শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

মন্ত্রীদের বন্ধ করতে হবে অতিকথন, ফেসবুকে লোক দেখানো কাজ

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রীদের বন্ধ করতে হবে অতিকথন, ফেসবুকে লোক দেখানো কাজ

সেদিন এক বন্ধু বললেন, এই মন্ত্রিসভা কেমন হলো? বললাম, ভালো হয়েছে। পুরাতনকে বিদায় নিয়ে নতুনকে স্বাগত জানাতে হয়। জগতের এটাই নিয়ম। এ নিয়ম প্রকৃতি-নির্ধারিত। নতুন মন্ত্রিসভাকে নিয়ে গবেষণা চলছে। প্রাথমিকভাবে মানুষ ভালোভাবে নিয়েছে। এখন নবীনদের পরীক্ষা দেওয়ার সময়। অনেক বন্ধু বিদেশ থেকেও ফোন করেন। সবাই মন্ত্রিসভার খবর জানতে চান। ভোটের হিসাব-নিকাশ, বিশাল গ্যাপের রহস্য, বিএনপির মাঠে নামতে না পারা নিয়েও কথা বলেছেন অনেকে। আমার জবাবে খুশি হন না কেউই। আবার কেউ কেউ বাস্তবতা বুঝতে চান না। প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ী নবীনকে পথ ছেড়ে দিয়েছেন প্রবীণ। নবীন তার উচ্ছ্বাস নিয়ে যাত্রা করেছে। এখন তাদের সামনে অগ্নিপরীক্ষা। সততা-নিষ্ঠা নিয়ে অতিকথন, আর লোক দেখানো ফালতু কাজ বন্ধ করে এখন এগিয়ে যাওয়ার সময়। দেশের মানুষ তাকিয়ে আছে তাদের দিকে। সস্তা লোক দেখানো কাজে লাভ হবে না। এই মন্ত্রিসভার সামনে শুধুই চ্যালেঞ্জ। কাঠিন্য নিয়েই আগামীর পথে যেতে হবে তাদের। এই মরুর পথ যেন হারিয়ে না যায় তেলের সাগরে। তাহলেই তৈরি হবে সমস্যা। নবীন সদস্যদের প্রথমেই হোমওয়ার্ক করতে হবে আগামীর বাংলাদেশ নিয়ে। অতীতের কাজের ধারাবাহিকতা তাদের জানতে হবে। নির্বাচনী অঙ্গীকারের তালিকা থাকতে হবে টেবিলে। সততার ভান করে কাজ থামিয়ে দিলেও চলবে না। লোক দেখানো ফেসবুক পোস্টেও চিড়া ভিজবে না। এর মাঝে কেউ কেউ সমালোচনার মুখে পড়েছেন। কারণ সর্বশেষ মন্ত্রিসভা ছিল দুরন্তগতির। তারা কাজ করেছেন নিজস্ব কর্মদক্ষতায়। নেতা-কর্মীদের মন জয় করেছেন। বিচ্ছিন্ন কিছু বিষয় ছিল কারও কারও। তাও খুব বেশি নয়। অতীতকে সামনে নিয়েই হতে হবে আগামী। বর্তমান কিন্তু অতীতেরই ধারাবাহিকতা। অনেক সময় পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সমস্যা তৈরি হয়। ২০০৯ থেকে ’১৩ সালের মন্ত্রিসভার অনেক সদস্যের দক্ষতা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। আবার ২০১৪ থেকে ’১৭ সালের মন্ত্রিসভার অনেক সদস্যেরই ছিল আকাশছোঁয়া অবস্থানের চমক। আমির হোসেন আমু মন্ত্রণালয় খারাপ চালিয়েছেন এ কথা তাকে যারা চরম অপছন্দ করেন তারাও বলতে পারছেন না। তিনি ভালো করেছেন। তোফায়েল আহমেদ বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে শতভাগ ব্যবসায়ীর পছন্দের শীর্ষে ছিলেন। বেগম মতিয়া চৌধুরীর শেরপুরের রাজনীতি নিয়ে প্রশ্ন ছিল। কিন্তু মন্ত্রী হিসেবে তার সফলতা, সততা সব মহলে প্রশংসিত। সৈয়দ আশরাফ মন্ত্রণালয়ে যেতেন কি যেতেন না সে প্রশ্ন কারও নেই। তার ছিল স্বপ্নছোঁয়া সততার ইমেজ। মির্জা আজম পাট ও বস্ত্রকে ইউটার্ন করিয়েছেন। বাংলাদেশকে আবার ফিরিয়ে এনেছেন সোনালি আঁশে। বন্ধ পাটকলগুলো চালু করেছেন। লতিফ সিদ্দিকীর সময়কার বিক্রি করা সম্পদও উদ্ধার করেছেন। এ ধরনের অনেক সাফল্যের ইতিহাস আরও অনেকের ছিল। আবার কারও কারও ব্যর্থতার পাহাড়, অনিয়মের খতিয়ানও ছিল সবার কাছে আলোচিত। এবার ব্যর্থ-সফল উভয় পক্ষ বাদ। মন্ত্রিসভায় শুরু হয়েছে নতুন যুগ। এ যুগের মানুষদের অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে বুঝতে হবে কারও ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়ে হাসপাতালে যাওয়ার দরকার নেই। হৃদরোগী হওয়ারও প্রয়োজন নেই। কাজ করুন বুলেটগতিতে। অনিয়ম বন্ধ, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতায় থাকুন। সমালোচনা সহ্য করুন। ভালো করবেন। প্রশংসিত হবেন। কাজের চেয়ে কথা বেশি বললে সমস্যা বাড়বে। বাতাসের গতিতে গ্রহণযোগ্যতা হারাবেন সরকারে, দলে ও মানুষের কাছে।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গণমানুষের একটি রাজনৈতিক দল। এ দলে সবাই আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের মতো সমাজকল্যাণ করতে আসেননি। দুঃসময়ের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে অকারণে মামলা-হামলা বন্ধ করতে হবে। আপনারা যারা মন্ত্রী-এমপি তারা এ অবস্থানে এসেছেন দলের খারাপ সময়ের কর্মীদের ভূমিকার কারণে। হঠাৎ করে উড়ে এসে জুড়ে বসা মানুষগুলো সুসময়ের পাখি। ওরা আবার ফিরে যেতে পারে সাইবেরিয়ায়। এদের অনেকে এসেছে শুধু শীতকালটা পার করতে। তাই কাজের স্বার্থেই মন্ত্রী-এমপিদের সমালোচনা সহ্য করতে হবে। কাঠিন্য জয় করতে হলে চাটুকারদের ওপর ভর করলে চলবে না। বেশি কথন, অতি চাপাবাজি কোনো কাজে লাগবে না। বেলা শেষে দায়িত্ববানদের কাজের হিসাব-নিকাশ দিয়ে যেতে হয়। বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে, এগিয়ে যাবে। এক দিনে সব সমস্যার সমাধান হবে না। সরকারের ১০ বছরে দৃশ্যমান অনেক উন্নতি হয়েছে। সর্বশেষ পাঁচ বছর আগের পাঁচ বছরের তুলনায় কাজের গতি বেশি ছিল। এ কারণে আগামী পাঁচ বছরে প্রত্যাশা আরও বেশি। বুঝতে হবে আমাদের সমস্যার শেষ নেই। রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলো শেষ হয়ে যাচ্ছে। ভাবতে হবে সবকিছু নতুন করে। আর্থিক খাত প্রশ্নবিদ্ধ। ব্যাংকিং খাত, শেয়ারবাজার ব্যক্তিবিশেষের কাছে জিম্মি থাকতে পারে না। বাংলাদেশ বিমান নিয়ে একসময় আমরা গর্ব করতাম। এখন সে অবস্থানটুকু নেই। কিছুদিন আগে সিঙ্গাপুর গিয়েছিলাম বাংলাদেশ বিমানে। সময়সূচি ঠিক ছিল। কত চমৎকার ফ্লাইট। কোনো কিছুতে ঝামেলা ছিল না। কয়েক বছর আগে লন্ডনও গিয়েছিলাম বিমানে। না কোনো সমস্যা পাইনি। একবার ঝামেলায় পড়েছিলাম নেপাল যাওয়ার সময়। পরিবার-পরিজন নিয়ে ভোগান্তির শেষ ছিল না। ঝামেলামুক্ত বিমান দেখতে চাই। একটা সময় জেএফকে বিমানবন্দরে বাংলাদেশ বিমান উড়ত। এখন নেই। আবার বিমানকে জেএফকে নিয়ে যেতে হবে। আগের মতো আমরা রোম ও দিল্লিতে যেতে চাই। দিল্লিতে বিমান যায় না অথচ লোকবল রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিমানের অতিরিক্ত লোকবল কমিয়ে আনা দরকার। আবার অকারণে নিয়োগেরও দরকার নেই। লোকসান বন্ধ করতে হবে। কী কারণে লোকসান হচ্ছে খতিয়ে দেখতে হবে। বিমানের ফ্লাইট অনুযায়ী স্টাফ রাখতে হবে। বেসরকারি এয়ারলাইনসের চোখ ধাঁধানো সাফল্য আমাকে মুগ্ধ করে। আমাদের বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো পারলে বিমান না পারার কারণ নেই। যে কোনো প্রতিষ্ঠানে দরকার শৃঙ্খলা ও নির্দিষ্ট টার্গেট। স্বপ্ন না দেখলে তা বাস্তবায়ন কীভাবে হবে? বিমানবন্দরগুলোকে ঢেলে সাজাতে হবে। দেশে কয়েকটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দরকার। কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে বিশ্বমানের করা যায়। নজর দিতে হবে স্বাস্থ্যসেবায়। সরকারি হাসপাতালগুলোর অবস্থা ভালো নয়। ইকুইপমেন্ট সাপ্লাই নিয়ে যা খুশি তা হয়। সব সিন্ডিকেট বন্ধ করতে হবে। শিক্ষায় আনতে হবে বড় পরিবর্তন। ইংরেজি, বাংলা, মাদ্রাসা শিক্ষার কারিকুলামগুলো ঠিক করতে হবে বৈষম্যের জায়গাগুলো চিহ্নিত করে। সড়ক, ড্রেজিং, নদী রক্ষণ ও বাঁধ নির্মাণসহ সব খাতে ‘সরকারি মাল দরিয়ামে ঢাল’ নীতি পরিহার করতে হবে। সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশার শেষ নেই। একটা সময় ছিল আর্থিক সমস্যায় উন্নয়ন করা যেত না। এখন আর তা নেই। হলমার্ক কেলেঙ্কারির পর একবার এরশাদ সাহেব বলেছিলেন, ‘তোমরা আমার সমালোচনা কর! আমার সময় কত টাকার বাজেট ছিল? এখন হলমার্ক নিয়ে যায় ৫ হাজার কোটি টাকা। আমি কম বাজেটে কত কাজ করেছি সেই তালিকা কেউ প্রকাশ করে না।’ দুর্নীতি, অনিয়ম বন্ধ করতে হবে। কাজ করলে ত্রুটি-বিচ্যুতি হয়। কাজ না করলে কোনো কিছুই হয় না। কাজ অবশ্যই করতে হবে। তবে সতর্ক থাকতে হবে ত্রুটি-বিচ্যুতি নিয়ে। রাষ্ট্রে আইনের শাসন থাকতে হবে পুরোপুরি। সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়ায় অনেক কিছুর প্রশ্ন নেই আইনের শাসন থাকার কারণে। আমাদের সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে রাতারাতি, তা নয়। কিন্তু চেষ্টা করতে হবে। উন্নয়নের ধারাবাহিকতার গতি সবাই দেখতে চায়। মেট্রোরেল করার কারণে পাতালরেলের দাবি আসবেই। হিসাব-নিকাশের অনেক কিছু থাকবে সময়ের সঙ্গে মিলিয়ে। নতুন প্রজম্ম  বেশি বাস্তবমুখী। সারা দুনিয়া তাদের হাতের মুঠোয়। তাদের যেনতেন বুঝ দেওয়া যাবে না। অনেকেই কাজ না করেই লম্বা লম্বা কথা বলেন। লম্বা কথার দিন শেষ। মানুষের চিন্তা-চেতনা বদলে গেছে। সন্ধ্যার পর ঢাকা শুধু নয়, মফস্বলের রেস্টুরেন্টগুলোতেও মানুষের ভিড়। আমরা একটা নতুন অর্থনীতি ও সংস্কৃতির যুগে প্রবেশ করছি। মানুষের চিন্তায় পরিবর্তন এসেছে। সমাজের অনেক কিছুতে রয়েছে অস্থিরতা। অর্থনীতির গতি বদল হলে সামাজিক অপরাধ বাড়ে। মানসিক ব্যাধিও বাড়ে। সেদিন এক মনোবিজ্ঞানী বললেন, তার রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। সমাজের বদলে যাওয়া পরিবারগুলো থেকেই বেশি রোগী আসছে। অপরাধের ধরনও বদল হচ্ছে। জীবনের অনেক কিছুর হিসাব একটা পর্যায়ে বদলে যায় সমাজ ও রাজনীতির পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে। এখন এই পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সামাজিক গণমাধ্যমও। মানুষের চিন্তা-চেতনা বুঝতে ফেসবুকের তৎপরতা আর লেখনী দেখলেই অনেক কিছু বোঝা যায়। সমাজের বিবর্তনে হতাশা-বঞ্চনারও একটা বড় বিষয় থেকে যায়। এর বাইরে যোগ হয়েছে বিদেশি সংস্কৃতির আগ্রাসন ও নিজেদের আর্থিক-সামাজিক অসুস্থ প্রতিযোগিতা। এ প্রক্রিয়ায় যোগ হয় নিজের ভিতরের লুকিয়ে থাকা কিছু হতাশা-বঞ্চনা। জীবনের কানাগলিতে থাকা সেই বেদনাগুলো বেরিয়ে আসে ভিতর থেকে নিজের অজান্তে। মানুষকে খুশি করা যায় না। সবাই আপন মহিমায় নিজের স্বার্থ দেখে। ঈর্ষা-হিংসার অনলে চারদিক জ্বালিয়ে দিতে চায়। অতীত-বর্তমান ভুলে নিজেকে অনেকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। এ অবস্থা কাম্য নয়। মানুষ আজ একমত প্রকাশ করলে কাল করছেন আরেকটা। স্থিতিশীলতা নেই মতামত প্রকাশেও। বড় অস্থির মানুষ ও সমাজ। আমরা পেশাজীবীরাও বদলে গেছি। অনেক কিছু আমাদেরও পেশার সঙ্গে মেলে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক, সাংবাদিক সবাই যেন কেমন হয়ে গেছেন। ডাক্তাররা এখন রাজনীতি না করে থাকতে পারেন না। সাংবাদিক ও শিক্ষকরা আরেক ধাপ এগিয়ে। এ পরিবেশগুলো দেখে কবি শামসুর রাহমানের কথা মনে পড়ছে। শিশুর মতো সরল মানুষ ছিলেন কবি শামসুর রাহমান। এমন আরেকজন মানুষকে আমি দেখিনি এই জীবনে। তার তল্লাবাগের বাড়িতে যেতাম। কবি একদিন মন খারাপ করে বললেন, ‘মানুষ এত খারাপ হয় কী করে?’ বিস্ময় নিয়ে তাকালাম কবির দিকে। বললেন, ‘মানুষের কথা ও কাজে কোনো মিল নেই। সারা দিন অন্যের সমালোচনা নিয়েই থাকে। অন্যকে কষ্ট দেওয়া নিয়েই ভাবে। নিজের কাজের কোনো খবর নেই। আরে বাবা, আগে নিজের চরকায় তেল দাও। তারপর অন্যকে নিয়ে ভাবনায় আসো।’

সুস্থ ও স্বাভাবিকতা দেখতে চাই সমাজে, রাজনীতিতে। আলোর ছটা ছড়িয়ে দিতে আলোকিত মানুষ দরকার। সেই মানুষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। স্বপ্ন ও বাস্তবতার হিসাব-নিকাশ মেলাতে হলে আগামীকে নিয়ে ভাবতে হবে নতুন করে। আমরা ভালো কিছু চাই। ইতিবাচক চিন্তার প্রসারকে ছড়িয়ে দিতে হবে চারদিকে। আলোকবর্তিকা জ্বলে উঠুক নতুন ভাবনায়। আমাদের অহংকার ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা ফিরে আসুক তারুণ্যের মাঝে। বাংলাদেশকে বদলে দিতেই কাজে লাগাতে হবে তারুণ্যের শক্তিকে। সময়ের মশাল বহন করবে আগামীর প্রজম্ম । কারও শেষ আবার কারও শুরু। জীবনের খেলাঘরে এটাই প্রকৃতির নিয়ম। এ নিয়মের বাইরে আমরা কী করে যাই? বাস্তবতাকে মেনে নিয়েই সবাইকে চলতে হবে স্বপ্নকে জয় করতে। আমাদের সেই স্বপ্নের জায়গাগুলোকে জাগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। হৃদয়ে বাংলাদেশকে ধারণ করে জাগিয়ে তুলতে হবে কৃষ্টি-সংস্কৃতি, অসাম্প্রদায়িকতাকে। তাই বলে কারও ধর্মকে খাটো করে দেখা যাবে না। কাউকে অকারণে আঘাত করা যাবে না। একটা সময় মানুষের মাঝে সুস্থতা ছিল সবখানে। আবেগ ছিল, আন্তরিকতা ছিল মনের গহিনে। গ্রাম বাংলায় দেখেছি মানুষ যাত্রা দেখে সকালে ফজরের নামাজ পড়ে বাড়ি ফিরত। জীবনের সাতকাহনে কত কিছুই লুকিয়ে আছে। সেই লুকিয়ে থাকা জগৎটাকে নতুন করে সাজিয়ে সামনে আনতে হবে জাগতিক সব রহস্যভেদের আপন মহিমায়।

            লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম