শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

ইমরান খানকে সঠিক পথে চলতে হবে

মাহমুদুল আলম খান বেনু
প্রিন্ট ভার্সন
ইমরান খানকে সঠিক পথে চলতে হবে

সম্প্রতি পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন হয়ে গেল। নির্বাচনে ক্রিকেটার থেকে রাজনীতিক বনে যাওয়া ইমরান খানের দল পিটিআই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে আরও কিছু দলের সহযোগিতায় কেন্দ্রীয় সরকার গঠন করেছে এবং স্বয়ং ইমরান খান পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর ইমরান খান জাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রথম টেলিভিশন ভাষণে সুইডিশ মডেল অনুসরণ করে পাকিস্তানকে একটি কল্যাণমূলক রাষ্ট্রে পরিণত করার ইচ্ছা ব্যক্ত করেছেন। এটা অবশ্যই স্বীকৃত সত্য সুইডেন পৃথিবীর একটি অন্যতম উন্নত ও কল্যাণমুখী রাষ্ট্র। প্রত্যেক প্রধানমন্ত্রী স্বপ্ন দেখেন তার দেশ ও জাতি নিয়ে, দেশকে নিয়ে যেতে চান উন্নতির শিখরে। তবে তিনিই প্রকৃত রাষ্ট্রনায়ক যিনি বাস্তব ভিত্তিক চিন্তা করেন এবং এক লাফে স্বর্গে যাওয়ার মূর্খতা দেখান না। পরিণামে তারা কিছুই করতে পারেন না, বাগাড়ম্বর ছাড়া। সময়ই বলে দেবে ইতিমধ্যে ব্যর্থ ও জঙ্গি রাষ্ট্র হিসেবে প্রমাণিত পাকিস্তানকে ইমরান খান কোথায় নিয়ে যেতে পারবেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে তার সাফল্য ও পাকিস্তানি জনগণের মঙ্গল কামনা করি। পাকিস্তানের সাধারণ জনগণের সঙ্গে আমাদের কোনো বিরোধ নেই। ১৯৭১ সালে আমরা যুদ্ধ করেছি পাকিস্তানি সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে। ইমরানের ভাষণের প্রতিক্রিয়ায়  পাকিস্তানের বেসরকারি একটি টিভি চ্যানেলে এক আলোচক যে মন্তব্য করলেন সেটাই আমার লেখার বিষয়বস্তু। তিনি বললেন, সুইডেন হওয়ার আগে আমাদের আগামী ১০ বছরে বাংলাদেশের সমকক্ষ হওয়া দরকার কিংবা বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে ধরে সেভাবে অগ্রসর হতে হবে। কারণ ১৯৭১ সালের আগে পশ্চিম পাকিস্তানের তুলনায় পূর্ব পাকিস্তান সব দিকে পিছিয়ে ছিল। কিন্তু স্বাধীনতার মাত্র ৪৭ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় পাকিস্তানের দ্বিগুণ, বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ তিনগুণেরও বেশি এবং শিক্ষার হার, গড় আয়ু অনেক বেশি। শিশু মৃত্যুর হার অনেক কম।

না বললেই নয়, পাকিস্তান সারা বিশ্বে এখন জঙ্গি রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি পাকিস্তান ব্যর্থ ও জঙ্গি রাষ্ট্র হওয়ার পেছনে মূল কারণ প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে বিরোধ (বিশেষত কাশ্মীর নিয়ে) এবং সামরিক শক্তিতে ভারতের সমকক্ষ হতে চাওয়া। কাশ্মীর বিরোধের জন্য প্রথমত পাকিস্তানই দায়ী। কারণ ভারত বিভাগের সময় ব্রিটিশদের পরিকল্পনা অনুযায়ী ভারতের যে অঞ্চলগুলো দেশীয় রাজাদের শাসিত ছিল সেইগুলো রাজার মতামত বা জনগণের মতামতের ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে তাদের ভাগ্য। তারা স্বাধীন থাকবেন না পাকিস্তান কিংবা ভারত কার সঙ্গে যুক্ত হবেন। আসলে কাশ্মীরের ডোগরা রাজা এবং কাশ্মীরবাসী শেখ আবদুল্লার নেতৃত্বে স্বাধীন কাশ্মীর চেয়েছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে ১৯৪৮ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পাকিস্তানের উপজাতীয় যোদ্ধাদের দিয়ে কাশ্মীরের এক-তৃতীয়াংশ দখল করে নিলে ডোগরা রাজা ভারতের সাহায্য প্রার্থনা করেন। ফলে ভারত হস্তক্ষেপ করে বাকি অংশটুকু ভারতের দখলে নিয়ে নেয়। তারপরও জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় কাশ্মীরে গণভোট করার জন্য লিয়াকত-নেহেরু চুক্তি হয়। কিন্তু পাকিস্তান কখনই তার দখলকৃত অংশে গণভোট করতে রাজি হয়নি। এর পেছনে কলকাঠি নাড়িয়েছে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী। পরিণতিতে স্বাধীনতার মাত্র ১১ বছরের মধ্যে পাকিস্তানে সামরিক শাসন কায়েম হয় এবং কাশ্মীর দখলের অভিলাসে হোক বা সেনাবাহিনীর একচেটিয়া স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য হোক, পাকিস্তানের বার্ষিক বাজেটের এক-চতুর্থাংশ প্রত্যক্ষভাবে এবং পরোক্ষভাবে সেনাবাহিনীর জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়। বর্তমানে ‘পাকিস্তানের ফৌজি ফাউন্ডেশন’ সবচেয়ে বড় ব্যবসায়ী সংস্থা। অন্যদিকে জনগণের কল্যাণে রাষ্ট্রের উন্নয়নে বাজেট বরাদ্দ কমে গেল এবং পাকিস্তানে টাউস সাইজের সেনাবাহিনী তৈরি হলো। যারা গোটা দেশকে গিলে ফেলে পাকিস্তানি জনগণকে বঞ্চিত করল। বলা হয়ে থাকে, পাকিস্তান সেনাবাহিনী যুদ্ধে অন্য কোনো দেশের সামান্য অংশ দখল করতে না পারলেও নিজের দেশ দখল করেছে ৪ বার অর্থাৎ ১৯৫৮ সালে জে. আইয়ুব খান, ১৯৬৯ সালে জে. ইয়াহিয়া খান, ১৯৭৭ সালে জে. জিয়াউল হক ও ২০০১ সালে জে. পারভেজ মোশাররফ। ভবিষ্যৎ ভবিতব্যই জানেন। আমার প্রশ্ন কেন প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে এমন হুঙ্কার, কেন এই অসম প্রতিযোগিতা, যেখানে এই উপমহাদেশের তিনটি দেশই এক সময় ভারতবর্ষ ছিল। পাকিস্তানের উচিত ছিল বাস্তববাদী হওয়া। আগে জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের মাধ্যমে জনগণের জীবনমান উন্নয়ন। যুদ্ধ কোনো দিন কোনো সমস্যার সমাধান করতে পারে না। জনগণের ট্যাক্সের টাকা জনগণের জন্য খরচ না করে, দেশের উন্নয়নের জন্য খরচ না করে বিশাল সেনাবাহিনী, হাজার বছর ঘাস খেয়ে হলেও আণবিক বোমার অধিকারী হতে হবে (ভুট্টোর কা-জ্ঞানহীন ভূমিকা আজকের  পাকিস্তানের এই চরম দুরবস্থার জন্য দায়ী)। আশা করব ইমরান খান বাস্তববাদী হবেন, সেনাবাহিনীর হাতের পুতুল হবেন না এবং ভারতের সঙ্গে সৎ প্রতিবেশী সুলভ সম্পর্ক গড়ে তুলে জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন করবেন। বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান এই তিন দেশেরই পরস্পর পরস্পরকে প্রয়োজন। তবে এইক্ষেত্রে পাকিস্তানকে ১৯৭১ সালে ৩০ লাখ বাঙালিকে হত্যার জন্য, ২ লাখ মা  বোনের ইজ্জত হরণের জন্য এবং ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যার পেছনে ইন্ধন দেওয়ার জন্য নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে। আর ইন্দিরা গান্ধী-ভুট্টোর চুক্তি অনুযায়ী যে ১৯৫ জন পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তা বাংলাদেশে গণহত্যার জন্য দায়ী, তাদের বিচারের জন্য বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করতে হবে। তাদের মধ্যে কেউ মারা গিয়ে থাকলে তাদের মরণোত্তর বিচার করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর খুনি রশীদ, ডালিম ও সুবেদার মোসলেমকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করতে হবে। আমি ব্যক্তিগতভাবে পাকিস্তানের কাছে ক্ষতিপূরণ চাই না। বরঞ্চ আমরা তাদের সাহায্য করতে পারব ইনশা আল্লাহ।

সব কিছু বদলানো গেলেও প্রতিবেশী বদলানো যায় না। প্রতিবেশী থাকলে সুবিধা যেমন থাকে তেমন সমস্যাও থাকে। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সমস্যা কম নয়। স্থলসীমান্ত সমস্যা, সমুদ্রসীমা সমস্যা, পানি বণ্টন সমস্যা অনেক সমস্যাই ছিল। কিন্তু বাংলাদেশ সংঘাতের বদলে সমঝোতার পথ ধরে ভারতের সঙ্গে সব সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ বের করতে সক্ষম হয়েছে। প্রতিবেশী মিয়ানমারের সঙ্গেও একই পথে মীমাংসায় পৌঁছেছে। পাকিস্তানকেও ভারতের সঙ্গে বিরোধে জড়ানোর বদলে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ার পথ বেছে নিতে হবে। পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে সঠিক পথে চলতে হবে। 

            লেখক : মুক্তিযুদ্ধকালীন অধিনায়ক (কাপাসিয়া)।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা