শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

মন্ত্রীদের বন্ধ করতে হবে অতিকথন, ফেসবুকে লোক দেখানো কাজ

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রীদের বন্ধ করতে হবে অতিকথন, ফেসবুকে লোক দেখানো কাজ

সেদিন এক বন্ধু বললেন, এই মন্ত্রিসভা কেমন হলো? বললাম, ভালো হয়েছে। পুরাতনকে বিদায় নিয়ে নতুনকে স্বাগত জানাতে হয়। জগতের এটাই নিয়ম। এ নিয়ম প্রকৃতি-নির্ধারিত। নতুন মন্ত্রিসভাকে নিয়ে গবেষণা চলছে। প্রাথমিকভাবে মানুষ ভালোভাবে নিয়েছে। এখন নবীনদের পরীক্ষা দেওয়ার সময়। অনেক বন্ধু বিদেশ থেকেও ফোন করেন। সবাই মন্ত্রিসভার খবর জানতে চান। ভোটের হিসাব-নিকাশ, বিশাল গ্যাপের রহস্য, বিএনপির মাঠে নামতে না পারা নিয়েও কথা বলেছেন অনেকে। আমার জবাবে খুশি হন না কেউই। আবার কেউ কেউ বাস্তবতা বুঝতে চান না। প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ী নবীনকে পথ ছেড়ে দিয়েছেন প্রবীণ। নবীন তার উচ্ছ্বাস নিয়ে যাত্রা করেছে। এখন তাদের সামনে অগ্নিপরীক্ষা। সততা-নিষ্ঠা নিয়ে অতিকথন, আর লোক দেখানো ফালতু কাজ বন্ধ করে এখন এগিয়ে যাওয়ার সময়। দেশের মানুষ তাকিয়ে আছে তাদের দিকে। সস্তা লোক দেখানো কাজে লাভ হবে না। এই মন্ত্রিসভার সামনে শুধুই চ্যালেঞ্জ। কাঠিন্য নিয়েই আগামীর পথে যেতে হবে তাদের। এই মরুর পথ যেন হারিয়ে না যায় তেলের সাগরে। তাহলেই তৈরি হবে সমস্যা। নবীন সদস্যদের প্রথমেই হোমওয়ার্ক করতে হবে আগামীর বাংলাদেশ নিয়ে। অতীতের কাজের ধারাবাহিকতা তাদের জানতে হবে। নির্বাচনী অঙ্গীকারের তালিকা থাকতে হবে টেবিলে। সততার ভান করে কাজ থামিয়ে দিলেও চলবে না। লোক দেখানো ফেসবুক পোস্টেও চিড়া ভিজবে না। এর মাঝে কেউ কেউ সমালোচনার মুখে পড়েছেন। কারণ সর্বশেষ মন্ত্রিসভা ছিল দুরন্তগতির। তারা কাজ করেছেন নিজস্ব কর্মদক্ষতায়। নেতা-কর্মীদের মন জয় করেছেন। বিচ্ছিন্ন কিছু বিষয় ছিল কারও কারও। তাও খুব বেশি নয়। অতীতকে সামনে নিয়েই হতে হবে আগামী। বর্তমান কিন্তু অতীতেরই ধারাবাহিকতা। অনেক সময় পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সমস্যা তৈরি হয়। ২০০৯ থেকে ’১৩ সালের মন্ত্রিসভার অনেক সদস্যের দক্ষতা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। আবার ২০১৪ থেকে ’১৭ সালের মন্ত্রিসভার অনেক সদস্যেরই ছিল আকাশছোঁয়া অবস্থানের চমক। আমির হোসেন আমু মন্ত্রণালয় খারাপ চালিয়েছেন এ কথা তাকে যারা চরম অপছন্দ করেন তারাও বলতে পারছেন না। তিনি ভালো করেছেন। তোফায়েল আহমেদ বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে শতভাগ ব্যবসায়ীর পছন্দের শীর্ষে ছিলেন। বেগম মতিয়া চৌধুরীর শেরপুরের রাজনীতি নিয়ে প্রশ্ন ছিল। কিন্তু মন্ত্রী হিসেবে তার সফলতা, সততা সব মহলে প্রশংসিত। সৈয়দ আশরাফ মন্ত্রণালয়ে যেতেন কি যেতেন না সে প্রশ্ন কারও নেই। তার ছিল স্বপ্নছোঁয়া সততার ইমেজ। মির্জা আজম পাট ও বস্ত্রকে ইউটার্ন করিয়েছেন। বাংলাদেশকে আবার ফিরিয়ে এনেছেন সোনালি আঁশে। বন্ধ পাটকলগুলো চালু করেছেন। লতিফ সিদ্দিকীর সময়কার বিক্রি করা সম্পদও উদ্ধার করেছেন। এ ধরনের অনেক সাফল্যের ইতিহাস আরও অনেকের ছিল। আবার কারও কারও ব্যর্থতার পাহাড়, অনিয়মের খতিয়ানও ছিল সবার কাছে আলোচিত। এবার ব্যর্থ-সফল উভয় পক্ষ বাদ। মন্ত্রিসভায় শুরু হয়েছে নতুন যুগ। এ যুগের মানুষদের অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে বুঝতে হবে কারও ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়ে হাসপাতালে যাওয়ার দরকার নেই। হৃদরোগী হওয়ারও প্রয়োজন নেই। কাজ করুন বুলেটগতিতে। অনিয়ম বন্ধ, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতায় থাকুন। সমালোচনা সহ্য করুন। ভালো করবেন। প্রশংসিত হবেন। কাজের চেয়ে কথা বেশি বললে সমস্যা বাড়বে। বাতাসের গতিতে গ্রহণযোগ্যতা হারাবেন সরকারে, দলে ও মানুষের কাছে।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গণমানুষের একটি রাজনৈতিক দল। এ দলে সবাই আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের মতো সমাজকল্যাণ করতে আসেননি। দুঃসময়ের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে অকারণে মামলা-হামলা বন্ধ করতে হবে। আপনারা যারা মন্ত্রী-এমপি তারা এ অবস্থানে এসেছেন দলের খারাপ সময়ের কর্মীদের ভূমিকার কারণে। হঠাৎ করে উড়ে এসে জুড়ে বসা মানুষগুলো সুসময়ের পাখি। ওরা আবার ফিরে যেতে পারে সাইবেরিয়ায়। এদের অনেকে এসেছে শুধু শীতকালটা পার করতে। তাই কাজের স্বার্থেই মন্ত্রী-এমপিদের সমালোচনা সহ্য করতে হবে। কাঠিন্য জয় করতে হলে চাটুকারদের ওপর ভর করলে চলবে না। বেশি কথন, অতি চাপাবাজি কোনো কাজে লাগবে না। বেলা শেষে দায়িত্ববানদের কাজের হিসাব-নিকাশ দিয়ে যেতে হয়। বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে, এগিয়ে যাবে। এক দিনে সব সমস্যার সমাধান হবে না। সরকারের ১০ বছরে দৃশ্যমান অনেক উন্নতি হয়েছে। সর্বশেষ পাঁচ বছর আগের পাঁচ বছরের তুলনায় কাজের গতি বেশি ছিল। এ কারণে আগামী পাঁচ বছরে প্রত্যাশা আরও বেশি। বুঝতে হবে আমাদের সমস্যার শেষ নেই। রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলো শেষ হয়ে যাচ্ছে। ভাবতে হবে সবকিছু নতুন করে। আর্থিক খাত প্রশ্নবিদ্ধ। ব্যাংকিং খাত, শেয়ারবাজার ব্যক্তিবিশেষের কাছে জিম্মি থাকতে পারে না। বাংলাদেশ বিমান নিয়ে একসময় আমরা গর্ব করতাম। এখন সে অবস্থানটুকু নেই। কিছুদিন আগে সিঙ্গাপুর গিয়েছিলাম বাংলাদেশ বিমানে। সময়সূচি ঠিক ছিল। কত চমৎকার ফ্লাইট। কোনো কিছুতে ঝামেলা ছিল না। কয়েক বছর আগে লন্ডনও গিয়েছিলাম বিমানে। না কোনো সমস্যা পাইনি। একবার ঝামেলায় পড়েছিলাম নেপাল যাওয়ার সময়। পরিবার-পরিজন নিয়ে ভোগান্তির শেষ ছিল না। ঝামেলামুক্ত বিমান দেখতে চাই। একটা সময় জেএফকে বিমানবন্দরে বাংলাদেশ বিমান উড়ত। এখন নেই। আবার বিমানকে জেএফকে নিয়ে যেতে হবে। আগের মতো আমরা রোম ও দিল্লিতে যেতে চাই। দিল্লিতে বিমান যায় না অথচ লোকবল রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিমানের অতিরিক্ত লোকবল কমিয়ে আনা দরকার। আবার অকারণে নিয়োগেরও দরকার নেই। লোকসান বন্ধ করতে হবে। কী কারণে লোকসান হচ্ছে খতিয়ে দেখতে হবে। বিমানের ফ্লাইট অনুযায়ী স্টাফ রাখতে হবে। বেসরকারি এয়ারলাইনসের চোখ ধাঁধানো সাফল্য আমাকে মুগ্ধ করে। আমাদের বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো পারলে বিমান না পারার কারণ নেই। যে কোনো প্রতিষ্ঠানে দরকার শৃঙ্খলা ও নির্দিষ্ট টার্গেট। স্বপ্ন না দেখলে তা বাস্তবায়ন কীভাবে হবে? বিমানবন্দরগুলোকে ঢেলে সাজাতে হবে। দেশে কয়েকটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দরকার। কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে বিশ্বমানের করা যায়। নজর দিতে হবে স্বাস্থ্যসেবায়। সরকারি হাসপাতালগুলোর অবস্থা ভালো নয়। ইকুইপমেন্ট সাপ্লাই নিয়ে যা খুশি তা হয়। সব সিন্ডিকেট বন্ধ করতে হবে। শিক্ষায় আনতে হবে বড় পরিবর্তন। ইংরেজি, বাংলা, মাদ্রাসা শিক্ষার কারিকুলামগুলো ঠিক করতে হবে বৈষম্যের জায়গাগুলো চিহ্নিত করে। সড়ক, ড্রেজিং, নদী রক্ষণ ও বাঁধ নির্মাণসহ সব খাতে ‘সরকারি মাল দরিয়ামে ঢাল’ নীতি পরিহার করতে হবে। সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশার শেষ নেই। একটা সময় ছিল আর্থিক সমস্যায় উন্নয়ন করা যেত না। এখন আর তা নেই। হলমার্ক কেলেঙ্কারির পর একবার এরশাদ সাহেব বলেছিলেন, ‘তোমরা আমার সমালোচনা কর! আমার সময় কত টাকার বাজেট ছিল? এখন হলমার্ক নিয়ে যায় ৫ হাজার কোটি টাকা। আমি কম বাজেটে কত কাজ করেছি সেই তালিকা কেউ প্রকাশ করে না।’ দুর্নীতি, অনিয়ম বন্ধ করতে হবে। কাজ করলে ত্রুটি-বিচ্যুতি হয়। কাজ না করলে কোনো কিছুই হয় না। কাজ অবশ্যই করতে হবে। তবে সতর্ক থাকতে হবে ত্রুটি-বিচ্যুতি নিয়ে। রাষ্ট্রে আইনের শাসন থাকতে হবে পুরোপুরি। সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়ায় অনেক কিছুর প্রশ্ন নেই আইনের শাসন থাকার কারণে। আমাদের সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে রাতারাতি, তা নয়। কিন্তু চেষ্টা করতে হবে। উন্নয়নের ধারাবাহিকতার গতি সবাই দেখতে চায়। মেট্রোরেল করার কারণে পাতালরেলের দাবি আসবেই। হিসাব-নিকাশের অনেক কিছু থাকবে সময়ের সঙ্গে মিলিয়ে। নতুন প্রজম্ম  বেশি বাস্তবমুখী। সারা দুনিয়া তাদের হাতের মুঠোয়। তাদের যেনতেন বুঝ দেওয়া যাবে না। অনেকেই কাজ না করেই লম্বা লম্বা কথা বলেন। লম্বা কথার দিন শেষ। মানুষের চিন্তা-চেতনা বদলে গেছে। সন্ধ্যার পর ঢাকা শুধু নয়, মফস্বলের রেস্টুরেন্টগুলোতেও মানুষের ভিড়। আমরা একটা নতুন অর্থনীতি ও সংস্কৃতির যুগে প্রবেশ করছি। মানুষের চিন্তায় পরিবর্তন এসেছে। সমাজের অনেক কিছুতে রয়েছে অস্থিরতা। অর্থনীতির গতি বদল হলে সামাজিক অপরাধ বাড়ে। মানসিক ব্যাধিও বাড়ে। সেদিন এক মনোবিজ্ঞানী বললেন, তার রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। সমাজের বদলে যাওয়া পরিবারগুলো থেকেই বেশি রোগী আসছে। অপরাধের ধরনও বদল হচ্ছে। জীবনের অনেক কিছুর হিসাব একটা পর্যায়ে বদলে যায় সমাজ ও রাজনীতির পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে। এখন এই পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সামাজিক গণমাধ্যমও। মানুষের চিন্তা-চেতনা বুঝতে ফেসবুকের তৎপরতা আর লেখনী দেখলেই অনেক কিছু বোঝা যায়। সমাজের বিবর্তনে হতাশা-বঞ্চনারও একটা বড় বিষয় থেকে যায়। এর বাইরে যোগ হয়েছে বিদেশি সংস্কৃতির আগ্রাসন ও নিজেদের আর্থিক-সামাজিক অসুস্থ প্রতিযোগিতা। এ প্রক্রিয়ায় যোগ হয় নিজের ভিতরের লুকিয়ে থাকা কিছু হতাশা-বঞ্চনা। জীবনের কানাগলিতে থাকা সেই বেদনাগুলো বেরিয়ে আসে ভিতর থেকে নিজের অজান্তে। মানুষকে খুশি করা যায় না। সবাই আপন মহিমায় নিজের স্বার্থ দেখে। ঈর্ষা-হিংসার অনলে চারদিক জ্বালিয়ে দিতে চায়। অতীত-বর্তমান ভুলে নিজেকে অনেকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। এ অবস্থা কাম্য নয়। মানুষ আজ একমত প্রকাশ করলে কাল করছেন আরেকটা। স্থিতিশীলতা নেই মতামত প্রকাশেও। বড় অস্থির মানুষ ও সমাজ। আমরা পেশাজীবীরাও বদলে গেছি। অনেক কিছু আমাদেরও পেশার সঙ্গে মেলে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক, সাংবাদিক সবাই যেন কেমন হয়ে গেছেন। ডাক্তাররা এখন রাজনীতি না করে থাকতে পারেন না। সাংবাদিক ও শিক্ষকরা আরেক ধাপ এগিয়ে। এ পরিবেশগুলো দেখে কবি শামসুর রাহমানের কথা মনে পড়ছে। শিশুর মতো সরল মানুষ ছিলেন কবি শামসুর রাহমান। এমন আরেকজন মানুষকে আমি দেখিনি এই জীবনে। তার তল্লাবাগের বাড়িতে যেতাম। কবি একদিন মন খারাপ করে বললেন, ‘মানুষ এত খারাপ হয় কী করে?’ বিস্ময় নিয়ে তাকালাম কবির দিকে। বললেন, ‘মানুষের কথা ও কাজে কোনো মিল নেই। সারা দিন অন্যের সমালোচনা নিয়েই থাকে। অন্যকে কষ্ট দেওয়া নিয়েই ভাবে। নিজের কাজের কোনো খবর নেই। আরে বাবা, আগে নিজের চরকায় তেল দাও। তারপর অন্যকে নিয়ে ভাবনায় আসো।’

সুস্থ ও স্বাভাবিকতা দেখতে চাই সমাজে, রাজনীতিতে। আলোর ছটা ছড়িয়ে দিতে আলোকিত মানুষ দরকার। সেই মানুষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। স্বপ্ন ও বাস্তবতার হিসাব-নিকাশ মেলাতে হলে আগামীকে নিয়ে ভাবতে হবে নতুন করে। আমরা ভালো কিছু চাই। ইতিবাচক চিন্তার প্রসারকে ছড়িয়ে দিতে হবে চারদিকে। আলোকবর্তিকা জ্বলে উঠুক নতুন ভাবনায়। আমাদের অহংকার ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা ফিরে আসুক তারুণ্যের মাঝে। বাংলাদেশকে বদলে দিতেই কাজে লাগাতে হবে তারুণ্যের শক্তিকে। সময়ের মশাল বহন করবে আগামীর প্রজম্ম । কারও শেষ আবার কারও শুরু। জীবনের খেলাঘরে এটাই প্রকৃতির নিয়ম। এ নিয়মের বাইরে আমরা কী করে যাই? বাস্তবতাকে মেনে নিয়েই সবাইকে চলতে হবে স্বপ্নকে জয় করতে। আমাদের সেই স্বপ্নের জায়গাগুলোকে জাগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। হৃদয়ে বাংলাদেশকে ধারণ করে জাগিয়ে তুলতে হবে কৃষ্টি-সংস্কৃতি, অসাম্প্রদায়িকতাকে। তাই বলে কারও ধর্মকে খাটো করে দেখা যাবে না। কাউকে অকারণে আঘাত করা যাবে না। একটা সময় মানুষের মাঝে সুস্থতা ছিল সবখানে। আবেগ ছিল, আন্তরিকতা ছিল মনের গহিনে। গ্রাম বাংলায় দেখেছি মানুষ যাত্রা দেখে সকালে ফজরের নামাজ পড়ে বাড়ি ফিরত। জীবনের সাতকাহনে কত কিছুই লুকিয়ে আছে। সেই লুকিয়ে থাকা জগৎটাকে নতুন করে সাজিয়ে সামনে আনতে হবে জাগতিক সব রহস্যভেদের আপন মহিমায়।

            লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
পিরোজপুরে গৃহবধূ হত্যায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
পিরোজপুরে গৃহবধূ হত্যায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটের মামলায় আরও একজন গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের মামলায় আরও একজন গ্রেফতার

৭ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

নরসিংদীতে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থানে পুঁতে রাখা ককটেল বিস্ফোরণ, আতঙ্কে স্থানীয়রা
কবরস্থানে পুঁতে রাখা ককটেল বিস্ফোরণ, আতঙ্কে স্থানীয়রা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও এক নারীর মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও এক নারীর মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিন চলছে মনোনয়ন ফরম বিতরণ
চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিন চলছে মনোনয়ন ফরম বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ
গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন : হল সংসদের ৩৯ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, ৪ পদ ফাঁকা
রাকসু নির্বাচন : হল সংসদের ৩৯ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, ৪ পদ ফাঁকা

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : রুমিন ফারহানা
বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : রুমিন ফারহানা

৫৪ মিনিট আগে | টক শো

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধানের মৌলিক রদবদল করার ম্যান্ডেট রাখে না : জিল্লুর রহমান
অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধানের মৌলিক রদবদল করার ম্যান্ডেট রাখে না : জিল্লুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে
ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু
মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ
অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন
মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের
কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি
সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা
নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি
মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল
ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর
দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা