শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট, ২০১৭ আপডেট:

টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে

১৯৯০ সালের ১৮ ডিসেম্বর টুঙ্গিপাড়া প্রথম গিয়েছিলাম। তখন ছেলেমেয়েরা খুব ছোট। দীপের ৬, কুঁড়ির কয়েক মাস। সকাল ৭টায় রওনা হয়ে পিতার সমাধিতে পৌঁছতে রাত ১টা বেজেছিল। দু-তিন শ লোককে কী যত্ন করে সেদিন পিতার বাড়িতে খাওয়ানো হয়েছিল এখনো সেই মধুর স্মৃতি আমার দেহমনে আলোড়ন তোলে। কবি নির্মলেন্দু গুণ নিজে থেকেই সাথী হয়েছিলেন। পিতার কবরে যেতে তাকে সঙ্গে পেয়ে আমারও খুব ভালো লেগেছিল। কবি আমাকে কতটা ভালোবাসেন জানি না, কিন্তু আমি তাকে খুবই ভালোবাসি। বয়স হয়েছে এখন বুঝি, আমার অনেক ভালোবাসাই একতরফা। তবু ভালোবাসাই যার কাজ, তার ভালো না বেসে উপায় কী? তাই পাত্র-অপাত্র যাকে পাই তাকেই বাসি। সে ক্ষেত্রে ভুলভ্রান্তিও হয়। সবাই সবাইকে মাফ করে, কিন্তু আমাকে কেউ করে না। যেমন পিতাকে কেউ একবিন্দু ছাড় দিত না। এমনই বোধহয় হয় পরিবারের যার কাছে পাওয়া যায় তার কাছেই বেশি চায়। তখন টুঙ্গিপাড়ায় যা দেখেছিলাম এখন তার কিছুই নেই। ঝকঝকে তকতকে গোপালগঞ্জ টুঙ্গিপাড়া। দীর্ঘ ব্যবধানে এমন বাহ্যিক উন্নতি যদি মানুষের মন-মননেও হতো কতই না ভালো হতো। সপরিবারে আজ টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে কত কথা মনে পড়ছে, আকুলি-বিকুলি করছে হূদয়, কোনো কিছুই ভালো লাগছে না। মানুষ চলে যায়, কিন্তু তার স্মৃতি থাকে। পিতার স্মৃতিও আমাদের মনে গেঁথে আছে।

পিতার নির্মম হত্যা আমার পাঁজর ভেঙে দিয়েছে। সেই হত্যার প্রতিবাদ-প্রতিরোধে এক কাপড়ে ঘর থেকে বেরিয়েছিলাম। পদ্মা-মেঘনা-যমুনার পানি কত গড়িয়েছে, কিন্তু আমার জীবন যেখানে ছিল সেখানেই পড়ে আছে। ব্যর্থতা আর ব্যর্থতায় ভরা হূদয়। দীর্ঘ ১৬ বছর পিতার কবর দেখিনি, নির্বাসনে থাকায় দেখতে পাইনি। পিতার কবর নিয়ে কত কল্পনা করেছি, কত স্বপ্নের জাল বুনেছি। ১৮ ডিসেম্বর ’৯০ গভীর রাতে সেখানে পৌঁছে যখন দেখলাম, মা-বাবার পশ্চিম পাশে তার দীর্ঘদেহী সন্তান অযত্নে পড়ে আছে, তখন বুক ভেঙে চৌচির-খানখান হয়ে গিয়েছিল, চোখে বান ডেকেছিল। আমার ছোটখাটো স্ত্রী কবরের পাশ থেকে আমাকে তুলে আনতে পারছিল না। আজো সেদিনের সেই স্মৃতি আমার হূদয়ে জ্বলজ্বলে উজ্জ্বল হয়ে আছে। কত বাধা কত বিপত্তি কত অবহেলা। তার পরও বুকে সিংহের তেজ অনুভব করতাম। কিন্তু ইদানীং কেন যেন সব ভেঙে খানখান হয়ে গেছে। কোনো বল-ভরসা পাই না। বড় একা একা খালি খালি লাগে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হয়েছে অনেক, এখনো হচ্ছে। ষড়যন্ত্রের হাত থেকে আমাদের মুক্তি নেই। এর মধ্য দিয়েই সাবধানে এগোতে হবে। আগস্ট আমার জন্য ভালো নয়, বড় কষ্টের, বড় বেদনার মাস। ’৭৫-এর পর প্রায় ১৫-২০ বছর ১৫ আগস্ট সারা দিন কারও সঙ্গে কথা বলতাম না, মুখে দানা-পানি দিতাম না। এখনো ১২টা পর্যন্ত ঘরে বন্দী থাকি। ছটফট করি। তার পরও যতটা পারি একা থাকার চেষ্টা করি। ফোন ধরি না, কোথাও যাই না, ভালো লাগে না। গতবার ১৭ আগস্ট ৩২ নম্বরে গিয়েছিলাম। সাংবাদিকরা ছেকে ধরেছিলেন, ‘১৫ তারিখ এলেন না কেন?’ কিছুই বলতে পারিনি। ১৫ তারিখ কী যাব? সেদিন কত দলীয় অনুষ্ঠান, রাস্তাঘাট বন্ধ। কী করে যাই? বলতে পারিনি, বলিনি। মনে হয় ২০১৩ সালের ১৫ আগস্ট দুপুরে লন্ডন থেকে রেহানা ফোন করেছিল, ‘ভাই! কেমন আছেন?’ রেহানা যখন কথা বলে বুক ভরে যায়। রেহানা যে অত বড় হয়েছে বুঝতে পারিনি। দু-এক কথার পর জিজ্ঞাসা করেছিল, ‘৩২ নম্বরে গিয়েছিলেন?’ বলেছিলাম, ‘না, যাইনি।’ সোজা-সাপ্টা প্রশ্ন, ‘কেন যাননি? ও বাড়ি কি শুধু আমাদের? মনে রাখবেন ও বাড়ি আপনারও। আপনি এখনই যান।’ কী দুর্বার অমোঘ শক্তি রেহানার কথায় বুঝতে পারছিলাম না। আসরের আগেই গিয়েছিলাম। দীপ-কুঁড়ি-কুশি আর ওদের মা ছিল। দলীয় কোনো চিন্তা ছিল না। তবু খবর পেয়ে বেশকিছু নেতা-কর্মী গিয়েছিল। ৩২-এ লোকজন দারুণ যত্ন করেছিল। ওরা সব সময় যত্ন করে। কেন যেন সবাই তাদের আপন ভাবে। সিঁড়ির পাশে সেদিন আসরের নামাজ আদায় করেছিলাম। তাই এবার অনেক আগে থেকেই ভেবেছিলাম, ১৫ তারিখ বুকে পাথরচাপা শোকের মাঝে ৩২-এ পিতার লাশ যেখানে পড়ে ছিল সেই সিঁড়ির নিচে আসরের নামাজ আদায় করে আল্লাহর দরবারে পিতা-মাতা-ভাইদের জন্য মাগফিরাত কামনা করব, দেশের জন্য দোয়া করব। সেভাবেই ৪টার কয়েক মিনিট আগে ধানমন্ডি ৩২-এর উদ্দেশে বেরিয়েছিলাম। আজ কয়েক দিন, গাড়ির এক চালক নেই। তাই একটা গাড়ি দীপ চালাচ্ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ৩২-এ যাবেন সেজন্য রাস্তায় ব্যারিকেড। মানিক মিয়া এভিনিউয়ে ব্যারিকেডের পাশ দিয়ে ২৭ নম্বর ক্রসিংয়ে গিয়ে দেখি সেখানেও উত্তর-দক্ষিণের রাস্তা বন্ধ। তাই পথ ধরেছিলাম পশ্চিমের। একটু গিয়ে বাঁয়ে মোড় নিতেই বিশাল জ্যাম। ৮-১০ মাস হয় ‘আমাদের সময়ে’ নিয়মিত লিখি। শনিবার সেখানে ওই রাস্তার জ্যামের কথা এবং লোকজনের বাজে কথা উল্লেখ করায় কতজন যে ফোন করেছে, ‘কী গালাগাল করেছে, কী বাজে কথা বলেছে?’ আসলে ২৭ নম্বর থেকে বাঁয়ে ধানমন্ডির দিকে যেতে রাস্তায় এত জ্যাম ছিল যে, গাড়ি এগোচ্ছিল না। কত আর দূরত্ব— ৩০০-৪০০ গজ যেতে ১-২ মিনিটের বেশি লাগার কথা নয়। সেখানে ১০০ গজ যেতে ১৫-২০ মিনিট লাগছিল। অধৈর্য কিছু লোক গাড়ি থেকে নেমে নানা কথা বলতে বলতে যাচ্ছিল। তারা সরকারকে গালি দিচ্ছিল, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিচ্ছিল, এমনকি পিতাকেও কটুকথা বলতে ছাড়ছিল না। সেই গালাগাল কীভাবে লিখব, আমার রুচিতে বাধে। ধানমন্ডির মতো অভিজাত এলাকার মানুষের মুখে অমন অশ্রাব্য শব্দ উচ্চারণ কল্পনায়ও ছিল না। তাই যা লিখতে পারব না, সে কথাকে বাজে কথা বলে শেষ করতে চেয়েছিলাম।

কী বলা যায় সেসব অশ্রাব্য গালাগালের কথা। শিক্ষার হার যতই বাড়ুক, শিক্ষার মান বাড়েনি, মানবিক গুণের লেশমাত্র নেই। অন্যকে গালি দিতে গিয়ে কেউ ভাবে না একই গালাগাল তাকে দিলে তার কেমন লাগবে। প্রথমবার বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডির বাড়িতে যেতে পারিনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যাবেন বলে ‘ভিজিটরস নট অ্যালাউ’। পাথরচাপা বুকে বাড়ি ফিরেছিলাম। অঝরে বৃষ্টি পড়ছিল যেমনটা ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতার মৃত্যুর দিনে ঝরেছিল। আমার স্ত্রী নাসরীন খুবই ব্যথা পেয়েছিল। গাড়িতে বসে সে নিজেকে সামাল দিতে পারছিল না। শিশুর মতো ছটফট করছিল, দুই চোখে পানি ঝরছিল আর বলছিল, ‘হায় আল্লাহ! আমার স্বামী বঙ্গবন্ধুর জন্য জীবন দিয়েছে সেই আজ বঙ্গবন্ধুর বাড়ি যেতে পারল না। আমি পারলাম না, আমার ছেলেমেয়েরা পারল না, তবে কি ডালিম-রশীদ-ফারুকরা যাবে? আল্লাহ এই কি তোমার বিচার!’ আমি যতই বলছিলাম, ‘শান্ত হও, ধৈর্য ধর। আল্লাহ ধৈর্যশীলকে পছন্দ করেন।’ সে ধৈর্য ধরতে পারছিল না। ছটফট করছিল। তার চোখে যেমন বন্যা নেমেছিল, ক্ষোভে বুক ফেটে যাচ্ছিল। তার পরও সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করছিলাম। বাড়িতে এসে কেবলই পুবের বারান্দায় যেখানে বসে লেখালেখি করি, পত্রপত্রিকা পড়ি, যেখানে বসলেই আমার মন আনন্দে ভরে যায়। মায়ের হাতে ’৭৩ সালে বোনা দুটি ডাব গাছের পাতা আমার মাথার ওপর দুলে বেড়ায়, তার ছেঁড়া পাতা মায়ের আঙ্গুলের পরশের মতো লাগে। কেবলই বসতে যাচ্ছি বহু বছরের সহকর্মী ফরিদ ছুটে এসে বলল, ‘দাদা, দাদা, গণভবন থেকে খুঁজছে। আপনার ফোন বন্ধ থাকায় সেক্রেটারি হাবিবুর রহমান বীরপ্রতীককে ফোন করেছিলেন। তিনি আপনাকে না পেয়ে তারেককে বলেছেন। শেখর সাহেবকে কি ফোন দেব?’ মন ছিল ভারাক্রান্ত। আমার স্ত্রী তখনো স্বাভাবিক হয়ে ওঠেনি। ভাবছিলাম কী হবে ফোন দিয়ে। কে আমাদের কষ্ট বুঝবে। বাবা নেই, মা নেই, জাতির পিতা নেই, কাকে কষ্টের কথা বলব। তাই ফোন দেব কি দেব না মনে দ্বন্দ্ব চলছিল। ওরই এক ফাঁকে বলেছিলাম, ঠিক আছে দাও। পৃথিবীর সব জায়গায় সব সমাজে প্রয়োজনে মানুষ খুবই আগ্রহী থাকে। শেখরও তেমন ছিল। ফোন ধরতেই, ‘চাচা! ৩২-এ গিয়েছিলেন, ঢুকতে পারেননি। আবার একটু আসা যায় না? নেত্রী ভীষণ অসন্তুষ্ট হয়েছেন। আবার আসুন।’ ফোন ছেড়ে বেগমের ঘরে গিয়ে দেখি তিনি কাপড় ছাড়তে যাচ্ছেন। বললাম, ‘আবার একটু ৩২ হয়ে ঘুরে আসা যায় না?’ বলল, ‘এর পরও ৩২-এ?’ বললাম, ‘হ্যাঁ, চলো না। আপা বলেছেন। রেহানাকেও হয়তো পাব। কে আমাদের কষ্ট বুঝবে? বোঝার কেউ নেই। আর সরকারে থাকা সে তো বাঘের পিঠে চড়া। ডানে-বাঁয়ে তাকানোর পথ কোথায়?’ আবার বেরোলাম ৩২-এর উদ্দেশে। মানিক মিয়া এভিনিউয়ে পুলিশি ব্যারিকেড, ২৭-এ ব্যারিকেড, রাসেল স্কয়ারে ব্যারিকেড। মাগুরার আসাদ ভাইয়ের ছেলে শেখরকে ফোন করতেই একে একে সব সরে গেল। গেলাম ৩২-এ। বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির পাশে বারান্দায় মেয়েদের মিলাদ। ২-৩ গজের মধ্য দিয়েই পুব থেকে পশ্চিমে গেছি। কিন্তু ওখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও রেহানা আছে বুঝতে পারিনি। আমরা পেছনের দিকে গেলে কয়েকজন ছুটে আসে। সেখানে শেখরও ছিল, ‘চাচা প্রাইম মিনিস্টার ডাকছেন।’ আমরা যেতেই তিনি দাঁড়িয়ে গেলেন, তার সঙ্গে সবাই। আমরা সালাম করলাম। তিনি আমার দুই হাত ধরে টেনে তুললেন। স্ত্রী নাসরীনকে এবং আমার কলিজার টুকরা বুকের ধন কুশিকে অনেকক্ষণ বুকে চেপে রাখলেন। তারপর বললেন, ‘বজ্র! তুমি মস্তবড় কাজ করেছ। এমন কাজ সবাই করে না, করতেও পারে না। আল্লাহ তোমাকে অবশ্যই দেখবেন। এই দুনিয়াতেই ফল পাবে।’ কত অকথা-কুকথা শুনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে। কিন্তু কুশি সম্পর্কে তার কথায় বুক ভরে গেল। একজন মানুষের কতটা মানবিক গুণ থাকলে ওভাবে মনপ্রাণ উজাড় করা কথা বলতে পারেন। রেহানা ওর ভাবীকে যেভাবে জড়িয়ে ছিল তা একমাত্র মায়ের পেটের বোনেরাই একজন আরেকজনকে ওভাবে জড়িয়ে থাকে। রেহানার মাথায় কয়েকবার হাত বুলিয়েছিলাম। ও বলছিল, ‘ভাই! দোয়া করবেন।’ কারও মাথায় হাত বুলিয়ে দোয়া না করে কোনো উপায় থাকে? বদদোয়া করলে আসমান ভেঙে পড়বে না, আল্লাহ নারাজ হবেন না? তারা দুই বোন, আমি, আমার ছেলে দীপ, দীপের মা এসবের মধ্যে কুশিই ছিল প্রধান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পেছনে ওয়াজেদ দুলাভাইর নাতিন বলতে চাচ্ছিল, ‘এই সেই।’ অতটুকুই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পেছন ফিরে ধমক দিয়ে বললেন, ‘ওভাবে বলে না। বজ্রর খারাপ লাগবে। মামণি বড় হচ্ছে। বুঝতে পারবে।’ যতক্ষণ সেখানে ছিলাম কুশি কখনো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অথবা রেহানার কিংবা তার মায়ের বুকে বুকেই ছিল। অল্প সময় নানা কথা হয়। এক পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী বললেন,

—‘শুনলাম তুমি সিঁড়ির নিচে নামাজ পড়তে চেয়েছিলে? কোন নামাজ পড়বে?’

—‘কেন আসরের।’

—‘সে তো ২০-২৫ মিনিট চলে গেছে। আমি থাকলে সন্ধ্যা পর্যন্তও নামাজ পড়তে পারবে না। আমি যাই তুমি নামাজ পড়।’

হঠাৎ কোনো কথার মাঝে বলেছিলাম,

—‘বড় মেয়ে কুঁড়ি বিলেত যাওয়ার আগে আপনার সঙ্গে দেখা করে যেতে চেয়েছিল।’

—‘কেন দেখা হয়নি, কাকে বলেছিলে?’

—‘যাকে যাকে বলার তাদের বলেছিলাম।’

—‘নাম বল।’

—‘থাক, আজ ১৫ আগস্ট। কারও নাম বলতে চাই না। দরকার পড়লে পরে বলব।’

মায়ের মতো কাঁধে-মাথায় হাত বুলিয়ে নিশ্চয় বদদোয়া করে নয়, দোয়া করেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চলে গিয়েছিলেন। রেহানা তার ভাবীর সঙ্গে অনেক কথা বলেছিল। কুশিকে বুকে চেপে বার বার বলছিল, ‘বাবাকে খুব শাসন করবে, দেখে রাখবে। তুমি তো মা। তুমি না দেখলে বাবাকে কে দেখবে?’ এমনিতেই কুশির শাসনে থাকা যায় না। পান থেকে চুন খসতে পারে না। উঠতে-বসতে চলতে-ফিরতে পদে পদে ভুল ধরে। স্কুল-কলেজ যে কোনো শব্দ চিন্তা করে উচ্চারণ করতে হয়। আমরা কখনো এতটা কারও ভয়ে থাকিনি। সেই তাকে ছোট বোন রেহানা যদি অমন পাওয়ার দেয় তাহলে বাড়িতে থাকব কী করে? কিন্তু না, পাঁচ-ছয় দিন হয়ে গেল। শাসনের মাত্রা খুব একটা বাড়েনি বরং মার্জিত হয়েছে। কুশি আমাদের আনন্দ, কুশি আমার শক্তি। ওকে নিয়েই আমাদের সকাল-বিকাল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চলে গেলে বঙ্গবন্ধুর লাশ যেখানে পড়ে ছিল সেখানে নামাজ আদায় করে আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করেছিলাম, ‘হে আল্লাহ! দেশে শান্তি দাও, দেশে সুস্থিতি দাও। সরকারসহ সবাইকে সুমতি দাও। আজকের এই দিনে বঙ্গবন্ধুসহ যারা নিহত হয়েছেন তাদের বেহেশতবাসী কর। পরম প্রভু! তুমি কথা দিয়েছ আসরের পর তোমার বান্দার সব প্রার্থনা তুমি কবুল কর। এই অসহায় বান্দার কান্না তুমি মঞ্জুর কর।’

সেদিন ১৫ আগস্ট শোকের দিন ৩২-এ পিতার লাশ যেখানে পড়ে ছিল সেখানে দয়াময় প্রভুর কাছে পিতা, পিতার পরিবারের জন্য মাগফিরাত এবং দেশের শান্তি কামনা করেছি। আজ সপরিবারে টুঙ্গিপাড়ায় পিতার সমাধিতে এসেছি। তার সমাধির পাশ থেকে প্রার্থনা করছি, ‘হে আল্লাহ! তাকে, তার পরিবারকে শহীদি দরজা দিন, বেহেশত নসিব করুন। আমিন।’

 লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৫১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা