শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ জুন, ২০১৯

বাংলার সম্পদে নির্মিত আরাফাতের খাল

মো. আবুসালেহ সেকেন্দার
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলার সম্পদে নির্মিত আরাফাতের খাল

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সোনার বাংলা এক সমৃদ্ধিশালী ও ঐতিহ্যবাহী জনপদ। যুগ-যুগান্তরে পরাক্রমশালী বৈদেশিক শাসকরা ওই সমৃদ্ধিশালী জনপথের ওপর আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় সচেষ্ট ছিল। উদ্দেশ্য ছিল সম্পদশালী বাংলার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে রাজকোষ পূর্ণ করা। অন্যভাবে, নিজ দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করা। আর্য থেকে হুন, দিল্লির সুলতানি শাসক থেকে মুঘল বাদশাহনামদার, ব্রিটিশ বেনিয়া থেকে নব্য ঔপনিবেশিক পাকিস্তানি সবাই বাংলা অধিকার করে এ সমৃদ্ধিশালী জনপথের সমৃদ্ধ অর্থনীতিকে নিজ স্বার্থে ব্যবহার করতে সচেষ্ট হয়েছে। বাংলার সম্পদে যেমন মুঘল সম্রাট শাহজাহান তার প্রিয়তম পত্নী মমতাজমহলের স্মৃতিতে তাজমহল নির্মাণ করেছেন, তেমনি ইংল্যান্ডের শহরগুলোয় ওই সম্পদেই নিয়নবাতি জ্বলেছে। পাকিস্তানিরাও পিছিয়ে নেই; তারাও এ দেশের সম্পদ ব্যবহার করেছে পশ্চিম পাকিস্তানের উন্নয়নে: লাহোর, মুলতান, করাচির রাজপথ ঝকঝকে তকতকে করে সাজাতে।

বাংলা সর্বদাই ওই সাম্রাজ্যবাদীদের পদানত থাকেনি। কখনো-সখনো স্বাধীনতা ঘোষণা করেছে। আবার বাংলাই বিদেশি বেনিয়াদের প্রেরিত সেনাপতি অথবা ওয়ালিকে তাদের প্রভুর প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করে স্বাধীনতা ঘোষণা করতে প্রেরণা জুগিয়েছে। বিশ্বাসঘাতকদের প্রভুরা তাই যুগ যুগ ধরে চেষ্টা করেছে আবারও বাংলাকে পদানত করতে। ওই চেষ্টা যত না বিশ্বাসঘাতকতার প্রতিশোধ নিতে তার চেয়ে বেশি সমৃদ্ধিশালী একটি অঞ্চল হারানোর মনোবেদনা থেকে। বাংলার প্রাদেশিক শাসকরা তাদের প্রভুদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করলেও বাংলার মাটি, বাংলার জল; এ দেশের পথ-ঘাট, নদী-নালা, খাল-বিল বিশ্বাসঘাতকতা করেনি। সম্পদ অর্জনের যে মহৎ উদ্দেশ্য নিয়ে শাসকরা বাংলা জয় করেছে, তাদের দুই হাত ভরে দিয়েছে; যেন ‘ঈশ্বরের দান’। তবে অত্যাচারী শাসকদের বাংলার জনগণ ও তাদের ঈশ্বর কখনো ক্ষমা করেনি। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের মতো ওই অত্যাচারী শাসকদের ‘ভাতে মেরেছে, পানিতে মেরেছে’। ইবনে বতুতার ‘দোজখ পুর নিয়ামত’ যাকে বলে আর কি!

প্রাচীনকাল থেকে বাংলা সমৃদ্ধিশালী জনপদ ছিল। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার যুগে বাংলা যে কোনো দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিকে টেক্কা দিয়েছে। এমনকি বাংলার দান-দক্ষিণায় দূর দেশের জনগণ দুই বেলা দুই মুঠো খেয়ে জীবন ধারণ করেছে, তাদের পূর্জা-অর্চনা সেরেছে। মধ্যযুগে মুসলিম শাসনামলে যা প্রায় কিংবদন্তিতে পরিণত হয়েছিল। আজ হয়তো বিশ্বাস না-ও হতে পারে, কিন্তু এ কথা সত্য, বাংলার সুলতানের প্রেরিত অর্থে মুসলিমদের পুণ্যভূমি আরবের দরিদ্র মানুষেরা জীবন নির্বাহ করত। বাংলার অর্থেই সেখানে নির্মিত হয়েছে মাদ্রাসা, সরাইখানা। খনন করা হয়েছে আরাফাতের খাল। যাদের এ কথা বিশ্বাস হবে না তারা যদি একটু ইতিহাসের পাতা ওল্টান পেয়ে যাবেন বাংলার ওইসব গৌরবময় ইতিহাসের গল্পমালা। বেশিদিন আগে নয়, ওইসব ঘটেছিল সুলতান গিয়াস-উদ-দীন আজম শাহের শাসনামলে (১৩৯০-১৪১১)। তিনিই ছিলেন সেই মহতী শাসক যিনি বাংলা থেকে অর্থ প্রেরণ করেছিলেন প্রিয় নবী (সা.)-এর স্বদেশবাসীর জন্য। বাংলার ইতিহাসের পরতে পরতে এমন সমৃদ্ধির কথা লেখা আছে। সমুদ্রের অতলে অভিযান চালিয়ে দক্ষ অভিযাত্রীরাও মণিমুক্তা পাওয়া যাবে কিনা তা নিশ্চিত করে বলতে পারে না। কিন্তু বাংলার ইতিহাস নিয়ে একটু ঘাঁটলে যে কারোর কাছেই উদ্ভাসিত হবে এক ‘সমৃদ্ধিশালী ও সম্ভাবনাময় জনপথের ইতিকথা’, সে কথা নিশ্চিত করে বলাই যাবে।

ডিজিটাল প্রজন্ম শুনে আরও অবাক হবে যে, এ দেশের মাটি ছিল সোনার চেয়ে খাঁটি। তাই একসময় টাকায় আট মণ চাল পাওয়া যেত এ দেশের বাজারে। বেশিদিন আগের কথা নয়, মুঘল বাংলায় সুবেদার শায়েস্তা খানের জমানায় (১৬৬৪-১৬৮৮); যার স্মৃতি বহন করে জীর্ণশীর্ণ মলিন দেহে পুরান ঢাকার বুড়িগঙ্গার কোলঘেঁষে আজও দাঁড়িয়ে আছে মুঘলদের নির্মাণ কৌশলের অপূর্ব নিদর্শন লালবাগ কেল্লা। ওই লালবাগ কেল্লাকে কেন্দ্র করে একটি প্রচলিত ঐতিহাসিক গল্প আজ বেশ মনে পড়ছে। ওই কথামালায়ও বাংলার অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির স্বাক্ষরের চিহ্ন জ্বলজ্বল করছে। জানা যায়, সুবেদার শায়েস্তা খান লালবাগ কেল্লার পশ্চিম দরজা বন্ধ করে দিয়ে ঘোষণা করেছিলেন, চালের দাম আমার সময়ের মতো যার সময়ে এক টাকায় আট মণ পাওয়া যাবে তার জন্যই রইল ওই দরজা পুনরায় খোলার অনুমতি। শায়েস্তা খানের ওই বন্ধ দরজা বেশিদিন বন্ধ থাকেনি। বাংলার নবাবি শাসনের পুরোধা মুর্শিদ কুলি খাঁর জামাতা সুজা-উদ-দীন (১৭২৭-৩৯) ওই দরজা খোলার যোগ্যতা অর্জন করেন। অর্থাৎ তার সময়েও এক টাকায় আট মণ চাল পাওয়া যেত।

হেরোডোটাসের নীল নদের দান যেমন মিসরকে প্লাবিত করে সমৃদ্ধিশালী জনপদে পরিণত করেছে। তেমনি এ দেশের নদ-নদী, খাল-বিল এ দেশের মাটিকে উর্বর করে চাষাবাদের উর্বর ভূমিতে পরিণত করেছে। তবে ওই নদ-নদীই আবার প্রবল ভাঙনে অথবা বন্যায় এ দেশের মানুষকে সর্বস্বান্ত করেছে। পথে বসিয়েছে। সকালে রাজা বিকালে ফকির হয়েছে। তবে এ দেশের হৃদয়শালী সম্পদহীন মানুষ যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে সর্বস্বান্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। টাঙ্গাইল অঞ্চলের এ প্রবাদে সেই চিত্রই ধরা পড়েছে:  ‘বাড়ী দিমু বসিতে/জমিন দিমু আমি চাষিতে/ইছামতী নদী দিমু বাইছালি খেলিতে, ও তুমি কাইন্দোনা।’

তবে বাংলা যে কালেই যত সমৃদ্ধ হোক না কেন সাধারণ মানুষের ভাগ্যের আজও খুব বেশি পরিবর্তন হয়নি। সেই চর্যাপদের যুগ থেকেই বাংলার মানুষকে তাই মাছে-ভাতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে। আবার কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের ‘আপনা মাংসে হরিণা বৈরী’ উপন্যাসের নায়কের গ্রামবাসীর মতো শাসক কর্তৃক অত্যাচারিত হতে হয়েছে কারণে অকারণে। ওই কারণেই বাংলার মানুষ কখনো শাসক পরিবর্তন নিয়ে মাথা ঘামায়নি। তাই পলাশীর প্রান্তরে ইংরেজ বনাম নবাব বাহিনীর যুদ্ধে তারা নির্লিপ্ত থেকেছে। রবার্ট ক্লাইভ লিখেছেন- ‘২৯ জুন, তিনি ২০০ ইউরোপীয় ও ৫০০ দেশীয় সৈন্য নিয়ে বিজয়গর্বে মুর্শিদাবাদে প্রবেশ করেন। এ উপলক্ষে লাখ লাখ দর্শক উপস্থিত হয়। তারা ইচ্ছা করলে শুধু লাঠি ও ঢিলা দিয়েই ইউরোপীয় সৈন্যদের মেরে ফেলতে পারত। কিন্তু বাঙালিরা তা করেনি। কারণ তারা এই মাত্র জেনেই নিশ্চিত ছিল যে, “এক রাজা যাবে পুনঃ অন্য রাজা হবে/বাংলার সিংহাসন শূন্য নাহি রবে”।’ আজও বাংলার মানুষের এ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কোনো পরিবর্তন হয়নি। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতা আমাদের সে কথাই বলছে।

 

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা