিকতার বিষয়টি সামনে চলে আসে। অনেকেই মনে করেন ব্যবসা-বাণিজ্য বংশপরম্পরার বিষয়। পরিবারের ব্যবসার হাল না ধরলে ঠিকঠাক উন্নতি করা যায় না। এমন ভেবে কেউ কেউ নতুন কিছু শুরু করা থেকে বিরত থাকেন। তাদের চিন্তা ঠিক নয়। কেন বলছি ঠিক না? ধরুন দেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রধান রপ্তানি পণ্য ছিল পাট। এ ছাড়া চা ও চামড়া অন্যতম পণ্য। তখন কী কেউ ভেবেছিল তৈরি পোশাক খাত রপ্তানি আয়ের এত বড় উৎস হবে। যারা উদ্যোগ নিয়েছিলেন তারা ছিলেন প্রথম প্রজন্মের। চিন্তার সীমাবদ্ধতাকে তারা জয় করেছিলেন। শুধু অমূলক ভয়ে যারা কোনো উদ্যোগ না নিয়ে চাকরির নিশ্চিন্ত জীবন কাটাতে চান, তাদের বলছি, চাকরি করা ব্যবসা করার চেয়ে কম পরিশ্রমের নয়। দ্বিতীয় দায়িত্ব সরকারের। যারা সরকার পরিচালনা করেন, দেশ চালান, বড় অর্থে দেশের মানুষের ভালো-মন্দ দেখার দায়িত্ব তাদের। মানুষের হাতকে কর্মীর হাতে রূপান্তরিত করার দায়িত্ব তাদের। দেশ চালাতে কী পরিমাণ অফিসার লাগবে, নিরাপত্তা রক্ষায় কতজন কর্মকর্তা লাগবে, তা নির্ধারণ করা সরকারের কাজ। সে অনুয়ায়ী কতটুকু মেধা থাকলে কতটুকু পড়তে পারবে,  দেশের শিক্ষাব্যবস্থা কর্মমুখী হবে কীনা, তাও নির্ধারণ করা জরুরি। যার টাকা আছে শুধু সেই শিক্ষা পাবে এটা যেমন কাজের কথা নয়, তেমনি বছরের পর বছর ধরে এমএ পাস বেকার তৈরি করাও কোনো কাজের কথা নয়। উচ্চ শিক্ষার সুযোগ যারা পাবে, পাস করে তারা চাকরিও পাবে, এই ব্যবস্থা করা জরুরি। তা না হলে উচ্চ শিক্ষার মূল্য কোথায় থাকে? মেধাবী মানুষ তৈরি করার পলিসি সরকারকে নিতে হবে। তাহলে শুধু দেশে নয়, দেশের বাইরে ব্যবসা করে কিংবা চাকরি করে, মোট কথা কাজ করে সচ্ছল হতে পারবেন অনেকে। এরপর আসে উদ্যোক্তাদের কথা। নিজেদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালাতে তারা অবশ্যই মানুষকে চাকরি দেবেন। কিন্তু তারা কী সব দক্ষ লোকদের কাজ দেবেন নাকি দক্ষ লোক তৈরি করে নেবেন? এই প্রশ্ন অনেক উদ্যোক্তাকে করেছি। কেউ কেউ মনে করেন, কাজ দিয়ে তারা ধীরে ধীরে দক্ষ কর্মী তৈরি করেন। কেউ কেউ মনে করেন, তারা কর্মী তৈরি করতে পারেন তবে মূল কাজ করতে হবে সরকারকে। আবার ব্যবসা যত বড় হয়, নতুন নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার তত বাড়ে। সেজন্য দেশের বাইরে থেকে কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন মানুষ আনতে হয়। দেশে কর্মক্ষম বেকার আছে। কাগজে-কলমে তা হয়তো ২৬ লাখের মতো। দেশের ব্যাংকগুলোতে ১ লাখ ৯৪ হাজার কোটি টাকার মতো পড়ে আছে। এখন জামানত ছাড়া নতুন কোনো লাভজনক আইডিয়ার ওপর ঋণ দেওয়ার সাহস করছে ব্যাংক। এসএমই ঋণ বা নারী উদ্যোক্তাদের ঋণ দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আগ্রহ আছে। এগুলো অবশ্যই ছোটখাটো ব্যবসার জন্য উপযোগী। কিন্তু যারা অনেক বড় প্রকল্প হাতে নিতে চান, তারা চান অবকাঠামো ও জমি। সরকারের উদ্যোগ আছে। অর্থনৈতিক অঞ্চল করা হচ্ছে। তবে সবকিছু করতে হবে অল্প সময়ের ভিতরই। দেশের এত এত সম্ভাবনা কাজে লাগানোর এখনই সময়। না হলে সম্ভাবনা রূপান্তরিত হতে পারে সম্ভব না-এ। আমি শুধু এটুকু বুঝি, অলস বসে না থেকে আয় করার চেষ্টা করা উচিত সবার। তাতেই সবার ভালো।

লেখক : সিনিয়র নিউজ এডিটর, নিউজ টোয়েন্টিফোর।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা