শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০১৯

বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী সাদেক খান

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী সাদেক খান

পুরান ঢাকার দুটি প্রাণকেন্দ্র একটি চকবাজারসংলগ্ন বড় কাটরা, ছোট কাটরা, চুড়িহাট্টা ও লালবাগ। অন্যটি সদরঘাট। ঢাকার সদরঘাটের পরিচিতি বিবিধ কারণে। সাধারণ মানুষের কাছে নবাবগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, খুলনা, চাঁদপুর, বরগুনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি ও ভোলা যাতায়াতের লঞ্চঘাট হিসেবে আর পুলিশের কাছে ‘ধ্বংসাত্মক’ বিপ্লবী অনুশীলন দলের গোপন আস্তানার ঠিকানা হিসেবে। সদরঘাটের কাছে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের একটা ছোট অফিস ছিল পাটুয়াটুলীতে। মওলানা ভাসানী ঢাকায় এলে মাঝে মাঝে থাকতেন ঢাকা কোর্টের উল্টো দিকে কারকুনবাড়ী লেনে। নগরবাসীর কাছে সদরঘাটের পরিচিতির অন্য কারণ সদরঘাটসংলগ্ন অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবস্থান। সদরঘাট লঞ্চঘাট-ঘেঁষে বেসরকারি ইস্ট বেঙ্গল ইনস্টিটিউশন। ১৯১৬ সালে ব্রাহ্মসমাজ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত। ১০০ গজ দূরে সরকারি কলেজিয়েট হাইস্কুল, তার গা-ঘেঁষে জগন্নাথ কলেজ যা বামপন্থি শিক্ষকদের অধ্যাপনা ও বিচরণ ক্ষেত্র। প্রায় সঙ্গে লাগানো পগোজ হাইস্কুল; যার একদিকে ঢাকা কোর্ট ভবন, কোর্টের উল্টো দিকে ন্যাশনাল মেডিকেল স্কুল (বর্তমানে ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ) ও হাসপাতাল। স্বদেশিরা ব্রিটিশ মেডিকেল কলেজের বিপরীতে স্থাপন করেছিলেন ন্যাশনাল মেডিকেল স্কুল ত্রিশের দশকে। বাহাদুর শাহ পার্কের গা-ঘেঁষে মুসলিম হাইস্কুল। মুসলিম হাইস্কুল থেকে কয়েক শ গজ পেছনে লক্ষ্মীবাজারের সেন্ট গ্রেগরি বয়েজ হাইস্কুল ও সেন্ট ফ্রান্সিস জভিয়ার মেয়েদের হাইস্কুল। অদূরে বাংলাবাজার গার্লস হাইস্কুল এবং সরকারের অত্যন্ত অনুগত ইংরেজি দৈনিক মর্নিং নিউজের অফিস। সদরঘাটের জনপরিচিতির অন্য কারণ রূপমহল ও মুকুল সিনেমা হল।

ষাটের দশকে রূপমহল সিনেমা হলে ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির বার্ষিক সম্মেলনের সময় মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী আওয়ামী লীগের গুন্ডাদের দ্বারা আক্রান্ত হন। সদরঘাট লঞ্চঘাটের কয়েক শ গজের মধ্যে ব্যাপ্টিস্ট চার্চ ও প্রকাশনজগতের দীর্ঘদিনের বই বেচাকেনার হাট বাংলাবাজার। বাংলাবাজার পেরোলে নর্থ ব্রুক হল রোড, সামান্য ভিতরে বিউটি বোর্ডিং, সব কবি-সাহিত্যিকের এক কাপ চা ও পুরি খেয়ে দীর্ঘ সময় ক্ষেপণ স্থল, অনেকটা কলকাতার কফি হাউসের তুল্য। নর্থ ব্রুক হল রোডের গোড়াতে কিশোরী লাল (কে এল) জুবিলী হাইস্কুল, উনবিংশ শতাব্দীতে মানিকগঞ্জের জমিদারদের বদান্যে প্রতিষ্ঠিত। কে এল জুবিলী স্কুলের সাবেক ছাত্র ছিলেন বিজ্ঞানী মেঘনাদ সাহা। স্কুলের শ গজের মধ্যে বুড়িগঙ্গা নদী, নদীর পাড়-ঘেঁষে বাকল্যান্ড বাঁধ, লালকুটির ও সদরঘাট। কয়েক কিলোমিটার দূরে পাইকারি শ্যামবাজার। ১৯৫২ সালে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে পূর্ব বাংলা (বর্তমানে বাংলাদেশ) উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। আমি তখন কে এল জুবিলী স্কুলের ছাত্র। মাত্র দুই মাস আগে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে প্রথম হয়ে সপ্তম শ্রেণিতে প্রমোশন পেয়েছি। স্কুলের সর্বত্র গুজগুজ-ফিসফিস আলোচনা- পুলিশ গুলি করে ছাত্রদের মেরেছে। ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা। কেন ক্লাস বর্জন করে ধর্মঘট করতে হবে তা বুঝিয়ে বলার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কয়েকজন বড় ভাই এসেছেন। তার মধ্যে একজন এক জজ সাহেবের ছেলে সাদেক খান, ম্যাট্রিকে নাকি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম ১০ জনের মধ্যে ছিলেন। সুন্দর চেহারা, পাতলা কিন্তু সুঠাম দেহ, হাসি হাসি মুখ। আমরা সবাই হাঁ করে তার মুখের দিকে তাকিয়ে আছি, বোধগম্য হচ্ছিল না এত বড় মেধাবী ছাত্র কেন ধর্মঘটের পক্ষে, তিনি তো কেবল পড়াশোনা করবেন সুবোধ বালক হিসেবে এবং পরবর্তীতে বড় অফিসার, জজ বা শিক্ষক হবেন, তিনি কেন ক্লাস বর্জনের ডাক দিচ্ছেন! আমরা জনবিশেক ছাত্র ক্লাস ছেড়ে ‘বড় ভাইদের’ কথা শোনার জন্য স্কুলের মাঠের এক কোণে চুপচাপ দাঁড়িয়েছিলাম। সাদেক খান গলা গম্ভীর করে বললেন, ‘তোমাদের সামনে দুটো পথ-  এখন থেকে তোমরা নিজের ভাষায় কথা বলতে পারবে না, কেবল উর্দুতে কথা বলতে হবে। পরীক্ষা পাস করতে পারো কিন্তু কোনো চাকরি হবে না। বেকার হয়ে ঘুরে বেড়াবে, ইত্যাদি ইত্যাদি। দ্বিতীয় পথ ক্লাস ছেড়ে বেরিয়ে আসো, আওয়াজ তোলো “আমার ভাষা বাংলা, বাংলায় কথা বলা আমাদের অধিকার। বাংলা হবে রাষ্ট্রভাষা”।’

ইতিমধ্যে খবর পেয়ে ক্লাস শিক্ষকরা বেরোলে, বড় ভাইয়েরা ‘ধর্মঘট, ধর্মঘট’, ‘বাংলা আমার ভাষা, বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করতে হবে’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দিতে দ্রুত অন্য স্কুলের দিকে চলে যান। আমার ভয়ানক ইচ্ছা হচ্ছিল সাদেক খানের হাতটা একটু ধরার জন্য, কিন্তু সাহস হয়নি। অপলক দৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে ছিলাম বিস্মিত নয়নে। কিছুদিন পরে শুনলাম, অনেক ছাত্রের সঙ্গে সাদেক খানকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। তিনি নাকি কমিউনিস্ট- তারা পাকিস্তান চান না- ‘ইয়ে আজাদি ঝুটা হ্যায়’ এটা তাদের মূলমন্ত্র। কয়েক দিনের মধ্যে বিশ^বিদ্যালয়ের ছাত্ররা দৈনিক মর্নিং নিউজের দফতর আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেন। আমার বাবা তখন সূত্রাপুর থানার ওসি। ’৫১ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকার সবচেয়ে বড় থানা লালবাগের দায়িত্বে ছিলেন। লালবাগ থানার ব্যাপ্তি ছিল ছোট কাটরা থেকে মিরপুরসমেত। তিনি মূলত কলকাতা পুলিশের অফিসার, ভারত ভাগের পর কলকাতার লালবাজার থেকে এসে ’৪৮ সালে লালবাগ থানার দায়িত্বে ছিলেন। তখন লালবাগ থানা ছিল লালবাগ কেল্লার পাশে। ’৫১ সালে রেশন, বেতনভাতা ও অন্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির জন্য সাধারণ পুলিশরা বিদ্রোহ করেছিলেন।

দৈনিক মর্নিং নিউজ কর্তৃপক্ষের অভিযোগ ছিল, বাবা ইচ্ছা করে দ্রুত পুলিশ নিয়ে ছাত্রদের আক্রমণ থেকে পত্রিকা রক্ষার চেষ্টা করেননি। এ ঘটনার কিছুদিনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন ছাত্র ধরা পড়লেন, সঙ্গে ভাষা আন্দোলনের অন্যতম নেতা অলি আহমদ এবং যুবলীগ নেতা কামারুজ্জামান। বাবা আটক বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদের সূত্রাপুর থানার ছোট আলো-বাতাসবিহীন জেলহাজতে না রেখে রাতে ছাত্রদের নিজের সরকারি বড় দোতলা বাসস্থানে এনে আহার ও রাতযাপনের ব্যবস্থা করে দেন। পরদিন নাশতা করিয়ে তাদের আদালতে চালান করে দেন। খবরটা ঊর্ধ্বতন মহলে পৌঁছার পর শাস্তিস্বরূপ তাকে রাজধানী শহর থেকে মফস্বল ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা থানায় বদলি করে দেওয়া হয়, বছরের মাঝখানে। সে যুগে সরকারি কর্মকর্তাদের কেবল বছরের শুরুতে বদলি করা হতো ছেলেমেয়ের লেখাপড়ার সুবিধার্থে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, জেলা জজ, ইঞ্জিনিয়ার, সিভিল সার্জন ও অন্যান্য সরকারি কর্মজীবীর সন্তানরা স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করত বলে অফিসাররা স্থানীয় স্কুলের উন্নয়নে লক্ষ্য রাখতেন। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের প্রতি বাবার নীরব সমর্থনের সম্ভাব্য কারণ হলো তার ছাত্রজীবন। আমাদের গ্রামের বাড়ি কোয়েপাড়ায় কর্ণফুলী নদীর পাড়ে, বাগোয়ান ইউনিয়নে চট্টগ্রামের রাউজান থানায়। বাবার মামাবাড়ি পাশের নোয়াপাড়া গ্রামে, কবি নবীন চন্দ্র সেন ও বিপ্লবী মাস্টারদা সূর্যসেনের জন্মভূমিতে। বাবার মামারা শিক্ষিত বর্ধিষ্ণুু পরিবারের। তার ছোট মামা বিএ বিটি ত্রিশের দশকে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত হাইস্কুলের হেডমাস্টার। বড় মামা সমুদ্রগামী জাহাজের ক্যাপ্টেন। তিনি বোম্বাইর নৌ বিদ্রোহে জড়িত ছিলেন, জীবন রক্ষা পেলেও চাকরিচ্যুত হন। পরে তিনি  ব্রিটিশ রিভার স্টিমশিপ নেভিগেশন কোম্পানির সমুদ্রগামী জাহাজের সারেং হিসেবে বোম্বাই, মাদ্রাজ (চেন্নাই), কলম্বো, বিশাখাপাত্তনাম ও কলকাতায় যাতায়াত করতেন। বাবা শিক্ষক হিসেবে পেয়েছিলেন চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠনের নেতা মাস্টারদা সূর্যসেনকে। শরীরচর্চা শিখেছেন অনন্ত সিং, লোকনাথ বল, গণেশ ঘোষ, টেগরা, দস্তিদার ও অন্যান্য বিপ্লবী নেতার সঙ্গে। উচ্চমাধ্যমিক অধ্যয়ন করেছেন মহামুনি বৌদ্ধ হাইস্কুলে। শিখেছেন পালি ভাষা। কলেজ জীবনে খালি পায়ে খেলে গোরা সাহেবদের ফুটবল টিমকে পরাজিত করে সবাইকে বিস্মিত করেছিলেন, পুরস্কারস্বরূপ কলকাতা পুলিশ দলে খেলার সুযোগ ও চাকরি পান। তিনি সর্বভারতীয় পুলিশ দলে ফুটবল ও হকি খেলতেন। ইতিমধ্যে বেশ কয়েক বছর কেটে গেছে, স্কুল জীবন শেষ করে আমি তখন ঢাকা কলেজে বিজ্ঞানের ছাত্র। হঠাৎ শুনতে পেলাম জজ সাহেবের ছেলে নামকরা মেধাবী ছাত্র সাদেক খান যেনতেনভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের লেখাপড়া শেষ করে পাকিস্তানের খ্যাতিমান পরিচালক এ জে কারদারের সঙ্গে সিনেমা তৈরি করেছেন- জাগো হুয়া সাভেরা (Day shall Dawn)- তৃপ্তি মিত্র নায়িকা, সম্ভবত খান আতাউর রহমান নায়কের ভূমিকায়। ছবিটির শুটিং হচ্ছিল মিরপুর তুরাগ নদের পাড়ে। সাদেক খান সহপরিচালক, সেই সঙ্গে ছোট একটা পার্টে অভিনয়ও করেছিলেন। খুব ভোরে মিরপুরে শুটিং দেখতে গেলাম। তৃপ্তি মিত্র নদে ডুবছেন। আকর্ষণীয় সাদেক খান নায়ককে দেখানোর জন্য নদে লাফ দিয়েছিলেন। কারদার মহাখুশি। ইংরেজি, বাংলা ও উর্দুÑ তিন ভাষায় সাদেক খানের দক্ষতা ছিল। তিনি তিন ভাষায় লিখতে, পড়তে ও সাবলীলভাবে কথোপকথন করতে পারতেন।

১৯৫৯ সালে ‘জাগো হুয়া সাভেরা’ মুক্তি পায় এবং দ্রুত আন্তর্জাতিক সম্মান অর্জন করে। বোম্বাইতে ছবিটির প্রদর্শনের কথা ছিল, কিন্তু রাজনৈতিক কারণে ভারতীয় উদ্যোক্তারা ছবিটি প্রদর্শন করতে পারেননি। ‘জাগো হুয়া সাভেরা’ পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম ছবি নয়। পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম ছবি ‘মুখ ও মুখোশ, আবদুল জব্বার পরিচালিত, নায়িকা ছিলেন মিটফোর্ড মেডিকেল স্কুলের ছাত্রী জহরত আরা। ছবিটি ১৯৫৬ সালে মুক্তি পায়। ’৫৭ সালে ঢাকার কারওয়ান বাজারে পূর্ব পাকিস্তান ফিল্ম ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন ও স্টুডিও স্থাপিত হয়। এ জে কারদারের অন্য ছবি ‘দূর হায় সুখ কি গাঁও’ ছবিতে নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন সাদেক খান। ’৬০-এর দশকের মাঝামাঝি সাদেক খান নিজে ‘নদী ও নারী’ নামে একটি চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন। তিনি ওই সিনেমায় নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেন। সুনাম অর্জিত হলেও ব্যবসায়িক সফলতা আসেনি। ‘রাজা এলো শহরে’ নামের অন্য একটি ছবিও সাদেক খান পরিচালনা করেছিলেন।

ঢাকা কলেজে আমার এক বছর জুনিয়র রাশেদ খান মেনন, সাদেক খানের ছোট ভাই। আমি ঢাকা কলেজে ভর্তি হই ’৫৬ সালে, মেনন ভর্তি হয় পরের বছর ’৫৭ সালে। মেনন থেকে জেনেছিলাম তাদের দাদা সাদেক খানের বিবিধ কাহিনি। ভাষা আন্দোলনের জন্য তাকে বেশিদিন কারারুদ্ধ হয়ে থাকতে হয়নি। পিতা বিচারপতি আবদুল জব্বার খানের চেষ্টায় এবং সাদেক খানের কঠিন অসুস্থতার কারণে জেল থেকে মুক্তি পান কয়েক মাসের মধ্যে। জেল থেকে বেরোনোর পরপরই কমিউনিস্ট পার্টির নির্দেশে সাদেক খান আত্মগোপনে চলে যান। কঠিন জীবনযাত্রা, পর্যাপ্ত খাদ্য ও চিকিৎসার অভাবে সাদেক খান যক্ষ্মায় আক্রান্ত হন। দীর্ঘ চিকিৎসা নিয়ে তিনি পরে যক্ষ্মা থেকে সুস্থ হলেন বটে, তবে তার শিক্ষাজীবনে ব্যাপক ক্ষতি হয়। তিনি অনার্স পরীক্ষা না দিয়ে পাস কোর্সে বিএসসি পাস করে সাংবাদিকতা শুরু করলেন দৈনিক সংবাদে, নামমাত্র বেতনভাতায়।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৩৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা