শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

রাজনীতির কালো কফিনে শেষ পেরেক

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির কালো কফিনে শেষ পেরেক

একুশের ভয়াবহ সেই গ্রেনেড হামলার মধ্য দিয়ে আজকের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাসহ দলের শীর্ষ নেতাদের পৃথিবী থেকে চিরদিনের মতো দিনদুপুরে উড়িয়ে দেওয়ার ভয়ঙ্কর প্রতিহিংসার রাজনৈতিক আঘাত ছিল। সেই আঘাতে মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানসহ ২২ জনের করুণ মৃত্যু ঘটেছে। অসংখ্য মানুষের শরীরের রক্তে বঙ্গবন্ধু এভিনিউ ভেসে গেছে। অসংখ্যা নেতা-কর্মী-মানুষ আজীবনের জন্য পঙ্গুত্ববরণ করেছেন। অনেকে এখনো গ্রেনেডের স্পিলিন্টার শরীরে নিয়ে বেদনার যন্ত্রণা ভোগ করছেন। আল্লাহর অশেষ রহমতে সেদিনের বিরোধী দলের নেতা ও বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে আদর্শের রাজনীতির বাতিঘর শেখ হাসিনা অলৌকিকভাবে বেঁচে গেলেও খুনিচক্র তাঁর গাড়িতে গুলি বর্ষণ করেছে। নেতারা মানবঢাল হয়ে তাঁকে রক্ষা করেছেন। দেহরক্ষী জীবন দিয়েছেন। সেই আঘাতে শেখ হাসিনা কানের সমস্যা নিয়ে বেঁচে গেলেও গোটা দেশ ও বিশ্বমানবতা স্তম্ভিত হয়েছে, শোকার্ত হয়েছে। কিন্তু সেদিনের ক্ষমতার দম্ভে উন্নাসিক খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি-জামায়াত জোটের নেতা-কর্মীরা অনুশোচনায় ভোগেননি। সংসদ থেকে শহীদ মিনার বক্তৃতায় তারা হামলার জন্য উল্টো আওয়ামী লীগকে অভিযুক্ত করে বিকৃত বক্তব্য রেখেছিলেন। হয়তো সেদিন তারা ভুলে গিয়েছিলেন ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়।

ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার নীলনকশায় ২০০৭ সালের নির্বাচনে একতরফাভাবে ক্ষমতায় আসতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণ হওয়া দূরে থাক ক্ষমতায় থাকাকালে তাদের সব পাপাচারের দন্ড সুদে আসলে ভোগ করতে হয়েছে। সেই দ-ভোগ থেকে বিএনপি আজও বের হয়ে আসতে পারেনি। ২০০৪ সালের একুশে গ্রেনেড হামলার দায় সেদিনের বিএনপি সরকার এড়িয়ে যেতেই চায়নি ক্ষমতার অন্ধত্বে আজগুবি নাটক সাজিয়েছিল যেটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে জজ মিয়া নাটক নামে তাদের কলঙ্কিত করেছে। সেদিনের অনেক নেতা-মন্ত্রী ও প্রশাসনের একদল ক্ষমতার মোহে অন্ধ কর্মকর্তা গ্রাম থেকে এক নিরীহ গরিব জালাল উদ্দিন নামের জজ মিয়াকে অস্ত্রের মুখে ধরে এনে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে অকথ্য নির্যাতন চালিয়ে এ মামলার আসামি করে অনেককেই জড়িয়ে ছিলেন। রাষ্ট্রযন্ত্র যে কী জঘন্য অপরাধের সঙ্গে জড়িত হতে পারে সেদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিসে আসা জজ মিয়ার সঙ্গে আলাপকালে শুনতে শুনতে গা শিউরে উঠেছিল। তার পরিবারকে যত দিন কারাভোগ করবে তত দিন মাসোহারা দান এবং এক পর্যায়ে মামলা ধামাচাপা দিয়ে তাকে বিদেশ পাঠিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল সরকার।

কটি সরকার যখন এ ধরনের গ্রেনেড হামলার পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে আবার নিজেদের দায়মুক্তির জন্য নিরীহ মানুষকে ধরে এনে অস্ত্রের জোরে আসামি করে ঘটনার সঙ্গে জড়িত নয় এমন সন্ত্রাসীদের ছ্িব দেখিয়ে নাম মুখস্থ করিয়ে মিথ্যা পরিকল্পনার চিত্রনাট্য সাজায় এবং আদালতের মধ্য দিয়ে জেলে একটি কক্ষে পাঁচটি বছর তাকে রেখে দেয় তখন বিবেক, মানবিকতা, নৈতিকতা, সংবিধান, আইন-আদালত ও ন্যায়বিচারের রীতিমতো মৃত্যু ঘটানো হয়। সেদিন একুশের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বেঁচে যাওয়ায় বিএনপি-জামায়াত সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে ১৪ দল থেকে মহাজোট গঠন করে ঘুরে দাঁড়িয়েছিলেন গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে তেমনি ১/১১-এর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বিজয়ীর বেশে ফিরে এসে গণতন্ত্রের নির্বাচনে মহাজোটের মহাবিজয় ঘটিয়ে টানা ১০ বছর ক্ষমতায় দেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনি ও ’৭১-এর যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসিতে ঝুলিয়েছেন। একুশের গ্রেনেড হামলার মতো ভয়াবহ মানবতাবিরোধী জঘন্য অপরাধের বিচারও সম্পন্ন করেছেন। সেদিনের দাপুটে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর কারাগারেই অন্ধকার দেখছেন। বিএনপি সরকারের প্যারালাল শক্তির হাওয়া ভবনের কর্ণধার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠপুত্র তারেক রহমান যাবজ্জীবন দন্ডপ্রাপ্ত হয়ে লন্ডনে নির্বাসিত জীবনযাপন করছেন।

বিএনপির রাজনীতির শক্তি বেগম খালেদা জিয়া আজ কারাগারে অসুস্থ শরীর নিয়ে অসহায়ের জীবনযাপন করছেন। ক্ষমতার দম্ভে সেদিনের একদল ক্ষমতাধর যে পাপাচারে নিমজ্জিত হয়েছিলেন সেই পাপের অভিশাপে আজকের বিএনপিও অভিশপ্ত হয়ে পড়েছে। বিএনপির কত দেশপ্রেমিক গণতান্ত্রিক নেতা-কর্মী এই পাপের বোঝা বহন করছেন। সেনাশাসক এরশাদের পতনের পর গণতন্ত্রের যে নবযাত্রা হয়েছিল সেখানে রাজনীতি ভঙ্গুর গণতন্ত্রের মধ্যেও আশার আলো জাগিয়ে পথ হাঁটছিল। প্রতি পাঁচ বছর অন্তর বিতর্কহীন নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সরকার পরিবর্তনই নয়, গণরায়ে প্রতিফলিত ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে মুখর ছিল রাজনীতি। রাজনীতিতে বাহাস থাকলেও, নানা বিষয়ে বিতর্কের ঝড় থাক -লেও প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের নেতাদের মধ্যে একটা সৌহার্দ্যরে সামাজিক সম্পর্কের পরিবেশ বিরাজমান ছিল। কিন্তু একুশের গ্রেনেড হামলার মধ্য দিয়ে ’৯০-উত্তর গণতান্ত্রিক সমঝোতার রাজনীতির কালো কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেওয়া হয়। বিএনপি আওয়ামী লীগের কাছে তাদের মিত্র জামায়াতকে নিয়ে গণতন্ত্রের রাজনীতিতে বিশ্বাসঘাতক শক্তি হিসেবে আওয়ামী লীগের কাছে চিহ্নিত হয়ে যায়। আওয়ামী লীগ নেতারাও বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন রাস্তায় গ্রেনেডে মৃত্যুর চেয়ে তাদের নেত্রী শেখ হাসিনার ক্ষমতায় থেকে বুলেটে মৃত্যুই উত্তম। শেখ হাসিনাকে নির্বিঘ্নে যেখানে গণতন্ত্রের পথে বিরোধী দলের রাজনীতিতে হাঁটতে দেওয়া হয়নি সেখানে ক্ষমতার পথই তাদের জন্য মসৃণ।

মানবসভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ নৃশংসতম হত্যাকা- ঘটেছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে। যে বাড়িটি ছিল আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের ঐক্যবদ্ধ জনতার একমাত্র ঠিকানা। আর সেদিন পরিবার-পরিজনসহ একদল উচ্চাভিলাষী বিপথগামী সেনা সদস্য ও দলের বিশ্বাসঘাতক খুনি মোশতাক চক্র আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের নীলনকশায় এ হত্যাকান্ড ঘটিয়েছিল। সেই হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে যে মহান নেতা বিশ্বরাজনীতিতে বাঙালি জাতির ঐক্যের প্রতীক হিসেবে মহানায়করূপে আবির্ভূত হয়েছিলেন মানবতার রাজনীতির পথিকৃৎ হিসেবে তাঁকে তাঁর শিশুপুত্রসহ হত্যা করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু এ দেশের স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেছিলেন প্রথম এবং তাঁর জন্য নিরন্তর সংগ্রামের মধ্য দিয়ে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে জীবনের ১৩টি বছর কারাগারে কাটিয়ে, মৃত্যুকে জয় করে, ফাঁসির মঞ্চে গিয়েও আপস না করে স্বাধীনতার ডাক দিয়ে তাঁর জাতিকে স্বাধীনতা দিয়েছেন। সেই মহান নেতাকে যখন একদল খুনি বর্বরভাবে সব বিশ্বাস ভঙ্গ করে হত্যা করে তখন এ দেশের সব বাহিনীর নেতৃত্ব এমনকি তাঁর দলের রাজনৈতিক নেতৃত্বও প্রতিরোধে ব্যর্থ হয়। হত্যাকান্ডের পর তিন বাহিনীর প্রধানসহ মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি যখন অবৈধ খুনি রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ঘাতকদের পাশে বেতার ভবন থেকে বঙ্গভবনে আনুগত্য প্রকাশ করেছেন, দলের অনেকে খুনির মন্ত্রিসভায় শপথপাঠ করেছেন, পাঠ করিয়েছেন ও রক্তের উৎসব করেছেন; তখন স্বাধীন জাতির পিতার লাশ অনাদরে ৩২ নম্বর বাড়িতে পড়ে আছে। আর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমের প্রতিবাদ প্রতিরোধযুদ্ধে অস্ত্র হাতে ছুটে গেছে টগবগে বঙ্গবন্ধুর অনুসারী তরুণ কর্মীরা। জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সচিব হওয়ার অপরাধে, ’৬৯-এর নায়ক স্বাধীনতাসংগ্রামী বীরের ভূমিকা রাখার পরও খুনিরা তোফায়েল আহমেদকে ধরে নিয়ে মোশতাকের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করাতে অমানুষিক শারীরিক নির্যাতন যেভাবে করেছে তা বর্ণনাহীন। সারা দেশের নেতা-কর্মীদের হয় দেশছাড়া না হয় কারাগারে নিক্ষেপ করেছে। পাকিস্তানি প্রেতাত্মারা উল্লাস করেছে একটি স্বাধীন জাতির পিতৃহত্যার আনন্দে। বঙ্গবন্ধু যে জাতিকে বীরের জাতি বানিয়েছিলেন বিশ্বের বুকে সেদিন খুনিরা তাদের অকৃতজ্ঞ জাতিতে পরিণত করেছিল।

সেদিন দেশের বাইরে থাকায় খুনিচক্রের কালো হাত থেকে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। একদিকে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখা গোটা পরিবার ও পিতার হারানোর শোক অন্যদিকে নির্বাসিত জীবনের যন্ত্রণা ছিল গভীর বেদনার। আরেকদিকে খুনিদের রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দান ও এই বর্বরোচিত হত্যাকান্ডের বিচারের পথ রুদ্ধ করা ইনডেমনিটি নামের কালো আইন ছিল বুকের ওপর থাই পাহারের মতো ভারী। খুনি মোশতাকের অধ্যাদেশ সেনাশাসক জিয়া আইনে পরিণত করেছিলেন। আওয়ামী লীগসহ নানা মহল থেকে বার বার অভিযোগ উঠেছে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের সঙ্গে নেপথ্যে সুচতুর সেনাশাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান জড়িত ছিলেন।

আওয়ামী লীগকে সেনাশাসকরা ভেঙে চুরমার করে দিতে যখন উদ্যত তখন দলের ঐক্যের প্রতীক হিসেবে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী নির্বাচিত হয়ে নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে গণতন্ত্রের বাতি জ্বালিয়ে মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা এক কঠিন সময়ে আন্দোলনে পথে নেমেছিলেন। তাকে সেদিন ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। বঙ্গবন্ধুর নাম ও ইতিহাস মুছে দেওয়া হয়েছিল। অতিবাম ও মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ডানপন্থিদের নিয়ে সেনাশাসকদের রাজত্ব কায়েম হয়েছিল। পাকিস্তানি ধারায় ইসলামী প্রজাতন্ত্র বানাতে চেয়েছিলেন সেটি না পারলেও মুজিবকন্যার লড়াইয়ের মুখে দেশকে মডারেট মুসলিক কান্ট্রি বানিয়েছেন। তার আগে ধর্মনিরপেক্ষ মুছে দিয়ে রাষ্ট্রের সংবিধানে একাত্তরের পরাজিত সাম্প্রদায়িকতার দর্শনকে স্থান দেওয়া হয়েছে। সেদিন শেখ হাসিনা বেঁচে না থাকলে, আওয়ামী লীগের হাল ধরে গণতন্ত্রের সংগ্রামে বিজয়ী না হলে বাংলাদেশকে পাকিস্তানি এজেন্টরা তাদের সহোদর ভাই বানিয়ে ফেলত। গণতন্ত্রের সংগ্রামে বিজয়ের পর গণতন্ত্রের নবযাত্রায় জাতির বেদনাবিধুর ১৫ আগস্ট গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিন বানিয়ে কেক কাটার উৎসব খুনিদের আত্মাকে প্রশান্তি দেওয়ার শামিল ছিল। সেই খুনের নেপথ্যেও একাত্তরের পরাজিত শক্তিকে খুশি করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের পর মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অনেক রাজনৈতিক শক্তি যারা কখনো জয় বাংলা বলেনি, বঙ্গবন্ধুকে বঙ্গবন্ধু বলেনি, এমনকি মুজিবকন্যা আসার পরও তারা ছিল চরম শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগবিদ্বষী নীলকণ্ঠ শেখ হাসিনা তাদের নিয়ে ঐক্য গড়েছেন। আজ প্রায় সব দল মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে মীমাংসিত সত্যকে লালনই করছে না, পালনও করছে। এমনকি তাদের রাজনীতি ও অস্তিত্বের যারা বিভিন্ন পেশায় আছেন তাদেরও পরম আশ্রয়ের ঠিকানা হয়েছেন শেখ হাসিনা। আর যারা বেগম খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা ও ক্ষমতাকে ভর করে জাতীয় শোক দিবসে জন্মদিনের কেক কেটেছিলেন, ইতিহাসকে চরমভাবে বিকৃত করেছিলেন এমনকি স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের হিমালয়সম মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে অস্বীকার করেছিলেন তারা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছেন আজকের শেখ হাসিনার বাংলাদেশে তাদের করুণ পরিণতি আর মৃত মুজিব কতটা শক্তিশালী ও ইতিহাসের পাতায় পাতায় কতটা উজ্জ্বল জীবন্ত হয়ে উঠেছেন। বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে শুধু একুশের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার ঘটনাই ঘটেনি। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের যেমন বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করতে দেওয়া হয়েছে তেমনি সন্ত্রাসবাদ-জঙ্গিবাদকে তাদের নেটওয়ার্ক শক্তিশালী করে ব্যবহার করা হয়েছে। এক দিনে সারা দেশে ৫০০ জায়গায় বোমা হামলাই  হয়নি, একের পর এক শাহ এ এম এস কিবরিয়া, আহসান উল্লাহ মাস্টার, মঞ্জুরুল ইমাম, মমতাজ উদ্দিনসহ অসংখ্য রাজনৈতিক নেতা-কর্মীকে হত্যা করা হয়েছে।

রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের হয় জেল নয় এলাকাছাড়া অথবা পুলিশি নির্যাতন করা হয়েছে। ক্ষমতার দম্ভে রাষ্ট্রীয় দুর্নীতিকে মহা উৎসবে পরিণত করা হয়েছিল। সে সময় যারা বেগম খালেদা জিয়ার পাশে ছিলেন, সে সময় যারা তারেক রহমানের পাশে ছিলেন এবং নানা অন্যায় অপরাধ সংঘটিত করতে বিকৃত উদ্যোগ ও ভূমিকা রেখেছেন তারা নিজেদের সর্বনাশ তো করেছেনই বিএনপি নেত্রী ও তাঁর দলের নেতা-কর্মীদের সর্বনাশও করেছেন। শুধু বিএনপির নয়, এ দেশের রাজনীতির ভারসাম্যকে বিনাশ করে দিয়ে তাদের ভ্রান্ত প্রতিহিংসার নীতি রাজনৈতিক সমঝোতার সব পথ রুদ্ধ করে দিয়েছেন। বিএনপি নামের দলটিকে পঙ্গু করে দিয়েছেন। এ দলটি আদৌ এই নেতৃত্ব বহাল রেখে, এই নীতি-আদর্শ বহন করে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে কিনা তা সময় ছাড়া কেউ বলতে পারবে না। তবে দলের দুঃসময় দিনে দিনে যে ঘনীভূত হচ্ছে তা যেমন সত্য তেমনি অতীতের ভুল দলটিকে এই অনিবার্য পরিণতির দিকে ঠেলে দিয়েছে তাও সত্য। মাঝখানে রাজনীতি হয়েছে সমঝোতাহীন ও ভারসাম্যহীন। বিএনপিতে অসংখ্য দক্ষ নেতৃত্ব থাকলেও, অগণিত নিবেদিতপ্রাণ কর্মী-সমর্থক থাকলেও তারা তাদের শাসকদের অতীত পাপের বোঝা বহন ছাড়া আর কিছুই করার দেখছেন না।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য