শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

মোদি না রাহুল কে বসছেন দিল্লির মসনদে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
মোদি না রাহুল কে বসছেন দিল্লির মসনদে

আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী ও অনন্য বন্ধুরাষ্ট্র ভারতে ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক নির্বাচনযজ্ঞ। বহুবিধ সংগত কারণেই সেই নির্বাচন নিয়ে আমাদের আগ্রহ ও উৎসুকের শেষ নেই। বাংলাদেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের অত্যন্ত প্রিয় বিষয়ের একটি হচ্ছে রাজনীতি। তাই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ও ভারতের লোকসভা নির্বাচন নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে সবসময়ই একটি বিশেষ আগ্রহ লক্ষ্য করা যায়। এর অনেক কারণও রয়েছে। এবার মোট সাত দফায় চলমান ভারতের ১৭তম লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ৯১টি আসনের ভোট গ্রহণ হয়ে গেল ১১ এপ্রিল। ১৯ মে শেষ ও সপ্তম দফায় ৫৯টি আসনে ভোট এবং ২৩ মে গণনা ও ফল প্রকাশের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এ বিশাল কর্মযজ্ঞ। ভারতের প্রায় ১৩০ কোটি মানুষের মধ্যে ভোটার প্রায় ৯০ কোটি। লোকসভার মোট ৫৪৫টি আসনের মধ্যে ২টি সংরক্ষিত আসন বাদ দিয়ে ৫৪৩ আসনের জন্য নির্বাচনী লড়াইয়ে অংশ নিচ্ছেন ৫ শতাধিক রাজনৈতিক দলের প্রায় ১০ হাজার প্রার্থী। থাকছে ১০ লাখ ভোট কেন্দ্র ও ২৩ লাখ ৩০ হাজার বুথ। নির্বাচনকর্ম পরিচালনার জন্য নিয়োজিত আছেন প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ কর্মী ও কর্মকর্তা। এত বড় বিশাল কর্মযজ্ঞ কেমনভাবে সম্পন্ন হয় তাও একটা দেখার বিষয়। সেজন্য বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভারতে আসছেন কয়েক হাজার অবজারভার ও সাংবাদিক। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৫ হাজার ফুট ওপরে হিমালয়েও ভোট কেন্দ্র খোলা হচ্ছে। একেই বলা হয় গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। যত দূরে ও যত কঠিন জায়গাই হোক না কেন, প্রত্যেক নাগরিকের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে। এ বিশাল ভোটযজ্ঞের মধ্য দিয়ে কোন দল বা জোট জয়ী হয়ে দিল্লির মসনদে বসছে- তার বহুমাত্রিক হিসাব-নিকাশ এখন তুঙ্গে। তবে একটা বিষয় স্পষ্টভাবে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, হিসাব-কিতাব দল ও জোটকে কেন্দ্র করে করা হলেও বড় হয়ে সামনে আসছে এ নির্বাচনে জয়ী হয়ে উদীয়মান পরাশক্তি ভারতের নেতৃত্ব আগামী পাঁচ বছর কার হাতে থাকবে। সেখানে আঞ্চলিক নেতা-নেত্রীদের মধ্যে বাংলার মমতা ব্যানার্জি ও উত্তর প্রদেশের দলিত রানী খ্যাত মায়াবতী দিল্লি যাওয়ার আকাক্সক্ষা এক-আধবার প্রকাশ করলেও মিডিয়াসহ সব জরিপকারী প্রতিষ্ঠানের দৃষ্টি আবর্তিত হচ্ছে সিটিং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও সর্বভারতীয় কংগ্রেসের সভাপতি রাহুল গান্ধীকে ঘিরে। পাল্লার দুই দিকে দুজনকে বসিয়ে ওজন করছেন কার পাল্লা কীভাবে কতখানি ভারী। সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছে নেতৃত্বের ক্যারিশমা।

সব জরিপ বলছে, দুই জায়গায় নরেন্দ্র মোদি অনেক বেশি এগিয়ে আছেন। তবে ২০১৪ সালের মতো রাহুল গান্ধীকে কেউ এখন আর অপরিপক্ব ভাবছেন না। রাহুলের রাজনৈতিক কৌশল, কথাবার্তা ও বক্তৃতায় যথেষ্ট পরিপক্বতা এবং প্রজ্ঞাময়তার পরিচয় পাওয়া যাচ্ছে। ক্যারিশমার ঘাটতি পূরণে মাঠে নেমেছেন শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর প্রতিচ্ছবি রাহুলের বোন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। ১৩০ কোটি মানুষের দেশের ধর্ম, বর্ণ, জাতপাত ও প্রকৃতির বহুমাত্রিকতার বাস্তবতায় এত বড় নির্বাচনের ফলাফলের পূর্বাভাস করা অত্যন্ত কঠিন। এমন উদাহরণ রয়েছে যখন সব জরিপকারীর পূর্বাভাস ভুল প্রমাণিত হয়েছে। ২০০৪ সালের ১৪তম লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে সব মানুষের ধারণা ও জরিপকারীর অপ্রতিরোধ্য পূর্বাভাস ছিল শাইনিং ইন্ডিয়া স্লোগান অবলম্বন করে পুনরায় ক্ষমতায় আসছে বিজেপি ও তার সিটিং প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি। কিন্তু ফল প্রকাশের পর দেখা গেল সব পূর্বাভাস মুখ থুবড়ে পড়েছে। সেবার ক্ষমতায় এলো কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ ও প্রধানমন্ত্রী  হলেন মনমোহন সিং। তারা পরপর দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থাকলেন। তবে এ কথাও ঠিক, ব্যক্তিগত বিচার-বিশ্লেষণের চেয়ে জরিপকারী প্রতিষ্ঠানের মতামতকে সংগত কারণেই প্রাধান্য দিতে হয়। তাই লেখার এ পর্যায়ে দু-একটি জরিপকারী প্রতিষ্ঠানের পূর্বাভাস উল্লেখ করতে চাই। সেন্টার ফর ভোটার অপিনিয়ন অ্যান্ড ট্রেন্ডস ইন ইলেকশন রিসার্চ (সিভোটার) তাদের একটা জরিপের ফল প্রকাশ করেছে। তাতে দেখা যায়, বিজেপি এককভাবে ২২২ ও এনডিএ-গতভাবে ২৬৭টি আসন পেতে পারে, যা সরকার গঠনের জন্য ম্যাজিক সংখ্যা ২৭২ আসন থেকে কম। অর্থাৎ ২০১৪ সালের তুলনায় এককভাবে বিজেপির ৬০ ও জোটগতভাবে ৬৯টি আসন কমে যেতে পারে। ওই একই জরিপের ফলে দেখা যায় রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস জোট ইউপিএ পেতে পারে ১৪২ আসন। তবে ইউপিএ-তে না থাকলেও ঘোর মোদিবিরোধী পশ্চিমবঙ্গের দিদি মমতা ব্যানার্জি, উত্তর প্রদেশের দুই হেভিওয়েট অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি ও মায়াবতীর বহুজন সমাজবাদী পার্টি এবং দিল্লির আম আদমি পার্টি মিলে পেতে পারে ১৩৪ আসন। মোদিবিরোধী এই আঞ্চলিক দলগুলো যদি নির্বাচনের পর কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোটের সঙ্গে সমঝোতায় আসতে পারে তাহলে চিত্র ভিন্ন হবে। তবে এই মিলনের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হবে প্রধানমন্ত্রী কে হবেন- সেই প্রশ্নের মীমাংসা। যে কোনো হিসাবেই মোদিবিরোধী পক্ষগুলোর মধ্যে এককভাবে সর্বোচ্চ আসন পাবে কংগ্রেস এবং সর্বভারতীয় দল হিসেবে কংগ্রেস-প্রধান রাহুল গান্ধীই হবেন প্রধানমন্ত্রীর জন্য মুখ্য দাবিদার। কিন্তু মমতা ব্যানার্জি ও মায়াবতী দুজনই দিল্লির মসনদে বসার স্বপ্নের কথা প্রকাশ করে ফেলেছেন। রাহুল গান্ধীকে তারা এখনো কচি খোকা ভাবছেন। আবার একটু জরিপের কথায় ফিরে আসি। টাইমস অব ইন্ডিয়ার টাইমস মেগাপোলের সমীক্ষামতে বিজেপি এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলেও এবার পুনরায় সরকার গঠন করতে পারে মোদির নেতৃত্বাধীন এনডিএ। তবে বিজেপির আশায় জল ঢেলে দিয়েছে অন্য একটি জরিপ সংগঠন, অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্র্যাটিক রিফর্মস (এডিআর)। এ সংস্থার মতে, শহুরে ভোটাররা বিজেপি থেকে মুখ ঘুরিয়ে নিচ্ছেন। ভোটারদের কাছে এ সংস্থাটি ২৪টি প্রশ্ন রাখে এবং তার উত্তরে শহুরে ভোটাররা ক্ষোভ ও হতাশা ব্যক্ত করেছেন মোদি সরকারের বিরুদ্ধে। এ জরিপে উত্তরদাতাদের মতে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কর্মসংস্থান, পরিসেবা- সবকিছুতেই পিছিয়ে বিজেপি। দুই প্রধান দল কংগ্রেস ও বিজেপির নির্বাচনী মেনিফেস্টোর দিকে নজর দিলে দেখা যায়, কংগ্রেসের মূল কথা সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকাকেন্দ্রিক, আর বিজেপির কেন্দ্রবিন্দুতে আছে কট্টর জাতীয়তাবাদ ও হিন্দুত্ববাদের কথা। বিজেপির এমন কট্টর সাম্প্রদায়িক ও জাতীয়তাবাদী মনোভাবে শঙ্কা প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন লেখক, সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের কয়েক শ প্রথিতযশা ব্যক্তি। বিবৃতিতে তারা বলেছেন, ভারতের মৌলিক আদর্শ অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক সংবিধান রক্ষায় ভারতীয় ভোটাররা যেন মোদিকে প্রত্যাখ্যান করেন। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিজেপি এককভাবে ২৮২টি আসন পেয়ে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ২৭২ ম্যাজিক সংখ্যা পেরিয়ে যায়। সেবার জোটগতভাবে এনডিএ পায় ৩৩৬টি আসন। তবে গত পাঁচ বছরে সরকারবিরোধী মনোভাব যেমন চাঙ্গা হয়েছে, তার সঙ্গে আঞ্চলিক রাজনীতির মেরুকরণে অনেক পরিবর্তন ঘটেছে, যার সবই মোদির প্রতিকূল যাচ্ছে এই নির্বাচনে। প্রথমেই ধরা যাক সরকার গঠনের অনুঘটক উত্তর প্রদেশের কথা, যেখানে রয়েছে ৮০টি আসন। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিজেপি এ রাজ্যে ৭২টি আসন পেয়ে সরকার গঠনের পথে এগিয়ে যায়। কিন্তু উত্তর প্রদেশে এবার অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি ও মায়াবতীর বহুজন সমাজবাদী পার্টি শক্ত জোটে আবদ্ধ হয়েছে। গত কয়েক বছরে এ রাজ্যে যতগুলো উপনির্বাচন হয়েছে তাতে এ দুই দলিত নেতার জোটের কাছে বিজেপি প্রার্থী শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়েছেন। অখিলেশ ও মায়াবতীর জোটে কংগ্রেস নেই। যদি থাকত তাহলে উত্তর প্রদেশ থেকে বিজেপিকে দু-একটি আসন বাদে প্রায় শূন্য হাতে ফিরতে হতো। তার পরও দুই দলিত নেতার জোট হওয়ায় এবার উত্তর প্রদেশে বিজেপির আসন গত নির্বাচনের থেকে দুই-তৃতীয়াংশ কমে ২৪টি বা তারও নিচে নেমে আসতে পারে। পশ্চিমবঙ্গের ৪২টি আসনের মধ্যে বিজেপি গত নির্বাচনে মাত্র ২টি পায়। দিদির প্রতি বাংলার মানুষ কিছুটা ক্ষিপ্ত হলেও এবার টেনেটুনে ৬-৭টি আসনের বেশি বিজেপির ভাগ্যে জুটবে না বলে মনে করছেন কলকাতার সব বড় বড় বিশ্লেষক। বিন্ধ্যাচল পর্বতমালা কর্তৃক উত্তর ভারত থেকে ভৌগোলিকভাবে বিভাজিত দক্ষিণ ভারতের কর্ণাটক, কেরালা, তামিলনাড়–, অন্ধ্র, তেলাঙ্গনা- এ পাঁচ রাজ্যের ১২৯টি আসনের মধ্যে তামিলনাড়–র ৩৯ আসনে বিজেপির মিত্র এআইএডিএমকে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও বাকি ৯০ আসনের প্রায় সবই চলে যাবে মোদিবিরোধী আঞ্চলিক দল ও কংগ্রেসের পক্ষে। অন্যদিকে বিহার (৪০), গুজরাট (২৬), হরিয়ানা (১০), ঝাড়খণ্ড (১৪), মহারাষ্ট্র (৪৮), উড়িষ্যা (২১), উত্তরখণ্ড (৫), হিমাচল (৪)- এ আটটি হিন্দিবলয়ের রাজ্যে মোট ১৬৮টি আসনে বিজেপি ও তাদের স্থানীয় মিত্র দলগুলো অনেক ভালো করবে, যদিও মহারাষ্ট্রের ৪৮ আসনে কংগ্রেসের মিত্র প্রবীণ হেভিওয়েট নেতা শারদ পাওয়ারের ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টি এবার বড় ভাগ বসাবে বলে অনেকে মনে করছেন। দিল্লির ৭টি আসন বাদে বাকি ৬ ইউনিয়ন টেরিটরির ৬টি আসনই বিজেপির মিত্রপক্ষের কাছে থাকবে। সিকিমসহ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ২৫টি আসনের ওপর এবার বিশেষ নজর দিচ্ছে দুই পক্ষই। এখানে বিজেপির স্থানীয় মিত্র দলগুলো এগিয়ে থাকলেও কংগ্রেস একেবারে শূন্য হাতে ফিরবে- তেমনটি কেউ মনে করছে না। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ২৫ আসন বিজেপির অনুকূলে ধরলেও মধ্যভারতের হিন্দিবলয় ও অন্যান্য মিলে দেখা যাচ্ছে বিজেপি জোটের অনুকূলে রয়েছে ১৯৯ আসন। বিপরীতে পশ্চিমবঙ্গ, উত্তর প্রদেশ ও দক্ষিণাঞ্চল মিলে (তামিলনাড়– বাদে) কংগ্রেস ও অন্যান্য মোদিবিরোধীর অনুকূলে রয়েছে ২১২ আসন। এ সমীকরণের দুই দিকের যোগফল হয় ৪১১ আসন। ছত্তিশগড় (১১) ও মধ্যপ্রদেশ (২৯)- ৪০ আসনের এ দুই রাজ্যে কিছুদিন আগেই বিধানসভার নির্বাচনে বড় জয় পেয়েছে কংগ্রেস। তামিলনাড়–র ৩৯ আসনের মধ্যে বিজেপির মিত্র আঞ্চলিক দল এআইএডিএমকে এগিয়ে থাকবে। জম্মু ও কাশ্মীরের ৬ আসনের কথা কেউ অনুমান করতে পারছে না। উপসংহারে এসে বলা যায়, উপরোক্ত বর্ণনার আলোকে আসনসংখ্যার বিশ্লেষণে মোদিবিরোধী পক্ষের পাল্লাই এখন পর্যন্ত ভারী বলে মনে হয়। তবে বাহুবল-অর্থবল, কট্টর ক্যাডার বাহিনী, সাংগঠনিক শক্তির বিবেচনা এবং নেতৃত্বের ক্যারিশমায় মোদি ও তার জোট এনডিএ এগিয়ে আছে। বহুমাত্রিক দিকের বিবেচনায় এত বড় নির্বাচনে সঠিক পূর্বাভাস দেওয়া ব্যক্তিপর্যায়ে তো নয়ই, কোনো সংস্থার জন্যও অনেক কঠিন কাজ। ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে মনে হয়, একক দল হিসেবে বিজেপি ও পক্ষ হিসেবে মোদিবিরোধী পক্ষ এগিয়ে থাকবে। সে ক্ষেত্রে মমতা ব্যানার্জি, অখিলেশ যাদব ও মায়াবতী হবেন দিল্লির মসনদে কে যাবেন- সেই ভাগ্য নির্ধারণের প্রধান অনুঘটক। আর যে কোনো মূল্যে মোদি ঠেকাবেন- মায়াবতী যদি এ কথায় অটল থাকেন তাহলে রাহুলের ভাগ্য খুলে যেতে পারে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

২৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ
বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ

দেশগ্রাম

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই
নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই

নগর জীবন

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন