শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

ডিএমপির এগিয়ে যাওয়া

মো. আছাদুজ্জামান মিয়া বিপিএম (বার), পিপিএম
প্রিন্ট ভার্সন
ডিএমপির এগিয়ে যাওয়া

কোনো দেশের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতির পূর্বশর্ত হলো ওই দেশের সামাজিক ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং উন্নত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। উন্নত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি একটি জাতির শান্তিপ্রিয়তা ও সুসভ্যতার বহিঃপ্রকাশ।

For Better and Safer Dhaka মূলমন্ত্রকে ধারণ করে ঢাকা মহানগরীর আইনশৃঙ্খলা, জননিরাপত্তা ও সার্বিক নিরাপত্তা বিধানে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘসময় দায়িত্ব পালনকারী কমিশনার হিসেবে সদা তৎপর ভূমিকা পালন করেছি। নিষ্ঠা, আন্তরিকতা ও পেশাদারিত্বের সম্মিলনে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ৩৪ হাজার সদস্য অপরাধ নির্মূল, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে সমুজ্জ্বল। বর্তমানে মহানগরীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ঢাকা মহানগরীর প্রত্যেক থানা এলাকায় জননিরাপত্তা বিধানের লক্ষ্যে জনসচেতনতামূলক কর্মসূচির মাধ্যমে জনগণকে সম্পৃক্ত করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

জনগণের প্রত্যাশা ও নির্ভরতার মূর্ত প্রতীক হিসেবে শিশু-কিশোর, বৃদ্ধ, মহিলা ও অসহায়দের হয়রানি, নির্যাতন ও অপরাধের শিকার হতে রক্ষা এবং প্রত্যেক নাগরিকের মানবিক মর্যাদা সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে নিজ নিজ অর্পিত বিধিবদ্ধ দায়িত্ব নিবেদিতভাবে পালনে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রতিটি সদস্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। শান্তি ও নিরাপত্তা উন্নয়নের পরিকল্পনা প্রণয়নে সম্মানিত নগরবাসীর আকাক্সক্ষার প্রতিফলন সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ।

জনসম্পৃক্ততায় বিট পুলিশিং ব্যবস্থার প্রবর্তন : ঢাকা মহানগরীতে পুলিশ ও নাগরিকদের কার্যকর মেলবন্ধন ঘটিয়ে জনবান্ধব বিট পুলিশিং ব্যবস্থার প্রবর্তন করা হয়েছে। মহানগরীর ব্যস্ত এবং বহুমাত্রিক সমাজব্যবস্থা এবং নানা অঞ্চল, শ্রেণি-পেশার বসবাস বিবেচনায় বিট পুলিশিংয়ের মাধ্যমে পুলিশের সেবা কার্যক্রমকে গতিশীল ও কার্যকর করা তথা জনবান্ধব পুলিশিং বাস্তবায়ন করাকে অন্যতম লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। ঢাকা মহানগর এলাকায় বর্তমানে ৩০২টি বিট কার্যকর আছে। বিট অফিসাররা প্রধানত দুটি কাজ করে আসছেন। প্রথমত: তথ্য সংগ্রহ, দ্বিতীয়ত: জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি। তথ্য সংগ্রহের কার্যক্রমের ফলে প্রতিটি এলাকা, এলাকার অপরাধ ও অপরাধী, এলাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, বসবাসকারীদের কৌশলগত অবস্থান এবং এলাকাবাসী সম্পর্কে তথ্যভান্ডার সমৃদ্ধ হবে। এতে করে কোনো অপরাধ সংঘটিত হলে সংশ্লিষ্ট অপরাধী শনাক্ত করা সহজতর হবে এবং অপরাধ দমন ও উদঘাটনে পুলিশের রেসপন্স টাইম কমে আসবে।

উঠান বৈঠক : জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত উঠান বৈঠকের মাধ্যমে জনগণের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের কৌশল গ্রহণ করা হয়েছে। পুলিশের কাজের সফলতার জন্য পুলিশভীতি দূরীকরণে উঠান বৈঠকের মাধ্যমে জনগণের সঙ্গে প্রতিনিয়ত মিথস্ক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। উঠান বৈঠকে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা তৈরি, সামাজিক এবং চলমান অপরাধ প্রতিরোধ, মাদক প্রতিরোধে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং সন্ত্রাসী ও ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়।

বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়াদের তথ্য ব্যবস্থাপনা : ভাড়াটিয়া তথ্য নিবন্ধনের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়নে

Citizen Information Management System (CIMS) সফটওয়্যারের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ৭০ লাখ অধিক নাগরিকের তথ্য সংরক্ষণ করা হয়েছে। সংগৃহীত তথ্য দ্বারা অপরাধীদের শনাক্তকরণ, গুরুত্বপূর্ণ ও ক্লুলেস অপরাধ উদ্ঘাটন ও আসামি গ্রেফতার সম্ভব হয়েছে। ফলে ঢাকা মহানগরীতে অন্য যে কোনো সময়ের তুলনায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ব্যাপকভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের CIMS ব্যবস্থাপনা দেশ-বিদেশে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত ও সমাদৃত হয়েছে।

নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ : আরও অধিক সংখ্যক নাগরিক তথ্য সংগ্রহ এবং তা CIMS-এ অ্যান্ট্রির মাধ্যমে অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার এবং জননিরাপত্তা বিধানের লক্ষ্যে একটি পরিপূর্ণ তথ্যভান্ডার সৃষ্টির জন্য ঢাকা মহানগর এলাকায় ১৫-৬-২০১৯ থেকে ৩০-০৬-২০১৯ তারিখ পর্যন্ত ‘নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ’ ২০১৯ উদ্যাপন করা হয়। প্রতিটি বিটে ব্যাপক গণসংযোগের মাধ্যমে নতুন ভাড়াটিয়া ও বাড়িওয়ালাদের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। সঠিক তদারকির মাধ্যমে ঈওগঝ প্রক্রিয়াকে আরও গতিশীল ও তথ্যনির্ভর করার জন্য নির্ভুল তথ্য এবং পরিপূর্ণ ডাটা অ্যান্ট্রি (স্ত্রী, সন্তান, গৃহকর্মী, ড্রাইভারদের তথ্যসহ) প্রদানের  প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। তথ্য সংরক্ষণের মাধ্যমে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মাদক নির্মূলসহ আরও অন্যান্য অপরাধ কার্যক্রম প্রতিরোধকল্পে

CIMS-কে কার্যকরী করা ছিল একটি অত্যন্ত ফলপ্রসূ ও যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত। ৯২ দিনব্যাপী অগ্নিসন্ত্রাস দমন : ২০১৫ সালে ডিএমপি কমিশনার হিসেবে আমার দায়িত্ব পালনের অব্যবহিত পরই কুচক্রী মহল অরাজকতা সৃষ্টির মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চালায়। অপরাজনৈতিক শক্তি ৯২ দিনব্যাপী অগ্নিসন্ত্রাসের মাধ্যমে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি ও বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ করার অপচেষ্টা চালায়। এ সময়ে পুলিশ সদস্যদের নিয়ে অগ্নিসন্ত্রাস ও নাশকতামূলক কর্মকা- অত্যন্ত পেশাদারিত্ব ও সাহসিকতার সঙ্গে মোকাবিলা করার চেষ্টা করেছি। নাশকতাকারীদের আইনের আওতায় আনাসহ স্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টির মাধ্যমে জনমনে প্রশান্তি ও নিরাপদ পরিস্থিতি বজায় রাখার ব্যবস্থা করেছি।

ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন : ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন ২০১৫ এবং ঢাকা মহানগরীতে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০১৮ আমার দায়িত্ব পালনকালে নি-িদ্র নিরাপত্তায় সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। ২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত সিটি নির্বাচনে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা অনুযায়ী পর্যাপ্ত সংখ্যক অফিসার ও ফোর্স মোতায়েন করা হয়। ঊর্ধ্বতন অফিসারগণকে সার্বক্ষণিক নির্বাচনী নিরাপত্তা ব্যবস্থা তদারকি করার নির্দেশনা প্রদান করার কারণে সুষ্ঠু, নিরাপদ ও নির্বিঘ্নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০১৮ উপলক্ষে ঢাকা মহানগরীতে ১৬টি সংসদীয় আসনে ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তা, নির্বিঘ্নে ভোটাধিকার প্রয়োগ, ভোটারদের মনে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টিসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সব কার্যক্রম নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার জন্য ডিএমপির পক্ষ থেকে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

কোটা সংস্কার আন্দোলন : প্রচলিত কোটা ব্যবস্থার সংস্কারের দাবিতে ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে চাকরি প্রত্যাশী ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা ধারাবাহিকভাবে বিক্ষোভ, মানববন্ধন ও রাস্তা অবরোধের মাধ্যমে আন্দোলন চালায়। এপ্রিলে এই আন্দোলনের ব্যাপকতা সারা দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে রাস্তায় নেমে আসে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্যের বাসভবন ভাঙচুর করে। যথাযথ পরিকল্পনা ও দিকনির্দেশনার প্রয়োগে ঢাকা মহানগরীর সর্বত্র ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কোটা আন্দোলনকারীদের জনবিশৃঙ্খলা ও ধ্বংসাত্মক কার্যাবলি প্রতিরোধপূর্বক জনজীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়।

নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন : মহানগরীতে বাসের ধাক্কায় দুজন শিক্ষার্থীর নিহত হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ দাবিতে কোমলমতি ছাত্ররা ২৯ জুলাই ২০১৮ হতে রাজপথে আন্দোলনে নামে। আমরা কোমলমতি ছাত্রদের যৌক্তিক আন্দোলনকে প্রতিহত না করে বরং তাদের সঙ্গে একাত্মতা প্রদর্শন করেছি। পরবর্তীতে কোমলমতি ছাত্রদের অনুভূতিকে কাজে লাগিয়ে একদল স্বার্থান্বেষী বিপুলসংখ্যক গাড়ি ভাঙচুর ও গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে। ইস্ট-ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়, নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, আহসান উল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং শাহবাগে সহিংসতার ঘটনা ঘটে। রাজারবাগ পুলিশ লাইনস, মিরপুর পুলিশ লাইনস, কাফরুল থানাসহ রাস্তায় কর্তব্যরত পুলিশের ওপরও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। আমাদের বুদ্ধিদীপ্ত দূরদর্শিতা এবং চৌকস দিকনির্দেশনার কারণে ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ আন্দোলনের সুযোগ নিয়ে যারা সহিংসতায় লিপ্ত হয়েছিল তাদের মোকাবিলা করা সম্ভব হয়।

ভ্যাট আন্দোলন : একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে রাজস্ব হতে আহরণ। রাজস্ব আহরণের অন্যতম মাধ্যম হলো ভ্যাট। সরকারকর্তৃক যৌক্তিক হারে ভ্যাট নির্ধারণ করা হলে এক শ্রেণির ব্যবসায়ী ও স্বার্থান্বেষী ভ্যাট নির্ধারণকে কেন্দ্র করে সরকারের প্রতি এক ধরনের চাপ সৃষ্টির মাধ্যমে কার্যকর ভ্যাট হার প্রত্যাহার করার অপকৌশলে লিপ্ত হয়ে দেশের উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় অন্তরায় সৃষ্টি করতে চায়। ঢাকা মহানগরীতে ভ্যাট নিয়ে আন্দোলন চলাকালীন আমরা ধৈর্য ও সহনশীলতার সঙ্গে আন্দোলনকারীদের নিবৃত্ত করার চেষ্টা করেছি।

ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট : গত চার বছরে ঢাকায় অনুষ্ঠিত IPU, CPA, পানি বিষয়ক সম্মেলনসহ বড় বড় আন্তর্জাতিক ইভেন্ট, বিভিন্ন

International Sports, Classical Festival, Folk Festival, Cultural Event, মান্যবর পোপ এবং সৌদি মান্যবর গ্র্যান্ড মুফতি মহোদয়গণের বাংলাদেশ সফরকারি বিশ্বমানের নিরাপত্তা প্রদান বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে।

কূটনৈতিক ও বিদেশিদের আস্থা অর্জন : ২০১৬ সালে গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে বিদেশি নাগরিকদের হত্যাকান্ডের পর বাংলাদেশে অবস্থানরত কূটনীতিক, বিদেশি নাগরিক, বিনিয়োগকারীদের সার্বিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে আমরা  নিরাপত্তা পরিকল্পনা পুনর্বিন্যাসের মাধ্যমে টেকসই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করায় কূটনৈতিক এবং বিদেশিদের মধ্যে আস্থা এবং বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ ফিরিয়ে আনি।

সোশ্যাল মিডিয়া এবং সাইবার ক্রাইম নিয়ন্ত্রণ :  আমাদের সক্রিয় তত্ত্বাবধানে ডিএমপি সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম বিভাগ সোশ্যাল মিডিয়া এবং সাইবারকেন্দ্রিক প্রপাগান্ডা, হুমকি, ওয়েবসাইট হ্যাকিং, অপরাধের ক্ষেত্রে দ্রুততম সময়ের মধ্যে অপরাধীকে শনাক্তকরণ আইনের আওতায় নিয়ে এসেছে।

City Surveillance : ঢাকা মহানগরীকে নির্বিঘ্নে ও নিশ্চিন্তে বসবাসের যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলার কর্মযজ্ঞের অন্যতম দৃষ্টান্ত হচ্ছে সমগ্র ঢাকা মহানগরীকে সিসি ক্যামেরায় পর্যবেক্ষণের অধীনে নিয়ে আসা। সে লক্ষ্যে ঢাকা মহানগরীর অধিকাংশ স্থানে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। আব্দুল গণি রোডের সেন্ট্রাল কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টারসহ রাজধানীর অন্যান্য কয়েকটি এলাকার নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে স্থাপিত সব সিসি টিভিকে সার্বক্ষণিক নজরদারি করা হয়। উক্ত ব্যবস্থায় ঢাকা মহানগর এলাকার যে কোনো ধরনের অনাকাক্সিক্ষত ঘটনার ক্ষেত্রে দ্রুততম সময়ে দুষ্কৃতকারীদের শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে। গুলশান, বনানী, নিকেতন ও বারিধারা এলাকায়

LOCC প্রকল্প এবং সারা মহানগরীতে বিভিন্নভাবে উন্নত প্রযুক্তির বিপুল পরিমাণ CCTV স্থাপন করা হয়েছে। ফলে অপরাধী এবং যানবাহনের অবস্থান শনাক্তকরণ এবং তাদের আইনের আওতায় আনা সম্ভব হচ্ছে।

চরমপন্থা ও জঙ্গিবাদবিরোধী কার্যক্রম : ২০১৬ সালে হলি আর্টিজান বেকারিতে নৃশংস ও মর্মান্তিক সন্ত্রাসী ঘটনার পর ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট একের পর এক অভিযানে চিহ্নিত ও আত্মস্বীকৃত চরমপন্থি ও জঙ্গিদের নির্মূলের মাধ্যমে চরমপন্থা ও জঙ্গিবাদের নেটওয়ার্ক ধ্বংস করে।

হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার সময় একমাত্র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে ঘটনাস্থলের একদম সন্নিকটে শারীরিকভাবে উপস্থিত ছিলাম। আমার সঙ্গে দায়িত্ব পালনরত এসি রবিউল ও বনানী থানার সাবেক ওসি সালাহউদ্দিন আত্মাহুতি দেন। আমি হলি আর্টিজান হামলার অন্যতম সারভাইভর।

Team DMP Spirit: আমার দায়িত্ব পালনকালে Team DMP Spirit”-এর মাধ্যমে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ৩৪ হাজার সদস্য পারস্পরিক ঐক্য, সংহতি, সহনশীলতা, পেশাদারিত্ব ও সহমর্মিতার এক অনন্য নজির স্থাপন করে চলেছে। ফলশ্রুতিতে নাগরিক জীবন হয়েছে সংঘাতহীন, নির্ভয় ও নিশ্চিন্ত। জননিরাপত্তা হয়েছে টেকসই ও কার্যকর। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে Proactive জনবান্ধব টেকসই পুলিশি সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে “টিম ডিএমপি”-এর অহর্নিশি প্রয়াসের প্রত্যক্ষ ফলস্বরূপ ঢাকা মহানগরীতে অপরাধ প্রবণতা ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে।

ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রম : মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে ডিএমপির প্রায় সব কার্যক্রম সুযোগ্য কমিশনারের পৃষ্ঠপোষকতা, সময়োপযোগী সুপরামর্শ ও দিক-নির্দেশনার কারণে ডিজিটালাইজড হয়েছে। ওয়ান স্টপ পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, অফিস অটোমেশন সিস্টেম, পে-রোল ম্যানেজমেন্ট, সিটি সার্ভিলেন্স সিস্টেম, ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন সিস্টেম, সিআইএমএস, এসআইভিএস, ভেহিক্যাল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম সফটওয়্যারের মতো প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে। চিহ্নিত সন্ত্রাসী/অপরাধী সম্পর্কিত তথ্য প্রাপ্তির জন্য Hello CT অ্যাপস চালু করা হয়েছে। ঢাকা মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও সড়কে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনপূর্বক আব্দুল গণি রোডের কমান্ড কন্ট্রোল সেন্টারসহ অন্যান্য নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে সার্বক্ষণিক নজরদারি করা হচ্ছে। এ ছাড়া ডিএমপির অব্যাহত প্রণোদনা, তদারকি এবং সচেতনতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগরী এলাকায় অপরাধ প্রবণতা হ্রাসের পাশাপাশি সংঘটিত অপরাধ সহজেই শনাক্তকরণ সম্ভব হচ্ছে।

লেখক : পুলিশ কমিশনার, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ, ঢাকা।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

এই মাত্র | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা