শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭

কোনটি বড় অপরাধ : চুরি না খুন

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কোনটি বড় অপরাধ : চুরি না খুন

সকালে পত্রিকার পাতা খুললে প্রায় প্রতিদিন একটি খবরে চোখ আটকে যায়। খবরটি হচ্ছে কোনো একজন মানুষকে ‘চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা’। পত্রিকায় প্রকাশিত নৃশংস খবরটি পড়ে যে কোনো সভ্য বিবেকবান মানুষের বুকে রক্তক্ষরণ হতে বাধ্য। এটা যে ঠাণ্ডা মাথায় মানুষ খুন এই সত্য সম্পর্কে প্রশাসন এবং সমাজের দায়িত্ববানদের অনেকে এখনো নির্বিকার। ঠাণ্ডা মাথায় নরহত্যা বন্ধ করার দায়িত্ব যাদের ওপর ন্যস্ত তারা এই অপরাধ বন্ধ করার জন্য কোনো বিশেষ উদ্যোগ এ পর্যন্ত নিয়েছে বলে চোখে পড়ে না। মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার মতো বর্বরতা প্রতিরোধ করার জন্য কোনো পদক্ষেপ যদি নেওয়া হতো তাহলে একই অপরাধ এমন অপ্রতিহত গতিতে চলতে পারত না। আমার ধারণা, পুলিশ এবং সংশ্লিষ্ট অন্য প্রশাসন ‘চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা’ করাকে আর দশটা অপরাধের সঙ্গে এক কাতারে ফেলে সাধারণ অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করছে। সে কারণে এমন নৃশংসতা দিন দিন বেড়ে চলেছে। নরহত্যার মতো বর্বর প্রবণতা দিনকে দিন বাড়তে দেখে আমি সংশ্লিষ্ট সবাইকে বলব, আপনারা আর চোখ বুঁজে থাকবেন না। এই নরহত্যার প্রবণতা রোধ করুন। চোর সন্দেহে পিটিয়ে মারার ঘটনায় একটি বিষয় লক্ষ্য করার মতো। সাধারণত কর্মজীবী কিশোররা এর প্রধান শিকার। কর্মজীবী কিশোরদের ওপর হরেক কায়দায় বর্বর নির্যাতন এখন নিত্যদিনের ঘটনা। কর্মজীবী কিশোর ছেলেকে মোবাইল ফোন সেট কিংবা কয়েকশ টাকা চুরির অপরাধে পিটিয়ে মারা হচ্ছে বলে কী সামাজিক বাস্তবতায় সুশীল সমাজের কাছে ঘটনাটা তেমন গুরুত্ব পাচ্ছে না? সামাজিক বাস্তবতার কথা বললাম কারণ আমাদের দেশে সুশীল সমাজ এবং গরিব মানুষের মধ্যে এখনো দুস্তর ব্যবধান। হত্যা-নির্যাতনের শিকার কর্মজীবী কিশোররা সমাজের সবচেয়ে নিচের ধাপের মানুষ। যে পরিবার তার কিশোর ছেলেকে স্কুলে না পাঠিয়ে কর্মক্ষেত্রে পাঠায়, তারা গরিব মানুষ। এত গরিব বলে তারা পুলিশ কিংবা সংশ্লিষ্ট অন্য প্রশাসনের মনোযোগ পাচ্ছে না। হতদরিদ্র বলে তারা সুশীল সমাজের ওয়ার্কশপ সেমিনারে ‘ব্রেইন স্টর্ম’ সেশনের উপাদান হতে পারছে না। চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার মতো অপরাধের বিচার হচ্ছে না, কারণ আমাদের দেশে বিচার চাওয়ার সক্ষমতা এবং বিচার পাওয়ার সাফল্য অনেকখানি বিচারপ্রার্থীর আর্থিক সক্ষমতা এবং সামাজিক প্রতিপত্তির ওপর নির্ভরশীল। কাজেই যে কিশোরকে চোর সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয় তার পরিবার বিচার চাওয়া এবং বিচার পাওয়ার জন্য খুব যে এটেপিটে লড়তে পারে সেটি বিশ্বাসযোগ্য নয়। মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার ঘটনা যেদিন ঘটে সেদিন খবরটি পত্রিকার পাতায় আর দশটা সাধারণ খবরের সারিতে সামান্য কয়েক লাইনে ছাপা হয়। এই নৃশংস ঘটনার কোনো ফলোআপ কখনো চোখে পড়ে না। চোর সন্দেহ করে যারা মানুষ খুন করছে তারা বিচারের আওতায় আসে কিনা, বিচারের আওতায় আসলে বিচার প্রক্রিয়া শেষে অপরাধীরা কী শাস্তি ভোগ করছে সেটি আর কখনো জানা হয় না। সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে আমার বিশ্বাস জন্মেছে, চোর সন্দেহ করে যারা মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার মতো গুরুতর অপরাধ করছে তারা কখনো খুনের দায়ে আইনমাফিক প্রাপ্য সাজা ভোগ করছে না। যদি চোর সন্দেহে মানুষ খুন করার অপরাধে খুনিদের বিচার হতো তাহলে এ ধরনের খুনের মাত্রা দিনকে দিন এত বাড়তে পারত না। সমাজে যেসব মানুষ রাস্তাঘাটে কিংবা পাড়া-মহল্লায় চোর চোর চিৎকার শুনলে চোরকে পিটিয়ে মেরে ফেলবে বলে জানবাজি রেখে তেড়ে মারতে যায় কিংবা একটা মানুষকে মারতে মারতে মেরে শেষ করে দিয়ে তার নিথর দেহের পাশে দাঁড়িয়ে ভাবে কী দারুণ সামাজিক দায়িত্ব তারা পালন করেছে? তারা কী কখনো নিজেকে খুনি বলে বিবেকের তাড়না বোধ করে? বর্বর উপায়ে মারতে মারতে যারা মানুষকে মেরে ফেলে তারা একবারও ভাবে না, যে লোকটিকে সে মারছে সে হতে পারে একজন চোর; কিন্তু যে লোকগুলো চোর ভেবে মারতে মারতে একজনকে মেরে ফেলছে তারা সবাই খুনি। এই মানুষগুলোর ভিতর একজন খুনি নরহত্যার সুযোগের আশায় ঘাপটি মেরে লুকিয়ে ছিল। চোর চোর চিৎকার শোনার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মধ্যে লুকিয়ে থাকা খুনি স্বরূপে বেরিয়ে এসে তার বিকৃত সাধ পূরণ করে নিচ্ছে। অপরাধের মাত্রা বিবেচনা করলে খুনের চেয়ে বড় আর কি কোনো অপরাধ হতে পারে। খুনির বাড়া আর কি কোনো অপরাধী আছে? আমি আবার বলছি, একজন চোর কোনো ব্যক্তির টাকা, মোবাইল সেট কিংবা মূল্যবান কোনো জিনিস হরণ করে। আর যারা চোর নামের মানুষটিকে মারতে মারতে মেরে ফেলে তারা একজন মানুষের প্রাণ হরণ করে যেটি জঘন্যতম অপরাধ। চোর সন্দেহে মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার বিষয়ে গণমাধ্যম কিংবা সমাজসেবায় নিয়োজিত সংগঠনগুলো খুব একটা উচ্চবাচ্য করে না। আমার ধারণা তারা মনে করে চোর সন্দেহ করে কাউকে পিটিয়ে মেরে ফেলা আইনের চোখে অপরাধ এটি কাগুজে বিষয়। তবে বাঙালি সমাজে চোরকে ধরে গণপিটুনি দেওয়া আমাদের সামাজিক রীতির অংশ। পিটুনির মাত্রা বেশি হয়ে গেলে মাঝে-মধ্যে দু-একজন চোর মারা যায় এটা আর নতুন কী খবর! সে জন্য এমন জঘন্য ঘটনা চোখের সামনে বার বার ঘটতে দেখেও তারা নিশ্চুপ থাকে। গণমাধ্যম এবং সমাজকর্মীরা গণপিটুনিতে অংশ নেওয়া খুনিদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হলে, খুনিদের পরিচয় খুনি হিসেবে প্রকাশ করার উদ্যোগ নিলে পুলিশও হয়তো নড়েচড়ে বসার তাগিদ বোধ করত। আমাদের সমাজে শিক্ষিত কিংবা অশিক্ষিত এমন অনেক নির্বোধ কিংবা বিকৃত স্বভাবের মানুষ আছে যারা এমন নৃশংস ঘটনাকে সামাজিক ন্যায়বোধের প্রকাশ বলে আত্মতৃপ্তি বোধ করে। তারা মনে করে, বাঙালি সমাজ চুরির প্রতি জিরো টলারেন্স দেখায় বলে আমাদের সমাজ এখনো চোর ছ্যাচ্চরের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়নি। আমরা এখনো শান্তি-স্বস্তিতে বসবাস করতে পারছি। সমাজের বেশ কিছু মানুষের এমন বিকৃত দৃষ্টিভঙ্গির কারণে চুরির দায়ে অভিযুক্ত মানুষগুলো বিপদের সময় আশপাশের মানুষের কাছ থেকে সামান্য মানবিক সাহায্য পায় না। কেউ এগিয়ে এসে বলে না, ‘ও চুরি করেছে, তোমরা হাতেনাতে ধরেছ, এটা অত্যন্ত ভালো কথা। এখন ওকে পুলিশের হাতে তুলে দাও।’ নরহত্যা বন্ধ করতে হলে ঘটনাস্থলের আশপাশে উপস্থিত সুস্থ-স্বাভাবিক বুদ্ধির মানুষকে এগিয়ে এসে এ কথাগুলো বলতে হবে এবং ঘটনার শিকার মানুষটিকে বাঁচাতে হবে। 

মোবাইল ফোন সেট চুরি করার দায়ে যারা একটি কিশোর ছেলেকে মারতে মারতে মেরে ফেলে; কিংবা যারা এমন নৃশংসতা চোখের সামনে ঘটতে দেখে নিশ্চুপ থাকে তারা বোঝাতে চায় চুরির মতো অনৈতিক কাজের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান খুব শক্ত। কিন্তু বাস্তবে কি আমাদের সামাজিক মূল্যবোধ এত ভালো? বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি সব খাতে চুরি-দুর্নীতির মহোৎসব দেখে কি মনে হয় বাঙালি চুরি ছ্যাচরামি করতে অপছন্দ করে? কোনো ঘুষখোর দুর্নীতিবাজকে কি কোনো দিন সমাজের চোখে হেয় হতে দেখেছি? বরং দুর্নীতিবাজরা টাকা চুরি করে ধনে-মানে মানি হয়ে সমাজে উঁচু আসনে গ্যাঁট হয়ে বসে থাকে। আমাদের সমাজে বড় চোররা সফল মানুষ বলে সমাজে বিশেষ কদর পেয়ে থাকে এটি কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। গত কয়েক বছর দেশে ব্যাংকের টাকা ছলে-বলে চুরি করার হিড়িক পড়েছে। যে বিশাল অঙ্কের টাকা এক একবার চুরি হচ্ছে সে অঙ্ক শুনে আমরা আতঙ্কিত বোধ করি। ভয় হয়, হয়তো বাংলাদেশ নামের দেশটি বুঝি দেউলিয়া হয়ে যাবে। আমরা যখন এমন আতঙ্কে ভুগী সে সময় দেশের অর্থমন্ত্রী পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে বলেন, সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা চুরি হয়েছে তো কী হয়েছে? সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা একটা সরকারের জন্য কিছুই না। মাননীয় অর্থমন্ত্রীর প্রশ্রয়মাখা প্রণোদনা বাক্য শুনে যারা চোর ছিল না তারাও এখন উৎসাহভরে ব্যাংকের টাকা চুরি করে ধনী-মানি হওয়ার পথে নেমে পড়েছে। এ বছর সেপ্টেম্বর মাসে অনেক পত্রিকায় দেশের ব্যাংকগুলো থেকে কোন চোর কত টাকা চুরি করেছে তার একটা তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। যারা ব্যাংক থেকে বিশাল অঙ্কের টাকা সফলভাবে চুরি করছে তারা কেউ চুরির দায়ে বিচারের মুখোমুখি হয়েছে বলে কি দেশবাসী দেখেছে? যে সব রাজনীতিক দৃশ্যমান উৎস ছাড়াই অঢেল টাকার মালিক বনে যাচ্ছে তাদের কি জনগণ চোর চোর বলে ধাওয়া করে গণপিটুনি দেয়? ঘুষখোর আমলাদের কেউ সমাজের হাতে লাঞ্ছিত হয়েছে এমন উদাহরণ কি কেউ দেখাতে পারবে? অথচ যেসব দেশে মোবাইল ফোন সেট চুরি করার দায়ে কোনো কিশোরকে পিটিয়ে মারা হয় না, তারা কিন্তু ব্যাংকের টাকা চুরিকে ‘কিছুই না’ বলে চৌর্যবৃত্তিকে উসকে দেয় না; বরং অপরাধীর বিচার করে তার জন্য চরম শাস্তি নিশ্চিত করে। গত ১ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় প্রকাশিত ছোট্ট একটি খবরের প্রতি আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। খবরের শিরোনাম, ‘ঋণ কেলেঙ্কারি, ভিয়েতনামে ব্যাংকের সাবেক প্রধানের ফাঁসি’। খবরটি যদি আপনাদের চোখ এড়িয়ে গিয়ে থাকে সে জন্য পুরো খবর আপনাদের জন্য আমি যত্ন করে লিখে দিচ্ছি। ‘অবৈধভাবে ঋণ নিয়ে সরকারি অর্থ বেহাত করার অভিযোগে ভিয়েতনামের শীর্ষস্থানীয় একটি ব্যাংকের সাবেক প্রধান কর্মকর্তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে দেশটির আদালত। ওই কর্মকর্তার নাম নুয়েন সুন সন। ওসান ব্যাংকের সাবেক মহাপরিচালক নুয়েন সুন সন তহবিল তছরুপ, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। একই অভিযোগে ব্যাংকটির আরও বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।’ ভিয়েতনামের সরকারের সদিচ্ছা, সে দেশের বিচার ব্যবস্থা এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মতৎপরতাকে আমি সালাম জানাই। আমি সেই দিনের প্রত্যাশায় থাকলাম যেদিন কোনো কিশোর চুরির দায়ে আর খুন হবে না, বিচারে দোষী সাব্যস্ত হলে সে কিশোর সংশোধনালয়ে যাবে। তার বিপরীতে দেশের খাঁটি চোরেরা যারা সংশোধনের ঊর্ধ্বে চলে গেছে তারা ভিয়েতনামের মতো বিচারের মুখোমুখি হয়ে কঠোর শাস্তি ভোগ করবে।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা