শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট, ২০১৭ আপডেট:

টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে

১৯৯০ সালের ১৮ ডিসেম্বর টুঙ্গিপাড়া প্রথম গিয়েছিলাম। তখন ছেলেমেয়েরা খুব ছোট। দীপের ৬, কুঁড়ির কয়েক মাস। সকাল ৭টায় রওনা হয়ে পিতার সমাধিতে পৌঁছতে রাত ১টা বেজেছিল। দু-তিন শ লোককে কী যত্ন করে সেদিন পিতার বাড়িতে খাওয়ানো হয়েছিল এখনো সেই মধুর স্মৃতি আমার দেহমনে আলোড়ন তোলে। কবি নির্মলেন্দু গুণ নিজে থেকেই সাথী হয়েছিলেন। পিতার কবরে যেতে তাকে সঙ্গে পেয়ে আমারও খুব ভালো লেগেছিল। কবি আমাকে কতটা ভালোবাসেন জানি না, কিন্তু আমি তাকে খুবই ভালোবাসি। বয়স হয়েছে এখন বুঝি, আমার অনেক ভালোবাসাই একতরফা। তবু ভালোবাসাই যার কাজ, তার ভালো না বেসে উপায় কী? তাই পাত্র-অপাত্র যাকে পাই তাকেই বাসি। সে ক্ষেত্রে ভুলভ্রান্তিও হয়। সবাই সবাইকে মাফ করে, কিন্তু আমাকে কেউ করে না। যেমন পিতাকে কেউ একবিন্দু ছাড় দিত না। এমনই বোধহয় হয় পরিবারের যার কাছে পাওয়া যায় তার কাছেই বেশি চায়। তখন টুঙ্গিপাড়ায় যা দেখেছিলাম এখন তার কিছুই নেই। ঝকঝকে তকতকে গোপালগঞ্জ টুঙ্গিপাড়া। দীর্ঘ ব্যবধানে এমন বাহ্যিক উন্নতি যদি মানুষের মন-মননেও হতো কতই না ভালো হতো। সপরিবারে আজ টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে কত কথা মনে পড়ছে, আকুলি-বিকুলি করছে হূদয়, কোনো কিছুই ভালো লাগছে না। মানুষ চলে যায়, কিন্তু তার স্মৃতি থাকে। পিতার স্মৃতিও আমাদের মনে গেঁথে আছে।

পিতার নির্মম হত্যা আমার পাঁজর ভেঙে দিয়েছে। সেই হত্যার প্রতিবাদ-প্রতিরোধে এক কাপড়ে ঘর থেকে বেরিয়েছিলাম। পদ্মা-মেঘনা-যমুনার পানি কত গড়িয়েছে, কিন্তু আমার জীবন যেখানে ছিল সেখানেই পড়ে আছে। ব্যর্থতা আর ব্যর্থতায় ভরা হূদয়। দীর্ঘ ১৬ বছর পিতার কবর দেখিনি, নির্বাসনে থাকায় দেখতে পাইনি। পিতার কবর নিয়ে কত কল্পনা করেছি, কত স্বপ্নের জাল বুনেছি। ১৮ ডিসেম্বর ’৯০ গভীর রাতে সেখানে পৌঁছে যখন দেখলাম, মা-বাবার পশ্চিম পাশে তার দীর্ঘদেহী সন্তান অযত্নে পড়ে আছে, তখন বুক ভেঙে চৌচির-খানখান হয়ে গিয়েছিল, চোখে বান ডেকেছিল। আমার ছোটখাটো স্ত্রী কবরের পাশ থেকে আমাকে তুলে আনতে পারছিল না। আজো সেদিনের সেই স্মৃতি আমার হূদয়ে জ্বলজ্বলে উজ্জ্বল হয়ে আছে। কত বাধা কত বিপত্তি কত অবহেলা। তার পরও বুকে সিংহের তেজ অনুভব করতাম। কিন্তু ইদানীং কেন যেন সব ভেঙে খানখান হয়ে গেছে। কোনো বল-ভরসা পাই না। বড় একা একা খালি খালি লাগে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হয়েছে অনেক, এখনো হচ্ছে। ষড়যন্ত্রের হাত থেকে আমাদের মুক্তি নেই। এর মধ্য দিয়েই সাবধানে এগোতে হবে। আগস্ট আমার জন্য ভালো নয়, বড় কষ্টের, বড় বেদনার মাস। ’৭৫-এর পর প্রায় ১৫-২০ বছর ১৫ আগস্ট সারা দিন কারও সঙ্গে কথা বলতাম না, মুখে দানা-পানি দিতাম না। এখনো ১২টা পর্যন্ত ঘরে বন্দী থাকি। ছটফট করি। তার পরও যতটা পারি একা থাকার চেষ্টা করি। ফোন ধরি না, কোথাও যাই না, ভালো লাগে না। গতবার ১৭ আগস্ট ৩২ নম্বরে গিয়েছিলাম। সাংবাদিকরা ছেকে ধরেছিলেন, ‘১৫ তারিখ এলেন না কেন?’ কিছুই বলতে পারিনি। ১৫ তারিখ কী যাব? সেদিন কত দলীয় অনুষ্ঠান, রাস্তাঘাট বন্ধ। কী করে যাই? বলতে পারিনি, বলিনি। মনে হয় ২০১৩ সালের ১৫ আগস্ট দুপুরে লন্ডন থেকে রেহানা ফোন করেছিল, ‘ভাই! কেমন আছেন?’ রেহানা যখন কথা বলে বুক ভরে যায়। রেহানা যে অত বড় হয়েছে বুঝতে পারিনি। দু-এক কথার পর জিজ্ঞাসা করেছিল, ‘৩২ নম্বরে গিয়েছিলেন?’ বলেছিলাম, ‘না, যাইনি।’ সোজা-সাপ্টা প্রশ্ন, ‘কেন যাননি? ও বাড়ি কি শুধু আমাদের? মনে রাখবেন ও বাড়ি আপনারও। আপনি এখনই যান।’ কী দুর্বার অমোঘ শক্তি রেহানার কথায় বুঝতে পারছিলাম না। আসরের আগেই গিয়েছিলাম। দীপ-কুঁড়ি-কুশি আর ওদের মা ছিল। দলীয় কোনো চিন্তা ছিল না। তবু খবর পেয়ে বেশকিছু নেতা-কর্মী গিয়েছিল। ৩২-এ লোকজন দারুণ যত্ন করেছিল। ওরা সব সময় যত্ন করে। কেন যেন সবাই তাদের আপন ভাবে। সিঁড়ির পাশে সেদিন আসরের নামাজ আদায় করেছিলাম। তাই এবার অনেক আগে থেকেই ভেবেছিলাম, ১৫ তারিখ বুকে পাথরচাপা শোকের মাঝে ৩২-এ পিতার লাশ যেখানে পড়ে ছিল সেই সিঁড়ির নিচে আসরের নামাজ আদায় করে আল্লাহর দরবারে পিতা-মাতা-ভাইদের জন্য মাগফিরাত কামনা করব, দেশের জন্য দোয়া করব। সেভাবেই ৪টার কয়েক মিনিট আগে ধানমন্ডি ৩২-এর উদ্দেশে বেরিয়েছিলাম। আজ কয়েক দিন, গাড়ির এক চালক নেই। তাই একটা গাড়ি দীপ চালাচ্ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ৩২-এ যাবেন সেজন্য রাস্তায় ব্যারিকেড। মানিক মিয়া এভিনিউয়ে ব্যারিকেডের পাশ দিয়ে ২৭ নম্বর ক্রসিংয়ে গিয়ে দেখি সেখানেও উত্তর-দক্ষিণের রাস্তা বন্ধ। তাই পথ ধরেছিলাম পশ্চিমের। একটু গিয়ে বাঁয়ে মোড় নিতেই বিশাল জ্যাম। ৮-১০ মাস হয় ‘আমাদের সময়ে’ নিয়মিত লিখি। শনিবার সেখানে ওই রাস্তার জ্যামের কথা এবং লোকজনের বাজে কথা উল্লেখ করায় কতজন যে ফোন করেছে, ‘কী গালাগাল করেছে, কী বাজে কথা বলেছে?’ আসলে ২৭ নম্বর থেকে বাঁয়ে ধানমন্ডির দিকে যেতে রাস্তায় এত জ্যাম ছিল যে, গাড়ি এগোচ্ছিল না। কত আর দূরত্ব— ৩০০-৪০০ গজ যেতে ১-২ মিনিটের বেশি লাগার কথা নয়। সেখানে ১০০ গজ যেতে ১৫-২০ মিনিট লাগছিল। অধৈর্য কিছু লোক গাড়ি থেকে নেমে নানা কথা বলতে বলতে যাচ্ছিল। তারা সরকারকে গালি দিচ্ছিল, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিচ্ছিল, এমনকি পিতাকেও কটুকথা বলতে ছাড়ছিল না। সেই গালাগাল কীভাবে লিখব, আমার রুচিতে বাধে। ধানমন্ডির মতো অভিজাত এলাকার মানুষের মুখে অমন অশ্রাব্য শব্দ উচ্চারণ কল্পনায়ও ছিল না। তাই যা লিখতে পারব না, সে কথাকে বাজে কথা বলে শেষ করতে চেয়েছিলাম।

কী বলা যায় সেসব অশ্রাব্য গালাগালের কথা। শিক্ষার হার যতই বাড়ুক, শিক্ষার মান বাড়েনি, মানবিক গুণের লেশমাত্র নেই। অন্যকে গালি দিতে গিয়ে কেউ ভাবে না একই গালাগাল তাকে দিলে তার কেমন লাগবে। প্রথমবার বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডির বাড়িতে যেতে পারিনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যাবেন বলে ‘ভিজিটরস নট অ্যালাউ’। পাথরচাপা বুকে বাড়ি ফিরেছিলাম। অঝরে বৃষ্টি পড়ছিল যেমনটা ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতার মৃত্যুর দিনে ঝরেছিল। আমার স্ত্রী নাসরীন খুবই ব্যথা পেয়েছিল। গাড়িতে বসে সে নিজেকে সামাল দিতে পারছিল না। শিশুর মতো ছটফট করছিল, দুই চোখে পানি ঝরছিল আর বলছিল, ‘হায় আল্লাহ! আমার স্বামী বঙ্গবন্ধুর জন্য জীবন দিয়েছে সেই আজ বঙ্গবন্ধুর বাড়ি যেতে পারল না। আমি পারলাম না, আমার ছেলেমেয়েরা পারল না, তবে কি ডালিম-রশীদ-ফারুকরা যাবে? আল্লাহ এই কি তোমার বিচার!’ আমি যতই বলছিলাম, ‘শান্ত হও, ধৈর্য ধর। আল্লাহ ধৈর্যশীলকে পছন্দ করেন।’ সে ধৈর্য ধরতে পারছিল না। ছটফট করছিল। তার চোখে যেমন বন্যা নেমেছিল, ক্ষোভে বুক ফেটে যাচ্ছিল। তার পরও সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করছিলাম। বাড়িতে এসে কেবলই পুবের বারান্দায় যেখানে বসে লেখালেখি করি, পত্রপত্রিকা পড়ি, যেখানে বসলেই আমার মন আনন্দে ভরে যায়। মায়ের হাতে ’৭৩ সালে বোনা দুটি ডাব গাছের পাতা আমার মাথার ওপর দুলে বেড়ায়, তার ছেঁড়া পাতা মায়ের আঙ্গুলের পরশের মতো লাগে। কেবলই বসতে যাচ্ছি বহু বছরের সহকর্মী ফরিদ ছুটে এসে বলল, ‘দাদা, দাদা, গণভবন থেকে খুঁজছে। আপনার ফোন বন্ধ থাকায় সেক্রেটারি হাবিবুর রহমান বীরপ্রতীককে ফোন করেছিলেন। তিনি আপনাকে না পেয়ে তারেককে বলেছেন। শেখর সাহেবকে কি ফোন দেব?’ মন ছিল ভারাক্রান্ত। আমার স্ত্রী তখনো স্বাভাবিক হয়ে ওঠেনি। ভাবছিলাম কী হবে ফোন দিয়ে। কে আমাদের কষ্ট বুঝবে। বাবা নেই, মা নেই, জাতির পিতা নেই, কাকে কষ্টের কথা বলব। তাই ফোন দেব কি দেব না মনে দ্বন্দ্ব চলছিল। ওরই এক ফাঁকে বলেছিলাম, ঠিক আছে দাও। পৃথিবীর সব জায়গায় সব সমাজে প্রয়োজনে মানুষ খুবই আগ্রহী থাকে। শেখরও তেমন ছিল। ফোন ধরতেই, ‘চাচা! ৩২-এ গিয়েছিলেন, ঢুকতে পারেননি। আবার একটু আসা যায় না? নেত্রী ভীষণ অসন্তুষ্ট হয়েছেন। আবার আসুন।’ ফোন ছেড়ে বেগমের ঘরে গিয়ে দেখি তিনি কাপড় ছাড়তে যাচ্ছেন। বললাম, ‘আবার একটু ৩২ হয়ে ঘুরে আসা যায় না?’ বলল, ‘এর পরও ৩২-এ?’ বললাম, ‘হ্যাঁ, চলো না। আপা বলেছেন। রেহানাকেও হয়তো পাব। কে আমাদের কষ্ট বুঝবে? বোঝার কেউ নেই। আর সরকারে থাকা সে তো বাঘের পিঠে চড়া। ডানে-বাঁয়ে তাকানোর পথ কোথায়?’ আবার বেরোলাম ৩২-এর উদ্দেশে। মানিক মিয়া এভিনিউয়ে পুলিশি ব্যারিকেড, ২৭-এ ব্যারিকেড, রাসেল স্কয়ারে ব্যারিকেড। মাগুরার আসাদ ভাইয়ের ছেলে শেখরকে ফোন করতেই একে একে সব সরে গেল। গেলাম ৩২-এ। বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির পাশে বারান্দায় মেয়েদের মিলাদ। ২-৩ গজের মধ্য দিয়েই পুব থেকে পশ্চিমে গেছি। কিন্তু ওখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও রেহানা আছে বুঝতে পারিনি। আমরা পেছনের দিকে গেলে কয়েকজন ছুটে আসে। সেখানে শেখরও ছিল, ‘চাচা প্রাইম মিনিস্টার ডাকছেন।’ আমরা যেতেই তিনি দাঁড়িয়ে গেলেন, তার সঙ্গে সবাই। আমরা সালাম করলাম। তিনি আমার দুই হাত ধরে টেনে তুললেন। স্ত্রী নাসরীনকে এবং আমার কলিজার টুকরা বুকের ধন কুশিকে অনেকক্ষণ বুকে চেপে রাখলেন। তারপর বললেন, ‘বজ্র! তুমি মস্তবড় কাজ করেছ। এমন কাজ সবাই করে না, করতেও পারে না। আল্লাহ তোমাকে অবশ্যই দেখবেন। এই দুনিয়াতেই ফল পাবে।’ কত অকথা-কুকথা শুনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে। কিন্তু কুশি সম্পর্কে তার কথায় বুক ভরে গেল। একজন মানুষের কতটা মানবিক গুণ থাকলে ওভাবে মনপ্রাণ উজাড় করা কথা বলতে পারেন। রেহানা ওর ভাবীকে যেভাবে জড়িয়ে ছিল তা একমাত্র মায়ের পেটের বোনেরাই একজন আরেকজনকে ওভাবে জড়িয়ে থাকে। রেহানার মাথায় কয়েকবার হাত বুলিয়েছিলাম। ও বলছিল, ‘ভাই! দোয়া করবেন।’ কারও মাথায় হাত বুলিয়ে দোয়া না করে কোনো উপায় থাকে? বদদোয়া করলে আসমান ভেঙে পড়বে না, আল্লাহ নারাজ হবেন না? তারা দুই বোন, আমি, আমার ছেলে দীপ, দীপের মা এসবের মধ্যে কুশিই ছিল প্রধান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পেছনে ওয়াজেদ দুলাভাইর নাতিন বলতে চাচ্ছিল, ‘এই সেই।’ অতটুকুই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পেছন ফিরে ধমক দিয়ে বললেন, ‘ওভাবে বলে না। বজ্রর খারাপ লাগবে। মামণি বড় হচ্ছে। বুঝতে পারবে।’ যতক্ষণ সেখানে ছিলাম কুশি কখনো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অথবা রেহানার কিংবা তার মায়ের বুকে বুকেই ছিল। অল্প সময় নানা কথা হয়। এক পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী বললেন,

—‘শুনলাম তুমি সিঁড়ির নিচে নামাজ পড়তে চেয়েছিলে? কোন নামাজ পড়বে?’

—‘কেন আসরের।’

—‘সে তো ২০-২৫ মিনিট চলে গেছে। আমি থাকলে সন্ধ্যা পর্যন্তও নামাজ পড়তে পারবে না। আমি যাই তুমি নামাজ পড়।’

হঠাৎ কোনো কথার মাঝে বলেছিলাম,

—‘বড় মেয়ে কুঁড়ি বিলেত যাওয়ার আগে আপনার সঙ্গে দেখা করে যেতে চেয়েছিল।’

—‘কেন দেখা হয়নি, কাকে বলেছিলে?’

—‘যাকে যাকে বলার তাদের বলেছিলাম।’

—‘নাম বল।’

—‘থাক, আজ ১৫ আগস্ট। কারও নাম বলতে চাই না। দরকার পড়লে পরে বলব।’

মায়ের মতো কাঁধে-মাথায় হাত বুলিয়ে নিশ্চয় বদদোয়া করে নয়, দোয়া করেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চলে গিয়েছিলেন। রেহানা তার ভাবীর সঙ্গে অনেক কথা বলেছিল। কুশিকে বুকে চেপে বার বার বলছিল, ‘বাবাকে খুব শাসন করবে, দেখে রাখবে। তুমি তো মা। তুমি না দেখলে বাবাকে কে দেখবে?’ এমনিতেই কুশির শাসনে থাকা যায় না। পান থেকে চুন খসতে পারে না। উঠতে-বসতে চলতে-ফিরতে পদে পদে ভুল ধরে। স্কুল-কলেজ যে কোনো শব্দ চিন্তা করে উচ্চারণ করতে হয়। আমরা কখনো এতটা কারও ভয়ে থাকিনি। সেই তাকে ছোট বোন রেহানা যদি অমন পাওয়ার দেয় তাহলে বাড়িতে থাকব কী করে? কিন্তু না, পাঁচ-ছয় দিন হয়ে গেল। শাসনের মাত্রা খুব একটা বাড়েনি বরং মার্জিত হয়েছে। কুশি আমাদের আনন্দ, কুশি আমার শক্তি। ওকে নিয়েই আমাদের সকাল-বিকাল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চলে গেলে বঙ্গবন্ধুর লাশ যেখানে পড়ে ছিল সেখানে নামাজ আদায় করে আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করেছিলাম, ‘হে আল্লাহ! দেশে শান্তি দাও, দেশে সুস্থিতি দাও। সরকারসহ সবাইকে সুমতি দাও। আজকের এই দিনে বঙ্গবন্ধুসহ যারা নিহত হয়েছেন তাদের বেহেশতবাসী কর। পরম প্রভু! তুমি কথা দিয়েছ আসরের পর তোমার বান্দার সব প্রার্থনা তুমি কবুল কর। এই অসহায় বান্দার কান্না তুমি মঞ্জুর কর।’

সেদিন ১৫ আগস্ট শোকের দিন ৩২-এ পিতার লাশ যেখানে পড়ে ছিল সেখানে দয়াময় প্রভুর কাছে পিতা, পিতার পরিবারের জন্য মাগফিরাত এবং দেশের শান্তি কামনা করেছি। আজ সপরিবারে টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে এসেছি। তার সমাধির পাশ থেকে প্রার্থনা করছি, ‘হে আল্লাহ! তাকে, তার পরিবারকে শহীদি দরজা দিন, বেহেশত নসিব করুন। আমিন।’

 লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর

১৬ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা
ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী

১৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪

১৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'
নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী
ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ
গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ
সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র
বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু
ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক
গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান
অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল
লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প
যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে আহমেদ আযম খানের গণসংযোগ
টাঙ্গাইলে আহমেদ আযম খানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কখনো রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছে নেই : তাহসান
কখনো রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছে নেই : তাহসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম