শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

সৌদি আরবে আমাদের সামরিক সম্ভাবনা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সৌদি আরবে আমাদের সামরিক সম্ভাবনা

বাংলাদেশ এবং সৌদি আরবের সামরিক সমঝোতা ও সহযোগিতা এক নতুন যুগে প্রবেশের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। দুটি দেশের মধ্যকার এই সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কের ভিত রচিত হয়েছিল ১৯৯০-৯১ সালের উপসাগরীয় যুদ্ধের সময়। ইরাকের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের নির্দেশে ইরাকি সৈন্যরা তখন কুয়েত দখল করে নেয়। সাদ্দাম হোসেনের আস্থাভাজন ও এলিট ফোর্স নামে সুপরিচিত রিপাবলিকান গার্ডের অগ্রবর্তী দল দ্রুতই পৌঁছে যায় সৌদি সীমান্ত পর্যন্ত। সে সময় প্রচণ্ড প্রভাবশালী শাসক সাদ্দাম হোসেন সৌদি আরবের মূল স্থাপনাগুলো দখলের প্রকাশ্য ঘোষণাও দিয়ে বসেন। এরই মাঝে সৌদি আরব-কুয়েত সীমান্তের সৌদি অংশে ঘাফজি নামের একটি বসতি দখল করে ফেলে ইরাকি বাহিনীর চৌকস রিপাবলিকান গার্ড। এমনি এক প্রেক্ষাপটে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশের নির্দেশে অপারেশন ডেজার্ট শিল্ড শুরু করে মার্কিন সেনাবাহিনী। দ্রুতই লক্ষাধিক মার্কিন সেনা নিয়োজিত হয় পারস্য উপসাগরসহ সৌদি আরব ও কুয়েতের নিকটবর্তী বিভিন্ন দেশে।

অপারেশন ডেজার্ট শিল্ড যে কোনো মার্কিন আগ্রাসন নয়, বরং একটি দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বন্ধুপ্রতিম সব দেশের সম্মিলিত প্রচেষ্টা, তা প্রমাণের জন্য গড়ে তোলা হয় বহুজাতিক বাহিনী। এতে ডাক পড়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীসহ পৃথিবীর বহু দেশের। সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান সৈন্য নিয়ে গড়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দিয়ে ইসলামের স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো প্রতিরক্ষার পরিকল্পনা করা হয়। বাংলাদেশের কিছু অফিসার কোনো অস্ত্র ছাড়া জাতিসংঘের অধীনে অন্যান্য দেশে শান্তিরক্ষী হিসেবে কাজ করলেও অস্ত্রসহ সৈন্য প্রেরণের কোনো অভিজ্ঞতাই ছিল না আমাদের। অন্যদিকে বিশ্বের বহুদেশ তখন তাদের সৈন্যরা ভাড়াটিয়া বাহিনী হয়ে যাবে অজুহাতে কৌশলে সেনা প্রেরণের বিষয়টি এড়িয়ে যায়। মার্কিনবিরোধীরা বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে মার্কিন আধিপত্যবাদের অভিযোগ তুলে উপসাগরীয় অঞ্চলে মার্কিন সেনাদের অবস্থানের বিরোধিতা ও দ্রুত প্রত্যাবর্তন দাবি করে। বাংলাদেশে তখন রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শাসন চলছে। একদা পরম পরাক্রমশালী এই সেনাশাসকের বিরুদ্ধে তখন নিজ দেশেই চলছিল আন্দোলন ও সংগ্রাম। ব্যক্তিগতভাবে সাদ্দাম হোসেন ছিলেন তার প্রিয়ভাজন ও বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী। এ অবস্থায় বহুজাতিক বাহিনীর অংশ হিসেবে সৌদি আরবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি পদাতিক ব্যাটালিয়ান, একটি ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাটালিয়ান, একটি মেডিকেল ইউনিট, একটি লজিস্টিক কোম্পানি ও একটি ব্রিগেড সদর দফতরের সমন্বয়ে গড়ে তোলা হয় একটি বিশেষ ব্রিগেড। নবনিযুক্ত তৎকালীন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল নূর উদ্দিন আর ডিরেক্টর অব মিলিটারি অপারেশন ব্রিগেডিয়ার সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমসহ (বর্তমানে চেয়ারম্যান, কল্যাণ পার্টি) সবার জন্য এ ছিল এক নতুন অভিজ্ঞতা। নবগঠিত এই বিশেষ ব্রিগেডের দায়িত্ব দেওয়া হয় ব্রিগেডিয়ার হাসান মশহুদ চৌধূরীকে, যিনি পরে সেনাপ্রধান ও দুদকের চেয়ারম্যান হয়েছিলেন। সবার আন্তরিক প্রচেষ্টায় দ্রুতই প্রস্তুত হয়ে যায় বিদেশে পাড়ি জমানো বাংলাদেশে প্রথম সশস্ত্র যোদ্ধারা, সাদ্দাম হোসেন আর কুখ্যাত কেমিক্যাল আলী নামক ইরাকি এক মন্ত্রীর রাসায়নিক ও পারমাণবিক বোমা প্রয়োগের হুমকি সত্ত্বেও স্বজনদের চোখের জ্বলে ভাসিয়ে ‘অপারেশন মরুপ্রান্তরে’ পাড়ি জমায় বাংলাদেশি সৈন্যরা।

প্রতিকূল আবহাওয়া আর অনভ্যস্ত মরুভূমিতে তাঁবু খাটিয়ে এক চরম পরিবেশে কাজ চালিয়ে যান বাংলাদেশি সৈন্যরা। পদাতিক বাহিনীর দায়িত্ব পড়ে গুরুত্বপূর্ণ লজিস্টিক বেইজ স্পর্শকাতর ইস্টার্ন কমান্ড হেডকোয়ার্টার প্রতিরক্ষায়। ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের সৈন্যরা ব্যস্ত হয়ে পড়ে বন্দীশালা, প্রতিবন্ধকতা, রাস্তা ও অবকাঠামো নির্মাণে, আর মার্কিনিসহ সব দেশের সেনাদের আস্থাভাজন হয়ে ওঠে বাংলাদেশের ডাক্তার, নার্স ও লজিস্টিক কোম্পানির সদস্যরা।

১৯৯১ সালের জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে ‘অপারেশন ডেজার্ট শিল্ডের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম দেওয়া হয় ‘অপারেশন ডেজার্ট স্টর্ম’। শুরু হয় কুয়েত পুনরুদ্ধারের এক মহাযুদ্ধ। ইরাকি বাহিনীর ছোড়া রাশিয়ান স্কার্ট মিসাইলকে আকাশেই ধ্বংস করছে মার্কিন প্যাট্রিয়ট মিসাইল। দুই মিসাইলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আকাশেই তৈরি হচ্ছে বিশাল অগ্নিকুণ্ড। গগনবিদারী বোমার শব্দ। বোমার আঘাতে পুড়ছে তেলখনিগুলো। কালো ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন চারদিক। গাড়ির উইন্ডশিন্ডও কালো হয়ে যায় একটু পরপর। এরই মাঝে মার্কিনিদের সঙ্গে সমানতালে এগিয়ে যায় বাংলাদেশের সৈন্যরা। যে গ্যাসমাস্ক জীবনে চোখেও দেখেনি, সেটাও অনায়াসে পরে নিতে অভ্যস্ত হয়ে যায় পারমাণবিক ও রাসায়নিক বিক্রিয়া থেকে বাঁচার জন্য। যুদ্ধদিনের সেসব পরিস্থিতি কেবল অনুভবই করা যায়, বলা বা লেখা যায় না। দ্রুততম সময়ে ঘাফজিসহ কুয়েত পুনর্দখল করে বহুজাতিক বাহিনী। ইরাকি দখলদারিত্বর আশঙ্কা থেকে রক্ষা পায় সৌদি আরব। কুয়েতিরা ফিরে পায় তাদের স্বাধীন দেশ। ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়ে ফিরে আসে বাংলাদেশি সৈন্যরা। তৎকালীন সৌদি যুবরাজ ও ন্যাশনাল গার্ড প্রধান আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ (পরবর্তীতে সৌদি বাদশাহ) বাংলাদেশি সৈন্যদের বিদায় জানাতে গিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশি সৈন্যরা তাদের জীবন আর রক্তের বিনিময়ে সৌদি সার্বভৌমত্ব ও ইসলামের পবিত্রতম দুটি নগরী রক্ষার জন্য কাজ করেছে। বাংলাদেশি সৈন্যরা সৌদি নাগরিকদের রক্তের ভাই।’ বাংলাদেশি সৈন্যদের প্রাসাদের নিরাপত্তাসহ নানাভাবে কাজে লাগানোর পরিকল্পনা ছিল বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু এই সৌদি বাদশাহর। কিন্তু অপ্রিয় হলেও সত্য, আমরা সে সুযোগ হাতছাড়া করেছি আন্তরিকতার অভাব আর অদূরদর্শিতার কারণে। পরে সৌদি-কুয়েত সীমান্তসহ সমগ্র কুয়েতের মাইন অপসারণ ও অবিস্ফোরিত বিপজ্জনক বোমা অপসারণসহ নানাবিধ নির্মাণ ও প্রশাসনিক কাজে মূলত কুয়েতেই নিয়োজিত ছিল বাংলাদেশের বেশকিছু সেনা ইউনিট। তবে সার্বিকভাবে যেসব দেশ উপসাগরীয় যুদ্ধে অনুরোধ সত্ত্বেও সেনা পাঠায়নি, তাদের তুলনায় এই অংশগ্রহণ ছিল হতাশাজনক।

বর্তমান সরকারের সময়ে এক অপূর্ব সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশের সৈন্যদের আবারও ব্যাপকভাবে উপসাগরে মোতায়েনের। বর্তমান সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অনেক আগেই বোন বলে সম্বোধন করেছেন। সাম্প্রতিক সফরের সময় বাংলাদেশের সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ সৌদি সরকারের পক্ষ থেকে বিশেষ সম্মাননা ‘বাদশাহ আবদুল আজিজ মেডেল অব এক্সিলেন্স’ লাভ করেছেন। সৌদি আরব ও ইয়েমেনের সীমান্তবর্তী যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকায় মাইন অপসারণসহ সৌদি আরবে বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণে ১৮০০ সৈন্য নিয়োগের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। আমাদের সামরিক ডাক্তার ও নার্সদের সেবাপ্রত্যাশী সৌদি সেনা ও সাধারণ মানুষ। সৌদি আরবের ইসলামিক মিলিটারি কাউন্টার টেররিজম কোয়ালিশনে উচ্চ পর্যায়ে এবং মধ্য পর্যায়ে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর অফিসারদের নিয়োগের বিষয়টিও আলোচিত হচ্ছে। অতীতের অভিজ্ঞতায় দেখা যায়, বাংলাদেশের এসব সম্ভাবনা যখনই প্রচারমাধ্যমে চলে আসে, প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ বা প্রতিষ্ঠান তখন তৎপর হয়ে ওঠে বাংলাদেশের বদলে নিজেদের অবস্থান প্রতিষ্ঠার জন্য। উপসাগরীয় যুদ্ধে বাংলাদেশের সৈন্যরা তাদের বাংকার ও চেকপোস্ট তৈরির জন্য পাটের বস্তা (স্যান্ড ব্যাগ) চাহিদা করে। আর সেই পাটের বস্তা সরবরাহ করে পার্শ্ববর্তী এমন একটি দেশ, যারা অনুরোধ সত্ত্বেও সৌদি আরবে সৈন্য পাঠায়নি। মূলত, এসব দেশ বা প্রতিষ্ঠান আগে চুক্তি সম্পাদন করে পরে সবাইকে জানায়। আমরা কি এ থেকে কিছু শিখতে পারি না? দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে যখন মন্দাভাব, তখন এ সুযোগের সদ্ব্যবহার খুলে দিতে পারে বৈদেশিক মুদ্রা আয় আর অভিজ্ঞতা অর্জনের নতুন দুয়ার।

লেখক : উপসাগরীয় যুদ্ধে অংশ নেওয়া একজন সেনা অফিসার, গবেষক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক এবং বাংলাদেশ স্কুল মাস্কাট (ওমান) ও বাংলাদেশ স্কুল কাতারের সাবেক পরিচালক।

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

৪২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়
পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী
১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি
মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটক প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিইসির বৈঠকে ‘অপপ্রচার’ ঠেকাতে আলোচনা
টিকটক প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিইসির বৈঠকে ‘অপপ্রচার’ ঠেকাতে আলোচনা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যদের জন্য ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যদের জন্য ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম
দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
৬ আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাকসু নির্বাচনের দাবিতে তিন শিক্ষার্থী অনশনে
বাকসু নির্বাচনের দাবিতে তিন শিক্ষার্থী অনশনে

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩৪ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩৪ কোটি ডলার

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কেবি কলেজের শিক্ষার্থীদের মানসিকতা মুগ্ধ করেছে : বাকৃবি ভিসি
কেবি কলেজের শিক্ষার্থীদের মানসিকতা মুগ্ধ করেছে : বাকৃবি ভিসি

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে গৃহবধূর নগ্ন ভিডিও ধারণ, যুবক গ্রেফতার
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে গৃহবধূর নগ্ন ভিডিও ধারণ, যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা একাডেমিতে আল মাহমুদ কর্নার চালু
বাংলা একাডেমিতে আল মাহমুদ কর্নার চালু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ট্রাক্টর চাপায় বৃদ্ধা নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাক্টর চাপায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ত্বকচর্চায় শঙ্খচূর্ণ
ত্বকচর্চায় শঙ্খচূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্দরের বাড়তি ট্যারিফ নিয়ে শীঘ্রই স্টেকহোল্ডারদের সাথে বৈঠক হবে : আমীর হুমায়ুন
বন্দরের বাড়তি ট্যারিফ নিয়ে শীঘ্রই স্টেকহোল্ডারদের সাথে বৈঠক হবে : আমীর হুমায়ুন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে আগুনে পুড়ল দুই বসতঘর
বরিশালে আগুনে পুড়ল দুই বসতঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজে টিকে থাকতে বাংলাদেশের দরকার ১৫০ রান
সিরিজে টিকে থাকতে বাংলাদেশের দরকার ১৫০ রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না
নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিসা দূষণ প্রতিরোধ সপ্তাহে বরিশালে মানববন্ধন
সিসা দূষণ প্রতিরোধ সপ্তাহে বরিশালে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজানের জন্য গান বন্ধ করে প্রশংসায় ভাসছেন সনু নিগম
আজানের জন্য গান বন্ধ করে প্রশংসায় ভাসছেন সনু নিগম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাকসামে আইসক্রিম কারখানায় মিললো তরুণের মরদেহ
লাকসামে আইসক্রিম কারখানায় মিললো তরুণের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক যুগ পর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জিতল কিউইরা
এক যুগ পর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জিতল কিউইরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে