শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০১৯ আপডেট:

একবুক কষ্ট নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
একবুক কষ্ট নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি

মানুষের নৈতিক দিকগুলো এখন আর নেই। তারুণ্য আক্রান্ত মাদকতায়। সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয় সমাজকে রুগ্ন করে দিচ্ছে। হতাশ এক প্রজন্ম তৈরি হচ্ছে আমাদের। নীতি ও নৈতিকতার কথা এখন আর কেউ ভাবে না। আমার বাবা বলতেন, তুমি ভালো তো জগৎ ভালো। এখন আর তা নেই। এখন ভালো থাকাকে একদল মানুষ দুর্বলতা মনে করে। খারাপ কাজ করে কিছু মানুষ গর্বিত হয়। নিজেকে ঘোষণা দিয়ে জাহির করে। একটা সময় মানুষকে বোঝা যেত। এখন যায় না। শর্টকার্ট পথে সবাই উঠে দাঁড়াতে চায়। সততা, নিষ্ঠা গুরুত্বহীন। কিছু মানুষ রাজনীতির আড়ালে দ্রুত বিত্তশালী হতে অপকর্ম করে অবাধে। মাদক চোরাচালান বন্ধ হচ্ছে না। গডফাদারদের দাপট বাড়ছে। কমছে না মানব পাচার। খাদ্যে ভেজাল মেশাচ্ছে নির্লজ্জ কিছু ব্যবসায়ী। নামিদামি প্রতিষ্ঠানের খাবার কিনেও স্বস্তি নেই। বিপন্ন এই সমাজে অর্থলোভে মানুষ খুন করছে মানুষকে। অন্যায় কাজ করে, মনের সুখে কিছু মানুষ বুক ফুলিয়ে, সিনা উঁচু করে সমাজে চলছে। এই নির্লজ্জ-বেহায়া মানুষদের কাছে সাধারণ মানুষ জিম্মি। নৈতিকতা অবক্ষয়েই তারুণ্য বিপথগামী। অসুস্থতা সমাজের স্তরে স্তরে। কিন্তু এভাবে কতকাল? মানব জীবনের স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে এই অসুস্থতা থেকে তারুণ্যকে রক্ষা করতে হবে। সমাজকে বাঁচাতে হবে। সুস্থতা, আলোর পথ দেখাতে হবে। কিন্তু কীভাবে সম্ভব, সে পথ খুঁজে বের করতে হবে। সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে হবে। ফিরিয়ে আনতে হবে নীতি ও নৈতিকতার জায়গাগুলো। সর্বস্তরের মানুষকে ঘুম ভাঙিয়ে জাগিয়ে তুলতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে হবে মানুষের মাঝে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মানে অন্যায়কে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া নয়। দলবাজি আর দুই নম্বরি নয়। বরং কেউ অন্যায় করলে তার বিরুদ্ধে সবাইকে প্রতিবাদী হওয়ার নামই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। আর এই চেতনাকে ধারণ করেই অর্থনীতি ও রাজনীতিকে ফিরিয়ে আনতে হবে স্বাভাবিকতার পথে। আদর্শিক ভাবধারা জাগিয়ে হৃদয় থেকে উপলব্ধি নিয়ে রাজনীতি করলে সমস্যা নেই। রাজনীতিকে ব্যবসায় রূপান্তর করলেই সমস্যা। এখন অনেকের কাছে রাজনীতি লাভজনক ব্যবসা। এ ব্যবসায় বিনিয়োগ করে সবাই বড়লোক হতে চায় ঝটপট। সমস্যা এখানেই।

সেদিন একজন এমপির সঙ্গে দেখা। তিনি কথায় কথায় বললেন, এখন এমপি হওয়া অনেক কঠিন। আমি জানতে চাইলাম, কোন পার্টি থেকে? তিনি বললেন, যে কোনো দল থেকেই এখন এমপি হওয়া কঠিন। কারণ এখন জনগণকে ভোট দিতে হয় না। কঠিন তো হবেই। ভোটের টিকচিহ্ন আর নিয়তি নির্ধারণ হয় অন্যভাবে।  এ নিয়ে গর্ব করার কিছু নেই। অহমিকা মানুষের সর্বনাশ বয়ে আনে। এমপি সাহেব আমার কথা শুনে খুশি হতে পারলেন না। এখন সবাই তোয়াজ পছন্দ করে। আসলে যেদিকে তাকাই সরকারে থাকা মানুষগুলোর দাম্ভিক মুখটাই দেখি। আল্লাহ দাম্ভিক মানুষদের পছন্দ করেন না। কিন্তু কে শোনে কার কথা। সবকিছু কেমন যেন হয়ে যাচ্ছে। আর্থিক খাত গভীর সংকটে। মিডিয়া শেষ হয়ে যাচ্ছে। এতগুলো টেলিভিশনের কটা দেখে দর্শক? এত পত্রিকার কটি পড়ে মানুষ? এ নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লেখার একটি অংশ তুলে ধরছি। পাকিস্তান আমলের পত্রিকা নিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘খবরের কাগজে পড়বার মতো কিছু থাকে না। একঘেয়ে সংবাদ। প্রেসিডেন্ট আইয়ুব কী বললেন, কী করলেন, কোথায় গেলেন, কার সাথে দেখা করলেন, দেশের উন্নতি, অগ্রগতি, গুদামভরা খাদ্য, অভাব নাই, বিরাট বিরাট প্রজেক্ট গ্রহণ করা হয়েছে, কাজ শুরু হয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি। কেহ কেহ মুরুব্বিয়ানা চালে দেশপ্রেমিকের সার্টিফিকেটও দিয়ে থাকেন। দুনিয়াতে নাকি পাকিস্তানের সম্মান এতো বেড়ে গেছে যে আসমান প্রায় ধরে ফেলেছে। নানা বেহুদা প্রশংসা, তবু তাই পড়তে হবে।’ ভাই এমপি সাহেব আমাদের সমাজ নষ্ট হয়ে গেছে। পেশাদারিত্ব হারিয়েছে আজ মিডিয়া। পাকিস্তান আমলে বঙ্গবন্ধুর এই উপলব্ধি এখনো দাগ কেটে যায়। বঙ্গবন্ধু মানুষকে বুঝতেন বলেই বাংলাদেশ সৃষ্টি করতে পেরেছিলেন। অনেক সময় রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক কেউই আমরা বাস্তবতা অনুধাবন করতে পারি না। আর পারি না বলেই এত সমস্যা লেগে আছে আমাদের সমাজে। সেদিন এক ইফতার মাহফিলে গিয়েছিলাম। বলা হয়েছিল সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার। গিয়ে দেখি নায়িকা-গায়িকাতে ভরা মজলিস। সাংবাদিকদের কেউ বসতেও বলে না। কোনোমতে নিজের মান-ইজ্জত নিয়ে আরেক ফ্লোরে গিয়ে ইফতার সারলাম। পেশাজীবীদের জন্য বঙ্গবন্ধুর বক্তব্য থেকে শেখার আছে। আর কেউ না শিখতে চাইলে বলার কিছু নেই। মিডিয়া তার দায়িত্ব পালন করছে না বলেই একজন মাননীয় সংসদ সদস্য বলেছেন, এখন এমপি হওয়া কঠিন। আরে ভাই, কঠিনের কিছু নেই। নির্বাচন দেশবাসী দেখেছে কীভাবে ভোট হয়েছে। এভাবে অহংকার করবেন না। বরং মানুষের মন জয় করুন। ভুলিয়ে দিন ভোট না দিতে পারার বেদনা।

সুবিধাবাদের ভয়াবহতা বিকশিত হলে নেতিবাচক সবকিছু লাইম লাইটে চলে আসে। জনগণের ভোট দরকার না হলে এমপি হওয়ার পর কেউ মানুষ নিয়ে ভাবেন না। মানুষের মন জয়ের চেষ্টা করেন না। কল্পনার সমুদ্রে নৌকা চালান। দাম্ভিকভাবে বলেন, এখন এমপি হওয়া কঠিন। আর মাঠে-ময়দানে দলীয় কর্মী নয়, মূল্যায়ন করেন নিজের আত্মীয়স্বজনকে।  অন্ধ অহমিকা আর দাম্ভিকতার আকাশে পাখা ছেড়ে ওড়েন। ভুলে যান সাধারণ মানুষের রাজনীতির কথা। ভুলে যান ’৭৯ সালে আওয়ামী লীগের আসন ছিল ৩৯। মিজান চৌধুরীর আরও ২। ’৮৬ সালের ভোট ডাকাতির ইতিহাস সবারই জানা রয়েছে। জয়নাল আবেদীন ভূইয়াকে নিয়ে আমরা মাঠে ছিলাম কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে। মানুষের ঘরে যেতাম জয়নাল ভাইকে নিয়ে। এখন অনেক জনবিচ্ছিন্ন ব্যক্তি মনে করেন, এমপি বানাবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। মাঠে কাজ করার দরকার নেই। কর্মীদেরও প্রয়োজন নেই। এই চিন্তা বাস্তবতার পরিপন্থী। ভোটের ইতিহাস আমাদেরও জানা আছে। ভোটের অভিজ্ঞতাও আমাদের রয়েছে। আছে সরাসরি রাজনীতির মাঠে কাজ করার বাস্তবতাও। জাতির জনকের মতো মানুষের মনের ভাষা বুঝতে হবে। বিশ্বাস ও আস্থার সম্পর্ক তৈরি করতে হবে। এর মাঝেও ভালো লাগে অনেক রাজনীতিবিদ নিজের অতীত গর্বের সঙ্গে তুলে ধরেন। কীভাবে কষ্ট করে পড়াশোনা করেছেন আগামী প্রজন্মকে তাও জানান। নতুন প্রজন্ম এতে অনুপ্রাণিত হয়। সময়কে জয় করে এভাবে মানুষকে জয় করতে হবে। হৃদয়ের গভীরতা দিয়ে মানুষকে উপলব্ধি করতে হবে। শক্তি ও টাকার জোরে সব হয় না। মাঠে শক্ত অবস্থান না থাকলে একদিন না একদিন খেসারত দিতে হয়। বিএনপি এখন দিচ্ছে। বিএনপি সর্বশেষ সংসদে যাওয়া নিয়েও ভুল পথে অবস্থান করছে। মির্জা ফখরুলকে শপথ নিতে না দেওয়া ভালো কিছুর ইঙ্গিত নয়। মির্জা ফখরুলকে সংসদে পাঠানো দরকার ছিল। এতে বিএনপি একটি রাজনৈতিক স্পেস পেত। ফখরুল সারা দেশ ঘুরতে পারতেন এমপি হিসেবে। তিনি এমপি হিসেবে থাকতেন সার্কিট হাউসে। পারতেন নেতা-কর্মীদর মনোবল চাঙ্গা করতে। প্রয়োজনে আবার সবাই পার্লামেন্ট থেকে বেরিয়ে আসতেন। এতে খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন নতুন মাত্রা পেত। বিএনপি নামক দলটি জানে না কখন কোন কাজ করতে হবে। দলের চেয়ারপারসন কারাগারে যাওয়ার পর আজ অবধি তারা কোনো কর্মসূচি দিতে পারেনি। মাঠের কর্মীরা কেন্দ্র নিয়ে স্বস্তিতে নেই। বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচলে চলছে বিএনপির রাজনীতি। এ রাজনীতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা কেউই জানে না।

আমার একজন প্রিয় মানুষ এ কে আজাদ চৌধুরী। আমার ভালোমন্দে খোঁজখবর নেন। অসাধারণ একজন স্মার্ট মানুষ। তার জ্ঞান, চিন্তার পরিধি, কথা বলার স্টাইল, চলাফেরা সবকিছুই আলাদা। দেশ-বিদেশের যে কোনো অনুষ্ঠানে তিনি বক্তব্য দিলে সবাই মন দিয়ে শোনেন। ২০১৪ সালের ভোটের আগে-পরে, জঙ্গিবাদ ও আগুনসন্ত্রাসের বিপক্ষে প্রতিটি সভা-সমাবেশে বলিষ্ঠভাবে কথা বলতেন তিনি। তাকে যখন আমরা আমন্ত্রণ জানাতাম কখনো না করেননি। অনেকে আসতেন না। তিনি আসতেন। শুক্রবার ফোন করে বললেন, ‘তোমার লেখাগুলো ভালো হচ্ছে। সাহস করে এভাবে কথা কত দিন বলতে পারবে?’ বললাম, স্যার দোয়া করবেন। আমাদেরও বয়স হচ্ছে। এখন না পারলে কখন পারব। এই বয়সে অনেক বন্ধুকে হারিয়েছি। জানি না আগামীর কথা। বঙ্গবন্ধু আমাদের আদর্শের নেতা। বাংলাদেশের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন শেখ হাসিনা। যারা অকারণে শেখ হাসিনাকে বিতর্কিত করবে তাদের বিরুদ্ধে আছি। তিনি বললেন, ‘ওরাই তো এখন প্রভাব নিয়ে আছে ক্ষমতাসীন দলে।’ বললাম, স্যার শেখ হাসিনা সবকিছু জানেন। অনেক প্রভাবশালীকে দেখেছি গত ১০ বছরে। সাময়িক ক্ষমতার বিশালত্ব নিয়ে থাকেন। পরে আর তাদের খুঁজে পাওয়া যায় না। মানুষের এত লোভ-লালসার কী আছে জানি না। দুই দিনের দুনিয়া। আজ আছি কাল নেই। হুটহাট করে চলে যাচ্ছে বন্ধুরা। জীবনের এই বহতা নদীতে স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কাটছি। কেটে যাব। মানুষের মৃত্যুকে কাছ থেকে দেখছি।

সানু মিয়াকে দেখেছি লন্ডনে হেঁটে বেড়াতেন মহারাজার মতো। পকেটে পয়সা আছে কিনা চিন্তা করতেন না। আওয়ামী লীগের কট্টরপন্থি কর্মী ছিলেন। কেউ নেত্রী সম্পর্কে কটূক্তি করলে মারামারিও শুরু করে দিতেন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী তাকে ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করতেন। কবি সুফিয়া কামাল, জাহানারা ইমাম, কাদের সিদ্দিকী, শাহরিয়ার কবীর থেকে শুরু করে ভারতের অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর পদচারণ ছিল তার লন্ডনের বাড়িতে। আর সুনামগঞ্জের গ্রামেও জাতীয় নেতারা অনেকবার গেছেন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সমাবেশে। কোনো চাওয়া-পাওয়া ছিল না। সেই সানু হঠাৎ চলে গেলেন। ঢাকায় এলে আমাকে ফোন করতেন। আগের দিন রাতে ফোনে জানান, ঢাকায় এসেছেন। আমার অফিসে আসবেন। দেখা করবেন। আমার অফিসে তার আর আসা হলো না। বিপ্লব বড়ুয়া আর এনএসআইর কর্মকর্তা মাসুদ আমাকে ফোন করে জানান তার মৃত্যুর খবর। বড় অদ্ভুত! ছুটে গেলাম। দেখলাম একজন মানুষ শুয়ে আছেন। মনে হলো জেগে উঠবেন। কিন্তু না, জাগলেন না। কামরুল ইসলাম সিদ্দিক ছিলেন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী। যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সিতে ছেলে সাইফুলের বাসা থেকে মেইল করেন আমাকে, ঈদের পর দেশে ফিরে আসবেন। মেইলটি পড়ার সময় এলজিইডি থেকে ফোন করেন ইফতেখার ভাই। বললেন, স্যার আর নেই। বুঝতে আমার কিছুক্ষণ লেগেছিল। যখন বুঝলাম জানলাম, আমার প্রিয় মানুষটি চলে গেছেন। মেজর (অব.) জাহাঙ্গীর আশির দশকের শুরুতে সামরিক আইন প্রশাসকের কার্যালয়ের দাপুটে কর্মকর্তা। আওয়ামী লীগের প্রয়াত নেতা মহিউদ্দিন আহমদের জামাতা জিল্লুর রহিম দুলালের মাধ্যমে আমার সম্পর্ক। কত সুখ-দুঃখ শেয়ারিং হতো। গত ১৫ বছর আমি কর্মব্যস্ত। দেখা-সাক্ষাৎ কম হতো। মাঝে মাঝে বসুন্ধরার দিকে এলে আমার অফিসে আসতেন। শেষ জীবনে ভিতরে ভিতরে তার মাঝে একটা বেদনার ছায়া দেখতে পেতাম। হঠাৎ চলে গেলেন। আহারে! তার জানাজা পড়ার সময় মনে হলো, এই বুঝি আমার পাশে এসে বললেন, আমার কিছু হয়নি। গৌতম সাহার সঙ্গে সম্পর্কটা গড়ে ওঠে ১৯৮৬ সালে। প্রথম পরিচয় করিয়ে দেন সালেম সুলেরি। গৌতম তখন মাত্র ব্যবসা-বাণিজ্যর চেষ্টা করছিলেন। নব্বইয়ের দশকের শুরুতে গৌতমের সঙ্গে আমার বিদেশ সফর শুরু। কম টাকায় বিদেশে ঘোরাঘুরির একটা কনসেপ্ট তৈরি করলেন গৌতম। পরীক্ষার গিনিপিগ আমি আর নুরুল ইসলাম ভাই। সেই গৌতম ঘুরতে ঘুরতেই একদিন ব্যাংককে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলেন। সবার শেষে মানুষকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন ডা. রাকিবুল ইসলাম লিটু।

মানুষ এভাবেই চলে যায়। বলেও যায় না। একবুক কষ্ট নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি। ভালোমন্দের এই দুনিয়ায় লড়াই করি। অন্যায়কে বলার চেষ্টা করি অন্যায়। এতে কেউই খুশি হয় না। মন খারাপ করে। আজকাল খারাপকে খারাপ বলতে পারি না। কেউই বলে না। এভাবে কীভাবে যাবে জানি না। তবে আমি আশাবাদী। মনে করি অবশ্যই আঁধার কেটে যাবে। ভালোকে আমরা ভালো বলব। খারাপকে খারাপ। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের আশার আলো। বঙ্গবন্ধু আমাদের আদর্শ। সেই আদর্শ ও আশার আলোর রশ্মি। সমাজের ভয়ঙ্কর খারাপ মানুষগুলোর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রযন্ত্রই বলিষ্ঠ অবস্থান নেবে। ব্যাংকের লুটপাট বন্ধ করবে। ধ্বংস হয়ে যাওয়া রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো আবার ঘুরে দাঁড়াবে। প্রতিষ্ঠিত হবে আইনের শাসন। খারাপ মানুষগুলোর অস্তিত্ব বিলীন হবে। ন্যায়ের আলোকবর্তিকা আলোকিত করবে রাষ্ট্র ও সমাজকে।

                লেখক : সম্পাদক বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা