শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা প্রসঙ্গে সলিমুল্লাহ খান

শিক্ষার ভূচিত্রটা যেন জোড়াতালি মারা গালিচার মতো না হয়

প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষার ভূচিত্রটা যেন জোড়াতালি মারা গালিচার মতো না হয়

শিক্ষা ও জ্ঞানের মধ্যে পার্থক্য কী?

প্রায়ই লোকে শিক্ষা ও জ্ঞানকে এক করে দেখে। কোনো বিষয়ের ওপর জ্ঞান অর্জনের চেয়েও বেশি কিছু অর্জন করার নাম শিক্ষা। ইংরেজিতে একটি কথা আছে নো হাউ (Know how)|  এর অর্থ কীভাবে কার্য সম্পাদন হয় সে সম্পর্কে জ্ঞান লাভ। কিন্তু আপনি যদি আরেকটু গভীরে গিয়ে ভাবেন, কোনো ঘটনার পেছনের কার্যকারণ যদি অনুসন্ধান করেন, বলা যেতে পারে ‘নো হোয়াই’ করেন, সেটাও সমান গুরুত্বপূর্ণ। প্রাথমিক পর্যায়ে আমরা শিক্ষা বলতে আমাদের দেশে প্রচলিত চৌদ্দ রকমের শিক্ষার মধ্যে কেবল স্কুল শিক্ষাই বুঝি। এর কারণ স্কুলের শিক্ষাকে ওভাবেই শিক্ষার সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হয় এদেশে।

কিন্তু এখানে বহুদিন ধরেই নানাবিধ শিক্ষাব্যবস্থা চালু রয়েছে, এমনকি স্কুলের বাইরেও। বাংলাদেশ ও অন্যান্য দেশের যে সমস্যা : এখানে কোনো শিক্ষিত মানুষকে বিচার করা হয়। তিনি কয় বছর স্কুলে লেখাপড়া করেছেন সেটা দিয়েই। পরে সেটাই হয়ে ওঠে আমাদের আজীবন সম্মাননা। আর এটা দিয়েই ‘পণ্য’ বা কমোডিটি হিসেবে আমাদের মূল্যটা কত তা নির্ধারিত হয়। মানুষকে পণ্যে পরিণত করাটাই এখন শিক্ষার মাপকাঠি হয়ে উঠেছে। দুর্ভাগ্যবশত শিক্ষাকে আমরা যেভাবে বুঝি ও প্রয়োগ করি সেটারই ফল এটা।

 

বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় কোন জায়গায় সমস্যা আছে বলে আপনি মনে করেন?

বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা তিনটি স্তরে বিভক্ত, অন্যান্য দেশের মতো এখানেও রয়েছে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চস্তরের শিক্ষা, তবে প্রাথমিক ও বুনিয়াদি শিক্ষা বলতে আমরা যা বুঝি সেটি একান্তই গোলমেলে। ১৯৪৮ সালে প্রণীত জাতিসংঘের সার্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণার বা ইউনিভার্সাল ডিক্লারেশন অব হিউম্যান রাইটসের ২৬ নম্বর অনুচ্ছেদে দেখা যায়, বুনিয়াদি শিক্ষাকে ‘প্রাথমিক ও মৌলিক’ শিক্ষা বলা হয়েছে আর জোর সুপারিশ করা হয়েছে যে এই পর্যন্ত শিক্ষাটা হতে হবে বিনামূল্যে ও বাধ্যতামূলক। যা হোক, সেখানে ব্যাপ্তিকাল কত তা কিন্তু উলেস্ন্লখ করা হয়নি।

প্রাথমিক শিক্ষা অর্জনে স্কুলে কত বছর ব্যয়িত হওয়া জরুরি? আর সরকারি শিক্ষাব্যবস্থা প্রাথমিকের জন্য কতটুকু সময়কে জরুরি বলে মনে করছে এখানে? ষাটের দশকে আমরা যখন স্কুলে যাচ্ছি, তখন পাঁচ বছর বরাদ্দ ছিল প্রাথমিকের জন্য। এরই মধ্যে অনেক জল গড়িয়েছে, প্রায় পঞ্চাশ বছর পর, প্রাথমিক শিক্ষার মেয়াদ এখন আট বছর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। আমার মতে, স্কুলের বুনিয়াদি শিক্ষা বা ‘প্রাথমিক ও মৌলিক’ স্তরের শিক্ষাটা হওয়া উচিত বারো বছর পর্যন্ত অর্থাৎ দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বিস্তৃত।

 

কেন?

কারণ ওটাই আসল বয়স যখন মানুষ জীবনে পরিপক্বতা লাভ করে ও দায়িত্বশীল হয়ে ওঠে। জাতিসংঘও ঘোষণা করেছে যে উচ্চশিক্ষার বিকল্পস্বরূপ ‘কারিগরি ও কর্মমুখী শিক্ষা’ সবার জন্য উন্মুক্ত হতে হবে এবং সেখানে কোনো ভেদাভেদ থাকতে পারবে না। তবে দেখা যাচ্ছে এসব শিক্ষা তারাই পাচ্ছেন যাদের সামর্থ্য আছে। উচ্চতর শিক্ষা অর্জনের অধিকারে পরিষ্কার বলা আছে সামর্থ্য অর্থাৎ অর্থই আগে, মেধা পরে—যদিও এখানে বাহ্যত আর কোনো বৈষম্য কাজ করে না। এতে দেখা যায় বাংলাদেশে উচ্চতর শিক্ষা সবার জন্য সহজলভ্য নয়। এ তো মানবাধিকারের বড় ধরনের লঙ্ঘন।

আর বেসরকারি সংস্থা দ্বারা পরিচালিত তথাকথিত অনানুষ্ঠানিক শিক্ষাও এই বিদ্যমান বৈষম্যচর্চাকে আরও শক্তিশালী করছে। একটা অদ্ভুত শব্দ ব্যবহার করে এঁরা, এর নাম রেখেছেন ‘উপানুষ্ঠানিক’ শিক্ষা। ওপরে ওপরে এদেরকে বেশ প্রগতিশীল বলেই মনে হয়।

 

অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা সম্পর্কে আপনার সমালোচনা কী?     

প্রথমেই আমি বলব, এটি পক্ষপাতমূলক। ছাত্র বা ছাত্রীর দারিদ্র্যের বিবেচনায় শিক্ষাকে যে দরিদ্র করা যায় না, এ কথা এতে ভুলে থাকা হয়েছে। ১৯২৩ সালে ইতালিতে মুসোলিনির ফ্যাসিবাদী শাসনকালে এক ধরনের শিক্ষানীতি চালু হয়েছিল, সেটি এখনো বিভিন্ন দেশে চলছে, বাংলাদেশেও সেই জিনিসই চলছে। মুসোলিনির শিক্ষামন্ত্রী জেন্তিলের নামানুসারে এই নীতির নাম দাঁড়িয়েছিল জেন্তিলে সংস্কার। এই ব্যবস্থার আগের শিক্ষাব্যবস্থায় এটি চালু হয়েছিল ১৮৫৯ সালে— পাঁচ বছর সময় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কাটিয়ে, মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া যেত, এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া যেত—একে আমরা শিক্ষায় মইয়ে চড়বার নীতি বলতে পারি!

এই পাঁচ বছরের শেষে শিক্ষাব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে যাওয়ারও সুযোগ ছিল, ছাত্রছাত্রীরা বেরিয়ে সাধারণ কাজ করবে। কিন্তু তখন এটি ছিল শিক্ষাদীক্ষার পাট চুকিয়ে কর্মজীবনে—কঠোর পরিশ্রমের জীবনে ঢোকা। সমাজের গরিব লোকেরাই এই সুযোগ নিত, কারণ ওটা করতে তারা বাধ্য হতো। বাংলাদেশে আজও সেই একই জিনিস চলছে এবং বলা হচ্ছে হতদরিদ্র শিশুদের জন্য চার বছরের (এমনকি পাঁচও নয়) অনানুষ্ঠানিক

 

শিক্ষাই যথেষ্ট। এমনকি পাঠক্রম কখনো কখনো তিন বছরের মধ্যেই শেষ করা হচ্ছে। দয়া করে আমাকে ভুল বুঝবেন না। আমি এই অতি গরিব পরিবারের বাচ্চারা যে শিক্ষা পাচ্ছে আমি সেটার বিপক্ষে নই। বরং আমি সেই ব্যবস্থার পক্ষে যেখানে চার বা পাঁচ বছরের প্রাথমিক শিক্ষা নয়, অন্যদের মতো ওই গরিব পরিবারের বাচ্চারাও যেন সর্বাঙ্গীন শিক্ষা, অন্তত মাধ্যমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষা পায়, তারাও যেন মেধা থাকলে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত যেতে পারে। বেসরকারি সংস্থাগুলো যে ভবিষ্যৎ নিয়ে লোকজনদের এত আশা দেয়, এটা কি ঠিক? এই বাচ্চাগুলো পরে নিজেদের জীবনধারণের জন্য যতটুকু দরকার ততটুকুই তো করতে পারবে, এর বেশি কিছু নয়।

 

বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় কোন জিনিসটার অবশ্যই পরিবর্তন হওয়া জরুরি বলে আপনি মনে করেন?

সারা বাংলাদেশে এখন যা শেখানো হচ্ছে তা প্রকৃত বুনিয়াদি শিক্ষা নয়। এর কারণ সত্যিকার অর্থে শিক্ষা বলতে বোঝা উচিত ‘গ্লির বাইরে এসে বিশ্ব দেখা’—শিক্ষা শব্দের ব্যুৎপত্তিও তেমনটাই বলে। বাংলাদেশে লেখাপড়া করে অনেকেই বেরিয়ে আসছেন, তবে তাতে বিশ্বকে দেখা বা বোঝা হচ্ছে না। লোকে প্রতিষ্ঠান থেকে বেরিয়ে হয় কারখানায় ঢুকছে, বা আরও খারাপ কোনো জায়গায়, শহুরে কোনো বস্তিতে—তথাকথিত অনানুষ্ঠানিক খাতে বা ইনফরমাল সেক্টরে ঢুকছে। এসব ডামাডোলে শিক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টির উপাদানটাই আর থাকছে না। শিক্ষায় ঔচিত্য ও কর্তব্যবোধের মতো ক্রান্তিকালীন করণীয়টাই এখন আর হাতে নেই।

বরং বলা ভালো বর্তমানে বাংলাদেশে শিক্ষাব্যবস্থা হলো গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান আহরণের ঠুনকো ব্যবস্থা। শুধু মুখস্থবিদ্যা, মুখস্থের মাধ্যমে শেখা। এটাই একজন মানুষকে দ্রব্য, বস্তু বা অবজেক্টে পরিণত করছে, রাষ্ট্রের নাগরিক বা সাবজেক্ট আর হতে পারছে না কেউ। তারা উৎপাদন পদ্ধতির সঙ্গে পণ্যের কাঁচামাল হিসেবে জুতে যাচ্ছে। এটাই বাস্তবে পরিণত হচ্ছে। অথচ শিক্ষা তো আমাদের লক্ষ্যকে আরও সুদূরে, আরও উঁচুতে নিয়ে যাবে, নিজেদের আরও মানবিক মনুষ্য-সদৃশ হতে শেখাবে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোও আসলে প্রচলিত ব্যবস্থায় থাকতে বাধ্য হচ্ছে, কারণ তাদেরও তো পাঠ্যসূচি অনুসরণ করতে হয়।

 

গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান বলতে কী বোঝাতে চাচ্ছেন?

এখানকার শিক্ষাব্যবস্থা আমাদের মাত্র বিদেশি ভাষা শেখাতেই বেশি আগ্রহী, অথচ নিজের ভাষাটাই আমরা ভালো করে শিখিনি। বাচ্চাদের ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়ে পাঠানোর হার বাড়ছে, সেখানে জাতীয় ভাষার পরিবর্তে সাধারণ নির্দেশনাও ইংরেজিতে দেওয়া হয়। এতে নিজস্ব ভাষার মাধ্যমে শিক্ষাগ্রহণের অধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। এতে যা হয়েছে তাতে অনেক শিশু এখন নিজেদের দেশের ভাষার চেয়ে, বাংলা ভাষার চেয়ে, ইংরেজিটাই ভালো বলছে। এতে সমাজে বিদ্যমান শ্রেণিবৈষম্য আরও বেড়ে যাচ্ছে। এসব দেখে মনে হয়, ওই ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলো পশ্চিমা দুনিয়ার সাংস্কৃতিক সাম্রাজ্যবাদকেই বেশি করে ঊর্ধ্বে তুলে ধরছে, আর দমন করছে বাংলাদেশের জাতীয় সংস্কৃতিকে। এটা কি এক ধরনের নয়া উপনিবেশবাদ নয়?

 

এমন প্রেক্ষাপটে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ঔপনিবেশিক অতীত কেমন ভূমিকা রাখছে?

ঔপনিবেশিক শিক্ষা এখনো আমাদের বর্তমানে ভিড় করে আছে, ভার হয়ে আছে। দুশো বছরের একটু কম সময় ধরে ব্রিটিশদের ঔপনিবেশিক শাসন এদেশে বিরাজ করেছিল। এখনো বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে জোরালোভাবে প্রভাবিত করছে। শুধু গ্লায় গ্লায় ইংরেজি মাধ্যম স্কুলই এর একমাত্র অকাট্য প্রমাণ নয়। কেন্দ্রীয় পাঠক্রম দিয়ে শিক্ষাব্যবস্থাকে সাংস্কৃতিকভাবে একমুখী করার প্রতিশ্রুতি এখনো পুরোপুরি পালিত হয়নি। অন্যদিকে আদিবাসী সম্প্রদায় ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের থেকে জাতিগত ও ধর্মীয় সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের শিশুদের আলাদা করে ফেলার ঘটনাও বাংলাদেশে ঔপনিবেশিক অতীতের আরেক ফল। এতে দেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং একই রকম বিশ্ববীক্ষার প্রচার হয়েছে।

বিজ্ঞানের ক্ষেত্রেও তাই, পশ্চিমের অনুকরণ করাই যেন একমাত্র রীতিতে পরিণত হয়েছে এবং এই নীতির কারণে অবস্থা এখন এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে বাংলাদেশে খুব সহজে স্বতন্ত্র চিন্তাবিদ পাওয়া যায় না। সবাইকে রবীন্দ্রনাথের মতো চিন্তাবিদ হতে হবে তা বলছি না। উনি ব্যতিক্রম বিশেষ। এটা হচ্ছে আধিপত্যশীল বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থার ব্যর্থতার ফল। স্কুলে পড়ার কাল থেকেই যদি আমরা পণ্যমুখী হই, আত্মশক্তিসম্পন্ন মানুষ (self-acting subject) হওয়ার বদলে আত্মবিক্রয়ের উপায়সন্ধানী সওদাগর হই, তাহলে পশ্চিমকে অনুকরণের অভ্যাস থেকে মুক্ত হওয়া কঠিন হয়ে পড়বে।

 

এনজিও স্কুলগুলো কি এই উদ্বেগ আরও বাড়াচ্ছে নাকি শিক্ষা সংক্রান্ত রাষ্ট্রের যে দায়িত্ব ছিল সেটা কিছুটা লাঘব করছে?

আমাদের দেশের শিক্ষার প্রয়োজনীয়তার দিকে তুলনামূলক দৃষ্টিতে তাকাতে হবে। কতজন শিশু স্কুলে যেতে পারছে, আর কতজন পারছে না? কতজন শিশু স্কুল থেকে ঝরে পড়ছে? সেই অনুপাতে এনজিও বা আসলে কতটুকু করতে পারে? বাংলাদেশে এই মুহূর্তে কমপক্ষে চৌদ্দ ধরনের প্রাথমিক শিক্ষার ব্যবস্থা প্রচলিত আছে। এটা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী বললাম। আমরা যদি আরও মডেল স্কুলের পদ্ধতি আমলে নিতে পারতাম তাহলে ওই সংখ্যাটা আরও বাড়ত। কিন্তু শিক্ষার ক্ষেত্রে ঐক্যবিধান বা ঐক্যসাধন করাই ছিল রাষ্ট্রের অঙ্গীকার। এতে করে সবাই সমান সুযোগ পেত পড়ালেখা করার। অথচ আমরা বাস্তবে কিছু ছেলেমেয়েকে মাত্র চার বছরের শিক্ষা দিয়েই খুশি, কোনো কোনো এনজিও স্কুলে যেমনটা দেয়। অন্য সবার জন্য আট বছরের শিক্ষা দেই। এই দেওয়াই কি যথেষ্ট?

 

এই অবস্থার পরিবর্তনের কি কোনো পথ আছে?

সবসময়ই একটি ওজর দেওয়া হয় যে সবাইকে সমান সুযোগ দেওয়ার মতো আর্থিক সামর্থ্য বাংলাদেশের নেই। কিন্তু সেই সামর্থ্য আমরা অর্জন করব না কেন? উদাহরণস্বরূপ ২০১৬ সালে শিক্ষায় আমাদের মোট জাতীয় উৎপাদনের দুই শতাংশের ঢের কম খরচ করা হয়েছিল। ২০১৩ সালেও সেটা প্রায় দুই শতাংশই ছিল। প্রসঙ্গত মনে পড়ছে ২০০৬ সালে খরচ করা হয়েছিল দুই দশমিক পাঁচ শতাংশ।

বাংলাদেশে এখন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কথা অনেক বড় গলায় বলা হচ্ছে, অথচ শিক্ষা যে তর্কাতীত জাতীয় সামগ্রী বা নিত্যপ্রয়োজনের বিষয় এবং এটাকে এগিয়ে নেওয়া যে দরকার সেটাকেই পুরোপুরি অবহেলা করা হচ্ছে। বহু বছর আগে, ১৯৬০ সালের দশকে—জাতিসংঘের সংস্থাগুলো লক্ষ্যস্থির করেছিল যে কোনো দেশের শিক্ষার জন্য ওই দেশের মোট জাতীয় আয়ের ন্যূনতম ছয় শতাংশ বরাদ্দ রাখতে হবে। বাংলাদেশ এই ন্যূনতম বরাদ্দ থেকে আজও অনেক অনেক দূরে।

 

শিক্ষার জন্য বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধি আর এনজিওর কাছ থেকে সাহায্য নেওয়া বন্ধ করা, এটা কি বাস্তবানুগ হবে?

এনজিও অনেকের কাছে শিক্ষা পৌঁছে দিচ্ছে, যাদের শিক্ষা পাওয়ার অন্য কোনো পথ খোলা নেই—এ কথা অসত্য নয়। কিন্তু মনে রাখতে হবে তারা সহযোগী মাত্র। তবে এটাও ঠিক যে মাঝেমধ্যে তারা বৈষম্য বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখছেন। উদাহরণ হিসেবে বলছি, প্রকল্প এলাকা বাছাইয়ের ক্ষেত্রে তারা যে এলাকায় প্রকল্প গ্রহণ করেন, সে এলাকা তো এগিয়ে যাবেই। তুলনায় পাশের গ্রামটাকে নিষ্প্রভ দেখাবে, তাই না?

অবশ্যই ব্যক্তি পর্যায়ে ব্যক্তিকে সহায়তা করা, একেবারে কিছু না হওয়ার চেয়ে অন্তত ভালো। তবে এর সঙ্গে আমাদের আরও যা দরকার তা হলো এনজিও, সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়গুলোর মধ্যে পরিকল্পনা অনুযায়ী সমন্বয় সাধন। সরকারি কার্যক্রমের ভিতর এনজিওগুলোর অংশগ্রহণ আরও বাড়াতে হবে, যাতে তারা বিচ্ছিন্ন না হয়ে যায় এবং শিক্ষার ভূচিত্রটা যেন জোড়াতালি মারা গালিচার মতো না হয়।

 

সাক্ষাৎকার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ আপনারই প্রাপ্য।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা