শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

বিএনপি ভীত ও আতঙ্কিত হচ্ছে কেন?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি ভীত ও আতঙ্কিত হচ্ছে কেন?

আজকের বিষয়ের সঙ্গে প্রতীকী ছোট একটা গল্প দিয়ে লেখাটি শুরু করতে চাই। গত শতকের ষাটের দশকের কথা। আমরা তখন মাধ্যমিকে পড়ি। ওই সময়ে গ্রামাঞ্চলে রাস্তাঘাট, আলো-বিদ্যুৎ, টেলিফোন, কিছুই ছিল না। মানুষ এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়ি বা এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে চলাচলের জন্য পায়ে হাঁটতে হাঁটতে যে পথ তৈরি হয়ে যেত, সেটাই হতো সবার চলার অবলম্বন। সন্ধ্যার পরে কুপি-হারিকেন জ্বলত ঘরে ঘরে। তবে কেরোসিনের দাম চড়া থাকায় সূর্য ডোবার পরপরই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব গ্রামের মানুষ রাতের খাবার-দাবার খেয়ে ঘুমিয়ে যেত। তাই একটু রাত নেমে আসতেই সর্বত্র একটা নীরব নিস্তব্ধ পরিবেশ বিরাজ করত। কখনো কখনো বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিয়ে বা হাটবাজার থেকে বাড়ি ফিরতে কারও কারও কিছুটা রাত হয়ে যেত। আমার নিজেরও এরকম অভিজ্ঞতা বহুবার হয়েছে। গ্রাম্য পথ ধরে রাতের অন্ধকারে তখন আগে শোনা সব ভূত-প্রেতের কল্পকাহিনী একে একে মনের মধ্যে এসে জড়ো হতো। অজানা ভয়ে, অযথাই মনে হতো এই বোধ হয় আমার পেছনে পেছনে কেউ হাঁটছে। গা ছমছম করত। ভয়ে পেছন ফিরে তাকানোর সাহস পেতাম না। আসলে মনে মনে ভীষণ ভয় পাওয়ার কারণে এমন মনে হতো। তখন বন্ধুদের আড্ডায় নিজেকে সাহসী প্রমাণের জন্য সবাই কম-বেশি ধেড়ে গলায় উচ্চৈঃস্বরে গান গাইত। আমি নিজেও এরকম অনুশীলন করিনি, তা কিন্তু নয়। সবাইকে দেখানো আমি ভয় পাইনি। আসলে ভয় পেয়েছি, উচ্চৈঃস্বরে গান গাওয়াটাই ভয় পাওয়ার লক্ষণ।

বহুকাল পরে কথাগুলো মনে পড়ল সম্প্রতি বিএনপির কিছু কর্মকাণ্ড দেখে। একটা মামলার রায়কে কেন্দ্র করে একটি প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল এত ভীতসন্ত্রস্ত ও আতঙ্কিত হতে পারে তা এর আগে কখনো দেখিনি, ইতিহাসেও পড়িনি। ২০১২ সালের ৮ এপ্রিল সর্বশেষ জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভা হওয়ার প্রায় পাঁচ বছর পর গত ৩ ফেব্রুয়ারি পুনরায় অনুষ্ঠিত দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামে বেগম খালেদা জিয়া যে বক্তৃতা করেছেন, তার প্রায় পুরোটা জুড়েই ছিল আমার গল্পের মতো অজানা ভয়ের বহির্প্রকাশ। তিনি বারবার বলেছেন, ‘আমি কোনো কিছুতে ভয় পাই না, আমাকে ভয় দেখিয়ে লাভ নেই।’ আবার নেতা-কর্মীদের বলেছেন, আপনারা ভয় পাবেন না। জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভা নিয়মিত হওয়ার কথা। কিন্তু তা যখন পাঁচ বছর পর হঠাৎ করে একটা মামলার রায়কে সামনে রেখে ডাকা হয় এবং সেখানে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ কোনো ইস্যু সম্পর্কে কথা না বলে শুধু ভয় না পাওয়ার বক্তৃতা দেওয়া হয় তখন নিশ্চয়ই মনে হওয়া স্বাভাবিক যে, ভয় না পেলে এত তড়িঘড়ি করে নির্বাহী কমিটির সভা ডেকে সবাইকে কেবল ভয় না পাওয়ার জন্য এত কথা বলার প্রয়োজন হলো কেন। আসলে ভয় না পেলে কাউকে বলার প্রয়োজন হয় না আমি ভয় পাইনি। বেগম খালেদা জিয়ার বক্তৃতায় উল্লেখ করা কয়েকটি বিষয়ের দিকে তাকালে এ ভয় পাওয়ার ব্যাপারটা আরও স্পষ্ট হয়। তিনি বক্তৃতার এক জায়গায় বলেছেন, ‘ভয় নেই বিএনপির সঙ্গে প্রশাসন, পুলিশ, সশস্ত্র বাহিনী আছে। কাজেই বিএনপির কোনো ভয় নেই, ভয়টা আওয়ামী লীগের।’ এতদিন বিএনপি যা বলে  আসছে তার সঙ্গে এ কথার কোনো মিল পাওয়া যায় না। বর্তমান সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনে না যাওয়ার কারণ হিসেবে বিএনপি সবচেয়ে বড় অজুহাত দেখায় প্রশাসন, পুলিশসহ সবাই আওয়ামী লীগের হয়ে গেছে। তাই দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। সেদিন যা বলছেন, সেটা সত্য হলে বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া বিএনপির জন্য কোনো সমস্যা নয়, বরং প্লাস পয়েন্ট হবে। মৌলিক কথা হলো প্রশাসন, পুলিশসহ প্রজাতন্ত্রের সব কর্মকর্তা-কর্মচারী জনগণের সেবক। তারা রাষ্ট্রের  সংবিধান ও আইন অনুসারে কাজ করবে, কোনো দলের হয়ে নয়। যদিও বাস্তবে মাঝে মধ্যে সব সরকারের সময়ই আমরা ভিন্ন চিত্র দেখে অভ্যস্ত। কিন্তু একজন দলীয়প্রধান যে দল দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় ছিল, তিনি যখন প্রকাশ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে বলেন, প্রশাসন, পুলিশ, সশস্ত্র বাহিনী সবাই তাদের দলের সঙ্গে আছে তাহলে ব্যাপারটি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়? এরপর কি ওই দলের পক্ষে দাবি তোলা চলে যে, প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করতে হবে। ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের আরেকটি উদহারণ সৃষ্টি হলো। আসলে এসব অযৌক্তিক এবং পারস্পরিক বিরোধী কথা বলাই প্রমাণ করে বিএনপি হয়তো সত্যিই ভয় পেয়ে গেছে এবং তার জন্যই জোরেশোরে বলছে আমরা ভয় পাইনি। ভয় পাওয়ার আরেকটি লক্ষণ, বিএনপি মনে করছে বেগম খালেদা জিয়া জেলে থাকলে দল ভেঙে যাবে। এটা এক কথায় দলের অভ্যন্তরীণ ভয়ঙ্কর দুর্বলতা ও ক্ষয়িষ্ণুতারই বহির্প্রকাশ। এ ভয় পাওয়ার জায়গাটিও বেগম খালেদা জিয়ার বক্তৃতায় স্পষ্টভাবে এসেছে। যারা দল ভাঙার ভূমিকা রাখতে পারে তাদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘একবার ক্ষমা করেছি। কিন্তু ক্ষমা বারবার করা যায় না। যারা দলের প্রতি অনুগত থাকবেন, তাদের মূল্যায়ন করা হবে। যারা থাকবেন না, তাদের আর ক্ষমা করা হবে না।’ সম্প্রতি দলের গঠনতন্ত্রের একটি উল্লেখযোগ্য ধারা বাতিল ও বাদ দেওয়ায় বিএনপির ভয় পাওয়ার বিষয়টি আরও বেশি করে ধরা পড়েছে। আগের গঠনতন্ত্রের ৭ নম্বর ধারার ‘ঘ’-তে বলা ছিল, সমাজে দুর্নীতিপরায়ণ ও কুখ্যাত বলে পরিচিত ব্যক্তি বিএনপির সব পর্যায়ের কমিটির সদস্য এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের প্রার্থী পদের অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে। নতুন করে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া গঠনতন্ত্র থেকে এ ধারাটি বাতিল ও বাদ দেওয়া হয়েছে। এর অর্থ দাঁড়াল, আনুষ্ঠানিকভাবে দলের সংবিধানে নীতি হিসেবে সন্নিবেশিত হলো এখন থেকে দুর্নীতিবাজ ও কুখ্যাত লোকদের জন্য বিএনপির দরজা উন্মুক্ত। এ রকম আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত একটি রাজনৈতিক দল যখন গ্রহণ করে তখন বোঝা যায় দলটি কত বড় সংকটে পড়েছে এবং আতঙ্কের মধ্যে আছে। আর সংকট এতটাই প্রকট যে, চোখ-কান বন্ধ করে দলের নীতিতে বলা হচ্ছে দুর্নীতিবাজ ও কুখ্যাতরা দলে থাকলে কোনো অসুবিধা নেই। মনে হচ্ছে বিএনপির হাতে অন্য কোনো বিকল্প নেই। আসলে এ রকম নেতিবাচক দিকে হেঁটে দল ও নেতা-নেত্রী কোনো কিছুকেই শেষ পর্যন্ত রক্ষা করা বিএনপির জন্য কঠিন হবে। কারণ এ বিশ্বায়নের যুগে শুধু দলীয় অন্ধ সমর্থকদের দ্বারা গণআন্দোলন এবং ক্ষমতায় যাওয়া কোনোটাই সম্ভব হবে না। আলোচ্য সংশোধনী সম্পর্কে বিএনপি নেতারা বলছেন, দলনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে দুর্নীতির মিথ্যা অভিযোগে শাস্তি প্রদান করে সরকার তাদের দল ভাঙার চেষ্টা করছেন এবং তা ঠেকানোর জন্যই সংশোধনীটি আনা হয়েছে। এতে বোঝা যায় জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় বেগম খালেদা জিয়ার সাজা এড়ানোর পক্ষে যৌক্তিক আইনি কোনো উপায় বিএনপির বড় বড় ব্যারিস্টাররা আদালতে উপস্থাপন করতে পারেনি বলেই মামলার রায় ঘোষণার আগেই তড়িঘড়ি করে উপরোক্ত সংশোধনীটি এনেছে। তা না হলে দল ভাঙার যুক্তি ধোপে টিকে না। পাকিস্তান আমল থেকে এ পর্যন্ত আমরা দেখে আসছি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা-নেত্রীদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত প্রমাণ ব্যতীত শুধু রাজনৈতিক কারণে হয়রানির জন্য সরকার মামলা করলে এবং শাস্তি প্রদান করলে তাতে সব সময়ই ওই রাজনৈতিক দল এবং নেতা-নেত্রীর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়, রাজনৈতিকভাবে লাভবান হয়। সুতরাং বিএনপির বক্তব্য সঠিক হলে ভয় পাওয়ার তো কোনো কারণ থাকতে পারে না। আর তার জন্য আগ বাড়িয়ে দুর্নীতিবাজ ও কুখ্যাতদের প্রোটেকশন দেওয়ার জন্য দলের গঠনতন্ত্র সংশোধনের প্রয়োজন পড়ে না।

আসলে মুখে যা-ই বলুক, বোঝা যাচ্ছে দলের অভ্যন্তরীণ ক্ষয়িষ্ণুতা নিয়ে বিএনপি এখন মহা চিন্তাগ্রস্ত। বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলাও যে সরকারের সাজানো মিথ্যা মামলা নয়, সেটাও তারা বুঝতে পেরেছে। জানা যায় ১৯৯৩ সালে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট, অর্থাৎ জিয়া এতিমখানার নামে কুয়েত থেকে টাকা আসে। ওই টাকা কোন জায়গায়, কত সংখ্যক এতিমের জন্য, কতদিনে খরচ হয়েছে তার কোনো বিবরণ বিএনপির আইনজীবীরা দিতে পারেননি। কেউ জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের ঠিকানাও বলতে পারেনি। তাতে বোঝা যায়, কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে টাকা এসে তা হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে। গত বৃহস্পতিবার ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় বেগম খালেদা জিয়ার পাঁচ বছরের শাস্তি হয়েছে। তাই আগামীতে দেখার বিষয় বিএনপি কি ভয়কে জয় করে আবার ঘুরে দাঁড়াবে, নাকি এ ভয়ই তাদের দলের জন্য কফিনের শেষ পেরেক হবে।

 

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

নিউ অরলিনস, ইউএসএ

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে