শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৭

টার্কি পালন করে লাখপতি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
টার্কি পালন করে লাখপতি

খাদ্য মানুষের শক্তির অন্যতম উৎস। উন্নত দেশ মানেই শুধু খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়, এর পাশাপাশি প্রয়োজন সুষম পুষ্টিকর খাদ্য। পুষ্টিকর খাদ্যের ক্ষেত্রে আমাদের যে বিষয়টির বেশি মুখোমুখি হতে হচ্ছে তা হলো আমিষের সংকট। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুযায়ী মানবদেহের শক্তির ১০ থেকে ১৫ শতাংশ আসা উচিত আমিষ জাতীয় খাদ্য থেকে। আর এই আমিষের কমপক্ষে ২০ শতাংশ আসতে হবে প্রাণিজ আমিষ থেকে। যদিও উন্নত বিশ্বের অনেক দেশেই এই আমিষের ৫০ শতাংশ আসে প্রাণিজ আমিষ থেকে। আমাদের দেশে প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণে পাঙ্গাশ মাছ ও পোলট্রি মুরগির ভূমিকা অনস্বীকার্য। বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য এ দুটি বেশ গুরুত্ব বহন করে। সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করেছি, বাজারে কোনো কোনো সবজির কেজি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। যেখানে পোলট্রি মুরগির কেজি ছিল ১৩০-১৪০ টাকা। কিন্তু এই পোলট্রি খাতেও অসাধু ব্যবসায়ী ও খামারির দৌরাত্ম্যে নাজেহাল অবস্থা। এসব নিয়ে বেশকিছু প্রতিবেদন আমি ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে তুলে ধরেছি।

তবে আশার কথা হচ্ছে, বর্তমান সময়ে আমিষের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হয়ে উঠছে টার্কি। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন জেলার শৌখিন ও কৃষি অনুরাগী উদ্যোক্তারা গড়ে তুলছেন টার্কি খামার। অল্প দিনেই পাচ্ছেন ভালো সাফল্য ও লাভ। কৃত্রিম খাবারের তুলনায় প্রাকৃতিক ঘাস জাতীয় খাবারই টার্কির জন্য উপাদেয়। এ ছাড়া টার্কি অনেক বেশি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন এবং এটি লালন-পালনে খাদ্যের খরচ যেমন কম অন্যদিকে মাংসের গুণগত মানও অনেক ভালো। আর টার্কির মাংস অনেকটাই কলেস্টেরলমুক্ত হওয়ায় বিশ্বব্যাপী টার্কির মাংস অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর হিসেবে স্বীকৃত। নানা গুণ ও সুবিধা বিবেচনা করে আমাদের দেশে নতুন উদ্যোক্তারা গড়ে তুলছেন টার্কির খামার। এমন দু-এক জন উদ্যোক্তার সঙ্গে এর আগেও আমি আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছি টেলিভিশন অনুষ্ঠান ও লেখার মাধ্যমে। আমি ধারণা করি, খামারিরা পোলট্রিতে যে সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন এর বিকল্প হিসেবে টার্কি লালন-পালন হতে পারে লাভজনক সমাধান। প্রিয় পাঠক! আজ অন্য আরেকজন সফল টার্কি খামার উদ্যোক্তার গল্প বলতে চাই। ১৯ নভেম্বর। ভোর ৫টা। ঢাকা থেকে সাভারের আশুলিয়ার দোসাইদ গ্রামের আমির হোসেনের টার্কি ফার্মের উদ্দেশে রওনা হলাম। নভেম্বরের এই শেষ ভাগে এসেও শীতের বিন্দুমাত্র আবেশ মেলে না ঢাকায়, কিন্তু শহর পেরিয়ে একটু গ্রামে ঢুকলেই ঠাণ্ডা হোক না হোক কুয়াশার একটা ছটা লক্ষ্য করা যায়। গাড়ির ভিতরে বসে বাইরের গ্রামের কুয়াশাচ্ছন্ন দৃশ্য দেখলে ভিতর থেকে শীত অনুভব করা যায় কিছুটা। কিন্তু দরজা খুলে বেরিয়ে পড়লে সেই শীত আমেজের স্বপ্নভঙ্গ হয়। আমির হোসেনের খামারে এসে পৌঁছালাম ভোর সোয়া ৬টায়। দোসাইদ গ্রামে তার খামারের প্রকাণ্ড গেট খুলতেই চোখে পড়ল টানা এল-শেপে বিশাল একটি শেড। যার দুই ধার কাপড় দিয়ে ঢাকা। বোঝাই যায় রাতের শীত থেকে টার্কি বাঁচানোর এই ব্যবস্থাপনা। বলছিলাম আমির হোসেনের টার্কি ফার্মের কথা। বেলা বাড়ছে। কর্মীরা কাপড়ের শেডগুলো তুলে নিচ্ছেন। দলবাঁধা টার্কির শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। পাঠক মাত্র বছরখানেক আগে শুরু তার খামার। মাত্র ২১টি বাচ্চা দিয়ে শুরু করে এরই মধ্যে তার খামারে টার্কির সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়ে গেছে। শখ থেকে এখন খামারটি পরিণত হয়েছে বাণিজ্যিকভাবে লাভজনক এক খামারে। আমির হোসেন সরকার অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত ও পরিকল্পিতভাবে খাঁচার মধ্যে প্রতিপালন করছেন বিভিন্ন জাতের টার্কি। একেকটির আকার বেশ বড়। এদের জাতভেদে রং ভিন্ন ভিন্ন। মাত্র এক বছরের মাথায় এসে উদ্যোক্তা আমির হোসেন সরকার এখন পুরোদস্তুর এক বাণিজ্যিক খামারি। তার লাভের হিসাবই বলে দিচ্ছে, যে কেউ জেনেবুঝে লগ্নি করলে বছর শেষে কয়েক গুণ লাভ ঘরে তুলতে পারেন। আমির হোসেন সরকার তার শ্রম, মেধা আর বিনিয়োগের পূর্ণ সম্মিলন ঘটিয়েছেন। আমাদের আসার খবর পেয়ে এরই মধ্যে গ্রামের অন্যান্য মানুষ জড় হতে শুরু করলেন। অনেকের সঙ্গেই খামারের ভালোমন্দ আলাপ হলো। এই গ্রামেরই জনা চারেক পাওয়া গেল যারা এরই মধ্যে আমিরের কাছ থেকে বাচ্চা নিয়ে টার্কি খামার করছেন। সাতসকালে সব বিষয়েই আমি খুব অনুপ্রাণিত হচ্ছি এই ভেবে যে, নব্বইয়ের দশকে বাণিজ্যিক পোলট্রি যখন যাত্রা করল, তখনকার শুটিংয়ের বিভিন্ন দৃশ্য চোখের সামনে ভাসতে শুরু করল। সেই পোলট্রি শিল্প নানান চড়াই-উতরাই পেরিয়ে লাখ লাখ বেকার তরুণের শ্রম আর চেষ্টায় এখন ৩০ থেকে ৪০ হাজার কোটি টাকার একটি শিল্প। বার্ডফ্লু থেকে শুরু করে নানা অনাকাঙ্ক্ষিত রোগব্যাধি, খাদ্য খরচ, ওষুধের দাম বেড়ে যাওয়ায় পোলট্রি খামারিরা সুবিধা করে উঠতে পারছেন না। ওই খামারিরাই আস্তে আস্তে পোলট্রি ছেড়ে টার্কি পালনে চলে আসেন। যদিও আমির হোসেন সরকার একেবারেই টার্কির একজন নতুন খামারি। এরাই হয়তো দু-চার বছর পরে এ দেশে টার্কি মুরগির একটা বিশাল বাণিজ্যের বাজার তৈরি করবেন। 

আমির হোসেন ৬-৭ লাখ টাকায় বিশাল আকারের ৬ হাজার স্কয়ার ফিটের একটি শেড নির্মাণ করেন। যেখানে দেড়-দুই হাজার টার্কি লালন-পালন সম্ভব। আর ২১টি টার্কি কিনেছিলেন ৩৫ হাজার টাকায়। এই ছিল তার বিনিয়োগ। বিস্ময়কর বিষয় হলো, এই এক বছরেই আমির হোসেন ৭ লাখ টাকার টার্কি বিক্রি করে ফেলেছেন। এখন দেখছেন লাভের মুখ। হাতে আছে খামারের ১৪ লাখ টাকার টার্কি। ভাবাই যায় না কী করে এত দ্রুত এত বিশাল সাফল্য হাতে ধরা দিল। টার্কি ছয় মাস বয়সে ডিম দিতে শুরু করে। আর সাধারণত চার বছর পর্যন্ত দিয়ে থাকে। বছরে সর্বোচ্চ ২০০ ডিম দেয়। তবে ডিম এবং এক দিনের বাচ্চার দামও বেশ অনেক; যা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের নাগালে আনা দরকার মনে করছেন এই খামারিও। এক হালি ডিমের দাম ৮০০ টাকা। একটা ১৫ দিনের টার্কির দাম ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। খামারে রয়েছে নানান জাতের টার্কি। কোনোটার রং কালো, কোনোটা সাদা, কোনোটা সাদা-কালো মিশেলে। আর এক জাতের টার্কি আছে কার্বন রেড নামে। আমির হোসেন বলছেন, বিশ্বের সবচেয়ে শৌখিন ও দামি জাতের টার্কি এটি। পূর্ণবয়স্ক এক জোড়া কার্বন রেড টার্কির দাম ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আমির হোসেন বলছেন, একটি টার্কির বাচ্চা ঠিকমতো পালন করলে এক বছরেই ৮ থেকে ১০ কেজি পর্যন্ত ওজন হয়। প্রতিদিন একটি টার্কি খাবার খায় মাত্র ১৫০ গ্রাম। ঘাস, লতাপাতা খেতে পছন্দ করে টার্কি। পাশাপাশি দানাদার খাবারও খায়। তাই তাকে টার্কির খাবার নিয়ে সমস্যায় পড়তে হয় না। যারা পোলট্রি খামারে সুবিধা করতে পারছেন না তারাও ছোট পরিসরে টার্কি খামার গড়তে পারেন। টার্কির রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি এবং এর স্বভাব ও খাদ্য চাহিদা প্রকৃতিবান্ধব হওয়ায় এগুলো অনেক বেশি লাভজনক।

দিন যত যাচ্ছে টার্কি দেশের মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে উঠছে। বেশ দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ছে খামার। বাড়ছে মাংসের চাহিদাও। এই খামারেও প্রতিদিন বিভিন্ন জায়গা থেকে ক্রেতারা ছুটে আসেন ডিম ও ছোট বাচ্চা সংগ্রহের জন্য। বিশেষ করে বেকার তরুণ ও গ্রামের সাধারণ মানুষের কাছে এটি অর্থ উপার্জনের বেশ লাভজনক মাধ্যম হিসেবে দেখা দিচ্ছে। তবে আগ্রহীরা যেন কোনো ক্ষতির শিকার না হয় সেজন্য এখান থেকে অভিজ্ঞতার আলোকে একটা বিশেষ গাইডলাইন দেওয়া হয়। পথ দেখিয়ে দেওয়া হয় উৎপাদনের পর বিপণনের। আমির হোসেন সরকার টার্কি সম্পর্কে বিস্তর জেনেছেন অনলাইন থেকে। বিপণনেও তিনি বেছে নিয়েছেন ফেসবুক, ইউটিউব। দেশের নানা প্রান্ত থেকে তার খামারে লোক আসে টার্কির ডিম ও বাচ্চা কেনার জন্য। বলে রাখি পাঠক, দেশে এখনো টার্কির বড় বাণিজ্যিক হ্যাচারি প্রতিষ্ঠিত হয়নি। উদ্যোক্তারা নিজ উদ্যোগে ছোট আকারে গড়ে তুলছেন ইনকিবিউটর; যা চাহিদার তুলনায় একেবারে নগণ্য। এখন বাচ্চার চাহিদা মেটাতে ভারত থেকে এক দিনের বাচ্চা আসছে। আমির হোসেন জানালেন, ভারত থেকে আসা টার্কির বাচ্চাগুলোর মান পরীক্ষিত নয়। বেশির ভাগই মরে যায়। সঙ্গে জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে টার্কির নতুন এই উদ্যোগের শুরুতেই এই খাতেও বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। এ খাতে সরকারের কঠিন তদারকি ও অন্যান্য সহযোগিতা পেলে এর সম্প্রসারণ হবে দ্রুত এবং লাভজনক। প্রাণিসম্পদ বিভাগের কাছ থেকে তথ্য ও প্রশিক্ষণের প্রত্যাশাও অনেক।

পাঠক! কৃষি এখন বিনিয়োগমুখী একটি বাণিজ্যিক খাতে পরিণত হচ্ছে। সুবিধা হলো, কৃষিতে ক্ষুদ্র, মাঝারি ও বড় বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। রয়েছে ছোট পরিসরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার। যারাই ছোট পরিসরে একটু নিবিড়ভাবে ফল ফসল কিংবা প্রাণিসম্পদে নতুন কোনো উদ্যোগ নিচ্ছেন, তারাই অর্থনৈতিকভাবে সফল হচ্ছেন। আমির হোসেন সরকারের টার্কি খামারটি তারই এক উজ্জ্বল উদাহরণ। আমার বিশ্বাস, অল্প দিনেই প্রাণিজ আমিষের এক গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান দখল করবে টার্কি। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তারা যে গতিতে এগিয়ে চলেছেন, সেই গতিতে প্রাণিসম্পদসংশ্লিষ্ট সরকারি গবেষণা ও সম্প্রসারণ প্রতিষ্ঠান এগোচ্ছে না। এখানেই বড় ছন্দপতনটি রয়ে গেছে। আমরা চাইব, আমাদের দেশের উপযোগী টার্কির জাত উন্নয়ন, এক দিনের বাচ্চার সংস্থান এবং টার্কি পালন বিষয়ে সুনির্দিষ্ট একটি পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হোক প্রাণিসম্পদ অধিদফতর। তাতে উদ্যোক্তারা যেমন লাভবান হবেন, লাভবান হবে প্রাণিসম্পদ খাত তথা সামগ্রিক কৃষি অর্থনীতি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিন বাড়তে পারে দেশের তাপমাত্রা
দুই দিন বাড়তে পারে দেশের তাপমাত্রা

৪৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও
জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও

১৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা
ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত
রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা