শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

মৃত্যুদণ্ড কোনও সমস্যার সমাধান নয়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুদণ্ড কোনও সমস্যার সমাধান নয়

শিশু ধর্ষণে ভারতের চেয়ে খুব বেশি পিছিয়ে নেই বাংলাদেশ। প্রতিদিন শিশুদের ওপর যৌন নির্যাতন চলছে। শুধু ধর্ষণ নয়, গণধর্ষণের খবর আসছে। ছয় মাসের শিশুকেও রেহাই দিচ্ছে না ধর্ষকরা। ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে, মাথায় পাথর মেরে, গলা কেটে হত্যা করছে শিশুদের। বীভৎস এমন অপরাধের শাস্তি, অধিকাংশ মানুষই বলছে, মৃত্যুদণ্ডই শ্রেয়। বেশ কিছুদিন যাবৎ ভারতবর্ষে আন্দোলন চলছে শিশু ধর্ষণের বিরুদ্ধে, জম্মু-কাশ্মীরের কাঠুয়ায় আট বছর বয়সী এক মেয়েকে অপহরণ করে গণধর্ষণ করেছে কয়েকটি পুরুষ, তারপর খুন করে ফেলে রেখেছে জঙ্গলে। ধর্ষক আর খুনিদের বিরুদ্ধে পুলিশের দেওয়া চার্জশিট থেকেই মূলত মানুষ জানতে পেরেছে কী অকথ্য নির্যাতন চলেছে একটি নিরীহ শিশুর ওপর। ভারতে এখন ১২ বছরের চেয়ে কম বয়সী শিশুকে ধর্ষণের জন্য মৃত্যুদণ্ডের আইন আনা হচ্ছে। ভারত সরকার যে জনতার আর্জি শুনেছেন, ধর্ষণ বন্ধ করার জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন, এ অধিকাংশ শান্তিপ্রিয় ভারতবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে।

মৃত্যুদণ্ডের আইন বহাল করা নিয়ে যখন তোড়জোড় চলছে, মনে পড়লো ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়ের কথা, হেতাল পারেখ নামের একটি ১৪ বছর বয়সী স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ এবং হত্যা করার জন্য ২০০৪ সালে যে লোকটির ফাঁসি হয়েছিল! পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের স্ত্রী মীরা ভট্টাচার্য ধনঞ্জয়ের ফাঁসির জন্য এমন জোর আন্দোলন করেছিলেন, মিডিয়াও সঙ্গে ছিল তাঁর যে, শেষ অবধি ফাঁসি দিতেই হলো ধনঞ্জয়কে। ধনঞ্জয় এবং তার ফাঁসি নিয়ে একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি মুক্তি পেয়েছে গত বছর, ওতে দেখানো হয়েছে ধনঞ্জয় যে দোষী, তার কোনও প্রমাণ নেই। হেতাল পারেখকে আসলে মেরেছেন তার মা, ওটি এক ধরনের ‘অনার কিলিং’। ধনঞ্জয় নির্দোষ এমন কথা তখন মানবাধিকার সংস্থাগুলোও বলেছিল। বলেছিল ধনঞ্জয় গরিব বলে তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। আমি জানি না ধনঞ্জয় আসলে নির্দোষ কিনা, তবে এরকম ঘটনা যে ঘটে না তা নয়, ঘটে। নির্দোষকে ফাঁসি দেওয়ার পর আসল দোষীর দেখা মেলে। তখন, সবাই বুঝি যে, বড্ড দেরি হয়ে যায়। নির্দোষকে আর বাঁচিয়ে আনা সম্ভব হয় না। কত নিরপরাধ কত নির্দোষ জেলে পচে মরছে। টাকার অভাবে ভালো উকিল জোগাড় করতে পারেনি। কত অপরাধী ঘুরে বেড়াচ্ছে, আনন্দে স্ফূর্তিতে বেঁচে আছে। আমাদের তো বৈষম্যের সমাজ। যার টাকা আছে, ক্ষমতা আছে, খ্যাতি আছে, সে অপরাধ করেও পার পেয়ে যায়। নীরব মোদী ১৩ হাজার কোটি টাকা চুরি করে নিরাপদে পালিয়ে যেতে পারে দেশ থেকে, আর ১৩ হাজার টাকা চুরির অপরাধে কেউ নিশ্চয়ই জেল খাটছে। পাকিস্তানে সংখ্যাগরিষ্ঠের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়েছে এই অভিযোগ করে সংখ্যালঘুদের ফাঁসানো হয়। পাকিস্তানের এক গরিব খ্রিস্টান মহিলা আসিয়া বিবিকে এক দল খ্রিস্টান বিরোধী মুসলিম-মৌলবাদী চক্রান্ত করে ব্লাসফেমির অভিযোগ দিয়ে ফাঁসিয়েছে। আসিয়া বিবির মৃত্যুদণ্ড হয়ে গেছে, জেলে বসে আছে, মাথার ওপর ঝুলছে ফাঁসির দড়ি। আসিয়া বিবি যে নির্দোষ, তা বুঝতে কোনও কিছুর বিশেষজ্ঞ হওয়ার দরকার পড়ে না। জাপানের হাকামাদা ৪৫ বছর মৃত্যুদণ্ডাদেশ নিয়ে পাঁচ বর্গমিটার সেলের ভিতর কাটিয়েছেন। ৭৮ বছর বয়সে মানসিক অসুস্থতা দেখা দেওয়ার পর তাঁকে জেল থেকে আপাতত মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল তাঁর নিজের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে। লোকে বলে, পুলিশের নির্যাতন সইতে না পেরে তিনি বলেছিলেন তিনি অপরাধী। হাকামাদার মতো আরও অনেক মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামি জাপানের সেলের ভিতর একা বসে থেকে থেকে মানসিকভাবে অসুস্থ হচ্ছে। হাকামাদা বলেছিলেন, ‘রাষ্ট্র তার নিজের লোকদের হত্যা করবে, এটা মানা যায় না।’ যদিও আন্তর্জাতিক আইন বলে, মানসিক অসুস্থতা যাদের আছে, তাদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া উচিত নয়। কিন্তু জাপান সে কথা মানবে না। ১৪০টি দেশ মৃত্যুদণ্ড বিলুপ্ত করেছে, কিছু দেশ খুব বড় অপরাধ ছাড়া সাধারণ অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে না। হতে পারে, জাপানও একদিন মৃত্যুদণ্ড বিলুপ্ত করবে।

ধনঞ্জয়ের ফাঁসির পর কি পশ্চিমবঙ্গে ধর্ষণ বা খুন বন্ধ হয়েছে, নাকি কমে গেছে? সত্যি কথা বলতে, বেড়েছে। পশ্চিমবঙ্গে নারীবিরোধী অপরাধের সংখ্যা গত কয়েক বছরে এত বেড়েছে যে ভারতের নারীবিরোধী রাজ্যগুলোর কাতারে এটি বেশ পাকাপোক্ত আসন গেড়ে নিয়েছে। ফাঁসি কি অপরাধ কমায়? খুনিকে মৃত্যুদণ্ড দিলে কি সমাজে আর খুন হয় না? ধর্ষককে মৃত্যুদণ্ড দিলে কি ধর্ষণ বন্ধ হয়ে যায়? জরিপে দেখা যায়, খুন ধর্ষণসহ কোনও অপরাধই বন্ধ হয় না। কানাডায় ১৯৭৬ সালে মৃত্যুদণ্ডের বিধান বিলুপ্ত করা হয়। অপরাধের সংখ্যা ১৯৭৬ সালে যা ছিল কানাডায়, তার চেয়ে অর্ধেক কমে গেছে এখন। তাহলে মৃত্যুদণ্ড না থাকলেও অপরাধ কমে। তাহলে অপরাধ কমানোর পেছনে মৃত্যুদণ্ডের ভয় নয়, অন্য কিছু কাজ করে।

মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকা দেশগুলোয় যত অপরাধ ঘটে, তুলনায় তার চেয়ে কম ঘটে মৃত্যুদণ্ড না থাকা দেশগুলোয়। সুইজারল্যান্ড, আইসল্যান্ড, নরওয়ে, লুক্সেম্বার্গ, অস্ট্রিয়া, ফিনল্যান্ড— এসব দেশে সবচেয়ে কম অপরাধ ঘটে, এসব দেশে মৃত্যুদণ্ডের বিধান নেই। যে-সব দেশে মৃত্যুদণ্ড বহাল আছে, সে-সব দেশে যে মৃত্যুদণ্ডের কারণে অপরাধের সংখ্যা কম, তা নয়। সেসব দেশ ধীরে ধীরে সভ্য হয়েছে; মানুষের মধ্যে সহিষ্ণুতা, সহানুভূতি, সহমর্মিতা, সমানাধিকার, মানবাধিকার ইত্যাদি বিষয়ে শিক্ষা এবং সচেতনতা বেড়েছে বলে অপরাধের সংখ্যা কমেছে।

আমিও হয়তো আর সবার মতো মৃত্যুদণ্ডে সায় দিতাম, যদি আমি ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করতাম। আমি মনে করি না মৃত্যুদণ্ড কোনো সমস্যার সমাধান। ধর্ষণের কারণ বের করতে হবে, সেই কারণকে নির্মূল করতে হবে। ধর্ষণ ঘটে ভায়োলেন্ট বা টক্সিক মাস্কুলিনিটি আর ভিকটিম ব্লেইমিংয়ের কারণে। পুরুষতন্ত্র জন্ম দেয় নারীবিদ্বেষ, নারীঘৃণা, নারীকে ক্ষুদ্র তুচ্ছ নিকৃষ্ট আর ধর্ষণের বস্তু ভাবার মানসিকতা। এটিই পেশিসর্বস্ব অহংকারী পৌরুষকে দিয়ে ধর্ষণ ঘটায়। সঙ্গে আছে ধর্ষককে নয়, ধর্ষিতাকে দোষ দেওয়ার সমাজ। মিডিয়াও ব্যস্ত হয়ে পড়ে ধর্ষণের সময় মেয়েটি কী পোশাক পরে ছিল, তখন দিন ছিল কী রাত ছিল, মেয়েটির চরিত্র কেমন, মেয়েটি একা ছিল কি না, মেয়েটি মদ্যপান করেছিল কিনা— ইত্যাদি নানা প্রশ্ন। কেউ জিজ্ঞেস করে না পুরুষটির কেন মনে হয়েছিল ধর্ষণের মতো একটি ভয়াবহ অন্যায় কাজ করা তার উচিত।

যতদিন অবধি ধর্ষণের, নারীহত্যার, শিশু পাচারের, যৌন নির্যাতনের আসল কারণগুলো বিলুপ্ত করা না যায়, ততদিন পর্যন্ত ধর্ষণ চলবে। অপরাধ যে কারণে হচ্ছে, সেই কারণকে নির্মূল করা গেলে অপরাধ কমবে। এই নির্মূল করার কাজটি কঠিন ভেবে অনেকে সোজা পথটি ধরতে চায়। সোজা পথটি হলো, অপরাধীকে মেরে ফেল, চোখের বদলে চোখ নিয়ে নাও, খুনের বদলে খুন। এর নাম কিন্তু বিচার নয়, এর নাম প্রতিশোধ। এটি করে জনগণকে ধোঁকা দেওয়া যায়। জনগণ ভাবে অপরাধ দমনে সরকার বিরাট এক ভূমিকা নিয়েছে।

অপরাধীর জেল হলে এমন তো হতে পারে, সে ভালো মানুষ হয়ে জেল থেকে একদিন বেরোবে। সমাজের জন্য খারাপ নয় বরং ভালো কাজই করবে। জেল বাসের পর তো কত মানুষের অনুশোচনা হয়। আমরা সবাই জানি, কেউ অপরাধী হয়ে জন্মায় না। কেউ জন্ম থেকে ধর্ষক, খুনি নয়। সমাজের কুশিক্ষা মানুষকে অপরাধী বানায়। অপরাধ করলে অপরাধীকে শুধু দোষ দিলে চলবে কেন। কুশিক্ষাকেও দিতে হবে দোষ। আমি মনে করি, ধর্ষককে মৃত্যুদণ্ড দিলেও পুরুষেরা ধর্ষণ বন্ধ করবে না। পুরুষ তখন ধর্ষণ বন্ধ করবে যখন মেয়েদের ধর্ষণের বস্তু হিসেবে তারা আর দেখবে না। এই নষ্ট নারীবিদ্বেষী পুরুষতান্ত্রিক সমাজ পুরুষদের শিখিয়ে ফেলেছে যে মেয়েরা ধর্ষণের বস্তু, এই শেখাটা মাথা থেকে দূর করতে হবে। তাহলেই ধর্ষণ বন্ধ হবে। নতুন করে কাউকে আর নতুন কিছু শেখাতে হবে না, শেখাতে হবে না যে মেয়েরাও মানুষ, তাদেরও শ্রদ্ধা করা উচিত।

ভারতকে যেন অনুসরণ না করে বাংলাদেশ। যেন ভারতের চেয়েও সভ্য দেশ, যে-সব দেশে মৃত্যুদণ্ড নেই, যে-সব দেশে অপরাধের সংখ্যা কম, সে-সব দেশের নীতি আদর্শ অনুসরণ করে।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা