শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা প্রসঙ্গে সলিমুল্লাহ খান

শিক্ষার ভূচিত্রটা যেন জোড়াতালি মারা গালিচার মতো না হয়

প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষার ভূচিত্রটা যেন জোড়াতালি মারা গালিচার মতো না হয়

শিক্ষা ও জ্ঞানের মধ্যে পার্থক্য কী?

প্রায়ই লোকে শিক্ষা ও জ্ঞানকে এক করে দেখে। কোনো বিষয়ের ওপর জ্ঞান অর্জনের চেয়েও বেশি কিছু অর্জন করার নাম শিক্ষা। ইংরেজিতে একটি কথা আছে নো হাউ (Know how)|  এর অর্থ কীভাবে কার্য সম্পাদন হয় সে সম্পর্কে জ্ঞান লাভ। কিন্তু আপনি যদি আরেকটু গভীরে গিয়ে ভাবেন, কোনো ঘটনার পেছনের কার্যকারণ যদি অনুসন্ধান করেন, বলা যেতে পারে ‘নো হোয়াই’ করেন, সেটাও সমান গুরুত্বপূর্ণ। প্রাথমিক পর্যায়ে আমরা শিক্ষা বলতে আমাদের দেশে প্রচলিত চৌদ্দ রকমের শিক্ষার মধ্যে কেবল স্কুল শিক্ষাই বুঝি। এর কারণ স্কুলের শিক্ষাকে ওভাবেই শিক্ষার সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হয় এদেশে।

কিন্তু এখানে বহুদিন ধরেই নানাবিধ শিক্ষাব্যবস্থা চালু রয়েছে, এমনকি স্কুলের বাইরেও। বাংলাদেশ ও অন্যান্য দেশের যে সমস্যা : এখানে কোনো শিক্ষিত মানুষকে বিচার করা হয়। তিনি কয় বছর স্কুলে লেখাপড়া করেছেন সেটা দিয়েই। পরে সেটাই হয়ে ওঠে আমাদের আজীবন সম্মাননা। আর এটা দিয়েই ‘পণ্য’ বা কমোডিটি হিসেবে আমাদের মূল্যটা কত তা নির্ধারিত হয়। মানুষকে পণ্যে পরিণত করাটাই এখন শিক্ষার মাপকাঠি হয়ে উঠেছে। দুর্ভাগ্যবশত শিক্ষাকে আমরা যেভাবে বুঝি ও প্রয়োগ করি সেটারই ফল এটা।

 

বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় কোন জায়গায় সমস্যা আছে বলে আপনি মনে করেন?

বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা তিনটি স্তরে বিভক্ত, অন্যান্য দেশের মতো এখানেও রয়েছে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চস্তরের শিক্ষা, তবে প্রাথমিক ও বুনিয়াদি শিক্ষা বলতে আমরা যা বুঝি সেটি একান্তই গোলমেলে। ১৯৪৮ সালে প্রণীত জাতিসংঘের সার্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণার বা ইউনিভার্সাল ডিক্লারেশন অব হিউম্যান রাইটসের ২৬ নম্বর অনুচ্ছেদে দেখা যায়, বুনিয়াদি শিক্ষাকে ‘প্রাথমিক ও মৌলিক’ শিক্ষা বলা হয়েছে আর জোর সুপারিশ করা হয়েছে যে এই পর্যন্ত শিক্ষাটা হতে হবে বিনামূল্যে ও বাধ্যতামূলক। যা হোক, সেখানে ব্যাপ্তিকাল কত তা কিন্তু উলেস্ন্লখ করা হয়নি।

প্রাথমিক শিক্ষা অর্জনে স্কুলে কত বছর ব্যয়িত হওয়া জরুরি? আর সরকারি শিক্ষাব্যবস্থা প্রাথমিকের জন্য কতটুকু সময়কে জরুরি বলে মনে করছে এখানে? ষাটের দশকে আমরা যখন স্কুলে যাচ্ছি, তখন পাঁচ বছর বরাদ্দ ছিল প্রাথমিকের জন্য। এরই মধ্যে অনেক জল গড়িয়েছে, প্রায় পঞ্চাশ বছর পর, প্রাথমিক শিক্ষার মেয়াদ এখন আট বছর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। আমার মতে, স্কুলের বুনিয়াদি শিক্ষা বা ‘প্রাথমিক ও মৌলিক’ স্তরের শিক্ষাটা হওয়া উচিত বারো বছর পর্যন্ত অর্থাৎ দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বিস্তৃত।

 

কেন?

কারণ ওটাই আসল বয়স যখন মানুষ জীবনে পরিপক্বতা লাভ করে ও দায়িত্বশীল হয়ে ওঠে। জাতিসংঘও ঘোষণা করেছে যে উচ্চশিক্ষার বিকল্পস্বরূপ ‘কারিগরি ও কর্মমুখী শিক্ষা’ সবার জন্য উন্মুক্ত হতে হবে এবং সেখানে কোনো ভেদাভেদ থাকতে পারবে না। তবে দেখা যাচ্ছে এসব শিক্ষা তারাই পাচ্ছেন যাদের সামর্থ্য আছে। উচ্চতর শিক্ষা অর্জনের অধিকারে পরিষ্কার বলা আছে সামর্থ্য অর্থাৎ অর্থই আগে, মেধা পরে—যদিও এখানে বাহ্যত আর কোনো বৈষম্য কাজ করে না। এতে দেখা যায় বাংলাদেশে উচ্চতর শিক্ষা সবার জন্য সহজলভ্য নয়। এ তো মানবাধিকারের বড় ধরনের লঙ্ঘন।

আর বেসরকারি সংস্থা দ্বারা পরিচালিত তথাকথিত অনানুষ্ঠানিক শিক্ষাও এই বিদ্যমান বৈষম্যচর্চাকে আরও শক্তিশালী করছে। একটা অদ্ভুত শব্দ ব্যবহার করে এঁরা, এর নাম রেখেছেন ‘উপানুষ্ঠানিক’ শিক্ষা। ওপরে ওপরে এদেরকে বেশ প্রগতিশীল বলেই মনে হয়।

 

অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা সম্পর্কে আপনার সমালোচনা কী?     

প্রথমেই আমি বলব, এটি পক্ষপাতমূলক। ছাত্র বা ছাত্রীর দারিদ্র্যের বিবেচনায় শিক্ষাকে যে দরিদ্র করা যায় না, এ কথা এতে ভুলে থাকা হয়েছে। ১৯২৩ সালে ইতালিতে মুসোলিনির ফ্যাসিবাদী শাসনকালে এক ধরনের শিক্ষানীতি চালু হয়েছিল, সেটি এখনো বিভিন্ন দেশে চলছে, বাংলাদেশেও সেই জিনিসই চলছে। মুসোলিনির শিক্ষামন্ত্রী জেন্তিলের নামানুসারে এই নীতির নাম দাঁড়িয়েছিল জেন্তিলে সংস্কার। এই ব্যবস্থার আগের শিক্ষাব্যবস্থায় এটি চালু হয়েছিল ১৮৫৯ সালে— পাঁচ বছর সময় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কাটিয়ে, মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া যেত, এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া যেত—একে আমরা শিক্ষায় মইয়ে চড়বার নীতি বলতে পারি!

এই পাঁচ বছরের শেষে শিক্ষাব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে যাওয়ারও সুযোগ ছিল, ছাত্রছাত্রীরা বেরিয়ে সাধারণ কাজ করবে। কিন্তু তখন এটি ছিল শিক্ষাদীক্ষার পাট চুকিয়ে কর্মজীবনে—কঠোর পরিশ্রমের জীবনে ঢোকা। সমাজের গরিব লোকেরাই এই সুযোগ নিত, কারণ ওটা করতে তারা বাধ্য হতো। বাংলাদেশে আজও সেই একই জিনিস চলছে এবং বলা হচ্ছে হতদরিদ্র শিশুদের জন্য চার বছরের (এমনকি পাঁচও নয়) অনানুষ্ঠানিক

 

শিক্ষাই যথেষ্ট। এমনকি পাঠক্রম কখনো কখনো তিন বছরের মধ্যেই শেষ করা হচ্ছে। দয়া করে আমাকে ভুল বুঝবেন না। আমি এই অতি গরিব পরিবারের বাচ্চারা যে শিক্ষা পাচ্ছে আমি সেটার বিপক্ষে নই। বরং আমি সেই ব্যবস্থার পক্ষে যেখানে চার বা পাঁচ বছরের প্রাথমিক শিক্ষা নয়, অন্যদের মতো ওই গরিব পরিবারের বাচ্চারাও যেন সর্বাঙ্গীন শিক্ষা, অন্তত মাধ্যমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষা পায়, তারাও যেন মেধা থাকলে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত যেতে পারে। বেসরকারি সংস্থাগুলো যে ভবিষ্যৎ নিয়ে লোকজনদের এত আশা দেয়, এটা কি ঠিক? এই বাচ্চাগুলো পরে নিজেদের জীবনধারণের জন্য যতটুকু দরকার ততটুকুই তো করতে পারবে, এর বেশি কিছু নয়।

 

বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় কোন জিনিসটার অবশ্যই পরিবর্তন হওয়া জরুরি বলে আপনি মনে করেন?

সারা বাংলাদেশে এখন যা শেখানো হচ্ছে তা প্রকৃত বুনিয়াদি শিক্ষা নয়। এর কারণ সত্যিকার অর্থে শিক্ষা বলতে বোঝা উচিত ‘গ্লির বাইরে এসে বিশ্ব দেখা’—শিক্ষা শব্দের ব্যুৎপত্তিও তেমনটাই বলে। বাংলাদেশে লেখাপড়া করে অনেকেই বেরিয়ে আসছেন, তবে তাতে বিশ্বকে দেখা বা বোঝা হচ্ছে না। লোকে প্রতিষ্ঠান থেকে বেরিয়ে হয় কারখানায় ঢুকছে, বা আরও খারাপ কোনো জায়গায়, শহুরে কোনো বস্তিতে—তথাকথিত অনানুষ্ঠানিক খাতে বা ইনফরমাল সেক্টরে ঢুকছে। এসব ডামাডোলে শিক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টির উপাদানটাই আর থাকছে না। শিক্ষায় ঔচিত্য ও কর্তব্যবোধের মতো ক্রান্তিকালীন করণীয়টাই এখন আর হাতে নেই।

বরং বলা ভালো বর্তমানে বাংলাদেশে শিক্ষাব্যবস্থা হলো গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান আহরণের ঠুনকো ব্যবস্থা। শুধু মুখস্থবিদ্যা, মুখস্থের মাধ্যমে শেখা। এটাই একজন মানুষকে দ্রব্য, বস্তু বা অবজেক্টে পরিণত করছে, রাষ্ট্রের নাগরিক বা সাবজেক্ট আর হতে পারছে না কেউ। তারা উৎপাদন পদ্ধতির সঙ্গে পণ্যের কাঁচামাল হিসেবে জুতে যাচ্ছে। এটাই বাস্তবে পরিণত হচ্ছে। অথচ শিক্ষা তো আমাদের লক্ষ্যকে আরও সুদূরে, আরও উঁচুতে নিয়ে যাবে, নিজেদের আরও মানবিক মনুষ্য-সদৃশ হতে শেখাবে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোও আসলে প্রচলিত ব্যবস্থায় থাকতে বাধ্য হচ্ছে, কারণ তাদেরও তো পাঠ্যসূচি অনুসরণ করতে হয়।

 

গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান বলতে কী বোঝাতে চাচ্ছেন?

এখানকার শিক্ষাব্যবস্থা আমাদের মাত্র বিদেশি ভাষা শেখাতেই বেশি আগ্রহী, অথচ নিজের ভাষাটাই আমরা ভালো করে শিখিনি। বাচ্চাদের ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়ে পাঠানোর হার বাড়ছে, সেখানে জাতীয় ভাষার পরিবর্তে সাধারণ নির্দেশনাও ইংরেজিতে দেওয়া হয়। এতে নিজস্ব ভাষার মাধ্যমে শিক্ষাগ্রহণের অধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। এতে যা হয়েছে তাতে অনেক শিশু এখন নিজেদের দেশের ভাষার চেয়ে, বাংলা ভাষার চেয়ে, ইংরেজিটাই ভালো বলছে। এতে সমাজে বিদ্যমান শ্রেণিবৈষম্য আরও বেড়ে যাচ্ছে। এসব দেখে মনে হয়, ওই ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলো পশ্চিমা দুনিয়ার সাংস্কৃতিক সাম্রাজ্যবাদকেই বেশি করে ঊর্ধ্বে তুলে ধরছে, আর দমন করছে বাংলাদেশের জাতীয় সংস্কৃতিকে। এটা কি এক ধরনের নয়া উপনিবেশবাদ নয়?

 

এমন প্রেক্ষাপটে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ঔপনিবেশিক অতীত কেমন ভূমিকা রাখছে?

ঔপনিবেশিক শিক্ষা এখনো আমাদের বর্তমানে ভিড় করে আছে, ভার হয়ে আছে। দুশো বছরের একটু কম সময় ধরে ব্রিটিশদের ঔপনিবেশিক শাসন এদেশে বিরাজ করেছিল। এখনো বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে জোরালোভাবে প্রভাবিত করছে। শুধু গ্লায় গ্লায় ইংরেজি মাধ্যম স্কুলই এর একমাত্র অকাট্য প্রমাণ নয়। কেন্দ্রীয় পাঠক্রম দিয়ে শিক্ষাব্যবস্থাকে সাংস্কৃতিকভাবে একমুখী করার প্রতিশ্রুতি এখনো পুরোপুরি পালিত হয়নি। অন্যদিকে আদিবাসী সম্প্রদায় ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের থেকে জাতিগত ও ধর্মীয় সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের শিশুদের আলাদা করে ফেলার ঘটনাও বাংলাদেশে ঔপনিবেশিক অতীতের আরেক ফল। এতে দেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং একই রকম বিশ্ববীক্ষার প্রচার হয়েছে।

বিজ্ঞানের ক্ষেত্রেও তাই, পশ্চিমের অনুকরণ করাই যেন একমাত্র রীতিতে পরিণত হয়েছে এবং এই নীতির কারণে অবস্থা এখন এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে বাংলাদেশে খুব সহজে স্বতন্ত্র চিন্তাবিদ পাওয়া যায় না। সবাইকে রবীন্দ্রনাথের মতো চিন্তাবিদ হতে হবে তা বলছি না। উনি ব্যতিক্রম বিশেষ। এটা হচ্ছে আধিপত্যশীল বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থার ব্যর্থতার ফল। স্কুলে পড়ার কাল থেকেই যদি আমরা পণ্যমুখী হই, আত্মশক্তিসম্পন্ন মানুষ (self-acting subject) হওয়ার বদলে আত্মবিক্রয়ের উপায়সন্ধানী সওদাগর হই, তাহলে পশ্চিমকে অনুকরণের অভ্যাস থেকে মুক্ত হওয়া কঠিন হয়ে পড়বে।

 

এনজিও স্কুলগুলো কি এই উদ্বেগ আরও বাড়াচ্ছে নাকি শিক্ষা সংক্রান্ত রাষ্ট্রের যে দায়িত্ব ছিল সেটা কিছুটা লাঘব করছে?

আমাদের দেশের শিক্ষার প্রয়োজনীয়তার দিকে তুলনামূলক দৃষ্টিতে তাকাতে হবে। কতজন শিশু স্কুলে যেতে পারছে, আর কতজন পারছে না? কতজন শিশু স্কুল থেকে ঝরে পড়ছে? সেই অনুপাতে এনজিও বা আসলে কতটুকু করতে পারে? বাংলাদেশে এই মুহূর্তে কমপক্ষে চৌদ্দ ধরনের প্রাথমিক শিক্ষার ব্যবস্থা প্রচলিত আছে। এটা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী বললাম। আমরা যদি আরও মডেল স্কুলের পদ্ধতি আমলে নিতে পারতাম তাহলে ওই সংখ্যাটা আরও বাড়ত। কিন্তু শিক্ষার ক্ষেত্রে ঐক্যবিধান বা ঐক্যসাধন করাই ছিল রাষ্ট্রের অঙ্গীকার। এতে করে সবাই সমান সুযোগ পেত পড়ালেখা করার। অথচ আমরা বাস্তবে কিছু ছেলেমেয়েকে মাত্র চার বছরের শিক্ষা দিয়েই খুশি, কোনো কোনো এনজিও স্কুলে যেমনটা দেয়। অন্য সবার জন্য আট বছরের শিক্ষা দেই। এই দেওয়াই কি যথেষ্ট?

 

এই অবস্থার পরিবর্তনের কি কোনো পথ আছে?

সবসময়ই একটি ওজর দেওয়া হয় যে সবাইকে সমান সুযোগ দেওয়ার মতো আর্থিক সামর্থ্য বাংলাদেশের নেই। কিন্তু সেই সামর্থ্য আমরা অর্জন করব না কেন? উদাহরণস্বরূপ ২০১৬ সালে শিক্ষায় আমাদের মোট জাতীয় উৎপাদনের দুই শতাংশের ঢের কম খরচ করা হয়েছিল। ২০১৩ সালেও সেটা প্রায় দুই শতাংশই ছিল। প্রসঙ্গত মনে পড়ছে ২০০৬ সালে খরচ করা হয়েছিল দুই দশমিক পাঁচ শতাংশ।

বাংলাদেশে এখন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কথা অনেক বড় গলায় বলা হচ্ছে, অথচ শিক্ষা যে তর্কাতীত জাতীয় সামগ্রী বা নিত্যপ্রয়োজনের বিষয় এবং এটাকে এগিয়ে নেওয়া যে দরকার সেটাকেই পুরোপুরি অবহেলা করা হচ্ছে। বহু বছর আগে, ১৯৬০ সালের দশকে—জাতিসংঘের সংস্থাগুলো লক্ষ্যস্থির করেছিল যে কোনো দেশের শিক্ষার জন্য ওই দেশের মোট জাতীয় আয়ের ন্যূনতম ছয় শতাংশ বরাদ্দ রাখতে হবে। বাংলাদেশ এই ন্যূনতম বরাদ্দ থেকে আজও অনেক অনেক দূরে।

 

শিক্ষার জন্য বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধি আর এনজিওর কাছ থেকে সাহায্য নেওয়া বন্ধ করা, এটা কি বাস্তবানুগ হবে?

এনজিও অনেকের কাছে শিক্ষা পৌঁছে দিচ্ছে, যাদের শিক্ষা পাওয়ার অন্য কোনো পথ খোলা নেই—এ কথা অসত্য নয়। কিন্তু মনে রাখতে হবে তারা সহযোগী মাত্র। তবে এটাও ঠিক যে মাঝেমধ্যে তারা বৈষম্য বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখছেন। উদাহরণ হিসেবে বলছি, প্রকল্প এলাকা বাছাইয়ের ক্ষেত্রে তারা যে এলাকায় প্রকল্প গ্রহণ করেন, সে এলাকা তো এগিয়ে যাবেই। তুলনায় পাশের গ্রামটাকে নিষ্প্রভ দেখাবে, তাই না?

অবশ্যই ব্যক্তি পর্যায়ে ব্যক্তিকে সহায়তা করা, একেবারে কিছু না হওয়ার চেয়ে অন্তত ভালো। তবে এর সঙ্গে আমাদের আরও যা দরকার তা হলো এনজিও, সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়গুলোর মধ্যে পরিকল্পনা অনুযায়ী সমন্বয় সাধন। সরকারি কার্যক্রমের ভিতর এনজিওগুলোর অংশগ্রহণ আরও বাড়াতে হবে, যাতে তারা বিচ্ছিন্ন না হয়ে যায় এবং শিক্ষার ভূচিত্রটা যেন জোড়াতালি মারা গালিচার মতো না হয়।

 

সাক্ষাৎকার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ আপনারই প্রাপ্য।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ