শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ জুন, ২০১৯ আপডেট:

‘অবৈধ’ সংসদে ‘বৈধ’ এমপি!

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
‘অবৈধ’ সংসদে ‘বৈধ’ এমপি!

লোকটির পেশা ছিল ছিঁচকে চুরি। এ বাড়ি ও বাড়ি থেকে রাতের অন্ধকারে গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি, তৈজসপত্র চুরি করত। গ্রামের সবাই জানত বিষয়টি। একদিন সে গেল গ্রামের মসজিদের ইমামকে তার বাড়িতে খাওয়ার দাওয়াত দিতে। ইমাম সাহেব বললেন, ‘দেখো, তুমি তো চুরি করে খাও। তোমার বাড়িতে আমি খেতে পারব না। কারণ তোমার রুজি হালাল নয়।’ লোকটি বলল, ‘হুজুর! আমি কথা দিচ্ছি আপনাকে চুরি করা কিছু খাওয়াব না। সব হালাল খাওয়াব।’ ইমাম সাহেব দাওয়াত কবুল করলেন। নির্দিষ্ট দিনে তিনি হাজির হলেন চোরের বাড়ি। খেতে বসে দেখলেন পেয়ালায় বড় সাইজের মোরগের রান, যেন তার দিকেই তাকিয়ে আছে। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, ‘কী মিয়া! সব জিনিস হালাল তো?’ চোর উত্তর দিল, ‘সবই আমার রুজি করা পয়সায় কেনা হুজুর। শুধু মোরগটা পাশের বাড়ি থেকে গত রাতে না বলে এনেছি।’ হুজুর মন খারাপ করে বললেন, ‘তাহলে তো এ গোশত খাওয়া যাবে না। এ তো হারাম।’ চোর বলল, ‘হুজুর! তাহলে তো আপনাকে শুধু করলা ভাজি আর ডাল দিয়ে খেতে হবে।’ তখন হুজুর বললেন, ‘দেখো মোরগটা হারাম। কিন্তু এর শুরুয়া (ঝোল) তো হালাল। কারণ মসলাপাতি তো তোমার হালাল রুজি দিয়ে কিনেছ। দাও, আমার পাতে ঝোল ঢেলে দাও।’ চোর পেয়ালা কাত করে ঝোল ঢালতে গেলে মোরগের রানটি হুজুরের পাতে পড়ে যায়। চোর তো ভয়ে কাঁপতে লাগল। হুজুরের পাতে হারাম জিনিস! সে কম্পিত হাতে সেটা তুলতে গেল। তখন হুজুর বললেন, ‘থামো। জানো না, জো আপসে আয়েগা ও ভি হালাল হ্যায়? যেহেতু শুরুয়ার সঙ্গে ওটা চলে এসেছে তাই ওটা এখন আর হারাম নেই।’ গল্পটি এখানেই শেষ। এ গল্পটি যারা জানেন, গত ১১ জুন জাতীয় সংসদে বিএনপির সংরক্ষিত আসনের এমপি ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার বক্তৃতা শোনার পর তাদের নিশ্চয়ই তা মনে পড়েছে। রুমিন ফারহানা যখন তেজোদীপ্ত গলায় বলছিলেন, ‘আমি এমন এক সংসদে কথা বলছি যেটা জনগণ দ্বারা নির্বাচিত নয়, অবৈধ’- তখন সচেতন ব্যক্তিরা বিস্ময়ে হাঁ হয়ে গেছেন। যে সংসদের সংরক্ষিত আসনে তিনি সাংবিধানিক আইন ও নির্বাচনী সব বিধিবিধান মেনে নির্বাচিত হয়েছেন, সেই সংসদকেই বলছেন অনির্বাচিত!, অবৈধ!! এ তো এক ধরনের আত্মপ্রবঞ্চনা। গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচনের পরপরই বিএনপি ঘোষণা করেছিল তারা নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করছে এবং তাদের দল ও জোটের যে কজনকে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে তারা শপথ নেবেন না। বিএনপির নির্বাচনী ফলাফল প্রত্যাখ্যানের পাশাপাশি শপথ না নেওয়ার সিদ্ধান্তের যৌক্তিকতা নিয়ে কেউ প্রশ্ন তোলেনি। কেননা, তা একটি রাজনৈতিক দলের স্ট্র্যাটেজি ও সিদ্ধান্তের ব্যাপার। তবে, কথা উঠেছে তখনই, যখন দেখা গেল নির্বাচনের ফল প্রত্যাখ্যান করে আবার সেই প্রত্যাখ্যাত নির্বাচনে বিজয়ীদের এমপি হিসেবে শপথ নিতে ‘অনুমতি’ দিল দলটি। এটাকে অনেকেই স্ববিরোধী ও নৈতিকতার মানদন্ডে অগ্রহণযোগ্য বলেই মনে করছেন। আর তা নিয়ে দেশবাসী কতই না নাটক-প্রহসন দেখল! প্রথমে ঐক্যফ্রন্টের দুজন শপথ নিলেন। তারপর বিএনপির একজন সেদিকেই পা বাড়ালেন। ঠাকুরগাঁও-৩ থেকে নির্বাচিত জাহিদুর রহমান শপথ নেওয়ার পরই প্রশ্ন উঠল বিএনপির চেইন অব কমান্ড অবশিষ্ট আছে কিনা? কেননা, দলের সিদ্ধান্তকে থোড়াই কেয়ার করে একজন এমপির শপথ নেওয়া ও সংসদে যোগ দেওয়া সংশ্লিষ্ট দলের শৃঙ্খলার অভাবেরই জানান দেয়। দল কিন্তু আগের সিদ্ধান্তেই অটল থাকল। দলীয় সিদ্ধান্ত ভঙ্গের অপরাধে জাহিদুর রহমানকে করা হলো বহিষ্কার। কিন্তু দৃশ্যপট পাল্টে গেল কয়েকদিন পরই। দেশের রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে সময়ের সবচেয়ে হাস্যরসাত্মক প্রহসনটি মঞ্চস্থ হতে দেখল দেশবাসী। ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে নির্বাচিতদের শপথ নেওয়ার সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার একদিন আগে অর্থাৎ ২৯ এপ্রিল বিএনপির চারজন নেতা এমপি হিসেবে শপথ নিয়ে ফেললেন। ঘটনার পরপরই মহাসচিব গণমাধ্যমকে জানালেন, লন্ডনে অবস্থানরত দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনা অনুযায়ীই তারা শপথ নিয়েছেন। বিষয়টি আরও রহস্যজনক হয়ে রইল নির্বাচিত হয়েও মহাসচিবের শপথ না নেওয়ার মধ্যে। এ বিষয়ে তিনি বললেন, এটাও নাকি তাদের একটি কৌশল। তা হতেই পারে। রাজনীতির মাঠে খেলতে গিয়ে একেক দল একক সময় ভিন্ন ভিন্ন কৌশল আবলম্বন করতেই পারে। এতে কারও কিছু বলার থাকতে পারে না। এরপর মহাসচিবের আসনটি শূন্য ঘোষিত হলো। নির্বাচন কমিশন উপনির্বাচনের শিডিউল ঘোষণার পর বিএনপি তাতে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিল। শুধু তাই নয়, সেই নির্বাচনে তারা যে চারজনকে প্রাথমিক মনোনয়ন দিল, তার মধ্যে কারাবন্দী চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নামও থাকল। এসব যে তার পূর্বানুমতি ছাড়াই করা হয়েছে তার প্রমাণ মিলল মনোনয়নপত্র সই করার জন্য তার কাছে পাঠানোর পর। খবর বেরিয়েছে, বেগম জিয়া সেই মনোনয়নপত্র সখেদে ছুড়ে ফেলে দিয়ে বলেছেন, ‘আমি এ নির্বাচন করব না, যাদের শখ হয়েছে তাদের করতে বল।’ রাজনৈতিক পর্যালোচকরা বলছেন, এ থেকে সত্যের একটি বিড়াল থলে থেকে বেরিয়ে এসেছে। বিএনপিতে এখন অনেক কিছুই ঘটছে, যেগুলো চেয়ারপারসন জানেন না। রাবার স্ট্যাম্পের মতো তার নামটাই শুধু ব্যবহার করা হচ্ছে। বগুড়া উপনির্বাচনে অংশ নেওয়ার পাশাপাশি আনুপাতিক হারে ভাগে পাওয়া একটি সংরক্ষিত (মহিলা) আসনেও বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেয় । আর তার ফলেই রুমিন ফারহানা জীবনে প্রথমবারের মতো জাতীয় সংসদের অধিবেশনকক্ষে প্রবেশের অধিকার লাভ করেছেন।

এটা এখন পরিষ্কার, অবৈধ বলে আখ্যায়িত সংসদকে বিএনপি  স্বেচ্ছায় বৈধতা দিয়েছে। এরপর আর ওই নির্বাচন বা সংসদ নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনো নৈতিক অধিকার দলটির থাকার কথা নয়। যদি তারা তা বলে, তাতে মানুষের কাছে দলটির রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বই শুধু প্রকাশ পাবে। শুধু তাই নয়, বিএনপির অভ্যন্তরে বর্তমানে নিয়ন্ত্রণহীনতা ও সমন্বয়ের অভাব ভীষণভাবে পরিলক্ষিত হচ্ছে। শীর্ষ নেতৃত্ব নেতা-কর্মীদের যে মোটেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না, তা এখন ‘ডিস্টিলড ওয়াটার’-এর মতো পরিষ্কার। এ ক্ষেত্রে তারা যে পুরোপুরি ব্যর্থ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সাম্প্রতিক কয়েকটি ঘটনায় তা প্রকট হয়ে উঠেছে। দলের চেয়ারপারসনের নিজ জেলা বগুড়ায় কমিটি নিয়ে যে ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটে গেল, তা কি লজ্জাকর নয়? সেখানে মারপিট থেকে শুরু করে দলীয় কার্যালয়ে তালা দেওয়া পর্যন্ত সব অরাজনৈতিক ঘটনাই ঘটেছে। ঠিক একই ঘটনা দেখা গেল দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ১১ জুন। ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠন নিয়ে মতবিরোধের জেরে ওইদিন নয়াপল্টনের অফিসেও তালা ঝুলিয়ে দেয় একটি গ্রুপ। ঘটনা ঘটেছে স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতার উপস্থিতিতেই। কিন্তু ছাত্রনেতারা তাদের কোনো তোয়াক্কাই করেননি! টিভি পর্দায় তাদের ‘বডি ল্যাঙ্গুয়েজ’ বলে দিয়েছে কতটা উদ্ধত ছিলেন তারা। প্রশ্ন উঠেছে, একটি রাজনৈতিক দলের জুনিয়র নেতা-কর্মীরা কীভাবে সাহস পান সিনিয়রদের সামনে এমন ঔদ্ধত্য দেখাতে? রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের মতে যখন কোনো দলের সিনিয়র নেতারা নিজেদের কর্মকান্ডের দ্বারা বিতর্কিত হন, তখনই জুনিয়রদের কাছে তাদের সম্মান কমে যায়। বিভিন্ন সময়ে কমিটি গঠনে যেসব বাণিজ্যের কথা শোনা গেছে, ওইসব কারণেই যে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা সিনিয়রদের আর মানতে চাইছেন না, তা বেশ বোঝা যাচ্ছে।

এটা অস্বীকার করা যাবে না, বেগম জিয়ার অনুপস্থিতি বিএনপিকে চরম সংকটের মধ্যে ঠেলে দিয়েছে। তারেক রহমানও দূরে বসে সঠিকভাবে দলকে নেতৃত্ব দিতে পারছেন এমনটি মনে হচ্ছে না। যেজন্য গৃহীত সিদ্ধান্ত বদলে যাচ্ছে দ্রুত। এর ফলে দলটির তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মধ্যে হতাশা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। চেয়ারপারসন ১৬ মাস কারাগারে আছেন। তার মুক্তির ব্যাপারে দলটি এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারেনি। যারা শপথ নিয়েছেন তারাও বলেছিলেন সংসদে গিয়ে নেত্রীর মুক্তির দাবিতে ঝড় তুলবেন। কিন্তু এ পর্যন্ত তারা একটু ‘দমকা হাওয়া’ও সৃষ্টি করতে পারেননি। এ কথা এখন অনেকেই বিশ্বাস করেন, তারা শপথ নিয়েছেন কেবলই ব্যক্তিগত লাভালাভের বিষয়কে বিবেচনায় রেখে। নেত্রীর মুক্তির দাবিতে সোচ্চার হওয়ার কথা শুধুই বাতাবরণ। ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা একাদশ জাতীয় সংসদকে বৈধ সংসদ বলে মনে করেন না। এ কথা তিনি শুধু সংসদে নয়, টেলিভিশন টক-শোতেও বহুবার বলেছেন। প্রশ্ন হলো, স্ব-আখ্যায়িত ‘অবৈধ সংসদ’-এর সংরক্ষিত আসনের এমপি হিসেবে তিনি কি বৈধ? গোটা সংসদই যদি অবৈধ হয়, সেখানে একা রুমিন বৈধ থাকেন কী করে? নাকি গল্পের ঝোলের সঙ্গে মোরগের রানের মতো তিনি হালালে পরিণত হয়েছেন? জানি, এ বিষয়ে কেউ কেউ রাজনীতিকদের আত্মরক্ষার সেই পুরনো বর্মকেই টনে আনবেন- ‘রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই’। ধরে নিলাম শেষ কথা নেই। তাই বলে কি ন্যূনতম নীতিবোধও থাকতে নেই? একমুখে নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান, সংসদকে অনির্বাচিত ও অবৈধ বলা; অন্যমুখে সংসদে যাওয়ার পক্ষে যুক্তি (কারও কারও মতে খোঁড়া যুক্তি) প্রদর্শন কোন ধরনের নৈতিকতা- এ প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার রাজনীতিতে আগমন অল্প দিনের হলেও তিনি অপরিচিত নন। টিভি টক-শোয় তার সপ্রতিভ উপস্থিতি এবং কথা বলা তাকে পরিচিতি দিয়েছে খারাপ নয়। তার ওপর তিনি বহন করছেন মর্যাদাপূর্ণ রাজনৈতিক উত্তরাধিকার। তার পিতা এ দেশের একজন স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ ছিলেন। পিতাকে কতটা জেনেছেন রুমিন আমার জানা নেই। তবে তাকে জানতে হবে। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সংকল্প বা সিদ্ধান্তে অটল থাকা, কোনোভাবেই স্ববিরোধী অবস্থানে না যাওয়া একজন রাজনীতিকের ক্যারিয়ার গড়তে যে কতটা জরুরি তা বুঝতে হবে। কারণ কোনো ব্যাপারে স্ববিরোধী অবস্থান একজন রাজনীতিককে শুধু বিতর্কিতই করে না, তার ক্যারিয়ারকেও নিয়ে যেতে পারে খাদের কিনারে। রুমিন ফারহানার পিতা অলি আহাদ (বর্তমানে মরহুম) তার ‘জাতীয় রাজনীতি ১৯৪৫-৭৫’ গ্রন্থে এসব বিষয়ে গভীর আলোচনা করেছেন। পিতার সে বইটি বোধকরি তার আরেকবার পাঠ করা উচিত।             

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির তথ্য চেয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চিঠি
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির তথ্য চেয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চিঠি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ