শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

সৌদি আরবে আমাদের সামরিক সম্ভাবনা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সৌদি আরবে আমাদের সামরিক সম্ভাবনা

বাংলাদেশ এবং সৌদি আরবের সামরিক সমঝোতা ও সহযোগিতা এক নতুন যুগে প্রবেশের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। দুটি দেশের মধ্যকার এই সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কের ভিত রচিত হয়েছিল ১৯৯০-৯১ সালের উপসাগরীয় যুদ্ধের সময়। ইরাকের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের নির্দেশে ইরাকি সৈন্যরা তখন কুয়েত দখল করে নেয়। সাদ্দাম হোসেনের আস্থাভাজন ও এলিট ফোর্স নামে সুপরিচিত রিপাবলিকান গার্ডের অগ্রবর্তী দল দ্রুতই পৌঁছে যায় সৌদি সীমান্ত পর্যন্ত। সে সময় প্রচণ্ড প্রভাবশালী শাসক সাদ্দাম হোসেন সৌদি আরবের মূল স্থাপনাগুলো দখলের প্রকাশ্য ঘোষণাও দিয়ে বসেন। এরই মাঝে সৌদি আরব-কুয়েত সীমান্তের সৌদি অংশে ঘাফজি নামের একটি বসতি দখল করে ফেলে ইরাকি বাহিনীর চৌকস রিপাবলিকান গার্ড। এমনি এক প্রেক্ষাপটে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশের নির্দেশে অপারেশন ডেজার্ট শিল্ড শুরু করে মার্কিন সেনাবাহিনী। দ্রুতই লক্ষাধিক মার্কিন সেনা নিয়োজিত হয় পারস্য উপসাগরসহ সৌদি আরব ও কুয়েতের নিকটবর্তী বিভিন্ন দেশে।

অপারেশন ডেজার্ট শিল্ড যে কোনো মার্কিন আগ্রাসন নয়, বরং একটি দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বন্ধুপ্রতিম সব দেশের সম্মিলিত প্রচেষ্টা, তা প্রমাণের জন্য গড়ে তোলা হয় বহুজাতিক বাহিনী। এতে ডাক পড়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীসহ পৃথিবীর বহু দেশের। সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান সৈন্য নিয়ে গড়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দিয়ে ইসলামের স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো প্রতিরক্ষার পরিকল্পনা করা হয়। বাংলাদেশের কিছু অফিসার কোনো অস্ত্র ছাড়া জাতিসংঘের অধীনে অন্যান্য দেশে শান্তিরক্ষী হিসেবে কাজ করলেও অস্ত্রসহ সৈন্য প্রেরণের কোনো অভিজ্ঞতাই ছিল না আমাদের। অন্যদিকে বিশ্বের বহুদেশ তখন তাদের সৈন্যরা ভাড়াটিয়া বাহিনী হয়ে যাবে অজুহাতে কৌশলে সেনা প্রেরণের বিষয়টি এড়িয়ে যায়। মার্কিনবিরোধীরা বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে মার্কিন আধিপত্যবাদের অভিযোগ তুলে উপসাগরীয় অঞ্চলে মার্কিন সেনাদের অবস্থানের বিরোধিতা ও দ্রুত প্রত্যাবর্তন দাবি করে। বাংলাদেশে তখন রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শাসন চলছে। একদা পরম পরাক্রমশালী এই সেনাশাসকের বিরুদ্ধে তখন নিজ দেশেই চলছিল আন্দোলন ও সংগ্রাম। ব্যক্তিগতভাবে সাদ্দাম হোসেন ছিলেন তার প্রিয়ভাজন ও বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী। এ অবস্থায় বহুজাতিক বাহিনীর অংশ হিসেবে সৌদি আরবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি পদাতিক ব্যাটালিয়ান, একটি ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাটালিয়ান, একটি মেডিকেল ইউনিট, একটি লজিস্টিক কোম্পানি ও একটি ব্রিগেড সদর দফতরের সমন্বয়ে গড়ে তোলা হয় একটি বিশেষ ব্রিগেড। নবনিযুক্ত তৎকালীন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল নূর উদ্দিন আর ডিরেক্টর অব মিলিটারি অপারেশন ব্রিগেডিয়ার সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমসহ (বর্তমানে চেয়ারম্যান, কল্যাণ পার্টি) সবার জন্য এ ছিল এক নতুন অভিজ্ঞতা। নবগঠিত এই বিশেষ ব্রিগেডের দায়িত্ব দেওয়া হয় ব্রিগেডিয়ার হাসান মশহুদ চৌধূরীকে, যিনি পরে সেনাপ্রধান ও দুদকের চেয়ারম্যান হয়েছিলেন। সবার আন্তরিক প্রচেষ্টায় দ্রুতই প্রস্তুত হয়ে যায় বিদেশে পাড়ি জমানো বাংলাদেশে প্রথম সশস্ত্র যোদ্ধারা, সাদ্দাম হোসেন আর কুখ্যাত কেমিক্যাল আলী নামক ইরাকি এক মন্ত্রীর রাসায়নিক ও পারমাণবিক বোমা প্রয়োগের হুমকি সত্ত্বেও স্বজনদের চোখের জ্বলে ভাসিয়ে ‘অপারেশন মরুপ্রান্তরে’ পাড়ি জমায় বাংলাদেশি সৈন্যরা।

প্রতিকূল আবহাওয়া আর অনভ্যস্ত মরুভূমিতে তাঁবু খাটিয়ে এক চরম পরিবেশে কাজ চালিয়ে যান বাংলাদেশি সৈন্যরা। পদাতিক বাহিনীর দায়িত্ব পড়ে গুরুত্বপূর্ণ লজিস্টিক বেইজ স্পর্শকাতর ইস্টার্ন কমান্ড হেডকোয়ার্টার প্রতিরক্ষায়। ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের সৈন্যরা ব্যস্ত হয়ে পড়ে বন্দীশালা, প্রতিবন্ধকতা, রাস্তা ও অবকাঠামো নির্মাণে, আর মার্কিনিসহ সব দেশের সেনাদের আস্থাভাজন হয়ে ওঠে বাংলাদেশের ডাক্তার, নার্স ও লজিস্টিক কোম্পানির সদস্যরা।

১৯৯১ সালের জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে ‘অপারেশন ডেজার্ট শিল্ডের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম দেওয়া হয় ‘অপারেশন ডেজার্ট স্টর্ম’। শুরু হয় কুয়েত পুনরুদ্ধারের এক মহাযুদ্ধ। ইরাকি বাহিনীর ছোড়া রাশিয়ান স্কার্ট মিসাইলকে আকাশেই ধ্বংস করছে মার্কিন প্যাট্রিয়ট মিসাইল। দুই মিসাইলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আকাশেই তৈরি হচ্ছে বিশাল অগ্নিকুণ্ড। গগনবিদারী বোমার শব্দ। বোমার আঘাতে পুড়ছে তেলখনিগুলো। কালো ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন চারদিক। গাড়ির উইন্ডশিন্ডও কালো হয়ে যায় একটু পরপর। এরই মাঝে মার্কিনিদের সঙ্গে সমানতালে এগিয়ে যায় বাংলাদেশের সৈন্যরা। যে গ্যাসমাস্ক জীবনে চোখেও দেখেনি, সেটাও অনায়াসে পরে নিতে অভ্যস্ত হয়ে যায় পারমাণবিক ও রাসায়নিক বিক্রিয়া থেকে বাঁচার জন্য। যুদ্ধদিনের সেসব পরিস্থিতি কেবল অনুভবই করা যায়, বলা বা লেখা যায় না। দ্রুততম সময়ে ঘাফজিসহ কুয়েত পুনর্দখল করে বহুজাতিক বাহিনী। ইরাকি দখলদারিত্বর আশঙ্কা থেকে রক্ষা পায় সৌদি আরব। কুয়েতিরা ফিরে পায় তাদের স্বাধীন দেশ। ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়ে ফিরে আসে বাংলাদেশি সৈন্যরা। তৎকালীন সৌদি যুবরাজ ও ন্যাশনাল গার্ড প্রধান আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ (পরবর্তীতে সৌদি বাদশাহ) বাংলাদেশি সৈন্যদের বিদায় জানাতে গিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশি সৈন্যরা তাদের জীবন আর রক্তের বিনিময়ে সৌদি সার্বভৌমত্ব ও ইসলামের পবিত্রতম দুটি নগরী রক্ষার জন্য কাজ করেছে। বাংলাদেশি সৈন্যরা সৌদি নাগরিকদের রক্তের ভাই।’ বাংলাদেশি সৈন্যদের প্রাসাদের নিরাপত্তাসহ নানাভাবে কাজে লাগানোর পরিকল্পনা ছিল বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু এই সৌদি বাদশাহর। কিন্তু অপ্রিয় হলেও সত্য, আমরা সে সুযোগ হাতছাড়া করেছি আন্তরিকতার অভাব আর অদূরদর্শিতার কারণে। পরে সৌদি-কুয়েত সীমান্তসহ সমগ্র কুয়েতের মাইন অপসারণ ও অবিস্ফোরিত বিপজ্জনক বোমা অপসারণসহ নানাবিধ নির্মাণ ও প্রশাসনিক কাজে মূলত কুয়েতেই নিয়োজিত ছিল বাংলাদেশের বেশকিছু সেনা ইউনিট। তবে সার্বিকভাবে যেসব দেশ উপসাগরীয় যুদ্ধে অনুরোধ সত্ত্বেও সেনা পাঠায়নি, তাদের তুলনায় এই অংশগ্রহণ ছিল হতাশাজনক।

বর্তমান সরকারের সময়ে এক অপূর্ব সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশের সৈন্যদের আবারও ব্যাপকভাবে উপসাগরে মোতায়েনের। বর্তমান সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অনেক আগেই বোন বলে সম্বোধন করেছেন। সাম্প্রতিক সফরের সময় বাংলাদেশের সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ সৌদি সরকারের পক্ষ থেকে বিশেষ সম্মাননা ‘বাদশাহ আবদুল আজিজ মেডেল অব এক্সিলেন্স’ লাভ করেছেন। সৌদি আরব ও ইয়েমেনের সীমান্তবর্তী যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকায় মাইন অপসারণসহ সৌদি আরবে বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণে ১৮০০ সৈন্য নিয়োগের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। আমাদের সামরিক ডাক্তার ও নার্সদের সেবাপ্রত্যাশী সৌদি সেনা ও সাধারণ মানুষ। সৌদি আরবের ইসলামিক মিলিটারি কাউন্টার টেররিজম কোয়ালিশনে উচ্চ পর্যায়ে এবং মধ্য পর্যায়ে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর অফিসারদের নিয়োগের বিষয়টিও আলোচিত হচ্ছে। অতীতের অভিজ্ঞতায় দেখা যায়, বাংলাদেশের এসব সম্ভাবনা যখনই প্রচারমাধ্যমে চলে আসে, প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ বা প্রতিষ্ঠান তখন তৎপর হয়ে ওঠে বাংলাদেশের বদলে নিজেদের অবস্থান প্রতিষ্ঠার জন্য। উপসাগরীয় যুদ্ধে বাংলাদেশের সৈন্যরা তাদের বাংকার ও চেকপোস্ট তৈরির জন্য পাটের বস্তা (স্যান্ড ব্যাগ) চাহিদা করে। আর সেই পাটের বস্তা সরবরাহ করে পার্শ্ববর্তী এমন একটি দেশ, যারা অনুরোধ সত্ত্বেও সৌদি আরবে সৈন্য পাঠায়নি। মূলত, এসব দেশ বা প্রতিষ্ঠান আগে চুক্তি সম্পাদন করে পরে সবাইকে জানায়। আমরা কি এ থেকে কিছু শিখতে পারি না? দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে যখন মন্দাভাব, তখন এ সুযোগের সদ্ব্যবহার খুলে দিতে পারে বৈদেশিক মুদ্রা আয় আর অভিজ্ঞতা অর্জনের নতুন দুয়ার।

লেখক : উপসাগরীয় যুদ্ধে অংশ নেওয়া একজন সেনা অফিসার, গবেষক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক এবং বাংলাদেশ স্কুল মাস্কাট (ওমান) ও বাংলাদেশ স্কুল কাতারের সাবেক পরিচালক।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

এই মাত্র | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা