শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট, ২০১৭ আপডেট:

টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে

১৯৯০ সালের ১৮ ডিসেম্বর টুঙ্গিপাড়া প্রথম গিয়েছিলাম। তখন ছেলেমেয়েরা খুব ছোট। দীপের ৬, কুঁড়ির কয়েক মাস। সকাল ৭টায় রওনা হয়ে পিতার সমাধিতে পৌঁছতে রাত ১টা বেজেছিল। দু-তিন শ লোককে কী যত্ন করে সেদিন পিতার বাড়িতে খাওয়ানো হয়েছিল এখনো সেই মধুর স্মৃতি আমার দেহমনে আলোড়ন তোলে। কবি নির্মলেন্দু গুণ নিজে থেকেই সাথী হয়েছিলেন। পিতার কবরে যেতে তাকে সঙ্গে পেয়ে আমারও খুব ভালো লেগেছিল। কবি আমাকে কতটা ভালোবাসেন জানি না, কিন্তু আমি তাকে খুবই ভালোবাসি। বয়স হয়েছে এখন বুঝি, আমার অনেক ভালোবাসাই একতরফা। তবু ভালোবাসাই যার কাজ, তার ভালো না বেসে উপায় কী? তাই পাত্র-অপাত্র যাকে পাই তাকেই বাসি। সে ক্ষেত্রে ভুলভ্রান্তিও হয়। সবাই সবাইকে মাফ করে, কিন্তু আমাকে কেউ করে না। যেমন পিতাকে কেউ একবিন্দু ছাড় দিত না। এমনই বোধহয় হয় পরিবারের যার কাছে পাওয়া যায় তার কাছেই বেশি চায়। তখন টুঙ্গিপাড়ায় যা দেখেছিলাম এখন তার কিছুই নেই। ঝকঝকে তকতকে গোপালগঞ্জ টুঙ্গিপাড়া। দীর্ঘ ব্যবধানে এমন বাহ্যিক উন্নতি যদি মানুষের মন-মননেও হতো কতই না ভালো হতো। সপরিবারে আজ টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে কত কথা মনে পড়ছে, আকুলি-বিকুলি করছে হূদয়, কোনো কিছুই ভালো লাগছে না। মানুষ চলে যায়, কিন্তু তার স্মৃতি থাকে। পিতার স্মৃতিও আমাদের মনে গেঁথে আছে।

পিতার নির্মম হত্যা আমার পাঁজর ভেঙে দিয়েছে। সেই হত্যার প্রতিবাদ-প্রতিরোধে এক কাপড়ে ঘর থেকে বেরিয়েছিলাম। পদ্মা-মেঘনা-যমুনার পানি কত গড়িয়েছে, কিন্তু আমার জীবন যেখানে ছিল সেখানেই পড়ে আছে। ব্যর্থতা আর ব্যর্থতায় ভরা হূদয়। দীর্ঘ ১৬ বছর পিতার কবর দেখিনি, নির্বাসনে থাকায় দেখতে পাইনি। পিতার কবর নিয়ে কত কল্পনা করেছি, কত স্বপ্নের জাল বুনেছি। ১৮ ডিসেম্বর ’৯০ গভীর রাতে সেখানে পৌঁছে যখন দেখলাম, মা-বাবার পশ্চিম পাশে তার দীর্ঘদেহী সন্তান অযত্নে পড়ে আছে, তখন বুক ভেঙে চৌচির-খানখান হয়ে গিয়েছিল, চোখে বান ডেকেছিল। আমার ছোটখাটো স্ত্রী কবরের পাশ থেকে আমাকে তুলে আনতে পারছিল না। আজো সেদিনের সেই স্মৃতি আমার হূদয়ে জ্বলজ্বলে উজ্জ্বল হয়ে আছে। কত বাধা কত বিপত্তি কত অবহেলা। তার পরও বুকে সিংহের তেজ অনুভব করতাম। কিন্তু ইদানীং কেন যেন সব ভেঙে খানখান হয়ে গেছে। কোনো বল-ভরসা পাই না। বড় একা একা খালি খালি লাগে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হয়েছে অনেক, এখনো হচ্ছে। ষড়যন্ত্রের হাত থেকে আমাদের মুক্তি নেই। এর মধ্য দিয়েই সাবধানে এগোতে হবে। আগস্ট আমার জন্য ভালো নয়, বড় কষ্টের, বড় বেদনার মাস। ’৭৫-এর পর প্রায় ১৫-২০ বছর ১৫ আগস্ট সারা দিন কারও সঙ্গে কথা বলতাম না, মুখে দানা-পানি দিতাম না। এখনো ১২টা পর্যন্ত ঘরে বন্দী থাকি। ছটফট করি। তার পরও যতটা পারি একা থাকার চেষ্টা করি। ফোন ধরি না, কোথাও যাই না, ভালো লাগে না। গতবার ১৭ আগস্ট ৩২ নম্বরে গিয়েছিলাম। সাংবাদিকরা ছেকে ধরেছিলেন, ‘১৫ তারিখ এলেন না কেন?’ কিছুই বলতে পারিনি। ১৫ তারিখ কী যাব? সেদিন কত দলীয় অনুষ্ঠান, রাস্তাঘাট বন্ধ। কী করে যাই? বলতে পারিনি, বলিনি। মনে হয় ২০১৩ সালের ১৫ আগস্ট দুপুরে লন্ডন থেকে রেহানা ফোন করেছিল, ‘ভাই! কেমন আছেন?’ রেহানা যখন কথা বলে বুক ভরে যায়। রেহানা যে অত বড় হয়েছে বুঝতে পারিনি। দু-এক কথার পর জিজ্ঞাসা করেছিল, ‘৩২ নম্বরে গিয়েছিলেন?’ বলেছিলাম, ‘না, যাইনি।’ সোজা-সাপ্টা প্রশ্ন, ‘কেন যাননি? ও বাড়ি কি শুধু আমাদের? মনে রাখবেন ও বাড়ি আপনারও। আপনি এখনই যান।’ কী দুর্বার অমোঘ শক্তি রেহানার কথায় বুঝতে পারছিলাম না। আসরের আগেই গিয়েছিলাম। দীপ-কুঁড়ি-কুশি আর ওদের মা ছিল। দলীয় কোনো চিন্তা ছিল না। তবু খবর পেয়ে বেশকিছু নেতা-কর্মী গিয়েছিল। ৩২-এ লোকজন দারুণ যত্ন করেছিল। ওরা সব সময় যত্ন করে। কেন যেন সবাই তাদের আপন ভাবে। সিঁড়ির পাশে সেদিন আসরের নামাজ আদায় করেছিলাম। তাই এবার অনেক আগে থেকেই ভেবেছিলাম, ১৫ তারিখ বুকে পাথরচাপা শোকের মাঝে ৩২-এ পিতার লাশ যেখানে পড়ে ছিল সেই সিঁড়ির নিচে আসরের নামাজ আদায় করে আল্লাহর দরবারে পিতা-মাতা-ভাইদের জন্য মাগফিরাত কামনা করব, দেশের জন্য দোয়া করব। সেভাবেই ৪টার কয়েক মিনিট আগে ধানমন্ডি ৩২-এর উদ্দেশে বেরিয়েছিলাম। আজ কয়েক দিন, গাড়ির এক চালক নেই। তাই একটা গাড়ি দীপ চালাচ্ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ৩২-এ যাবেন সেজন্য রাস্তায় ব্যারিকেড। মানিক মিয়া এভিনিউয়ে ব্যারিকেডের পাশ দিয়ে ২৭ নম্বর ক্রসিংয়ে গিয়ে দেখি সেখানেও উত্তর-দক্ষিণের রাস্তা বন্ধ। তাই পথ ধরেছিলাম পশ্চিমের। একটু গিয়ে বাঁয়ে মোড় নিতেই বিশাল জ্যাম। ৮-১০ মাস হয় ‘আমাদের সময়ে’ নিয়মিত লিখি। শনিবার সেখানে ওই রাস্তার জ্যামের কথা এবং লোকজনের বাজে কথা উল্লেখ করায় কতজন যে ফোন করেছে, ‘কী গালাগাল করেছে, কী বাজে কথা বলেছে?’ আসলে ২৭ নম্বর থেকে বাঁয়ে ধানমন্ডির দিকে যেতে রাস্তায় এত জ্যাম ছিল যে, গাড়ি এগোচ্ছিল না। কত আর দূরত্ব— ৩০০-৪০০ গজ যেতে ১-২ মিনিটের বেশি লাগার কথা নয়। সেখানে ১০০ গজ যেতে ১৫-২০ মিনিট লাগছিল। অধৈর্য কিছু লোক গাড়ি থেকে নেমে নানা কথা বলতে বলতে যাচ্ছিল। তারা সরকারকে গালি দিচ্ছিল, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিচ্ছিল, এমনকি পিতাকেও কটুকথা বলতে ছাড়ছিল না। সেই গালাগাল কীভাবে লিখব, আমার রুচিতে বাধে। ধানমন্ডির মতো অভিজাত এলাকার মানুষের মুখে অমন অশ্রাব্য শব্দ উচ্চারণ কল্পনায়ও ছিল না। তাই যা লিখতে পারব না, সে কথাকে বাজে কথা বলে শেষ করতে চেয়েছিলাম।

কী বলা যায় সেসব অশ্রাব্য গালাগালের কথা। শিক্ষার হার যতই বাড়ুক, শিক্ষার মান বাড়েনি, মানবিক গুণের লেশমাত্র নেই। অন্যকে গালি দিতে গিয়ে কেউ ভাবে না একই গালাগাল তাকে দিলে তার কেমন লাগবে। প্রথমবার বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডির বাড়িতে যেতে পারিনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যাবেন বলে ‘ভিজিটরস নট অ্যালাউ’। পাথরচাপা বুকে বাড়ি ফিরেছিলাম। অঝরে বৃষ্টি পড়ছিল যেমনটা ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতার মৃত্যুর দিনে ঝরেছিল। আমার স্ত্রী নাসরীন খুবই ব্যথা পেয়েছিল। গাড়িতে বসে সে নিজেকে সামাল দিতে পারছিল না। শিশুর মতো ছটফট করছিল, দুই চোখে পানি ঝরছিল আর বলছিল, ‘হায় আল্লাহ! আমার স্বামী বঙ্গবন্ধুর জন্য জীবন দিয়েছে সেই আজ বঙ্গবন্ধুর বাড়ি যেতে পারল না। আমি পারলাম না, আমার ছেলেমেয়েরা পারল না, তবে কি ডালিম-রশীদ-ফারুকরা যাবে? আল্লাহ এই কি তোমার বিচার!’ আমি যতই বলছিলাম, ‘শান্ত হও, ধৈর্য ধর। আল্লাহ ধৈর্যশীলকে পছন্দ করেন।’ সে ধৈর্য ধরতে পারছিল না। ছটফট করছিল। তার চোখে যেমন বন্যা নেমেছিল, ক্ষোভে বুক ফেটে যাচ্ছিল। তার পরও সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করছিলাম। বাড়িতে এসে কেবলই পুবের বারান্দায় যেখানে বসে লেখালেখি করি, পত্রপত্রিকা পড়ি, যেখানে বসলেই আমার মন আনন্দে ভরে যায়। মায়ের হাতে ’৭৩ সালে বোনা দুটি ডাব গাছের পাতা আমার মাথার ওপর দুলে বেড়ায়, তার ছেঁড়া পাতা মায়ের আঙ্গুলের পরশের মতো লাগে। কেবলই বসতে যাচ্ছি বহু বছরের সহকর্মী ফরিদ ছুটে এসে বলল, ‘দাদা, দাদা, গণভবন থেকে খুঁজছে। আপনার ফোন বন্ধ থাকায় সেক্রেটারি হাবিবুর রহমান বীরপ্রতীককে ফোন করেছিলেন। তিনি আপনাকে না পেয়ে তারেককে বলেছেন। শেখর সাহেবকে কি ফোন দেব?’ মন ছিল ভারাক্রান্ত। আমার স্ত্রী তখনো স্বাভাবিক হয়ে ওঠেনি। ভাবছিলাম কী হবে ফোন দিয়ে। কে আমাদের কষ্ট বুঝবে। বাবা নেই, মা নেই, জাতির পিতা নেই, কাকে কষ্টের কথা বলব। তাই ফোন দেব কি দেব না মনে দ্বন্দ্ব চলছিল। ওরই এক ফাঁকে বলেছিলাম, ঠিক আছে দাও। পৃথিবীর সব জায়গায় সব সমাজে প্রয়োজনে মানুষ খুবই আগ্রহী থাকে। শেখরও তেমন ছিল। ফোন ধরতেই, ‘চাচা! ৩২-এ গিয়েছিলেন, ঢুকতে পারেননি। আবার একটু আসা যায় না? নেত্রী ভীষণ অসন্তুষ্ট হয়েছেন। আবার আসুন।’ ফোন ছেড়ে বেগমের ঘরে গিয়ে দেখি তিনি কাপড় ছাড়তে যাচ্ছেন। বললাম, ‘আবার একটু ৩২ হয়ে ঘুরে আসা যায় না?’ বলল, ‘এর পরও ৩২-এ?’ বললাম, ‘হ্যাঁ, চলো না। আপা বলেছেন। রেহানাকেও হয়তো পাব। কে আমাদের কষ্ট বুঝবে? বোঝার কেউ নেই। আর সরকারে থাকা সে তো বাঘের পিঠে চড়া। ডানে-বাঁয়ে তাকানোর পথ কোথায়?’ আবার বেরোলাম ৩২-এর উদ্দেশে। মানিক মিয়া এভিনিউয়ে পুলিশি ব্যারিকেড, ২৭-এ ব্যারিকেড, রাসেল স্কয়ারে ব্যারিকেড। মাগুরার আসাদ ভাইয়ের ছেলে শেখরকে ফোন করতেই একে একে সব সরে গেল। গেলাম ৩২-এ। বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির পাশে বারান্দায় মেয়েদের মিলাদ। ২-৩ গজের মধ্য দিয়েই পুব থেকে পশ্চিমে গেছি। কিন্তু ওখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও রেহানা আছে বুঝতে পারিনি। আমরা পেছনের দিকে গেলে কয়েকজন ছুটে আসে। সেখানে শেখরও ছিল, ‘চাচা প্রাইম মিনিস্টার ডাকছেন।’ আমরা যেতেই তিনি দাঁড়িয়ে গেলেন, তার সঙ্গে সবাই। আমরা সালাম করলাম। তিনি আমার দুই হাত ধরে টেনে তুললেন। স্ত্রী নাসরীনকে এবং আমার কলিজার টুকরা বুকের ধন কুশিকে অনেকক্ষণ বুকে চেপে রাখলেন। তারপর বললেন, ‘বজ্র! তুমি মস্তবড় কাজ করেছ। এমন কাজ সবাই করে না, করতেও পারে না। আল্লাহ তোমাকে অবশ্যই দেখবেন। এই দুনিয়াতেই ফল পাবে।’ কত অকথা-কুকথা শুনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে। কিন্তু কুশি সম্পর্কে তার কথায় বুক ভরে গেল। একজন মানুষের কতটা মানবিক গুণ থাকলে ওভাবে মনপ্রাণ উজাড় করা কথা বলতে পারেন। রেহানা ওর ভাবীকে যেভাবে জড়িয়ে ছিল তা একমাত্র মায়ের পেটের বোনেরাই একজন আরেকজনকে ওভাবে জড়িয়ে থাকে। রেহানার মাথায় কয়েকবার হাত বুলিয়েছিলাম। ও বলছিল, ‘ভাই! দোয়া করবেন।’ কারও মাথায় হাত বুলিয়ে দোয়া না করে কোনো উপায় থাকে? বদদোয়া করলে আসমান ভেঙে পড়বে না, আল্লাহ নারাজ হবেন না? তারা দুই বোন, আমি, আমার ছেলে দীপ, দীপের মা এসবের মধ্যে কুশিই ছিল প্রধান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পেছনে ওয়াজেদ দুলাভাইর নাতিন বলতে চাচ্ছিল, ‘এই সেই।’ অতটুকুই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পেছন ফিরে ধমক দিয়ে বললেন, ‘ওভাবে বলে না। বজ্রর খারাপ লাগবে। মামণি বড় হচ্ছে। বুঝতে পারবে।’ যতক্ষণ সেখানে ছিলাম কুশি কখনো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অথবা রেহানার কিংবা তার মায়ের বুকে বুকেই ছিল। অল্প সময় নানা কথা হয়। এক পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী বললেন,

—‘শুনলাম তুমি সিঁড়ির নিচে নামাজ পড়তে চেয়েছিলে? কোন নামাজ পড়বে?’

—‘কেন আসরের।’

—‘সে তো ২০-২৫ মিনিট চলে গেছে। আমি থাকলে সন্ধ্যা পর্যন্তও নামাজ পড়তে পারবে না। আমি যাই তুমি নামাজ পড়।’

হঠাৎ কোনো কথার মাঝে বলেছিলাম,

—‘বড় মেয়ে কুঁড়ি বিলেত যাওয়ার আগে আপনার সঙ্গে দেখা করে যেতে চেয়েছিল।’

—‘কেন দেখা হয়নি, কাকে বলেছিলে?’

—‘যাকে যাকে বলার তাদের বলেছিলাম।’

—‘নাম বল।’

—‘থাক, আজ ১৫ আগস্ট। কারও নাম বলতে চাই না। দরকার পড়লে পরে বলব।’

মায়ের মতো কাঁধে-মাথায় হাত বুলিয়ে নিশ্চয় বদদোয়া করে নয়, দোয়া করেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চলে গিয়েছিলেন। রেহানা তার ভাবীর সঙ্গে অনেক কথা বলেছিল। কুশিকে বুকে চেপে বার বার বলছিল, ‘বাবাকে খুব শাসন করবে, দেখে রাখবে। তুমি তো মা। তুমি না দেখলে বাবাকে কে দেখবে?’ এমনিতেই কুশির শাসনে থাকা যায় না। পান থেকে চুন খসতে পারে না। উঠতে-বসতে চলতে-ফিরতে পদে পদে ভুল ধরে। স্কুল-কলেজ যে কোনো শব্দ চিন্তা করে উচ্চারণ করতে হয়। আমরা কখনো এতটা কারও ভয়ে থাকিনি। সেই তাকে ছোট বোন রেহানা যদি অমন পাওয়ার দেয় তাহলে বাড়িতে থাকব কী করে? কিন্তু না, পাঁচ-ছয় দিন হয়ে গেল। শাসনের মাত্রা খুব একটা বাড়েনি বরং মার্জিত হয়েছে। কুশি আমাদের আনন্দ, কুশি আমার শক্তি। ওকে নিয়েই আমাদের সকাল-বিকাল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চলে গেলে বঙ্গবন্ধুর লাশ যেখানে পড়ে ছিল সেখানে নামাজ আদায় করে আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করেছিলাম, ‘হে আল্লাহ! দেশে শান্তি দাও, দেশে সুস্থিতি দাও। সরকারসহ সবাইকে সুমতি দাও। আজকের এই দিনে বঙ্গবন্ধুসহ যারা নিহত হয়েছেন তাদের বেহেশতবাসী কর। পরম প্রভু! তুমি কথা দিয়েছ আসরের পর তোমার বান্দার সব প্রার্থনা তুমি কবুল কর। এই অসহায় বান্দার কান্না তুমি মঞ্জুর কর।’

সেদিন ১৫ আগস্ট শোকের দিন ৩২-এ পিতার লাশ যেখানে পড়ে ছিল সেখানে দয়াময় প্রভুর কাছে পিতা, পিতার পরিবারের জন্য মাগফিরাত এবং দেশের শান্তি কামনা করেছি। আজ সপরিবারে টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে এসেছি। তার সমাধির পাশ থেকে প্রার্থনা করছি, ‘হে আল্লাহ! তাকে, তার পরিবারকে শহীদি দরজা দিন, বেহেশত নসিব করুন। আমিন।’

 লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

৩০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন