শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০১৯ আপডেট:

একবুক কষ্ট নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
একবুক কষ্ট নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি

মানুষের নৈতিক দিকগুলো এখন আর নেই। তারুণ্য আক্রান্ত মাদকতায়। সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয় সমাজকে রুগ্ন করে দিচ্ছে। হতাশ এক প্রজন্ম তৈরি হচ্ছে আমাদের। নীতি ও নৈতিকতার কথা এখন আর কেউ ভাবে না। আমার বাবা বলতেন, তুমি ভালো তো জগৎ ভালো। এখন আর তা নেই। এখন ভালো থাকাকে একদল মানুষ দুর্বলতা মনে করে। খারাপ কাজ করে কিছু মানুষ গর্বিত হয়। নিজেকে ঘোষণা দিয়ে জাহির করে। একটা সময় মানুষকে বোঝা যেত। এখন যায় না। শর্টকার্ট পথে সবাই উঠে দাঁড়াতে চায়। সততা, নিষ্ঠা গুরুত্বহীন। কিছু মানুষ রাজনীতির আড়ালে দ্রুত বিত্তশালী হতে অপকর্ম করে অবাধে। মাদক চোরাচালান বন্ধ হচ্ছে না। গডফাদারদের দাপট বাড়ছে। কমছে না মানব পাচার। খাদ্যে ভেজাল মেশাচ্ছে নির্লজ্জ কিছু ব্যবসায়ী। নামিদামি প্রতিষ্ঠানের খাবার কিনেও স্বস্তি নেই। বিপন্ন এই সমাজে অর্থলোভে মানুষ খুন করছে মানুষকে। অন্যায় কাজ করে, মনের সুখে কিছু মানুষ বুক ফুলিয়ে, সিনা উঁচু করে সমাজে চলছে। এই নির্লজ্জ-বেহায়া মানুষদের কাছে সাধারণ মানুষ জিম্মি। নৈতিকতা অবক্ষয়েই তারুণ্য বিপথগামী। অসুস্থতা সমাজের স্তরে স্তরে। কিন্তু এভাবে কতকাল? মানব জীবনের স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে এই অসুস্থতা থেকে তারুণ্যকে রক্ষা করতে হবে। সমাজকে বাঁচাতে হবে। সুস্থতা, আলোর পথ দেখাতে হবে। কিন্তু কীভাবে সম্ভব, সে পথ খুঁজে বের করতে হবে। সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে হবে। ফিরিয়ে আনতে হবে নীতি ও নৈতিকতার জায়গাগুলো। সর্বস্তরের মানুষকে ঘুম ভাঙিয়ে জাগিয়ে তুলতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে হবে মানুষের মাঝে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মানে অন্যায়কে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া নয়। দলবাজি আর দুই নম্বরি নয়। বরং কেউ অন্যায় করলে তার বিরুদ্ধে সবাইকে প্রতিবাদী হওয়ার নামই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। আর এই চেতনাকে ধারণ করেই অর্থনীতি ও রাজনীতিকে ফিরিয়ে আনতে হবে স্বাভাবিকতার পথে। আদর্শিক ভাবধারা জাগিয়ে হৃদয় থেকে উপলব্ধি নিয়ে রাজনীতি করলে সমস্যা নেই। রাজনীতিকে ব্যবসায় রূপান্তর করলেই সমস্যা। এখন অনেকের কাছে রাজনীতি লাভজনক ব্যবসা। এ ব্যবসায় বিনিয়োগ করে সবাই বড়লোক হতে চায় ঝটপট। সমস্যা এখানেই।

সেদিন একজন এমপির সঙ্গে দেখা। তিনি কথায় কথায় বললেন, এখন এমপি হওয়া অনেক কঠিন। আমি জানতে চাইলাম, কোন পার্টি থেকে? তিনি বললেন, যে কোনো দল থেকেই এখন এমপি হওয়া কঠিন। কারণ এখন জনগণকে ভোট দিতে হয় না। কঠিন তো হবেই। ভোটের টিকচিহ্ন আর নিয়তি নির্ধারণ হয় অন্যভাবে।  এ নিয়ে গর্ব করার কিছু নেই। অহমিকা মানুষের সর্বনাশ বয়ে আনে। এমপি সাহেব আমার কথা শুনে খুশি হতে পারলেন না। এখন সবাই তোয়াজ পছন্দ করে। আসলে যেদিকে তাকাই সরকারে থাকা মানুষগুলোর দাম্ভিক মুখটাই দেখি। আল্লাহ দাম্ভিক মানুষদের পছন্দ করেন না। কিন্তু কে শোনে কার কথা। সবকিছু কেমন যেন হয়ে যাচ্ছে। আর্থিক খাত গভীর সংকটে। মিডিয়া শেষ হয়ে যাচ্ছে। এতগুলো টেলিভিশনের কটা দেখে দর্শক? এত পত্রিকার কটি পড়ে মানুষ? এ নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লেখার একটি অংশ তুলে ধরছি। পাকিস্তান আমলের পত্রিকা নিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘খবরের কাগজে পড়বার মতো কিছু থাকে না। একঘেয়ে সংবাদ। প্রেসিডেন্ট আইয়ুব কী বললেন, কী করলেন, কোথায় গেলেন, কার সাথে দেখা করলেন, দেশের উন্নতি, অগ্রগতি, গুদামভরা খাদ্য, অভাব নাই, বিরাট বিরাট প্রজেক্ট গ্রহণ করা হয়েছে, কাজ শুরু হয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি। কেহ কেহ মুরুব্বিয়ানা চালে দেশপ্রেমিকের সার্টিফিকেটও দিয়ে থাকেন। দুনিয়াতে নাকি পাকিস্তানের সম্মান এতো বেড়ে গেছে যে আসমান প্রায় ধরে ফেলেছে। নানা বেহুদা প্রশংসা, তবু তাই পড়তে হবে।’ ভাই এমপি সাহেব আমাদের সমাজ নষ্ট হয়ে গেছে। পেশাদারিত্ব হারিয়েছে আজ মিডিয়া। পাকিস্তান আমলে বঙ্গবন্ধুর এই উপলব্ধি এখনো দাগ কেটে যায়। বঙ্গবন্ধু মানুষকে বুঝতেন বলেই বাংলাদেশ সৃষ্টি করতে পেরেছিলেন। অনেক সময় রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক কেউই আমরা বাস্তবতা অনুধাবন করতে পারি না। আর পারি না বলেই এত সমস্যা লেগে আছে আমাদের সমাজে। সেদিন এক ইফতার মাহফিলে গিয়েছিলাম। বলা হয়েছিল সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার। গিয়ে দেখি নায়িকা-গায়িকাতে ভরা মজলিস। সাংবাদিকদের কেউ বসতেও বলে না। কোনোমতে নিজের মান-ইজ্জত নিয়ে আরেক ফ্লোরে গিয়ে ইফতার সারলাম। পেশাজীবীদের জন্য বঙ্গবন্ধুর বক্তব্য থেকে শেখার আছে। আর কেউ না শিখতে চাইলে বলার কিছু নেই। মিডিয়া তার দায়িত্ব পালন করছে না বলেই একজন মাননীয় সংসদ সদস্য বলেছেন, এখন এমপি হওয়া কঠিন। আরে ভাই, কঠিনের কিছু নেই। নির্বাচন দেশবাসী দেখেছে কীভাবে ভোট হয়েছে। এভাবে অহংকার করবেন না। বরং মানুষের মন জয় করুন। ভুলিয়ে দিন ভোট না দিতে পারার বেদনা।

সুবিধাবাদের ভয়াবহতা বিকশিত হলে নেতিবাচক সবকিছু লাইম লাইটে চলে আসে। জনগণের ভোট দরকার না হলে এমপি হওয়ার পর কেউ মানুষ নিয়ে ভাবেন না। মানুষের মন জয়ের চেষ্টা করেন না। কল্পনার সমুদ্রে নৌকা চালান। দাম্ভিকভাবে বলেন, এখন এমপি হওয়া কঠিন। আর মাঠে-ময়দানে দলীয় কর্মী নয়, মূল্যায়ন করেন নিজের আত্মীয়স্বজনকে।  অন্ধ অহমিকা আর দাম্ভিকতার আকাশে পাখা ছেড়ে ওড়েন। ভুলে যান সাধারণ মানুষের রাজনীতির কথা। ভুলে যান ’৭৯ সালে আওয়ামী লীগের আসন ছিল ৩৯। মিজান চৌধুরীর আরও ২। ’৮৬ সালের ভোট ডাকাতির ইতিহাস সবারই জানা রয়েছে। জয়নাল আবেদীন ভূইয়াকে নিয়ে আমরা মাঠে ছিলাম কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে। মানুষের ঘরে যেতাম জয়নাল ভাইকে নিয়ে। এখন অনেক জনবিচ্ছিন্ন ব্যক্তি মনে করেন, এমপি বানাবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। মাঠে কাজ করার দরকার নেই। কর্মীদেরও প্রয়োজন নেই। এই চিন্তা বাস্তবতার পরিপন্থী। ভোটের ইতিহাস আমাদেরও জানা আছে। ভোটের অভিজ্ঞতাও আমাদের রয়েছে। আছে সরাসরি রাজনীতির মাঠে কাজ করার বাস্তবতাও। জাতির জনকের মতো মানুষের মনের ভাষা বুঝতে হবে। বিশ্বাস ও আস্থার সম্পর্ক তৈরি করতে হবে। এর মাঝেও ভালো লাগে অনেক রাজনীতিবিদ নিজের অতীত গর্বের সঙ্গে তুলে ধরেন। কীভাবে কষ্ট করে পড়াশোনা করেছেন আগামী প্রজন্মকে তাও জানান। নতুন প্রজন্ম এতে অনুপ্রাণিত হয়। সময়কে জয় করে এভাবে মানুষকে জয় করতে হবে। হৃদয়ের গভীরতা দিয়ে মানুষকে উপলব্ধি করতে হবে। শক্তি ও টাকার জোরে সব হয় না। মাঠে শক্ত অবস্থান না থাকলে একদিন না একদিন খেসারত দিতে হয়। বিএনপি এখন দিচ্ছে। বিএনপি সর্বশেষ সংসদে যাওয়া নিয়েও ভুল পথে অবস্থান করছে। মির্জা ফখরুলকে শপথ নিতে না দেওয়া ভালো কিছুর ইঙ্গিত নয়। মির্জা ফখরুলকে সংসদে পাঠানো দরকার ছিল। এতে বিএনপি একটি রাজনৈতিক স্পেস পেত। ফখরুল সারা দেশ ঘুরতে পারতেন এমপি হিসেবে। তিনি এমপি হিসেবে থাকতেন সার্কিট হাউসে। পারতেন নেতা-কর্মীদর মনোবল চাঙ্গা করতে। প্রয়োজনে আবার সবাই পার্লামেন্ট থেকে বেরিয়ে আসতেন। এতে খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন নতুন মাত্রা পেত। বিএনপি নামক দলটি জানে না কখন কোন কাজ করতে হবে। দলের চেয়ারপারসন কারাগারে যাওয়ার পর আজ অবধি তারা কোনো কর্মসূচি দিতে পারেনি। মাঠের কর্মীরা কেন্দ্র নিয়ে স্বস্তিতে নেই। বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচলে চলছে বিএনপির রাজনীতি। এ রাজনীতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা কেউই জানে না।

আমার একজন প্রিয় মানুষ এ কে আজাদ চৌধুরী। আমার ভালোমন্দে খোঁজখবর নেন। অসাধারণ একজন স্মার্ট মানুষ। তার জ্ঞান, চিন্তার পরিধি, কথা বলার স্টাইল, চলাফেরা সবকিছুই আলাদা। দেশ-বিদেশের যে কোনো অনুষ্ঠানে তিনি বক্তব্য দিলে সবাই মন দিয়ে শোনেন। ২০১৪ সালের ভোটের আগে-পরে, জঙ্গিবাদ ও আগুনসন্ত্রাসের বিপক্ষে প্রতিটি সভা-সমাবেশে বলিষ্ঠভাবে কথা বলতেন তিনি। তাকে যখন আমরা আমন্ত্রণ জানাতাম কখনো না করেননি। অনেকে আসতেন না। তিনি আসতেন। শুক্রবার ফোন করে বললেন, ‘তোমার লেখাগুলো ভালো হচ্ছে। সাহস করে এভাবে কথা কত দিন বলতে পারবে?’ বললাম, স্যার দোয়া করবেন। আমাদেরও বয়স হচ্ছে। এখন না পারলে কখন পারব। এই বয়সে অনেক বন্ধুকে হারিয়েছি। জানি না আগামীর কথা। বঙ্গবন্ধু আমাদের আদর্শের নেতা। বাংলাদেশের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন শেখ হাসিনা। যারা অকারণে শেখ হাসিনাকে বিতর্কিত করবে তাদের বিরুদ্ধে আছি। তিনি বললেন, ‘ওরাই তো এখন প্রভাব নিয়ে আছে ক্ষমতাসীন দলে।’ বললাম, স্যার শেখ হাসিনা সবকিছু জানেন। অনেক প্রভাবশালীকে দেখেছি গত ১০ বছরে। সাময়িক ক্ষমতার বিশালত্ব নিয়ে থাকেন। পরে আর তাদের খুঁজে পাওয়া যায় না। মানুষের এত লোভ-লালসার কী আছে জানি না। দুই দিনের দুনিয়া। আজ আছি কাল নেই। হুটহাট করে চলে যাচ্ছে বন্ধুরা। জীবনের এই বহতা নদীতে স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কাটছি। কেটে যাব। মানুষের মৃত্যুকে কাছ থেকে দেখছি।

সানু মিয়াকে দেখেছি লন্ডনে হেঁটে বেড়াতেন মহারাজার মতো। পকেটে পয়সা আছে কিনা চিন্তা করতেন না। আওয়ামী লীগের কট্টরপন্থি কর্মী ছিলেন। কেউ নেত্রী সম্পর্কে কটূক্তি করলে মারামারিও শুরু করে দিতেন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী তাকে ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করতেন। কবি সুফিয়া কামাল, জাহানারা ইমাম, কাদের সিদ্দিকী, শাহরিয়ার কবীর থেকে শুরু করে ভারতের অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর পদচারণ ছিল তার লন্ডনের বাড়িতে। আর সুনামগঞ্জের গ্রামেও জাতীয় নেতারা অনেকবার গেছেন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সমাবেশে। কোনো চাওয়া-পাওয়া ছিল না। সেই সানু হঠাৎ চলে গেলেন। ঢাকায় এলে আমাকে ফোন করতেন। আগের দিন রাতে ফোনে জানান, ঢাকায় এসেছেন। আমার অফিসে আসবেন। দেখা করবেন। আমার অফিসে তার আর আসা হলো না। বিপ্লব বড়ুয়া আর এনএসআইর কর্মকর্তা মাসুদ আমাকে ফোন করে জানান তার মৃত্যুর খবর। বড় অদ্ভুত! ছুটে গেলাম। দেখলাম একজন মানুষ শুয়ে আছেন। মনে হলো জেগে উঠবেন। কিন্তু না, জাগলেন না। কামরুল ইসলাম সিদ্দিক ছিলেন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী। যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সিতে ছেলে সাইফুলের বাসা থেকে মেইল করেন আমাকে, ঈদের পর দেশে ফিরে আসবেন। মেইলটি পড়ার সময় এলজিইডি থেকে ফোন করেন ইফতেখার ভাই। বললেন, স্যার আর নেই। বুঝতে আমার কিছুক্ষণ লেগেছিল। যখন বুঝলাম জানলাম, আমার প্রিয় মানুষটি চলে গেছেন। মেজর (অব.) জাহাঙ্গীর আশির দশকের শুরুতে সামরিক আইন প্রশাসকের কার্যালয়ের দাপুটে কর্মকর্তা। আওয়ামী লীগের প্রয়াত নেতা মহিউদ্দিন আহমদের জামাতা জিল্লুর রহিম দুলালের মাধ্যমে আমার সম্পর্ক। কত সুখ-দুঃখ শেয়ারিং হতো। গত ১৫ বছর আমি কর্মব্যস্ত। দেখা-সাক্ষাৎ কম হতো। মাঝে মাঝে বসুন্ধরার দিকে এলে আমার অফিসে আসতেন। শেষ জীবনে ভিতরে ভিতরে তার মাঝে একটা বেদনার ছায়া দেখতে পেতাম। হঠাৎ চলে গেলেন। আহারে! তার জানাজা পড়ার সময় মনে হলো, এই বুঝি আমার পাশে এসে বললেন, আমার কিছু হয়নি। গৌতম সাহার সঙ্গে সম্পর্কটা গড়ে ওঠে ১৯৮৬ সালে। প্রথম পরিচয় করিয়ে দেন সালেম সুলেরি। গৌতম তখন মাত্র ব্যবসা-বাণিজ্যর চেষ্টা করছিলেন। নব্বইয়ের দশকের শুরুতে গৌতমের সঙ্গে আমার বিদেশ সফর শুরু। কম টাকায় বিদেশে ঘোরাঘুরির একটা কনসেপ্ট তৈরি করলেন গৌতম। পরীক্ষার গিনিপিগ আমি আর নুরুল ইসলাম ভাই। সেই গৌতম ঘুরতে ঘুরতেই একদিন ব্যাংককে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলেন। সবার শেষে মানুষকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন ডা. রাকিবুল ইসলাম লিটু।

মানুষ এভাবেই চলে যায়। বলেও যায় না। একবুক কষ্ট নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি। ভালোমন্দের এই দুনিয়ায় লড়াই করি। অন্যায়কে বলার চেষ্টা করি অন্যায়। এতে কেউই খুশি হয় না। মন খারাপ করে। আজকাল খারাপকে খারাপ বলতে পারি না। কেউই বলে না। এভাবে কীভাবে যাবে জানি না। তবে আমি আশাবাদী। মনে করি অবশ্যই আঁধার কেটে যাবে। ভালোকে আমরা ভালো বলব। খারাপকে খারাপ। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের আশার আলো। বঙ্গবন্ধু আমাদের আদর্শ। সেই আদর্শ ও আশার আলোর রশ্মি। সমাজের ভয়ঙ্কর খারাপ মানুষগুলোর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রযন্ত্রই বলিষ্ঠ অবস্থান নেবে। ব্যাংকের লুটপাট বন্ধ করবে। ধ্বংস হয়ে যাওয়া রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো আবার ঘুরে দাঁড়াবে। প্রতিষ্ঠিত হবে আইনের শাসন। খারাপ মানুষগুলোর অস্তিত্ব বিলীন হবে। ন্যায়ের আলোকবর্তিকা আলোকিত করবে রাষ্ট্র ও সমাজকে।

                লেখক : সম্পাদক বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

৩৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

২৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা