শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৭

টার্কি পালন করে লাখপতি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
টার্কি পালন করে লাখপতি

খাদ্য মানুষের শক্তির অন্যতম উৎস। উন্নত দেশ মানেই শুধু খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়, এর পাশাপাশি প্রয়োজন সুষম পুষ্টিকর খাদ্য। পুষ্টিকর খাদ্যের ক্ষেত্রে আমাদের যে বিষয়টির বেশি মুখোমুখি হতে হচ্ছে তা হলো আমিষের সংকট। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুযায়ী মানবদেহের শক্তির ১০ থেকে ১৫ শতাংশ আসা উচিত আমিষ জাতীয় খাদ্য থেকে। আর এই আমিষের কমপক্ষে ২০ শতাংশ আসতে হবে প্রাণিজ আমিষ থেকে। যদিও উন্নত বিশ্বের অনেক দেশেই এই আমিষের ৫০ শতাংশ আসে প্রাণিজ আমিষ থেকে। আমাদের দেশে প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণে পাঙ্গাশ মাছ ও পোলট্রি মুরগির ভূমিকা অনস্বীকার্য। বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য এ দুটি বেশ গুরুত্ব বহন করে। সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করেছি, বাজারে কোনো কোনো সবজির কেজি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। যেখানে পোলট্রি মুরগির কেজি ছিল ১৩০-১৪০ টাকা। কিন্তু এই পোলট্রি খাতেও অসাধু ব্যবসায়ী ও খামারির দৌরাত্ম্যে নাজেহাল অবস্থা। এসব নিয়ে বেশকিছু প্রতিবেদন আমি ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে তুলে ধরেছি।

তবে আশার কথা হচ্ছে, বর্তমান সময়ে আমিষের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হয়ে উঠছে টার্কি। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন জেলার শৌখিন ও কৃষি অনুরাগী উদ্যোক্তারা গড়ে তুলছেন টার্কি খামার। অল্প দিনেই পাচ্ছেন ভালো সাফল্য ও লাভ। কৃত্রিম খাবারের তুলনায় প্রাকৃতিক ঘাস জাতীয় খাবারই টার্কির জন্য উপাদেয়। এ ছাড়া টার্কি অনেক বেশি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন এবং এটি লালন-পালনে খাদ্যের খরচ যেমন কম অন্যদিকে মাংসের গুণগত মানও অনেক ভালো। আর টার্কির মাংস অনেকটাই কলেস্টেরলমুক্ত হওয়ায় বিশ্বব্যাপী টার্কির মাংস অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর হিসেবে স্বীকৃত। নানা গুণ ও সুবিধা বিবেচনা করে আমাদের দেশে নতুন উদ্যোক্তারা গড়ে তুলছেন টার্কির খামার। এমন দু-এক জন উদ্যোক্তার সঙ্গে এর আগেও আমি আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছি টেলিভিশন অনুষ্ঠান ও লেখার মাধ্যমে। আমি ধারণা করি, খামারিরা পোলট্রিতে যে সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন এর বিকল্প হিসেবে টার্কি লালন-পালন হতে পারে লাভজনক সমাধান। প্রিয় পাঠক! আজ অন্য আরেকজন সফল টার্কি খামার উদ্যোক্তার গল্প বলতে চাই। ১৯ নভেম্বর। ভোর ৫টা। ঢাকা থেকে সাভারের আশুলিয়ার দোসাইদ গ্রামের আমির হোসেনের টার্কি ফার্মের উদ্দেশে রওনা হলাম। নভেম্বরের এই শেষ ভাগে এসেও শীতের বিন্দুমাত্র আবেশ মেলে না ঢাকায়, কিন্তু শহর পেরিয়ে একটু গ্রামে ঢুকলেই ঠাণ্ডা হোক না হোক কুয়াশার একটা ছটা লক্ষ্য করা যায়। গাড়ির ভিতরে বসে বাইরের গ্রামের কুয়াশাচ্ছন্ন দৃশ্য দেখলে ভিতর থেকে শীত অনুভব করা যায় কিছুটা। কিন্তু দরজা খুলে বেরিয়ে পড়লে সেই শীত আমেজের স্বপ্নভঙ্গ হয়। আমির হোসেনের খামারে এসে পৌঁছালাম ভোর সোয়া ৬টায়। দোসাইদ গ্রামে তার খামারের প্রকাণ্ড গেট খুলতেই চোখে পড়ল টানা এল-শেপে বিশাল একটি শেড। যার দুই ধার কাপড় দিয়ে ঢাকা। বোঝাই যায় রাতের শীত থেকে টার্কি বাঁচানোর এই ব্যবস্থাপনা। বলছিলাম আমির হোসেনের টার্কি ফার্মের কথা। বেলা বাড়ছে। কর্মীরা কাপড়ের শেডগুলো তুলে নিচ্ছেন। দলবাঁধা টার্কির শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। পাঠক মাত্র বছরখানেক আগে শুরু তার খামার। মাত্র ২১টি বাচ্চা দিয়ে শুরু করে এরই মধ্যে তার খামারে টার্কির সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়ে গেছে। শখ থেকে এখন খামারটি পরিণত হয়েছে বাণিজ্যিকভাবে লাভজনক এক খামারে। আমির হোসেন সরকার অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত ও পরিকল্পিতভাবে খাঁচার মধ্যে প্রতিপালন করছেন বিভিন্ন জাতের টার্কি। একেকটির আকার বেশ বড়। এদের জাতভেদে রং ভিন্ন ভিন্ন। মাত্র এক বছরের মাথায় এসে উদ্যোক্তা আমির হোসেন সরকার এখন পুরোদস্তুর এক বাণিজ্যিক খামারি। তার লাভের হিসাবই বলে দিচ্ছে, যে কেউ জেনেবুঝে লগ্নি করলে বছর শেষে কয়েক গুণ লাভ ঘরে তুলতে পারেন। আমির হোসেন সরকার তার শ্রম, মেধা আর বিনিয়োগের পূর্ণ সম্মিলন ঘটিয়েছেন। আমাদের আসার খবর পেয়ে এরই মধ্যে গ্রামের অন্যান্য মানুষ জড় হতে শুরু করলেন। অনেকের সঙ্গেই খামারের ভালোমন্দ আলাপ হলো। এই গ্রামেরই জনা চারেক পাওয়া গেল যারা এরই মধ্যে আমিরের কাছ থেকে বাচ্চা নিয়ে টার্কি খামার করছেন। সাতসকালে সব বিষয়েই আমি খুব অনুপ্রাণিত হচ্ছি এই ভেবে যে, নব্বইয়ের দশকে বাণিজ্যিক পোলট্রি যখন যাত্রা করল, তখনকার শুটিংয়ের বিভিন্ন দৃশ্য চোখের সামনে ভাসতে শুরু করল। সেই পোলট্রি শিল্প নানান চড়াই-উতরাই পেরিয়ে লাখ লাখ বেকার তরুণের শ্রম আর চেষ্টায় এখন ৩০ থেকে ৪০ হাজার কোটি টাকার একটি শিল্প। বার্ডফ্লু থেকে শুরু করে নানা অনাকাঙ্ক্ষিত রোগব্যাধি, খাদ্য খরচ, ওষুধের দাম বেড়ে যাওয়ায় পোলট্রি খামারিরা সুবিধা করে উঠতে পারছেন না। ওই খামারিরাই আস্তে আস্তে পোলট্রি ছেড়ে টার্কি পালনে চলে আসেন। যদিও আমির হোসেন সরকার একেবারেই টার্কির একজন নতুন খামারি। এরাই হয়তো দু-চার বছর পরে এ দেশে টার্কি মুরগির একটা বিশাল বাণিজ্যের বাজার তৈরি করবেন। 

আমির হোসেন ৬-৭ লাখ টাকায় বিশাল আকারের ৬ হাজার স্কয়ার ফিটের একটি শেড নির্মাণ করেন। যেখানে দেড়-দুই হাজার টার্কি লালন-পালন সম্ভব। আর ২১টি টার্কি কিনেছিলেন ৩৫ হাজার টাকায়। এই ছিল তার বিনিয়োগ। বিস্ময়কর বিষয় হলো, এই এক বছরেই আমির হোসেন ৭ লাখ টাকার টার্কি বিক্রি করে ফেলেছেন। এখন দেখছেন লাভের মুখ। হাতে আছে খামারের ১৪ লাখ টাকার টার্কি। ভাবাই যায় না কী করে এত দ্রুত এত বিশাল সাফল্য হাতে ধরা দিল। টার্কি ছয় মাস বয়সে ডিম দিতে শুরু করে। আর সাধারণত চার বছর পর্যন্ত দিয়ে থাকে। বছরে সর্বোচ্চ ২০০ ডিম দেয়। তবে ডিম এবং এক দিনের বাচ্চার দামও বেশ অনেক; যা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের নাগালে আনা দরকার মনে করছেন এই খামারিও। এক হালি ডিমের দাম ৮০০ টাকা। একটা ১৫ দিনের টার্কির দাম ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। খামারে রয়েছে নানান জাতের টার্কি। কোনোটার রং কালো, কোনোটা সাদা, কোনোটা সাদা-কালো মিশেলে। আর এক জাতের টার্কি আছে কার্বন রেড নামে। আমির হোসেন বলছেন, বিশ্বের সবচেয়ে শৌখিন ও দামি জাতের টার্কি এটি। পূর্ণবয়স্ক এক জোড়া কার্বন রেড টার্কির দাম ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আমির হোসেন বলছেন, একটি টার্কির বাচ্চা ঠিকমতো পালন করলে এক বছরেই ৮ থেকে ১০ কেজি পর্যন্ত ওজন হয়। প্রতিদিন একটি টার্কি খাবার খায় মাত্র ১৫০ গ্রাম। ঘাস, লতাপাতা খেতে পছন্দ করে টার্কি। পাশাপাশি দানাদার খাবারও খায়। তাই তাকে টার্কির খাবার নিয়ে সমস্যায় পড়তে হয় না। যারা পোলট্রি খামারে সুবিধা করতে পারছেন না তারাও ছোট পরিসরে টার্কি খামার গড়তে পারেন। টার্কির রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি এবং এর স্বভাব ও খাদ্য চাহিদা প্রকৃতিবান্ধব হওয়ায় এগুলো অনেক বেশি লাভজনক।

দিন যত যাচ্ছে টার্কি দেশের মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে উঠছে। বেশ দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ছে খামার। বাড়ছে মাংসের চাহিদাও। এই খামারেও প্রতিদিন বিভিন্ন জায়গা থেকে ক্রেতারা ছুটে আসেন ডিম ও ছোট বাচ্চা সংগ্রহের জন্য। বিশেষ করে বেকার তরুণ ও গ্রামের সাধারণ মানুষের কাছে এটি অর্থ উপার্জনের বেশ লাভজনক মাধ্যম হিসেবে দেখা দিচ্ছে। তবে আগ্রহীরা যেন কোনো ক্ষতির শিকার না হয় সেজন্য এখান থেকে অভিজ্ঞতার আলোকে একটা বিশেষ গাইডলাইন দেওয়া হয়। পথ দেখিয়ে দেওয়া হয় উৎপাদনের পর বিপণনের। আমির হোসেন সরকার টার্কি সম্পর্কে বিস্তর জেনেছেন অনলাইন থেকে। বিপণনেও তিনি বেছে নিয়েছেন ফেসবুক, ইউটিউব। দেশের নানা প্রান্ত থেকে তার খামারে লোক আসে টার্কির ডিম ও বাচ্চা কেনার জন্য। বলে রাখি পাঠক, দেশে এখনো টার্কির বড় বাণিজ্যিক হ্যাচারি প্রতিষ্ঠিত হয়নি। উদ্যোক্তারা নিজ উদ্যোগে ছোট আকারে গড়ে তুলছেন ইনকিবিউটর; যা চাহিদার তুলনায় একেবারে নগণ্য। এখন বাচ্চার চাহিদা মেটাতে ভারত থেকে এক দিনের বাচ্চা আসছে। আমির হোসেন জানালেন, ভারত থেকে আসা টার্কির বাচ্চাগুলোর মান পরীক্ষিত নয়। বেশির ভাগই মরে যায়। সঙ্গে জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে টার্কির নতুন এই উদ্যোগের শুরুতেই এই খাতেও বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। এ খাতে সরকারের কঠিন তদারকি ও অন্যান্য সহযোগিতা পেলে এর সম্প্রসারণ হবে দ্রুত এবং লাভজনক। প্রাণিসম্পদ বিভাগের কাছ থেকে তথ্য ও প্রশিক্ষণের প্রত্যাশাও অনেক।

পাঠক! কৃষি এখন বিনিয়োগমুখী একটি বাণিজ্যিক খাতে পরিণত হচ্ছে। সুবিধা হলো, কৃষিতে ক্ষুদ্র, মাঝারি ও বড় বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। রয়েছে ছোট পরিসরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার। যারাই ছোট পরিসরে একটু নিবিড়ভাবে ফল ফসল কিংবা প্রাণিসম্পদে নতুন কোনো উদ্যোগ নিচ্ছেন, তারাই অর্থনৈতিকভাবে সফল হচ্ছেন। আমির হোসেন সরকারের টার্কি খামারটি তারই এক উজ্জ্বল উদাহরণ। আমার বিশ্বাস, অল্প দিনেই প্রাণিজ আমিষের এক গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান দখল করবে টার্কি। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তারা যে গতিতে এগিয়ে চলেছেন, সেই গতিতে প্রাণিসম্পদসংশ্লিষ্ট সরকারি গবেষণা ও সম্প্রসারণ প্রতিষ্ঠান এগোচ্ছে না। এখানেই বড় ছন্দপতনটি রয়ে গেছে। আমরা চাইব, আমাদের দেশের উপযোগী টার্কির জাত উন্নয়ন, এক দিনের বাচ্চার সংস্থান এবং টার্কি পালন বিষয়ে সুনির্দিষ্ট একটি পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হোক প্রাণিসম্পদ অধিদফতর। তাতে উদ্যোক্তারা যেমন লাভবান হবেন, লাভবান হবে প্রাণিসম্পদ খাত তথা সামগ্রিক কৃষি অর্থনীতি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা