শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৯

বায়তুল মোকাররমের খুতবা

শিশু অধিকার প্রতিষ্ঠায় ইসলাম

মুফতি এহসানুল হক জিলানী পেশ ইমাম : বাইতুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
শিশু অধিকার প্রতিষ্ঠায় ইসলাম

একটি সুন্দর ও সভ্য সমাজ বিনির্মাণের জন্য জরুরি হচ্ছে সমাজের শিশুদের দীনদার ও আদর্শবান রূপে গড়ে তোলা। আর শিশুদের দীনদার ও আদর্শবানরূপে তখনই গড়ে তোলা যাবে যখন তাদের অধিকারগুলোকে যথাযথভাবে আদায় করা হবে। আর এ কারণেই ইসলাম শিশুদের অধিকারের বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে এবং শিশুদের অধিকার সম্পর্কে সবিস্তার দিক-নির্দেশনা প্রদান করে এগুলো প্রতিষ্ঠা করার ব্যাপারে জোর তাগিদ দিয়েছে। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আপন হায়াত মুবারকে বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে শিশু অধিকারের বিষয়গুলোকে হাতেকলমে প্রতিষ্ঠিত করার প্রয়াস পেয়েছেন।

একটি শিশু পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর ইসলাম তার জন্য সর্বপ্রথম যে অধিকার প্রদান করেছে, তা হচ্ছে, তার ডান কানে আজান ও বাম কানে একামত দেওয়া। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে, শিশুর কর্ণকুহরে আজান ও একামতের মাধ্যমে জীবনের সর্বপ্রথম শব্দ প্রদান করে তার অন্তরে তাওহিদ ও রিসালাতের বাণী পৌঁছে দেওয়া এবং শয়তানের যাবতীয় কুমন্ত্রণা থেকে নিরাপদ থাকার রক্ষাকবচ তার অন্তরে বদ্ধমূল করে দেওয়া। এভাবে জন্মের পরপরই শিশুকে ইহকালীন সফলতা ও পরকালীন মুক্তির মহাসড়কে তুলে দেওয়া। তাই আজান ও একামতের মাধ্যমে শিশুর নিরাপদ ও সফল ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করা প্রত্যেক শিশুর জন্মগত অধিকার। ইসলাম এ অধিকার প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে বিশেষ গুরুত্বারোপ করেছে।

জন্মলাভের সাত দিনের মাথায় ইসলাম শিশুর জন্য আরও কিছু অধিকার প্রদান করেছে। যেমন : শিশুর আকিকা করা, সুন্দর নাম রাখা, শিশুর মাথার চুল মুন্ডন করে সমপরিমাণ রৌপ্য সদকা করে দেওয়া। এ সবকিছুই একটি শিশুর নিরাপদ ও সুন্দর ভবিষ্যৎকে নিশ্চিত করে তোলে। শিশুর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অধিকার হচ্ছে মাতৃদুগ্ধের অধিকার। শিশুর সুস্থ-সবল দৈহিক গঠনের জন্য আল্লাহ রাব্বুল আলামিন প্রত্যেক শিশুর জন্য পূর্ণ দুই বছরকাল মাতৃদুগ্ধের অধিকার প্রতিষ্ঠা করে দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, মাতাগণ তাদের সন্তানদের পূর্ণ দুই বছর দুধ পান করাবে। (সূরা বাকারা, আয়াত-২৩৩)। একটি শিশুর জীবনে তার সঠিক বেড়ে ওঠা অনেকটা নির্ভর করে তার প্রতি পিতা-মাতা ও পরিবারের অন্য সদস্যদের স্নেহ-ভালোবাসার ওপর। স্নেহ-ভালোবাসাপূর্ণ পরিবেশ শিশুর সঠিক বিকাশকে নিশ্চিত করে। তাই রাসুলুল্লাহ (সা.) যেমন নিজে শিশুদের প্রতি ছিলেন অত্যন্ত স্নেহপরায়ন, ঠিক তেমনি অন্যদেরও তিনি এ ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ করতেন। এক হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, ‘নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাসান ইবনে আলী (রা.)-কে চুমু দিলেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন আকরা ইবনে হাবিস (রা.)। তখন আকরা বললেন, আমার দশটি সন্তান রয়েছে। আমি তাদের কাউকে কোনোদিন চুমু দেইনি। এ কথা শুনে রসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর প্রতি তাকালেন এবং বললেন, যে দয়া প্রদর্শন করে না, সে দয়াপ্রাপ্তও হয় না।’ (বুখারি ও মুসলিম)। একটি শিশু তার ভবিষ্যৎ জীবনে আদর্শ ও অনুসরণীয় ব্যক্তিত্বরূপে গড়ে ওঠার জন্য সবচেয়ে জরুরি হচ্ছে তার সঠিক তালিম-তারবিয়াত তথা শিক্ষা-দীক্ষার নিশ্চয়তা। সঠিক শিক্ষা-দীক্ষা একজন শিশুর জন্য আল্লাহ প্রদত্ত অধিকার। শিশুর সঠিক তালিম-তারবিয়াতের ব্যবস্থা না করলে তার অভিভাবকদের আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে। আর একটি শিশুর শিক্ষার প্রথম ধাপ শুরু হয় তার পরিবার থেকে। আরও সুনির্দিষ্টভাবে বলতে গেলে মায়ের কাছ থেকেই একটি শিশু শিক্ষার প্রথম পাঠ নেয়। আর এ শিক্ষাই তার ভবিষ্যতের বুনিয়াদ হয়। তাই শিশুর সঠিক শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য প্রথম প্রয়োজন হচ্ছে তার মা দ্বীনদার হওয়া। আর সে জন্যই ইসলাম পুরুষদের বিয়ের ক্ষেত্রে দ্বীনদার নারীদের অগ্রাধিকার প্রদানের কথা বলেছে। হাদিস পাকে এসেছে, ‘চারটি বিষয় বিবেচনা করে একজন নারীকে বিবাহ করা যাবে। সম্পদের বিবেচনা করে, বংশের বিবেচনা করে, সৌন্দর্যের বিবেচনা করে, দীনদারির বিবেচনা করে। আর দীনদারির বিষয়টিকে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দাও। আল্লাহ তোমার মঙ্গল করবেন।’ (বুখারি ও মুসলিম)

আর শিশুর শিক্ষার প্রথম পাঠ হওয়া চাই আল্লাহ শব্দ শিক্ষাদানের মাধ্যমে। শিশুর যখন মাত্র বুলি ফুটতে শুরু করে, তখনই তার মা-বাবার জন্য করণীয় হচ্ছে তাকে প্রথমেই আল্লাহর নামের উচ্চারণ শিক্ষা দেওয়া। কারণ মানবসৃষ্টির একমাত্র উদ্দেশ্য হচ্ছে স্রষ্টার পরিচয় লাভ করা। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ইরশাদ করেন, ‘আমি জিন ও মানবকে কেবল এ জন্যই সৃষ্টি করেছি যে, যেন তারা আমার পরিচয় লাভ করতে পারে।’

মুফাসসিরিনের কেরামের ব্যাখ্যা মতে ওই আয়াতে এর অর্থে এসেছে। অর্থাৎ আল্লাহর পরিচয় লাভ করাই মানব সৃষ্টির একমাত্র উদ্দেশ্য। তাই একজন মানুষ হিসেবে পৃথিবীতে আগমনের পর প্রত্যেক শিশুর শিক্ষাজীবনের প্রথম অধিকার হচ্ছে তাকে আল্লাহর নামের শিক্ষা প্রদান করা। এ ছাড়া কোরআন ও হাদিসের শিক্ষা তথা ইলমে দীন শিক্ষাও একজন শিশুর জন্মগত অধিকার। কারণ ইলমে দীন শিক্ষা করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর ফরজ। রসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘ইলমে দীন শিক্ষা করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর ফরজ।’ (শোআবুল ঈমান)। শিশুকে আদর্শ মানুষরূপে গড়ে তোলার জন্য পরিবারের সদস্যদের কর্তব্য হলো তাকে শৈশব থেকে ভালো-মন্দের শিক্ষা দেওয়া। শিশুকে ছোট বলে এ ধরনের বিষয়গুলোকে এড়িয়ে না যাওয়া। বড়দের থেকে ভালো-মন্দের শিক্ষালাভ করাও শিশুর একটি গুরুত্বপূর্ণ অধিকার।  শিশুর এ অধিকারের বিষয়টিকে রসুলুল্লাহ (সা.) অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখতেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো

২৮ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৪ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা
শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের
নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি
সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর
বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮
নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন
মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি
তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা
ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি
টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন