শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭

কোনটি বড় অপরাধ : চুরি না খুন

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কোনটি বড় অপরাধ : চুরি না খুন

সকালে পত্রিকার পাতা খুললে প্রায় প্রতিদিন একটি খবরে চোখ আটকে যায়। খবরটি হচ্ছে কোনো একজন মানুষকে ‘চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা’। পত্রিকায় প্রকাশিত নৃশংস খবরটি পড়ে যে কোনো সভ্য বিবেকবান মানুষের বুকে রক্তক্ষরণ হতে বাধ্য। এটা যে ঠাণ্ডা মাথায় মানুষ খুন এই সত্য সম্পর্কে প্রশাসন এবং সমাজের দায়িত্ববানদের অনেকে এখনো নির্বিকার। ঠাণ্ডা মাথায় নরহত্যা বন্ধ করার দায়িত্ব যাদের ওপর ন্যস্ত তারা এই অপরাধ বন্ধ করার জন্য কোনো বিশেষ উদ্যোগ এ পর্যন্ত নিয়েছে বলে চোখে পড়ে না। মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার মতো বর্বরতা প্রতিরোধ করার জন্য কোনো পদক্ষেপ যদি নেওয়া হতো তাহলে একই অপরাধ এমন অপ্রতিহত গতিতে চলতে পারত না। আমার ধারণা, পুলিশ এবং সংশ্লিষ্ট অন্য প্রশাসন ‘চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা’ করাকে আর দশটা অপরাধের সঙ্গে এক কাতারে ফেলে সাধারণ অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করছে। সে কারণে এমন নৃশংসতা দিন দিন বেড়ে চলেছে। নরহত্যার মতো বর্বর প্রবণতা দিনকে দিন বাড়তে দেখে আমি সংশ্লিষ্ট সবাইকে বলব, আপনারা আর চোখ বুঁজে থাকবেন না। এই নরহত্যার প্রবণতা রোধ করুন। চোর সন্দেহে পিটিয়ে মারার ঘটনায় একটি বিষয় লক্ষ্য করার মতো। সাধারণত কর্মজীবী কিশোররা এর প্রধান শিকার। কর্মজীবী কিশোরদের ওপর হরেক কায়দায় বর্বর নির্যাতন এখন নিত্যদিনের ঘটনা। কর্মজীবী কিশোর ছেলেকে মোবাইল ফোন সেট কিংবা কয়েকশ টাকা চুরির অপরাধে পিটিয়ে মারা হচ্ছে বলে কী সামাজিক বাস্তবতায় সুশীল সমাজের কাছে ঘটনাটা তেমন গুরুত্ব পাচ্ছে না? সামাজিক বাস্তবতার কথা বললাম কারণ আমাদের দেশে সুশীল সমাজ এবং গরিব মানুষের মধ্যে এখনো দুস্তর ব্যবধান। হত্যা-নির্যাতনের শিকার কর্মজীবী কিশোররা সমাজের সবচেয়ে নিচের ধাপের মানুষ। যে পরিবার তার কিশোর ছেলেকে স্কুলে না পাঠিয়ে কর্মক্ষেত্রে পাঠায়, তারা গরিব মানুষ। এত গরিব বলে তারা পুলিশ কিংবা সংশ্লিষ্ট অন্য প্রশাসনের মনোযোগ পাচ্ছে না। হতদরিদ্র বলে তারা সুশীল সমাজের ওয়ার্কশপ সেমিনারে ‘ব্রেইন স্টর্ম’ সেশনের উপাদান হতে পারছে না। চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার মতো অপরাধের বিচার হচ্ছে না, কারণ আমাদের দেশে বিচার চাওয়ার সক্ষমতা এবং বিচার পাওয়ার সাফল্য অনেকখানি বিচারপ্রার্থীর আর্থিক সক্ষমতা এবং সামাজিক প্রতিপত্তির ওপর নির্ভরশীল। কাজেই যে কিশোরকে চোর সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয় তার পরিবার বিচার চাওয়া এবং বিচার পাওয়ার জন্য খুব যে এটেপিটে লড়তে পারে সেটি বিশ্বাসযোগ্য নয়। মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার ঘটনা যেদিন ঘটে সেদিন খবরটি পত্রিকার পাতায় আর দশটা সাধারণ খবরের সারিতে সামান্য কয়েক লাইনে ছাপা হয়। এই নৃশংস ঘটনার কোনো ফলোআপ কখনো চোখে পড়ে না। চোর সন্দেহ করে যারা মানুষ খুন করছে তারা বিচারের আওতায় আসে কিনা, বিচারের আওতায় আসলে বিচার প্রক্রিয়া শেষে অপরাধীরা কী শাস্তি ভোগ করছে সেটি আর কখনো জানা হয় না। সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে আমার বিশ্বাস জন্মেছে, চোর সন্দেহ করে যারা মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার মতো গুরুতর অপরাধ করছে তারা কখনো খুনের দায়ে আইনমাফিক প্রাপ্য সাজা ভোগ করছে না। যদি চোর সন্দেহে মানুষ খুন করার অপরাধে খুনিদের বিচার হতো তাহলে এ ধরনের খুনের মাত্রা দিনকে দিন এত বাড়তে পারত না। সমাজে যেসব মানুষ রাস্তাঘাটে কিংবা পাড়া-মহল্লায় চোর চোর চিৎকার শুনলে চোরকে পিটিয়ে মেরে ফেলবে বলে জানবাজি রেখে তেড়ে মারতে যায় কিংবা একটা মানুষকে মারতে মারতে মেরে শেষ করে দিয়ে তার নিথর দেহের পাশে দাঁড়িয়ে ভাবে কী দারুণ সামাজিক দায়িত্ব তারা পালন করেছে? তারা কী কখনো নিজেকে খুনি বলে বিবেকের তাড়না বোধ করে? বর্বর উপায়ে মারতে মারতে যারা মানুষকে মেরে ফেলে তারা একবারও ভাবে না, যে লোকটিকে সে মারছে সে হতে পারে একজন চোর; কিন্তু যে লোকগুলো চোর ভেবে মারতে মারতে একজনকে মেরে ফেলছে তারা সবাই খুনি। এই মানুষগুলোর ভিতর একজন খুনি নরহত্যার সুযোগের আশায় ঘাপটি মেরে লুকিয়ে ছিল। চোর চোর চিৎকার শোনার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মধ্যে লুকিয়ে থাকা খুনি স্বরূপে বেরিয়ে এসে তার বিকৃত সাধ পূরণ করে নিচ্ছে। অপরাধের মাত্রা বিবেচনা করলে খুনের চেয়ে বড় আর কি কোনো অপরাধ হতে পারে। খুনির বাড়া আর কি কোনো অপরাধী আছে? আমি আবার বলছি, একজন চোর কোনো ব্যক্তির টাকা, মোবাইল সেট কিংবা মূল্যবান কোনো জিনিস হরণ করে। আর যারা চোর নামের মানুষটিকে মারতে মারতে মেরে ফেলে তারা একজন মানুষের প্রাণ হরণ করে যেটি জঘন্যতম অপরাধ। চোর সন্দেহে মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার বিষয়ে গণমাধ্যম কিংবা সমাজসেবায় নিয়োজিত সংগঠনগুলো খুব একটা উচ্চবাচ্য করে না। আমার ধারণা তারা মনে করে চোর সন্দেহ করে কাউকে পিটিয়ে মেরে ফেলা আইনের চোখে অপরাধ এটি কাগুজে বিষয়। তবে বাঙালি সমাজে চোরকে ধরে গণপিটুনি দেওয়া আমাদের সামাজিক রীতির অংশ। পিটুনির মাত্রা বেশি হয়ে গেলে মাঝে-মধ্যে দু-একজন চোর মারা যায় এটা আর নতুন কী খবর! সে জন্য এমন জঘন্য ঘটনা চোখের সামনে বার বার ঘটতে দেখেও তারা নিশ্চুপ থাকে। গণমাধ্যম এবং সমাজকর্মীরা গণপিটুনিতে অংশ নেওয়া খুনিদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হলে, খুনিদের পরিচয় খুনি হিসেবে প্রকাশ করার উদ্যোগ নিলে পুলিশও হয়তো নড়েচড়ে বসার তাগিদ বোধ করত। আমাদের সমাজে শিক্ষিত কিংবা অশিক্ষিত এমন অনেক নির্বোধ কিংবা বিকৃত স্বভাবের মানুষ আছে যারা এমন নৃশংস ঘটনাকে সামাজিক ন্যায়বোধের প্রকাশ বলে আত্মতৃপ্তি বোধ করে। তারা মনে করে, বাঙালি সমাজ চুরির প্রতি জিরো টলারেন্স দেখায় বলে আমাদের সমাজ এখনো চোর ছ্যাচ্চরের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়নি। আমরা এখনো শান্তি-স্বস্তিতে বসবাস করতে পারছি। সমাজের বেশ কিছু মানুষের এমন বিকৃত দৃষ্টিভঙ্গির কারণে চুরির দায়ে অভিযুক্ত মানুষগুলো বিপদের সময় আশপাশের মানুষের কাছ থেকে সামান্য মানবিক সাহায্য পায় না। কেউ এগিয়ে এসে বলে না, ‘ও চুরি করেছে, তোমরা হাতেনাতে ধরেছ, এটা অত্যন্ত ভালো কথা। এখন ওকে পুলিশের হাতে তুলে দাও।’ নরহত্যা বন্ধ করতে হলে ঘটনাস্থলের আশপাশে উপস্থিত সুস্থ-স্বাভাবিক বুদ্ধির মানুষকে এগিয়ে এসে এ কথাগুলো বলতে হবে এবং ঘটনার শিকার মানুষটিকে বাঁচাতে হবে। 

মোবাইল ফোন সেট চুরি করার দায়ে যারা একটি কিশোর ছেলেকে মারতে মারতে মেরে ফেলে; কিংবা যারা এমন নৃশংসতা চোখের সামনে ঘটতে দেখে নিশ্চুপ থাকে তারা বোঝাতে চায় চুরির মতো অনৈতিক কাজের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান খুব শক্ত। কিন্তু বাস্তবে কি আমাদের সামাজিক মূল্যবোধ এত ভালো? বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি সব খাতে চুরি-দুর্নীতির মহোৎসব দেখে কি মনে হয় বাঙালি চুরি ছ্যাচরামি করতে অপছন্দ করে? কোনো ঘুষখোর দুর্নীতিবাজকে কি কোনো দিন সমাজের চোখে হেয় হতে দেখেছি? বরং দুর্নীতিবাজরা টাকা চুরি করে ধনে-মানে মানি হয়ে সমাজে উঁচু আসনে গ্যাঁট হয়ে বসে থাকে। আমাদের সমাজে বড় চোররা সফল মানুষ বলে সমাজে বিশেষ কদর পেয়ে থাকে এটি কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। গত কয়েক বছর দেশে ব্যাংকের টাকা ছলে-বলে চুরি করার হিড়িক পড়েছে। যে বিশাল অঙ্কের টাকা এক একবার চুরি হচ্ছে সে অঙ্ক শুনে আমরা আতঙ্কিত বোধ করি। ভয় হয়, হয়তো বাংলাদেশ নামের দেশটি বুঝি দেউলিয়া হয়ে যাবে। আমরা যখন এমন আতঙ্কে ভুগী সে সময় দেশের অর্থমন্ত্রী পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে বলেন, সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা চুরি হয়েছে তো কী হয়েছে? সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা একটা সরকারের জন্য কিছুই না। মাননীয় অর্থমন্ত্রীর প্রশ্রয়মাখা প্রণোদনা বাক্য শুনে যারা চোর ছিল না তারাও এখন উৎসাহভরে ব্যাংকের টাকা চুরি করে ধনী-মানি হওয়ার পথে নেমে পড়েছে। এ বছর সেপ্টেম্বর মাসে অনেক পত্রিকায় দেশের ব্যাংকগুলো থেকে কোন চোর কত টাকা চুরি করেছে তার একটা তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। যারা ব্যাংক থেকে বিশাল অঙ্কের টাকা সফলভাবে চুরি করছে তারা কেউ চুরির দায়ে বিচারের মুখোমুখি হয়েছে বলে কি দেশবাসী দেখেছে? যে সব রাজনীতিক দৃশ্যমান উৎস ছাড়াই অঢেল টাকার মালিক বনে যাচ্ছে তাদের কি জনগণ চোর চোর বলে ধাওয়া করে গণপিটুনি দেয়? ঘুষখোর আমলাদের কেউ সমাজের হাতে লাঞ্ছিত হয়েছে এমন উদাহরণ কি কেউ দেখাতে পারবে? অথচ যেসব দেশে মোবাইল ফোন সেট চুরি করার দায়ে কোনো কিশোরকে পিটিয়ে মারা হয় না, তারা কিন্তু ব্যাংকের টাকা চুরিকে ‘কিছুই না’ বলে চৌর্যবৃত্তিকে উসকে দেয় না; বরং অপরাধীর বিচার করে তার জন্য চরম শাস্তি নিশ্চিত করে। গত ১ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় প্রকাশিত ছোট্ট একটি খবরের প্রতি আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। খবরের শিরোনাম, ‘ঋণ কেলেঙ্কারি, ভিয়েতনামে ব্যাংকের সাবেক প্রধানের ফাঁসি’। খবরটি যদি আপনাদের চোখ এড়িয়ে গিয়ে থাকে সে জন্য পুরো খবর আপনাদের জন্য আমি যত্ন করে লিখে দিচ্ছি। ‘অবৈধভাবে ঋণ নিয়ে সরকারি অর্থ বেহাত করার অভিযোগে ভিয়েতনামের শীর্ষস্থানীয় একটি ব্যাংকের সাবেক প্রধান কর্মকর্তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে দেশটির আদালত। ওই কর্মকর্তার নাম নুয়েন সুন সন। ওসান ব্যাংকের সাবেক মহাপরিচালক নুয়েন সুন সন তহবিল তছরুপ, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। একই অভিযোগে ব্যাংকটির আরও বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।’ ভিয়েতনামের সরকারের সদিচ্ছা, সে দেশের বিচার ব্যবস্থা এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মতৎপরতাকে আমি সালাম জানাই। আমি সেই দিনের প্রত্যাশায় থাকলাম যেদিন কোনো কিশোর চুরির দায়ে আর খুন হবে না, বিচারে দোষী সাব্যস্ত হলে সে কিশোর সংশোধনালয়ে যাবে। তার বিপরীতে দেশের খাঁটি চোরেরা যারা সংশোধনের ঊর্ধ্বে চলে গেছে তারা ভিয়েতনামের মতো বিচারের মুখোমুখি হয়ে কঠোর শাস্তি ভোগ করবে।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
ফেসবুক লাইভে প্রধান উপদেষ্টাকে ‘প্রাণনাশের হুমকি’ দেওয়া সেই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ফেসবুক লাইভে প্রধান উপদেষ্টাকে ‘প্রাণনাশের হুমকি’ দেওয়া সেই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় দাফনের ১২ বছর পর লাশ উত্তোলন
গাইবান্ধায় দাফনের ১২ বছর পর লাশ উত্তোলন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরুখপুত্র মোট কত সম্পত্তির মালিক?
শাহরুখপুত্র মোট কত সম্পত্তির মালিক?

২ মিনিট আগে | শোবিজ

জন্ম নিবন্ধনের আগে মৃত্যুর সনদ পেল শিশু ইউসুফ
জন্ম নিবন্ধনের আগে মৃত্যুর সনদ পেল শিশু ইউসুফ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে একজন নিহত
বীরগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে একজন নিহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচাল করতে ওত পেতে আছে পতিত সরকার : রিজভী
নির্বাচন বানচাল করতে ওত পেতে আছে পতিত সরকার : রিজভী

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাহমুদুলের সেঞ্চুরিতে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ
মাহমুদুলের সেঞ্চুরিতে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জকসু নির্বাচনের সময়ও ক্লাস-পরীক্ষা চলবে
জকসু নির্বাচনের সময়ও ক্লাস-পরীক্ষা চলবে

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে চিড়িয়াখানায় কুকুরের আক্রমণে ১০ হরিণের মৃত্যু
ভারতে চিড়িয়াখানায় কুকুরের আক্রমণে ১০ হরিণের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্জিয়ায় বিধ্বস্ত তুর্কি সামরিক বিমানের সব আরোহী নিহত
জর্জিয়ায় বিধ্বস্ত তুর্কি সামরিক বিমানের সব আরোহী নিহত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের গাড়িতে আগুন নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়ানোর অনুরোধ ডিএমপির
পুলিশের গাড়িতে আগুন নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়ানোর অনুরোধ ডিএমপির

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রূপগঞ্জে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
রূপগঞ্জে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহালছড়িতে ফায়ার স্টেশন স্থাপন ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আধুনিকায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মহালছড়িতে ফায়ার স্টেশন স্থাপন ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আধুনিকায়নের দাবিতে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৬ আসন পুনর্বহালের দাবিতে টঙ্গীতে মহাসড়ক অবরোধ
গাজীপুর-৬ আসন পুনর্বহালের দাবিতে টঙ্গীতে মহাসড়ক অবরোধ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১২ নভেম্বর উপকূল দিবস ঘোষণার দাবি
১২ নভেম্বর উপকূল দিবস ঘোষণার দাবি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সরকারি খাল দখল করে পোল্ট্রি ফার্ম, ভোগান্তিতে ২৫ হাজার মানুষ
গোপালগঞ্জে সরকারি খাল দখল করে পোল্ট্রি ফার্ম, ভোগান্তিতে ২৫ হাজার মানুষ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির দলীয় প্রার্থী দেওয়ার আহ্বান
সুনামগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির দলীয় প্রার্থী দেওয়ার আহ্বান

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীসহ রূপালী ব্যাংকের সাবেক এমডি মাসুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ রূপালী ব্যাংকের সাবেক এমডি মাসুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের আগে হ্যাজলউডকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার শঙ্কা
অ্যাশেজের আগে হ্যাজলউডকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার শঙ্কা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত
জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাকসুর ভোটার হতে হলে পরিশোধ করতে হবে সব ফি
শাকসুর ভোটার হতে হলে পরিশোধ করতে হবে সব ফি

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন বিসিবি সভাপতি
ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন বিসিবি সভাপতি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্যের চেয়ে ৩০ গুণ বড় নক্ষত্র গ্রাস করল এক কৃষ্ণগহ্বর
সূর্যের চেয়ে ৩০ গুণ বড় নক্ষত্র গ্রাস করল এক কৃষ্ণগহ্বর

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মেহেরপুরে সুইমিংপুল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
মেহেরপুরে সুইমিংপুল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প মামলা করলে বিবিসির কি হবে?
ট্রাম্প মামলা করলে বিবিসির কি হবে?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিরপুরে বাসে আগুন
এবার মিরপুরে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ৫টি পাইপগানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার
চাঁদপুরে ৫টি পাইপগানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন