শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৭

জঙ্গিবাদ : সমস্যাটি রাষ্ট্রের ও জনগণের

মাসুদা ভাট্টি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদ : সমস্যাটি রাষ্ট্রের ও জনগণের

জঙ্গিবাদ নিয়ে চলমান রাজনীতি থেকে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, সরকারি দল অর্থাৎ আওয়ামী লীগ দেশে জঙ্গিবাদের উপস্থিতি স্বীকার করলেও দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি মোটেও স্বীকার করতে চাইছে না যে, দেশ জঙ্গিবাদের ভয়াল থাবায় আক্রান্ত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিদিনকার বক্তব্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, তিনি নিয়মিতই জঙ্গিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার কথা বলছেন,  অপরদিকে বিএনপি নেতা বেগম খালেদা জিয়া ও তার দলের অন্য নেতা-কর্মীরা জঙ্গিবাদকে মূলত সরকারের সাজানো নাটক আখ্যা দিয়ে বিষয়টিকে হাস্যকর করার পথ বেছে নিয়েছেন। কিন্তু এ দুপক্ষের স্বীকার-অস্বীকার ও সত্য-মিথ্যার রাজনীতির মধ্যে আটকা পড়ে আছে জনগণ, তারা প্রাণ দিচ্ছে, ব্যবসায়িক ক্ষতির শিকার হচ্ছে, নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে জনজীবনের এবং সবচেয়ে বড় কথা হলো দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে বিদেশের সামনে, বিশেষ করে তাদের সামনে যারা হয়তো বাংলাদেশের বিনিয়োগের কথাও ভাবছিলেন। এমতাবস্থায় জঙ্গিবাদকে কেবল দেশের বিবদমান দুই পক্ষের রাজনীতি হিসেবে দেখার অবকাশ নেই, তাই নয়?

আমরা প্রশ্ন তুলতে পারি, এ স্বীকার বা অস্বীকারের রাজনীতির পেছনে কী গোপন স্বার্থ নিহিত রয়েছে? যখন আমরা জানি যে, জঙ্গিবাদ কেবল বাংলাদেশের একার সমস্যা নয়, এ দানব দ্বারা পৃথিবীর প্রতিটি দেশই কমবেশি আক্রান্ত। একটি সাধারণ ধারণা ৯/১১-পরবর্তী হামলা বিশ্বময় স্থান করে নিয়েছিল যে, যেহেতু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রশক্তি ইরাক আক্রমণ করেছে এবং সৌদি আরবের মতো কট্টরপন্থি মুসলিম রাষ্ট্রকে সঙ্গে নিয়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ঘোষণা করেছে সেহেতু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সন্ত্রাসবাদের প্রধান টার্গেটে পরিণত হয়েছে। কিন্তু দেখা গেল যে, কেবল যুক্তরাষ্ট্র বা তার মিত্র দেশগুলো নয়, সন্ত্রাসবাদ আসলে ছড়িয়ে পড়েছে দেশে দেশে এবং একবিংশ শতকের মহামারি হিসেবে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত হয়েছে। ফলে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ বা সন্ত্রাসবাদের উপস্থিতি নেই সে কথা অস্বীকার করার অর্থ হচ্ছে উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে ঝড় ঠেকানোর মতো হাস্যকর ব্যাপার। বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থানের সময়পঞ্জি বিশ্লেষণে দেখা যায় যে, শীতল যুদ্ধের শেষদিকে সোভিয়েত বাহিনীকে পরাস্ত করতে আফগানিস্তানে মুজাহিদীনদের সঙ্গে যোগ দিয়ে যারা দেশে ফিরে এসেছিল তাদের হাত ধরেই এদেশে জঙ্গিবাদের উদ্বোধন ঘটে। ১৯৯৯ সালে উদীচীর সম্মেলনে বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে জঙ্গিবাদের উপস্থিতি জোরালোভাবে জানান দেয় তারা। তারপর ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের শেষ পর্যন্ত মোটামুটি তাদের উত্থানের স্বর্ণযুগ, যদিও বাংলা ভাই এবং শায়খ আবদুর রহমানের ফাঁসি দেওয়ার কাজটি সম্পন্ন হয়েছিল এ সময়কালের মধ্যে, তথাপি ইতিমধ্যে প্রকাশিত গবেষণায় দেখা গেছে, রাষ্ট্রীয়ভাবেই এদেশে জঙ্গিবাদকে প্রশ্রয় দেওয়া হয়েছে। বিদেশি গণমাধ্যমে বাংলাদেশ বিষয়ে ‘কোকুন অব টেরর’ বা ‘ডেডলি কার্গো’ নামে গবেষণালব্ধ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে কিন্তু রাষ্ট্রের পরিচালকরা তখনো বিষয়টি অবহেলা ও অস্বীকার করেছে। তখনকার বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপিয়ে বিষয়টিকে রাজনৈতিক রূপ দেওয়া হয়েছে। অথচ জনগণের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কোনো কার্যকর পদক্ষেপ কেউ নেয়নি। এমনকি দেশের ভিতর যে এত বড় একটি দানব মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে, তাকে কীভাবে বোতলবন্দী করা যায় তা নিয়ে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে বা অ্যাকাডেমিক অঙ্গনে গবেষণা করা হয়নি, যা হয়েছে তা মূলত গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার ও ব্যক্তিগত আগ্রহে গবেষণা। ফলে একটা দীর্ঘ সময় জঙ্গিবাদ এদেশে খোলা মাঠে বেড়ে ওঠার সুযোগ পেয়ে মূলত সমাজ ও রাষ্ট্রের গভীরে শেকড় বিস্তৃতির সুযোগ পেয়েছে।

অপরদিকে জঙ্গিবাদকে নিয়ে দুটি প্রধান রাজনৈতিক দলের রাজনীতি করার ফলে এর রাজনৈতিকায়নও হয়েছে দ্রুত। বিশেষ করে যখন যুদ্ধাপরাধের বিচার সংঘটিত হচ্ছে তখন দেশব্যাপী যে জঙ্গি তত্পরতা লক্ষ্য করা গেছে তাকে একপক্ষ রাজনৈতিক প্রতিবাদ হিসেবে উসকে দিয়েছে আর সরকার কেবল একে সরকারবিরোধী তত্পরতা হিসেবেই প্রচার চালিয়েছে। কিন্তু জঙ্গিবাদের বলি হয়েছে রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা, রাষ্ট্রীয় সম্পদ এবং সাধারণ জনগণ। শাহবাগে যখন যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবি নিয়ে তরুণ প্রজন্ম জমায়েত হয়েছে তখন তাদের নাস্তিক আখ্যা দিয়ে যে রাজনীতি এদেশে শুরু হয়েছে তখন এদেশের জঙ্গিবাদ হাতে নতুন অস্ত্র পেয়েছে। নাস্তিক্যবাদের দোহাই দিয়ে ভিন্নমতের মানুষকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করার মাধ্যমে জঙ্গিবাদও ভিন্নমাত্রায় গিয়ে পৌঁছেছে এদেশে। পৃথিবীময় এ রক্তপাতময় চাপাতি-সন্ত্রাসের নিন্দা হয়েছে কিন্তু সরকার একে মনে করেছে তাদের রাজনৈতিকভাবে প্যাঁচে ফেলে তাদের ভোটব্যাংকের ওপর আঘাত, ফলে সরকার নিজেদের দূরে সরিয়ে রেখেছে আক্রান্তদের পাশ থেকে। আর যারা জঙ্গিবাদের ভয়াবহতাকে ভর করে রাষ্ট্রক্ষমতার দখল চায় তারা এ সুযোগে একের পর এক হত্যাকাণ্ড ঘটাতে ঘটাতে দেশে বিদেশি নাগরিক আক্রমণ, অন্য ধর্মের নাগরিকের ওপর আক্রমণ শেষে হলি আর্টিজানের মতো ভয়াবহ ঘটনা ঘটিয়ে তাদের উদ্দেশ্য সফল করতে চেয়েছে। এরপর সরকার কার্যত শক্ত হাতে জঙ্গিবাদ দমন করতে চাইলেও বার বার রাজনৈতিকভাবে প্রতিপক্ষের কাছ থেকে বাধার সম্মুখীন হওয়ায় সাধারণ মানুষের সামনে অপপ্রচারের শিকার হয়েছে। ফলে এ মুহূর্তে জঙ্গিবাদ ইস্যুটি একই সঙ্গে রাজনৈতিক, বিপজ্জনক এবং আন্তর্জাতিক— এ তিন প্রপঞ্চের মধ্যে খাবি খাচ্ছে। আর আগেই বলেছি, সর্বোতভাবে জঙ্গিবাদের শিকার হচ্ছে রাষ্ট্র, রাষ্ট্রের জনগণ এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ। তাহলে এ ভয়াবহ রক্তপিপাসু দানবের হাত থেকে দেশের মুক্তি আসলে আসবে কী করে? এই প্রশ্নের কোনো একটি মাত্র উত্তর আমাদের জানা নেই। কারণ, পৃথিবীর কোনো দেশই কার্যকরভাবে জঙ্গিবাদকে দমন করার একক সফলতা দাবি করতে পারেনি এখন পর্যন্ত। কিন্তু এ কথাও সত্য, পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রেই জঙ্গিবাদ ইস্যুতে রাজনৈতিকভাবে মোটা দাগে এরকম স্বীকার বা অস্বীকার, এ দুই শিবিরে ভাগ হয়ে পড়েনি। বরং সবপক্ষ একত্রে জঙ্গিবাদ দমনে সচেষ্ট থেকেছে। যেমন ব্রিটেন বা ফ্রান্সে প্রতিটি রাজনৈতিক দলই কেবল জঙ্গিবাদের নিন্দা জানানো নয়, কী করে দেশকে জঙ্গিবাদমুক্ত করা যায় তা নিয়ে নিজস্ব ক্যাপাসিটিতে গবেষণা বলুন বা প্রতিবাদ বলুন, তা করে যাচ্ছে। তবে ব্রিটেন বা ফ্রান্সে এ জঙ্গিবাদের ছুঁতোয় কট্টরপন্থি ও বর্ণবাদী রাজনীতিরও শনৈঃশনৈঃ বাড়াবাড়ি লক্ষ করা যাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশের মতো জঙ্গিবাদকে রাজনৈতিকভাবে এতটা ব্যবহারের প্রবণতা পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রেই লক্ষ করা গেছে কিনা তা নিয়ে গবেষণা চলতে পারে। যাই হোক, একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে এ কথা সবাই উপলব্ধি করছেন যে, জঙ্গিবাদ কোনো রাজনৈতিক ইস্যু হতে পারে না বরং এটি এ মুহূর্তের বাংলাদেশে সবচেয়ে প্রধান জাতীয় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, দেশে এমনকি রাজনৈতিক সংস্কৃতিতেও একটু হলেও শান্তি ফিরে এসেছে কিন্তু রাজনৈতিক অস্থিরতা ভয়াবহ রূপ নিয়ে জঙ্গিবাদ হিসেবে ফিরে এসেছে কিনা সে প্রশ্ন এখন আমরা নাগরিক হিসেবে তুলতেই পারি এবং তোলা উচিতও।

বিশ্বখ্যাত রাজনৈতিক চিন্তক ও ফিলসফার নোয়াম চমস্কি বলেছেন যে, ‘আমরা সকলেই চিন্তিত যে, কী করে জঙ্গিবাদ/সন্ত্রাসবাদ দূর করতে পারি? হ্যাঁ, একটি সহজ উপায় কিন্তু আছে, আর সেটি হলো, সন্ত্রাসবাদে মদদ দেওয়া বন্ধ করে দিন তাহলেই সন্ত্রাসবাদ দূর করা সম্ভব।’ খুব সহজ একটি কথা বলেছেন চমস্কি, জঙ্গিবাদ নামক যে দানব আমাদের আঘাত করছে তা কারও না কারও মদদে, অংশগ্রহণে এবং সাহায্য-সহযোগিতায় দিন দিন পুষ্টু হয়ে উঠেছে এবং মানব সভ্যতাকে ধ্বংস করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আর মজার ব্যাপার হলো, জঙ্গিবাদ কোনোভাবেই প্রাকৃতিক বিপর্যয় বা প্রকৃতিনির্ভর কোনো বিপদ নয়, এটি সম্পূর্ণই মানুষের দ্বারা, মানুষের জন্য পরিচালিত হত্যাযজ্ঞ। ফলে মানুষকেই যদি এর থেকে বিরত করা যায় তাহলে এ দানব দলন সম্ভব, তা বলাই বাহুল্য। কিন্তু এও সত্য, মানুষকে নিয়মে বাধা বা মানুষকেই মানুষের সবচেয়ে উপকারী বন্ধু হিসেবে পাশে পাওয়া সবচেয়ে দুরূহ কাজের অন্যতম, যদি তা করা যেত তাহলে পৃথিবী বহু আগেই একটি স্বর্গে পরিণত হতো। প্রকৃতিকে অনেকভাবেই জয় করা সম্ভব হয়েছে, কিন্তু মানুষকে মানুষ-হত্যা থেকে বিরত করা সম্ভব হয়নি। আমার ধারণা একুশ শতকের বিশ্ব যে চ্যালেঞ্জটি নিয়ে গলদঘর্ম হচ্ছে তা আসলে মানুষকে মানুষ-হত্যা থেকে নিবৃত করার চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশের দিকে যদি তাকাই তাহলে দেখতে পাই, একদল মানুষ সাধারণ মানুষের অগোচরে বোমা, চাপাতি, গ্রেনেড, বন্দুক নিয়ে মানুষের বিরুদ্ধে নেমেছে হত্যার উদ্দেশ্যে। হয়তো তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যও আছে কিন্তু তাদের মূল উদ্দেশ্য সাধারণ মানুষের জীবননাশ। ফলে প্রথম ও প্রধান প্রতিরোধ আসা উচিত সাধারণ মানুষের কাছ থেকেই। রাষ্ট্র এখানে মুখ্য ভূমিকা পালন করতে পারে সাধারণ মানুষকে এ ভয়াবহ দানব বিষয়ে তথ্য দিয়ে কিংবা কীভাবে তাদের দমন করা যায় সে বিষয়ে কৌশল শিখিয়ে দিয়ে। কিন্তু সবার আগে সাধারণ মানুষের ভিতর এ উপলব্ধি আসা জরুরি যে, জঙ্গিবাদ নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে যতই রাজনীতি হোক না কেন, কেউ স্বীকার করুক বা অস্বীকার করুক, জঙ্গিবাদের প্রধান ও প্রথম শিকার আসলে সাধারণ মানুষই। অতএব, সর্বাগ্রে তাদেরই প্রতিরোধী হয়ে উঠতে হবে। শান্তিতে নোবেল বিজয়ী পাকিস্তানি কিশোরী মালালা বলেছেন, ‘বন্দুক দিয়ে আপনি জঙ্গি/সন্ত্রাসীকে গুলি করে মেরে ফেলতে পারবেন কিন্তু জঙ্গিবাদ/সন্ত্রাসবাদ দমনে আপনার প্রয়োজন হবে শিক্ষা ও সচেতনতার।’ আমারও কথা সেটাই, দেশে চলমান জঙ্গিবাদ নিয়ে সরকারি দল বা বিএনপি যতই রাজনীতি করুক না কেন, একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে আপনি যদি প্রতিবাদী/প্রতিরোধী হন তাহলে জঙ্গিবাদ যেমন আপনাকে হত্যার সুযোগ পাবে না তেমনি আপনাকে অর্থাৎ সাধারণ মানুষের জন্যই যদি রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনীতি হয় তাহলে আপনার জঙ্গিবাদবিরোধী অবস্থানকে তারা আমলে নিতে বাধ্য। নির্বাচন আসছে, সাধারণ মানুষ যদি জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক অবস্থান গ্রহণ করে এবং তাকে জোরালোভাবে ‘না’ বলে তাহলে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী কোনো দলের পক্ষেই তাকে অস্বীকার করার সাহস হবে না বরং জঙ্গিবাদকে আমলে এনে তা দমনে আরও কঠোর হতে বাধ্য করবে সরকারকে।  এখন সিদ্ধান্ত আপনার, জঙ্গিবাদের শিকার হবেন নাকি জঙ্গিবাদ দমনে কার্যকর পদক্ষেপ নেবেন, যার যার নিজস্ব অবস্থান থেকে ভেবে ঠিক করুন।

লেখক : কলাম লেখক।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
আসিয়ানে ‘সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার’ হওয়ার আগ্রহ পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
আসিয়ানে ‘সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার’ হওয়ার আগ্রহ পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের টিম ডিরেক্টরের দায়িত্বে রাজ্জাক
বাংলাদেশের টিম ডিরেক্টরের দায়িত্বে রাজ্জাক

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ওয়েবসাইট নিয়ে নির্দেশনা
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ওয়েবসাইট নিয়ে নির্দেশনা

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগ
ব্রাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ওয়েবসাইট নিয়ে নির্দেশনা
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ওয়েবসাইট নিয়ে নির্দেশনা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে খেলতে নেইমারকে যে শর্ত দিলেন আনচেলত্তি
বিশ্বকাপে খেলতে নেইমারকে যে শর্ত দিলেন আনচেলত্তি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ব্যক্তি স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হবে’
‘ব্যক্তি স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হবে’

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালখালী হাসপাতালে একসঙ্গে ৯ নার্স-মিডওয়াইফ বদলি
বোয়ালখালী হাসপাতালে একসঙ্গে ৯ নার্স-মিডওয়াইফ বদলি

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবারের মতো বর্ষসেরা একাদশে নেই ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার কেউ
প্রথমবারের মতো বর্ষসেরা একাদশে নেই ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার কেউ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারা দেশে ‍পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪১
সারা দেশে ‍পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪১

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণার পরই বগুড়ায় আনন্দ-উৎসব
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণার পরই বগুড়ায় আনন্দ-উৎসব

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিশরে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ‘ইত্তেহাদ’ বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০২৫
মিশরে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ‘ইত্তেহাদ’ বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০২৫

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

হেলিও ৪৫: বাজেটের মধ্যে ফ্ল্যাগশিপের ছোঁয়া
হেলিও ৪৫: বাজেটের মধ্যে ফ্ল্যাগশিপের ছোঁয়া

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আয়ারল্যান্ড সিরিজে বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ আশরাফুল
আয়ারল্যান্ড সিরিজে বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ আশরাফুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা খাতে তুরস্কের সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা খাতে তুরস্কের সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ এশিয়ার টেকসই ভবিষ্যতের জন্য আঞ্চলিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
দক্ষিণ এশিয়ার টেকসই ভবিষ্যতের জন্য আঞ্চলিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

যোগ্য শিক্ষক নিয়োগ হলে যোগ্য গ্র্যাজুয়েট তৈরি হবে: চবি উপাচার্য
যোগ্য শিক্ষক নিয়োগ হলে যোগ্য গ্র্যাজুয়েট তৈরি হবে: চবি উপাচার্য

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ট্রাক চাপায় তিন যাত্রী নিহত
নোয়াখালীতে ট্রাক চাপায় তিন যাত্রী নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে ফেরাতে না পেরে প্রেমিককে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে ফেরাতে না পেরে প্রেমিককে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার মামলায় একজনের ১৭ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার মামলায় একজনের ১৭ বছর কারাদণ্ড

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই

৫৮ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ৮ ডিসেম্বর
রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ৮ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারমাইকেল কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাঠচক্র অনুষ্ঠিত
কারমাইকেল কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাঠচক্র অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে ৫টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা
জামালপুরে ৫টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম