শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

ইমরান খানকে সঠিক পথে চলতে হবে

মাহমুদুল আলম খান বেনু
প্রিন্ট ভার্সন
ইমরান খানকে সঠিক পথে চলতে হবে

সম্প্রতি পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন হয়ে গেল। নির্বাচনে ক্রিকেটার থেকে রাজনীতিক বনে যাওয়া ইমরান খানের দল পিটিআই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে আরও কিছু দলের সহযোগিতায় কেন্দ্রীয় সরকার গঠন করেছে এবং স্বয়ং ইমরান খান পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর ইমরান খান জাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রথম টেলিভিশন ভাষণে সুইডিশ মডেল অনুসরণ করে পাকিস্তানকে একটি কল্যাণমূলক রাষ্ট্রে পরিণত করার ইচ্ছা ব্যক্ত করেছেন। এটা অবশ্যই স্বীকৃত সত্য সুইডেন পৃথিবীর একটি অন্যতম উন্নত ও কল্যাণমুখী রাষ্ট্র। প্রত্যেক প্রধানমন্ত্রী স্বপ্ন দেখেন তার দেশ ও জাতি নিয়ে, দেশকে নিয়ে যেতে চান উন্নতির শিখরে। তবে তিনিই প্রকৃত রাষ্ট্রনায়ক যিনি বাস্তব ভিত্তিক চিন্তা করেন এবং এক লাফে স্বর্গে যাওয়ার মূর্খতা দেখান না। পরিণামে তারা কিছুই করতে পারেন না, বাগাড়ম্বর ছাড়া। সময়ই বলে দেবে ইতিমধ্যে ব্যর্থ ও জঙ্গি রাষ্ট্র হিসেবে প্রমাণিত পাকিস্তানকে ইমরান খান কোথায় নিয়ে যেতে পারবেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে তার সাফল্য ও পাকিস্তানি জনগণের মঙ্গল কামনা করি। পাকিস্তানের সাধারণ জনগণের সঙ্গে আমাদের কোনো বিরোধ নেই। ১৯৭১ সালে আমরা যুদ্ধ করেছি পাকিস্তানি সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে। ইমরানের ভাষণের প্রতিক্রিয়ায়  পাকিস্তানের বেসরকারি একটি টিভি চ্যানেলে এক আলোচক যে মন্তব্য করলেন সেটাই আমার লেখার বিষয়বস্তু। তিনি বললেন, সুইডেন হওয়ার আগে আমাদের আগামী ১০ বছরে বাংলাদেশের সমকক্ষ হওয়া দরকার কিংবা বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে ধরে সেভাবে অগ্রসর হতে হবে। কারণ ১৯৭১ সালের আগে পশ্চিম পাকিস্তানের তুলনায় পূর্ব পাকিস্তান সব দিকে পিছিয়ে ছিল। কিন্তু স্বাধীনতার মাত্র ৪৭ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় পাকিস্তানের দ্বিগুণ, বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ তিনগুণেরও বেশি এবং শিক্ষার হার, গড় আয়ু অনেক বেশি। শিশু মৃত্যুর হার অনেক কম।

না বললেই নয়, পাকিস্তান সারা বিশ্বে এখন জঙ্গি রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি পাকিস্তান ব্যর্থ ও জঙ্গি রাষ্ট্র হওয়ার পেছনে মূল কারণ প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে বিরোধ (বিশেষত কাশ্মীর নিয়ে) এবং সামরিক শক্তিতে ভারতের সমকক্ষ হতে চাওয়া। কাশ্মীর বিরোধের জন্য প্রথমত পাকিস্তানই দায়ী। কারণ ভারত বিভাগের সময় ব্রিটিশদের পরিকল্পনা অনুযায়ী ভারতের যে অঞ্চলগুলো দেশীয় রাজাদের শাসিত ছিল সেইগুলো রাজার মতামত বা জনগণের মতামতের ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে তাদের ভাগ্য। তারা স্বাধীন থাকবেন না পাকিস্তান কিংবা ভারত কার সঙ্গে যুক্ত হবেন। আসলে কাশ্মীরের ডোগরা রাজা এবং কাশ্মীরবাসী শেখ আবদুল্লার নেতৃত্বে স্বাধীন কাশ্মীর চেয়েছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে ১৯৪৮ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পাকিস্তানের উপজাতীয় যোদ্ধাদের দিয়ে কাশ্মীরের এক-তৃতীয়াংশ দখল করে নিলে ডোগরা রাজা ভারতের সাহায্য প্রার্থনা করেন। ফলে ভারত হস্তক্ষেপ করে বাকি অংশটুকু ভারতের দখলে নিয়ে নেয়। তারপরও জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় কাশ্মীরে গণভোট করার জন্য লিয়াকত-নেহেরু চুক্তি হয়। কিন্তু পাকিস্তান কখনই তার দখলকৃত অংশে গণভোট করতে রাজি হয়নি। এর পেছনে কলকাঠি নাড়িয়েছে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী। পরিণতিতে স্বাধীনতার মাত্র ১১ বছরের মধ্যে পাকিস্তানে সামরিক শাসন কায়েম হয় এবং কাশ্মীর দখলের অভিলাসে হোক বা সেনাবাহিনীর একচেটিয়া স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য হোক, পাকিস্তানের বার্ষিক বাজেটের এক-চতুর্থাংশ প্রত্যক্ষভাবে এবং পরোক্ষভাবে সেনাবাহিনীর জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়। বর্তমানে ‘পাকিস্তানের ফৌজি ফাউন্ডেশন’ সবচেয়ে বড় ব্যবসায়ী সংস্থা। অন্যদিকে জনগণের কল্যাণে রাষ্ট্রের উন্নয়নে বাজেট বরাদ্দ কমে গেল এবং পাকিস্তানে টাউস সাইজের সেনাবাহিনী তৈরি হলো। যারা গোটা দেশকে গিলে ফেলে পাকিস্তানি জনগণকে বঞ্চিত করল। বলা হয়ে থাকে, পাকিস্তান সেনাবাহিনী যুদ্ধে অন্য কোনো দেশের সামান্য অংশ দখল করতে না পারলেও নিজের দেশ দখল করেছে ৪ বার অর্থাৎ ১৯৫৮ সালে জে. আইয়ুব খান, ১৯৬৯ সালে জে. ইয়াহিয়া খান, ১৯৭৭ সালে জে. জিয়াউল হক ও ২০০১ সালে জে. পারভেজ মোশাররফ। ভবিষ্যৎ ভবিতব্যই জানেন। আমার প্রশ্ন কেন প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে এমন হুঙ্কার, কেন এই অসম প্রতিযোগিতা, যেখানে এই উপমহাদেশের তিনটি দেশই এক সময় ভারতবর্ষ ছিল। পাকিস্তানের উচিত ছিল বাস্তববাদী হওয়া। আগে জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের মাধ্যমে জনগণের জীবনমান উন্নয়ন। যুদ্ধ কোনো দিন কোনো সমস্যার সমাধান করতে পারে না। জনগণের ট্যাক্সের টাকা জনগণের জন্য খরচ না করে, দেশের উন্নয়নের জন্য খরচ না করে বিশাল সেনাবাহিনী, হাজার বছর ঘাস খেয়ে হলেও আণবিক বোমার অধিকারী হতে হবে (ভুট্টোর কা-জ্ঞানহীন ভূমিকা আজকের  পাকিস্তানের এই চরম দুরবস্থার জন্য দায়ী)। আশা করব ইমরান খান বাস্তববাদী হবেন, সেনাবাহিনীর হাতের পুতুল হবেন না এবং ভারতের সঙ্গে সৎ প্রতিবেশী সুলভ সম্পর্ক গড়ে তুলে জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন করবেন। বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান এই তিন দেশেরই পরস্পর পরস্পরকে প্রয়োজন। তবে এইক্ষেত্রে পাকিস্তানকে ১৯৭১ সালে ৩০ লাখ বাঙালিকে হত্যার জন্য, ২ লাখ মা  বোনের ইজ্জত হরণের জন্য এবং ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যার পেছনে ইন্ধন দেওয়ার জন্য নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে। আর ইন্দিরা গান্ধী-ভুট্টোর চুক্তি অনুযায়ী যে ১৯৫ জন পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তা বাংলাদেশে গণহত্যার জন্য দায়ী, তাদের বিচারের জন্য বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করতে হবে। তাদের মধ্যে কেউ মারা গিয়ে থাকলে তাদের মরণোত্তর বিচার করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর খুনি রশীদ, ডালিম ও সুবেদার মোসলেমকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করতে হবে। আমি ব্যক্তিগতভাবে পাকিস্তানের কাছে ক্ষতিপূরণ চাই না। বরঞ্চ আমরা তাদের সাহায্য করতে পারব ইনশা আল্লাহ।

সব কিছু বদলানো গেলেও প্রতিবেশী বদলানো যায় না। প্রতিবেশী থাকলে সুবিধা যেমন থাকে তেমন সমস্যাও থাকে। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সমস্যা কম নয়। স্থলসীমান্ত সমস্যা, সমুদ্রসীমা সমস্যা, পানি বণ্টন সমস্যা অনেক সমস্যাই ছিল। কিন্তু বাংলাদেশ সংঘাতের বদলে সমঝোতার পথ ধরে ভারতের সঙ্গে সব সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ বের করতে সক্ষম হয়েছে। প্রতিবেশী মিয়ানমারের সঙ্গেও একই পথে মীমাংসায় পৌঁছেছে। পাকিস্তানকেও ভারতের সঙ্গে বিরোধে জড়ানোর বদলে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ার পথ বেছে নিতে হবে। পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে সঠিক পথে চলতে হবে। 

            লেখক : মুক্তিযুদ্ধকালীন অধিনায়ক (কাপাসিয়া)।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা