শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

বিরোধী নেতাদের অসহায়ত্ব জনগণকে অসহায় করে তুলছে

মইনুল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
বিরোধী নেতাদের অসহায়ত্ব জনগণকে অসহায় করে তুলছে

সুসংগঠিত সরকার এবং প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থার অভাবে একের পর এক ব্যাপক জীবনহানির হৃদয়বিদারক ঘটনা প্রত্যক্ষ করতে হচ্ছে। এই তো গেল ২৮ মার্চ বৃহস্পতিবার বনানীর একটি ত্রুটিপূর্ণভাবে নির্মিত ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এ পর্যন্ত ২৬ জন লোক প্রাণ হারালো এবং আরও শতাধিক লোক আহত হয়ে বেঁচে আছে। ভবনটির অনুমোদিত উচ্চতা সম্পর্কে রাজউকের ব্যাখ্যা বিভ্রান্তিকর। জরুরি অগ্নিনির্বাপণের কাজে অংশ নেওয়ার জন্য ফায়ার ব্রিগেডের কর্মীরা প্রস্তুত ছিলেন না। দুই দিন যেতে না যেতেই গুলশান ডিসিসি মার্কেটে আগুন লাগল। বহু দোকান ভস্মীভূত হলো। আগুন লাগছে, না লাগাচ্ছে তাও অনুধাবন করা যাচ্ছে না।

ব্যক্তির ইচ্ছায় সরকার চালাতে গিয়ে সরকার ব্যবস্থার হাত-পা কেটে ফেলা হয়েছে। তাই সরকারের কোনো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ঠিকমতো কাজ করছে না। জনগণের ভোটের ওপর সরকারের আস্থা নেই। সে জন্য সরকারকে চলতে হচ্ছে সরকারের সহযোগীদের দুর্নীতি ও মিথ্যার ওপর নির্ভর করে। জনজীবনের যেখানেই সংকট দেখা দিচ্ছে সেখানেই সরকারের প্রস্তুতিহীনতা ধরা পড়ছে। তবে বিরোধী দল না থাকায় পুলিশি শক্তির সমর্থন ক্ষমতাসীনদের জন্য এক ধরনের নিরাপত্তাবোধ সৃষ্টি করেছে। 

চলাচলের অনুপযোগী হাজার হাজার বাস বেপরোয়াভাবে চালানোর ফলে গত কয়েক মাসে কয়েকশ মানুষের জীবন কেড়ে নিয়েছে। প্রশাসনিক ব্যর্থতার জন্য প্রতিদিন কোথাও না কোথাও কিছু লোককে জীবন হারাতে হচ্ছে। এ ছাড়াও বিভিন্নভাবে অসহায়ত্বের শিকার হচ্ছে জনগণ।

জনগণের এ অসহায়ত্ব বোধগম্য কিন্তু তাই বলে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোও সেই অসহায়ত্বের অংশীদার হয়ে থাকবে এবং নিজেদের নামসর্বস্ব অস্তিত্বের অনুকূলে অজুহাত দেখাবে, এটা মেনে নেওয়া যায় না। এ রকম শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি বিরাজমান থাকার কারণেও কিছু নেতার মধ্যে আত্মতুষ্টি থাকতে পারে- যে আর যাই হোক তারা নেতা। তারা যদি নির্বাচনকালীন ব্যর্থতা কাটিয়ে উঠতে অপারগ হন তাহলে পরিবর্তন আনার জন্য বিরোধী দলের ভূমিকা থাকার প্রশ্ন ওঠে না। বিরোধী রাজনীতির চরিত্র ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’র মতো হতে পারে না। জনগণের অসহায়ত্ব দূরীকরণে তাদের সাহস দেখাতে হবে। বাসায় বসে জেলে যাওয়ার মধ্যে তো কোনো সাহসিকতা নেই। জনগণ জাগবে, পরে নেতারা আসবেনÑ এটা কোনো রাজনৈতিক বিশ্লেষণ নয়। 

রাজনৈতিক দল তো কথা বলার দোকান নয় যে বিধাতার বর পাওয়ার আশায় পথ চলবেন। বিরোধী রাজনীতির শীর্ষ নেতাদের সঠিক নেতৃত্বের অভাবের কারণে তরুণ পার্টি কর্মীরা দুর্ভোগ পোহাচ্ছে, জেল-জুলুম সহ্য করছে, তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ ধ্বংস হচ্ছে, যা দেখলে বেদনা অনুভব না করে পারা যায় না। 

অলস রাজনীতি বলে কিছু নেই। অকার্যকর রাজনীতি, রাজনীতি পদবাচ্য নয়। কোন ধরনের রাজনীতিতে কারা কী ধরনের ভূমিকা রাখতে পারে সেটা গুরুত্বসহকারে চিন্তা-ভাবনা করা দরকার।

বিদ্যমান বাস্তবতায় গণতান্ত্রিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করাটাই বিরোধী রাজনীতির লক্ষ্য হতে হবে। আর তা যদি অর্জন করা সম্ভব না হয় তাহলে বিরোধী রাজনীতি থাকা অর্থহীন। বিরোধী দল আছে দেখিয়ে সরকার তার সুযোগ নিয়ে থাকে।

সরকারি দলসহ সব দলই ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের নিয়মে চলছে। নির্বাচন হোক আর না-ই হোক, বিগত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দলগুলোতে কয়েকশ কোটি টাকার ব্যবসা তো ঠিকই হয়েছে।

সরকারের জবাবদিহিতা না থাকার কারণেই জনস্বার্থ সংরক্ষণে নির্লজ্জ অব্যবস্থাপনা চলতে পারছে। মন্ত্রণালয় বিশেষের ব্যর্থতার জন্য কারও মন্ত্রিত্বের চাকরি হারানোর কথা ভাবতে হচ্ছে না। ভোটাধিকারকে অবজ্ঞা করার পর জনস্বার্থ উপেক্ষা করার কাজটি অধিকতর সহজ হয়েছে। সব রকমের অন্যায়-অবিচারের কাছে জনগণ ভীষণ অসহায় অবস্থায় আছে। নিজেদের ভোটের সরকার না হলে যা হয় তাই হচ্ছে।

সরকারের সংগঠিত রূপকে চরম বিশৃঙ্খল করে ফেলা হয়েছে, বেশিরভাগ অদক্ষ এবং অযোগ্য লোককে নিয়ে সরকার গঠন করা হয়েছে। সরকার গঠনে যোগ্যতার বদলে আনুগত্যকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।

দুর্নীতি এখন অগণতান্ত্রিক রাজনীতির চাবিকাঠি। ভেনিজুয়েলার ব্যর্থ প্রেসিডেন্ট ক্ষমতায় থাকার জন্য সামরিক বাহিনীসহ প্রশাসনের সবাইকে দুর্নীতির মাধ্যমে লাভবান হতে দিয়েছেন। তাই তিনি গণআন্দোলনের মুখে ব্যর্থ সরকার নিয়ে এখনো টিকে থাকার আশা ছাড়ছেন না। জনগণের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সৈন্যও তার দেশে এনেছেন। এরূপ ক্ষমতাপাগলরা দেশকে বিক্রিও করে দিতে পারে।

গণতন্ত্রের ছদ্মাবরণে গত সাধারণ নির্বাচনে যে জঘন্য কাজটি করা হয়েছে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তার নিন্দা এখনো অব্যাহত রয়েছে। মানবাধিকার লঙ্ঘন বিষয়ে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বার বার সতর্ক করে যাচ্ছে। বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো তারই প্রতিধ্বনি তোলা ছাড়া আর কোনো কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেনি। রাতের ভোট ডাকাতি সম্পর্কে তারা অজ্ঞ এবং বোবা রয়েছেন। নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী বীর মুক্তিযোদ্ধারাও কোনো সাহসী ভূমিকা রাখতে পারেননি। বিরোধী নেতাদের যে রাজনৈতিক কার্যক্রমে সক্রিয় থাকার স্বাধীনতা নেই, এ সম্পর্কে কারও দ্বিমত নেই। তারা কেবল সতর্কতার সঙ্গে সংবাদ মাধ্যমে বিবৃতি দিতে পারছেন। তাই সরকার এখন বিরোধী দলের নেতাদের গুরুত্ব দেওয়ার কোনো যুক্তি খুঁজে পাচ্ছে না। ইচ্ছামতো তাদের কোণঠাসা করে রাখছে।

আমাদের রাজনীতিতে এখন আর কোনো রাজনৈতিক সংঘাত নেই। আছে কেবল পুলিশি মামলা মোকাবিলা করার সংগ্রাম।

এ প্রসঙ্গে আমি পাকিস্তান আমলের একটি উদাহরণ দেব। তখন আইয়ুব খানের শাসন চলছে। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এবং অন্যান্য শীর্ষ বিরোধী নেতারা সিদ্ধান্ত নিলেন যে, রাজনীতির গণতন্ত্রায়ন ছাড়া তারা আর রাজনৈতিক দলের পুনরুজ্জীবন ঘটাবেন না।

আজকের বাংলাদেশে নির্বাচন এখন ডাকাতির পর্যায়ে চলে গেছে। পাকাপোক্তভাবে ক্ষমতায় থাকার জন্য একদলীয় ব্যবস্থা চালু করার উচ্চাভিলাষ মাথায় নিয়ে বাঁধন-কষণ শক্ত করা হচ্ছে। ব্যর্থ সরকারের নেতারাই স্বৈরশাসক হয়।

অথচ মনে রাখা হচ্ছে না যে, বাংলাদেশের জনগণ গণতন্ত্রবিরোধী একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য স্বাধীনতার সংগ্রাম করেনি। যারা গণতন্ত্রকে হত্যা করতে চান তাদের জনগণের মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য অনুধাবন করা প্রয়োজন। সরকার যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে, তার সঙ্গে জনগণের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মিল পাওয়া যাচ্ছে না।

বিরোধী নেতৃত্বের এবং বিরোধী দলের নমনীয় ভূমিকা বিরোধী রাজনীতিকে দুর্বল করে দিয়েছে। বিদেশিরা ভাবছে বাংলাদেশের বিরোধী দল রাজনীতির ক্ষেত্রে নিজেদের অসহায়ত্ব মেনে নিয়েছে। তাদের ভূমিকা পালনের কিছু নেই।

পাকিস্তান শাসনামল থেকেই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন দেখেছি। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন যদি একেবারেই অসম্ভব করা হয় তাহলে প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে বলতে অসুবিধা কোথায় যে, এখন গণতান্ত্রিক রাজনীতি চর্চা সম্ভব নয় এবং টেলিভিশন শোর রাজনীতি বন্ধ হওয়াই ভালো। গণতন্ত্রের জন্য অন্যান্য দেশে তো আন্দোলন হচ্ছে।

কিন্তু বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর নিষ্ফল অস্তিত্ব জনগণের দুর্দশা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখছে এবং সরকারকে আরও বেপরোয়া করে তুলছে।

জনজীবনে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা কাদের হাতে সেটাই বোঝা দুষ্কর। মনে হচ্ছে যে কেউ অসহায় জনগণের ওপর কর্তৃত্ব খাটাতে পারে। জীবনের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করতেও যেন কারও কোনো অসুবিধা হচ্ছে না।

তবে পরিবর্তন আসবেই। জ্ঞান ও বুদ্ধির ভিত্তিতে যাতে সেই পরিবর্তন শান্তিপূর্ণ পথে আসে তার চেষ্টা করাই আমাদের সবার দায়িত্ব হওয়া উচিত।

বিভিন্ন ক্ষেত্রে সুবিধাবাদীদের দলীয়করণের রাজনীতি বর্জন করতে হবে। যোগ্য ও দায়িত্বশীল নেতৃত্বকে অস্বীকার করা অভিজ্ঞ রাজনীতির শিক্ষা নয়। সবাইকে দলীয়করণের চিন্তা-ভাবনার রাজনীতিতে সম্পৃক্ত করা আমাদের জানা ছিল না। গণতন্ত্র ধ্বংসের এ রাজনীতি আমদানি করা হয়েছে। সাংবাদিক বা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা যে দলীয় নেতাদের রাজনৈতিক কর্মী হবেন তা ছিল কল্পনাতীত। সুশীল সমাজের অস্তিত্ব এভাবে দুর্বল করা হয়েছে।

            লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে