শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ জুন, ২০১৯ আপডেট:

‘অবৈধ’ সংসদে ‘বৈধ’ এমপি!

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
‘অবৈধ’ সংসদে ‘বৈধ’ এমপি!

লোকটির পেশা ছিল ছিঁচকে চুরি। এ বাড়ি ও বাড়ি থেকে রাতের অন্ধকারে গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি, তৈজসপত্র চুরি করত। গ্রামের সবাই জানত বিষয়টি। একদিন সে গেল গ্রামের মসজিদের ইমামকে তার বাড়িতে খাওয়ার দাওয়াত দিতে। ইমাম সাহেব বললেন, ‘দেখো, তুমি তো চুরি করে খাও। তোমার বাড়িতে আমি খেতে পারব না। কারণ তোমার রুজি হালাল নয়।’ লোকটি বলল, ‘হুজুর! আমি কথা দিচ্ছি আপনাকে চুরি করা কিছু খাওয়াব না। সব হালাল খাওয়াব।’ ইমাম সাহেব দাওয়াত কবুল করলেন। নির্দিষ্ট দিনে তিনি হাজির হলেন চোরের বাড়ি। খেতে বসে দেখলেন পেয়ালায় বড় সাইজের মোরগের রান, যেন তার দিকেই তাকিয়ে আছে। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, ‘কী মিয়া! সব জিনিস হালাল তো?’ চোর উত্তর দিল, ‘সবই আমার রুজি করা পয়সায় কেনা হুজুর। শুধু মোরগটা পাশের বাড়ি থেকে গত রাতে না বলে এনেছি।’ হুজুর মন খারাপ করে বললেন, ‘তাহলে তো এ গোশত খাওয়া যাবে না। এ তো হারাম।’ চোর বলল, ‘হুজুর! তাহলে তো আপনাকে শুধু করলা ভাজি আর ডাল দিয়ে খেতে হবে।’ তখন হুজুর বললেন, ‘দেখো মোরগটা হারাম। কিন্তু এর শুরুয়া (ঝোল) তো হালাল। কারণ মসলাপাতি তো তোমার হালাল রুজি দিয়ে কিনেছ। দাও, আমার পাতে ঝোল ঢেলে দাও।’ চোর পেয়ালা কাত করে ঝোল ঢালতে গেলে মোরগের রানটি হুজুরের পাতে পড়ে যায়। চোর তো ভয়ে কাঁপতে লাগল। হুজুরের পাতে হারাম জিনিস! সে কম্পিত হাতে সেটা তুলতে গেল। তখন হুজুর বললেন, ‘থামো। জানো না, জো আপসে আয়েগা ও ভি হালাল হ্যায়? যেহেতু শুরুয়ার সঙ্গে ওটা চলে এসেছে তাই ওটা এখন আর হারাম নেই।’ গল্পটি এখানেই শেষ। এ গল্পটি যারা জানেন, গত ১১ জুন জাতীয় সংসদে বিএনপির সংরক্ষিত আসনের এমপি ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার বক্তৃতা শোনার পর তাদের নিশ্চয়ই তা মনে পড়েছে। রুমিন ফারহানা যখন তেজোদীপ্ত গলায় বলছিলেন, ‘আমি এমন এক সংসদে কথা বলছি যেটা জনগণ দ্বারা নির্বাচিত নয়, অবৈধ’- তখন সচেতন ব্যক্তিরা বিস্ময়ে হাঁ হয়ে গেছেন। যে সংসদের সংরক্ষিত আসনে তিনি সাংবিধানিক আইন ও নির্বাচনী সব বিধিবিধান মেনে নির্বাচিত হয়েছেন, সেই সংসদকেই বলছেন অনির্বাচিত!, অবৈধ!! এ তো এক ধরনের আত্মপ্রবঞ্চনা। গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচনের পরপরই বিএনপি ঘোষণা করেছিল তারা নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করছে এবং তাদের দল ও জোটের যে কজনকে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে তারা শপথ নেবেন না। বিএনপির নির্বাচনী ফলাফল প্রত্যাখ্যানের পাশাপাশি শপথ না নেওয়ার সিদ্ধান্তের যৌক্তিকতা নিয়ে কেউ প্রশ্ন তোলেনি। কেননা, তা একটি রাজনৈতিক দলের স্ট্র্যাটেজি ও সিদ্ধান্তের ব্যাপার। তবে, কথা উঠেছে তখনই, যখন দেখা গেল নির্বাচনের ফল প্রত্যাখ্যান করে আবার সেই প্রত্যাখ্যাত নির্বাচনে বিজয়ীদের এমপি হিসেবে শপথ নিতে ‘অনুমতি’ দিল দলটি। এটাকে অনেকেই স্ববিরোধী ও নৈতিকতার মানদন্ডে অগ্রহণযোগ্য বলেই মনে করছেন। আর তা নিয়ে দেশবাসী কতই না নাটক-প্রহসন দেখল! প্রথমে ঐক্যফ্রন্টের দুজন শপথ নিলেন। তারপর বিএনপির একজন সেদিকেই পা বাড়ালেন। ঠাকুরগাঁও-৩ থেকে নির্বাচিত জাহিদুর রহমান শপথ নেওয়ার পরই প্রশ্ন উঠল বিএনপির চেইন অব কমান্ড অবশিষ্ট আছে কিনা? কেননা, দলের সিদ্ধান্তকে থোড়াই কেয়ার করে একজন এমপির শপথ নেওয়া ও সংসদে যোগ দেওয়া সংশ্লিষ্ট দলের শৃঙ্খলার অভাবেরই জানান দেয়। দল কিন্তু আগের সিদ্ধান্তেই অটল থাকল। দলীয় সিদ্ধান্ত ভঙ্গের অপরাধে জাহিদুর রহমানকে করা হলো বহিষ্কার। কিন্তু দৃশ্যপট পাল্টে গেল কয়েকদিন পরই। দেশের রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে সময়ের সবচেয়ে হাস্যরসাত্মক প্রহসনটি মঞ্চস্থ হতে দেখল দেশবাসী। ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে নির্বাচিতদের শপথ নেওয়ার সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার একদিন আগে অর্থাৎ ২৯ এপ্রিল বিএনপির চারজন নেতা এমপি হিসেবে শপথ নিয়ে ফেললেন। ঘটনার পরপরই মহাসচিব গণমাধ্যমকে জানালেন, লন্ডনে অবস্থানরত দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনা অনুযায়ীই তারা শপথ নিয়েছেন। বিষয়টি আরও রহস্যজনক হয়ে রইল নির্বাচিত হয়েও মহাসচিবের শপথ না নেওয়ার মধ্যে। এ বিষয়ে তিনি বললেন, এটাও নাকি তাদের একটি কৌশল। তা হতেই পারে। রাজনীতির মাঠে খেলতে গিয়ে একেক দল একক সময় ভিন্ন ভিন্ন কৌশল আবলম্বন করতেই পারে। এতে কারও কিছু বলার থাকতে পারে না। এরপর মহাসচিবের আসনটি শূন্য ঘোষিত হলো। নির্বাচন কমিশন উপনির্বাচনের শিডিউল ঘোষণার পর বিএনপি তাতে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিল। শুধু তাই নয়, সেই নির্বাচনে তারা যে চারজনকে প্রাথমিক মনোনয়ন দিল, তার মধ্যে কারাবন্দী চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নামও থাকল। এসব যে তার পূর্বানুমতি ছাড়াই করা হয়েছে তার প্রমাণ মিলল মনোনয়নপত্র সই করার জন্য তার কাছে পাঠানোর পর। খবর বেরিয়েছে, বেগম জিয়া সেই মনোনয়নপত্র সখেদে ছুড়ে ফেলে দিয়ে বলেছেন, ‘আমি এ নির্বাচন করব না, যাদের শখ হয়েছে তাদের করতে বল।’ রাজনৈতিক পর্যালোচকরা বলছেন, এ থেকে সত্যের একটি বিড়াল থলে থেকে বেরিয়ে এসেছে। বিএনপিতে এখন অনেক কিছুই ঘটছে, যেগুলো চেয়ারপারসন জানেন না। রাবার স্ট্যাম্পের মতো তার নামটাই শুধু ব্যবহার করা হচ্ছে। বগুড়া উপনির্বাচনে অংশ নেওয়ার পাশাপাশি আনুপাতিক হারে ভাগে পাওয়া একটি সংরক্ষিত (মহিলা) আসনেও বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেয় । আর তার ফলেই রুমিন ফারহানা জীবনে প্রথমবারের মতো জাতীয় সংসদের অধিবেশনকক্ষে প্রবেশের অধিকার লাভ করেছেন।

এটা এখন পরিষ্কার, অবৈধ বলে আখ্যায়িত সংসদকে বিএনপি  স্বেচ্ছায় বৈধতা দিয়েছে। এরপর আর ওই নির্বাচন বা সংসদ নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনো নৈতিক অধিকার দলটির থাকার কথা নয়। যদি তারা তা বলে, তাতে মানুষের কাছে দলটির রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বই শুধু প্রকাশ পাবে। শুধু তাই নয়, বিএনপির অভ্যন্তরে বর্তমানে নিয়ন্ত্রণহীনতা ও সমন্বয়ের অভাব ভীষণভাবে পরিলক্ষিত হচ্ছে। শীর্ষ নেতৃত্ব নেতা-কর্মীদের যে মোটেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না, তা এখন ‘ডিস্টিলড ওয়াটার’-এর মতো পরিষ্কার। এ ক্ষেত্রে তারা যে পুরোপুরি ব্যর্থ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সাম্প্রতিক কয়েকটি ঘটনায় তা প্রকট হয়ে উঠেছে। দলের চেয়ারপারসনের নিজ জেলা বগুড়ায় কমিটি নিয়ে যে ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটে গেল, তা কি লজ্জাকর নয়? সেখানে মারপিট থেকে শুরু করে দলীয় কার্যালয়ে তালা দেওয়া পর্যন্ত সব অরাজনৈতিক ঘটনাই ঘটেছে। ঠিক একই ঘটনা দেখা গেল দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ১১ জুন। ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠন নিয়ে মতবিরোধের জেরে ওইদিন নয়াপল্টনের অফিসেও তালা ঝুলিয়ে দেয় একটি গ্রুপ। ঘটনা ঘটেছে স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতার উপস্থিতিতেই। কিন্তু ছাত্রনেতারা তাদের কোনো তোয়াক্কাই করেননি! টিভি পর্দায় তাদের ‘বডি ল্যাঙ্গুয়েজ’ বলে দিয়েছে কতটা উদ্ধত ছিলেন তারা। প্রশ্ন উঠেছে, একটি রাজনৈতিক দলের জুনিয়র নেতা-কর্মীরা কীভাবে সাহস পান সিনিয়রদের সামনে এমন ঔদ্ধত্য দেখাতে? রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের মতে যখন কোনো দলের সিনিয়র নেতারা নিজেদের কর্মকান্ডের দ্বারা বিতর্কিত হন, তখনই জুনিয়রদের কাছে তাদের সম্মান কমে যায়। বিভিন্ন সময়ে কমিটি গঠনে যেসব বাণিজ্যের কথা শোনা গেছে, ওইসব কারণেই যে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা সিনিয়রদের আর মানতে চাইছেন না, তা বেশ বোঝা যাচ্ছে।

এটা অস্বীকার করা যাবে না, বেগম জিয়ার অনুপস্থিতি বিএনপিকে চরম সংকটের মধ্যে ঠেলে দিয়েছে। তারেক রহমানও দূরে বসে সঠিকভাবে দলকে নেতৃত্ব দিতে পারছেন এমনটি মনে হচ্ছে না। যেজন্য গৃহীত সিদ্ধান্ত বদলে যাচ্ছে দ্রুত। এর ফলে দলটির তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মধ্যে হতাশা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। চেয়ারপারসন ১৬ মাস কারাগারে আছেন। তার মুক্তির ব্যাপারে দলটি এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারেনি। যারা শপথ নিয়েছেন তারাও বলেছিলেন সংসদে গিয়ে নেত্রীর মুক্তির দাবিতে ঝড় তুলবেন। কিন্তু এ পর্যন্ত তারা একটু ‘দমকা হাওয়া’ও সৃষ্টি করতে পারেননি। এ কথা এখন অনেকেই বিশ্বাস করেন, তারা শপথ নিয়েছেন কেবলই ব্যক্তিগত লাভালাভের বিষয়কে বিবেচনায় রেখে। নেত্রীর মুক্তির দাবিতে সোচ্চার হওয়ার কথা শুধুই বাতাবরণ। ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা একাদশ জাতীয় সংসদকে বৈধ সংসদ বলে মনে করেন না। এ কথা তিনি শুধু সংসদে নয়, টেলিভিশন টক-শোতেও বহুবার বলেছেন। প্রশ্ন হলো, স্ব-আখ্যায়িত ‘অবৈধ সংসদ’-এর সংরক্ষিত আসনের এমপি হিসেবে তিনি কি বৈধ? গোটা সংসদই যদি অবৈধ হয়, সেখানে একা রুমিন বৈধ থাকেন কী করে? নাকি গল্পের ঝোলের সঙ্গে মোরগের রানের মতো তিনি হালালে পরিণত হয়েছেন? জানি, এ বিষয়ে কেউ কেউ রাজনীতিকদের আত্মরক্ষার সেই পুরনো বর্মকেই টনে আনবেন- ‘রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই’। ধরে নিলাম শেষ কথা নেই। তাই বলে কি ন্যূনতম নীতিবোধও থাকতে নেই? একমুখে নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান, সংসদকে অনির্বাচিত ও অবৈধ বলা; অন্যমুখে সংসদে যাওয়ার পক্ষে যুক্তি (কারও কারও মতে খোঁড়া যুক্তি) প্রদর্শন কোন ধরনের নৈতিকতা- এ প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার রাজনীতিতে আগমন অল্প দিনের হলেও তিনি অপরিচিত নন। টিভি টক-শোয় তার সপ্রতিভ উপস্থিতি এবং কথা বলা তাকে পরিচিতি দিয়েছে খারাপ নয়। তার ওপর তিনি বহন করছেন মর্যাদাপূর্ণ রাজনৈতিক উত্তরাধিকার। তার পিতা এ দেশের একজন স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ ছিলেন। পিতাকে কতটা জেনেছেন রুমিন আমার জানা নেই। তবে তাকে জানতে হবে। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সংকল্প বা সিদ্ধান্তে অটল থাকা, কোনোভাবেই স্ববিরোধী অবস্থানে না যাওয়া একজন রাজনীতিকের ক্যারিয়ার গড়তে যে কতটা জরুরি তা বুঝতে হবে। কারণ কোনো ব্যাপারে স্ববিরোধী অবস্থান একজন রাজনীতিককে শুধু বিতর্কিতই করে না, তার ক্যারিয়ারকেও নিয়ে যেতে পারে খাদের কিনারে। রুমিন ফারহানার পিতা অলি আহাদ (বর্তমানে মরহুম) তার ‘জাতীয় রাজনীতি ১৯৪৫-৭৫’ গ্রন্থে এসব বিষয়ে গভীর আলোচনা করেছেন। পিতার সে বইটি বোধকরি তার আরেকবার পাঠ করা উচিত।             

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী
এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী
কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ
মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো
নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি
সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪
বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫
শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন
নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি
শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা
ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার
ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’
‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯
ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান
হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু
ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা