শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

রাজনীতির কালো কফিনে শেষ পেরেক

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির কালো কফিনে শেষ পেরেক

একুশের ভয়াবহ সেই গ্রেনেড হামলার মধ্য দিয়ে আজকের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাসহ দলের শীর্ষ নেতাদের পৃথিবী থেকে চিরদিনের মতো দিনদুপুরে উড়িয়ে দেওয়ার ভয়ঙ্কর প্রতিহিংসার রাজনৈতিক আঘাত ছিল। সেই আঘাতে মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানসহ ২২ জনের করুণ মৃত্যু ঘটেছে। অসংখ্য মানুষের শরীরের রক্তে বঙ্গবন্ধু এভিনিউ ভেসে গেছে। অসংখ্যা নেতা-কর্মী-মানুষ আজীবনের জন্য পঙ্গুত্ববরণ করেছেন। অনেকে এখনো গ্রেনেডের স্পিলিন্টার শরীরে নিয়ে বেদনার যন্ত্রণা ভোগ করছেন। আল্লাহর অশেষ রহমতে সেদিনের বিরোধী দলের নেতা ও বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে আদর্শের রাজনীতির বাতিঘর শেখ হাসিনা অলৌকিকভাবে বেঁচে গেলেও খুনিচক্র তাঁর গাড়িতে গুলি বর্ষণ করেছে। নেতারা মানবঢাল হয়ে তাঁকে রক্ষা করেছেন। দেহরক্ষী জীবন দিয়েছেন। সেই আঘাতে শেখ হাসিনা কানের সমস্যা নিয়ে বেঁচে গেলেও গোটা দেশ ও বিশ্বমানবতা স্তম্ভিত হয়েছে, শোকার্ত হয়েছে। কিন্তু সেদিনের ক্ষমতার দম্ভে উন্নাসিক খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি-জামায়াত জোটের নেতা-কর্মীরা অনুশোচনায় ভোগেননি। সংসদ থেকে শহীদ মিনার বক্তৃতায় তারা হামলার জন্য উল্টো আওয়ামী লীগকে অভিযুক্ত করে বিকৃত বক্তব্য রেখেছিলেন। হয়তো সেদিন তারা ভুলে গিয়েছিলেন ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়।

ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার নীলনকশায় ২০০৭ সালের নির্বাচনে একতরফাভাবে ক্ষমতায় আসতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণ হওয়া দূরে থাক ক্ষমতায় থাকাকালে তাদের সব পাপাচারের দন্ড সুদে আসলে ভোগ করতে হয়েছে। সেই দ-ভোগ থেকে বিএনপি আজও বের হয়ে আসতে পারেনি। ২০০৪ সালের একুশে গ্রেনেড হামলার দায় সেদিনের বিএনপি সরকার এড়িয়ে যেতেই চায়নি ক্ষমতার অন্ধত্বে আজগুবি নাটক সাজিয়েছিল যেটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে জজ মিয়া নাটক নামে তাদের কলঙ্কিত করেছে। সেদিনের অনেক নেতা-মন্ত্রী ও প্রশাসনের একদল ক্ষমতার মোহে অন্ধ কর্মকর্তা গ্রাম থেকে এক নিরীহ গরিব জালাল উদ্দিন নামের জজ মিয়াকে অস্ত্রের মুখে ধরে এনে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে অকথ্য নির্যাতন চালিয়ে এ মামলার আসামি করে অনেককেই জড়িয়ে ছিলেন। রাষ্ট্রযন্ত্র যে কী জঘন্য অপরাধের সঙ্গে জড়িত হতে পারে সেদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিসে আসা জজ মিয়ার সঙ্গে আলাপকালে শুনতে শুনতে গা শিউরে উঠেছিল। তার পরিবারকে যত দিন কারাভোগ করবে তত দিন মাসোহারা দান এবং এক পর্যায়ে মামলা ধামাচাপা দিয়ে তাকে বিদেশ পাঠিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল সরকার।

কটি সরকার যখন এ ধরনের গ্রেনেড হামলার পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে আবার নিজেদের দায়মুক্তির জন্য নিরীহ মানুষকে ধরে এনে অস্ত্রের জোরে আসামি করে ঘটনার সঙ্গে জড়িত নয় এমন সন্ত্রাসীদের ছ্িব দেখিয়ে নাম মুখস্থ করিয়ে মিথ্যা পরিকল্পনার চিত্রনাট্য সাজায় এবং আদালতের মধ্য দিয়ে জেলে একটি কক্ষে পাঁচটি বছর তাকে রেখে দেয় তখন বিবেক, মানবিকতা, নৈতিকতা, সংবিধান, আইন-আদালত ও ন্যায়বিচারের রীতিমতো মৃত্যু ঘটানো হয়। সেদিন একুশের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বেঁচে যাওয়ায় বিএনপি-জামায়াত সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে ১৪ দল থেকে মহাজোট গঠন করে ঘুরে দাঁড়িয়েছিলেন গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে তেমনি ১/১১-এর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বিজয়ীর বেশে ফিরে এসে গণতন্ত্রের নির্বাচনে মহাজোটের মহাবিজয় ঘটিয়ে টানা ১০ বছর ক্ষমতায় দেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনি ও ’৭১-এর যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসিতে ঝুলিয়েছেন। একুশের গ্রেনেড হামলার মতো ভয়াবহ মানবতাবিরোধী জঘন্য অপরাধের বিচারও সম্পন্ন করেছেন। সেদিনের দাপুটে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর কারাগারেই অন্ধকার দেখছেন। বিএনপি সরকারের প্যারালাল শক্তির হাওয়া ভবনের কর্ণধার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠপুত্র তারেক রহমান যাবজ্জীবন দন্ডপ্রাপ্ত হয়ে লন্ডনে নির্বাসিত জীবনযাপন করছেন।

বিএনপির রাজনীতির শক্তি বেগম খালেদা জিয়া আজ কারাগারে অসুস্থ শরীর নিয়ে অসহায়ের জীবনযাপন করছেন। ক্ষমতার দম্ভে সেদিনের একদল ক্ষমতাধর যে পাপাচারে নিমজ্জিত হয়েছিলেন সেই পাপের অভিশাপে আজকের বিএনপিও অভিশপ্ত হয়ে পড়েছে। বিএনপির কত দেশপ্রেমিক গণতান্ত্রিক নেতা-কর্মী এই পাপের বোঝা বহন করছেন। সেনাশাসক এরশাদের পতনের পর গণতন্ত্রের যে নবযাত্রা হয়েছিল সেখানে রাজনীতি ভঙ্গুর গণতন্ত্রের মধ্যেও আশার আলো জাগিয়ে পথ হাঁটছিল। প্রতি পাঁচ বছর অন্তর বিতর্কহীন নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সরকার পরিবর্তনই নয়, গণরায়ে প্রতিফলিত ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে মুখর ছিল রাজনীতি। রাজনীতিতে বাহাস থাকলেও, নানা বিষয়ে বিতর্কের ঝড় থাক -লেও প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের নেতাদের মধ্যে একটা সৌহার্দ্যরে সামাজিক সম্পর্কের পরিবেশ বিরাজমান ছিল। কিন্তু একুশের গ্রেনেড হামলার মধ্য দিয়ে ’৯০-উত্তর গণতান্ত্রিক সমঝোতার রাজনীতির কালো কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেওয়া হয়। বিএনপি আওয়ামী লীগের কাছে তাদের মিত্র জামায়াতকে নিয়ে গণতন্ত্রের রাজনীতিতে বিশ্বাসঘাতক শক্তি হিসেবে আওয়ামী লীগের কাছে চিহ্নিত হয়ে যায়। আওয়ামী লীগ নেতারাও বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন রাস্তায় গ্রেনেডে মৃত্যুর চেয়ে তাদের নেত্রী শেখ হাসিনার ক্ষমতায় থেকে বুলেটে মৃত্যুই উত্তম। শেখ হাসিনাকে নির্বিঘ্নে যেখানে গণতন্ত্রের পথে বিরোধী দলের রাজনীতিতে হাঁটতে দেওয়া হয়নি সেখানে ক্ষমতার পথই তাদের জন্য মসৃণ।

মানবসভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ নৃশংসতম হত্যাকা- ঘটেছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে। যে বাড়িটি ছিল আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের ঐক্যবদ্ধ জনতার একমাত্র ঠিকানা। আর সেদিন পরিবার-পরিজনসহ একদল উচ্চাভিলাষী বিপথগামী সেনা সদস্য ও দলের বিশ্বাসঘাতক খুনি মোশতাক চক্র আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের নীলনকশায় এ হত্যাকান্ড ঘটিয়েছিল। সেই হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে যে মহান নেতা বিশ্বরাজনীতিতে বাঙালি জাতির ঐক্যের প্রতীক হিসেবে মহানায়করূপে আবির্ভূত হয়েছিলেন মানবতার রাজনীতির পথিকৃৎ হিসেবে তাঁকে তাঁর শিশুপুত্রসহ হত্যা করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু এ দেশের স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেছিলেন প্রথম এবং তাঁর জন্য নিরন্তর সংগ্রামের মধ্য দিয়ে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে জীবনের ১৩টি বছর কারাগারে কাটিয়ে, মৃত্যুকে জয় করে, ফাঁসির মঞ্চে গিয়েও আপস না করে স্বাধীনতার ডাক দিয়ে তাঁর জাতিকে স্বাধীনতা দিয়েছেন। সেই মহান নেতাকে যখন একদল খুনি বর্বরভাবে সব বিশ্বাস ভঙ্গ করে হত্যা করে তখন এ দেশের সব বাহিনীর নেতৃত্ব এমনকি তাঁর দলের রাজনৈতিক নেতৃত্বও প্রতিরোধে ব্যর্থ হয়। হত্যাকান্ডের পর তিন বাহিনীর প্রধানসহ মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি যখন অবৈধ খুনি রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ঘাতকদের পাশে বেতার ভবন থেকে বঙ্গভবনে আনুগত্য প্রকাশ করেছেন, দলের অনেকে খুনির মন্ত্রিসভায় শপথপাঠ করেছেন, পাঠ করিয়েছেন ও রক্তের উৎসব করেছেন; তখন স্বাধীন জাতির পিতার লাশ অনাদরে ৩২ নম্বর বাড়িতে পড়ে আছে। আর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমের প্রতিবাদ প্রতিরোধযুদ্ধে অস্ত্র হাতে ছুটে গেছে টগবগে বঙ্গবন্ধুর অনুসারী তরুণ কর্মীরা। জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সচিব হওয়ার অপরাধে, ’৬৯-এর নায়ক স্বাধীনতাসংগ্রামী বীরের ভূমিকা রাখার পরও খুনিরা তোফায়েল আহমেদকে ধরে নিয়ে মোশতাকের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করাতে অমানুষিক শারীরিক নির্যাতন যেভাবে করেছে তা বর্ণনাহীন। সারা দেশের নেতা-কর্মীদের হয় দেশছাড়া না হয় কারাগারে নিক্ষেপ করেছে। পাকিস্তানি প্রেতাত্মারা উল্লাস করেছে একটি স্বাধীন জাতির পিতৃহত্যার আনন্দে। বঙ্গবন্ধু যে জাতিকে বীরের জাতি বানিয়েছিলেন বিশ্বের বুকে সেদিন খুনিরা তাদের অকৃতজ্ঞ জাতিতে পরিণত করেছিল।

সেদিন দেশের বাইরে থাকায় খুনিচক্রের কালো হাত থেকে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। একদিকে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখা গোটা পরিবার ও পিতার হারানোর শোক অন্যদিকে নির্বাসিত জীবনের যন্ত্রণা ছিল গভীর বেদনার। আরেকদিকে খুনিদের রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দান ও এই বর্বরোচিত হত্যাকান্ডের বিচারের পথ রুদ্ধ করা ইনডেমনিটি নামের কালো আইন ছিল বুকের ওপর থাই পাহারের মতো ভারী। খুনি মোশতাকের অধ্যাদেশ সেনাশাসক জিয়া আইনে পরিণত করেছিলেন। আওয়ামী লীগসহ নানা মহল থেকে বার বার অভিযোগ উঠেছে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের সঙ্গে নেপথ্যে সুচতুর সেনাশাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান জড়িত ছিলেন।

আওয়ামী লীগকে সেনাশাসকরা ভেঙে চুরমার করে দিতে যখন উদ্যত তখন দলের ঐক্যের প্রতীক হিসেবে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী নির্বাচিত হয়ে নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে গণতন্ত্রের বাতি জ্বালিয়ে মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা এক কঠিন সময়ে আন্দোলনে পথে নেমেছিলেন। তাকে সেদিন ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। বঙ্গবন্ধুর নাম ও ইতিহাস মুছে দেওয়া হয়েছিল। অতিবাম ও মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ডানপন্থিদের নিয়ে সেনাশাসকদের রাজত্ব কায়েম হয়েছিল। পাকিস্তানি ধারায় ইসলামী প্রজাতন্ত্র বানাতে চেয়েছিলেন সেটি না পারলেও মুজিবকন্যার লড়াইয়ের মুখে দেশকে মডারেট মুসলিক কান্ট্রি বানিয়েছেন। তার আগে ধর্মনিরপেক্ষ মুছে দিয়ে রাষ্ট্রের সংবিধানে একাত্তরের পরাজিত সাম্প্রদায়িকতার দর্শনকে স্থান দেওয়া হয়েছে। সেদিন শেখ হাসিনা বেঁচে না থাকলে, আওয়ামী লীগের হাল ধরে গণতন্ত্রের সংগ্রামে বিজয়ী না হলে বাংলাদেশকে পাকিস্তানি এজেন্টরা তাদের সহোদর ভাই বানিয়ে ফেলত। গণতন্ত্রের সংগ্রামে বিজয়ের পর গণতন্ত্রের নবযাত্রায় জাতির বেদনাবিধুর ১৫ আগস্ট গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিন বানিয়ে কেক কাটার উৎসব খুনিদের আত্মাকে প্রশান্তি দেওয়ার শামিল ছিল। সেই খুনের নেপথ্যেও একাত্তরের পরাজিত শক্তিকে খুশি করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের পর মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অনেক রাজনৈতিক শক্তি যারা কখনো জয় বাংলা বলেনি, বঙ্গবন্ধুকে বঙ্গবন্ধু বলেনি, এমনকি মুজিবকন্যা আসার পরও তারা ছিল চরম শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগবিদ্বষী নীলকণ্ঠ শেখ হাসিনা তাদের নিয়ে ঐক্য গড়েছেন। আজ প্রায় সব দল মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে মীমাংসিত সত্যকে লালনই করছে না, পালনও করছে। এমনকি তাদের রাজনীতি ও অস্তিত্বের যারা বিভিন্ন পেশায় আছেন তাদেরও পরম আশ্রয়ের ঠিকানা হয়েছেন শেখ হাসিনা। আর যারা বেগম খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা ও ক্ষমতাকে ভর করে জাতীয় শোক দিবসে জন্মদিনের কেক কেটেছিলেন, ইতিহাসকে চরমভাবে বিকৃত করেছিলেন এমনকি স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের হিমালয়সম মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে অস্বীকার করেছিলেন তারা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছেন আজকের শেখ হাসিনার বাংলাদেশে তাদের করুণ পরিণতি আর মৃত মুজিব কতটা শক্তিশালী ও ইতিহাসের পাতায় পাতায় কতটা উজ্জ্বল জীবন্ত হয়ে উঠেছেন। বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে শুধু একুশের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার ঘটনাই ঘটেনি। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের যেমন বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করতে দেওয়া হয়েছে তেমনি সন্ত্রাসবাদ-জঙ্গিবাদকে তাদের নেটওয়ার্ক শক্তিশালী করে ব্যবহার করা হয়েছে। এক দিনে সারা দেশে ৫০০ জায়গায় বোমা হামলাই  হয়নি, একের পর এক শাহ এ এম এস কিবরিয়া, আহসান উল্লাহ মাস্টার, মঞ্জুরুল ইমাম, মমতাজ উদ্দিনসহ অসংখ্য রাজনৈতিক নেতা-কর্মীকে হত্যা করা হয়েছে।

রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের হয় জেল নয় এলাকাছাড়া অথবা পুলিশি নির্যাতন করা হয়েছে। ক্ষমতার দম্ভে রাষ্ট্রীয় দুর্নীতিকে মহা উৎসবে পরিণত করা হয়েছিল। সে সময় যারা বেগম খালেদা জিয়ার পাশে ছিলেন, সে সময় যারা তারেক রহমানের পাশে ছিলেন এবং নানা অন্যায় অপরাধ সংঘটিত করতে বিকৃত উদ্যোগ ও ভূমিকা রেখেছেন তারা নিজেদের সর্বনাশ তো করেছেনই বিএনপি নেত্রী ও তাঁর দলের নেতা-কর্মীদের সর্বনাশও করেছেন। শুধু বিএনপির নয়, এ দেশের রাজনীতির ভারসাম্যকে বিনাশ করে দিয়ে তাদের ভ্রান্ত প্রতিহিংসার নীতি রাজনৈতিক সমঝোতার সব পথ রুদ্ধ করে দিয়েছেন। বিএনপি নামের দলটিকে পঙ্গু করে দিয়েছেন। এ দলটি আদৌ এই নেতৃত্ব বহাল রেখে, এই নীতি-আদর্শ বহন করে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে কিনা তা সময় ছাড়া কেউ বলতে পারবে না। তবে দলের দুঃসময় দিনে দিনে যে ঘনীভূত হচ্ছে তা যেমন সত্য তেমনি অতীতের ভুল দলটিকে এই অনিবার্য পরিণতির দিকে ঠেলে দিয়েছে তাও সত্য। মাঝখানে রাজনীতি হয়েছে সমঝোতাহীন ও ভারসাম্যহীন। বিএনপিতে অসংখ্য দক্ষ নেতৃত্ব থাকলেও, অগণিত নিবেদিতপ্রাণ কর্মী-সমর্থক থাকলেও তারা তাদের শাসকদের অতীত পাপের বোঝা বহন ছাড়া আর কিছুই করার দেখছেন না।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম