শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

মন্ত্রীদের বন্ধ করতে হবে অতিকথন, ফেসবুকে লোক দেখানো কাজ

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রীদের বন্ধ করতে হবে অতিকথন, ফেসবুকে লোক দেখানো কাজ

সেদিন এক বন্ধু বললেন, এই মন্ত্রিসভা কেমন হলো? বললাম, ভালো হয়েছে। পুরাতনকে বিদায় নিয়ে নতুনকে স্বাগত জানাতে হয়। জগতের এটাই নিয়ম। এ নিয়ম প্রকৃতি-নির্ধারিত। নতুন মন্ত্রিসভাকে নিয়ে গবেষণা চলছে। প্রাথমিকভাবে মানুষ ভালোভাবে নিয়েছে। এখন নবীনদের পরীক্ষা দেওয়ার সময়। অনেক বন্ধু বিদেশ থেকেও ফোন করেন। সবাই মন্ত্রিসভার খবর জানতে চান। ভোটের হিসাব-নিকাশ, বিশাল গ্যাপের রহস্য, বিএনপির মাঠে নামতে না পারা নিয়েও কথা বলেছেন অনেকে। আমার জবাবে খুশি হন না কেউই। আবার কেউ কেউ বাস্তবতা বুঝতে চান না। প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ী নবীনকে পথ ছেড়ে দিয়েছেন প্রবীণ। নবীন তার উচ্ছ্বাস নিয়ে যাত্রা করেছে। এখন তাদের সামনে অগ্নিপরীক্ষা। সততা-নিষ্ঠা নিয়ে অতিকথন, আর লোক দেখানো ফালতু কাজ বন্ধ করে এখন এগিয়ে যাওয়ার সময়। দেশের মানুষ তাকিয়ে আছে তাদের দিকে। সস্তা লোক দেখানো কাজে লাভ হবে না। এই মন্ত্রিসভার সামনে শুধুই চ্যালেঞ্জ। কাঠিন্য নিয়েই আগামীর পথে যেতে হবে তাদের। এই মরুর পথ যেন হারিয়ে না যায় তেলের সাগরে। তাহলেই তৈরি হবে সমস্যা। নবীন সদস্যদের প্রথমেই হোমওয়ার্ক করতে হবে আগামীর বাংলাদেশ নিয়ে। অতীতের কাজের ধারাবাহিকতা তাদের জানতে হবে। নির্বাচনী অঙ্গীকারের তালিকা থাকতে হবে টেবিলে। সততার ভান করে কাজ থামিয়ে দিলেও চলবে না। লোক দেখানো ফেসবুক পোস্টেও চিড়া ভিজবে না। এর মাঝে কেউ কেউ সমালোচনার মুখে পড়েছেন। কারণ সর্বশেষ মন্ত্রিসভা ছিল দুরন্তগতির। তারা কাজ করেছেন নিজস্ব কর্মদক্ষতায়। নেতা-কর্মীদের মন জয় করেছেন। বিচ্ছিন্ন কিছু বিষয় ছিল কারও কারও। তাও খুব বেশি নয়। অতীতকে সামনে নিয়েই হতে হবে আগামী। বর্তমান কিন্তু অতীতেরই ধারাবাহিকতা। অনেক সময় পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সমস্যা তৈরি হয়। ২০০৯ থেকে ’১৩ সালের মন্ত্রিসভার অনেক সদস্যের দক্ষতা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। আবার ২০১৪ থেকে ’১৭ সালের মন্ত্রিসভার অনেক সদস্যেরই ছিল আকাশছোঁয়া অবস্থানের চমক। আমির হোসেন আমু মন্ত্রণালয় খারাপ চালিয়েছেন এ কথা তাকে যারা চরম অপছন্দ করেন তারাও বলতে পারছেন না। তিনি ভালো করেছেন। তোফায়েল আহমেদ বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে শতভাগ ব্যবসায়ীর পছন্দের শীর্ষে ছিলেন। বেগম মতিয়া চৌধুরীর শেরপুরের রাজনীতি নিয়ে প্রশ্ন ছিল। কিন্তু মন্ত্রী হিসেবে তার সফলতা, সততা সব মহলে প্রশংসিত। সৈয়দ আশরাফ মন্ত্রণালয়ে যেতেন কি যেতেন না সে প্রশ্ন কারও নেই। তার ছিল স্বপ্নছোঁয়া সততার ইমেজ। মির্জা আজম পাট ও বস্ত্রকে ইউটার্ন করিয়েছেন। বাংলাদেশকে আবার ফিরিয়ে এনেছেন সোনালি আঁশে। বন্ধ পাটকলগুলো চালু করেছেন। লতিফ সিদ্দিকীর সময়কার বিক্রি করা সম্পদও উদ্ধার করেছেন। এ ধরনের অনেক সাফল্যের ইতিহাস আরও অনেকের ছিল। আবার কারও কারও ব্যর্থতার পাহাড়, অনিয়মের খতিয়ানও ছিল সবার কাছে আলোচিত। এবার ব্যর্থ-সফল উভয় পক্ষ বাদ। মন্ত্রিসভায় শুরু হয়েছে নতুন যুগ। এ যুগের মানুষদের অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে বুঝতে হবে কারও ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়ে হাসপাতালে যাওয়ার দরকার নেই। হৃদরোগী হওয়ারও প্রয়োজন নেই। কাজ করুন বুলেটগতিতে। অনিয়ম বন্ধ, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতায় থাকুন। সমালোচনা সহ্য করুন। ভালো করবেন। প্রশংসিত হবেন। কাজের চেয়ে কথা বেশি বললে সমস্যা বাড়বে। বাতাসের গতিতে গ্রহণযোগ্যতা হারাবেন সরকারে, দলে ও মানুষের কাছে।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গণমানুষের একটি রাজনৈতিক দল। এ দলে সবাই আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের মতো সমাজকল্যাণ করতে আসেননি। দুঃসময়ের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে অকারণে মামলা-হামলা বন্ধ করতে হবে। আপনারা যারা মন্ত্রী-এমপি তারা এ অবস্থানে এসেছেন দলের খারাপ সময়ের কর্মীদের ভূমিকার কারণে। হঠাৎ করে উড়ে এসে জুড়ে বসা মানুষগুলো সুসময়ের পাখি। ওরা আবার ফিরে যেতে পারে সাইবেরিয়ায়। এদের অনেকে এসেছে শুধু শীতকালটা পার করতে। তাই কাজের স্বার্থেই মন্ত্রী-এমপিদের সমালোচনা সহ্য করতে হবে। কাঠিন্য জয় করতে হলে চাটুকারদের ওপর ভর করলে চলবে না। বেশি কথন, অতি চাপাবাজি কোনো কাজে লাগবে না। বেলা শেষে দায়িত্ববানদের কাজের হিসাব-নিকাশ দিয়ে যেতে হয়। বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে, এগিয়ে যাবে। এক দিনে সব সমস্যার সমাধান হবে না। সরকারের ১০ বছরে দৃশ্যমান অনেক উন্নতি হয়েছে। সর্বশেষ পাঁচ বছর আগের পাঁচ বছরের তুলনায় কাজের গতি বেশি ছিল। এ কারণে আগামী পাঁচ বছরে প্রত্যাশা আরও বেশি। বুঝতে হবে আমাদের সমস্যার শেষ নেই। রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলো শেষ হয়ে যাচ্ছে। ভাবতে হবে সবকিছু নতুন করে। আর্থিক খাত প্রশ্নবিদ্ধ। ব্যাংকিং খাত, শেয়ারবাজার ব্যক্তিবিশেষের কাছে জিম্মি থাকতে পারে না। বাংলাদেশ বিমান নিয়ে একসময় আমরা গর্ব করতাম। এখন সে অবস্থানটুকু নেই। কিছুদিন আগে সিঙ্গাপুর গিয়েছিলাম বাংলাদেশ বিমানে। সময়সূচি ঠিক ছিল। কত চমৎকার ফ্লাইট। কোনো কিছুতে ঝামেলা ছিল না। কয়েক বছর আগে লন্ডনও গিয়েছিলাম বিমানে। না কোনো সমস্যা পাইনি। একবার ঝামেলায় পড়েছিলাম নেপাল যাওয়ার সময়। পরিবার-পরিজন নিয়ে ভোগান্তির শেষ ছিল না। ঝামেলামুক্ত বিমান দেখতে চাই। একটা সময় জেএফকে বিমানবন্দরে বাংলাদেশ বিমান উড়ত। এখন নেই। আবার বিমানকে জেএফকে নিয়ে যেতে হবে। আগের মতো আমরা রোম ও দিল্লিতে যেতে চাই। দিল্লিতে বিমান যায় না অথচ লোকবল রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিমানের অতিরিক্ত লোকবল কমিয়ে আনা দরকার। আবার অকারণে নিয়োগেরও দরকার নেই। লোকসান বন্ধ করতে হবে। কী কারণে লোকসান হচ্ছে খতিয়ে দেখতে হবে। বিমানের ফ্লাইট অনুযায়ী স্টাফ রাখতে হবে। বেসরকারি এয়ারলাইনসের চোখ ধাঁধানো সাফল্য আমাকে মুগ্ধ করে। আমাদের বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো পারলে বিমান না পারার কারণ নেই। যে কোনো প্রতিষ্ঠানে দরকার শৃঙ্খলা ও নির্দিষ্ট টার্গেট। স্বপ্ন না দেখলে তা বাস্তবায়ন কীভাবে হবে? বিমানবন্দরগুলোকে ঢেলে সাজাতে হবে। দেশে কয়েকটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দরকার। কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে বিশ্বমানের করা যায়। নজর দিতে হবে স্বাস্থ্যসেবায়। সরকারি হাসপাতালগুলোর অবস্থা ভালো নয়। ইকুইপমেন্ট সাপ্লাই নিয়ে যা খুশি তা হয়। সব সিন্ডিকেট বন্ধ করতে হবে। শিক্ষায় আনতে হবে বড় পরিবর্তন। ইংরেজি, বাংলা, মাদ্রাসা শিক্ষার কারিকুলামগুলো ঠিক করতে হবে বৈষম্যের জায়গাগুলো চিহ্নিত করে। সড়ক, ড্রেজিং, নদী রক্ষণ ও বাঁধ নির্মাণসহ সব খাতে ‘সরকারি মাল দরিয়ামে ঢাল’ নীতি পরিহার করতে হবে। সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশার শেষ নেই। একটা সময় ছিল আর্থিক সমস্যায় উন্নয়ন করা যেত না। এখন আর তা নেই। হলমার্ক কেলেঙ্কারির পর একবার এরশাদ সাহেব বলেছিলেন, ‘তোমরা আমার সমালোচনা কর! আমার সময় কত টাকার বাজেট ছিল? এখন হলমার্ক নিয়ে যায় ৫ হাজার কোটি টাকা। আমি কম বাজেটে কত কাজ করেছি সেই তালিকা কেউ প্রকাশ করে না।’ দুর্নীতি, অনিয়ম বন্ধ করতে হবে। কাজ করলে ত্রুটি-বিচ্যুতি হয়। কাজ না করলে কোনো কিছুই হয় না। কাজ অবশ্যই করতে হবে। তবে সতর্ক থাকতে হবে ত্রুটি-বিচ্যুতি নিয়ে। রাষ্ট্রে আইনের শাসন থাকতে হবে পুরোপুরি। সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়ায় অনেক কিছুর প্রশ্ন নেই আইনের শাসন থাকার কারণে। আমাদের সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে রাতারাতি, তা নয়। কিন্তু চেষ্টা করতে হবে। উন্নয়নের ধারাবাহিকতার গতি সবাই দেখতে চায়। মেট্রোরেল করার কারণে পাতালরেলের দাবি আসবেই। হিসাব-নিকাশের অনেক কিছু থাকবে সময়ের সঙ্গে মিলিয়ে। নতুন প্রজম্ম  বেশি বাস্তবমুখী। সারা দুনিয়া তাদের হাতের মুঠোয়। তাদের যেনতেন বুঝ দেওয়া যাবে না। অনেকেই কাজ না করেই লম্বা লম্বা কথা বলেন। লম্বা কথার দিন শেষ। মানুষের চিন্তা-চেতনা বদলে গেছে। সন্ধ্যার পর ঢাকা শুধু নয়, মফস্বলের রেস্টুরেন্টগুলোতেও মানুষের ভিড়। আমরা একটা নতুন অর্থনীতি ও সংস্কৃতির যুগে প্রবেশ করছি। মানুষের চিন্তায় পরিবর্তন এসেছে। সমাজের অনেক কিছুতে রয়েছে অস্থিরতা। অর্থনীতির গতি বদল হলে সামাজিক অপরাধ বাড়ে। মানসিক ব্যাধিও বাড়ে। সেদিন এক মনোবিজ্ঞানী বললেন, তার রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। সমাজের বদলে যাওয়া পরিবারগুলো থেকেই বেশি রোগী আসছে। অপরাধের ধরনও বদল হচ্ছে। জীবনের অনেক কিছুর হিসাব একটা পর্যায়ে বদলে যায় সমাজ ও রাজনীতির পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে। এখন এই পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সামাজিক গণমাধ্যমও। মানুষের চিন্তা-চেতনা বুঝতে ফেসবুকের তৎপরতা আর লেখনী দেখলেই অনেক কিছু বোঝা যায়। সমাজের বিবর্তনে হতাশা-বঞ্চনারও একটা বড় বিষয় থেকে যায়। এর বাইরে যোগ হয়েছে বিদেশি সংস্কৃতির আগ্রাসন ও নিজেদের আর্থিক-সামাজিক অসুস্থ প্রতিযোগিতা। এ প্রক্রিয়ায় যোগ হয় নিজের ভিতরের লুকিয়ে থাকা কিছু হতাশা-বঞ্চনা। জীবনের কানাগলিতে থাকা সেই বেদনাগুলো বেরিয়ে আসে ভিতর থেকে নিজের অজান্তে। মানুষকে খুশি করা যায় না। সবাই আপন মহিমায় নিজের স্বার্থ দেখে। ঈর্ষা-হিংসার অনলে চারদিক জ্বালিয়ে দিতে চায়। অতীত-বর্তমান ভুলে নিজেকে অনেকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। এ অবস্থা কাম্য নয়। মানুষ আজ একমত প্রকাশ করলে কাল করছেন আরেকটা। স্থিতিশীলতা নেই মতামত প্রকাশেও। বড় অস্থির মানুষ ও সমাজ। আমরা পেশাজীবীরাও বদলে গেছি। অনেক কিছু আমাদেরও পেশার সঙ্গে মেলে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক, সাংবাদিক সবাই যেন কেমন হয়ে গেছেন। ডাক্তাররা এখন রাজনীতি না করে থাকতে পারেন না। সাংবাদিক ও শিক্ষকরা আরেক ধাপ এগিয়ে। এ পরিবেশগুলো দেখে কবি শামসুর রাহমানের কথা মনে পড়ছে। শিশুর মতো সরল মানুষ ছিলেন কবি শামসুর রাহমান। এমন আরেকজন মানুষকে আমি দেখিনি এই জীবনে। তার তল্লাবাগের বাড়িতে যেতাম। কবি একদিন মন খারাপ করে বললেন, ‘মানুষ এত খারাপ হয় কী করে?’ বিস্ময় নিয়ে তাকালাম কবির দিকে। বললেন, ‘মানুষের কথা ও কাজে কোনো মিল নেই। সারা দিন অন্যের সমালোচনা নিয়েই থাকে। অন্যকে কষ্ট দেওয়া নিয়েই ভাবে। নিজের কাজের কোনো খবর নেই। আরে বাবা, আগে নিজের চরকায় তেল দাও। তারপর অন্যকে নিয়ে ভাবনায় আসো।’

সুস্থ ও স্বাভাবিকতা দেখতে চাই সমাজে, রাজনীতিতে। আলোর ছটা ছড়িয়ে দিতে আলোকিত মানুষ দরকার। সেই মানুষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। স্বপ্ন ও বাস্তবতার হিসাব-নিকাশ মেলাতে হলে আগামীকে নিয়ে ভাবতে হবে নতুন করে। আমরা ভালো কিছু চাই। ইতিবাচক চিন্তার প্রসারকে ছড়িয়ে দিতে হবে চারদিকে। আলোকবর্তিকা জ্বলে উঠুক নতুন ভাবনায়। আমাদের অহংকার ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা ফিরে আসুক তারুণ্যের মাঝে। বাংলাদেশকে বদলে দিতেই কাজে লাগাতে হবে তারুণ্যের শক্তিকে। সময়ের মশাল বহন করবে আগামীর প্রজম্ম । কারও শেষ আবার কারও শুরু। জীবনের খেলাঘরে এটাই প্রকৃতির নিয়ম। এ নিয়মের বাইরে আমরা কী করে যাই? বাস্তবতাকে মেনে নিয়েই সবাইকে চলতে হবে স্বপ্নকে জয় করতে। আমাদের সেই স্বপ্নের জায়গাগুলোকে জাগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। হৃদয়ে বাংলাদেশকে ধারণ করে জাগিয়ে তুলতে হবে কৃষ্টি-সংস্কৃতি, অসাম্প্রদায়িকতাকে। তাই বলে কারও ধর্মকে খাটো করে দেখা যাবে না। কাউকে অকারণে আঘাত করা যাবে না। একটা সময় মানুষের মাঝে সুস্থতা ছিল সবখানে। আবেগ ছিল, আন্তরিকতা ছিল মনের গহিনে। গ্রাম বাংলায় দেখেছি মানুষ যাত্রা দেখে সকালে ফজরের নামাজ পড়ে বাড়ি ফিরত। জীবনের সাতকাহনে কত কিছুই লুকিয়ে আছে। সেই লুকিয়ে থাকা জগৎটাকে নতুন করে সাজিয়ে সামনে আনতে হবে জাগতিক সব রহস্যভেদের আপন মহিমায়।

            লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা