শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট, ২০১৭ আপডেট:

টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে

১৯৯০ সালের ১৮ ডিসেম্বর টুঙ্গিপাড়া প্রথম গিয়েছিলাম। তখন ছেলেমেয়েরা খুব ছোট। দীপের ৬, কুঁড়ির কয়েক মাস। সকাল ৭টায় রওনা হয়ে পিতার সমাধিতে পৌঁছতে রাত ১টা বেজেছিল। দু-তিন শ লোককে কী যত্ন করে সেদিন পিতার বাড়িতে খাওয়ানো হয়েছিল এখনো সেই মধুর স্মৃতি আমার দেহমনে আলোড়ন তোলে। কবি নির্মলেন্দু গুণ নিজে থেকেই সাথী হয়েছিলেন। পিতার কবরে যেতে তাকে সঙ্গে পেয়ে আমারও খুব ভালো লেগেছিল। কবি আমাকে কতটা ভালোবাসেন জানি না, কিন্তু আমি তাকে খুবই ভালোবাসি। বয়স হয়েছে এখন বুঝি, আমার অনেক ভালোবাসাই একতরফা। তবু ভালোবাসাই যার কাজ, তার ভালো না বেসে উপায় কী? তাই পাত্র-অপাত্র যাকে পাই তাকেই বাসি। সে ক্ষেত্রে ভুলভ্রান্তিও হয়। সবাই সবাইকে মাফ করে, কিন্তু আমাকে কেউ করে না। যেমন পিতাকে কেউ একবিন্দু ছাড় দিত না। এমনই বোধহয় হয় পরিবারের যার কাছে পাওয়া যায় তার কাছেই বেশি চায়। তখন টুঙ্গিপাড়ায় যা দেখেছিলাম এখন তার কিছুই নেই। ঝকঝকে তকতকে গোপালগঞ্জ টুঙ্গিপাড়া। দীর্ঘ ব্যবধানে এমন বাহ্যিক উন্নতি যদি মানুষের মন-মননেও হতো কতই না ভালো হতো। সপরিবারে আজ টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে কত কথা মনে পড়ছে, আকুলি-বিকুলি করছে হূদয়, কোনো কিছুই ভালো লাগছে না। মানুষ চলে যায়, কিন্তু তার স্মৃতি থাকে। পিতার স্মৃতিও আমাদের মনে গেঁথে আছে।

পিতার নির্মম হত্যা আমার পাঁজর ভেঙে দিয়েছে। সেই হত্যার প্রতিবাদ-প্রতিরোধে এক কাপড়ে ঘর থেকে বেরিয়েছিলাম। পদ্মা-মেঘনা-যমুনার পানি কত গড়িয়েছে, কিন্তু আমার জীবন যেখানে ছিল সেখানেই পড়ে আছে। ব্যর্থতা আর ব্যর্থতায় ভরা হূদয়। দীর্ঘ ১৬ বছর পিতার কবর দেখিনি, নির্বাসনে থাকায় দেখতে পাইনি। পিতার কবর নিয়ে কত কল্পনা করেছি, কত স্বপ্নের জাল বুনেছি। ১৮ ডিসেম্বর ’৯০ গভীর রাতে সেখানে পৌঁছে যখন দেখলাম, মা-বাবার পশ্চিম পাশে তার দীর্ঘদেহী সন্তান অযত্নে পড়ে আছে, তখন বুক ভেঙে চৌচির-খানখান হয়ে গিয়েছিল, চোখে বান ডেকেছিল। আমার ছোটখাটো স্ত্রী কবরের পাশ থেকে আমাকে তুলে আনতে পারছিল না। আজো সেদিনের সেই স্মৃতি আমার হূদয়ে জ্বলজ্বলে উজ্জ্বল হয়ে আছে। কত বাধা কত বিপত্তি কত অবহেলা। তার পরও বুকে সিংহের তেজ অনুভব করতাম। কিন্তু ইদানীং কেন যেন সব ভেঙে খানখান হয়ে গেছে। কোনো বল-ভরসা পাই না। বড় একা একা খালি খালি লাগে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হয়েছে অনেক, এখনো হচ্ছে। ষড়যন্ত্রের হাত থেকে আমাদের মুক্তি নেই। এর মধ্য দিয়েই সাবধানে এগোতে হবে। আগস্ট আমার জন্য ভালো নয়, বড় কষ্টের, বড় বেদনার মাস। ’৭৫-এর পর প্রায় ১৫-২০ বছর ১৫ আগস্ট সারা দিন কারও সঙ্গে কথা বলতাম না, মুখে দানা-পানি দিতাম না। এখনো ১২টা পর্যন্ত ঘরে বন্দী থাকি। ছটফট করি। তার পরও যতটা পারি একা থাকার চেষ্টা করি। ফোন ধরি না, কোথাও যাই না, ভালো লাগে না। গতবার ১৭ আগস্ট ৩২ নম্বরে গিয়েছিলাম। সাংবাদিকরা ছেকে ধরেছিলেন, ‘১৫ তারিখ এলেন না কেন?’ কিছুই বলতে পারিনি। ১৫ তারিখ কী যাব? সেদিন কত দলীয় অনুষ্ঠান, রাস্তাঘাট বন্ধ। কী করে যাই? বলতে পারিনি, বলিনি। মনে হয় ২০১৩ সালের ১৫ আগস্ট দুপুরে লন্ডন থেকে রেহানা ফোন করেছিল, ‘ভাই! কেমন আছেন?’ রেহানা যখন কথা বলে বুক ভরে যায়। রেহানা যে অত বড় হয়েছে বুঝতে পারিনি। দু-এক কথার পর জিজ্ঞাসা করেছিল, ‘৩২ নম্বরে গিয়েছিলেন?’ বলেছিলাম, ‘না, যাইনি।’ সোজা-সাপ্টা প্রশ্ন, ‘কেন যাননি? ও বাড়ি কি শুধু আমাদের? মনে রাখবেন ও বাড়ি আপনারও। আপনি এখনই যান।’ কী দুর্বার অমোঘ শক্তি রেহানার কথায় বুঝতে পারছিলাম না। আসরের আগেই গিয়েছিলাম। দীপ-কুঁড়ি-কুশি আর ওদের মা ছিল। দলীয় কোনো চিন্তা ছিল না। তবু খবর পেয়ে বেশকিছু নেতা-কর্মী গিয়েছিল। ৩২-এ লোকজন দারুণ যত্ন করেছিল। ওরা সব সময় যত্ন করে। কেন যেন সবাই তাদের আপন ভাবে। সিঁড়ির পাশে সেদিন আসরের নামাজ আদায় করেছিলাম। তাই এবার অনেক আগে থেকেই ভেবেছিলাম, ১৫ তারিখ বুকে পাথরচাপা শোকের মাঝে ৩২-এ পিতার লাশ যেখানে পড়ে ছিল সেই সিঁড়ির নিচে আসরের নামাজ আদায় করে আল্লাহর দরবারে পিতা-মাতা-ভাইদের জন্য মাগফিরাত কামনা করব, দেশের জন্য দোয়া করব। সেভাবেই ৪টার কয়েক মিনিট আগে ধানমন্ডি ৩২-এর উদ্দেশে বেরিয়েছিলাম। আজ কয়েক দিন, গাড়ির এক চালক নেই। তাই একটা গাড়ি দীপ চালাচ্ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ৩২-এ যাবেন সেজন্য রাস্তায় ব্যারিকেড। মানিক মিয়া এভিনিউয়ে ব্যারিকেডের পাশ দিয়ে ২৭ নম্বর ক্রসিংয়ে গিয়ে দেখি সেখানেও উত্তর-দক্ষিণের রাস্তা বন্ধ। তাই পথ ধরেছিলাম পশ্চিমের। একটু গিয়ে বাঁয়ে মোড় নিতেই বিশাল জ্যাম। ৮-১০ মাস হয় ‘আমাদের সময়ে’ নিয়মিত লিখি। শনিবার সেখানে ওই রাস্তার জ্যামের কথা এবং লোকজনের বাজে কথা উল্লেখ করায় কতজন যে ফোন করেছে, ‘কী গালাগাল করেছে, কী বাজে কথা বলেছে?’ আসলে ২৭ নম্বর থেকে বাঁয়ে ধানমন্ডির দিকে যেতে রাস্তায় এত জ্যাম ছিল যে, গাড়ি এগোচ্ছিল না। কত আর দূরত্ব— ৩০০-৪০০ গজ যেতে ১-২ মিনিটের বেশি লাগার কথা নয়। সেখানে ১০০ গজ যেতে ১৫-২০ মিনিট লাগছিল। অধৈর্য কিছু লোক গাড়ি থেকে নেমে নানা কথা বলতে বলতে যাচ্ছিল। তারা সরকারকে গালি দিচ্ছিল, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিচ্ছিল, এমনকি পিতাকেও কটুকথা বলতে ছাড়ছিল না। সেই গালাগাল কীভাবে লিখব, আমার রুচিতে বাধে। ধানমন্ডির মতো অভিজাত এলাকার মানুষের মুখে অমন অশ্রাব্য শব্দ উচ্চারণ কল্পনায়ও ছিল না। তাই যা লিখতে পারব না, সে কথাকে বাজে কথা বলে শেষ করতে চেয়েছিলাম।

কী বলা যায় সেসব অশ্রাব্য গালাগালের কথা। শিক্ষার হার যতই বাড়ুক, শিক্ষার মান বাড়েনি, মানবিক গুণের লেশমাত্র নেই। অন্যকে গালি দিতে গিয়ে কেউ ভাবে না একই গালাগাল তাকে দিলে তার কেমন লাগবে। প্রথমবার বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডির বাড়িতে যেতে পারিনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যাবেন বলে ‘ভিজিটরস নট অ্যালাউ’। পাথরচাপা বুকে বাড়ি ফিরেছিলাম। অঝরে বৃষ্টি পড়ছিল যেমনটা ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতার মৃত্যুর দিনে ঝরেছিল। আমার স্ত্রী নাসরীন খুবই ব্যথা পেয়েছিল। গাড়িতে বসে সে নিজেকে সামাল দিতে পারছিল না। শিশুর মতো ছটফট করছিল, দুই চোখে পানি ঝরছিল আর বলছিল, ‘হায় আল্লাহ! আমার স্বামী বঙ্গবন্ধুর জন্য জীবন দিয়েছে সেই আজ বঙ্গবন্ধুর বাড়ি যেতে পারল না। আমি পারলাম না, আমার ছেলেমেয়েরা পারল না, তবে কি ডালিম-রশীদ-ফারুকরা যাবে? আল্লাহ এই কি তোমার বিচার!’ আমি যতই বলছিলাম, ‘শান্ত হও, ধৈর্য ধর। আল্লাহ ধৈর্যশীলকে পছন্দ করেন।’ সে ধৈর্য ধরতে পারছিল না। ছটফট করছিল। তার চোখে যেমন বন্যা নেমেছিল, ক্ষোভে বুক ফেটে যাচ্ছিল। তার পরও সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করছিলাম। বাড়িতে এসে কেবলই পুবের বারান্দায় যেখানে বসে লেখালেখি করি, পত্রপত্রিকা পড়ি, যেখানে বসলেই আমার মন আনন্দে ভরে যায়। মায়ের হাতে ’৭৩ সালে বোনা দুটি ডাব গাছের পাতা আমার মাথার ওপর দুলে বেড়ায়, তার ছেঁড়া পাতা মায়ের আঙ্গুলের পরশের মতো লাগে। কেবলই বসতে যাচ্ছি বহু বছরের সহকর্মী ফরিদ ছুটে এসে বলল, ‘দাদা, দাদা, গণভবন থেকে খুঁজছে। আপনার ফোন বন্ধ থাকায় সেক্রেটারি হাবিবুর রহমান বীরপ্রতীককে ফোন করেছিলেন। তিনি আপনাকে না পেয়ে তারেককে বলেছেন। শেখর সাহেবকে কি ফোন দেব?’ মন ছিল ভারাক্রান্ত। আমার স্ত্রী তখনো স্বাভাবিক হয়ে ওঠেনি। ভাবছিলাম কী হবে ফোন দিয়ে। কে আমাদের কষ্ট বুঝবে। বাবা নেই, মা নেই, জাতির পিতা নেই, কাকে কষ্টের কথা বলব। তাই ফোন দেব কি দেব না মনে দ্বন্দ্ব চলছিল। ওরই এক ফাঁকে বলেছিলাম, ঠিক আছে দাও। পৃথিবীর সব জায়গায় সব সমাজে প্রয়োজনে মানুষ খুবই আগ্রহী থাকে। শেখরও তেমন ছিল। ফোন ধরতেই, ‘চাচা! ৩২-এ গিয়েছিলেন, ঢুকতে পারেননি। আবার একটু আসা যায় না? নেত্রী ভীষণ অসন্তুষ্ট হয়েছেন। আবার আসুন।’ ফোন ছেড়ে বেগমের ঘরে গিয়ে দেখি তিনি কাপড় ছাড়তে যাচ্ছেন। বললাম, ‘আবার একটু ৩২ হয়ে ঘুরে আসা যায় না?’ বলল, ‘এর পরও ৩২-এ?’ বললাম, ‘হ্যাঁ, চলো না। আপা বলেছেন। রেহানাকেও হয়তো পাব। কে আমাদের কষ্ট বুঝবে? বোঝার কেউ নেই। আর সরকারে থাকা সে তো বাঘের পিঠে চড়া। ডানে-বাঁয়ে তাকানোর পথ কোথায়?’ আবার বেরোলাম ৩২-এর উদ্দেশে। মানিক মিয়া এভিনিউয়ে পুলিশি ব্যারিকেড, ২৭-এ ব্যারিকেড, রাসেল স্কয়ারে ব্যারিকেড। মাগুরার আসাদ ভাইয়ের ছেলে শেখরকে ফোন করতেই একে একে সব সরে গেল। গেলাম ৩২-এ। বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির পাশে বারান্দায় মেয়েদের মিলাদ। ২-৩ গজের মধ্য দিয়েই পুব থেকে পশ্চিমে গেছি। কিন্তু ওখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও রেহানা আছে বুঝতে পারিনি। আমরা পেছনের দিকে গেলে কয়েকজন ছুটে আসে। সেখানে শেখরও ছিল, ‘চাচা প্রাইম মিনিস্টার ডাকছেন।’ আমরা যেতেই তিনি দাঁড়িয়ে গেলেন, তার সঙ্গে সবাই। আমরা সালাম করলাম। তিনি আমার দুই হাত ধরে টেনে তুললেন। স্ত্রী নাসরীনকে এবং আমার কলিজার টুকরা বুকের ধন কুশিকে অনেকক্ষণ বুকে চেপে রাখলেন। তারপর বললেন, ‘বজ্র! তুমি মস্তবড় কাজ করেছ। এমন কাজ সবাই করে না, করতেও পারে না। আল্লাহ তোমাকে অবশ্যই দেখবেন। এই দুনিয়াতেই ফল পাবে।’ কত অকথা-কুকথা শুনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে। কিন্তু কুশি সম্পর্কে তার কথায় বুক ভরে গেল। একজন মানুষের কতটা মানবিক গুণ থাকলে ওভাবে মনপ্রাণ উজাড় করা কথা বলতে পারেন। রেহানা ওর ভাবীকে যেভাবে জড়িয়ে ছিল তা একমাত্র মায়ের পেটের বোনেরাই একজন আরেকজনকে ওভাবে জড়িয়ে থাকে। রেহানার মাথায় কয়েকবার হাত বুলিয়েছিলাম। ও বলছিল, ‘ভাই! দোয়া করবেন।’ কারও মাথায় হাত বুলিয়ে দোয়া না করে কোনো উপায় থাকে? বদদোয়া করলে আসমান ভেঙে পড়বে না, আল্লাহ নারাজ হবেন না? তারা দুই বোন, আমি, আমার ছেলে দীপ, দীপের মা এসবের মধ্যে কুশিই ছিল প্রধান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পেছনে ওয়াজেদ দুলাভাইর নাতিন বলতে চাচ্ছিল, ‘এই সেই।’ অতটুকুই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পেছন ফিরে ধমক দিয়ে বললেন, ‘ওভাবে বলে না। বজ্রর খারাপ লাগবে। মামণি বড় হচ্ছে। বুঝতে পারবে।’ যতক্ষণ সেখানে ছিলাম কুশি কখনো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অথবা রেহানার কিংবা তার মায়ের বুকে বুকেই ছিল। অল্প সময় নানা কথা হয়। এক পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী বললেন,

—‘শুনলাম তুমি সিঁড়ির নিচে নামাজ পড়তে চেয়েছিলে? কোন নামাজ পড়বে?’

—‘কেন আসরের।’

—‘সে তো ২০-২৫ মিনিট চলে গেছে। আমি থাকলে সন্ধ্যা পর্যন্তও নামাজ পড়তে পারবে না। আমি যাই তুমি নামাজ পড়।’

হঠাৎ কোনো কথার মাঝে বলেছিলাম,

—‘বড় মেয়ে কুঁড়ি বিলেত যাওয়ার আগে আপনার সঙ্গে দেখা করে যেতে চেয়েছিল।’

—‘কেন দেখা হয়নি, কাকে বলেছিলে?’

—‘যাকে যাকে বলার তাদের বলেছিলাম।’

—‘নাম বল।’

—‘থাক, আজ ১৫ আগস্ট। কারও নাম বলতে চাই না। দরকার পড়লে পরে বলব।’

মায়ের মতো কাঁধে-মাথায় হাত বুলিয়ে নিশ্চয় বদদোয়া করে নয়, দোয়া করেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চলে গিয়েছিলেন। রেহানা তার ভাবীর সঙ্গে অনেক কথা বলেছিল। কুশিকে বুকে চেপে বার বার বলছিল, ‘বাবাকে খুব শাসন করবে, দেখে রাখবে। তুমি তো মা। তুমি না দেখলে বাবাকে কে দেখবে?’ এমনিতেই কুশির শাসনে থাকা যায় না। পান থেকে চুন খসতে পারে না। উঠতে-বসতে চলতে-ফিরতে পদে পদে ভুল ধরে। স্কুল-কলেজ যে কোনো শব্দ চিন্তা করে উচ্চারণ করতে হয়। আমরা কখনো এতটা কারও ভয়ে থাকিনি। সেই তাকে ছোট বোন রেহানা যদি অমন পাওয়ার দেয় তাহলে বাড়িতে থাকব কী করে? কিন্তু না, পাঁচ-ছয় দিন হয়ে গেল। শাসনের মাত্রা খুব একটা বাড়েনি বরং মার্জিত হয়েছে। কুশি আমাদের আনন্দ, কুশি আমার শক্তি। ওকে নিয়েই আমাদের সকাল-বিকাল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চলে গেলে বঙ্গবন্ধুর লাশ যেখানে পড়ে ছিল সেখানে নামাজ আদায় করে আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করেছিলাম, ‘হে আল্লাহ! দেশে শান্তি দাও, দেশে সুস্থিতি দাও। সরকারসহ সবাইকে সুমতি দাও। আজকের এই দিনে বঙ্গবন্ধুসহ যারা নিহত হয়েছেন তাদের বেহেশতবাসী কর। পরম প্রভু! তুমি কথা দিয়েছ আসরের পর তোমার বান্দার সব প্রার্থনা তুমি কবুল কর। এই অসহায় বান্দার কান্না তুমি মঞ্জুর কর।’

সেদিন ১৫ আগস্ট শোকের দিন ৩২-এ পিতার লাশ যেখানে পড়ে ছিল সেখানে দয়াময় প্রভুর কাছে পিতা, পিতার পরিবারের জন্য মাগফিরাত এবং দেশের শান্তি কামনা করেছি। আজ সপরিবারে টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে এসেছি। তার সমাধির পাশ থেকে প্রার্থনা করছি, ‘হে আল্লাহ! তাকে, তার পরিবারকে শহীদি দরজা দিন, বেহেশত নসিব করুন। আমিন।’

 লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা