শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৭

জঙ্গিবাদ : সমস্যাটি রাষ্ট্রের ও জনগণের

মাসুদা ভাট্টি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদ : সমস্যাটি রাষ্ট্রের ও জনগণের

জঙ্গিবাদ নিয়ে চলমান রাজনীতি থেকে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, সরকারি দল অর্থাৎ আওয়ামী লীগ দেশে জঙ্গিবাদের উপস্থিতি স্বীকার করলেও দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি মোটেও স্বীকার করতে চাইছে না যে, দেশ জঙ্গিবাদের ভয়াল থাবায় আক্রান্ত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিদিনকার বক্তব্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, তিনি নিয়মিতই জঙ্গিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার কথা বলছেন,  অপরদিকে বিএনপি নেতা বেগম খালেদা জিয়া ও তার দলের অন্য নেতা-কর্মীরা জঙ্গিবাদকে মূলত সরকারের সাজানো নাটক আখ্যা দিয়ে বিষয়টিকে হাস্যকর করার পথ বেছে নিয়েছেন। কিন্তু এ দুপক্ষের স্বীকার-অস্বীকার ও সত্য-মিথ্যার রাজনীতির মধ্যে আটকা পড়ে আছে জনগণ, তারা প্রাণ দিচ্ছে, ব্যবসায়িক ক্ষতির শিকার হচ্ছে, নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে জনজীবনের এবং সবচেয়ে বড় কথা হলো দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে বিদেশের সামনে, বিশেষ করে তাদের সামনে যারা হয়তো বাংলাদেশের বিনিয়োগের কথাও ভাবছিলেন। এমতাবস্থায় জঙ্গিবাদকে কেবল দেশের বিবদমান দুই পক্ষের রাজনীতি হিসেবে দেখার অবকাশ নেই, তাই নয়?

আমরা প্রশ্ন তুলতে পারি, এ স্বীকার বা অস্বীকারের রাজনীতির পেছনে কী গোপন স্বার্থ নিহিত রয়েছে? যখন আমরা জানি যে, জঙ্গিবাদ কেবল বাংলাদেশের একার সমস্যা নয়, এ দানব দ্বারা পৃথিবীর প্রতিটি দেশই কমবেশি আক্রান্ত। একটি সাধারণ ধারণা ৯/১১-পরবর্তী হামলা বিশ্বময় স্থান করে নিয়েছিল যে, যেহেতু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রশক্তি ইরাক আক্রমণ করেছে এবং সৌদি আরবের মতো কট্টরপন্থি মুসলিম রাষ্ট্রকে সঙ্গে নিয়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ঘোষণা করেছে সেহেতু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সন্ত্রাসবাদের প্রধান টার্গেটে পরিণত হয়েছে। কিন্তু দেখা গেল যে, কেবল যুক্তরাষ্ট্র বা তার মিত্র দেশগুলো নয়, সন্ত্রাসবাদ আসলে ছড়িয়ে পড়েছে দেশে দেশে এবং একবিংশ শতকের মহামারি হিসেবে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত হয়েছে। ফলে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ বা সন্ত্রাসবাদের উপস্থিতি নেই সে কথা অস্বীকার করার অর্থ হচ্ছে উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে ঝড় ঠেকানোর মতো হাস্যকর ব্যাপার। বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থানের সময়পঞ্জি বিশ্লেষণে দেখা যায় যে, শীতল যুদ্ধের শেষদিকে সোভিয়েত বাহিনীকে পরাস্ত করতে আফগানিস্তানে মুজাহিদীনদের সঙ্গে যোগ দিয়ে যারা দেশে ফিরে এসেছিল তাদের হাত ধরেই এদেশে জঙ্গিবাদের উদ্বোধন ঘটে। ১৯৯৯ সালে উদীচীর সম্মেলনে বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে জঙ্গিবাদের উপস্থিতি জোরালোভাবে জানান দেয় তারা। তারপর ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের শেষ পর্যন্ত মোটামুটি তাদের উত্থানের স্বর্ণযুগ, যদিও বাংলা ভাই এবং শায়খ আবদুর রহমানের ফাঁসি দেওয়ার কাজটি সম্পন্ন হয়েছিল এ সময়কালের মধ্যে, তথাপি ইতিমধ্যে প্রকাশিত গবেষণায় দেখা গেছে, রাষ্ট্রীয়ভাবেই এদেশে জঙ্গিবাদকে প্রশ্রয় দেওয়া হয়েছে। বিদেশি গণমাধ্যমে বাংলাদেশ বিষয়ে ‘কোকুন অব টেরর’ বা ‘ডেডলি কার্গো’ নামে গবেষণালব্ধ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে কিন্তু রাষ্ট্রের পরিচালকরা তখনো বিষয়টি অবহেলা ও অস্বীকার করেছে। তখনকার বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপিয়ে বিষয়টিকে রাজনৈতিক রূপ দেওয়া হয়েছে। অথচ জনগণের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কোনো কার্যকর পদক্ষেপ কেউ নেয়নি। এমনকি দেশের ভিতর যে এত বড় একটি দানব মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে, তাকে কীভাবে বোতলবন্দী করা যায় তা নিয়ে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে বা অ্যাকাডেমিক অঙ্গনে গবেষণা করা হয়নি, যা হয়েছে তা মূলত গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার ও ব্যক্তিগত আগ্রহে গবেষণা। ফলে একটা দীর্ঘ সময় জঙ্গিবাদ এদেশে খোলা মাঠে বেড়ে ওঠার সুযোগ পেয়ে মূলত সমাজ ও রাষ্ট্রের গভীরে শেকড় বিস্তৃতির সুযোগ পেয়েছে।

অপরদিকে জঙ্গিবাদকে নিয়ে দুটি প্রধান রাজনৈতিক দলের রাজনীতি করার ফলে এর রাজনৈতিকায়নও হয়েছে দ্রুত। বিশেষ করে যখন যুদ্ধাপরাধের বিচার সংঘটিত হচ্ছে তখন দেশব্যাপী যে জঙ্গি তত্পরতা লক্ষ্য করা গেছে তাকে একপক্ষ রাজনৈতিক প্রতিবাদ হিসেবে উসকে দিয়েছে আর সরকার কেবল একে সরকারবিরোধী তত্পরতা হিসেবেই প্রচার চালিয়েছে। কিন্তু জঙ্গিবাদের বলি হয়েছে রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা, রাষ্ট্রীয় সম্পদ এবং সাধারণ জনগণ। শাহবাগে যখন যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবি নিয়ে তরুণ প্রজন্ম জমায়েত হয়েছে তখন তাদের নাস্তিক আখ্যা দিয়ে যে রাজনীতি এদেশে শুরু হয়েছে তখন এদেশের জঙ্গিবাদ হাতে নতুন অস্ত্র পেয়েছে। নাস্তিক্যবাদের দোহাই দিয়ে ভিন্নমতের মানুষকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করার মাধ্যমে জঙ্গিবাদও ভিন্নমাত্রায় গিয়ে পৌঁছেছে এদেশে। পৃথিবীময় এ রক্তপাতময় চাপাতি-সন্ত্রাসের নিন্দা হয়েছে কিন্তু সরকার একে মনে করেছে তাদের রাজনৈতিকভাবে প্যাঁচে ফেলে তাদের ভোটব্যাংকের ওপর আঘাত, ফলে সরকার নিজেদের দূরে সরিয়ে রেখেছে আক্রান্তদের পাশ থেকে। আর যারা জঙ্গিবাদের ভয়াবহতাকে ভর করে রাষ্ট্রক্ষমতার দখল চায় তারা এ সুযোগে একের পর এক হত্যাকাণ্ড ঘটাতে ঘটাতে দেশে বিদেশি নাগরিক আক্রমণ, অন্য ধর্মের নাগরিকের ওপর আক্রমণ শেষে হলি আর্টিজানের মতো ভয়াবহ ঘটনা ঘটিয়ে তাদের উদ্দেশ্য সফল করতে চেয়েছে। এরপর সরকার কার্যত শক্ত হাতে জঙ্গিবাদ দমন করতে চাইলেও বার বার রাজনৈতিকভাবে প্রতিপক্ষের কাছ থেকে বাধার সম্মুখীন হওয়ায় সাধারণ মানুষের সামনে অপপ্রচারের শিকার হয়েছে। ফলে এ মুহূর্তে জঙ্গিবাদ ইস্যুটি একই সঙ্গে রাজনৈতিক, বিপজ্জনক এবং আন্তর্জাতিক— এ তিন প্রপঞ্চের মধ্যে খাবি খাচ্ছে। আর আগেই বলেছি, সর্বোতভাবে জঙ্গিবাদের শিকার হচ্ছে রাষ্ট্র, রাষ্ট্রের জনগণ এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ। তাহলে এ ভয়াবহ রক্তপিপাসু দানবের হাত থেকে দেশের মুক্তি আসলে আসবে কী করে? এই প্রশ্নের কোনো একটি মাত্র উত্তর আমাদের জানা নেই। কারণ, পৃথিবীর কোনো দেশই কার্যকরভাবে জঙ্গিবাদকে দমন করার একক সফলতা দাবি করতে পারেনি এখন পর্যন্ত। কিন্তু এ কথাও সত্য, পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রেই জঙ্গিবাদ ইস্যুতে রাজনৈতিকভাবে মোটা দাগে এরকম স্বীকার বা অস্বীকার, এ দুই শিবিরে ভাগ হয়ে পড়েনি। বরং সবপক্ষ একত্রে জঙ্গিবাদ দমনে সচেষ্ট থেকেছে। যেমন ব্রিটেন বা ফ্রান্সে প্রতিটি রাজনৈতিক দলই কেবল জঙ্গিবাদের নিন্দা জানানো নয়, কী করে দেশকে জঙ্গিবাদমুক্ত করা যায় তা নিয়ে নিজস্ব ক্যাপাসিটিতে গবেষণা বলুন বা প্রতিবাদ বলুন, তা করে যাচ্ছে। তবে ব্রিটেন বা ফ্রান্সে এ জঙ্গিবাদের ছুঁতোয় কট্টরপন্থি ও বর্ণবাদী রাজনীতিরও শনৈঃশনৈঃ বাড়াবাড়ি লক্ষ করা যাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশের মতো জঙ্গিবাদকে রাজনৈতিকভাবে এতটা ব্যবহারের প্রবণতা পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রেই লক্ষ করা গেছে কিনা তা নিয়ে গবেষণা চলতে পারে। যাই হোক, একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে এ কথা সবাই উপলব্ধি করছেন যে, জঙ্গিবাদ কোনো রাজনৈতিক ইস্যু হতে পারে না বরং এটি এ মুহূর্তের বাংলাদেশে সবচেয়ে প্রধান জাতীয় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, দেশে এমনকি রাজনৈতিক সংস্কৃতিতেও একটু হলেও শান্তি ফিরে এসেছে কিন্তু রাজনৈতিক অস্থিরতা ভয়াবহ রূপ নিয়ে জঙ্গিবাদ হিসেবে ফিরে এসেছে কিনা সে প্রশ্ন এখন আমরা নাগরিক হিসেবে তুলতেই পারি এবং তোলা উচিতও।

বিশ্বখ্যাত রাজনৈতিক চিন্তক ও ফিলসফার নোয়াম চমস্কি বলেছেন যে, ‘আমরা সকলেই চিন্তিত যে, কী করে জঙ্গিবাদ/সন্ত্রাসবাদ দূর করতে পারি? হ্যাঁ, একটি সহজ উপায় কিন্তু আছে, আর সেটি হলো, সন্ত্রাসবাদে মদদ দেওয়া বন্ধ করে দিন তাহলেই সন্ত্রাসবাদ দূর করা সম্ভব।’ খুব সহজ একটি কথা বলেছেন চমস্কি, জঙ্গিবাদ নামক যে দানব আমাদের আঘাত করছে তা কারও না কারও মদদে, অংশগ্রহণে এবং সাহায্য-সহযোগিতায় দিন দিন পুষ্টু হয়ে উঠেছে এবং মানব সভ্যতাকে ধ্বংস করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আর মজার ব্যাপার হলো, জঙ্গিবাদ কোনোভাবেই প্রাকৃতিক বিপর্যয় বা প্রকৃতিনির্ভর কোনো বিপদ নয়, এটি সম্পূর্ণই মানুষের দ্বারা, মানুষের জন্য পরিচালিত হত্যাযজ্ঞ। ফলে মানুষকেই যদি এর থেকে বিরত করা যায় তাহলে এ দানব দলন সম্ভব, তা বলাই বাহুল্য। কিন্তু এও সত্য, মানুষকে নিয়মে বাধা বা মানুষকেই মানুষের সবচেয়ে উপকারী বন্ধু হিসেবে পাশে পাওয়া সবচেয়ে দুরূহ কাজের অন্যতম, যদি তা করা যেত তাহলে পৃথিবী বহু আগেই একটি স্বর্গে পরিণত হতো। প্রকৃতিকে অনেকভাবেই জয় করা সম্ভব হয়েছে, কিন্তু মানুষকে মানুষ-হত্যা থেকে বিরত করা সম্ভব হয়নি। আমার ধারণা একুশ শতকের বিশ্ব যে চ্যালেঞ্জটি নিয়ে গলদঘর্ম হচ্ছে তা আসলে মানুষকে মানুষ-হত্যা থেকে নিবৃত করার চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশের দিকে যদি তাকাই তাহলে দেখতে পাই, একদল মানুষ সাধারণ মানুষের অগোচরে বোমা, চাপাতি, গ্রেনেড, বন্দুক নিয়ে মানুষের বিরুদ্ধে নেমেছে হত্যার উদ্দেশ্যে। হয়তো তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যও আছে কিন্তু তাদের মূল উদ্দেশ্য সাধারণ মানুষের জীবননাশ। ফলে প্রথম ও প্রধান প্রতিরোধ আসা উচিত সাধারণ মানুষের কাছ থেকেই। রাষ্ট্র এখানে মুখ্য ভূমিকা পালন করতে পারে সাধারণ মানুষকে এ ভয়াবহ দানব বিষয়ে তথ্য দিয়ে কিংবা কীভাবে তাদের দমন করা যায় সে বিষয়ে কৌশল শিখিয়ে দিয়ে। কিন্তু সবার আগে সাধারণ মানুষের ভিতর এ উপলব্ধি আসা জরুরি যে, জঙ্গিবাদ নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে যতই রাজনীতি হোক না কেন, কেউ স্বীকার করুক বা অস্বীকার করুক, জঙ্গিবাদের প্রধান ও প্রথম শিকার আসলে সাধারণ মানুষই। অতএব, সর্বাগ্রে তাদেরই প্রতিরোধী হয়ে উঠতে হবে। শান্তিতে নোবেল বিজয়ী পাকিস্তানি কিশোরী মালালা বলেছেন, ‘বন্দুক দিয়ে আপনি জঙ্গি/সন্ত্রাসীকে গুলি করে মেরে ফেলতে পারবেন কিন্তু জঙ্গিবাদ/সন্ত্রাসবাদ দমনে আপনার প্রয়োজন হবে শিক্ষা ও সচেতনতার।’ আমারও কথা সেটাই, দেশে চলমান জঙ্গিবাদ নিয়ে সরকারি দল বা বিএনপি যতই রাজনীতি করুক না কেন, একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে আপনি যদি প্রতিবাদী/প্রতিরোধী হন তাহলে জঙ্গিবাদ যেমন আপনাকে হত্যার সুযোগ পাবে না তেমনি আপনাকে অর্থাৎ সাধারণ মানুষের জন্যই যদি রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনীতি হয় তাহলে আপনার জঙ্গিবাদবিরোধী অবস্থানকে তারা আমলে নিতে বাধ্য। নির্বাচন আসছে, সাধারণ মানুষ যদি জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক অবস্থান গ্রহণ করে এবং তাকে জোরালোভাবে ‘না’ বলে তাহলে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী কোনো দলের পক্ষেই তাকে অস্বীকার করার সাহস হবে না বরং জঙ্গিবাদকে আমলে এনে তা দমনে আরও কঠোর হতে বাধ্য করবে সরকারকে।  এখন সিদ্ধান্ত আপনার, জঙ্গিবাদের শিকার হবেন নাকি জঙ্গিবাদ দমনে কার্যকর পদক্ষেপ নেবেন, যার যার নিজস্ব অবস্থান থেকে ভেবে ঠিক করুন।

লেখক : কলাম লেখক।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম