শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৭

টার্কি পালন করে লাখপতি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
টার্কি পালন করে লাখপতি

খাদ্য মানুষের শক্তির অন্যতম উৎস। উন্নত দেশ মানেই শুধু খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়, এর পাশাপাশি প্রয়োজন সুষম পুষ্টিকর খাদ্য। পুষ্টিকর খাদ্যের ক্ষেত্রে আমাদের যে বিষয়টির বেশি মুখোমুখি হতে হচ্ছে তা হলো আমিষের সংকট। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুযায়ী মানবদেহের শক্তির ১০ থেকে ১৫ শতাংশ আসা উচিত আমিষ জাতীয় খাদ্য থেকে। আর এই আমিষের কমপক্ষে ২০ শতাংশ আসতে হবে প্রাণিজ আমিষ থেকে। যদিও উন্নত বিশ্বের অনেক দেশেই এই আমিষের ৫০ শতাংশ আসে প্রাণিজ আমিষ থেকে। আমাদের দেশে প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণে পাঙ্গাশ মাছ ও পোলট্রি মুরগির ভূমিকা অনস্বীকার্য। বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য এ দুটি বেশ গুরুত্ব বহন করে। সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করেছি, বাজারে কোনো কোনো সবজির কেজি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। যেখানে পোলট্রি মুরগির কেজি ছিল ১৩০-১৪০ টাকা। কিন্তু এই পোলট্রি খাতেও অসাধু ব্যবসায়ী ও খামারির দৌরাত্ম্যে নাজেহাল অবস্থা। এসব নিয়ে বেশকিছু প্রতিবেদন আমি ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে তুলে ধরেছি।

তবে আশার কথা হচ্ছে, বর্তমান সময়ে আমিষের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হয়ে উঠছে টার্কি। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন জেলার শৌখিন ও কৃষি অনুরাগী উদ্যোক্তারা গড়ে তুলছেন টার্কি খামার। অল্প দিনেই পাচ্ছেন ভালো সাফল্য ও লাভ। কৃত্রিম খাবারের তুলনায় প্রাকৃতিক ঘাস জাতীয় খাবারই টার্কির জন্য উপাদেয়। এ ছাড়া টার্কি অনেক বেশি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন এবং এটি লালন-পালনে খাদ্যের খরচ যেমন কম অন্যদিকে মাংসের গুণগত মানও অনেক ভালো। আর টার্কির মাংস অনেকটাই কলেস্টেরলমুক্ত হওয়ায় বিশ্বব্যাপী টার্কির মাংস অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর হিসেবে স্বীকৃত। নানা গুণ ও সুবিধা বিবেচনা করে আমাদের দেশে নতুন উদ্যোক্তারা গড়ে তুলছেন টার্কির খামার। এমন দু-এক জন উদ্যোক্তার সঙ্গে এর আগেও আমি আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছি টেলিভিশন অনুষ্ঠান ও লেখার মাধ্যমে। আমি ধারণা করি, খামারিরা পোলট্রিতে যে সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন এর বিকল্প হিসেবে টার্কি লালন-পালন হতে পারে লাভজনক সমাধান। প্রিয় পাঠক! আজ অন্য আরেকজন সফল টার্কি খামার উদ্যোক্তার গল্প বলতে চাই। ১৯ নভেম্বর। ভোর ৫টা। ঢাকা থেকে সাভারের আশুলিয়ার দোসাইদ গ্রামের আমির হোসেনের টার্কি ফার্মের উদ্দেশে রওনা হলাম। নভেম্বরের এই শেষ ভাগে এসেও শীতের বিন্দুমাত্র আবেশ মেলে না ঢাকায়, কিন্তু শহর পেরিয়ে একটু গ্রামে ঢুকলেই ঠাণ্ডা হোক না হোক কুয়াশার একটা ছটা লক্ষ্য করা যায়। গাড়ির ভিতরে বসে বাইরের গ্রামের কুয়াশাচ্ছন্ন দৃশ্য দেখলে ভিতর থেকে শীত অনুভব করা যায় কিছুটা। কিন্তু দরজা খুলে বেরিয়ে পড়লে সেই শীত আমেজের স্বপ্নভঙ্গ হয়। আমির হোসেনের খামারে এসে পৌঁছালাম ভোর সোয়া ৬টায়। দোসাইদ গ্রামে তার খামারের প্রকাণ্ড গেট খুলতেই চোখে পড়ল টানা এল-শেপে বিশাল একটি শেড। যার দুই ধার কাপড় দিয়ে ঢাকা। বোঝাই যায় রাতের শীত থেকে টার্কি বাঁচানোর এই ব্যবস্থাপনা। বলছিলাম আমির হোসেনের টার্কি ফার্মের কথা। বেলা বাড়ছে। কর্মীরা কাপড়ের শেডগুলো তুলে নিচ্ছেন। দলবাঁধা টার্কির শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। পাঠক মাত্র বছরখানেক আগে শুরু তার খামার। মাত্র ২১টি বাচ্চা দিয়ে শুরু করে এরই মধ্যে তার খামারে টার্কির সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়ে গেছে। শখ থেকে এখন খামারটি পরিণত হয়েছে বাণিজ্যিকভাবে লাভজনক এক খামারে। আমির হোসেন সরকার অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত ও পরিকল্পিতভাবে খাঁচার মধ্যে প্রতিপালন করছেন বিভিন্ন জাতের টার্কি। একেকটির আকার বেশ বড়। এদের জাতভেদে রং ভিন্ন ভিন্ন। মাত্র এক বছরের মাথায় এসে উদ্যোক্তা আমির হোসেন সরকার এখন পুরোদস্তুর এক বাণিজ্যিক খামারি। তার লাভের হিসাবই বলে দিচ্ছে, যে কেউ জেনেবুঝে লগ্নি করলে বছর শেষে কয়েক গুণ লাভ ঘরে তুলতে পারেন। আমির হোসেন সরকার তার শ্রম, মেধা আর বিনিয়োগের পূর্ণ সম্মিলন ঘটিয়েছেন। আমাদের আসার খবর পেয়ে এরই মধ্যে গ্রামের অন্যান্য মানুষ জড় হতে শুরু করলেন। অনেকের সঙ্গেই খামারের ভালোমন্দ আলাপ হলো। এই গ্রামেরই জনা চারেক পাওয়া গেল যারা এরই মধ্যে আমিরের কাছ থেকে বাচ্চা নিয়ে টার্কি খামার করছেন। সাতসকালে সব বিষয়েই আমি খুব অনুপ্রাণিত হচ্ছি এই ভেবে যে, নব্বইয়ের দশকে বাণিজ্যিক পোলট্রি যখন যাত্রা করল, তখনকার শুটিংয়ের বিভিন্ন দৃশ্য চোখের সামনে ভাসতে শুরু করল। সেই পোলট্রি শিল্প নানান চড়াই-উতরাই পেরিয়ে লাখ লাখ বেকার তরুণের শ্রম আর চেষ্টায় এখন ৩০ থেকে ৪০ হাজার কোটি টাকার একটি শিল্প। বার্ডফ্লু থেকে শুরু করে নানা অনাকাঙ্ক্ষিত রোগব্যাধি, খাদ্য খরচ, ওষুধের দাম বেড়ে যাওয়ায় পোলট্রি খামারিরা সুবিধা করে উঠতে পারছেন না। ওই খামারিরাই আস্তে আস্তে পোলট্রি ছেড়ে টার্কি পালনে চলে আসেন। যদিও আমির হোসেন সরকার একেবারেই টার্কির একজন নতুন খামারি। এরাই হয়তো দু-চার বছর পরে এ দেশে টার্কি মুরগির একটা বিশাল বাণিজ্যের বাজার তৈরি করবেন। 

আমির হোসেন ৬-৭ লাখ টাকায় বিশাল আকারের ৬ হাজার স্কয়ার ফিটের একটি শেড নির্মাণ করেন। যেখানে দেড়-দুই হাজার টার্কি লালন-পালন সম্ভব। আর ২১টি টার্কি কিনেছিলেন ৩৫ হাজার টাকায়। এই ছিল তার বিনিয়োগ। বিস্ময়কর বিষয় হলো, এই এক বছরেই আমির হোসেন ৭ লাখ টাকার টার্কি বিক্রি করে ফেলেছেন। এখন দেখছেন লাভের মুখ। হাতে আছে খামারের ১৪ লাখ টাকার টার্কি। ভাবাই যায় না কী করে এত দ্রুত এত বিশাল সাফল্য হাতে ধরা দিল। টার্কি ছয় মাস বয়সে ডিম দিতে শুরু করে। আর সাধারণত চার বছর পর্যন্ত দিয়ে থাকে। বছরে সর্বোচ্চ ২০০ ডিম দেয়। তবে ডিম এবং এক দিনের বাচ্চার দামও বেশ অনেক; যা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের নাগালে আনা দরকার মনে করছেন এই খামারিও। এক হালি ডিমের দাম ৮০০ টাকা। একটা ১৫ দিনের টার্কির দাম ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। খামারে রয়েছে নানান জাতের টার্কি। কোনোটার রং কালো, কোনোটা সাদা, কোনোটা সাদা-কালো মিশেলে। আর এক জাতের টার্কি আছে কার্বন রেড নামে। আমির হোসেন বলছেন, বিশ্বের সবচেয়ে শৌখিন ও দামি জাতের টার্কি এটি। পূর্ণবয়স্ক এক জোড়া কার্বন রেড টার্কির দাম ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আমির হোসেন বলছেন, একটি টার্কির বাচ্চা ঠিকমতো পালন করলে এক বছরেই ৮ থেকে ১০ কেজি পর্যন্ত ওজন হয়। প্রতিদিন একটি টার্কি খাবার খায় মাত্র ১৫০ গ্রাম। ঘাস, লতাপাতা খেতে পছন্দ করে টার্কি। পাশাপাশি দানাদার খাবারও খায়। তাই তাকে টার্কির খাবার নিয়ে সমস্যায় পড়তে হয় না। যারা পোলট্রি খামারে সুবিধা করতে পারছেন না তারাও ছোট পরিসরে টার্কি খামার গড়তে পারেন। টার্কির রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি এবং এর স্বভাব ও খাদ্য চাহিদা প্রকৃতিবান্ধব হওয়ায় এগুলো অনেক বেশি লাভজনক।

দিন যত যাচ্ছে টার্কি দেশের মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে উঠছে। বেশ দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ছে খামার। বাড়ছে মাংসের চাহিদাও। এই খামারেও প্রতিদিন বিভিন্ন জায়গা থেকে ক্রেতারা ছুটে আসেন ডিম ও ছোট বাচ্চা সংগ্রহের জন্য। বিশেষ করে বেকার তরুণ ও গ্রামের সাধারণ মানুষের কাছে এটি অর্থ উপার্জনের বেশ লাভজনক মাধ্যম হিসেবে দেখা দিচ্ছে। তবে আগ্রহীরা যেন কোনো ক্ষতির শিকার না হয় সেজন্য এখান থেকে অভিজ্ঞতার আলোকে একটা বিশেষ গাইডলাইন দেওয়া হয়। পথ দেখিয়ে দেওয়া হয় উৎপাদনের পর বিপণনের। আমির হোসেন সরকার টার্কি সম্পর্কে বিস্তর জেনেছেন অনলাইন থেকে। বিপণনেও তিনি বেছে নিয়েছেন ফেসবুক, ইউটিউব। দেশের নানা প্রান্ত থেকে তার খামারে লোক আসে টার্কির ডিম ও বাচ্চা কেনার জন্য। বলে রাখি পাঠক, দেশে এখনো টার্কির বড় বাণিজ্যিক হ্যাচারি প্রতিষ্ঠিত হয়নি। উদ্যোক্তারা নিজ উদ্যোগে ছোট আকারে গড়ে তুলছেন ইনকিবিউটর; যা চাহিদার তুলনায় একেবারে নগণ্য। এখন বাচ্চার চাহিদা মেটাতে ভারত থেকে এক দিনের বাচ্চা আসছে। আমির হোসেন জানালেন, ভারত থেকে আসা টার্কির বাচ্চাগুলোর মান পরীক্ষিত নয়। বেশির ভাগই মরে যায়। সঙ্গে জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে টার্কির নতুন এই উদ্যোগের শুরুতেই এই খাতেও বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। এ খাতে সরকারের কঠিন তদারকি ও অন্যান্য সহযোগিতা পেলে এর সম্প্রসারণ হবে দ্রুত এবং লাভজনক। প্রাণিসম্পদ বিভাগের কাছ থেকে তথ্য ও প্রশিক্ষণের প্রত্যাশাও অনেক।

পাঠক! কৃষি এখন বিনিয়োগমুখী একটি বাণিজ্যিক খাতে পরিণত হচ্ছে। সুবিধা হলো, কৃষিতে ক্ষুদ্র, মাঝারি ও বড় বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। রয়েছে ছোট পরিসরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার। যারাই ছোট পরিসরে একটু নিবিড়ভাবে ফল ফসল কিংবা প্রাণিসম্পদে নতুন কোনো উদ্যোগ নিচ্ছেন, তারাই অর্থনৈতিকভাবে সফল হচ্ছেন। আমির হোসেন সরকারের টার্কি খামারটি তারই এক উজ্জ্বল উদাহরণ। আমার বিশ্বাস, অল্প দিনেই প্রাণিজ আমিষের এক গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান দখল করবে টার্কি। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তারা যে গতিতে এগিয়ে চলেছেন, সেই গতিতে প্রাণিসম্পদসংশ্লিষ্ট সরকারি গবেষণা ও সম্প্রসারণ প্রতিষ্ঠান এগোচ্ছে না। এখানেই বড় ছন্দপতনটি রয়ে গেছে। আমরা চাইব, আমাদের দেশের উপযোগী টার্কির জাত উন্নয়ন, এক দিনের বাচ্চার সংস্থান এবং টার্কি পালন বিষয়ে সুনির্দিষ্ট একটি পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হোক প্রাণিসম্পদ অধিদফতর। তাতে উদ্যোক্তারা যেমন লাভবান হবেন, লাভবান হবে প্রাণিসম্পদ খাত তথা সামগ্রিক কৃষি অর্থনীতি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা