শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট, ২০১৭ আপডেট:

টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে

১৯৯০ সালের ১৮ ডিসেম্বর টুঙ্গিপাড়া প্রথম গিয়েছিলাম। তখন ছেলেমেয়েরা খুব ছোট। দীপের ৬, কুঁড়ির কয়েক মাস। সকাল ৭টায় রওনা হয়ে পিতার সমাধিতে পৌঁছতে রাত ১টা বেজেছিল। দু-তিন শ লোককে কী যত্ন করে সেদিন পিতার বাড়িতে খাওয়ানো হয়েছিল এখনো সেই মধুর স্মৃতি আমার দেহমনে আলোড়ন তোলে। কবি নির্মলেন্দু গুণ নিজে থেকেই সাথী হয়েছিলেন। পিতার কবরে যেতে তাকে সঙ্গে পেয়ে আমারও খুব ভালো লেগেছিল। কবি আমাকে কতটা ভালোবাসেন জানি না, কিন্তু আমি তাকে খুবই ভালোবাসি। বয়স হয়েছে এখন বুঝি, আমার অনেক ভালোবাসাই একতরফা। তবু ভালোবাসাই যার কাজ, তার ভালো না বেসে উপায় কী? তাই পাত্র-অপাত্র যাকে পাই তাকেই বাসি। সে ক্ষেত্রে ভুলভ্রান্তিও হয়। সবাই সবাইকে মাফ করে, কিন্তু আমাকে কেউ করে না। যেমন পিতাকে কেউ একবিন্দু ছাড় দিত না। এমনই বোধহয় হয় পরিবারের যার কাছে পাওয়া যায় তার কাছেই বেশি চায়। তখন টুঙ্গিপাড়ায় যা দেখেছিলাম এখন তার কিছুই নেই। ঝকঝকে তকতকে গোপালগঞ্জ টুঙ্গিপাড়া। দীর্ঘ ব্যবধানে এমন বাহ্যিক উন্নতি যদি মানুষের মন-মননেও হতো কতই না ভালো হতো। সপরিবারে আজ টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে কত কথা মনে পড়ছে, আকুলি-বিকুলি করছে হূদয়, কোনো কিছুই ভালো লাগছে না। মানুষ চলে যায়, কিন্তু তার স্মৃতি থাকে। পিতার স্মৃতিও আমাদের মনে গেঁথে আছে।

পিতার নির্মম হত্যা আমার পাঁজর ভেঙে দিয়েছে। সেই হত্যার প্রতিবাদ-প্রতিরোধে এক কাপড়ে ঘর থেকে বেরিয়েছিলাম। পদ্মা-মেঘনা-যমুনার পানি কত গড়িয়েছে, কিন্তু আমার জীবন যেখানে ছিল সেখানেই পড়ে আছে। ব্যর্থতা আর ব্যর্থতায় ভরা হূদয়। দীর্ঘ ১৬ বছর পিতার কবর দেখিনি, নির্বাসনে থাকায় দেখতে পাইনি। পিতার কবর নিয়ে কত কল্পনা করেছি, কত স্বপ্নের জাল বুনেছি। ১৮ ডিসেম্বর ’৯০ গভীর রাতে সেখানে পৌঁছে যখন দেখলাম, মা-বাবার পশ্চিম পাশে তার দীর্ঘদেহী সন্তান অযত্নে পড়ে আছে, তখন বুক ভেঙে চৌচির-খানখান হয়ে গিয়েছিল, চোখে বান ডেকেছিল। আমার ছোটখাটো স্ত্রী কবরের পাশ থেকে আমাকে তুলে আনতে পারছিল না। আজো সেদিনের সেই স্মৃতি আমার হূদয়ে জ্বলজ্বলে উজ্জ্বল হয়ে আছে। কত বাধা কত বিপত্তি কত অবহেলা। তার পরও বুকে সিংহের তেজ অনুভব করতাম। কিন্তু ইদানীং কেন যেন সব ভেঙে খানখান হয়ে গেছে। কোনো বল-ভরসা পাই না। বড় একা একা খালি খালি লাগে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হয়েছে অনেক, এখনো হচ্ছে। ষড়যন্ত্রের হাত থেকে আমাদের মুক্তি নেই। এর মধ্য দিয়েই সাবধানে এগোতে হবে। আগস্ট আমার জন্য ভালো নয়, বড় কষ্টের, বড় বেদনার মাস। ’৭৫-এর পর প্রায় ১৫-২০ বছর ১৫ আগস্ট সারা দিন কারও সঙ্গে কথা বলতাম না, মুখে দানা-পানি দিতাম না। এখনো ১২টা পর্যন্ত ঘরে বন্দী থাকি। ছটফট করি। তার পরও যতটা পারি একা থাকার চেষ্টা করি। ফোন ধরি না, কোথাও যাই না, ভালো লাগে না। গতবার ১৭ আগস্ট ৩২ নম্বরে গিয়েছিলাম। সাংবাদিকরা ছেকে ধরেছিলেন, ‘১৫ তারিখ এলেন না কেন?’ কিছুই বলতে পারিনি। ১৫ তারিখ কী যাব? সেদিন কত দলীয় অনুষ্ঠান, রাস্তাঘাট বন্ধ। কী করে যাই? বলতে পারিনি, বলিনি। মনে হয় ২০১৩ সালের ১৫ আগস্ট দুপুরে লন্ডন থেকে রেহানা ফোন করেছিল, ‘ভাই! কেমন আছেন?’ রেহানা যখন কথা বলে বুক ভরে যায়। রেহানা যে অত বড় হয়েছে বুঝতে পারিনি। দু-এক কথার পর জিজ্ঞাসা করেছিল, ‘৩২ নম্বরে গিয়েছিলেন?’ বলেছিলাম, ‘না, যাইনি।’ সোজা-সাপ্টা প্রশ্ন, ‘কেন যাননি? ও বাড়ি কি শুধু আমাদের? মনে রাখবেন ও বাড়ি আপনারও। আপনি এখনই যান।’ কী দুর্বার অমোঘ শক্তি রেহানার কথায় বুঝতে পারছিলাম না। আসরের আগেই গিয়েছিলাম। দীপ-কুঁড়ি-কুশি আর ওদের মা ছিল। দলীয় কোনো চিন্তা ছিল না। তবু খবর পেয়ে বেশকিছু নেতা-কর্মী গিয়েছিল। ৩২-এ লোকজন দারুণ যত্ন করেছিল। ওরা সব সময় যত্ন করে। কেন যেন সবাই তাদের আপন ভাবে। সিঁড়ির পাশে সেদিন আসরের নামাজ আদায় করেছিলাম। তাই এবার অনেক আগে থেকেই ভেবেছিলাম, ১৫ তারিখ বুকে পাথরচাপা শোকের মাঝে ৩২-এ পিতার লাশ যেখানে পড়ে ছিল সেই সিঁড়ির নিচে আসরের নামাজ আদায় করে আল্লাহর দরবারে পিতা-মাতা-ভাইদের জন্য মাগফিরাত কামনা করব, দেশের জন্য দোয়া করব। সেভাবেই ৪টার কয়েক মিনিট আগে ধানমন্ডি ৩২-এর উদ্দেশে বেরিয়েছিলাম। আজ কয়েক দিন, গাড়ির এক চালক নেই। তাই একটা গাড়ি দীপ চালাচ্ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ৩২-এ যাবেন সেজন্য রাস্তায় ব্যারিকেড। মানিক মিয়া এভিনিউয়ে ব্যারিকেডের পাশ দিয়ে ২৭ নম্বর ক্রসিংয়ে গিয়ে দেখি সেখানেও উত্তর-দক্ষিণের রাস্তা বন্ধ। তাই পথ ধরেছিলাম পশ্চিমের। একটু গিয়ে বাঁয়ে মোড় নিতেই বিশাল জ্যাম। ৮-১০ মাস হয় ‘আমাদের সময়ে’ নিয়মিত লিখি। শনিবার সেখানে ওই রাস্তার জ্যামের কথা এবং লোকজনের বাজে কথা উল্লেখ করায় কতজন যে ফোন করেছে, ‘কী গালাগাল করেছে, কী বাজে কথা বলেছে?’ আসলে ২৭ নম্বর থেকে বাঁয়ে ধানমন্ডির দিকে যেতে রাস্তায় এত জ্যাম ছিল যে, গাড়ি এগোচ্ছিল না। কত আর দূরত্ব— ৩০০-৪০০ গজ যেতে ১-২ মিনিটের বেশি লাগার কথা নয়। সেখানে ১০০ গজ যেতে ১৫-২০ মিনিট লাগছিল। অধৈর্য কিছু লোক গাড়ি থেকে নেমে নানা কথা বলতে বলতে যাচ্ছিল। তারা সরকারকে গালি দিচ্ছিল, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিচ্ছিল, এমনকি পিতাকেও কটুকথা বলতে ছাড়ছিল না। সেই গালাগাল কীভাবে লিখব, আমার রুচিতে বাধে। ধানমন্ডির মতো অভিজাত এলাকার মানুষের মুখে অমন অশ্রাব্য শব্দ উচ্চারণ কল্পনায়ও ছিল না। তাই যা লিখতে পারব না, সে কথাকে বাজে কথা বলে শেষ করতে চেয়েছিলাম।

কী বলা যায় সেসব অশ্রাব্য গালাগালের কথা। শিক্ষার হার যতই বাড়ুক, শিক্ষার মান বাড়েনি, মানবিক গুণের লেশমাত্র নেই। অন্যকে গালি দিতে গিয়ে কেউ ভাবে না একই গালাগাল তাকে দিলে তার কেমন লাগবে। প্রথমবার বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডির বাড়িতে যেতে পারিনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যাবেন বলে ‘ভিজিটরস নট অ্যালাউ’। পাথরচাপা বুকে বাড়ি ফিরেছিলাম। অঝরে বৃষ্টি পড়ছিল যেমনটা ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতার মৃত্যুর দিনে ঝরেছিল। আমার স্ত্রী নাসরীন খুবই ব্যথা পেয়েছিল। গাড়িতে বসে সে নিজেকে সামাল দিতে পারছিল না। শিশুর মতো ছটফট করছিল, দুই চোখে পানি ঝরছিল আর বলছিল, ‘হায় আল্লাহ! আমার স্বামী বঙ্গবন্ধুর জন্য জীবন দিয়েছে সেই আজ বঙ্গবন্ধুর বাড়ি যেতে পারল না। আমি পারলাম না, আমার ছেলেমেয়েরা পারল না, তবে কি ডালিম-রশীদ-ফারুকরা যাবে? আল্লাহ এই কি তোমার বিচার!’ আমি যতই বলছিলাম, ‘শান্ত হও, ধৈর্য ধর। আল্লাহ ধৈর্যশীলকে পছন্দ করেন।’ সে ধৈর্য ধরতে পারছিল না। ছটফট করছিল। তার চোখে যেমন বন্যা নেমেছিল, ক্ষোভে বুক ফেটে যাচ্ছিল। তার পরও সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করছিলাম। বাড়িতে এসে কেবলই পুবের বারান্দায় যেখানে বসে লেখালেখি করি, পত্রপত্রিকা পড়ি, যেখানে বসলেই আমার মন আনন্দে ভরে যায়। মায়ের হাতে ’৭৩ সালে বোনা দুটি ডাব গাছের পাতা আমার মাথার ওপর দুলে বেড়ায়, তার ছেঁড়া পাতা মায়ের আঙ্গুলের পরশের মতো লাগে। কেবলই বসতে যাচ্ছি বহু বছরের সহকর্মী ফরিদ ছুটে এসে বলল, ‘দাদা, দাদা, গণভবন থেকে খুঁজছে। আপনার ফোন বন্ধ থাকায় সেক্রেটারি হাবিবুর রহমান বীরপ্রতীককে ফোন করেছিলেন। তিনি আপনাকে না পেয়ে তারেককে বলেছেন। শেখর সাহেবকে কি ফোন দেব?’ মন ছিল ভারাক্রান্ত। আমার স্ত্রী তখনো স্বাভাবিক হয়ে ওঠেনি। ভাবছিলাম কী হবে ফোন দিয়ে। কে আমাদের কষ্ট বুঝবে। বাবা নেই, মা নেই, জাতির পিতা নেই, কাকে কষ্টের কথা বলব। তাই ফোন দেব কি দেব না মনে দ্বন্দ্ব চলছিল। ওরই এক ফাঁকে বলেছিলাম, ঠিক আছে দাও। পৃথিবীর সব জায়গায় সব সমাজে প্রয়োজনে মানুষ খুবই আগ্রহী থাকে। শেখরও তেমন ছিল। ফোন ধরতেই, ‘চাচা! ৩২-এ গিয়েছিলেন, ঢুকতে পারেননি। আবার একটু আসা যায় না? নেত্রী ভীষণ অসন্তুষ্ট হয়েছেন। আবার আসুন।’ ফোন ছেড়ে বেগমের ঘরে গিয়ে দেখি তিনি কাপড় ছাড়তে যাচ্ছেন। বললাম, ‘আবার একটু ৩২ হয়ে ঘুরে আসা যায় না?’ বলল, ‘এর পরও ৩২-এ?’ বললাম, ‘হ্যাঁ, চলো না। আপা বলেছেন। রেহানাকেও হয়তো পাব। কে আমাদের কষ্ট বুঝবে? বোঝার কেউ নেই। আর সরকারে থাকা সে তো বাঘের পিঠে চড়া। ডানে-বাঁয়ে তাকানোর পথ কোথায়?’ আবার বেরোলাম ৩২-এর উদ্দেশে। মানিক মিয়া এভিনিউয়ে পুলিশি ব্যারিকেড, ২৭-এ ব্যারিকেড, রাসেল স্কয়ারে ব্যারিকেড। মাগুরার আসাদ ভাইয়ের ছেলে শেখরকে ফোন করতেই একে একে সব সরে গেল। গেলাম ৩২-এ। বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির পাশে বারান্দায় মেয়েদের মিলাদ। ২-৩ গজের মধ্য দিয়েই পুব থেকে পশ্চিমে গেছি। কিন্তু ওখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও রেহানা আছে বুঝতে পারিনি। আমরা পেছনের দিকে গেলে কয়েকজন ছুটে আসে। সেখানে শেখরও ছিল, ‘চাচা প্রাইম মিনিস্টার ডাকছেন।’ আমরা যেতেই তিনি দাঁড়িয়ে গেলেন, তার সঙ্গে সবাই। আমরা সালাম করলাম। তিনি আমার দুই হাত ধরে টেনে তুললেন। স্ত্রী নাসরীনকে এবং আমার কলিজার টুকরা বুকের ধন কুশিকে অনেকক্ষণ বুকে চেপে রাখলেন। তারপর বললেন, ‘বজ্র! তুমি মস্তবড় কাজ করেছ। এমন কাজ সবাই করে না, করতেও পারে না। আল্লাহ তোমাকে অবশ্যই দেখবেন। এই দুনিয়াতেই ফল পাবে।’ কত অকথা-কুকথা শুনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে। কিন্তু কুশি সম্পর্কে তার কথায় বুক ভরে গেল। একজন মানুষের কতটা মানবিক গুণ থাকলে ওভাবে মনপ্রাণ উজাড় করা কথা বলতে পারেন। রেহানা ওর ভাবীকে যেভাবে জড়িয়ে ছিল তা একমাত্র মায়ের পেটের বোনেরাই একজন আরেকজনকে ওভাবে জড়িয়ে থাকে। রেহানার মাথায় কয়েকবার হাত বুলিয়েছিলাম। ও বলছিল, ‘ভাই! দোয়া করবেন।’ কারও মাথায় হাত বুলিয়ে দোয়া না করে কোনো উপায় থাকে? বদদোয়া করলে আসমান ভেঙে পড়বে না, আল্লাহ নারাজ হবেন না? তারা দুই বোন, আমি, আমার ছেলে দীপ, দীপের মা এসবের মধ্যে কুশিই ছিল প্রধান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পেছনে ওয়াজেদ দুলাভাইর নাতিন বলতে চাচ্ছিল, ‘এই সেই।’ অতটুকুই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পেছন ফিরে ধমক দিয়ে বললেন, ‘ওভাবে বলে না। বজ্রর খারাপ লাগবে। মামণি বড় হচ্ছে। বুঝতে পারবে।’ যতক্ষণ সেখানে ছিলাম কুশি কখনো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অথবা রেহানার কিংবা তার মায়ের বুকে বুকেই ছিল। অল্প সময় নানা কথা হয়। এক পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী বললেন,

—‘শুনলাম তুমি সিঁড়ির নিচে নামাজ পড়তে চেয়েছিলে? কোন নামাজ পড়বে?’

—‘কেন আসরের।’

—‘সে তো ২০-২৫ মিনিট চলে গেছে। আমি থাকলে সন্ধ্যা পর্যন্তও নামাজ পড়তে পারবে না। আমি যাই তুমি নামাজ পড়।’

হঠাৎ কোনো কথার মাঝে বলেছিলাম,

—‘বড় মেয়ে কুঁড়ি বিলেত যাওয়ার আগে আপনার সঙ্গে দেখা করে যেতে চেয়েছিল।’

—‘কেন দেখা হয়নি, কাকে বলেছিলে?’

—‘যাকে যাকে বলার তাদের বলেছিলাম।’

—‘নাম বল।’

—‘থাক, আজ ১৫ আগস্ট। কারও নাম বলতে চাই না। দরকার পড়লে পরে বলব।’

মায়ের মতো কাঁধে-মাথায় হাত বুলিয়ে নিশ্চয় বদদোয়া করে নয়, দোয়া করেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চলে গিয়েছিলেন। রেহানা তার ভাবীর সঙ্গে অনেক কথা বলেছিল। কুশিকে বুকে চেপে বার বার বলছিল, ‘বাবাকে খুব শাসন করবে, দেখে রাখবে। তুমি তো মা। তুমি না দেখলে বাবাকে কে দেখবে?’ এমনিতেই কুশির শাসনে থাকা যায় না। পান থেকে চুন খসতে পারে না। উঠতে-বসতে চলতে-ফিরতে পদে পদে ভুল ধরে। স্কুল-কলেজ যে কোনো শব্দ চিন্তা করে উচ্চারণ করতে হয়। আমরা কখনো এতটা কারও ভয়ে থাকিনি। সেই তাকে ছোট বোন রেহানা যদি অমন পাওয়ার দেয় তাহলে বাড়িতে থাকব কী করে? কিন্তু না, পাঁচ-ছয় দিন হয়ে গেল। শাসনের মাত্রা খুব একটা বাড়েনি বরং মার্জিত হয়েছে। কুশি আমাদের আনন্দ, কুশি আমার শক্তি। ওকে নিয়েই আমাদের সকাল-বিকাল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চলে গেলে বঙ্গবন্ধুর লাশ যেখানে পড়ে ছিল সেখানে নামাজ আদায় করে আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করেছিলাম, ‘হে আল্লাহ! দেশে শান্তি দাও, দেশে সুস্থিতি দাও। সরকারসহ সবাইকে সুমতি দাও। আজকের এই দিনে বঙ্গবন্ধুসহ যারা নিহত হয়েছেন তাদের বেহেশতবাসী কর। পরম প্রভু! তুমি কথা দিয়েছ আসরের পর তোমার বান্দার সব প্রার্থনা তুমি কবুল কর। এই অসহায় বান্দার কান্না তুমি মঞ্জুর কর।’

সেদিন ১৫ আগস্ট শোকের দিন ৩২-এ পিতার লাশ যেখানে পড়ে ছিল সেখানে দয়াময় প্রভুর কাছে পিতা, পিতার পরিবারের জন্য মাগফিরাত এবং দেশের শান্তি কামনা করেছি। আজ সপরিবারে টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে এসেছি। তার সমাধির পাশ থেকে প্রার্থনা করছি, ‘হে আল্লাহ! তাকে, তার পরিবারকে শহীদি দরজা দিন, বেহেশত নসিব করুন। আমিন।’

 লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক