শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

রোহিঙ্গা সংকট ও বাংলাদেশ— অতীত, বর্তমান ভবিষ্যৎ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গা সংকট ও বাংলাদেশ— অতীত, বর্তমান ভবিষ্যৎ

স্বাধীন বাংলাদেশের ৪৭ বছরের ইতিহাসে আন্তরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের সবচেয়ে কঠিন সংকট বাংলাদেশ মোকাবিলা করছে গত এক বছর ধরে। এর নাম রোহিঙ্গা সংকট। এক বছর আগে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে এ সংকটের দৈর্ঘ্য, প্রস’ ও গভীরতার ব্যাপক বিস্তার ঘটলেও এ সংকটে বাংলাদেশ জড়িয়ে পড়েছে আরও আগে, ১৯৭৮ সাল থেকে। কথায় আছে সময়ের এক ফোঁড় অসময়ের ১০ ফোঁড়ের সমান। গত বছরের আগ পর্যন্ত বাংলাদেশের সব সরকারই সমস্যাটি আজকে যে রূপ নিয়েছে তা সময়মতো অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয়েছে। দীর্ঘদিন যাবৎ বিশাল সংখ্যক হিসাবহীন রোহিঙ্গাদের অবৈধভাবে কক্সবাজারে অবস্থান বাংলাদেশের জন্য যে বিষফোঁড়ার মতো হয়ে আছে তা ২০১৭ সালের বহু আগ থেকেই আমি নিজেও আমার এ কলামে অনেকবার লিখেছি, টেলিভিশনের টকশোতে বলেছি। করণীয় সম্পর্কেও বলার চেষ্টা করেছি। আরও অনেকেও বলেছেন। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি। রোহিঙ্গাদের সঙ্গে মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সমস্যাটির শুর“ সেই ১৯৪৮ সাল থেকে এবং এর ঐতিহাসিক লেগেছি আরও পুরনো। কিন্তু বাংলাদেশের ওপর এর চাপ আজ যেভাবে এসে পড়েছে তার ত্রে তৈরি হয়েছে ১৯৭৮ থেকে ২০১৭ সময়ে, গত ৩৮ বছরে। রোহিঙ্গারা এসেছে, আমরাও আশ্রয় দিয়েছি, আবার মিয়ানমার সরকারও ভেবেছে একটু ভালো করে তাড়া দিলেই রোহিঙ্গারা সব বাংলাদেশে চলে যাবে। বাংলাদেশের একেক সরকার একেক রকম নীতি গ্রহণ করায় রোহিঙ্গা সম্প্রদায় এবং মিয়ানমার সরকার, দুই পই আমাদের সঠিক অবস্থান বুঝতে ব্যর্থ হয়েছে। বিষয়টি একান্তই মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ ইস্যু। সেখানে প দুটি, রাখাইনের রোহিঙ্গা সম্প্রদায় ভার্সেস বার্মিজ সম্প্রদায় ও মিয়ানমার সরকার। রাখাইন রাজ্যের একমাত্র প্রতিবেশী হওয়ায় সহজাত কারণেই বাংলাদেশের ওপর তার জের এসে পড়েছে। বাংলাদেশ এখানে কোনো প নয় বা কোনো পরে সঙ্গে নেই। রোহিঙ্গারা সীমান্ত পেরিয়ে এদিকে প্রবেশ না করলে বাংলাদেশের কোনো মাথাব্যথা ছিল না। রোহিঙ্গাদের সঙ্গে বার্মিজ ও মিয়ানমার সরকারের যে দ্বন্দ্ব তার নির্মোহ বিশ্লেস্নষণ করলে দেখা যাবে এ সংকট সৃষ্টির পেছনে উভয়পরে দায় রয়েছে। তবে ১৯৪৮ সালে স্বাধীন হওয়ার পর রাষ্ট্র হিসেবে মিয়ানমারের দায় ছিল তাদের এ অভ্যন্তরীণ সংকটটি মিটিয়ে ফেলা। কিন্তু মিয়ানমার ব্যর্থ হয়েছে। ব্যর্থ হয়ে তারা যে কৌশল নিয়েছে তার সবকিছু হিতেবিপরীত হয়েছে, সংকট আরও জটিল আকার ধারণ করেছে। সীমান্ত ছাড়িয়ে এটি এখন আন্তর্জাতিক সংকটে পরিণত হয়েছে। অন্যদিকে পিছিয়ে পড়া জাতি হিসেবে সুসংগঠিত রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের অভাবে রোহিঙ্গা সম্প্রদায় সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। ১৯৪৮ সালের পর নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতায় তাদের যেভাবে মিয়ানমারের মূলস্রোতের সঙ্গে একাত্ম ও সম্পৃক্ত হওয়ার প্রয়োজন ছিল সেটা তারা হতে পারেনি। এর পেছনেও কিছু যৌক্তিক কারণ রয়েছে। ১৬৬৬ সালে আজকের চট্টগ্রাম মোগল সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত বর্তমানের রাখাইন, তখনকার আরাকান প্লাস চট্টগ্রাম একটি আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্র ছিল। মোগলরা চট্টগ্রাম অন্তর্ভুক্ত করার পর আরও একশ বছরেরও অধিক সময় আরাকানের স্বাধীন ও স্বতন্ত্র সত্তা বজায় ছিল। ১৭৮৪ সালে বার্মিজ রাজা সামরিক অভিযান চালিয়ে আরাকান দখল করে নেয়। সেই থেকে আরাকান বার্মা অর্থাৎ মিয়ানমারের অংশ। তাই এক অর্থে বার্মিজরা আক্রমণকারী, আগ্রাসী। তারা আরাকান এবং সেখানে বসবাসকারী সংখ্যাগরিষ্ঠ রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের স্বাধীনতা হরণকারী।

তাই বার্মিজদের ওপর রোহিঙ্গাদের োভ থাকা অস্বাভাবিক নয়। সেই থেকে অবিশ্বাস ও অনাস্থার যাত্রা শুর“। ব্রিটিশ শাসনামলে রোহিঙ্গা ও বার্মিজদের মধ্যে একটা সহঅবস্থান ছিল। কিন্তু ১৯৪৮ সালে বার্মা স্বাধীনতা অর্জনের পর পুরনো তিক্ততা অবিশ্বাস আবার মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। আরাকানের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের বড় একটি অংশ মুসলমান পরিচিতি সামনে এনে ওই সময়ে আরাকান রাজ্যকে পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্ত করার দাবি তোলে। কিন্তু তা সম্ভব হয় না। তখনই রোহিঙ্গাদের ভিতর থেকে একটি মুজাহিদ বাহিনী গড়ে ওঠে। তারা এক সময়ে সরকারের বির“দ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহ পরিচালনার চেষ্টা চালায়। এর ফলে সরকার রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংগঠনগুলোকেও নিষিদ্ধ ঘোষণা করে এবং দমন-পীড়নের পথ বেছে নেয়। রোহিঙ্গাদের প থেকে তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করেও কোনো সমর্থন আদায় করতে পারে না।

কারণ, ষাট দশকে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর অভ্যন্তরে সশস্ত্র বিদ্রোহই গড়ে তোলা এবং তাদের সব রকম সহায়তা প্রদানের জন্য পাকিস্তান সব সময় বার্মা সরকারের সাহায্য পাওয়ার প্রত্যাশায় থেকেছে। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধুর পূর্ণ সাম্প্রদায়িক দর্শন এবং অন্য দেশের              অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট না হওয়ার কঠোর নীতিমালা গ্রহণ করায় রোহিঙ্গাদের সশস্ত্র বিদ্রোহ পরিচালনার জন্য বাইরের সমর্থন পাওয়ার সম্ভাবনা আর থাকে না। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকা্লের পর বাংলাদেশে উগ্র ইসলামিস্ট সাম্প্রদায়িক শক্তির উত্থান ঘটে, বিশেষ করে জামায়াত সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার আওতায় প্রতিবেশী ভারত ও বার্মায় উগ্রবাদের বিস্তার ঘটানোর চেষ্টা চালায়। ইসলামিস্ট উগ্রবাদী শক্তি বাংলাদেশের রাজনীতি ক্রমশ শক্তিশালী হওয়ায় নির্যাতিত-নিপীড়িত রোহিঙ্গারা মুসলিম পরিচয় সূত্রে বাংলাদেশের ইসলামিস্ট রাজনৈতিক গোষ্ঠীর আশ্রয়-প্রশ্রয় এবং সাহায্য-সহযোগিতা পেতে থাকে। ১৯৭৭-৭৮ সালে প্রথমবার এবং ১৯৯০-৯১ সালে দ্বিতীয়বার আরাকান থেকে কয়েক লাখ রোহিঙ্গা বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। এটাই শুর“। ওই সময়ে বাংলাদেশের মতায় অধিষ্ঠিত সামরিক সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি এবং পরিস্থিতির দূরদৃষ্টিসম্পন্ন মূল্যায়নে ব্যর্থ হওয়ায় স্থায়ীভাবে এ সমস্যার সঙ্গে বাংলাদেশ জড়িয়ে পড়ে। তখন সমস্যাটিকে ধর্মীয়করণ এবং ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে বিবেচনা করায় বাংলাদেশের জন্য সেটি হিতেবিপরীত হয়েছে। এতে রোহিঙ্গারা ভেবেছে বাংলাদেশ তাদের জন্য সহজ আশ্রয়স’ল। অন্যদিকে তাতে মিয়ানমার সরকারের মনে হয়তো বহু রকমের সন্দেহবাদের সৃষ্টি হয়েছে। এক সময়ে দুই-আড়াই লাখের মতো ফেরত গেলেও আরও প্রায় দুই-আড়াই লাখ কক্সবাজার অঞ্চলে রয়ে যায়। তারপর বিপ্তিভাবে আরও রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করতে থাকে। তাতে বলা যায় নব্বই দশকের মাঝামাঝি থেকে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত প্রায় চার লাখ রোহিঙ্গা অবৈধভাবে কক্সবাজারে এসে বসতি গড়ে তোলে। এত বড় সংখ্যক পার্শ্ববর্তী দেশের নাগরিক, বলা যায় নিজ দেশের প্রতি ুব্ধ নাগরিক অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ এবং বসতি স্থাপন কতদিক থেকে কতভাবে যে রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক হতে পারে তা বোধহয় কেউ ভেবে দেখেননি বা কারও নজরে আসেনি। কারা আসছে, যাচ্ছে, থাকছে তার কোনো গণনা, নিবন্ধন এবং নিয়ন্ত্রণ কোনো কিছুই করা হয়নি। ফল যা হওয়ার তা-ই হয়েছে।              আন্তসীমান্তের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বহুবার বিঘ্নিত হয়েছে। কক্সবাজারে অবস্থিত বাংলাদেশের আনসার ক্যাম্প থেকেও একদল সন্ত্রাসী অস্ত্র লুট করেছিল ২০১৬ সালের ১২ মে। তাতে আনসার কমান্ডার আলী হোসেন নিহত হন। বাংলাদেশের বর্তমান  শেখ হাসিনার সরকার এ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য মিয়ানমারকে সব ধরনের সহযোগিতা দিতে চেয়েছেন। কিন্তু মিয়ানমারের সামরিক সরকার তা গ্রহণ না করে উল্টোপথে হেঁটেছেন। মিয়ানমারের সব ধরনের নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগ বাংলাদেশ-মিয়ানমার বোঝাপড়ার মাধ্যমে প্রায় শতভাগ দূর করা সম্ভব তা তো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর নিরাপত্তাজনিত সংকট ভারত-বাংলাদেশ এক হয়ে সমাধানের মাধ্যমে। মিয়ানমার এ পথে হাঁটলে নিরাপত্তাজনিত সমস্যাও দূর হতো এবং একই সঙ্গে রোহিঙ্গা সমস্যারও একটা স্থায়ী সমাধান হয়ে যেত। কিন্তু মিয়ানমার সরকার দমন-পীড়ন, নির্যাতন ও বিতাড়নের পন্’ায় সমস্যার সমাধান করতে চেয়েছে। যার             মর্মান্তিক ও অমানবিক উদাহরণ ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট ও তার পরবর্তী সময়ের ঘটনা। সেই ২৫ আগস্ট থেকে এক মাসের মধ্যে পাঁচ লাখ এবং পরে আরও দুই লাখ, মোট সাত লাখেরও অধিক রোহিঙ্গা নতুন করে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। তাতে আগেরসহ মোট ১১ লাখেরও বেশি বাস‘চ্যুত রোহিঙ্গা সীমাহীন নির্যাতনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ এবং অবস্থান করছে। সবার ওপরে মানবতা। বাংলাদেশ তা প্রমাণ করেছে। রোহিঙ্গাদের দেশে ফেরত যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশের প্রস্তাব ও অবস্থানের প্রতি জাতিসংঘসহ সারা বিশ্ব সমর্থন করেছে। এটি এখন আর মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার নেই। শুধু মিয়ানমার-বাংলাদেশের ব্যাপারও নয়, এটি এখন একটি আন্তর্জাতিক সমস্যা। জাতিগত নিধন, গণহত্যা, ধর্ষণ, জ্বালাও-পোড়াওসহ এমন কোনো মানবতাবিরোধী অপরাধ নেই যা মিয়ানমার সেনাবাহিনী করেনি। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ কর্তৃক ঘটিত ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি সম্প্রতি তাদের প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তাতে মিয়ানমারের সেনাপ্রধানসহ ছয়জন ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা ওইসব অপরাধের জন্য অভিযুক্ত হয়েছেন। আন্তর্জাতিক আদালতে অথবা জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে বিশেষ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে অভিযুক্তদের বিচারের জন্য কমিটির প থেকে সুপারিশ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হযেছে, অং সান সু চিও ওই অপরাধের দায় এড়াতে পারে না। সারা বিশ্ব এক হওয়া সত্ত্বেও শুধু চীনের কারণে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় মিয়ানমারের বির“দ্ধে শক্ত ব্যবস্থা নিতে পারছে না। চীন তার ভূরাজনৈতিক স্বার্থ রায় এক রকম অন্ধভাবে মিয়ানমারের প নিয়েছে। সব মানবতাকে দণি চীন সাগরে বিসর্জন দিয়েছে। বাংলাদেশ দ্বিপীয়, বহুপীয়সহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনের সব ফ্রন্টে অত্যন্ত দতার সঙ্গে কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। মিয়ানমার আগের কঠোর অবস্থান থেকে সরে এলেও খুব সহসা তারা রোহিঙ্গাদের ফেরত নেবে তেমন কোনো আভাস পাওয়া যাচ্ছে না। মিয়ানমারের আন্তরিকতা ও আগ্রহ সম্পর্কে সবারই প্রশ্ন আছে। তাই সঙ্গত কারণেই সবাই বলছেন সমস্যার সমাধান সহজে হচ্ছে না। বাংলাদেশকে একটা নাতিদীর্ঘ সময় এ ১১ লাখ রোহিঙ্গার বোঝা টানতে হতে পারে। সমাধানের পথ দীর্ঘ হলে এ ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বর্তমানের মতো একই মাত্রায় অ্যাক্টিভ রাখা আগামীতে বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে। অন্যদিকে ১১ লাখ রোহিঙ্গার মধ্যে অর্ধেকই শিশু-কিশোর। এরা তো বড় হবে। োভ, হতাশা, বিদ্বেষ ও প্রতিহিংসার জায়গা থেকে এর একটা স্বল্প সংখ্যাও যদি সন্ত্রাস এবং বিদ্রোহের পথ বেছে নেয় তাহলে সেটা পুরো অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য ভীষণ বিপজ্জনক হবে। মিয়ানমার তো নয়ই, চীন, ভারত কেউ এ বিপদের বাইরে থাকতে পারবে না। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে ভারত ও চীনের সব স্বার্থ অনবরত হুমকির মধ্যে থাকবে। সমাধানের পথে সবচেয়ে বড় শঙ্কার জায়গাটি হলো, রোহিঙ্গাকে সমস্যাটি এখন আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শক্তির জন্য এ অঞ্চলে প্রভাব বলয় বিস্তারে দাবার ঘুটিতে পরিণত হওয়ায় মিয়ানমার সরকার এক বৃহৎ পরে অন্ধ সমর্থন পাচ্ছে। তাই বাংলাদেশকে সুদূরপ্রসারী চিন্তা এবং সংকটের ভবিষ্যতে রূপরেখা সম্পর্কে আগাম বিচার বিশ্লেষণ করে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

 

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

 Sikde52¦gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা