শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

মোদি না রাহুল কে বসছেন দিল্লির মসনদে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
মোদি না রাহুল কে বসছেন দিল্লির মসনদে

আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী ও অনন্য বন্ধুরাষ্ট্র ভারতে ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক নির্বাচনযজ্ঞ। বহুবিধ সংগত কারণেই সেই নির্বাচন নিয়ে আমাদের আগ্রহ ও উৎসুকের শেষ নেই। বাংলাদেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের অত্যন্ত প্রিয় বিষয়ের একটি হচ্ছে রাজনীতি। তাই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ও ভারতের লোকসভা নির্বাচন নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে সবসময়ই একটি বিশেষ আগ্রহ লক্ষ্য করা যায়। এর অনেক কারণও রয়েছে। এবার মোট সাত দফায় চলমান ভারতের ১৭তম লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ৯১টি আসনের ভোট গ্রহণ হয়ে গেল ১১ এপ্রিল। ১৯ মে শেষ ও সপ্তম দফায় ৫৯টি আসনে ভোট এবং ২৩ মে গণনা ও ফল প্রকাশের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এ বিশাল কর্মযজ্ঞ। ভারতের প্রায় ১৩০ কোটি মানুষের মধ্যে ভোটার প্রায় ৯০ কোটি। লোকসভার মোট ৫৪৫টি আসনের মধ্যে ২টি সংরক্ষিত আসন বাদ দিয়ে ৫৪৩ আসনের জন্য নির্বাচনী লড়াইয়ে অংশ নিচ্ছেন ৫ শতাধিক রাজনৈতিক দলের প্রায় ১০ হাজার প্রার্থী। থাকছে ১০ লাখ ভোট কেন্দ্র ও ২৩ লাখ ৩০ হাজার বুথ। নির্বাচনকর্ম পরিচালনার জন্য নিয়োজিত আছেন প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ কর্মী ও কর্মকর্তা। এত বড় বিশাল কর্মযজ্ঞ কেমনভাবে সম্পন্ন হয় তাও একটা দেখার বিষয়। সেজন্য বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভারতে আসছেন কয়েক হাজার অবজারভার ও সাংবাদিক। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৫ হাজার ফুট ওপরে হিমালয়েও ভোট কেন্দ্র খোলা হচ্ছে। একেই বলা হয় গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। যত দূরে ও যত কঠিন জায়গাই হোক না কেন, প্রত্যেক নাগরিকের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে। এ বিশাল ভোটযজ্ঞের মধ্য দিয়ে কোন দল বা জোট জয়ী হয়ে দিল্লির মসনদে বসছে- তার বহুমাত্রিক হিসাব-নিকাশ এখন তুঙ্গে। তবে একটা বিষয় স্পষ্টভাবে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, হিসাব-কিতাব দল ও জোটকে কেন্দ্র করে করা হলেও বড় হয়ে সামনে আসছে এ নির্বাচনে জয়ী হয়ে উদীয়মান পরাশক্তি ভারতের নেতৃত্ব আগামী পাঁচ বছর কার হাতে থাকবে। সেখানে আঞ্চলিক নেতা-নেত্রীদের মধ্যে বাংলার মমতা ব্যানার্জি ও উত্তর প্রদেশের দলিত রানী খ্যাত মায়াবতী দিল্লি যাওয়ার আকাক্সক্ষা এক-আধবার প্রকাশ করলেও মিডিয়াসহ সব জরিপকারী প্রতিষ্ঠানের দৃষ্টি আবর্তিত হচ্ছে সিটিং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও সর্বভারতীয় কংগ্রেসের সভাপতি রাহুল গান্ধীকে ঘিরে। পাল্লার দুই দিকে দুজনকে বসিয়ে ওজন করছেন কার পাল্লা কীভাবে কতখানি ভারী। সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছে নেতৃত্বের ক্যারিশমা।

সব জরিপ বলছে, দুই জায়গায় নরেন্দ্র মোদি অনেক বেশি এগিয়ে আছেন। তবে ২০১৪ সালের মতো রাহুল গান্ধীকে কেউ এখন আর অপরিপক্ব ভাবছেন না। রাহুলের রাজনৈতিক কৌশল, কথাবার্তা ও বক্তৃতায় যথেষ্ট পরিপক্বতা এবং প্রজ্ঞাময়তার পরিচয় পাওয়া যাচ্ছে। ক্যারিশমার ঘাটতি পূরণে মাঠে নেমেছেন শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর প্রতিচ্ছবি রাহুলের বোন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। ১৩০ কোটি মানুষের দেশের ধর্ম, বর্ণ, জাতপাত ও প্রকৃতির বহুমাত্রিকতার বাস্তবতায় এত বড় নির্বাচনের ফলাফলের পূর্বাভাস করা অত্যন্ত কঠিন। এমন উদাহরণ রয়েছে যখন সব জরিপকারীর পূর্বাভাস ভুল প্রমাণিত হয়েছে। ২০০৪ সালের ১৪তম লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে সব মানুষের ধারণা ও জরিপকারীর অপ্রতিরোধ্য পূর্বাভাস ছিল শাইনিং ইন্ডিয়া স্লোগান অবলম্বন করে পুনরায় ক্ষমতায় আসছে বিজেপি ও তার সিটিং প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি। কিন্তু ফল প্রকাশের পর দেখা গেল সব পূর্বাভাস মুখ থুবড়ে পড়েছে। সেবার ক্ষমতায় এলো কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ ও প্রধানমন্ত্রী  হলেন মনমোহন সিং। তারা পরপর দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থাকলেন। তবে এ কথাও ঠিক, ব্যক্তিগত বিচার-বিশ্লেষণের চেয়ে জরিপকারী প্রতিষ্ঠানের মতামতকে সংগত কারণেই প্রাধান্য দিতে হয়। তাই লেখার এ পর্যায়ে দু-একটি জরিপকারী প্রতিষ্ঠানের পূর্বাভাস উল্লেখ করতে চাই। সেন্টার ফর ভোটার অপিনিয়ন অ্যান্ড ট্রেন্ডস ইন ইলেকশন রিসার্চ (সিভোটার) তাদের একটা জরিপের ফল প্রকাশ করেছে। তাতে দেখা যায়, বিজেপি এককভাবে ২২২ ও এনডিএ-গতভাবে ২৬৭টি আসন পেতে পারে, যা সরকার গঠনের জন্য ম্যাজিক সংখ্যা ২৭২ আসন থেকে কম। অর্থাৎ ২০১৪ সালের তুলনায় এককভাবে বিজেপির ৬০ ও জোটগতভাবে ৬৯টি আসন কমে যেতে পারে। ওই একই জরিপের ফলে দেখা যায় রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস জোট ইউপিএ পেতে পারে ১৪২ আসন। তবে ইউপিএ-তে না থাকলেও ঘোর মোদিবিরোধী পশ্চিমবঙ্গের দিদি মমতা ব্যানার্জি, উত্তর প্রদেশের দুই হেভিওয়েট অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি ও মায়াবতীর বহুজন সমাজবাদী পার্টি এবং দিল্লির আম আদমি পার্টি মিলে পেতে পারে ১৩৪ আসন। মোদিবিরোধী এই আঞ্চলিক দলগুলো যদি নির্বাচনের পর কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোটের সঙ্গে সমঝোতায় আসতে পারে তাহলে চিত্র ভিন্ন হবে। তবে এই মিলনের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হবে প্রধানমন্ত্রী কে হবেন- সেই প্রশ্নের মীমাংসা। যে কোনো হিসাবেই মোদিবিরোধী পক্ষগুলোর মধ্যে এককভাবে সর্বোচ্চ আসন পাবে কংগ্রেস এবং সর্বভারতীয় দল হিসেবে কংগ্রেস-প্রধান রাহুল গান্ধীই হবেন প্রধানমন্ত্রীর জন্য মুখ্য দাবিদার। কিন্তু মমতা ব্যানার্জি ও মায়াবতী দুজনই দিল্লির মসনদে বসার স্বপ্নের কথা প্রকাশ করে ফেলেছেন। রাহুল গান্ধীকে তারা এখনো কচি খোকা ভাবছেন। আবার একটু জরিপের কথায় ফিরে আসি। টাইমস অব ইন্ডিয়ার টাইমস মেগাপোলের সমীক্ষামতে বিজেপি এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলেও এবার পুনরায় সরকার গঠন করতে পারে মোদির নেতৃত্বাধীন এনডিএ। তবে বিজেপির আশায় জল ঢেলে দিয়েছে অন্য একটি জরিপ সংগঠন, অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্র্যাটিক রিফর্মস (এডিআর)। এ সংস্থার মতে, শহুরে ভোটাররা বিজেপি থেকে মুখ ঘুরিয়ে নিচ্ছেন। ভোটারদের কাছে এ সংস্থাটি ২৪টি প্রশ্ন রাখে এবং তার উত্তরে শহুরে ভোটাররা ক্ষোভ ও হতাশা ব্যক্ত করেছেন মোদি সরকারের বিরুদ্ধে। এ জরিপে উত্তরদাতাদের মতে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কর্মসংস্থান, পরিসেবা- সবকিছুতেই পিছিয়ে বিজেপি। দুই প্রধান দল কংগ্রেস ও বিজেপির নির্বাচনী মেনিফেস্টোর দিকে নজর দিলে দেখা যায়, কংগ্রেসের মূল কথা সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকাকেন্দ্রিক, আর বিজেপির কেন্দ্রবিন্দুতে আছে কট্টর জাতীয়তাবাদ ও হিন্দুত্ববাদের কথা। বিজেপির এমন কট্টর সাম্প্রদায়িক ও জাতীয়তাবাদী মনোভাবে শঙ্কা প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন লেখক, সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের কয়েক শ প্রথিতযশা ব্যক্তি। বিবৃতিতে তারা বলেছেন, ভারতের মৌলিক আদর্শ অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক সংবিধান রক্ষায় ভারতীয় ভোটাররা যেন মোদিকে প্রত্যাখ্যান করেন। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিজেপি এককভাবে ২৮২টি আসন পেয়ে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ২৭২ ম্যাজিক সংখ্যা পেরিয়ে যায়। সেবার জোটগতভাবে এনডিএ পায় ৩৩৬টি আসন। তবে গত পাঁচ বছরে সরকারবিরোধী মনোভাব যেমন চাঙ্গা হয়েছে, তার সঙ্গে আঞ্চলিক রাজনীতির মেরুকরণে অনেক পরিবর্তন ঘটেছে, যার সবই মোদির প্রতিকূল যাচ্ছে এই নির্বাচনে। প্রথমেই ধরা যাক সরকার গঠনের অনুঘটক উত্তর প্রদেশের কথা, যেখানে রয়েছে ৮০টি আসন। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিজেপি এ রাজ্যে ৭২টি আসন পেয়ে সরকার গঠনের পথে এগিয়ে যায়। কিন্তু উত্তর প্রদেশে এবার অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি ও মায়াবতীর বহুজন সমাজবাদী পার্টি শক্ত জোটে আবদ্ধ হয়েছে। গত কয়েক বছরে এ রাজ্যে যতগুলো উপনির্বাচন হয়েছে তাতে এ দুই দলিত নেতার জোটের কাছে বিজেপি প্রার্থী শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়েছেন। অখিলেশ ও মায়াবতীর জোটে কংগ্রেস নেই। যদি থাকত তাহলে উত্তর প্রদেশ থেকে বিজেপিকে দু-একটি আসন বাদে প্রায় শূন্য হাতে ফিরতে হতো। তার পরও দুই দলিত নেতার জোট হওয়ায় এবার উত্তর প্রদেশে বিজেপির আসন গত নির্বাচনের থেকে দুই-তৃতীয়াংশ কমে ২৪টি বা তারও নিচে নেমে আসতে পারে। পশ্চিমবঙ্গের ৪২টি আসনের মধ্যে বিজেপি গত নির্বাচনে মাত্র ২টি পায়। দিদির প্রতি বাংলার মানুষ কিছুটা ক্ষিপ্ত হলেও এবার টেনেটুনে ৬-৭টি আসনের বেশি বিজেপির ভাগ্যে জুটবে না বলে মনে করছেন কলকাতার সব বড় বড় বিশ্লেষক। বিন্ধ্যাচল পর্বতমালা কর্তৃক উত্তর ভারত থেকে ভৌগোলিকভাবে বিভাজিত দক্ষিণ ভারতের কর্ণাটক, কেরালা, তামিলনাড়–, অন্ধ্র, তেলাঙ্গনা- এ পাঁচ রাজ্যের ১২৯টি আসনের মধ্যে তামিলনাড়–র ৩৯ আসনে বিজেপির মিত্র এআইএডিএমকে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও বাকি ৯০ আসনের প্রায় সবই চলে যাবে মোদিবিরোধী আঞ্চলিক দল ও কংগ্রেসের পক্ষে। অন্যদিকে বিহার (৪০), গুজরাট (২৬), হরিয়ানা (১০), ঝাড়খণ্ড (১৪), মহারাষ্ট্র (৪৮), উড়িষ্যা (২১), উত্তরখণ্ড (৫), হিমাচল (৪)- এ আটটি হিন্দিবলয়ের রাজ্যে মোট ১৬৮টি আসনে বিজেপি ও তাদের স্থানীয় মিত্র দলগুলো অনেক ভালো করবে, যদিও মহারাষ্ট্রের ৪৮ আসনে কংগ্রেসের মিত্র প্রবীণ হেভিওয়েট নেতা শারদ পাওয়ারের ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টি এবার বড় ভাগ বসাবে বলে অনেকে মনে করছেন। দিল্লির ৭টি আসন বাদে বাকি ৬ ইউনিয়ন টেরিটরির ৬টি আসনই বিজেপির মিত্রপক্ষের কাছে থাকবে। সিকিমসহ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ২৫টি আসনের ওপর এবার বিশেষ নজর দিচ্ছে দুই পক্ষই। এখানে বিজেপির স্থানীয় মিত্র দলগুলো এগিয়ে থাকলেও কংগ্রেস একেবারে শূন্য হাতে ফিরবে- তেমনটি কেউ মনে করছে না। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ২৫ আসন বিজেপির অনুকূলে ধরলেও মধ্যভারতের হিন্দিবলয় ও অন্যান্য মিলে দেখা যাচ্ছে বিজেপি জোটের অনুকূলে রয়েছে ১৯৯ আসন। বিপরীতে পশ্চিমবঙ্গ, উত্তর প্রদেশ ও দক্ষিণাঞ্চল মিলে (তামিলনাড়– বাদে) কংগ্রেস ও অন্যান্য মোদিবিরোধীর অনুকূলে রয়েছে ২১২ আসন। এ সমীকরণের দুই দিকের যোগফল হয় ৪১১ আসন। ছত্তিশগড় (১১) ও মধ্যপ্রদেশ (২৯)- ৪০ আসনের এ দুই রাজ্যে কিছুদিন আগেই বিধানসভার নির্বাচনে বড় জয় পেয়েছে কংগ্রেস। তামিলনাড়–র ৩৯ আসনের মধ্যে বিজেপির মিত্র আঞ্চলিক দল এআইএডিএমকে এগিয়ে থাকবে। জম্মু ও কাশ্মীরের ৬ আসনের কথা কেউ অনুমান করতে পারছে না। উপসংহারে এসে বলা যায়, উপরোক্ত বর্ণনার আলোকে আসনসংখ্যার বিশ্লেষণে মোদিবিরোধী পক্ষের পাল্লাই এখন পর্যন্ত ভারী বলে মনে হয়। তবে বাহুবল-অর্থবল, কট্টর ক্যাডার বাহিনী, সাংগঠনিক শক্তির বিবেচনা এবং নেতৃত্বের ক্যারিশমায় মোদি ও তার জোট এনডিএ এগিয়ে আছে। বহুমাত্রিক দিকের বিবেচনায় এত বড় নির্বাচনে সঠিক পূর্বাভাস দেওয়া ব্যক্তিপর্যায়ে তো নয়ই, কোনো সংস্থার জন্যও অনেক কঠিন কাজ। ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে মনে হয়, একক দল হিসেবে বিজেপি ও পক্ষ হিসেবে মোদিবিরোধী পক্ষ এগিয়ে থাকবে। সে ক্ষেত্রে মমতা ব্যানার্জি, অখিলেশ যাদব ও মায়াবতী হবেন দিল্লির মসনদে কে যাবেন- সেই ভাগ্য নির্ধারণের প্রধান অনুঘটক। আর যে কোনো মূল্যে মোদি ঠেকাবেন- মায়াবতী যদি এ কথায় অটল থাকেন তাহলে রাহুলের ভাগ্য খুলে যেতে পারে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক