শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৯

সবুজ শহরের অভিযান

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
সবুজ শহরের অভিযান

এই সময়ে ঢাকা শহরের বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। যুক্তরাজ্যের ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের বৈশ্বিক বসবাসযোগ্য প্রতিবেদনে বিশ্বের ১৪০টি শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ১৩৯। আমাদের পরের অবস্থান অর্থাৎ ১৪০-এ আছে যুদ্ধবিধ্বস্ত শহর সিরিয়া। এই তালিকার মানদ-গুলো কী কী জানি না। তবে আমি এই ঢাকা শহরেই বেড়ে উঠেছি, বড় হয়েছি।  যদিও কাজের প্রয়োজনে প্রায় প্রতি সপ্তাহেই দেশের নানা প্রান্তে ছুটতে হয়, মন-প্রাণ তো রয়ে যায় এ শহরেই। আমার শৈশবে ঢাকা ছিল সবুজ এক শহর। সে সময় আমার বাসার এলাকা খিলগাঁও ছিল মূলত একটা গ্রাম। বিশ্বরোডের ধারে বিশাল অরণ্যশোভিত বনজ, ফলদ নানা গাছগাছালিতে ছাওয়া সবুজ এক বসতি ছিল। গাছপালায় এত ঘন ছিল যে, সূর্য পশ্চিমে হেলে পড়তেই অন্ধকার নেমে আসত, বিকালেই ডেকে উঠত শিয়াল। কাছেই ছিল তেজগাঁও বিমানবন্দর। বিমান ল্যান্ডিং বা উড়ে যাওয়ার সময় শব্দ শুনে আকাশের দিকে তাকালে গাছের পাতার ফাঁক দিয়ে কখনো কখনো ঢাউস আকারের বিমান চোখে পড়ত ঠিকই, কিন্তু গাছের ডালপালা, পাতার কারণে পূর্ণ বিমান দেখাটা কখনো সম্ভব হতো না। গাছপালায় এতটাই ঘন ছিল প্রকৃতি। মনে আছে রাস্তাঘাটে হাঁটার সময় খুব সাবধানে থাকতাম, এ বুঝি কোনো গাছের ডাল থেকে মৌমাছি তেড়ে আসে। প্রাকৃতিকভাবেই নানা ফুলের গাছগাছালিতে ভরা ছিল এ এলাকা। ফলে মৌমাছি বাসা বাঁধত গাছে গাছে।

মনে পড়ে আমাদের এলাকায় প্রথম সবচেয়ে বড় যে স্থাপনাটির নির্মাণ শুরু তা হলো কমলাপুর রেলস্টেশন। তখন শুনেছি এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম রেল স্টেশন হবে কমলাপুর রেলস্টেশন। রেললাইনের পাশাপাশি হবে ১০০ ফুটের বড় রাস্তা। শহর উন্নয়নে সারি সারি গাছ কেটে ফেলা হলো। এরপরও আমাদের একটা চমৎকার শহর ছিল। ছিল অসাধারণ সুন্দর এক ঢাকা। কিন্তু আমরাই ঢাকাকে নষ্ট করে ফেলেছি। ধূসর করে ফেলেছি। এ অবস্থা থেকে বের হতে হলে অবশ্যই ঢাকাকে সবুজ করতে হবে। ঢাকায় যেভাবে বেড়ে উঠছে ইট-কাঠ-পাথরের কানন, সেভাবে সম্প্রসারিত হচ্ছে না সবুজ। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলো অনেক আগে থেকেই সবুজায়নের তাগিদ নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। যেমন জাপান ১৯৯৭ সালে কিয়োটো প্রটোকলের ঘোষিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গ্রিন হাউস গ্যাসের প্রভাব মোকাবিলার জন্য ভবন নির্মাণের সময় ছাদে ও কার্নিশে বাধ্যতামূলক প্রশস্ত বাগান গড়ে তোলার ওপর জোর দেয়। তারা ছাদে সবুজের চাষ করাটাকে আইন পাস করে বাধ্যতামূলক করেছে। প্রতিটি বাড়ির ছাদে গাছ লাগানোকে করা হয়েছে অপরিহার্য। কারণ ওই শহরটিকে সুরক্ষিত করতে হবে। গড়তে হবে অক্সিজেনের খামার। মানুষের বসবাসের উপযোগী করে তুলতে হবে। কিন্তু আমাদের এখানে সেই পরিবেশটা নেই। আমরা যখন বাড়ি বা অট্টালিকা তৈরি করি, তখন বাড়ির ছাদটা যে সবুজ হওয়া দরকার এ চিন্তাটা আমাদের থাকে না। দুয়েকজন বাড়ি নির্মাণের সময় ছাদকৃষির বিষয়টি মাথায় রাখেন। বহুমুখী চিন্তা থেকেই তিনি বাড়ি নির্মাণের সঙ্গে সঙ্গে ছাদকৃষিতে সাজিয়ে তোলেন। ইতিমধ্যে অনেকে ছাদকৃষির মাধ্যমে সফল হয়েছেন। আমি দেখেছি ছাদে লাউ, ঝিঙে, শিম, ফুলকপি, বাঁধাকপি, গাজরসহ বিভিন্ন সবজি, আম, পেয়ারা, মাল্টা, আখ, ডালিম, জাম্বুরা, কামরাঙ্গা, জামরুলসহ নানান ফলের চাষ করে পারিবারিক চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে।

চ্যানেল আইয়ে আমি প্রায় ১২৫টির মতো ছাদকৃষি পর্ব প্রচার করেছি। দেখেছি অবসরে চলে যাওয়া সরকারি-অসরকারি চাকরিজীবী, কিংবা ব্যবসায়ী-শিল্পপতি নিজেদের অবসর সময়টাকে ফলপ্রসূ করে তুলছেন ছাদে এক টুকরো ছাদকৃষির সঙ্গে যুক্ত হয়ে। তারা বলেছেন, ছাদকৃষি দিয়েছে আত্মিক প্রশান্তি। যার নিজস্ব ভবন ও ছাদ রয়েছে তারা নিজেদের ছাদে একস্তর বা দ্বিস্তরবিশিষ্ট ছাদকৃষি গড়ে তুলছেন। আবার যাদের নিজস্ব বাড়ির ছাদ নেই, তারা বাড়ির মালিকের সঙ্গে কথা বলে ছাদের একপাশে বা বারান্দায় গড়ে তুলেছেন নিজস্ব ছাদকৃষি। এ ছাদকৃষি দিয়ে তিনি খাদ্যের চাহিদা পূরণ করছেন, মিটছে পারিবারিক পুষ্টি, পাচ্ছেন মানসিক প্রশান্তি। পাশাপাশি পালন করছেন একটা জাতীয় দায়িত্ব। শহরকে সবুজায়নে সহায়তা করছেন। নগরে অক্সিজেনের মাত্রা বাড়াতে সহায়তা করছেন। তবে বাড়ির আঙ্গিনা বা ছাদে কোন প্রক্রিয়ায় বা কী ধরনের ছাদকৃষি গড়ে তোলা যায় তা এখনো অনেকের কাছে স্পষ্ট নয়। এমন আগ্রহীদের জন্যই ছাদকৃষি ও এর বিজ্ঞানসম্মত দিকগুলো নিয়ে গবেষণায় নেমেছে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগ। এ বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুব ইসলামের নেতৃত্বে একদল শিক্ষার্থী একটি মডেল ছাদকৃষি গড়ে তুলেছেন। গত বছর এ নিয়ে প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষের ডাক’ অনুষ্ঠানের ছাদকৃষি পর্বে।

ড. মাহবুব বলছিলেন, টেলিভিশনে অনুষ্ঠান দেখে নগরবাসী যখন উদ্বুদ্ধ হচ্ছে ছাদকৃষিতে তখন তিনি চিন্তা করলেন এর একটা গবেষণারও প্রয়োজন সৃষ্টি হয়েছে। সেই তাগিদ থেকেই তিনি গড়ে তুলেছেন ছাদকৃষি গবেষণাগারটি। গত বছর তিনি ছাদে টব, কাঠের বাক্স, সিমেন্টের স্ট্রাকচারসহ বিভিন্ন কাঠামোতে ফল-ফসল চাষ করে ফলনের একটা তুলনামূলক চিত্র আমাদের দেখিয়েছিলেন। পাশাপাশি ছাদকৃষিতে সেচের বিষয়টি নিয়ে তিনি ও তার শিক্ষার্থীরা মিলে কাজ করছিলেন। তখন ড. মাহবুব বলেছিলেন, তিনি ছাদকৃষির একটি মডেল তৈরি করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এবার ঠিক এক বছর পর আবার সেখানে এসেছি মডেল ছাদকৃষিটির গবেষণার অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে।

সারা পৃথিবী এখন সোচ্চার ক্লাইমেট স্মার্ট অ্যাগ্রিকালচারের বিষয়ে। বিশ্ব উষ্ণায়ন ও জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে পৃথিবীর জীব ও প্রাণের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ। এ কারণে কৃষিকেই সবচেয়ে বেশি মুখোমুখি হতে হচ্ছে পরিবর্তিত জলবায়ুর। এ বিরূপ পরিস্থিতিতে টিকে থাকতে কৃষির সঙ্গে যারা যুক্ত তাদের পরিবর্তিত জলবায়ুর সঙ্গে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে হবে। মাটি ও পানির সংকটের মধ্যে থেকেই ফলিয়ে নিতে হবে কাক্সিক্ষত ফসল। বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থা পরিবর্তিত জলবায়ু মোকাবিলা করে টেকসই উন্নয়নে কৃষিকে যুক্ত করার এ অ্যাপ্রোচটিকে বলছে ক্লাইমেট স্মার্ট অ্যাগ্রিকালচার। এটি কোনো কৌশল নয়। বলা যায় কৃষিকে টিকিয়ে রাখার সম্মিলিত প্রয়াস। অধ্যাপক মাহবুব ইসলাম বলছিলেন এ মডেল ছাদকৃষিও মূলত ক্লাইমেট স্মার্ট অ্যাগ্রিকালচারের চর্চা।

আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও বেশ জোরেশোরেই চালিয়ে যাচ্ছে ছাদকৃষি নিয়ে তাদের গবেষণা কার্যক্রম। পাঠক, আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শেখ আহমাদ আল নাহিদের কথা। যিনি গবেষণা করছেন অ্যাকুয়াপনিক্স ছাদকৃষি নিয়ে। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাদটিকেও বলা যায় এ সংক্রান্ত একটি গবেষণাগার। অধ্যাপক মাহবুব ইসলাম তার দলবলসহ ছাদকৃষির নানান দিক নিয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন পরীক্ষা-নিরীক্ষা।

ছাদকৃষি উদ্যোক্তাদের কাছে আমি সব সময়ই জানতে চাই, ছাদের নিচের ঘরটি শীতল থাকে কিনা। তাদের সবারই উত্তর ছিল, হ্যাঁ। এর সত্যতা মেলে অধ্যাপক মাহবুবের কথায়। তিনি জানালেন, তাদের গবেষণায় দেখেছেন যে ছাদে ছাদকৃষি আছে সে ছাদের ছাদপৃষ্ঠের তাপমাত্রা ৮ ডেগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কম থাকে। ফলে ছাদকৃষি রয়েছে এমন ছাদের নিচের ঘরটিতে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কম থাকে। ঘরটি থাকে শীতল। অনেকেই বলেন ছাদকৃষি ছাদের ক্ষতি করে। কিন্তু এ গবেষক বলছেন ভিন্ন কথা। ছাদকৃষি যেমন ছাদের নিচের ঘরটিকে রাখে শীতল, তেমনি ছাদটিকে দেয় সুরক্ষা। তিনি বলেন, ছাদকৃষির ফলে ছাদের স্থায়িত্ব বাড়ে। কারণ ছাদকৃষি না থাকলে ছাদপৃষ্ঠ গ্রীষ্মকালে ৫০ ডিগ্রি পর্যন্ত উত্তপ্ত হয়। ফলে উচ্চতাপ ইট, বালু, পাথর, সুরকির ক্ষতি করে।

কথা হয় শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. কামাল উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে। তিনি জানান, গবেষণায় পাওয়া বিষয়গুলো কৃষির সঙ্গে জড়িত সবাইকে জানানো জরুরি। এতে কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাই উপকৃত হবে।

ড. মাহবুব ছাদকৃষি গবেষণার সঙ্গে যুক্ত করেছেন বেশ কয়েকটি সংগঠনকে। সেখানে আয়োজন করা হচ্ছে প্রশিক্ষণের। ছাদকৃষি উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ করে তোলা হচ্ছে। উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানলাম এ প্রশিক্ষণ তাদের সমৃদ্ধ করছে।

আশার কথা হচ্ছে, এ প্রজন্মের প্রকৌশল বিদ্যার শিক্ষার্থীরাও নগরকৃষির বিষয়টিকে ভাবছে বেশ গুরুত্ব দিয়ে। গত বছর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তমাল অ্যাগ্রোপলিস নামে একটা প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করেছিল। এ বছরও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীর প্রজেক্ট প্রেজেন্টেশনে উপস্থিত ছিলাম। দেখলাম তারাও স্থাপত্য কলাকৌশলে কৃষিকেও বেশ গুরুত্ব দিয়েই ভাবছে। নিরাপদ খাদ্যের তাগিদেই শুধু নয়, পরিবর্তিত জলবায়ুর সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে ছাদকৃষি তথা নগরকৃষিকেও সমান গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। ছাদকৃষি নিয়ে এ ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক গবেষণা বেশ আশাজাগানিয়া। গবেষণার মাধ্যমে ছাদকৃষির সহজসাধ্য মডেল তৈরি করা গেলে শহরের প্রতিটি ছাদ ভরে উঠবে সবুজে।  শীতল হবে শহরের প্রকৃতি। বাড়বে অক্সিজেন, হবে বাসযোগ্য একটি শহর। পৃথিবীও হবে নিরাপদ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা