শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৭

টার্কি পালন করে লাখপতি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
টার্কি পালন করে লাখপতি

খাদ্য মানুষের শক্তির অন্যতম উৎস। উন্নত দেশ মানেই শুধু খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়, এর পাশাপাশি প্রয়োজন সুষম পুষ্টিকর খাদ্য। পুষ্টিকর খাদ্যের ক্ষেত্রে আমাদের যে বিষয়টির বেশি মুখোমুখি হতে হচ্ছে তা হলো আমিষের সংকট। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুযায়ী মানবদেহের শক্তির ১০ থেকে ১৫ শতাংশ আসা উচিত আমিষ জাতীয় খাদ্য থেকে। আর এই আমিষের কমপক্ষে ২০ শতাংশ আসতে হবে প্রাণিজ আমিষ থেকে। যদিও উন্নত বিশ্বের অনেক দেশেই এই আমিষের ৫০ শতাংশ আসে প্রাণিজ আমিষ থেকে। আমাদের দেশে প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণে পাঙ্গাশ মাছ ও পোলট্রি মুরগির ভূমিকা অনস্বীকার্য। বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য এ দুটি বেশ গুরুত্ব বহন করে। সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করেছি, বাজারে কোনো কোনো সবজির কেজি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। যেখানে পোলট্রি মুরগির কেজি ছিল ১৩০-১৪০ টাকা। কিন্তু এই পোলট্রি খাতেও অসাধু ব্যবসায়ী ও খামারির দৌরাত্ম্যে নাজেহাল অবস্থা। এসব নিয়ে বেশকিছু প্রতিবেদন আমি ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে তুলে ধরেছি।

তবে আশার কথা হচ্ছে, বর্তমান সময়ে আমিষের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হয়ে উঠছে টার্কি। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন জেলার শৌখিন ও কৃষি অনুরাগী উদ্যোক্তারা গড়ে তুলছেন টার্কি খামার। অল্প দিনেই পাচ্ছেন ভালো সাফল্য ও লাভ। কৃত্রিম খাবারের তুলনায় প্রাকৃতিক ঘাস জাতীয় খাবারই টার্কির জন্য উপাদেয়। এ ছাড়া টার্কি অনেক বেশি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন এবং এটি লালন-পালনে খাদ্যের খরচ যেমন কম অন্যদিকে মাংসের গুণগত মানও অনেক ভালো। আর টার্কির মাংস অনেকটাই কলেস্টেরলমুক্ত হওয়ায় বিশ্বব্যাপী টার্কির মাংস অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর হিসেবে স্বীকৃত। নানা গুণ ও সুবিধা বিবেচনা করে আমাদের দেশে নতুন উদ্যোক্তারা গড়ে তুলছেন টার্কির খামার। এমন দু-এক জন উদ্যোক্তার সঙ্গে এর আগেও আমি আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছি টেলিভিশন অনুষ্ঠান ও লেখার মাধ্যমে। আমি ধারণা করি, খামারিরা পোলট্রিতে যে সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন এর বিকল্প হিসেবে টার্কি লালন-পালন হতে পারে লাভজনক সমাধান। প্রিয় পাঠক! আজ অন্য আরেকজন সফল টার্কি খামার উদ্যোক্তার গল্প বলতে চাই। ১৯ নভেম্বর। ভোর ৫টা। ঢাকা থেকে সাভারের আশুলিয়ার দোসাইদ গ্রামের আমির হোসেনের টার্কি ফার্মের উদ্দেশে রওনা হলাম। নভেম্বরের এই শেষ ভাগে এসেও শীতের বিন্দুমাত্র আবেশ মেলে না ঢাকায়, কিন্তু শহর পেরিয়ে একটু গ্রামে ঢুকলেই ঠাণ্ডা হোক না হোক কুয়াশার একটা ছটা লক্ষ্য করা যায়। গাড়ির ভিতরে বসে বাইরের গ্রামের কুয়াশাচ্ছন্ন দৃশ্য দেখলে ভিতর থেকে শীত অনুভব করা যায় কিছুটা। কিন্তু দরজা খুলে বেরিয়ে পড়লে সেই শীত আমেজের স্বপ্নভঙ্গ হয়। আমির হোসেনের খামারে এসে পৌঁছালাম ভোর সোয়া ৬টায়। দোসাইদ গ্রামে তার খামারের প্রকাণ্ড গেট খুলতেই চোখে পড়ল টানা এল-শেপে বিশাল একটি শেড। যার দুই ধার কাপড় দিয়ে ঢাকা। বোঝাই যায় রাতের শীত থেকে টার্কি বাঁচানোর এই ব্যবস্থাপনা। বলছিলাম আমির হোসেনের টার্কি ফার্মের কথা। বেলা বাড়ছে। কর্মীরা কাপড়ের শেডগুলো তুলে নিচ্ছেন। দলবাঁধা টার্কির শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। পাঠক মাত্র বছরখানেক আগে শুরু তার খামার। মাত্র ২১টি বাচ্চা দিয়ে শুরু করে এরই মধ্যে তার খামারে টার্কির সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়ে গেছে। শখ থেকে এখন খামারটি পরিণত হয়েছে বাণিজ্যিকভাবে লাভজনক এক খামারে। আমির হোসেন সরকার অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত ও পরিকল্পিতভাবে খাঁচার মধ্যে প্রতিপালন করছেন বিভিন্ন জাতের টার্কি। একেকটির আকার বেশ বড়। এদের জাতভেদে রং ভিন্ন ভিন্ন। মাত্র এক বছরের মাথায় এসে উদ্যোক্তা আমির হোসেন সরকার এখন পুরোদস্তুর এক বাণিজ্যিক খামারি। তার লাভের হিসাবই বলে দিচ্ছে, যে কেউ জেনেবুঝে লগ্নি করলে বছর শেষে কয়েক গুণ লাভ ঘরে তুলতে পারেন। আমির হোসেন সরকার তার শ্রম, মেধা আর বিনিয়োগের পূর্ণ সম্মিলন ঘটিয়েছেন। আমাদের আসার খবর পেয়ে এরই মধ্যে গ্রামের অন্যান্য মানুষ জড় হতে শুরু করলেন। অনেকের সঙ্গেই খামারের ভালোমন্দ আলাপ হলো। এই গ্রামেরই জনা চারেক পাওয়া গেল যারা এরই মধ্যে আমিরের কাছ থেকে বাচ্চা নিয়ে টার্কি খামার করছেন। সাতসকালে সব বিষয়েই আমি খুব অনুপ্রাণিত হচ্ছি এই ভেবে যে, নব্বইয়ের দশকে বাণিজ্যিক পোলট্রি যখন যাত্রা করল, তখনকার শুটিংয়ের বিভিন্ন দৃশ্য চোখের সামনে ভাসতে শুরু করল। সেই পোলট্রি শিল্প নানান চড়াই-উতরাই পেরিয়ে লাখ লাখ বেকার তরুণের শ্রম আর চেষ্টায় এখন ৩০ থেকে ৪০ হাজার কোটি টাকার একটি শিল্প। বার্ডফ্লু থেকে শুরু করে নানা অনাকাঙ্ক্ষিত রোগব্যাধি, খাদ্য খরচ, ওষুধের দাম বেড়ে যাওয়ায় পোলট্রি খামারিরা সুবিধা করে উঠতে পারছেন না। ওই খামারিরাই আস্তে আস্তে পোলট্রি ছেড়ে টার্কি পালনে চলে আসেন। যদিও আমির হোসেন সরকার একেবারেই টার্কির একজন নতুন খামারি। এরাই হয়তো দু-চার বছর পরে এ দেশে টার্কি মুরগির একটা বিশাল বাণিজ্যের বাজার তৈরি করবেন। 

আমির হোসেন ৬-৭ লাখ টাকায় বিশাল আকারের ৬ হাজার স্কয়ার ফিটের একটি শেড নির্মাণ করেন। যেখানে দেড়-দুই হাজার টার্কি লালন-পালন সম্ভব। আর ২১টি টার্কি কিনেছিলেন ৩৫ হাজার টাকায়। এই ছিল তার বিনিয়োগ। বিস্ময়কর বিষয় হলো, এই এক বছরেই আমির হোসেন ৭ লাখ টাকার টার্কি বিক্রি করে ফেলেছেন। এখন দেখছেন লাভের মুখ। হাতে আছে খামারের ১৪ লাখ টাকার টার্কি। ভাবাই যায় না কী করে এত দ্রুত এত বিশাল সাফল্য হাতে ধরা দিল। টার্কি ছয় মাস বয়সে ডিম দিতে শুরু করে। আর সাধারণত চার বছর পর্যন্ত দিয়ে থাকে। বছরে সর্বোচ্চ ২০০ ডিম দেয়। তবে ডিম এবং এক দিনের বাচ্চার দামও বেশ অনেক; যা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের নাগালে আনা দরকার মনে করছেন এই খামারিও। এক হালি ডিমের দাম ৮০০ টাকা। একটা ১৫ দিনের টার্কির দাম ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। খামারে রয়েছে নানান জাতের টার্কি। কোনোটার রং কালো, কোনোটা সাদা, কোনোটা সাদা-কালো মিশেলে। আর এক জাতের টার্কি আছে কার্বন রেড নামে। আমির হোসেন বলছেন, বিশ্বের সবচেয়ে শৌখিন ও দামি জাতের টার্কি এটি। পূর্ণবয়স্ক এক জোড়া কার্বন রেড টার্কির দাম ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আমির হোসেন বলছেন, একটি টার্কির বাচ্চা ঠিকমতো পালন করলে এক বছরেই ৮ থেকে ১০ কেজি পর্যন্ত ওজন হয়। প্রতিদিন একটি টার্কি খাবার খায় মাত্র ১৫০ গ্রাম। ঘাস, লতাপাতা খেতে পছন্দ করে টার্কি। পাশাপাশি দানাদার খাবারও খায়। তাই তাকে টার্কির খাবার নিয়ে সমস্যায় পড়তে হয় না। যারা পোলট্রি খামারে সুবিধা করতে পারছেন না তারাও ছোট পরিসরে টার্কি খামার গড়তে পারেন। টার্কির রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি এবং এর স্বভাব ও খাদ্য চাহিদা প্রকৃতিবান্ধব হওয়ায় এগুলো অনেক বেশি লাভজনক।

দিন যত যাচ্ছে টার্কি দেশের মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে উঠছে। বেশ দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ছে খামার। বাড়ছে মাংসের চাহিদাও। এই খামারেও প্রতিদিন বিভিন্ন জায়গা থেকে ক্রেতারা ছুটে আসেন ডিম ও ছোট বাচ্চা সংগ্রহের জন্য। বিশেষ করে বেকার তরুণ ও গ্রামের সাধারণ মানুষের কাছে এটি অর্থ উপার্জনের বেশ লাভজনক মাধ্যম হিসেবে দেখা দিচ্ছে। তবে আগ্রহীরা যেন কোনো ক্ষতির শিকার না হয় সেজন্য এখান থেকে অভিজ্ঞতার আলোকে একটা বিশেষ গাইডলাইন দেওয়া হয়। পথ দেখিয়ে দেওয়া হয় উৎপাদনের পর বিপণনের। আমির হোসেন সরকার টার্কি সম্পর্কে বিস্তর জেনেছেন অনলাইন থেকে। বিপণনেও তিনি বেছে নিয়েছেন ফেসবুক, ইউটিউব। দেশের নানা প্রান্ত থেকে তার খামারে লোক আসে টার্কির ডিম ও বাচ্চা কেনার জন্য। বলে রাখি পাঠক, দেশে এখনো টার্কির বড় বাণিজ্যিক হ্যাচারি প্রতিষ্ঠিত হয়নি। উদ্যোক্তারা নিজ উদ্যোগে ছোট আকারে গড়ে তুলছেন ইনকিবিউটর; যা চাহিদার তুলনায় একেবারে নগণ্য। এখন বাচ্চার চাহিদা মেটাতে ভারত থেকে এক দিনের বাচ্চা আসছে। আমির হোসেন জানালেন, ভারত থেকে আসা টার্কির বাচ্চাগুলোর মান পরীক্ষিত নয়। বেশির ভাগই মরে যায়। সঙ্গে জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে টার্কির নতুন এই উদ্যোগের শুরুতেই এই খাতেও বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। এ খাতে সরকারের কঠিন তদারকি ও অন্যান্য সহযোগিতা পেলে এর সম্প্রসারণ হবে দ্রুত এবং লাভজনক। প্রাণিসম্পদ বিভাগের কাছ থেকে তথ্য ও প্রশিক্ষণের প্রত্যাশাও অনেক।

পাঠক! কৃষি এখন বিনিয়োগমুখী একটি বাণিজ্যিক খাতে পরিণত হচ্ছে। সুবিধা হলো, কৃষিতে ক্ষুদ্র, মাঝারি ও বড় বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। রয়েছে ছোট পরিসরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার। যারাই ছোট পরিসরে একটু নিবিড়ভাবে ফল ফসল কিংবা প্রাণিসম্পদে নতুন কোনো উদ্যোগ নিচ্ছেন, তারাই অর্থনৈতিকভাবে সফল হচ্ছেন। আমির হোসেন সরকারের টার্কি খামারটি তারই এক উজ্জ্বল উদাহরণ। আমার বিশ্বাস, অল্প দিনেই প্রাণিজ আমিষের এক গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান দখল করবে টার্কি। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তারা যে গতিতে এগিয়ে চলেছেন, সেই গতিতে প্রাণিসম্পদসংশ্লিষ্ট সরকারি গবেষণা ও সম্প্রসারণ প্রতিষ্ঠান এগোচ্ছে না। এখানেই বড় ছন্দপতনটি রয়ে গেছে। আমরা চাইব, আমাদের দেশের উপযোগী টার্কির জাত উন্নয়ন, এক দিনের বাচ্চার সংস্থান এবং টার্কি পালন বিষয়ে সুনির্দিষ্ট একটি পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হোক প্রাণিসম্পদ অধিদফতর। তাতে উদ্যোক্তারা যেমন লাভবান হবেন, লাভবান হবে প্রাণিসম্পদ খাত তথা সামগ্রিক কৃষি অর্থনীতি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা