শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা প্রসঙ্গে সলিমুল্লাহ খান

শিক্ষার ভূচিত্রটা যেন জোড়াতালি মারা গালিচার মতো না হয়

প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষার ভূচিত্রটা যেন জোড়াতালি মারা গালিচার মতো না হয়

শিক্ষা ও জ্ঞানের মধ্যে পার্থক্য কী?

প্রায়ই লোকে শিক্ষা ও জ্ঞানকে এক করে দেখে। কোনো বিষয়ের ওপর জ্ঞান অর্জনের চেয়েও বেশি কিছু অর্জন করার নাম শিক্ষা। ইংরেজিতে একটি কথা আছে নো হাউ (Know how)|  এর অর্থ কীভাবে কার্য সম্পাদন হয় সে সম্পর্কে জ্ঞান লাভ। কিন্তু আপনি যদি আরেকটু গভীরে গিয়ে ভাবেন, কোনো ঘটনার পেছনের কার্যকারণ যদি অনুসন্ধান করেন, বলা যেতে পারে ‘নো হোয়াই’ করেন, সেটাও সমান গুরুত্বপূর্ণ। প্রাথমিক পর্যায়ে আমরা শিক্ষা বলতে আমাদের দেশে প্রচলিত চৌদ্দ রকমের শিক্ষার মধ্যে কেবল স্কুল শিক্ষাই বুঝি। এর কারণ স্কুলের শিক্ষাকে ওভাবেই শিক্ষার সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হয় এদেশে।

কিন্তু এখানে বহুদিন ধরেই নানাবিধ শিক্ষাব্যবস্থা চালু রয়েছে, এমনকি স্কুলের বাইরেও। বাংলাদেশ ও অন্যান্য দেশের যে সমস্যা : এখানে কোনো শিক্ষিত মানুষকে বিচার করা হয়। তিনি কয় বছর স্কুলে লেখাপড়া করেছেন সেটা দিয়েই। পরে সেটাই হয়ে ওঠে আমাদের আজীবন সম্মাননা। আর এটা দিয়েই ‘পণ্য’ বা কমোডিটি হিসেবে আমাদের মূল্যটা কত তা নির্ধারিত হয়। মানুষকে পণ্যে পরিণত করাটাই এখন শিক্ষার মাপকাঠি হয়ে উঠেছে। দুর্ভাগ্যবশত শিক্ষাকে আমরা যেভাবে বুঝি ও প্রয়োগ করি সেটারই ফল এটা।

 

বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় কোন জায়গায় সমস্যা আছে বলে আপনি মনে করেন?

বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা তিনটি স্তরে বিভক্ত, অন্যান্য দেশের মতো এখানেও রয়েছে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চস্তরের শিক্ষা, তবে প্রাথমিক ও বুনিয়াদি শিক্ষা বলতে আমরা যা বুঝি সেটি একান্তই গোলমেলে। ১৯৪৮ সালে প্রণীত জাতিসংঘের সার্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণার বা ইউনিভার্সাল ডিক্লারেশন অব হিউম্যান রাইটসের ২৬ নম্বর অনুচ্ছেদে দেখা যায়, বুনিয়াদি শিক্ষাকে ‘প্রাথমিক ও মৌলিক’ শিক্ষা বলা হয়েছে আর জোর সুপারিশ করা হয়েছে যে এই পর্যন্ত শিক্ষাটা হতে হবে বিনামূল্যে ও বাধ্যতামূলক। যা হোক, সেখানে ব্যাপ্তিকাল কত তা কিন্তু উলেস্ন্লখ করা হয়নি।

প্রাথমিক শিক্ষা অর্জনে স্কুলে কত বছর ব্যয়িত হওয়া জরুরি? আর সরকারি শিক্ষাব্যবস্থা প্রাথমিকের জন্য কতটুকু সময়কে জরুরি বলে মনে করছে এখানে? ষাটের দশকে আমরা যখন স্কুলে যাচ্ছি, তখন পাঁচ বছর বরাদ্দ ছিল প্রাথমিকের জন্য। এরই মধ্যে অনেক জল গড়িয়েছে, প্রায় পঞ্চাশ বছর পর, প্রাথমিক শিক্ষার মেয়াদ এখন আট বছর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। আমার মতে, স্কুলের বুনিয়াদি শিক্ষা বা ‘প্রাথমিক ও মৌলিক’ স্তরের শিক্ষাটা হওয়া উচিত বারো বছর পর্যন্ত অর্থাৎ দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বিস্তৃত।

 

কেন?

কারণ ওটাই আসল বয়স যখন মানুষ জীবনে পরিপক্বতা লাভ করে ও দায়িত্বশীল হয়ে ওঠে। জাতিসংঘও ঘোষণা করেছে যে উচ্চশিক্ষার বিকল্পস্বরূপ ‘কারিগরি ও কর্মমুখী শিক্ষা’ সবার জন্য উন্মুক্ত হতে হবে এবং সেখানে কোনো ভেদাভেদ থাকতে পারবে না। তবে দেখা যাচ্ছে এসব শিক্ষা তারাই পাচ্ছেন যাদের সামর্থ্য আছে। উচ্চতর শিক্ষা অর্জনের অধিকারে পরিষ্কার বলা আছে সামর্থ্য অর্থাৎ অর্থই আগে, মেধা পরে—যদিও এখানে বাহ্যত আর কোনো বৈষম্য কাজ করে না। এতে দেখা যায় বাংলাদেশে উচ্চতর শিক্ষা সবার জন্য সহজলভ্য নয়। এ তো মানবাধিকারের বড় ধরনের লঙ্ঘন।

আর বেসরকারি সংস্থা দ্বারা পরিচালিত তথাকথিত অনানুষ্ঠানিক শিক্ষাও এই বিদ্যমান বৈষম্যচর্চাকে আরও শক্তিশালী করছে। একটা অদ্ভুত শব্দ ব্যবহার করে এঁরা, এর নাম রেখেছেন ‘উপানুষ্ঠানিক’ শিক্ষা। ওপরে ওপরে এদেরকে বেশ প্রগতিশীল বলেই মনে হয়।

 

অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা সম্পর্কে আপনার সমালোচনা কী?     

প্রথমেই আমি বলব, এটি পক্ষপাতমূলক। ছাত্র বা ছাত্রীর দারিদ্র্যের বিবেচনায় শিক্ষাকে যে দরিদ্র করা যায় না, এ কথা এতে ভুলে থাকা হয়েছে। ১৯২৩ সালে ইতালিতে মুসোলিনির ফ্যাসিবাদী শাসনকালে এক ধরনের শিক্ষানীতি চালু হয়েছিল, সেটি এখনো বিভিন্ন দেশে চলছে, বাংলাদেশেও সেই জিনিসই চলছে। মুসোলিনির শিক্ষামন্ত্রী জেন্তিলের নামানুসারে এই নীতির নাম দাঁড়িয়েছিল জেন্তিলে সংস্কার। এই ব্যবস্থার আগের শিক্ষাব্যবস্থায় এটি চালু হয়েছিল ১৮৫৯ সালে— পাঁচ বছর সময় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কাটিয়ে, মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া যেত, এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া যেত—একে আমরা শিক্ষায় মইয়ে চড়বার নীতি বলতে পারি!

এই পাঁচ বছরের শেষে শিক্ষাব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে যাওয়ারও সুযোগ ছিল, ছাত্রছাত্রীরা বেরিয়ে সাধারণ কাজ করবে। কিন্তু তখন এটি ছিল শিক্ষাদীক্ষার পাট চুকিয়ে কর্মজীবনে—কঠোর পরিশ্রমের জীবনে ঢোকা। সমাজের গরিব লোকেরাই এই সুযোগ নিত, কারণ ওটা করতে তারা বাধ্য হতো। বাংলাদেশে আজও সেই একই জিনিস চলছে এবং বলা হচ্ছে হতদরিদ্র শিশুদের জন্য চার বছরের (এমনকি পাঁচও নয়) অনানুষ্ঠানিক

 

শিক্ষাই যথেষ্ট। এমনকি পাঠক্রম কখনো কখনো তিন বছরের মধ্যেই শেষ করা হচ্ছে। দয়া করে আমাকে ভুল বুঝবেন না। আমি এই অতি গরিব পরিবারের বাচ্চারা যে শিক্ষা পাচ্ছে আমি সেটার বিপক্ষে নই। বরং আমি সেই ব্যবস্থার পক্ষে যেখানে চার বা পাঁচ বছরের প্রাথমিক শিক্ষা নয়, অন্যদের মতো ওই গরিব পরিবারের বাচ্চারাও যেন সর্বাঙ্গীন শিক্ষা, অন্তত মাধ্যমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষা পায়, তারাও যেন মেধা থাকলে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত যেতে পারে। বেসরকারি সংস্থাগুলো যে ভবিষ্যৎ নিয়ে লোকজনদের এত আশা দেয়, এটা কি ঠিক? এই বাচ্চাগুলো পরে নিজেদের জীবনধারণের জন্য যতটুকু দরকার ততটুকুই তো করতে পারবে, এর বেশি কিছু নয়।

 

বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় কোন জিনিসটার অবশ্যই পরিবর্তন হওয়া জরুরি বলে আপনি মনে করেন?

সারা বাংলাদেশে এখন যা শেখানো হচ্ছে তা প্রকৃত বুনিয়াদি শিক্ষা নয়। এর কারণ সত্যিকার অর্থে শিক্ষা বলতে বোঝা উচিত ‘গ্লির বাইরে এসে বিশ্ব দেখা’—শিক্ষা শব্দের ব্যুৎপত্তিও তেমনটাই বলে। বাংলাদেশে লেখাপড়া করে অনেকেই বেরিয়ে আসছেন, তবে তাতে বিশ্বকে দেখা বা বোঝা হচ্ছে না। লোকে প্রতিষ্ঠান থেকে বেরিয়ে হয় কারখানায় ঢুকছে, বা আরও খারাপ কোনো জায়গায়, শহুরে কোনো বস্তিতে—তথাকথিত অনানুষ্ঠানিক খাতে বা ইনফরমাল সেক্টরে ঢুকছে। এসব ডামাডোলে শিক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টির উপাদানটাই আর থাকছে না। শিক্ষায় ঔচিত্য ও কর্তব্যবোধের মতো ক্রান্তিকালীন করণীয়টাই এখন আর হাতে নেই।

বরং বলা ভালো বর্তমানে বাংলাদেশে শিক্ষাব্যবস্থা হলো গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান আহরণের ঠুনকো ব্যবস্থা। শুধু মুখস্থবিদ্যা, মুখস্থের মাধ্যমে শেখা। এটাই একজন মানুষকে দ্রব্য, বস্তু বা অবজেক্টে পরিণত করছে, রাষ্ট্রের নাগরিক বা সাবজেক্ট আর হতে পারছে না কেউ। তারা উৎপাদন পদ্ধতির সঙ্গে পণ্যের কাঁচামাল হিসেবে জুতে যাচ্ছে। এটাই বাস্তবে পরিণত হচ্ছে। অথচ শিক্ষা তো আমাদের লক্ষ্যকে আরও সুদূরে, আরও উঁচুতে নিয়ে যাবে, নিজেদের আরও মানবিক মনুষ্য-সদৃশ হতে শেখাবে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোও আসলে প্রচলিত ব্যবস্থায় থাকতে বাধ্য হচ্ছে, কারণ তাদেরও তো পাঠ্যসূচি অনুসরণ করতে হয়।

 

গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান বলতে কী বোঝাতে চাচ্ছেন?

এখানকার শিক্ষাব্যবস্থা আমাদের মাত্র বিদেশি ভাষা শেখাতেই বেশি আগ্রহী, অথচ নিজের ভাষাটাই আমরা ভালো করে শিখিনি। বাচ্চাদের ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়ে পাঠানোর হার বাড়ছে, সেখানে জাতীয় ভাষার পরিবর্তে সাধারণ নির্দেশনাও ইংরেজিতে দেওয়া হয়। এতে নিজস্ব ভাষার মাধ্যমে শিক্ষাগ্রহণের অধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। এতে যা হয়েছে তাতে অনেক শিশু এখন নিজেদের দেশের ভাষার চেয়ে, বাংলা ভাষার চেয়ে, ইংরেজিটাই ভালো বলছে। এতে সমাজে বিদ্যমান শ্রেণিবৈষম্য আরও বেড়ে যাচ্ছে। এসব দেখে মনে হয়, ওই ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলো পশ্চিমা দুনিয়ার সাংস্কৃতিক সাম্রাজ্যবাদকেই বেশি করে ঊর্ধ্বে তুলে ধরছে, আর দমন করছে বাংলাদেশের জাতীয় সংস্কৃতিকে। এটা কি এক ধরনের নয়া উপনিবেশবাদ নয়?

 

এমন প্রেক্ষাপটে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ঔপনিবেশিক অতীত কেমন ভূমিকা রাখছে?

ঔপনিবেশিক শিক্ষা এখনো আমাদের বর্তমানে ভিড় করে আছে, ভার হয়ে আছে। দুশো বছরের একটু কম সময় ধরে ব্রিটিশদের ঔপনিবেশিক শাসন এদেশে বিরাজ করেছিল। এখনো বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে জোরালোভাবে প্রভাবিত করছে। শুধু গ্লায় গ্লায় ইংরেজি মাধ্যম স্কুলই এর একমাত্র অকাট্য প্রমাণ নয়। কেন্দ্রীয় পাঠক্রম দিয়ে শিক্ষাব্যবস্থাকে সাংস্কৃতিকভাবে একমুখী করার প্রতিশ্রুতি এখনো পুরোপুরি পালিত হয়নি। অন্যদিকে আদিবাসী সম্প্রদায় ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের থেকে জাতিগত ও ধর্মীয় সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের শিশুদের আলাদা করে ফেলার ঘটনাও বাংলাদেশে ঔপনিবেশিক অতীতের আরেক ফল। এতে দেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং একই রকম বিশ্ববীক্ষার প্রচার হয়েছে।

বিজ্ঞানের ক্ষেত্রেও তাই, পশ্চিমের অনুকরণ করাই যেন একমাত্র রীতিতে পরিণত হয়েছে এবং এই নীতির কারণে অবস্থা এখন এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে বাংলাদেশে খুব সহজে স্বতন্ত্র চিন্তাবিদ পাওয়া যায় না। সবাইকে রবীন্দ্রনাথের মতো চিন্তাবিদ হতে হবে তা বলছি না। উনি ব্যতিক্রম বিশেষ। এটা হচ্ছে আধিপত্যশীল বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থার ব্যর্থতার ফল। স্কুলে পড়ার কাল থেকেই যদি আমরা পণ্যমুখী হই, আত্মশক্তিসম্পন্ন মানুষ (self-acting subject) হওয়ার বদলে আত্মবিক্রয়ের উপায়সন্ধানী সওদাগর হই, তাহলে পশ্চিমকে অনুকরণের অভ্যাস থেকে মুক্ত হওয়া কঠিন হয়ে পড়বে।

 

এনজিও স্কুলগুলো কি এই উদ্বেগ আরও বাড়াচ্ছে নাকি শিক্ষা সংক্রান্ত রাষ্ট্রের যে দায়িত্ব ছিল সেটা কিছুটা লাঘব করছে?

আমাদের দেশের শিক্ষার প্রয়োজনীয়তার দিকে তুলনামূলক দৃষ্টিতে তাকাতে হবে। কতজন শিশু স্কুলে যেতে পারছে, আর কতজন পারছে না? কতজন শিশু স্কুল থেকে ঝরে পড়ছে? সেই অনুপাতে এনজিও বা আসলে কতটুকু করতে পারে? বাংলাদেশে এই মুহূর্তে কমপক্ষে চৌদ্দ ধরনের প্রাথমিক শিক্ষার ব্যবস্থা প্রচলিত আছে। এটা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী বললাম। আমরা যদি আরও মডেল স্কুলের পদ্ধতি আমলে নিতে পারতাম তাহলে ওই সংখ্যাটা আরও বাড়ত। কিন্তু শিক্ষার ক্ষেত্রে ঐক্যবিধান বা ঐক্যসাধন করাই ছিল রাষ্ট্রের অঙ্গীকার। এতে করে সবাই সমান সুযোগ পেত পড়ালেখা করার। অথচ আমরা বাস্তবে কিছু ছেলেমেয়েকে মাত্র চার বছরের শিক্ষা দিয়েই খুশি, কোনো কোনো এনজিও স্কুলে যেমনটা দেয়। অন্য সবার জন্য আট বছরের শিক্ষা দেই। এই দেওয়াই কি যথেষ্ট?

 

এই অবস্থার পরিবর্তনের কি কোনো পথ আছে?

সবসময়ই একটি ওজর দেওয়া হয় যে সবাইকে সমান সুযোগ দেওয়ার মতো আর্থিক সামর্থ্য বাংলাদেশের নেই। কিন্তু সেই সামর্থ্য আমরা অর্জন করব না কেন? উদাহরণস্বরূপ ২০১৬ সালে শিক্ষায় আমাদের মোট জাতীয় উৎপাদনের দুই শতাংশের ঢের কম খরচ করা হয়েছিল। ২০১৩ সালেও সেটা প্রায় দুই শতাংশই ছিল। প্রসঙ্গত মনে পড়ছে ২০০৬ সালে খরচ করা হয়েছিল দুই দশমিক পাঁচ শতাংশ।

বাংলাদেশে এখন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কথা অনেক বড় গলায় বলা হচ্ছে, অথচ শিক্ষা যে তর্কাতীত জাতীয় সামগ্রী বা নিত্যপ্রয়োজনের বিষয় এবং এটাকে এগিয়ে নেওয়া যে দরকার সেটাকেই পুরোপুরি অবহেলা করা হচ্ছে। বহু বছর আগে, ১৯৬০ সালের দশকে—জাতিসংঘের সংস্থাগুলো লক্ষ্যস্থির করেছিল যে কোনো দেশের শিক্ষার জন্য ওই দেশের মোট জাতীয় আয়ের ন্যূনতম ছয় শতাংশ বরাদ্দ রাখতে হবে। বাংলাদেশ এই ন্যূনতম বরাদ্দ থেকে আজও অনেক অনেক দূরে।

 

শিক্ষার জন্য বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধি আর এনজিওর কাছ থেকে সাহায্য নেওয়া বন্ধ করা, এটা কি বাস্তবানুগ হবে?

এনজিও অনেকের কাছে শিক্ষা পৌঁছে দিচ্ছে, যাদের শিক্ষা পাওয়ার অন্য কোনো পথ খোলা নেই—এ কথা অসত্য নয়। কিন্তু মনে রাখতে হবে তারা সহযোগী মাত্র। তবে এটাও ঠিক যে মাঝেমধ্যে তারা বৈষম্য বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখছেন। উদাহরণ হিসেবে বলছি, প্রকল্প এলাকা বাছাইয়ের ক্ষেত্রে তারা যে এলাকায় প্রকল্প গ্রহণ করেন, সে এলাকা তো এগিয়ে যাবেই। তুলনায় পাশের গ্রামটাকে নিষ্প্রভ দেখাবে, তাই না?

অবশ্যই ব্যক্তি পর্যায়ে ব্যক্তিকে সহায়তা করা, একেবারে কিছু না হওয়ার চেয়ে অন্তত ভালো। তবে এর সঙ্গে আমাদের আরও যা দরকার তা হলো এনজিও, সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়গুলোর মধ্যে পরিকল্পনা অনুযায়ী সমন্বয় সাধন। সরকারি কার্যক্রমের ভিতর এনজিওগুলোর অংশগ্রহণ আরও বাড়াতে হবে, যাতে তারা বিচ্ছিন্ন না হয়ে যায় এবং শিক্ষার ভূচিত্রটা যেন জোড়াতালি মারা গালিচার মতো না হয়।

 

সাক্ষাৎকার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ আপনারই প্রাপ্য।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা