শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০১৯

বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী সাদেক খান

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী সাদেক খান

পুরান ঢাকার দুটি প্রাণকেন্দ্র একটি চকবাজারসংলগ্ন বড় কাটরা, ছোট কাটরা, চুড়িহাট্টা ও লালবাগ। অন্যটি সদরঘাট। ঢাকার সদরঘাটের পরিচিতি বিবিধ কারণে। সাধারণ মানুষের কাছে নবাবগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, খুলনা, চাঁদপুর, বরগুনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি ও ভোলা যাতায়াতের লঞ্চঘাট হিসেবে আর পুলিশের কাছে ‘ধ্বংসাত্মক’ বিপ্লবী অনুশীলন দলের গোপন আস্তানার ঠিকানা হিসেবে। সদরঘাটের কাছে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের একটা ছোট অফিস ছিল পাটুয়াটুলীতে। মওলানা ভাসানী ঢাকায় এলে মাঝে মাঝে থাকতেন ঢাকা কোর্টের উল্টো দিকে কারকুনবাড়ী লেনে। নগরবাসীর কাছে সদরঘাটের পরিচিতির অন্য কারণ সদরঘাটসংলগ্ন অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবস্থান। সদরঘাট লঞ্চঘাট-ঘেঁষে বেসরকারি ইস্ট বেঙ্গল ইনস্টিটিউশন। ১৯১৬ সালে ব্রাহ্মসমাজ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত। ১০০ গজ দূরে সরকারি কলেজিয়েট হাইস্কুল, তার গা-ঘেঁষে জগন্নাথ কলেজ যা বামপন্থি শিক্ষকদের অধ্যাপনা ও বিচরণ ক্ষেত্র। প্রায় সঙ্গে লাগানো পগোজ হাইস্কুল; যার একদিকে ঢাকা কোর্ট ভবন, কোর্টের উল্টো দিকে ন্যাশনাল মেডিকেল স্কুল (বর্তমানে ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ) ও হাসপাতাল। স্বদেশিরা ব্রিটিশ মেডিকেল কলেজের বিপরীতে স্থাপন করেছিলেন ন্যাশনাল মেডিকেল স্কুল ত্রিশের দশকে। বাহাদুর শাহ পার্কের গা-ঘেঁষে মুসলিম হাইস্কুল। মুসলিম হাইস্কুল থেকে কয়েক শ গজ পেছনে লক্ষ্মীবাজারের সেন্ট গ্রেগরি বয়েজ হাইস্কুল ও সেন্ট ফ্রান্সিস জভিয়ার মেয়েদের হাইস্কুল। অদূরে বাংলাবাজার গার্লস হাইস্কুল এবং সরকারের অত্যন্ত অনুগত ইংরেজি দৈনিক মর্নিং নিউজের অফিস। সদরঘাটের জনপরিচিতির অন্য কারণ রূপমহল ও মুকুল সিনেমা হল।

ষাটের দশকে রূপমহল সিনেমা হলে ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির বার্ষিক সম্মেলনের সময় মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী আওয়ামী লীগের গুন্ডাদের দ্বারা আক্রান্ত হন। সদরঘাট লঞ্চঘাটের কয়েক শ গজের মধ্যে ব্যাপ্টিস্ট চার্চ ও প্রকাশনজগতের দীর্ঘদিনের বই বেচাকেনার হাট বাংলাবাজার। বাংলাবাজার পেরোলে নর্থ ব্রুক হল রোড, সামান্য ভিতরে বিউটি বোর্ডিং, সব কবি-সাহিত্যিকের এক কাপ চা ও পুরি খেয়ে দীর্ঘ সময় ক্ষেপণ স্থল, অনেকটা কলকাতার কফি হাউসের তুল্য। নর্থ ব্রুক হল রোডের গোড়াতে কিশোরী লাল (কে এল) জুবিলী হাইস্কুল, উনবিংশ শতাব্দীতে মানিকগঞ্জের জমিদারদের বদান্যে প্রতিষ্ঠিত। কে এল জুবিলী স্কুলের সাবেক ছাত্র ছিলেন বিজ্ঞানী মেঘনাদ সাহা। স্কুলের শ গজের মধ্যে বুড়িগঙ্গা নদী, নদীর পাড়-ঘেঁষে বাকল্যান্ড বাঁধ, লালকুটির ও সদরঘাট। কয়েক কিলোমিটার দূরে পাইকারি শ্যামবাজার। ১৯৫২ সালে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে পূর্ব বাংলা (বর্তমানে বাংলাদেশ) উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। আমি তখন কে এল জুবিলী স্কুলের ছাত্র। মাত্র দুই মাস আগে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে প্রথম হয়ে সপ্তম শ্রেণিতে প্রমোশন পেয়েছি। স্কুলের সর্বত্র গুজগুজ-ফিসফিস আলোচনা- পুলিশ গুলি করে ছাত্রদের মেরেছে। ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা। কেন ক্লাস বর্জন করে ধর্মঘট করতে হবে তা বুঝিয়ে বলার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কয়েকজন বড় ভাই এসেছেন। তার মধ্যে একজন এক জজ সাহেবের ছেলে সাদেক খান, ম্যাট্রিকে নাকি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম ১০ জনের মধ্যে ছিলেন। সুন্দর চেহারা, পাতলা কিন্তু সুঠাম দেহ, হাসি হাসি মুখ। আমরা সবাই হাঁ করে তার মুখের দিকে তাকিয়ে আছি, বোধগম্য হচ্ছিল না এত বড় মেধাবী ছাত্র কেন ধর্মঘটের পক্ষে, তিনি তো কেবল পড়াশোনা করবেন সুবোধ বালক হিসেবে এবং পরবর্তীতে বড় অফিসার, জজ বা শিক্ষক হবেন, তিনি কেন ক্লাস বর্জনের ডাক দিচ্ছেন! আমরা জনবিশেক ছাত্র ক্লাস ছেড়ে ‘বড় ভাইদের’ কথা শোনার জন্য স্কুলের মাঠের এক কোণে চুপচাপ দাঁড়িয়েছিলাম। সাদেক খান গলা গম্ভীর করে বললেন, ‘তোমাদের সামনে দুটো পথ-  এখন থেকে তোমরা নিজের ভাষায় কথা বলতে পারবে না, কেবল উর্দুতে কথা বলতে হবে। পরীক্ষা পাস করতে পারো কিন্তু কোনো চাকরি হবে না। বেকার হয়ে ঘুরে বেড়াবে, ইত্যাদি ইত্যাদি। দ্বিতীয় পথ ক্লাস ছেড়ে বেরিয়ে আসো, আওয়াজ তোলো “আমার ভাষা বাংলা, বাংলায় কথা বলা আমাদের অধিকার। বাংলা হবে রাষ্ট্রভাষা”।’

ইতিমধ্যে খবর পেয়ে ক্লাস শিক্ষকরা বেরোলে, বড় ভাইয়েরা ‘ধর্মঘট, ধর্মঘট’, ‘বাংলা আমার ভাষা, বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করতে হবে’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দিতে দ্রুত অন্য স্কুলের দিকে চলে যান। আমার ভয়ানক ইচ্ছা হচ্ছিল সাদেক খানের হাতটা একটু ধরার জন্য, কিন্তু সাহস হয়নি। অপলক দৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে ছিলাম বিস্মিত নয়নে। কিছুদিন পরে শুনলাম, অনেক ছাত্রের সঙ্গে সাদেক খানকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। তিনি নাকি কমিউনিস্ট- তারা পাকিস্তান চান না- ‘ইয়ে আজাদি ঝুটা হ্যায়’ এটা তাদের মূলমন্ত্র। কয়েক দিনের মধ্যে বিশ^বিদ্যালয়ের ছাত্ররা দৈনিক মর্নিং নিউজের দফতর আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেন। আমার বাবা তখন সূত্রাপুর থানার ওসি। ’৫১ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকার সবচেয়ে বড় থানা লালবাগের দায়িত্বে ছিলেন। লালবাগ থানার ব্যাপ্তি ছিল ছোট কাটরা থেকে মিরপুরসমেত। তিনি মূলত কলকাতা পুলিশের অফিসার, ভারত ভাগের পর কলকাতার লালবাজার থেকে এসে ’৪৮ সালে লালবাগ থানার দায়িত্বে ছিলেন। তখন লালবাগ থানা ছিল লালবাগ কেল্লার পাশে। ’৫১ সালে রেশন, বেতনভাতা ও অন্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির জন্য সাধারণ পুলিশরা বিদ্রোহ করেছিলেন।

দৈনিক মর্নিং নিউজ কর্তৃপক্ষের অভিযোগ ছিল, বাবা ইচ্ছা করে দ্রুত পুলিশ নিয়ে ছাত্রদের আক্রমণ থেকে পত্রিকা রক্ষার চেষ্টা করেননি। এ ঘটনার কিছুদিনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন ছাত্র ধরা পড়লেন, সঙ্গে ভাষা আন্দোলনের অন্যতম নেতা অলি আহমদ এবং যুবলীগ নেতা কামারুজ্জামান। বাবা আটক বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদের সূত্রাপুর থানার ছোট আলো-বাতাসবিহীন জেলহাজতে না রেখে রাতে ছাত্রদের নিজের সরকারি বড় দোতলা বাসস্থানে এনে আহার ও রাতযাপনের ব্যবস্থা করে দেন। পরদিন নাশতা করিয়ে তাদের আদালতে চালান করে দেন। খবরটা ঊর্ধ্বতন মহলে পৌঁছার পর শাস্তিস্বরূপ তাকে রাজধানী শহর থেকে মফস্বল ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা থানায় বদলি করে দেওয়া হয়, বছরের মাঝখানে। সে যুগে সরকারি কর্মকর্তাদের কেবল বছরের শুরুতে বদলি করা হতো ছেলেমেয়ের লেখাপড়ার সুবিধার্থে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, জেলা জজ, ইঞ্জিনিয়ার, সিভিল সার্জন ও অন্যান্য সরকারি কর্মজীবীর সন্তানরা স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করত বলে অফিসাররা স্থানীয় স্কুলের উন্নয়নে লক্ষ্য রাখতেন। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের প্রতি বাবার নীরব সমর্থনের সম্ভাব্য কারণ হলো তার ছাত্রজীবন। আমাদের গ্রামের বাড়ি কোয়েপাড়ায় কর্ণফুলী নদীর পাড়ে, বাগোয়ান ইউনিয়নে চট্টগ্রামের রাউজান থানায়। বাবার মামাবাড়ি পাশের নোয়াপাড়া গ্রামে, কবি নবীন চন্দ্র সেন ও বিপ্লবী মাস্টারদা সূর্যসেনের জন্মভূমিতে। বাবার মামারা শিক্ষিত বর্ধিষ্ণুু পরিবারের। তার ছোট মামা বিএ বিটি ত্রিশের দশকে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত হাইস্কুলের হেডমাস্টার। বড় মামা সমুদ্রগামী জাহাজের ক্যাপ্টেন। তিনি বোম্বাইর নৌ বিদ্রোহে জড়িত ছিলেন, জীবন রক্ষা পেলেও চাকরিচ্যুত হন। পরে তিনি  ব্রিটিশ রিভার স্টিমশিপ নেভিগেশন কোম্পানির সমুদ্রগামী জাহাজের সারেং হিসেবে বোম্বাই, মাদ্রাজ (চেন্নাই), কলম্বো, বিশাখাপাত্তনাম ও কলকাতায় যাতায়াত করতেন। বাবা শিক্ষক হিসেবে পেয়েছিলেন চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠনের নেতা মাস্টারদা সূর্যসেনকে। শরীরচর্চা শিখেছেন অনন্ত সিং, লোকনাথ বল, গণেশ ঘোষ, টেগরা, দস্তিদার ও অন্যান্য বিপ্লবী নেতার সঙ্গে। উচ্চমাধ্যমিক অধ্যয়ন করেছেন মহামুনি বৌদ্ধ হাইস্কুলে। শিখেছেন পালি ভাষা। কলেজ জীবনে খালি পায়ে খেলে গোরা সাহেবদের ফুটবল টিমকে পরাজিত করে সবাইকে বিস্মিত করেছিলেন, পুরস্কারস্বরূপ কলকাতা পুলিশ দলে খেলার সুযোগ ও চাকরি পান। তিনি সর্বভারতীয় পুলিশ দলে ফুটবল ও হকি খেলতেন। ইতিমধ্যে বেশ কয়েক বছর কেটে গেছে, স্কুল জীবন শেষ করে আমি তখন ঢাকা কলেজে বিজ্ঞানের ছাত্র। হঠাৎ শুনতে পেলাম জজ সাহেবের ছেলে নামকরা মেধাবী ছাত্র সাদেক খান যেনতেনভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের লেখাপড়া শেষ করে পাকিস্তানের খ্যাতিমান পরিচালক এ জে কারদারের সঙ্গে সিনেমা তৈরি করেছেন- জাগো হুয়া সাভেরা (Day shall Dawn)- তৃপ্তি মিত্র নায়িকা, সম্ভবত খান আতাউর রহমান নায়কের ভূমিকায়। ছবিটির শুটিং হচ্ছিল মিরপুর তুরাগ নদের পাড়ে। সাদেক খান সহপরিচালক, সেই সঙ্গে ছোট একটা পার্টে অভিনয়ও করেছিলেন। খুব ভোরে মিরপুরে শুটিং দেখতে গেলাম। তৃপ্তি মিত্র নদে ডুবছেন। আকর্ষণীয় সাদেক খান নায়ককে দেখানোর জন্য নদে লাফ দিয়েছিলেন। কারদার মহাখুশি। ইংরেজি, বাংলা ও উর্দুÑ তিন ভাষায় সাদেক খানের দক্ষতা ছিল। তিনি তিন ভাষায় লিখতে, পড়তে ও সাবলীলভাবে কথোপকথন করতে পারতেন।

১৯৫৯ সালে ‘জাগো হুয়া সাভেরা’ মুক্তি পায় এবং দ্রুত আন্তর্জাতিক সম্মান অর্জন করে। বোম্বাইতে ছবিটির প্রদর্শনের কথা ছিল, কিন্তু রাজনৈতিক কারণে ভারতীয় উদ্যোক্তারা ছবিটি প্রদর্শন করতে পারেননি। ‘জাগো হুয়া সাভেরা’ পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম ছবি নয়। পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম ছবি ‘মুখ ও মুখোশ, আবদুল জব্বার পরিচালিত, নায়িকা ছিলেন মিটফোর্ড মেডিকেল স্কুলের ছাত্রী জহরত আরা। ছবিটি ১৯৫৬ সালে মুক্তি পায়। ’৫৭ সালে ঢাকার কারওয়ান বাজারে পূর্ব পাকিস্তান ফিল্ম ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন ও স্টুডিও স্থাপিত হয়। এ জে কারদারের অন্য ছবি ‘দূর হায় সুখ কি গাঁও’ ছবিতে নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন সাদেক খান। ’৬০-এর দশকের মাঝামাঝি সাদেক খান নিজে ‘নদী ও নারী’ নামে একটি চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন। তিনি ওই সিনেমায় নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেন। সুনাম অর্জিত হলেও ব্যবসায়িক সফলতা আসেনি। ‘রাজা এলো শহরে’ নামের অন্য একটি ছবিও সাদেক খান পরিচালনা করেছিলেন।

ঢাকা কলেজে আমার এক বছর জুনিয়র রাশেদ খান মেনন, সাদেক খানের ছোট ভাই। আমি ঢাকা কলেজে ভর্তি হই ’৫৬ সালে, মেনন ভর্তি হয় পরের বছর ’৫৭ সালে। মেনন থেকে জেনেছিলাম তাদের দাদা সাদেক খানের বিবিধ কাহিনি। ভাষা আন্দোলনের জন্য তাকে বেশিদিন কারারুদ্ধ হয়ে থাকতে হয়নি। পিতা বিচারপতি আবদুল জব্বার খানের চেষ্টায় এবং সাদেক খানের কঠিন অসুস্থতার কারণে জেল থেকে মুক্তি পান কয়েক মাসের মধ্যে। জেল থেকে বেরোনোর পরপরই কমিউনিস্ট পার্টির নির্দেশে সাদেক খান আত্মগোপনে চলে যান। কঠিন জীবনযাত্রা, পর্যাপ্ত খাদ্য ও চিকিৎসার অভাবে সাদেক খান যক্ষ্মায় আক্রান্ত হন। দীর্ঘ চিকিৎসা নিয়ে তিনি পরে যক্ষ্মা থেকে সুস্থ হলেন বটে, তবে তার শিক্ষাজীবনে ব্যাপক ক্ষতি হয়। তিনি অনার্স পরীক্ষা না দিয়ে পাস কোর্সে বিএসসি পাস করে সাংবাদিকতা শুরু করলেন দৈনিক সংবাদে, নামমাত্র বেতনভাতায়।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

৫২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ