শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

প্রাণিসম্পদের অন্যরকম এক সংগ্রহশালা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাণিসম্পদের অন্যরকম এক সংগ্রহশালা

আমি নিজে আজও একটি খামার গড়তে পারিনি। তবে গত প্রায় ৪০ বছর ধরে খামারিদের সঙ্গে আমার ওঠাবসা। চোখের সামনে এ দেশে হাজার হাজার খামার গড়ে উঠতে দেখেছি, টেলিভিশনের পর্দায় তুলে ধরেছিÑ একটি দেখে আরেকটি খামার গড়ে উঠেছে। কোনোটি সফল হয়েছে, কোনোটি বিফল। যাই হোক, ‘গরু-ছাগলে আজ দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ’- এমন খবর বেশ স্বস্তিদায়ক, আনন্দেরও বটে। সার্বিকভাবে কৃষিতে আমাদের এ অগ্রগতি আশাব্যঞ্জক। প্রাণিসম্পদ খাতে একটা বিপ্লব যে ঘটে গেছে গত কয়েক বছরে, সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে কাগজ-কলমের পরিসংখ্যান আর মাঠের চিত্রের মাঝে কিছুটা দূরত্ব থাকে। বিগত বছরগুলোয় ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ অনুষ্ঠান করতে গিয়ে দেশের নানা প্রান্তের খামারির সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। সিরাজগঞ্জ, মানিকগঞ্জ কিংবা সিলেটসহ দেশের নানা জেলার খামারির কণ্ঠে হতাশার সুর ছিলÑ দুধের দাম নেই, প্রাণিখাদ্যের সংকট, প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাব, চোরাই পথে ভারত থেকে গরু আমদানি প্রভৃতি। পাশাপাশি আশার সুরও যে ছিল না তা নয়, নতুন নতুন খামারি তৈরি হয়েছে। অসংখ্য বেকার যুবক খামার গড়ে স্বাবলম্বী হয়েছেন। ছাগল পালন করে নারীরা সংসারে সচ্ছলতা ফিরিয়ে এনেছেনÑ এমন সংবাদ দেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলা থেকেই এসেছে। সব মিলিয়ে কিছু বিষয় বাদ দিলে প্রাণিসম্পদ নিয়ে আমাদের যে উন্নয়নযাত্রা তার শুরুটা দুর্দান্তই বলা চলে।

ছাগল পালন আমাদের দেশে বেশ লাভজনক। পৃথিবীব্যাপী আমাদের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের খুব সমাদর রয়েছে। প্রজনন ক্ষমতা, মাংসের গুণ ও চামড়ার জন্য ব্ল্যাক বেঙ্গল সবার কাছেই  সমাদৃত। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষিবিষয়ক সংস্থা (এফএও) এবং আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) ২০১৫ সালের তথ্যানুযায়ী, ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল বিশ্বের অন্যতম সেরা জাত। তাদের হিসাবে দেশে প্রতি বছর ২৫ শতাংশ হারে গবাদিপশুর খামার বাড়ছে। ছোট-বড় মিলিয়ে এখন খামারের সংখ্যা প্রায় ১২ লাখ। আর গত তিন বছরে দেশে গরু-ছাগলের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ২০ লাখ। যেখানে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের হিসাবমতে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে দেশে গবাদিপশুর সংখ্যা ছিল ৫ কোটি ৪৭ লাখ ৪৫ হাজার। এর মধ্যে গরু ২ কোটি ৩৯ লাখ, মহিষ ১৪ লাখ ৭৮ হাজার, ছাগল ২ কোটি ৫৯ লাখ ও ভেড়া ৩৪ লাখ। এসব তথ্যই প্রমাণ করে, শুধু উৎপাদনের দিক থেকে নয়, গবাদিপশুর জাতগত বৈচিত্র্যের দিক থেকেও বাংলাদেশ এখন বেশ সমৃদ্ধ। পাঠক, আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, দেশের গরু ও ছাগলের সম্ভাবনা নিয়ে বিশেষ করে কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর অঞ্চলের ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগলের ঐতিহ্যগত ও বাণিজ্যিক দিক চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘কৃষি দিবানিশি’ অনুষ্ঠানে বেশ কিছু প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম। দীর্ঘদিন ধরে মাঠে কাজ করতে করতে একটা বিষয় বুঝেছি খুব ভালোভাবেই। তা হলো, মানুষ বৈচিত্র্য পছন্দ করে। নতুন কিছুর প্রতি মানুষের ঝোঁক চিরকালের। আর সেই নতুন যদি হয় প্রয়োজনের বিকল্প তাহলে তো কথাই নেই। গত জানুয়ারির শেষ দিকে যশোরে গিয়েছিলাম। শুনলাম যশোরের এক খামারির কথা যিনি কিনা আর সব খামারি থেকে ভিন্ন। কেন ভিন্ন সে বিষয়টা পরে বলছি। খামারির নাম মাহমুদুল ইসলাম। আমাদের হাতে তখন সময় কম। দৃশ্য ধারণ করতে সূর্যের আলো থাকতে থাকতেই পৌঁছাতে হবে। সূর্য অনেকখানি হেলে পড়েছে। মাঘের মাঝামাঝিও শীতের প্রকোপ নেই। তবে হালকা কুয়াশায় ছেয়ে আছে চারপাশ। যখন যশোরের চাঁচারা পুলেরহাট এলাকায় পৌঁছলাম, তখন একেবারে বিকালের শেষ লগ্ন। মাহমুদুলের খামারটির বাইরে থেকে সাদামাটা। বাঁশ-কাঠের বেড়া আর দরজা দেখে বোঝার উপায় নেই ভিতরে কী আছে। পাঠক, বলছিলাম মাহমুদুলের খামারটি একটু ভিন্ন রকম। ভিতরে ঢুকতেই চোখে পড়ে বিভিন্ন জাতের প্রাণী। এটি রীতিমতো বিরল প্রজাতির পশুসম্পদের একটি খামার। বাংলাদেশেও পৃথিবীর নানা দেশ থেকে সংগৃহীত এত ধরনের পশু নিয়ে খামার গড়ে উঠেছে, খবরটি ছিল আমাদের জন্য দারুণ আগ্রহের।

কথা হলো মাহমুদুলের সঙ্গে। ২০০৮ সালে শখ করে মাত্র দুটি হরিয়ানি ছাগল পালন শুরু করেন তিনি। তখন থেকেই তাকে পেয়ে বসে পশু পালনের বাণিজ্যিক নেশায়। দিনে দিনে খামারে ছাগলের পরিমাণ বাড়তে থাকে। অন্যদিকে তিনি সংগ্রহ করতে থাকেন পৃথিবীর বিভিন্ন জাতের গরু, ছাগল, দুম্বা, গাড়ল, ভেড়াসহ নানান প্রাণী। সব মিলে এক শর মতো প্রাণী রয়েছে খামারটিতে। এক বিঘা আয়তনের খামারে বিভিন্ন ভাগে রাখা হয়েছে প্রাণীগুলোকে। টিনের ছাউনির ঘর, তার সামনে ঘের দেওয়া খোলা জায়গা। অনেকটা উন্মুক্ত অবস্থাতেই তিনি লালনপালন করছেন ভিন্ন ভিন্ন এসব পশু প্রাণী।

কয়েক বছর ধরেই কোরবানির সময় ভুট্টি গরু বা ভুটানি গরু নিয়ে পত্রপত্রিকায় লেখালেখি হচ্ছে। গরুগুলো বড় আকারের ছাগলের মতো। মাহমুদুলের খামারে তিনটি গাভী আর একটি ষাঁড় রয়েছে এই জাতের। বছর দুয়েক আগে শখ করে ভুটান থেকে সংগ্রহ করেছেন তিনি। সেই গল্পটাও শোনালেন। বেড়াতে গিয়েছিলেন দার্জিলিং। দার্জিলিং থেকে এক দিনের জন্য গিয়েছিলেন ভুটান। সেখানে এই গরু দেখে তার আগ্রহ জন্মে। বৈধভাবেই তিনি ভুটানি গরু আমদানি করেন। গরুর দাম ৩০ হাজার টাকা, দেশে আনতে খরচ হয় ২০ হাজার টাকা। সব মিলে একটা গরুতে তার খরচ পড়ে মোট ৫০ হাজার টাকা। আকৃতিতে ছোট হলেও বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে আমাদের দেশে এখন এসব গরুর দাম বেশি বলে জানিয়েছেন খামারি মাহমুদুল ইসলাম। আড়াই বছরে একেকটা গরুর দাম দাঁড়িয়েছে প্রায় দেড় লাখ টাকা। মাহমুদুলের কাছে জানতে চেয়েছিলাম, মানুষ তো বড় গরু খোঁজে, মাংস বেশি এমন গরুর দামই বেশি হওয়ার কথা। ছোট আকৃতির এ গরুর দাম কেন বেশি? তিনি জানালেন, ব্যতিক্রমী বলে এ গরুর চাহিদা বেশি। আর মাংসও বেশ টেস্টি। চিড়িয়াখানা বা শহরাঞ্চলে প্রদর্শনীর জন্যও এ গরুর বেশ চাহিদা।

এ সংগ্রহশালায় রয়েছে চাইনিজ বারবারা জাতের বিশেষ প্রজাতির ছাগলও। বিশ্বের সেরা ছাগলগুলোর মধ্যে এটিও একটি; যার বাজারমূল্য যথেষ্ট ভালো বলছেন খামারি। তিনি বলছেন, এ জাতের ছাগলের জোড়া বিক্রি করেন ৬০ হাজার টাকায়। আর বাচ্চার জোড়া বিক্রি করছেন ২৫ হাজার টাকা করে। রাজস্থানি, হরিয়ানি, তোতাপুরি, নেপালিসহ মোট ১৩ প্রজাতির ছাগল রয়েছে এ খামারে। রয়েছে তুর্কি ও নাগলপুরি দুম্বা, গাড়ল। নিজেই এসব পশুর নিয়মিত ব্রিড করছেন। ফলে এখানে দিনে দিনে পশুর সংখ্যা বাড়ছে। প্রায় ২০০ থেকে ২৫০টি গরু, ছাগল, ভেড়া ও দুম্বার বাচ্চা বিক্রি করেছেন বলে জানিয়েছেন খামারি মাহমুদুল। সব মিলে এ খামারে সৃষ্টি হয়েছে বাণিজ্যিক আয়ের উৎস। সব খরচা বাদ দিয়ে গড়ে প্রতি মাসে লাভ থাকছে ৪০ হাজার টাকার ওপরে। প্রশ্ন হলো, এসব ভিন্ন দেশের প্রাণী আমাদের দেশের আবহাওয়ায় কতটা লাভজনক হয়ে উঠবে? খামারি মাহমুদুল জানালেন, দেশের আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাইয়েই তিনি বাজারজাত করেন। আর এ ক্ষেত্রে স্থানীয় প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে পাচ্ছেন প্রয়োজনীয় সহযোগিতা। তবে সবকিছুর মধ্যে দুম্বা ও গাড়লই আমাদের দেশের জন্য বেশি লাভজনক বলে মনে করছেন তিনি। কারণ এদের তেমন অসুখ যেমন হয় না, খাবার নিয়েও এদের কোনো ঝামেলা নেই। বিরল প্রজাতির পশুসম্পদ দেশের খামারিদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যেই এখন কাজ করছেন মাহমুদুল। বলছেন ভবিষ্যতে সিমেন ল্যাব দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তার। আগামীতে এসব জাতের মানোন্নয়ন করে আরও বেশি বেশি আয়ের পথ সৃষ্টিতে কার্যকর গবেষণার দরকার মনে করছেন তিনি। দিনে দিনে দেশের পশুসম্পদ ক্ষেত্রের পরিধি বাড়ছে। বাড়ছে খামারির সংখ্যা। বহুমুখী লাভের কথা বিবেচনা করে এ খাতের উদ্যোক্তারা যুক্ত করছেন পৃথিবীর নানা বৈচিত্র্যের প্রাণী। আর তাতে মিলছে লাভ। এমন লাভের হিসাব মেলাতে গিয়ে সাফল্যের দৃষ্টান্ত গড়েছেন মাহমুদুল ইসলাম। একান্ত ইচ্ছা ও সুপরিকল্পিত উপায়ে কৃষি সব সময়ই লাভজনক। প্রাণিসম্পদ খাতে রয়েছে কর্মসংস্থানের অমিত সম্ভাবনা। সরকারি-অসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো এগিয়ে এলে সুপরিকল্পিত উপায়ে এ খাত থেকে যেমন অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি পাওয়া সম্ভব তেমনি সম্ভব দেশের যুবশক্তিকে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে সুন্দর সমাজ গড়ে তোলা।

মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়