শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

রাজনীতির কালো কফিনে শেষ পেরেক

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির কালো কফিনে শেষ পেরেক

একুশের ভয়াবহ সেই গ্রেনেড হামলার মধ্য দিয়ে আজকের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাসহ দলের শীর্ষ নেতাদের পৃথিবী থেকে চিরদিনের মতো দিনদুপুরে উড়িয়ে দেওয়ার ভয়ঙ্কর প্রতিহিংসার রাজনৈতিক আঘাত ছিল। সেই আঘাতে মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানসহ ২২ জনের করুণ মৃত্যু ঘটেছে। অসংখ্য মানুষের শরীরের রক্তে বঙ্গবন্ধু এভিনিউ ভেসে গেছে। অসংখ্যা নেতা-কর্মী-মানুষ আজীবনের জন্য পঙ্গুত্ববরণ করেছেন। অনেকে এখনো গ্রেনেডের স্পিলিন্টার শরীরে নিয়ে বেদনার যন্ত্রণা ভোগ করছেন। আল্লাহর অশেষ রহমতে সেদিনের বিরোধী দলের নেতা ও বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে আদর্শের রাজনীতির বাতিঘর শেখ হাসিনা অলৌকিকভাবে বেঁচে গেলেও খুনিচক্র তাঁর গাড়িতে গুলি বর্ষণ করেছে। নেতারা মানবঢাল হয়ে তাঁকে রক্ষা করেছেন। দেহরক্ষী জীবন দিয়েছেন। সেই আঘাতে শেখ হাসিনা কানের সমস্যা নিয়ে বেঁচে গেলেও গোটা দেশ ও বিশ্বমানবতা স্তম্ভিত হয়েছে, শোকার্ত হয়েছে। কিন্তু সেদিনের ক্ষমতার দম্ভে উন্নাসিক খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি-জামায়াত জোটের নেতা-কর্মীরা অনুশোচনায় ভোগেননি। সংসদ থেকে শহীদ মিনার বক্তৃতায় তারা হামলার জন্য উল্টো আওয়ামী লীগকে অভিযুক্ত করে বিকৃত বক্তব্য রেখেছিলেন। হয়তো সেদিন তারা ভুলে গিয়েছিলেন ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়।

ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার নীলনকশায় ২০০৭ সালের নির্বাচনে একতরফাভাবে ক্ষমতায় আসতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণ হওয়া দূরে থাক ক্ষমতায় থাকাকালে তাদের সব পাপাচারের দন্ড সুদে আসলে ভোগ করতে হয়েছে। সেই দ-ভোগ থেকে বিএনপি আজও বের হয়ে আসতে পারেনি। ২০০৪ সালের একুশে গ্রেনেড হামলার দায় সেদিনের বিএনপি সরকার এড়িয়ে যেতেই চায়নি ক্ষমতার অন্ধত্বে আজগুবি নাটক সাজিয়েছিল যেটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে জজ মিয়া নাটক নামে তাদের কলঙ্কিত করেছে। সেদিনের অনেক নেতা-মন্ত্রী ও প্রশাসনের একদল ক্ষমতার মোহে অন্ধ কর্মকর্তা গ্রাম থেকে এক নিরীহ গরিব জালাল উদ্দিন নামের জজ মিয়াকে অস্ত্রের মুখে ধরে এনে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে অকথ্য নির্যাতন চালিয়ে এ মামলার আসামি করে অনেককেই জড়িয়ে ছিলেন। রাষ্ট্রযন্ত্র যে কী জঘন্য অপরাধের সঙ্গে জড়িত হতে পারে সেদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিসে আসা জজ মিয়ার সঙ্গে আলাপকালে শুনতে শুনতে গা শিউরে উঠেছিল। তার পরিবারকে যত দিন কারাভোগ করবে তত দিন মাসোহারা দান এবং এক পর্যায়ে মামলা ধামাচাপা দিয়ে তাকে বিদেশ পাঠিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল সরকার।

কটি সরকার যখন এ ধরনের গ্রেনেড হামলার পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে আবার নিজেদের দায়মুক্তির জন্য নিরীহ মানুষকে ধরে এনে অস্ত্রের জোরে আসামি করে ঘটনার সঙ্গে জড়িত নয় এমন সন্ত্রাসীদের ছ্িব দেখিয়ে নাম মুখস্থ করিয়ে মিথ্যা পরিকল্পনার চিত্রনাট্য সাজায় এবং আদালতের মধ্য দিয়ে জেলে একটি কক্ষে পাঁচটি বছর তাকে রেখে দেয় তখন বিবেক, মানবিকতা, নৈতিকতা, সংবিধান, আইন-আদালত ও ন্যায়বিচারের রীতিমতো মৃত্যু ঘটানো হয়। সেদিন একুশের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বেঁচে যাওয়ায় বিএনপি-জামায়াত সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে ১৪ দল থেকে মহাজোট গঠন করে ঘুরে দাঁড়িয়েছিলেন গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে তেমনি ১/১১-এর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বিজয়ীর বেশে ফিরে এসে গণতন্ত্রের নির্বাচনে মহাজোটের মহাবিজয় ঘটিয়ে টানা ১০ বছর ক্ষমতায় দেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনি ও ’৭১-এর যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসিতে ঝুলিয়েছেন। একুশের গ্রেনেড হামলার মতো ভয়াবহ মানবতাবিরোধী জঘন্য অপরাধের বিচারও সম্পন্ন করেছেন। সেদিনের দাপুটে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর কারাগারেই অন্ধকার দেখছেন। বিএনপি সরকারের প্যারালাল শক্তির হাওয়া ভবনের কর্ণধার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠপুত্র তারেক রহমান যাবজ্জীবন দন্ডপ্রাপ্ত হয়ে লন্ডনে নির্বাসিত জীবনযাপন করছেন।

বিএনপির রাজনীতির শক্তি বেগম খালেদা জিয়া আজ কারাগারে অসুস্থ শরীর নিয়ে অসহায়ের জীবনযাপন করছেন। ক্ষমতার দম্ভে সেদিনের একদল ক্ষমতাধর যে পাপাচারে নিমজ্জিত হয়েছিলেন সেই পাপের অভিশাপে আজকের বিএনপিও অভিশপ্ত হয়ে পড়েছে। বিএনপির কত দেশপ্রেমিক গণতান্ত্রিক নেতা-কর্মী এই পাপের বোঝা বহন করছেন। সেনাশাসক এরশাদের পতনের পর গণতন্ত্রের যে নবযাত্রা হয়েছিল সেখানে রাজনীতি ভঙ্গুর গণতন্ত্রের মধ্যেও আশার আলো জাগিয়ে পথ হাঁটছিল। প্রতি পাঁচ বছর অন্তর বিতর্কহীন নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সরকার পরিবর্তনই নয়, গণরায়ে প্রতিফলিত ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে মুখর ছিল রাজনীতি। রাজনীতিতে বাহাস থাকলেও, নানা বিষয়ে বিতর্কের ঝড় থাক -লেও প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের নেতাদের মধ্যে একটা সৌহার্দ্যরে সামাজিক সম্পর্কের পরিবেশ বিরাজমান ছিল। কিন্তু একুশের গ্রেনেড হামলার মধ্য দিয়ে ’৯০-উত্তর গণতান্ত্রিক সমঝোতার রাজনীতির কালো কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেওয়া হয়। বিএনপি আওয়ামী লীগের কাছে তাদের মিত্র জামায়াতকে নিয়ে গণতন্ত্রের রাজনীতিতে বিশ্বাসঘাতক শক্তি হিসেবে আওয়ামী লীগের কাছে চিহ্নিত হয়ে যায়। আওয়ামী লীগ নেতারাও বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন রাস্তায় গ্রেনেডে মৃত্যুর চেয়ে তাদের নেত্রী শেখ হাসিনার ক্ষমতায় থেকে বুলেটে মৃত্যুই উত্তম। শেখ হাসিনাকে নির্বিঘ্নে যেখানে গণতন্ত্রের পথে বিরোধী দলের রাজনীতিতে হাঁটতে দেওয়া হয়নি সেখানে ক্ষমতার পথই তাদের জন্য মসৃণ।

মানবসভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ নৃশংসতম হত্যাকা- ঘটেছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে। যে বাড়িটি ছিল আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের ঐক্যবদ্ধ জনতার একমাত্র ঠিকানা। আর সেদিন পরিবার-পরিজনসহ একদল উচ্চাভিলাষী বিপথগামী সেনা সদস্য ও দলের বিশ্বাসঘাতক খুনি মোশতাক চক্র আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের নীলনকশায় এ হত্যাকান্ড ঘটিয়েছিল। সেই হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে যে মহান নেতা বিশ্বরাজনীতিতে বাঙালি জাতির ঐক্যের প্রতীক হিসেবে মহানায়করূপে আবির্ভূত হয়েছিলেন মানবতার রাজনীতির পথিকৃৎ হিসেবে তাঁকে তাঁর শিশুপুত্রসহ হত্যা করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু এ দেশের স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেছিলেন প্রথম এবং তাঁর জন্য নিরন্তর সংগ্রামের মধ্য দিয়ে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে জীবনের ১৩টি বছর কারাগারে কাটিয়ে, মৃত্যুকে জয় করে, ফাঁসির মঞ্চে গিয়েও আপস না করে স্বাধীনতার ডাক দিয়ে তাঁর জাতিকে স্বাধীনতা দিয়েছেন। সেই মহান নেতাকে যখন একদল খুনি বর্বরভাবে সব বিশ্বাস ভঙ্গ করে হত্যা করে তখন এ দেশের সব বাহিনীর নেতৃত্ব এমনকি তাঁর দলের রাজনৈতিক নেতৃত্বও প্রতিরোধে ব্যর্থ হয়। হত্যাকান্ডের পর তিন বাহিনীর প্রধানসহ মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি যখন অবৈধ খুনি রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ঘাতকদের পাশে বেতার ভবন থেকে বঙ্গভবনে আনুগত্য প্রকাশ করেছেন, দলের অনেকে খুনির মন্ত্রিসভায় শপথপাঠ করেছেন, পাঠ করিয়েছেন ও রক্তের উৎসব করেছেন; তখন স্বাধীন জাতির পিতার লাশ অনাদরে ৩২ নম্বর বাড়িতে পড়ে আছে। আর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমের প্রতিবাদ প্রতিরোধযুদ্ধে অস্ত্র হাতে ছুটে গেছে টগবগে বঙ্গবন্ধুর অনুসারী তরুণ কর্মীরা। জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সচিব হওয়ার অপরাধে, ’৬৯-এর নায়ক স্বাধীনতাসংগ্রামী বীরের ভূমিকা রাখার পরও খুনিরা তোফায়েল আহমেদকে ধরে নিয়ে মোশতাকের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করাতে অমানুষিক শারীরিক নির্যাতন যেভাবে করেছে তা বর্ণনাহীন। সারা দেশের নেতা-কর্মীদের হয় দেশছাড়া না হয় কারাগারে নিক্ষেপ করেছে। পাকিস্তানি প্রেতাত্মারা উল্লাস করেছে একটি স্বাধীন জাতির পিতৃহত্যার আনন্দে। বঙ্গবন্ধু যে জাতিকে বীরের জাতি বানিয়েছিলেন বিশ্বের বুকে সেদিন খুনিরা তাদের অকৃতজ্ঞ জাতিতে পরিণত করেছিল।

সেদিন দেশের বাইরে থাকায় খুনিচক্রের কালো হাত থেকে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। একদিকে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখা গোটা পরিবার ও পিতার হারানোর শোক অন্যদিকে নির্বাসিত জীবনের যন্ত্রণা ছিল গভীর বেদনার। আরেকদিকে খুনিদের রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দান ও এই বর্বরোচিত হত্যাকান্ডের বিচারের পথ রুদ্ধ করা ইনডেমনিটি নামের কালো আইন ছিল বুকের ওপর থাই পাহারের মতো ভারী। খুনি মোশতাকের অধ্যাদেশ সেনাশাসক জিয়া আইনে পরিণত করেছিলেন। আওয়ামী লীগসহ নানা মহল থেকে বার বার অভিযোগ উঠেছে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের সঙ্গে নেপথ্যে সুচতুর সেনাশাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান জড়িত ছিলেন।

আওয়ামী লীগকে সেনাশাসকরা ভেঙে চুরমার করে দিতে যখন উদ্যত তখন দলের ঐক্যের প্রতীক হিসেবে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী নির্বাচিত হয়ে নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে গণতন্ত্রের বাতি জ্বালিয়ে মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা এক কঠিন সময়ে আন্দোলনে পথে নেমেছিলেন। তাকে সেদিন ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। বঙ্গবন্ধুর নাম ও ইতিহাস মুছে দেওয়া হয়েছিল। অতিবাম ও মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ডানপন্থিদের নিয়ে সেনাশাসকদের রাজত্ব কায়েম হয়েছিল। পাকিস্তানি ধারায় ইসলামী প্রজাতন্ত্র বানাতে চেয়েছিলেন সেটি না পারলেও মুজিবকন্যার লড়াইয়ের মুখে দেশকে মডারেট মুসলিক কান্ট্রি বানিয়েছেন। তার আগে ধর্মনিরপেক্ষ মুছে দিয়ে রাষ্ট্রের সংবিধানে একাত্তরের পরাজিত সাম্প্রদায়িকতার দর্শনকে স্থান দেওয়া হয়েছে। সেদিন শেখ হাসিনা বেঁচে না থাকলে, আওয়ামী লীগের হাল ধরে গণতন্ত্রের সংগ্রামে বিজয়ী না হলে বাংলাদেশকে পাকিস্তানি এজেন্টরা তাদের সহোদর ভাই বানিয়ে ফেলত। গণতন্ত্রের সংগ্রামে বিজয়ের পর গণতন্ত্রের নবযাত্রায় জাতির বেদনাবিধুর ১৫ আগস্ট গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিন বানিয়ে কেক কাটার উৎসব খুনিদের আত্মাকে প্রশান্তি দেওয়ার শামিল ছিল। সেই খুনের নেপথ্যেও একাত্তরের পরাজিত শক্তিকে খুশি করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের পর মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অনেক রাজনৈতিক শক্তি যারা কখনো জয় বাংলা বলেনি, বঙ্গবন্ধুকে বঙ্গবন্ধু বলেনি, এমনকি মুজিবকন্যা আসার পরও তারা ছিল চরম শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগবিদ্বষী নীলকণ্ঠ শেখ হাসিনা তাদের নিয়ে ঐক্য গড়েছেন। আজ প্রায় সব দল মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে মীমাংসিত সত্যকে লালনই করছে না, পালনও করছে। এমনকি তাদের রাজনীতি ও অস্তিত্বের যারা বিভিন্ন পেশায় আছেন তাদেরও পরম আশ্রয়ের ঠিকানা হয়েছেন শেখ হাসিনা। আর যারা বেগম খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা ও ক্ষমতাকে ভর করে জাতীয় শোক দিবসে জন্মদিনের কেক কেটেছিলেন, ইতিহাসকে চরমভাবে বিকৃত করেছিলেন এমনকি স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের হিমালয়সম মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে অস্বীকার করেছিলেন তারা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছেন আজকের শেখ হাসিনার বাংলাদেশে তাদের করুণ পরিণতি আর মৃত মুজিব কতটা শক্তিশালী ও ইতিহাসের পাতায় পাতায় কতটা উজ্জ্বল জীবন্ত হয়ে উঠেছেন। বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে শুধু একুশের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার ঘটনাই ঘটেনি। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের যেমন বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করতে দেওয়া হয়েছে তেমনি সন্ত্রাসবাদ-জঙ্গিবাদকে তাদের নেটওয়ার্ক শক্তিশালী করে ব্যবহার করা হয়েছে। এক দিনে সারা দেশে ৫০০ জায়গায় বোমা হামলাই  হয়নি, একের পর এক শাহ এ এম এস কিবরিয়া, আহসান উল্লাহ মাস্টার, মঞ্জুরুল ইমাম, মমতাজ উদ্দিনসহ অসংখ্য রাজনৈতিক নেতা-কর্মীকে হত্যা করা হয়েছে।

রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের হয় জেল নয় এলাকাছাড়া অথবা পুলিশি নির্যাতন করা হয়েছে। ক্ষমতার দম্ভে রাষ্ট্রীয় দুর্নীতিকে মহা উৎসবে পরিণত করা হয়েছিল। সে সময় যারা বেগম খালেদা জিয়ার পাশে ছিলেন, সে সময় যারা তারেক রহমানের পাশে ছিলেন এবং নানা অন্যায় অপরাধ সংঘটিত করতে বিকৃত উদ্যোগ ও ভূমিকা রেখেছেন তারা নিজেদের সর্বনাশ তো করেছেনই বিএনপি নেত্রী ও তাঁর দলের নেতা-কর্মীদের সর্বনাশও করেছেন। শুধু বিএনপির নয়, এ দেশের রাজনীতির ভারসাম্যকে বিনাশ করে দিয়ে তাদের ভ্রান্ত প্রতিহিংসার নীতি রাজনৈতিক সমঝোতার সব পথ রুদ্ধ করে দিয়েছেন। বিএনপি নামের দলটিকে পঙ্গু করে দিয়েছেন। এ দলটি আদৌ এই নেতৃত্ব বহাল রেখে, এই নীতি-আদর্শ বহন করে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে কিনা তা সময় ছাড়া কেউ বলতে পারবে না। তবে দলের দুঃসময় দিনে দিনে যে ঘনীভূত হচ্ছে তা যেমন সত্য তেমনি অতীতের ভুল দলটিকে এই অনিবার্য পরিণতির দিকে ঠেলে দিয়েছে তাও সত্য। মাঝখানে রাজনীতি হয়েছে সমঝোতাহীন ও ভারসাম্যহীন। বিএনপিতে অসংখ্য দক্ষ নেতৃত্ব থাকলেও, অগণিত নিবেদিতপ্রাণ কর্মী-সমর্থক থাকলেও তারা তাদের শাসকদের অতীত পাপের বোঝা বহন ছাড়া আর কিছুই করার দেখছেন না।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা