শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

সৌদি আরবে আমাদের সামরিক সম্ভাবনা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সৌদি আরবে আমাদের সামরিক সম্ভাবনা

বাংলাদেশ এবং সৌদি আরবের সামরিক সমঝোতা ও সহযোগিতা এক নতুন যুগে প্রবেশের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। দুটি দেশের মধ্যকার এই সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কের ভিত রচিত হয়েছিল ১৯৯০-৯১ সালের উপসাগরীয় যুদ্ধের সময়। ইরাকের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের নির্দেশে ইরাকি সৈন্যরা তখন কুয়েত দখল করে নেয়। সাদ্দাম হোসেনের আস্থাভাজন ও এলিট ফোর্স নামে সুপরিচিত রিপাবলিকান গার্ডের অগ্রবর্তী দল দ্রুতই পৌঁছে যায় সৌদি সীমান্ত পর্যন্ত। সে সময় প্রচণ্ড প্রভাবশালী শাসক সাদ্দাম হোসেন সৌদি আরবের মূল স্থাপনাগুলো দখলের প্রকাশ্য ঘোষণাও দিয়ে বসেন। এরই মাঝে সৌদি আরব-কুয়েত সীমান্তের সৌদি অংশে ঘাফজি নামের একটি বসতি দখল করে ফেলে ইরাকি বাহিনীর চৌকস রিপাবলিকান গার্ড। এমনি এক প্রেক্ষাপটে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশের নির্দেশে অপারেশন ডেজার্ট শিল্ড শুরু করে মার্কিন সেনাবাহিনী। দ্রুতই লক্ষাধিক মার্কিন সেনা নিয়োজিত হয় পারস্য উপসাগরসহ সৌদি আরব ও কুয়েতের নিকটবর্তী বিভিন্ন দেশে।

অপারেশন ডেজার্ট শিল্ড যে কোনো মার্কিন আগ্রাসন নয়, বরং একটি দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বন্ধুপ্রতিম সব দেশের সম্মিলিত প্রচেষ্টা, তা প্রমাণের জন্য গড়ে তোলা হয় বহুজাতিক বাহিনী। এতে ডাক পড়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীসহ পৃথিবীর বহু দেশের। সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান সৈন্য নিয়ে গড়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দিয়ে ইসলামের স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো প্রতিরক্ষার পরিকল্পনা করা হয়। বাংলাদেশের কিছু অফিসার কোনো অস্ত্র ছাড়া জাতিসংঘের অধীনে অন্যান্য দেশে শান্তিরক্ষী হিসেবে কাজ করলেও অস্ত্রসহ সৈন্য প্রেরণের কোনো অভিজ্ঞতাই ছিল না আমাদের। অন্যদিকে বিশ্বের বহুদেশ তখন তাদের সৈন্যরা ভাড়াটিয়া বাহিনী হয়ে যাবে অজুহাতে কৌশলে সেনা প্রেরণের বিষয়টি এড়িয়ে যায়। মার্কিনবিরোধীরা বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে মার্কিন আধিপত্যবাদের অভিযোগ তুলে উপসাগরীয় অঞ্চলে মার্কিন সেনাদের অবস্থানের বিরোধিতা ও দ্রুত প্রত্যাবর্তন দাবি করে। বাংলাদেশে তখন রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শাসন চলছে। একদা পরম পরাক্রমশালী এই সেনাশাসকের বিরুদ্ধে তখন নিজ দেশেই চলছিল আন্দোলন ও সংগ্রাম। ব্যক্তিগতভাবে সাদ্দাম হোসেন ছিলেন তার প্রিয়ভাজন ও বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী। এ অবস্থায় বহুজাতিক বাহিনীর অংশ হিসেবে সৌদি আরবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি পদাতিক ব্যাটালিয়ান, একটি ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাটালিয়ান, একটি মেডিকেল ইউনিট, একটি লজিস্টিক কোম্পানি ও একটি ব্রিগেড সদর দফতরের সমন্বয়ে গড়ে তোলা হয় একটি বিশেষ ব্রিগেড। নবনিযুক্ত তৎকালীন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল নূর উদ্দিন আর ডিরেক্টর অব মিলিটারি অপারেশন ব্রিগেডিয়ার সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমসহ (বর্তমানে চেয়ারম্যান, কল্যাণ পার্টি) সবার জন্য এ ছিল এক নতুন অভিজ্ঞতা। নবগঠিত এই বিশেষ ব্রিগেডের দায়িত্ব দেওয়া হয় ব্রিগেডিয়ার হাসান মশহুদ চৌধূরীকে, যিনি পরে সেনাপ্রধান ও দুদকের চেয়ারম্যান হয়েছিলেন। সবার আন্তরিক প্রচেষ্টায় দ্রুতই প্রস্তুত হয়ে যায় বিদেশে পাড়ি জমানো বাংলাদেশে প্রথম সশস্ত্র যোদ্ধারা, সাদ্দাম হোসেন আর কুখ্যাত কেমিক্যাল আলী নামক ইরাকি এক মন্ত্রীর রাসায়নিক ও পারমাণবিক বোমা প্রয়োগের হুমকি সত্ত্বেও স্বজনদের চোখের জ্বলে ভাসিয়ে ‘অপারেশন মরুপ্রান্তরে’ পাড়ি জমায় বাংলাদেশি সৈন্যরা।

প্রতিকূল আবহাওয়া আর অনভ্যস্ত মরুভূমিতে তাঁবু খাটিয়ে এক চরম পরিবেশে কাজ চালিয়ে যান বাংলাদেশি সৈন্যরা। পদাতিক বাহিনীর দায়িত্ব পড়ে গুরুত্বপূর্ণ লজিস্টিক বেইজ স্পর্শকাতর ইস্টার্ন কমান্ড হেডকোয়ার্টার প্রতিরক্ষায়। ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের সৈন্যরা ব্যস্ত হয়ে পড়ে বন্দীশালা, প্রতিবন্ধকতা, রাস্তা ও অবকাঠামো নির্মাণে, আর মার্কিনিসহ সব দেশের সেনাদের আস্থাভাজন হয়ে ওঠে বাংলাদেশের ডাক্তার, নার্স ও লজিস্টিক কোম্পানির সদস্যরা।

১৯৯১ সালের জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে ‘অপারেশন ডেজার্ট শিল্ডের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম দেওয়া হয় ‘অপারেশন ডেজার্ট স্টর্ম’। শুরু হয় কুয়েত পুনরুদ্ধারের এক মহাযুদ্ধ। ইরাকি বাহিনীর ছোড়া রাশিয়ান স্কার্ট মিসাইলকে আকাশেই ধ্বংস করছে মার্কিন প্যাট্রিয়ট মিসাইল। দুই মিসাইলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আকাশেই তৈরি হচ্ছে বিশাল অগ্নিকুণ্ড। গগনবিদারী বোমার শব্দ। বোমার আঘাতে পুড়ছে তেলখনিগুলো। কালো ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন চারদিক। গাড়ির উইন্ডশিন্ডও কালো হয়ে যায় একটু পরপর। এরই মাঝে মার্কিনিদের সঙ্গে সমানতালে এগিয়ে যায় বাংলাদেশের সৈন্যরা। যে গ্যাসমাস্ক জীবনে চোখেও দেখেনি, সেটাও অনায়াসে পরে নিতে অভ্যস্ত হয়ে যায় পারমাণবিক ও রাসায়নিক বিক্রিয়া থেকে বাঁচার জন্য। যুদ্ধদিনের সেসব পরিস্থিতি কেবল অনুভবই করা যায়, বলা বা লেখা যায় না। দ্রুততম সময়ে ঘাফজিসহ কুয়েত পুনর্দখল করে বহুজাতিক বাহিনী। ইরাকি দখলদারিত্বর আশঙ্কা থেকে রক্ষা পায় সৌদি আরব। কুয়েতিরা ফিরে পায় তাদের স্বাধীন দেশ। ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়ে ফিরে আসে বাংলাদেশি সৈন্যরা। তৎকালীন সৌদি যুবরাজ ও ন্যাশনাল গার্ড প্রধান আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ (পরবর্তীতে সৌদি বাদশাহ) বাংলাদেশি সৈন্যদের বিদায় জানাতে গিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশি সৈন্যরা তাদের জীবন আর রক্তের বিনিময়ে সৌদি সার্বভৌমত্ব ও ইসলামের পবিত্রতম দুটি নগরী রক্ষার জন্য কাজ করেছে। বাংলাদেশি সৈন্যরা সৌদি নাগরিকদের রক্তের ভাই।’ বাংলাদেশি সৈন্যদের প্রাসাদের নিরাপত্তাসহ নানাভাবে কাজে লাগানোর পরিকল্পনা ছিল বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু এই সৌদি বাদশাহর। কিন্তু অপ্রিয় হলেও সত্য, আমরা সে সুযোগ হাতছাড়া করেছি আন্তরিকতার অভাব আর অদূরদর্শিতার কারণে। পরে সৌদি-কুয়েত সীমান্তসহ সমগ্র কুয়েতের মাইন অপসারণ ও অবিস্ফোরিত বিপজ্জনক বোমা অপসারণসহ নানাবিধ নির্মাণ ও প্রশাসনিক কাজে মূলত কুয়েতেই নিয়োজিত ছিল বাংলাদেশের বেশকিছু সেনা ইউনিট। তবে সার্বিকভাবে যেসব দেশ উপসাগরীয় যুদ্ধে অনুরোধ সত্ত্বেও সেনা পাঠায়নি, তাদের তুলনায় এই অংশগ্রহণ ছিল হতাশাজনক।

বর্তমান সরকারের সময়ে এক অপূর্ব সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশের সৈন্যদের আবারও ব্যাপকভাবে উপসাগরে মোতায়েনের। বর্তমান সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অনেক আগেই বোন বলে সম্বোধন করেছেন। সাম্প্রতিক সফরের সময় বাংলাদেশের সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ সৌদি সরকারের পক্ষ থেকে বিশেষ সম্মাননা ‘বাদশাহ আবদুল আজিজ মেডেল অব এক্সিলেন্স’ লাভ করেছেন। সৌদি আরব ও ইয়েমেনের সীমান্তবর্তী যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকায় মাইন অপসারণসহ সৌদি আরবে বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণে ১৮০০ সৈন্য নিয়োগের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। আমাদের সামরিক ডাক্তার ও নার্সদের সেবাপ্রত্যাশী সৌদি সেনা ও সাধারণ মানুষ। সৌদি আরবের ইসলামিক মিলিটারি কাউন্টার টেররিজম কোয়ালিশনে উচ্চ পর্যায়ে এবং মধ্য পর্যায়ে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর অফিসারদের নিয়োগের বিষয়টিও আলোচিত হচ্ছে। অতীতের অভিজ্ঞতায় দেখা যায়, বাংলাদেশের এসব সম্ভাবনা যখনই প্রচারমাধ্যমে চলে আসে, প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ বা প্রতিষ্ঠান তখন তৎপর হয়ে ওঠে বাংলাদেশের বদলে নিজেদের অবস্থান প্রতিষ্ঠার জন্য। উপসাগরীয় যুদ্ধে বাংলাদেশের সৈন্যরা তাদের বাংকার ও চেকপোস্ট তৈরির জন্য পাটের বস্তা (স্যান্ড ব্যাগ) চাহিদা করে। আর সেই পাটের বস্তা সরবরাহ করে পার্শ্ববর্তী এমন একটি দেশ, যারা অনুরোধ সত্ত্বেও সৌদি আরবে সৈন্য পাঠায়নি। মূলত, এসব দেশ বা প্রতিষ্ঠান আগে চুক্তি সম্পাদন করে পরে সবাইকে জানায়। আমরা কি এ থেকে কিছু শিখতে পারি না? দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে যখন মন্দাভাব, তখন এ সুযোগের সদ্ব্যবহার খুলে দিতে পারে বৈদেশিক মুদ্রা আয় আর অভিজ্ঞতা অর্জনের নতুন দুয়ার।

লেখক : উপসাগরীয় যুদ্ধে অংশ নেওয়া একজন সেনা অফিসার, গবেষক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক এবং বাংলাদেশ স্কুল মাস্কাট (ওমান) ও বাংলাদেশ স্কুল কাতারের সাবেক পরিচালক।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা