শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭

কোনটি বড় অপরাধ : চুরি না খুন

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কোনটি বড় অপরাধ : চুরি না খুন

সকালে পত্রিকার পাতা খুললে প্রায় প্রতিদিন একটি খবরে চোখ আটকে যায়। খবরটি হচ্ছে কোনো একজন মানুষকে ‘চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা’। পত্রিকায় প্রকাশিত নৃশংস খবরটি পড়ে যে কোনো সভ্য বিবেকবান মানুষের বুকে রক্তক্ষরণ হতে বাধ্য। এটা যে ঠাণ্ডা মাথায় মানুষ খুন এই সত্য সম্পর্কে প্রশাসন এবং সমাজের দায়িত্ববানদের অনেকে এখনো নির্বিকার। ঠাণ্ডা মাথায় নরহত্যা বন্ধ করার দায়িত্ব যাদের ওপর ন্যস্ত তারা এই অপরাধ বন্ধ করার জন্য কোনো বিশেষ উদ্যোগ এ পর্যন্ত নিয়েছে বলে চোখে পড়ে না। মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার মতো বর্বরতা প্রতিরোধ করার জন্য কোনো পদক্ষেপ যদি নেওয়া হতো তাহলে একই অপরাধ এমন অপ্রতিহত গতিতে চলতে পারত না। আমার ধারণা, পুলিশ এবং সংশ্লিষ্ট অন্য প্রশাসন ‘চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা’ করাকে আর দশটা অপরাধের সঙ্গে এক কাতারে ফেলে সাধারণ অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করছে। সে কারণে এমন নৃশংসতা দিন দিন বেড়ে চলেছে। নরহত্যার মতো বর্বর প্রবণতা দিনকে দিন বাড়তে দেখে আমি সংশ্লিষ্ট সবাইকে বলব, আপনারা আর চোখ বুঁজে থাকবেন না। এই নরহত্যার প্রবণতা রোধ করুন। চোর সন্দেহে পিটিয়ে মারার ঘটনায় একটি বিষয় লক্ষ্য করার মতো। সাধারণত কর্মজীবী কিশোররা এর প্রধান শিকার। কর্মজীবী কিশোরদের ওপর হরেক কায়দায় বর্বর নির্যাতন এখন নিত্যদিনের ঘটনা। কর্মজীবী কিশোর ছেলেকে মোবাইল ফোন সেট কিংবা কয়েকশ টাকা চুরির অপরাধে পিটিয়ে মারা হচ্ছে বলে কী সামাজিক বাস্তবতায় সুশীল সমাজের কাছে ঘটনাটা তেমন গুরুত্ব পাচ্ছে না? সামাজিক বাস্তবতার কথা বললাম কারণ আমাদের দেশে সুশীল সমাজ এবং গরিব মানুষের মধ্যে এখনো দুস্তর ব্যবধান। হত্যা-নির্যাতনের শিকার কর্মজীবী কিশোররা সমাজের সবচেয়ে নিচের ধাপের মানুষ। যে পরিবার তার কিশোর ছেলেকে স্কুলে না পাঠিয়ে কর্মক্ষেত্রে পাঠায়, তারা গরিব মানুষ। এত গরিব বলে তারা পুলিশ কিংবা সংশ্লিষ্ট অন্য প্রশাসনের মনোযোগ পাচ্ছে না। হতদরিদ্র বলে তারা সুশীল সমাজের ওয়ার্কশপ সেমিনারে ‘ব্রেইন স্টর্ম’ সেশনের উপাদান হতে পারছে না। চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার মতো অপরাধের বিচার হচ্ছে না, কারণ আমাদের দেশে বিচার চাওয়ার সক্ষমতা এবং বিচার পাওয়ার সাফল্য অনেকখানি বিচারপ্রার্থীর আর্থিক সক্ষমতা এবং সামাজিক প্রতিপত্তির ওপর নির্ভরশীল। কাজেই যে কিশোরকে চোর সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয় তার পরিবার বিচার চাওয়া এবং বিচার পাওয়ার জন্য খুব যে এটেপিটে লড়তে পারে সেটি বিশ্বাসযোগ্য নয়। মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার ঘটনা যেদিন ঘটে সেদিন খবরটি পত্রিকার পাতায় আর দশটা সাধারণ খবরের সারিতে সামান্য কয়েক লাইনে ছাপা হয়। এই নৃশংস ঘটনার কোনো ফলোআপ কখনো চোখে পড়ে না। চোর সন্দেহ করে যারা মানুষ খুন করছে তারা বিচারের আওতায় আসে কিনা, বিচারের আওতায় আসলে বিচার প্রক্রিয়া শেষে অপরাধীরা কী শাস্তি ভোগ করছে সেটি আর কখনো জানা হয় না। সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে আমার বিশ্বাস জন্মেছে, চোর সন্দেহ করে যারা মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার মতো গুরুতর অপরাধ করছে তারা কখনো খুনের দায়ে আইনমাফিক প্রাপ্য সাজা ভোগ করছে না। যদি চোর সন্দেহে মানুষ খুন করার অপরাধে খুনিদের বিচার হতো তাহলে এ ধরনের খুনের মাত্রা দিনকে দিন এত বাড়তে পারত না। সমাজে যেসব মানুষ রাস্তাঘাটে কিংবা পাড়া-মহল্লায় চোর চোর চিৎকার শুনলে চোরকে পিটিয়ে মেরে ফেলবে বলে জানবাজি রেখে তেড়ে মারতে যায় কিংবা একটা মানুষকে মারতে মারতে মেরে শেষ করে দিয়ে তার নিথর দেহের পাশে দাঁড়িয়ে ভাবে কী দারুণ সামাজিক দায়িত্ব তারা পালন করেছে? তারা কী কখনো নিজেকে খুনি বলে বিবেকের তাড়না বোধ করে? বর্বর উপায়ে মারতে মারতে যারা মানুষকে মেরে ফেলে তারা একবারও ভাবে না, যে লোকটিকে সে মারছে সে হতে পারে একজন চোর; কিন্তু যে লোকগুলো চোর ভেবে মারতে মারতে একজনকে মেরে ফেলছে তারা সবাই খুনি। এই মানুষগুলোর ভিতর একজন খুনি নরহত্যার সুযোগের আশায় ঘাপটি মেরে লুকিয়ে ছিল। চোর চোর চিৎকার শোনার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মধ্যে লুকিয়ে থাকা খুনি স্বরূপে বেরিয়ে এসে তার বিকৃত সাধ পূরণ করে নিচ্ছে। অপরাধের মাত্রা বিবেচনা করলে খুনের চেয়ে বড় আর কি কোনো অপরাধ হতে পারে। খুনির বাড়া আর কি কোনো অপরাধী আছে? আমি আবার বলছি, একজন চোর কোনো ব্যক্তির টাকা, মোবাইল সেট কিংবা মূল্যবান কোনো জিনিস হরণ করে। আর যারা চোর নামের মানুষটিকে মারতে মারতে মেরে ফেলে তারা একজন মানুষের প্রাণ হরণ করে যেটি জঘন্যতম অপরাধ। চোর সন্দেহে মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার বিষয়ে গণমাধ্যম কিংবা সমাজসেবায় নিয়োজিত সংগঠনগুলো খুব একটা উচ্চবাচ্য করে না। আমার ধারণা তারা মনে করে চোর সন্দেহ করে কাউকে পিটিয়ে মেরে ফেলা আইনের চোখে অপরাধ এটি কাগুজে বিষয়। তবে বাঙালি সমাজে চোরকে ধরে গণপিটুনি দেওয়া আমাদের সামাজিক রীতির অংশ। পিটুনির মাত্রা বেশি হয়ে গেলে মাঝে-মধ্যে দু-একজন চোর মারা যায় এটা আর নতুন কী খবর! সে জন্য এমন জঘন্য ঘটনা চোখের সামনে বার বার ঘটতে দেখেও তারা নিশ্চুপ থাকে। গণমাধ্যম এবং সমাজকর্মীরা গণপিটুনিতে অংশ নেওয়া খুনিদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হলে, খুনিদের পরিচয় খুনি হিসেবে প্রকাশ করার উদ্যোগ নিলে পুলিশও হয়তো নড়েচড়ে বসার তাগিদ বোধ করত। আমাদের সমাজে শিক্ষিত কিংবা অশিক্ষিত এমন অনেক নির্বোধ কিংবা বিকৃত স্বভাবের মানুষ আছে যারা এমন নৃশংস ঘটনাকে সামাজিক ন্যায়বোধের প্রকাশ বলে আত্মতৃপ্তি বোধ করে। তারা মনে করে, বাঙালি সমাজ চুরির প্রতি জিরো টলারেন্স দেখায় বলে আমাদের সমাজ এখনো চোর ছ্যাচ্চরের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়নি। আমরা এখনো শান্তি-স্বস্তিতে বসবাস করতে পারছি। সমাজের বেশ কিছু মানুষের এমন বিকৃত দৃষ্টিভঙ্গির কারণে চুরির দায়ে অভিযুক্ত মানুষগুলো বিপদের সময় আশপাশের মানুষের কাছ থেকে সামান্য মানবিক সাহায্য পায় না। কেউ এগিয়ে এসে বলে না, ‘ও চুরি করেছে, তোমরা হাতেনাতে ধরেছ, এটা অত্যন্ত ভালো কথা। এখন ওকে পুলিশের হাতে তুলে দাও।’ নরহত্যা বন্ধ করতে হলে ঘটনাস্থলের আশপাশে উপস্থিত সুস্থ-স্বাভাবিক বুদ্ধির মানুষকে এগিয়ে এসে এ কথাগুলো বলতে হবে এবং ঘটনার শিকার মানুষটিকে বাঁচাতে হবে। 

মোবাইল ফোন সেট চুরি করার দায়ে যারা একটি কিশোর ছেলেকে মারতে মারতে মেরে ফেলে; কিংবা যারা এমন নৃশংসতা চোখের সামনে ঘটতে দেখে নিশ্চুপ থাকে তারা বোঝাতে চায় চুরির মতো অনৈতিক কাজের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান খুব শক্ত। কিন্তু বাস্তবে কি আমাদের সামাজিক মূল্যবোধ এত ভালো? বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি সব খাতে চুরি-দুর্নীতির মহোৎসব দেখে কি মনে হয় বাঙালি চুরি ছ্যাচরামি করতে অপছন্দ করে? কোনো ঘুষখোর দুর্নীতিবাজকে কি কোনো দিন সমাজের চোখে হেয় হতে দেখেছি? বরং দুর্নীতিবাজরা টাকা চুরি করে ধনে-মানে মানি হয়ে সমাজে উঁচু আসনে গ্যাঁট হয়ে বসে থাকে। আমাদের সমাজে বড় চোররা সফল মানুষ বলে সমাজে বিশেষ কদর পেয়ে থাকে এটি কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। গত কয়েক বছর দেশে ব্যাংকের টাকা ছলে-বলে চুরি করার হিড়িক পড়েছে। যে বিশাল অঙ্কের টাকা এক একবার চুরি হচ্ছে সে অঙ্ক শুনে আমরা আতঙ্কিত বোধ করি। ভয় হয়, হয়তো বাংলাদেশ নামের দেশটি বুঝি দেউলিয়া হয়ে যাবে। আমরা যখন এমন আতঙ্কে ভুগী সে সময় দেশের অর্থমন্ত্রী পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে বলেন, সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা চুরি হয়েছে তো কী হয়েছে? সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা একটা সরকারের জন্য কিছুই না। মাননীয় অর্থমন্ত্রীর প্রশ্রয়মাখা প্রণোদনা বাক্য শুনে যারা চোর ছিল না তারাও এখন উৎসাহভরে ব্যাংকের টাকা চুরি করে ধনী-মানি হওয়ার পথে নেমে পড়েছে। এ বছর সেপ্টেম্বর মাসে অনেক পত্রিকায় দেশের ব্যাংকগুলো থেকে কোন চোর কত টাকা চুরি করেছে তার একটা তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। যারা ব্যাংক থেকে বিশাল অঙ্কের টাকা সফলভাবে চুরি করছে তারা কেউ চুরির দায়ে বিচারের মুখোমুখি হয়েছে বলে কি দেশবাসী দেখেছে? যে সব রাজনীতিক দৃশ্যমান উৎস ছাড়াই অঢেল টাকার মালিক বনে যাচ্ছে তাদের কি জনগণ চোর চোর বলে ধাওয়া করে গণপিটুনি দেয়? ঘুষখোর আমলাদের কেউ সমাজের হাতে লাঞ্ছিত হয়েছে এমন উদাহরণ কি কেউ দেখাতে পারবে? অথচ যেসব দেশে মোবাইল ফোন সেট চুরি করার দায়ে কোনো কিশোরকে পিটিয়ে মারা হয় না, তারা কিন্তু ব্যাংকের টাকা চুরিকে ‘কিছুই না’ বলে চৌর্যবৃত্তিকে উসকে দেয় না; বরং অপরাধীর বিচার করে তার জন্য চরম শাস্তি নিশ্চিত করে। গত ১ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় প্রকাশিত ছোট্ট একটি খবরের প্রতি আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। খবরের শিরোনাম, ‘ঋণ কেলেঙ্কারি, ভিয়েতনামে ব্যাংকের সাবেক প্রধানের ফাঁসি’। খবরটি যদি আপনাদের চোখ এড়িয়ে গিয়ে থাকে সে জন্য পুরো খবর আপনাদের জন্য আমি যত্ন করে লিখে দিচ্ছি। ‘অবৈধভাবে ঋণ নিয়ে সরকারি অর্থ বেহাত করার অভিযোগে ভিয়েতনামের শীর্ষস্থানীয় একটি ব্যাংকের সাবেক প্রধান কর্মকর্তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে দেশটির আদালত। ওই কর্মকর্তার নাম নুয়েন সুন সন। ওসান ব্যাংকের সাবেক মহাপরিচালক নুয়েন সুন সন তহবিল তছরুপ, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। একই অভিযোগে ব্যাংকটির আরও বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।’ ভিয়েতনামের সরকারের সদিচ্ছা, সে দেশের বিচার ব্যবস্থা এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মতৎপরতাকে আমি সালাম জানাই। আমি সেই দিনের প্রত্যাশায় থাকলাম যেদিন কোনো কিশোর চুরির দায়ে আর খুন হবে না, বিচারে দোষী সাব্যস্ত হলে সে কিশোর সংশোধনালয়ে যাবে। তার বিপরীতে দেশের খাঁটি চোরেরা যারা সংশোধনের ঊর্ধ্বে চলে গেছে তারা ভিয়েতনামের মতো বিচারের মুখোমুখি হয়ে কঠোর শাস্তি ভোগ করবে।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ নিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ নিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ
জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল
ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি
স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি

৪৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা
জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ
ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা