শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০১৯ আপডেট:

একবুক কষ্ট নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
একবুক কষ্ট নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি

মানুষের নৈতিক দিকগুলো এখন আর নেই। তারুণ্য আক্রান্ত মাদকতায়। সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয় সমাজকে রুগ্ন করে দিচ্ছে। হতাশ এক প্রজন্ম তৈরি হচ্ছে আমাদের। নীতি ও নৈতিকতার কথা এখন আর কেউ ভাবে না। আমার বাবা বলতেন, তুমি ভালো তো জগৎ ভালো। এখন আর তা নেই। এখন ভালো থাকাকে একদল মানুষ দুর্বলতা মনে করে। খারাপ কাজ করে কিছু মানুষ গর্বিত হয়। নিজেকে ঘোষণা দিয়ে জাহির করে। একটা সময় মানুষকে বোঝা যেত। এখন যায় না। শর্টকার্ট পথে সবাই উঠে দাঁড়াতে চায়। সততা, নিষ্ঠা গুরুত্বহীন। কিছু মানুষ রাজনীতির আড়ালে দ্রুত বিত্তশালী হতে অপকর্ম করে অবাধে। মাদক চোরাচালান বন্ধ হচ্ছে না। গডফাদারদের দাপট বাড়ছে। কমছে না মানব পাচার। খাদ্যে ভেজাল মেশাচ্ছে নির্লজ্জ কিছু ব্যবসায়ী। নামিদামি প্রতিষ্ঠানের খাবার কিনেও স্বস্তি নেই। বিপন্ন এই সমাজে অর্থলোভে মানুষ খুন করছে মানুষকে। অন্যায় কাজ করে, মনের সুখে কিছু মানুষ বুক ফুলিয়ে, সিনা উঁচু করে সমাজে চলছে। এই নির্লজ্জ-বেহায়া মানুষদের কাছে সাধারণ মানুষ জিম্মি। নৈতিকতা অবক্ষয়েই তারুণ্য বিপথগামী। অসুস্থতা সমাজের স্তরে স্তরে। কিন্তু এভাবে কতকাল? মানব জীবনের স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে এই অসুস্থতা থেকে তারুণ্যকে রক্ষা করতে হবে। সমাজকে বাঁচাতে হবে। সুস্থতা, আলোর পথ দেখাতে হবে। কিন্তু কীভাবে সম্ভব, সে পথ খুঁজে বের করতে হবে। সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে হবে। ফিরিয়ে আনতে হবে নীতি ও নৈতিকতার জায়গাগুলো। সর্বস্তরের মানুষকে ঘুম ভাঙিয়ে জাগিয়ে তুলতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে হবে মানুষের মাঝে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মানে অন্যায়কে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া নয়। দলবাজি আর দুই নম্বরি নয়। বরং কেউ অন্যায় করলে তার বিরুদ্ধে সবাইকে প্রতিবাদী হওয়ার নামই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। আর এই চেতনাকে ধারণ করেই অর্থনীতি ও রাজনীতিকে ফিরিয়ে আনতে হবে স্বাভাবিকতার পথে। আদর্শিক ভাবধারা জাগিয়ে হৃদয় থেকে উপলব্ধি নিয়ে রাজনীতি করলে সমস্যা নেই। রাজনীতিকে ব্যবসায় রূপান্তর করলেই সমস্যা। এখন অনেকের কাছে রাজনীতি লাভজনক ব্যবসা। এ ব্যবসায় বিনিয়োগ করে সবাই বড়লোক হতে চায় ঝটপট। সমস্যা এখানেই।

সেদিন একজন এমপির সঙ্গে দেখা। তিনি কথায় কথায় বললেন, এখন এমপি হওয়া অনেক কঠিন। আমি জানতে চাইলাম, কোন পার্টি থেকে? তিনি বললেন, যে কোনো দল থেকেই এখন এমপি হওয়া কঠিন। কারণ এখন জনগণকে ভোট দিতে হয় না। কঠিন তো হবেই। ভোটের টিকচিহ্ন আর নিয়তি নির্ধারণ হয় অন্যভাবে।  এ নিয়ে গর্ব করার কিছু নেই। অহমিকা মানুষের সর্বনাশ বয়ে আনে। এমপি সাহেব আমার কথা শুনে খুশি হতে পারলেন না। এখন সবাই তোয়াজ পছন্দ করে। আসলে যেদিকে তাকাই সরকারে থাকা মানুষগুলোর দাম্ভিক মুখটাই দেখি। আল্লাহ দাম্ভিক মানুষদের পছন্দ করেন না। কিন্তু কে শোনে কার কথা। সবকিছু কেমন যেন হয়ে যাচ্ছে। আর্থিক খাত গভীর সংকটে। মিডিয়া শেষ হয়ে যাচ্ছে। এতগুলো টেলিভিশনের কটা দেখে দর্শক? এত পত্রিকার কটি পড়ে মানুষ? এ নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লেখার একটি অংশ তুলে ধরছি। পাকিস্তান আমলের পত্রিকা নিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘খবরের কাগজে পড়বার মতো কিছু থাকে না। একঘেয়ে সংবাদ। প্রেসিডেন্ট আইয়ুব কী বললেন, কী করলেন, কোথায় গেলেন, কার সাথে দেখা করলেন, দেশের উন্নতি, অগ্রগতি, গুদামভরা খাদ্য, অভাব নাই, বিরাট বিরাট প্রজেক্ট গ্রহণ করা হয়েছে, কাজ শুরু হয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি। কেহ কেহ মুরুব্বিয়ানা চালে দেশপ্রেমিকের সার্টিফিকেটও দিয়ে থাকেন। দুনিয়াতে নাকি পাকিস্তানের সম্মান এতো বেড়ে গেছে যে আসমান প্রায় ধরে ফেলেছে। নানা বেহুদা প্রশংসা, তবু তাই পড়তে হবে।’ ভাই এমপি সাহেব আমাদের সমাজ নষ্ট হয়ে গেছে। পেশাদারিত্ব হারিয়েছে আজ মিডিয়া। পাকিস্তান আমলে বঙ্গবন্ধুর এই উপলব্ধি এখনো দাগ কেটে যায়। বঙ্গবন্ধু মানুষকে বুঝতেন বলেই বাংলাদেশ সৃষ্টি করতে পেরেছিলেন। অনেক সময় রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক কেউই আমরা বাস্তবতা অনুধাবন করতে পারি না। আর পারি না বলেই এত সমস্যা লেগে আছে আমাদের সমাজে। সেদিন এক ইফতার মাহফিলে গিয়েছিলাম। বলা হয়েছিল সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার। গিয়ে দেখি নায়িকা-গায়িকাতে ভরা মজলিস। সাংবাদিকদের কেউ বসতেও বলে না। কোনোমতে নিজের মান-ইজ্জত নিয়ে আরেক ফ্লোরে গিয়ে ইফতার সারলাম। পেশাজীবীদের জন্য বঙ্গবন্ধুর বক্তব্য থেকে শেখার আছে। আর কেউ না শিখতে চাইলে বলার কিছু নেই। মিডিয়া তার দায়িত্ব পালন করছে না বলেই একজন মাননীয় সংসদ সদস্য বলেছেন, এখন এমপি হওয়া কঠিন। আরে ভাই, কঠিনের কিছু নেই। নির্বাচন দেশবাসী দেখেছে কীভাবে ভোট হয়েছে। এভাবে অহংকার করবেন না। বরং মানুষের মন জয় করুন। ভুলিয়ে দিন ভোট না দিতে পারার বেদনা।

সুবিধাবাদের ভয়াবহতা বিকশিত হলে নেতিবাচক সবকিছু লাইম লাইটে চলে আসে। জনগণের ভোট দরকার না হলে এমপি হওয়ার পর কেউ মানুষ নিয়ে ভাবেন না। মানুষের মন জয়ের চেষ্টা করেন না। কল্পনার সমুদ্রে নৌকা চালান। দাম্ভিকভাবে বলেন, এখন এমপি হওয়া কঠিন। আর মাঠে-ময়দানে দলীয় কর্মী নয়, মূল্যায়ন করেন নিজের আত্মীয়স্বজনকে।  অন্ধ অহমিকা আর দাম্ভিকতার আকাশে পাখা ছেড়ে ওড়েন। ভুলে যান সাধারণ মানুষের রাজনীতির কথা। ভুলে যান ’৭৯ সালে আওয়ামী লীগের আসন ছিল ৩৯। মিজান চৌধুরীর আরও ২। ’৮৬ সালের ভোট ডাকাতির ইতিহাস সবারই জানা রয়েছে। জয়নাল আবেদীন ভূইয়াকে নিয়ে আমরা মাঠে ছিলাম কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে। মানুষের ঘরে যেতাম জয়নাল ভাইকে নিয়ে। এখন অনেক জনবিচ্ছিন্ন ব্যক্তি মনে করেন, এমপি বানাবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। মাঠে কাজ করার দরকার নেই। কর্মীদেরও প্রয়োজন নেই। এই চিন্তা বাস্তবতার পরিপন্থী। ভোটের ইতিহাস আমাদেরও জানা আছে। ভোটের অভিজ্ঞতাও আমাদের রয়েছে। আছে সরাসরি রাজনীতির মাঠে কাজ করার বাস্তবতাও। জাতির জনকের মতো মানুষের মনের ভাষা বুঝতে হবে। বিশ্বাস ও আস্থার সম্পর্ক তৈরি করতে হবে। এর মাঝেও ভালো লাগে অনেক রাজনীতিবিদ নিজের অতীত গর্বের সঙ্গে তুলে ধরেন। কীভাবে কষ্ট করে পড়াশোনা করেছেন আগামী প্রজন্মকে তাও জানান। নতুন প্রজন্ম এতে অনুপ্রাণিত হয়। সময়কে জয় করে এভাবে মানুষকে জয় করতে হবে। হৃদয়ের গভীরতা দিয়ে মানুষকে উপলব্ধি করতে হবে। শক্তি ও টাকার জোরে সব হয় না। মাঠে শক্ত অবস্থান না থাকলে একদিন না একদিন খেসারত দিতে হয়। বিএনপি এখন দিচ্ছে। বিএনপি সর্বশেষ সংসদে যাওয়া নিয়েও ভুল পথে অবস্থান করছে। মির্জা ফখরুলকে শপথ নিতে না দেওয়া ভালো কিছুর ইঙ্গিত নয়। মির্জা ফখরুলকে সংসদে পাঠানো দরকার ছিল। এতে বিএনপি একটি রাজনৈতিক স্পেস পেত। ফখরুল সারা দেশ ঘুরতে পারতেন এমপি হিসেবে। তিনি এমপি হিসেবে থাকতেন সার্কিট হাউসে। পারতেন নেতা-কর্মীদর মনোবল চাঙ্গা করতে। প্রয়োজনে আবার সবাই পার্লামেন্ট থেকে বেরিয়ে আসতেন। এতে খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন নতুন মাত্রা পেত। বিএনপি নামক দলটি জানে না কখন কোন কাজ করতে হবে। দলের চেয়ারপারসন কারাগারে যাওয়ার পর আজ অবধি তারা কোনো কর্মসূচি দিতে পারেনি। মাঠের কর্মীরা কেন্দ্র নিয়ে স্বস্তিতে নেই। বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচলে চলছে বিএনপির রাজনীতি। এ রাজনীতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা কেউই জানে না।

আমার একজন প্রিয় মানুষ এ কে আজাদ চৌধুরী। আমার ভালোমন্দে খোঁজখবর নেন। অসাধারণ একজন স্মার্ট মানুষ। তার জ্ঞান, চিন্তার পরিধি, কথা বলার স্টাইল, চলাফেরা সবকিছুই আলাদা। দেশ-বিদেশের যে কোনো অনুষ্ঠানে তিনি বক্তব্য দিলে সবাই মন দিয়ে শোনেন। ২০১৪ সালের ভোটের আগে-পরে, জঙ্গিবাদ ও আগুনসন্ত্রাসের বিপক্ষে প্রতিটি সভা-সমাবেশে বলিষ্ঠভাবে কথা বলতেন তিনি। তাকে যখন আমরা আমন্ত্রণ জানাতাম কখনো না করেননি। অনেকে আসতেন না। তিনি আসতেন। শুক্রবার ফোন করে বললেন, ‘তোমার লেখাগুলো ভালো হচ্ছে। সাহস করে এভাবে কথা কত দিন বলতে পারবে?’ বললাম, স্যার দোয়া করবেন। আমাদেরও বয়স হচ্ছে। এখন না পারলে কখন পারব। এই বয়সে অনেক বন্ধুকে হারিয়েছি। জানি না আগামীর কথা। বঙ্গবন্ধু আমাদের আদর্শের নেতা। বাংলাদেশের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন শেখ হাসিনা। যারা অকারণে শেখ হাসিনাকে বিতর্কিত করবে তাদের বিরুদ্ধে আছি। তিনি বললেন, ‘ওরাই তো এখন প্রভাব নিয়ে আছে ক্ষমতাসীন দলে।’ বললাম, স্যার শেখ হাসিনা সবকিছু জানেন। অনেক প্রভাবশালীকে দেখেছি গত ১০ বছরে। সাময়িক ক্ষমতার বিশালত্ব নিয়ে থাকেন। পরে আর তাদের খুঁজে পাওয়া যায় না। মানুষের এত লোভ-লালসার কী আছে জানি না। দুই দিনের দুনিয়া। আজ আছি কাল নেই। হুটহাট করে চলে যাচ্ছে বন্ধুরা। জীবনের এই বহতা নদীতে স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কাটছি। কেটে যাব। মানুষের মৃত্যুকে কাছ থেকে দেখছি।

সানু মিয়াকে দেখেছি লন্ডনে হেঁটে বেড়াতেন মহারাজার মতো। পকেটে পয়সা আছে কিনা চিন্তা করতেন না। আওয়ামী লীগের কট্টরপন্থি কর্মী ছিলেন। কেউ নেত্রী সম্পর্কে কটূক্তি করলে মারামারিও শুরু করে দিতেন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী তাকে ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করতেন। কবি সুফিয়া কামাল, জাহানারা ইমাম, কাদের সিদ্দিকী, শাহরিয়ার কবীর থেকে শুরু করে ভারতের অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর পদচারণ ছিল তার লন্ডনের বাড়িতে। আর সুনামগঞ্জের গ্রামেও জাতীয় নেতারা অনেকবার গেছেন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সমাবেশে। কোনো চাওয়া-পাওয়া ছিল না। সেই সানু হঠাৎ চলে গেলেন। ঢাকায় এলে আমাকে ফোন করতেন। আগের দিন রাতে ফোনে জানান, ঢাকায় এসেছেন। আমার অফিসে আসবেন। দেখা করবেন। আমার অফিসে তার আর আসা হলো না। বিপ্লব বড়ুয়া আর এনএসআইর কর্মকর্তা মাসুদ আমাকে ফোন করে জানান তার মৃত্যুর খবর। বড় অদ্ভুত! ছুটে গেলাম। দেখলাম একজন মানুষ শুয়ে আছেন। মনে হলো জেগে উঠবেন। কিন্তু না, জাগলেন না। কামরুল ইসলাম সিদ্দিক ছিলেন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী। যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সিতে ছেলে সাইফুলের বাসা থেকে মেইল করেন আমাকে, ঈদের পর দেশে ফিরে আসবেন। মেইলটি পড়ার সময় এলজিইডি থেকে ফোন করেন ইফতেখার ভাই। বললেন, স্যার আর নেই। বুঝতে আমার কিছুক্ষণ লেগেছিল। যখন বুঝলাম জানলাম, আমার প্রিয় মানুষটি চলে গেছেন। মেজর (অব.) জাহাঙ্গীর আশির দশকের শুরুতে সামরিক আইন প্রশাসকের কার্যালয়ের দাপুটে কর্মকর্তা। আওয়ামী লীগের প্রয়াত নেতা মহিউদ্দিন আহমদের জামাতা জিল্লুর রহিম দুলালের মাধ্যমে আমার সম্পর্ক। কত সুখ-দুঃখ শেয়ারিং হতো। গত ১৫ বছর আমি কর্মব্যস্ত। দেখা-সাক্ষাৎ কম হতো। মাঝে মাঝে বসুন্ধরার দিকে এলে আমার অফিসে আসতেন। শেষ জীবনে ভিতরে ভিতরে তার মাঝে একটা বেদনার ছায়া দেখতে পেতাম। হঠাৎ চলে গেলেন। আহারে! তার জানাজা পড়ার সময় মনে হলো, এই বুঝি আমার পাশে এসে বললেন, আমার কিছু হয়নি। গৌতম সাহার সঙ্গে সম্পর্কটা গড়ে ওঠে ১৯৮৬ সালে। প্রথম পরিচয় করিয়ে দেন সালেম সুলেরি। গৌতম তখন মাত্র ব্যবসা-বাণিজ্যর চেষ্টা করছিলেন। নব্বইয়ের দশকের শুরুতে গৌতমের সঙ্গে আমার বিদেশ সফর শুরু। কম টাকায় বিদেশে ঘোরাঘুরির একটা কনসেপ্ট তৈরি করলেন গৌতম। পরীক্ষার গিনিপিগ আমি আর নুরুল ইসলাম ভাই। সেই গৌতম ঘুরতে ঘুরতেই একদিন ব্যাংককে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলেন। সবার শেষে মানুষকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন ডা. রাকিবুল ইসলাম লিটু।

মানুষ এভাবেই চলে যায়। বলেও যায় না। একবুক কষ্ট নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি। ভালোমন্দের এই দুনিয়ায় লড়াই করি। অন্যায়কে বলার চেষ্টা করি অন্যায়। এতে কেউই খুশি হয় না। মন খারাপ করে। আজকাল খারাপকে খারাপ বলতে পারি না। কেউই বলে না। এভাবে কীভাবে যাবে জানি না। তবে আমি আশাবাদী। মনে করি অবশ্যই আঁধার কেটে যাবে। ভালোকে আমরা ভালো বলব। খারাপকে খারাপ। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের আশার আলো। বঙ্গবন্ধু আমাদের আদর্শ। সেই আদর্শ ও আশার আলোর রশ্মি। সমাজের ভয়ঙ্কর খারাপ মানুষগুলোর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রযন্ত্রই বলিষ্ঠ অবস্থান নেবে। ব্যাংকের লুটপাট বন্ধ করবে। ধ্বংস হয়ে যাওয়া রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো আবার ঘুরে দাঁড়াবে। প্রতিষ্ঠিত হবে আইনের শাসন। খারাপ মানুষগুলোর অস্তিত্ব বিলীন হবে। ন্যায়ের আলোকবর্তিকা আলোকিত করবে রাষ্ট্র ও সমাজকে।

                লেখক : সম্পাদক বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা