শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০১৯ আপডেট:

একবুক কষ্ট নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
একবুক কষ্ট নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি

মানুষের নৈতিক দিকগুলো এখন আর নেই। তারুণ্য আক্রান্ত মাদকতায়। সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয় সমাজকে রুগ্ন করে দিচ্ছে। হতাশ এক প্রজন্ম তৈরি হচ্ছে আমাদের। নীতি ও নৈতিকতার কথা এখন আর কেউ ভাবে না। আমার বাবা বলতেন, তুমি ভালো তো জগৎ ভালো। এখন আর তা নেই। এখন ভালো থাকাকে একদল মানুষ দুর্বলতা মনে করে। খারাপ কাজ করে কিছু মানুষ গর্বিত হয়। নিজেকে ঘোষণা দিয়ে জাহির করে। একটা সময় মানুষকে বোঝা যেত। এখন যায় না। শর্টকার্ট পথে সবাই উঠে দাঁড়াতে চায়। সততা, নিষ্ঠা গুরুত্বহীন। কিছু মানুষ রাজনীতির আড়ালে দ্রুত বিত্তশালী হতে অপকর্ম করে অবাধে। মাদক চোরাচালান বন্ধ হচ্ছে না। গডফাদারদের দাপট বাড়ছে। কমছে না মানব পাচার। খাদ্যে ভেজাল মেশাচ্ছে নির্লজ্জ কিছু ব্যবসায়ী। নামিদামি প্রতিষ্ঠানের খাবার কিনেও স্বস্তি নেই। বিপন্ন এই সমাজে অর্থলোভে মানুষ খুন করছে মানুষকে। অন্যায় কাজ করে, মনের সুখে কিছু মানুষ বুক ফুলিয়ে, সিনা উঁচু করে সমাজে চলছে। এই নির্লজ্জ-বেহায়া মানুষদের কাছে সাধারণ মানুষ জিম্মি। নৈতিকতা অবক্ষয়েই তারুণ্য বিপথগামী। অসুস্থতা সমাজের স্তরে স্তরে। কিন্তু এভাবে কতকাল? মানব জীবনের স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে এই অসুস্থতা থেকে তারুণ্যকে রক্ষা করতে হবে। সমাজকে বাঁচাতে হবে। সুস্থতা, আলোর পথ দেখাতে হবে। কিন্তু কীভাবে সম্ভব, সে পথ খুঁজে বের করতে হবে। সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে হবে। ফিরিয়ে আনতে হবে নীতি ও নৈতিকতার জায়গাগুলো। সর্বস্তরের মানুষকে ঘুম ভাঙিয়ে জাগিয়ে তুলতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে হবে মানুষের মাঝে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মানে অন্যায়কে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া নয়। দলবাজি আর দুই নম্বরি নয়। বরং কেউ অন্যায় করলে তার বিরুদ্ধে সবাইকে প্রতিবাদী হওয়ার নামই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। আর এই চেতনাকে ধারণ করেই অর্থনীতি ও রাজনীতিকে ফিরিয়ে আনতে হবে স্বাভাবিকতার পথে। আদর্শিক ভাবধারা জাগিয়ে হৃদয় থেকে উপলব্ধি নিয়ে রাজনীতি করলে সমস্যা নেই। রাজনীতিকে ব্যবসায় রূপান্তর করলেই সমস্যা। এখন অনেকের কাছে রাজনীতি লাভজনক ব্যবসা। এ ব্যবসায় বিনিয়োগ করে সবাই বড়লোক হতে চায় ঝটপট। সমস্যা এখানেই।

সেদিন একজন এমপির সঙ্গে দেখা। তিনি কথায় কথায় বললেন, এখন এমপি হওয়া অনেক কঠিন। আমি জানতে চাইলাম, কোন পার্টি থেকে? তিনি বললেন, যে কোনো দল থেকেই এখন এমপি হওয়া কঠিন। কারণ এখন জনগণকে ভোট দিতে হয় না। কঠিন তো হবেই। ভোটের টিকচিহ্ন আর নিয়তি নির্ধারণ হয় অন্যভাবে।  এ নিয়ে গর্ব করার কিছু নেই। অহমিকা মানুষের সর্বনাশ বয়ে আনে। এমপি সাহেব আমার কথা শুনে খুশি হতে পারলেন না। এখন সবাই তোয়াজ পছন্দ করে। আসলে যেদিকে তাকাই সরকারে থাকা মানুষগুলোর দাম্ভিক মুখটাই দেখি। আল্লাহ দাম্ভিক মানুষদের পছন্দ করেন না। কিন্তু কে শোনে কার কথা। সবকিছু কেমন যেন হয়ে যাচ্ছে। আর্থিক খাত গভীর সংকটে। মিডিয়া শেষ হয়ে যাচ্ছে। এতগুলো টেলিভিশনের কটা দেখে দর্শক? এত পত্রিকার কটি পড়ে মানুষ? এ নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লেখার একটি অংশ তুলে ধরছি। পাকিস্তান আমলের পত্রিকা নিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘খবরের কাগজে পড়বার মতো কিছু থাকে না। একঘেয়ে সংবাদ। প্রেসিডেন্ট আইয়ুব কী বললেন, কী করলেন, কোথায় গেলেন, কার সাথে দেখা করলেন, দেশের উন্নতি, অগ্রগতি, গুদামভরা খাদ্য, অভাব নাই, বিরাট বিরাট প্রজেক্ট গ্রহণ করা হয়েছে, কাজ শুরু হয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি। কেহ কেহ মুরুব্বিয়ানা চালে দেশপ্রেমিকের সার্টিফিকেটও দিয়ে থাকেন। দুনিয়াতে নাকি পাকিস্তানের সম্মান এতো বেড়ে গেছে যে আসমান প্রায় ধরে ফেলেছে। নানা বেহুদা প্রশংসা, তবু তাই পড়তে হবে।’ ভাই এমপি সাহেব আমাদের সমাজ নষ্ট হয়ে গেছে। পেশাদারিত্ব হারিয়েছে আজ মিডিয়া। পাকিস্তান আমলে বঙ্গবন্ধুর এই উপলব্ধি এখনো দাগ কেটে যায়। বঙ্গবন্ধু মানুষকে বুঝতেন বলেই বাংলাদেশ সৃষ্টি করতে পেরেছিলেন। অনেক সময় রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক কেউই আমরা বাস্তবতা অনুধাবন করতে পারি না। আর পারি না বলেই এত সমস্যা লেগে আছে আমাদের সমাজে। সেদিন এক ইফতার মাহফিলে গিয়েছিলাম। বলা হয়েছিল সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার। গিয়ে দেখি নায়িকা-গায়িকাতে ভরা মজলিস। সাংবাদিকদের কেউ বসতেও বলে না। কোনোমতে নিজের মান-ইজ্জত নিয়ে আরেক ফ্লোরে গিয়ে ইফতার সারলাম। পেশাজীবীদের জন্য বঙ্গবন্ধুর বক্তব্য থেকে শেখার আছে। আর কেউ না শিখতে চাইলে বলার কিছু নেই। মিডিয়া তার দায়িত্ব পালন করছে না বলেই একজন মাননীয় সংসদ সদস্য বলেছেন, এখন এমপি হওয়া কঠিন। আরে ভাই, কঠিনের কিছু নেই। নির্বাচন দেশবাসী দেখেছে কীভাবে ভোট হয়েছে। এভাবে অহংকার করবেন না। বরং মানুষের মন জয় করুন। ভুলিয়ে দিন ভোট না দিতে পারার বেদনা।

সুবিধাবাদের ভয়াবহতা বিকশিত হলে নেতিবাচক সবকিছু লাইম লাইটে চলে আসে। জনগণের ভোট দরকার না হলে এমপি হওয়ার পর কেউ মানুষ নিয়ে ভাবেন না। মানুষের মন জয়ের চেষ্টা করেন না। কল্পনার সমুদ্রে নৌকা চালান। দাম্ভিকভাবে বলেন, এখন এমপি হওয়া কঠিন। আর মাঠে-ময়দানে দলীয় কর্মী নয়, মূল্যায়ন করেন নিজের আত্মীয়স্বজনকে।  অন্ধ অহমিকা আর দাম্ভিকতার আকাশে পাখা ছেড়ে ওড়েন। ভুলে যান সাধারণ মানুষের রাজনীতির কথা। ভুলে যান ’৭৯ সালে আওয়ামী লীগের আসন ছিল ৩৯। মিজান চৌধুরীর আরও ২। ’৮৬ সালের ভোট ডাকাতির ইতিহাস সবারই জানা রয়েছে। জয়নাল আবেদীন ভূইয়াকে নিয়ে আমরা মাঠে ছিলাম কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে। মানুষের ঘরে যেতাম জয়নাল ভাইকে নিয়ে। এখন অনেক জনবিচ্ছিন্ন ব্যক্তি মনে করেন, এমপি বানাবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। মাঠে কাজ করার দরকার নেই। কর্মীদেরও প্রয়োজন নেই। এই চিন্তা বাস্তবতার পরিপন্থী। ভোটের ইতিহাস আমাদেরও জানা আছে। ভোটের অভিজ্ঞতাও আমাদের রয়েছে। আছে সরাসরি রাজনীতির মাঠে কাজ করার বাস্তবতাও। জাতির জনকের মতো মানুষের মনের ভাষা বুঝতে হবে। বিশ্বাস ও আস্থার সম্পর্ক তৈরি করতে হবে। এর মাঝেও ভালো লাগে অনেক রাজনীতিবিদ নিজের অতীত গর্বের সঙ্গে তুলে ধরেন। কীভাবে কষ্ট করে পড়াশোনা করেছেন আগামী প্রজন্মকে তাও জানান। নতুন প্রজন্ম এতে অনুপ্রাণিত হয়। সময়কে জয় করে এভাবে মানুষকে জয় করতে হবে। হৃদয়ের গভীরতা দিয়ে মানুষকে উপলব্ধি করতে হবে। শক্তি ও টাকার জোরে সব হয় না। মাঠে শক্ত অবস্থান না থাকলে একদিন না একদিন খেসারত দিতে হয়। বিএনপি এখন দিচ্ছে। বিএনপি সর্বশেষ সংসদে যাওয়া নিয়েও ভুল পথে অবস্থান করছে। মির্জা ফখরুলকে শপথ নিতে না দেওয়া ভালো কিছুর ইঙ্গিত নয়। মির্জা ফখরুলকে সংসদে পাঠানো দরকার ছিল। এতে বিএনপি একটি রাজনৈতিক স্পেস পেত। ফখরুল সারা দেশ ঘুরতে পারতেন এমপি হিসেবে। তিনি এমপি হিসেবে থাকতেন সার্কিট হাউসে। পারতেন নেতা-কর্মীদর মনোবল চাঙ্গা করতে। প্রয়োজনে আবার সবাই পার্লামেন্ট থেকে বেরিয়ে আসতেন। এতে খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন নতুন মাত্রা পেত। বিএনপি নামক দলটি জানে না কখন কোন কাজ করতে হবে। দলের চেয়ারপারসন কারাগারে যাওয়ার পর আজ অবধি তারা কোনো কর্মসূচি দিতে পারেনি। মাঠের কর্মীরা কেন্দ্র নিয়ে স্বস্তিতে নেই। বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচলে চলছে বিএনপির রাজনীতি। এ রাজনীতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা কেউই জানে না।

আমার একজন প্রিয় মানুষ এ কে আজাদ চৌধুরী। আমার ভালোমন্দে খোঁজখবর নেন। অসাধারণ একজন স্মার্ট মানুষ। তার জ্ঞান, চিন্তার পরিধি, কথা বলার স্টাইল, চলাফেরা সবকিছুই আলাদা। দেশ-বিদেশের যে কোনো অনুষ্ঠানে তিনি বক্তব্য দিলে সবাই মন দিয়ে শোনেন। ২০১৪ সালের ভোটের আগে-পরে, জঙ্গিবাদ ও আগুনসন্ত্রাসের বিপক্ষে প্রতিটি সভা-সমাবেশে বলিষ্ঠভাবে কথা বলতেন তিনি। তাকে যখন আমরা আমন্ত্রণ জানাতাম কখনো না করেননি। অনেকে আসতেন না। তিনি আসতেন। শুক্রবার ফোন করে বললেন, ‘তোমার লেখাগুলো ভালো হচ্ছে। সাহস করে এভাবে কথা কত দিন বলতে পারবে?’ বললাম, স্যার দোয়া করবেন। আমাদেরও বয়স হচ্ছে। এখন না পারলে কখন পারব। এই বয়সে অনেক বন্ধুকে হারিয়েছি। জানি না আগামীর কথা। বঙ্গবন্ধু আমাদের আদর্শের নেতা। বাংলাদেশের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন শেখ হাসিনা। যারা অকারণে শেখ হাসিনাকে বিতর্কিত করবে তাদের বিরুদ্ধে আছি। তিনি বললেন, ‘ওরাই তো এখন প্রভাব নিয়ে আছে ক্ষমতাসীন দলে।’ বললাম, স্যার শেখ হাসিনা সবকিছু জানেন। অনেক প্রভাবশালীকে দেখেছি গত ১০ বছরে। সাময়িক ক্ষমতার বিশালত্ব নিয়ে থাকেন। পরে আর তাদের খুঁজে পাওয়া যায় না। মানুষের এত লোভ-লালসার কী আছে জানি না। দুই দিনের দুনিয়া। আজ আছি কাল নেই। হুটহাট করে চলে যাচ্ছে বন্ধুরা। জীবনের এই বহতা নদীতে স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কাটছি। কেটে যাব। মানুষের মৃত্যুকে কাছ থেকে দেখছি।

সানু মিয়াকে দেখেছি লন্ডনে হেঁটে বেড়াতেন মহারাজার মতো। পকেটে পয়সা আছে কিনা চিন্তা করতেন না। আওয়ামী লীগের কট্টরপন্থি কর্মী ছিলেন। কেউ নেত্রী সম্পর্কে কটূক্তি করলে মারামারিও শুরু করে দিতেন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী তাকে ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করতেন। কবি সুফিয়া কামাল, জাহানারা ইমাম, কাদের সিদ্দিকী, শাহরিয়ার কবীর থেকে শুরু করে ভারতের অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর পদচারণ ছিল তার লন্ডনের বাড়িতে। আর সুনামগঞ্জের গ্রামেও জাতীয় নেতারা অনেকবার গেছেন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সমাবেশে। কোনো চাওয়া-পাওয়া ছিল না। সেই সানু হঠাৎ চলে গেলেন। ঢাকায় এলে আমাকে ফোন করতেন। আগের দিন রাতে ফোনে জানান, ঢাকায় এসেছেন। আমার অফিসে আসবেন। দেখা করবেন। আমার অফিসে তার আর আসা হলো না। বিপ্লব বড়ুয়া আর এনএসআইর কর্মকর্তা মাসুদ আমাকে ফোন করে জানান তার মৃত্যুর খবর। বড় অদ্ভুত! ছুটে গেলাম। দেখলাম একজন মানুষ শুয়ে আছেন। মনে হলো জেগে উঠবেন। কিন্তু না, জাগলেন না। কামরুল ইসলাম সিদ্দিক ছিলেন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী। যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সিতে ছেলে সাইফুলের বাসা থেকে মেইল করেন আমাকে, ঈদের পর দেশে ফিরে আসবেন। মেইলটি পড়ার সময় এলজিইডি থেকে ফোন করেন ইফতেখার ভাই। বললেন, স্যার আর নেই। বুঝতে আমার কিছুক্ষণ লেগেছিল। যখন বুঝলাম জানলাম, আমার প্রিয় মানুষটি চলে গেছেন। মেজর (অব.) জাহাঙ্গীর আশির দশকের শুরুতে সামরিক আইন প্রশাসকের কার্যালয়ের দাপুটে কর্মকর্তা। আওয়ামী লীগের প্রয়াত নেতা মহিউদ্দিন আহমদের জামাতা জিল্লুর রহিম দুলালের মাধ্যমে আমার সম্পর্ক। কত সুখ-দুঃখ শেয়ারিং হতো। গত ১৫ বছর আমি কর্মব্যস্ত। দেখা-সাক্ষাৎ কম হতো। মাঝে মাঝে বসুন্ধরার দিকে এলে আমার অফিসে আসতেন। শেষ জীবনে ভিতরে ভিতরে তার মাঝে একটা বেদনার ছায়া দেখতে পেতাম। হঠাৎ চলে গেলেন। আহারে! তার জানাজা পড়ার সময় মনে হলো, এই বুঝি আমার পাশে এসে বললেন, আমার কিছু হয়নি। গৌতম সাহার সঙ্গে সম্পর্কটা গড়ে ওঠে ১৯৮৬ সালে। প্রথম পরিচয় করিয়ে দেন সালেম সুলেরি। গৌতম তখন মাত্র ব্যবসা-বাণিজ্যর চেষ্টা করছিলেন। নব্বইয়ের দশকের শুরুতে গৌতমের সঙ্গে আমার বিদেশ সফর শুরু। কম টাকায় বিদেশে ঘোরাঘুরির একটা কনসেপ্ট তৈরি করলেন গৌতম। পরীক্ষার গিনিপিগ আমি আর নুরুল ইসলাম ভাই। সেই গৌতম ঘুরতে ঘুরতেই একদিন ব্যাংককে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলেন। সবার শেষে মানুষকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন ডা. রাকিবুল ইসলাম লিটু।

মানুষ এভাবেই চলে যায়। বলেও যায় না। একবুক কষ্ট নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি। ভালোমন্দের এই দুনিয়ায় লড়াই করি। অন্যায়কে বলার চেষ্টা করি অন্যায়। এতে কেউই খুশি হয় না। মন খারাপ করে। আজকাল খারাপকে খারাপ বলতে পারি না। কেউই বলে না। এভাবে কীভাবে যাবে জানি না। তবে আমি আশাবাদী। মনে করি অবশ্যই আঁধার কেটে যাবে। ভালোকে আমরা ভালো বলব। খারাপকে খারাপ। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের আশার আলো। বঙ্গবন্ধু আমাদের আদর্শ। সেই আদর্শ ও আশার আলোর রশ্মি। সমাজের ভয়ঙ্কর খারাপ মানুষগুলোর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রযন্ত্রই বলিষ্ঠ অবস্থান নেবে। ব্যাংকের লুটপাট বন্ধ করবে। ধ্বংস হয়ে যাওয়া রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো আবার ঘুরে দাঁড়াবে। প্রতিষ্ঠিত হবে আইনের শাসন। খারাপ মানুষগুলোর অস্তিত্ব বিলীন হবে। ন্যায়ের আলোকবর্তিকা আলোকিত করবে রাষ্ট্র ও সমাজকে।

                লেখক : সম্পাদক বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
সর্বশেষ খবর
শুটিং সেটে গুরুতর আহত বনি
শুটিং সেটে গুরুতর আহত বনি

এই মাত্র | শোবিজ

ভারতের বাইকের সঙ্গে সংঘর্ষের পর বাসে আগুন, নিহত বেড়ে ২৫ : আল-জাজিরা
ভারতের বাইকের সঙ্গে সংঘর্ষের পর বাসে আগুন, নিহত বেড়ে ২৫ : আল-জাজিরা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার ঘুরে আসুন ঢাকার আশেপাশের দর্শনীয় স্থান
শুক্রবার ঘুরে আসুন ঢাকার আশেপাশের দর্শনীয় স্থান

২৮ মিনিট আগে | পর্যটন

এল ক্লাসিকোতে নিষিদ্ধই থাকছেন ফ্লিক
এল ক্লাসিকোতে নিষিদ্ধই থাকছেন ফ্লিক

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা
জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা

৩১ মিনিট আগে | টক শো

ড্রেনে কফি ফেলে গুনলেন ১৫০ পাউন্ড জরিমানা
ড্রেনে কফি ফেলে গুনলেন ১৫০ পাউন্ড জরিমানা

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলা–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়ছে: মাদুরো বললেন, “এই ভূমিকে কেউ ছুঁবে না”
ভেনেজুয়েলা–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়ছে: মাদুরো বললেন, “এই ভূমিকে কেউ ছুঁবে না”

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২
ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার
চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান
শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’
স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত
নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান
প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা
নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত
নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ
আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

২০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা
ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে