শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০১৯ আপডেট:

এসবের প্রতিকার কী?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসবের প্রতিকার কী?

ধন ধান্য পুষ্পে ভরা, আমাদের এই বসুন্ধরা,

তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের সেরা,

ও সে স্বপ্ন দিয়ে তৈরি সে দেশ স্মৃতি দিয়ে ঘেরা।

এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি,

সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি,

আমাদের গর্বের শস্য-শ্যামল জন্মভূমির সোনার ধান আজ যেন অভিশাপ। আদর্শ পিতা-মাতার কাছে সন্তান যেমন আদর্শ মানুষ, আদর্শ কৃষকের কাছে শস্য তেমন। সব শস্যের সেরা শস্য ধান। কৃষক কত অসহায় ও নিরুপায় হলে বাতাসে দোল খেলে যাওয়া সোনালি ধান কেটে ঘরে তুলতে না পেরে খেতেই পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করে। কালিহাতী পাইকড়ার আবদুল মালেক কতখানি ক্ষোভ-দুঃখ-বেদনায় নিজের খেতে নিজে আগুন দিয়েছে আমরা কেউ হৃদয়াঙ্গম করছি না। কোনো পিতা-মাতা তার সন্তানের গলা টিপে ধরার চাইতেও এ যে এক মারাত্মক নিষ্ঠুরতা। সরকার, সরকারি দায়িত্বপ্রাপ্ত লোকজন হাসছে, তাদের নাকি কিছুই করার নেই। বুঝতে পারছে না এর দ্বারা কী হতে পারে। কোনো সমাধান নেই। সরকার সাধারণ মানুষকে বন্ধক রেখে বিদেশি অর্থলগ্নি সংস্থা থেকে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা ঋণ আনছে। খরচের বহর দেখলে তাজ্জব হতে হয়। এই তো সেদিন দেখলাম রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পে ১১০টি আবাসের জন্য গৃহ সরঞ্জাম।

একটি বালিশ কিনতে ব্যয় হয়েছে ৫,৯৫৭/-            বাস্তবে ৮০০-১০০০ টাকা

একটি বালিশ ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ৭৬০/-     হওয়ার কথা ২৫-৪০ টাকা

একটি ইলেকট্রিক কেটলি কিনতে ব্যয় হয়েছে ৫,৩১৩/-দাম হবে ১৬০০-২০০০ টাকা

একটি ইলেকট্রিক কেটলি ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ২,৯৪৫/- হওয়ার কথা ১০-২০ টাকা

একটি আয়রন কিনতে ব্যয় হয়েছে ৪,১৫৪/-          দাম হওয়ার কথা ১৫০০-১৮০০ টাকা

একটি আয়রন ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ২,৯৪৫/- এটাও ১০-২০ টাকা হওয়ার কথা

একটি রেফ্রিজারেটর কিনতে ব্যয় হয়েছে ৯৪,২৫০/-দাম হওয়ার কথা ৪০-৬০ হাজার টাকা

একটি রেফ্রিজারেটর ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ১২,৫২১/-                হওয়ার কথা ১০০০-১৫০০ টাকা

একটি ওয়াশিং মেশিন কিনতে ব্যয় হয়েছে ১,০৫,০০০/-দাম হওয়ার কথা ২৫-৩০ হাজার টাকা

একটি ওয়াশিং মেশিন ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ৩০,৪১৯/-বড়জোর হাজার-দেড় হাজার টাকা

কেনার খরচ যা ফ্ল্যাটে তোলার খরচ তা। অথচ বড় বড় কোম্পানি তাদের সাপ্লাইয়ের সব জিনিস ক্রেতার ঘরে তুলে দিয়ে আসে। এ নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক প্রিয় নঈম নিজাম এবং নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিব চমৎকার লিখেছেন। দুটি লেখা পড়ে দারুণ শিহরণ জেগেছে। এমন চৌকান্না কলম সৈনিকই দেশের জন্য প্রয়োজন। জনগণের মাথা বন্ধক রেখে বিদেশ থেকে ঋণ করে আনা টাকা তো কারও পৈতৃক সম্পত্তি নয়, কারও বাপ-দাদার নয়। এ টাকা আমাদেরই শোধ করতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এভাবে নয়-ছয়ের টাকা কী করে শোধ করবে? রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্রের আবাসনের আসবাবপত্রের যে দাম এবং তা ঘরে উঠানোর যে খরচ দেখানো হয়েছে এ তো বিস্ময়ের ব্যাপার! রেফ্রিজারেটরের দাম দেখানো হয়েছে ৯৪,২৫০ টাকা, তা ঘরে তুলতে ১২,৫২১ টাকা। ওয়াশিং মেশিনের দাম ১,০৫,০০০ টাকা, তা ঘরে তুলতে ৩০,৪১৯। ওখানে ১২,৫২১, এখানে ৩০,৪১৯- এরকম বেজোড় টাকা হয় কী করে? এক টাকা বেশি, দুই টাকা কম। লাখ লাখ টাকা নয়-ছয়ে এরও আবার হিসাবে পড়ে? লিফটে সব উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। ১০ টাকাও কোনো আলাদা খরচ নেই। লিফট থেকে ঘরে ঘরে নিতে হয়তো ১০-১২ জন শ্রমিকের দরকার হয়েছে। ১০ জন শ্রমিককে একদিনে ১০ হাজার বা ১৫ হাজার টাকা দিলে তারা কত খুশি। কর্তৃপক্ষ আমাদের কাউকে বললে আমরা অনেকেই নিজের খেয়েই আনন্দের সঙ্গে জিনিসগুলো ঘরে তুলে দিয়ে আসতাম। কেন এমন সাগর চুরি? এর কি কোনো প্রতিকার হবে না? না হলে পরিণতি ভালো হবে না।

গত বছর আমি একটা ফ্রিজ কিনেছিলাম। যে ভ্যানওয়ালা পৌঁছে দিয়ে গেছে তারা ৬০০ টাকা নিয়েছে। ফ্রিজের দাম ৫৬ হাজার। চমৎকার একটা ওয়াশিং মেশিন বছর দুই আগে কিনেছি, দাম নিয়েছে ২০ হাজার। সেটাও বাড়িতে আনতে ৬০০ টাকার বেশি খরচ হয়নি। রান্নাঘর ভাঙচুর করেছিলাম। বেগম বলেছিল, একটা চুলার দরকার। তিনিই পছন্দ করে একটা চুলা কিনেছেন। দাম নিয়েছে ৪২০০ টাকা। বাড়িতে পৌঁছাতে এক পয়সাও লাগেনি, এমনকি দোকানের লোক এসে কানেকশন দিয়ে গেছে। সরকার যদি এক টাকার ঘোড়াকে ১০ টাকার দানা খাওয়াতে পারে তাহলে আজকেই কেন ঘোষণা নয় যে, কৃষকের এ দুরবস্থা দূর করতে এ মুহূর্তে প্রতি মণ ধানে ৩০০ টাকা ভর্তুকি দেবে। যার খেতে যত ধান হবে কৃষি কর্মকর্তারা তালিকা করে ব্যাংক থেকে টাকা দিয়ে দেবে। মন্ত্রী ধোপদুরস্ত হয়ে হাসি নিয়ে যেভাবে কথা বলছেন আগুন জ্বলে উঠলে এসব জেল্লাইয়ের কিছুই থাকবে না। দেশের মানুষ বড় অসহায়, অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে। অসহায় মানুষ খুবই মারাত্মক। তাই একটু সাবধানে চলতে বলেছি। খুব বেশি গা এলিয়ে দেবেন না। পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে।

আমার ছোটবেলায় ১৯৫০-’৬০ সালের দিকে এক মণ ধানের বাজার মূল্য ছিল পাঁচ-ছয় টাকা। ফলাতে খরচ হতো দুই-আড়াই টাকা। তখন একটা ইলিশ মাছের দাম ছিল এক টাকা চার আনা এখন যে মাছের দাম দুই-আড়াই হাজার টাকা। তখন এক সের গরুর মাংসের দাম ছিল ১২ আনা- এক টাকা, খাসির মাংস এক টাকা চার আনা। এক মণ ধানে পাঁচ-ছয় সের গরুর মাংস পাওয়া যেত, ইলিশ মাছও পাওয়া যেত পাঁচ-ছয়টা, এখন পাওয়া যায় একটা। যদি ৫০০ টাকা কেজি গরুর মাংস হয় তাহলে সেই তুলনায় ৩০০০ টাকা মণ ধানের দাম হওয়া উচিত। তা কি হবে? তা যদি হয় তাহলে মানুষ বাঁচবে? শুধু যে ধানের ওপর ভিত্তি করে আমাদের কৃষি সমাজ, গ্রাম্য সমাজ সেই ধানের আবাদে খরচের সঙ্গে পর্তা পড়ছে না। ছেলেবেলার কথা বলি, দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী মহাত্মা গান্ধীর আজীবনের শিষ্য। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ’৪৩ সালে হঠাৎই মারা যান। আমাদের পরিবারে নেমে আসে এক মহাবিপর্যয়। বাবার তখন ২৫-২৬ বছর বয়স। সংসারের কিছুই জানতেন না। দাদুর নারায়ণগঞ্জে পাটের ব্যবসা ছিল। ১৯৩০-’৪০ সালে পাটের ব্যবসা ছিল এক গৌরব করার মতো বিষয়। নারায়ণগঞ্জ থেকে জাহাজ ভর্তি দাদুর পাট ড্যান্ডি যেত। নাগরপুরের এলাসিন, সরিষাবাড়ীর পিকনা থেকে জাহাজ ভরা হতো, কালিহাতীর সয়া-পালিমাতেও পাটের জাহাজ ভর্তি হতো। সে এক পাটের সোনালি দিন। পাট ব্যবসায় কড়কড়ে টাকা। এমনি অবস্থায় হঠাৎ দাদু মারা যান। গোয়ালে ৪০-৪৬টা গরু ছিল। তার মধ্যে ১৫-১৬টাই দুধেল গাই। বেলজিয়াম কড়ির থালায় হাতের কব্জি ডুবিয়ে দুধ খেতাম। কিন্তু সংসার পরিচালনায় ভালো কেউ না থাকায় প্রচুর কষ্ট হতো। তারপরও আমরা ৫-৭শ মণ ধান পেতাম। আগেই বলেছি, খরচ হতো দু-আড়াই টাকা, বিক্রি হতো ৫-৬ টাকা মণ। ধানের পরে পাট মাঝে সরিষা-কালাই-আলু, বাড়ির আশপাশে পালানে শাক-সবজি, পুকুরে মাছ কোনো কিছুর অভাব হতো না। ৬০০ মণ ধান ৩ টাকা করে মণ হলেও ৩ ী ৬ = ১৮০০ টাকা ধান থেকে বাঁচত। বর্ষায় পাট বিক্রি হতো। আমাদের হাজার মণ পাট হতো। তার অর্ধেকের বেশি মাওই সাহেবের, বাকিটা দাদি-চাচা আমাদের। মাওই সাহেব বেশি টাকা বাবার জন্য খরচ করতেন। খরচেও একটা দেখবার ব্যাপার। পাট বিক্রি হতো ১৬-১৭ টাকা মণ। পাট ফলাতে খরচ হতো ৩-৪ টাকা। ১২-১৩ টাকা সব সময় লাভ থাকত। হাজার মণে ১২ হাজার। বাড়িতে সারা বছরের কাজের লোক ৩-৪ জন, ৪-৫ জন কাজের মহিলা সব কিছু নিয়ে বছরে খরচ হতো দুই-আড়াই হাজার। বার্ষিক কাজের লোকের বেতন বড়জোর তিন জনে দেড়শ বা দুশ, মহিলাদের ৩-৪ জনে ওই একই দুশ। বাজারঘাট করতে মাসে ১০০ টাকা তাও কখনো খরচ করা যেত না। চাচারা পড়তেন। তাদের জন্য ২০ টাকার বেশি মাসিক খরচ ছিল না। সেই সময় মাসে কেউ ২০ টাকা খরচ করলে সে বন্ধু-বান্ধব নিয়ে রাজার মতো চলত। আমাদের দাদু মারা যাওয়া ছন্নছাড়া পরিবারেও বছরে ১২-১৫ হাজার টাকা থাকত। এক পাখি ধানী জমির দাম ছিল তখন ৭০-৮০ টাকা। যে কোনো সামর্থ্য কৃষক প্রতি বছর ২-৪-১০ পাখি জমি কিনতে পারত। সাধারণত তখন ১৫-১৬ টাকা মণ পাট, সেটা ১৭-১৮ বা ২০ টাকা হলে কৃষকের আনন্দ দেখে কে। বর্ষাকালে আমাদের বাড়ির ঘাটে যখন ৫-৭শ মণী পাটের নৌকা আসত, ধান নিয়ে যেত, পাট নিয়ে যেত তখন একটা মেলা বসে যেত। অত টাকা মাওই সাহেব গুনতে পারতেন না, দাদি গুনতে পারতেন না। আমরা গুনে দিতাম। সে সময় এক-দুই টাকা সরিয়েও রাখতাম। সে যে কী এক আনন্দের দিন ছিল। ধান কাটা, পাট কাটার পর কৃষাণ-কিষাণীর হাসি মাটিতে পড়ত না, হাওয়ায় ভেসে থাকত। আর আজ সেই কৃষি ফসল সোনার ধান হয়েছে কৃষকের গলার ফাঁস। সুব্যবস্থা ও উদ্যোগের অভাবে সোনালি আঁশের তামার সমান মূল্যও নেই। এ এক আজব জগতে বাস করছি। অযোগ্যরা যোগ্য স্থান দখল করে মানুষকে একেবারে দিশাহারা করে ফেলেছে। মনে হয় প্রধানমন্ত্রী ছাড়া কারও কিছু ভাবার নেই, কিছু করার নেই। সবাই চলছে গদাই লশকরির চালে। বিসুভিয়াসের মতো যখন সব ফেটেফুটে যাবে তখন অনেকের বোঝারও সময় থাকবে না। রাস্তাঘাটে মানুষের হাহাকার দেখে কথাগুলো বলছি। এক সময় ধান ফলাতে মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়ত। ধান বুনে অপেক্ষায় থাকত, ধান উঠলেই বউয়ের জন্য নতুন শাড়ি কিনবে, বাচ্চাদের জামা-কাপড়, পিঠা-পার্বণ হবে সবাইকে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি যাবে। কোথায় গেল সেসব স্বপ্নের দিন?

একটু পিছের কথা বলি। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানের শাসন ক্ষমতায় আইউব খানের আবির্ভাব। স্বৈরশাসক আইউব খানের চাইতে অত ক্ষমতাবান বাদশাহী জৌলুস আর কোনো শাসক দেখাতে পারেননি। ১০ বছরের স্বৈরশাসনে গ্রামেগঞ্জের মানুষকে আলাদা করে দিয়েছিল। যেদিকে তাকানো যেত সেদিকেই টিনের ঘরে সূর্যের আলো পড়ে চিকচিক করত। বোঝা যেত ওটা বিডি চেয়ারম্যান-মেম্বারদের বাড়ি। তখন দরিদ্রতায় আমরা ছিলাম মুহ্যমান। এক পাখি জমিতে ১০-১২ মণ ধান হতো। আগেই বলেছি ধানের মণ ছিল ৫-৬ টাকা, খরচ পড়ত দুই-আড়াই টাকা। ১৯৬০-’৬২ সালে দেশে এলো ইরি ধান। ফলন হয়ে গেল দ্বিগুণ। গান বেরোল, ‘আইউব খান সোনার চান্দ, আনল দেশে ইরি ধান।’ মনে হলো এ যেন কৃষি বিপ্লব। প্রায় সব কৃষকের অবস্থা দুই-তিন বছরেই বদলে গেল। ছনের ঘর হলো টিনের ঘর। কেউ কেউ ঢোয়া পাকা করল। গ্রামীণ অর্থনীতিতে এক জোয়ার। পাখিতে ১২ মণের জায়গায় ২৪-২৫-৩০ মণ এ এক অকল্পনীয় ব্যাপার। মানুষের আনন্দের সীমা রইল না। যেসব খেত প্রদর্শনীর জন্য করা হয়েছিল সেখানে একরে ১০০-১১০-১১৫ মণ পর্যন্ত ফলন হয়েছে। এ প্রায় চলেছিল ২০ বছর। এখন তো আরও উন্নত ধরনের বীজ হয়েছে। ফসল ফলনে ঘাটতি নেই। এখনো একরে সবকিছু ঠিকঠাক মতো হলে ৭০-৮০ মণ সব সময় ফলন ফলে। কিন্তু ব্যাপার হয়েছে অন্যরকম। সবকিছুর দাম বাড়লেও কৃষি পণ্যের দাম তাল রেখে তেমন বাড়েনি। ধান ফলাতে খেতে পানি দিতে হয়। পানির সিকি ভাগ। কৃষক সবকিছু দিয়ে যে ফসল ফলায় যার পানি দেওয়ার মেশিন আছে সে কৃষকের চাইতে খুব একটা কম লাভবান হয় না। ধান ফলাতে বীজ বুনতে হয় বা জালা ছিটাতে হয়। তারপর জমি প্রস্তুত করে সেখানে জালা গাড়তে হয়, সার দিতে হয়, কীটনাশক দিতে হয়। মাঝে নিড়ানি দিতে হয়। একজন শ্রমিক তিন-চার মণের জালা বুনতে পারে। একজন শ্রমিক ছয়-সাত মণ ধানের জালা ছিটাতে পারে। একজন শ্রমিক ৬-৭-৮ মণ ধানের খেতে নিড়ানি দিতে পারে। একজন শ্রমিক খুব বেশি হলে তিন মণ ধান কাটতে এবং ঝাড়-বাছ করে গোলায় উঠাতে পারে। এসব হিসাব করলে ধান খেত থেকে গোলায় তোলা পর্যন্ত চারজন শ্রমিকের প্রয়োজন হয়। প্রতি শ্রমিকের ৫০০ টাকা মজুরি হলে চার মণ ধানে এমনিতেই ২০০০ টাকা খরচ। আর এই যে চারজন শ্রমিক, তাদের তিন বেলা খাওয়াতে না হলেও ১৫০-১৮০ টাকা খরচ। যদি ২০০ টাকা ধরা হয় তাহলে তাদের খাওয়া খরচ আরও ৮০০ টাকা। এবার বিষফোঁড়া হয়ে দেখা দিয়েছে, ধান কাটা শ্রমিকের মজুরি। ৫০০ টাকাতেও নেই, আরও বেশি হয়ে গেছে। কোনো কোনো জায়গায় অতিরিক্ত আরও দুই-তিনশ টাকা। তাই এই মস্তবড় বিপত্তিতে গা এলিয়ে দিলে চলবে না, গবেষকদের খুঁজে বের করতে হবে ত্রুটি কোথায়। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ এই ঢেকুর তুলে ভবিষ্যতে যাতে না খেয়ে মরতে না হয়। ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের কথা অনেকেই ভুলে গেছেন। ব্রিটিশ আমলে দুর্ভিক্ষে প্রায় ৭০-৮০ লাখ মানুষ না খেয়ে মরেছিল। বাংলাতেই মরেছিল ৪০-৫০ লাখ। তাই গদাই লশকরির চালে না চলে সময় থাকতে ভাবতে বলছি। ৩০০ টাকা ভর্তুকি দিলে কয় হাজার কোটি টাকার প্রয়োজন হবে হিসাব করে দেখবেন। অর্থমন্ত্রী একজন বিজ্ঞ মানুষ। তাকে ব্যাপারটা ভেবে দেখতে বলছি। প্রধানমন্ত্রী তো আছেনই।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন