শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ মে, ২০১৭ আপডেট:

দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট ও একঘরে পাকিস্তান

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট ও একঘরে পাকিস্তান

এক সময়ে বাংলাদেশের পল্লী সমাজ ব্যবস্থায় শালিস অমান্য করার বড় শাস্তি ছিল অপরাধী ব্যক্তি বা পরিবারকে সমাজচ্যুত করে একঘরে ঘোষণা করা। এর ফলে প্রতিবেশীসহ গ্রামের অন্য লোকজন ওই ব্যক্তি বা পরিবারের সঙ্গে মেলামেশা, লেনদেন ও কাজকর্ম করা থেকে বিরত থাকত। তাতে এমন অবস্থা হতো যে, ওই পরিবার নিজ ঘর থেকেও বের হতে পারত না। শেষমেশ তাকে হয় নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা ও কাফফারা দিয়ে পুনরায় সমাজভুক্ত হতে হতো, আর নয়তো নিজ ভিটামাটি ছেড়ে অন্য গ্রামে গিয়ে নতুন করে বসতবাড়ি বানাতে হতো। সে সময়ে একঘরে ঘোষণা করা ছিল চরম ও বড় শাস্তি। একগুঁয়ে গোঁয়ার্তুমির কারণে অঞ্চলের অন্যান্য সব রাষ্ট্র থেকে পাকিস্তানের ক্রমশ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার চিত্র দেখে বহু আগের পল্লী সমাজের সেই শালিসি ও একঘরে ঘোষণার কথা মনে পড়ল। কারও ঘোষণা নয়, পাকিস্তান আজ তার কর্মের জন্যই একঘরে হয়ে পড়ছে। বিশ্বায়নের প্রভাবে রাষ্ট্রের সঙ্গে রাষ্ট্রের যোগাযোগ, কানেক্টিভিটি, লেনদেন, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অবাধ সংযোগের কোনো বিকল্প নেই। আর এর জন্য সঙ্গত কারণেই প্রতিবেশীই সবার কাছে অগ্রগণ্য। প্রতিবেশীর সঙ্গে শত্রুতা জিইয়ে রেখে কোনো রাষ্ট্রের পক্ষে অগ্রগতি ও উন্নয়ন সম্ভব নয়। এ সত্য পাকস্তান বোঝে না তা নয়। কিন্তু মোল্লা ও মিলিটারির ক্ষমতা লিপ্সার কবলে পড়ে তারা আজ উগ্র ধর্মান্ধতায় উন্মত্ত। এর ফলে রাষ্ট্রটি আজ একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ এবং সন্ত্রাসী ও জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। গত ৫ মে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের সতীশ ধাওয়ান মহাকাশ কেন্দ্র থেকে অত্যন্ত সফলভাবে উেক্ষপণ করা হলো দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট। একমাত্র পাকিস্তান ব্যতীত দক্ষিণ এশিয়া ও সার্কভুক্ত সব দেশ এই স্যাটেলাইটের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার কারণে এর নামকরণ করা হয়েছে দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট। প্রথমে এর নামকরণ করা হয়েছিল সার্ক স্যাটেলাইট। কিন্তু পাকিস্তান এর সঙ্গে যুক্ত হতে অস্বীকার করায় নাম হয় দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সংযুক্ত হয়ে দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশের সরকার প্রধান এই স্যাটেলাইটের সফল উেক্ষপণকে আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে নবদিগন্তের সূচনা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। স্যাটেলাইট উেক্ষপণ উপলক্ষে ৫ মে সন্ধ্যায় আয়োজিত যৌথ ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহাল, আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ ইয়ামিন আবদুল গাইয়ুম ও ভুটানের প্রধানমন্ত্রী থেসারিং তোবগে যোগ দেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অনুষ্ঠানের সূচনা ও সমাপনী বক্তব্য দেন। পাকিস্তান ছাড়া সার্কের বাকি সাত সদস্য দেশ এর সুবিধা ভোগ করবে। বিভিন্ন ধরনের টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ছাড়াও এই উপগ্রহের সাহায্যে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের আগাম সংকেত পাওয়া যাবে এবং তার সুষ্ঠু মোকাবিলা সম্ভব হবে। এ ছাড়া উপগ্রহের সঙ্গে সংযুক্ত দেশগুলো তাদের মজুত প্রাকৃতিক সম্পদের সন্ধান করতে পারবে। ভৌগোলিক ম্যাপিং সম্ভব হবে। টেলি মেডিসিন, টেলিশিক্ষা, আন্তঃসরকার নেটওয়ার্ক, দুর্যোগ পরিস্থিতিতে জরুরি যোগাযোগ ও টেলিভিশন ব্রডকাস্টের সুবিধা পাওয়া যাবে। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের জনগণের উন্নতি নির্ভর করছে সহযোগিতার নানা ক্ষেত্রে দেশগুলোর সফলভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার ওপর। এই উপগ্রহের উেক্ষপণ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর দৃশ্যপট বদলে দেবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, আজকের দিনটি দক্ষিণ এশিয়ার জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন। দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট উেক্ষপণের মধ্য দিয়ে এই অঞ্চলের দেশগুলো সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান নিজেদের মধ্যে কার্যকর যোগাযোগ, সুশাসন, উন্নত ব্যাকিং সেবা ও উন্নত শিক্ষা নিশ্চিত করতে পারবে। আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী থেসারিং তোবগে, নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহাল, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা ও মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন এবং এটিকে আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেন। ২০১৪ সালে নেপালে অনুষ্ঠিত সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই উপগ্রহ তৈরি ও তা উেক্ষপণের

ঘোষণা দেন এবং পাকিস্তানসহ সার্কভুক্ত সব দেশকে তাতে সংযুক্ত হওয়ার আহ্বান জানান। পাকিস্তান ছাড়া সব রাষ্ট্র তাতে যোগদানের ঘোষণা দেয়। একইভাবে ওই শীর্ষ সম্মেলনে সার্ক আন্তঃদেশীয় সর্বাত্মক কানেক্টিভিটি, অর্থাৎ সড়ক, রেল, আকাশ ও নৌপথে সংযোগ সৃষ্টির প্রস্তাব শুধুমাত্র পাকিস্তানের অস্বীকৃতির কারণে গৃহীত হয়নি। ফলে পরবর্তীতে ভুটান, বাংলাদেশ, ভারত ও নেপাল মিলে সমন্বিত কানেক্টিভিটির পদক্ষেপ নেয় এবং গঠিত হয় বিবিআইএন। ১৫০ কোটি জনঅধ্যুষিত দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে বিশ্বে উদাহরণ সৃষ্টি করার মতো যথেষ্ট উপাদান ও সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার জোট আসিয়ান অথবা ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকেও শক্তিশালী এবং সমৃদ্ধশালী জোট হতে পারে দক্ষিণ এশিয়া জোট। তাই পাকিস্তানকে ছাড়াই এগিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এই অঞ্চলের অন্যান্য দেশের নেতৃবৃন্দ। এর জন্যই ইতিমধ্যে বিবিআইএন, বিসিআইএম এবং বিআইএমএসটিইসি গঠিত হয়েছে, যার অপার সম্ভাবনার কথা সবাই বলছেন। ১৯৮৫ সালে সার্ক গঠিত হওয়ার ফলে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের প্রত্যাশা ছিল ঐতিহাসিক লেগ্যাসির কালো অধ্যায়কে পেছনে ফেলে আগামীতে উপমহাদেশে একটা সৌহার্দমূলক আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক তৈরি হবে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। কাশ্মীর সংকট যেমন এর জন্য দায়ী, তার চেয়ে বেশি দায়ী পাকিস্তানের অভ্যন্তরে মিলিটারি ও মোল্লাতন্ত্রের একচ্ছত্র সুপ্রিমেসি। পাকিস্তানে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের কোনো স্থান নেই, মূল্য নেই। কাশ্মীর সংকট যেহেতু মহা জটিল আকার ধারণ করেছে, তাই সর্বাগ্রে উপমহাদেশের দেশগুলোর মধ্যে যদি অবাধ সংযোগের সুযোগ থাকত এবং তার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সম্প্রীতির বন্ধন সৃষ্টি হতো তাহলে এক সময়ে সব দেশের মানুষের চাহিদা ও উদ্যোগেই কাশ্মীর সমস্যারও একটা শান্তিপূর্ণ সমাধান বের হয়ে যেত। কিন্তু পাকিস্তানের জন্য তা হওয়ার নয়। পাকিস্তানি মিলিটারি ও মোল্লাতন্ত্রকে উন্মাদনায় পেয়ে বসেছে। তাদের দৃষ্টিভঙ্গি হলো— হিন্দু ভারতের কবল থেকে জিহাদের মাধ্যমে কাশ্মীরকে মুক্ত করতে হবে, ভারত ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে হবে এবং আফগানিস্তান হবে পাকিস্তানের করতলগত ক্লায়েন্ট রাষ্ট্র। জিঘাংসা ও জঙ্গিয়ানার উন্মাদনায় পাকিস্তান রাষ্ট্রীয়ভাবে সন্ত্রাসী জঙ্গি সৃষ্টি করছে এবং তাদের সর্বপ্রকার সহায়তা দিয়ে ভারত, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানে জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে এবং এসব দেশের স্থানীয় জঙ্গিদের সহায়তা করছে। গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে জম্মু ও কাশ্মীরের উরি সীমান্তে ভারতীয় সেনা ছাউনিতে পাকিস্তানি জঙ্গিরা আক্রমণ চালালে যুদ্ধাবস্থার সৃষ্টি হয়। তাছাড়া গত ১৬-১৭ বছরের মধ্যে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় জইশ-ই-মুহম্মদ ও লস্কর-ই-তৈয়বার সদস্যরা ভারতের অভ্যন্তরে অনেক বড় বড় আক্রমণ চালিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ২০০১ সালে দিল্লিতে ভারতের পার্লামেন্ট ভবন, ২০০৮ সালে মুম্বাইয়ের তাজ হোটেল এবং ২০১৬ সালের জানুয়ারি মাসে পূর্ব পাঞ্জাবের পাঠানকোর্টে অবস্থিত ভারতের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক বিমান ঘাঁটিতে আক্রমণ। ভারত ও বাংলাদেশের অভ্যন্তরে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় পাকিস্তান জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে এটা শুধু আমাদের কথা নয়, পাকিস্তানের সাবেক সেনাশাসক পারভেজ মোশাররফ তা অপকটে স্বীকার করেছেন। ২০১৫ সালের ২৮ অক্টোবর পাকিস্তানি সংবাদভিত্তিক চ্যানেল দুনিয়া নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মোশাররফ বলেন, নব্বই দশকে কাশ্মীরের স্বাধীনতা সংগ্রামকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য লস্কর-ই-তৈয়বা নেতা মাওলানা হাফিজ সাঈদ এবং জইশ-ই-মুহম্মদ নেতা মাওলানা মাসুদ আজাহার আমাদের কাছে নায়ক ছিলেন। ভারতের পরে পাকিস্তান সরাসরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরে জঙ্গি তৎপরতার সঙ্গে জড়িত। এই অভিযোগে বিগত সময়ে ঢাকাস্থ পাকিস্তান দূতাবাসের দুজন কর্মকর্তা ফেরত যেতে বাধ্য হয়েছেন। লস্কর-ই-তৈয়বার কয়েকজন সদস্য এখনো বাংলাদেশের জেলে আছে। এই অঞ্চলে তৃতীয় যে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাকিস্তান সন্ত্রাসী জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে সেটি হলো আফগানিস্তান। এটা এখন সবাই জানেন, আফগানিস্তানের বর্তমান সরকারকে উত্খাত করার জন্য তালেবান জঙ্গিদের পাকিস্তান অর্থ ও প্রশিক্ষণসহ সব ধরনের সহযোগিতা দিচ্ছে। আফগানিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই ও বর্তমান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে বহুবার এসব কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন। সুতরাং আঞ্চলিক নিরাত্তার জন্য পাকিস্তান এখন হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। অধিকন্তু পাকিস্তানের মতো উন্মাদ মোল্লাতন্ত্রী রাষ্ট্রের কাছে পারমাণবিক অস্ত্র থাকায় সেটি আজ বিশ্বশান্তির জন্যও বড় হুমকি। পাকিস্তান সন্ত্রাস জঙ্গিবাদে জড়িত এই অভিযোগে সার্কের সব সদস্য দেশ গত বছরের নভেম্বরে ইসলামাবাদে নির্ধারিত সার্ক শীর্ষ সম্মেলন বয়কট করে। সুতরাং এতদঞ্চলে পাকিস্তান এখন একঘরে রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে এবং সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। একমাত্র চীন ব্যতীত চারপাশের রাষ্ট্রগুলো হয় বৈরী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে, আর নয়তো পাকিস্তান থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। ইরানের সঙ্গে বৈরী সম্পর্ক না হলেও সুন্নি প্রভাবিত পাকিস্তানের মোল্লাতন্ত্র ইরানের শিয়াদের মুসলমান মনে করে না। অবস্থার পরিবর্তন না হলে একটা সময় আসবে যখন মধ্য এশিয়ার মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে সংযোগ রক্ষার জন্য পাকিস্তান আফগান করিডর ব্যবহার করতে পারবে না। স্থল সীমানাবেষ্টিত আফগানিস্তান বহিঃসমুদ্রে সংযোগের জন্য পাকিস্তানের ওপর নির্ভরশীলতার বিকল্প ব্যবস্থা ইতিমধ্যে পেয়ে গেছে। যার ফলে আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি বলতে পেরেছেন, ভারতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য পাকিস্তান সড়ক ব্যবহার করতে না দিলে আফগানিস্তানও মধ্য এশিয়ায় যাওয়ার জন্য পাকিস্তানকে করিডর সুবিধা দেবে না। তাই আফগানিস্তানকে জিম্মি করার সুযোগ পাকিস্তান আগামীতে পাবে না। ইরানের দক্ষিণ প্রান্তে, পাকিস্তানের গুরুত্বপূর্ণ গোয়াদার সমুদ্রবন্দরের নিকটবর্তী ওমান সাগরের উপকূলে এবং পার্সিয়ান গালফের প্রবেশমুখে চবাহার সমুদ্রবন্দর সম্পূর্ণ ভারতের সহযোগিতায় নির্মিত হচ্ছে। চবাহার বন্দরকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে ইরান, ভারত ও আফগানিস্তান ত্রিদেশীয় ট্রানজিট ও কানেক্টিভিটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। আঞ্চলিকভাবে যখন বিচ্ছিন্ন তখন মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমান দেশগুলোর সঙ্গে পাকিস্তানের একচ্ছত্র সম্পর্ক এখন আর নেই। সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আগের যে কোনো সময়ের থেকে এখন উন্নত। চীন পাকিস্তানের একমাত্র ভরসা। তবে যে কোনো বড় পদক্ষেপ নেওয়ার আগে চীনকে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানকে বিবেচনায় নিতে হবে। বিশ্বায়নের যুগে বিচ্ছিন্নভাবে কোনো দেশ এগোতে পারে না। দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট উদ্যোগের সঙ্গে সংযুক্ত না হয়ে পাকিস্তান আবারও বিচ্ছিন্নতার পথ বেছে নিলো।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

৪৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা