শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

প্রাণিসম্পদের অন্যরকম এক সংগ্রহশালা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাণিসম্পদের অন্যরকম এক সংগ্রহশালা

আমি নিজে আজও একটি খামার গড়তে পারিনি। তবে গত প্রায় ৪০ বছর ধরে খামারিদের সঙ্গে আমার ওঠাবসা। চোখের সামনে এ দেশে হাজার হাজার খামার গড়ে উঠতে দেখেছি, টেলিভিশনের পর্দায় তুলে ধরেছিÑ একটি দেখে আরেকটি খামার গড়ে উঠেছে। কোনোটি সফল হয়েছে, কোনোটি বিফল। যাই হোক, ‘গরু-ছাগলে আজ দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ’- এমন খবর বেশ স্বস্তিদায়ক, আনন্দেরও বটে। সার্বিকভাবে কৃষিতে আমাদের এ অগ্রগতি আশাব্যঞ্জক। প্রাণিসম্পদ খাতে একটা বিপ্লব যে ঘটে গেছে গত কয়েক বছরে, সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে কাগজ-কলমের পরিসংখ্যান আর মাঠের চিত্রের মাঝে কিছুটা দূরত্ব থাকে। বিগত বছরগুলোয় ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ অনুষ্ঠান করতে গিয়ে দেশের নানা প্রান্তের খামারির সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। সিরাজগঞ্জ, মানিকগঞ্জ কিংবা সিলেটসহ দেশের নানা জেলার খামারির কণ্ঠে হতাশার সুর ছিলÑ দুধের দাম নেই, প্রাণিখাদ্যের সংকট, প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাব, চোরাই পথে ভারত থেকে গরু আমদানি প্রভৃতি। পাশাপাশি আশার সুরও যে ছিল না তা নয়, নতুন নতুন খামারি তৈরি হয়েছে। অসংখ্য বেকার যুবক খামার গড়ে স্বাবলম্বী হয়েছেন। ছাগল পালন করে নারীরা সংসারে সচ্ছলতা ফিরিয়ে এনেছেনÑ এমন সংবাদ দেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলা থেকেই এসেছে। সব মিলিয়ে কিছু বিষয় বাদ দিলে প্রাণিসম্পদ নিয়ে আমাদের যে উন্নয়নযাত্রা তার শুরুটা দুর্দান্তই বলা চলে।

ছাগল পালন আমাদের দেশে বেশ লাভজনক। পৃথিবীব্যাপী আমাদের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের খুব সমাদর রয়েছে। প্রজনন ক্ষমতা, মাংসের গুণ ও চামড়ার জন্য ব্ল্যাক বেঙ্গল সবার কাছেই  সমাদৃত। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষিবিষয়ক সংস্থা (এফএও) এবং আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) ২০১৫ সালের তথ্যানুযায়ী, ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল বিশ্বের অন্যতম সেরা জাত। তাদের হিসাবে দেশে প্রতি বছর ২৫ শতাংশ হারে গবাদিপশুর খামার বাড়ছে। ছোট-বড় মিলিয়ে এখন খামারের সংখ্যা প্রায় ১২ লাখ। আর গত তিন বছরে দেশে গরু-ছাগলের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ২০ লাখ। যেখানে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের হিসাবমতে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে দেশে গবাদিপশুর সংখ্যা ছিল ৫ কোটি ৪৭ লাখ ৪৫ হাজার। এর মধ্যে গরু ২ কোটি ৩৯ লাখ, মহিষ ১৪ লাখ ৭৮ হাজার, ছাগল ২ কোটি ৫৯ লাখ ও ভেড়া ৩৪ লাখ। এসব তথ্যই প্রমাণ করে, শুধু উৎপাদনের দিক থেকে নয়, গবাদিপশুর জাতগত বৈচিত্র্যের দিক থেকেও বাংলাদেশ এখন বেশ সমৃদ্ধ। পাঠক, আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, দেশের গরু ও ছাগলের সম্ভাবনা নিয়ে বিশেষ করে কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর অঞ্চলের ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগলের ঐতিহ্যগত ও বাণিজ্যিক দিক চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘কৃষি দিবানিশি’ অনুষ্ঠানে বেশ কিছু প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম। দীর্ঘদিন ধরে মাঠে কাজ করতে করতে একটা বিষয় বুঝেছি খুব ভালোভাবেই। তা হলো, মানুষ বৈচিত্র্য পছন্দ করে। নতুন কিছুর প্রতি মানুষের ঝোঁক চিরকালের। আর সেই নতুন যদি হয় প্রয়োজনের বিকল্প তাহলে তো কথাই নেই। গত জানুয়ারির শেষ দিকে যশোরে গিয়েছিলাম। শুনলাম যশোরের এক খামারির কথা যিনি কিনা আর সব খামারি থেকে ভিন্ন। কেন ভিন্ন সে বিষয়টা পরে বলছি। খামারির নাম মাহমুদুল ইসলাম। আমাদের হাতে তখন সময় কম। দৃশ্য ধারণ করতে সূর্যের আলো থাকতে থাকতেই পৌঁছাতে হবে। সূর্য অনেকখানি হেলে পড়েছে। মাঘের মাঝামাঝিও শীতের প্রকোপ নেই। তবে হালকা কুয়াশায় ছেয়ে আছে চারপাশ। যখন যশোরের চাঁচারা পুলেরহাট এলাকায় পৌঁছলাম, তখন একেবারে বিকালের শেষ লগ্ন। মাহমুদুলের খামারটির বাইরে থেকে সাদামাটা। বাঁশ-কাঠের বেড়া আর দরজা দেখে বোঝার উপায় নেই ভিতরে কী আছে। পাঠক, বলছিলাম মাহমুদুলের খামারটি একটু ভিন্ন রকম। ভিতরে ঢুকতেই চোখে পড়ে বিভিন্ন জাতের প্রাণী। এটি রীতিমতো বিরল প্রজাতির পশুসম্পদের একটি খামার। বাংলাদেশেও পৃথিবীর নানা দেশ থেকে সংগৃহীত এত ধরনের পশু নিয়ে খামার গড়ে উঠেছে, খবরটি ছিল আমাদের জন্য দারুণ আগ্রহের।

কথা হলো মাহমুদুলের সঙ্গে। ২০০৮ সালে শখ করে মাত্র দুটি হরিয়ানি ছাগল পালন শুরু করেন তিনি। তখন থেকেই তাকে পেয়ে বসে পশু পালনের বাণিজ্যিক নেশায়। দিনে দিনে খামারে ছাগলের পরিমাণ বাড়তে থাকে। অন্যদিকে তিনি সংগ্রহ করতে থাকেন পৃথিবীর বিভিন্ন জাতের গরু, ছাগল, দুম্বা, গাড়ল, ভেড়াসহ নানান প্রাণী। সব মিলে এক শর মতো প্রাণী রয়েছে খামারটিতে। এক বিঘা আয়তনের খামারে বিভিন্ন ভাগে রাখা হয়েছে প্রাণীগুলোকে। টিনের ছাউনির ঘর, তার সামনে ঘের দেওয়া খোলা জায়গা। অনেকটা উন্মুক্ত অবস্থাতেই তিনি লালনপালন করছেন ভিন্ন ভিন্ন এসব পশু প্রাণী।

কয়েক বছর ধরেই কোরবানির সময় ভুট্টি গরু বা ভুটানি গরু নিয়ে পত্রপত্রিকায় লেখালেখি হচ্ছে। গরুগুলো বড় আকারের ছাগলের মতো। মাহমুদুলের খামারে তিনটি গাভী আর একটি ষাঁড় রয়েছে এই জাতের। বছর দুয়েক আগে শখ করে ভুটান থেকে সংগ্রহ করেছেন তিনি। সেই গল্পটাও শোনালেন। বেড়াতে গিয়েছিলেন দার্জিলিং। দার্জিলিং থেকে এক দিনের জন্য গিয়েছিলেন ভুটান। সেখানে এই গরু দেখে তার আগ্রহ জন্মে। বৈধভাবেই তিনি ভুটানি গরু আমদানি করেন। গরুর দাম ৩০ হাজার টাকা, দেশে আনতে খরচ হয় ২০ হাজার টাকা। সব মিলে একটা গরুতে তার খরচ পড়ে মোট ৫০ হাজার টাকা। আকৃতিতে ছোট হলেও বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে আমাদের দেশে এখন এসব গরুর দাম বেশি বলে জানিয়েছেন খামারি মাহমুদুল ইসলাম। আড়াই বছরে একেকটা গরুর দাম দাঁড়িয়েছে প্রায় দেড় লাখ টাকা। মাহমুদুলের কাছে জানতে চেয়েছিলাম, মানুষ তো বড় গরু খোঁজে, মাংস বেশি এমন গরুর দামই বেশি হওয়ার কথা। ছোট আকৃতির এ গরুর দাম কেন বেশি? তিনি জানালেন, ব্যতিক্রমী বলে এ গরুর চাহিদা বেশি। আর মাংসও বেশ টেস্টি। চিড়িয়াখানা বা শহরাঞ্চলে প্রদর্শনীর জন্যও এ গরুর বেশ চাহিদা।

এ সংগ্রহশালায় রয়েছে চাইনিজ বারবারা জাতের বিশেষ প্রজাতির ছাগলও। বিশ্বের সেরা ছাগলগুলোর মধ্যে এটিও একটি; যার বাজারমূল্য যথেষ্ট ভালো বলছেন খামারি। তিনি বলছেন, এ জাতের ছাগলের জোড়া বিক্রি করেন ৬০ হাজার টাকায়। আর বাচ্চার জোড়া বিক্রি করছেন ২৫ হাজার টাকা করে। রাজস্থানি, হরিয়ানি, তোতাপুরি, নেপালিসহ মোট ১৩ প্রজাতির ছাগল রয়েছে এ খামারে। রয়েছে তুর্কি ও নাগলপুরি দুম্বা, গাড়ল। নিজেই এসব পশুর নিয়মিত ব্রিড করছেন। ফলে এখানে দিনে দিনে পশুর সংখ্যা বাড়ছে। প্রায় ২০০ থেকে ২৫০টি গরু, ছাগল, ভেড়া ও দুম্বার বাচ্চা বিক্রি করেছেন বলে জানিয়েছেন খামারি মাহমুদুল। সব মিলে এ খামারে সৃষ্টি হয়েছে বাণিজ্যিক আয়ের উৎস। সব খরচা বাদ দিয়ে গড়ে প্রতি মাসে লাভ থাকছে ৪০ হাজার টাকার ওপরে। প্রশ্ন হলো, এসব ভিন্ন দেশের প্রাণী আমাদের দেশের আবহাওয়ায় কতটা লাভজনক হয়ে উঠবে? খামারি মাহমুদুল জানালেন, দেশের আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাইয়েই তিনি বাজারজাত করেন। আর এ ক্ষেত্রে স্থানীয় প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে পাচ্ছেন প্রয়োজনীয় সহযোগিতা। তবে সবকিছুর মধ্যে দুম্বা ও গাড়লই আমাদের দেশের জন্য বেশি লাভজনক বলে মনে করছেন তিনি। কারণ এদের তেমন অসুখ যেমন হয় না, খাবার নিয়েও এদের কোনো ঝামেলা নেই। বিরল প্রজাতির পশুসম্পদ দেশের খামারিদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যেই এখন কাজ করছেন মাহমুদুল। বলছেন ভবিষ্যতে সিমেন ল্যাব দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তার। আগামীতে এসব জাতের মানোন্নয়ন করে আরও বেশি বেশি আয়ের পথ সৃষ্টিতে কার্যকর গবেষণার দরকার মনে করছেন তিনি। দিনে দিনে দেশের পশুসম্পদ ক্ষেত্রের পরিধি বাড়ছে। বাড়ছে খামারির সংখ্যা। বহুমুখী লাভের কথা বিবেচনা করে এ খাতের উদ্যোক্তারা যুক্ত করছেন পৃথিবীর নানা বৈচিত্র্যের প্রাণী। আর তাতে মিলছে লাভ। এমন লাভের হিসাব মেলাতে গিয়ে সাফল্যের দৃষ্টান্ত গড়েছেন মাহমুদুল ইসলাম। একান্ত ইচ্ছা ও সুপরিকল্পিত উপায়ে কৃষি সব সময়ই লাভজনক। প্রাণিসম্পদ খাতে রয়েছে কর্মসংস্থানের অমিত সম্ভাবনা। সরকারি-অসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো এগিয়ে এলে সুপরিকল্পিত উপায়ে এ খাত থেকে যেমন অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি পাওয়া সম্ভব তেমনি সম্ভব দেশের যুবশক্তিকে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে সুন্দর সমাজ গড়ে তোলা।

মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

২৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা