শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ মে, ২০১৭ আপডেট:

দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট ও একঘরে পাকিস্তান

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট ও একঘরে পাকিস্তান

এক সময়ে বাংলাদেশের পল্লী সমাজ ব্যবস্থায় শালিস অমান্য করার বড় শাস্তি ছিল অপরাধী ব্যক্তি বা পরিবারকে সমাজচ্যুত করে একঘরে ঘোষণা করা। এর ফলে প্রতিবেশীসহ গ্রামের অন্য লোকজন ওই ব্যক্তি বা পরিবারের সঙ্গে মেলামেশা, লেনদেন ও কাজকর্ম করা থেকে বিরত থাকত। তাতে এমন অবস্থা হতো যে, ওই পরিবার নিজ ঘর থেকেও বের হতে পারত না। শেষমেশ তাকে হয় নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা ও কাফফারা দিয়ে পুনরায় সমাজভুক্ত হতে হতো, আর নয়তো নিজ ভিটামাটি ছেড়ে অন্য গ্রামে গিয়ে নতুন করে বসতবাড়ি বানাতে হতো। সে সময়ে একঘরে ঘোষণা করা ছিল চরম ও বড় শাস্তি। একগুঁয়ে গোঁয়ার্তুমির কারণে অঞ্চলের অন্যান্য সব রাষ্ট্র থেকে পাকিস্তানের ক্রমশ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার চিত্র দেখে বহু আগের পল্লী সমাজের সেই শালিসি ও একঘরে ঘোষণার কথা মনে পড়ল। কারও ঘোষণা নয়, পাকিস্তান আজ তার কর্মের জন্যই একঘরে হয়ে পড়ছে। বিশ্বায়নের প্রভাবে রাষ্ট্রের সঙ্গে রাষ্ট্রের যোগাযোগ, কানেক্টিভিটি, লেনদেন, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অবাধ সংযোগের কোনো বিকল্প নেই। আর এর জন্য সঙ্গত কারণেই প্রতিবেশীই সবার কাছে অগ্রগণ্য। প্রতিবেশীর সঙ্গে শত্রুতা জিইয়ে রেখে কোনো রাষ্ট্রের পক্ষে অগ্রগতি ও উন্নয়ন সম্ভব নয়। এ সত্য পাকস্তান বোঝে না তা নয়। কিন্তু মোল্লা ও মিলিটারির ক্ষমতা লিপ্সার কবলে পড়ে তারা আজ উগ্র ধর্মান্ধতায় উন্মত্ত। এর ফলে রাষ্ট্রটি আজ একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ এবং সন্ত্রাসী ও জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। গত ৫ মে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের সতীশ ধাওয়ান মহাকাশ কেন্দ্র থেকে অত্যন্ত সফলভাবে উেক্ষপণ করা হলো দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট। একমাত্র পাকিস্তান ব্যতীত দক্ষিণ এশিয়া ও সার্কভুক্ত সব দেশ এই স্যাটেলাইটের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার কারণে এর নামকরণ করা হয়েছে দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট। প্রথমে এর নামকরণ করা হয়েছিল সার্ক স্যাটেলাইট। কিন্তু পাকিস্তান এর সঙ্গে যুক্ত হতে অস্বীকার করায় নাম হয় দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সংযুক্ত হয়ে দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশের সরকার প্রধান এই স্যাটেলাইটের সফল উেক্ষপণকে আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে নবদিগন্তের সূচনা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। স্যাটেলাইট উেক্ষপণ উপলক্ষে ৫ মে সন্ধ্যায় আয়োজিত যৌথ ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহাল, আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ ইয়ামিন আবদুল গাইয়ুম ও ভুটানের প্রধানমন্ত্রী থেসারিং তোবগে যোগ দেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অনুষ্ঠানের সূচনা ও সমাপনী বক্তব্য দেন। পাকিস্তান ছাড়া সার্কের বাকি সাত সদস্য দেশ এর সুবিধা ভোগ করবে। বিভিন্ন ধরনের টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ছাড়াও এই উপগ্রহের সাহায্যে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের আগাম সংকেত পাওয়া যাবে এবং তার সুষ্ঠু মোকাবিলা সম্ভব হবে। এ ছাড়া উপগ্রহের সঙ্গে সংযুক্ত দেশগুলো তাদের মজুত প্রাকৃতিক সম্পদের সন্ধান করতে পারবে। ভৌগোলিক ম্যাপিং সম্ভব হবে। টেলি মেডিসিন, টেলিশিক্ষা, আন্তঃসরকার নেটওয়ার্ক, দুর্যোগ পরিস্থিতিতে জরুরি যোগাযোগ ও টেলিভিশন ব্রডকাস্টের সুবিধা পাওয়া যাবে। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের জনগণের উন্নতি নির্ভর করছে সহযোগিতার নানা ক্ষেত্রে দেশগুলোর সফলভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার ওপর। এই উপগ্রহের উেক্ষপণ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর দৃশ্যপট বদলে দেবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, আজকের দিনটি দক্ষিণ এশিয়ার জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন। দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট উেক্ষপণের মধ্য দিয়ে এই অঞ্চলের দেশগুলো সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান নিজেদের মধ্যে কার্যকর যোগাযোগ, সুশাসন, উন্নত ব্যাকিং সেবা ও উন্নত শিক্ষা নিশ্চিত করতে পারবে। আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী থেসারিং তোবগে, নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহাল, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা ও মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন এবং এটিকে আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেন। ২০১৪ সালে নেপালে অনুষ্ঠিত সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই উপগ্রহ তৈরি ও তা উেক্ষপণের

ঘোষণা দেন এবং পাকিস্তানসহ সার্কভুক্ত সব দেশকে তাতে সংযুক্ত হওয়ার আহ্বান জানান। পাকিস্তান ছাড়া সব রাষ্ট্র তাতে যোগদানের ঘোষণা দেয়। একইভাবে ওই শীর্ষ সম্মেলনে সার্ক আন্তঃদেশীয় সর্বাত্মক কানেক্টিভিটি, অর্থাৎ সড়ক, রেল, আকাশ ও নৌপথে সংযোগ সৃষ্টির প্রস্তাব শুধুমাত্র পাকিস্তানের অস্বীকৃতির কারণে গৃহীত হয়নি। ফলে পরবর্তীতে ভুটান, বাংলাদেশ, ভারত ও নেপাল মিলে সমন্বিত কানেক্টিভিটির পদক্ষেপ নেয় এবং গঠিত হয় বিবিআইএন। ১৫০ কোটি জনঅধ্যুষিত দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে বিশ্বে উদাহরণ সৃষ্টি করার মতো যথেষ্ট উপাদান ও সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার জোট আসিয়ান অথবা ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকেও শক্তিশালী এবং সমৃদ্ধশালী জোট হতে পারে দক্ষিণ এশিয়া জোট। তাই পাকিস্তানকে ছাড়াই এগিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এই অঞ্চলের অন্যান্য দেশের নেতৃবৃন্দ। এর জন্যই ইতিমধ্যে বিবিআইএন, বিসিআইএম এবং বিআইএমএসটিইসি গঠিত হয়েছে, যার অপার সম্ভাবনার কথা সবাই বলছেন। ১৯৮৫ সালে সার্ক গঠিত হওয়ার ফলে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের প্রত্যাশা ছিল ঐতিহাসিক লেগ্যাসির কালো অধ্যায়কে পেছনে ফেলে আগামীতে উপমহাদেশে একটা সৌহার্দমূলক আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক তৈরি হবে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। কাশ্মীর সংকট যেমন এর জন্য দায়ী, তার চেয়ে বেশি দায়ী পাকিস্তানের অভ্যন্তরে মিলিটারি ও মোল্লাতন্ত্রের একচ্ছত্র সুপ্রিমেসি। পাকিস্তানে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের কোনো স্থান নেই, মূল্য নেই। কাশ্মীর সংকট যেহেতু মহা জটিল আকার ধারণ করেছে, তাই সর্বাগ্রে উপমহাদেশের দেশগুলোর মধ্যে যদি অবাধ সংযোগের সুযোগ থাকত এবং তার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সম্প্রীতির বন্ধন সৃষ্টি হতো তাহলে এক সময়ে সব দেশের মানুষের চাহিদা ও উদ্যোগেই কাশ্মীর সমস্যারও একটা শান্তিপূর্ণ সমাধান বের হয়ে যেত। কিন্তু পাকিস্তানের জন্য তা হওয়ার নয়। পাকিস্তানি মিলিটারি ও মোল্লাতন্ত্রকে উন্মাদনায় পেয়ে বসেছে। তাদের দৃষ্টিভঙ্গি হলো— হিন্দু ভারতের কবল থেকে জিহাদের মাধ্যমে কাশ্মীরকে মুক্ত করতে হবে, ভারত ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে হবে এবং আফগানিস্তান হবে পাকিস্তানের করতলগত ক্লায়েন্ট রাষ্ট্র। জিঘাংসা ও জঙ্গিয়ানার উন্মাদনায় পাকিস্তান রাষ্ট্রীয়ভাবে সন্ত্রাসী জঙ্গি সৃষ্টি করছে এবং তাদের সর্বপ্রকার সহায়তা দিয়ে ভারত, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানে জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে এবং এসব দেশের স্থানীয় জঙ্গিদের সহায়তা করছে। গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে জম্মু ও কাশ্মীরের উরি সীমান্তে ভারতীয় সেনা ছাউনিতে পাকিস্তানি জঙ্গিরা আক্রমণ চালালে যুদ্ধাবস্থার সৃষ্টি হয়। তাছাড়া গত ১৬-১৭ বছরের মধ্যে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় জইশ-ই-মুহম্মদ ও লস্কর-ই-তৈয়বার সদস্যরা ভারতের অভ্যন্তরে অনেক বড় বড় আক্রমণ চালিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ২০০১ সালে দিল্লিতে ভারতের পার্লামেন্ট ভবন, ২০০৮ সালে মুম্বাইয়ের তাজ হোটেল এবং ২০১৬ সালের জানুয়ারি মাসে পূর্ব পাঞ্জাবের পাঠানকোর্টে অবস্থিত ভারতের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক বিমান ঘাঁটিতে আক্রমণ। ভারত ও বাংলাদেশের অভ্যন্তরে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় পাকিস্তান জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে এটা শুধু আমাদের কথা নয়, পাকিস্তানের সাবেক সেনাশাসক পারভেজ মোশাররফ তা অপকটে স্বীকার করেছেন। ২০১৫ সালের ২৮ অক্টোবর পাকিস্তানি সংবাদভিত্তিক চ্যানেল দুনিয়া নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মোশাররফ বলেন, নব্বই দশকে কাশ্মীরের স্বাধীনতা সংগ্রামকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য লস্কর-ই-তৈয়বা নেতা মাওলানা হাফিজ সাঈদ এবং জইশ-ই-মুহম্মদ নেতা মাওলানা মাসুদ আজাহার আমাদের কাছে নায়ক ছিলেন। ভারতের পরে পাকিস্তান সরাসরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরে জঙ্গি তৎপরতার সঙ্গে জড়িত। এই অভিযোগে বিগত সময়ে ঢাকাস্থ পাকিস্তান দূতাবাসের দুজন কর্মকর্তা ফেরত যেতে বাধ্য হয়েছেন। লস্কর-ই-তৈয়বার কয়েকজন সদস্য এখনো বাংলাদেশের জেলে আছে। এই অঞ্চলে তৃতীয় যে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাকিস্তান সন্ত্রাসী জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে সেটি হলো আফগানিস্তান। এটা এখন সবাই জানেন, আফগানিস্তানের বর্তমান সরকারকে উত্খাত করার জন্য তালেবান জঙ্গিদের পাকিস্তান অর্থ ও প্রশিক্ষণসহ সব ধরনের সহযোগিতা দিচ্ছে। আফগানিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই ও বর্তমান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে বহুবার এসব কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন। সুতরাং আঞ্চলিক নিরাত্তার জন্য পাকিস্তান এখন হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। অধিকন্তু পাকিস্তানের মতো উন্মাদ মোল্লাতন্ত্রী রাষ্ট্রের কাছে পারমাণবিক অস্ত্র থাকায় সেটি আজ বিশ্বশান্তির জন্যও বড় হুমকি। পাকিস্তান সন্ত্রাস জঙ্গিবাদে জড়িত এই অভিযোগে সার্কের সব সদস্য দেশ গত বছরের নভেম্বরে ইসলামাবাদে নির্ধারিত সার্ক শীর্ষ সম্মেলন বয়কট করে। সুতরাং এতদঞ্চলে পাকিস্তান এখন একঘরে রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে এবং সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। একমাত্র চীন ব্যতীত চারপাশের রাষ্ট্রগুলো হয় বৈরী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে, আর নয়তো পাকিস্তান থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। ইরানের সঙ্গে বৈরী সম্পর্ক না হলেও সুন্নি প্রভাবিত পাকিস্তানের মোল্লাতন্ত্র ইরানের শিয়াদের মুসলমান মনে করে না। অবস্থার পরিবর্তন না হলে একটা সময় আসবে যখন মধ্য এশিয়ার মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে সংযোগ রক্ষার জন্য পাকিস্তান আফগান করিডর ব্যবহার করতে পারবে না। স্থল সীমানাবেষ্টিত আফগানিস্তান বহিঃসমুদ্রে সংযোগের জন্য পাকিস্তানের ওপর নির্ভরশীলতার বিকল্প ব্যবস্থা ইতিমধ্যে পেয়ে গেছে। যার ফলে আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি বলতে পেরেছেন, ভারতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য পাকিস্তান সড়ক ব্যবহার করতে না দিলে আফগানিস্তানও মধ্য এশিয়ায় যাওয়ার জন্য পাকিস্তানকে করিডর সুবিধা দেবে না। তাই আফগানিস্তানকে জিম্মি করার সুযোগ পাকিস্তান আগামীতে পাবে না। ইরানের দক্ষিণ প্রান্তে, পাকিস্তানের গুরুত্বপূর্ণ গোয়াদার সমুদ্রবন্দরের নিকটবর্তী ওমান সাগরের উপকূলে এবং পার্সিয়ান গালফের প্রবেশমুখে চবাহার সমুদ্রবন্দর সম্পূর্ণ ভারতের সহযোগিতায় নির্মিত হচ্ছে। চবাহার বন্দরকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে ইরান, ভারত ও আফগানিস্তান ত্রিদেশীয় ট্রানজিট ও কানেক্টিভিটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। আঞ্চলিকভাবে যখন বিচ্ছিন্ন তখন মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমান দেশগুলোর সঙ্গে পাকিস্তানের একচ্ছত্র সম্পর্ক এখন আর নেই। সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আগের যে কোনো সময়ের থেকে এখন উন্নত। চীন পাকিস্তানের একমাত্র ভরসা। তবে যে কোনো বড় পদক্ষেপ নেওয়ার আগে চীনকে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানকে বিবেচনায় নিতে হবে। বিশ্বায়নের যুগে বিচ্ছিন্নভাবে কোনো দেশ এগোতে পারে না। দক্ষিণ এশিয়া স্যাটেলাইট উদ্যোগের সঙ্গে সংযুক্ত না হয়ে পাকিস্তান আবারও বিচ্ছিন্নতার পথ বেছে নিলো।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
পানের রসে রঙিন গ্রাম
পানের রসে রঙিন গ্রাম

১১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এমবাপের গোলে রিয়ালের জয়
এমবাপের গোলে রিয়ালের জয়

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস পালিত
সিডনিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস পালিত

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ইসির মতবিনিময় আজ
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ইসির মতবিনিময় আজ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভীত নই, মাথা উঁচু করেই ঢুকব’
সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভীত নই, মাথা উঁচু করেই ঢুকব’

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন
অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগে পরস্পরকে দোষারোপ ইসরায়েল ও হামাসের
গাজা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগে পরস্পরকে দোষারোপ ইসরায়েল ও হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা
বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে