শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

মন্ত্রীদের বন্ধ করতে হবে অতিকথন, ফেসবুকে লোক দেখানো কাজ

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রীদের বন্ধ করতে হবে অতিকথন, ফেসবুকে লোক দেখানো কাজ

সেদিন এক বন্ধু বললেন, এই মন্ত্রিসভা কেমন হলো? বললাম, ভালো হয়েছে। পুরাতনকে বিদায় নিয়ে নতুনকে স্বাগত জানাতে হয়। জগতের এটাই নিয়ম। এ নিয়ম প্রকৃতি-নির্ধারিত। নতুন মন্ত্রিসভাকে নিয়ে গবেষণা চলছে। প্রাথমিকভাবে মানুষ ভালোভাবে নিয়েছে। এখন নবীনদের পরীক্ষা দেওয়ার সময়। অনেক বন্ধু বিদেশ থেকেও ফোন করেন। সবাই মন্ত্রিসভার খবর জানতে চান। ভোটের হিসাব-নিকাশ, বিশাল গ্যাপের রহস্য, বিএনপির মাঠে নামতে না পারা নিয়েও কথা বলেছেন অনেকে। আমার জবাবে খুশি হন না কেউই। আবার কেউ কেউ বাস্তবতা বুঝতে চান না। প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ী নবীনকে পথ ছেড়ে দিয়েছেন প্রবীণ। নবীন তার উচ্ছ্বাস নিয়ে যাত্রা করেছে। এখন তাদের সামনে অগ্নিপরীক্ষা। সততা-নিষ্ঠা নিয়ে অতিকথন, আর লোক দেখানো ফালতু কাজ বন্ধ করে এখন এগিয়ে যাওয়ার সময়। দেশের মানুষ তাকিয়ে আছে তাদের দিকে। সস্তা লোক দেখানো কাজে লাভ হবে না। এই মন্ত্রিসভার সামনে শুধুই চ্যালেঞ্জ। কাঠিন্য নিয়েই আগামীর পথে যেতে হবে তাদের। এই মরুর পথ যেন হারিয়ে না যায় তেলের সাগরে। তাহলেই তৈরি হবে সমস্যা। নবীন সদস্যদের প্রথমেই হোমওয়ার্ক করতে হবে আগামীর বাংলাদেশ নিয়ে। অতীতের কাজের ধারাবাহিকতা তাদের জানতে হবে। নির্বাচনী অঙ্গীকারের তালিকা থাকতে হবে টেবিলে। সততার ভান করে কাজ থামিয়ে দিলেও চলবে না। লোক দেখানো ফেসবুক পোস্টেও চিড়া ভিজবে না। এর মাঝে কেউ কেউ সমালোচনার মুখে পড়েছেন। কারণ সর্বশেষ মন্ত্রিসভা ছিল দুরন্তগতির। তারা কাজ করেছেন নিজস্ব কর্মদক্ষতায়। নেতা-কর্মীদের মন জয় করেছেন। বিচ্ছিন্ন কিছু বিষয় ছিল কারও কারও। তাও খুব বেশি নয়। অতীতকে সামনে নিয়েই হতে হবে আগামী। বর্তমান কিন্তু অতীতেরই ধারাবাহিকতা। অনেক সময় পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সমস্যা তৈরি হয়। ২০০৯ থেকে ’১৩ সালের মন্ত্রিসভার অনেক সদস্যের দক্ষতা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। আবার ২০১৪ থেকে ’১৭ সালের মন্ত্রিসভার অনেক সদস্যেরই ছিল আকাশছোঁয়া অবস্থানের চমক। আমির হোসেন আমু মন্ত্রণালয় খারাপ চালিয়েছেন এ কথা তাকে যারা চরম অপছন্দ করেন তারাও বলতে পারছেন না। তিনি ভালো করেছেন। তোফায়েল আহমেদ বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে শতভাগ ব্যবসায়ীর পছন্দের শীর্ষে ছিলেন। বেগম মতিয়া চৌধুরীর শেরপুরের রাজনীতি নিয়ে প্রশ্ন ছিল। কিন্তু মন্ত্রী হিসেবে তার সফলতা, সততা সব মহলে প্রশংসিত। সৈয়দ আশরাফ মন্ত্রণালয়ে যেতেন কি যেতেন না সে প্রশ্ন কারও নেই। তার ছিল স্বপ্নছোঁয়া সততার ইমেজ। মির্জা আজম পাট ও বস্ত্রকে ইউটার্ন করিয়েছেন। বাংলাদেশকে আবার ফিরিয়ে এনেছেন সোনালি আঁশে। বন্ধ পাটকলগুলো চালু করেছেন। লতিফ সিদ্দিকীর সময়কার বিক্রি করা সম্পদও উদ্ধার করেছেন। এ ধরনের অনেক সাফল্যের ইতিহাস আরও অনেকের ছিল। আবার কারও কারও ব্যর্থতার পাহাড়, অনিয়মের খতিয়ানও ছিল সবার কাছে আলোচিত। এবার ব্যর্থ-সফল উভয় পক্ষ বাদ। মন্ত্রিসভায় শুরু হয়েছে নতুন যুগ। এ যুগের মানুষদের অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে বুঝতে হবে কারও ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়ে হাসপাতালে যাওয়ার দরকার নেই। হৃদরোগী হওয়ারও প্রয়োজন নেই। কাজ করুন বুলেটগতিতে। অনিয়ম বন্ধ, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতায় থাকুন। সমালোচনা সহ্য করুন। ভালো করবেন। প্রশংসিত হবেন। কাজের চেয়ে কথা বেশি বললে সমস্যা বাড়বে। বাতাসের গতিতে গ্রহণযোগ্যতা হারাবেন সরকারে, দলে ও মানুষের কাছে।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গণমানুষের একটি রাজনৈতিক দল। এ দলে সবাই আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের মতো সমাজকল্যাণ করতে আসেননি। দুঃসময়ের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে অকারণে মামলা-হামলা বন্ধ করতে হবে। আপনারা যারা মন্ত্রী-এমপি তারা এ অবস্থানে এসেছেন দলের খারাপ সময়ের কর্মীদের ভূমিকার কারণে। হঠাৎ করে উড়ে এসে জুড়ে বসা মানুষগুলো সুসময়ের পাখি। ওরা আবার ফিরে যেতে পারে সাইবেরিয়ায়। এদের অনেকে এসেছে শুধু শীতকালটা পার করতে। তাই কাজের স্বার্থেই মন্ত্রী-এমপিদের সমালোচনা সহ্য করতে হবে। কাঠিন্য জয় করতে হলে চাটুকারদের ওপর ভর করলে চলবে না। বেশি কথন, অতি চাপাবাজি কোনো কাজে লাগবে না। বেলা শেষে দায়িত্ববানদের কাজের হিসাব-নিকাশ দিয়ে যেতে হয়। বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে, এগিয়ে যাবে। এক দিনে সব সমস্যার সমাধান হবে না। সরকারের ১০ বছরে দৃশ্যমান অনেক উন্নতি হয়েছে। সর্বশেষ পাঁচ বছর আগের পাঁচ বছরের তুলনায় কাজের গতি বেশি ছিল। এ কারণে আগামী পাঁচ বছরে প্রত্যাশা আরও বেশি। বুঝতে হবে আমাদের সমস্যার শেষ নেই। রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলো শেষ হয়ে যাচ্ছে। ভাবতে হবে সবকিছু নতুন করে। আর্থিক খাত প্রশ্নবিদ্ধ। ব্যাংকিং খাত, শেয়ারবাজার ব্যক্তিবিশেষের কাছে জিম্মি থাকতে পারে না। বাংলাদেশ বিমান নিয়ে একসময় আমরা গর্ব করতাম। এখন সে অবস্থানটুকু নেই। কিছুদিন আগে সিঙ্গাপুর গিয়েছিলাম বাংলাদেশ বিমানে। সময়সূচি ঠিক ছিল। কত চমৎকার ফ্লাইট। কোনো কিছুতে ঝামেলা ছিল না। কয়েক বছর আগে লন্ডনও গিয়েছিলাম বিমানে। না কোনো সমস্যা পাইনি। একবার ঝামেলায় পড়েছিলাম নেপাল যাওয়ার সময়। পরিবার-পরিজন নিয়ে ভোগান্তির শেষ ছিল না। ঝামেলামুক্ত বিমান দেখতে চাই। একটা সময় জেএফকে বিমানবন্দরে বাংলাদেশ বিমান উড়ত। এখন নেই। আবার বিমানকে জেএফকে নিয়ে যেতে হবে। আগের মতো আমরা রোম ও দিল্লিতে যেতে চাই। দিল্লিতে বিমান যায় না অথচ লোকবল রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিমানের অতিরিক্ত লোকবল কমিয়ে আনা দরকার। আবার অকারণে নিয়োগেরও দরকার নেই। লোকসান বন্ধ করতে হবে। কী কারণে লোকসান হচ্ছে খতিয়ে দেখতে হবে। বিমানের ফ্লাইট অনুযায়ী স্টাফ রাখতে হবে। বেসরকারি এয়ারলাইনসের চোখ ধাঁধানো সাফল্য আমাকে মুগ্ধ করে। আমাদের বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো পারলে বিমান না পারার কারণ নেই। যে কোনো প্রতিষ্ঠানে দরকার শৃঙ্খলা ও নির্দিষ্ট টার্গেট। স্বপ্ন না দেখলে তা বাস্তবায়ন কীভাবে হবে? বিমানবন্দরগুলোকে ঢেলে সাজাতে হবে। দেশে কয়েকটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দরকার। কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে বিশ্বমানের করা যায়। নজর দিতে হবে স্বাস্থ্যসেবায়। সরকারি হাসপাতালগুলোর অবস্থা ভালো নয়। ইকুইপমেন্ট সাপ্লাই নিয়ে যা খুশি তা হয়। সব সিন্ডিকেট বন্ধ করতে হবে। শিক্ষায় আনতে হবে বড় পরিবর্তন। ইংরেজি, বাংলা, মাদ্রাসা শিক্ষার কারিকুলামগুলো ঠিক করতে হবে বৈষম্যের জায়গাগুলো চিহ্নিত করে। সড়ক, ড্রেজিং, নদী রক্ষণ ও বাঁধ নির্মাণসহ সব খাতে ‘সরকারি মাল দরিয়ামে ঢাল’ নীতি পরিহার করতে হবে। সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশার শেষ নেই। একটা সময় ছিল আর্থিক সমস্যায় উন্নয়ন করা যেত না। এখন আর তা নেই। হলমার্ক কেলেঙ্কারির পর একবার এরশাদ সাহেব বলেছিলেন, ‘তোমরা আমার সমালোচনা কর! আমার সময় কত টাকার বাজেট ছিল? এখন হলমার্ক নিয়ে যায় ৫ হাজার কোটি টাকা। আমি কম বাজেটে কত কাজ করেছি সেই তালিকা কেউ প্রকাশ করে না।’ দুর্নীতি, অনিয়ম বন্ধ করতে হবে। কাজ করলে ত্রুটি-বিচ্যুতি হয়। কাজ না করলে কোনো কিছুই হয় না। কাজ অবশ্যই করতে হবে। তবে সতর্ক থাকতে হবে ত্রুটি-বিচ্যুতি নিয়ে। রাষ্ট্রে আইনের শাসন থাকতে হবে পুরোপুরি। সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়ায় অনেক কিছুর প্রশ্ন নেই আইনের শাসন থাকার কারণে। আমাদের সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে রাতারাতি, তা নয়। কিন্তু চেষ্টা করতে হবে। উন্নয়নের ধারাবাহিকতার গতি সবাই দেখতে চায়। মেট্রোরেল করার কারণে পাতালরেলের দাবি আসবেই। হিসাব-নিকাশের অনেক কিছু থাকবে সময়ের সঙ্গে মিলিয়ে। নতুন প্রজম্ম  বেশি বাস্তবমুখী। সারা দুনিয়া তাদের হাতের মুঠোয়। তাদের যেনতেন বুঝ দেওয়া যাবে না। অনেকেই কাজ না করেই লম্বা লম্বা কথা বলেন। লম্বা কথার দিন শেষ। মানুষের চিন্তা-চেতনা বদলে গেছে। সন্ধ্যার পর ঢাকা শুধু নয়, মফস্বলের রেস্টুরেন্টগুলোতেও মানুষের ভিড়। আমরা একটা নতুন অর্থনীতি ও সংস্কৃতির যুগে প্রবেশ করছি। মানুষের চিন্তায় পরিবর্তন এসেছে। সমাজের অনেক কিছুতে রয়েছে অস্থিরতা। অর্থনীতির গতি বদল হলে সামাজিক অপরাধ বাড়ে। মানসিক ব্যাধিও বাড়ে। সেদিন এক মনোবিজ্ঞানী বললেন, তার রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। সমাজের বদলে যাওয়া পরিবারগুলো থেকেই বেশি রোগী আসছে। অপরাধের ধরনও বদল হচ্ছে। জীবনের অনেক কিছুর হিসাব একটা পর্যায়ে বদলে যায় সমাজ ও রাজনীতির পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে। এখন এই পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সামাজিক গণমাধ্যমও। মানুষের চিন্তা-চেতনা বুঝতে ফেসবুকের তৎপরতা আর লেখনী দেখলেই অনেক কিছু বোঝা যায়। সমাজের বিবর্তনে হতাশা-বঞ্চনারও একটা বড় বিষয় থেকে যায়। এর বাইরে যোগ হয়েছে বিদেশি সংস্কৃতির আগ্রাসন ও নিজেদের আর্থিক-সামাজিক অসুস্থ প্রতিযোগিতা। এ প্রক্রিয়ায় যোগ হয় নিজের ভিতরের লুকিয়ে থাকা কিছু হতাশা-বঞ্চনা। জীবনের কানাগলিতে থাকা সেই বেদনাগুলো বেরিয়ে আসে ভিতর থেকে নিজের অজান্তে। মানুষকে খুশি করা যায় না। সবাই আপন মহিমায় নিজের স্বার্থ দেখে। ঈর্ষা-হিংসার অনলে চারদিক জ্বালিয়ে দিতে চায়। অতীত-বর্তমান ভুলে নিজেকে অনেকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। এ অবস্থা কাম্য নয়। মানুষ আজ একমত প্রকাশ করলে কাল করছেন আরেকটা। স্থিতিশীলতা নেই মতামত প্রকাশেও। বড় অস্থির মানুষ ও সমাজ। আমরা পেশাজীবীরাও বদলে গেছি। অনেক কিছু আমাদেরও পেশার সঙ্গে মেলে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক, সাংবাদিক সবাই যেন কেমন হয়ে গেছেন। ডাক্তাররা এখন রাজনীতি না করে থাকতে পারেন না। সাংবাদিক ও শিক্ষকরা আরেক ধাপ এগিয়ে। এ পরিবেশগুলো দেখে কবি শামসুর রাহমানের কথা মনে পড়ছে। শিশুর মতো সরল মানুষ ছিলেন কবি শামসুর রাহমান। এমন আরেকজন মানুষকে আমি দেখিনি এই জীবনে। তার তল্লাবাগের বাড়িতে যেতাম। কবি একদিন মন খারাপ করে বললেন, ‘মানুষ এত খারাপ হয় কী করে?’ বিস্ময় নিয়ে তাকালাম কবির দিকে। বললেন, ‘মানুষের কথা ও কাজে কোনো মিল নেই। সারা দিন অন্যের সমালোচনা নিয়েই থাকে। অন্যকে কষ্ট দেওয়া নিয়েই ভাবে। নিজের কাজের কোনো খবর নেই। আরে বাবা, আগে নিজের চরকায় তেল দাও। তারপর অন্যকে নিয়ে ভাবনায় আসো।’

সুস্থ ও স্বাভাবিকতা দেখতে চাই সমাজে, রাজনীতিতে। আলোর ছটা ছড়িয়ে দিতে আলোকিত মানুষ দরকার। সেই মানুষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। স্বপ্ন ও বাস্তবতার হিসাব-নিকাশ মেলাতে হলে আগামীকে নিয়ে ভাবতে হবে নতুন করে। আমরা ভালো কিছু চাই। ইতিবাচক চিন্তার প্রসারকে ছড়িয়ে দিতে হবে চারদিকে। আলোকবর্তিকা জ্বলে উঠুক নতুন ভাবনায়। আমাদের অহংকার ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা ফিরে আসুক তারুণ্যের মাঝে। বাংলাদেশকে বদলে দিতেই কাজে লাগাতে হবে তারুণ্যের শক্তিকে। সময়ের মশাল বহন করবে আগামীর প্রজম্ম । কারও শেষ আবার কারও শুরু। জীবনের খেলাঘরে এটাই প্রকৃতির নিয়ম। এ নিয়মের বাইরে আমরা কী করে যাই? বাস্তবতাকে মেনে নিয়েই সবাইকে চলতে হবে স্বপ্নকে জয় করতে। আমাদের সেই স্বপ্নের জায়গাগুলোকে জাগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। হৃদয়ে বাংলাদেশকে ধারণ করে জাগিয়ে তুলতে হবে কৃষ্টি-সংস্কৃতি, অসাম্প্রদায়িকতাকে। তাই বলে কারও ধর্মকে খাটো করে দেখা যাবে না। কাউকে অকারণে আঘাত করা যাবে না। একটা সময় মানুষের মাঝে সুস্থতা ছিল সবখানে। আবেগ ছিল, আন্তরিকতা ছিল মনের গহিনে। গ্রাম বাংলায় দেখেছি মানুষ যাত্রা দেখে সকালে ফজরের নামাজ পড়ে বাড়ি ফিরত। জীবনের সাতকাহনে কত কিছুই লুকিয়ে আছে। সেই লুকিয়ে থাকা জগৎটাকে নতুন করে সাজিয়ে সামনে আনতে হবে জাগতিক সব রহস্যভেদের আপন মহিমায়।

            লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবা ও দুই মেয়ের পা-বিহীন জীবনসংগ্রাম
বাবা ও দুই মেয়ের পা-বিহীন জীবনসংগ্রাম

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন
তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু
চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান
গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন
শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন

২৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল
সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের
সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

৪০ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ