শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ মে, ২০১৭ আপডেট:

দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট ও একঘরে পাকিস্তান

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট ও একঘরে পাকিস্তান

এক সময়ে বাংলাদেশের পল্লী সমাজ ব্যবস্থায় শালিস অমান্য করার বড় শাস্তি ছিল অপরাধী ব্যক্তি বা পরিবারকে সমাজচ্যুত করে একঘরে ঘোষণা করা। এর ফলে প্রতিবেশীসহ গ্রামের অন্য লোকজন ওই ব্যক্তি বা পরিবারের সঙ্গে মেলামেশা, লেনদেন ও কাজকর্ম করা থেকে বিরত থাকত। তাতে এমন অবস্থা হতো যে, ওই পরিবার নিজ ঘর থেকেও বের হতে পারত না। শেষমেশ তাকে হয় নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা ও কাফফারা দিয়ে পুনরায় সমাজভুক্ত হতে হতো, আর নয়তো নিজ ভিটামাটি ছেড়ে অন্য গ্রামে গিয়ে নতুন করে বসতবাড়ি বানাতে হতো। সে সময়ে একঘরে ঘোষণা করা ছিল চরম ও বড় শাস্তি। একগুঁয়ে গোঁয়ার্তুমির কারণে অঞ্চলের অন্যান্য সব রাষ্ট্র থেকে পাকিস্তানের ক্রমশ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার চিত্র দেখে বহু আগের পল্লী সমাজের সেই শালিসি ও একঘরে ঘোষণার কথা মনে পড়ল। কারও ঘোষণা নয়, পাকিস্তান আজ তার কর্মের জন্যই একঘরে হয়ে পড়ছে। বিশ্বায়নের প্রভাবে রাষ্ট্রের সঙ্গে রাষ্ট্রের যোগাযোগ, কানেক্টিভিটি, লেনদেন, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অবাধ সংযোগের কোনো বিকল্প নেই। আর এর জন্য সঙ্গত কারণেই প্রতিবেশীই সবার কাছে অগ্রগণ্য। প্রতিবেশীর সঙ্গে শত্রুতা জিইয়ে রেখে কোনো রাষ্ট্রের পক্ষে অগ্রগতি ও উন্নয়ন সম্ভব নয়। এ সত্য পাকস্তান বোঝে না তা নয়। কিন্তু মোল্লা ও মিলিটারির ক্ষমতা লিপ্সার কবলে পড়ে তারা আজ উগ্র ধর্মান্ধতায় উন্মত্ত। এর ফলে রাষ্ট্রটি আজ একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ এবং সন্ত্রাসী ও জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। গত ৫ মে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের সতীশ ধাওয়ান মহাকাশ কেন্দ্র থেকে অত্যন্ত সফলভাবে উেক্ষপণ করা হলো দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট। একমাত্র পাকিস্তান ব্যতীত দক্ষিণ এশিয়া ও সার্কভুক্ত সব দেশ এই স্যাটেলাইটের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার কারণে এর নামকরণ করা হয়েছে দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট। প্রথমে এর নামকরণ করা হয়েছিল সার্ক স্যাটেলাইট। কিন্তু পাকিস্তান এর সঙ্গে যুক্ত হতে অস্বীকার করায় নাম হয় দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সংযুক্ত হয়ে দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশের সরকার প্রধান এই স্যাটেলাইটের সফল উেক্ষপণকে আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে নবদিগন্তের সূচনা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। স্যাটেলাইট উেক্ষপণ উপলক্ষে ৫ মে সন্ধ্যায় আয়োজিত যৌথ ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহাল, আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ ইয়ামিন আবদুল গাইয়ুম ও ভুটানের প্রধানমন্ত্রী থেসারিং তোবগে যোগ দেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অনুষ্ঠানের সূচনা ও সমাপনী বক্তব্য দেন। পাকিস্তান ছাড়া সার্কের বাকি সাত সদস্য দেশ এর সুবিধা ভোগ করবে। বিভিন্ন ধরনের টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ছাড়াও এই উপগ্রহের সাহায্যে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের আগাম সংকেত পাওয়া যাবে এবং তার সুষ্ঠু মোকাবিলা সম্ভব হবে। এ ছাড়া উপগ্রহের সঙ্গে সংযুক্ত দেশগুলো তাদের মজুত প্রাকৃতিক সম্পদের সন্ধান করতে পারবে। ভৌগোলিক ম্যাপিং সম্ভব হবে। টেলি মেডিসিন, টেলিশিক্ষা, আন্তঃসরকার নেটওয়ার্ক, দুর্যোগ পরিস্থিতিতে জরুরি যোগাযোগ ও টেলিভিশন ব্রডকাস্টের সুবিধা পাওয়া যাবে। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের জনগণের উন্নতি নির্ভর করছে সহযোগিতার নানা ক্ষেত্রে দেশগুলোর সফলভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার ওপর। এই উপগ্রহের উেক্ষপণ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর দৃশ্যপট বদলে দেবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, আজকের দিনটি দক্ষিণ এশিয়ার জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন। দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট উেক্ষপণের মধ্য দিয়ে এই অঞ্চলের দেশগুলো সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান নিজেদের মধ্যে কার্যকর যোগাযোগ, সুশাসন, উন্নত ব্যাকিং সেবা ও উন্নত শিক্ষা নিশ্চিত করতে পারবে। আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী থেসারিং তোবগে, নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহাল, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা ও মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন এবং এটিকে আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেন। ২০১৪ সালে নেপালে অনুষ্ঠিত সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই উপগ্রহ তৈরি ও তা উেক্ষপণের

ঘোষণা দেন এবং পাকিস্তানসহ সার্কভুক্ত সব দেশকে তাতে সংযুক্ত হওয়ার আহ্বান জানান। পাকিস্তান ছাড়া সব রাষ্ট্র তাতে যোগদানের ঘোষণা দেয়। একইভাবে ওই শীর্ষ সম্মেলনে সার্ক আন্তঃদেশীয় সর্বাত্মক কানেক্টিভিটি, অর্থাৎ সড়ক, রেল, আকাশ ও নৌপথে সংযোগ সৃষ্টির প্রস্তাব শুধুমাত্র পাকিস্তানের অস্বীকৃতির কারণে গৃহীত হয়নি। ফলে পরবর্তীতে ভুটান, বাংলাদেশ, ভারত ও নেপাল মিলে সমন্বিত কানেক্টিভিটির পদক্ষেপ নেয় এবং গঠিত হয় বিবিআইএন। ১৫০ কোটি জনঅধ্যুষিত দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে বিশ্বে উদাহরণ সৃষ্টি করার মতো যথেষ্ট উপাদান ও সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার জোট আসিয়ান অথবা ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকেও শক্তিশালী এবং সমৃদ্ধশালী জোট হতে পারে দক্ষিণ এশিয়া জোট। তাই পাকিস্তানকে ছাড়াই এগিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এই অঞ্চলের অন্যান্য দেশের নেতৃবৃন্দ। এর জন্যই ইতিমধ্যে বিবিআইএন, বিসিআইএম এবং বিআইএমএসটিইসি গঠিত হয়েছে, যার অপার সম্ভাবনার কথা সবাই বলছেন। ১৯৮৫ সালে সার্ক গঠিত হওয়ার ফলে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের প্রত্যাশা ছিল ঐতিহাসিক লেগ্যাসির কালো অধ্যায়কে পেছনে ফেলে আগামীতে উপমহাদেশে একটা সৌহার্দমূলক আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক তৈরি হবে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। কাশ্মীর সংকট যেমন এর জন্য দায়ী, তার চেয়ে বেশি দায়ী পাকিস্তানের অভ্যন্তরে মিলিটারি ও মোল্লাতন্ত্রের একচ্ছত্র সুপ্রিমেসি। পাকিস্তানে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের কোনো স্থান নেই, মূল্য নেই। কাশ্মীর সংকট যেহেতু মহা জটিল আকার ধারণ করেছে, তাই সর্বাগ্রে উপমহাদেশের দেশগুলোর মধ্যে যদি অবাধ সংযোগের সুযোগ থাকত এবং তার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সম্প্রীতির বন্ধন সৃষ্টি হতো তাহলে এক সময়ে সব দেশের মানুষের চাহিদা ও উদ্যোগেই কাশ্মীর সমস্যারও একটা শান্তিপূর্ণ সমাধান বের হয়ে যেত। কিন্তু পাকিস্তানের জন্য তা হওয়ার নয়। পাকিস্তানি মিলিটারি ও মোল্লাতন্ত্রকে উন্মাদনায় পেয়ে বসেছে। তাদের দৃষ্টিভঙ্গি হলো— হিন্দু ভারতের কবল থেকে জিহাদের মাধ্যমে কাশ্মীরকে মুক্ত করতে হবে, ভারত ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে হবে এবং আফগানিস্তান হবে পাকিস্তানের করতলগত ক্লায়েন্ট রাষ্ট্র। জিঘাংসা ও জঙ্গিয়ানার উন্মাদনায় পাকিস্তান রাষ্ট্রীয়ভাবে সন্ত্রাসী জঙ্গি সৃষ্টি করছে এবং তাদের সর্বপ্রকার সহায়তা দিয়ে ভারত, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানে জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে এবং এসব দেশের স্থানীয় জঙ্গিদের সহায়তা করছে। গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে জম্মু ও কাশ্মীরের উরি সীমান্তে ভারতীয় সেনা ছাউনিতে পাকিস্তানি জঙ্গিরা আক্রমণ চালালে যুদ্ধাবস্থার সৃষ্টি হয়। তাছাড়া গত ১৬-১৭ বছরের মধ্যে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় জইশ-ই-মুহম্মদ ও লস্কর-ই-তৈয়বার সদস্যরা ভারতের অভ্যন্তরে অনেক বড় বড় আক্রমণ চালিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ২০০১ সালে দিল্লিতে ভারতের পার্লামেন্ট ভবন, ২০০৮ সালে মুম্বাইয়ের তাজ হোটেল এবং ২০১৬ সালের জানুয়ারি মাসে পূর্ব পাঞ্জাবের পাঠানকোর্টে অবস্থিত ভারতের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক বিমান ঘাঁটিতে আক্রমণ। ভারত ও বাংলাদেশের অভ্যন্তরে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় পাকিস্তান জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে এটা শুধু আমাদের কথা নয়, পাকিস্তানের সাবেক সেনাশাসক পারভেজ মোশাররফ তা অপকটে স্বীকার করেছেন। ২০১৫ সালের ২৮ অক্টোবর পাকিস্তানি সংবাদভিত্তিক চ্যানেল দুনিয়া নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মোশাররফ বলেন, নব্বই দশকে কাশ্মীরের স্বাধীনতা সংগ্রামকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য লস্কর-ই-তৈয়বা নেতা মাওলানা হাফিজ সাঈদ এবং জইশ-ই-মুহম্মদ নেতা মাওলানা মাসুদ আজাহার আমাদের কাছে নায়ক ছিলেন। ভারতের পরে পাকিস্তান সরাসরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরে জঙ্গি তৎপরতার সঙ্গে জড়িত। এই অভিযোগে বিগত সময়ে ঢাকাস্থ পাকিস্তান দূতাবাসের দুজন কর্মকর্তা ফেরত যেতে বাধ্য হয়েছেন। লস্কর-ই-তৈয়বার কয়েকজন সদস্য এখনো বাংলাদেশের জেলে আছে। এই অঞ্চলে তৃতীয় যে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাকিস্তান সন্ত্রাসী জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে সেটি হলো আফগানিস্তান। এটা এখন সবাই জানেন, আফগানিস্তানের বর্তমান সরকারকে উত্খাত করার জন্য তালেবান জঙ্গিদের পাকিস্তান অর্থ ও প্রশিক্ষণসহ সব ধরনের সহযোগিতা দিচ্ছে। আফগানিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই ও বর্তমান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে বহুবার এসব কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন। সুতরাং আঞ্চলিক নিরাত্তার জন্য পাকিস্তান এখন হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। অধিকন্তু পাকিস্তানের মতো উন্মাদ মোল্লাতন্ত্রী রাষ্ট্রের কাছে পারমাণবিক অস্ত্র থাকায় সেটি আজ বিশ্বশান্তির জন্যও বড় হুমকি। পাকিস্তান সন্ত্রাস জঙ্গিবাদে জড়িত এই অভিযোগে সার্কের সব সদস্য দেশ গত বছরের নভেম্বরে ইসলামাবাদে নির্ধারিত সার্ক শীর্ষ সম্মেলন বয়কট করে। সুতরাং এতদঞ্চলে পাকিস্তান এখন একঘরে রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে এবং সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। একমাত্র চীন ব্যতীত চারপাশের রাষ্ট্রগুলো হয় বৈরী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে, আর নয়তো পাকিস্তান থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। ইরানের সঙ্গে বৈরী সম্পর্ক না হলেও সুন্নি প্রভাবিত পাকিস্তানের মোল্লাতন্ত্র ইরানের শিয়াদের মুসলমান মনে করে না। অবস্থার পরিবর্তন না হলে একটা সময় আসবে যখন মধ্য এশিয়ার মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে সংযোগ রক্ষার জন্য পাকিস্তান আফগান করিডর ব্যবহার করতে পারবে না। স্থল সীমানাবেষ্টিত আফগানিস্তান বহিঃসমুদ্রে সংযোগের জন্য পাকিস্তানের ওপর নির্ভরশীলতার বিকল্প ব্যবস্থা ইতিমধ্যে পেয়ে গেছে। যার ফলে আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি বলতে পেরেছেন, ভারতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য পাকিস্তান সড়ক ব্যবহার করতে না দিলে আফগানিস্তানও মধ্য এশিয়ায় যাওয়ার জন্য পাকিস্তানকে করিডর সুবিধা দেবে না। তাই আফগানিস্তানকে জিম্মি করার সুযোগ পাকিস্তান আগামীতে পাবে না। ইরানের দক্ষিণ প্রান্তে, পাকিস্তানের গুরুত্বপূর্ণ গোয়াদার সমুদ্রবন্দরের নিকটবর্তী ওমান সাগরের উপকূলে এবং পার্সিয়ান গালফের প্রবেশমুখে চবাহার সমুদ্রবন্দর সম্পূর্ণ ভারতের সহযোগিতায় নির্মিত হচ্ছে। চবাহার বন্দরকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে ইরান, ভারত ও আফগানিস্তান ত্রিদেশীয় ট্রানজিট ও কানেক্টিভিটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। আঞ্চলিকভাবে যখন বিচ্ছিন্ন তখন মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমান দেশগুলোর সঙ্গে পাকিস্তানের একচ্ছত্র সম্পর্ক এখন আর নেই। সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আগের যে কোনো সময়ের থেকে এখন উন্নত। চীন পাকিস্তানের একমাত্র ভরসা। তবে যে কোনো বড় পদক্ষেপ নেওয়ার আগে চীনকে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানকে বিবেচনায় নিতে হবে। বিশ্বায়নের যুগে বিচ্ছিন্নভাবে কোনো দেশ এগোতে পারে না। দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট উদ্যোগের সঙ্গে সংযুক্ত না হয়ে পাকিস্তান আবারও বিচ্ছিন্নতার পথ বেছে নিলো।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১০ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা