শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

রোহিঙ্গা সংকট ও বাংলাদেশ— অতীত, বর্তমান ভবিষ্যৎ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গা সংকট ও বাংলাদেশ— অতীত, বর্তমান ভবিষ্যৎ

স্বাধীন বাংলাদেশের ৪৭ বছরের ইতিহাসে আন্তরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের সবচেয়ে কঠিন সংকট বাংলাদেশ মোকাবিলা করছে গত এক বছর ধরে। এর নাম রোহিঙ্গা সংকট। এক বছর আগে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে এ সংকটের দৈর্ঘ্য, প্রস’ ও গভীরতার ব্যাপক বিস্তার ঘটলেও এ সংকটে বাংলাদেশ জড়িয়ে পড়েছে আরও আগে, ১৯৭৮ সাল থেকে। কথায় আছে সময়ের এক ফোঁড় অসময়ের ১০ ফোঁড়ের সমান। গত বছরের আগ পর্যন্ত বাংলাদেশের সব সরকারই সমস্যাটি আজকে যে রূপ নিয়েছে তা সময়মতো অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয়েছে। দীর্ঘদিন যাবৎ বিশাল সংখ্যক হিসাবহীন রোহিঙ্গাদের অবৈধভাবে কক্সবাজারে অবস্থান বাংলাদেশের জন্য যে বিষফোঁড়ার মতো হয়ে আছে তা ২০১৭ সালের বহু আগ থেকেই আমি নিজেও আমার এ কলামে অনেকবার লিখেছি, টেলিভিশনের টকশোতে বলেছি। করণীয় সম্পর্কেও বলার চেষ্টা করেছি। আরও অনেকেও বলেছেন। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি। রোহিঙ্গাদের সঙ্গে মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সমস্যাটির শুর“ সেই ১৯৪৮ সাল থেকে এবং এর ঐতিহাসিক লেগেছি আরও পুরনো। কিন্তু বাংলাদেশের ওপর এর চাপ আজ যেভাবে এসে পড়েছে তার ত্রে তৈরি হয়েছে ১৯৭৮ থেকে ২০১৭ সময়ে, গত ৩৮ বছরে। রোহিঙ্গারা এসেছে, আমরাও আশ্রয় দিয়েছি, আবার মিয়ানমার সরকারও ভেবেছে একটু ভালো করে তাড়া দিলেই রোহিঙ্গারা সব বাংলাদেশে চলে যাবে। বাংলাদেশের একেক সরকার একেক রকম নীতি গ্রহণ করায় রোহিঙ্গা সম্প্রদায় এবং মিয়ানমার সরকার, দুই পই আমাদের সঠিক অবস্থান বুঝতে ব্যর্থ হয়েছে। বিষয়টি একান্তই মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ ইস্যু। সেখানে প দুটি, রাখাইনের রোহিঙ্গা সম্প্রদায় ভার্সেস বার্মিজ সম্প্রদায় ও মিয়ানমার সরকার। রাখাইন রাজ্যের একমাত্র প্রতিবেশী হওয়ায় সহজাত কারণেই বাংলাদেশের ওপর তার জের এসে পড়েছে। বাংলাদেশ এখানে কোনো প নয় বা কোনো পরে সঙ্গে নেই। রোহিঙ্গারা সীমান্ত পেরিয়ে এদিকে প্রবেশ না করলে বাংলাদেশের কোনো মাথাব্যথা ছিল না। রোহিঙ্গাদের সঙ্গে বার্মিজ ও মিয়ানমার সরকারের যে দ্বন্দ্ব তার নির্মোহ বিশ্লেস্নষণ করলে দেখা যাবে এ সংকট সৃষ্টির পেছনে উভয়পরে দায় রয়েছে। তবে ১৯৪৮ সালে স্বাধীন হওয়ার পর রাষ্ট্র হিসেবে মিয়ানমারের দায় ছিল তাদের এ অভ্যন্তরীণ সংকটটি মিটিয়ে ফেলা। কিন্তু মিয়ানমার ব্যর্থ হয়েছে। ব্যর্থ হয়ে তারা যে কৌশল নিয়েছে তার সবকিছু হিতেবিপরীত হয়েছে, সংকট আরও জটিল আকার ধারণ করেছে। সীমান্ত ছাড়িয়ে এটি এখন আন্তর্জাতিক সংকটে পরিণত হয়েছে। অন্যদিকে পিছিয়ে পড়া জাতি হিসেবে সুসংগঠিত রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের অভাবে রোহিঙ্গা সম্প্রদায় সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। ১৯৪৮ সালের পর নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতায় তাদের যেভাবে মিয়ানমারের মূলস্রোতের সঙ্গে একাত্ম ও সম্পৃক্ত হওয়ার প্রয়োজন ছিল সেটা তারা হতে পারেনি। এর পেছনেও কিছু যৌক্তিক কারণ রয়েছে। ১৬৬৬ সালে আজকের চট্টগ্রাম মোগল সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত বর্তমানের রাখাইন, তখনকার আরাকান প্লাস চট্টগ্রাম একটি আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্র ছিল। মোগলরা চট্টগ্রাম অন্তর্ভুক্ত করার পর আরও একশ বছরেরও অধিক সময় আরাকানের স্বাধীন ও স্বতন্ত্র সত্তা বজায় ছিল। ১৭৮৪ সালে বার্মিজ রাজা সামরিক অভিযান চালিয়ে আরাকান দখল করে নেয়। সেই থেকে আরাকান বার্মা অর্থাৎ মিয়ানমারের অংশ। তাই এক অর্থে বার্মিজরা আক্রমণকারী, আগ্রাসী। তারা আরাকান এবং সেখানে বসবাসকারী সংখ্যাগরিষ্ঠ রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের স্বাধীনতা হরণকারী।

তাই বার্মিজদের ওপর রোহিঙ্গাদের োভ থাকা অস্বাভাবিক নয়। সেই থেকে অবিশ্বাস ও অনাস্থার যাত্রা শুর“। ব্রিটিশ শাসনামলে রোহিঙ্গা ও বার্মিজদের মধ্যে একটা সহঅবস্থান ছিল। কিন্তু ১৯৪৮ সালে বার্মা স্বাধীনতা অর্জনের পর পুরনো তিক্ততা অবিশ্বাস আবার মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। আরাকানের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের বড় একটি অংশ মুসলমান পরিচিতি সামনে এনে ওই সময়ে আরাকান রাজ্যকে পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্ত করার দাবি তোলে। কিন্তু তা সম্ভব হয় না। তখনই রোহিঙ্গাদের ভিতর থেকে একটি মুজাহিদ বাহিনী গড়ে ওঠে। তারা এক সময়ে সরকারের বির“দ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহ পরিচালনার চেষ্টা চালায়। এর ফলে সরকার রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংগঠনগুলোকেও নিষিদ্ধ ঘোষণা করে এবং দমন-পীড়নের পথ বেছে নেয়। রোহিঙ্গাদের প থেকে তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করেও কোনো সমর্থন আদায় করতে পারে না।

কারণ, ষাট দশকে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর অভ্যন্তরে সশস্ত্র বিদ্রোহই গড়ে তোলা এবং তাদের সব রকম সহায়তা প্রদানের জন্য পাকিস্তান সব সময় বার্মা সরকারের সাহায্য পাওয়ার প্রত্যাশায় থেকেছে। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধুর পূর্ণ সাম্প্রদায়িক দর্শন এবং অন্য দেশের              অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট না হওয়ার কঠোর নীতিমালা গ্রহণ করায় রোহিঙ্গাদের সশস্ত্র বিদ্রোহ পরিচালনার জন্য বাইরের সমর্থন পাওয়ার সম্ভাবনা আর থাকে না। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকা্লের পর বাংলাদেশে উগ্র ইসলামিস্ট সাম্প্রদায়িক শক্তির উত্থান ঘটে, বিশেষ করে জামায়াত সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার আওতায় প্রতিবেশী ভারত ও বার্মায় উগ্রবাদের বিস্তার ঘটানোর চেষ্টা চালায়। ইসলামিস্ট উগ্রবাদী শক্তি বাংলাদেশের রাজনীতি ক্রমশ শক্তিশালী হওয়ায় নির্যাতিত-নিপীড়িত রোহিঙ্গারা মুসলিম পরিচয় সূত্রে বাংলাদেশের ইসলামিস্ট রাজনৈতিক গোষ্ঠীর আশ্রয়-প্রশ্রয় এবং সাহায্য-সহযোগিতা পেতে থাকে। ১৯৭৭-৭৮ সালে প্রথমবার এবং ১৯৯০-৯১ সালে দ্বিতীয়বার আরাকান থেকে কয়েক লাখ রোহিঙ্গা বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। এটাই শুর“। ওই সময়ে বাংলাদেশের মতায় অধিষ্ঠিত সামরিক সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি এবং পরিস্থিতির দূরদৃষ্টিসম্পন্ন মূল্যায়নে ব্যর্থ হওয়ায় স্থায়ীভাবে এ সমস্যার সঙ্গে বাংলাদেশ জড়িয়ে পড়ে। তখন সমস্যাটিকে ধর্মীয়করণ এবং ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে বিবেচনা করায় বাংলাদেশের জন্য সেটি হিতেবিপরীত হয়েছে। এতে রোহিঙ্গারা ভেবেছে বাংলাদেশ তাদের জন্য সহজ আশ্রয়স’ল। অন্যদিকে তাতে মিয়ানমার সরকারের মনে হয়তো বহু রকমের সন্দেহবাদের সৃষ্টি হয়েছে। এক সময়ে দুই-আড়াই লাখের মতো ফেরত গেলেও আরও প্রায় দুই-আড়াই লাখ কক্সবাজার অঞ্চলে রয়ে যায়। তারপর বিপ্তিভাবে আরও রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করতে থাকে। তাতে বলা যায় নব্বই দশকের মাঝামাঝি থেকে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত প্রায় চার লাখ রোহিঙ্গা অবৈধভাবে কক্সবাজারে এসে বসতি গড়ে তোলে। এত বড় সংখ্যক পার্শ্ববর্তী দেশের নাগরিক, বলা যায় নিজ দেশের প্রতি ুব্ধ নাগরিক অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ এবং বসতি স্থাপন কতদিক থেকে কতভাবে যে রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক হতে পারে তা বোধহয় কেউ ভেবে দেখেননি বা কারও নজরে আসেনি। কারা আসছে, যাচ্ছে, থাকছে তার কোনো গণনা, নিবন্ধন এবং নিয়ন্ত্রণ কোনো কিছুই করা হয়নি। ফল যা হওয়ার তা-ই হয়েছে।              আন্তসীমান্তের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বহুবার বিঘ্নিত হয়েছে। কক্সবাজারে অবস্থিত বাংলাদেশের আনসার ক্যাম্প থেকেও একদল সন্ত্রাসী অস্ত্র লুট করেছিল ২০১৬ সালের ১২ মে। তাতে আনসার কমান্ডার আলী হোসেন নিহত হন। বাংলাদেশের বর্তমান  শেখ হাসিনার সরকার এ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য মিয়ানমারকে সব ধরনের সহযোগিতা দিতে চেয়েছেন। কিন্তু মিয়ানমারের সামরিক সরকার তা গ্রহণ না করে উল্টোপথে হেঁটেছেন। মিয়ানমারের সব ধরনের নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগ বাংলাদেশ-মিয়ানমার বোঝাপড়ার মাধ্যমে প্রায় শতভাগ দূর করা সম্ভব তা তো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর নিরাপত্তাজনিত সংকট ভারত-বাংলাদেশ এক হয়ে সমাধানের মাধ্যমে। মিয়ানমার এ পথে হাঁটলে নিরাপত্তাজনিত সমস্যাও দূর হতো এবং একই সঙ্গে রোহিঙ্গা সমস্যারও একটা স্থায়ী সমাধান হয়ে যেত। কিন্তু মিয়ানমার সরকার দমন-পীড়ন, নির্যাতন ও বিতাড়নের পন্’ায় সমস্যার সমাধান করতে চেয়েছে। যার             মর্মান্তিক ও অমানবিক উদাহরণ ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট ও তার পরবর্তী সময়ের ঘটনা। সেই ২৫ আগস্ট থেকে এক মাসের মধ্যে পাঁচ লাখ এবং পরে আরও দুই লাখ, মোট সাত লাখেরও অধিক রোহিঙ্গা নতুন করে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। তাতে আগেরসহ মোট ১১ লাখেরও বেশি বাস‘চ্যুত রোহিঙ্গা সীমাহীন নির্যাতনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ এবং অবস্থান করছে। সবার ওপরে মানবতা। বাংলাদেশ তা প্রমাণ করেছে। রোহিঙ্গাদের দেশে ফেরত যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশের প্রস্তাব ও অবস্থানের প্রতি জাতিসংঘসহ সারা বিশ্ব সমর্থন করেছে। এটি এখন আর মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার নেই। শুধু মিয়ানমার-বাংলাদেশের ব্যাপারও নয়, এটি এখন একটি আন্তর্জাতিক সমস্যা। জাতিগত নিধন, গণহত্যা, ধর্ষণ, জ্বালাও-পোড়াওসহ এমন কোনো মানবতাবিরোধী অপরাধ নেই যা মিয়ানমার সেনাবাহিনী করেনি। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ কর্তৃক ঘটিত ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি সম্প্রতি তাদের প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তাতে মিয়ানমারের সেনাপ্রধানসহ ছয়জন ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা ওইসব অপরাধের জন্য অভিযুক্ত হয়েছেন। আন্তর্জাতিক আদালতে অথবা জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে বিশেষ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে অভিযুক্তদের বিচারের জন্য কমিটির প থেকে সুপারিশ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হযেছে, অং সান সু চিও ওই অপরাধের দায় এড়াতে পারে না। সারা বিশ্ব এক হওয়া সত্ত্বেও শুধু চীনের কারণে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় মিয়ানমারের বির“দ্ধে শক্ত ব্যবস্থা নিতে পারছে না। চীন তার ভূরাজনৈতিক স্বার্থ রায় এক রকম অন্ধভাবে মিয়ানমারের প নিয়েছে। সব মানবতাকে দণি চীন সাগরে বিসর্জন দিয়েছে। বাংলাদেশ দ্বিপীয়, বহুপীয়সহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনের সব ফ্রন্টে অত্যন্ত দতার সঙ্গে কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। মিয়ানমার আগের কঠোর অবস্থান থেকে সরে এলেও খুব সহসা তারা রোহিঙ্গাদের ফেরত নেবে তেমন কোনো আভাস পাওয়া যাচ্ছে না। মিয়ানমারের আন্তরিকতা ও আগ্রহ সম্পর্কে সবারই প্রশ্ন আছে। তাই সঙ্গত কারণেই সবাই বলছেন সমস্যার সমাধান সহজে হচ্ছে না। বাংলাদেশকে একটা নাতিদীর্ঘ সময় এ ১১ লাখ রোহিঙ্গার বোঝা টানতে হতে পারে। সমাধানের পথ দীর্ঘ হলে এ ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বর্তমানের মতো একই মাত্রায় অ্যাক্টিভ রাখা আগামীতে বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে। অন্যদিকে ১১ লাখ রোহিঙ্গার মধ্যে অর্ধেকই শিশু-কিশোর। এরা তো বড় হবে। োভ, হতাশা, বিদ্বেষ ও প্রতিহিংসার জায়গা থেকে এর একটা স্বল্প সংখ্যাও যদি সন্ত্রাস এবং বিদ্রোহের পথ বেছে নেয় তাহলে সেটা পুরো অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য ভীষণ বিপজ্জনক হবে। মিয়ানমার তো নয়ই, চীন, ভারত কেউ এ বিপদের বাইরে থাকতে পারবে না। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে ভারত ও চীনের সব স্বার্থ অনবরত হুমকির মধ্যে থাকবে। সমাধানের পথে সবচেয়ে বড় শঙ্কার জায়গাটি হলো, রোহিঙ্গাকে সমস্যাটি এখন আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শক্তির জন্য এ অঞ্চলে প্রভাব বলয় বিস্তারে দাবার ঘুটিতে পরিণত হওয়ায় মিয়ানমার সরকার এক বৃহৎ পরে অন্ধ সমর্থন পাচ্ছে। তাই বাংলাদেশকে সুদূরপ্রসারী চিন্তা এবং সংকটের ভবিষ্যতে রূপরেখা সম্পর্কে আগাম বিচার বিশ্লেষণ করে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

 

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

 Sikde52¦gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম
রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা
শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭
পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক
মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়
পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড
কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে
পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা চাইলেন সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা চাইলেন সিইসি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল
লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে
লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে
শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি
রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে
হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩
গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট
রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা
প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ
সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম