শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

নির্মল সুন্দরের অভিষেক হোক

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
নির্মল সুন্দরের অভিষেক হোক

নির্বাচনী খেলা, প্রবীণ ও পুরাতনদের সমন্বয়ে গঠিত মন্ত্রিসভাটি ভেঙে দিয়ে চমকপ্রদ একটি নতুন মন্ত্রিসভা গঠন সম্পন্ন করে শেখ হাসিনা রাজনৈতিক অঙ্গনে যে বার্তা প্রদান করতে চেয়েছিলেন তার সঙ্গে মোটামুটি বাংলাদেশের রাজনৈতিক মহল ধাতস্থ হতে পেরেছে। অন্যদিকে সফলতা এই যে, নির্বাচন ও তার পরবর্তীতে অজানা-অচেনা ব্যক্তিসমষ্টিকে নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠনের কোনো যথার্থতা প্রমাণের প্রয়োজন পড়েনি সরকারপ্রধানের। বরং প্রমাণিত হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর সব সিদ্ধান্তই সঠিক হিসেবে মেনে নেওয়াই এখনকার রাজনীতির একটি ডিজাইন বা স্টাইল। এর কোনো ব্যত্যয় বা ব্যতিক্রম হলে সেটিই বরং নাজায়েজ। রাজনীতিতে আজ যে ধারা প্রবাহিত তা হলো, শেখ হাসিনার চিন্তাপ্রসূত সব সিদ্ধান্তই অন্য সবকে কেবল মানতে হবে তাই নয়, বরং চলনে বলনে প্রতিটি পদক্ষেপেই ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হতে হবেÑ আহা বেশ বেশ বেশ! জাঁকজমকপূর্ণ যেসব ব্যক্তি আওয়ামী লীগের সংগঠনে, মন্ত্রিসভায় সগৌরবে বিরাজ করতেন, তারা কতটা নিষ্প্রভ, নিরর্থক ও সত্যিকার অর্থে সেটাই তুলে ধরার জন্য শেখ হাসিনা যে উদ্যত উদ্গত উদ্ধত সিদ্ধান্তটি নিয়েছিলেন তা যেন পূর্ণায়ত পদ্মটির মতো প্রস্ফুটিত হয়ে আপন গৌরবে প্রতিভাত হলো। নির্বাচনী বিজয়টি যে শেখ হাসিনারই একক ব্যক্তিত্বের অর্জন, সবটুকু তারই প্রাপ্যÑ এ ব্যাপারটি আজকে নিশ্চিতভাবে প্রতিস্থাপিত। বলাই বাহুল্য, এ নির্বাচনে বিজয়ে আর কারও বিন্দুমাত্র অংশীদারিত্ব নেই বা ছিল না, এটিই প্রতিষ্ঠিত হলো মরুভূমির নিষ্কলুষ সূর্যরশ্মির মতো। সামাজিক অনুষ্ঠানে ও রাজনৈতিক আড্ডায় অনেকেই শেখ হাসিনার এই সিদ্ধান্তটিকে প্রচন্ড ঝুঁকিপূর্ণ বলে মত প্রকাশ করেছিলেন। বাংলার রাজনৈতিক ভাগ্যাকাশে একটা গুমোট আবহাওয়ার আশঙ্কা স্বকল্পিত চিত্তে অনুভবও করেছিলেন কেউ কেউ। কিন্তু আমি নির্বিকার চিত্তে এসব আলোচনা এড়িয়ে যেতাম এ কারণে যে, আমার ধারণা এ সিদ্ধান্তের তরঙ্গপ্রবাহে যাদের তরণী নিমজ্জিত হবে, তারা সবাই অবিচল চিত্তে সিদ্ধান্তটিকে শুধু গলাধঃকরণই করবেন না, বরং বেমালুম হজম করে যাবেন। সেখানে আমার কুৎসিত নাক গলানো নিতান্তই অনভিপ্রেত এবং অপাঙ্ক্তেয় হবে।

শুধু বাংলাদেশেই নয়, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রাজনীতিতে টোটালিটেরিয়ান সরকারব্যবস্থার প্রবণতা প্রচন্ডভাবে পরিলক্ষিত হচ্ছে। ছোট-বড় সব রাষ্ট্রেই বিরোধী দলগুলোকে ক্রমেই যেন বিবর্ণ ও নিষ্প্রভ হয়ে যেতে দেখা যাচ্ছে। একটা রাজনৈতিক দল প্রচন্ড প্রতাপে ছলেবলে-কৌশলে দীর্ঘদিন দেশ শাসন করবে, ৫, ১০ বা ২০ বছর নয়, অর্ধ অথবা পুরো শতাব্দীর জন্যই রাজনৈতিক কর্মসূচি গ্রহণ করবে এবং সেই কর্মসূচি প্রতিষ্ঠার স্বপ্নে বিভোর থাকবে, এটাই যেন আজ রেওয়াজে পরিণত হয়েছে। এখানে জনমতের উত্থান-পতন বা রাজনৈতিক বিরোধিতা ও বিস্ফোরণের কোনো বিবেচনাই আসে না। মনে হয় যেন ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত যারা তারা অজর অমর অক্ষয়। বিরোধী দলের বা জনগণের তো প্রশ্নই ওঠে না, অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় স্বয়ং আল্লাহতায়ালার কাছ থেকে তারা অনাদিকাল ক্ষমতায় থাকার ছাড়পত্র নিয়ে বসে আছেন। যারা দেশের প্রান্তিক জনতা, তারা ক্রমেই জীবন ও জীবিকার কাজে এতটাই ব্যাপৃত হয়ে উঠছেন যে, রাজনীতির আলোচনায় অনেকটাই অনাগ্রহী। নির্বাচন, রাজনৈতিক কার্যক্রম এক ব্যক্তির হাতে নির্দিষ্ট বিধায় এতে অংশগ্রহণ, এর আলোচনা ও পর্যালোচনা ক্রমেই যেন একটি নির্দিষ্ট সীমানার আবর্তে রুদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। আগে নির্বাচন এলে প্রার্থী এবং জনগণের মধ্যে যে উত্তেজনা ও উদ্দীপনা পরিলক্ষিত হতো, আজকাল তা হয় না, বরং ক্ষমতাসীন দলের মনোনয়ন পাওয়ার প্রতিযোগিতায় প্রার্থীদের প্রচ-ভাবে দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা যায়। আরেকটি মজার বিষয়, উল্লেখযোগ্য প্রতিটি দলের সব ক্ষমতা এক ব্যক্তির হাতেই অবরুদ্ধ।

তাই আগের মতো নবীন-প্রবীণ, আতি-পাতি, ছোট-বড়-মধ্যম কোনো নেতার কাছেই মনোনয়ন পাওয়ার জন্য ধরনা দিতে বা তদবির করতে দেখা যায় না। বরং সব কর্তৃত্ব নিয়ে দোর্দ- প্রতাপে দলে অধিষ্ঠিত নেতা বা নেত্রী বাদে অন্য সব নেতা বা নেত্রীÑ বাইরে থেকে তাদের যত জাঁদরেল বা প্রভাবশালীই মনে করা হোক না কেন বাস্তবে তারা সবাই আজ্ঞাবহ। এবং নির্বাচনের প্রাক্কালে সবাই নিজের মনোনয়নপ্রাপ্তির জন্য ইয়া নফসি ইয়া নফসি করতে থাকেন। অন্যের জন্য তদবির করতে গেলে নিজের মনোনয়নের ভাগ্যেই বিড়ম্বনা এসে যেতে পারে, এ চিন্তায় তারা বিচলিত থাকেন।

এটা ঠিক, প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য দলগুলোয় একটি মনোনয়ন বোর্ড গঠন করা হয়। দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগে কাউন্সিলের সময়ই সাধারণত এ মনোনয়ন বোর্ডটি গঠন করা হয়। আদলে অবয়বে দলের প্রধান ব্যক্তিত্বরাই এ বোর্ডে স্থান পান বিধায় বোর্ডটির সদস্যপদ বাহ্যিকভাবে চমকপ্রদ, আকর্ষণীয় ও অতি সম্মানের। আওয়ামী লীগের সংসদীয় বোর্ডের সদস্যসংখ্যা ১২। মজার কথা হলো, এই অতি গুরুত্বপূর্ণ মনোনয়ন বোর্ডের সদস্যরাও তাদের অবস্থান ও অস্তিত্ব সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখেন এবং নির্বাচনের প্রার্থীরাও বোর্ডের বাস্তবিক ক্ষমতা সম্পর্কে সম্যকভাবে অবহিত ও অবগত বলেই তাদের কাছে ধরনা দিয়ে অনর্থক বিব্রত করেন না। একমাত্র গঠনতান্ত্রিক দায়বদ্ধতার কারণেই বোর্ডটি গঠিত হয়, যথারীতি বোর্ডের সভাও হয়। আগ্রহী প্রার্থীদের প্রায় প্রত্যেককেই বোর্ডে ডেকে আগে যে সাক্ষাৎকারের প্রচলন ছিল তাও এখন বিলীনপ্রায়। যে নির্বাচনী এলাকায় গ্রুপিং সমস্যা প্রচ- প্রকট এবং অত্যন্ত জটিল, সেখানে একটা সমঝোতা সৃষ্টির লক্ষ্যে মনোনয়ন বোর্ডকে সক্রিয় হতে দেখা যায়। তবু সেখানে প্রার্থীর যোগ্যতা, জনপ্রিয়তা ও এলাকায় গ্রহণযোগ্যতার প্রশ্নটি প্রাধান্য পায় না। তাই সব ক্ষেত্রেই মূল নেতৃত্বের অন্তর্নিহিত সিদ্ধান্তটিই চাপিয়ে দেওয়া হয়। ফলে প্রার্থীদের মধ্যে নির্বাচনের সময়ও কোনো যথাযথ সমঝোতার মানসিকতা তৈরি হয় না। সবাই মিলে একযোগে বা একজোট হয়ে নিজ দলের প্রার্থীর পক্ষে ভোট প্রার্থনা করেন না। আমি বিস্ময়াভিভূত হয়ে ভাবী, এই বিভাজন আজ তৃণমূল পর্যায়েও যখন পৌঁছে গেছে, তখন অলৌকিক কারণেও যদি কোনো দিন সত্যিকার অর্থে নিরপেক্ষ নির্বাচন হয় তখন দলটির অবস্থা অভ্যন্তরীণ বিভাজনের কারণে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? রাজনৈতিক প্রশ্নে তো বটেই, এমনকি সামাজিক অনুষ্ঠানেও এই বিভাজিত মানসিকতার যে উৎকট চেহারা ভেসে ওঠে, তা এতটাই ভয়ঙ্কর যে, মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সম্পৃক্ত যে কোনো ব্যক্তির হৃদয়ই তাতে আতঙ্ক এবং আশঙ্কায় কুঁকড়ে কেঁদে ওঠে। অমিত ক্ষমতাধর ব্যক্তিত্বও এ বিভাজন নিরসনে নিতান্তই অক্ষম ও অসহায়। এ অবস্থাটি দলটিকে ভিতরে ভিতরে ক্রমান্বয়ে শুধু দুর্বলই করছে না, আদর্শচ্যুতি, নৈতিকতার বিচ্যুতি এবং অরাজনৈতিক ভাবনার অতল গহ্বরে নিমজ্জিত করছে। এটা শুধু সংগঠনের জন্যই নয়, দেশের জন্যও প্রচ- উদ্বেগজনক।

অনেকেই আমাকে আশ্বস্ত করেন এবং আমিও মনে মনে ভাবী, এই আত্মঘাতী সর্বনাশা অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব এবং তার একমাত্র অবলম্বন হলো, সংগঠনের তৃণমূল পর্যায় থেকে সত্যিকার গণতন্ত্রের অনুশীলন ও চর্চা এবং তৃণমূল পর্যায়ের প্রত্যেক কর্মীর যথাযথ মূল্যায়ন। এবং তাদের চেতনার রন্ধ্রে রন্ধ্রে, ভাবনার কণায় কণায় এ বিশ্বাসকে প্রতিস্থাপিত করা যে, সংগঠনের যে কোনো কার্যক্রম পরিচালনায় তৃণমূলে অবস্থিত কর্মীদের ভূমিকাকেই অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। সংগঠনের একক নেতৃত্বের সিদ্ধান্ত শেষ কথা নয়, বরং তৃণমূল পর্যায়ের নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদের সিদ্ধান্তের আধার ভাবতে হবে। শুধু ভাবলেই চলবে না, অনুশীলন ও চর্চায় এ চেতনাটিকে বাস্তবায়ন করতে হবে।

এ কথা আজ সর্বজনজ্ঞাত, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগই স্বাধীনতা সংগ্রামের রাজনৈতিক শক্তির মূল উৎস ছিল। অযুত-নিযুত নিষ্ঠাবান, নিঃস্বার্থ উজ্জীবিত উদ্বেলিত কর্মীর কর্মোদ্যম সততা ও স্বচ্ছ রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি দলটিকে দেশের সাধারণ মানুষের হৃদয়ের মণিকোঠায় সুদৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছিল বলেই বঙ্গবন্ধুর একক নেতৃত্ব এত সুদৃঢ়ভাবে কার্যকর হয়ে ওঠে। মুক্তিযুদ্ধ শুধুই রাজনীতিকদের নয় বা শুধু রাজনৈতিক স্লোগান ছিল না। জাগ্রত, দৃপ্ত, উদ্বেলিত জনতার হৃদয়ের অনুরণন হয়ে উঠেছিল স্বাধীনতার প্রদীপ্ত বাণীটি। এখানে একটি কথা বলে রাখা প্রাসঙ্গিক, স্বাধীনতা আন্দোলনের মূল প্রতীক বা একতার প্রতিচ্ছবি ছিলেন বঙ্গবন্ধু। কিন্তু রাজনৈতিক নিরিখে বিশ্লেষণ করলে প্রদীপ্ত সূর্যরশ্মির মতো এটি প্রতিভাত হবে যে, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের ক্রমাগত কর্মপ্রচেষ্টা বঙ্গবন্ধুকে ওই উচ্চতায় প্রতিস্থাপিত করে। আজকের রাজনীতিতে একটা প্রবণতা অতি স্পষ্ট, স্বাধীনতার একমাত্র কৃতিত্ব বঙ্গবন্ধুরÑ এই ভ্রান্ত ধারণাটি প্রচার ও প্রচারণায় এত উদগ্রভাবে এসে গেছে যে, স্বাধীনতার পথপরিক্রমণে অন্য কোনো ব্যক্তিত্ব তো নয়ই, এমনকি কোনো সংগঠনেরই যেন কোনো অস্তিত্ব নেই।

আজকে তাই সময় এসেছে মূল সত্যটিকে তুলে ধরার। স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতীক ছিলেন বঙ্গবন্ধু এবং তার নেতৃত্বকে তিল তিল করে প্রতিষ্ঠিত করেছিল ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের রাজনৈতিক আন্দোলন ও সুদীর্ঘ পথপরিক্রমণ। ছাত্রলীগ বা আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক সংগঠন। এগুলো কোনো কল্পনাপ্রসূত বায়বীয় পদার্থ নয়। এ সংগঠন দুটির নিজস্ব আদর্শ ছিল, রাজনৈতিক কর্মসূচি ছিল। কাগজে-কলমে তা আজও বিদ্যমান। কিন্তু বাস্তবে এর কোনো প্রয়োগ পরিলক্ষিত হয় না। অগণিত ত্যাগী, নিবেদিত একনিষ্ঠ ও অনির্বাণ কর্মীবাহিনী ছিল, যারা পরিচালিত হতো সংগঠনের তদানীন্তন নেতৃত্বের অমোঘ নির্দেশে। এটা কে না জানে, বঙ্গবন্ধু নিজের মুখে যে কথাটা বলতে পারতেন না, সেই কথাটাই বজ্রনির্ঘোষে উচ্চারিত হতো ছাত্রলীগের তদানীন্তন নেতৃত্বের কণ্ঠে। ’৭০-এর নির্বাচনে যে অভূতপূর্ব বিজয়, তারও অগ্রদূত ছিলেন বঙ্গবন্ধু কিন্তু চালিকাশক্তি ছিল ছাত্রলীগ। আমি বহুবার এ কথাটি বলেছি, আমৃত্যু বলে যাবÑ বঙ্গবন্ধুকে প্রদীপ্ত সূর্যের সঙ্গে তুলনা করা হলে ছাত্রলীগ ছিল তাঁকে বক্ষে ধারণ করা দিগন্তবিস্তৃত নীল আকাশ। বঙ্গবন্ধুকে সাগরের সঙ্গে তুলনা করা হলে তার উচ্ছ্বসিত ঊর্মিমালা ছিল ছাত্রলীগ। বিশাল মরুভূমির সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে তুলনা করা হলে তার বিন্দু বিন্দু বালুকারাশি ছিল ছাত্রলীগ, অর্থাৎ তার অসংখ্য কর্মী।

অথচ বেদনাহত চিত্তে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, সেসব প্রদীপ্ত ঘটনাপ্রবাহকে সুকৌশলে আড়াল করার চেষ্টা ক্রমাগত প্রকট হচ্ছে। যদিও ইতিহাস তার আপন স্বরূপে প্রতিভাত হবেই। তবু আজকের এহেন অপচেষ্টার প্রতিবাদ করা প্রতিটি ইতিহাসসচেতন নীতিবান মানুষের নৈতিক কর্তব্য। ছাত্রলীগকে বাদ দিয়ে তার নেতৃত্বের নাম মুছে ফেলে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অম্লান অবদানকে অস্বীকার করে বঙ্গবন্ধুকে সম্মান করা হয় না, বরং তাঁর অবমূল্যায়নই করা হয়। যার যেখানে যতটুকু অবদান আছে, সেটাকে অকপটে স্বীকার করাই গৌরবের। বরং অবমূল্যায়ন করার যে কোনো অপচেষ্টা যারা করেন বা করছেন, ইতিহাসের বিচারে একদিন তারা দন্ডনীয় হবেন।

আমি সবিনয়ে সবাইকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, ইংরেজরা ২০০ বছরের অক্লান্ত প্রচেষ্টায়ও সিরাজউদ্দৌলার অন্ধকূপের অপপ্রচার প্রতিষ্ঠিত করতে পারেনি। আজকের অবস্থা অবলোকন করে এটাই প্রতীয়মান হয় যে, স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাস থেকে ছাত্রলীগ ও স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সব অবদানকে আড়াল করার সুপরিকল্পিত অপচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। এর বিরুদ্ধে সরব হওয়া মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সম্পৃক্ত সব প্রাণের নৈতিক দায়িত্ব। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, বৈদ্যুতিক মাধ্যমসহ সব সংবাদমাধ্যম হয়তো চাপের মুখে আজ ইতিহাস বিকৃতির ঘৃণ্য খেলায় শরিক হয়েছে। অথচ তাদেরই নৈতিক দায়িত্ব সত্যকে সামনে টেনে আনার, সব ধরনের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সরব হওয়ার ও ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখার।

২৮ বছর পর হলেও আগামী মার্চে ডাকসু নির্বাচন হতে যাচ্ছে। আশা করি, সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের মাধ্যমে নির্বাচিত সত্যিকার প্রতিনিধিত্বমূলক নতুন ও প্রাণবন্ত নেতৃত্ব বেরিয়ে আসবে। তারা সত্যের বার্তাবাহক হবে, লেজুড়বৃত্তির রাজনীতিকে সংহার করে সত্য ও সুন্দরকে প্রতিষ্ঠিত করবে। সত্য প্রতিষ্ঠিত হোক, রাষ্ট্রীয় জীবনে মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হোক, নির্মল সুন্দরের অভিষেক হোক, জীবনসায়াহ্নে দুই চোখ মেলে আমি সেই সূর্যস্নাত আলোকোজ্জ্বল মুহূর্তগুলোকে আলিঙ্গন করে যেতে চাই।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান
চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম
জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘ রাজশাহী জেলার উদ্যোগে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব ও ব্যবহার বিষয়ক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘ রাজশাহী জেলার উদ্যোগে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব ও ব্যবহার বিষয়ক আলোচনা সভা

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য নতুন সূচনা বয়ে আনবে: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য নতুন সূচনা বয়ে আনবে: প্রধান উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু
মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

কলাপাড়ায় দেড় হাজার তালের বীজ রোপণ
কলাপাড়ায় দেড় হাজার তালের বীজ রোপণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে আইসিএসবি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে আইসিএসবি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক উদ্যোগে ওজোন স্তরের ক্ষয় অনেকটাই কমেছে: ডব্লিউএমও
আন্তর্জাতিক উদ্যোগে ওজোন স্তরের ক্ষয় অনেকটাই কমেছে: ডব্লিউএমও

৪০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ এ উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ অনুশীলন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ এ উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ অনুশীলন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নড়াইলে ষাঁড়ের লড়াই দেখতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের!
নড়াইলে ষাঁড়ের লড়াই দেখতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের!

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
সিলেটে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চকরিয়ায় নবজাতকের লাশ উদ্ধার
চকরিয়ায় নবজাতকের লাশ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নড়াইল জেলা ইউনিট কমান্ড বাতিলের দাবি
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নড়াইল জেলা ইউনিট কমান্ড বাতিলের দাবি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
সিলেটে হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেল–সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেল–সড়ক অবরোধ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘পরিবারে পুরুষের সঙ্গে নারী জেলেদেরও কার্ড থাকতে হবে’
‌‘পরিবারে পুরুষের সঙ্গে নারী জেলেদেরও কার্ড থাকতে হবে’

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে ৪১টি মণ্ডপে উদযাপিত হবে শারদীয় দুর্গোৎসব
রাঙামাটিতে ৪১টি মণ্ডপে উদযাপিত হবে শারদীয় দুর্গোৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চবিতে সংঘর্ষ, আশঙ্ক্ষাজনক দুইজনই এখন সুস্থ
চবিতে সংঘর্ষ, আশঙ্ক্ষাজনক দুইজনই এখন সুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাকসু নির্বাচন : ত্রুটিমুক্ত ওএমআর মেশিনে ভোগ গণনা চায় শিবির
রাকসু নির্বাচন : ত্রুটিমুক্ত ওএমআর মেশিনে ভোগ গণনা চায় শিবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জলাবদ্ধতা নিরসনে দেবহাটার বিভিন্ন খালে মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযান
জলাবদ্ধতা নিরসনে দেবহাটার বিভিন্ন খালে মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ নিহত ৪
হবিগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম