শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০১৯ আপডেট:

এসবের প্রতিকার কী?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসবের প্রতিকার কী?

ধন ধান্য পুষ্পে ভরা, আমাদের এই বসুন্ধরা,

তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের সেরা,

ও সে স্বপ্ন দিয়ে তৈরি সে দেশ স্মৃতি দিয়ে ঘেরা।

এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি,

সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি,

আমাদের গর্বের শস্য-শ্যামল জন্মভূমির সোনার ধান আজ যেন অভিশাপ। আদর্শ পিতা-মাতার কাছে সন্তান যেমন আদর্শ মানুষ, আদর্শ কৃষকের কাছে শস্য তেমন। সব শস্যের সেরা শস্য ধান। কৃষক কত অসহায় ও নিরুপায় হলে বাতাসে দোল খেলে যাওয়া সোনালি ধান কেটে ঘরে তুলতে না পেরে খেতেই পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করে। কালিহাতী পাইকড়ার আবদুল মালেক কতখানি ক্ষোভ-দুঃখ-বেদনায় নিজের খেতে নিজে আগুন দিয়েছে আমরা কেউ হৃদয়াঙ্গম করছি না। কোনো পিতা-মাতা তার সন্তানের গলা টিপে ধরার চাইতেও এ যে এক মারাত্মক নিষ্ঠুরতা। সরকার, সরকারি দায়িত্বপ্রাপ্ত লোকজন হাসছে, তাদের নাকি কিছুই করার নেই। বুঝতে পারছে না এর দ্বারা কী হতে পারে। কোনো সমাধান নেই। সরকার সাধারণ মানুষকে বন্ধক রেখে বিদেশি অর্থলগ্নি সংস্থা থেকে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা ঋণ আনছে। খরচের বহর দেখলে তাজ্জব হতে হয়। এই তো সেদিন দেখলাম রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পে ১১০টি আবাসের জন্য গৃহ সরঞ্জাম।

একটি বালিশ কিনতে ব্যয় হয়েছে ৫,৯৫৭/-            বাস্তবে ৮০০-১০০০ টাকা

একটি বালিশ ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ৭৬০/-     হওয়ার কথা ২৫-৪০ টাকা

একটি ইলেকট্রিক কেটলি কিনতে ব্যয় হয়েছে ৫,৩১৩/-দাম হবে ১৬০০-২০০০ টাকা

একটি ইলেকট্রিক কেটলি ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ২,৯৪৫/- হওয়ার কথা ১০-২০ টাকা

একটি আয়রন কিনতে ব্যয় হয়েছে ৪,১৫৪/-          দাম হওয়ার কথা ১৫০০-১৮০০ টাকা

একটি আয়রন ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ২,৯৪৫/- এটাও ১০-২০ টাকা হওয়ার কথা

একটি রেফ্রিজারেটর কিনতে ব্যয় হয়েছে ৯৪,২৫০/-দাম হওয়ার কথা ৪০-৬০ হাজার টাকা

একটি রেফ্রিজারেটর ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ১২,৫২১/-                হওয়ার কথা ১০০০-১৫০০ টাকা

একটি ওয়াশিং মেশিন কিনতে ব্যয় হয়েছে ১,০৫,০০০/-দাম হওয়ার কথা ২৫-৩০ হাজার টাকা

একটি ওয়াশিং মেশিন ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ৩০,৪১৯/-বড়জোর হাজার-দেড় হাজার টাকা

কেনার খরচ যা ফ্ল্যাটে তোলার খরচ তা। অথচ বড় বড় কোম্পানি তাদের সাপ্লাইয়ের সব জিনিস ক্রেতার ঘরে তুলে দিয়ে আসে। এ নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক প্রিয় নঈম নিজাম এবং নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিব চমৎকার লিখেছেন। দুটি লেখা পড়ে দারুণ শিহরণ জেগেছে। এমন চৌকান্না কলম সৈনিকই দেশের জন্য প্রয়োজন। জনগণের মাথা বন্ধক রেখে বিদেশ থেকে ঋণ করে আনা টাকা তো কারও পৈতৃক সম্পত্তি নয়, কারও বাপ-দাদার নয়। এ টাকা আমাদেরই শোধ করতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এভাবে নয়-ছয়ের টাকা কী করে শোধ করবে? রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্রের আবাসনের আসবাবপত্রের যে দাম এবং তা ঘরে উঠানোর যে খরচ দেখানো হয়েছে এ তো বিস্ময়ের ব্যাপার! রেফ্রিজারেটরের দাম দেখানো হয়েছে ৯৪,২৫০ টাকা, তা ঘরে তুলতে ১২,৫২১ টাকা। ওয়াশিং মেশিনের দাম ১,০৫,০০০ টাকা, তা ঘরে তুলতে ৩০,৪১৯। ওখানে ১২,৫২১, এখানে ৩০,৪১৯- এরকম বেজোড় টাকা হয় কী করে? এক টাকা বেশি, দুই টাকা কম। লাখ লাখ টাকা নয়-ছয়ে এরও আবার হিসাবে পড়ে? লিফটে সব উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। ১০ টাকাও কোনো আলাদা খরচ নেই। লিফট থেকে ঘরে ঘরে নিতে হয়তো ১০-১২ জন শ্রমিকের দরকার হয়েছে। ১০ জন শ্রমিককে একদিনে ১০ হাজার বা ১৫ হাজার টাকা দিলে তারা কত খুশি। কর্তৃপক্ষ আমাদের কাউকে বললে আমরা অনেকেই নিজের খেয়েই আনন্দের সঙ্গে জিনিসগুলো ঘরে তুলে দিয়ে আসতাম। কেন এমন সাগর চুরি? এর কি কোনো প্রতিকার হবে না? না হলে পরিণতি ভালো হবে না।

গত বছর আমি একটা ফ্রিজ কিনেছিলাম। যে ভ্যানওয়ালা পৌঁছে দিয়ে গেছে তারা ৬০০ টাকা নিয়েছে। ফ্রিজের দাম ৫৬ হাজার। চমৎকার একটা ওয়াশিং মেশিন বছর দুই আগে কিনেছি, দাম নিয়েছে ২০ হাজার। সেটাও বাড়িতে আনতে ৬০০ টাকার বেশি খরচ হয়নি। রান্নাঘর ভাঙচুর করেছিলাম। বেগম বলেছিল, একটা চুলার দরকার। তিনিই পছন্দ করে একটা চুলা কিনেছেন। দাম নিয়েছে ৪২০০ টাকা। বাড়িতে পৌঁছাতে এক পয়সাও লাগেনি, এমনকি দোকানের লোক এসে কানেকশন দিয়ে গেছে। সরকার যদি এক টাকার ঘোড়াকে ১০ টাকার দানা খাওয়াতে পারে তাহলে আজকেই কেন ঘোষণা নয় যে, কৃষকের এ দুরবস্থা দূর করতে এ মুহূর্তে প্রতি মণ ধানে ৩০০ টাকা ভর্তুকি দেবে। যার খেতে যত ধান হবে কৃষি কর্মকর্তারা তালিকা করে ব্যাংক থেকে টাকা দিয়ে দেবে। মন্ত্রী ধোপদুরস্ত হয়ে হাসি নিয়ে যেভাবে কথা বলছেন আগুন জ্বলে উঠলে এসব জেল্লাইয়ের কিছুই থাকবে না। দেশের মানুষ বড় অসহায়, অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে। অসহায় মানুষ খুবই মারাত্মক। তাই একটু সাবধানে চলতে বলেছি। খুব বেশি গা এলিয়ে দেবেন না। পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে।

আমার ছোটবেলায় ১৯৫০-’৬০ সালের দিকে এক মণ ধানের বাজার মূল্য ছিল পাঁচ-ছয় টাকা। ফলাতে খরচ হতো দুই-আড়াই টাকা। তখন একটা ইলিশ মাছের দাম ছিল এক টাকা চার আনা এখন যে মাছের দাম দুই-আড়াই হাজার টাকা। তখন এক সের গরুর মাংসের দাম ছিল ১২ আনা- এক টাকা, খাসির মাংস এক টাকা চার আনা। এক মণ ধানে পাঁচ-ছয় সের গরুর মাংস পাওয়া যেত, ইলিশ মাছও পাওয়া যেত পাঁচ-ছয়টা, এখন পাওয়া যায় একটা। যদি ৫০০ টাকা কেজি গরুর মাংস হয় তাহলে সেই তুলনায় ৩০০০ টাকা মণ ধানের দাম হওয়া উচিত। তা কি হবে? তা যদি হয় তাহলে মানুষ বাঁচবে? শুধু যে ধানের ওপর ভিত্তি করে আমাদের কৃষি সমাজ, গ্রাম্য সমাজ সেই ধানের আবাদে খরচের সঙ্গে পর্তা পড়ছে না। ছেলেবেলার কথা বলি, দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী মহাত্মা গান্ধীর আজীবনের শিষ্য। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ’৪৩ সালে হঠাৎই মারা যান। আমাদের পরিবারে নেমে আসে এক মহাবিপর্যয়। বাবার তখন ২৫-২৬ বছর বয়স। সংসারের কিছুই জানতেন না। দাদুর নারায়ণগঞ্জে পাটের ব্যবসা ছিল। ১৯৩০-’৪০ সালে পাটের ব্যবসা ছিল এক গৌরব করার মতো বিষয়। নারায়ণগঞ্জ থেকে জাহাজ ভর্তি দাদুর পাট ড্যান্ডি যেত। নাগরপুরের এলাসিন, সরিষাবাড়ীর পিকনা থেকে জাহাজ ভরা হতো, কালিহাতীর সয়া-পালিমাতেও পাটের জাহাজ ভর্তি হতো। সে এক পাটের সোনালি দিন। পাট ব্যবসায় কড়কড়ে টাকা। এমনি অবস্থায় হঠাৎ দাদু মারা যান। গোয়ালে ৪০-৪৬টা গরু ছিল। তার মধ্যে ১৫-১৬টাই দুধেল গাই। বেলজিয়াম কড়ির থালায় হাতের কব্জি ডুবিয়ে দুধ খেতাম। কিন্তু সংসার পরিচালনায় ভালো কেউ না থাকায় প্রচুর কষ্ট হতো। তারপরও আমরা ৫-৭শ মণ ধান পেতাম। আগেই বলেছি, খরচ হতো দু-আড়াই টাকা, বিক্রি হতো ৫-৬ টাকা মণ। ধানের পরে পাট মাঝে সরিষা-কালাই-আলু, বাড়ির আশপাশে পালানে শাক-সবজি, পুকুরে মাছ কোনো কিছুর অভাব হতো না। ৬০০ মণ ধান ৩ টাকা করে মণ হলেও ৩ ী ৬ = ১৮০০ টাকা ধান থেকে বাঁচত। বর্ষায় পাট বিক্রি হতো। আমাদের হাজার মণ পাট হতো। তার অর্ধেকের বেশি মাওই সাহেবের, বাকিটা দাদি-চাচা আমাদের। মাওই সাহেব বেশি টাকা বাবার জন্য খরচ করতেন। খরচেও একটা দেখবার ব্যাপার। পাট বিক্রি হতো ১৬-১৭ টাকা মণ। পাট ফলাতে খরচ হতো ৩-৪ টাকা। ১২-১৩ টাকা সব সময় লাভ থাকত। হাজার মণে ১২ হাজার। বাড়িতে সারা বছরের কাজের লোক ৩-৪ জন, ৪-৫ জন কাজের মহিলা সব কিছু নিয়ে বছরে খরচ হতো দুই-আড়াই হাজার। বার্ষিক কাজের লোকের বেতন বড়জোর তিন জনে দেড়শ বা দুশ, মহিলাদের ৩-৪ জনে ওই একই দুশ। বাজারঘাট করতে মাসে ১০০ টাকা তাও কখনো খরচ করা যেত না। চাচারা পড়তেন। তাদের জন্য ২০ টাকার বেশি মাসিক খরচ ছিল না। সেই সময় মাসে কেউ ২০ টাকা খরচ করলে সে বন্ধু-বান্ধব নিয়ে রাজার মতো চলত। আমাদের দাদু মারা যাওয়া ছন্নছাড়া পরিবারেও বছরে ১২-১৫ হাজার টাকা থাকত। এক পাখি ধানী জমির দাম ছিল তখন ৭০-৮০ টাকা। যে কোনো সামর্থ্য কৃষক প্রতি বছর ২-৪-১০ পাখি জমি কিনতে পারত। সাধারণত তখন ১৫-১৬ টাকা মণ পাট, সেটা ১৭-১৮ বা ২০ টাকা হলে কৃষকের আনন্দ দেখে কে। বর্ষাকালে আমাদের বাড়ির ঘাটে যখন ৫-৭শ মণী পাটের নৌকা আসত, ধান নিয়ে যেত, পাট নিয়ে যেত তখন একটা মেলা বসে যেত। অত টাকা মাওই সাহেব গুনতে পারতেন না, দাদি গুনতে পারতেন না। আমরা গুনে দিতাম। সে সময় এক-দুই টাকা সরিয়েও রাখতাম। সে যে কী এক আনন্দের দিন ছিল। ধান কাটা, পাট কাটার পর কৃষাণ-কিষাণীর হাসি মাটিতে পড়ত না, হাওয়ায় ভেসে থাকত। আর আজ সেই কৃষি ফসল সোনার ধান হয়েছে কৃষকের গলার ফাঁস। সুব্যবস্থা ও উদ্যোগের অভাবে সোনালি আঁশের তামার সমান মূল্যও নেই। এ এক আজব জগতে বাস করছি। অযোগ্যরা যোগ্য স্থান দখল করে মানুষকে একেবারে দিশাহারা করে ফেলেছে। মনে হয় প্রধানমন্ত্রী ছাড়া কারও কিছু ভাবার নেই, কিছু করার নেই। সবাই চলছে গদাই লশকরির চালে। বিসুভিয়াসের মতো যখন সব ফেটেফুটে যাবে তখন অনেকের বোঝারও সময় থাকবে না। রাস্তাঘাটে মানুষের হাহাকার দেখে কথাগুলো বলছি। এক সময় ধান ফলাতে মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়ত। ধান বুনে অপেক্ষায় থাকত, ধান উঠলেই বউয়ের জন্য নতুন শাড়ি কিনবে, বাচ্চাদের জামা-কাপড়, পিঠা-পার্বণ হবে সবাইকে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি যাবে। কোথায় গেল সেসব স্বপ্নের দিন?

একটু পিছের কথা বলি। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানের শাসন ক্ষমতায় আইউব খানের আবির্ভাব। স্বৈরশাসক আইউব খানের চাইতে অত ক্ষমতাবান বাদশাহী জৌলুস আর কোনো শাসক দেখাতে পারেননি। ১০ বছরের স্বৈরশাসনে গ্রামেগঞ্জের মানুষকে আলাদা করে দিয়েছিল। যেদিকে তাকানো যেত সেদিকেই টিনের ঘরে সূর্যের আলো পড়ে চিকচিক করত। বোঝা যেত ওটা বিডি চেয়ারম্যান-মেম্বারদের বাড়ি। তখন দরিদ্রতায় আমরা ছিলাম মুহ্যমান। এক পাখি জমিতে ১০-১২ মণ ধান হতো। আগেই বলেছি ধানের মণ ছিল ৫-৬ টাকা, খরচ পড়ত দুই-আড়াই টাকা। ১৯৬০-’৬২ সালে দেশে এলো ইরি ধান। ফলন হয়ে গেল দ্বিগুণ। গান বেরোল, ‘আইউব খান সোনার চান্দ, আনল দেশে ইরি ধান।’ মনে হলো এ যেন কৃষি বিপ্লব। প্রায় সব কৃষকের অবস্থা দুই-তিন বছরেই বদলে গেল। ছনের ঘর হলো টিনের ঘর। কেউ কেউ ঢোয়া পাকা করল। গ্রামীণ অর্থনীতিতে এক জোয়ার। পাখিতে ১২ মণের জায়গায় ২৪-২৫-৩০ মণ এ এক অকল্পনীয় ব্যাপার। মানুষের আনন্দের সীমা রইল না। যেসব খেত প্রদর্শনীর জন্য করা হয়েছিল সেখানে একরে ১০০-১১০-১১৫ মণ পর্যন্ত ফলন হয়েছে। এ প্রায় চলেছিল ২০ বছর। এখন তো আরও উন্নত ধরনের বীজ হয়েছে। ফসল ফলনে ঘাটতি নেই। এখনো একরে সবকিছু ঠিকঠাক মতো হলে ৭০-৮০ মণ সব সময় ফলন ফলে। কিন্তু ব্যাপার হয়েছে অন্যরকম। সবকিছুর দাম বাড়লেও কৃষি পণ্যের দাম তাল রেখে তেমন বাড়েনি। ধান ফলাতে খেতে পানি দিতে হয়। পানির সিকি ভাগ। কৃষক সবকিছু দিয়ে যে ফসল ফলায় যার পানি দেওয়ার মেশিন আছে সে কৃষকের চাইতে খুব একটা কম লাভবান হয় না। ধান ফলাতে বীজ বুনতে হয় বা জালা ছিটাতে হয়। তারপর জমি প্রস্তুত করে সেখানে জালা গাড়তে হয়, সার দিতে হয়, কীটনাশক দিতে হয়। মাঝে নিড়ানি দিতে হয়। একজন শ্রমিক তিন-চার মণের জালা বুনতে পারে। একজন শ্রমিক ছয়-সাত মণ ধানের জালা ছিটাতে পারে। একজন শ্রমিক ৬-৭-৮ মণ ধানের খেতে নিড়ানি দিতে পারে। একজন শ্রমিক খুব বেশি হলে তিন মণ ধান কাটতে এবং ঝাড়-বাছ করে গোলায় উঠাতে পারে। এসব হিসাব করলে ধান খেত থেকে গোলায় তোলা পর্যন্ত চারজন শ্রমিকের প্রয়োজন হয়। প্রতি শ্রমিকের ৫০০ টাকা মজুরি হলে চার মণ ধানে এমনিতেই ২০০০ টাকা খরচ। আর এই যে চারজন শ্রমিক, তাদের তিন বেলা খাওয়াতে না হলেও ১৫০-১৮০ টাকা খরচ। যদি ২০০ টাকা ধরা হয় তাহলে তাদের খাওয়া খরচ আরও ৮০০ টাকা। এবার বিষফোঁড়া হয়ে দেখা দিয়েছে, ধান কাটা শ্রমিকের মজুরি। ৫০০ টাকাতেও নেই, আরও বেশি হয়ে গেছে। কোনো কোনো জায়গায় অতিরিক্ত আরও দুই-তিনশ টাকা। তাই এই মস্তবড় বিপত্তিতে গা এলিয়ে দিলে চলবে না, গবেষকদের খুঁজে বের করতে হবে ত্রুটি কোথায়। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ এই ঢেকুর তুলে ভবিষ্যতে যাতে না খেয়ে মরতে না হয়। ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের কথা অনেকেই ভুলে গেছেন। ব্রিটিশ আমলে দুর্ভিক্ষে প্রায় ৭০-৮০ লাখ মানুষ না খেয়ে মরেছিল। বাংলাতেই মরেছিল ৪০-৫০ লাখ। তাই গদাই লশকরির চালে না চলে সময় থাকতে ভাবতে বলছি। ৩০০ টাকা ভর্তুকি দিলে কয় হাজার কোটি টাকার প্রয়োজন হবে হিসাব করে দেখবেন। অর্থমন্ত্রী একজন বিজ্ঞ মানুষ। তাকে ব্যাপারটা ভেবে দেখতে বলছি। প্রধানমন্ত্রী তো আছেনই।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

৪২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে