শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০১৯ আপডেট:

এসবের প্রতিকার কী?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসবের প্রতিকার কী?

ধন ধান্য পুষ্পে ভরা, আমাদের এই বসুন্ধরা,

তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের সেরা,

ও সে স্বপ্ন দিয়ে তৈরি সে দেশ স্মৃতি দিয়ে ঘেরা।

এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি,

সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি,

আমাদের গর্বের শস্য-শ্যামল জন্মভূমির সোনার ধান আজ যেন অভিশাপ। আদর্শ পিতা-মাতার কাছে সন্তান যেমন আদর্শ মানুষ, আদর্শ কৃষকের কাছে শস্য তেমন। সব শস্যের সেরা শস্য ধান। কৃষক কত অসহায় ও নিরুপায় হলে বাতাসে দোল খেলে যাওয়া সোনালি ধান কেটে ঘরে তুলতে না পেরে খেতেই পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করে। কালিহাতী পাইকড়ার আবদুল মালেক কতখানি ক্ষোভ-দুঃখ-বেদনায় নিজের খেতে নিজে আগুন দিয়েছে আমরা কেউ হৃদয়াঙ্গম করছি না। কোনো পিতা-মাতা তার সন্তানের গলা টিপে ধরার চাইতেও এ যে এক মারাত্মক নিষ্ঠুরতা। সরকার, সরকারি দায়িত্বপ্রাপ্ত লোকজন হাসছে, তাদের নাকি কিছুই করার নেই। বুঝতে পারছে না এর দ্বারা কী হতে পারে। কোনো সমাধান নেই। সরকার সাধারণ মানুষকে বন্ধক রেখে বিদেশি অর্থলগ্নি সংস্থা থেকে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা ঋণ আনছে। খরচের বহর দেখলে তাজ্জব হতে হয়। এই তো সেদিন দেখলাম রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পে ১১০টি আবাসের জন্য গৃহ সরঞ্জাম।

একটি বালিশ কিনতে ব্যয় হয়েছে ৫,৯৫৭/-            বাস্তবে ৮০০-১০০০ টাকা

একটি বালিশ ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ৭৬০/-     হওয়ার কথা ২৫-৪০ টাকা

একটি ইলেকট্রিক কেটলি কিনতে ব্যয় হয়েছে ৫,৩১৩/-দাম হবে ১৬০০-২০০০ টাকা

একটি ইলেকট্রিক কেটলি ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ২,৯৪৫/- হওয়ার কথা ১০-২০ টাকা

একটি আয়রন কিনতে ব্যয় হয়েছে ৪,১৫৪/-          দাম হওয়ার কথা ১৫০০-১৮০০ টাকা

একটি আয়রন ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ২,৯৪৫/- এটাও ১০-২০ টাকা হওয়ার কথা

একটি রেফ্রিজারেটর কিনতে ব্যয় হয়েছে ৯৪,২৫০/-দাম হওয়ার কথা ৪০-৬০ হাজার টাকা

একটি রেফ্রিজারেটর ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ১২,৫২১/-                হওয়ার কথা ১০০০-১৫০০ টাকা

একটি ওয়াশিং মেশিন কিনতে ব্যয় হয়েছে ১,০৫,০০০/-দাম হওয়ার কথা ২৫-৩০ হাজার টাকা

একটি ওয়াশিং মেশিন ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ৩০,৪১৯/-বড়জোর হাজার-দেড় হাজার টাকা

কেনার খরচ যা ফ্ল্যাটে তোলার খরচ তা। অথচ বড় বড় কোম্পানি তাদের সাপ্লাইয়ের সব জিনিস ক্রেতার ঘরে তুলে দিয়ে আসে। এ নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক প্রিয় নঈম নিজাম এবং নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিব চমৎকার লিখেছেন। দুটি লেখা পড়ে দারুণ শিহরণ জেগেছে। এমন চৌকান্না কলম সৈনিকই দেশের জন্য প্রয়োজন। জনগণের মাথা বন্ধক রেখে বিদেশ থেকে ঋণ করে আনা টাকা তো কারও পৈতৃক সম্পত্তি নয়, কারও বাপ-দাদার নয়। এ টাকা আমাদেরই শোধ করতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এভাবে নয়-ছয়ের টাকা কী করে শোধ করবে? রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্রের আবাসনের আসবাবপত্রের যে দাম এবং তা ঘরে উঠানোর যে খরচ দেখানো হয়েছে এ তো বিস্ময়ের ব্যাপার! রেফ্রিজারেটরের দাম দেখানো হয়েছে ৯৪,২৫০ টাকা, তা ঘরে তুলতে ১২,৫২১ টাকা। ওয়াশিং মেশিনের দাম ১,০৫,০০০ টাকা, তা ঘরে তুলতে ৩০,৪১৯। ওখানে ১২,৫২১, এখানে ৩০,৪১৯- এরকম বেজোড় টাকা হয় কী করে? এক টাকা বেশি, দুই টাকা কম। লাখ লাখ টাকা নয়-ছয়ে এরও আবার হিসাবে পড়ে? লিফটে সব উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। ১০ টাকাও কোনো আলাদা খরচ নেই। লিফট থেকে ঘরে ঘরে নিতে হয়তো ১০-১২ জন শ্রমিকের দরকার হয়েছে। ১০ জন শ্রমিককে একদিনে ১০ হাজার বা ১৫ হাজার টাকা দিলে তারা কত খুশি। কর্তৃপক্ষ আমাদের কাউকে বললে আমরা অনেকেই নিজের খেয়েই আনন্দের সঙ্গে জিনিসগুলো ঘরে তুলে দিয়ে আসতাম। কেন এমন সাগর চুরি? এর কি কোনো প্রতিকার হবে না? না হলে পরিণতি ভালো হবে না।

গত বছর আমি একটা ফ্রিজ কিনেছিলাম। যে ভ্যানওয়ালা পৌঁছে দিয়ে গেছে তারা ৬০০ টাকা নিয়েছে। ফ্রিজের দাম ৫৬ হাজার। চমৎকার একটা ওয়াশিং মেশিন বছর দুই আগে কিনেছি, দাম নিয়েছে ২০ হাজার। সেটাও বাড়িতে আনতে ৬০০ টাকার বেশি খরচ হয়নি। রান্নাঘর ভাঙচুর করেছিলাম। বেগম বলেছিল, একটা চুলার দরকার। তিনিই পছন্দ করে একটা চুলা কিনেছেন। দাম নিয়েছে ৪২০০ টাকা। বাড়িতে পৌঁছাতে এক পয়সাও লাগেনি, এমনকি দোকানের লোক এসে কানেকশন দিয়ে গেছে। সরকার যদি এক টাকার ঘোড়াকে ১০ টাকার দানা খাওয়াতে পারে তাহলে আজকেই কেন ঘোষণা নয় যে, কৃষকের এ দুরবস্থা দূর করতে এ মুহূর্তে প্রতি মণ ধানে ৩০০ টাকা ভর্তুকি দেবে। যার খেতে যত ধান হবে কৃষি কর্মকর্তারা তালিকা করে ব্যাংক থেকে টাকা দিয়ে দেবে। মন্ত্রী ধোপদুরস্ত হয়ে হাসি নিয়ে যেভাবে কথা বলছেন আগুন জ্বলে উঠলে এসব জেল্লাইয়ের কিছুই থাকবে না। দেশের মানুষ বড় অসহায়, অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে। অসহায় মানুষ খুবই মারাত্মক। তাই একটু সাবধানে চলতে বলেছি। খুব বেশি গা এলিয়ে দেবেন না। পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে।

আমার ছোটবেলায় ১৯৫০-’৬০ সালের দিকে এক মণ ধানের বাজার মূল্য ছিল পাঁচ-ছয় টাকা। ফলাতে খরচ হতো দুই-আড়াই টাকা। তখন একটা ইলিশ মাছের দাম ছিল এক টাকা চার আনা এখন যে মাছের দাম দুই-আড়াই হাজার টাকা। তখন এক সের গরুর মাংসের দাম ছিল ১২ আনা- এক টাকা, খাসির মাংস এক টাকা চার আনা। এক মণ ধানে পাঁচ-ছয় সের গরুর মাংস পাওয়া যেত, ইলিশ মাছও পাওয়া যেত পাঁচ-ছয়টা, এখন পাওয়া যায় একটা। যদি ৫০০ টাকা কেজি গরুর মাংস হয় তাহলে সেই তুলনায় ৩০০০ টাকা মণ ধানের দাম হওয়া উচিত। তা কি হবে? তা যদি হয় তাহলে মানুষ বাঁচবে? শুধু যে ধানের ওপর ভিত্তি করে আমাদের কৃষি সমাজ, গ্রাম্য সমাজ সেই ধানের আবাদে খরচের সঙ্গে পর্তা পড়ছে না। ছেলেবেলার কথা বলি, দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী মহাত্মা গান্ধীর আজীবনের শিষ্য। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ’৪৩ সালে হঠাৎই মারা যান। আমাদের পরিবারে নেমে আসে এক মহাবিপর্যয়। বাবার তখন ২৫-২৬ বছর বয়স। সংসারের কিছুই জানতেন না। দাদুর নারায়ণগঞ্জে পাটের ব্যবসা ছিল। ১৯৩০-’৪০ সালে পাটের ব্যবসা ছিল এক গৌরব করার মতো বিষয়। নারায়ণগঞ্জ থেকে জাহাজ ভর্তি দাদুর পাট ড্যান্ডি যেত। নাগরপুরের এলাসিন, সরিষাবাড়ীর পিকনা থেকে জাহাজ ভরা হতো, কালিহাতীর সয়া-পালিমাতেও পাটের জাহাজ ভর্তি হতো। সে এক পাটের সোনালি দিন। পাট ব্যবসায় কড়কড়ে টাকা। এমনি অবস্থায় হঠাৎ দাদু মারা যান। গোয়ালে ৪০-৪৬টা গরু ছিল। তার মধ্যে ১৫-১৬টাই দুধেল গাই। বেলজিয়াম কড়ির থালায় হাতের কব্জি ডুবিয়ে দুধ খেতাম। কিন্তু সংসার পরিচালনায় ভালো কেউ না থাকায় প্রচুর কষ্ট হতো। তারপরও আমরা ৫-৭শ মণ ধান পেতাম। আগেই বলেছি, খরচ হতো দু-আড়াই টাকা, বিক্রি হতো ৫-৬ টাকা মণ। ধানের পরে পাট মাঝে সরিষা-কালাই-আলু, বাড়ির আশপাশে পালানে শাক-সবজি, পুকুরে মাছ কোনো কিছুর অভাব হতো না। ৬০০ মণ ধান ৩ টাকা করে মণ হলেও ৩ ী ৬ = ১৮০০ টাকা ধান থেকে বাঁচত। বর্ষায় পাট বিক্রি হতো। আমাদের হাজার মণ পাট হতো। তার অর্ধেকের বেশি মাওই সাহেবের, বাকিটা দাদি-চাচা আমাদের। মাওই সাহেব বেশি টাকা বাবার জন্য খরচ করতেন। খরচেও একটা দেখবার ব্যাপার। পাট বিক্রি হতো ১৬-১৭ টাকা মণ। পাট ফলাতে খরচ হতো ৩-৪ টাকা। ১২-১৩ টাকা সব সময় লাভ থাকত। হাজার মণে ১২ হাজার। বাড়িতে সারা বছরের কাজের লোক ৩-৪ জন, ৪-৫ জন কাজের মহিলা সব কিছু নিয়ে বছরে খরচ হতো দুই-আড়াই হাজার। বার্ষিক কাজের লোকের বেতন বড়জোর তিন জনে দেড়শ বা দুশ, মহিলাদের ৩-৪ জনে ওই একই দুশ। বাজারঘাট করতে মাসে ১০০ টাকা তাও কখনো খরচ করা যেত না। চাচারা পড়তেন। তাদের জন্য ২০ টাকার বেশি মাসিক খরচ ছিল না। সেই সময় মাসে কেউ ২০ টাকা খরচ করলে সে বন্ধু-বান্ধব নিয়ে রাজার মতো চলত। আমাদের দাদু মারা যাওয়া ছন্নছাড়া পরিবারেও বছরে ১২-১৫ হাজার টাকা থাকত। এক পাখি ধানী জমির দাম ছিল তখন ৭০-৮০ টাকা। যে কোনো সামর্থ্য কৃষক প্রতি বছর ২-৪-১০ পাখি জমি কিনতে পারত। সাধারণত তখন ১৫-১৬ টাকা মণ পাট, সেটা ১৭-১৮ বা ২০ টাকা হলে কৃষকের আনন্দ দেখে কে। বর্ষাকালে আমাদের বাড়ির ঘাটে যখন ৫-৭শ মণী পাটের নৌকা আসত, ধান নিয়ে যেত, পাট নিয়ে যেত তখন একটা মেলা বসে যেত। অত টাকা মাওই সাহেব গুনতে পারতেন না, দাদি গুনতে পারতেন না। আমরা গুনে দিতাম। সে সময় এক-দুই টাকা সরিয়েও রাখতাম। সে যে কী এক আনন্দের দিন ছিল। ধান কাটা, পাট কাটার পর কৃষাণ-কিষাণীর হাসি মাটিতে পড়ত না, হাওয়ায় ভেসে থাকত। আর আজ সেই কৃষি ফসল সোনার ধান হয়েছে কৃষকের গলার ফাঁস। সুব্যবস্থা ও উদ্যোগের অভাবে সোনালি আঁশের তামার সমান মূল্যও নেই। এ এক আজব জগতে বাস করছি। অযোগ্যরা যোগ্য স্থান দখল করে মানুষকে একেবারে দিশাহারা করে ফেলেছে। মনে হয় প্রধানমন্ত্রী ছাড়া কারও কিছু ভাবার নেই, কিছু করার নেই। সবাই চলছে গদাই লশকরির চালে। বিসুভিয়াসের মতো যখন সব ফেটেফুটে যাবে তখন অনেকের বোঝারও সময় থাকবে না। রাস্তাঘাটে মানুষের হাহাকার দেখে কথাগুলো বলছি। এক সময় ধান ফলাতে মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়ত। ধান বুনে অপেক্ষায় থাকত, ধান উঠলেই বউয়ের জন্য নতুন শাড়ি কিনবে, বাচ্চাদের জামা-কাপড়, পিঠা-পার্বণ হবে সবাইকে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি যাবে। কোথায় গেল সেসব স্বপ্নের দিন?

একটু পিছের কথা বলি। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানের শাসন ক্ষমতায় আইউব খানের আবির্ভাব। স্বৈরশাসক আইউব খানের চাইতে অত ক্ষমতাবান বাদশাহী জৌলুস আর কোনো শাসক দেখাতে পারেননি। ১০ বছরের স্বৈরশাসনে গ্রামেগঞ্জের মানুষকে আলাদা করে দিয়েছিল। যেদিকে তাকানো যেত সেদিকেই টিনের ঘরে সূর্যের আলো পড়ে চিকচিক করত। বোঝা যেত ওটা বিডি চেয়ারম্যান-মেম্বারদের বাড়ি। তখন দরিদ্রতায় আমরা ছিলাম মুহ্যমান। এক পাখি জমিতে ১০-১২ মণ ধান হতো। আগেই বলেছি ধানের মণ ছিল ৫-৬ টাকা, খরচ পড়ত দুই-আড়াই টাকা। ১৯৬০-’৬২ সালে দেশে এলো ইরি ধান। ফলন হয়ে গেল দ্বিগুণ। গান বেরোল, ‘আইউব খান সোনার চান্দ, আনল দেশে ইরি ধান।’ মনে হলো এ যেন কৃষি বিপ্লব। প্রায় সব কৃষকের অবস্থা দুই-তিন বছরেই বদলে গেল। ছনের ঘর হলো টিনের ঘর। কেউ কেউ ঢোয়া পাকা করল। গ্রামীণ অর্থনীতিতে এক জোয়ার। পাখিতে ১২ মণের জায়গায় ২৪-২৫-৩০ মণ এ এক অকল্পনীয় ব্যাপার। মানুষের আনন্দের সীমা রইল না। যেসব খেত প্রদর্শনীর জন্য করা হয়েছিল সেখানে একরে ১০০-১১০-১১৫ মণ পর্যন্ত ফলন হয়েছে। এ প্রায় চলেছিল ২০ বছর। এখন তো আরও উন্নত ধরনের বীজ হয়েছে। ফসল ফলনে ঘাটতি নেই। এখনো একরে সবকিছু ঠিকঠাক মতো হলে ৭০-৮০ মণ সব সময় ফলন ফলে। কিন্তু ব্যাপার হয়েছে অন্যরকম। সবকিছুর দাম বাড়লেও কৃষি পণ্যের দাম তাল রেখে তেমন বাড়েনি। ধান ফলাতে খেতে পানি দিতে হয়। পানির সিকি ভাগ। কৃষক সবকিছু দিয়ে যে ফসল ফলায় যার পানি দেওয়ার মেশিন আছে সে কৃষকের চাইতে খুব একটা কম লাভবান হয় না। ধান ফলাতে বীজ বুনতে হয় বা জালা ছিটাতে হয়। তারপর জমি প্রস্তুত করে সেখানে জালা গাড়তে হয়, সার দিতে হয়, কীটনাশক দিতে হয়। মাঝে নিড়ানি দিতে হয়। একজন শ্রমিক তিন-চার মণের জালা বুনতে পারে। একজন শ্রমিক ছয়-সাত মণ ধানের জালা ছিটাতে পারে। একজন শ্রমিক ৬-৭-৮ মণ ধানের খেতে নিড়ানি দিতে পারে। একজন শ্রমিক খুব বেশি হলে তিন মণ ধান কাটতে এবং ঝাড়-বাছ করে গোলায় উঠাতে পারে। এসব হিসাব করলে ধান খেত থেকে গোলায় তোলা পর্যন্ত চারজন শ্রমিকের প্রয়োজন হয়। প্রতি শ্রমিকের ৫০০ টাকা মজুরি হলে চার মণ ধানে এমনিতেই ২০০০ টাকা খরচ। আর এই যে চারজন শ্রমিক, তাদের তিন বেলা খাওয়াতে না হলেও ১৫০-১৮০ টাকা খরচ। যদি ২০০ টাকা ধরা হয় তাহলে তাদের খাওয়া খরচ আরও ৮০০ টাকা। এবার বিষফোঁড়া হয়ে দেখা দিয়েছে, ধান কাটা শ্রমিকের মজুরি। ৫০০ টাকাতেও নেই, আরও বেশি হয়ে গেছে। কোনো কোনো জায়গায় অতিরিক্ত আরও দুই-তিনশ টাকা। তাই এই মস্তবড় বিপত্তিতে গা এলিয়ে দিলে চলবে না, গবেষকদের খুঁজে বের করতে হবে ত্রুটি কোথায়। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ এই ঢেকুর তুলে ভবিষ্যতে যাতে না খেয়ে মরতে না হয়। ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের কথা অনেকেই ভুলে গেছেন। ব্রিটিশ আমলে দুর্ভিক্ষে প্রায় ৭০-৮০ লাখ মানুষ না খেয়ে মরেছিল। বাংলাতেই মরেছিল ৪০-৫০ লাখ। তাই গদাই লশকরির চালে না চলে সময় থাকতে ভাবতে বলছি। ৩০০ টাকা ভর্তুকি দিলে কয় হাজার কোটি টাকার প্রয়োজন হবে হিসাব করে দেখবেন। অর্থমন্ত্রী একজন বিজ্ঞ মানুষ। তাকে ব্যাপারটা ভেবে দেখতে বলছি। প্রধানমন্ত্রী তো আছেনই।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৪০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা