শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

প্রাণিসম্পদের অন্যরকম এক সংগ্রহশালা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাণিসম্পদের অন্যরকম এক সংগ্রহশালা

আমি নিজে আজও একটি খামার গড়তে পারিনি। তবে গত প্রায় ৪০ বছর ধরে খামারিদের সঙ্গে আমার ওঠাবসা। চোখের সামনে এ দেশে হাজার হাজার খামার গড়ে উঠতে দেখেছি, টেলিভিশনের পর্দায় তুলে ধরেছিÑ একটি দেখে আরেকটি খামার গড়ে উঠেছে। কোনোটি সফল হয়েছে, কোনোটি বিফল। যাই হোক, ‘গরু-ছাগলে আজ দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ’- এমন খবর বেশ স্বস্তিদায়ক, আনন্দেরও বটে। সার্বিকভাবে কৃষিতে আমাদের এ অগ্রগতি আশাব্যঞ্জক। প্রাণিসম্পদ খাতে একটা বিপ্লব যে ঘটে গেছে গত কয়েক বছরে, সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে কাগজ-কলমের পরিসংখ্যান আর মাঠের চিত্রের মাঝে কিছুটা দূরত্ব থাকে। বিগত বছরগুলোয় ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ অনুষ্ঠান করতে গিয়ে দেশের নানা প্রান্তের খামারির সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। সিরাজগঞ্জ, মানিকগঞ্জ কিংবা সিলেটসহ দেশের নানা জেলার খামারির কণ্ঠে হতাশার সুর ছিলÑ দুধের দাম নেই, প্রাণিখাদ্যের সংকট, প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাব, চোরাই পথে ভারত থেকে গরু আমদানি প্রভৃতি। পাশাপাশি আশার সুরও যে ছিল না তা নয়, নতুন নতুন খামারি তৈরি হয়েছে। অসংখ্য বেকার যুবক খামার গড়ে স্বাবলম্বী হয়েছেন। ছাগল পালন করে নারীরা সংসারে সচ্ছলতা ফিরিয়ে এনেছেনÑ এমন সংবাদ দেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলা থেকেই এসেছে। সব মিলিয়ে কিছু বিষয় বাদ দিলে প্রাণিসম্পদ নিয়ে আমাদের যে উন্নয়নযাত্রা তার শুরুটা দুর্দান্তই বলা চলে।

ছাগল পালন আমাদের দেশে বেশ লাভজনক। পৃথিবীব্যাপী আমাদের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের খুব সমাদর রয়েছে। প্রজনন ক্ষমতা, মাংসের গুণ ও চামড়ার জন্য ব্ল্যাক বেঙ্গল সবার কাছেই  সমাদৃত। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষিবিষয়ক সংস্থা (এফএও) এবং আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) ২০১৫ সালের তথ্যানুযায়ী, ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল বিশ্বের অন্যতম সেরা জাত। তাদের হিসাবে দেশে প্রতি বছর ২৫ শতাংশ হারে গবাদিপশুর খামার বাড়ছে। ছোট-বড় মিলিয়ে এখন খামারের সংখ্যা প্রায় ১২ লাখ। আর গত তিন বছরে দেশে গরু-ছাগলের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ২০ লাখ। যেখানে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের হিসাবমতে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে দেশে গবাদিপশুর সংখ্যা ছিল ৫ কোটি ৪৭ লাখ ৪৫ হাজার। এর মধ্যে গরু ২ কোটি ৩৯ লাখ, মহিষ ১৪ লাখ ৭৮ হাজার, ছাগল ২ কোটি ৫৯ লাখ ও ভেড়া ৩৪ লাখ। এসব তথ্যই প্রমাণ করে, শুধু উৎপাদনের দিক থেকে নয়, গবাদিপশুর জাতগত বৈচিত্র্যের দিক থেকেও বাংলাদেশ এখন বেশ সমৃদ্ধ। পাঠক, আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, দেশের গরু ও ছাগলের সম্ভাবনা নিয়ে বিশেষ করে কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর অঞ্চলের ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগলের ঐতিহ্যগত ও বাণিজ্যিক দিক চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘কৃষি দিবানিশি’ অনুষ্ঠানে বেশ কিছু প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম। দীর্ঘদিন ধরে মাঠে কাজ করতে করতে একটা বিষয় বুঝেছি খুব ভালোভাবেই। তা হলো, মানুষ বৈচিত্র্য পছন্দ করে। নতুন কিছুর প্রতি মানুষের ঝোঁক চিরকালের। আর সেই নতুন যদি হয় প্রয়োজনের বিকল্প তাহলে তো কথাই নেই। গত জানুয়ারির শেষ দিকে যশোরে গিয়েছিলাম। শুনলাম যশোরের এক খামারির কথা যিনি কিনা আর সব খামারি থেকে ভিন্ন। কেন ভিন্ন সে বিষয়টা পরে বলছি। খামারির নাম মাহমুদুল ইসলাম। আমাদের হাতে তখন সময় কম। দৃশ্য ধারণ করতে সূর্যের আলো থাকতে থাকতেই পৌঁছাতে হবে। সূর্য অনেকখানি হেলে পড়েছে। মাঘের মাঝামাঝিও শীতের প্রকোপ নেই। তবে হালকা কুয়াশায় ছেয়ে আছে চারপাশ। যখন যশোরের চাঁচারা পুলেরহাট এলাকায় পৌঁছলাম, তখন একেবারে বিকালের শেষ লগ্ন। মাহমুদুলের খামারটির বাইরে থেকে সাদামাটা। বাঁশ-কাঠের বেড়া আর দরজা দেখে বোঝার উপায় নেই ভিতরে কী আছে। পাঠক, বলছিলাম মাহমুদুলের খামারটি একটু ভিন্ন রকম। ভিতরে ঢুকতেই চোখে পড়ে বিভিন্ন জাতের প্রাণী। এটি রীতিমতো বিরল প্রজাতির পশুসম্পদের একটি খামার। বাংলাদেশেও পৃথিবীর নানা দেশ থেকে সংগৃহীত এত ধরনের পশু নিয়ে খামার গড়ে উঠেছে, খবরটি ছিল আমাদের জন্য দারুণ আগ্রহের।

কথা হলো মাহমুদুলের সঙ্গে। ২০০৮ সালে শখ করে মাত্র দুটি হরিয়ানি ছাগল পালন শুরু করেন তিনি। তখন থেকেই তাকে পেয়ে বসে পশু পালনের বাণিজ্যিক নেশায়। দিনে দিনে খামারে ছাগলের পরিমাণ বাড়তে থাকে। অন্যদিকে তিনি সংগ্রহ করতে থাকেন পৃথিবীর বিভিন্ন জাতের গরু, ছাগল, দুম্বা, গাড়ল, ভেড়াসহ নানান প্রাণী। সব মিলে এক শর মতো প্রাণী রয়েছে খামারটিতে। এক বিঘা আয়তনের খামারে বিভিন্ন ভাগে রাখা হয়েছে প্রাণীগুলোকে। টিনের ছাউনির ঘর, তার সামনে ঘের দেওয়া খোলা জায়গা। অনেকটা উন্মুক্ত অবস্থাতেই তিনি লালনপালন করছেন ভিন্ন ভিন্ন এসব পশু প্রাণী।

কয়েক বছর ধরেই কোরবানির সময় ভুট্টি গরু বা ভুটানি গরু নিয়ে পত্রপত্রিকায় লেখালেখি হচ্ছে। গরুগুলো বড় আকারের ছাগলের মতো। মাহমুদুলের খামারে তিনটি গাভী আর একটি ষাঁড় রয়েছে এই জাতের। বছর দুয়েক আগে শখ করে ভুটান থেকে সংগ্রহ করেছেন তিনি। সেই গল্পটাও শোনালেন। বেড়াতে গিয়েছিলেন দার্জিলিং। দার্জিলিং থেকে এক দিনের জন্য গিয়েছিলেন ভুটান। সেখানে এই গরু দেখে তার আগ্রহ জন্মে। বৈধভাবেই তিনি ভুটানি গরু আমদানি করেন। গরুর দাম ৩০ হাজার টাকা, দেশে আনতে খরচ হয় ২০ হাজার টাকা। সব মিলে একটা গরুতে তার খরচ পড়ে মোট ৫০ হাজার টাকা। আকৃতিতে ছোট হলেও বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে আমাদের দেশে এখন এসব গরুর দাম বেশি বলে জানিয়েছেন খামারি মাহমুদুল ইসলাম। আড়াই বছরে একেকটা গরুর দাম দাঁড়িয়েছে প্রায় দেড় লাখ টাকা। মাহমুদুলের কাছে জানতে চেয়েছিলাম, মানুষ তো বড় গরু খোঁজে, মাংস বেশি এমন গরুর দামই বেশি হওয়ার কথা। ছোট আকৃতির এ গরুর দাম কেন বেশি? তিনি জানালেন, ব্যতিক্রমী বলে এ গরুর চাহিদা বেশি। আর মাংসও বেশ টেস্টি। চিড়িয়াখানা বা শহরাঞ্চলে প্রদর্শনীর জন্যও এ গরুর বেশ চাহিদা।

এ সংগ্রহশালায় রয়েছে চাইনিজ বারবারা জাতের বিশেষ প্রজাতির ছাগলও। বিশ্বের সেরা ছাগলগুলোর মধ্যে এটিও একটি; যার বাজারমূল্য যথেষ্ট ভালো বলছেন খামারি। তিনি বলছেন, এ জাতের ছাগলের জোড়া বিক্রি করেন ৬০ হাজার টাকায়। আর বাচ্চার জোড়া বিক্রি করছেন ২৫ হাজার টাকা করে। রাজস্থানি, হরিয়ানি, তোতাপুরি, নেপালিসহ মোট ১৩ প্রজাতির ছাগল রয়েছে এ খামারে। রয়েছে তুর্কি ও নাগলপুরি দুম্বা, গাড়ল। নিজেই এসব পশুর নিয়মিত ব্রিড করছেন। ফলে এখানে দিনে দিনে পশুর সংখ্যা বাড়ছে। প্রায় ২০০ থেকে ২৫০টি গরু, ছাগল, ভেড়া ও দুম্বার বাচ্চা বিক্রি করেছেন বলে জানিয়েছেন খামারি মাহমুদুল। সব মিলে এ খামারে সৃষ্টি হয়েছে বাণিজ্যিক আয়ের উৎস। সব খরচা বাদ দিয়ে গড়ে প্রতি মাসে লাভ থাকছে ৪০ হাজার টাকার ওপরে। প্রশ্ন হলো, এসব ভিন্ন দেশের প্রাণী আমাদের দেশের আবহাওয়ায় কতটা লাভজনক হয়ে উঠবে? খামারি মাহমুদুল জানালেন, দেশের আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাইয়েই তিনি বাজারজাত করেন। আর এ ক্ষেত্রে স্থানীয় প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে পাচ্ছেন প্রয়োজনীয় সহযোগিতা। তবে সবকিছুর মধ্যে দুম্বা ও গাড়লই আমাদের দেশের জন্য বেশি লাভজনক বলে মনে করছেন তিনি। কারণ এদের তেমন অসুখ যেমন হয় না, খাবার নিয়েও এদের কোনো ঝামেলা নেই। বিরল প্রজাতির পশুসম্পদ দেশের খামারিদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যেই এখন কাজ করছেন মাহমুদুল। বলছেন ভবিষ্যতে সিমেন ল্যাব দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তার। আগামীতে এসব জাতের মানোন্নয়ন করে আরও বেশি বেশি আয়ের পথ সৃষ্টিতে কার্যকর গবেষণার দরকার মনে করছেন তিনি। দিনে দিনে দেশের পশুসম্পদ ক্ষেত্রের পরিধি বাড়ছে। বাড়ছে খামারির সংখ্যা। বহুমুখী লাভের কথা বিবেচনা করে এ খাতের উদ্যোক্তারা যুক্ত করছেন পৃথিবীর নানা বৈচিত্র্যের প্রাণী। আর তাতে মিলছে লাভ। এমন লাভের হিসাব মেলাতে গিয়ে সাফল্যের দৃষ্টান্ত গড়েছেন মাহমুদুল ইসলাম। একান্ত ইচ্ছা ও সুপরিকল্পিত উপায়ে কৃষি সব সময়ই লাভজনক। প্রাণিসম্পদ খাতে রয়েছে কর্মসংস্থানের অমিত সম্ভাবনা। সরকারি-অসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো এগিয়ে এলে সুপরিকল্পিত উপায়ে এ খাত থেকে যেমন অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি পাওয়া সম্ভব তেমনি সম্ভব দেশের যুবশক্তিকে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে সুন্দর সমাজ গড়ে তোলা।

মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস

৪৫ সেকেন্ড আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি
শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান
কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল
নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্পাইডারম্যান ৪ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক
স্পাইডারম্যান ৪ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু
বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর
মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ
চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানির বিজয়, মুসলিম কমিউনিটিতে আনন্দের বন্যা
মামদানির বিজয়, মুসলিম কমিউনিটিতে আনন্দের বন্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা নিশ্চিত ছাড়া ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র চায় না ইসরায়েল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নিরাপত্তা নিশ্চিত ছাড়া ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র চায় না ইসরায়েল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২২ বছরের রেকর্ড ছুঁয়ে আর্সেনালের দুর্দান্ত জয়
১২২ বছরের রেকর্ড ছুঁয়ে আর্সেনালের দুর্দান্ত জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে জুয়া খেললেই কমবে ইন্টারনেটের গতি, বন্ধ হবে এমএফএস
অনলাইনে জুয়া খেললেই কমবে ইন্টারনেটের গতি, বন্ধ হবে এমএফএস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড় ‘কালমেগি’র তাণ্ডব, নিহত ৫৮
ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড় ‘কালমেগি’র তাণ্ডব, নিহত ৫৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল ও মিত্ররা ৩০ লাখ মুসলিমকে হত্যা করেছে’
‘যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল ও মিত্ররা ৩০ লাখ মুসলিমকে হত্যা করেছে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবলারচরে পুণ্য স্নানে শেষ হলো রাস উৎসব
দুবলারচরে পুণ্য স্নানে শেষ হলো রাস উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন জাতের ধানে খুশি কৃষক
নতুন জাতের ধানে খুশি কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ