শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৭

জঙ্গিবাদ : সমস্যাটি রাষ্ট্রের ও জনগণের

মাসুদা ভাট্টি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদ : সমস্যাটি রাষ্ট্রের ও জনগণের

জঙ্গিবাদ নিয়ে চলমান রাজনীতি থেকে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, সরকারি দল অর্থাৎ আওয়ামী লীগ দেশে জঙ্গিবাদের উপস্থিতি স্বীকার করলেও দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি মোটেও স্বীকার করতে চাইছে না যে, দেশ জঙ্গিবাদের ভয়াল থাবায় আক্রান্ত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিদিনকার বক্তব্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, তিনি নিয়মিতই জঙ্গিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার কথা বলছেন,  অপরদিকে বিএনপি নেতা বেগম খালেদা জিয়া ও তার দলের অন্য নেতা-কর্মীরা জঙ্গিবাদকে মূলত সরকারের সাজানো নাটক আখ্যা দিয়ে বিষয়টিকে হাস্যকর করার পথ বেছে নিয়েছেন। কিন্তু এ দুপক্ষের স্বীকার-অস্বীকার ও সত্য-মিথ্যার রাজনীতির মধ্যে আটকা পড়ে আছে জনগণ, তারা প্রাণ দিচ্ছে, ব্যবসায়িক ক্ষতির শিকার হচ্ছে, নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে জনজীবনের এবং সবচেয়ে বড় কথা হলো দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে বিদেশের সামনে, বিশেষ করে তাদের সামনে যারা হয়তো বাংলাদেশের বিনিয়োগের কথাও ভাবছিলেন। এমতাবস্থায় জঙ্গিবাদকে কেবল দেশের বিবদমান দুই পক্ষের রাজনীতি হিসেবে দেখার অবকাশ নেই, তাই নয়?

আমরা প্রশ্ন তুলতে পারি, এ স্বীকার বা অস্বীকারের রাজনীতির পেছনে কী গোপন স্বার্থ নিহিত রয়েছে? যখন আমরা জানি যে, জঙ্গিবাদ কেবল বাংলাদেশের একার সমস্যা নয়, এ দানব দ্বারা পৃথিবীর প্রতিটি দেশই কমবেশি আক্রান্ত। একটি সাধারণ ধারণা ৯/১১-পরবর্তী হামলা বিশ্বময় স্থান করে নিয়েছিল যে, যেহেতু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রশক্তি ইরাক আক্রমণ করেছে এবং সৌদি আরবের মতো কট্টরপন্থি মুসলিম রাষ্ট্রকে সঙ্গে নিয়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ঘোষণা করেছে সেহেতু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সন্ত্রাসবাদের প্রধান টার্গেটে পরিণত হয়েছে। কিন্তু দেখা গেল যে, কেবল যুক্তরাষ্ট্র বা তার মিত্র দেশগুলো নয়, সন্ত্রাসবাদ আসলে ছড়িয়ে পড়েছে দেশে দেশে এবং একবিংশ শতকের মহামারি হিসেবে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত হয়েছে। ফলে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ বা সন্ত্রাসবাদের উপস্থিতি নেই সে কথা অস্বীকার করার অর্থ হচ্ছে উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে ঝড় ঠেকানোর মতো হাস্যকর ব্যাপার। বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থানের সময়পঞ্জি বিশ্লেষণে দেখা যায় যে, শীতল যুদ্ধের শেষদিকে সোভিয়েত বাহিনীকে পরাস্ত করতে আফগানিস্তানে মুজাহিদীনদের সঙ্গে যোগ দিয়ে যারা দেশে ফিরে এসেছিল তাদের হাত ধরেই এদেশে জঙ্গিবাদের উদ্বোধন ঘটে। ১৯৯৯ সালে উদীচীর সম্মেলনে বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে জঙ্গিবাদের উপস্থিতি জোরালোভাবে জানান দেয় তারা। তারপর ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের শেষ পর্যন্ত মোটামুটি তাদের উত্থানের স্বর্ণযুগ, যদিও বাংলা ভাই এবং শায়খ আবদুর রহমানের ফাঁসি দেওয়ার কাজটি সম্পন্ন হয়েছিল এ সময়কালের মধ্যে, তথাপি ইতিমধ্যে প্রকাশিত গবেষণায় দেখা গেছে, রাষ্ট্রীয়ভাবেই এদেশে জঙ্গিবাদকে প্রশ্রয় দেওয়া হয়েছে। বিদেশি গণমাধ্যমে বাংলাদেশ বিষয়ে ‘কোকুন অব টেরর’ বা ‘ডেডলি কার্গো’ নামে গবেষণালব্ধ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে কিন্তু রাষ্ট্রের পরিচালকরা তখনো বিষয়টি অবহেলা ও অস্বীকার করেছে। তখনকার বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপিয়ে বিষয়টিকে রাজনৈতিক রূপ দেওয়া হয়েছে। অথচ জনগণের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কোনো কার্যকর পদক্ষেপ কেউ নেয়নি। এমনকি দেশের ভিতর যে এত বড় একটি দানব মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে, তাকে কীভাবে বোতলবন্দী করা যায় তা নিয়ে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে বা অ্যাকাডেমিক অঙ্গনে গবেষণা করা হয়নি, যা হয়েছে তা মূলত গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার ও ব্যক্তিগত আগ্রহে গবেষণা। ফলে একটা দীর্ঘ সময় জঙ্গিবাদ এদেশে খোলা মাঠে বেড়ে ওঠার সুযোগ পেয়ে মূলত সমাজ ও রাষ্ট্রের গভীরে শেকড় বিস্তৃতির সুযোগ পেয়েছে।

অপরদিকে জঙ্গিবাদকে নিয়ে দুটি প্রধান রাজনৈতিক দলের রাজনীতি করার ফলে এর রাজনৈতিকায়নও হয়েছে দ্রুত। বিশেষ করে যখন যুদ্ধাপরাধের বিচার সংঘটিত হচ্ছে তখন দেশব্যাপী যে জঙ্গি তত্পরতা লক্ষ্য করা গেছে তাকে একপক্ষ রাজনৈতিক প্রতিবাদ হিসেবে উসকে দিয়েছে আর সরকার কেবল একে সরকারবিরোধী তত্পরতা হিসেবেই প্রচার চালিয়েছে। কিন্তু জঙ্গিবাদের বলি হয়েছে রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা, রাষ্ট্রীয় সম্পদ এবং সাধারণ জনগণ। শাহবাগে যখন যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবি নিয়ে তরুণ প্রজন্ম জমায়েত হয়েছে তখন তাদের নাস্তিক আখ্যা দিয়ে যে রাজনীতি এদেশে শুরু হয়েছে তখন এদেশের জঙ্গিবাদ হাতে নতুন অস্ত্র পেয়েছে। নাস্তিক্যবাদের দোহাই দিয়ে ভিন্নমতের মানুষকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করার মাধ্যমে জঙ্গিবাদও ভিন্নমাত্রায় গিয়ে পৌঁছেছে এদেশে। পৃথিবীময় এ রক্তপাতময় চাপাতি-সন্ত্রাসের নিন্দা হয়েছে কিন্তু সরকার একে মনে করেছে তাদের রাজনৈতিকভাবে প্যাঁচে ফেলে তাদের ভোটব্যাংকের ওপর আঘাত, ফলে সরকার নিজেদের দূরে সরিয়ে রেখেছে আক্রান্তদের পাশ থেকে। আর যারা জঙ্গিবাদের ভয়াবহতাকে ভর করে রাষ্ট্রক্ষমতার দখল চায় তারা এ সুযোগে একের পর এক হত্যাকাণ্ড ঘটাতে ঘটাতে দেশে বিদেশি নাগরিক আক্রমণ, অন্য ধর্মের নাগরিকের ওপর আক্রমণ শেষে হলি আর্টিজানের মতো ভয়াবহ ঘটনা ঘটিয়ে তাদের উদ্দেশ্য সফল করতে চেয়েছে। এরপর সরকার কার্যত শক্ত হাতে জঙ্গিবাদ দমন করতে চাইলেও বার বার রাজনৈতিকভাবে প্রতিপক্ষের কাছ থেকে বাধার সম্মুখীন হওয়ায় সাধারণ মানুষের সামনে অপপ্রচারের শিকার হয়েছে। ফলে এ মুহূর্তে জঙ্গিবাদ ইস্যুটি একই সঙ্গে রাজনৈতিক, বিপজ্জনক এবং আন্তর্জাতিক— এ তিন প্রপঞ্চের মধ্যে খাবি খাচ্ছে। আর আগেই বলেছি, সর্বোতভাবে জঙ্গিবাদের শিকার হচ্ছে রাষ্ট্র, রাষ্ট্রের জনগণ এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ। তাহলে এ ভয়াবহ রক্তপিপাসু দানবের হাত থেকে দেশের মুক্তি আসলে আসবে কী করে? এই প্রশ্নের কোনো একটি মাত্র উত্তর আমাদের জানা নেই। কারণ, পৃথিবীর কোনো দেশই কার্যকরভাবে জঙ্গিবাদকে দমন করার একক সফলতা দাবি করতে পারেনি এখন পর্যন্ত। কিন্তু এ কথাও সত্য, পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রেই জঙ্গিবাদ ইস্যুতে রাজনৈতিকভাবে মোটা দাগে এরকম স্বীকার বা অস্বীকার, এ দুই শিবিরে ভাগ হয়ে পড়েনি। বরং সবপক্ষ একত্রে জঙ্গিবাদ দমনে সচেষ্ট থেকেছে। যেমন ব্রিটেন বা ফ্রান্সে প্রতিটি রাজনৈতিক দলই কেবল জঙ্গিবাদের নিন্দা জানানো নয়, কী করে দেশকে জঙ্গিবাদমুক্ত করা যায় তা নিয়ে নিজস্ব ক্যাপাসিটিতে গবেষণা বলুন বা প্রতিবাদ বলুন, তা করে যাচ্ছে। তবে ব্রিটেন বা ফ্রান্সে এ জঙ্গিবাদের ছুঁতোয় কট্টরপন্থি ও বর্ণবাদী রাজনীতিরও শনৈঃশনৈঃ বাড়াবাড়ি লক্ষ করা যাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশের মতো জঙ্গিবাদকে রাজনৈতিকভাবে এতটা ব্যবহারের প্রবণতা পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রেই লক্ষ করা গেছে কিনা তা নিয়ে গবেষণা চলতে পারে। যাই হোক, একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে এ কথা সবাই উপলব্ধি করছেন যে, জঙ্গিবাদ কোনো রাজনৈতিক ইস্যু হতে পারে না বরং এটি এ মুহূর্তের বাংলাদেশে সবচেয়ে প্রধান জাতীয় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, দেশে এমনকি রাজনৈতিক সংস্কৃতিতেও একটু হলেও শান্তি ফিরে এসেছে কিন্তু রাজনৈতিক অস্থিরতা ভয়াবহ রূপ নিয়ে জঙ্গিবাদ হিসেবে ফিরে এসেছে কিনা সে প্রশ্ন এখন আমরা নাগরিক হিসেবে তুলতেই পারি এবং তোলা উচিতও।

বিশ্বখ্যাত রাজনৈতিক চিন্তক ও ফিলসফার নোয়াম চমস্কি বলেছেন যে, ‘আমরা সকলেই চিন্তিত যে, কী করে জঙ্গিবাদ/সন্ত্রাসবাদ দূর করতে পারি? হ্যাঁ, একটি সহজ উপায় কিন্তু আছে, আর সেটি হলো, সন্ত্রাসবাদে মদদ দেওয়া বন্ধ করে দিন তাহলেই সন্ত্রাসবাদ দূর করা সম্ভব।’ খুব সহজ একটি কথা বলেছেন চমস্কি, জঙ্গিবাদ নামক যে দানব আমাদের আঘাত করছে তা কারও না কারও মদদে, অংশগ্রহণে এবং সাহায্য-সহযোগিতায় দিন দিন পুষ্টু হয়ে উঠেছে এবং মানব সভ্যতাকে ধ্বংস করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আর মজার ব্যাপার হলো, জঙ্গিবাদ কোনোভাবেই প্রাকৃতিক বিপর্যয় বা প্রকৃতিনির্ভর কোনো বিপদ নয়, এটি সম্পূর্ণই মানুষের দ্বারা, মানুষের জন্য পরিচালিত হত্যাযজ্ঞ। ফলে মানুষকেই যদি এর থেকে বিরত করা যায় তাহলে এ দানব দলন সম্ভব, তা বলাই বাহুল্য। কিন্তু এও সত্য, মানুষকে নিয়মে বাধা বা মানুষকেই মানুষের সবচেয়ে উপকারী বন্ধু হিসেবে পাশে পাওয়া সবচেয়ে দুরূহ কাজের অন্যতম, যদি তা করা যেত তাহলে পৃথিবী বহু আগেই একটি স্বর্গে পরিণত হতো। প্রকৃতিকে অনেকভাবেই জয় করা সম্ভব হয়েছে, কিন্তু মানুষকে মানুষ-হত্যা থেকে বিরত করা সম্ভব হয়নি। আমার ধারণা একুশ শতকের বিশ্ব যে চ্যালেঞ্জটি নিয়ে গলদঘর্ম হচ্ছে তা আসলে মানুষকে মানুষ-হত্যা থেকে নিবৃত করার চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশের দিকে যদি তাকাই তাহলে দেখতে পাই, একদল মানুষ সাধারণ মানুষের অগোচরে বোমা, চাপাতি, গ্রেনেড, বন্দুক নিয়ে মানুষের বিরুদ্ধে নেমেছে হত্যার উদ্দেশ্যে। হয়তো তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যও আছে কিন্তু তাদের মূল উদ্দেশ্য সাধারণ মানুষের জীবননাশ। ফলে প্রথম ও প্রধান প্রতিরোধ আসা উচিত সাধারণ মানুষের কাছ থেকেই। রাষ্ট্র এখানে মুখ্য ভূমিকা পালন করতে পারে সাধারণ মানুষকে এ ভয়াবহ দানব বিষয়ে তথ্য দিয়ে কিংবা কীভাবে তাদের দমন করা যায় সে বিষয়ে কৌশল শিখিয়ে দিয়ে। কিন্তু সবার আগে সাধারণ মানুষের ভিতর এ উপলব্ধি আসা জরুরি যে, জঙ্গিবাদ নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে যতই রাজনীতি হোক না কেন, কেউ স্বীকার করুক বা অস্বীকার করুক, জঙ্গিবাদের প্রধান ও প্রথম শিকার আসলে সাধারণ মানুষই। অতএব, সর্বাগ্রে তাদেরই প্রতিরোধী হয়ে উঠতে হবে। শান্তিতে নোবেল বিজয়ী পাকিস্তানি কিশোরী মালালা বলেছেন, ‘বন্দুক দিয়ে আপনি জঙ্গি/সন্ত্রাসীকে গুলি করে মেরে ফেলতে পারবেন কিন্তু জঙ্গিবাদ/সন্ত্রাসবাদ দমনে আপনার প্রয়োজন হবে শিক্ষা ও সচেতনতার।’ আমারও কথা সেটাই, দেশে চলমান জঙ্গিবাদ নিয়ে সরকারি দল বা বিএনপি যতই রাজনীতি করুক না কেন, একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে আপনি যদি প্রতিবাদী/প্রতিরোধী হন তাহলে জঙ্গিবাদ যেমন আপনাকে হত্যার সুযোগ পাবে না তেমনি আপনাকে অর্থাৎ সাধারণ মানুষের জন্যই যদি রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনীতি হয় তাহলে আপনার জঙ্গিবাদবিরোধী অবস্থানকে তারা আমলে নিতে বাধ্য। নির্বাচন আসছে, সাধারণ মানুষ যদি জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক অবস্থান গ্রহণ করে এবং তাকে জোরালোভাবে ‘না’ বলে তাহলে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী কোনো দলের পক্ষেই তাকে অস্বীকার করার সাহস হবে না বরং জঙ্গিবাদকে আমলে এনে তা দমনে আরও কঠোর হতে বাধ্য করবে সরকারকে।  এখন সিদ্ধান্ত আপনার, জঙ্গিবাদের শিকার হবেন নাকি জঙ্গিবাদ দমনে কার্যকর পদক্ষেপ নেবেন, যার যার নিজস্ব অবস্থান থেকে ভেবে ঠিক করুন।

লেখক : কলাম লেখক।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন