শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৭

জঙ্গিবাদ : সমস্যাটি রাষ্ট্রের ও জনগণের

মাসুদা ভাট্টি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদ : সমস্যাটি রাষ্ট্রের ও জনগণের

জঙ্গিবাদ নিয়ে চলমান রাজনীতি থেকে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, সরকারি দল অর্থাৎ আওয়ামী লীগ দেশে জঙ্গিবাদের উপস্থিতি স্বীকার করলেও দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি মোটেও স্বীকার করতে চাইছে না যে, দেশ জঙ্গিবাদের ভয়াল থাবায় আক্রান্ত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিদিনকার বক্তব্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, তিনি নিয়মিতই জঙ্গিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার কথা বলছেন,  অপরদিকে বিএনপি নেতা বেগম খালেদা জিয়া ও তার দলের অন্য নেতা-কর্মীরা জঙ্গিবাদকে মূলত সরকারের সাজানো নাটক আখ্যা দিয়ে বিষয়টিকে হাস্যকর করার পথ বেছে নিয়েছেন। কিন্তু এ দুপক্ষের স্বীকার-অস্বীকার ও সত্য-মিথ্যার রাজনীতির মধ্যে আটকা পড়ে আছে জনগণ, তারা প্রাণ দিচ্ছে, ব্যবসায়িক ক্ষতির শিকার হচ্ছে, নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে জনজীবনের এবং সবচেয়ে বড় কথা হলো দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে বিদেশের সামনে, বিশেষ করে তাদের সামনে যারা হয়তো বাংলাদেশের বিনিয়োগের কথাও ভাবছিলেন। এমতাবস্থায় জঙ্গিবাদকে কেবল দেশের বিবদমান দুই পক্ষের রাজনীতি হিসেবে দেখার অবকাশ নেই, তাই নয়?

আমরা প্রশ্ন তুলতে পারি, এ স্বীকার বা অস্বীকারের রাজনীতির পেছনে কী গোপন স্বার্থ নিহিত রয়েছে? যখন আমরা জানি যে, জঙ্গিবাদ কেবল বাংলাদেশের একার সমস্যা নয়, এ দানব দ্বারা পৃথিবীর প্রতিটি দেশই কমবেশি আক্রান্ত। একটি সাধারণ ধারণা ৯/১১-পরবর্তী হামলা বিশ্বময় স্থান করে নিয়েছিল যে, যেহেতু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রশক্তি ইরাক আক্রমণ করেছে এবং সৌদি আরবের মতো কট্টরপন্থি মুসলিম রাষ্ট্রকে সঙ্গে নিয়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ঘোষণা করেছে সেহেতু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সন্ত্রাসবাদের প্রধান টার্গেটে পরিণত হয়েছে। কিন্তু দেখা গেল যে, কেবল যুক্তরাষ্ট্র বা তার মিত্র দেশগুলো নয়, সন্ত্রাসবাদ আসলে ছড়িয়ে পড়েছে দেশে দেশে এবং একবিংশ শতকের মহামারি হিসেবে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত হয়েছে। ফলে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ বা সন্ত্রাসবাদের উপস্থিতি নেই সে কথা অস্বীকার করার অর্থ হচ্ছে উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে ঝড় ঠেকানোর মতো হাস্যকর ব্যাপার। বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থানের সময়পঞ্জি বিশ্লেষণে দেখা যায় যে, শীতল যুদ্ধের শেষদিকে সোভিয়েত বাহিনীকে পরাস্ত করতে আফগানিস্তানে মুজাহিদীনদের সঙ্গে যোগ দিয়ে যারা দেশে ফিরে এসেছিল তাদের হাত ধরেই এদেশে জঙ্গিবাদের উদ্বোধন ঘটে। ১৯৯৯ সালে উদীচীর সম্মেলনে বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে জঙ্গিবাদের উপস্থিতি জোরালোভাবে জানান দেয় তারা। তারপর ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের শেষ পর্যন্ত মোটামুটি তাদের উত্থানের স্বর্ণযুগ, যদিও বাংলা ভাই এবং শায়খ আবদুর রহমানের ফাঁসি দেওয়ার কাজটি সম্পন্ন হয়েছিল এ সময়কালের মধ্যে, তথাপি ইতিমধ্যে প্রকাশিত গবেষণায় দেখা গেছে, রাষ্ট্রীয়ভাবেই এদেশে জঙ্গিবাদকে প্রশ্রয় দেওয়া হয়েছে। বিদেশি গণমাধ্যমে বাংলাদেশ বিষয়ে ‘কোকুন অব টেরর’ বা ‘ডেডলি কার্গো’ নামে গবেষণালব্ধ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে কিন্তু রাষ্ট্রের পরিচালকরা তখনো বিষয়টি অবহেলা ও অস্বীকার করেছে। তখনকার বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপিয়ে বিষয়টিকে রাজনৈতিক রূপ দেওয়া হয়েছে। অথচ জনগণের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কোনো কার্যকর পদক্ষেপ কেউ নেয়নি। এমনকি দেশের ভিতর যে এত বড় একটি দানব মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে, তাকে কীভাবে বোতলবন্দী করা যায় তা নিয়ে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে বা অ্যাকাডেমিক অঙ্গনে গবেষণা করা হয়নি, যা হয়েছে তা মূলত গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার ও ব্যক্তিগত আগ্রহে গবেষণা। ফলে একটা দীর্ঘ সময় জঙ্গিবাদ এদেশে খোলা মাঠে বেড়ে ওঠার সুযোগ পেয়ে মূলত সমাজ ও রাষ্ট্রের গভীরে শেকড় বিস্তৃতির সুযোগ পেয়েছে।

অপরদিকে জঙ্গিবাদকে নিয়ে দুটি প্রধান রাজনৈতিক দলের রাজনীতি করার ফলে এর রাজনৈতিকায়নও হয়েছে দ্রুত। বিশেষ করে যখন যুদ্ধাপরাধের বিচার সংঘটিত হচ্ছে তখন দেশব্যাপী যে জঙ্গি তত্পরতা লক্ষ্য করা গেছে তাকে একপক্ষ রাজনৈতিক প্রতিবাদ হিসেবে উসকে দিয়েছে আর সরকার কেবল একে সরকারবিরোধী তত্পরতা হিসেবেই প্রচার চালিয়েছে। কিন্তু জঙ্গিবাদের বলি হয়েছে রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা, রাষ্ট্রীয় সম্পদ এবং সাধারণ জনগণ। শাহবাগে যখন যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবি নিয়ে তরুণ প্রজন্ম জমায়েত হয়েছে তখন তাদের নাস্তিক আখ্যা দিয়ে যে রাজনীতি এদেশে শুরু হয়েছে তখন এদেশের জঙ্গিবাদ হাতে নতুন অস্ত্র পেয়েছে। নাস্তিক্যবাদের দোহাই দিয়ে ভিন্নমতের মানুষকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করার মাধ্যমে জঙ্গিবাদও ভিন্নমাত্রায় গিয়ে পৌঁছেছে এদেশে। পৃথিবীময় এ রক্তপাতময় চাপাতি-সন্ত্রাসের নিন্দা হয়েছে কিন্তু সরকার একে মনে করেছে তাদের রাজনৈতিকভাবে প্যাঁচে ফেলে তাদের ভোটব্যাংকের ওপর আঘাত, ফলে সরকার নিজেদের দূরে সরিয়ে রেখেছে আক্রান্তদের পাশ থেকে। আর যারা জঙ্গিবাদের ভয়াবহতাকে ভর করে রাষ্ট্রক্ষমতার দখল চায় তারা এ সুযোগে একের পর এক হত্যাকাণ্ড ঘটাতে ঘটাতে দেশে বিদেশি নাগরিক আক্রমণ, অন্য ধর্মের নাগরিকের ওপর আক্রমণ শেষে হলি আর্টিজানের মতো ভয়াবহ ঘটনা ঘটিয়ে তাদের উদ্দেশ্য সফল করতে চেয়েছে। এরপর সরকার কার্যত শক্ত হাতে জঙ্গিবাদ দমন করতে চাইলেও বার বার রাজনৈতিকভাবে প্রতিপক্ষের কাছ থেকে বাধার সম্মুখীন হওয়ায় সাধারণ মানুষের সামনে অপপ্রচারের শিকার হয়েছে। ফলে এ মুহূর্তে জঙ্গিবাদ ইস্যুটি একই সঙ্গে রাজনৈতিক, বিপজ্জনক এবং আন্তর্জাতিক— এ তিন প্রপঞ্চের মধ্যে খাবি খাচ্ছে। আর আগেই বলেছি, সর্বোতভাবে জঙ্গিবাদের শিকার হচ্ছে রাষ্ট্র, রাষ্ট্রের জনগণ এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ। তাহলে এ ভয়াবহ রক্তপিপাসু দানবের হাত থেকে দেশের মুক্তি আসলে আসবে কী করে? এই প্রশ্নের কোনো একটি মাত্র উত্তর আমাদের জানা নেই। কারণ, পৃথিবীর কোনো দেশই কার্যকরভাবে জঙ্গিবাদকে দমন করার একক সফলতা দাবি করতে পারেনি এখন পর্যন্ত। কিন্তু এ কথাও সত্য, পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রেই জঙ্গিবাদ ইস্যুতে রাজনৈতিকভাবে মোটা দাগে এরকম স্বীকার বা অস্বীকার, এ দুই শিবিরে ভাগ হয়ে পড়েনি। বরং সবপক্ষ একত্রে জঙ্গিবাদ দমনে সচেষ্ট থেকেছে। যেমন ব্রিটেন বা ফ্রান্সে প্রতিটি রাজনৈতিক দলই কেবল জঙ্গিবাদের নিন্দা জানানো নয়, কী করে দেশকে জঙ্গিবাদমুক্ত করা যায় তা নিয়ে নিজস্ব ক্যাপাসিটিতে গবেষণা বলুন বা প্রতিবাদ বলুন, তা করে যাচ্ছে। তবে ব্রিটেন বা ফ্রান্সে এ জঙ্গিবাদের ছুঁতোয় কট্টরপন্থি ও বর্ণবাদী রাজনীতিরও শনৈঃশনৈঃ বাড়াবাড়ি লক্ষ করা যাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশের মতো জঙ্গিবাদকে রাজনৈতিকভাবে এতটা ব্যবহারের প্রবণতা পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রেই লক্ষ করা গেছে কিনা তা নিয়ে গবেষণা চলতে পারে। যাই হোক, একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে এ কথা সবাই উপলব্ধি করছেন যে, জঙ্গিবাদ কোনো রাজনৈতিক ইস্যু হতে পারে না বরং এটি এ মুহূর্তের বাংলাদেশে সবচেয়ে প্রধান জাতীয় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, দেশে এমনকি রাজনৈতিক সংস্কৃতিতেও একটু হলেও শান্তি ফিরে এসেছে কিন্তু রাজনৈতিক অস্থিরতা ভয়াবহ রূপ নিয়ে জঙ্গিবাদ হিসেবে ফিরে এসেছে কিনা সে প্রশ্ন এখন আমরা নাগরিক হিসেবে তুলতেই পারি এবং তোলা উচিতও।

বিশ্বখ্যাত রাজনৈতিক চিন্তক ও ফিলসফার নোয়াম চমস্কি বলেছেন যে, ‘আমরা সকলেই চিন্তিত যে, কী করে জঙ্গিবাদ/সন্ত্রাসবাদ দূর করতে পারি? হ্যাঁ, একটি সহজ উপায় কিন্তু আছে, আর সেটি হলো, সন্ত্রাসবাদে মদদ দেওয়া বন্ধ করে দিন তাহলেই সন্ত্রাসবাদ দূর করা সম্ভব।’ খুব সহজ একটি কথা বলেছেন চমস্কি, জঙ্গিবাদ নামক যে দানব আমাদের আঘাত করছে তা কারও না কারও মদদে, অংশগ্রহণে এবং সাহায্য-সহযোগিতায় দিন দিন পুষ্টু হয়ে উঠেছে এবং মানব সভ্যতাকে ধ্বংস করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আর মজার ব্যাপার হলো, জঙ্গিবাদ কোনোভাবেই প্রাকৃতিক বিপর্যয় বা প্রকৃতিনির্ভর কোনো বিপদ নয়, এটি সম্পূর্ণই মানুষের দ্বারা, মানুষের জন্য পরিচালিত হত্যাযজ্ঞ। ফলে মানুষকেই যদি এর থেকে বিরত করা যায় তাহলে এ দানব দলন সম্ভব, তা বলাই বাহুল্য। কিন্তু এও সত্য, মানুষকে নিয়মে বাধা বা মানুষকেই মানুষের সবচেয়ে উপকারী বন্ধু হিসেবে পাশে পাওয়া সবচেয়ে দুরূহ কাজের অন্যতম, যদি তা করা যেত তাহলে পৃথিবী বহু আগেই একটি স্বর্গে পরিণত হতো। প্রকৃতিকে অনেকভাবেই জয় করা সম্ভব হয়েছে, কিন্তু মানুষকে মানুষ-হত্যা থেকে বিরত করা সম্ভব হয়নি। আমার ধারণা একুশ শতকের বিশ্ব যে চ্যালেঞ্জটি নিয়ে গলদঘর্ম হচ্ছে তা আসলে মানুষকে মানুষ-হত্যা থেকে নিবৃত করার চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশের দিকে যদি তাকাই তাহলে দেখতে পাই, একদল মানুষ সাধারণ মানুষের অগোচরে বোমা, চাপাতি, গ্রেনেড, বন্দুক নিয়ে মানুষের বিরুদ্ধে নেমেছে হত্যার উদ্দেশ্যে। হয়তো তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যও আছে কিন্তু তাদের মূল উদ্দেশ্য সাধারণ মানুষের জীবননাশ। ফলে প্রথম ও প্রধান প্রতিরোধ আসা উচিত সাধারণ মানুষের কাছ থেকেই। রাষ্ট্র এখানে মুখ্য ভূমিকা পালন করতে পারে সাধারণ মানুষকে এ ভয়াবহ দানব বিষয়ে তথ্য দিয়ে কিংবা কীভাবে তাদের দমন করা যায় সে বিষয়ে কৌশল শিখিয়ে দিয়ে। কিন্তু সবার আগে সাধারণ মানুষের ভিতর এ উপলব্ধি আসা জরুরি যে, জঙ্গিবাদ নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে যতই রাজনীতি হোক না কেন, কেউ স্বীকার করুক বা অস্বীকার করুক, জঙ্গিবাদের প্রধান ও প্রথম শিকার আসলে সাধারণ মানুষই। অতএব, সর্বাগ্রে তাদেরই প্রতিরোধী হয়ে উঠতে হবে। শান্তিতে নোবেল বিজয়ী পাকিস্তানি কিশোরী মালালা বলেছেন, ‘বন্দুক দিয়ে আপনি জঙ্গি/সন্ত্রাসীকে গুলি করে মেরে ফেলতে পারবেন কিন্তু জঙ্গিবাদ/সন্ত্রাসবাদ দমনে আপনার প্রয়োজন হবে শিক্ষা ও সচেতনতার।’ আমারও কথা সেটাই, দেশে চলমান জঙ্গিবাদ নিয়ে সরকারি দল বা বিএনপি যতই রাজনীতি করুক না কেন, একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে আপনি যদি প্রতিবাদী/প্রতিরোধী হন তাহলে জঙ্গিবাদ যেমন আপনাকে হত্যার সুযোগ পাবে না তেমনি আপনাকে অর্থাৎ সাধারণ মানুষের জন্যই যদি রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনীতি হয় তাহলে আপনার জঙ্গিবাদবিরোধী অবস্থানকে তারা আমলে নিতে বাধ্য। নির্বাচন আসছে, সাধারণ মানুষ যদি জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক অবস্থান গ্রহণ করে এবং তাকে জোরালোভাবে ‘না’ বলে তাহলে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী কোনো দলের পক্ষেই তাকে অস্বীকার করার সাহস হবে না বরং জঙ্গিবাদকে আমলে এনে তা দমনে আরও কঠোর হতে বাধ্য করবে সরকারকে।  এখন সিদ্ধান্ত আপনার, জঙ্গিবাদের শিকার হবেন নাকি জঙ্গিবাদ দমনে কার্যকর পদক্ষেপ নেবেন, যার যার নিজস্ব অবস্থান থেকে ভেবে ঠিক করুন।

লেখক : কলাম লেখক।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৪৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

২০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা
কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে