শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ মে, ২০১৭

বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের অর্জন ও সম্ভাবনা

মোহাম্মদ রেজা-উল করিম শাম্মী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের অর্জন ও সম্ভাবনা

বর্তমান বিশ্বে যে কয়টি ইতিবাচক কারণে বাংলাদেশের নাম প্রশংসিত তার মধ্যে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের সাফল্য অন্যতম। ১৯৮৮ সালে ইউনাইটেড নেশনস অবজারভার মিশন ইন ইরাক-ইরান-এর মাধ্যমে বাংলাদেশের শান্তির দূতরা যে কার্যক্রম শুরু করেছিল ২৯ বছর পর তা আজ পরিণত রূপ পেয়েছে। আজ বিশ্ব শান্তিরক্ষা কার্যক্রমের প্রতিশব্দ হচ্ছে বাংলাদেশ। শান্তিরক্ষা কার্যক্রমের উদাহরণ দিতে বাংলাদেশের নাম উল্লেখ করতে হয়। শান্তিরক্ষা কার্যক্রমের জটিল দায়িত্ব পালনের আগে অন্য দেশের শান্তিরক্ষীরা বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেনিং (বিপসট) ঘুরে যাওয়ার চেষ্টা করেন। বিশ্বে ১৯৪৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৬৮টি শান্তি মিশনের মধ্যে বাংলাদেশি শান্তিসেনাদের স্পর্শ পেয়েছে ৫৪টি মিশন। বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে যে ১৩টি মিশনে দায়িত্ব পালন করছে বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীরা, মধ্য আফ্রিকার দেশ ডিআর কঙ্গো তাদের অন্যতম। মিশন অ্যাসেসমেন্ট টিমের সদস্য হিসেবে ডিআর কঙ্গোতে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের কার্যক্রম দেখার সুযোগ হয় আমার। ২৩,৪৫,৪০৯ বর্গ কি.মি. আয়তনের দেশটি বাংলাদেশ থেকে প্রায় ১৩ গুণ বড়। তবে এর জনসংখ্যা বাংলাদেশের অর্ধেকেরও কম, প্রায় সাড়ে ৭ কোটি। আয়তনে আফ্রিকা মহাদেশের দ্বিতীয় এবং বিশ্বের ১১তম বৃহৎ এ দেশটিতে স্বয়ং স্রষ্টা যেন নিজের হাতে সম্পদ দান করেছেন। হীরা, সোনা, রুপাসহ ৩২ ধরনের মূল্যবান খনিজ ছড়িয়ে আছে ডিআর কঙ্গোর মাটির নিচে। এটাই যেন কঙ্গোর মানুষের সবচেয়ে বড় অপরাধ।

প্যাট্রিস লুমুম্বার নেতৃত্বে ১৯৬০ সালে কঙ্গো ঔপনিবেশিক বেলজিয়ামের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। প্যাট্রিস লুমুম্বা নিহত হন ১৯৬১ সালে। তার অনুসারী লরেন্ট কাবিলা হন দেশান্তরী। স্বৈরশাসক মবুতু ১৯৯৭ পর্যন্ত কঙ্গো শাসন করেন। ১৯৯৭ সালে লরেন্ট কাবিলার মিলিশিয়া বাহিনী এএফডিএল-উগান্ডা, রুয়ান্ডা ও বুরুন্ডর সেনাবাহিনীর সমর্থনে মবুতুকে পরাজিত করেন। বহুমাত্রিক চক্রান্তের জাল ছিন্ন করার চেষ্টা করেন কাবিলা। কিন্তু রহস্যজনকভাবে কাবিলাও নিহত হন। পরে তার ছেলে যোসেফ কাবিলা কঙ্গোর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন। কিন্তু জনগণের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটেছে সামান্যই।

সফরকালে ব্রিগেট সদর দফতর বুনিয়া থেকে এক ঘণ্টা হেলিকপ্টারে চড়ে মাহাগীতে পৌঁছলাম। এখানে আসার আগে আমরা জানতাম না যে আমাদের  শান্তিরক্ষীরা হাজার মাইল দূরে মাহাগীকে আরেক খণ্ড বাংলাদেশ বানিয়ে ফেলেছে। সেবা ও আন্তরিকতা দিয়ে তাদের মন জয় করেছে। আগে মাহাগীর অবস্থা এমন ছিল না। বাংলাদেশ ব্যাটালিয়ন ২০০৯ সালে মাহাগীর দায়িত্ব নেয়। তারপর স্থানীয়দের জন্য বিভিন্ন সেবা কার্যক্রম হাতে নেয়। মেডিকেল ক্যাম্প থেকে শুরু করে স্কুল, কমিউনিটি ক্লিনিক, বাচ্চাদের খেলার মাঠ, খেলার সরঞ্জাম প্রদানসহ সচেতনতামূলক বিভিন্ন কার্যক্রম শুরু করে। এরপর থেকেই বদলে গেছে মাহাগীর অবস্থা। সবাই এখন বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের বন্ধু ভাবছে। বঙ্গবন্ধু স্কুল, বাংলাদেশ এভিনিউ, বাংলাদেশ কঙ্গো ফ্রেন্ডশিপ মেডিকেল সেন্টার, খেলার মাঠ স্থাপিত হয়েছে। বাংলাদেশের শান্তি সেনারা স্থানীয়দের কাছে অনেক জনপ্রিয়। স্থানীয়রা অনেকেই বাংলা বুঝে, এমনকি অনেকেই ভালো বাংলা বলতে পারে। আমরা রাস্তায় বেরোলে স্থানীয়রা-বন্ধু কেমন আছ বলে কুশল বিনিময় করে। ইন্টারনেটে কঙ্গোর মাহাগী সার্চ দিলে বাংলাদেশ এভিনিউ, বাংলাদেশ-কঙ্গো ফেন্ডশিপ স্কুল, মেডিকেল সেন্টার ইত্যাদি খুঁজে পাওয়া যায়।

মাহাগীতে পৌঁছে আমরা পরিদর্শনে গেলাম প্রায় ১০ কি.মি. দূরে মেডিকেল ক্যাম্পে যেখানে কয়েকশ লোক চিকিৎসা নিতে অপেক্ষা করছে। সকাল থেকে প্রায় ৪০০ লোক চিকিৎসা নিয়েছে। ডাক্তাররা জানান, এ চিকিৎসাসেবা নিতে ২০-৩০ কি.মি. দূর থেকেও লোকজন আসে। এমনকি পার্শ্ববর্তী দেশ উগান্ডা থেকেও লোকজন আসে। স্থানীয় এফএম রেডিও ওকাপির মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয় কখন কোথায় মেডিকেল ক্যাম্প হবে। প্রতি মাসে এ রকম দুটি মেডিকেল ক্যাম্প ছাড়াও বাংলাদেশ ব্যাটালিয়নের সদর দফতরে প্রতি শনিবার বিনামূল্যে চিকিৎসা সুবিধা দেওয়া হয়। এর বাইরেও প্রতিদিন অনেক জটিল রোগী ক্যাম্পে চিকিৎসা নিতে আসে। এখানকার প্রধান সমস্যা হচ্ছে ম্যালেরিয়া, এইডস, অপুষ্টি, বিভিন্ন ধরনের চর্ম রোগ, সাপে কাটা, আগুনে পোড়া ইত্যাদি। বিনামূল্যে দেওয়া হয় ওষুধ।

মেডিকেল ক্যাম্পের পাশেই চলছিল স্থানীয় জনগণের সঙ্গে ইন্টারেকশন সভা, মেডিকেল ক্যাম্পের মতো এ সভাও প্রত্যেক মাসে বিভিন্ন স্থানে হয়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা স্থানীয় জনগণের চাওয়া-পাওয়া সম্পর্কে জানতে পারে এবং তা পূরণের চেষ্টা করে। মাহাগীর এডমিনিস্ট্রেটর জন ভসকো এসব সভায় উপস্থিত থাকেন। এ এডমিনিস্ট্রেটররা সরকার কর্তৃক মনোনীত। তবে আমাদের সঙ্গে পার্থক্য হচ্ছে বংশ পরম্পরায় এ এডমিনিস্ট্রেটররা নিয়োগ পান। স্থানীয় এমপি থাকলেও পাঁচ বছর পর পর নির্বাচনের সময় ছাড়া তাদের দেখা যায় না। স্থানীয়রা এ এডমিনিস্ট্রেটরদের কাছেই ছুটে যায় যে কোনো বিপদে।

রেডিও ওকাপি কঙ্গোর একটি জনপ্রিয় এফএম রেডিওর নাম। এ রেডিওতে প্রতি বুধবার রাত ৮টা ৪৫ মিনিটের বাংলা অনুষ্ঠান সম্প্রচার হয়। বাংলাদেশের অনেক জনপ্রিয় গান এতে প্রচার করা হয়। স্থানীয় জনগণ অধীর আগ্রহে এর জন্য অপেক্ষা করে।

মাহাগীর বর্তমান অবস্থা ভালো। তবে যে কোনো সময় এ স্থিতাবস্থা বিঘ্নিত হতে পারে। এর কারণ সেখানকার দুর্বল অর্থনীতি, দুর্বল স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় শাসন, সব মিলিশিয়ার সরকারি বাহিনীতে যোগ না দেওয়া ইত্যাদি। মাহাগীতে সক্রিয় আছে লর্ড রেসিসট্যান্স আর্মি (এলআরএ)। যোসেফ কনির নেতৃত্বে ২০০৯ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তাছাড়া মরগান গ্রুপ নামে একটি মিলিশিয়া বাহিনী এবং আর্মি ফর লিবারেশন্স অব কঙ্গোলিজ পিউপল (এলপিসি)ও এখানে সক্রিয়। তারা মাঝে মাঝেই বিভিন্ন আক্রমণের মাধ্যমে তাদের অবস্থান জানান দিচ্ছে। আমাদের প্রিয় মাতৃভূমির নাম বিশ্বদরবারে ছড়িয়ে দিতে অক্লান্তভাবে লড়ে যাচ্ছে আমাদের শান্তি সেনারা। জাতিসংঘের বিভিন্ন শান্তি মিশনের মাধ্যমে যে রেমিট্যান্স আসছে তার অবদানও কিন্তু অর্থনীতিতে কম নয়। তারা দেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বিশ্বদরবারে প্রতিষ্ঠিত করছে। তবে এ ভাবমূর্তির মাধ্যমে বিশ্বে একটি অবস্থান তৈরি করার দায়িত্ব সরকার ও ব্যবসায়ীদের। আমাদের দেশের শান্তিরক্ষীরা যে দেশেই গেছেন সে দেশের মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছেন। সিয়েরালিওনে বাংলা আজ একটি সরকারি ভাষা। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা সিয়েরালিওনসহ শান্তিরক্ষা মিশন সম্পন্ন করা অন্যান্য দেশে ব্যবসা শুরু করতে পারে। এসব দেশের রয়েছে বিস্তীর্ণ মাঠ, যার অধিকাংশই অনাবাদি। এসব জমি লিজ নিয়ে সরকারি বা বেসরকারি উদ্যোগে কৃষিকাজ শুরু করা যায়। কৃষিকাজের জন্য এদেশ থেকে শ্রমিক নিয়ে যাওয়া যায়। এতে বিপুলসংখ্যক জনগণের কর্মসংস্থান হবে, রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়বে। বেসরকারিভাবে কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান কৃষিকাজ শুরু করতে চাইলেও সরকারি বিধির কারণে বিনিয়োগ করতে পারে না, পুঁজি স্থানান্তর করতে পারে না। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এসব করেও আমরা কি পারছি জনগণের কষ্টার্জিত টাকা বিদেশে পাচার ঠেকাতে? কঙ্গো, উগান্ডা, আইভরিকোস্ট প্রভৃতি দেশে ভারত, চীন প্রভৃতি দেশ তাদের ব্যবসা বিস্তৃত করেছে। এসব দেশের জনগণের কাছে বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তির কারণে আমাদের পক্ষে আরও সহজে ব্যবসা করা সম্ভব। এগিয়ে নেওয়া সম্ভব আমাদের অর্থনীতিকে। আজ সময় এসেছে, এ বিষয়টা নিয়ে নতুন করে ভাবার। শান্তির জন্য যুদ্ধ করতে গিয়ে প্রায় ১৩২ জন শহীদের রক্তের প্রতি সম্মান দেখাবার। পিছিয়ে পড়ার আর কোনো সুযোগ নেই, সময়ও নেই।

লেখক : সহকারী পরিচালক, আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর), ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৪৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

২০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা
কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে