শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

মৃত্যুদণ্ড কোনও সমস্যার সমাধান নয়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুদণ্ড কোনও সমস্যার সমাধান নয়

শিশু ধর্ষণে ভারতের চেয়ে খুব বেশি পিছিয়ে নেই বাংলাদেশ। প্রতিদিন শিশুদের ওপর যৌন নির্যাতন চলছে। শুধু ধর্ষণ নয়, গণধর্ষণের খবর আসছে। ছয় মাসের শিশুকেও রেহাই দিচ্ছে না ধর্ষকরা। ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে, মাথায় পাথর মেরে, গলা কেটে হত্যা করছে শিশুদের। বীভৎস এমন অপরাধের শাস্তি, অধিকাংশ মানুষই বলছে, মৃত্যুদণ্ডই শ্রেয়। বেশ কিছুদিন যাবৎ ভারতবর্ষে আন্দোলন চলছে শিশু ধর্ষণের বিরুদ্ধে, জম্মু-কাশ্মীরের কাঠুয়ায় আট বছর বয়সী এক মেয়েকে অপহরণ করে গণধর্ষণ করেছে কয়েকটি পুরুষ, তারপর খুন করে ফেলে রেখেছে জঙ্গলে। ধর্ষক আর খুনিদের বিরুদ্ধে পুলিশের দেওয়া চার্জশিট থেকেই মূলত মানুষ জানতে পেরেছে কী অকথ্য নির্যাতন চলেছে একটি নিরীহ শিশুর ওপর। ভারতে এখন ১২ বছরের চেয়ে কম বয়সী শিশুকে ধর্ষণের জন্য মৃত্যুদণ্ডের আইন আনা হচ্ছে। ভারত সরকার যে জনতার আর্জি শুনেছেন, ধর্ষণ বন্ধ করার জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন, এ অধিকাংশ শান্তিপ্রিয় ভারতবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে।

মৃত্যুদণ্ডের আইন বহাল করা নিয়ে যখন তোড়জোড় চলছে, মনে পড়লো ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়ের কথা, হেতাল পারেখ নামের একটি ১৪ বছর বয়সী স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ এবং হত্যা করার জন্য ২০০৪ সালে যে লোকটির ফাঁসি হয়েছিল! পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের স্ত্রী মীরা ভট্টাচার্য ধনঞ্জয়ের ফাঁসির জন্য এমন জোর আন্দোলন করেছিলেন, মিডিয়াও সঙ্গে ছিল তাঁর যে, শেষ অবধি ফাঁসি দিতেই হলো ধনঞ্জয়কে। ধনঞ্জয় এবং তার ফাঁসি নিয়ে একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি মুক্তি পেয়েছে গত বছর, ওতে দেখানো হয়েছে ধনঞ্জয় যে দোষী, তার কোনও প্রমাণ নেই। হেতাল পারেখকে আসলে মেরেছেন তার মা, ওটি এক ধরনের ‘অনার কিলিং’। ধনঞ্জয় নির্দোষ এমন কথা তখন মানবাধিকার সংস্থাগুলোও বলেছিল। বলেছিল ধনঞ্জয় গরিব বলে তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। আমি জানি না ধনঞ্জয় আসলে নির্দোষ কিনা, তবে এরকম ঘটনা যে ঘটে না তা নয়, ঘটে। নির্দোষকে ফাঁসি দেওয়ার পর আসল দোষীর দেখা মেলে। তখন, সবাই বুঝি যে, বড্ড দেরি হয়ে যায়। নির্দোষকে আর বাঁচিয়ে আনা সম্ভব হয় না। কত নিরপরাধ কত নির্দোষ জেলে পচে মরছে। টাকার অভাবে ভালো উকিল জোগাড় করতে পারেনি। কত অপরাধী ঘুরে বেড়াচ্ছে, আনন্দে স্ফূর্তিতে বেঁচে আছে। আমাদের তো বৈষম্যের সমাজ। যার টাকা আছে, ক্ষমতা আছে, খ্যাতি আছে, সে অপরাধ করেও পার পেয়ে যায়। নীরব মোদী ১৩ হাজার কোটি টাকা চুরি করে নিরাপদে পালিয়ে যেতে পারে দেশ থেকে, আর ১৩ হাজার টাকা চুরির অপরাধে কেউ নিশ্চয়ই জেল খাটছে। পাকিস্তানে সংখ্যাগরিষ্ঠের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়েছে এই অভিযোগ করে সংখ্যালঘুদের ফাঁসানো হয়। পাকিস্তানের এক গরিব খ্রিস্টান মহিলা আসিয়া বিবিকে এক দল খ্রিস্টান বিরোধী মুসলিম-মৌলবাদী চক্রান্ত করে ব্লাসফেমির অভিযোগ দিয়ে ফাঁসিয়েছে। আসিয়া বিবির মৃত্যুদণ্ড হয়ে গেছে, জেলে বসে আছে, মাথার ওপর ঝুলছে ফাঁসির দড়ি। আসিয়া বিবি যে নির্দোষ, তা বুঝতে কোনও কিছুর বিশেষজ্ঞ হওয়ার দরকার পড়ে না। জাপানের হাকামাদা ৪৫ বছর মৃত্যুদণ্ডাদেশ নিয়ে পাঁচ বর্গমিটার সেলের ভিতর কাটিয়েছেন। ৭৮ বছর বয়সে মানসিক অসুস্থতা দেখা দেওয়ার পর তাঁকে জেল থেকে আপাতত মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল তাঁর নিজের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে। লোকে বলে, পুলিশের নির্যাতন সইতে না পেরে তিনি বলেছিলেন তিনি অপরাধী। হাকামাদার মতো আরও অনেক মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামি জাপানের সেলের ভিতর একা বসে থেকে থেকে মানসিকভাবে অসুস্থ হচ্ছে। হাকামাদা বলেছিলেন, ‘রাষ্ট্র তার নিজের লোকদের হত্যা করবে, এটা মানা যায় না।’ যদিও আন্তর্জাতিক আইন বলে, মানসিক অসুস্থতা যাদের আছে, তাদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া উচিত নয়। কিন্তু জাপান সে কথা মানবে না। ১৪০টি দেশ মৃত্যুদণ্ড বিলুপ্ত করেছে, কিছু দেশ খুব বড় অপরাধ ছাড়া সাধারণ অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে না। হতে পারে, জাপানও একদিন মৃত্যুদণ্ড বিলুপ্ত করবে।

ধনঞ্জয়ের ফাঁসির পর কি পশ্চিমবঙ্গে ধর্ষণ বা খুন বন্ধ হয়েছে, নাকি কমে গেছে? সত্যি কথা বলতে, বেড়েছে। পশ্চিমবঙ্গে নারীবিরোধী অপরাধের সংখ্যা গত কয়েক বছরে এত বেড়েছে যে ভারতের নারীবিরোধী রাজ্যগুলোর কাতারে এটি বেশ পাকাপোক্ত আসন গেড়ে নিয়েছে। ফাঁসি কি অপরাধ কমায়? খুনিকে মৃত্যুদণ্ড দিলে কি সমাজে আর খুন হয় না? ধর্ষককে মৃত্যুদণ্ড দিলে কি ধর্ষণ বন্ধ হয়ে যায়? জরিপে দেখা যায়, খুন ধর্ষণসহ কোনও অপরাধই বন্ধ হয় না। কানাডায় ১৯৭৬ সালে মৃত্যুদণ্ডের বিধান বিলুপ্ত করা হয়। অপরাধের সংখ্যা ১৯৭৬ সালে যা ছিল কানাডায়, তার চেয়ে অর্ধেক কমে গেছে এখন। তাহলে মৃত্যুদণ্ড না থাকলেও অপরাধ কমে। তাহলে অপরাধ কমানোর পেছনে মৃত্যুদণ্ডের ভয় নয়, অন্য কিছু কাজ করে।

মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকা দেশগুলোয় যত অপরাধ ঘটে, তুলনায় তার চেয়ে কম ঘটে মৃত্যুদণ্ড না থাকা দেশগুলোয়। সুইজারল্যান্ড, আইসল্যান্ড, নরওয়ে, লুক্সেম্বার্গ, অস্ট্রিয়া, ফিনল্যান্ড— এসব দেশে সবচেয়ে কম অপরাধ ঘটে, এসব দেশে মৃত্যুদণ্ডের বিধান নেই। যে-সব দেশে মৃত্যুদণ্ড বহাল আছে, সে-সব দেশে যে মৃত্যুদণ্ডের কারণে অপরাধের সংখ্যা কম, তা নয়। সেসব দেশ ধীরে ধীরে সভ্য হয়েছে; মানুষের মধ্যে সহিষ্ণুতা, সহানুভূতি, সহমর্মিতা, সমানাধিকার, মানবাধিকার ইত্যাদি বিষয়ে শিক্ষা এবং সচেতনতা বেড়েছে বলে অপরাধের সংখ্যা কমেছে।

আমিও হয়তো আর সবার মতো মৃত্যুদণ্ডে সায় দিতাম, যদি আমি ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করতাম। আমি মনে করি না মৃত্যুদণ্ড কোনো সমস্যার সমাধান। ধর্ষণের কারণ বের করতে হবে, সেই কারণকে নির্মূল করতে হবে। ধর্ষণ ঘটে ভায়োলেন্ট বা টক্সিক মাস্কুলিনিটি আর ভিকটিম ব্লেইমিংয়ের কারণে। পুরুষতন্ত্র জন্ম দেয় নারীবিদ্বেষ, নারীঘৃণা, নারীকে ক্ষুদ্র তুচ্ছ নিকৃষ্ট আর ধর্ষণের বস্তু ভাবার মানসিকতা। এটিই পেশিসর্বস্ব অহংকারী পৌরুষকে দিয়ে ধর্ষণ ঘটায়। সঙ্গে আছে ধর্ষককে নয়, ধর্ষিতাকে দোষ দেওয়ার সমাজ। মিডিয়াও ব্যস্ত হয়ে পড়ে ধর্ষণের সময় মেয়েটি কী পোশাক পরে ছিল, তখন দিন ছিল কী রাত ছিল, মেয়েটির চরিত্র কেমন, মেয়েটি একা ছিল কি না, মেয়েটি মদ্যপান করেছিল কিনা— ইত্যাদি নানা প্রশ্ন। কেউ জিজ্ঞেস করে না পুরুষটির কেন মনে হয়েছিল ধর্ষণের মতো একটি ভয়াবহ অন্যায় কাজ করা তার উচিত।

যতদিন অবধি ধর্ষণের, নারীহত্যার, শিশু পাচারের, যৌন নির্যাতনের আসল কারণগুলো বিলুপ্ত করা না যায়, ততদিন পর্যন্ত ধর্ষণ চলবে। অপরাধ যে কারণে হচ্ছে, সেই কারণকে নির্মূল করা গেলে অপরাধ কমবে। এই নির্মূল করার কাজটি কঠিন ভেবে অনেকে সোজা পথটি ধরতে চায়। সোজা পথটি হলো, অপরাধীকে মেরে ফেল, চোখের বদলে চোখ নিয়ে নাও, খুনের বদলে খুন। এর নাম কিন্তু বিচার নয়, এর নাম প্রতিশোধ। এটি করে জনগণকে ধোঁকা দেওয়া যায়। জনগণ ভাবে অপরাধ দমনে সরকার বিরাট এক ভূমিকা নিয়েছে।

অপরাধীর জেল হলে এমন তো হতে পারে, সে ভালো মানুষ হয়ে জেল থেকে একদিন বেরোবে। সমাজের জন্য খারাপ নয় বরং ভালো কাজই করবে। জেল বাসের পর তো কত মানুষের অনুশোচনা হয়। আমরা সবাই জানি, কেউ অপরাধী হয়ে জন্মায় না। কেউ জন্ম থেকে ধর্ষক, খুনি নয়। সমাজের কুশিক্ষা মানুষকে অপরাধী বানায়। অপরাধ করলে অপরাধীকে শুধু দোষ দিলে চলবে কেন। কুশিক্ষাকেও দিতে হবে দোষ। আমি মনে করি, ধর্ষককে মৃত্যুদণ্ড দিলেও পুরুষেরা ধর্ষণ বন্ধ করবে না। পুরুষ তখন ধর্ষণ বন্ধ করবে যখন মেয়েদের ধর্ষণের বস্তু হিসেবে তারা আর দেখবে না। এই নষ্ট নারীবিদ্বেষী পুরুষতান্ত্রিক সমাজ পুরুষদের শিখিয়ে ফেলেছে যে মেয়েরা ধর্ষণের বস্তু, এই শেখাটা মাথা থেকে দূর করতে হবে। তাহলেই ধর্ষণ বন্ধ হবে। নতুন করে কাউকে আর নতুন কিছু শেখাতে হবে না, শেখাতে হবে না যে মেয়েরাও মানুষ, তাদেরও শ্রদ্ধা করা উচিত।

ভারতকে যেন অনুসরণ না করে বাংলাদেশ। যেন ভারতের চেয়েও সভ্য দেশ, যে-সব দেশে মৃত্যুদণ্ড নেই, যে-সব দেশে অপরাধের সংখ্যা কম, সে-সব দেশের নীতি আদর্শ অনুসরণ করে।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন