শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৭

জঙ্গিবাদ : সমস্যাটি রাষ্ট্রের ও জনগণের

মাসুদা ভাট্টি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদ : সমস্যাটি রাষ্ট্রের ও জনগণের

জঙ্গিবাদ নিয়ে চলমান রাজনীতি থেকে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, সরকারি দল অর্থাৎ আওয়ামী লীগ দেশে জঙ্গিবাদের উপস্থিতি স্বীকার করলেও দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি মোটেও স্বীকার করতে চাইছে না যে, দেশ জঙ্গিবাদের ভয়াল থাবায় আক্রান্ত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিদিনকার বক্তব্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, তিনি নিয়মিতই জঙ্গিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার কথা বলছেন,  অপরদিকে বিএনপি নেতা বেগম খালেদা জিয়া ও তার দলের অন্য নেতা-কর্মীরা জঙ্গিবাদকে মূলত সরকারের সাজানো নাটক আখ্যা দিয়ে বিষয়টিকে হাস্যকর করার পথ বেছে নিয়েছেন। কিন্তু এ দুপক্ষের স্বীকার-অস্বীকার ও সত্য-মিথ্যার রাজনীতির মধ্যে আটকা পড়ে আছে জনগণ, তারা প্রাণ দিচ্ছে, ব্যবসায়িক ক্ষতির শিকার হচ্ছে, নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে জনজীবনের এবং সবচেয়ে বড় কথা হলো দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে বিদেশের সামনে, বিশেষ করে তাদের সামনে যারা হয়তো বাংলাদেশের বিনিয়োগের কথাও ভাবছিলেন। এমতাবস্থায় জঙ্গিবাদকে কেবল দেশের বিবদমান দুই পক্ষের রাজনীতি হিসেবে দেখার অবকাশ নেই, তাই নয়?

আমরা প্রশ্ন তুলতে পারি, এ স্বীকার বা অস্বীকারের রাজনীতির পেছনে কী গোপন স্বার্থ নিহিত রয়েছে? যখন আমরা জানি যে, জঙ্গিবাদ কেবল বাংলাদেশের একার সমস্যা নয়, এ দানব দ্বারা পৃথিবীর প্রতিটি দেশই কমবেশি আক্রান্ত। একটি সাধারণ ধারণা ৯/১১-পরবর্তী হামলা বিশ্বময় স্থান করে নিয়েছিল যে, যেহেতু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রশক্তি ইরাক আক্রমণ করেছে এবং সৌদি আরবের মতো কট্টরপন্থি মুসলিম রাষ্ট্রকে সঙ্গে নিয়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ঘোষণা করেছে সেহেতু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সন্ত্রাসবাদের প্রধান টার্গেটে পরিণত হয়েছে। কিন্তু দেখা গেল যে, কেবল যুক্তরাষ্ট্র বা তার মিত্র দেশগুলো নয়, সন্ত্রাসবাদ আসলে ছড়িয়ে পড়েছে দেশে দেশে এবং একবিংশ শতকের মহামারি হিসেবে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত হয়েছে। ফলে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ বা সন্ত্রাসবাদের উপস্থিতি নেই সে কথা অস্বীকার করার অর্থ হচ্ছে উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে ঝড় ঠেকানোর মতো হাস্যকর ব্যাপার। বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থানের সময়পঞ্জি বিশ্লেষণে দেখা যায় যে, শীতল যুদ্ধের শেষদিকে সোভিয়েত বাহিনীকে পরাস্ত করতে আফগানিস্তানে মুজাহিদীনদের সঙ্গে যোগ দিয়ে যারা দেশে ফিরে এসেছিল তাদের হাত ধরেই এদেশে জঙ্গিবাদের উদ্বোধন ঘটে। ১৯৯৯ সালে উদীচীর সম্মেলনে বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে জঙ্গিবাদের উপস্থিতি জোরালোভাবে জানান দেয় তারা। তারপর ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের শেষ পর্যন্ত মোটামুটি তাদের উত্থানের স্বর্ণযুগ, যদিও বাংলা ভাই এবং শায়খ আবদুর রহমানের ফাঁসি দেওয়ার কাজটি সম্পন্ন হয়েছিল এ সময়কালের মধ্যে, তথাপি ইতিমধ্যে প্রকাশিত গবেষণায় দেখা গেছে, রাষ্ট্রীয়ভাবেই এদেশে জঙ্গিবাদকে প্রশ্রয় দেওয়া হয়েছে। বিদেশি গণমাধ্যমে বাংলাদেশ বিষয়ে ‘কোকুন অব টেরর’ বা ‘ডেডলি কার্গো’ নামে গবেষণালব্ধ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে কিন্তু রাষ্ট্রের পরিচালকরা তখনো বিষয়টি অবহেলা ও অস্বীকার করেছে। তখনকার বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপিয়ে বিষয়টিকে রাজনৈতিক রূপ দেওয়া হয়েছে। অথচ জনগণের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কোনো কার্যকর পদক্ষেপ কেউ নেয়নি। এমনকি দেশের ভিতর যে এত বড় একটি দানব মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে, তাকে কীভাবে বোতলবন্দী করা যায় তা নিয়ে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে বা অ্যাকাডেমিক অঙ্গনে গবেষণা করা হয়নি, যা হয়েছে তা মূলত গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার ও ব্যক্তিগত আগ্রহে গবেষণা। ফলে একটা দীর্ঘ সময় জঙ্গিবাদ এদেশে খোলা মাঠে বেড়ে ওঠার সুযোগ পেয়ে মূলত সমাজ ও রাষ্ট্রের গভীরে শেকড় বিস্তৃতির সুযোগ পেয়েছে।

অপরদিকে জঙ্গিবাদকে নিয়ে দুটি প্রধান রাজনৈতিক দলের রাজনীতি করার ফলে এর রাজনৈতিকায়নও হয়েছে দ্রুত। বিশেষ করে যখন যুদ্ধাপরাধের বিচার সংঘটিত হচ্ছে তখন দেশব্যাপী যে জঙ্গি তত্পরতা লক্ষ্য করা গেছে তাকে একপক্ষ রাজনৈতিক প্রতিবাদ হিসেবে উসকে দিয়েছে আর সরকার কেবল একে সরকারবিরোধী তত্পরতা হিসেবেই প্রচার চালিয়েছে। কিন্তু জঙ্গিবাদের বলি হয়েছে রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা, রাষ্ট্রীয় সম্পদ এবং সাধারণ জনগণ। শাহবাগে যখন যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবি নিয়ে তরুণ প্রজন্ম জমায়েত হয়েছে তখন তাদের নাস্তিক আখ্যা দিয়ে যে রাজনীতি এদেশে শুরু হয়েছে তখন এদেশের জঙ্গিবাদ হাতে নতুন অস্ত্র পেয়েছে। নাস্তিক্যবাদের দোহাই দিয়ে ভিন্নমতের মানুষকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করার মাধ্যমে জঙ্গিবাদও ভিন্নমাত্রায় গিয়ে পৌঁছেছে এদেশে। পৃথিবীময় এ রক্তপাতময় চাপাতি-সন্ত্রাসের নিন্দা হয়েছে কিন্তু সরকার একে মনে করেছে তাদের রাজনৈতিকভাবে প্যাঁচে ফেলে তাদের ভোটব্যাংকের ওপর আঘাত, ফলে সরকার নিজেদের দূরে সরিয়ে রেখেছে আক্রান্তদের পাশ থেকে। আর যারা জঙ্গিবাদের ভয়াবহতাকে ভর করে রাষ্ট্রক্ষমতার দখল চায় তারা এ সুযোগে একের পর এক হত্যাকাণ্ড ঘটাতে ঘটাতে দেশে বিদেশি নাগরিক আক্রমণ, অন্য ধর্মের নাগরিকের ওপর আক্রমণ শেষে হলি আর্টিজানের মতো ভয়াবহ ঘটনা ঘটিয়ে তাদের উদ্দেশ্য সফল করতে চেয়েছে। এরপর সরকার কার্যত শক্ত হাতে জঙ্গিবাদ দমন করতে চাইলেও বার বার রাজনৈতিকভাবে প্রতিপক্ষের কাছ থেকে বাধার সম্মুখীন হওয়ায় সাধারণ মানুষের সামনে অপপ্রচারের শিকার হয়েছে। ফলে এ মুহূর্তে জঙ্গিবাদ ইস্যুটি একই সঙ্গে রাজনৈতিক, বিপজ্জনক এবং আন্তর্জাতিক— এ তিন প্রপঞ্চের মধ্যে খাবি খাচ্ছে। আর আগেই বলেছি, সর্বোতভাবে জঙ্গিবাদের শিকার হচ্ছে রাষ্ট্র, রাষ্ট্রের জনগণ এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ। তাহলে এ ভয়াবহ রক্তপিপাসু দানবের হাত থেকে দেশের মুক্তি আসলে আসবে কী করে? এই প্রশ্নের কোনো একটি মাত্র উত্তর আমাদের জানা নেই। কারণ, পৃথিবীর কোনো দেশই কার্যকরভাবে জঙ্গিবাদকে দমন করার একক সফলতা দাবি করতে পারেনি এখন পর্যন্ত। কিন্তু এ কথাও সত্য, পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রেই জঙ্গিবাদ ইস্যুতে রাজনৈতিকভাবে মোটা দাগে এরকম স্বীকার বা অস্বীকার, এ দুই শিবিরে ভাগ হয়ে পড়েনি। বরং সবপক্ষ একত্রে জঙ্গিবাদ দমনে সচেষ্ট থেকেছে। যেমন ব্রিটেন বা ফ্রান্সে প্রতিটি রাজনৈতিক দলই কেবল জঙ্গিবাদের নিন্দা জানানো নয়, কী করে দেশকে জঙ্গিবাদমুক্ত করা যায় তা নিয়ে নিজস্ব ক্যাপাসিটিতে গবেষণা বলুন বা প্রতিবাদ বলুন, তা করে যাচ্ছে। তবে ব্রিটেন বা ফ্রান্সে এ জঙ্গিবাদের ছুঁতোয় কট্টরপন্থি ও বর্ণবাদী রাজনীতিরও শনৈঃশনৈঃ বাড়াবাড়ি লক্ষ করা যাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশের মতো জঙ্গিবাদকে রাজনৈতিকভাবে এতটা ব্যবহারের প্রবণতা পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রেই লক্ষ করা গেছে কিনা তা নিয়ে গবেষণা চলতে পারে। যাই হোক, একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে এ কথা সবাই উপলব্ধি করছেন যে, জঙ্গিবাদ কোনো রাজনৈতিক ইস্যু হতে পারে না বরং এটি এ মুহূর্তের বাংলাদেশে সবচেয়ে প্রধান জাতীয় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, দেশে এমনকি রাজনৈতিক সংস্কৃতিতেও একটু হলেও শান্তি ফিরে এসেছে কিন্তু রাজনৈতিক অস্থিরতা ভয়াবহ রূপ নিয়ে জঙ্গিবাদ হিসেবে ফিরে এসেছে কিনা সে প্রশ্ন এখন আমরা নাগরিক হিসেবে তুলতেই পারি এবং তোলা উচিতও।

বিশ্বখ্যাত রাজনৈতিক চিন্তক ও ফিলসফার নোয়াম চমস্কি বলেছেন যে, ‘আমরা সকলেই চিন্তিত যে, কী করে জঙ্গিবাদ/সন্ত্রাসবাদ দূর করতে পারি? হ্যাঁ, একটি সহজ উপায় কিন্তু আছে, আর সেটি হলো, সন্ত্রাসবাদে মদদ দেওয়া বন্ধ করে দিন তাহলেই সন্ত্রাসবাদ দূর করা সম্ভব।’ খুব সহজ একটি কথা বলেছেন চমস্কি, জঙ্গিবাদ নামক যে দানব আমাদের আঘাত করছে তা কারও না কারও মদদে, অংশগ্রহণে এবং সাহায্য-সহযোগিতায় দিন দিন পুষ্টু হয়ে উঠেছে এবং মানব সভ্যতাকে ধ্বংস করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আর মজার ব্যাপার হলো, জঙ্গিবাদ কোনোভাবেই প্রাকৃতিক বিপর্যয় বা প্রকৃতিনির্ভর কোনো বিপদ নয়, এটি সম্পূর্ণই মানুষের দ্বারা, মানুষের জন্য পরিচালিত হত্যাযজ্ঞ। ফলে মানুষকেই যদি এর থেকে বিরত করা যায় তাহলে এ দানব দলন সম্ভব, তা বলাই বাহুল্য। কিন্তু এও সত্য, মানুষকে নিয়মে বাধা বা মানুষকেই মানুষের সবচেয়ে উপকারী বন্ধু হিসেবে পাশে পাওয়া সবচেয়ে দুরূহ কাজের অন্যতম, যদি তা করা যেত তাহলে পৃথিবী বহু আগেই একটি স্বর্গে পরিণত হতো। প্রকৃতিকে অনেকভাবেই জয় করা সম্ভব হয়েছে, কিন্তু মানুষকে মানুষ-হত্যা থেকে বিরত করা সম্ভব হয়নি। আমার ধারণা একুশ শতকের বিশ্ব যে চ্যালেঞ্জটি নিয়ে গলদঘর্ম হচ্ছে তা আসলে মানুষকে মানুষ-হত্যা থেকে নিবৃত করার চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশের দিকে যদি তাকাই তাহলে দেখতে পাই, একদল মানুষ সাধারণ মানুষের অগোচরে বোমা, চাপাতি, গ্রেনেড, বন্দুক নিয়ে মানুষের বিরুদ্ধে নেমেছে হত্যার উদ্দেশ্যে। হয়তো তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যও আছে কিন্তু তাদের মূল উদ্দেশ্য সাধারণ মানুষের জীবননাশ। ফলে প্রথম ও প্রধান প্রতিরোধ আসা উচিত সাধারণ মানুষের কাছ থেকেই। রাষ্ট্র এখানে মুখ্য ভূমিকা পালন করতে পারে সাধারণ মানুষকে এ ভয়াবহ দানব বিষয়ে তথ্য দিয়ে কিংবা কীভাবে তাদের দমন করা যায় সে বিষয়ে কৌশল শিখিয়ে দিয়ে। কিন্তু সবার আগে সাধারণ মানুষের ভিতর এ উপলব্ধি আসা জরুরি যে, জঙ্গিবাদ নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে যতই রাজনীতি হোক না কেন, কেউ স্বীকার করুক বা অস্বীকার করুক, জঙ্গিবাদের প্রধান ও প্রথম শিকার আসলে সাধারণ মানুষই। অতএব, সর্বাগ্রে তাদেরই প্রতিরোধী হয়ে উঠতে হবে। শান্তিতে নোবেল বিজয়ী পাকিস্তানি কিশোরী মালালা বলেছেন, ‘বন্দুক দিয়ে আপনি জঙ্গি/সন্ত্রাসীকে গুলি করে মেরে ফেলতে পারবেন কিন্তু জঙ্গিবাদ/সন্ত্রাসবাদ দমনে আপনার প্রয়োজন হবে শিক্ষা ও সচেতনতার।’ আমারও কথা সেটাই, দেশে চলমান জঙ্গিবাদ নিয়ে সরকারি দল বা বিএনপি যতই রাজনীতি করুক না কেন, একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে আপনি যদি প্রতিবাদী/প্রতিরোধী হন তাহলে জঙ্গিবাদ যেমন আপনাকে হত্যার সুযোগ পাবে না তেমনি আপনাকে অর্থাৎ সাধারণ মানুষের জন্যই যদি রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনীতি হয় তাহলে আপনার জঙ্গিবাদবিরোধী অবস্থানকে তারা আমলে নিতে বাধ্য। নির্বাচন আসছে, সাধারণ মানুষ যদি জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক অবস্থান গ্রহণ করে এবং তাকে জোরালোভাবে ‘না’ বলে তাহলে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী কোনো দলের পক্ষেই তাকে অস্বীকার করার সাহস হবে না বরং জঙ্গিবাদকে আমলে এনে তা দমনে আরও কঠোর হতে বাধ্য করবে সরকারকে।  এখন সিদ্ধান্ত আপনার, জঙ্গিবাদের শিকার হবেন নাকি জঙ্গিবাদ দমনে কার্যকর পদক্ষেপ নেবেন, যার যার নিজস্ব অবস্থান থেকে ভেবে ঠিক করুন।

লেখক : কলাম লেখক।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক