শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ মে, ২০১৭ আপডেট:

দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট ও একঘরে পাকিস্তান

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট ও একঘরে পাকিস্তান

এক সময়ে বাংলাদেশের পল্লী সমাজ ব্যবস্থায় শালিস অমান্য করার বড় শাস্তি ছিল অপরাধী ব্যক্তি বা পরিবারকে সমাজচ্যুত করে একঘরে ঘোষণা করা। এর ফলে প্রতিবেশীসহ গ্রামের অন্য লোকজন ওই ব্যক্তি বা পরিবারের সঙ্গে মেলামেশা, লেনদেন ও কাজকর্ম করা থেকে বিরত থাকত। তাতে এমন অবস্থা হতো যে, ওই পরিবার নিজ ঘর থেকেও বের হতে পারত না। শেষমেশ তাকে হয় নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা ও কাফফারা দিয়ে পুনরায় সমাজভুক্ত হতে হতো, আর নয়তো নিজ ভিটামাটি ছেড়ে অন্য গ্রামে গিয়ে নতুন করে বসতবাড়ি বানাতে হতো। সে সময়ে একঘরে ঘোষণা করা ছিল চরম ও বড় শাস্তি। একগুঁয়ে গোঁয়ার্তুমির কারণে অঞ্চলের অন্যান্য সব রাষ্ট্র থেকে পাকিস্তানের ক্রমশ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার চিত্র দেখে বহু আগের পল্লী সমাজের সেই শালিসি ও একঘরে ঘোষণার কথা মনে পড়ল। কারও ঘোষণা নয়, পাকিস্তান আজ তার কর্মের জন্যই একঘরে হয়ে পড়ছে। বিশ্বায়নের প্রভাবে রাষ্ট্রের সঙ্গে রাষ্ট্রের যোগাযোগ, কানেক্টিভিটি, লেনদেন, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অবাধ সংযোগের কোনো বিকল্প নেই। আর এর জন্য সঙ্গত কারণেই প্রতিবেশীই সবার কাছে অগ্রগণ্য। প্রতিবেশীর সঙ্গে শত্রুতা জিইয়ে রেখে কোনো রাষ্ট্রের পক্ষে অগ্রগতি ও উন্নয়ন সম্ভব নয়। এ সত্য পাকস্তান বোঝে না তা নয়। কিন্তু মোল্লা ও মিলিটারির ক্ষমতা লিপ্সার কবলে পড়ে তারা আজ উগ্র ধর্মান্ধতায় উন্মত্ত। এর ফলে রাষ্ট্রটি আজ একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ এবং সন্ত্রাসী ও জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। গত ৫ মে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের সতীশ ধাওয়ান মহাকাশ কেন্দ্র থেকে অত্যন্ত সফলভাবে উেক্ষপণ করা হলো দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট। একমাত্র পাকিস্তান ব্যতীত দক্ষিণ এশিয়া ও সার্কভুক্ত সব দেশ এই স্যাটেলাইটের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার কারণে এর নামকরণ করা হয়েছে দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট। প্রথমে এর নামকরণ করা হয়েছিল সার্ক স্যাটেলাইট। কিন্তু পাকিস্তান এর সঙ্গে যুক্ত হতে অস্বীকার করায় নাম হয় দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সংযুক্ত হয়ে দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশের সরকার প্রধান এই স্যাটেলাইটের সফল উেক্ষপণকে আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে নবদিগন্তের সূচনা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। স্যাটেলাইট উেক্ষপণ উপলক্ষে ৫ মে সন্ধ্যায় আয়োজিত যৌথ ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহাল, আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ ইয়ামিন আবদুল গাইয়ুম ও ভুটানের প্রধানমন্ত্রী থেসারিং তোবগে যোগ দেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অনুষ্ঠানের সূচনা ও সমাপনী বক্তব্য দেন। পাকিস্তান ছাড়া সার্কের বাকি সাত সদস্য দেশ এর সুবিধা ভোগ করবে। বিভিন্ন ধরনের টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ছাড়াও এই উপগ্রহের সাহায্যে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের আগাম সংকেত পাওয়া যাবে এবং তার সুষ্ঠু মোকাবিলা সম্ভব হবে। এ ছাড়া উপগ্রহের সঙ্গে সংযুক্ত দেশগুলো তাদের মজুত প্রাকৃতিক সম্পদের সন্ধান করতে পারবে। ভৌগোলিক ম্যাপিং সম্ভব হবে। টেলি মেডিসিন, টেলিশিক্ষা, আন্তঃসরকার নেটওয়ার্ক, দুর্যোগ পরিস্থিতিতে জরুরি যোগাযোগ ও টেলিভিশন ব্রডকাস্টের সুবিধা পাওয়া যাবে। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের জনগণের উন্নতি নির্ভর করছে সহযোগিতার নানা ক্ষেত্রে দেশগুলোর সফলভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার ওপর। এই উপগ্রহের উেক্ষপণ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর দৃশ্যপট বদলে দেবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, আজকের দিনটি দক্ষিণ এশিয়ার জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন। দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট উেক্ষপণের মধ্য দিয়ে এই অঞ্চলের দেশগুলো সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান নিজেদের মধ্যে কার্যকর যোগাযোগ, সুশাসন, উন্নত ব্যাকিং সেবা ও উন্নত শিক্ষা নিশ্চিত করতে পারবে। আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী থেসারিং তোবগে, নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহাল, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা ও মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন এবং এটিকে আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেন। ২০১৪ সালে নেপালে অনুষ্ঠিত সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই উপগ্রহ তৈরি ও তা উেক্ষপণের

ঘোষণা দেন এবং পাকিস্তানসহ সার্কভুক্ত সব দেশকে তাতে সংযুক্ত হওয়ার আহ্বান জানান। পাকিস্তান ছাড়া সব রাষ্ট্র তাতে যোগদানের ঘোষণা দেয়। একইভাবে ওই শীর্ষ সম্মেলনে সার্ক আন্তঃদেশীয় সর্বাত্মক কানেক্টিভিটি, অর্থাৎ সড়ক, রেল, আকাশ ও নৌপথে সংযোগ সৃষ্টির প্রস্তাব শুধুমাত্র পাকিস্তানের অস্বীকৃতির কারণে গৃহীত হয়নি। ফলে পরবর্তীতে ভুটান, বাংলাদেশ, ভারত ও নেপাল মিলে সমন্বিত কানেক্টিভিটির পদক্ষেপ নেয় এবং গঠিত হয় বিবিআইএন। ১৫০ কোটি জনঅধ্যুষিত দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে বিশ্বে উদাহরণ সৃষ্টি করার মতো যথেষ্ট উপাদান ও সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার জোট আসিয়ান অথবা ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকেও শক্তিশালী এবং সমৃদ্ধশালী জোট হতে পারে দক্ষিণ এশিয়া জোট। তাই পাকিস্তানকে ছাড়াই এগিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এই অঞ্চলের অন্যান্য দেশের নেতৃবৃন্দ। এর জন্যই ইতিমধ্যে বিবিআইএন, বিসিআইএম এবং বিআইএমএসটিইসি গঠিত হয়েছে, যার অপার সম্ভাবনার কথা সবাই বলছেন। ১৯৮৫ সালে সার্ক গঠিত হওয়ার ফলে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের প্রত্যাশা ছিল ঐতিহাসিক লেগ্যাসির কালো অধ্যায়কে পেছনে ফেলে আগামীতে উপমহাদেশে একটা সৌহার্দমূলক আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক তৈরি হবে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। কাশ্মীর সংকট যেমন এর জন্য দায়ী, তার চেয়ে বেশি দায়ী পাকিস্তানের অভ্যন্তরে মিলিটারি ও মোল্লাতন্ত্রের একচ্ছত্র সুপ্রিমেসি। পাকিস্তানে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের কোনো স্থান নেই, মূল্য নেই। কাশ্মীর সংকট যেহেতু মহা জটিল আকার ধারণ করেছে, তাই সর্বাগ্রে উপমহাদেশের দেশগুলোর মধ্যে যদি অবাধ সংযোগের সুযোগ থাকত এবং তার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সম্প্রীতির বন্ধন সৃষ্টি হতো তাহলে এক সময়ে সব দেশের মানুষের চাহিদা ও উদ্যোগেই কাশ্মীর সমস্যারও একটা শান্তিপূর্ণ সমাধান বের হয়ে যেত। কিন্তু পাকিস্তানের জন্য তা হওয়ার নয়। পাকিস্তানি মিলিটারি ও মোল্লাতন্ত্রকে উন্মাদনায় পেয়ে বসেছে। তাদের দৃষ্টিভঙ্গি হলো— হিন্দু ভারতের কবল থেকে জিহাদের মাধ্যমে কাশ্মীরকে মুক্ত করতে হবে, ভারত ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে হবে এবং আফগানিস্তান হবে পাকিস্তানের করতলগত ক্লায়েন্ট রাষ্ট্র। জিঘাংসা ও জঙ্গিয়ানার উন্মাদনায় পাকিস্তান রাষ্ট্রীয়ভাবে সন্ত্রাসী জঙ্গি সৃষ্টি করছে এবং তাদের সর্বপ্রকার সহায়তা দিয়ে ভারত, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানে জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে এবং এসব দেশের স্থানীয় জঙ্গিদের সহায়তা করছে। গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে জম্মু ও কাশ্মীরের উরি সীমান্তে ভারতীয় সেনা ছাউনিতে পাকিস্তানি জঙ্গিরা আক্রমণ চালালে যুদ্ধাবস্থার সৃষ্টি হয়। তাছাড়া গত ১৬-১৭ বছরের মধ্যে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় জইশ-ই-মুহম্মদ ও লস্কর-ই-তৈয়বার সদস্যরা ভারতের অভ্যন্তরে অনেক বড় বড় আক্রমণ চালিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ২০০১ সালে দিল্লিতে ভারতের পার্লামেন্ট ভবন, ২০০৮ সালে মুম্বাইয়ের তাজ হোটেল এবং ২০১৬ সালের জানুয়ারি মাসে পূর্ব পাঞ্জাবের পাঠানকোর্টে অবস্থিত ভারতের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক বিমান ঘাঁটিতে আক্রমণ। ভারত ও বাংলাদেশের অভ্যন্তরে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় পাকিস্তান জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে এটা শুধু আমাদের কথা নয়, পাকিস্তানের সাবেক সেনাশাসক পারভেজ মোশাররফ তা অপকটে স্বীকার করেছেন। ২০১৫ সালের ২৮ অক্টোবর পাকিস্তানি সংবাদভিত্তিক চ্যানেল দুনিয়া নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মোশাররফ বলেন, নব্বই দশকে কাশ্মীরের স্বাধীনতা সংগ্রামকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য লস্কর-ই-তৈয়বা নেতা মাওলানা হাফিজ সাঈদ এবং জইশ-ই-মুহম্মদ নেতা মাওলানা মাসুদ আজাহার আমাদের কাছে নায়ক ছিলেন। ভারতের পরে পাকিস্তান সরাসরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরে জঙ্গি তৎপরতার সঙ্গে জড়িত। এই অভিযোগে বিগত সময়ে ঢাকাস্থ পাকিস্তান দূতাবাসের দুজন কর্মকর্তা ফেরত যেতে বাধ্য হয়েছেন। লস্কর-ই-তৈয়বার কয়েকজন সদস্য এখনো বাংলাদেশের জেলে আছে। এই অঞ্চলে তৃতীয় যে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাকিস্তান সন্ত্রাসী জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে সেটি হলো আফগানিস্তান। এটা এখন সবাই জানেন, আফগানিস্তানের বর্তমান সরকারকে উত্খাত করার জন্য তালেবান জঙ্গিদের পাকিস্তান অর্থ ও প্রশিক্ষণসহ সব ধরনের সহযোগিতা দিচ্ছে। আফগানিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই ও বর্তমান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে বহুবার এসব কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন। সুতরাং আঞ্চলিক নিরাত্তার জন্য পাকিস্তান এখন হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। অধিকন্তু পাকিস্তানের মতো উন্মাদ মোল্লাতন্ত্রী রাষ্ট্রের কাছে পারমাণবিক অস্ত্র থাকায় সেটি আজ বিশ্বশান্তির জন্যও বড় হুমকি। পাকিস্তান সন্ত্রাস জঙ্গিবাদে জড়িত এই অভিযোগে সার্কের সব সদস্য দেশ গত বছরের নভেম্বরে ইসলামাবাদে নির্ধারিত সার্ক শীর্ষ সম্মেলন বয়কট করে। সুতরাং এতদঞ্চলে পাকিস্তান এখন একঘরে রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে এবং সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। একমাত্র চীন ব্যতীত চারপাশের রাষ্ট্রগুলো হয় বৈরী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে, আর নয়তো পাকিস্তান থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। ইরানের সঙ্গে বৈরী সম্পর্ক না হলেও সুন্নি প্রভাবিত পাকিস্তানের মোল্লাতন্ত্র ইরানের শিয়াদের মুসলমান মনে করে না। অবস্থার পরিবর্তন না হলে একটা সময় আসবে যখন মধ্য এশিয়ার মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে সংযোগ রক্ষার জন্য পাকিস্তান আফগান করিডর ব্যবহার করতে পারবে না। স্থল সীমানাবেষ্টিত আফগানিস্তান বহিঃসমুদ্রে সংযোগের জন্য পাকিস্তানের ওপর নির্ভরশীলতার বিকল্প ব্যবস্থা ইতিমধ্যে পেয়ে গেছে। যার ফলে আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি বলতে পেরেছেন, ভারতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য পাকিস্তান সড়ক ব্যবহার করতে না দিলে আফগানিস্তানও মধ্য এশিয়ায় যাওয়ার জন্য পাকিস্তানকে করিডর সুবিধা দেবে না। তাই আফগানিস্তানকে জিম্মি করার সুযোগ পাকিস্তান আগামীতে পাবে না। ইরানের দক্ষিণ প্রান্তে, পাকিস্তানের গুরুত্বপূর্ণ গোয়াদার সমুদ্রবন্দরের নিকটবর্তী ওমান সাগরের উপকূলে এবং পার্সিয়ান গালফের প্রবেশমুখে চবাহার সমুদ্রবন্দর সম্পূর্ণ ভারতের সহযোগিতায় নির্মিত হচ্ছে। চবাহার বন্দরকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে ইরান, ভারত ও আফগানিস্তান ত্রিদেশীয় ট্রানজিট ও কানেক্টিভিটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। আঞ্চলিকভাবে যখন বিচ্ছিন্ন তখন মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমান দেশগুলোর সঙ্গে পাকিস্তানের একচ্ছত্র সম্পর্ক এখন আর নেই। সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আগের যে কোনো সময়ের থেকে এখন উন্নত। চীন পাকিস্তানের একমাত্র ভরসা। তবে যে কোনো বড় পদক্ষেপ নেওয়ার আগে চীনকে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানকে বিবেচনায় নিতে হবে। বিশ্বায়নের যুগে বিচ্ছিন্নভাবে কোনো দেশ এগোতে পারে না। দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট উদ্যোগের সঙ্গে সংযুক্ত না হয়ে পাকিস্তান আবারও বিচ্ছিন্নতার পথ বেছে নিলো।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
রায়পুরায় স্কুল শিক্ষিকাকে অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা গ্রামবাসীর
রায়পুরায় স্কুল শিক্ষিকাকে অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা গ্রামবাসীর

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাতে বাংলাদেশকে অনুরোধ মিয়ানমারের
নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাতে বাংলাদেশকে অনুরোধ মিয়ানমারের

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সকালে ডিম খাওয়ার ৫ উপকার
সকালে ডিম খাওয়ার ৫ উপকার

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিরাজগঞ্জে অটোচালক হত্যার রহস্য উদঘাটন, তিনজন গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে অটোচালক হত্যার রহস্য উদঘাটন, তিনজন গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবি ছাত্রদল সভাপতির উদ্যোগে মুক্ত দুই ছাত্র ইউনিয়ন নেতা
শাবিপ্রবি ছাত্রদল সভাপতির উদ্যোগে মুক্ত দুই ছাত্র ইউনিয়ন নেতা

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো ৬ ইটভাটা
আশুলিয়ায় গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো ৬ ইটভাটা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাফ নদে ৬ রোহিঙ্গা জেলেকে অপহরণ
নাফ নদে ৬ রোহিঙ্গা জেলেকে অপহরণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার ‘বুড়ো দল’ নিয়ে সমালোচনা স্টিভ ওয়াহর
অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার ‘বুড়ো দল’ নিয়ে সমালোচনা স্টিভ ওয়াহর

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীতের দাবিতে মানববন্ধন
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীতের দাবিতে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা
অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস
আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল
শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা
তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা
সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫
বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা