শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭

কোনটি বড় অপরাধ : চুরি না খুন

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কোনটি বড় অপরাধ : চুরি না খুন

সকালে পত্রিকার পাতা খুললে প্রায় প্রতিদিন একটি খবরে চোখ আটকে যায়। খবরটি হচ্ছে কোনো একজন মানুষকে ‘চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা’। পত্রিকায় প্রকাশিত নৃশংস খবরটি পড়ে যে কোনো সভ্য বিবেকবান মানুষের বুকে রক্তক্ষরণ হতে বাধ্য। এটা যে ঠাণ্ডা মাথায় মানুষ খুন এই সত্য সম্পর্কে প্রশাসন এবং সমাজের দায়িত্ববানদের অনেকে এখনো নির্বিকার। ঠাণ্ডা মাথায় নরহত্যা বন্ধ করার দায়িত্ব যাদের ওপর ন্যস্ত তারা এই অপরাধ বন্ধ করার জন্য কোনো বিশেষ উদ্যোগ এ পর্যন্ত নিয়েছে বলে চোখে পড়ে না। মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার মতো বর্বরতা প্রতিরোধ করার জন্য কোনো পদক্ষেপ যদি নেওয়া হতো তাহলে একই অপরাধ এমন অপ্রতিহত গতিতে চলতে পারত না। আমার ধারণা, পুলিশ এবং সংশ্লিষ্ট অন্য প্রশাসন ‘চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা’ করাকে আর দশটা অপরাধের সঙ্গে এক কাতারে ফেলে সাধারণ অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করছে। সে কারণে এমন নৃশংসতা দিন দিন বেড়ে চলেছে। নরহত্যার মতো বর্বর প্রবণতা দিনকে দিন বাড়তে দেখে আমি সংশ্লিষ্ট সবাইকে বলব, আপনারা আর চোখ বুঁজে থাকবেন না। এই নরহত্যার প্রবণতা রোধ করুন। চোর সন্দেহে পিটিয়ে মারার ঘটনায় একটি বিষয় লক্ষ্য করার মতো। সাধারণত কর্মজীবী কিশোররা এর প্রধান শিকার। কর্মজীবী কিশোরদের ওপর হরেক কায়দায় বর্বর নির্যাতন এখন নিত্যদিনের ঘটনা। কর্মজীবী কিশোর ছেলেকে মোবাইল ফোন সেট কিংবা কয়েকশ টাকা চুরির অপরাধে পিটিয়ে মারা হচ্ছে বলে কী সামাজিক বাস্তবতায় সুশীল সমাজের কাছে ঘটনাটা তেমন গুরুত্ব পাচ্ছে না? সামাজিক বাস্তবতার কথা বললাম কারণ আমাদের দেশে সুশীল সমাজ এবং গরিব মানুষের মধ্যে এখনো দুস্তর ব্যবধান। হত্যা-নির্যাতনের শিকার কর্মজীবী কিশোররা সমাজের সবচেয়ে নিচের ধাপের মানুষ। যে পরিবার তার কিশোর ছেলেকে স্কুলে না পাঠিয়ে কর্মক্ষেত্রে পাঠায়, তারা গরিব মানুষ। এত গরিব বলে তারা পুলিশ কিংবা সংশ্লিষ্ট অন্য প্রশাসনের মনোযোগ পাচ্ছে না। হতদরিদ্র বলে তারা সুশীল সমাজের ওয়ার্কশপ সেমিনারে ‘ব্রেইন স্টর্ম’ সেশনের উপাদান হতে পারছে না। চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার মতো অপরাধের বিচার হচ্ছে না, কারণ আমাদের দেশে বিচার চাওয়ার সক্ষমতা এবং বিচার পাওয়ার সাফল্য অনেকখানি বিচারপ্রার্থীর আর্থিক সক্ষমতা এবং সামাজিক প্রতিপত্তির ওপর নির্ভরশীল। কাজেই যে কিশোরকে চোর সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয় তার পরিবার বিচার চাওয়া এবং বিচার পাওয়ার জন্য খুব যে এটেপিটে লড়তে পারে সেটি বিশ্বাসযোগ্য নয়। মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার ঘটনা যেদিন ঘটে সেদিন খবরটি পত্রিকার পাতায় আর দশটা সাধারণ খবরের সারিতে সামান্য কয়েক লাইনে ছাপা হয়। এই নৃশংস ঘটনার কোনো ফলোআপ কখনো চোখে পড়ে না। চোর সন্দেহ করে যারা মানুষ খুন করছে তারা বিচারের আওতায় আসে কিনা, বিচারের আওতায় আসলে বিচার প্রক্রিয়া শেষে অপরাধীরা কী শাস্তি ভোগ করছে সেটি আর কখনো জানা হয় না। সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে আমার বিশ্বাস জন্মেছে, চোর সন্দেহ করে যারা মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার মতো গুরুতর অপরাধ করছে তারা কখনো খুনের দায়ে আইনমাফিক প্রাপ্য সাজা ভোগ করছে না। যদি চোর সন্দেহে মানুষ খুন করার অপরাধে খুনিদের বিচার হতো তাহলে এ ধরনের খুনের মাত্রা দিনকে দিন এত বাড়তে পারত না। সমাজে যেসব মানুষ রাস্তাঘাটে কিংবা পাড়া-মহল্লায় চোর চোর চিৎকার শুনলে চোরকে পিটিয়ে মেরে ফেলবে বলে জানবাজি রেখে তেড়ে মারতে যায় কিংবা একটা মানুষকে মারতে মারতে মেরে শেষ করে দিয়ে তার নিথর দেহের পাশে দাঁড়িয়ে ভাবে কী দারুণ সামাজিক দায়িত্ব তারা পালন করেছে? তারা কী কখনো নিজেকে খুনি বলে বিবেকের তাড়না বোধ করে? বর্বর উপায়ে মারতে মারতে যারা মানুষকে মেরে ফেলে তারা একবারও ভাবে না, যে লোকটিকে সে মারছে সে হতে পারে একজন চোর; কিন্তু যে লোকগুলো চোর ভেবে মারতে মারতে একজনকে মেরে ফেলছে তারা সবাই খুনি। এই মানুষগুলোর ভিতর একজন খুনি নরহত্যার সুযোগের আশায় ঘাপটি মেরে লুকিয়ে ছিল। চোর চোর চিৎকার শোনার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মধ্যে লুকিয়ে থাকা খুনি স্বরূপে বেরিয়ে এসে তার বিকৃত সাধ পূরণ করে নিচ্ছে। অপরাধের মাত্রা বিবেচনা করলে খুনের চেয়ে বড় আর কি কোনো অপরাধ হতে পারে। খুনির বাড়া আর কি কোনো অপরাধী আছে? আমি আবার বলছি, একজন চোর কোনো ব্যক্তির টাকা, মোবাইল সেট কিংবা মূল্যবান কোনো জিনিস হরণ করে। আর যারা চোর নামের মানুষটিকে মারতে মারতে মেরে ফেলে তারা একজন মানুষের প্রাণ হরণ করে যেটি জঘন্যতম অপরাধ। চোর সন্দেহে মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার বিষয়ে গণমাধ্যম কিংবা সমাজসেবায় নিয়োজিত সংগঠনগুলো খুব একটা উচ্চবাচ্য করে না। আমার ধারণা তারা মনে করে চোর সন্দেহ করে কাউকে পিটিয়ে মেরে ফেলা আইনের চোখে অপরাধ এটি কাগুজে বিষয়। তবে বাঙালি সমাজে চোরকে ধরে গণপিটুনি দেওয়া আমাদের সামাজিক রীতির অংশ। পিটুনির মাত্রা বেশি হয়ে গেলে মাঝে-মধ্যে দু-একজন চোর মারা যায় এটা আর নতুন কী খবর! সে জন্য এমন জঘন্য ঘটনা চোখের সামনে বার বার ঘটতে দেখেও তারা নিশ্চুপ থাকে। গণমাধ্যম এবং সমাজকর্মীরা গণপিটুনিতে অংশ নেওয়া খুনিদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হলে, খুনিদের পরিচয় খুনি হিসেবে প্রকাশ করার উদ্যোগ নিলে পুলিশও হয়তো নড়েচড়ে বসার তাগিদ বোধ করত। আমাদের সমাজে শিক্ষিত কিংবা অশিক্ষিত এমন অনেক নির্বোধ কিংবা বিকৃত স্বভাবের মানুষ আছে যারা এমন নৃশংস ঘটনাকে সামাজিক ন্যায়বোধের প্রকাশ বলে আত্মতৃপ্তি বোধ করে। তারা মনে করে, বাঙালি সমাজ চুরির প্রতি জিরো টলারেন্স দেখায় বলে আমাদের সমাজ এখনো চোর ছ্যাচ্চরের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়নি। আমরা এখনো শান্তি-স্বস্তিতে বসবাস করতে পারছি। সমাজের বেশ কিছু মানুষের এমন বিকৃত দৃষ্টিভঙ্গির কারণে চুরির দায়ে অভিযুক্ত মানুষগুলো বিপদের সময় আশপাশের মানুষের কাছ থেকে সামান্য মানবিক সাহায্য পায় না। কেউ এগিয়ে এসে বলে না, ‘ও চুরি করেছে, তোমরা হাতেনাতে ধরেছ, এটা অত্যন্ত ভালো কথা। এখন ওকে পুলিশের হাতে তুলে দাও।’ নরহত্যা বন্ধ করতে হলে ঘটনাস্থলের আশপাশে উপস্থিত সুস্থ-স্বাভাবিক বুদ্ধির মানুষকে এগিয়ে এসে এ কথাগুলো বলতে হবে এবং ঘটনার শিকার মানুষটিকে বাঁচাতে হবে। 

মোবাইল ফোন সেট চুরি করার দায়ে যারা একটি কিশোর ছেলেকে মারতে মারতে মেরে ফেলে; কিংবা যারা এমন নৃশংসতা চোখের সামনে ঘটতে দেখে নিশ্চুপ থাকে তারা বোঝাতে চায় চুরির মতো অনৈতিক কাজের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান খুব শক্ত। কিন্তু বাস্তবে কি আমাদের সামাজিক মূল্যবোধ এত ভালো? বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি সব খাতে চুরি-দুর্নীতির মহোৎসব দেখে কি মনে হয় বাঙালি চুরি ছ্যাচরামি করতে অপছন্দ করে? কোনো ঘুষখোর দুর্নীতিবাজকে কি কোনো দিন সমাজের চোখে হেয় হতে দেখেছি? বরং দুর্নীতিবাজরা টাকা চুরি করে ধনে-মানে মানি হয়ে সমাজে উঁচু আসনে গ্যাঁট হয়ে বসে থাকে। আমাদের সমাজে বড় চোররা সফল মানুষ বলে সমাজে বিশেষ কদর পেয়ে থাকে এটি কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। গত কয়েক বছর দেশে ব্যাংকের টাকা ছলে-বলে চুরি করার হিড়িক পড়েছে। যে বিশাল অঙ্কের টাকা এক একবার চুরি হচ্ছে সে অঙ্ক শুনে আমরা আতঙ্কিত বোধ করি। ভয় হয়, হয়তো বাংলাদেশ নামের দেশটি বুঝি দেউলিয়া হয়ে যাবে। আমরা যখন এমন আতঙ্কে ভুগী সে সময় দেশের অর্থমন্ত্রী পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে বলেন, সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা চুরি হয়েছে তো কী হয়েছে? সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা একটা সরকারের জন্য কিছুই না। মাননীয় অর্থমন্ত্রীর প্রশ্রয়মাখা প্রণোদনা বাক্য শুনে যারা চোর ছিল না তারাও এখন উৎসাহভরে ব্যাংকের টাকা চুরি করে ধনী-মানি হওয়ার পথে নেমে পড়েছে। এ বছর সেপ্টেম্বর মাসে অনেক পত্রিকায় দেশের ব্যাংকগুলো থেকে কোন চোর কত টাকা চুরি করেছে তার একটা তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। যারা ব্যাংক থেকে বিশাল অঙ্কের টাকা সফলভাবে চুরি করছে তারা কেউ চুরির দায়ে বিচারের মুখোমুখি হয়েছে বলে কি দেশবাসী দেখেছে? যে সব রাজনীতিক দৃশ্যমান উৎস ছাড়াই অঢেল টাকার মালিক বনে যাচ্ছে তাদের কি জনগণ চোর চোর বলে ধাওয়া করে গণপিটুনি দেয়? ঘুষখোর আমলাদের কেউ সমাজের হাতে লাঞ্ছিত হয়েছে এমন উদাহরণ কি কেউ দেখাতে পারবে? অথচ যেসব দেশে মোবাইল ফোন সেট চুরি করার দায়ে কোনো কিশোরকে পিটিয়ে মারা হয় না, তারা কিন্তু ব্যাংকের টাকা চুরিকে ‘কিছুই না’ বলে চৌর্যবৃত্তিকে উসকে দেয় না; বরং অপরাধীর বিচার করে তার জন্য চরম শাস্তি নিশ্চিত করে। গত ১ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় প্রকাশিত ছোট্ট একটি খবরের প্রতি আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। খবরের শিরোনাম, ‘ঋণ কেলেঙ্কারি, ভিয়েতনামে ব্যাংকের সাবেক প্রধানের ফাঁসি’। খবরটি যদি আপনাদের চোখ এড়িয়ে গিয়ে থাকে সে জন্য পুরো খবর আপনাদের জন্য আমি যত্ন করে লিখে দিচ্ছি। ‘অবৈধভাবে ঋণ নিয়ে সরকারি অর্থ বেহাত করার অভিযোগে ভিয়েতনামের শীর্ষস্থানীয় একটি ব্যাংকের সাবেক প্রধান কর্মকর্তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে দেশটির আদালত। ওই কর্মকর্তার নাম নুয়েন সুন সন। ওসান ব্যাংকের সাবেক মহাপরিচালক নুয়েন সুন সন তহবিল তছরুপ, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। একই অভিযোগে ব্যাংকটির আরও বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।’ ভিয়েতনামের সরকারের সদিচ্ছা, সে দেশের বিচার ব্যবস্থা এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মতৎপরতাকে আমি সালাম জানাই। আমি সেই দিনের প্রত্যাশায় থাকলাম যেদিন কোনো কিশোর চুরির দায়ে আর খুন হবে না, বিচারে দোষী সাব্যস্ত হলে সে কিশোর সংশোধনালয়ে যাবে। তার বিপরীতে দেশের খাঁটি চোরেরা যারা সংশোধনের ঊর্ধ্বে চলে গেছে তারা ভিয়েতনামের মতো বিচারের মুখোমুখি হয়ে কঠোর শাস্তি ভোগ করবে।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা