শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

নির্মল সুন্দরের অভিষেক হোক

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
নির্মল সুন্দরের অভিষেক হোক

নির্বাচনী খেলা, প্রবীণ ও পুরাতনদের সমন্বয়ে গঠিত মন্ত্রিসভাটি ভেঙে দিয়ে চমকপ্রদ একটি নতুন মন্ত্রিসভা গঠন সম্পন্ন করে শেখ হাসিনা রাজনৈতিক অঙ্গনে যে বার্তা প্রদান করতে চেয়েছিলেন তার সঙ্গে মোটামুটি বাংলাদেশের রাজনৈতিক মহল ধাতস্থ হতে পেরেছে। অন্যদিকে সফলতা এই যে, নির্বাচন ও তার পরবর্তীতে অজানা-অচেনা ব্যক্তিসমষ্টিকে নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠনের কোনো যথার্থতা প্রমাণের প্রয়োজন পড়েনি সরকারপ্রধানের। বরং প্রমাণিত হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর সব সিদ্ধান্তই সঠিক হিসেবে মেনে নেওয়াই এখনকার রাজনীতির একটি ডিজাইন বা স্টাইল। এর কোনো ব্যত্যয় বা ব্যতিক্রম হলে সেটিই বরং নাজায়েজ। রাজনীতিতে আজ যে ধারা প্রবাহিত তা হলো, শেখ হাসিনার চিন্তাপ্রসূত সব সিদ্ধান্তই অন্য সবকে কেবল মানতে হবে তাই নয়, বরং চলনে বলনে প্রতিটি পদক্ষেপেই ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হতে হবেÑ আহা বেশ বেশ বেশ! জাঁকজমকপূর্ণ যেসব ব্যক্তি আওয়ামী লীগের সংগঠনে, মন্ত্রিসভায় সগৌরবে বিরাজ করতেন, তারা কতটা নিষ্প্রভ, নিরর্থক ও সত্যিকার অর্থে সেটাই তুলে ধরার জন্য শেখ হাসিনা যে উদ্যত উদ্গত উদ্ধত সিদ্ধান্তটি নিয়েছিলেন তা যেন পূর্ণায়ত পদ্মটির মতো প্রস্ফুটিত হয়ে আপন গৌরবে প্রতিভাত হলো। নির্বাচনী বিজয়টি যে শেখ হাসিনারই একক ব্যক্তিত্বের অর্জন, সবটুকু তারই প্রাপ্যÑ এ ব্যাপারটি আজকে নিশ্চিতভাবে প্রতিস্থাপিত। বলাই বাহুল্য, এ নির্বাচনে বিজয়ে আর কারও বিন্দুমাত্র অংশীদারিত্ব নেই বা ছিল না, এটিই প্রতিষ্ঠিত হলো মরুভূমির নিষ্কলুষ সূর্যরশ্মির মতো। সামাজিক অনুষ্ঠানে ও রাজনৈতিক আড্ডায় অনেকেই শেখ হাসিনার এই সিদ্ধান্তটিকে প্রচন্ড ঝুঁকিপূর্ণ বলে মত প্রকাশ করেছিলেন। বাংলার রাজনৈতিক ভাগ্যাকাশে একটা গুমোট আবহাওয়ার আশঙ্কা স্বকল্পিত চিত্তে অনুভবও করেছিলেন কেউ কেউ। কিন্তু আমি নির্বিকার চিত্তে এসব আলোচনা এড়িয়ে যেতাম এ কারণে যে, আমার ধারণা এ সিদ্ধান্তের তরঙ্গপ্রবাহে যাদের তরণী নিমজ্জিত হবে, তারা সবাই অবিচল চিত্তে সিদ্ধান্তটিকে শুধু গলাধঃকরণই করবেন না, বরং বেমালুম হজম করে যাবেন। সেখানে আমার কুৎসিত নাক গলানো নিতান্তই অনভিপ্রেত এবং অপাঙ্ক্তেয় হবে।

শুধু বাংলাদেশেই নয়, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রাজনীতিতে টোটালিটেরিয়ান সরকারব্যবস্থার প্রবণতা প্রচন্ডভাবে পরিলক্ষিত হচ্ছে। ছোট-বড় সব রাষ্ট্রেই বিরোধী দলগুলোকে ক্রমেই যেন বিবর্ণ ও নিষ্প্রভ হয়ে যেতে দেখা যাচ্ছে। একটা রাজনৈতিক দল প্রচন্ড প্রতাপে ছলেবলে-কৌশলে দীর্ঘদিন দেশ শাসন করবে, ৫, ১০ বা ২০ বছর নয়, অর্ধ অথবা পুরো শতাব্দীর জন্যই রাজনৈতিক কর্মসূচি গ্রহণ করবে এবং সেই কর্মসূচি প্রতিষ্ঠার স্বপ্নে বিভোর থাকবে, এটাই যেন আজ রেওয়াজে পরিণত হয়েছে। এখানে জনমতের উত্থান-পতন বা রাজনৈতিক বিরোধিতা ও বিস্ফোরণের কোনো বিবেচনাই আসে না। মনে হয় যেন ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত যারা তারা অজর অমর অক্ষয়। বিরোধী দলের বা জনগণের তো প্রশ্নই ওঠে না, অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় স্বয়ং আল্লাহতায়ালার কাছ থেকে তারা অনাদিকাল ক্ষমতায় থাকার ছাড়পত্র নিয়ে বসে আছেন। যারা দেশের প্রান্তিক জনতা, তারা ক্রমেই জীবন ও জীবিকার কাজে এতটাই ব্যাপৃত হয়ে উঠছেন যে, রাজনীতির আলোচনায় অনেকটাই অনাগ্রহী। নির্বাচন, রাজনৈতিক কার্যক্রম এক ব্যক্তির হাতে নির্দিষ্ট বিধায় এতে অংশগ্রহণ, এর আলোচনা ও পর্যালোচনা ক্রমেই যেন একটি নির্দিষ্ট সীমানার আবর্তে রুদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। আগে নির্বাচন এলে প্রার্থী এবং জনগণের মধ্যে যে উত্তেজনা ও উদ্দীপনা পরিলক্ষিত হতো, আজকাল তা হয় না, বরং ক্ষমতাসীন দলের মনোনয়ন পাওয়ার প্রতিযোগিতায় প্রার্থীদের প্রচ-ভাবে দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা যায়। আরেকটি মজার বিষয়, উল্লেখযোগ্য প্রতিটি দলের সব ক্ষমতা এক ব্যক্তির হাতেই অবরুদ্ধ।

তাই আগের মতো নবীন-প্রবীণ, আতি-পাতি, ছোট-বড়-মধ্যম কোনো নেতার কাছেই মনোনয়ন পাওয়ার জন্য ধরনা দিতে বা তদবির করতে দেখা যায় না। বরং সব কর্তৃত্ব নিয়ে দোর্দ- প্রতাপে দলে অধিষ্ঠিত নেতা বা নেত্রী বাদে অন্য সব নেতা বা নেত্রীÑ বাইরে থেকে তাদের যত জাঁদরেল বা প্রভাবশালীই মনে করা হোক না কেন বাস্তবে তারা সবাই আজ্ঞাবহ। এবং নির্বাচনের প্রাক্কালে সবাই নিজের মনোনয়নপ্রাপ্তির জন্য ইয়া নফসি ইয়া নফসি করতে থাকেন। অন্যের জন্য তদবির করতে গেলে নিজের মনোনয়নের ভাগ্যেই বিড়ম্বনা এসে যেতে পারে, এ চিন্তায় তারা বিচলিত থাকেন।

এটা ঠিক, প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য দলগুলোয় একটি মনোনয়ন বোর্ড গঠন করা হয়। দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগে কাউন্সিলের সময়ই সাধারণত এ মনোনয়ন বোর্ডটি গঠন করা হয়। আদলে অবয়বে দলের প্রধান ব্যক্তিত্বরাই এ বোর্ডে স্থান পান বিধায় বোর্ডটির সদস্যপদ বাহ্যিকভাবে চমকপ্রদ, আকর্ষণীয় ও অতি সম্মানের। আওয়ামী লীগের সংসদীয় বোর্ডের সদস্যসংখ্যা ১২। মজার কথা হলো, এই অতি গুরুত্বপূর্ণ মনোনয়ন বোর্ডের সদস্যরাও তাদের অবস্থান ও অস্তিত্ব সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখেন এবং নির্বাচনের প্রার্থীরাও বোর্ডের বাস্তবিক ক্ষমতা সম্পর্কে সম্যকভাবে অবহিত ও অবগত বলেই তাদের কাছে ধরনা দিয়ে অনর্থক বিব্রত করেন না। একমাত্র গঠনতান্ত্রিক দায়বদ্ধতার কারণেই বোর্ডটি গঠিত হয়, যথারীতি বোর্ডের সভাও হয়। আগ্রহী প্রার্থীদের প্রায় প্রত্যেককেই বোর্ডে ডেকে আগে যে সাক্ষাৎকারের প্রচলন ছিল তাও এখন বিলীনপ্রায়। যে নির্বাচনী এলাকায় গ্রুপিং সমস্যা প্রচ- প্রকট এবং অত্যন্ত জটিল, সেখানে একটা সমঝোতা সৃষ্টির লক্ষ্যে মনোনয়ন বোর্ডকে সক্রিয় হতে দেখা যায়। তবু সেখানে প্রার্থীর যোগ্যতা, জনপ্রিয়তা ও এলাকায় গ্রহণযোগ্যতার প্রশ্নটি প্রাধান্য পায় না। তাই সব ক্ষেত্রেই মূল নেতৃত্বের অন্তর্নিহিত সিদ্ধান্তটিই চাপিয়ে দেওয়া হয়। ফলে প্রার্থীদের মধ্যে নির্বাচনের সময়ও কোনো যথাযথ সমঝোতার মানসিকতা তৈরি হয় না। সবাই মিলে একযোগে বা একজোট হয়ে নিজ দলের প্রার্থীর পক্ষে ভোট প্রার্থনা করেন না। আমি বিস্ময়াভিভূত হয়ে ভাবী, এই বিভাজন আজ তৃণমূল পর্যায়েও যখন পৌঁছে গেছে, তখন অলৌকিক কারণেও যদি কোনো দিন সত্যিকার অর্থে নিরপেক্ষ নির্বাচন হয় তখন দলটির অবস্থা অভ্যন্তরীণ বিভাজনের কারণে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? রাজনৈতিক প্রশ্নে তো বটেই, এমনকি সামাজিক অনুষ্ঠানেও এই বিভাজিত মানসিকতার যে উৎকট চেহারা ভেসে ওঠে, তা এতটাই ভয়ঙ্কর যে, মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সম্পৃক্ত যে কোনো ব্যক্তির হৃদয়ই তাতে আতঙ্ক এবং আশঙ্কায় কুঁকড়ে কেঁদে ওঠে। অমিত ক্ষমতাধর ব্যক্তিত্বও এ বিভাজন নিরসনে নিতান্তই অক্ষম ও অসহায়। এ অবস্থাটি দলটিকে ভিতরে ভিতরে ক্রমান্বয়ে শুধু দুর্বলই করছে না, আদর্শচ্যুতি, নৈতিকতার বিচ্যুতি এবং অরাজনৈতিক ভাবনার অতল গহ্বরে নিমজ্জিত করছে। এটা শুধু সংগঠনের জন্যই নয়, দেশের জন্যও প্রচ- উদ্বেগজনক।

অনেকেই আমাকে আশ্বস্ত করেন এবং আমিও মনে মনে ভাবী, এই আত্মঘাতী সর্বনাশা অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব এবং তার একমাত্র অবলম্বন হলো, সংগঠনের তৃণমূল পর্যায় থেকে সত্যিকার গণতন্ত্রের অনুশীলন ও চর্চা এবং তৃণমূল পর্যায়ের প্রত্যেক কর্মীর যথাযথ মূল্যায়ন। এবং তাদের চেতনার রন্ধ্রে রন্ধ্রে, ভাবনার কণায় কণায় এ বিশ্বাসকে প্রতিস্থাপিত করা যে, সংগঠনের যে কোনো কার্যক্রম পরিচালনায় তৃণমূলে অবস্থিত কর্মীদের ভূমিকাকেই অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। সংগঠনের একক নেতৃত্বের সিদ্ধান্ত শেষ কথা নয়, বরং তৃণমূল পর্যায়ের নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদের সিদ্ধান্তের আধার ভাবতে হবে। শুধু ভাবলেই চলবে না, অনুশীলন ও চর্চায় এ চেতনাটিকে বাস্তবায়ন করতে হবে।

এ কথা আজ সর্বজনজ্ঞাত, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগই স্বাধীনতা সংগ্রামের রাজনৈতিক শক্তির মূল উৎস ছিল। অযুত-নিযুত নিষ্ঠাবান, নিঃস্বার্থ উজ্জীবিত উদ্বেলিত কর্মীর কর্মোদ্যম সততা ও স্বচ্ছ রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি দলটিকে দেশের সাধারণ মানুষের হৃদয়ের মণিকোঠায় সুদৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছিল বলেই বঙ্গবন্ধুর একক নেতৃত্ব এত সুদৃঢ়ভাবে কার্যকর হয়ে ওঠে। মুক্তিযুদ্ধ শুধুই রাজনীতিকদের নয় বা শুধু রাজনৈতিক স্লোগান ছিল না। জাগ্রত, দৃপ্ত, উদ্বেলিত জনতার হৃদয়ের অনুরণন হয়ে উঠেছিল স্বাধীনতার প্রদীপ্ত বাণীটি। এখানে একটি কথা বলে রাখা প্রাসঙ্গিক, স্বাধীনতা আন্দোলনের মূল প্রতীক বা একতার প্রতিচ্ছবি ছিলেন বঙ্গবন্ধু। কিন্তু রাজনৈতিক নিরিখে বিশ্লেষণ করলে প্রদীপ্ত সূর্যরশ্মির মতো এটি প্রতিভাত হবে যে, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের ক্রমাগত কর্মপ্রচেষ্টা বঙ্গবন্ধুকে ওই উচ্চতায় প্রতিস্থাপিত করে। আজকের রাজনীতিতে একটা প্রবণতা অতি স্পষ্ট, স্বাধীনতার একমাত্র কৃতিত্ব বঙ্গবন্ধুরÑ এই ভ্রান্ত ধারণাটি প্রচার ও প্রচারণায় এত উদগ্রভাবে এসে গেছে যে, স্বাধীনতার পথপরিক্রমণে অন্য কোনো ব্যক্তিত্ব তো নয়ই, এমনকি কোনো সংগঠনেরই যেন কোনো অস্তিত্ব নেই।

আজকে তাই সময় এসেছে মূল সত্যটিকে তুলে ধরার। স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতীক ছিলেন বঙ্গবন্ধু এবং তার নেতৃত্বকে তিল তিল করে প্রতিষ্ঠিত করেছিল ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের রাজনৈতিক আন্দোলন ও সুদীর্ঘ পথপরিক্রমণ। ছাত্রলীগ বা আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক সংগঠন। এগুলো কোনো কল্পনাপ্রসূত বায়বীয় পদার্থ নয়। এ সংগঠন দুটির নিজস্ব আদর্শ ছিল, রাজনৈতিক কর্মসূচি ছিল। কাগজে-কলমে তা আজও বিদ্যমান। কিন্তু বাস্তবে এর কোনো প্রয়োগ পরিলক্ষিত হয় না। অগণিত ত্যাগী, নিবেদিত একনিষ্ঠ ও অনির্বাণ কর্মীবাহিনী ছিল, যারা পরিচালিত হতো সংগঠনের তদানীন্তন নেতৃত্বের অমোঘ নির্দেশে। এটা কে না জানে, বঙ্গবন্ধু নিজের মুখে যে কথাটা বলতে পারতেন না, সেই কথাটাই বজ্রনির্ঘোষে উচ্চারিত হতো ছাত্রলীগের তদানীন্তন নেতৃত্বের কণ্ঠে। ’৭০-এর নির্বাচনে যে অভূতপূর্ব বিজয়, তারও অগ্রদূত ছিলেন বঙ্গবন্ধু কিন্তু চালিকাশক্তি ছিল ছাত্রলীগ। আমি বহুবার এ কথাটি বলেছি, আমৃত্যু বলে যাবÑ বঙ্গবন্ধুকে প্রদীপ্ত সূর্যের সঙ্গে তুলনা করা হলে ছাত্রলীগ ছিল তাঁকে বক্ষে ধারণ করা দিগন্তবিস্তৃত নীল আকাশ। বঙ্গবন্ধুকে সাগরের সঙ্গে তুলনা করা হলে তার উচ্ছ্বসিত ঊর্মিমালা ছিল ছাত্রলীগ। বিশাল মরুভূমির সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে তুলনা করা হলে তার বিন্দু বিন্দু বালুকারাশি ছিল ছাত্রলীগ, অর্থাৎ তার অসংখ্য কর্মী।

অথচ বেদনাহত চিত্তে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, সেসব প্রদীপ্ত ঘটনাপ্রবাহকে সুকৌশলে আড়াল করার চেষ্টা ক্রমাগত প্রকট হচ্ছে। যদিও ইতিহাস তার আপন স্বরূপে প্রতিভাত হবেই। তবু আজকের এহেন অপচেষ্টার প্রতিবাদ করা প্রতিটি ইতিহাসসচেতন নীতিবান মানুষের নৈতিক কর্তব্য। ছাত্রলীগকে বাদ দিয়ে তার নেতৃত্বের নাম মুছে ফেলে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অম্লান অবদানকে অস্বীকার করে বঙ্গবন্ধুকে সম্মান করা হয় না, বরং তাঁর অবমূল্যায়নই করা হয়। যার যেখানে যতটুকু অবদান আছে, সেটাকে অকপটে স্বীকার করাই গৌরবের। বরং অবমূল্যায়ন করার যে কোনো অপচেষ্টা যারা করেন বা করছেন, ইতিহাসের বিচারে একদিন তারা দন্ডনীয় হবেন।

আমি সবিনয়ে সবাইকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, ইংরেজরা ২০০ বছরের অক্লান্ত প্রচেষ্টায়ও সিরাজউদ্দৌলার অন্ধকূপের অপপ্রচার প্রতিষ্ঠিত করতে পারেনি। আজকের অবস্থা অবলোকন করে এটাই প্রতীয়মান হয় যে, স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাস থেকে ছাত্রলীগ ও স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সব অবদানকে আড়াল করার সুপরিকল্পিত অপচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। এর বিরুদ্ধে সরব হওয়া মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সম্পৃক্ত সব প্রাণের নৈতিক দায়িত্ব। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, বৈদ্যুতিক মাধ্যমসহ সব সংবাদমাধ্যম হয়তো চাপের মুখে আজ ইতিহাস বিকৃতির ঘৃণ্য খেলায় শরিক হয়েছে। অথচ তাদেরই নৈতিক দায়িত্ব সত্যকে সামনে টেনে আনার, সব ধরনের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সরব হওয়ার ও ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখার।

২৮ বছর পর হলেও আগামী মার্চে ডাকসু নির্বাচন হতে যাচ্ছে। আশা করি, সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের মাধ্যমে নির্বাচিত সত্যিকার প্রতিনিধিত্বমূলক নতুন ও প্রাণবন্ত নেতৃত্ব বেরিয়ে আসবে। তারা সত্যের বার্তাবাহক হবে, লেজুড়বৃত্তির রাজনীতিকে সংহার করে সত্য ও সুন্দরকে প্রতিষ্ঠিত করবে। সত্য প্রতিষ্ঠিত হোক, রাষ্ট্রীয় জীবনে মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হোক, নির্মল সুন্দরের অভিষেক হোক, জীবনসায়াহ্নে দুই চোখ মেলে আমি সেই সূর্যস্নাত আলোকোজ্জ্বল মুহূর্তগুলোকে আলিঙ্গন করে যেতে চাই।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম