শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

প্রতারণার ফাঁদে প্রবাসীরা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতারণার ফাঁদে প্রবাসীরা

প্রবাসীদের জীবনে একটি অভিশাপের নাম প্রতারণা। কোনো না কোনোভাবে প্রতারিত হয়নি এমন প্রবাসী খুঁজে পাওয়া কঠিন। দেশে দালালদের হাতে কয়েক দফা প্রতারিত হতে হয় প্রবাসীদের। বিদেশে পৌঁছার পর ডাক্তারি পরীক্ষা শেষে প্রবাসীদের আইডি কার্ড বা রেসিডেন্ট কার্ড দেওয়া হয়। বাংলাদেশেও বিদেশে যাওয়ার আগে ডাক্তারি পরীক্ষা করা হয়। তবে পার্থক্য হলো, বাংলাদেশে অনেক ক্ষেত্রেই বিভিন্ন রোগের কথা উত্থাপন করে টাকার বিনিময়ে তা গোপনের কথা বলা হয়। বিদেশে ডাক্তারি পরীক্ষায় সেসব রোগের অস্তিত্ব পাওয়া যায় না। পাসপোর্টের জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশন এবং কোনো কোনো দেশে অভিবাসনের জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রয়োজন হয়। এ ক্ষেত্রেও একশ্রেণির দালাল, প্রতারক ও এজেন্ট প্রতারণা করে সহজ-সরল অভিবাসনপ্রত্যাশীদের সঙ্গে। টাকা ছাড়া এসব মেলে না। কোনো কোনো দেশের জন্য ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রয়োজন হয়। এ ক্ষেত্রেও চলে গোপনে টাকা আদায়। প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিচিতিমূলক প্রশিক্ষণ গ্রহণ, স্মার্টকার্ড সংগ্রহের নির্দেশ রয়েছে বাংলাদেশ সরকারের। এখানেও সুযোগসন্ধানীরা ওত পেতে থাকে অবৈধ অর্থের লোভে। টাকার বিনিময়ে সহজেই মিলে যায় প্রশিক্ষণ গ্রহণের সনদ ও স্মার্টকার্ড। এরপর বিমানের টিকিট কেনা ও ভিসা হস্তান্তরের সময় দেশীয় দালাল চক্র দাবার শেষ ঘুঁটি চালে। এত দিন একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকার কথা বলা হলেও শেষ মুহূর্তে একটি অজুহাত দাঁড় করিয়ে আবারও টাকা দাবি করা হয়। তত দিনে অভিবাসনপ্রত্যাশী সব কাজকর্ম ছেড়ে বিদেশে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে ফেলে। টাকার জন্য ধারদেনা কিংবা জমি-গয়না ইত্যাদি বিক্রিও হয়ে গেছে। অন্যদিকে ভিসা এসে গেছে, বিমান রেডি। সুতরাং আরও কিছু টাকার কারণে বিদেশে যাওয়া হবে না, তা মেনে নিতে পারে না কেউ। এ সুযোগটাই গ্রহণ করে সুদখোর মহাজনরা। অতি উচ্চ সুদে তখন তাদের ঋণ নিতে হয়। পদে পদে একই টাকা খরচের বিষয়টা সব সময় গোপন রাখতে বলে দালাল চক্র। বিদেশে যাওয়ার লোভে তা গোপনও রাখে তারা। বিমানবন্দরে কোনো সরকারি কর্মকর্তা কিংবা সংবাদকর্মীর প্রশ্নের উত্তরে তারা দালালের শেখানো কথাগুলোই বলে, এর পেছনে বিদেশ নামক সোনার হরিণ হাত ফসকে ছুটে যাওয়ার ভয় কাজ করে। সরকারি কর্মকর্তারা তখন প্রথামাফিক বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই কথা বলে জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন বায়রা। কিন্তু বাস্তবে এই শ্রমিকরা যখন বিদেশে গিয়ে অল্প বেতনে কাজ করতে রাজি হন, অতিরিক্ত কাজ করে স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে কিংবা ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করে জীবনের সঙ্গে বাজি ধরে, তখনই বোঝা যায়, কত টাকা প্রতারিত হয়েছেন একজন সহজ-সরল গ্রাম্য যুবক। এই প্রতারণার সঙ্গে বিদেশি চক্রেরও যোগ থাকে। মালয়েশিয়ার ক্ষেত্রে সরকার একসময় প্রায় ৪০ হাজার টাকা অভিবাসন ব্যয় নির্ধারণ করে দিয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে খরচ হতো এর ১০ গুণ অর্থাৎ ৪ লাখ টাকা। এর একটি অংশ মালয়েশিয়ার কিছু অসাধু সরকারি-বেসরকারি ব্যক্তির কাছে যেত বলে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। বিষয়টি সীমা অতিক্রম করলে মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশ থেকে একসময় শ্রমিক নেওয়া বন্ধ করে দেয়। সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সৌদি আরবেও একসময় শ্রমিক রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায় মূলত অতি উচ্চ অভিবাসন ব্যয় ও পরে অবৈধ কাজে শ্রমিকদের নিযুক্ত হওয়ার কারণে। ১০ এপ্রিল, ২০১৯-এ একটি ইংরেজি সংবাদপত্রের তথ্য মোতাবেক ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকার মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের সব দেশ ও মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানোর সরকারি নির্দেশনা রয়েছে। অথচ পত্রিকামতে সরকার নির্ধারিত ব্যয়ের ৩ থেকে ৫ গুণ বেশি খরচ হয় প্রত্যেক শ্রমিকের। বাস্তবতা হলো, বিদেশ গমনের স্বপ্ন ও লোভ বিমানে ওঠার আগ পর্যন্ত বোবা বানিয়ে ফেলে এসব অভিবাসনপ্রত্যাশীকে। তাই সরকার একই কথা বলে, ‘অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ অধিকাংশ অভিবাসনপ্রত্যাশীর জন্য বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা ও বিমানে ভ্রমণ সম্পূর্ণ নতুন অভিজ্ঞতা। এ বিষয়ে অসচেতনতার কারণে তাদের বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। বর্তমানে অধিকাংশ বিমান সংস্থা ও বিমানবন্দর নির্দিষ্ট আকৃতি ও ওজনের ব্যাগেজ বা লাগেজ বহনের নিয়ম চালু করেছে। অথচ পুরনো নিয়মে এখনো অনেকে চার কোনা স্যুটকেস বা কার্টনের বদলে গোল পোঁটলা ব্যাগ বহন করে। এ পোঁটলা বা ব্যাগ রশি দিয়ে বাঁধে, যা বর্তমানে নিষিদ্ধ। যেসব দ্রব্য হাতব্যাগে নেওয়া নিষেধ তাও বহন করে। তরল বা রান্না করা খাবার যথাযথভাবে প্যাক না করার কারণে বিড়ম্বনার সম্মুখীন হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বিড়ম্বনায় পড়ে বিদেশের বিমানবন্দরে, যখন তার কাছে একগাদা ওষুধ আর পান-সুপারি-জর্দা পাওয়া যায়, কেননা অধিকাংশ দেশেই এসব নিয়ে প্রবেশ নিষেধ। আবার একটি চক্রের সদস্য হিসেবে নিজের কাছে অথবা অন্যের অনুরোধে ছোটখাটো কোনো প্যাকেটে গোপনে রাখা কোনো নেশাজাতীয় দ্রব্যসহ অজান্তে ধরা পড়েন অনেক শ্রমিক বা প্রবাসী। এতে তার নিজের শাস্তির পাশাপাশি দেশেরও বদনাম হয়। দেশের বিমানবন্দরে প্রবাসীদের সহায়তার জন্য হেল্প ডেস্ক আছে। তবে বাস্তবে তাদের থেকে প্রকৃত অর্থে সেবা পাওয়াটা কঠিন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেবার বদলে তারা অন্যায় আবদার করে বসে। ইমিগ্রেশন ও বোর্ডিংয়ের সময় প্রবাসীদের প্রতি তাদের অনেকের আচরণেই সেবার বদলে নিতান্ত দয়াদাক্ষিণ্যের ভাব লক্ষ্য করা যায়। বিমানে টয়লেট ব্যবহার করতে গিয়েও বিড়ম্বনায় পড়ে তারা। এরপর বিদেশের বিমানবন্দরে মূলত ভাষা না জানার কারণে নানাবিধ জটিলতায় পড়তে হয়। এ সময় আঙ্গুলের ছাপ নেওয়া, চোখের ছবি তোলা ইত্যাদি প্রক্রিয়া সম্পাদনের সময় অসহায় বোধ করেন একজন নতুন শ্রমিক। অথচ এখানে দূতাবাস থেকে সেবা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে।

অভিবাসনের আগে যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে একজন নতুন শ্রমিককে বিদেশে নেওয়া হয়, তা পরিপূর্ণভাবে পূরণ হওয়াটা নিতান্ত সৌভাগ্যের বিষয়। বাস্তবে অধিকাংশের ক্ষেত্রে উন্নত জীবন ও অধিক বেতনের লোভ দেখিয়ে অনেক বেশি টাকার বিনিময়ে বিদেশে নেওয়া হয় নতুনদের। অনেক ক্ষেত্রে সম্ভ্রান্ত বংশ এবং কঠোর পরিশ্রমে অনভ্যস্ত লোককে মরু অঞ্চলের খামারে বা নির্মাণকাজের জন্য রেখে আসা হয়, অফিশিয়াল কাজের কথা বলে তাদের পাসপোর্ট নিয়ে নেওয়া হয়। কোনো কিছু বোঝার আগেই এক প্রকার বন্দী হয়ে যান তারা। অন্যদিকে ঋণের বোঝা, দেশে প্রতিষ্ঠিত ব্যবসা বা চাকরি ছেড়ে বিদেশে গমন, পরিবারের চাপ, সামাজিক চাপ প্রভৃতির কারণে এ বঞ্চনাকে মেনে নিতে বাধ্য হন অধিকাংশ প্রবাসী। অনেকে কৌশলে পালিয়ে গেলে তার নামে পুলিশে অভিযোগ হয়। তখন তিনি হয়ে পড়েন ‘অবৈধ’। আর অবৈধ প্রবাসীদের শোষণ করার জন্য প্রস্তুত থাকে দেশি-বিদেশি স্বার্থপর গোষ্ঠী। প্রায়ই পুলিশের রেইডে এসব অবৈধ শ্রমিক আটক ও জেলের মেয়াদ শেষে দেশে ফেরত পাঠানোর খবর দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। এতে দেশের ইমেজ সংকটে পড়ে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, প্রবাসীদের কেউ কেউ টাকার বিনিময়ে পুলিশের সোর্স হিসেবে অবৈধদের ধরিয়ে দেয় বা দেওয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করে।

মধ্যপ্রাচ্যে প্রবাসীদের কাছে এক বিড়ম্বনার নাম ‘ফ্রি ভিসা’। মূলত ‘ফ্রি ভিসা’ বলতে কোনো ভিসা নেই; আছে ওয়ার্ক ভিসা, ফ্যামিলি ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, ট্যুরিস্ট ভিসা, হজ ও ওমরাহ ভিসা ইত্যাদি। অথচ আমাদেরই একটি চক্রের অভিনব আবিষ্কার ‘ফ্রি ভিসা।’ এ ক্ষেত্রে কোনো এক বা একাধিক স্থানীয় আরবকে কিছু টাকার বিনিময়ে তার বাড়ি, বাগান বা প্রতিষ্ঠানে কাজের কথা বলে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক আনার সরকারি অনুমোদন ও ভিসা নেওয়া হয়। এ ভিসায় কারও নাম থাকে না। স্থানীয় আরবের সঙ্গে সমঝোতা থাকে যে, এই ভিসার মাধ্যমে যে বাংলাদেশি প্রবাসে আসবে, তাকে অন্য যে কোনো স্থানে কাজের স্বাধীনতা দেওয়া হবে। এ স্বাধীনতার কারণেই হয়তো ‘ফ্রি ভিসা’ কথাটির উৎপত্তি। এরপর এ ভিসাটি রীতিমতো নিলামের মতো বিক্রি হয় এবং লাভের ওপর লাভে হাতবদল হতে থাকে। সব শেষে কেউ একজন এ ভিসা ব্যবহার করে বাংলাদেশি শ্রমিক নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে। উচ্চমূল্যে কেনা এ ভিসার পুরো ব্যয়ভার লাভসহ পরিশোধ করতে হয় অভিবাসনপ্রত্যাশীকে। এ ভিসায় বিদেশে গিয়ে তার পছন্দমতো কোনো কাজ জোটানোও ভাগ্যের ব্যাপার। আর কাজ জুটলেও কাগজে-কলমে সে স্থানীয় আরব স্পন্সর বা ‘কফিল’-এর অধীন থাকে। তার ভিসা নবায়ন, হজ বা বিদেশযাত্রা, গাড়ি কেনা, ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা ইত্যাদি কাজেই সেই স্পন্সর বা কফিলের স্বাক্ষর লাগে। এ ক্ষেত্রে দেখা যায়, কফিল লোভী হলে বা কোনো মধ্যস্বত্বভোগী অবস্থান করলে মোটা অঙ্কের টাকা ছাড়া এ স্বাক্ষর মেলে না।

‘কফিল’ শব্দটি অনেকের জীবনেই এক আশীর্বাদের নাম। কফিলের বদান্যতা বা সহায়তায় সাধারণ শ্রমিক থেকে বড় ব্যবসায়ী বা শিল্পপতি হয়েছেন, এমন প্রবাসীর সংখ্যাও কম নয়। তবে তার উল্টোটাও ঘটছে, হামেশা। তিলে তিলে গড়ে ওঠা ব্যবসাকে নিমেষেই দখল ও ভিসা বাতিল করে দেশে ফেরত পাঠানোর অভিযোগ রয়েছে অনেক। অংশীদারিত্বমূলক ব্যবসায় একজন প্রবাসী কখনো ৪৯%-এর বেশি অংশের মালিক হতে পারে না মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশে। ফলে আইন সব সময় কফিলদের পক্ষে থাকে। ভাষাগত জটিলতা থাকায় পরিস্থিতি আদালতের সামনে সঠিকভাবে উপস্থাপনও করা সম্ভব হয় না প্রায় ক্ষেত্রে। তবে প্রবাসীদের ব্যবসা ক্ষেত্রে একটি করুণ অধ্যায় হলো নিকটজনের বিশ্বাসঘাতকতা। মধ্যপ্রাচ্যে এটি বেশি ঘটে। এ ক্ষেত্রে দেখা যায় একজন প্রবাসী ব্যবসায়ী হয়তো নিজ খরচে কোনো বন্ধু, নিকটাত্মীয় বা পাড়া-প্রতিবেশীকে প্রবাসে নিয়ে যায় নিজ ব্যবসায় সহায়তার জন্য। দিনে দিনে তাকে হাতে-কলমে সবকিছু শিখিয়ে হয়তো কোনো প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বও দেয়। তখন অধিক মুনাফার লোভ দেখিয়ে কফিলের মাধ্যমে মূল মালিককে দেশে ফেরত পাঠানোর ঘটনা ঘটে। এর বিপরীতে আবার দেখা যায় অনেক টাকা-পয়সার উপার্জনের লোভ দেখিয়ে প্রবাসে নিয়ে নামমাত্র সুবিধায় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে শ্রম দিতে বাধ্য করা হয় কোনো কোনো ক্ষেত্রে। আপনজনের বিশ্বাসঘাতকতার হার ক্রমেই বাড়ছে মধ্যপ্রাচ্যে।

প্রবাসী অধ্যুষিত দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসসমূহের বিরুদ্ধে পাহাড়সম অভিযোগ লেগেই থাকে। পাসপোর্ট নবায়ন, নতুন পাসপোর্ট করা, বিভিন্ন ডকুমেন্ট সত্যায়িত করা, নির্যাতনের প্রতিকার প্রভৃতির প্রত্যাশায় শত শত প্রবাসী প্রতিদিন ভিড় জমায় দূতাবাসে। কিন্তু কোনো দূতাবাসেই এত বৃহৎ আকারের প্রবাসীদের কাক্সিক্ষত সেবা দেওয়ার মতো জনবল, অবকাঠামো বা অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা থাকে না। একটু তুলনা করে বিষয়টি ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। যেমন : বাংলাদেশের ২৭ হাজার ৫৭৬ জনের থানচী উপজেলা কিংবা ৯২ হাজার ৫৯৯ জনের হাকিমপুর (দিনাজপুর) উপজেলার জন্য বাংলাদেশ সরকার আইনশৃঙ্খলা, স্বাস্থ্য,            কৃষি ও খাদ্য, ভূমি, প্রকৌশল ও তথ্যপ্রযুক্তি, মানবসম্পদ, শিক্ষা, বিদ্যুৎ, প্রকল্প বাস্তবায়ন, হিসাবরক্ষণ, পরিসংখ্যান, মৎস্য, গবাদি ও পশুপালন, প্রাণিসম্পদ ও প্রশাসন খাতে প্রথম, দ্বিতীয়,           তৃতীয় শ্রেণি মিলিয়ে শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ করেন। পক্ষান্তরে ৬ লক্ষাধিক প্রবাসী বাংলাদেশি অধ্যুষিত সালতানাত অব ওমানে মাত্র পাঁচ-ছয়জন পদস্থ কর্মকর্তা এবং ১২-১৫ জন অন্যান্য কর্মচারী নিয়োগের ব্যবস্থা করেছেন। বাংলাদেশের মোট আয়তন ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৭০ স্কয়ার কিলোমিটার, পক্ষান্তরে ওমানের আয়তন ৩ লাখ ৯ হাজার ৫০০ স্কয়ার কিলোমিটার। অর্থাৎ বাংলাদেশের দ্বিগুণের বেশি। এমন একটি বৃহৎ দেশের প্রায় সর্বত্র ছড়িয়ে আছে ৬ লক্ষাধিক প্রবাসী বাংলাদেশি। তাদের সেবা দেওয়ার জন্য এত স্বল্পসংখ্যক দূতাবাস কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ মূলত প্রবাসীদের প্রতি এক ধরনের অবহেলা। রাজধানী মাস্কাট থেকে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার দূরে জেলে বন্দী কোনো অসহায় প্রবাসী কিংবা জ্ঞান ফিরছে না এমন রোগীর বিষয়ে মিডিয়ায় সংবাদ হলেই সরকারি নির্দেশ বা নিয়মে ছুটতে হয় একজন দূতাবাস কর্মকর্তাকে। আর আগুন, সড়ক দুর্ঘটনা, বেতন না পাওয়া, বন্দী অবস্থায় থাকা, গৃহকর্মী হিসেবে আটক এমন হাজারো দুর্বিপাকে ভুক্তভোগী এবং আশপাশের সবাই দূতাবাসের সেবা প্রত্যাশা করে। আমাদের দূতাবাসগুলোকে এসব সেবা দেওয়ার মতো সক্ষম করে গড়ে তোলা হয়নি। তাই প্রবাসী সংখ্যা বাড়ানোর প্রতি দূতাবাসের কারও আগ্রহী হওয়ার কথা নয়, বরং প্রবাসীদের সংখ্যাবৃদ্ধির খবরে অনেকের কপালে ভাঁজ পড়ে।

লেখক : সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

২১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৫২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে প্রবাসী নিহত
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে প্রবাসী নিহত

নগর জীবন

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা