শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

রাজনীতির সরল অঙ্কের লব হরে কাটাকুটি

সুনীল শুভ রায়
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির সরল অঙ্কের লব হরে কাটাকুটি

তখন আমি একটি জাতীয় দৈনিকে রিপোর্টার হিসেবে কাজ করি। আমার বিট ছিল সংসদ। ১৯৯৩ সালের কথা। একদিন সংসদের রিপোর্টার গ্যালারিতে বসে দেখলাম ট্রেজারি বেঞ্চে মহা উল্লাস। অধিবেশন তখনো শুরু হয়নি। সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া তার আসনে উপবিষ্ট হয়েছেন মাত্র। তিনিও হাস্যোজ্জ্বল। সরকারি দলের সব মন্ত্রী সংসদ সদস্যের মধ্যে তৃপ্তি ও আনন্দবোধ। একটা খুশির খবর বিনিময় চলল কিছুক্ষণ। সেই সময়ে প্রধান বিরোধী দল আওয়ামী লীগের মধ্যে কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। তবে তখনকার দ্বিতীয় বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্যরা অধিবেশন কক্ষে ঢুকলেন অত্যন্ত বিমর্ষ মনে। এ ত্রিমুখী চিত্রটা গ্যালারি থেকে পর্যবেক্ষণ করলাম। সেখান থেকে কান পেতে শুনলাম— কী খবর নিয়ে তাদের মধ্যে এ উল্লাস। খবরটা হলো— জনতা টাওয়ার মামলার রায়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সাত বছর কারাদণ্ড হয়েছে। তিনি তখন ওই সংসদেরই জাতীয় পার্টির সংসদীয় দলের নেতা। পাঁচ আসনে বিজয়ী হওয়া একজন সংসদ সদস্য। তবে পাঁচ আসনে বিজয়ী হলেই বা কী! পাঁচ মিনিটের জন্যও তাকে সংসদে বসতে দেওয়া হয়নি। সাজা পেয়ে নয়— মামলা দেওয়ার আগেই তাকে কারারুদ্ধ করা হয়। কারাগারে রেখেই তার বিচার করা হয় এবং বিচারে তার সাজা পাওয়া দেখে সেই সময়কার সরকারি দল বিএনপিকে উল্লাস করতে দেখলাম। কিন্তু ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস!

সেদিন যে কারাগারে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ অবস্থান করছিলেন, নিয়তি সেখানেই টেনে নিয়ে গেছে ওই দিনের উল্লাসকারিণী বেগম খালেদা জিয়াকে। আজ তিনি নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কারাগারে চার দেয়ালের মধ্যে আবদ্ধ। কেরানীগঞ্জের নতুন কারাগার নয়, কিংবা অদূরে কাশিমপুরের উন্নত কারাগারও নয়— একেবারে নাজিমউদ্দিন রোডের সেই পুরনো, পরিত্যক্ত কারাগার। যেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে ছয় ছয়টা বছর একনাগাড়ে কাটাতে হয়েছে। তার মধ্যে সাড়ে তিন বছর নির্জন কারাবাস, বাকশূন্যভাবে। কারও সঙ্গে কথা বলারই অধিকার ছিল না, এমনকি কারারক্ষীর সঙ্গেও। তাই হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের দুঃখভরা দীর্ঘশ্বাসগুলো ওই কারা প্রাচীরের মধ্যে এখনো হয়তো ঘুরপাক খাচ্ছে। এসবই ছিল খালেদা জিয়ারই অবদান। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের দীর্ঘশ্বাসের উষ্ণতা নাজিমউদ্দিন রোডের ওই কারাগার হয়তো সহ্য করতে পারেনি। তাই ওই কারাগারই ভেঙে গেছে, তারপরও ওই ধ্বংসাবশেষ হয়তো অপেক্ষা করেছে খালেদা জিয়ার জন্য।

কতদিন বা কতটুকু সময় ওই কারাগারে কাটাতে হবে খালেদা জিয়াকে তা আজ বড় বিষয় নয়। যে কারাগারে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদকে পাঠানো হয়েছিল সেই কারাগার পরিত্যক্ত হওয়ার পরেও সেখানে খালেদা জিয়াকে যেতে হয়েছে— এটাই আজ নিবিড়ভাবে ভেবে দেখার কথা। ওই কারাপ্রাচীরের মধ্যে একটি নিভৃত কক্ষে, একাকী একবারও কি বেগম জিয়ার মনে হবে না যে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকেও আমি এখানে পাঠিয়েছিলাম শুধু হিংসার বশবর্তী হয়ে। একবার মনে করে দেখুন সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদের কথা। একদিন তিনি বলেছিলেন, ‘আমিও চিরদিন কারাগারে থাকব না আর আপনিও চিরদিন প্রধানমন্ত্রী  থাকবেন না। কার থাকার জায়গা একদিন কোথায় হবে আল্লাহপাকই তা নির্ধারণ করে রেখেছেন।’ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এখনো বেঁচে আছেন সুস্থ আছেন। হয়তো এ দিনটি দেখার জন্য কিংবা দেশকে আরও কিছু দেওয়ার জন্য আজও সুস্থ-সবল এবং ভালোভাবে বেঁচে আছেন। এইতো নিয়তির খেলা।

দুর্নীতির দায়ে বেগম খালেদা জিয়ার কারাভোগের সাজায় বিএনপির অসংখ্য নেতা-কর্মীর কান্না, চোখের জল আমার মনে কোনো উল্লাস সৃষ্টি করে না। কারণ, আমরাও তো ভুক্তভোগী। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে বিনা বিচারে কারাগারে নেওয়ার পর তার অগণিত অনুসারী-ভক্ত-নেতা-কর্মী-সমর্থক একদিন এভাবেই অশ্রু বিসর্জন করেছিলেন। সেদিন ওনাদের আমরা হাসতে দেখেছি, উল্লাস করতে দেখেছি। আমরা আনন্দও করছি না, উল্লাসও করছি না। শুধু সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বকে গভীরভাবে উপলব্ধি করছি। মুখে বলুক আর না বলুক, জানি তাদের চরম শিক্ষা হয়ে গেছে। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে ক্ষমতায় যাওয়া সেদিনের বিএনপি যদি প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার নেশায় মেতে না উঠত তাহলে দেশের শাসনব্যবস্থা, গণতান্ত্রিক পথচলা এমনি নিকৃষ্টভাবে কলুষিত হতো না। মনে কি পড়ে— কী আচরণ করা হয়েছিল জাতীয় পার্টির ওপর। সে সময় কোনোমতে জাতীয় পার্টি নির্বাচনে যেতে পারল কিন্তু প্রার্থীরা নির্বাচনের মাঠে থাকতে পারলেন না। পার্টিপ্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ জেলে থেকে পাঁচটি আসনে প্রার্থী হলেন— কিন্তু পোলিং বুথে এজেন্ট পর্যন্ত দিতে পারলেন না। তারপরও জিতলেন সব আসনে। কিন্তু পুরো মেয়াদে সংসদে বসতে দিলেন না এক মিনিটের জন্যও। মামলা দিলেন গণহারে। হিসাব আছে ৪২টির মতো। আজকে বলতে শুনি হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যাংক থেকে লোপাট হয়, তার কোনো বিচার নেই আর খালেদা জিয়ার মাত্র দুই কোটি টাকার জন্য সাজা হয়ে গেল? এখানে টাকার অঙ্ক তো বড় কথা নয়, বিষয়টি নৈতিকতার প্রশ্ন। একজন প্রধানমন্ত্রীর শপথ ভঙ্গের প্রশ্ন। দুই কোটি টাকার দুর্নীতি হয়তো বিএনপি সরকার আমলের মামুলি বিষয়। এটা হয়তো ‘শৈবাল দীঘিরে বলে— উচ্চ করি শির/ লিখে রাখো এক ফোঁটা দিলাম শিশির’— এর মতো বিশাল দিঘিতে এক ফোঁটা শিশির বিন্দুর মতো পরিমাণ। যেখানে দুর্নীতিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হতে লাখো হাজার কোটির দুর্নীতি করতে হয়েছে, সেখানে এটা তো এক ফোঁটা শিশিরের চেয়েও তুচ্ছ।

দুই কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় পাঁচ বছর সশ্রম কারাভোগের সাজা হওয়ার জন্য বিস্ময় প্রকাশ করা হয় অথচ মাত্র দেড় লাখ টাকার মামলায়ও পাঁচ বছর জেল দেওয়া হয়েছিল। সে মামলাটি কেমন ছিল সংক্ষেপে একটু বর্ণনা করতে চাই। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ রাষ্ট্রপতি থাকাকালে একটি অর্থবছরে আট লাখ টাকা আয়কর দিয়েছিলেন। তারপর তার কর আইনজীবী বললেন যে, ‘স্যার আপনার আয়ের তুলনায় দেড় লাখ টাকা বেশি আয়কর দেওয়া হয়েছে। আবেদন করলে যে টাকা আপনি বেশি দিয়েছেন তা ফেরত পেতে পারেন’। আইনজীবীর পরামর্শে রাষ্ট্রপতি এরশাদ তার আয়কর হিসাব পুনরায় পর্যবেক্ষণ করে আয়কর পুনঃনির্ধারণের আবেদন করলে আয়কর বিভাগ যাচাই-বাছাই করে দেখল যে, সত্যিই দেড় লাখ টাকা বেশি নেওয়া হয়েছে। তারপর আয়কর বিভাগ থেকে সেই টাকাটা রাষ্ট্রপতিকে ফেরত দেওয়া হয়। এটাকে দুর্নীতির মামলা হিসেবে আখ্যায়িত করে খালেদা জিয়ার সরকারের আমলে তাকে পাঁচ বছর সাজা দেওয়া হয়েছিল। এখন জনতাই হচ্ছে বিচারকের বিচারক। তারাই বিচার করুক কী বিচার হয়েছিল সেদিন। এরকম আরও দু-একটি উদাহরণ দেওয়া যায়। একজন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী চাকরিচ্যুত হয়ে আদালতের শরণাপন্ন হন। আদালত তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের রায় দেন। রায় অনুসারে তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল আদেশে স্বাক্ষর করেন রাষ্ট্রপতি এরশাদ। এর জন্যও এইচ এম এরশাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে এবং বিচারে সাজাও দেওয়া হয়েছে। এ রকমই হচ্ছে এরশাদের বিরুদ্ধে খালেদা সরকারের মামলার ধরন। এবার খালেদার বিরুদ্ধে জিয়া অরফানেজ মামলার কথায় আসা যাক। এ মামলার আদ্যোপান্তে যেতে চাই না। সহজভাবে জানি, এতিমখানার জন্য টাকা এসেছে বিদেশ থেকে। এতিমখানার কোনো খোঁজ নেই, টাকা চলে গেছে অন্য কোথাও। কোথায় গেছে, তার বিচারেই সাজা হয়েছে। পাশাপাশি দেখাতে চাই সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদের অস্ত্র মামলার দৃশ্য। তিনি রাষ্ট্রপতি থাকাকালে ইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন তাকে ‘শহীদ স্মরণে’ অঙ্কিত সোনালি রঙের একটি পিস্তল উপহার দিয়েছিলেন। এটা ছিল একটি প্রতীকী পিস্তল। যা গুলি করার কাজে ব্যবহৃত হয় না। যেহেতু এটি তিনি রাষ্ট্রপতি হিসেবে উপহার পেয়েছিলেন সেহেতু এটা রাষ্ট্রীয় ভবনে শোপিস হিসেবে রেখেছিলেন। এইচ এম এরশাদ ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার পর তার সরকারি বাসভবনে যা কিছু ছিল তা সবকিছুই রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা হয়, যার মধ্যে ওই পিস্তলটিও ছিল। পরে বেগম জিয়ার সুবাদে এ পিস্তলটির জন্যও সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলাটি হয়। যারা আইনবিদ তারা নিশ্চয়ই জানেন, অস্ত্র মামলায় কারও সাজা যখন হয় তখন কোনো ব্যক্তির কাছে অবৈধ অস্ত্র থাকে এবং সেই অস্ত্রসহ যদি ব্যক্তিটি ধরা পড়েন তাহলে ওই ব্যক্তি বিচারে দোষী সাব্যস্ত হন এবং তার সাজা হয়। উপহারের পিস্তলটি সাবেক রাষ্ট্রপতির সঙ্গে পাওয়া যায়নি। পাওয়া গেছে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে। তারপরও তার বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলা করা হয়েছে এবং সেই মামলায় তখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ সাজা তিন বছর থেকে বাড়িয়ে তাকে ১০ বছর সাজা দেওয়া হয়েছে। যদিও পরবর্তীতে উচ্চ আদালতে ওই মামলায় তিনি বেকসুর খালাস পেয়েছিলেন। এভাবে যদি সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ৪২টি মামলার বর্ণনা করি তাহলে শোকাতুর বিএনপি আজ লজ্জাই পাবে। কত ন্যক্কারজনক কাজ করেছে ভেবে দেখুন তো। সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদের বিরুদ্ধে মামলা পরিচালনা করতে অ্যাটর্নি জেনারেলকে ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টেও পাঠিয়েছিলেন। এর কি কোনো দ্বিতীয় নজির দেখাতে পারবেন?

খারাপ দৃষ্টান্ত আর যাতে পুনরাবৃত্তি না হয় তার জন্যই খারাপ দৃষ্টান্তের ফল কী হয় সে কথা উল্লেখ করতেই এ আলোচনা। খালেদা জিয়ার সরকার এরশাদ সাহেবের বিরুদ্ধে ৪২টি মামলা দায়ের করেই ক্ষান্ত ছিল না? জামিনযোগ্য মামলাতেও তো তার জামিন হয়নি। কারাগারে আটক থেকেই তিনি মামলা মোকাবিলা করেছেন। এসব কি ভালো দৃষ্টান্ত ছিল? বিচার ব্যবস্থাকে এভাবে ব্যবহার করে আজ যদি সেই বিষেই আপনারা জর্জরিত হন তাহলে জবাব দেওয়ার মতো কী আছে? রাজনীতির জটিল কুটিল সরল অঙ্কে লব আর হরের মধ্যে তাহলে কাটাকুটি হয়ে গেল। এ রাজনীতিও হয়তো সরল অঙ্কের চরিত্রের মতো তৃতীয় বন্ধনী, দ্বিতীয় বন্ধনী, প্রথম বন্ধনী, তার মধ্যে যোগ-বিয়োগ-গুণ-ভাগের ব্যবহার, লব হরে কাটাকাটি, শেষ পর্যন্ত উত্তর পাওয়া যায় শূন্য—  ভগ্নাংশ কিংবা ১ অথবা ২।

খালেদা জিয়ার মামলার প্রেক্ষাপট বর্ণনা করলে এটা কি বলা যাবে আইন সবার ক্ষেত্রে সমানভাবে ব্যবহৃত হয়েছে? এদেশে সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর দুজন সাবেক রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধানের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে এবং সাজাও হয়েছে। একজন সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ অপরজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। এ দুজনের বিরুদ্ধে মামলা পরিচালনার ধরন-ধারণ কি সমান ছিল? এরশাদ কি জামিনযোগ্য মামলায়ও জামিনে থেকে মামলা মোকাবিলার সুযোগ পেয়েছেন? খালেদা জিয়া কি জামিন অযোগ্য মামলাতেও জামিনে থেকে কি মুক্তভাবে মামলা মোকাবিলা করার সুযোগ পাননি? একই মামলায় দুই আসামি হাজতে থেকেছেন আর প্রধান আসামি জামিনে ছিলেন। এ জামিনে থেকে তিনি কি সুযোগ নিয়ে মামলা মোকাবিলা করতে পেরেছেন? জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলাটি হয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই। বাদী দুর্নীতি দমন কমিশন। মামলাটি নয় বছর চার মাস চলার পর ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে রায় হয়েছে। এর মধ্যে কার্যদিবস ছিল ২৮০ দিন। এ ২৮০ দিনের মধ্যে বেগম জিয়া হাজিরা দিয়েছেন ৩৬ দিন। উচ্চ আদালতে যাওয়া হয়েছে ২৫ বার। বিচারক বদল করা হয়েছে চারবার। এটাও নাকি খুব কম সময়! আর সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদের বিরুদ্ধে জনতা টাওয়ারের মামলা করা হয়েছিল ১৯৯১ সালে। রায় হয়েছে ১৯৯৩ সালে। যে মামলার রায় শুনে উল্লাস দেখেছিলাম। খালেদা জিয়ার রায়ে বয়স বিবেচনায় এসেছে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদের বিরুদ্ধে রায়ের সময় বয়সের বিবেচনা করা হয়নি। অথচ এ দুজনের মধ্যে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদই বয়সে বড়। এবার বিজ্ঞ পাঠক সমাজই বিবেচনা করবেন- কোনটা প্রতিহিংসার মামলা, কোনটা রাজনৈতিক মামলা কিংবা কোনটা সত্যিই দুর্নীতির মামলা।

পরিশেষে এ কথাই বলতে চাই, যে দৃষ্টান্তগুলো সৃষ্টি হচ্ছে তার কোনোটাই সুখকর নয়। জাতীয় পার্টি অনেক দুঃসময় মোকাবিলা করে আসছে। প্রতিহিংসার শিকার হয়েছে। প্রকৃতির নিয়মই এমন, চিরদিন কারও সমান যায় না। যে যতটুকু পানিতে নামবে তাকে ততটুকুই ভিজতে হবে। অনেকেই ভাবেন, বেগম খালেদা জিয়া দু-এক দিনের মধ্যেই মুক্ত হয়ে আসবেন। কোনো রাজনৈতিক নেতা কারারুদ্ধ থাকবেন তা প্রত্যাশিত নয়। তবে পরিবেশ পরিস্থিতি বলছে, বেগম জিয়ার মুক্তি সহসাই হয়ে যাবে এমনটি আশা করা যায় না। আরও কিছু মামলার রায় তার দরজায় কড়া নাড়ছে। আইনের চলার গতিও এতটা দ্রুত নয়। জাতীয় পার্টিই সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী। এখন সবকিছু ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবিলা করা ছাড়া সংকটে পড়া বিএনপির আর কোনো বিকল্প পথ আছে বলে এ মুহূর্তে প্রতীয়মান হয় না। তবে ইতিহাসের শিক্ষা সবার জন্যই জরুরি।

 

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট ও রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি
প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি