শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

প্রতারণার ফাঁদে প্রবাসীরা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতারণার ফাঁদে প্রবাসীরা

প্রবাসীদের জীবনে একটি অভিশাপের নাম প্রতারণা। কোনো না কোনোভাবে প্রতারিত হয়নি এমন প্রবাসী খুঁজে পাওয়া কঠিন। দেশে দালালদের হাতে কয়েক দফা প্রতারিত হতে হয় প্রবাসীদের। বিদেশে পৌঁছার পর ডাক্তারি পরীক্ষা শেষে প্রবাসীদের আইডি কার্ড বা রেসিডেন্ট কার্ড দেওয়া হয়। বাংলাদেশেও বিদেশে যাওয়ার আগে ডাক্তারি পরীক্ষা করা হয়। তবে পার্থক্য হলো, বাংলাদেশে অনেক ক্ষেত্রেই বিভিন্ন রোগের কথা উত্থাপন করে টাকার বিনিময়ে তা গোপনের কথা বলা হয়। বিদেশে ডাক্তারি পরীক্ষায় সেসব রোগের অস্তিত্ব পাওয়া যায় না। পাসপোর্টের জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশন এবং কোনো কোনো দেশে অভিবাসনের জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রয়োজন হয়। এ ক্ষেত্রেও একশ্রেণির দালাল, প্রতারক ও এজেন্ট প্রতারণা করে সহজ-সরল অভিবাসনপ্রত্যাশীদের সঙ্গে। টাকা ছাড়া এসব মেলে না। কোনো কোনো দেশের জন্য ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রয়োজন হয়। এ ক্ষেত্রেও চলে গোপনে টাকা আদায়। প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিচিতিমূলক প্রশিক্ষণ গ্রহণ, স্মার্টকার্ড সংগ্রহের নির্দেশ রয়েছে বাংলাদেশ সরকারের। এখানেও সুযোগসন্ধানীরা ওত পেতে থাকে অবৈধ অর্থের লোভে। টাকার বিনিময়ে সহজেই মিলে যায় প্রশিক্ষণ গ্রহণের সনদ ও স্মার্টকার্ড। এরপর বিমানের টিকিট কেনা ও ভিসা হস্তান্তরের সময় দেশীয় দালাল চক্র দাবার শেষ ঘুঁটি চালে। এত দিন একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকার কথা বলা হলেও শেষ মুহূর্তে একটি অজুহাত দাঁড় করিয়ে আবারও টাকা দাবি করা হয়। তত দিনে অভিবাসনপ্রত্যাশী সব কাজকর্ম ছেড়ে বিদেশে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে ফেলে। টাকার জন্য ধারদেনা কিংবা জমি-গয়না ইত্যাদি বিক্রিও হয়ে গেছে। অন্যদিকে ভিসা এসে গেছে, বিমান রেডি। সুতরাং আরও কিছু টাকার কারণে বিদেশে যাওয়া হবে না, তা মেনে নিতে পারে না কেউ। এ সুযোগটাই গ্রহণ করে সুদখোর মহাজনরা। অতি উচ্চ সুদে তখন তাদের ঋণ নিতে হয়। পদে পদে একই টাকা খরচের বিষয়টা সব সময় গোপন রাখতে বলে দালাল চক্র। বিদেশে যাওয়ার লোভে তা গোপনও রাখে তারা। বিমানবন্দরে কোনো সরকারি কর্মকর্তা কিংবা সংবাদকর্মীর প্রশ্নের উত্তরে তারা দালালের শেখানো কথাগুলোই বলে, এর পেছনে বিদেশ নামক সোনার হরিণ হাত ফসকে ছুটে যাওয়ার ভয় কাজ করে। সরকারি কর্মকর্তারা তখন প্রথামাফিক বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই কথা বলে জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন বায়রা। কিন্তু বাস্তবে এই শ্রমিকরা যখন বিদেশে গিয়ে অল্প বেতনে কাজ করতে রাজি হন, অতিরিক্ত কাজ করে স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে কিংবা ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করে জীবনের সঙ্গে বাজি ধরে, তখনই বোঝা যায়, কত টাকা প্রতারিত হয়েছেন একজন সহজ-সরল গ্রাম্য যুবক। এই প্রতারণার সঙ্গে বিদেশি চক্রেরও যোগ থাকে। মালয়েশিয়ার ক্ষেত্রে সরকার একসময় প্রায় ৪০ হাজার টাকা অভিবাসন ব্যয় নির্ধারণ করে দিয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে খরচ হতো এর ১০ গুণ অর্থাৎ ৪ লাখ টাকা। এর একটি অংশ মালয়েশিয়ার কিছু অসাধু সরকারি-বেসরকারি ব্যক্তির কাছে যেত বলে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। বিষয়টি সীমা অতিক্রম করলে মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশ থেকে একসময় শ্রমিক নেওয়া বন্ধ করে দেয়। সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সৌদি আরবেও একসময় শ্রমিক রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায় মূলত অতি উচ্চ অভিবাসন ব্যয় ও পরে অবৈধ কাজে শ্রমিকদের নিযুক্ত হওয়ার কারণে। ১০ এপ্রিল, ২০১৯-এ একটি ইংরেজি সংবাদপত্রের তথ্য মোতাবেক ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকার মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের সব দেশ ও মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানোর সরকারি নির্দেশনা রয়েছে। অথচ পত্রিকামতে সরকার নির্ধারিত ব্যয়ের ৩ থেকে ৫ গুণ বেশি খরচ হয় প্রত্যেক শ্রমিকের। বাস্তবতা হলো, বিদেশ গমনের স্বপ্ন ও লোভ বিমানে ওঠার আগ পর্যন্ত বোবা বানিয়ে ফেলে এসব অভিবাসনপ্রত্যাশীকে। তাই সরকার একই কথা বলে, ‘অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ অধিকাংশ অভিবাসনপ্রত্যাশীর জন্য বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা ও বিমানে ভ্রমণ সম্পূর্ণ নতুন অভিজ্ঞতা। এ বিষয়ে অসচেতনতার কারণে তাদের বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। বর্তমানে অধিকাংশ বিমান সংস্থা ও বিমানবন্দর নির্দিষ্ট আকৃতি ও ওজনের ব্যাগেজ বা লাগেজ বহনের নিয়ম চালু করেছে। অথচ পুরনো নিয়মে এখনো অনেকে চার কোনা স্যুটকেস বা কার্টনের বদলে গোল পোঁটলা ব্যাগ বহন করে। এ পোঁটলা বা ব্যাগ রশি দিয়ে বাঁধে, যা বর্তমানে নিষিদ্ধ। যেসব দ্রব্য হাতব্যাগে নেওয়া নিষেধ তাও বহন করে। তরল বা রান্না করা খাবার যথাযথভাবে প্যাক না করার কারণে বিড়ম্বনার সম্মুখীন হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বিড়ম্বনায় পড়ে বিদেশের বিমানবন্দরে, যখন তার কাছে একগাদা ওষুধ আর পান-সুপারি-জর্দা পাওয়া যায়, কেননা অধিকাংশ দেশেই এসব নিয়ে প্রবেশ নিষেধ। আবার একটি চক্রের সদস্য হিসেবে নিজের কাছে অথবা অন্যের অনুরোধে ছোটখাটো কোনো প্যাকেটে গোপনে রাখা কোনো নেশাজাতীয় দ্রব্যসহ অজান্তে ধরা পড়েন অনেক শ্রমিক বা প্রবাসী। এতে তার নিজের শাস্তির পাশাপাশি দেশেরও বদনাম হয়। দেশের বিমানবন্দরে প্রবাসীদের সহায়তার জন্য হেল্প ডেস্ক আছে। তবে বাস্তবে তাদের থেকে প্রকৃত অর্থে সেবা পাওয়াটা কঠিন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেবার বদলে তারা অন্যায় আবদার করে বসে। ইমিগ্রেশন ও বোর্ডিংয়ের সময় প্রবাসীদের প্রতি তাদের অনেকের আচরণেই সেবার বদলে নিতান্ত দয়াদাক্ষিণ্যের ভাব লক্ষ্য করা যায়। বিমানে টয়লেট ব্যবহার করতে গিয়েও বিড়ম্বনায় পড়ে তারা। এরপর বিদেশের বিমানবন্দরে মূলত ভাষা না জানার কারণে নানাবিধ জটিলতায় পড়তে হয়। এ সময় আঙ্গুলের ছাপ নেওয়া, চোখের ছবি তোলা ইত্যাদি প্রক্রিয়া সম্পাদনের সময় অসহায় বোধ করেন একজন নতুন শ্রমিক। অথচ এখানে দূতাবাস থেকে সেবা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে।

অভিবাসনের আগে যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে একজন নতুন শ্রমিককে বিদেশে নেওয়া হয়, তা পরিপূর্ণভাবে পূরণ হওয়াটা নিতান্ত সৌভাগ্যের বিষয়। বাস্তবে অধিকাংশের ক্ষেত্রে উন্নত জীবন ও অধিক বেতনের লোভ দেখিয়ে অনেক বেশি টাকার বিনিময়ে বিদেশে নেওয়া হয় নতুনদের। অনেক ক্ষেত্রে সম্ভ্রান্ত বংশ এবং কঠোর পরিশ্রমে অনভ্যস্ত লোককে মরু অঞ্চলের খামারে বা নির্মাণকাজের জন্য রেখে আসা হয়, অফিশিয়াল কাজের কথা বলে তাদের পাসপোর্ট নিয়ে নেওয়া হয়। কোনো কিছু বোঝার আগেই এক প্রকার বন্দী হয়ে যান তারা। অন্যদিকে ঋণের বোঝা, দেশে প্রতিষ্ঠিত ব্যবসা বা চাকরি ছেড়ে বিদেশে গমন, পরিবারের চাপ, সামাজিক চাপ প্রভৃতির কারণে এ বঞ্চনাকে মেনে নিতে বাধ্য হন অধিকাংশ প্রবাসী। অনেকে কৌশলে পালিয়ে গেলে তার নামে পুলিশে অভিযোগ হয়। তখন তিনি হয়ে পড়েন ‘অবৈধ’। আর অবৈধ প্রবাসীদের শোষণ করার জন্য প্রস্তুত থাকে দেশি-বিদেশি স্বার্থপর গোষ্ঠী। প্রায়ই পুলিশের রেইডে এসব অবৈধ শ্রমিক আটক ও জেলের মেয়াদ শেষে দেশে ফেরত পাঠানোর খবর দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। এতে দেশের ইমেজ সংকটে পড়ে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, প্রবাসীদের কেউ কেউ টাকার বিনিময়ে পুলিশের সোর্স হিসেবে অবৈধদের ধরিয়ে দেয় বা দেওয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করে।

মধ্যপ্রাচ্যে প্রবাসীদের কাছে এক বিড়ম্বনার নাম ‘ফ্রি ভিসা’। মূলত ‘ফ্রি ভিসা’ বলতে কোনো ভিসা নেই; আছে ওয়ার্ক ভিসা, ফ্যামিলি ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, ট্যুরিস্ট ভিসা, হজ ও ওমরাহ ভিসা ইত্যাদি। অথচ আমাদেরই একটি চক্রের অভিনব আবিষ্কার ‘ফ্রি ভিসা।’ এ ক্ষেত্রে কোনো এক বা একাধিক স্থানীয় আরবকে কিছু টাকার বিনিময়ে তার বাড়ি, বাগান বা প্রতিষ্ঠানে কাজের কথা বলে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক আনার সরকারি অনুমোদন ও ভিসা নেওয়া হয়। এ ভিসায় কারও নাম থাকে না। স্থানীয় আরবের সঙ্গে সমঝোতা থাকে যে, এই ভিসার মাধ্যমে যে বাংলাদেশি প্রবাসে আসবে, তাকে অন্য যে কোনো স্থানে কাজের স্বাধীনতা দেওয়া হবে। এ স্বাধীনতার কারণেই হয়তো ‘ফ্রি ভিসা’ কথাটির উৎপত্তি। এরপর এ ভিসাটি রীতিমতো নিলামের মতো বিক্রি হয় এবং লাভের ওপর লাভে হাতবদল হতে থাকে। সব শেষে কেউ একজন এ ভিসা ব্যবহার করে বাংলাদেশি শ্রমিক নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে। উচ্চমূল্যে কেনা এ ভিসার পুরো ব্যয়ভার লাভসহ পরিশোধ করতে হয় অভিবাসনপ্রত্যাশীকে। এ ভিসায় বিদেশে গিয়ে তার পছন্দমতো কোনো কাজ জোটানোও ভাগ্যের ব্যাপার। আর কাজ জুটলেও কাগজে-কলমে সে স্থানীয় আরব স্পন্সর বা ‘কফিল’-এর অধীন থাকে। তার ভিসা নবায়ন, হজ বা বিদেশযাত্রা, গাড়ি কেনা, ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা ইত্যাদি কাজেই সেই স্পন্সর বা কফিলের স্বাক্ষর লাগে। এ ক্ষেত্রে দেখা যায়, কফিল লোভী হলে বা কোনো মধ্যস্বত্বভোগী অবস্থান করলে মোটা অঙ্কের টাকা ছাড়া এ স্বাক্ষর মেলে না।

‘কফিল’ শব্দটি অনেকের জীবনেই এক আশীর্বাদের নাম। কফিলের বদান্যতা বা সহায়তায় সাধারণ শ্রমিক থেকে বড় ব্যবসায়ী বা শিল্পপতি হয়েছেন, এমন প্রবাসীর সংখ্যাও কম নয়। তবে তার উল্টোটাও ঘটছে, হামেশা। তিলে তিলে গড়ে ওঠা ব্যবসাকে নিমেষেই দখল ও ভিসা বাতিল করে দেশে ফেরত পাঠানোর অভিযোগ রয়েছে অনেক। অংশীদারিত্বমূলক ব্যবসায় একজন প্রবাসী কখনো ৪৯%-এর বেশি অংশের মালিক হতে পারে না মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশে। ফলে আইন সব সময় কফিলদের পক্ষে থাকে। ভাষাগত জটিলতা থাকায় পরিস্থিতি আদালতের সামনে সঠিকভাবে উপস্থাপনও করা সম্ভব হয় না প্রায় ক্ষেত্রে। তবে প্রবাসীদের ব্যবসা ক্ষেত্রে একটি করুণ অধ্যায় হলো নিকটজনের বিশ্বাসঘাতকতা। মধ্যপ্রাচ্যে এটি বেশি ঘটে। এ ক্ষেত্রে দেখা যায় একজন প্রবাসী ব্যবসায়ী হয়তো নিজ খরচে কোনো বন্ধু, নিকটাত্মীয় বা পাড়া-প্রতিবেশীকে প্রবাসে নিয়ে যায় নিজ ব্যবসায় সহায়তার জন্য। দিনে দিনে তাকে হাতে-কলমে সবকিছু শিখিয়ে হয়তো কোনো প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বও দেয়। তখন অধিক মুনাফার লোভ দেখিয়ে কফিলের মাধ্যমে মূল মালিককে দেশে ফেরত পাঠানোর ঘটনা ঘটে। এর বিপরীতে আবার দেখা যায় অনেক টাকা-পয়সার উপার্জনের লোভ দেখিয়ে প্রবাসে নিয়ে নামমাত্র সুবিধায় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে শ্রম দিতে বাধ্য করা হয় কোনো কোনো ক্ষেত্রে। আপনজনের বিশ্বাসঘাতকতার হার ক্রমেই বাড়ছে মধ্যপ্রাচ্যে।

প্রবাসী অধ্যুষিত দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসসমূহের বিরুদ্ধে পাহাড়সম অভিযোগ লেগেই থাকে। পাসপোর্ট নবায়ন, নতুন পাসপোর্ট করা, বিভিন্ন ডকুমেন্ট সত্যায়িত করা, নির্যাতনের প্রতিকার প্রভৃতির প্রত্যাশায় শত শত প্রবাসী প্রতিদিন ভিড় জমায় দূতাবাসে। কিন্তু কোনো দূতাবাসেই এত বৃহৎ আকারের প্রবাসীদের কাক্সিক্ষত সেবা দেওয়ার মতো জনবল, অবকাঠামো বা অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা থাকে না। একটু তুলনা করে বিষয়টি ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। যেমন : বাংলাদেশের ২৭ হাজার ৫৭৬ জনের থানচী উপজেলা কিংবা ৯২ হাজার ৫৯৯ জনের হাকিমপুর (দিনাজপুর) উপজেলার জন্য বাংলাদেশ সরকার আইনশৃঙ্খলা, স্বাস্থ্য,            কৃষি ও খাদ্য, ভূমি, প্রকৌশল ও তথ্যপ্রযুক্তি, মানবসম্পদ, শিক্ষা, বিদ্যুৎ, প্রকল্প বাস্তবায়ন, হিসাবরক্ষণ, পরিসংখ্যান, মৎস্য, গবাদি ও পশুপালন, প্রাণিসম্পদ ও প্রশাসন খাতে প্রথম, দ্বিতীয়,           তৃতীয় শ্রেণি মিলিয়ে শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ করেন। পক্ষান্তরে ৬ লক্ষাধিক প্রবাসী বাংলাদেশি অধ্যুষিত সালতানাত অব ওমানে মাত্র পাঁচ-ছয়জন পদস্থ কর্মকর্তা এবং ১২-১৫ জন অন্যান্য কর্মচারী নিয়োগের ব্যবস্থা করেছেন। বাংলাদেশের মোট আয়তন ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৭০ স্কয়ার কিলোমিটার, পক্ষান্তরে ওমানের আয়তন ৩ লাখ ৯ হাজার ৫০০ স্কয়ার কিলোমিটার। অর্থাৎ বাংলাদেশের দ্বিগুণের বেশি। এমন একটি বৃহৎ দেশের প্রায় সর্বত্র ছড়িয়ে আছে ৬ লক্ষাধিক প্রবাসী বাংলাদেশি। তাদের সেবা দেওয়ার জন্য এত স্বল্পসংখ্যক দূতাবাস কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ মূলত প্রবাসীদের প্রতি এক ধরনের অবহেলা। রাজধানী মাস্কাট থেকে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার দূরে জেলে বন্দী কোনো অসহায় প্রবাসী কিংবা জ্ঞান ফিরছে না এমন রোগীর বিষয়ে মিডিয়ায় সংবাদ হলেই সরকারি নির্দেশ বা নিয়মে ছুটতে হয় একজন দূতাবাস কর্মকর্তাকে। আর আগুন, সড়ক দুর্ঘটনা, বেতন না পাওয়া, বন্দী অবস্থায় থাকা, গৃহকর্মী হিসেবে আটক এমন হাজারো দুর্বিপাকে ভুক্তভোগী এবং আশপাশের সবাই দূতাবাসের সেবা প্রত্যাশা করে। আমাদের দূতাবাসগুলোকে এসব সেবা দেওয়ার মতো সক্ষম করে গড়ে তোলা হয়নি। তাই প্রবাসী সংখ্যা বাড়ানোর প্রতি দূতাবাসের কারও আগ্রহী হওয়ার কথা নয়, বরং প্রবাসীদের সংখ্যাবৃদ্ধির খবরে অনেকের কপালে ভাঁজ পড়ে।

লেখক : সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম