শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ জুন, ২০১৯ আপডেট:

‘অবৈধ’ সংসদে ‘বৈধ’ এমপি!

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
‘অবৈধ’ সংসদে ‘বৈধ’ এমপি!

লোকটির পেশা ছিল ছিঁচকে চুরি। এ বাড়ি ও বাড়ি থেকে রাতের অন্ধকারে গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি, তৈজসপত্র চুরি করত। গ্রামের সবাই জানত বিষয়টি। একদিন সে গেল গ্রামের মসজিদের ইমামকে তার বাড়িতে খাওয়ার দাওয়াত দিতে। ইমাম সাহেব বললেন, ‘দেখো, তুমি তো চুরি করে খাও। তোমার বাড়িতে আমি খেতে পারব না। কারণ তোমার রুজি হালাল নয়।’ লোকটি বলল, ‘হুজুর! আমি কথা দিচ্ছি আপনাকে চুরি করা কিছু খাওয়াব না। সব হালাল খাওয়াব।’ ইমাম সাহেব দাওয়াত কবুল করলেন। নির্দিষ্ট দিনে তিনি হাজির হলেন চোরের বাড়ি। খেতে বসে দেখলেন পেয়ালায় বড় সাইজের মোরগের রান, যেন তার দিকেই তাকিয়ে আছে। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, ‘কী মিয়া! সব জিনিস হালাল তো?’ চোর উত্তর দিল, ‘সবই আমার রুজি করা পয়সায় কেনা হুজুর। শুধু মোরগটা পাশের বাড়ি থেকে গত রাতে না বলে এনেছি।’ হুজুর মন খারাপ করে বললেন, ‘তাহলে তো এ গোশত খাওয়া যাবে না। এ তো হারাম।’ চোর বলল, ‘হুজুর! তাহলে তো আপনাকে শুধু করলা ভাজি আর ডাল দিয়ে খেতে হবে।’ তখন হুজুর বললেন, ‘দেখো মোরগটা হারাম। কিন্তু এর শুরুয়া (ঝোল) তো হালাল। কারণ মসলাপাতি তো তোমার হালাল রুজি দিয়ে কিনেছ। দাও, আমার পাতে ঝোল ঢেলে দাও।’ চোর পেয়ালা কাত করে ঝোল ঢালতে গেলে মোরগের রানটি হুজুরের পাতে পড়ে যায়। চোর তো ভয়ে কাঁপতে লাগল। হুজুরের পাতে হারাম জিনিস! সে কম্পিত হাতে সেটা তুলতে গেল। তখন হুজুর বললেন, ‘থামো। জানো না, জো আপসে আয়েগা ও ভি হালাল হ্যায়? যেহেতু শুরুয়ার সঙ্গে ওটা চলে এসেছে তাই ওটা এখন আর হারাম নেই।’ গল্পটি এখানেই শেষ। এ গল্পটি যারা জানেন, গত ১১ জুন জাতীয় সংসদে বিএনপির সংরক্ষিত আসনের এমপি ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার বক্তৃতা শোনার পর তাদের নিশ্চয়ই তা মনে পড়েছে। রুমিন ফারহানা যখন তেজোদীপ্ত গলায় বলছিলেন, ‘আমি এমন এক সংসদে কথা বলছি যেটা জনগণ দ্বারা নির্বাচিত নয়, অবৈধ’- তখন সচেতন ব্যক্তিরা বিস্ময়ে হাঁ হয়ে গেছেন। যে সংসদের সংরক্ষিত আসনে তিনি সাংবিধানিক আইন ও নির্বাচনী সব বিধিবিধান মেনে নির্বাচিত হয়েছেন, সেই সংসদকেই বলছেন অনির্বাচিত!, অবৈধ!! এ তো এক ধরনের আত্মপ্রবঞ্চনা। গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচনের পরপরই বিএনপি ঘোষণা করেছিল তারা নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করছে এবং তাদের দল ও জোটের যে কজনকে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে তারা শপথ নেবেন না। বিএনপির নির্বাচনী ফলাফল প্রত্যাখ্যানের পাশাপাশি শপথ না নেওয়ার সিদ্ধান্তের যৌক্তিকতা নিয়ে কেউ প্রশ্ন তোলেনি। কেননা, তা একটি রাজনৈতিক দলের স্ট্র্যাটেজি ও সিদ্ধান্তের ব্যাপার। তবে, কথা উঠেছে তখনই, যখন দেখা গেল নির্বাচনের ফল প্রত্যাখ্যান করে আবার সেই প্রত্যাখ্যাত নির্বাচনে বিজয়ীদের এমপি হিসেবে শপথ নিতে ‘অনুমতি’ দিল দলটি। এটাকে অনেকেই স্ববিরোধী ও নৈতিকতার মানদন্ডে অগ্রহণযোগ্য বলেই মনে করছেন। আর তা নিয়ে দেশবাসী কতই না নাটক-প্রহসন দেখল! প্রথমে ঐক্যফ্রন্টের দুজন শপথ নিলেন। তারপর বিএনপির একজন সেদিকেই পা বাড়ালেন। ঠাকুরগাঁও-৩ থেকে নির্বাচিত জাহিদুর রহমান শপথ নেওয়ার পরই প্রশ্ন উঠল বিএনপির চেইন অব কমান্ড অবশিষ্ট আছে কিনা? কেননা, দলের সিদ্ধান্তকে থোড়াই কেয়ার করে একজন এমপির শপথ নেওয়া ও সংসদে যোগ দেওয়া সংশ্লিষ্ট দলের শৃঙ্খলার অভাবেরই জানান দেয়। দল কিন্তু আগের সিদ্ধান্তেই অটল থাকল। দলীয় সিদ্ধান্ত ভঙ্গের অপরাধে জাহিদুর রহমানকে করা হলো বহিষ্কার। কিন্তু দৃশ্যপট পাল্টে গেল কয়েকদিন পরই। দেশের রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে সময়ের সবচেয়ে হাস্যরসাত্মক প্রহসনটি মঞ্চস্থ হতে দেখল দেশবাসী। ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে নির্বাচিতদের শপথ নেওয়ার সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার একদিন আগে অর্থাৎ ২৯ এপ্রিল বিএনপির চারজন নেতা এমপি হিসেবে শপথ নিয়ে ফেললেন। ঘটনার পরপরই মহাসচিব গণমাধ্যমকে জানালেন, লন্ডনে অবস্থানরত দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনা অনুযায়ীই তারা শপথ নিয়েছেন। বিষয়টি আরও রহস্যজনক হয়ে রইল নির্বাচিত হয়েও মহাসচিবের শপথ না নেওয়ার মধ্যে। এ বিষয়ে তিনি বললেন, এটাও নাকি তাদের একটি কৌশল। তা হতেই পারে। রাজনীতির মাঠে খেলতে গিয়ে একেক দল একক সময় ভিন্ন ভিন্ন কৌশল আবলম্বন করতেই পারে। এতে কারও কিছু বলার থাকতে পারে না। এরপর মহাসচিবের আসনটি শূন্য ঘোষিত হলো। নির্বাচন কমিশন উপনির্বাচনের শিডিউল ঘোষণার পর বিএনপি তাতে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিল। শুধু তাই নয়, সেই নির্বাচনে তারা যে চারজনকে প্রাথমিক মনোনয়ন দিল, তার মধ্যে কারাবন্দী চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নামও থাকল। এসব যে তার পূর্বানুমতি ছাড়াই করা হয়েছে তার প্রমাণ মিলল মনোনয়নপত্র সই করার জন্য তার কাছে পাঠানোর পর। খবর বেরিয়েছে, বেগম জিয়া সেই মনোনয়নপত্র সখেদে ছুড়ে ফেলে দিয়ে বলেছেন, ‘আমি এ নির্বাচন করব না, যাদের শখ হয়েছে তাদের করতে বল।’ রাজনৈতিক পর্যালোচকরা বলছেন, এ থেকে সত্যের একটি বিড়াল থলে থেকে বেরিয়ে এসেছে। বিএনপিতে এখন অনেক কিছুই ঘটছে, যেগুলো চেয়ারপারসন জানেন না। রাবার স্ট্যাম্পের মতো তার নামটাই শুধু ব্যবহার করা হচ্ছে। বগুড়া উপনির্বাচনে অংশ নেওয়ার পাশাপাশি আনুপাতিক হারে ভাগে পাওয়া একটি সংরক্ষিত (মহিলা) আসনেও বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেয় । আর তার ফলেই রুমিন ফারহানা জীবনে প্রথমবারের মতো জাতীয় সংসদের অধিবেশনকক্ষে প্রবেশের অধিকার লাভ করেছেন।

এটা এখন পরিষ্কার, অবৈধ বলে আখ্যায়িত সংসদকে বিএনপি  স্বেচ্ছায় বৈধতা দিয়েছে। এরপর আর ওই নির্বাচন বা সংসদ নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনো নৈতিক অধিকার দলটির থাকার কথা নয়। যদি তারা তা বলে, তাতে মানুষের কাছে দলটির রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বই শুধু প্রকাশ পাবে। শুধু তাই নয়, বিএনপির অভ্যন্তরে বর্তমানে নিয়ন্ত্রণহীনতা ও সমন্বয়ের অভাব ভীষণভাবে পরিলক্ষিত হচ্ছে। শীর্ষ নেতৃত্ব নেতা-কর্মীদের যে মোটেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না, তা এখন ‘ডিস্টিলড ওয়াটার’-এর মতো পরিষ্কার। এ ক্ষেত্রে তারা যে পুরোপুরি ব্যর্থ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সাম্প্রতিক কয়েকটি ঘটনায় তা প্রকট হয়ে উঠেছে। দলের চেয়ারপারসনের নিজ জেলা বগুড়ায় কমিটি নিয়ে যে ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটে গেল, তা কি লজ্জাকর নয়? সেখানে মারপিট থেকে শুরু করে দলীয় কার্যালয়ে তালা দেওয়া পর্যন্ত সব অরাজনৈতিক ঘটনাই ঘটেছে। ঠিক একই ঘটনা দেখা গেল দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ১১ জুন। ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠন নিয়ে মতবিরোধের জেরে ওইদিন নয়াপল্টনের অফিসেও তালা ঝুলিয়ে দেয় একটি গ্রুপ। ঘটনা ঘটেছে স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতার উপস্থিতিতেই। কিন্তু ছাত্রনেতারা তাদের কোনো তোয়াক্কাই করেননি! টিভি পর্দায় তাদের ‘বডি ল্যাঙ্গুয়েজ’ বলে দিয়েছে কতটা উদ্ধত ছিলেন তারা। প্রশ্ন উঠেছে, একটি রাজনৈতিক দলের জুনিয়র নেতা-কর্মীরা কীভাবে সাহস পান সিনিয়রদের সামনে এমন ঔদ্ধত্য দেখাতে? রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের মতে যখন কোনো দলের সিনিয়র নেতারা নিজেদের কর্মকান্ডের দ্বারা বিতর্কিত হন, তখনই জুনিয়রদের কাছে তাদের সম্মান কমে যায়। বিভিন্ন সময়ে কমিটি গঠনে যেসব বাণিজ্যের কথা শোনা গেছে, ওইসব কারণেই যে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা সিনিয়রদের আর মানতে চাইছেন না, তা বেশ বোঝা যাচ্ছে।

এটা অস্বীকার করা যাবে না, বেগম জিয়ার অনুপস্থিতি বিএনপিকে চরম সংকটের মধ্যে ঠেলে দিয়েছে। তারেক রহমানও দূরে বসে সঠিকভাবে দলকে নেতৃত্ব দিতে পারছেন এমনটি মনে হচ্ছে না। যেজন্য গৃহীত সিদ্ধান্ত বদলে যাচ্ছে দ্রুত। এর ফলে দলটির তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মধ্যে হতাশা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। চেয়ারপারসন ১৬ মাস কারাগারে আছেন। তার মুক্তির ব্যাপারে দলটি এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারেনি। যারা শপথ নিয়েছেন তারাও বলেছিলেন সংসদে গিয়ে নেত্রীর মুক্তির দাবিতে ঝড় তুলবেন। কিন্তু এ পর্যন্ত তারা একটু ‘দমকা হাওয়া’ও সৃষ্টি করতে পারেননি। এ কথা এখন অনেকেই বিশ্বাস করেন, তারা শপথ নিয়েছেন কেবলই ব্যক্তিগত লাভালাভের বিষয়কে বিবেচনায় রেখে। নেত্রীর মুক্তির দাবিতে সোচ্চার হওয়ার কথা শুধুই বাতাবরণ। ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা একাদশ জাতীয় সংসদকে বৈধ সংসদ বলে মনে করেন না। এ কথা তিনি শুধু সংসদে নয়, টেলিভিশন টক-শোতেও বহুবার বলেছেন। প্রশ্ন হলো, স্ব-আখ্যায়িত ‘অবৈধ সংসদ’-এর সংরক্ষিত আসনের এমপি হিসেবে তিনি কি বৈধ? গোটা সংসদই যদি অবৈধ হয়, সেখানে একা রুমিন বৈধ থাকেন কী করে? নাকি গল্পের ঝোলের সঙ্গে মোরগের রানের মতো তিনি হালালে পরিণত হয়েছেন? জানি, এ বিষয়ে কেউ কেউ রাজনীতিকদের আত্মরক্ষার সেই পুরনো বর্মকেই টনে আনবেন- ‘রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই’। ধরে নিলাম শেষ কথা নেই। তাই বলে কি ন্যূনতম নীতিবোধও থাকতে নেই? একমুখে নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান, সংসদকে অনির্বাচিত ও অবৈধ বলা; অন্যমুখে সংসদে যাওয়ার পক্ষে যুক্তি (কারও কারও মতে খোঁড়া যুক্তি) প্রদর্শন কোন ধরনের নৈতিকতা- এ প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার রাজনীতিতে আগমন অল্প দিনের হলেও তিনি অপরিচিত নন। টিভি টক-শোয় তার সপ্রতিভ উপস্থিতি এবং কথা বলা তাকে পরিচিতি দিয়েছে খারাপ নয়। তার ওপর তিনি বহন করছেন মর্যাদাপূর্ণ রাজনৈতিক উত্তরাধিকার। তার পিতা এ দেশের একজন স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ ছিলেন। পিতাকে কতটা জেনেছেন রুমিন আমার জানা নেই। তবে তাকে জানতে হবে। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সংকল্প বা সিদ্ধান্তে অটল থাকা, কোনোভাবেই স্ববিরোধী অবস্থানে না যাওয়া একজন রাজনীতিকের ক্যারিয়ার গড়তে যে কতটা জরুরি তা বুঝতে হবে। কারণ কোনো ব্যাপারে স্ববিরোধী অবস্থান একজন রাজনীতিককে শুধু বিতর্কিতই করে না, তার ক্যারিয়ারকেও নিয়ে যেতে পারে খাদের কিনারে। রুমিন ফারহানার পিতা অলি আহাদ (বর্তমানে মরহুম) তার ‘জাতীয় রাজনীতি ১৯৪৫-৭৫’ গ্রন্থে এসব বিষয়ে গভীর আলোচনা করেছেন। পিতার সে বইটি বোধকরি তার আরেকবার পাঠ করা উচিত।             

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

এই মাত্র | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা