শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

হাসিনার হাতে সংবিধান কামালের হাতে কেন ধানের শীষ!

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
হাসিনার হাতে সংবিধান কামালের হাতে কেন ধানের শীষ!

উৎসবমুখর পরিবেশে একাদশ জাতীয় নির্বাচনে মনোনয়ন ফরম কিনেছেন প্রার্থীরা। এবারের মতো মনোনয়ন ফরম বিক্রি এ দেশের রাজনীতির ইতিহাসে অতীতে কখনো হয়নি।

ধানমন্ডির আওয়ামী লীগ কার্যালয় ঘিরে গোটা এলাকায় যেমন জনস্রোত নেমেছিল, তেমনি নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয় ঘিরে নেমেছিল নেতা-কর্মীর ঢল। বনানীতে এরশাদের জাতীয় পার্টির মনোনয়ন ফরম বিক্রি নিয়েও উৎসব কম হয়নি। মনোনয়ন ফরম বিক্রি করেই আওয়ামী লীগ ১৩ কোটি টাকা আয় করেছে। বিএনপি করেছে ১২ কোটি। এরশাদের জাতীয় পার্টিও ৫ কোটি টাকার ওপরে আয় করেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একেক আসনে এত মনোনয়নপ্রত্যাশীর সংখ্যা দেখে যথার্থই বলেছেন, দক্ষ নেতৃত্ব গড়ে ওঠেনি বলে এত মনোনয়নপ্রত্যাশী। অতীতে আমরা দেখেছি, একেকটি রাজনৈতিক দলের একেকটি আসনে এক বা দু-তিন জন প্রার্থী থাকতেন। তারা নীরবে এসে মনোনয়ন চাইতেন। সাক্ষাৎকার দিতেন। এবং মনোনয়ন নিয়ে চলে যেতেন। ভোটের উৎসবের ছোঁয়া থাকলেও তাদের সঙ্গে কর্মীরা ঢাকায় এলেও এভাবে মনোনয়ন ফরম যার যার খুশিমতো কিনতেন না। রাজনীতিতে নেতৃত্বের প্রতি কর্মীর নিঃশর্ত আনুগত্য, শ্রদ্ধা, সম্মান ও শিষ্টাচারের বহিঃপ্রকাশ যেমন ঘটত, তেমনি অধিকাংশ সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে মানুষ জানতে পারত কোন দল থেকে কারা মনোনয়ন পাচ্ছেন। রাজনৈতিক দলগুলোয় নেতৃত্ব -নির্ভর শৃঙ্খলা যেমন বিরাজ করত, তেমনি কর্মীদের মধ্যেও প্রার্থী হওয়ার চেয়ে ভোটের ময়দানে দলীয় প্রার্থীকে ব্যালটবিপ্লবে জয়ী করে আনতে তীব্র কর্মতৎপরতা লক্ষ্য করা যেত।

এবার অনেকে হিরো আলমের মনোনয়ন চাওয়া নিয়ে অনেক মাতামাতি-হাসাহাসি করেছেন। অনেক টেলিভশন চ্যানেল তাকে ঘিরে বাড়াবাড়ি রকমের আয়োজন করেছে। গোটা রাজনৈতিক ব্যবস্থার একটা দেউলিয়াত্বের বহিঃপ্রকাশও ঘটেছে এবারের মনোনয়নপত্র কেনার হিড়িক ঘিরে যে ভোট উৎসবের আবহ তৈরি হয়েছে তার ভিতরে। মাঠের রাজনীতিতে স্থানীয় নেতৃত্ব বা জনপ্রতিনিধিদের চেইন অব কমান্ড বা ব্যক্তিত্বের প্রভাব হ্রাস পাওয়ায় এমনটি ঘটেছে। বিষয়টি এমন ছিল যে, ৩০ হাজার টাকা খরচ করে মনোনয়ন ফরম কেনা ও জমাদান করলেই যেন দলীয় মনোনয়ন পেয়ে যাবেন! আর মনোনয়ন পেয়ে গেলেই এমপি হয়ে সংসদে যাবেন। সবাই এমপি হতে চেয়েছেন। সবাই এমপি হতে চান। এমন প্রতিযোগিতা দেখে মনে হয়েছে, দেশের মাঠরাজনীতিতে কর্মী নেই, সবাই নেতা। ভোগবাদী, মূল্যবোধহীন অসুস্থ রাজনীতির প্রতিযোগিতাই এর মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান হয়েছে।

গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার প্রতি এ দেশের মানুষের জন্ম র আকুতি রয়েছে। আর সেই আকুতি থেকেই জাতীয় নির্বাচনও জনগণের মধ্যে একটি ভোট উৎসবে পরিণত হয়ে আসছে। এবার অনেক উদ্বেগ ছিল, উৎকণ্ঠা ছিল, নির্বাচন ঘিরে সংঘাতের আশঙ্কা ছিল বহুবার বলেছি। কিন্তু জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা সংবিধান প্রণেতা ড. কামাল হোসেনের সংলাপে বসার প্রস্তাব দিয়ে দেওয়া চিঠি লুফে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আলোচনা ও নৈশভোজের জন্য গণভবনের দরজা খুলে দিয়ে সব শঙ্কার অবসানই ঘটাননি, নির্বাচনকে সব দলের অংশগ্রহণমূলক প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণই করে তোলেননি, ভোটের আনন্দমুখর উৎসবের পরিবেশ তৈরি করতে ভূমিকা রেখেছেন। যদিও নয়াপল্টনে বিএনপির মনোনয়ন ফরম কিনতে আসা উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন, রাবার বুলেট নিক্ষেপ ছন্দপতন ঘটিয়েছিল।

জাতীয় নির্বাচনের মতো এই বিশাল কর্মযজ্ঞ উৎসব ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সম্পন্ন করতে হলে নির্বাচন কমিশনের দায়দায়িত্ব সবচেয়ে বেশি। তারপর রয়েছে প্রশাসন ও রাজনৈতিক দলগুলোর পরমতসহিষ্ণু আচরণ, গণতান্ত্রিক রীতিনীতি, শিষ্টাচার ও সবার আইন, বিধি-বিধানের প্রতি আনুগত্য প্রদর্শন। নির্বাচনে যেখানে ব্যালটের শক্তিই বড়, সেখানে জনগণের প্রতি আস্থা, সম্মান, ভালোবাসা প্রদর্শন ও নিজেদের নির্বাচনী অঙ্গীকারের মাধ্যমে গণরায় লাভটাই একমাত্র পথ। কোনো ধরনের দম্ভ, সন্ত্রাস, সহিংসতা সেখানে কারও কাম্য নয়।

সংলাপের শুরু থেকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংবিধান থেকে একচুল নড়বেন না বলে যে ঘোষণা দিয়েছিলেন, সেখানে অটল থেকেই তিনি আন্তরিক পরিবেশে আলোচনা করেছেন এবং একটি অবাধ-সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচনের আশ্বাস দিয়ে সব দলকে নির্বাচনমুখী করতে সফল হয়েছেন। এ দেশে জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে একাত্তরের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছিল। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশেই স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন করেছিলেন তার স্নেহ ধন্য ড. কামাল হোসেন। সেই সংবিধান মোটা দাগে দেখলে এখন মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার হাতে। অন্যদিকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নেতা ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে সরকারবিরোধী প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি ও তার শরিকরা সেই সংবিধানের প্রতি আনুগত্য রেখেই নির্বাচনী চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন।

এ দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে অনেক ঘটনাই ঘটে। ভোট রাজনীতি এলে ফুটবল-ক্রিকেট খেলোয়াড়দের মতো অনেকে দল বদলও করেন। এক জায়গায় মনোনয়ন না জোটার আশঙ্কা দেখা দিলে আরেক জায়গায় মনোনয়ন লাভের জন্য ছুটে যেতে দেখা যায়। এবারের ভোট উৎসব সামনে রেখে অবিশ্বাস্য রকমের কিছু ঘটনা ঘটে গেছে। রাজনৈতিক মেরুকরণে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আদর্শ লালন করে পথ হাঁটা আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরও ক্ষমতার রাজনীতির চেয়ে আদর্শিক রাজনীতি, সৎ মানুষের রাজনীতি, আইনের শাসন ও সুশাসনের রাজনীতির স্লোগান ছড়িয়ে দেওয়া ড. কামাল হোসেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা নির্বাচিত হয়েছেন। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের রাজনৈতিক শক্তির উৎসই হচ্ছে বিএনপি ও তার ২০-দলীয় জোটের শরিক। উচ্চ আদালতের রায়ে নির্বাচন কমিশন থেকে নিবন্ধন বাতিল হওয়া একাত্তরের যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত সাম্প্রদায়িক শক্তি জামায়াতে ইসলামী সব মিলিয়েই কার্যত জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে ড. কামাল হোসেনের পাশে বিএনপি নেতৃবৃন্দ ছাড়াও শোভা পাচ্ছেন স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা সাবেক ডাকসু ভিপি আ স ম আবদুর রব। একাত্তরে দেশের অভ্যন্তরে থেকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদান রাখা বাঘা সিদ্দিকী খ্যাত বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম। যিনি বঙ্গবন্ধু হত্যার পর প্রতিরোধযুদ্ধই গড়ে তোলেননি, বছরের পর বছর মাংস না খেয়ে কাটিয়েছেন। নির্বাসিত জীবনে থেকেছেন। দুবার বীরত্বের অগ্নিপরীক্ষা দেওয়া কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতিতে জন্ম, লালিত ও বিকশিত সাহসী যোদ্ধা মোস্তফা মহসীন মন্টু ও সাবেক ডাকসু ভিপি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ এবং দুবারের ডাকসু বিজয়ী এককালের তুখোড় জাসদ, বাসদ করা সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা মাহমুদুর রহমান মান্না। তাদের সঙ্গে রয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। ড. কামাল, কাদের সিদ্দিকী, মন্টু ও সুলতানের আওয়ামী লীগ করতে না পারা তাদের জন্য যত না বেদনার তার চেয়ে বেশি আওয়ামী লীগের মুজিব অন্তঃপ্রাণ কর্মীদের।

বিএনপি নেতা-কর্মীদের শক্তিতে ঐক্যফ্রন্ট সমাবেশে তারা বঙ্গবন্ধুর নাম বীরত্বের সঙ্গে উচ্চারণ করছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কথা বলছেন। কিন্তু যেখানে রাজনৈতিকভাবে সাংগঠনিক শক্তি বলে তারা যেমন সংখ্যালঘু, মনোনয়ন দান ও লাভের ক্ষেত্রেও তাদের পরিসর আরও অনেক বেশি ছোট। সেখানে দুই শতাধিক আসনে বিএনপিই মনোনয়ন দিতে যাচ্ছে। অর্থাৎ জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বিজয়ী হলে বিএনপির আদর্শ বা তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করবে নাকি ড. কামাল হোসেনের সাংবিধানিক শাসন, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থাকে শক্তিশালী করবে বড় আকারে সেই প্রশ্ন সামনে এসে যায়। জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বিজয়ী হলে কে হবেন প্রধানমন্ত্রী? এ প্রশ্ন তুলেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। অনেকেরই সেটি প্রশ্ন। ড. কামাল বলেছেন, বিজয়ী হলে সবাই মিলে নেতা নির্বাচন বরবেন। তখন সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে বিএনপি কি আর তাকে মানবে?

বিএনপিকে নিয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যুক্ত হওয়া যেসব নেতা তাদের যৌবন কাটিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতির জন্য, এ দেশের স্বাধীনতার জন্য, তাদের প্রতি আমার মতো অনেকের নিখাদ শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা আছে বলেই এ প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। ড. কামাল হোসেনের প্রতি আমার নিঃশর্ত সম্মান ও ভালোবাসা রয়েছে। তাই তাকে কেউ কটাক্ষ করলে, ব্যক্তিগত আক্রমণ করলে একজন পরিমিতিবোধ-সম্পন্ন আপাদমস্তক ভদ্রলোক হিসেবে তিনি তার জবাব না দিলেও কেন জানি আমার বুকে খুব বেশি বাজে।

জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি চেয়েছে। সেনাশাসক জিয়াউর রহমান সামরিক দুঃশাসনের মধ্য দিয়ে অতি বাম ও অতি ডানদের বিশেষ করে স্বাধীনতাবিরোধীদের মহামিলনে বিএনপির জন্ম দিয়েছিলেন। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নিহত হওয়ার পর তার স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিএনপিকে নতুন করে জন্ম দিয়েছিলেন আন্দোলন-সংগ্রামের পথে। গণতান্ত্রিকভাবে তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছিলেন। কিন্তু জামায়াতকে নিয়ে তার শেষ শাসনামল বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে ভয়ঙ্কর অভিশপ্ত শাসনামলে পরিণত হয়েছিল, বিশেষ করে সর্বগ্রাসী দুর্নীতি, বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের দমন, জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদের বেপরোয়া উত্থান, পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থার ব্যাপক তৎপরতা, একুশের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা থেকে ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান আটক এবং একের পর এক সংঘটিত রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের মুখে অনেকের সঙ্গে ড. কামাল হোসেন ছিলেন অন্যতম প্রতিবাদী।

আজ কি বিএনপি রাতারাতি সঙ্গী জামায়াতকে নিয়ে বদলে গেছে? ক্ষমতায় এলে কি এই দল দিতে পারবে উন্নত শাসন নাকি অতীতের পথে হাঁটবে? এর জবাবে কী বলবেন ড. কামাল? তার ভরসা ও-বিশ্বাসের জায়গাটি কোথায়?

’৮১ সালে ড. কামাল যখন রাষ্ট্রপ্রতি প্রার্থী হয়েছিলেন তখন আমি প্রান্তিক জেলায় ছাত্রলীগের কর্মী হিসেবে হাটে-বাজারে, গ্রামে-গঞ্জে অনেক সভা-সমাবেশে তার জন্য নৌকায় ভোট চেয়ে বক্তৃতা করেছি। তৎকালীন একতা পার্টির নেতা মরহুম সৈয়দ আলতাফ হোসেন ও প্রয়াত পার্লামেন্টারিয়ান সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের সঙ্গে জামালগঞ্জ উপজেলার সাচনা বাজারের বিশাল জনসভায় বক্তৃতা করতে গিয়ে নতুন কেনা স্যান্ডেল হারিয়েছি। সেই প্রহসনের নির্বাচনে বিচারপতি সাত্তারের কাছে বিপুল ভোটে পরাজিত হয়ে ড. কামাল হোসেন হোটেল পূর্বাণীতে সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, ধানের শীষ প্রতীক বাংলাদেশের নির্বাচনী ব্যবস্থাকে কলঙ্কিত করেছে। ধানের শীষ প্রতীক হলো প্রতারণা-প্রবঞ্চনার প্রতীক। ধানের শীষ প্রতীক হলো জনগণের ভোটাধিকার হরণের প্রতীক। এই প্রতীকের মাধ্যমে বাংলাদেশের নির্বাচনী ইতিহাসে কলঙ্ক রচনা করা হয়েছে। তাহলে আজ কেন তার হাতে ধানের শীষ? ধানের শীষ ও দাঁড়িপাল্লা মিলে ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসা বিএনপি যে অপশাসন দিয়েছে আজ তাদের নিয়ে কি ড. কামাল দিতে পারবেন সুশাসন? বিএনপি কি চরিত্র বদলে একদম আদর্শিক দলে পরিণত হয়েছে? না হলে কেন তবে ড. কামালসহ সতীর্থ ঐক্যফ্রন্ট নেতারা ধানের শীষ প্রতীক নিলেন? তাদের হাতে কেন আজ ধানের শীষ? মানলাম আওয়ামী লীগ শাসনামল নিয়ে  হাজারো প্রশ্ন আছে। সুশাসন দিতে পারেনি। ব্যাংক-শেয়ারবাজার লুট হয়ে গেছে। কিন্তু বিশ্বে শেখ হাসিনার ১০ বছর তো দেশকে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করেছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফাঁসি হয়েছে।

ড. কামাল হোসেন নীতিগত জায়গা থেকে একজন পরিচ্ছন্ন মানুষ হিসেবে আজীবন আমার শ্রদ্ধা অর্জন করেছেন। কিন্তু সেই ধানের শীষের বিষ এখন কীভাবে হাতে নিয়েছেন তা আমার জানতে ইচ্ছা করছে। যিনি সেনাশাসক এরশাদকে আদর্শিক কারণে গ্রহণ করতে পারেননি, তিনি কেমন করে বঙ্গবন্ধুর রক্তের ওপর দিয়ে ক্যু-পাল্টা ক্যুর ভিতর দিয়ে ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সব নেতা-কর্মীর ওপর চরম নির্যাতন চালানো সেনাশাসক জিয়াউর রহমানের দলকে এতটা বিশ্বাস করলেন! তার একজন ভক্ত হিসেবে আমি মনে করি, যুক্তি ও বিবেকের ওপর দাঁড়িয়ে জাতির সামনে তিনি সেটি খোলাসা করবেন। বিএনপি কি আওয়ামী লীগের চেয়ে উন্নত গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা, সুশাসন দিতে সক্ষম? সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে ক্ষমতায় এলে কি তারেক রহমানসহ একুশের দ-িতরা খালাস পাবে না? বিএনপি প্রতিশোধের আগুনে জ্বলবে না?

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটে শরিক দলগুলো সবাই স্বাধীনতার প্রতীক নৌক নিলেও এরশাদের জাতীয় পার্টি তাদের দলীয় প্রতীক লাঙ্গল নিয়েই নির্বাচন করার স্বতন্ত্র স্বকীয়তা রক্ষার ঘোষণা দিয়েছে। সেখানে ড. কামাল হোসেনসহ সেনাশাসক জিয়াউর রহমানের মার্শাল ল ও দমন-পীড়নের অগণতান্ত্রিক শাসনের বিরুদ্ধে রাজপথ কাঁপানো রাজনীতিবিদরা এবং বিএনপি-জামায়াতের অভিশপ্ত শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করা রাজনীতিবিদরা কীভাবে সেনাশাসক জিয়ার বিএনপির ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিলেন? রাজনৈতিক মেরুকরণে ধরে নিলাম গণতান্ত্রিক শক্তি হিসেবে বিএনপির সঙ্গে তারা ক্ষমতা ভাগাভাগির ঐক্য করেছেন। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সেখানে অতীতে যে বিএনপি জামায়াতকে নিয়ে অভিশপ্ত শাসনামল দিয়েছে; সেখানে আজ তাদের বিশ্বাসের উৎস কোথায়? আর প্রশ্ন থেকে যায়, ঐক্যের বিশ্বাস স্থাপন হলেও সেখানে যার যার দলীয় প্রতীক না নিয়ে ধানের শীষ কেন নিলেন?

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে গণফোরামের হয়ে ড. রেজা কিবরিয়া ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে যুক্ত হতে গিয়ে রীতিমতো আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। ভদ্র ও মেধাবী অর্থনীতিবিদ এই মানুষটির সঙ্গে আমার দু-একবার দেখা হয়েছে, কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন, বিএনপির দুই বছরে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুই বছরে এবং আওয়ামী লীগের সাড়ে নয় বছরে তার পিতা দেশের আরেক শ্রেষ্ঠ সন্তান সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার অর্থাৎ পিতৃহত্যার বিচার পাননি। শাহ এ এম এস কিবরিয়া বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে বোমা হামলায় নিহত হয়েছিলেন। সেই দায় তৎকালীন ক্ষমতাসীন বিএনপি কোনোভাবেই এড়াতে পারে না। আওয়ামী লীগের বিচার সম্পন্ন না করার ব্যর্থতা থাকতে পারে কিন্তু ড. রেজা কিবরিয়ার পিতৃহত্যার দায় বিএনপি-জামায়াত এড়াতে পারে না। সেখানে তিনি পিতার আদর্শ বাস্তবায়নে বিএনপির ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে ভরসা রাখলেন কী করে? বিএনপি-নির্ভর জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট কি তার পিতা হত্যার বিচার করবে? নাকি ক্ষমতার জন্য নৌকা প্রতীক অতীতে না পাওয়ার যন্ত্রণা নিয়ে এবার পিতার রক্তের ওপর দিয়ে ধানের শীষ হাতে নিলেন! তাহলে এত আদর্শ আদর্শ বলার কী দরকার? ক্ষমতার রাজনীতিতে নিজের পরিবর্তন বললে অসুবিধা কী?

এ দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসেই নয়, মানবসভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে বর্বরোচিত একটি হত্যাকা- ছিল পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট। পরিবার-পরিজনসহ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাতের অন্ধকারে হত্যা করা। আর এ দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে গণতন্ত্রের সূর্যের আলো নিভিয়ে, গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতির কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেওয়া হয়েছিল বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে প্রকাশ্য দিবালোকে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে একুশের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার মধ্য দিয়ে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাসহ দলের শীর্ষ নেতাদের পৃথিবী থেকে উড়িয়ে দেওয়ার ঘৃণ্য হামলায় তারা অলৌকিকভাবে বেঁচে গেলেও নারী নেত্রী আইভি রহমানসহ ২২ জনের প্রাণ ঝরে গেছে। অসংখ্য মানুষ পঙ্গুত্ববরণ করেছে। সেই হত্যার বিচার সম্পন্ন হয়েছে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ অনেক নেতা, মন্ত্রী ও জঙ্গিবাদীরা যাবজ্জীবন থেকে মৃত্যুদন্ডিত হয়েছেন। ড. কামাল হোসেন ঐক্যফ্রন্টের মঞ্চ থেকে এই মামলার রায় মেনে নেওয়ায় রাজনৈতিক এজেন্ডা করেননি। তিনি সেদিন এই হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে সোচ্চার ছিলেন। গণতদন্ত কমিশনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়, ড. কামাল হোসেন যেখানে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা, সেখানে তারেক রহমান কীভাবে দ-িত, নির্বাসিত জীবন থেকে আইনের চোখে পলাতক আসামি হয়েও ধানের শীষের প্রতীক লাভে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের প্রকাশ্যে তথ্যপ্রযুক্তির যুগে সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন? অর্থাৎ জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় যুক্ত করছেন? ড. কামাল হোসেন ও ঐক্যফ্রন্টে যুক্ত হওয়া তার সতীর্থ রাজনীতিবিদদের প্রতি আমার আস্থা, বিশ্বাস, সম্মান ও ভালোবাসা আছে বলেই ড. কামাল হোসেনকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করা একজন অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, আদর্শিক, পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে শ্রদ্ধার সঙ্গে দেখি বলেই আমার খোলা মনের এই প্রশ্ন তার কাছে থেকে যায়।  তিনি কি উত্তর দেবেন?

৫ জানুয়ারির নির্বাচন দেশে-বিদেশে প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। এমন নির্বাচন কখনই কাম্য ছিল না। আমরা বরাবর বলে আসছি, সেদিন নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। নির্বাচন বর্জন, সহিংস হরতাল, অবরোধ ও পরে আগুনসন্ত্রাসের সেই ভুলের মাশুল বিএনপি যতটা দেয়নি, তার চেয়ে বেশি দিয়েছে দেশ। ড. কামাল হোসেন এটি নিয়ে আদালতের রিট মামলায়ও লড়েছিলেন। অন্যদিকে সরকারপক্ষের দাবি ছিল তারা সংবিধান রক্ষা করেছেন। সেদিন শেখ হাসিনা ঝুঁকি নিয়ে সেই নির্বাচন সম্পন্ন করতে না পারলে নির্বাচন হোঁচট খেলে নিশ্চিত অসাংবিধানিক, অগণতান্ত্রিক শক্তির আবির্ভাব ঘটত। যেখানে সংবিধান ও গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা উপেক্ষিত হতো। আর সেটি হলে সবাইকে মিলে গণতন্ত্রের জন্য কাতারবন্দী হয়ে লড়তে হতো। আজকে প্রমাণিত সেদিন শেখ হাসিনা সংবিধান ঊর্ধ্বে তুলে ধরেছিলেন বলেই ভঙ্গুর হলেও গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা অব্যাহত ছিল বলেই আজকে সব দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য উৎসবমুখর ভোটের পথে হাঁটছে দেশ। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়, ড. কামাল হোসেনের সংবিধান যখন হাসিনার হাতে, তখন সেই ড. কামাল হোসেনের হাতে কেন ধানের শীষের বিষ? রাজনৈতিক ও আদর্শিকগতভাবে বিএনপি কি আদৌ বদলে গেছে?

অধ্যাপক বদরুদ্দোজ্জা চৌধুরী সেনাশাসক জিয়ার হাত ধরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব হয়েছিলেন। সেই বিএনপি স্বাধীনতাবিরোধী শাহ আজিজুর রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করেছিল। স্বাধীনতাবিরোধীদের হাতে সেনাশাসক জিয়া রক্তে রঞ্জিত জাতীয় পতাকা তুলে দিয়েছিলেন, ক্ষমতার অংশীদারিত্বে সেই বি চৌধুরী ছিলেন তার সহযোগী। বিএনপি যখন জামায়াতকে নিয়ে ঐক্য করে তখন তিনি ছিলেন বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতা। স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতের শক্তি নিয়ে যে বিএনপি ক্ষমতায় এসেছিল, সেই বিএনপির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হয়েছিলেন বি চৌধুরী। তার সততা, পরিচ্ছন্ন ক্লিন ইমেজ নিয়ে প্রশ্ন না থাকলেও ক্ষমতার রাজনীতির আদর্শহীনতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। যে জামায়াতের ভোটে তিনি রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন, আজ হঠাৎ করে জামায়াতের বিরোধিতা করে ঐক্যফ্রন্ট ছেড়ে আওয়ামী লীগ জোটে তার যোগদান ঘিরে যেমন অনেক প্রশ্ন তৈরি হয়েছে, তেমনি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে বিএনপি-জামায়াতের শক্তির ওপর গড়ে ওঠা জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এবং ধানের শীষ প্রতীকে ভোট করা নিয়ে অনেক প্রশ্নের জন্ম হয়েছে।

বিএনপি ও নিবন্ধন বাতিল হওয়া জামায়াতের শক্তিনির্ভর জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নিয়ে ড. কামাল হোসেন গণরায় পেলে মানুষের প্রত্যাশা কীভাবে কতটা পূরণ করবেন, আদৌ পারবেন কি? সেই প্রশ্ন এখন জাতির সামনে খোলাসা করার সময়। সবাই এখন দলীয় মনোনয়ন ঘোষণার প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে। মনোনয়ন ঘোষণার পর আশা করি আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট যেমন তাদের রাষ্ট্র পরিচালনার দর্শন নির্বাচনী ইশতেহারে দেবে, তেমনি বিএনপিনির্ভর ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টও দেবে। সেখানে অনেক কিছু খোলাসা হওয়ার পর জনগণ নির্ধারণ করবে কোথায় কতটা বিশ্বাস ও আস্থা স্থাপন করবে।

আমি আশাবাদী ড. কামাল হোসেন আমার সব প্রশ্নের জবাব দেবেন। এসব প্রশ্ন মানুষেরও। এ দেশে দ্বিধারাবিভক্ত রাজনীতিতে কোনো লেখা পক্ষে গেলে কেউ বলেন সাহসী আর বিরুদ্ধে গেলেই দালাল বলেন। কিন্তু ক্ষমতার রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই। তাই এত প্রশ্ন এসে যায়। ড. কামাল হোসেনকে আমি আদর্শিক রাজনীতির দেশবরেণ্য সন্তান মনে করি বলেই এসব প্রশ্ন করছি। আওয়ামী লীগ খারাপ হলে বিএনপি উত্তম হয় কী করে? এ প্রশ্নের জবাব কি পেতে পারি?

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম