শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

ইমরান খানকে সঠিক পথে চলতে হবে

মাহমুদুল আলম খান বেনু
প্রিন্ট ভার্সন
ইমরান খানকে সঠিক পথে চলতে হবে

সম্প্রতি পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন হয়ে গেল। নির্বাচনে ক্রিকেটার থেকে রাজনীতিক বনে যাওয়া ইমরান খানের দল পিটিআই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে আরও কিছু দলের সহযোগিতায় কেন্দ্রীয় সরকার গঠন করেছে এবং স্বয়ং ইমরান খান পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর ইমরান খান জাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রথম টেলিভিশন ভাষণে সুইডিশ মডেল অনুসরণ করে পাকিস্তানকে একটি কল্যাণমূলক রাষ্ট্রে পরিণত করার ইচ্ছা ব্যক্ত করেছেন। এটা অবশ্যই স্বীকৃত সত্য সুইডেন পৃথিবীর একটি অন্যতম উন্নত ও কল্যাণমুখী রাষ্ট্র। প্রত্যেক প্রধানমন্ত্রী স্বপ্ন দেখেন তার দেশ ও জাতি নিয়ে, দেশকে নিয়ে যেতে চান উন্নতির শিখরে। তবে তিনিই প্রকৃত রাষ্ট্রনায়ক যিনি বাস্তব ভিত্তিক চিন্তা করেন এবং এক লাফে স্বর্গে যাওয়ার মূর্খতা দেখান না। পরিণামে তারা কিছুই করতে পারেন না, বাগাড়ম্বর ছাড়া। সময়ই বলে দেবে ইতিমধ্যে ব্যর্থ ও জঙ্গি রাষ্ট্র হিসেবে প্রমাণিত পাকিস্তানকে ইমরান খান কোথায় নিয়ে যেতে পারবেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে তার সাফল্য ও পাকিস্তানি জনগণের মঙ্গল কামনা করি। পাকিস্তানের সাধারণ জনগণের সঙ্গে আমাদের কোনো বিরোধ নেই। ১৯৭১ সালে আমরা যুদ্ধ করেছি পাকিস্তানি সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে। ইমরানের ভাষণের প্রতিক্রিয়ায়  পাকিস্তানের বেসরকারি একটি টিভি চ্যানেলে এক আলোচক যে মন্তব্য করলেন সেটাই আমার লেখার বিষয়বস্তু। তিনি বললেন, সুইডেন হওয়ার আগে আমাদের আগামী ১০ বছরে বাংলাদেশের সমকক্ষ হওয়া দরকার কিংবা বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে ধরে সেভাবে অগ্রসর হতে হবে। কারণ ১৯৭১ সালের আগে পশ্চিম পাকিস্তানের তুলনায় পূর্ব পাকিস্তান সব দিকে পিছিয়ে ছিল। কিন্তু স্বাধীনতার মাত্র ৪৭ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় পাকিস্তানের দ্বিগুণ, বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ তিনগুণেরও বেশি এবং শিক্ষার হার, গড় আয়ু অনেক বেশি। শিশু মৃত্যুর হার অনেক কম।

না বললেই নয়, পাকিস্তান সারা বিশ্বে এখন জঙ্গি রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি পাকিস্তান ব্যর্থ ও জঙ্গি রাষ্ট্র হওয়ার পেছনে মূল কারণ প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে বিরোধ (বিশেষত কাশ্মীর নিয়ে) এবং সামরিক শক্তিতে ভারতের সমকক্ষ হতে চাওয়া। কাশ্মীর বিরোধের জন্য প্রথমত পাকিস্তানই দায়ী। কারণ ভারত বিভাগের সময় ব্রিটিশদের পরিকল্পনা অনুযায়ী ভারতের যে অঞ্চলগুলো দেশীয় রাজাদের শাসিত ছিল সেইগুলো রাজার মতামত বা জনগণের মতামতের ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে তাদের ভাগ্য। তারা স্বাধীন থাকবেন না পাকিস্তান কিংবা ভারত কার সঙ্গে যুক্ত হবেন। আসলে কাশ্মীরের ডোগরা রাজা এবং কাশ্মীরবাসী শেখ আবদুল্লার নেতৃত্বে স্বাধীন কাশ্মীর চেয়েছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে ১৯৪৮ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পাকিস্তানের উপজাতীয় যোদ্ধাদের দিয়ে কাশ্মীরের এক-তৃতীয়াংশ দখল করে নিলে ডোগরা রাজা ভারতের সাহায্য প্রার্থনা করেন। ফলে ভারত হস্তক্ষেপ করে বাকি অংশটুকু ভারতের দখলে নিয়ে নেয়। তারপরও জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় কাশ্মীরে গণভোট করার জন্য লিয়াকত-নেহেরু চুক্তি হয়। কিন্তু পাকিস্তান কখনই তার দখলকৃত অংশে গণভোট করতে রাজি হয়নি। এর পেছনে কলকাঠি নাড়িয়েছে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী। পরিণতিতে স্বাধীনতার মাত্র ১১ বছরের মধ্যে পাকিস্তানে সামরিক শাসন কায়েম হয় এবং কাশ্মীর দখলের অভিলাসে হোক বা সেনাবাহিনীর একচেটিয়া স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য হোক, পাকিস্তানের বার্ষিক বাজেটের এক-চতুর্থাংশ প্রত্যক্ষভাবে এবং পরোক্ষভাবে সেনাবাহিনীর জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়। বর্তমানে ‘পাকিস্তানের ফৌজি ফাউন্ডেশন’ সবচেয়ে বড় ব্যবসায়ী সংস্থা। অন্যদিকে জনগণের কল্যাণে রাষ্ট্রের উন্নয়নে বাজেট বরাদ্দ কমে গেল এবং পাকিস্তানে টাউস সাইজের সেনাবাহিনী তৈরি হলো। যারা গোটা দেশকে গিলে ফেলে পাকিস্তানি জনগণকে বঞ্চিত করল। বলা হয়ে থাকে, পাকিস্তান সেনাবাহিনী যুদ্ধে অন্য কোনো দেশের সামান্য অংশ দখল করতে না পারলেও নিজের দেশ দখল করেছে ৪ বার অর্থাৎ ১৯৫৮ সালে জে. আইয়ুব খান, ১৯৬৯ সালে জে. ইয়াহিয়া খান, ১৯৭৭ সালে জে. জিয়াউল হক ও ২০০১ সালে জে. পারভেজ মোশাররফ। ভবিষ্যৎ ভবিতব্যই জানেন। আমার প্রশ্ন কেন প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে এমন হুঙ্কার, কেন এই অসম প্রতিযোগিতা, যেখানে এই উপমহাদেশের তিনটি দেশই এক সময় ভারতবর্ষ ছিল। পাকিস্তানের উচিত ছিল বাস্তববাদী হওয়া। আগে জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের মাধ্যমে জনগণের জীবনমান উন্নয়ন। যুদ্ধ কোনো দিন কোনো সমস্যার সমাধান করতে পারে না। জনগণের ট্যাক্সের টাকা জনগণের জন্য খরচ না করে, দেশের উন্নয়নের জন্য খরচ না করে বিশাল সেনাবাহিনী, হাজার বছর ঘাস খেয়ে হলেও আণবিক বোমার অধিকারী হতে হবে (ভুট্টোর কা-জ্ঞানহীন ভূমিকা আজকের  পাকিস্তানের এই চরম দুরবস্থার জন্য দায়ী)। আশা করব ইমরান খান বাস্তববাদী হবেন, সেনাবাহিনীর হাতের পুতুল হবেন না এবং ভারতের সঙ্গে সৎ প্রতিবেশী সুলভ সম্পর্ক গড়ে তুলে জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন করবেন। বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান এই তিন দেশেরই পরস্পর পরস্পরকে প্রয়োজন। তবে এইক্ষেত্রে পাকিস্তানকে ১৯৭১ সালে ৩০ লাখ বাঙালিকে হত্যার জন্য, ২ লাখ মা  বোনের ইজ্জত হরণের জন্য এবং ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যার পেছনে ইন্ধন দেওয়ার জন্য নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে। আর ইন্দিরা গান্ধী-ভুট্টোর চুক্তি অনুযায়ী যে ১৯৫ জন পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তা বাংলাদেশে গণহত্যার জন্য দায়ী, তাদের বিচারের জন্য বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করতে হবে। তাদের মধ্যে কেউ মারা গিয়ে থাকলে তাদের মরণোত্তর বিচার করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর খুনি রশীদ, ডালিম ও সুবেদার মোসলেমকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করতে হবে। আমি ব্যক্তিগতভাবে পাকিস্তানের কাছে ক্ষতিপূরণ চাই না। বরঞ্চ আমরা তাদের সাহায্য করতে পারব ইনশা আল্লাহ।

সব কিছু বদলানো গেলেও প্রতিবেশী বদলানো যায় না। প্রতিবেশী থাকলে সুবিধা যেমন থাকে তেমন সমস্যাও থাকে। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সমস্যা কম নয়। স্থলসীমান্ত সমস্যা, সমুদ্রসীমা সমস্যা, পানি বণ্টন সমস্যা অনেক সমস্যাই ছিল। কিন্তু বাংলাদেশ সংঘাতের বদলে সমঝোতার পথ ধরে ভারতের সঙ্গে সব সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ বের করতে সক্ষম হয়েছে। প্রতিবেশী মিয়ানমারের সঙ্গেও একই পথে মীমাংসায় পৌঁছেছে। পাকিস্তানকেও ভারতের সঙ্গে বিরোধে জড়ানোর বদলে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ার পথ বেছে নিতে হবে। পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে সঠিক পথে চলতে হবে। 

            লেখক : মুক্তিযুদ্ধকালীন অধিনায়ক (কাপাসিয়া)।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

এই মাত্র | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন