শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ মার্চ, ২০১৯

গণতন্ত্র কি স্বচ্ছ সুশাসন দিতে পারে?

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র কি স্বচ্ছ সুশাসন দিতে পারে?

রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য একসময় গণতন্ত্রকে সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি বলে দুনিয়াজুড়ে সবাই মেনে নিয়েছিল। রাজতন্ত্র কিংবা স্বৈরতন্ত্র মানুষের আশা-আকাক্সক্ষা পূরণ করতে পারছিল না বলে মানুষ গণতন্ত্রের ধারণাকে নিজেদের মুক্তির সনদ বলে গ্রহণ করে নিয়েছিল। ভেবেছিল, রাষ্ট্র পরিচালনায় দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হলে গণতন্ত্র মানুষের শেষ আশ্রয়। দুই-আড়াই শ বছর আগে মানুষ যখন দেশে একজন রাজার শাসনের বদলে বলতে চাইল আমরা সবাই এ দেশটার রাজা, তখন সেই চাওয়া ও পাওয়া ছেলের হাতে মোয়া পাওয়ার মতো সোজা কাজ ছিল না। একদিকে রাজারা ভেবেছে, কি! এত বড় সাহস! আমার সিংহাসন ধরে টানাটানি! রাজার ইশারা পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে একদল মানুষ যারা রাজা-রানীর সিংহাসনের পায়া ধরে ঝোলাঝুলি করে নিজেদের ভাগ্য গড়ার কাজে দারুণ সফল তারা লাঠিসোঁটা নিয়ে গণতন্ত্রকামী দলকে ডাণ্ডা মেরে ঠাণ্ডা করার কাজে নেমে পড়েছিল। এটি কোনো এক শতাব্দীর কিংবা এক দেশের ঘটনা নয়। রাষ্ট্রযন্ত্রের শীর্ষে বসে থাকা মুকুটধারী ও মুকুটের ছায়াতলে বসবাসকারী সুবিধাভোগীরা ছলেবলে ক্ষমতায় লটকে থাকতে চায় এটি সর্বজনস্বীকৃত চিরন্তন ঘটনা। রাজা কিংবা ভিন্ন নামে কোনো স্বৈরশাসকের শাসন জনগণ মানবে কি মানবে না, এই টানাপোড়েনের সুরাহা করতে গত তিন শতাব্দী ধরে দুনিয়ার অনেক দেশে অনেক মানুষকে প্রাণ দিতে হয়েছে। এতকাল আমরা এ লড়াইকে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম বলে মহিমান্বিত করে এসেছি। এ কথা সত্য, গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা সমালোচনার ঊর্ধ্বে ছিল না। ৫১ শতাংশ ভোট পেয়ে যে জিতে গেল সে ৪৯ শতাংশের ওপর আধিপত্য চালাবে, এটি গণতন্ত্রে স্বীকৃত ব্যবস্থা। তবে গণতন্ত্রচর্চায় যে কোনো ব্যক্তি কিংবা দলকে নির্দিষ্ট সময়সীমার পরে ভোটের জন্য জনগণের দুয়ারে যেতে হতো, এটি একটি ভরসার কথা ছিল।

বর্তমান দুনিয়ায় আপাতদৃষ্টিতে রাজনীতিকরা জনগণের কাছে যাচ্ছেন বলে মনে হলেও প্রচারমাধ্যম এবং অন্যান্য সামাজিক হাতিয়ার ব্যবসায়ী-অব্যবসায়ী প্রভাবশালীদের দখলে চলে যাওয়ায় তারা জনগণের ইচ্ছাকে সুবিধামাফিক খেলাচ্ছে, যা ভয়ঙ্কর অশনিসংকেত। আজকের দিনে রাজতন্ত্র-স্বৈরতন্ত্র-গণতন্ত্র মিলেমিশে একাকার হয়ে শাসনব্যবস্থার যা হালহকিকত তাতে আমাদের এত বছরের লালিত বিশ্বাসের গোড়া থেকে মাটি সরতে শুরু করেছে। মনে হচ্ছে, দুনিয়াজোড়া সাধারণ মানুষ এতকাল ধরে গণতন্ত্র গণতন্ত্র বলে চিৎকার করে গলা শুকিয়ে বাস্তবে কী পেয়েছে তা খতিয়ে দেখার সময় হয়েছে। এতকাল আমরা ভেবে এসেছি, গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম মানে এটি জনগণের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম। জনগণের সমষ্টিগত স্বার্থ প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা লড়াই করছি। মনের মধ্যে এমন আত্মতুষ্টি থাকে বলে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করতে গিয়ে জান দিতেও আমরা পিছপা হই না। বর্তমান সময়ে সারা দুনিয়ায় গণতন্ত্র মানে এমন এক দলের বিজয় ও শাসন যার পেছনে দেশি এবং আন্তর্জাতিক শক্তিবলয় সক্রিয়। সব দেখেশুনে আমাদের মনে প্রশ্ন জাগতে শুরু করেছে, আমরা যখন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন করি তখন আমরা আমাদের স্বার্থ প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করি নাকি প্রতিষ্ঠিত পুরনো শক্তির জায়গায় নতুন কোনো শক্তি প্রতিষ্ঠা পাওয়ার জন্য আমাদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে? যে কোনো দেশে যে কোনো সময় যখন বিদ্রোহের বাষ্প ফেনিয়ে ওঠে তখন বিদ্রোহের পক্ষে-বিপক্ষে যুক্তি-পাল্টা যুক্তি খতিয়ে দেখার কোনো সুযোগ থাকে না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মানুষ বেপরোয়া জনতা হয়ে ওঠে। তাদের আবেগি আচরণের ফসল কার ঘরে যাবে সে সম্পর্কে তারা মাথা ঘামায় না। কোনো দেশে প্রতিষ্ঠিত রাজা কিংবা স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে কোনো একটি রাজনৈতিক শক্তি বিদ্রোহ করার জন্য নিয়ত বাঁধলে সাধারণ মানুষকে তারা তাদের পক্ষে টেনে নেয়। সে দেশের সাধারণ মানুষ যারা শক্তি প্রয়োগ এবং সুবিধা ভোগের বৃত্ত ছুঁতে পারে না তারা সরল বিশ্বাসে ধরে নেয় প্রতিষ্ঠিত শক্তির বিরুদ্ধে যারা মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে তারা বিদ্রোহী। বিদ্রোহীরা জনগণের সুরে সুর মিলিয়ে বেশ দ্রুত জনগণের বন্ধুর ভূমিকায় ভালো অভিনয় করতে শুরু করে। স্বাভাবিক নিয়মে মানুষ ভাবে, দেশে প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক শক্তির বিরুদ্ধে যারা বিদ্রোহের ডাক দিচ্ছে তারা নিঃস্বার্থ চিন্তায় মজে গিয়ে জনস্বার্থে সেটি করছে। বিদ্রোহীদের লক্ষ্য-উদ্দেশ্যের ব্যাপারে মানুষের মনে কোনো দ্বিধা থাকে না বলে সাধারণ মানুষ অনেকে মার খেয়ে অনেকে মরে গিয়ে রাজতন্ত্র কিংবা স্বৈরতন্ত্রের পতন ঘটায়। মানুষ একে গণতন্ত্রের বিজয় বলে উল্লাস প্রকাশ করতে গিয়ে মুষ্টিবদ্ধ হাত আকাশের দিকে তুলে ধরে। দিনের শেষে তারা ঘরে ফিরে হাতের মুঠা খুলে দেখে ওটি শূন্য রয়ে গেছে। আমার মনে হয়, যে কোনো দেশে সেই সমাজে দুই দল মানুষ দুটো বৃত্তের মধ্যে বাস করে। পৃথিবীর সব দেশে বড় এক বৃত্তের মধ্যে বড় একদল মানুষ বাস করছে যারা খেটে খায়। খেটে খাওয়ার দলে স্থায়ীভাবে খেটে খাওয়ার তকমা সাঁটা আছে। এরা আক্ষরিক অর্থে একদল। এ দলে কখনো ভাঙন ধরে না কারণ এখানে মৌরসি পাট্টা বলে কিছু নেই। আরেক দল মানুষ ছলে-বলে-কৌশলে লুটে খেতে ওস্তাদ। লুটে খাওয়া বাহিনী যতক্ষণ একসঙ্গে মিলেমিশে ক্ষমতার মধু খায় তখন সে দেশে চারদিকে শান্তি! শান্তি! লুটে খাওয়া বাহিনীর মধ্যে ভাগাভাগির ফ্যাঁকড়া থাকার কারণে এদের মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্ব প্রবল।

এই লুটে খাওয়া বাহিনী মরুভূমির গিরগিটির মতো বহুরূপী। প্রতিষ্ঠিত রাজা কিংবা স্বৈরাচারীর চারপাশে ঘুরপাক খেতে গিয়ে এদের নিজেদের মধ্যে ঠোকাঠুকি বেধে গেলে এদের রং বদলাতে সময় লাগে না। এরা তখন সুবিধাভোগী বিপক্ষ দলকে হারিয়ে ক্ষমতা দখলে নেওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে। লুটে খাওয়া বাহিনীর অন্তঃকলহ চরম রূপ নিলে ক্ষমতার পালাবদলের প্রয়োজন দেখা দেয়। ক্ষমতার পালাবদলের জন্য গণআন্দোলনের দরকার আর আন্দোলনকে সফল করার জন্য খেটে খাওয়া বাহিনীকে পাশে টানতে হয়। ক্ষমতার গণেশ উল্টে দিয়ে নিজের হাতে সব বুঝে নেওয়ার জন্য লুটে খাওয়া বাহিনীর এক অংশ গণতন্ত্রের অবতার সেজে বসে। গণতন্ত্রের ধ্বজা উড়িয়ে নতুন নেতারা ক্ষমতায় আসীন হওয়ার পরে ঘরে ফিরে যাওয়া খেটে খাওয়ার দল দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলে, হায়রে কপাল! যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবণ! আমি কোনো একটি দেশ কিংবা সেখানকার রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান নিয়ে আলোচনা করছি না। বর্তমান সময়ে সারা দুনিয়ার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সবাইকে ঠাণ্ডা মাথায় ভেবে দেখতে বলছি। আফ্রিকা, এশিয়া ও ল্যাটিন আমেরিকার দেশগুলোয় এখন সামরিক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে সরকার বদল হতে দেখা যায় না। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, সেখানে জনগণের ইচ্ছায় সরকার গদিনশিন হয় অথবা জনগণের ইচ্ছায় সরকার গদি থেকে পড়ে যায়। সাম্প্রতিক সময়ে ভেনেজুয়েলার ঘটনাপ্রবাহ একটু পরখ করে দেখুন। ওখানে সরকার বদলের হুমকি-ধমকি, ঘটনা-দুর্ঘটনা দেখে মনে হয় সামরিক শক্তির অস্ত্রের ঝনঝনানির চেয়ে আরও বড় কোনো শক্তি রাজনীতির মঞ্চের পেছনে ঘাপটি মেরে বসে আছে। পর্দার আড়ালে বসে অদৃশ্য শক্তি মঞ্চের ওপর পুতুল নাচাচ্ছে। এক দল মানুষ রাজনীতিকে পেশা হিসেবে নিয়েছে। তারা ভাবছে, যেমনি নাচায় তেমনই যদি না নাচি তাহলে কী করে খাব। রাজনীতিকে যারা পেশা হিসেবে নিয়েছে সেই মানুষগুলো জানে তারা কর্মহীন উদ্যমহীন প্যারাসাইট। রাষ্ট্রক্ষমতার গায়ে সেঁটে থাকতে পারলে কোনো দিন তাদের খেটে খাওয়াদের দলে ভিড়তে হবে না। বর্তমান ও ভবিষ্যৎ তাদের হাতে বাঁধা থাকবে।

রাজনীতিকরা জনকল্যাণের ব্রত নিয়ে রাজনীতিচর্চা করছে পৃথিবীর কোনো দেশের মানুষ এ কথা আর বিশ্বাস করে না। এ অবিশ্বাস দুনিয়ার সব দেশের খেটে খাওয়া মানুষকে ক্রমাগত রাষ্ট্রযন্ত্র থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে। পশ্চিমা দুনিয়ায় দুই শতাব্দী আগে গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিয়েছে বলে দুনিয়া এত দিন বিশ্বাস করত। কিন্তু সেসব দেশে গণতন্ত্রচর্চা আগের মতো সরল রেখায় চলছে তা এখন বিশ্বাস করা কঠিন। ইউরোপ-আমেরিকায় সরকার বদলের গণতান্ত্রিক পথ দিন দিন জটিল-কুটিল রূপ নিচ্ছে সেটা সবাই অনুমান করতে পারে। ২০১৬ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে-পরে যেসব বিষয়ে বিতর্কের জন্ম হয়েছে তাতে মনে হয় রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ক্রমান্বয়ে অচল হয়ে পড়ছে। দুনিয়াব্যাপী অর্থনীতির চাকা যারা ঘোরাচ্ছে তারাই রাজনীতির চাকা সফলভাবে ঘোরাতে সক্ষম এই সত্য মানুষ জেনে গেছে। সমাজের প্রভাবশালী গোষ্ঠী গণতন্ত্র নামের পর্দার আবডালে কী কুটিল খেলা খেলছে দুনিয়ার মানুষের কাছে এখনো তা ঝাপসা হলেও মানুষ বোঝে ক্ষমতার পালাবদলের সক্ষমতা গণমানুষের হাতে নেই। গণতন্ত্রের প্রতি আস্থা নয়, বরং গণতন্ত্রের প্রতি অনাস্থা দুনিয়াব্যাপী প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিতে চলেছে। গণতন্ত্রের প্রতি অনাস্থার বিপরীতে আস্থা রাখার মতো কোনো শাসন-পদ্ধতি নিয়ে নতুন যুগের মানুষকে নতুন করে ভাবতে হবে। আমি আশা করি, নতুন প্রজন্ম ঘুণে ধরা গণতন্ত্র নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে নতুন কোনো শাসন-পদ্ধতি উদ্ভাবনের দিকে মনোযোগী হবে। নতুন প্রজন্ম নতুন প্রযুক্তির যোগাযোগের প্রতি ঝুঁকে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগের শক্তি অনেক। তারা সেই শক্তিকে কাজে লাগানোর জন্য নিশ্চয়ই সক্রিয় হবে। হিটলার বলেছিল, ৩০০ গাধা একত্র করলে একটা ঘোড়া হয় না। হিটলার নেতিবাচক মানুষ। সে গাধার সন্ধানে ফিরে সব নস্যাৎ করেছে। আমি তার কথাকে ইতিবাচকভাবে উল্টে দিয়ে ভাবতে চাই ৩০০ ঘোড়া একত্র হলে ভালো কিছুর জন্ম হতে সময় লাগবে না। আমি বিশ্বাস করি, পৃথিবীর নতুন প্রজন্মের মধ্যে মহৎ কিছু করার প্রতিশ্রুতি আছে। তারা চাইলে স্বচ্ছ সুশাসন-পদ্ধতির জন্ম দিতে পারবে; যা নষ্ট হয়ে যাওয়া গণতন্ত্রের বিকল্প পদ্ধতি বলে কার্যকর প্রমাণিত হবে।           

     লেখক : কথাসাহিত্যিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা