শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

রাজনীতির কালো কফিনে শেষ পেরেক

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির কালো কফিনে শেষ পেরেক

একুশের ভয়াবহ সেই গ্রেনেড হামলার মধ্য দিয়ে আজকের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাসহ দলের শীর্ষ নেতাদের পৃথিবী থেকে চিরদিনের মতো দিনদুপুরে উড়িয়ে দেওয়ার ভয়ঙ্কর প্রতিহিংসার রাজনৈতিক আঘাত ছিল। সেই আঘাতে মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানসহ ২২ জনের করুণ মৃত্যু ঘটেছে। অসংখ্য মানুষের শরীরের রক্তে বঙ্গবন্ধু এভিনিউ ভেসে গেছে। অসংখ্যা নেতা-কর্মী-মানুষ আজীবনের জন্য পঙ্গুত্ববরণ করেছেন। অনেকে এখনো গ্রেনেডের স্পিলিন্টার শরীরে নিয়ে বেদনার যন্ত্রণা ভোগ করছেন। আল্লাহর অশেষ রহমতে সেদিনের বিরোধী দলের নেতা ও বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে আদর্শের রাজনীতির বাতিঘর শেখ হাসিনা অলৌকিকভাবে বেঁচে গেলেও খুনিচক্র তাঁর গাড়িতে গুলি বর্ষণ করেছে। নেতারা মানবঢাল হয়ে তাঁকে রক্ষা করেছেন। দেহরক্ষী জীবন দিয়েছেন। সেই আঘাতে শেখ হাসিনা কানের সমস্যা নিয়ে বেঁচে গেলেও গোটা দেশ ও বিশ্বমানবতা স্তম্ভিত হয়েছে, শোকার্ত হয়েছে। কিন্তু সেদিনের ক্ষমতার দম্ভে উন্নাসিক খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি-জামায়াত জোটের নেতা-কর্মীরা অনুশোচনায় ভোগেননি। সংসদ থেকে শহীদ মিনার বক্তৃতায় তারা হামলার জন্য উল্টো আওয়ামী লীগকে অভিযুক্ত করে বিকৃত বক্তব্য রেখেছিলেন। হয়তো সেদিন তারা ভুলে গিয়েছিলেন ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়।

ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার নীলনকশায় ২০০৭ সালের নির্বাচনে একতরফাভাবে ক্ষমতায় আসতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণ হওয়া দূরে থাক ক্ষমতায় থাকাকালে তাদের সব পাপাচারের দন্ড সুদে আসলে ভোগ করতে হয়েছে। সেই দ-ভোগ থেকে বিএনপি আজও বের হয়ে আসতে পারেনি। ২০০৪ সালের একুশে গ্রেনেড হামলার দায় সেদিনের বিএনপি সরকার এড়িয়ে যেতেই চায়নি ক্ষমতার অন্ধত্বে আজগুবি নাটক সাজিয়েছিল যেটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে জজ মিয়া নাটক নামে তাদের কলঙ্কিত করেছে। সেদিনের অনেক নেতা-মন্ত্রী ও প্রশাসনের একদল ক্ষমতার মোহে অন্ধ কর্মকর্তা গ্রাম থেকে এক নিরীহ গরিব জালাল উদ্দিন নামের জজ মিয়াকে অস্ত্রের মুখে ধরে এনে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে অকথ্য নির্যাতন চালিয়ে এ মামলার আসামি করে অনেককেই জড়িয়ে ছিলেন। রাষ্ট্রযন্ত্র যে কী জঘন্য অপরাধের সঙ্গে জড়িত হতে পারে সেদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিসে আসা জজ মিয়ার সঙ্গে আলাপকালে শুনতে শুনতে গা শিউরে উঠেছিল। তার পরিবারকে যত দিন কারাভোগ করবে তত দিন মাসোহারা দান এবং এক পর্যায়ে মামলা ধামাচাপা দিয়ে তাকে বিদেশ পাঠিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল সরকার।

কটি সরকার যখন এ ধরনের গ্রেনেড হামলার পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে আবার নিজেদের দায়মুক্তির জন্য নিরীহ মানুষকে ধরে এনে অস্ত্রের জোরে আসামি করে ঘটনার সঙ্গে জড়িত নয় এমন সন্ত্রাসীদের ছ্িব দেখিয়ে নাম মুখস্থ করিয়ে মিথ্যা পরিকল্পনার চিত্রনাট্য সাজায় এবং আদালতের মধ্য দিয়ে জেলে একটি কক্ষে পাঁচটি বছর তাকে রেখে দেয় তখন বিবেক, মানবিকতা, নৈতিকতা, সংবিধান, আইন-আদালত ও ন্যায়বিচারের রীতিমতো মৃত্যু ঘটানো হয়। সেদিন একুশের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বেঁচে যাওয়ায় বিএনপি-জামায়াত সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে ১৪ দল থেকে মহাজোট গঠন করে ঘুরে দাঁড়িয়েছিলেন গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে তেমনি ১/১১-এর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বিজয়ীর বেশে ফিরে এসে গণতন্ত্রের নির্বাচনে মহাজোটের মহাবিজয় ঘটিয়ে টানা ১০ বছর ক্ষমতায় দেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনি ও ’৭১-এর যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসিতে ঝুলিয়েছেন। একুশের গ্রেনেড হামলার মতো ভয়াবহ মানবতাবিরোধী জঘন্য অপরাধের বিচারও সম্পন্ন করেছেন। সেদিনের দাপুটে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর কারাগারেই অন্ধকার দেখছেন। বিএনপি সরকারের প্যারালাল শক্তির হাওয়া ভবনের কর্ণধার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠপুত্র তারেক রহমান যাবজ্জীবন দন্ডপ্রাপ্ত হয়ে লন্ডনে নির্বাসিত জীবনযাপন করছেন।

বিএনপির রাজনীতির শক্তি বেগম খালেদা জিয়া আজ কারাগারে অসুস্থ শরীর নিয়ে অসহায়ের জীবনযাপন করছেন। ক্ষমতার দম্ভে সেদিনের একদল ক্ষমতাধর যে পাপাচারে নিমজ্জিত হয়েছিলেন সেই পাপের অভিশাপে আজকের বিএনপিও অভিশপ্ত হয়ে পড়েছে। বিএনপির কত দেশপ্রেমিক গণতান্ত্রিক নেতা-কর্মী এই পাপের বোঝা বহন করছেন। সেনাশাসক এরশাদের পতনের পর গণতন্ত্রের যে নবযাত্রা হয়েছিল সেখানে রাজনীতি ভঙ্গুর গণতন্ত্রের মধ্যেও আশার আলো জাগিয়ে পথ হাঁটছিল। প্রতি পাঁচ বছর অন্তর বিতর্কহীন নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সরকার পরিবর্তনই নয়, গণরায়ে প্রতিফলিত ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে মুখর ছিল রাজনীতি। রাজনীতিতে বাহাস থাকলেও, নানা বিষয়ে বিতর্কের ঝড় থাক -লেও প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের নেতাদের মধ্যে একটা সৌহার্দ্যরে সামাজিক সম্পর্কের পরিবেশ বিরাজমান ছিল। কিন্তু একুশের গ্রেনেড হামলার মধ্য দিয়ে ’৯০-উত্তর গণতান্ত্রিক সমঝোতার রাজনীতির কালো কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেওয়া হয়। বিএনপি আওয়ামী লীগের কাছে তাদের মিত্র জামায়াতকে নিয়ে গণতন্ত্রের রাজনীতিতে বিশ্বাসঘাতক শক্তি হিসেবে আওয়ামী লীগের কাছে চিহ্নিত হয়ে যায়। আওয়ামী লীগ নেতারাও বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন রাস্তায় গ্রেনেডে মৃত্যুর চেয়ে তাদের নেত্রী শেখ হাসিনার ক্ষমতায় থেকে বুলেটে মৃত্যুই উত্তম। শেখ হাসিনাকে নির্বিঘ্নে যেখানে গণতন্ত্রের পথে বিরোধী দলের রাজনীতিতে হাঁটতে দেওয়া হয়নি সেখানে ক্ষমতার পথই তাদের জন্য মসৃণ।

মানবসভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ নৃশংসতম হত্যাকা- ঘটেছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে। যে বাড়িটি ছিল আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের ঐক্যবদ্ধ জনতার একমাত্র ঠিকানা। আর সেদিন পরিবার-পরিজনসহ একদল উচ্চাভিলাষী বিপথগামী সেনা সদস্য ও দলের বিশ্বাসঘাতক খুনি মোশতাক চক্র আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের নীলনকশায় এ হত্যাকান্ড ঘটিয়েছিল। সেই হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে যে মহান নেতা বিশ্বরাজনীতিতে বাঙালি জাতির ঐক্যের প্রতীক হিসেবে মহানায়করূপে আবির্ভূত হয়েছিলেন মানবতার রাজনীতির পথিকৃৎ হিসেবে তাঁকে তাঁর শিশুপুত্রসহ হত্যা করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু এ দেশের স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেছিলেন প্রথম এবং তাঁর জন্য নিরন্তর সংগ্রামের মধ্য দিয়ে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে জীবনের ১৩টি বছর কারাগারে কাটিয়ে, মৃত্যুকে জয় করে, ফাঁসির মঞ্চে গিয়েও আপস না করে স্বাধীনতার ডাক দিয়ে তাঁর জাতিকে স্বাধীনতা দিয়েছেন। সেই মহান নেতাকে যখন একদল খুনি বর্বরভাবে সব বিশ্বাস ভঙ্গ করে হত্যা করে তখন এ দেশের সব বাহিনীর নেতৃত্ব এমনকি তাঁর দলের রাজনৈতিক নেতৃত্বও প্রতিরোধে ব্যর্থ হয়। হত্যাকান্ডের পর তিন বাহিনীর প্রধানসহ মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি যখন অবৈধ খুনি রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ঘাতকদের পাশে বেতার ভবন থেকে বঙ্গভবনে আনুগত্য প্রকাশ করেছেন, দলের অনেকে খুনির মন্ত্রিসভায় শপথপাঠ করেছেন, পাঠ করিয়েছেন ও রক্তের উৎসব করেছেন; তখন স্বাধীন জাতির পিতার লাশ অনাদরে ৩২ নম্বর বাড়িতে পড়ে আছে। আর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমের প্রতিবাদ প্রতিরোধযুদ্ধে অস্ত্র হাতে ছুটে গেছে টগবগে বঙ্গবন্ধুর অনুসারী তরুণ কর্মীরা। জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সচিব হওয়ার অপরাধে, ’৬৯-এর নায়ক স্বাধীনতাসংগ্রামী বীরের ভূমিকা রাখার পরও খুনিরা তোফায়েল আহমেদকে ধরে নিয়ে মোশতাকের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করাতে অমানুষিক শারীরিক নির্যাতন যেভাবে করেছে তা বর্ণনাহীন। সারা দেশের নেতা-কর্মীদের হয় দেশছাড়া না হয় কারাগারে নিক্ষেপ করেছে। পাকিস্তানি প্রেতাত্মারা উল্লাস করেছে একটি স্বাধীন জাতির পিতৃহত্যার আনন্দে। বঙ্গবন্ধু যে জাতিকে বীরের জাতি বানিয়েছিলেন বিশ্বের বুকে সেদিন খুনিরা তাদের অকৃতজ্ঞ জাতিতে পরিণত করেছিল।

সেদিন দেশের বাইরে থাকায় খুনিচক্রের কালো হাত থেকে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। একদিকে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখা গোটা পরিবার ও পিতার হারানোর শোক অন্যদিকে নির্বাসিত জীবনের যন্ত্রণা ছিল গভীর বেদনার। আরেকদিকে খুনিদের রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দান ও এই বর্বরোচিত হত্যাকান্ডের বিচারের পথ রুদ্ধ করা ইনডেমনিটি নামের কালো আইন ছিল বুকের ওপর থাই পাহারের মতো ভারী। খুনি মোশতাকের অধ্যাদেশ সেনাশাসক জিয়া আইনে পরিণত করেছিলেন। আওয়ামী লীগসহ নানা মহল থেকে বার বার অভিযোগ উঠেছে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের সঙ্গে নেপথ্যে সুচতুর সেনাশাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান জড়িত ছিলেন।

আওয়ামী লীগকে সেনাশাসকরা ভেঙে চুরমার করে দিতে যখন উদ্যত তখন দলের ঐক্যের প্রতীক হিসেবে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী নির্বাচিত হয়ে নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে গণতন্ত্রের বাতি জ্বালিয়ে মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা এক কঠিন সময়ে আন্দোলনে পথে নেমেছিলেন। তাকে সেদিন ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। বঙ্গবন্ধুর নাম ও ইতিহাস মুছে দেওয়া হয়েছিল। অতিবাম ও মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ডানপন্থিদের নিয়ে সেনাশাসকদের রাজত্ব কায়েম হয়েছিল। পাকিস্তানি ধারায় ইসলামী প্রজাতন্ত্র বানাতে চেয়েছিলেন সেটি না পারলেও মুজিবকন্যার লড়াইয়ের মুখে দেশকে মডারেট মুসলিক কান্ট্রি বানিয়েছেন। তার আগে ধর্মনিরপেক্ষ মুছে দিয়ে রাষ্ট্রের সংবিধানে একাত্তরের পরাজিত সাম্প্রদায়িকতার দর্শনকে স্থান দেওয়া হয়েছে। সেদিন শেখ হাসিনা বেঁচে না থাকলে, আওয়ামী লীগের হাল ধরে গণতন্ত্রের সংগ্রামে বিজয়ী না হলে বাংলাদেশকে পাকিস্তানি এজেন্টরা তাদের সহোদর ভাই বানিয়ে ফেলত। গণতন্ত্রের সংগ্রামে বিজয়ের পর গণতন্ত্রের নবযাত্রায় জাতির বেদনাবিধুর ১৫ আগস্ট গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিন বানিয়ে কেক কাটার উৎসব খুনিদের আত্মাকে প্রশান্তি দেওয়ার শামিল ছিল। সেই খুনের নেপথ্যেও একাত্তরের পরাজিত শক্তিকে খুশি করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের পর মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অনেক রাজনৈতিক শক্তি যারা কখনো জয় বাংলা বলেনি, বঙ্গবন্ধুকে বঙ্গবন্ধু বলেনি, এমনকি মুজিবকন্যা আসার পরও তারা ছিল চরম শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগবিদ্বষী নীলকণ্ঠ শেখ হাসিনা তাদের নিয়ে ঐক্য গড়েছেন। আজ প্রায় সব দল মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে মীমাংসিত সত্যকে লালনই করছে না, পালনও করছে। এমনকি তাদের রাজনীতি ও অস্তিত্বের যারা বিভিন্ন পেশায় আছেন তাদেরও পরম আশ্রয়ের ঠিকানা হয়েছেন শেখ হাসিনা। আর যারা বেগম খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা ও ক্ষমতাকে ভর করে জাতীয় শোক দিবসে জন্মদিনের কেক কেটেছিলেন, ইতিহাসকে চরমভাবে বিকৃত করেছিলেন এমনকি স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের হিমালয়সম মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে অস্বীকার করেছিলেন তারা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছেন আজকের শেখ হাসিনার বাংলাদেশে তাদের করুণ পরিণতি আর মৃত মুজিব কতটা শক্তিশালী ও ইতিহাসের পাতায় পাতায় কতটা উজ্জ্বল জীবন্ত হয়ে উঠেছেন। বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে শুধু একুশের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার ঘটনাই ঘটেনি। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের যেমন বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করতে দেওয়া হয়েছে তেমনি সন্ত্রাসবাদ-জঙ্গিবাদকে তাদের নেটওয়ার্ক শক্তিশালী করে ব্যবহার করা হয়েছে। এক দিনে সারা দেশে ৫০০ জায়গায় বোমা হামলাই  হয়নি, একের পর এক শাহ এ এম এস কিবরিয়া, আহসান উল্লাহ মাস্টার, মঞ্জুরুল ইমাম, মমতাজ উদ্দিনসহ অসংখ্য রাজনৈতিক নেতা-কর্মীকে হত্যা করা হয়েছে।

রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের হয় জেল নয় এলাকাছাড়া অথবা পুলিশি নির্যাতন করা হয়েছে। ক্ষমতার দম্ভে রাষ্ট্রীয় দুর্নীতিকে মহা উৎসবে পরিণত করা হয়েছিল। সে সময় যারা বেগম খালেদা জিয়ার পাশে ছিলেন, সে সময় যারা তারেক রহমানের পাশে ছিলেন এবং নানা অন্যায় অপরাধ সংঘটিত করতে বিকৃত উদ্যোগ ও ভূমিকা রেখেছেন তারা নিজেদের সর্বনাশ তো করেছেনই বিএনপি নেত্রী ও তাঁর দলের নেতা-কর্মীদের সর্বনাশও করেছেন। শুধু বিএনপির নয়, এ দেশের রাজনীতির ভারসাম্যকে বিনাশ করে দিয়ে তাদের ভ্রান্ত প্রতিহিংসার নীতি রাজনৈতিক সমঝোতার সব পথ রুদ্ধ করে দিয়েছেন। বিএনপি নামের দলটিকে পঙ্গু করে দিয়েছেন। এ দলটি আদৌ এই নেতৃত্ব বহাল রেখে, এই নীতি-আদর্শ বহন করে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে কিনা তা সময় ছাড়া কেউ বলতে পারবে না। তবে দলের দুঃসময় দিনে দিনে যে ঘনীভূত হচ্ছে তা যেমন সত্য তেমনি অতীতের ভুল দলটিকে এই অনিবার্য পরিণতির দিকে ঠেলে দিয়েছে তাও সত্য। মাঝখানে রাজনীতি হয়েছে সমঝোতাহীন ও ভারসাম্যহীন। বিএনপিতে অসংখ্য দক্ষ নেতৃত্ব থাকলেও, অগণিত নিবেদিতপ্রাণ কর্মী-সমর্থক থাকলেও তারা তাদের শাসকদের অতীত পাপের বোঝা বহন ছাড়া আর কিছুই করার দেখছেন না।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাসের সাথে পাঁচ বছরের চুক্তি করলেন জোনাথন ডেভিড
জুভেন্টাসের সাথে পাঁচ বছরের চুক্তি করলেন জোনাথন ডেভিড

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ
বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল
ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক