শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৭

টার্কি পালন করে লাখপতি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
টার্কি পালন করে লাখপতি

খাদ্য মানুষের শক্তির অন্যতম উৎস। উন্নত দেশ মানেই শুধু খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়, এর পাশাপাশি প্রয়োজন সুষম পুষ্টিকর খাদ্য। পুষ্টিকর খাদ্যের ক্ষেত্রে আমাদের যে বিষয়টির বেশি মুখোমুখি হতে হচ্ছে তা হলো আমিষের সংকট। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুযায়ী মানবদেহের শক্তির ১০ থেকে ১৫ শতাংশ আসা উচিত আমিষ জাতীয় খাদ্য থেকে। আর এই আমিষের কমপক্ষে ২০ শতাংশ আসতে হবে প্রাণিজ আমিষ থেকে। যদিও উন্নত বিশ্বের অনেক দেশেই এই আমিষের ৫০ শতাংশ আসে প্রাণিজ আমিষ থেকে। আমাদের দেশে প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণে পাঙ্গাশ মাছ ও পোলট্রি মুরগির ভূমিকা অনস্বীকার্য। বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য এ দুটি বেশ গুরুত্ব বহন করে। সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করেছি, বাজারে কোনো কোনো সবজির কেজি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। যেখানে পোলট্রি মুরগির কেজি ছিল ১৩০-১৪০ টাকা। কিন্তু এই পোলট্রি খাতেও অসাধু ব্যবসায়ী ও খামারির দৌরাত্ম্যে নাজেহাল অবস্থা। এসব নিয়ে বেশকিছু প্রতিবেদন আমি ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে তুলে ধরেছি।

তবে আশার কথা হচ্ছে, বর্তমান সময়ে আমিষের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হয়ে উঠছে টার্কি। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন জেলার শৌখিন ও কৃষি অনুরাগী উদ্যোক্তারা গড়ে তুলছেন টার্কি খামার। অল্প দিনেই পাচ্ছেন ভালো সাফল্য ও লাভ। কৃত্রিম খাবারের তুলনায় প্রাকৃতিক ঘাস জাতীয় খাবারই টার্কির জন্য উপাদেয়। এ ছাড়া টার্কি অনেক বেশি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন এবং এটি লালন-পালনে খাদ্যের খরচ যেমন কম অন্যদিকে মাংসের গুণগত মানও অনেক ভালো। আর টার্কির মাংস অনেকটাই কলেস্টেরলমুক্ত হওয়ায় বিশ্বব্যাপী টার্কির মাংস অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর হিসেবে স্বীকৃত। নানা গুণ ও সুবিধা বিবেচনা করে আমাদের দেশে নতুন উদ্যোক্তারা গড়ে তুলছেন টার্কির খামার। এমন দু-এক জন উদ্যোক্তার সঙ্গে এর আগেও আমি আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছি টেলিভিশন অনুষ্ঠান ও লেখার মাধ্যমে। আমি ধারণা করি, খামারিরা পোলট্রিতে যে সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন এর বিকল্প হিসেবে টার্কি লালন-পালন হতে পারে লাভজনক সমাধান। প্রিয় পাঠক! আজ অন্য আরেকজন সফল টার্কি খামার উদ্যোক্তার গল্প বলতে চাই। ১৯ নভেম্বর। ভোর ৫টা। ঢাকা থেকে সাভারের আশুলিয়ার দোসাইদ গ্রামের আমির হোসেনের টার্কি ফার্মের উদ্দেশে রওনা হলাম। নভেম্বরের এই শেষ ভাগে এসেও শীতের বিন্দুমাত্র আবেশ মেলে না ঢাকায়, কিন্তু শহর পেরিয়ে একটু গ্রামে ঢুকলেই ঠাণ্ডা হোক না হোক কুয়াশার একটা ছটা লক্ষ্য করা যায়। গাড়ির ভিতরে বসে বাইরের গ্রামের কুয়াশাচ্ছন্ন দৃশ্য দেখলে ভিতর থেকে শীত অনুভব করা যায় কিছুটা। কিন্তু দরজা খুলে বেরিয়ে পড়লে সেই শীত আমেজের স্বপ্নভঙ্গ হয়। আমির হোসেনের খামারে এসে পৌঁছালাম ভোর সোয়া ৬টায়। দোসাইদ গ্রামে তার খামারের প্রকাণ্ড গেট খুলতেই চোখে পড়ল টানা এল-শেপে বিশাল একটি শেড। যার দুই ধার কাপড় দিয়ে ঢাকা। বোঝাই যায় রাতের শীত থেকে টার্কি বাঁচানোর এই ব্যবস্থাপনা। বলছিলাম আমির হোসেনের টার্কি ফার্মের কথা। বেলা বাড়ছে। কর্মীরা কাপড়ের শেডগুলো তুলে নিচ্ছেন। দলবাঁধা টার্কির শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। পাঠক মাত্র বছরখানেক আগে শুরু তার খামার। মাত্র ২১টি বাচ্চা দিয়ে শুরু করে এরই মধ্যে তার খামারে টার্কির সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়ে গেছে। শখ থেকে এখন খামারটি পরিণত হয়েছে বাণিজ্যিকভাবে লাভজনক এক খামারে। আমির হোসেন সরকার অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত ও পরিকল্পিতভাবে খাঁচার মধ্যে প্রতিপালন করছেন বিভিন্ন জাতের টার্কি। একেকটির আকার বেশ বড়। এদের জাতভেদে রং ভিন্ন ভিন্ন। মাত্র এক বছরের মাথায় এসে উদ্যোক্তা আমির হোসেন সরকার এখন পুরোদস্তুর এক বাণিজ্যিক খামারি। তার লাভের হিসাবই বলে দিচ্ছে, যে কেউ জেনেবুঝে লগ্নি করলে বছর শেষে কয়েক গুণ লাভ ঘরে তুলতে পারেন। আমির হোসেন সরকার তার শ্রম, মেধা আর বিনিয়োগের পূর্ণ সম্মিলন ঘটিয়েছেন। আমাদের আসার খবর পেয়ে এরই মধ্যে গ্রামের অন্যান্য মানুষ জড় হতে শুরু করলেন। অনেকের সঙ্গেই খামারের ভালোমন্দ আলাপ হলো। এই গ্রামেরই জনা চারেক পাওয়া গেল যারা এরই মধ্যে আমিরের কাছ থেকে বাচ্চা নিয়ে টার্কি খামার করছেন। সাতসকালে সব বিষয়েই আমি খুব অনুপ্রাণিত হচ্ছি এই ভেবে যে, নব্বইয়ের দশকে বাণিজ্যিক পোলট্রি যখন যাত্রা করল, তখনকার শুটিংয়ের বিভিন্ন দৃশ্য চোখের সামনে ভাসতে শুরু করল। সেই পোলট্রি শিল্প নানান চড়াই-উতরাই পেরিয়ে লাখ লাখ বেকার তরুণের শ্রম আর চেষ্টায় এখন ৩০ থেকে ৪০ হাজার কোটি টাকার একটি শিল্প। বার্ডফ্লু থেকে শুরু করে নানা অনাকাঙ্ক্ষিত রোগব্যাধি, খাদ্য খরচ, ওষুধের দাম বেড়ে যাওয়ায় পোলট্রি খামারিরা সুবিধা করে উঠতে পারছেন না। ওই খামারিরাই আস্তে আস্তে পোলট্রি ছেড়ে টার্কি পালনে চলে আসেন। যদিও আমির হোসেন সরকার একেবারেই টার্কির একজন নতুন খামারি। এরাই হয়তো দু-চার বছর পরে এ দেশে টার্কি মুরগির একটা বিশাল বাণিজ্যের বাজার তৈরি করবেন। 

আমির হোসেন ৬-৭ লাখ টাকায় বিশাল আকারের ৬ হাজার স্কয়ার ফিটের একটি শেড নির্মাণ করেন। যেখানে দেড়-দুই হাজার টার্কি লালন-পালন সম্ভব। আর ২১টি টার্কি কিনেছিলেন ৩৫ হাজার টাকায়। এই ছিল তার বিনিয়োগ। বিস্ময়কর বিষয় হলো, এই এক বছরেই আমির হোসেন ৭ লাখ টাকার টার্কি বিক্রি করে ফেলেছেন। এখন দেখছেন লাভের মুখ। হাতে আছে খামারের ১৪ লাখ টাকার টার্কি। ভাবাই যায় না কী করে এত দ্রুত এত বিশাল সাফল্য হাতে ধরা দিল। টার্কি ছয় মাস বয়সে ডিম দিতে শুরু করে। আর সাধারণত চার বছর পর্যন্ত দিয়ে থাকে। বছরে সর্বোচ্চ ২০০ ডিম দেয়। তবে ডিম এবং এক দিনের বাচ্চার দামও বেশ অনেক; যা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের নাগালে আনা দরকার মনে করছেন এই খামারিও। এক হালি ডিমের দাম ৮০০ টাকা। একটা ১৫ দিনের টার্কির দাম ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। খামারে রয়েছে নানান জাতের টার্কি। কোনোটার রং কালো, কোনোটা সাদা, কোনোটা সাদা-কালো মিশেলে। আর এক জাতের টার্কি আছে কার্বন রেড নামে। আমির হোসেন বলছেন, বিশ্বের সবচেয়ে শৌখিন ও দামি জাতের টার্কি এটি। পূর্ণবয়স্ক এক জোড়া কার্বন রেড টার্কির দাম ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আমির হোসেন বলছেন, একটি টার্কির বাচ্চা ঠিকমতো পালন করলে এক বছরেই ৮ থেকে ১০ কেজি পর্যন্ত ওজন হয়। প্রতিদিন একটি টার্কি খাবার খায় মাত্র ১৫০ গ্রাম। ঘাস, লতাপাতা খেতে পছন্দ করে টার্কি। পাশাপাশি দানাদার খাবারও খায়। তাই তাকে টার্কির খাবার নিয়ে সমস্যায় পড়তে হয় না। যারা পোলট্রি খামারে সুবিধা করতে পারছেন না তারাও ছোট পরিসরে টার্কি খামার গড়তে পারেন। টার্কির রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি এবং এর স্বভাব ও খাদ্য চাহিদা প্রকৃতিবান্ধব হওয়ায় এগুলো অনেক বেশি লাভজনক।

দিন যত যাচ্ছে টার্কি দেশের মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে উঠছে। বেশ দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ছে খামার। বাড়ছে মাংসের চাহিদাও। এই খামারেও প্রতিদিন বিভিন্ন জায়গা থেকে ক্রেতারা ছুটে আসেন ডিম ও ছোট বাচ্চা সংগ্রহের জন্য। বিশেষ করে বেকার তরুণ ও গ্রামের সাধারণ মানুষের কাছে এটি অর্থ উপার্জনের বেশ লাভজনক মাধ্যম হিসেবে দেখা দিচ্ছে। তবে আগ্রহীরা যেন কোনো ক্ষতির শিকার না হয় সেজন্য এখান থেকে অভিজ্ঞতার আলোকে একটা বিশেষ গাইডলাইন দেওয়া হয়। পথ দেখিয়ে দেওয়া হয় উৎপাদনের পর বিপণনের। আমির হোসেন সরকার টার্কি সম্পর্কে বিস্তর জেনেছেন অনলাইন থেকে। বিপণনেও তিনি বেছে নিয়েছেন ফেসবুক, ইউটিউব। দেশের নানা প্রান্ত থেকে তার খামারে লোক আসে টার্কির ডিম ও বাচ্চা কেনার জন্য। বলে রাখি পাঠক, দেশে এখনো টার্কির বড় বাণিজ্যিক হ্যাচারি প্রতিষ্ঠিত হয়নি। উদ্যোক্তারা নিজ উদ্যোগে ছোট আকারে গড়ে তুলছেন ইনকিবিউটর; যা চাহিদার তুলনায় একেবারে নগণ্য। এখন বাচ্চার চাহিদা মেটাতে ভারত থেকে এক দিনের বাচ্চা আসছে। আমির হোসেন জানালেন, ভারত থেকে আসা টার্কির বাচ্চাগুলোর মান পরীক্ষিত নয়। বেশির ভাগই মরে যায়। সঙ্গে জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে টার্কির নতুন এই উদ্যোগের শুরুতেই এই খাতেও বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। এ খাতে সরকারের কঠিন তদারকি ও অন্যান্য সহযোগিতা পেলে এর সম্প্রসারণ হবে দ্রুত এবং লাভজনক। প্রাণিসম্পদ বিভাগের কাছ থেকে তথ্য ও প্রশিক্ষণের প্রত্যাশাও অনেক।

পাঠক! কৃষি এখন বিনিয়োগমুখী একটি বাণিজ্যিক খাতে পরিণত হচ্ছে। সুবিধা হলো, কৃষিতে ক্ষুদ্র, মাঝারি ও বড় বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। রয়েছে ছোট পরিসরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার। যারাই ছোট পরিসরে একটু নিবিড়ভাবে ফল ফসল কিংবা প্রাণিসম্পদে নতুন কোনো উদ্যোগ নিচ্ছেন, তারাই অর্থনৈতিকভাবে সফল হচ্ছেন। আমির হোসেন সরকারের টার্কি খামারটি তারই এক উজ্জ্বল উদাহরণ। আমার বিশ্বাস, অল্প দিনেই প্রাণিজ আমিষের এক গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান দখল করবে টার্কি। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তারা যে গতিতে এগিয়ে চলেছেন, সেই গতিতে প্রাণিসম্পদসংশ্লিষ্ট সরকারি গবেষণা ও সম্প্রসারণ প্রতিষ্ঠান এগোচ্ছে না। এখানেই বড় ছন্দপতনটি রয়ে গেছে। আমরা চাইব, আমাদের দেশের উপযোগী টার্কির জাত উন্নয়ন, এক দিনের বাচ্চার সংস্থান এবং টার্কি পালন বিষয়ে সুনির্দিষ্ট একটি পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হোক প্রাণিসম্পদ অধিদফতর। তাতে উদ্যোক্তারা যেমন লাভবান হবেন, লাভবান হবে প্রাণিসম্পদ খাত তথা সামগ্রিক কৃষি অর্থনীতি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা