শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

নির্মল সুন্দরের অভিষেক হোক

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
নির্মল সুন্দরের অভিষেক হোক

নির্বাচনী খেলা, প্রবীণ ও পুরাতনদের সমন্বয়ে গঠিত মন্ত্রিসভাটি ভেঙে দিয়ে চমকপ্রদ একটি নতুন মন্ত্রিসভা গঠন সম্পন্ন করে শেখ হাসিনা রাজনৈতিক অঙ্গনে যে বার্তা প্রদান করতে চেয়েছিলেন তার সঙ্গে মোটামুটি বাংলাদেশের রাজনৈতিক মহল ধাতস্থ হতে পেরেছে। অন্যদিকে সফলতা এই যে, নির্বাচন ও তার পরবর্তীতে অজানা-অচেনা ব্যক্তিসমষ্টিকে নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠনের কোনো যথার্থতা প্রমাণের প্রয়োজন পড়েনি সরকারপ্রধানের। বরং প্রমাণিত হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর সব সিদ্ধান্তই সঠিক হিসেবে মেনে নেওয়াই এখনকার রাজনীতির একটি ডিজাইন বা স্টাইল। এর কোনো ব্যত্যয় বা ব্যতিক্রম হলে সেটিই বরং নাজায়েজ। রাজনীতিতে আজ যে ধারা প্রবাহিত তা হলো, শেখ হাসিনার চিন্তাপ্রসূত সব সিদ্ধান্তই অন্য সবকে কেবল মানতে হবে তাই নয়, বরং চলনে বলনে প্রতিটি পদক্ষেপেই ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হতে হবেÑ আহা বেশ বেশ বেশ! জাঁকজমকপূর্ণ যেসব ব্যক্তি আওয়ামী লীগের সংগঠনে, মন্ত্রিসভায় সগৌরবে বিরাজ করতেন, তারা কতটা নিষ্প্রভ, নিরর্থক ও সত্যিকার অর্থে সেটাই তুলে ধরার জন্য শেখ হাসিনা যে উদ্যত উদ্গত উদ্ধত সিদ্ধান্তটি নিয়েছিলেন তা যেন পূর্ণায়ত পদ্মটির মতো প্রস্ফুটিত হয়ে আপন গৌরবে প্রতিভাত হলো। নির্বাচনী বিজয়টি যে শেখ হাসিনারই একক ব্যক্তিত্বের অর্জন, সবটুকু তারই প্রাপ্যÑ এ ব্যাপারটি আজকে নিশ্চিতভাবে প্রতিস্থাপিত। বলাই বাহুল্য, এ নির্বাচনে বিজয়ে আর কারও বিন্দুমাত্র অংশীদারিত্ব নেই বা ছিল না, এটিই প্রতিষ্ঠিত হলো মরুভূমির নিষ্কলুষ সূর্যরশ্মির মতো। সামাজিক অনুষ্ঠানে ও রাজনৈতিক আড্ডায় অনেকেই শেখ হাসিনার এই সিদ্ধান্তটিকে প্রচন্ড ঝুঁকিপূর্ণ বলে মত প্রকাশ করেছিলেন। বাংলার রাজনৈতিক ভাগ্যাকাশে একটা গুমোট আবহাওয়ার আশঙ্কা স্বকল্পিত চিত্তে অনুভবও করেছিলেন কেউ কেউ। কিন্তু আমি নির্বিকার চিত্তে এসব আলোচনা এড়িয়ে যেতাম এ কারণে যে, আমার ধারণা এ সিদ্ধান্তের তরঙ্গপ্রবাহে যাদের তরণী নিমজ্জিত হবে, তারা সবাই অবিচল চিত্তে সিদ্ধান্তটিকে শুধু গলাধঃকরণই করবেন না, বরং বেমালুম হজম করে যাবেন। সেখানে আমার কুৎসিত নাক গলানো নিতান্তই অনভিপ্রেত এবং অপাঙ্ক্তেয় হবে।

শুধু বাংলাদেশেই নয়, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রাজনীতিতে টোটালিটেরিয়ান সরকারব্যবস্থার প্রবণতা প্রচন্ডভাবে পরিলক্ষিত হচ্ছে। ছোট-বড় সব রাষ্ট্রেই বিরোধী দলগুলোকে ক্রমেই যেন বিবর্ণ ও নিষ্প্রভ হয়ে যেতে দেখা যাচ্ছে। একটা রাজনৈতিক দল প্রচন্ড প্রতাপে ছলেবলে-কৌশলে দীর্ঘদিন দেশ শাসন করবে, ৫, ১০ বা ২০ বছর নয়, অর্ধ অথবা পুরো শতাব্দীর জন্যই রাজনৈতিক কর্মসূচি গ্রহণ করবে এবং সেই কর্মসূচি প্রতিষ্ঠার স্বপ্নে বিভোর থাকবে, এটাই যেন আজ রেওয়াজে পরিণত হয়েছে। এখানে জনমতের উত্থান-পতন বা রাজনৈতিক বিরোধিতা ও বিস্ফোরণের কোনো বিবেচনাই আসে না। মনে হয় যেন ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত যারা তারা অজর অমর অক্ষয়। বিরোধী দলের বা জনগণের তো প্রশ্নই ওঠে না, অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় স্বয়ং আল্লাহতায়ালার কাছ থেকে তারা অনাদিকাল ক্ষমতায় থাকার ছাড়পত্র নিয়ে বসে আছেন। যারা দেশের প্রান্তিক জনতা, তারা ক্রমেই জীবন ও জীবিকার কাজে এতটাই ব্যাপৃত হয়ে উঠছেন যে, রাজনীতির আলোচনায় অনেকটাই অনাগ্রহী। নির্বাচন, রাজনৈতিক কার্যক্রম এক ব্যক্তির হাতে নির্দিষ্ট বিধায় এতে অংশগ্রহণ, এর আলোচনা ও পর্যালোচনা ক্রমেই যেন একটি নির্দিষ্ট সীমানার আবর্তে রুদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। আগে নির্বাচন এলে প্রার্থী এবং জনগণের মধ্যে যে উত্তেজনা ও উদ্দীপনা পরিলক্ষিত হতো, আজকাল তা হয় না, বরং ক্ষমতাসীন দলের মনোনয়ন পাওয়ার প্রতিযোগিতায় প্রার্থীদের প্রচ-ভাবে দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা যায়। আরেকটি মজার বিষয়, উল্লেখযোগ্য প্রতিটি দলের সব ক্ষমতা এক ব্যক্তির হাতেই অবরুদ্ধ।

তাই আগের মতো নবীন-প্রবীণ, আতি-পাতি, ছোট-বড়-মধ্যম কোনো নেতার কাছেই মনোনয়ন পাওয়ার জন্য ধরনা দিতে বা তদবির করতে দেখা যায় না। বরং সব কর্তৃত্ব নিয়ে দোর্দ- প্রতাপে দলে অধিষ্ঠিত নেতা বা নেত্রী বাদে অন্য সব নেতা বা নেত্রীÑ বাইরে থেকে তাদের যত জাঁদরেল বা প্রভাবশালীই মনে করা হোক না কেন বাস্তবে তারা সবাই আজ্ঞাবহ। এবং নির্বাচনের প্রাক্কালে সবাই নিজের মনোনয়নপ্রাপ্তির জন্য ইয়া নফসি ইয়া নফসি করতে থাকেন। অন্যের জন্য তদবির করতে গেলে নিজের মনোনয়নের ভাগ্যেই বিড়ম্বনা এসে যেতে পারে, এ চিন্তায় তারা বিচলিত থাকেন।

এটা ঠিক, প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য দলগুলোয় একটি মনোনয়ন বোর্ড গঠন করা হয়। দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগে কাউন্সিলের সময়ই সাধারণত এ মনোনয়ন বোর্ডটি গঠন করা হয়। আদলে অবয়বে দলের প্রধান ব্যক্তিত্বরাই এ বোর্ডে স্থান পান বিধায় বোর্ডটির সদস্যপদ বাহ্যিকভাবে চমকপ্রদ, আকর্ষণীয় ও অতি সম্মানের। আওয়ামী লীগের সংসদীয় বোর্ডের সদস্যসংখ্যা ১২। মজার কথা হলো, এই অতি গুরুত্বপূর্ণ মনোনয়ন বোর্ডের সদস্যরাও তাদের অবস্থান ও অস্তিত্ব সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখেন এবং নির্বাচনের প্রার্থীরাও বোর্ডের বাস্তবিক ক্ষমতা সম্পর্কে সম্যকভাবে অবহিত ও অবগত বলেই তাদের কাছে ধরনা দিয়ে অনর্থক বিব্রত করেন না। একমাত্র গঠনতান্ত্রিক দায়বদ্ধতার কারণেই বোর্ডটি গঠিত হয়, যথারীতি বোর্ডের সভাও হয়। আগ্রহী প্রার্থীদের প্রায় প্রত্যেককেই বোর্ডে ডেকে আগে যে সাক্ষাৎকারের প্রচলন ছিল তাও এখন বিলীনপ্রায়। যে নির্বাচনী এলাকায় গ্রুপিং সমস্যা প্রচ- প্রকট এবং অত্যন্ত জটিল, সেখানে একটা সমঝোতা সৃষ্টির লক্ষ্যে মনোনয়ন বোর্ডকে সক্রিয় হতে দেখা যায়। তবু সেখানে প্রার্থীর যোগ্যতা, জনপ্রিয়তা ও এলাকায় গ্রহণযোগ্যতার প্রশ্নটি প্রাধান্য পায় না। তাই সব ক্ষেত্রেই মূল নেতৃত্বের অন্তর্নিহিত সিদ্ধান্তটিই চাপিয়ে দেওয়া হয়। ফলে প্রার্থীদের মধ্যে নির্বাচনের সময়ও কোনো যথাযথ সমঝোতার মানসিকতা তৈরি হয় না। সবাই মিলে একযোগে বা একজোট হয়ে নিজ দলের প্রার্থীর পক্ষে ভোট প্রার্থনা করেন না। আমি বিস্ময়াভিভূত হয়ে ভাবী, এই বিভাজন আজ তৃণমূল পর্যায়েও যখন পৌঁছে গেছে, তখন অলৌকিক কারণেও যদি কোনো দিন সত্যিকার অর্থে নিরপেক্ষ নির্বাচন হয় তখন দলটির অবস্থা অভ্যন্তরীণ বিভাজনের কারণে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? রাজনৈতিক প্রশ্নে তো বটেই, এমনকি সামাজিক অনুষ্ঠানেও এই বিভাজিত মানসিকতার যে উৎকট চেহারা ভেসে ওঠে, তা এতটাই ভয়ঙ্কর যে, মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সম্পৃক্ত যে কোনো ব্যক্তির হৃদয়ই তাতে আতঙ্ক এবং আশঙ্কায় কুঁকড়ে কেঁদে ওঠে। অমিত ক্ষমতাধর ব্যক্তিত্বও এ বিভাজন নিরসনে নিতান্তই অক্ষম ও অসহায়। এ অবস্থাটি দলটিকে ভিতরে ভিতরে ক্রমান্বয়ে শুধু দুর্বলই করছে না, আদর্শচ্যুতি, নৈতিকতার বিচ্যুতি এবং অরাজনৈতিক ভাবনার অতল গহ্বরে নিমজ্জিত করছে। এটা শুধু সংগঠনের জন্যই নয়, দেশের জন্যও প্রচ- উদ্বেগজনক।

অনেকেই আমাকে আশ্বস্ত করেন এবং আমিও মনে মনে ভাবী, এই আত্মঘাতী সর্বনাশা অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব এবং তার একমাত্র অবলম্বন হলো, সংগঠনের তৃণমূল পর্যায় থেকে সত্যিকার গণতন্ত্রের অনুশীলন ও চর্চা এবং তৃণমূল পর্যায়ের প্রত্যেক কর্মীর যথাযথ মূল্যায়ন। এবং তাদের চেতনার রন্ধ্রে রন্ধ্রে, ভাবনার কণায় কণায় এ বিশ্বাসকে প্রতিস্থাপিত করা যে, সংগঠনের যে কোনো কার্যক্রম পরিচালনায় তৃণমূলে অবস্থিত কর্মীদের ভূমিকাকেই অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। সংগঠনের একক নেতৃত্বের সিদ্ধান্ত শেষ কথা নয়, বরং তৃণমূল পর্যায়ের নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদের সিদ্ধান্তের আধার ভাবতে হবে। শুধু ভাবলেই চলবে না, অনুশীলন ও চর্চায় এ চেতনাটিকে বাস্তবায়ন করতে হবে।

এ কথা আজ সর্বজনজ্ঞাত, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগই স্বাধীনতা সংগ্রামের রাজনৈতিক শক্তির মূল উৎস ছিল। অযুত-নিযুত নিষ্ঠাবান, নিঃস্বার্থ উজ্জীবিত উদ্বেলিত কর্মীর কর্মোদ্যম সততা ও স্বচ্ছ রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি দলটিকে দেশের সাধারণ মানুষের হৃদয়ের মণিকোঠায় সুদৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছিল বলেই বঙ্গবন্ধুর একক নেতৃত্ব এত সুদৃঢ়ভাবে কার্যকর হয়ে ওঠে। মুক্তিযুদ্ধ শুধুই রাজনীতিকদের নয় বা শুধু রাজনৈতিক স্লোগান ছিল না। জাগ্রত, দৃপ্ত, উদ্বেলিত জনতার হৃদয়ের অনুরণন হয়ে উঠেছিল স্বাধীনতার প্রদীপ্ত বাণীটি। এখানে একটি কথা বলে রাখা প্রাসঙ্গিক, স্বাধীনতা আন্দোলনের মূল প্রতীক বা একতার প্রতিচ্ছবি ছিলেন বঙ্গবন্ধু। কিন্তু রাজনৈতিক নিরিখে বিশ্লেষণ করলে প্রদীপ্ত সূর্যরশ্মির মতো এটি প্রতিভাত হবে যে, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের ক্রমাগত কর্মপ্রচেষ্টা বঙ্গবন্ধুকে ওই উচ্চতায় প্রতিস্থাপিত করে। আজকের রাজনীতিতে একটা প্রবণতা অতি স্পষ্ট, স্বাধীনতার একমাত্র কৃতিত্ব বঙ্গবন্ধুরÑ এই ভ্রান্ত ধারণাটি প্রচার ও প্রচারণায় এত উদগ্রভাবে এসে গেছে যে, স্বাধীনতার পথপরিক্রমণে অন্য কোনো ব্যক্তিত্ব তো নয়ই, এমনকি কোনো সংগঠনেরই যেন কোনো অস্তিত্ব নেই।

আজকে তাই সময় এসেছে মূল সত্যটিকে তুলে ধরার। স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতীক ছিলেন বঙ্গবন্ধু এবং তার নেতৃত্বকে তিল তিল করে প্রতিষ্ঠিত করেছিল ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের রাজনৈতিক আন্দোলন ও সুদীর্ঘ পথপরিক্রমণ। ছাত্রলীগ বা আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক সংগঠন। এগুলো কোনো কল্পনাপ্রসূত বায়বীয় পদার্থ নয়। এ সংগঠন দুটির নিজস্ব আদর্শ ছিল, রাজনৈতিক কর্মসূচি ছিল। কাগজে-কলমে তা আজও বিদ্যমান। কিন্তু বাস্তবে এর কোনো প্রয়োগ পরিলক্ষিত হয় না। অগণিত ত্যাগী, নিবেদিত একনিষ্ঠ ও অনির্বাণ কর্মীবাহিনী ছিল, যারা পরিচালিত হতো সংগঠনের তদানীন্তন নেতৃত্বের অমোঘ নির্দেশে। এটা কে না জানে, বঙ্গবন্ধু নিজের মুখে যে কথাটা বলতে পারতেন না, সেই কথাটাই বজ্রনির্ঘোষে উচ্চারিত হতো ছাত্রলীগের তদানীন্তন নেতৃত্বের কণ্ঠে। ’৭০-এর নির্বাচনে যে অভূতপূর্ব বিজয়, তারও অগ্রদূত ছিলেন বঙ্গবন্ধু কিন্তু চালিকাশক্তি ছিল ছাত্রলীগ। আমি বহুবার এ কথাটি বলেছি, আমৃত্যু বলে যাবÑ বঙ্গবন্ধুকে প্রদীপ্ত সূর্যের সঙ্গে তুলনা করা হলে ছাত্রলীগ ছিল তাঁকে বক্ষে ধারণ করা দিগন্তবিস্তৃত নীল আকাশ। বঙ্গবন্ধুকে সাগরের সঙ্গে তুলনা করা হলে তার উচ্ছ্বসিত ঊর্মিমালা ছিল ছাত্রলীগ। বিশাল মরুভূমির সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে তুলনা করা হলে তার বিন্দু বিন্দু বালুকারাশি ছিল ছাত্রলীগ, অর্থাৎ তার অসংখ্য কর্মী।

অথচ বেদনাহত চিত্তে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, সেসব প্রদীপ্ত ঘটনাপ্রবাহকে সুকৌশলে আড়াল করার চেষ্টা ক্রমাগত প্রকট হচ্ছে। যদিও ইতিহাস তার আপন স্বরূপে প্রতিভাত হবেই। তবু আজকের এহেন অপচেষ্টার প্রতিবাদ করা প্রতিটি ইতিহাসসচেতন নীতিবান মানুষের নৈতিক কর্তব্য। ছাত্রলীগকে বাদ দিয়ে তার নেতৃত্বের নাম মুছে ফেলে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অম্লান অবদানকে অস্বীকার করে বঙ্গবন্ধুকে সম্মান করা হয় না, বরং তাঁর অবমূল্যায়নই করা হয়। যার যেখানে যতটুকু অবদান আছে, সেটাকে অকপটে স্বীকার করাই গৌরবের। বরং অবমূল্যায়ন করার যে কোনো অপচেষ্টা যারা করেন বা করছেন, ইতিহাসের বিচারে একদিন তারা দন্ডনীয় হবেন।

আমি সবিনয়ে সবাইকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, ইংরেজরা ২০০ বছরের অক্লান্ত প্রচেষ্টায়ও সিরাজউদ্দৌলার অন্ধকূপের অপপ্রচার প্রতিষ্ঠিত করতে পারেনি। আজকের অবস্থা অবলোকন করে এটাই প্রতীয়মান হয় যে, স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাস থেকে ছাত্রলীগ ও স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সব অবদানকে আড়াল করার সুপরিকল্পিত অপচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। এর বিরুদ্ধে সরব হওয়া মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সম্পৃক্ত সব প্রাণের নৈতিক দায়িত্ব। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, বৈদ্যুতিক মাধ্যমসহ সব সংবাদমাধ্যম হয়তো চাপের মুখে আজ ইতিহাস বিকৃতির ঘৃণ্য খেলায় শরিক হয়েছে। অথচ তাদেরই নৈতিক দায়িত্ব সত্যকে সামনে টেনে আনার, সব ধরনের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সরব হওয়ার ও ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখার।

২৮ বছর পর হলেও আগামী মার্চে ডাকসু নির্বাচন হতে যাচ্ছে। আশা করি, সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের মাধ্যমে নির্বাচিত সত্যিকার প্রতিনিধিত্বমূলক নতুন ও প্রাণবন্ত নেতৃত্ব বেরিয়ে আসবে। তারা সত্যের বার্তাবাহক হবে, লেজুড়বৃত্তির রাজনীতিকে সংহার করে সত্য ও সুন্দরকে প্রতিষ্ঠিত করবে। সত্য প্রতিষ্ঠিত হোক, রাষ্ট্রীয় জীবনে মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হোক, নির্মল সুন্দরের অভিষেক হোক, জীবনসায়াহ্নে দুই চোখ মেলে আমি সেই সূর্যস্নাত আলোকোজ্জ্বল মুহূর্তগুলোকে আলিঙ্গন করে যেতে চাই।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

১৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট
রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি
ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা