শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

প্রাণিসম্পদের অন্যরকম এক সংগ্রহশালা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাণিসম্পদের অন্যরকম এক সংগ্রহশালা

আমি নিজে আজও একটি খামার গড়তে পারিনি। তবে গত প্রায় ৪০ বছর ধরে খামারিদের সঙ্গে আমার ওঠাবসা। চোখের সামনে এ দেশে হাজার হাজার খামার গড়ে উঠতে দেখেছি, টেলিভিশনের পর্দায় তুলে ধরেছিÑ একটি দেখে আরেকটি খামার গড়ে উঠেছে। কোনোটি সফল হয়েছে, কোনোটি বিফল। যাই হোক, ‘গরু-ছাগলে আজ দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ’- এমন খবর বেশ স্বস্তিদায়ক, আনন্দেরও বটে। সার্বিকভাবে কৃষিতে আমাদের এ অগ্রগতি আশাব্যঞ্জক। প্রাণিসম্পদ খাতে একটা বিপ্লব যে ঘটে গেছে গত কয়েক বছরে, সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে কাগজ-কলমের পরিসংখ্যান আর মাঠের চিত্রের মাঝে কিছুটা দূরত্ব থাকে। বিগত বছরগুলোয় ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ অনুষ্ঠান করতে গিয়ে দেশের নানা প্রান্তের খামারির সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। সিরাজগঞ্জ, মানিকগঞ্জ কিংবা সিলেটসহ দেশের নানা জেলার খামারির কণ্ঠে হতাশার সুর ছিলÑ দুধের দাম নেই, প্রাণিখাদ্যের সংকট, প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাব, চোরাই পথে ভারত থেকে গরু আমদানি প্রভৃতি। পাশাপাশি আশার সুরও যে ছিল না তা নয়, নতুন নতুন খামারি তৈরি হয়েছে। অসংখ্য বেকার যুবক খামার গড়ে স্বাবলম্বী হয়েছেন। ছাগল পালন করে নারীরা সংসারে সচ্ছলতা ফিরিয়ে এনেছেনÑ এমন সংবাদ দেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলা থেকেই এসেছে। সব মিলিয়ে কিছু বিষয় বাদ দিলে প্রাণিসম্পদ নিয়ে আমাদের যে উন্নয়নযাত্রা তার শুরুটা দুর্দান্তই বলা চলে।

ছাগল পালন আমাদের দেশে বেশ লাভজনক। পৃথিবীব্যাপী আমাদের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের খুব সমাদর রয়েছে। প্রজনন ক্ষমতা, মাংসের গুণ ও চামড়ার জন্য ব্ল্যাক বেঙ্গল সবার কাছেই  সমাদৃত। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষিবিষয়ক সংস্থা (এফএও) এবং আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) ২০১৫ সালের তথ্যানুযায়ী, ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল বিশ্বের অন্যতম সেরা জাত। তাদের হিসাবে দেশে প্রতি বছর ২৫ শতাংশ হারে গবাদিপশুর খামার বাড়ছে। ছোট-বড় মিলিয়ে এখন খামারের সংখ্যা প্রায় ১২ লাখ। আর গত তিন বছরে দেশে গরু-ছাগলের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ২০ লাখ। যেখানে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের হিসাবমতে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে দেশে গবাদিপশুর সংখ্যা ছিল ৫ কোটি ৪৭ লাখ ৪৫ হাজার। এর মধ্যে গরু ২ কোটি ৩৯ লাখ, মহিষ ১৪ লাখ ৭৮ হাজার, ছাগল ২ কোটি ৫৯ লাখ ও ভেড়া ৩৪ লাখ। এসব তথ্যই প্রমাণ করে, শুধু উৎপাদনের দিক থেকে নয়, গবাদিপশুর জাতগত বৈচিত্র্যের দিক থেকেও বাংলাদেশ এখন বেশ সমৃদ্ধ। পাঠক, আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, দেশের গরু ও ছাগলের সম্ভাবনা নিয়ে বিশেষ করে কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর অঞ্চলের ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগলের ঐতিহ্যগত ও বাণিজ্যিক দিক চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘কৃষি দিবানিশি’ অনুষ্ঠানে বেশ কিছু প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম। দীর্ঘদিন ধরে মাঠে কাজ করতে করতে একটা বিষয় বুঝেছি খুব ভালোভাবেই। তা হলো, মানুষ বৈচিত্র্য পছন্দ করে। নতুন কিছুর প্রতি মানুষের ঝোঁক চিরকালের। আর সেই নতুন যদি হয় প্রয়োজনের বিকল্প তাহলে তো কথাই নেই। গত জানুয়ারির শেষ দিকে যশোরে গিয়েছিলাম। শুনলাম যশোরের এক খামারির কথা যিনি কিনা আর সব খামারি থেকে ভিন্ন। কেন ভিন্ন সে বিষয়টা পরে বলছি। খামারির নাম মাহমুদুল ইসলাম। আমাদের হাতে তখন সময় কম। দৃশ্য ধারণ করতে সূর্যের আলো থাকতে থাকতেই পৌঁছাতে হবে। সূর্য অনেকখানি হেলে পড়েছে। মাঘের মাঝামাঝিও শীতের প্রকোপ নেই। তবে হালকা কুয়াশায় ছেয়ে আছে চারপাশ। যখন যশোরের চাঁচারা পুলেরহাট এলাকায় পৌঁছলাম, তখন একেবারে বিকালের শেষ লগ্ন। মাহমুদুলের খামারটির বাইরে থেকে সাদামাটা। বাঁশ-কাঠের বেড়া আর দরজা দেখে বোঝার উপায় নেই ভিতরে কী আছে। পাঠক, বলছিলাম মাহমুদুলের খামারটি একটু ভিন্ন রকম। ভিতরে ঢুকতেই চোখে পড়ে বিভিন্ন জাতের প্রাণী। এটি রীতিমতো বিরল প্রজাতির পশুসম্পদের একটি খামার। বাংলাদেশেও পৃথিবীর নানা দেশ থেকে সংগৃহীত এত ধরনের পশু নিয়ে খামার গড়ে উঠেছে, খবরটি ছিল আমাদের জন্য দারুণ আগ্রহের।

কথা হলো মাহমুদুলের সঙ্গে। ২০০৮ সালে শখ করে মাত্র দুটি হরিয়ানি ছাগল পালন শুরু করেন তিনি। তখন থেকেই তাকে পেয়ে বসে পশু পালনের বাণিজ্যিক নেশায়। দিনে দিনে খামারে ছাগলের পরিমাণ বাড়তে থাকে। অন্যদিকে তিনি সংগ্রহ করতে থাকেন পৃথিবীর বিভিন্ন জাতের গরু, ছাগল, দুম্বা, গাড়ল, ভেড়াসহ নানান প্রাণী। সব মিলে এক শর মতো প্রাণী রয়েছে খামারটিতে। এক বিঘা আয়তনের খামারে বিভিন্ন ভাগে রাখা হয়েছে প্রাণীগুলোকে। টিনের ছাউনির ঘর, তার সামনে ঘের দেওয়া খোলা জায়গা। অনেকটা উন্মুক্ত অবস্থাতেই তিনি লালনপালন করছেন ভিন্ন ভিন্ন এসব পশু প্রাণী।

কয়েক বছর ধরেই কোরবানির সময় ভুট্টি গরু বা ভুটানি গরু নিয়ে পত্রপত্রিকায় লেখালেখি হচ্ছে। গরুগুলো বড় আকারের ছাগলের মতো। মাহমুদুলের খামারে তিনটি গাভী আর একটি ষাঁড় রয়েছে এই জাতের। বছর দুয়েক আগে শখ করে ভুটান থেকে সংগ্রহ করেছেন তিনি। সেই গল্পটাও শোনালেন। বেড়াতে গিয়েছিলেন দার্জিলিং। দার্জিলিং থেকে এক দিনের জন্য গিয়েছিলেন ভুটান। সেখানে এই গরু দেখে তার আগ্রহ জন্মে। বৈধভাবেই তিনি ভুটানি গরু আমদানি করেন। গরুর দাম ৩০ হাজার টাকা, দেশে আনতে খরচ হয় ২০ হাজার টাকা। সব মিলে একটা গরুতে তার খরচ পড়ে মোট ৫০ হাজার টাকা। আকৃতিতে ছোট হলেও বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে আমাদের দেশে এখন এসব গরুর দাম বেশি বলে জানিয়েছেন খামারি মাহমুদুল ইসলাম। আড়াই বছরে একেকটা গরুর দাম দাঁড়িয়েছে প্রায় দেড় লাখ টাকা। মাহমুদুলের কাছে জানতে চেয়েছিলাম, মানুষ তো বড় গরু খোঁজে, মাংস বেশি এমন গরুর দামই বেশি হওয়ার কথা। ছোট আকৃতির এ গরুর দাম কেন বেশি? তিনি জানালেন, ব্যতিক্রমী বলে এ গরুর চাহিদা বেশি। আর মাংসও বেশ টেস্টি। চিড়িয়াখানা বা শহরাঞ্চলে প্রদর্শনীর জন্যও এ গরুর বেশ চাহিদা।

এ সংগ্রহশালায় রয়েছে চাইনিজ বারবারা জাতের বিশেষ প্রজাতির ছাগলও। বিশ্বের সেরা ছাগলগুলোর মধ্যে এটিও একটি; যার বাজারমূল্য যথেষ্ট ভালো বলছেন খামারি। তিনি বলছেন, এ জাতের ছাগলের জোড়া বিক্রি করেন ৬০ হাজার টাকায়। আর বাচ্চার জোড়া বিক্রি করছেন ২৫ হাজার টাকা করে। রাজস্থানি, হরিয়ানি, তোতাপুরি, নেপালিসহ মোট ১৩ প্রজাতির ছাগল রয়েছে এ খামারে। রয়েছে তুর্কি ও নাগলপুরি দুম্বা, গাড়ল। নিজেই এসব পশুর নিয়মিত ব্রিড করছেন। ফলে এখানে দিনে দিনে পশুর সংখ্যা বাড়ছে। প্রায় ২০০ থেকে ২৫০টি গরু, ছাগল, ভেড়া ও দুম্বার বাচ্চা বিক্রি করেছেন বলে জানিয়েছেন খামারি মাহমুদুল। সব মিলে এ খামারে সৃষ্টি হয়েছে বাণিজ্যিক আয়ের উৎস। সব খরচা বাদ দিয়ে গড়ে প্রতি মাসে লাভ থাকছে ৪০ হাজার টাকার ওপরে। প্রশ্ন হলো, এসব ভিন্ন দেশের প্রাণী আমাদের দেশের আবহাওয়ায় কতটা লাভজনক হয়ে উঠবে? খামারি মাহমুদুল জানালেন, দেশের আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাইয়েই তিনি বাজারজাত করেন। আর এ ক্ষেত্রে স্থানীয় প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে পাচ্ছেন প্রয়োজনীয় সহযোগিতা। তবে সবকিছুর মধ্যে দুম্বা ও গাড়লই আমাদের দেশের জন্য বেশি লাভজনক বলে মনে করছেন তিনি। কারণ এদের তেমন অসুখ যেমন হয় না, খাবার নিয়েও এদের কোনো ঝামেলা নেই। বিরল প্রজাতির পশুসম্পদ দেশের খামারিদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যেই এখন কাজ করছেন মাহমুদুল। বলছেন ভবিষ্যতে সিমেন ল্যাব দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তার। আগামীতে এসব জাতের মানোন্নয়ন করে আরও বেশি বেশি আয়ের পথ সৃষ্টিতে কার্যকর গবেষণার দরকার মনে করছেন তিনি। দিনে দিনে দেশের পশুসম্পদ ক্ষেত্রের পরিধি বাড়ছে। বাড়ছে খামারির সংখ্যা। বহুমুখী লাভের কথা বিবেচনা করে এ খাতের উদ্যোক্তারা যুক্ত করছেন পৃথিবীর নানা বৈচিত্র্যের প্রাণী। আর তাতে মিলছে লাভ। এমন লাভের হিসাব মেলাতে গিয়ে সাফল্যের দৃষ্টান্ত গড়েছেন মাহমুদুল ইসলাম। একান্ত ইচ্ছা ও সুপরিকল্পিত উপায়ে কৃষি সব সময়ই লাভজনক। প্রাণিসম্পদ খাতে রয়েছে কর্মসংস্থানের অমিত সম্ভাবনা। সরকারি-অসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো এগিয়ে এলে সুপরিকল্পিত উপায়ে এ খাত থেকে যেমন অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি পাওয়া সম্ভব তেমনি সম্ভব দেশের যুবশক্তিকে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে সুন্দর সমাজ গড়ে তোলা।

মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল

সম্পাদকীয়