শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

মোদি না রাহুল কে বসছেন দিল্লির মসনদে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
মোদি না রাহুল কে বসছেন দিল্লির মসনদে

আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী ও অনন্য বন্ধুরাষ্ট্র ভারতে ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক নির্বাচনযজ্ঞ। বহুবিধ সংগত কারণেই সেই নির্বাচন নিয়ে আমাদের আগ্রহ ও উৎসুকের শেষ নেই। বাংলাদেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের অত্যন্ত প্রিয় বিষয়ের একটি হচ্ছে রাজনীতি। তাই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ও ভারতের লোকসভা নির্বাচন নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে সবসময়ই একটি বিশেষ আগ্রহ লক্ষ্য করা যায়। এর অনেক কারণও রয়েছে। এবার মোট সাত দফায় চলমান ভারতের ১৭তম লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ৯১টি আসনের ভোট গ্রহণ হয়ে গেল ১১ এপ্রিল। ১৯ মে শেষ ও সপ্তম দফায় ৫৯টি আসনে ভোট এবং ২৩ মে গণনা ও ফল প্রকাশের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এ বিশাল কর্মযজ্ঞ। ভারতের প্রায় ১৩০ কোটি মানুষের মধ্যে ভোটার প্রায় ৯০ কোটি। লোকসভার মোট ৫৪৫টি আসনের মধ্যে ২টি সংরক্ষিত আসন বাদ দিয়ে ৫৪৩ আসনের জন্য নির্বাচনী লড়াইয়ে অংশ নিচ্ছেন ৫ শতাধিক রাজনৈতিক দলের প্রায় ১০ হাজার প্রার্থী। থাকছে ১০ লাখ ভোট কেন্দ্র ও ২৩ লাখ ৩০ হাজার বুথ। নির্বাচনকর্ম পরিচালনার জন্য নিয়োজিত আছেন প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ কর্মী ও কর্মকর্তা। এত বড় বিশাল কর্মযজ্ঞ কেমনভাবে সম্পন্ন হয় তাও একটা দেখার বিষয়। সেজন্য বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভারতে আসছেন কয়েক হাজার অবজারভার ও সাংবাদিক। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৫ হাজার ফুট ওপরে হিমালয়েও ভোট কেন্দ্র খোলা হচ্ছে। একেই বলা হয় গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। যত দূরে ও যত কঠিন জায়গাই হোক না কেন, প্রত্যেক নাগরিকের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে। এ বিশাল ভোটযজ্ঞের মধ্য দিয়ে কোন দল বা জোট জয়ী হয়ে দিল্লির মসনদে বসছে- তার বহুমাত্রিক হিসাব-নিকাশ এখন তুঙ্গে। তবে একটা বিষয় স্পষ্টভাবে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, হিসাব-কিতাব দল ও জোটকে কেন্দ্র করে করা হলেও বড় হয়ে সামনে আসছে এ নির্বাচনে জয়ী হয়ে উদীয়মান পরাশক্তি ভারতের নেতৃত্ব আগামী পাঁচ বছর কার হাতে থাকবে। সেখানে আঞ্চলিক নেতা-নেত্রীদের মধ্যে বাংলার মমতা ব্যানার্জি ও উত্তর প্রদেশের দলিত রানী খ্যাত মায়াবতী দিল্লি যাওয়ার আকাক্সক্ষা এক-আধবার প্রকাশ করলেও মিডিয়াসহ সব জরিপকারী প্রতিষ্ঠানের দৃষ্টি আবর্তিত হচ্ছে সিটিং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও সর্বভারতীয় কংগ্রেসের সভাপতি রাহুল গান্ধীকে ঘিরে। পাল্লার দুই দিকে দুজনকে বসিয়ে ওজন করছেন কার পাল্লা কীভাবে কতখানি ভারী। সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছে নেতৃত্বের ক্যারিশমা।

সব জরিপ বলছে, দুই জায়গায় নরেন্দ্র মোদি অনেক বেশি এগিয়ে আছেন। তবে ২০১৪ সালের মতো রাহুল গান্ধীকে কেউ এখন আর অপরিপক্ব ভাবছেন না। রাহুলের রাজনৈতিক কৌশল, কথাবার্তা ও বক্তৃতায় যথেষ্ট পরিপক্বতা এবং প্রজ্ঞাময়তার পরিচয় পাওয়া যাচ্ছে। ক্যারিশমার ঘাটতি পূরণে মাঠে নেমেছেন শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর প্রতিচ্ছবি রাহুলের বোন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। ১৩০ কোটি মানুষের দেশের ধর্ম, বর্ণ, জাতপাত ও প্রকৃতির বহুমাত্রিকতার বাস্তবতায় এত বড় নির্বাচনের ফলাফলের পূর্বাভাস করা অত্যন্ত কঠিন। এমন উদাহরণ রয়েছে যখন সব জরিপকারীর পূর্বাভাস ভুল প্রমাণিত হয়েছে। ২০০৪ সালের ১৪তম লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে সব মানুষের ধারণা ও জরিপকারীর অপ্রতিরোধ্য পূর্বাভাস ছিল শাইনিং ইন্ডিয়া স্লোগান অবলম্বন করে পুনরায় ক্ষমতায় আসছে বিজেপি ও তার সিটিং প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি। কিন্তু ফল প্রকাশের পর দেখা গেল সব পূর্বাভাস মুখ থুবড়ে পড়েছে। সেবার ক্ষমতায় এলো কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ ও প্রধানমন্ত্রী  হলেন মনমোহন সিং। তারা পরপর দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থাকলেন। তবে এ কথাও ঠিক, ব্যক্তিগত বিচার-বিশ্লেষণের চেয়ে জরিপকারী প্রতিষ্ঠানের মতামতকে সংগত কারণেই প্রাধান্য দিতে হয়। তাই লেখার এ পর্যায়ে দু-একটি জরিপকারী প্রতিষ্ঠানের পূর্বাভাস উল্লেখ করতে চাই। সেন্টার ফর ভোটার অপিনিয়ন অ্যান্ড ট্রেন্ডস ইন ইলেকশন রিসার্চ (সিভোটার) তাদের একটা জরিপের ফল প্রকাশ করেছে। তাতে দেখা যায়, বিজেপি এককভাবে ২২২ ও এনডিএ-গতভাবে ২৬৭টি আসন পেতে পারে, যা সরকার গঠনের জন্য ম্যাজিক সংখ্যা ২৭২ আসন থেকে কম। অর্থাৎ ২০১৪ সালের তুলনায় এককভাবে বিজেপির ৬০ ও জোটগতভাবে ৬৯টি আসন কমে যেতে পারে। ওই একই জরিপের ফলে দেখা যায় রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস জোট ইউপিএ পেতে পারে ১৪২ আসন। তবে ইউপিএ-তে না থাকলেও ঘোর মোদিবিরোধী পশ্চিমবঙ্গের দিদি মমতা ব্যানার্জি, উত্তর প্রদেশের দুই হেভিওয়েট অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি ও মায়াবতীর বহুজন সমাজবাদী পার্টি এবং দিল্লির আম আদমি পার্টি মিলে পেতে পারে ১৩৪ আসন। মোদিবিরোধী এই আঞ্চলিক দলগুলো যদি নির্বাচনের পর কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোটের সঙ্গে সমঝোতায় আসতে পারে তাহলে চিত্র ভিন্ন হবে। তবে এই মিলনের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হবে প্রধানমন্ত্রী কে হবেন- সেই প্রশ্নের মীমাংসা। যে কোনো হিসাবেই মোদিবিরোধী পক্ষগুলোর মধ্যে এককভাবে সর্বোচ্চ আসন পাবে কংগ্রেস এবং সর্বভারতীয় দল হিসেবে কংগ্রেস-প্রধান রাহুল গান্ধীই হবেন প্রধানমন্ত্রীর জন্য মুখ্য দাবিদার। কিন্তু মমতা ব্যানার্জি ও মায়াবতী দুজনই দিল্লির মসনদে বসার স্বপ্নের কথা প্রকাশ করে ফেলেছেন। রাহুল গান্ধীকে তারা এখনো কচি খোকা ভাবছেন। আবার একটু জরিপের কথায় ফিরে আসি। টাইমস অব ইন্ডিয়ার টাইমস মেগাপোলের সমীক্ষামতে বিজেপি এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলেও এবার পুনরায় সরকার গঠন করতে পারে মোদির নেতৃত্বাধীন এনডিএ। তবে বিজেপির আশায় জল ঢেলে দিয়েছে অন্য একটি জরিপ সংগঠন, অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্র্যাটিক রিফর্মস (এডিআর)। এ সংস্থার মতে, শহুরে ভোটাররা বিজেপি থেকে মুখ ঘুরিয়ে নিচ্ছেন। ভোটারদের কাছে এ সংস্থাটি ২৪টি প্রশ্ন রাখে এবং তার উত্তরে শহুরে ভোটাররা ক্ষোভ ও হতাশা ব্যক্ত করেছেন মোদি সরকারের বিরুদ্ধে। এ জরিপে উত্তরদাতাদের মতে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কর্মসংস্থান, পরিসেবা- সবকিছুতেই পিছিয়ে বিজেপি। দুই প্রধান দল কংগ্রেস ও বিজেপির নির্বাচনী মেনিফেস্টোর দিকে নজর দিলে দেখা যায়, কংগ্রেসের মূল কথা সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকাকেন্দ্রিক, আর বিজেপির কেন্দ্রবিন্দুতে আছে কট্টর জাতীয়তাবাদ ও হিন্দুত্ববাদের কথা। বিজেপির এমন কট্টর সাম্প্রদায়িক ও জাতীয়তাবাদী মনোভাবে শঙ্কা প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন লেখক, সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের কয়েক শ প্রথিতযশা ব্যক্তি। বিবৃতিতে তারা বলেছেন, ভারতের মৌলিক আদর্শ অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক সংবিধান রক্ষায় ভারতীয় ভোটাররা যেন মোদিকে প্রত্যাখ্যান করেন। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিজেপি এককভাবে ২৮২টি আসন পেয়ে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ২৭২ ম্যাজিক সংখ্যা পেরিয়ে যায়। সেবার জোটগতভাবে এনডিএ পায় ৩৩৬টি আসন। তবে গত পাঁচ বছরে সরকারবিরোধী মনোভাব যেমন চাঙ্গা হয়েছে, তার সঙ্গে আঞ্চলিক রাজনীতির মেরুকরণে অনেক পরিবর্তন ঘটেছে, যার সবই মোদির প্রতিকূল যাচ্ছে এই নির্বাচনে। প্রথমেই ধরা যাক সরকার গঠনের অনুঘটক উত্তর প্রদেশের কথা, যেখানে রয়েছে ৮০টি আসন। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিজেপি এ রাজ্যে ৭২টি আসন পেয়ে সরকার গঠনের পথে এগিয়ে যায়। কিন্তু উত্তর প্রদেশে এবার অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি ও মায়াবতীর বহুজন সমাজবাদী পার্টি শক্ত জোটে আবদ্ধ হয়েছে। গত কয়েক বছরে এ রাজ্যে যতগুলো উপনির্বাচন হয়েছে তাতে এ দুই দলিত নেতার জোটের কাছে বিজেপি প্রার্থী শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়েছেন। অখিলেশ ও মায়াবতীর জোটে কংগ্রেস নেই। যদি থাকত তাহলে উত্তর প্রদেশ থেকে বিজেপিকে দু-একটি আসন বাদে প্রায় শূন্য হাতে ফিরতে হতো। তার পরও দুই দলিত নেতার জোট হওয়ায় এবার উত্তর প্রদেশে বিজেপির আসন গত নির্বাচনের থেকে দুই-তৃতীয়াংশ কমে ২৪টি বা তারও নিচে নেমে আসতে পারে। পশ্চিমবঙ্গের ৪২টি আসনের মধ্যে বিজেপি গত নির্বাচনে মাত্র ২টি পায়। দিদির প্রতি বাংলার মানুষ কিছুটা ক্ষিপ্ত হলেও এবার টেনেটুনে ৬-৭টি আসনের বেশি বিজেপির ভাগ্যে জুটবে না বলে মনে করছেন কলকাতার সব বড় বড় বিশ্লেষক। বিন্ধ্যাচল পর্বতমালা কর্তৃক উত্তর ভারত থেকে ভৌগোলিকভাবে বিভাজিত দক্ষিণ ভারতের কর্ণাটক, কেরালা, তামিলনাড়–, অন্ধ্র, তেলাঙ্গনা- এ পাঁচ রাজ্যের ১২৯টি আসনের মধ্যে তামিলনাড়–র ৩৯ আসনে বিজেপির মিত্র এআইএডিএমকে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও বাকি ৯০ আসনের প্রায় সবই চলে যাবে মোদিবিরোধী আঞ্চলিক দল ও কংগ্রেসের পক্ষে। অন্যদিকে বিহার (৪০), গুজরাট (২৬), হরিয়ানা (১০), ঝাড়খণ্ড (১৪), মহারাষ্ট্র (৪৮), উড়িষ্যা (২১), উত্তরখণ্ড (৫), হিমাচল (৪)- এ আটটি হিন্দিবলয়ের রাজ্যে মোট ১৬৮টি আসনে বিজেপি ও তাদের স্থানীয় মিত্র দলগুলো অনেক ভালো করবে, যদিও মহারাষ্ট্রের ৪৮ আসনে কংগ্রেসের মিত্র প্রবীণ হেভিওয়েট নেতা শারদ পাওয়ারের ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টি এবার বড় ভাগ বসাবে বলে অনেকে মনে করছেন। দিল্লির ৭টি আসন বাদে বাকি ৬ ইউনিয়ন টেরিটরির ৬টি আসনই বিজেপির মিত্রপক্ষের কাছে থাকবে। সিকিমসহ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ২৫টি আসনের ওপর এবার বিশেষ নজর দিচ্ছে দুই পক্ষই। এখানে বিজেপির স্থানীয় মিত্র দলগুলো এগিয়ে থাকলেও কংগ্রেস একেবারে শূন্য হাতে ফিরবে- তেমনটি কেউ মনে করছে না। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ২৫ আসন বিজেপির অনুকূলে ধরলেও মধ্যভারতের হিন্দিবলয় ও অন্যান্য মিলে দেখা যাচ্ছে বিজেপি জোটের অনুকূলে রয়েছে ১৯৯ আসন। বিপরীতে পশ্চিমবঙ্গ, উত্তর প্রদেশ ও দক্ষিণাঞ্চল মিলে (তামিলনাড়– বাদে) কংগ্রেস ও অন্যান্য মোদিবিরোধীর অনুকূলে রয়েছে ২১২ আসন। এ সমীকরণের দুই দিকের যোগফল হয় ৪১১ আসন। ছত্তিশগড় (১১) ও মধ্যপ্রদেশ (২৯)- ৪০ আসনের এ দুই রাজ্যে কিছুদিন আগেই বিধানসভার নির্বাচনে বড় জয় পেয়েছে কংগ্রেস। তামিলনাড়–র ৩৯ আসনের মধ্যে বিজেপির মিত্র আঞ্চলিক দল এআইএডিএমকে এগিয়ে থাকবে। জম্মু ও কাশ্মীরের ৬ আসনের কথা কেউ অনুমান করতে পারছে না। উপসংহারে এসে বলা যায়, উপরোক্ত বর্ণনার আলোকে আসনসংখ্যার বিশ্লেষণে মোদিবিরোধী পক্ষের পাল্লাই এখন পর্যন্ত ভারী বলে মনে হয়। তবে বাহুবল-অর্থবল, কট্টর ক্যাডার বাহিনী, সাংগঠনিক শক্তির বিবেচনা এবং নেতৃত্বের ক্যারিশমায় মোদি ও তার জোট এনডিএ এগিয়ে আছে। বহুমাত্রিক দিকের বিবেচনায় এত বড় নির্বাচনে সঠিক পূর্বাভাস দেওয়া ব্যক্তিপর্যায়ে তো নয়ই, কোনো সংস্থার জন্যও অনেক কঠিন কাজ। ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে মনে হয়, একক দল হিসেবে বিজেপি ও পক্ষ হিসেবে মোদিবিরোধী পক্ষ এগিয়ে থাকবে। সে ক্ষেত্রে মমতা ব্যানার্জি, অখিলেশ যাদব ও মায়াবতী হবেন দিল্লির মসনদে কে যাবেন- সেই ভাগ্য নির্ধারণের প্রধান অনুঘটক। আর যে কোনো মূল্যে মোদি ঠেকাবেন- মায়াবতী যদি এ কথায় অটল থাকেন তাহলে রাহুলের ভাগ্য খুলে যেতে পারে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা