শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ মে, ২০১৭ আপডেট:

দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট ও একঘরে পাকিস্তান

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট ও একঘরে পাকিস্তান

এক সময়ে বাংলাদেশের পল্লী সমাজ ব্যবস্থায় শালিস অমান্য করার বড় শাস্তি ছিল অপরাধী ব্যক্তি বা পরিবারকে সমাজচ্যুত করে একঘরে ঘোষণা করা। এর ফলে প্রতিবেশীসহ গ্রামের অন্য লোকজন ওই ব্যক্তি বা পরিবারের সঙ্গে মেলামেশা, লেনদেন ও কাজকর্ম করা থেকে বিরত থাকত। তাতে এমন অবস্থা হতো যে, ওই পরিবার নিজ ঘর থেকেও বের হতে পারত না। শেষমেশ তাকে হয় নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা ও কাফফারা দিয়ে পুনরায় সমাজভুক্ত হতে হতো, আর নয়তো নিজ ভিটামাটি ছেড়ে অন্য গ্রামে গিয়ে নতুন করে বসতবাড়ি বানাতে হতো। সে সময়ে একঘরে ঘোষণা করা ছিল চরম ও বড় শাস্তি। একগুঁয়ে গোঁয়ার্তুমির কারণে অঞ্চলের অন্যান্য সব রাষ্ট্র থেকে পাকিস্তানের ক্রমশ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার চিত্র দেখে বহু আগের পল্লী সমাজের সেই শালিসি ও একঘরে ঘোষণার কথা মনে পড়ল। কারও ঘোষণা নয়, পাকিস্তান আজ তার কর্মের জন্যই একঘরে হয়ে পড়ছে। বিশ্বায়নের প্রভাবে রাষ্ট্রের সঙ্গে রাষ্ট্রের যোগাযোগ, কানেক্টিভিটি, লেনদেন, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অবাধ সংযোগের কোনো বিকল্প নেই। আর এর জন্য সঙ্গত কারণেই প্রতিবেশীই সবার কাছে অগ্রগণ্য। প্রতিবেশীর সঙ্গে শত্রুতা জিইয়ে রেখে কোনো রাষ্ট্রের পক্ষে অগ্রগতি ও উন্নয়ন সম্ভব নয়। এ সত্য পাকস্তান বোঝে না তা নয়। কিন্তু মোল্লা ও মিলিটারির ক্ষমতা লিপ্সার কবলে পড়ে তারা আজ উগ্র ধর্মান্ধতায় উন্মত্ত। এর ফলে রাষ্ট্রটি আজ একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ এবং সন্ত্রাসী ও জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। গত ৫ মে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের সতীশ ধাওয়ান মহাকাশ কেন্দ্র থেকে অত্যন্ত সফলভাবে উেক্ষপণ করা হলো দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট। একমাত্র পাকিস্তান ব্যতীত দক্ষিণ এশিয়া ও সার্কভুক্ত সব দেশ এই স্যাটেলাইটের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার কারণে এর নামকরণ করা হয়েছে দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট। প্রথমে এর নামকরণ করা হয়েছিল সার্ক স্যাটেলাইট। কিন্তু পাকিস্তান এর সঙ্গে যুক্ত হতে অস্বীকার করায় নাম হয় দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সংযুক্ত হয়ে দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশের সরকার প্রধান এই স্যাটেলাইটের সফল উেক্ষপণকে আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে নবদিগন্তের সূচনা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। স্যাটেলাইট উেক্ষপণ উপলক্ষে ৫ মে সন্ধ্যায় আয়োজিত যৌথ ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহাল, আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ ইয়ামিন আবদুল গাইয়ুম ও ভুটানের প্রধানমন্ত্রী থেসারিং তোবগে যোগ দেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অনুষ্ঠানের সূচনা ও সমাপনী বক্তব্য দেন। পাকিস্তান ছাড়া সার্কের বাকি সাত সদস্য দেশ এর সুবিধা ভোগ করবে। বিভিন্ন ধরনের টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ছাড়াও এই উপগ্রহের সাহায্যে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের আগাম সংকেত পাওয়া যাবে এবং তার সুষ্ঠু মোকাবিলা সম্ভব হবে। এ ছাড়া উপগ্রহের সঙ্গে সংযুক্ত দেশগুলো তাদের মজুত প্রাকৃতিক সম্পদের সন্ধান করতে পারবে। ভৌগোলিক ম্যাপিং সম্ভব হবে। টেলি মেডিসিন, টেলিশিক্ষা, আন্তঃসরকার নেটওয়ার্ক, দুর্যোগ পরিস্থিতিতে জরুরি যোগাযোগ ও টেলিভিশন ব্রডকাস্টের সুবিধা পাওয়া যাবে। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের জনগণের উন্নতি নির্ভর করছে সহযোগিতার নানা ক্ষেত্রে দেশগুলোর সফলভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার ওপর। এই উপগ্রহের উেক্ষপণ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর দৃশ্যপট বদলে দেবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, আজকের দিনটি দক্ষিণ এশিয়ার জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন। দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট উেক্ষপণের মধ্য দিয়ে এই অঞ্চলের দেশগুলো সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান নিজেদের মধ্যে কার্যকর যোগাযোগ, সুশাসন, উন্নত ব্যাকিং সেবা ও উন্নত শিক্ষা নিশ্চিত করতে পারবে। আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী থেসারিং তোবগে, নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহাল, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা ও মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন এবং এটিকে আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেন। ২০১৪ সালে নেপালে অনুষ্ঠিত সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই উপগ্রহ তৈরি ও তা উেক্ষপণের

ঘোষণা দেন এবং পাকিস্তানসহ সার্কভুক্ত সব দেশকে তাতে সংযুক্ত হওয়ার আহ্বান জানান। পাকিস্তান ছাড়া সব রাষ্ট্র তাতে যোগদানের ঘোষণা দেয়। একইভাবে ওই শীর্ষ সম্মেলনে সার্ক আন্তঃদেশীয় সর্বাত্মক কানেক্টিভিটি, অর্থাৎ সড়ক, রেল, আকাশ ও নৌপথে সংযোগ সৃষ্টির প্রস্তাব শুধুমাত্র পাকিস্তানের অস্বীকৃতির কারণে গৃহীত হয়নি। ফলে পরবর্তীতে ভুটান, বাংলাদেশ, ভারত ও নেপাল মিলে সমন্বিত কানেক্টিভিটির পদক্ষেপ নেয় এবং গঠিত হয় বিবিআইএন। ১৫০ কোটি জনঅধ্যুষিত দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে বিশ্বে উদাহরণ সৃষ্টি করার মতো যথেষ্ট উপাদান ও সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার জোট আসিয়ান অথবা ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকেও শক্তিশালী এবং সমৃদ্ধশালী জোট হতে পারে দক্ষিণ এশিয়া জোট। তাই পাকিস্তানকে ছাড়াই এগিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এই অঞ্চলের অন্যান্য দেশের নেতৃবৃন্দ। এর জন্যই ইতিমধ্যে বিবিআইএন, বিসিআইএম এবং বিআইএমএসটিইসি গঠিত হয়েছে, যার অপার সম্ভাবনার কথা সবাই বলছেন। ১৯৮৫ সালে সার্ক গঠিত হওয়ার ফলে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের প্রত্যাশা ছিল ঐতিহাসিক লেগ্যাসির কালো অধ্যায়কে পেছনে ফেলে আগামীতে উপমহাদেশে একটা সৌহার্দমূলক আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক তৈরি হবে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। কাশ্মীর সংকট যেমন এর জন্য দায়ী, তার চেয়ে বেশি দায়ী পাকিস্তানের অভ্যন্তরে মিলিটারি ও মোল্লাতন্ত্রের একচ্ছত্র সুপ্রিমেসি। পাকিস্তানে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের কোনো স্থান নেই, মূল্য নেই। কাশ্মীর সংকট যেহেতু মহা জটিল আকার ধারণ করেছে, তাই সর্বাগ্রে উপমহাদেশের দেশগুলোর মধ্যে যদি অবাধ সংযোগের সুযোগ থাকত এবং তার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সম্প্রীতির বন্ধন সৃষ্টি হতো তাহলে এক সময়ে সব দেশের মানুষের চাহিদা ও উদ্যোগেই কাশ্মীর সমস্যারও একটা শান্তিপূর্ণ সমাধান বের হয়ে যেত। কিন্তু পাকিস্তানের জন্য তা হওয়ার নয়। পাকিস্তানি মিলিটারি ও মোল্লাতন্ত্রকে উন্মাদনায় পেয়ে বসেছে। তাদের দৃষ্টিভঙ্গি হলো— হিন্দু ভারতের কবল থেকে জিহাদের মাধ্যমে কাশ্মীরকে মুক্ত করতে হবে, ভারত ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে হবে এবং আফগানিস্তান হবে পাকিস্তানের করতলগত ক্লায়েন্ট রাষ্ট্র। জিঘাংসা ও জঙ্গিয়ানার উন্মাদনায় পাকিস্তান রাষ্ট্রীয়ভাবে সন্ত্রাসী জঙ্গি সৃষ্টি করছে এবং তাদের সর্বপ্রকার সহায়তা দিয়ে ভারত, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানে জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে এবং এসব দেশের স্থানীয় জঙ্গিদের সহায়তা করছে। গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে জম্মু ও কাশ্মীরের উরি সীমান্তে ভারতীয় সেনা ছাউনিতে পাকিস্তানি জঙ্গিরা আক্রমণ চালালে যুদ্ধাবস্থার সৃষ্টি হয়। তাছাড়া গত ১৬-১৭ বছরের মধ্যে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় জইশ-ই-মুহম্মদ ও লস্কর-ই-তৈয়বার সদস্যরা ভারতের অভ্যন্তরে অনেক বড় বড় আক্রমণ চালিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ২০০১ সালে দিল্লিতে ভারতের পার্লামেন্ট ভবন, ২০০৮ সালে মুম্বাইয়ের তাজ হোটেল এবং ২০১৬ সালের জানুয়ারি মাসে পূর্ব পাঞ্জাবের পাঠানকোর্টে অবস্থিত ভারতের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক বিমান ঘাঁটিতে আক্রমণ। ভারত ও বাংলাদেশের অভ্যন্তরে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় পাকিস্তান জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে এটা শুধু আমাদের কথা নয়, পাকিস্তানের সাবেক সেনাশাসক পারভেজ মোশাররফ তা অপকটে স্বীকার করেছেন। ২০১৫ সালের ২৮ অক্টোবর পাকিস্তানি সংবাদভিত্তিক চ্যানেল দুনিয়া নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মোশাররফ বলেন, নব্বই দশকে কাশ্মীরের স্বাধীনতা সংগ্রামকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য লস্কর-ই-তৈয়বা নেতা মাওলানা হাফিজ সাঈদ এবং জইশ-ই-মুহম্মদ নেতা মাওলানা মাসুদ আজাহার আমাদের কাছে নায়ক ছিলেন। ভারতের পরে পাকিস্তান সরাসরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরে জঙ্গি তৎপরতার সঙ্গে জড়িত। এই অভিযোগে বিগত সময়ে ঢাকাস্থ পাকিস্তান দূতাবাসের দুজন কর্মকর্তা ফেরত যেতে বাধ্য হয়েছেন। লস্কর-ই-তৈয়বার কয়েকজন সদস্য এখনো বাংলাদেশের জেলে আছে। এই অঞ্চলে তৃতীয় যে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাকিস্তান সন্ত্রাসী জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে সেটি হলো আফগানিস্তান। এটা এখন সবাই জানেন, আফগানিস্তানের বর্তমান সরকারকে উত্খাত করার জন্য তালেবান জঙ্গিদের পাকিস্তান অর্থ ও প্রশিক্ষণসহ সব ধরনের সহযোগিতা দিচ্ছে। আফগানিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই ও বর্তমান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে বহুবার এসব কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন। সুতরাং আঞ্চলিক নিরাত্তার জন্য পাকিস্তান এখন হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। অধিকন্তু পাকিস্তানের মতো উন্মাদ মোল্লাতন্ত্রী রাষ্ট্রের কাছে পারমাণবিক অস্ত্র থাকায় সেটি আজ বিশ্বশান্তির জন্যও বড় হুমকি। পাকিস্তান সন্ত্রাস জঙ্গিবাদে জড়িত এই অভিযোগে সার্কের সব সদস্য দেশ গত বছরের নভেম্বরে ইসলামাবাদে নির্ধারিত সার্ক শীর্ষ সম্মেলন বয়কট করে। সুতরাং এতদঞ্চলে পাকিস্তান এখন একঘরে রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে এবং সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। একমাত্র চীন ব্যতীত চারপাশের রাষ্ট্রগুলো হয় বৈরী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে, আর নয়তো পাকিস্তান থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। ইরানের সঙ্গে বৈরী সম্পর্ক না হলেও সুন্নি প্রভাবিত পাকিস্তানের মোল্লাতন্ত্র ইরানের শিয়াদের মুসলমান মনে করে না। অবস্থার পরিবর্তন না হলে একটা সময় আসবে যখন মধ্য এশিয়ার মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে সংযোগ রক্ষার জন্য পাকিস্তান আফগান করিডর ব্যবহার করতে পারবে না। স্থল সীমানাবেষ্টিত আফগানিস্তান বহিঃসমুদ্রে সংযোগের জন্য পাকিস্তানের ওপর নির্ভরশীলতার বিকল্প ব্যবস্থা ইতিমধ্যে পেয়ে গেছে। যার ফলে আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি বলতে পেরেছেন, ভারতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য পাকিস্তান সড়ক ব্যবহার করতে না দিলে আফগানিস্তানও মধ্য এশিয়ায় যাওয়ার জন্য পাকিস্তানকে করিডর সুবিধা দেবে না। তাই আফগানিস্তানকে জিম্মি করার সুযোগ পাকিস্তান আগামীতে পাবে না। ইরানের দক্ষিণ প্রান্তে, পাকিস্তানের গুরুত্বপূর্ণ গোয়াদার সমুদ্রবন্দরের নিকটবর্তী ওমান সাগরের উপকূলে এবং পার্সিয়ান গালফের প্রবেশমুখে চবাহার সমুদ্রবন্দর সম্পূর্ণ ভারতের সহযোগিতায় নির্মিত হচ্ছে। চবাহার বন্দরকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে ইরান, ভারত ও আফগানিস্তান ত্রিদেশীয় ট্রানজিট ও কানেক্টিভিটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। আঞ্চলিকভাবে যখন বিচ্ছিন্ন তখন মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমান দেশগুলোর সঙ্গে পাকিস্তানের একচ্ছত্র সম্পর্ক এখন আর নেই। সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আগের যে কোনো সময়ের থেকে এখন উন্নত। চীন পাকিস্তানের একমাত্র ভরসা। তবে যে কোনো বড় পদক্ষেপ নেওয়ার আগে চীনকে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানকে বিবেচনায় নিতে হবে। বিশ্বায়নের যুগে বিচ্ছিন্নভাবে কোনো দেশ এগোতে পারে না। দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট উদ্যোগের সঙ্গে সংযুক্ত না হয়ে পাকিস্তান আবারও বিচ্ছিন্নতার পথ বেছে নিলো।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

১ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন