শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ জুন, ২০১৯

বাংলার সম্পদে নির্মিত আরাফাতের খাল

মো. আবুসালেহ সেকেন্দার
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলার সম্পদে নির্মিত আরাফাতের খাল

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সোনার বাংলা এক সমৃদ্ধিশালী ও ঐতিহ্যবাহী জনপদ। যুগ-যুগান্তরে পরাক্রমশালী বৈদেশিক শাসকরা ওই সমৃদ্ধিশালী জনপথের ওপর আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় সচেষ্ট ছিল। উদ্দেশ্য ছিল সম্পদশালী বাংলার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে রাজকোষ পূর্ণ করা। অন্যভাবে, নিজ দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করা। আর্য থেকে হুন, দিল্লির সুলতানি শাসক থেকে মুঘল বাদশাহনামদার, ব্রিটিশ বেনিয়া থেকে নব্য ঔপনিবেশিক পাকিস্তানি সবাই বাংলা অধিকার করে এ সমৃদ্ধিশালী জনপথের সমৃদ্ধ অর্থনীতিকে নিজ স্বার্থে ব্যবহার করতে সচেষ্ট হয়েছে। বাংলার সম্পদে যেমন মুঘল সম্রাট শাহজাহান তার প্রিয়তম পত্নী মমতাজমহলের স্মৃতিতে তাজমহল নির্মাণ করেছেন, তেমনি ইংল্যান্ডের শহরগুলোয় ওই সম্পদেই নিয়নবাতি জ্বলেছে। পাকিস্তানিরাও পিছিয়ে নেই; তারাও এ দেশের সম্পদ ব্যবহার করেছে পশ্চিম পাকিস্তানের উন্নয়নে: লাহোর, মুলতান, করাচির রাজপথ ঝকঝকে তকতকে করে সাজাতে।

বাংলা সর্বদাই ওই সাম্রাজ্যবাদীদের পদানত থাকেনি। কখনো-সখনো স্বাধীনতা ঘোষণা করেছে। আবার বাংলাই বিদেশি বেনিয়াদের প্রেরিত সেনাপতি অথবা ওয়ালিকে তাদের প্রভুর প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করে স্বাধীনতা ঘোষণা করতে প্রেরণা জুগিয়েছে। বিশ্বাসঘাতকদের প্রভুরা তাই যুগ যুগ ধরে চেষ্টা করেছে আবারও বাংলাকে পদানত করতে। ওই চেষ্টা যত না বিশ্বাসঘাতকতার প্রতিশোধ নিতে তার চেয়ে বেশি সমৃদ্ধিশালী একটি অঞ্চল হারানোর মনোবেদনা থেকে। বাংলার প্রাদেশিক শাসকরা তাদের প্রভুদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করলেও বাংলার মাটি, বাংলার জল; এ দেশের পথ-ঘাট, নদী-নালা, খাল-বিল বিশ্বাসঘাতকতা করেনি। সম্পদ অর্জনের যে মহৎ উদ্দেশ্য নিয়ে শাসকরা বাংলা জয় করেছে, তাদের দুই হাত ভরে দিয়েছে; যেন ‘ঈশ্বরের দান’। তবে অত্যাচারী শাসকদের বাংলার জনগণ ও তাদের ঈশ্বর কখনো ক্ষমা করেনি। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের মতো ওই অত্যাচারী শাসকদের ‘ভাতে মেরেছে, পানিতে মেরেছে’। ইবনে বতুতার ‘দোজখ পুর নিয়ামত’ যাকে বলে আর কি!

প্রাচীনকাল থেকে বাংলা সমৃদ্ধিশালী জনপদ ছিল। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার যুগে বাংলা যে কোনো দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিকে টেক্কা দিয়েছে। এমনকি বাংলার দান-দক্ষিণায় দূর দেশের জনগণ দুই বেলা দুই মুঠো খেয়ে জীবন ধারণ করেছে, তাদের পূর্জা-অর্চনা সেরেছে। মধ্যযুগে মুসলিম শাসনামলে যা প্রায় কিংবদন্তিতে পরিণত হয়েছিল। আজ হয়তো বিশ্বাস না-ও হতে পারে, কিন্তু এ কথা সত্য, বাংলার সুলতানের প্রেরিত অর্থে মুসলিমদের পুণ্যভূমি আরবের দরিদ্র মানুষেরা জীবন নির্বাহ করত। বাংলার অর্থেই সেখানে নির্মিত হয়েছে মাদ্রাসা, সরাইখানা। খনন করা হয়েছে আরাফাতের খাল। যাদের এ কথা বিশ্বাস হবে না তারা যদি একটু ইতিহাসের পাতা ওল্টান পেয়ে যাবেন বাংলার ওইসব গৌরবময় ইতিহাসের গল্পমালা। বেশিদিন আগে নয়, ওইসব ঘটেছিল সুলতান গিয়াস-উদ-দীন আজম শাহের শাসনামলে (১৩৯০-১৪১১)। তিনিই ছিলেন সেই মহতী শাসক যিনি বাংলা থেকে অর্থ প্রেরণ করেছিলেন প্রিয় নবী (সা.)-এর স্বদেশবাসীর জন্য। বাংলার ইতিহাসের পরতে পরতে এমন সমৃদ্ধির কথা লেখা আছে। সমুদ্রের অতলে অভিযান চালিয়ে দক্ষ অভিযাত্রীরাও মণিমুক্তা পাওয়া যাবে কিনা তা নিশ্চিত করে বলতে পারে না। কিন্তু বাংলার ইতিহাস নিয়ে একটু ঘাঁটলে যে কারোর কাছেই উদ্ভাসিত হবে এক ‘সমৃদ্ধিশালী ও সম্ভাবনাময় জনপথের ইতিকথা’, সে কথা নিশ্চিত করে বলাই যাবে।

ডিজিটাল প্রজন্ম শুনে আরও অবাক হবে যে, এ দেশের মাটি ছিল সোনার চেয়ে খাঁটি। তাই একসময় টাকায় আট মণ চাল পাওয়া যেত এ দেশের বাজারে। বেশিদিন আগের কথা নয়, মুঘল বাংলায় সুবেদার শায়েস্তা খানের জমানায় (১৬৬৪-১৬৮৮); যার স্মৃতি বহন করে জীর্ণশীর্ণ মলিন দেহে পুরান ঢাকার বুড়িগঙ্গার কোলঘেঁষে আজও দাঁড়িয়ে আছে মুঘলদের নির্মাণ কৌশলের অপূর্ব নিদর্শন লালবাগ কেল্লা। ওই লালবাগ কেল্লাকে কেন্দ্র করে একটি প্রচলিত ঐতিহাসিক গল্প আজ বেশ মনে পড়ছে। ওই কথামালায়ও বাংলার অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির স্বাক্ষরের চিহ্ন জ্বলজ্বল করছে। জানা যায়, সুবেদার শায়েস্তা খান লালবাগ কেল্লার পশ্চিম দরজা বন্ধ করে দিয়ে ঘোষণা করেছিলেন, চালের দাম আমার সময়ের মতো যার সময়ে এক টাকায় আট মণ পাওয়া যাবে তার জন্যই রইল ওই দরজা পুনরায় খোলার অনুমতি। শায়েস্তা খানের ওই বন্ধ দরজা বেশিদিন বন্ধ থাকেনি। বাংলার নবাবি শাসনের পুরোধা মুর্শিদ কুলি খাঁর জামাতা সুজা-উদ-দীন (১৭২৭-৩৯) ওই দরজা খোলার যোগ্যতা অর্জন করেন। অর্থাৎ তার সময়েও এক টাকায় আট মণ চাল পাওয়া যেত।

হেরোডোটাসের নীল নদের দান যেমন মিসরকে প্লাবিত করে সমৃদ্ধিশালী জনপদে পরিণত করেছে। তেমনি এ দেশের নদ-নদী, খাল-বিল এ দেশের মাটিকে উর্বর করে চাষাবাদের উর্বর ভূমিতে পরিণত করেছে। তবে ওই নদ-নদীই আবার প্রবল ভাঙনে অথবা বন্যায় এ দেশের মানুষকে সর্বস্বান্ত করেছে। পথে বসিয়েছে। সকালে রাজা বিকালে ফকির হয়েছে। তবে এ দেশের হৃদয়শালী সম্পদহীন মানুষ যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে সর্বস্বান্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। টাঙ্গাইল অঞ্চলের এ প্রবাদে সেই চিত্রই ধরা পড়েছে:  ‘বাড়ী দিমু বসিতে/জমিন দিমু আমি চাষিতে/ইছামতী নদী দিমু বাইছালি খেলিতে, ও তুমি কাইন্দোনা।’

তবে বাংলা যে কালেই যত সমৃদ্ধ হোক না কেন সাধারণ মানুষের ভাগ্যের আজও খুব বেশি পরিবর্তন হয়নি। সেই চর্যাপদের যুগ থেকেই বাংলার মানুষকে তাই মাছে-ভাতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে। আবার কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের ‘আপনা মাংসে হরিণা বৈরী’ উপন্যাসের নায়কের গ্রামবাসীর মতো শাসক কর্তৃক অত্যাচারিত হতে হয়েছে কারণে অকারণে। ওই কারণেই বাংলার মানুষ কখনো শাসক পরিবর্তন নিয়ে মাথা ঘামায়নি। তাই পলাশীর প্রান্তরে ইংরেজ বনাম নবাব বাহিনীর যুদ্ধে তারা নির্লিপ্ত থেকেছে। রবার্ট ক্লাইভ লিখেছেন- ‘২৯ জুন, তিনি ২০০ ইউরোপীয় ও ৫০০ দেশীয় সৈন্য নিয়ে বিজয়গর্বে মুর্শিদাবাদে প্রবেশ করেন। এ উপলক্ষে লাখ লাখ দর্শক উপস্থিত হয়। তারা ইচ্ছা করলে শুধু লাঠি ও ঢিলা দিয়েই ইউরোপীয় সৈন্যদের মেরে ফেলতে পারত। কিন্তু বাঙালিরা তা করেনি। কারণ তারা এই মাত্র জেনেই নিশ্চিত ছিল যে, “এক রাজা যাবে পুনঃ অন্য রাজা হবে/বাংলার সিংহাসন শূন্য নাহি রবে”।’ আজও বাংলার মানুষের এ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কোনো পরিবর্তন হয়নি। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতা আমাদের সে কথাই বলছে।

 

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা