শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০১৯ আপডেট:

এসবের প্রতিকার কী?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসবের প্রতিকার কী?

ধন ধান্য পুষ্পে ভরা, আমাদের এই বসুন্ধরা,

তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের সেরা,

ও সে স্বপ্ন দিয়ে তৈরি সে দেশ স্মৃতি দিয়ে ঘেরা।

এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি,

সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি,

আমাদের গর্বের শস্য-শ্যামল জন্মভূমির সোনার ধান আজ যেন অভিশাপ। আদর্শ পিতা-মাতার কাছে সন্তান যেমন আদর্শ মানুষ, আদর্শ কৃষকের কাছে শস্য তেমন। সব শস্যের সেরা শস্য ধান। কৃষক কত অসহায় ও নিরুপায় হলে বাতাসে দোল খেলে যাওয়া সোনালি ধান কেটে ঘরে তুলতে না পেরে খেতেই পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করে। কালিহাতী পাইকড়ার আবদুল মালেক কতখানি ক্ষোভ-দুঃখ-বেদনায় নিজের খেতে নিজে আগুন দিয়েছে আমরা কেউ হৃদয়াঙ্গম করছি না। কোনো পিতা-মাতা তার সন্তানের গলা টিপে ধরার চাইতেও এ যে এক মারাত্মক নিষ্ঠুরতা। সরকার, সরকারি দায়িত্বপ্রাপ্ত লোকজন হাসছে, তাদের নাকি কিছুই করার নেই। বুঝতে পারছে না এর দ্বারা কী হতে পারে। কোনো সমাধান নেই। সরকার সাধারণ মানুষকে বন্ধক রেখে বিদেশি অর্থলগ্নি সংস্থা থেকে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা ঋণ আনছে। খরচের বহর দেখলে তাজ্জব হতে হয়। এই তো সেদিন দেখলাম রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পে ১১০টি আবাসের জন্য গৃহ সরঞ্জাম।

একটি বালিশ কিনতে ব্যয় হয়েছে ৫,৯৫৭/-            বাস্তবে ৮০০-১০০০ টাকা

একটি বালিশ ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ৭৬০/-     হওয়ার কথা ২৫-৪০ টাকা

একটি ইলেকট্রিক কেটলি কিনতে ব্যয় হয়েছে ৫,৩১৩/-দাম হবে ১৬০০-২০০০ টাকা

একটি ইলেকট্রিক কেটলি ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ২,৯৪৫/- হওয়ার কথা ১০-২০ টাকা

একটি আয়রন কিনতে ব্যয় হয়েছে ৪,১৫৪/-          দাম হওয়ার কথা ১৫০০-১৮০০ টাকা

একটি আয়রন ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ২,৯৪৫/- এটাও ১০-২০ টাকা হওয়ার কথা

একটি রেফ্রিজারেটর কিনতে ব্যয় হয়েছে ৯৪,২৫০/-দাম হওয়ার কথা ৪০-৬০ হাজার টাকা

একটি রেফ্রিজারেটর ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ১২,৫২১/-                হওয়ার কথা ১০০০-১৫০০ টাকা

একটি ওয়াশিং মেশিন কিনতে ব্যয় হয়েছে ১,০৫,০০০/-দাম হওয়ার কথা ২৫-৩০ হাজার টাকা

একটি ওয়াশিং মেশিন ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ৩০,৪১৯/-বড়জোর হাজার-দেড় হাজার টাকা

কেনার খরচ যা ফ্ল্যাটে তোলার খরচ তা। অথচ বড় বড় কোম্পানি তাদের সাপ্লাইয়ের সব জিনিস ক্রেতার ঘরে তুলে দিয়ে আসে। এ নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক প্রিয় নঈম নিজাম এবং নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিব চমৎকার লিখেছেন। দুটি লেখা পড়ে দারুণ শিহরণ জেগেছে। এমন চৌকান্না কলম সৈনিকই দেশের জন্য প্রয়োজন। জনগণের মাথা বন্ধক রেখে বিদেশ থেকে ঋণ করে আনা টাকা তো কারও পৈতৃক সম্পত্তি নয়, কারও বাপ-দাদার নয়। এ টাকা আমাদেরই শোধ করতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এভাবে নয়-ছয়ের টাকা কী করে শোধ করবে? রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্রের আবাসনের আসবাবপত্রের যে দাম এবং তা ঘরে উঠানোর যে খরচ দেখানো হয়েছে এ তো বিস্ময়ের ব্যাপার! রেফ্রিজারেটরের দাম দেখানো হয়েছে ৯৪,২৫০ টাকা, তা ঘরে তুলতে ১২,৫২১ টাকা। ওয়াশিং মেশিনের দাম ১,০৫,০০০ টাকা, তা ঘরে তুলতে ৩০,৪১৯। ওখানে ১২,৫২১, এখানে ৩০,৪১৯- এরকম বেজোড় টাকা হয় কী করে? এক টাকা বেশি, দুই টাকা কম। লাখ লাখ টাকা নয়-ছয়ে এরও আবার হিসাবে পড়ে? লিফটে সব উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। ১০ টাকাও কোনো আলাদা খরচ নেই। লিফট থেকে ঘরে ঘরে নিতে হয়তো ১০-১২ জন শ্রমিকের দরকার হয়েছে। ১০ জন শ্রমিককে একদিনে ১০ হাজার বা ১৫ হাজার টাকা দিলে তারা কত খুশি। কর্তৃপক্ষ আমাদের কাউকে বললে আমরা অনেকেই নিজের খেয়েই আনন্দের সঙ্গে জিনিসগুলো ঘরে তুলে দিয়ে আসতাম। কেন এমন সাগর চুরি? এর কি কোনো প্রতিকার হবে না? না হলে পরিণতি ভালো হবে না।

গত বছর আমি একটা ফ্রিজ কিনেছিলাম। যে ভ্যানওয়ালা পৌঁছে দিয়ে গেছে তারা ৬০০ টাকা নিয়েছে। ফ্রিজের দাম ৫৬ হাজার। চমৎকার একটা ওয়াশিং মেশিন বছর দুই আগে কিনেছি, দাম নিয়েছে ২০ হাজার। সেটাও বাড়িতে আনতে ৬০০ টাকার বেশি খরচ হয়নি। রান্নাঘর ভাঙচুর করেছিলাম। বেগম বলেছিল, একটা চুলার দরকার। তিনিই পছন্দ করে একটা চুলা কিনেছেন। দাম নিয়েছে ৪২০০ টাকা। বাড়িতে পৌঁছাতে এক পয়সাও লাগেনি, এমনকি দোকানের লোক এসে কানেকশন দিয়ে গেছে। সরকার যদি এক টাকার ঘোড়াকে ১০ টাকার দানা খাওয়াতে পারে তাহলে আজকেই কেন ঘোষণা নয় যে, কৃষকের এ দুরবস্থা দূর করতে এ মুহূর্তে প্রতি মণ ধানে ৩০০ টাকা ভর্তুকি দেবে। যার খেতে যত ধান হবে কৃষি কর্মকর্তারা তালিকা করে ব্যাংক থেকে টাকা দিয়ে দেবে। মন্ত্রী ধোপদুরস্ত হয়ে হাসি নিয়ে যেভাবে কথা বলছেন আগুন জ্বলে উঠলে এসব জেল্লাইয়ের কিছুই থাকবে না। দেশের মানুষ বড় অসহায়, অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে। অসহায় মানুষ খুবই মারাত্মক। তাই একটু সাবধানে চলতে বলেছি। খুব বেশি গা এলিয়ে দেবেন না। পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে।

আমার ছোটবেলায় ১৯৫০-’৬০ সালের দিকে এক মণ ধানের বাজার মূল্য ছিল পাঁচ-ছয় টাকা। ফলাতে খরচ হতো দুই-আড়াই টাকা। তখন একটা ইলিশ মাছের দাম ছিল এক টাকা চার আনা এখন যে মাছের দাম দুই-আড়াই হাজার টাকা। তখন এক সের গরুর মাংসের দাম ছিল ১২ আনা- এক টাকা, খাসির মাংস এক টাকা চার আনা। এক মণ ধানে পাঁচ-ছয় সের গরুর মাংস পাওয়া যেত, ইলিশ মাছও পাওয়া যেত পাঁচ-ছয়টা, এখন পাওয়া যায় একটা। যদি ৫০০ টাকা কেজি গরুর মাংস হয় তাহলে সেই তুলনায় ৩০০০ টাকা মণ ধানের দাম হওয়া উচিত। তা কি হবে? তা যদি হয় তাহলে মানুষ বাঁচবে? শুধু যে ধানের ওপর ভিত্তি করে আমাদের কৃষি সমাজ, গ্রাম্য সমাজ সেই ধানের আবাদে খরচের সঙ্গে পর্তা পড়ছে না। ছেলেবেলার কথা বলি, দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী মহাত্মা গান্ধীর আজীবনের শিষ্য। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ’৪৩ সালে হঠাৎই মারা যান। আমাদের পরিবারে নেমে আসে এক মহাবিপর্যয়। বাবার তখন ২৫-২৬ বছর বয়স। সংসারের কিছুই জানতেন না। দাদুর নারায়ণগঞ্জে পাটের ব্যবসা ছিল। ১৯৩০-’৪০ সালে পাটের ব্যবসা ছিল এক গৌরব করার মতো বিষয়। নারায়ণগঞ্জ থেকে জাহাজ ভর্তি দাদুর পাট ড্যান্ডি যেত। নাগরপুরের এলাসিন, সরিষাবাড়ীর পিকনা থেকে জাহাজ ভরা হতো, কালিহাতীর সয়া-পালিমাতেও পাটের জাহাজ ভর্তি হতো। সে এক পাটের সোনালি দিন। পাট ব্যবসায় কড়কড়ে টাকা। এমনি অবস্থায় হঠাৎ দাদু মারা যান। গোয়ালে ৪০-৪৬টা গরু ছিল। তার মধ্যে ১৫-১৬টাই দুধেল গাই। বেলজিয়াম কড়ির থালায় হাতের কব্জি ডুবিয়ে দুধ খেতাম। কিন্তু সংসার পরিচালনায় ভালো কেউ না থাকায় প্রচুর কষ্ট হতো। তারপরও আমরা ৫-৭শ মণ ধান পেতাম। আগেই বলেছি, খরচ হতো দু-আড়াই টাকা, বিক্রি হতো ৫-৬ টাকা মণ। ধানের পরে পাট মাঝে সরিষা-কালাই-আলু, বাড়ির আশপাশে পালানে শাক-সবজি, পুকুরে মাছ কোনো কিছুর অভাব হতো না। ৬০০ মণ ধান ৩ টাকা করে মণ হলেও ৩ ী ৬ = ১৮০০ টাকা ধান থেকে বাঁচত। বর্ষায় পাট বিক্রি হতো। আমাদের হাজার মণ পাট হতো। তার অর্ধেকের বেশি মাওই সাহেবের, বাকিটা দাদি-চাচা আমাদের। মাওই সাহেব বেশি টাকা বাবার জন্য খরচ করতেন। খরচেও একটা দেখবার ব্যাপার। পাট বিক্রি হতো ১৬-১৭ টাকা মণ। পাট ফলাতে খরচ হতো ৩-৪ টাকা। ১২-১৩ টাকা সব সময় লাভ থাকত। হাজার মণে ১২ হাজার। বাড়িতে সারা বছরের কাজের লোক ৩-৪ জন, ৪-৫ জন কাজের মহিলা সব কিছু নিয়ে বছরে খরচ হতো দুই-আড়াই হাজার। বার্ষিক কাজের লোকের বেতন বড়জোর তিন জনে দেড়শ বা দুশ, মহিলাদের ৩-৪ জনে ওই একই দুশ। বাজারঘাট করতে মাসে ১০০ টাকা তাও কখনো খরচ করা যেত না। চাচারা পড়তেন। তাদের জন্য ২০ টাকার বেশি মাসিক খরচ ছিল না। সেই সময় মাসে কেউ ২০ টাকা খরচ করলে সে বন্ধু-বান্ধব নিয়ে রাজার মতো চলত। আমাদের দাদু মারা যাওয়া ছন্নছাড়া পরিবারেও বছরে ১২-১৫ হাজার টাকা থাকত। এক পাখি ধানী জমির দাম ছিল তখন ৭০-৮০ টাকা। যে কোনো সামর্থ্য কৃষক প্রতি বছর ২-৪-১০ পাখি জমি কিনতে পারত। সাধারণত তখন ১৫-১৬ টাকা মণ পাট, সেটা ১৭-১৮ বা ২০ টাকা হলে কৃষকের আনন্দ দেখে কে। বর্ষাকালে আমাদের বাড়ির ঘাটে যখন ৫-৭শ মণী পাটের নৌকা আসত, ধান নিয়ে যেত, পাট নিয়ে যেত তখন একটা মেলা বসে যেত। অত টাকা মাওই সাহেব গুনতে পারতেন না, দাদি গুনতে পারতেন না। আমরা গুনে দিতাম। সে সময় এক-দুই টাকা সরিয়েও রাখতাম। সে যে কী এক আনন্দের দিন ছিল। ধান কাটা, পাট কাটার পর কৃষাণ-কিষাণীর হাসি মাটিতে পড়ত না, হাওয়ায় ভেসে থাকত। আর আজ সেই কৃষি ফসল সোনার ধান হয়েছে কৃষকের গলার ফাঁস। সুব্যবস্থা ও উদ্যোগের অভাবে সোনালি আঁশের তামার সমান মূল্যও নেই। এ এক আজব জগতে বাস করছি। অযোগ্যরা যোগ্য স্থান দখল করে মানুষকে একেবারে দিশাহারা করে ফেলেছে। মনে হয় প্রধানমন্ত্রী ছাড়া কারও কিছু ভাবার নেই, কিছু করার নেই। সবাই চলছে গদাই লশকরির চালে। বিসুভিয়াসের মতো যখন সব ফেটেফুটে যাবে তখন অনেকের বোঝারও সময় থাকবে না। রাস্তাঘাটে মানুষের হাহাকার দেখে কথাগুলো বলছি। এক সময় ধান ফলাতে মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়ত। ধান বুনে অপেক্ষায় থাকত, ধান উঠলেই বউয়ের জন্য নতুন শাড়ি কিনবে, বাচ্চাদের জামা-কাপড়, পিঠা-পার্বণ হবে সবাইকে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি যাবে। কোথায় গেল সেসব স্বপ্নের দিন?

একটু পিছের কথা বলি। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানের শাসন ক্ষমতায় আইউব খানের আবির্ভাব। স্বৈরশাসক আইউব খানের চাইতে অত ক্ষমতাবান বাদশাহী জৌলুস আর কোনো শাসক দেখাতে পারেননি। ১০ বছরের স্বৈরশাসনে গ্রামেগঞ্জের মানুষকে আলাদা করে দিয়েছিল। যেদিকে তাকানো যেত সেদিকেই টিনের ঘরে সূর্যের আলো পড়ে চিকচিক করত। বোঝা যেত ওটা বিডি চেয়ারম্যান-মেম্বারদের বাড়ি। তখন দরিদ্রতায় আমরা ছিলাম মুহ্যমান। এক পাখি জমিতে ১০-১২ মণ ধান হতো। আগেই বলেছি ধানের মণ ছিল ৫-৬ টাকা, খরচ পড়ত দুই-আড়াই টাকা। ১৯৬০-’৬২ সালে দেশে এলো ইরি ধান। ফলন হয়ে গেল দ্বিগুণ। গান বেরোল, ‘আইউব খান সোনার চান্দ, আনল দেশে ইরি ধান।’ মনে হলো এ যেন কৃষি বিপ্লব। প্রায় সব কৃষকের অবস্থা দুই-তিন বছরেই বদলে গেল। ছনের ঘর হলো টিনের ঘর। কেউ কেউ ঢোয়া পাকা করল। গ্রামীণ অর্থনীতিতে এক জোয়ার। পাখিতে ১২ মণের জায়গায় ২৪-২৫-৩০ মণ এ এক অকল্পনীয় ব্যাপার। মানুষের আনন্দের সীমা রইল না। যেসব খেত প্রদর্শনীর জন্য করা হয়েছিল সেখানে একরে ১০০-১১০-১১৫ মণ পর্যন্ত ফলন হয়েছে। এ প্রায় চলেছিল ২০ বছর। এখন তো আরও উন্নত ধরনের বীজ হয়েছে। ফসল ফলনে ঘাটতি নেই। এখনো একরে সবকিছু ঠিকঠাক মতো হলে ৭০-৮০ মণ সব সময় ফলন ফলে। কিন্তু ব্যাপার হয়েছে অন্যরকম। সবকিছুর দাম বাড়লেও কৃষি পণ্যের দাম তাল রেখে তেমন বাড়েনি। ধান ফলাতে খেতে পানি দিতে হয়। পানির সিকি ভাগ। কৃষক সবকিছু দিয়ে যে ফসল ফলায় যার পানি দেওয়ার মেশিন আছে সে কৃষকের চাইতে খুব একটা কম লাভবান হয় না। ধান ফলাতে বীজ বুনতে হয় বা জালা ছিটাতে হয়। তারপর জমি প্রস্তুত করে সেখানে জালা গাড়তে হয়, সার দিতে হয়, কীটনাশক দিতে হয়। মাঝে নিড়ানি দিতে হয়। একজন শ্রমিক তিন-চার মণের জালা বুনতে পারে। একজন শ্রমিক ছয়-সাত মণ ধানের জালা ছিটাতে পারে। একজন শ্রমিক ৬-৭-৮ মণ ধানের খেতে নিড়ানি দিতে পারে। একজন শ্রমিক খুব বেশি হলে তিন মণ ধান কাটতে এবং ঝাড়-বাছ করে গোলায় উঠাতে পারে। এসব হিসাব করলে ধান খেত থেকে গোলায় তোলা পর্যন্ত চারজন শ্রমিকের প্রয়োজন হয়। প্রতি শ্রমিকের ৫০০ টাকা মজুরি হলে চার মণ ধানে এমনিতেই ২০০০ টাকা খরচ। আর এই যে চারজন শ্রমিক, তাদের তিন বেলা খাওয়াতে না হলেও ১৫০-১৮০ টাকা খরচ। যদি ২০০ টাকা ধরা হয় তাহলে তাদের খাওয়া খরচ আরও ৮০০ টাকা। এবার বিষফোঁড়া হয়ে দেখা দিয়েছে, ধান কাটা শ্রমিকের মজুরি। ৫০০ টাকাতেও নেই, আরও বেশি হয়ে গেছে। কোনো কোনো জায়গায় অতিরিক্ত আরও দুই-তিনশ টাকা। তাই এই মস্তবড় বিপত্তিতে গা এলিয়ে দিলে চলবে না, গবেষকদের খুঁজে বের করতে হবে ত্রুটি কোথায়। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ এই ঢেকুর তুলে ভবিষ্যতে যাতে না খেয়ে মরতে না হয়। ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের কথা অনেকেই ভুলে গেছেন। ব্রিটিশ আমলে দুর্ভিক্ষে প্রায় ৭০-৮০ লাখ মানুষ না খেয়ে মরেছিল। বাংলাতেই মরেছিল ৪০-৫০ লাখ। তাই গদাই লশকরির চালে না চলে সময় থাকতে ভাবতে বলছি। ৩০০ টাকা ভর্তুকি দিলে কয় হাজার কোটি টাকার প্রয়োজন হবে হিসাব করে দেখবেন। অর্থমন্ত্রী একজন বিজ্ঞ মানুষ। তাকে ব্যাপারটা ভেবে দেখতে বলছি। প্রধানমন্ত্রী তো আছেনই।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন

মাঠে ময়দানে