শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০১৯ আপডেট:

একবুক কষ্ট নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
একবুক কষ্ট নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি

মানুষের নৈতিক দিকগুলো এখন আর নেই। তারুণ্য আক্রান্ত মাদকতায়। সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয় সমাজকে রুগ্ন করে দিচ্ছে। হতাশ এক প্রজন্ম তৈরি হচ্ছে আমাদের। নীতি ও নৈতিকতার কথা এখন আর কেউ ভাবে না। আমার বাবা বলতেন, তুমি ভালো তো জগৎ ভালো। এখন আর তা নেই। এখন ভালো থাকাকে একদল মানুষ দুর্বলতা মনে করে। খারাপ কাজ করে কিছু মানুষ গর্বিত হয়। নিজেকে ঘোষণা দিয়ে জাহির করে। একটা সময় মানুষকে বোঝা যেত। এখন যায় না। শর্টকার্ট পথে সবাই উঠে দাঁড়াতে চায়। সততা, নিষ্ঠা গুরুত্বহীন। কিছু মানুষ রাজনীতির আড়ালে দ্রুত বিত্তশালী হতে অপকর্ম করে অবাধে। মাদক চোরাচালান বন্ধ হচ্ছে না। গডফাদারদের দাপট বাড়ছে। কমছে না মানব পাচার। খাদ্যে ভেজাল মেশাচ্ছে নির্লজ্জ কিছু ব্যবসায়ী। নামিদামি প্রতিষ্ঠানের খাবার কিনেও স্বস্তি নেই। বিপন্ন এই সমাজে অর্থলোভে মানুষ খুন করছে মানুষকে। অন্যায় কাজ করে, মনের সুখে কিছু মানুষ বুক ফুলিয়ে, সিনা উঁচু করে সমাজে চলছে। এই নির্লজ্জ-বেহায়া মানুষদের কাছে সাধারণ মানুষ জিম্মি। নৈতিকতা অবক্ষয়েই তারুণ্য বিপথগামী। অসুস্থতা সমাজের স্তরে স্তরে। কিন্তু এভাবে কতকাল? মানব জীবনের স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে এই অসুস্থতা থেকে তারুণ্যকে রক্ষা করতে হবে। সমাজকে বাঁচাতে হবে। সুস্থতা, আলোর পথ দেখাতে হবে। কিন্তু কীভাবে সম্ভব, সে পথ খুঁজে বের করতে হবে। সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে হবে। ফিরিয়ে আনতে হবে নীতি ও নৈতিকতার জায়গাগুলো। সর্বস্তরের মানুষকে ঘুম ভাঙিয়ে জাগিয়ে তুলতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে হবে মানুষের মাঝে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মানে অন্যায়কে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া নয়। দলবাজি আর দুই নম্বরি নয়। বরং কেউ অন্যায় করলে তার বিরুদ্ধে সবাইকে প্রতিবাদী হওয়ার নামই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। আর এই চেতনাকে ধারণ করেই অর্থনীতি ও রাজনীতিকে ফিরিয়ে আনতে হবে স্বাভাবিকতার পথে। আদর্শিক ভাবধারা জাগিয়ে হৃদয় থেকে উপলব্ধি নিয়ে রাজনীতি করলে সমস্যা নেই। রাজনীতিকে ব্যবসায় রূপান্তর করলেই সমস্যা। এখন অনেকের কাছে রাজনীতি লাভজনক ব্যবসা। এ ব্যবসায় বিনিয়োগ করে সবাই বড়লোক হতে চায় ঝটপট। সমস্যা এখানেই।

সেদিন একজন এমপির সঙ্গে দেখা। তিনি কথায় কথায় বললেন, এখন এমপি হওয়া অনেক কঠিন। আমি জানতে চাইলাম, কোন পার্টি থেকে? তিনি বললেন, যে কোনো দল থেকেই এখন এমপি হওয়া কঠিন। কারণ এখন জনগণকে ভোট দিতে হয় না। কঠিন তো হবেই। ভোটের টিকচিহ্ন আর নিয়তি নির্ধারণ হয় অন্যভাবে।  এ নিয়ে গর্ব করার কিছু নেই। অহমিকা মানুষের সর্বনাশ বয়ে আনে। এমপি সাহেব আমার কথা শুনে খুশি হতে পারলেন না। এখন সবাই তোয়াজ পছন্দ করে। আসলে যেদিকে তাকাই সরকারে থাকা মানুষগুলোর দাম্ভিক মুখটাই দেখি। আল্লাহ দাম্ভিক মানুষদের পছন্দ করেন না। কিন্তু কে শোনে কার কথা। সবকিছু কেমন যেন হয়ে যাচ্ছে। আর্থিক খাত গভীর সংকটে। মিডিয়া শেষ হয়ে যাচ্ছে। এতগুলো টেলিভিশনের কটা দেখে দর্শক? এত পত্রিকার কটি পড়ে মানুষ? এ নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লেখার একটি অংশ তুলে ধরছি। পাকিস্তান আমলের পত্রিকা নিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘খবরের কাগজে পড়বার মতো কিছু থাকে না। একঘেয়ে সংবাদ। প্রেসিডেন্ট আইয়ুব কী বললেন, কী করলেন, কোথায় গেলেন, কার সাথে দেখা করলেন, দেশের উন্নতি, অগ্রগতি, গুদামভরা খাদ্য, অভাব নাই, বিরাট বিরাট প্রজেক্ট গ্রহণ করা হয়েছে, কাজ শুরু হয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি। কেহ কেহ মুরুব্বিয়ানা চালে দেশপ্রেমিকের সার্টিফিকেটও দিয়ে থাকেন। দুনিয়াতে নাকি পাকিস্তানের সম্মান এতো বেড়ে গেছে যে আসমান প্রায় ধরে ফেলেছে। নানা বেহুদা প্রশংসা, তবু তাই পড়তে হবে।’ ভাই এমপি সাহেব আমাদের সমাজ নষ্ট হয়ে গেছে। পেশাদারিত্ব হারিয়েছে আজ মিডিয়া। পাকিস্তান আমলে বঙ্গবন্ধুর এই উপলব্ধি এখনো দাগ কেটে যায়। বঙ্গবন্ধু মানুষকে বুঝতেন বলেই বাংলাদেশ সৃষ্টি করতে পেরেছিলেন। অনেক সময় রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক কেউই আমরা বাস্তবতা অনুধাবন করতে পারি না। আর পারি না বলেই এত সমস্যা লেগে আছে আমাদের সমাজে। সেদিন এক ইফতার মাহফিলে গিয়েছিলাম। বলা হয়েছিল সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার। গিয়ে দেখি নায়িকা-গায়িকাতে ভরা মজলিস। সাংবাদিকদের কেউ বসতেও বলে না। কোনোমতে নিজের মান-ইজ্জত নিয়ে আরেক ফ্লোরে গিয়ে ইফতার সারলাম। পেশাজীবীদের জন্য বঙ্গবন্ধুর বক্তব্য থেকে শেখার আছে। আর কেউ না শিখতে চাইলে বলার কিছু নেই। মিডিয়া তার দায়িত্ব পালন করছে না বলেই একজন মাননীয় সংসদ সদস্য বলেছেন, এখন এমপি হওয়া কঠিন। আরে ভাই, কঠিনের কিছু নেই। নির্বাচন দেশবাসী দেখেছে কীভাবে ভোট হয়েছে। এভাবে অহংকার করবেন না। বরং মানুষের মন জয় করুন। ভুলিয়ে দিন ভোট না দিতে পারার বেদনা।

সুবিধাবাদের ভয়াবহতা বিকশিত হলে নেতিবাচক সবকিছু লাইম লাইটে চলে আসে। জনগণের ভোট দরকার না হলে এমপি হওয়ার পর কেউ মানুষ নিয়ে ভাবেন না। মানুষের মন জয়ের চেষ্টা করেন না। কল্পনার সমুদ্রে নৌকা চালান। দাম্ভিকভাবে বলেন, এখন এমপি হওয়া কঠিন। আর মাঠে-ময়দানে দলীয় কর্মী নয়, মূল্যায়ন করেন নিজের আত্মীয়স্বজনকে।  অন্ধ অহমিকা আর দাম্ভিকতার আকাশে পাখা ছেড়ে ওড়েন। ভুলে যান সাধারণ মানুষের রাজনীতির কথা। ভুলে যান ’৭৯ সালে আওয়ামী লীগের আসন ছিল ৩৯। মিজান চৌধুরীর আরও ২। ’৮৬ সালের ভোট ডাকাতির ইতিহাস সবারই জানা রয়েছে। জয়নাল আবেদীন ভূইয়াকে নিয়ে আমরা মাঠে ছিলাম কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে। মানুষের ঘরে যেতাম জয়নাল ভাইকে নিয়ে। এখন অনেক জনবিচ্ছিন্ন ব্যক্তি মনে করেন, এমপি বানাবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। মাঠে কাজ করার দরকার নেই। কর্মীদেরও প্রয়োজন নেই। এই চিন্তা বাস্তবতার পরিপন্থী। ভোটের ইতিহাস আমাদেরও জানা আছে। ভোটের অভিজ্ঞতাও আমাদের রয়েছে। আছে সরাসরি রাজনীতির মাঠে কাজ করার বাস্তবতাও। জাতির জনকের মতো মানুষের মনের ভাষা বুঝতে হবে। বিশ্বাস ও আস্থার সম্পর্ক তৈরি করতে হবে। এর মাঝেও ভালো লাগে অনেক রাজনীতিবিদ নিজের অতীত গর্বের সঙ্গে তুলে ধরেন। কীভাবে কষ্ট করে পড়াশোনা করেছেন আগামী প্রজন্মকে তাও জানান। নতুন প্রজন্ম এতে অনুপ্রাণিত হয়। সময়কে জয় করে এভাবে মানুষকে জয় করতে হবে। হৃদয়ের গভীরতা দিয়ে মানুষকে উপলব্ধি করতে হবে। শক্তি ও টাকার জোরে সব হয় না। মাঠে শক্ত অবস্থান না থাকলে একদিন না একদিন খেসারত দিতে হয়। বিএনপি এখন দিচ্ছে। বিএনপি সর্বশেষ সংসদে যাওয়া নিয়েও ভুল পথে অবস্থান করছে। মির্জা ফখরুলকে শপথ নিতে না দেওয়া ভালো কিছুর ইঙ্গিত নয়। মির্জা ফখরুলকে সংসদে পাঠানো দরকার ছিল। এতে বিএনপি একটি রাজনৈতিক স্পেস পেত। ফখরুল সারা দেশ ঘুরতে পারতেন এমপি হিসেবে। তিনি এমপি হিসেবে থাকতেন সার্কিট হাউসে। পারতেন নেতা-কর্মীদর মনোবল চাঙ্গা করতে। প্রয়োজনে আবার সবাই পার্লামেন্ট থেকে বেরিয়ে আসতেন। এতে খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন নতুন মাত্রা পেত। বিএনপি নামক দলটি জানে না কখন কোন কাজ করতে হবে। দলের চেয়ারপারসন কারাগারে যাওয়ার পর আজ অবধি তারা কোনো কর্মসূচি দিতে পারেনি। মাঠের কর্মীরা কেন্দ্র নিয়ে স্বস্তিতে নেই। বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচলে চলছে বিএনপির রাজনীতি। এ রাজনীতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা কেউই জানে না।

আমার একজন প্রিয় মানুষ এ কে আজাদ চৌধুরী। আমার ভালোমন্দে খোঁজখবর নেন। অসাধারণ একজন স্মার্ট মানুষ। তার জ্ঞান, চিন্তার পরিধি, কথা বলার স্টাইল, চলাফেরা সবকিছুই আলাদা। দেশ-বিদেশের যে কোনো অনুষ্ঠানে তিনি বক্তব্য দিলে সবাই মন দিয়ে শোনেন। ২০১৪ সালের ভোটের আগে-পরে, জঙ্গিবাদ ও আগুনসন্ত্রাসের বিপক্ষে প্রতিটি সভা-সমাবেশে বলিষ্ঠভাবে কথা বলতেন তিনি। তাকে যখন আমরা আমন্ত্রণ জানাতাম কখনো না করেননি। অনেকে আসতেন না। তিনি আসতেন। শুক্রবার ফোন করে বললেন, ‘তোমার লেখাগুলো ভালো হচ্ছে। সাহস করে এভাবে কথা কত দিন বলতে পারবে?’ বললাম, স্যার দোয়া করবেন। আমাদেরও বয়স হচ্ছে। এখন না পারলে কখন পারব। এই বয়সে অনেক বন্ধুকে হারিয়েছি। জানি না আগামীর কথা। বঙ্গবন্ধু আমাদের আদর্শের নেতা। বাংলাদেশের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন শেখ হাসিনা। যারা অকারণে শেখ হাসিনাকে বিতর্কিত করবে তাদের বিরুদ্ধে আছি। তিনি বললেন, ‘ওরাই তো এখন প্রভাব নিয়ে আছে ক্ষমতাসীন দলে।’ বললাম, স্যার শেখ হাসিনা সবকিছু জানেন। অনেক প্রভাবশালীকে দেখেছি গত ১০ বছরে। সাময়িক ক্ষমতার বিশালত্ব নিয়ে থাকেন। পরে আর তাদের খুঁজে পাওয়া যায় না। মানুষের এত লোভ-লালসার কী আছে জানি না। দুই দিনের দুনিয়া। আজ আছি কাল নেই। হুটহাট করে চলে যাচ্ছে বন্ধুরা। জীবনের এই বহতা নদীতে স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কাটছি। কেটে যাব। মানুষের মৃত্যুকে কাছ থেকে দেখছি।

সানু মিয়াকে দেখেছি লন্ডনে হেঁটে বেড়াতেন মহারাজার মতো। পকেটে পয়সা আছে কিনা চিন্তা করতেন না। আওয়ামী লীগের কট্টরপন্থি কর্মী ছিলেন। কেউ নেত্রী সম্পর্কে কটূক্তি করলে মারামারিও শুরু করে দিতেন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী তাকে ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করতেন। কবি সুফিয়া কামাল, জাহানারা ইমাম, কাদের সিদ্দিকী, শাহরিয়ার কবীর থেকে শুরু করে ভারতের অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর পদচারণ ছিল তার লন্ডনের বাড়িতে। আর সুনামগঞ্জের গ্রামেও জাতীয় নেতারা অনেকবার গেছেন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সমাবেশে। কোনো চাওয়া-পাওয়া ছিল না। সেই সানু হঠাৎ চলে গেলেন। ঢাকায় এলে আমাকে ফোন করতেন। আগের দিন রাতে ফোনে জানান, ঢাকায় এসেছেন। আমার অফিসে আসবেন। দেখা করবেন। আমার অফিসে তার আর আসা হলো না। বিপ্লব বড়ুয়া আর এনএসআইর কর্মকর্তা মাসুদ আমাকে ফোন করে জানান তার মৃত্যুর খবর। বড় অদ্ভুত! ছুটে গেলাম। দেখলাম একজন মানুষ শুয়ে আছেন। মনে হলো জেগে উঠবেন। কিন্তু না, জাগলেন না। কামরুল ইসলাম সিদ্দিক ছিলেন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী। যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সিতে ছেলে সাইফুলের বাসা থেকে মেইল করেন আমাকে, ঈদের পর দেশে ফিরে আসবেন। মেইলটি পড়ার সময় এলজিইডি থেকে ফোন করেন ইফতেখার ভাই। বললেন, স্যার আর নেই। বুঝতে আমার কিছুক্ষণ লেগেছিল। যখন বুঝলাম জানলাম, আমার প্রিয় মানুষটি চলে গেছেন। মেজর (অব.) জাহাঙ্গীর আশির দশকের শুরুতে সামরিক আইন প্রশাসকের কার্যালয়ের দাপুটে কর্মকর্তা। আওয়ামী লীগের প্রয়াত নেতা মহিউদ্দিন আহমদের জামাতা জিল্লুর রহিম দুলালের মাধ্যমে আমার সম্পর্ক। কত সুখ-দুঃখ শেয়ারিং হতো। গত ১৫ বছর আমি কর্মব্যস্ত। দেখা-সাক্ষাৎ কম হতো। মাঝে মাঝে বসুন্ধরার দিকে এলে আমার অফিসে আসতেন। শেষ জীবনে ভিতরে ভিতরে তার মাঝে একটা বেদনার ছায়া দেখতে পেতাম। হঠাৎ চলে গেলেন। আহারে! তার জানাজা পড়ার সময় মনে হলো, এই বুঝি আমার পাশে এসে বললেন, আমার কিছু হয়নি। গৌতম সাহার সঙ্গে সম্পর্কটা গড়ে ওঠে ১৯৮৬ সালে। প্রথম পরিচয় করিয়ে দেন সালেম সুলেরি। গৌতম তখন মাত্র ব্যবসা-বাণিজ্যর চেষ্টা করছিলেন। নব্বইয়ের দশকের শুরুতে গৌতমের সঙ্গে আমার বিদেশ সফর শুরু। কম টাকায় বিদেশে ঘোরাঘুরির একটা কনসেপ্ট তৈরি করলেন গৌতম। পরীক্ষার গিনিপিগ আমি আর নুরুল ইসলাম ভাই। সেই গৌতম ঘুরতে ঘুরতেই একদিন ব্যাংককে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলেন। সবার শেষে মানুষকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন ডা. রাকিবুল ইসলাম লিটু।

মানুষ এভাবেই চলে যায়। বলেও যায় না। একবুক কষ্ট নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি। ভালোমন্দের এই দুনিয়ায় লড়াই করি। অন্যায়কে বলার চেষ্টা করি অন্যায়। এতে কেউই খুশি হয় না। মন খারাপ করে। আজকাল খারাপকে খারাপ বলতে পারি না। কেউই বলে না। এভাবে কীভাবে যাবে জানি না। তবে আমি আশাবাদী। মনে করি অবশ্যই আঁধার কেটে যাবে। ভালোকে আমরা ভালো বলব। খারাপকে খারাপ। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের আশার আলো। বঙ্গবন্ধু আমাদের আদর্শ। সেই আদর্শ ও আশার আলোর রশ্মি। সমাজের ভয়ঙ্কর খারাপ মানুষগুলোর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রযন্ত্রই বলিষ্ঠ অবস্থান নেবে। ব্যাংকের লুটপাট বন্ধ করবে। ধ্বংস হয়ে যাওয়া রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো আবার ঘুরে দাঁড়াবে। প্রতিষ্ঠিত হবে আইনের শাসন। খারাপ মানুষগুলোর অস্তিত্ব বিলীন হবে। ন্যায়ের আলোকবর্তিকা আলোকিত করবে রাষ্ট্র ও সমাজকে।

                লেখক : সম্পাদক বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি
সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ
মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন
ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?
কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ
ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৪ মিনিট আগে | টক শো

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার
আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন