শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

প্রতারণার ফাঁদে প্রবাসীরা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতারণার ফাঁদে প্রবাসীরা

প্রবাসীদের জীবনে একটি অভিশাপের নাম প্রতারণা। কোনো না কোনোভাবে প্রতারিত হয়নি এমন প্রবাসী খুঁজে পাওয়া কঠিন। দেশে দালালদের হাতে কয়েক দফা প্রতারিত হতে হয় প্রবাসীদের। বিদেশে পৌঁছার পর ডাক্তারি পরীক্ষা শেষে প্রবাসীদের আইডি কার্ড বা রেসিডেন্ট কার্ড দেওয়া হয়। বাংলাদেশেও বিদেশে যাওয়ার আগে ডাক্তারি পরীক্ষা করা হয়। তবে পার্থক্য হলো, বাংলাদেশে অনেক ক্ষেত্রেই বিভিন্ন রোগের কথা উত্থাপন করে টাকার বিনিময়ে তা গোপনের কথা বলা হয়। বিদেশে ডাক্তারি পরীক্ষায় সেসব রোগের অস্তিত্ব পাওয়া যায় না। পাসপোর্টের জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশন এবং কোনো কোনো দেশে অভিবাসনের জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রয়োজন হয়। এ ক্ষেত্রেও একশ্রেণির দালাল, প্রতারক ও এজেন্ট প্রতারণা করে সহজ-সরল অভিবাসনপ্রত্যাশীদের সঙ্গে। টাকা ছাড়া এসব মেলে না। কোনো কোনো দেশের জন্য ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রয়োজন হয়। এ ক্ষেত্রেও চলে গোপনে টাকা আদায়। প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিচিতিমূলক প্রশিক্ষণ গ্রহণ, স্মার্টকার্ড সংগ্রহের নির্দেশ রয়েছে বাংলাদেশ সরকারের। এখানেও সুযোগসন্ধানীরা ওত পেতে থাকে অবৈধ অর্থের লোভে। টাকার বিনিময়ে সহজেই মিলে যায় প্রশিক্ষণ গ্রহণের সনদ ও স্মার্টকার্ড। এরপর বিমানের টিকিট কেনা ও ভিসা হস্তান্তরের সময় দেশীয় দালাল চক্র দাবার শেষ ঘুঁটি চালে। এত দিন একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকার কথা বলা হলেও শেষ মুহূর্তে একটি অজুহাত দাঁড় করিয়ে আবারও টাকা দাবি করা হয়। তত দিনে অভিবাসনপ্রত্যাশী সব কাজকর্ম ছেড়ে বিদেশে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে ফেলে। টাকার জন্য ধারদেনা কিংবা জমি-গয়না ইত্যাদি বিক্রিও হয়ে গেছে। অন্যদিকে ভিসা এসে গেছে, বিমান রেডি। সুতরাং আরও কিছু টাকার কারণে বিদেশে যাওয়া হবে না, তা মেনে নিতে পারে না কেউ। এ সুযোগটাই গ্রহণ করে সুদখোর মহাজনরা। অতি উচ্চ সুদে তখন তাদের ঋণ নিতে হয়। পদে পদে একই টাকা খরচের বিষয়টা সব সময় গোপন রাখতে বলে দালাল চক্র। বিদেশে যাওয়ার লোভে তা গোপনও রাখে তারা। বিমানবন্দরে কোনো সরকারি কর্মকর্তা কিংবা সংবাদকর্মীর প্রশ্নের উত্তরে তারা দালালের শেখানো কথাগুলোই বলে, এর পেছনে বিদেশ নামক সোনার হরিণ হাত ফসকে ছুটে যাওয়ার ভয় কাজ করে। সরকারি কর্মকর্তারা তখন প্রথামাফিক বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই কথা বলে জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন বায়রা। কিন্তু বাস্তবে এই শ্রমিকরা যখন বিদেশে গিয়ে অল্প বেতনে কাজ করতে রাজি হন, অতিরিক্ত কাজ করে স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে কিংবা ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করে জীবনের সঙ্গে বাজি ধরে, তখনই বোঝা যায়, কত টাকা প্রতারিত হয়েছেন একজন সহজ-সরল গ্রাম্য যুবক। এই প্রতারণার সঙ্গে বিদেশি চক্রেরও যোগ থাকে। মালয়েশিয়ার ক্ষেত্রে সরকার একসময় প্রায় ৪০ হাজার টাকা অভিবাসন ব্যয় নির্ধারণ করে দিয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে খরচ হতো এর ১০ গুণ অর্থাৎ ৪ লাখ টাকা। এর একটি অংশ মালয়েশিয়ার কিছু অসাধু সরকারি-বেসরকারি ব্যক্তির কাছে যেত বলে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। বিষয়টি সীমা অতিক্রম করলে মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশ থেকে একসময় শ্রমিক নেওয়া বন্ধ করে দেয়। সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সৌদি আরবেও একসময় শ্রমিক রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায় মূলত অতি উচ্চ অভিবাসন ব্যয় ও পরে অবৈধ কাজে শ্রমিকদের নিযুক্ত হওয়ার কারণে। ১০ এপ্রিল, ২০১৯-এ একটি ইংরেজি সংবাদপত্রের তথ্য মোতাবেক ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকার মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের সব দেশ ও মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানোর সরকারি নির্দেশনা রয়েছে। অথচ পত্রিকামতে সরকার নির্ধারিত ব্যয়ের ৩ থেকে ৫ গুণ বেশি খরচ হয় প্রত্যেক শ্রমিকের। বাস্তবতা হলো, বিদেশ গমনের স্বপ্ন ও লোভ বিমানে ওঠার আগ পর্যন্ত বোবা বানিয়ে ফেলে এসব অভিবাসনপ্রত্যাশীকে। তাই সরকার একই কথা বলে, ‘অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ অধিকাংশ অভিবাসনপ্রত্যাশীর জন্য বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা ও বিমানে ভ্রমণ সম্পূর্ণ নতুন অভিজ্ঞতা। এ বিষয়ে অসচেতনতার কারণে তাদের বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। বর্তমানে অধিকাংশ বিমান সংস্থা ও বিমানবন্দর নির্দিষ্ট আকৃতি ও ওজনের ব্যাগেজ বা লাগেজ বহনের নিয়ম চালু করেছে। অথচ পুরনো নিয়মে এখনো অনেকে চার কোনা স্যুটকেস বা কার্টনের বদলে গোল পোঁটলা ব্যাগ বহন করে। এ পোঁটলা বা ব্যাগ রশি দিয়ে বাঁধে, যা বর্তমানে নিষিদ্ধ। যেসব দ্রব্য হাতব্যাগে নেওয়া নিষেধ তাও বহন করে। তরল বা রান্না করা খাবার যথাযথভাবে প্যাক না করার কারণে বিড়ম্বনার সম্মুখীন হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বিড়ম্বনায় পড়ে বিদেশের বিমানবন্দরে, যখন তার কাছে একগাদা ওষুধ আর পান-সুপারি-জর্দা পাওয়া যায়, কেননা অধিকাংশ দেশেই এসব নিয়ে প্রবেশ নিষেধ। আবার একটি চক্রের সদস্য হিসেবে নিজের কাছে অথবা অন্যের অনুরোধে ছোটখাটো কোনো প্যাকেটে গোপনে রাখা কোনো নেশাজাতীয় দ্রব্যসহ অজান্তে ধরা পড়েন অনেক শ্রমিক বা প্রবাসী। এতে তার নিজের শাস্তির পাশাপাশি দেশেরও বদনাম হয়। দেশের বিমানবন্দরে প্রবাসীদের সহায়তার জন্য হেল্প ডেস্ক আছে। তবে বাস্তবে তাদের থেকে প্রকৃত অর্থে সেবা পাওয়াটা কঠিন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেবার বদলে তারা অন্যায় আবদার করে বসে। ইমিগ্রেশন ও বোর্ডিংয়ের সময় প্রবাসীদের প্রতি তাদের অনেকের আচরণেই সেবার বদলে নিতান্ত দয়াদাক্ষিণ্যের ভাব লক্ষ্য করা যায়। বিমানে টয়লেট ব্যবহার করতে গিয়েও বিড়ম্বনায় পড়ে তারা। এরপর বিদেশের বিমানবন্দরে মূলত ভাষা না জানার কারণে নানাবিধ জটিলতায় পড়তে হয়। এ সময় আঙ্গুলের ছাপ নেওয়া, চোখের ছবি তোলা ইত্যাদি প্রক্রিয়া সম্পাদনের সময় অসহায় বোধ করেন একজন নতুন শ্রমিক। অথচ এখানে দূতাবাস থেকে সেবা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে।

অভিবাসনের আগে যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে একজন নতুন শ্রমিককে বিদেশে নেওয়া হয়, তা পরিপূর্ণভাবে পূরণ হওয়াটা নিতান্ত সৌভাগ্যের বিষয়। বাস্তবে অধিকাংশের ক্ষেত্রে উন্নত জীবন ও অধিক বেতনের লোভ দেখিয়ে অনেক বেশি টাকার বিনিময়ে বিদেশে নেওয়া হয় নতুনদের। অনেক ক্ষেত্রে সম্ভ্রান্ত বংশ এবং কঠোর পরিশ্রমে অনভ্যস্ত লোককে মরু অঞ্চলের খামারে বা নির্মাণকাজের জন্য রেখে আসা হয়, অফিশিয়াল কাজের কথা বলে তাদের পাসপোর্ট নিয়ে নেওয়া হয়। কোনো কিছু বোঝার আগেই এক প্রকার বন্দী হয়ে যান তারা। অন্যদিকে ঋণের বোঝা, দেশে প্রতিষ্ঠিত ব্যবসা বা চাকরি ছেড়ে বিদেশে গমন, পরিবারের চাপ, সামাজিক চাপ প্রভৃতির কারণে এ বঞ্চনাকে মেনে নিতে বাধ্য হন অধিকাংশ প্রবাসী। অনেকে কৌশলে পালিয়ে গেলে তার নামে পুলিশে অভিযোগ হয়। তখন তিনি হয়ে পড়েন ‘অবৈধ’। আর অবৈধ প্রবাসীদের শোষণ করার জন্য প্রস্তুত থাকে দেশি-বিদেশি স্বার্থপর গোষ্ঠী। প্রায়ই পুলিশের রেইডে এসব অবৈধ শ্রমিক আটক ও জেলের মেয়াদ শেষে দেশে ফেরত পাঠানোর খবর দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। এতে দেশের ইমেজ সংকটে পড়ে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, প্রবাসীদের কেউ কেউ টাকার বিনিময়ে পুলিশের সোর্স হিসেবে অবৈধদের ধরিয়ে দেয় বা দেওয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করে।

মধ্যপ্রাচ্যে প্রবাসীদের কাছে এক বিড়ম্বনার নাম ‘ফ্রি ভিসা’। মূলত ‘ফ্রি ভিসা’ বলতে কোনো ভিসা নেই; আছে ওয়ার্ক ভিসা, ফ্যামিলি ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, ট্যুরিস্ট ভিসা, হজ ও ওমরাহ ভিসা ইত্যাদি। অথচ আমাদেরই একটি চক্রের অভিনব আবিষ্কার ‘ফ্রি ভিসা।’ এ ক্ষেত্রে কোনো এক বা একাধিক স্থানীয় আরবকে কিছু টাকার বিনিময়ে তার বাড়ি, বাগান বা প্রতিষ্ঠানে কাজের কথা বলে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক আনার সরকারি অনুমোদন ও ভিসা নেওয়া হয়। এ ভিসায় কারও নাম থাকে না। স্থানীয় আরবের সঙ্গে সমঝোতা থাকে যে, এই ভিসার মাধ্যমে যে বাংলাদেশি প্রবাসে আসবে, তাকে অন্য যে কোনো স্থানে কাজের স্বাধীনতা দেওয়া হবে। এ স্বাধীনতার কারণেই হয়তো ‘ফ্রি ভিসা’ কথাটির উৎপত্তি। এরপর এ ভিসাটি রীতিমতো নিলামের মতো বিক্রি হয় এবং লাভের ওপর লাভে হাতবদল হতে থাকে। সব শেষে কেউ একজন এ ভিসা ব্যবহার করে বাংলাদেশি শ্রমিক নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে। উচ্চমূল্যে কেনা এ ভিসার পুরো ব্যয়ভার লাভসহ পরিশোধ করতে হয় অভিবাসনপ্রত্যাশীকে। এ ভিসায় বিদেশে গিয়ে তার পছন্দমতো কোনো কাজ জোটানোও ভাগ্যের ব্যাপার। আর কাজ জুটলেও কাগজে-কলমে সে স্থানীয় আরব স্পন্সর বা ‘কফিল’-এর অধীন থাকে। তার ভিসা নবায়ন, হজ বা বিদেশযাত্রা, গাড়ি কেনা, ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা ইত্যাদি কাজেই সেই স্পন্সর বা কফিলের স্বাক্ষর লাগে। এ ক্ষেত্রে দেখা যায়, কফিল লোভী হলে বা কোনো মধ্যস্বত্বভোগী অবস্থান করলে মোটা অঙ্কের টাকা ছাড়া এ স্বাক্ষর মেলে না।

‘কফিল’ শব্দটি অনেকের জীবনেই এক আশীর্বাদের নাম। কফিলের বদান্যতা বা সহায়তায় সাধারণ শ্রমিক থেকে বড় ব্যবসায়ী বা শিল্পপতি হয়েছেন, এমন প্রবাসীর সংখ্যাও কম নয়। তবে তার উল্টোটাও ঘটছে, হামেশা। তিলে তিলে গড়ে ওঠা ব্যবসাকে নিমেষেই দখল ও ভিসা বাতিল করে দেশে ফেরত পাঠানোর অভিযোগ রয়েছে অনেক। অংশীদারিত্বমূলক ব্যবসায় একজন প্রবাসী কখনো ৪৯%-এর বেশি অংশের মালিক হতে পারে না মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশে। ফলে আইন সব সময় কফিলদের পক্ষে থাকে। ভাষাগত জটিলতা থাকায় পরিস্থিতি আদালতের সামনে সঠিকভাবে উপস্থাপনও করা সম্ভব হয় না প্রায় ক্ষেত্রে। তবে প্রবাসীদের ব্যবসা ক্ষেত্রে একটি করুণ অধ্যায় হলো নিকটজনের বিশ্বাসঘাতকতা। মধ্যপ্রাচ্যে এটি বেশি ঘটে। এ ক্ষেত্রে দেখা যায় একজন প্রবাসী ব্যবসায়ী হয়তো নিজ খরচে কোনো বন্ধু, নিকটাত্মীয় বা পাড়া-প্রতিবেশীকে প্রবাসে নিয়ে যায় নিজ ব্যবসায় সহায়তার জন্য। দিনে দিনে তাকে হাতে-কলমে সবকিছু শিখিয়ে হয়তো কোনো প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বও দেয়। তখন অধিক মুনাফার লোভ দেখিয়ে কফিলের মাধ্যমে মূল মালিককে দেশে ফেরত পাঠানোর ঘটনা ঘটে। এর বিপরীতে আবার দেখা যায় অনেক টাকা-পয়সার উপার্জনের লোভ দেখিয়ে প্রবাসে নিয়ে নামমাত্র সুবিধায় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে শ্রম দিতে বাধ্য করা হয় কোনো কোনো ক্ষেত্রে। আপনজনের বিশ্বাসঘাতকতার হার ক্রমেই বাড়ছে মধ্যপ্রাচ্যে।

প্রবাসী অধ্যুষিত দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসসমূহের বিরুদ্ধে পাহাড়সম অভিযোগ লেগেই থাকে। পাসপোর্ট নবায়ন, নতুন পাসপোর্ট করা, বিভিন্ন ডকুমেন্ট সত্যায়িত করা, নির্যাতনের প্রতিকার প্রভৃতির প্রত্যাশায় শত শত প্রবাসী প্রতিদিন ভিড় জমায় দূতাবাসে। কিন্তু কোনো দূতাবাসেই এত বৃহৎ আকারের প্রবাসীদের কাক্সিক্ষত সেবা দেওয়ার মতো জনবল, অবকাঠামো বা অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা থাকে না। একটু তুলনা করে বিষয়টি ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। যেমন : বাংলাদেশের ২৭ হাজার ৫৭৬ জনের থানচী উপজেলা কিংবা ৯২ হাজার ৫৯৯ জনের হাকিমপুর (দিনাজপুর) উপজেলার জন্য বাংলাদেশ সরকার আইনশৃঙ্খলা, স্বাস্থ্য,            কৃষি ও খাদ্য, ভূমি, প্রকৌশল ও তথ্যপ্রযুক্তি, মানবসম্পদ, শিক্ষা, বিদ্যুৎ, প্রকল্প বাস্তবায়ন, হিসাবরক্ষণ, পরিসংখ্যান, মৎস্য, গবাদি ও পশুপালন, প্রাণিসম্পদ ও প্রশাসন খাতে প্রথম, দ্বিতীয়,           তৃতীয় শ্রেণি মিলিয়ে শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ করেন। পক্ষান্তরে ৬ লক্ষাধিক প্রবাসী বাংলাদেশি অধ্যুষিত সালতানাত অব ওমানে মাত্র পাঁচ-ছয়জন পদস্থ কর্মকর্তা এবং ১২-১৫ জন অন্যান্য কর্মচারী নিয়োগের ব্যবস্থা করেছেন। বাংলাদেশের মোট আয়তন ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৭০ স্কয়ার কিলোমিটার, পক্ষান্তরে ওমানের আয়তন ৩ লাখ ৯ হাজার ৫০০ স্কয়ার কিলোমিটার। অর্থাৎ বাংলাদেশের দ্বিগুণের বেশি। এমন একটি বৃহৎ দেশের প্রায় সর্বত্র ছড়িয়ে আছে ৬ লক্ষাধিক প্রবাসী বাংলাদেশি। তাদের সেবা দেওয়ার জন্য এত স্বল্পসংখ্যক দূতাবাস কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ মূলত প্রবাসীদের প্রতি এক ধরনের অবহেলা। রাজধানী মাস্কাট থেকে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার দূরে জেলে বন্দী কোনো অসহায় প্রবাসী কিংবা জ্ঞান ফিরছে না এমন রোগীর বিষয়ে মিডিয়ায় সংবাদ হলেই সরকারি নির্দেশ বা নিয়মে ছুটতে হয় একজন দূতাবাস কর্মকর্তাকে। আর আগুন, সড়ক দুর্ঘটনা, বেতন না পাওয়া, বন্দী অবস্থায় থাকা, গৃহকর্মী হিসেবে আটক এমন হাজারো দুর্বিপাকে ভুক্তভোগী এবং আশপাশের সবাই দূতাবাসের সেবা প্রত্যাশা করে। আমাদের দূতাবাসগুলোকে এসব সেবা দেওয়ার মতো সক্ষম করে গড়ে তোলা হয়নি। তাই প্রবাসী সংখ্যা বাড়ানোর প্রতি দূতাবাসের কারও আগ্রহী হওয়ার কথা নয়, বরং প্রবাসীদের সংখ্যাবৃদ্ধির খবরে অনেকের কপালে ভাঁজ পড়ে।

লেখক : সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম