শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ মার্চ, ২০১৯

গণতন্ত্র কি স্বচ্ছ সুশাসন দিতে পারে?

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র কি স্বচ্ছ সুশাসন দিতে পারে?

রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য একসময় গণতন্ত্রকে সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি বলে দুনিয়াজুড়ে সবাই মেনে নিয়েছিল। রাজতন্ত্র কিংবা স্বৈরতন্ত্র মানুষের আশা-আকাক্সক্ষা পূরণ করতে পারছিল না বলে মানুষ গণতন্ত্রের ধারণাকে নিজেদের মুক্তির সনদ বলে গ্রহণ করে নিয়েছিল। ভেবেছিল, রাষ্ট্র পরিচালনায় দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হলে গণতন্ত্র মানুষের শেষ আশ্রয়। দুই-আড়াই শ বছর আগে মানুষ যখন দেশে একজন রাজার শাসনের বদলে বলতে চাইল আমরা সবাই এ দেশটার রাজা, তখন সেই চাওয়া ও পাওয়া ছেলের হাতে মোয়া পাওয়ার মতো সোজা কাজ ছিল না। একদিকে রাজারা ভেবেছে, কি! এত বড় সাহস! আমার সিংহাসন ধরে টানাটানি! রাজার ইশারা পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে একদল মানুষ যারা রাজা-রানীর সিংহাসনের পায়া ধরে ঝোলাঝুলি করে নিজেদের ভাগ্য গড়ার কাজে দারুণ সফল তারা লাঠিসোঁটা নিয়ে গণতন্ত্রকামী দলকে ডাণ্ডা মেরে ঠাণ্ডা করার কাজে নেমে পড়েছিল। এটি কোনো এক শতাব্দীর কিংবা এক দেশের ঘটনা নয়। রাষ্ট্রযন্ত্রের শীর্ষে বসে থাকা মুকুটধারী ও মুকুটের ছায়াতলে বসবাসকারী সুবিধাভোগীরা ছলেবলে ক্ষমতায় লটকে থাকতে চায় এটি সর্বজনস্বীকৃত চিরন্তন ঘটনা। রাজা কিংবা ভিন্ন নামে কোনো স্বৈরশাসকের শাসন জনগণ মানবে কি মানবে না, এই টানাপোড়েনের সুরাহা করতে গত তিন শতাব্দী ধরে দুনিয়ার অনেক দেশে অনেক মানুষকে প্রাণ দিতে হয়েছে। এতকাল আমরা এ লড়াইকে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম বলে মহিমান্বিত করে এসেছি। এ কথা সত্য, গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা সমালোচনার ঊর্ধ্বে ছিল না। ৫১ শতাংশ ভোট পেয়ে যে জিতে গেল সে ৪৯ শতাংশের ওপর আধিপত্য চালাবে, এটি গণতন্ত্রে স্বীকৃত ব্যবস্থা। তবে গণতন্ত্রচর্চায় যে কোনো ব্যক্তি কিংবা দলকে নির্দিষ্ট সময়সীমার পরে ভোটের জন্য জনগণের দুয়ারে যেতে হতো, এটি একটি ভরসার কথা ছিল।

বর্তমান দুনিয়ায় আপাতদৃষ্টিতে রাজনীতিকরা জনগণের কাছে যাচ্ছেন বলে মনে হলেও প্রচারমাধ্যম এবং অন্যান্য সামাজিক হাতিয়ার ব্যবসায়ী-অব্যবসায়ী প্রভাবশালীদের দখলে চলে যাওয়ায় তারা জনগণের ইচ্ছাকে সুবিধামাফিক খেলাচ্ছে, যা ভয়ঙ্কর অশনিসংকেত। আজকের দিনে রাজতন্ত্র-স্বৈরতন্ত্র-গণতন্ত্র মিলেমিশে একাকার হয়ে শাসনব্যবস্থার যা হালহকিকত তাতে আমাদের এত বছরের লালিত বিশ্বাসের গোড়া থেকে মাটি সরতে শুরু করেছে। মনে হচ্ছে, দুনিয়াজোড়া সাধারণ মানুষ এতকাল ধরে গণতন্ত্র গণতন্ত্র বলে চিৎকার করে গলা শুকিয়ে বাস্তবে কী পেয়েছে তা খতিয়ে দেখার সময় হয়েছে। এতকাল আমরা ভেবে এসেছি, গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম মানে এটি জনগণের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম। জনগণের সমষ্টিগত স্বার্থ প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা লড়াই করছি। মনের মধ্যে এমন আত্মতুষ্টি থাকে বলে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করতে গিয়ে জান দিতেও আমরা পিছপা হই না। বর্তমান সময়ে সারা দুনিয়ায় গণতন্ত্র মানে এমন এক দলের বিজয় ও শাসন যার পেছনে দেশি এবং আন্তর্জাতিক শক্তিবলয় সক্রিয়। সব দেখেশুনে আমাদের মনে প্রশ্ন জাগতে শুরু করেছে, আমরা যখন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন করি তখন আমরা আমাদের স্বার্থ প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করি নাকি প্রতিষ্ঠিত পুরনো শক্তির জায়গায় নতুন কোনো শক্তি প্রতিষ্ঠা পাওয়ার জন্য আমাদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে? যে কোনো দেশে যে কোনো সময় যখন বিদ্রোহের বাষ্প ফেনিয়ে ওঠে তখন বিদ্রোহের পক্ষে-বিপক্ষে যুক্তি-পাল্টা যুক্তি খতিয়ে দেখার কোনো সুযোগ থাকে না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মানুষ বেপরোয়া জনতা হয়ে ওঠে। তাদের আবেগি আচরণের ফসল কার ঘরে যাবে সে সম্পর্কে তারা মাথা ঘামায় না। কোনো দেশে প্রতিষ্ঠিত রাজা কিংবা স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে কোনো একটি রাজনৈতিক শক্তি বিদ্রোহ করার জন্য নিয়ত বাঁধলে সাধারণ মানুষকে তারা তাদের পক্ষে টেনে নেয়। সে দেশের সাধারণ মানুষ যারা শক্তি প্রয়োগ এবং সুবিধা ভোগের বৃত্ত ছুঁতে পারে না তারা সরল বিশ্বাসে ধরে নেয় প্রতিষ্ঠিত শক্তির বিরুদ্ধে যারা মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে তারা বিদ্রোহী। বিদ্রোহীরা জনগণের সুরে সুর মিলিয়ে বেশ দ্রুত জনগণের বন্ধুর ভূমিকায় ভালো অভিনয় করতে শুরু করে। স্বাভাবিক নিয়মে মানুষ ভাবে, দেশে প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক শক্তির বিরুদ্ধে যারা বিদ্রোহের ডাক দিচ্ছে তারা নিঃস্বার্থ চিন্তায় মজে গিয়ে জনস্বার্থে সেটি করছে। বিদ্রোহীদের লক্ষ্য-উদ্দেশ্যের ব্যাপারে মানুষের মনে কোনো দ্বিধা থাকে না বলে সাধারণ মানুষ অনেকে মার খেয়ে অনেকে মরে গিয়ে রাজতন্ত্র কিংবা স্বৈরতন্ত্রের পতন ঘটায়। মানুষ একে গণতন্ত্রের বিজয় বলে উল্লাস প্রকাশ করতে গিয়ে মুষ্টিবদ্ধ হাত আকাশের দিকে তুলে ধরে। দিনের শেষে তারা ঘরে ফিরে হাতের মুঠা খুলে দেখে ওটি শূন্য রয়ে গেছে। আমার মনে হয়, যে কোনো দেশে সেই সমাজে দুই দল মানুষ দুটো বৃত্তের মধ্যে বাস করে। পৃথিবীর সব দেশে বড় এক বৃত্তের মধ্যে বড় একদল মানুষ বাস করছে যারা খেটে খায়। খেটে খাওয়ার দলে স্থায়ীভাবে খেটে খাওয়ার তকমা সাঁটা আছে। এরা আক্ষরিক অর্থে একদল। এ দলে কখনো ভাঙন ধরে না কারণ এখানে মৌরসি পাট্টা বলে কিছু নেই। আরেক দল মানুষ ছলে-বলে-কৌশলে লুটে খেতে ওস্তাদ। লুটে খাওয়া বাহিনী যতক্ষণ একসঙ্গে মিলেমিশে ক্ষমতার মধু খায় তখন সে দেশে চারদিকে শান্তি! শান্তি! লুটে খাওয়া বাহিনীর মধ্যে ভাগাভাগির ফ্যাঁকড়া থাকার কারণে এদের মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্ব প্রবল।

এই লুটে খাওয়া বাহিনী মরুভূমির গিরগিটির মতো বহুরূপী। প্রতিষ্ঠিত রাজা কিংবা স্বৈরাচারীর চারপাশে ঘুরপাক খেতে গিয়ে এদের নিজেদের মধ্যে ঠোকাঠুকি বেধে গেলে এদের রং বদলাতে সময় লাগে না। এরা তখন সুবিধাভোগী বিপক্ষ দলকে হারিয়ে ক্ষমতা দখলে নেওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে। লুটে খাওয়া বাহিনীর অন্তঃকলহ চরম রূপ নিলে ক্ষমতার পালাবদলের প্রয়োজন দেখা দেয়। ক্ষমতার পালাবদলের জন্য গণআন্দোলনের দরকার আর আন্দোলনকে সফল করার জন্য খেটে খাওয়া বাহিনীকে পাশে টানতে হয়। ক্ষমতার গণেশ উল্টে দিয়ে নিজের হাতে সব বুঝে নেওয়ার জন্য লুটে খাওয়া বাহিনীর এক অংশ গণতন্ত্রের অবতার সেজে বসে। গণতন্ত্রের ধ্বজা উড়িয়ে নতুন নেতারা ক্ষমতায় আসীন হওয়ার পরে ঘরে ফিরে যাওয়া খেটে খাওয়ার দল দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলে, হায়রে কপাল! যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবণ! আমি কোনো একটি দেশ কিংবা সেখানকার রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান নিয়ে আলোচনা করছি না। বর্তমান সময়ে সারা দুনিয়ার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সবাইকে ঠাণ্ডা মাথায় ভেবে দেখতে বলছি। আফ্রিকা, এশিয়া ও ল্যাটিন আমেরিকার দেশগুলোয় এখন সামরিক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে সরকার বদল হতে দেখা যায় না। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, সেখানে জনগণের ইচ্ছায় সরকার গদিনশিন হয় অথবা জনগণের ইচ্ছায় সরকার গদি থেকে পড়ে যায়। সাম্প্রতিক সময়ে ভেনেজুয়েলার ঘটনাপ্রবাহ একটু পরখ করে দেখুন। ওখানে সরকার বদলের হুমকি-ধমকি, ঘটনা-দুর্ঘটনা দেখে মনে হয় সামরিক শক্তির অস্ত্রের ঝনঝনানির চেয়ে আরও বড় কোনো শক্তি রাজনীতির মঞ্চের পেছনে ঘাপটি মেরে বসে আছে। পর্দার আড়ালে বসে অদৃশ্য শক্তি মঞ্চের ওপর পুতুল নাচাচ্ছে। এক দল মানুষ রাজনীতিকে পেশা হিসেবে নিয়েছে। তারা ভাবছে, যেমনি নাচায় তেমনই যদি না নাচি তাহলে কী করে খাব। রাজনীতিকে যারা পেশা হিসেবে নিয়েছে সেই মানুষগুলো জানে তারা কর্মহীন উদ্যমহীন প্যারাসাইট। রাষ্ট্রক্ষমতার গায়ে সেঁটে থাকতে পারলে কোনো দিন তাদের খেটে খাওয়াদের দলে ভিড়তে হবে না। বর্তমান ও ভবিষ্যৎ তাদের হাতে বাঁধা থাকবে।

রাজনীতিকরা জনকল্যাণের ব্রত নিয়ে রাজনীতিচর্চা করছে পৃথিবীর কোনো দেশের মানুষ এ কথা আর বিশ্বাস করে না। এ অবিশ্বাস দুনিয়ার সব দেশের খেটে খাওয়া মানুষকে ক্রমাগত রাষ্ট্রযন্ত্র থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে। পশ্চিমা দুনিয়ায় দুই শতাব্দী আগে গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিয়েছে বলে দুনিয়া এত দিন বিশ্বাস করত। কিন্তু সেসব দেশে গণতন্ত্রচর্চা আগের মতো সরল রেখায় চলছে তা এখন বিশ্বাস করা কঠিন। ইউরোপ-আমেরিকায় সরকার বদলের গণতান্ত্রিক পথ দিন দিন জটিল-কুটিল রূপ নিচ্ছে সেটা সবাই অনুমান করতে পারে। ২০১৬ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে-পরে যেসব বিষয়ে বিতর্কের জন্ম হয়েছে তাতে মনে হয় রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ক্রমান্বয়ে অচল হয়ে পড়ছে। দুনিয়াব্যাপী অর্থনীতির চাকা যারা ঘোরাচ্ছে তারাই রাজনীতির চাকা সফলভাবে ঘোরাতে সক্ষম এই সত্য মানুষ জেনে গেছে। সমাজের প্রভাবশালী গোষ্ঠী গণতন্ত্র নামের পর্দার আবডালে কী কুটিল খেলা খেলছে দুনিয়ার মানুষের কাছে এখনো তা ঝাপসা হলেও মানুষ বোঝে ক্ষমতার পালাবদলের সক্ষমতা গণমানুষের হাতে নেই। গণতন্ত্রের প্রতি আস্থা নয়, বরং গণতন্ত্রের প্রতি অনাস্থা দুনিয়াব্যাপী প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিতে চলেছে। গণতন্ত্রের প্রতি অনাস্থার বিপরীতে আস্থা রাখার মতো কোনো শাসন-পদ্ধতি নিয়ে নতুন যুগের মানুষকে নতুন করে ভাবতে হবে। আমি আশা করি, নতুন প্রজন্ম ঘুণে ধরা গণতন্ত্র নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে নতুন কোনো শাসন-পদ্ধতি উদ্ভাবনের দিকে মনোযোগী হবে। নতুন প্রজন্ম নতুন প্রযুক্তির যোগাযোগের প্রতি ঝুঁকে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগের শক্তি অনেক। তারা সেই শক্তিকে কাজে লাগানোর জন্য নিশ্চয়ই সক্রিয় হবে। হিটলার বলেছিল, ৩০০ গাধা একত্র করলে একটা ঘোড়া হয় না। হিটলার নেতিবাচক মানুষ। সে গাধার সন্ধানে ফিরে সব নস্যাৎ করেছে। আমি তার কথাকে ইতিবাচকভাবে উল্টে দিয়ে ভাবতে চাই ৩০০ ঘোড়া একত্র হলে ভালো কিছুর জন্ম হতে সময় লাগবে না। আমি বিশ্বাস করি, পৃথিবীর নতুন প্রজন্মের মধ্যে মহৎ কিছু করার প্রতিশ্রুতি আছে। তারা চাইলে স্বচ্ছ সুশাসন-পদ্ধতির জন্ম দিতে পারবে; যা নষ্ট হয়ে যাওয়া গণতন্ত্রের বিকল্প পদ্ধতি বলে কার্যকর প্রমাণিত হবে।           

     লেখক : কথাসাহিত্যিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা