শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০১৯ আপডেট:

এসবের প্রতিকার কী?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসবের প্রতিকার কী?

ধন ধান্য পুষ্পে ভরা, আমাদের এই বসুন্ধরা,

তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের সেরা,

ও সে স্বপ্ন দিয়ে তৈরি সে দেশ স্মৃতি দিয়ে ঘেরা।

এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি,

সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি,

আমাদের গর্বের শস্য-শ্যামল জন্মভূমির সোনার ধান আজ যেন অভিশাপ। আদর্শ পিতা-মাতার কাছে সন্তান যেমন আদর্শ মানুষ, আদর্শ কৃষকের কাছে শস্য তেমন। সব শস্যের সেরা শস্য ধান। কৃষক কত অসহায় ও নিরুপায় হলে বাতাসে দোল খেলে যাওয়া সোনালি ধান কেটে ঘরে তুলতে না পেরে খেতেই পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করে। কালিহাতী পাইকড়ার আবদুল মালেক কতখানি ক্ষোভ-দুঃখ-বেদনায় নিজের খেতে নিজে আগুন দিয়েছে আমরা কেউ হৃদয়াঙ্গম করছি না। কোনো পিতা-মাতা তার সন্তানের গলা টিপে ধরার চাইতেও এ যে এক মারাত্মক নিষ্ঠুরতা। সরকার, সরকারি দায়িত্বপ্রাপ্ত লোকজন হাসছে, তাদের নাকি কিছুই করার নেই। বুঝতে পারছে না এর দ্বারা কী হতে পারে। কোনো সমাধান নেই। সরকার সাধারণ মানুষকে বন্ধক রেখে বিদেশি অর্থলগ্নি সংস্থা থেকে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা ঋণ আনছে। খরচের বহর দেখলে তাজ্জব হতে হয়। এই তো সেদিন দেখলাম রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পে ১১০টি আবাসের জন্য গৃহ সরঞ্জাম।

একটি বালিশ কিনতে ব্যয় হয়েছে ৫,৯৫৭/-            বাস্তবে ৮০০-১০০০ টাকা

একটি বালিশ ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ৭৬০/-     হওয়ার কথা ২৫-৪০ টাকা

একটি ইলেকট্রিক কেটলি কিনতে ব্যয় হয়েছে ৫,৩১৩/-দাম হবে ১৬০০-২০০০ টাকা

একটি ইলেকট্রিক কেটলি ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ২,৯৪৫/- হওয়ার কথা ১০-২০ টাকা

একটি আয়রন কিনতে ব্যয় হয়েছে ৪,১৫৪/-          দাম হওয়ার কথা ১৫০০-১৮০০ টাকা

একটি আয়রন ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ২,৯৪৫/- এটাও ১০-২০ টাকা হওয়ার কথা

একটি রেফ্রিজারেটর কিনতে ব্যয় হয়েছে ৯৪,২৫০/-দাম হওয়ার কথা ৪০-৬০ হাজার টাকা

একটি রেফ্রিজারেটর ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ১২,৫২১/-                হওয়ার কথা ১০০০-১৫০০ টাকা

একটি ওয়াশিং মেশিন কিনতে ব্যয় হয়েছে ১,০৫,০০০/-দাম হওয়ার কথা ২৫-৩০ হাজার টাকা

একটি ওয়াশিং মেশিন ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ৩০,৪১৯/-বড়জোর হাজার-দেড় হাজার টাকা

কেনার খরচ যা ফ্ল্যাটে তোলার খরচ তা। অথচ বড় বড় কোম্পানি তাদের সাপ্লাইয়ের সব জিনিস ক্রেতার ঘরে তুলে দিয়ে আসে। এ নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক প্রিয় নঈম নিজাম এবং নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিব চমৎকার লিখেছেন। দুটি লেখা পড়ে দারুণ শিহরণ জেগেছে। এমন চৌকান্না কলম সৈনিকই দেশের জন্য প্রয়োজন। জনগণের মাথা বন্ধক রেখে বিদেশ থেকে ঋণ করে আনা টাকা তো কারও পৈতৃক সম্পত্তি নয়, কারও বাপ-দাদার নয়। এ টাকা আমাদেরই শোধ করতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এভাবে নয়-ছয়ের টাকা কী করে শোধ করবে? রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্রের আবাসনের আসবাবপত্রের যে দাম এবং তা ঘরে উঠানোর যে খরচ দেখানো হয়েছে এ তো বিস্ময়ের ব্যাপার! রেফ্রিজারেটরের দাম দেখানো হয়েছে ৯৪,২৫০ টাকা, তা ঘরে তুলতে ১২,৫২১ টাকা। ওয়াশিং মেশিনের দাম ১,০৫,০০০ টাকা, তা ঘরে তুলতে ৩০,৪১৯। ওখানে ১২,৫২১, এখানে ৩০,৪১৯- এরকম বেজোড় টাকা হয় কী করে? এক টাকা বেশি, দুই টাকা কম। লাখ লাখ টাকা নয়-ছয়ে এরও আবার হিসাবে পড়ে? লিফটে সব উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। ১০ টাকাও কোনো আলাদা খরচ নেই। লিফট থেকে ঘরে ঘরে নিতে হয়তো ১০-১২ জন শ্রমিকের দরকার হয়েছে। ১০ জন শ্রমিককে একদিনে ১০ হাজার বা ১৫ হাজার টাকা দিলে তারা কত খুশি। কর্তৃপক্ষ আমাদের কাউকে বললে আমরা অনেকেই নিজের খেয়েই আনন্দের সঙ্গে জিনিসগুলো ঘরে তুলে দিয়ে আসতাম। কেন এমন সাগর চুরি? এর কি কোনো প্রতিকার হবে না? না হলে পরিণতি ভালো হবে না।

গত বছর আমি একটা ফ্রিজ কিনেছিলাম। যে ভ্যানওয়ালা পৌঁছে দিয়ে গেছে তারা ৬০০ টাকা নিয়েছে। ফ্রিজের দাম ৫৬ হাজার। চমৎকার একটা ওয়াশিং মেশিন বছর দুই আগে কিনেছি, দাম নিয়েছে ২০ হাজার। সেটাও বাড়িতে আনতে ৬০০ টাকার বেশি খরচ হয়নি। রান্নাঘর ভাঙচুর করেছিলাম। বেগম বলেছিল, একটা চুলার দরকার। তিনিই পছন্দ করে একটা চুলা কিনেছেন। দাম নিয়েছে ৪২০০ টাকা। বাড়িতে পৌঁছাতে এক পয়সাও লাগেনি, এমনকি দোকানের লোক এসে কানেকশন দিয়ে গেছে। সরকার যদি এক টাকার ঘোড়াকে ১০ টাকার দানা খাওয়াতে পারে তাহলে আজকেই কেন ঘোষণা নয় যে, কৃষকের এ দুরবস্থা দূর করতে এ মুহূর্তে প্রতি মণ ধানে ৩০০ টাকা ভর্তুকি দেবে। যার খেতে যত ধান হবে কৃষি কর্মকর্তারা তালিকা করে ব্যাংক থেকে টাকা দিয়ে দেবে। মন্ত্রী ধোপদুরস্ত হয়ে হাসি নিয়ে যেভাবে কথা বলছেন আগুন জ্বলে উঠলে এসব জেল্লাইয়ের কিছুই থাকবে না। দেশের মানুষ বড় অসহায়, অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে। অসহায় মানুষ খুবই মারাত্মক। তাই একটু সাবধানে চলতে বলেছি। খুব বেশি গা এলিয়ে দেবেন না। পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে।

আমার ছোটবেলায় ১৯৫০-’৬০ সালের দিকে এক মণ ধানের বাজার মূল্য ছিল পাঁচ-ছয় টাকা। ফলাতে খরচ হতো দুই-আড়াই টাকা। তখন একটা ইলিশ মাছের দাম ছিল এক টাকা চার আনা এখন যে মাছের দাম দুই-আড়াই হাজার টাকা। তখন এক সের গরুর মাংসের দাম ছিল ১২ আনা- এক টাকা, খাসির মাংস এক টাকা চার আনা। এক মণ ধানে পাঁচ-ছয় সের গরুর মাংস পাওয়া যেত, ইলিশ মাছও পাওয়া যেত পাঁচ-ছয়টা, এখন পাওয়া যায় একটা। যদি ৫০০ টাকা কেজি গরুর মাংস হয় তাহলে সেই তুলনায় ৩০০০ টাকা মণ ধানের দাম হওয়া উচিত। তা কি হবে? তা যদি হয় তাহলে মানুষ বাঁচবে? শুধু যে ধানের ওপর ভিত্তি করে আমাদের কৃষি সমাজ, গ্রাম্য সমাজ সেই ধানের আবাদে খরচের সঙ্গে পর্তা পড়ছে না। ছেলেবেলার কথা বলি, দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী মহাত্মা গান্ধীর আজীবনের শিষ্য। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ’৪৩ সালে হঠাৎই মারা যান। আমাদের পরিবারে নেমে আসে এক মহাবিপর্যয়। বাবার তখন ২৫-২৬ বছর বয়স। সংসারের কিছুই জানতেন না। দাদুর নারায়ণগঞ্জে পাটের ব্যবসা ছিল। ১৯৩০-’৪০ সালে পাটের ব্যবসা ছিল এক গৌরব করার মতো বিষয়। নারায়ণগঞ্জ থেকে জাহাজ ভর্তি দাদুর পাট ড্যান্ডি যেত। নাগরপুরের এলাসিন, সরিষাবাড়ীর পিকনা থেকে জাহাজ ভরা হতো, কালিহাতীর সয়া-পালিমাতেও পাটের জাহাজ ভর্তি হতো। সে এক পাটের সোনালি দিন। পাট ব্যবসায় কড়কড়ে টাকা। এমনি অবস্থায় হঠাৎ দাদু মারা যান। গোয়ালে ৪০-৪৬টা গরু ছিল। তার মধ্যে ১৫-১৬টাই দুধেল গাই। বেলজিয়াম কড়ির থালায় হাতের কব্জি ডুবিয়ে দুধ খেতাম। কিন্তু সংসার পরিচালনায় ভালো কেউ না থাকায় প্রচুর কষ্ট হতো। তারপরও আমরা ৫-৭শ মণ ধান পেতাম। আগেই বলেছি, খরচ হতো দু-আড়াই টাকা, বিক্রি হতো ৫-৬ টাকা মণ। ধানের পরে পাট মাঝে সরিষা-কালাই-আলু, বাড়ির আশপাশে পালানে শাক-সবজি, পুকুরে মাছ কোনো কিছুর অভাব হতো না। ৬০০ মণ ধান ৩ টাকা করে মণ হলেও ৩ ী ৬ = ১৮০০ টাকা ধান থেকে বাঁচত। বর্ষায় পাট বিক্রি হতো। আমাদের হাজার মণ পাট হতো। তার অর্ধেকের বেশি মাওই সাহেবের, বাকিটা দাদি-চাচা আমাদের। মাওই সাহেব বেশি টাকা বাবার জন্য খরচ করতেন। খরচেও একটা দেখবার ব্যাপার। পাট বিক্রি হতো ১৬-১৭ টাকা মণ। পাট ফলাতে খরচ হতো ৩-৪ টাকা। ১২-১৩ টাকা সব সময় লাভ থাকত। হাজার মণে ১২ হাজার। বাড়িতে সারা বছরের কাজের লোক ৩-৪ জন, ৪-৫ জন কাজের মহিলা সব কিছু নিয়ে বছরে খরচ হতো দুই-আড়াই হাজার। বার্ষিক কাজের লোকের বেতন বড়জোর তিন জনে দেড়শ বা দুশ, মহিলাদের ৩-৪ জনে ওই একই দুশ। বাজারঘাট করতে মাসে ১০০ টাকা তাও কখনো খরচ করা যেত না। চাচারা পড়তেন। তাদের জন্য ২০ টাকার বেশি মাসিক খরচ ছিল না। সেই সময় মাসে কেউ ২০ টাকা খরচ করলে সে বন্ধু-বান্ধব নিয়ে রাজার মতো চলত। আমাদের দাদু মারা যাওয়া ছন্নছাড়া পরিবারেও বছরে ১২-১৫ হাজার টাকা থাকত। এক পাখি ধানী জমির দাম ছিল তখন ৭০-৮০ টাকা। যে কোনো সামর্থ্য কৃষক প্রতি বছর ২-৪-১০ পাখি জমি কিনতে পারত। সাধারণত তখন ১৫-১৬ টাকা মণ পাট, সেটা ১৭-১৮ বা ২০ টাকা হলে কৃষকের আনন্দ দেখে কে। বর্ষাকালে আমাদের বাড়ির ঘাটে যখন ৫-৭শ মণী পাটের নৌকা আসত, ধান নিয়ে যেত, পাট নিয়ে যেত তখন একটা মেলা বসে যেত। অত টাকা মাওই সাহেব গুনতে পারতেন না, দাদি গুনতে পারতেন না। আমরা গুনে দিতাম। সে সময় এক-দুই টাকা সরিয়েও রাখতাম। সে যে কী এক আনন্দের দিন ছিল। ধান কাটা, পাট কাটার পর কৃষাণ-কিষাণীর হাসি মাটিতে পড়ত না, হাওয়ায় ভেসে থাকত। আর আজ সেই কৃষি ফসল সোনার ধান হয়েছে কৃষকের গলার ফাঁস। সুব্যবস্থা ও উদ্যোগের অভাবে সোনালি আঁশের তামার সমান মূল্যও নেই। এ এক আজব জগতে বাস করছি। অযোগ্যরা যোগ্য স্থান দখল করে মানুষকে একেবারে দিশাহারা করে ফেলেছে। মনে হয় প্রধানমন্ত্রী ছাড়া কারও কিছু ভাবার নেই, কিছু করার নেই। সবাই চলছে গদাই লশকরির চালে। বিসুভিয়াসের মতো যখন সব ফেটেফুটে যাবে তখন অনেকের বোঝারও সময় থাকবে না। রাস্তাঘাটে মানুষের হাহাকার দেখে কথাগুলো বলছি। এক সময় ধান ফলাতে মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়ত। ধান বুনে অপেক্ষায় থাকত, ধান উঠলেই বউয়ের জন্য নতুন শাড়ি কিনবে, বাচ্চাদের জামা-কাপড়, পিঠা-পার্বণ হবে সবাইকে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি যাবে। কোথায় গেল সেসব স্বপ্নের দিন?

একটু পিছের কথা বলি। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানের শাসন ক্ষমতায় আইউব খানের আবির্ভাব। স্বৈরশাসক আইউব খানের চাইতে অত ক্ষমতাবান বাদশাহী জৌলুস আর কোনো শাসক দেখাতে পারেননি। ১০ বছরের স্বৈরশাসনে গ্রামেগঞ্জের মানুষকে আলাদা করে দিয়েছিল। যেদিকে তাকানো যেত সেদিকেই টিনের ঘরে সূর্যের আলো পড়ে চিকচিক করত। বোঝা যেত ওটা বিডি চেয়ারম্যান-মেম্বারদের বাড়ি। তখন দরিদ্রতায় আমরা ছিলাম মুহ্যমান। এক পাখি জমিতে ১০-১২ মণ ধান হতো। আগেই বলেছি ধানের মণ ছিল ৫-৬ টাকা, খরচ পড়ত দুই-আড়াই টাকা। ১৯৬০-’৬২ সালে দেশে এলো ইরি ধান। ফলন হয়ে গেল দ্বিগুণ। গান বেরোল, ‘আইউব খান সোনার চান্দ, আনল দেশে ইরি ধান।’ মনে হলো এ যেন কৃষি বিপ্লব। প্রায় সব কৃষকের অবস্থা দুই-তিন বছরেই বদলে গেল। ছনের ঘর হলো টিনের ঘর। কেউ কেউ ঢোয়া পাকা করল। গ্রামীণ অর্থনীতিতে এক জোয়ার। পাখিতে ১২ মণের জায়গায় ২৪-২৫-৩০ মণ এ এক অকল্পনীয় ব্যাপার। মানুষের আনন্দের সীমা রইল না। যেসব খেত প্রদর্শনীর জন্য করা হয়েছিল সেখানে একরে ১০০-১১০-১১৫ মণ পর্যন্ত ফলন হয়েছে। এ প্রায় চলেছিল ২০ বছর। এখন তো আরও উন্নত ধরনের বীজ হয়েছে। ফসল ফলনে ঘাটতি নেই। এখনো একরে সবকিছু ঠিকঠাক মতো হলে ৭০-৮০ মণ সব সময় ফলন ফলে। কিন্তু ব্যাপার হয়েছে অন্যরকম। সবকিছুর দাম বাড়লেও কৃষি পণ্যের দাম তাল রেখে তেমন বাড়েনি। ধান ফলাতে খেতে পানি দিতে হয়। পানির সিকি ভাগ। কৃষক সবকিছু দিয়ে যে ফসল ফলায় যার পানি দেওয়ার মেশিন আছে সে কৃষকের চাইতে খুব একটা কম লাভবান হয় না। ধান ফলাতে বীজ বুনতে হয় বা জালা ছিটাতে হয়। তারপর জমি প্রস্তুত করে সেখানে জালা গাড়তে হয়, সার দিতে হয়, কীটনাশক দিতে হয়। মাঝে নিড়ানি দিতে হয়। একজন শ্রমিক তিন-চার মণের জালা বুনতে পারে। একজন শ্রমিক ছয়-সাত মণ ধানের জালা ছিটাতে পারে। একজন শ্রমিক ৬-৭-৮ মণ ধানের খেতে নিড়ানি দিতে পারে। একজন শ্রমিক খুব বেশি হলে তিন মণ ধান কাটতে এবং ঝাড়-বাছ করে গোলায় উঠাতে পারে। এসব হিসাব করলে ধান খেত থেকে গোলায় তোলা পর্যন্ত চারজন শ্রমিকের প্রয়োজন হয়। প্রতি শ্রমিকের ৫০০ টাকা মজুরি হলে চার মণ ধানে এমনিতেই ২০০০ টাকা খরচ। আর এই যে চারজন শ্রমিক, তাদের তিন বেলা খাওয়াতে না হলেও ১৫০-১৮০ টাকা খরচ। যদি ২০০ টাকা ধরা হয় তাহলে তাদের খাওয়া খরচ আরও ৮০০ টাকা। এবার বিষফোঁড়া হয়ে দেখা দিয়েছে, ধান কাটা শ্রমিকের মজুরি। ৫০০ টাকাতেও নেই, আরও বেশি হয়ে গেছে। কোনো কোনো জায়গায় অতিরিক্ত আরও দুই-তিনশ টাকা। তাই এই মস্তবড় বিপত্তিতে গা এলিয়ে দিলে চলবে না, গবেষকদের খুঁজে বের করতে হবে ত্রুটি কোথায়। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ এই ঢেকুর তুলে ভবিষ্যতে যাতে না খেয়ে মরতে না হয়। ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের কথা অনেকেই ভুলে গেছেন। ব্রিটিশ আমলে দুর্ভিক্ষে প্রায় ৭০-৮০ লাখ মানুষ না খেয়ে মরেছিল। বাংলাতেই মরেছিল ৪০-৫০ লাখ। তাই গদাই লশকরির চালে না চলে সময় থাকতে ভাবতে বলছি। ৩০০ টাকা ভর্তুকি দিলে কয় হাজার কোটি টাকার প্রয়োজন হবে হিসাব করে দেখবেন। অর্থমন্ত্রী একজন বিজ্ঞ মানুষ। তাকে ব্যাপারটা ভেবে দেখতে বলছি। প্রধানমন্ত্রী তো আছেনই।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
‘গ্রাম পুলিশের দক্ষতা বাড়লে জনগণ পাবে উন্নত সেবা’
‘গ্রাম পুলিশের দক্ষতা বাড়লে জনগণ পাবে উন্নত সেবা’

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিরাজের জোড়া আঘাতের পর আইরিশদের প্রতিরোধ
মিরাজের জোড়া আঘাতের পর আইরিশদের প্রতিরোধ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যবসায়ী হত্যায় প্রধান আসামির যাবজ্জীবন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যবসায়ী হত্যায় প্রধান আসামির যাবজ্জীবন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশেষ শিশুদের মূলধারায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে সেমিনার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশেষ শিশুদের মূলধারায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে সেমিনার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুজব প্রতিরোধে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সির বিশেষ সেল
গুজব প্রতিরোধে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সির বিশেষ সেল

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে জেলা প্রশাসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
পিরোজপুরে জেলা প্রশাসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান ইস্যুতে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে মুখোমুখি চীন ও জাপান
তাইওয়ান ইস্যুতে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে মুখোমুখি চীন ও জাপান

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে কৃষি কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় কলমবিরতি
শেরপুরে কৃষি কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় কলমবিরতি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিএসই আইটি অবকাঠামো আধুনিকীকরণ প্রকল্পে টগি সার্ভিসেসের স্বীকৃতি লাভ
সিএসই আইটি অবকাঠামো আধুনিকীকরণ প্রকল্পে টগি সার্ভিসেসের স্বীকৃতি লাভ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও সাড়ে চার মাস বাড়ল
সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও সাড়ে চার মাস বাড়ল

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে জাল নোট মামলায় যুবকের ১৪ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে জাল নোট মামলায় যুবকের ১৪ বছর কারাদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে উচ্চ সতর্কতা জারি, সীমান্তে কড়া নজরদারি
পশ্চিমবঙ্গে উচ্চ সতর্কতা জারি, সীমান্তে কড়া নজরদারি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে
বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে

৫৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৪ ঘণ্টা পর ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা ট্রেন চলাচল শুরু
৪ ঘণ্টা পর ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা ট্রেন চলাচল শুরু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
রাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কাউকে ছোট করে কেউ বড় হয় না, শুধু নোংরামি ছড়ানো হয়’
‘কাউকে ছোট করে কেউ বড় হয় না, শুধু নোংরামি ছড়ানো হয়’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোর করে ঐকমত্য চাপিয়ে দেওয়া যায় না : রুমিন ফারহানা
জোর করে ঐকমত্য চাপিয়ে দেওয়া যায় না : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৫
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খ্যাতনামা অভিনেতা প্রেম চোপড়া হাসপাতালে ভর্তি
খ্যাতনামা অভিনেতা প্রেম চোপড়া হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৫ সালের বুকার জিতলেন হাঙ্গেরিয়ান-ব্রিটিশ লেখক ডেভিড সালাই
২০২৫ সালের বুকার জিতলেন হাঙ্গেরিয়ান-ব্রিটিশ লেখক ডেভিড সালাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয়করণের দাবিতে ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের টানা আন্দোলন
জাতীয়করণের দাবিতে ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের টানা আন্দোলন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিনাবিচারে ১০ বছর: গাদ্দাফির ছেলেকে মুক্তি দিল লেবানন
বিনাবিচারে ১০ বছর: গাদ্দাফির ছেলেকে মুক্তি দিল লেবানন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে জড়িত কেউ রেহাই পাবে না: মোদি
দিল্লি বিস্ফোরণে জড়িত কেউ রেহাই পাবে না: মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ
সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক জ্বালানি উৎপাদনে চীনের নতুন ইতিহাস
পারমাণবিক জ্বালানি উৎপাদনে চীনের নতুন ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়