শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ জুন, ২০১৯ আপডেট:

‘অবৈধ’ সংসদে ‘বৈধ’ এমপি!

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
‘অবৈধ’ সংসদে ‘বৈধ’ এমপি!

লোকটির পেশা ছিল ছিঁচকে চুরি। এ বাড়ি ও বাড়ি থেকে রাতের অন্ধকারে গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি, তৈজসপত্র চুরি করত। গ্রামের সবাই জানত বিষয়টি। একদিন সে গেল গ্রামের মসজিদের ইমামকে তার বাড়িতে খাওয়ার দাওয়াত দিতে। ইমাম সাহেব বললেন, ‘দেখো, তুমি তো চুরি করে খাও। তোমার বাড়িতে আমি খেতে পারব না। কারণ তোমার রুজি হালাল নয়।’ লোকটি বলল, ‘হুজুর! আমি কথা দিচ্ছি আপনাকে চুরি করা কিছু খাওয়াব না। সব হালাল খাওয়াব।’ ইমাম সাহেব দাওয়াত কবুল করলেন। নির্দিষ্ট দিনে তিনি হাজির হলেন চোরের বাড়ি। খেতে বসে দেখলেন পেয়ালায় বড় সাইজের মোরগের রান, যেন তার দিকেই তাকিয়ে আছে। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, ‘কী মিয়া! সব জিনিস হালাল তো?’ চোর উত্তর দিল, ‘সবই আমার রুজি করা পয়সায় কেনা হুজুর। শুধু মোরগটা পাশের বাড়ি থেকে গত রাতে না বলে এনেছি।’ হুজুর মন খারাপ করে বললেন, ‘তাহলে তো এ গোশত খাওয়া যাবে না। এ তো হারাম।’ চোর বলল, ‘হুজুর! তাহলে তো আপনাকে শুধু করলা ভাজি আর ডাল দিয়ে খেতে হবে।’ তখন হুজুর বললেন, ‘দেখো মোরগটা হারাম। কিন্তু এর শুরুয়া (ঝোল) তো হালাল। কারণ মসলাপাতি তো তোমার হালাল রুজি দিয়ে কিনেছ। দাও, আমার পাতে ঝোল ঢেলে দাও।’ চোর পেয়ালা কাত করে ঝোল ঢালতে গেলে মোরগের রানটি হুজুরের পাতে পড়ে যায়। চোর তো ভয়ে কাঁপতে লাগল। হুজুরের পাতে হারাম জিনিস! সে কম্পিত হাতে সেটা তুলতে গেল। তখন হুজুর বললেন, ‘থামো। জানো না, জো আপসে আয়েগা ও ভি হালাল হ্যায়? যেহেতু শুরুয়ার সঙ্গে ওটা চলে এসেছে তাই ওটা এখন আর হারাম নেই।’ গল্পটি এখানেই শেষ। এ গল্পটি যারা জানেন, গত ১১ জুন জাতীয় সংসদে বিএনপির সংরক্ষিত আসনের এমপি ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার বক্তৃতা শোনার পর তাদের নিশ্চয়ই তা মনে পড়েছে। রুমিন ফারহানা যখন তেজোদীপ্ত গলায় বলছিলেন, ‘আমি এমন এক সংসদে কথা বলছি যেটা জনগণ দ্বারা নির্বাচিত নয়, অবৈধ’- তখন সচেতন ব্যক্তিরা বিস্ময়ে হাঁ হয়ে গেছেন। যে সংসদের সংরক্ষিত আসনে তিনি সাংবিধানিক আইন ও নির্বাচনী সব বিধিবিধান মেনে নির্বাচিত হয়েছেন, সেই সংসদকেই বলছেন অনির্বাচিত!, অবৈধ!! এ তো এক ধরনের আত্মপ্রবঞ্চনা। গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচনের পরপরই বিএনপি ঘোষণা করেছিল তারা নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করছে এবং তাদের দল ও জোটের যে কজনকে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে তারা শপথ নেবেন না। বিএনপির নির্বাচনী ফলাফল প্রত্যাখ্যানের পাশাপাশি শপথ না নেওয়ার সিদ্ধান্তের যৌক্তিকতা নিয়ে কেউ প্রশ্ন তোলেনি। কেননা, তা একটি রাজনৈতিক দলের স্ট্র্যাটেজি ও সিদ্ধান্তের ব্যাপার। তবে, কথা উঠেছে তখনই, যখন দেখা গেল নির্বাচনের ফল প্রত্যাখ্যান করে আবার সেই প্রত্যাখ্যাত নির্বাচনে বিজয়ীদের এমপি হিসেবে শপথ নিতে ‘অনুমতি’ দিল দলটি। এটাকে অনেকেই স্ববিরোধী ও নৈতিকতার মানদন্ডে অগ্রহণযোগ্য বলেই মনে করছেন। আর তা নিয়ে দেশবাসী কতই না নাটক-প্রহসন দেখল! প্রথমে ঐক্যফ্রন্টের দুজন শপথ নিলেন। তারপর বিএনপির একজন সেদিকেই পা বাড়ালেন। ঠাকুরগাঁও-৩ থেকে নির্বাচিত জাহিদুর রহমান শপথ নেওয়ার পরই প্রশ্ন উঠল বিএনপির চেইন অব কমান্ড অবশিষ্ট আছে কিনা? কেননা, দলের সিদ্ধান্তকে থোড়াই কেয়ার করে একজন এমপির শপথ নেওয়া ও সংসদে যোগ দেওয়া সংশ্লিষ্ট দলের শৃঙ্খলার অভাবেরই জানান দেয়। দল কিন্তু আগের সিদ্ধান্তেই অটল থাকল। দলীয় সিদ্ধান্ত ভঙ্গের অপরাধে জাহিদুর রহমানকে করা হলো বহিষ্কার। কিন্তু দৃশ্যপট পাল্টে গেল কয়েকদিন পরই। দেশের রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে সময়ের সবচেয়ে হাস্যরসাত্মক প্রহসনটি মঞ্চস্থ হতে দেখল দেশবাসী। ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে নির্বাচিতদের শপথ নেওয়ার সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার একদিন আগে অর্থাৎ ২৯ এপ্রিল বিএনপির চারজন নেতা এমপি হিসেবে শপথ নিয়ে ফেললেন। ঘটনার পরপরই মহাসচিব গণমাধ্যমকে জানালেন, লন্ডনে অবস্থানরত দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনা অনুযায়ীই তারা শপথ নিয়েছেন। বিষয়টি আরও রহস্যজনক হয়ে রইল নির্বাচিত হয়েও মহাসচিবের শপথ না নেওয়ার মধ্যে। এ বিষয়ে তিনি বললেন, এটাও নাকি তাদের একটি কৌশল। তা হতেই পারে। রাজনীতির মাঠে খেলতে গিয়ে একেক দল একক সময় ভিন্ন ভিন্ন কৌশল আবলম্বন করতেই পারে। এতে কারও কিছু বলার থাকতে পারে না। এরপর মহাসচিবের আসনটি শূন্য ঘোষিত হলো। নির্বাচন কমিশন উপনির্বাচনের শিডিউল ঘোষণার পর বিএনপি তাতে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিল। শুধু তাই নয়, সেই নির্বাচনে তারা যে চারজনকে প্রাথমিক মনোনয়ন দিল, তার মধ্যে কারাবন্দী চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নামও থাকল। এসব যে তার পূর্বানুমতি ছাড়াই করা হয়েছে তার প্রমাণ মিলল মনোনয়নপত্র সই করার জন্য তার কাছে পাঠানোর পর। খবর বেরিয়েছে, বেগম জিয়া সেই মনোনয়নপত্র সখেদে ছুড়ে ফেলে দিয়ে বলেছেন, ‘আমি এ নির্বাচন করব না, যাদের শখ হয়েছে তাদের করতে বল।’ রাজনৈতিক পর্যালোচকরা বলছেন, এ থেকে সত্যের একটি বিড়াল থলে থেকে বেরিয়ে এসেছে। বিএনপিতে এখন অনেক কিছুই ঘটছে, যেগুলো চেয়ারপারসন জানেন না। রাবার স্ট্যাম্পের মতো তার নামটাই শুধু ব্যবহার করা হচ্ছে। বগুড়া উপনির্বাচনে অংশ নেওয়ার পাশাপাশি আনুপাতিক হারে ভাগে পাওয়া একটি সংরক্ষিত (মহিলা) আসনেও বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেয় । আর তার ফলেই রুমিন ফারহানা জীবনে প্রথমবারের মতো জাতীয় সংসদের অধিবেশনকক্ষে প্রবেশের অধিকার লাভ করেছেন।

এটা এখন পরিষ্কার, অবৈধ বলে আখ্যায়িত সংসদকে বিএনপি  স্বেচ্ছায় বৈধতা দিয়েছে। এরপর আর ওই নির্বাচন বা সংসদ নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনো নৈতিক অধিকার দলটির থাকার কথা নয়। যদি তারা তা বলে, তাতে মানুষের কাছে দলটির রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বই শুধু প্রকাশ পাবে। শুধু তাই নয়, বিএনপির অভ্যন্তরে বর্তমানে নিয়ন্ত্রণহীনতা ও সমন্বয়ের অভাব ভীষণভাবে পরিলক্ষিত হচ্ছে। শীর্ষ নেতৃত্ব নেতা-কর্মীদের যে মোটেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না, তা এখন ‘ডিস্টিলড ওয়াটার’-এর মতো পরিষ্কার। এ ক্ষেত্রে তারা যে পুরোপুরি ব্যর্থ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সাম্প্রতিক কয়েকটি ঘটনায় তা প্রকট হয়ে উঠেছে। দলের চেয়ারপারসনের নিজ জেলা বগুড়ায় কমিটি নিয়ে যে ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটে গেল, তা কি লজ্জাকর নয়? সেখানে মারপিট থেকে শুরু করে দলীয় কার্যালয়ে তালা দেওয়া পর্যন্ত সব অরাজনৈতিক ঘটনাই ঘটেছে। ঠিক একই ঘটনা দেখা গেল দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ১১ জুন। ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠন নিয়ে মতবিরোধের জেরে ওইদিন নয়াপল্টনের অফিসেও তালা ঝুলিয়ে দেয় একটি গ্রুপ। ঘটনা ঘটেছে স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতার উপস্থিতিতেই। কিন্তু ছাত্রনেতারা তাদের কোনো তোয়াক্কাই করেননি! টিভি পর্দায় তাদের ‘বডি ল্যাঙ্গুয়েজ’ বলে দিয়েছে কতটা উদ্ধত ছিলেন তারা। প্রশ্ন উঠেছে, একটি রাজনৈতিক দলের জুনিয়র নেতা-কর্মীরা কীভাবে সাহস পান সিনিয়রদের সামনে এমন ঔদ্ধত্য দেখাতে? রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের মতে যখন কোনো দলের সিনিয়র নেতারা নিজেদের কর্মকান্ডের দ্বারা বিতর্কিত হন, তখনই জুনিয়রদের কাছে তাদের সম্মান কমে যায়। বিভিন্ন সময়ে কমিটি গঠনে যেসব বাণিজ্যের কথা শোনা গেছে, ওইসব কারণেই যে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা সিনিয়রদের আর মানতে চাইছেন না, তা বেশ বোঝা যাচ্ছে।

এটা অস্বীকার করা যাবে না, বেগম জিয়ার অনুপস্থিতি বিএনপিকে চরম সংকটের মধ্যে ঠেলে দিয়েছে। তারেক রহমানও দূরে বসে সঠিকভাবে দলকে নেতৃত্ব দিতে পারছেন এমনটি মনে হচ্ছে না। যেজন্য গৃহীত সিদ্ধান্ত বদলে যাচ্ছে দ্রুত। এর ফলে দলটির তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মধ্যে হতাশা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। চেয়ারপারসন ১৬ মাস কারাগারে আছেন। তার মুক্তির ব্যাপারে দলটি এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারেনি। যারা শপথ নিয়েছেন তারাও বলেছিলেন সংসদে গিয়ে নেত্রীর মুক্তির দাবিতে ঝড় তুলবেন। কিন্তু এ পর্যন্ত তারা একটু ‘দমকা হাওয়া’ও সৃষ্টি করতে পারেননি। এ কথা এখন অনেকেই বিশ্বাস করেন, তারা শপথ নিয়েছেন কেবলই ব্যক্তিগত লাভালাভের বিষয়কে বিবেচনায় রেখে। নেত্রীর মুক্তির দাবিতে সোচ্চার হওয়ার কথা শুধুই বাতাবরণ। ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা একাদশ জাতীয় সংসদকে বৈধ সংসদ বলে মনে করেন না। এ কথা তিনি শুধু সংসদে নয়, টেলিভিশন টক-শোতেও বহুবার বলেছেন। প্রশ্ন হলো, স্ব-আখ্যায়িত ‘অবৈধ সংসদ’-এর সংরক্ষিত আসনের এমপি হিসেবে তিনি কি বৈধ? গোটা সংসদই যদি অবৈধ হয়, সেখানে একা রুমিন বৈধ থাকেন কী করে? নাকি গল্পের ঝোলের সঙ্গে মোরগের রানের মতো তিনি হালালে পরিণত হয়েছেন? জানি, এ বিষয়ে কেউ কেউ রাজনীতিকদের আত্মরক্ষার সেই পুরনো বর্মকেই টনে আনবেন- ‘রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই’। ধরে নিলাম শেষ কথা নেই। তাই বলে কি ন্যূনতম নীতিবোধও থাকতে নেই? একমুখে নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান, সংসদকে অনির্বাচিত ও অবৈধ বলা; অন্যমুখে সংসদে যাওয়ার পক্ষে যুক্তি (কারও কারও মতে খোঁড়া যুক্তি) প্রদর্শন কোন ধরনের নৈতিকতা- এ প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার রাজনীতিতে আগমন অল্প দিনের হলেও তিনি অপরিচিত নন। টিভি টক-শোয় তার সপ্রতিভ উপস্থিতি এবং কথা বলা তাকে পরিচিতি দিয়েছে খারাপ নয়। তার ওপর তিনি বহন করছেন মর্যাদাপূর্ণ রাজনৈতিক উত্তরাধিকার। তার পিতা এ দেশের একজন স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ ছিলেন। পিতাকে কতটা জেনেছেন রুমিন আমার জানা নেই। তবে তাকে জানতে হবে। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সংকল্প বা সিদ্ধান্তে অটল থাকা, কোনোভাবেই স্ববিরোধী অবস্থানে না যাওয়া একজন রাজনীতিকের ক্যারিয়ার গড়তে যে কতটা জরুরি তা বুঝতে হবে। কারণ কোনো ব্যাপারে স্ববিরোধী অবস্থান একজন রাজনীতিককে শুধু বিতর্কিতই করে না, তার ক্যারিয়ারকেও নিয়ে যেতে পারে খাদের কিনারে। রুমিন ফারহানার পিতা অলি আহাদ (বর্তমানে মরহুম) তার ‘জাতীয় রাজনীতি ১৯৪৫-৭৫’ গ্রন্থে এসব বিষয়ে গভীর আলোচনা করেছেন। পিতার সে বইটি বোধকরি তার আরেকবার পাঠ করা উচিত।             

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা