শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ জুন, ২০১৯

বাংলার সম্পদে নির্মিত আরাফাতের খাল

মো. আবুসালেহ সেকেন্দার
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলার সম্পদে নির্মিত আরাফাতের খাল

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সোনার বাংলা এক সমৃদ্ধিশালী ও ঐতিহ্যবাহী জনপদ। যুগ-যুগান্তরে পরাক্রমশালী বৈদেশিক শাসকরা ওই সমৃদ্ধিশালী জনপথের ওপর আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় সচেষ্ট ছিল। উদ্দেশ্য ছিল সম্পদশালী বাংলার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে রাজকোষ পূর্ণ করা। অন্যভাবে, নিজ দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করা। আর্য থেকে হুন, দিল্লির সুলতানি শাসক থেকে মুঘল বাদশাহনামদার, ব্রিটিশ বেনিয়া থেকে নব্য ঔপনিবেশিক পাকিস্তানি সবাই বাংলা অধিকার করে এ সমৃদ্ধিশালী জনপথের সমৃদ্ধ অর্থনীতিকে নিজ স্বার্থে ব্যবহার করতে সচেষ্ট হয়েছে। বাংলার সম্পদে যেমন মুঘল সম্রাট শাহজাহান তার প্রিয়তম পত্নী মমতাজমহলের স্মৃতিতে তাজমহল নির্মাণ করেছেন, তেমনি ইংল্যান্ডের শহরগুলোয় ওই সম্পদেই নিয়নবাতি জ্বলেছে। পাকিস্তানিরাও পিছিয়ে নেই; তারাও এ দেশের সম্পদ ব্যবহার করেছে পশ্চিম পাকিস্তানের উন্নয়নে: লাহোর, মুলতান, করাচির রাজপথ ঝকঝকে তকতকে করে সাজাতে।

বাংলা সর্বদাই ওই সাম্রাজ্যবাদীদের পদানত থাকেনি। কখনো-সখনো স্বাধীনতা ঘোষণা করেছে। আবার বাংলাই বিদেশি বেনিয়াদের প্রেরিত সেনাপতি অথবা ওয়ালিকে তাদের প্রভুর প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করে স্বাধীনতা ঘোষণা করতে প্রেরণা জুগিয়েছে। বিশ্বাসঘাতকদের প্রভুরা তাই যুগ যুগ ধরে চেষ্টা করেছে আবারও বাংলাকে পদানত করতে। ওই চেষ্টা যত না বিশ্বাসঘাতকতার প্রতিশোধ নিতে তার চেয়ে বেশি সমৃদ্ধিশালী একটি অঞ্চল হারানোর মনোবেদনা থেকে। বাংলার প্রাদেশিক শাসকরা তাদের প্রভুদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করলেও বাংলার মাটি, বাংলার জল; এ দেশের পথ-ঘাট, নদী-নালা, খাল-বিল বিশ্বাসঘাতকতা করেনি। সম্পদ অর্জনের যে মহৎ উদ্দেশ্য নিয়ে শাসকরা বাংলা জয় করেছে, তাদের দুই হাত ভরে দিয়েছে; যেন ‘ঈশ্বরের দান’। তবে অত্যাচারী শাসকদের বাংলার জনগণ ও তাদের ঈশ্বর কখনো ক্ষমা করেনি। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের মতো ওই অত্যাচারী শাসকদের ‘ভাতে মেরেছে, পানিতে মেরেছে’। ইবনে বতুতার ‘দোজখ পুর নিয়ামত’ যাকে বলে আর কি!

প্রাচীনকাল থেকে বাংলা সমৃদ্ধিশালী জনপদ ছিল। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার যুগে বাংলা যে কোনো দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিকে টেক্কা দিয়েছে। এমনকি বাংলার দান-দক্ষিণায় দূর দেশের জনগণ দুই বেলা দুই মুঠো খেয়ে জীবন ধারণ করেছে, তাদের পূর্জা-অর্চনা সেরেছে। মধ্যযুগে মুসলিম শাসনামলে যা প্রায় কিংবদন্তিতে পরিণত হয়েছিল। আজ হয়তো বিশ্বাস না-ও হতে পারে, কিন্তু এ কথা সত্য, বাংলার সুলতানের প্রেরিত অর্থে মুসলিমদের পুণ্যভূমি আরবের দরিদ্র মানুষেরা জীবন নির্বাহ করত। বাংলার অর্থেই সেখানে নির্মিত হয়েছে মাদ্রাসা, সরাইখানা। খনন করা হয়েছে আরাফাতের খাল। যাদের এ কথা বিশ্বাস হবে না তারা যদি একটু ইতিহাসের পাতা ওল্টান পেয়ে যাবেন বাংলার ওইসব গৌরবময় ইতিহাসের গল্পমালা। বেশিদিন আগে নয়, ওইসব ঘটেছিল সুলতান গিয়াস-উদ-দীন আজম শাহের শাসনামলে (১৩৯০-১৪১১)। তিনিই ছিলেন সেই মহতী শাসক যিনি বাংলা থেকে অর্থ প্রেরণ করেছিলেন প্রিয় নবী (সা.)-এর স্বদেশবাসীর জন্য। বাংলার ইতিহাসের পরতে পরতে এমন সমৃদ্ধির কথা লেখা আছে। সমুদ্রের অতলে অভিযান চালিয়ে দক্ষ অভিযাত্রীরাও মণিমুক্তা পাওয়া যাবে কিনা তা নিশ্চিত করে বলতে পারে না। কিন্তু বাংলার ইতিহাস নিয়ে একটু ঘাঁটলে যে কারোর কাছেই উদ্ভাসিত হবে এক ‘সমৃদ্ধিশালী ও সম্ভাবনাময় জনপথের ইতিকথা’, সে কথা নিশ্চিত করে বলাই যাবে।

ডিজিটাল প্রজন্ম শুনে আরও অবাক হবে যে, এ দেশের মাটি ছিল সোনার চেয়ে খাঁটি। তাই একসময় টাকায় আট মণ চাল পাওয়া যেত এ দেশের বাজারে। বেশিদিন আগের কথা নয়, মুঘল বাংলায় সুবেদার শায়েস্তা খানের জমানায় (১৬৬৪-১৬৮৮); যার স্মৃতি বহন করে জীর্ণশীর্ণ মলিন দেহে পুরান ঢাকার বুড়িগঙ্গার কোলঘেঁষে আজও দাঁড়িয়ে আছে মুঘলদের নির্মাণ কৌশলের অপূর্ব নিদর্শন লালবাগ কেল্লা। ওই লালবাগ কেল্লাকে কেন্দ্র করে একটি প্রচলিত ঐতিহাসিক গল্প আজ বেশ মনে পড়ছে। ওই কথামালায়ও বাংলার অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির স্বাক্ষরের চিহ্ন জ্বলজ্বল করছে। জানা যায়, সুবেদার শায়েস্তা খান লালবাগ কেল্লার পশ্চিম দরজা বন্ধ করে দিয়ে ঘোষণা করেছিলেন, চালের দাম আমার সময়ের মতো যার সময়ে এক টাকায় আট মণ পাওয়া যাবে তার জন্যই রইল ওই দরজা পুনরায় খোলার অনুমতি। শায়েস্তা খানের ওই বন্ধ দরজা বেশিদিন বন্ধ থাকেনি। বাংলার নবাবি শাসনের পুরোধা মুর্শিদ কুলি খাঁর জামাতা সুজা-উদ-দীন (১৭২৭-৩৯) ওই দরজা খোলার যোগ্যতা অর্জন করেন। অর্থাৎ তার সময়েও এক টাকায় আট মণ চাল পাওয়া যেত।

হেরোডোটাসের নীল নদের দান যেমন মিসরকে প্লাবিত করে সমৃদ্ধিশালী জনপদে পরিণত করেছে। তেমনি এ দেশের নদ-নদী, খাল-বিল এ দেশের মাটিকে উর্বর করে চাষাবাদের উর্বর ভূমিতে পরিণত করেছে। তবে ওই নদ-নদীই আবার প্রবল ভাঙনে অথবা বন্যায় এ দেশের মানুষকে সর্বস্বান্ত করেছে। পথে বসিয়েছে। সকালে রাজা বিকালে ফকির হয়েছে। তবে এ দেশের হৃদয়শালী সম্পদহীন মানুষ যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে সর্বস্বান্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। টাঙ্গাইল অঞ্চলের এ প্রবাদে সেই চিত্রই ধরা পড়েছে:  ‘বাড়ী দিমু বসিতে/জমিন দিমু আমি চাষিতে/ইছামতী নদী দিমু বাইছালি খেলিতে, ও তুমি কাইন্দোনা।’

তবে বাংলা যে কালেই যত সমৃদ্ধ হোক না কেন সাধারণ মানুষের ভাগ্যের আজও খুব বেশি পরিবর্তন হয়নি। সেই চর্যাপদের যুগ থেকেই বাংলার মানুষকে তাই মাছে-ভাতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে। আবার কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের ‘আপনা মাংসে হরিণা বৈরী’ উপন্যাসের নায়কের গ্রামবাসীর মতো শাসক কর্তৃক অত্যাচারিত হতে হয়েছে কারণে অকারণে। ওই কারণেই বাংলার মানুষ কখনো শাসক পরিবর্তন নিয়ে মাথা ঘামায়নি। তাই পলাশীর প্রান্তরে ইংরেজ বনাম নবাব বাহিনীর যুদ্ধে তারা নির্লিপ্ত থেকেছে। রবার্ট ক্লাইভ লিখেছেন- ‘২৯ জুন, তিনি ২০০ ইউরোপীয় ও ৫০০ দেশীয় সৈন্য নিয়ে বিজয়গর্বে মুর্শিদাবাদে প্রবেশ করেন। এ উপলক্ষে লাখ লাখ দর্শক উপস্থিত হয়। তারা ইচ্ছা করলে শুধু লাঠি ও ঢিলা দিয়েই ইউরোপীয় সৈন্যদের মেরে ফেলতে পারত। কিন্তু বাঙালিরা তা করেনি। কারণ তারা এই মাত্র জেনেই নিশ্চিত ছিল যে, “এক রাজা যাবে পুনঃ অন্য রাজা হবে/বাংলার সিংহাসন শূন্য নাহি রবে”।’ আজও বাংলার মানুষের এ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কোনো পরিবর্তন হয়নি। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতা আমাদের সে কথাই বলছে।

 

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক