শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭

কোনটি বড় অপরাধ : চুরি না খুন

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কোনটি বড় অপরাধ : চুরি না খুন

সকালে পত্রিকার পাতা খুললে প্রায় প্রতিদিন একটি খবরে চোখ আটকে যায়। খবরটি হচ্ছে কোনো একজন মানুষকে ‘চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা’। পত্রিকায় প্রকাশিত নৃশংস খবরটি পড়ে যে কোনো সভ্য বিবেকবান মানুষের বুকে রক্তক্ষরণ হতে বাধ্য। এটা যে ঠাণ্ডা মাথায় মানুষ খুন এই সত্য সম্পর্কে প্রশাসন এবং সমাজের দায়িত্ববানদের অনেকে এখনো নির্বিকার। ঠাণ্ডা মাথায় নরহত্যা বন্ধ করার দায়িত্ব যাদের ওপর ন্যস্ত তারা এই অপরাধ বন্ধ করার জন্য কোনো বিশেষ উদ্যোগ এ পর্যন্ত নিয়েছে বলে চোখে পড়ে না। মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার মতো বর্বরতা প্রতিরোধ করার জন্য কোনো পদক্ষেপ যদি নেওয়া হতো তাহলে একই অপরাধ এমন অপ্রতিহত গতিতে চলতে পারত না। আমার ধারণা, পুলিশ এবং সংশ্লিষ্ট অন্য প্রশাসন ‘চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা’ করাকে আর দশটা অপরাধের সঙ্গে এক কাতারে ফেলে সাধারণ অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করছে। সে কারণে এমন নৃশংসতা দিন দিন বেড়ে চলেছে। নরহত্যার মতো বর্বর প্রবণতা দিনকে দিন বাড়তে দেখে আমি সংশ্লিষ্ট সবাইকে বলব, আপনারা আর চোখ বুঁজে থাকবেন না। এই নরহত্যার প্রবণতা রোধ করুন। চোর সন্দেহে পিটিয়ে মারার ঘটনায় একটি বিষয় লক্ষ্য করার মতো। সাধারণত কর্মজীবী কিশোররা এর প্রধান শিকার। কর্মজীবী কিশোরদের ওপর হরেক কায়দায় বর্বর নির্যাতন এখন নিত্যদিনের ঘটনা। কর্মজীবী কিশোর ছেলেকে মোবাইল ফোন সেট কিংবা কয়েকশ টাকা চুরির অপরাধে পিটিয়ে মারা হচ্ছে বলে কী সামাজিক বাস্তবতায় সুশীল সমাজের কাছে ঘটনাটা তেমন গুরুত্ব পাচ্ছে না? সামাজিক বাস্তবতার কথা বললাম কারণ আমাদের দেশে সুশীল সমাজ এবং গরিব মানুষের মধ্যে এখনো দুস্তর ব্যবধান। হত্যা-নির্যাতনের শিকার কর্মজীবী কিশোররা সমাজের সবচেয়ে নিচের ধাপের মানুষ। যে পরিবার তার কিশোর ছেলেকে স্কুলে না পাঠিয়ে কর্মক্ষেত্রে পাঠায়, তারা গরিব মানুষ। এত গরিব বলে তারা পুলিশ কিংবা সংশ্লিষ্ট অন্য প্রশাসনের মনোযোগ পাচ্ছে না। হতদরিদ্র বলে তারা সুশীল সমাজের ওয়ার্কশপ সেমিনারে ‘ব্রেইন স্টর্ম’ সেশনের উপাদান হতে পারছে না। চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার মতো অপরাধের বিচার হচ্ছে না, কারণ আমাদের দেশে বিচার চাওয়ার সক্ষমতা এবং বিচার পাওয়ার সাফল্য অনেকখানি বিচারপ্রার্থীর আর্থিক সক্ষমতা এবং সামাজিক প্রতিপত্তির ওপর নির্ভরশীল। কাজেই যে কিশোরকে চোর সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয় তার পরিবার বিচার চাওয়া এবং বিচার পাওয়ার জন্য খুব যে এটেপিটে লড়তে পারে সেটি বিশ্বাসযোগ্য নয়। মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার ঘটনা যেদিন ঘটে সেদিন খবরটি পত্রিকার পাতায় আর দশটা সাধারণ খবরের সারিতে সামান্য কয়েক লাইনে ছাপা হয়। এই নৃশংস ঘটনার কোনো ফলোআপ কখনো চোখে পড়ে না। চোর সন্দেহ করে যারা মানুষ খুন করছে তারা বিচারের আওতায় আসে কিনা, বিচারের আওতায় আসলে বিচার প্রক্রিয়া শেষে অপরাধীরা কী শাস্তি ভোগ করছে সেটি আর কখনো জানা হয় না। সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে আমার বিশ্বাস জন্মেছে, চোর সন্দেহ করে যারা মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার মতো গুরুতর অপরাধ করছে তারা কখনো খুনের দায়ে আইনমাফিক প্রাপ্য সাজা ভোগ করছে না। যদি চোর সন্দেহে মানুষ খুন করার অপরাধে খুনিদের বিচার হতো তাহলে এ ধরনের খুনের মাত্রা দিনকে দিন এত বাড়তে পারত না। সমাজে যেসব মানুষ রাস্তাঘাটে কিংবা পাড়া-মহল্লায় চোর চোর চিৎকার শুনলে চোরকে পিটিয়ে মেরে ফেলবে বলে জানবাজি রেখে তেড়ে মারতে যায় কিংবা একটা মানুষকে মারতে মারতে মেরে শেষ করে দিয়ে তার নিথর দেহের পাশে দাঁড়িয়ে ভাবে কী দারুণ সামাজিক দায়িত্ব তারা পালন করেছে? তারা কী কখনো নিজেকে খুনি বলে বিবেকের তাড়না বোধ করে? বর্বর উপায়ে মারতে মারতে যারা মানুষকে মেরে ফেলে তারা একবারও ভাবে না, যে লোকটিকে সে মারছে সে হতে পারে একজন চোর; কিন্তু যে লোকগুলো চোর ভেবে মারতে মারতে একজনকে মেরে ফেলছে তারা সবাই খুনি। এই মানুষগুলোর ভিতর একজন খুনি নরহত্যার সুযোগের আশায় ঘাপটি মেরে লুকিয়ে ছিল। চোর চোর চিৎকার শোনার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মধ্যে লুকিয়ে থাকা খুনি স্বরূপে বেরিয়ে এসে তার বিকৃত সাধ পূরণ করে নিচ্ছে। অপরাধের মাত্রা বিবেচনা করলে খুনের চেয়ে বড় আর কি কোনো অপরাধ হতে পারে। খুনির বাড়া আর কি কোনো অপরাধী আছে? আমি আবার বলছি, একজন চোর কোনো ব্যক্তির টাকা, মোবাইল সেট কিংবা মূল্যবান কোনো জিনিস হরণ করে। আর যারা চোর নামের মানুষটিকে মারতে মারতে মেরে ফেলে তারা একজন মানুষের প্রাণ হরণ করে যেটি জঘন্যতম অপরাধ। চোর সন্দেহে মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার বিষয়ে গণমাধ্যম কিংবা সমাজসেবায় নিয়োজিত সংগঠনগুলো খুব একটা উচ্চবাচ্য করে না। আমার ধারণা তারা মনে করে চোর সন্দেহ করে কাউকে পিটিয়ে মেরে ফেলা আইনের চোখে অপরাধ এটি কাগুজে বিষয়। তবে বাঙালি সমাজে চোরকে ধরে গণপিটুনি দেওয়া আমাদের সামাজিক রীতির অংশ। পিটুনির মাত্রা বেশি হয়ে গেলে মাঝে-মধ্যে দু-একজন চোর মারা যায় এটা আর নতুন কী খবর! সে জন্য এমন জঘন্য ঘটনা চোখের সামনে বার বার ঘটতে দেখেও তারা নিশ্চুপ থাকে। গণমাধ্যম এবং সমাজকর্মীরা গণপিটুনিতে অংশ নেওয়া খুনিদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হলে, খুনিদের পরিচয় খুনি হিসেবে প্রকাশ করার উদ্যোগ নিলে পুলিশও হয়তো নড়েচড়ে বসার তাগিদ বোধ করত। আমাদের সমাজে শিক্ষিত কিংবা অশিক্ষিত এমন অনেক নির্বোধ কিংবা বিকৃত স্বভাবের মানুষ আছে যারা এমন নৃশংস ঘটনাকে সামাজিক ন্যায়বোধের প্রকাশ বলে আত্মতৃপ্তি বোধ করে। তারা মনে করে, বাঙালি সমাজ চুরির প্রতি জিরো টলারেন্স দেখায় বলে আমাদের সমাজ এখনো চোর ছ্যাচ্চরের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়নি। আমরা এখনো শান্তি-স্বস্তিতে বসবাস করতে পারছি। সমাজের বেশ কিছু মানুষের এমন বিকৃত দৃষ্টিভঙ্গির কারণে চুরির দায়ে অভিযুক্ত মানুষগুলো বিপদের সময় আশপাশের মানুষের কাছ থেকে সামান্য মানবিক সাহায্য পায় না। কেউ এগিয়ে এসে বলে না, ‘ও চুরি করেছে, তোমরা হাতেনাতে ধরেছ, এটা অত্যন্ত ভালো কথা। এখন ওকে পুলিশের হাতে তুলে দাও।’ নরহত্যা বন্ধ করতে হলে ঘটনাস্থলের আশপাশে উপস্থিত সুস্থ-স্বাভাবিক বুদ্ধির মানুষকে এগিয়ে এসে এ কথাগুলো বলতে হবে এবং ঘটনার শিকার মানুষটিকে বাঁচাতে হবে। 

মোবাইল ফোন সেট চুরি করার দায়ে যারা একটি কিশোর ছেলেকে মারতে মারতে মেরে ফেলে; কিংবা যারা এমন নৃশংসতা চোখের সামনে ঘটতে দেখে নিশ্চুপ থাকে তারা বোঝাতে চায় চুরির মতো অনৈতিক কাজের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান খুব শক্ত। কিন্তু বাস্তবে কি আমাদের সামাজিক মূল্যবোধ এত ভালো? বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি সব খাতে চুরি-দুর্নীতির মহোৎসব দেখে কি মনে হয় বাঙালি চুরি ছ্যাচরামি করতে অপছন্দ করে? কোনো ঘুষখোর দুর্নীতিবাজকে কি কোনো দিন সমাজের চোখে হেয় হতে দেখেছি? বরং দুর্নীতিবাজরা টাকা চুরি করে ধনে-মানে মানি হয়ে সমাজে উঁচু আসনে গ্যাঁট হয়ে বসে থাকে। আমাদের সমাজে বড় চোররা সফল মানুষ বলে সমাজে বিশেষ কদর পেয়ে থাকে এটি কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। গত কয়েক বছর দেশে ব্যাংকের টাকা ছলে-বলে চুরি করার হিড়িক পড়েছে। যে বিশাল অঙ্কের টাকা এক একবার চুরি হচ্ছে সে অঙ্ক শুনে আমরা আতঙ্কিত বোধ করি। ভয় হয়, হয়তো বাংলাদেশ নামের দেশটি বুঝি দেউলিয়া হয়ে যাবে। আমরা যখন এমন আতঙ্কে ভুগী সে সময় দেশের অর্থমন্ত্রী পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে বলেন, সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা চুরি হয়েছে তো কী হয়েছে? সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা একটা সরকারের জন্য কিছুই না। মাননীয় অর্থমন্ত্রীর প্রশ্রয়মাখা প্রণোদনা বাক্য শুনে যারা চোর ছিল না তারাও এখন উৎসাহভরে ব্যাংকের টাকা চুরি করে ধনী-মানি হওয়ার পথে নেমে পড়েছে। এ বছর সেপ্টেম্বর মাসে অনেক পত্রিকায় দেশের ব্যাংকগুলো থেকে কোন চোর কত টাকা চুরি করেছে তার একটা তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। যারা ব্যাংক থেকে বিশাল অঙ্কের টাকা সফলভাবে চুরি করছে তারা কেউ চুরির দায়ে বিচারের মুখোমুখি হয়েছে বলে কি দেশবাসী দেখেছে? যে সব রাজনীতিক দৃশ্যমান উৎস ছাড়াই অঢেল টাকার মালিক বনে যাচ্ছে তাদের কি জনগণ চোর চোর বলে ধাওয়া করে গণপিটুনি দেয়? ঘুষখোর আমলাদের কেউ সমাজের হাতে লাঞ্ছিত হয়েছে এমন উদাহরণ কি কেউ দেখাতে পারবে? অথচ যেসব দেশে মোবাইল ফোন সেট চুরি করার দায়ে কোনো কিশোরকে পিটিয়ে মারা হয় না, তারা কিন্তু ব্যাংকের টাকা চুরিকে ‘কিছুই না’ বলে চৌর্যবৃত্তিকে উসকে দেয় না; বরং অপরাধীর বিচার করে তার জন্য চরম শাস্তি নিশ্চিত করে। গত ১ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় প্রকাশিত ছোট্ট একটি খবরের প্রতি আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। খবরের শিরোনাম, ‘ঋণ কেলেঙ্কারি, ভিয়েতনামে ব্যাংকের সাবেক প্রধানের ফাঁসি’। খবরটি যদি আপনাদের চোখ এড়িয়ে গিয়ে থাকে সে জন্য পুরো খবর আপনাদের জন্য আমি যত্ন করে লিখে দিচ্ছি। ‘অবৈধভাবে ঋণ নিয়ে সরকারি অর্থ বেহাত করার অভিযোগে ভিয়েতনামের শীর্ষস্থানীয় একটি ব্যাংকের সাবেক প্রধান কর্মকর্তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে দেশটির আদালত। ওই কর্মকর্তার নাম নুয়েন সুন সন। ওসান ব্যাংকের সাবেক মহাপরিচালক নুয়েন সুন সন তহবিল তছরুপ, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। একই অভিযোগে ব্যাংকটির আরও বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।’ ভিয়েতনামের সরকারের সদিচ্ছা, সে দেশের বিচার ব্যবস্থা এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মতৎপরতাকে আমি সালাম জানাই। আমি সেই দিনের প্রত্যাশায় থাকলাম যেদিন কোনো কিশোর চুরির দায়ে আর খুন হবে না, বিচারে দোষী সাব্যস্ত হলে সে কিশোর সংশোধনালয়ে যাবে। তার বিপরীতে দেশের খাঁটি চোরেরা যারা সংশোধনের ঊর্ধ্বে চলে গেছে তারা ভিয়েতনামের মতো বিচারের মুখোমুখি হয়ে কঠোর শাস্তি ভোগ করবে।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন