শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

প্রতারণার ফাঁদে প্রবাসীরা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতারণার ফাঁদে প্রবাসীরা

প্রবাসীদের জীবনে একটি অভিশাপের নাম প্রতারণা। কোনো না কোনোভাবে প্রতারিত হয়নি এমন প্রবাসী খুঁজে পাওয়া কঠিন। দেশে দালালদের হাতে কয়েক দফা প্রতারিত হতে হয় প্রবাসীদের। বিদেশে পৌঁছার পর ডাক্তারি পরীক্ষা শেষে প্রবাসীদের আইডি কার্ড বা রেসিডেন্ট কার্ড দেওয়া হয়। বাংলাদেশেও বিদেশে যাওয়ার আগে ডাক্তারি পরীক্ষা করা হয়। তবে পার্থক্য হলো, বাংলাদেশে অনেক ক্ষেত্রেই বিভিন্ন রোগের কথা উত্থাপন করে টাকার বিনিময়ে তা গোপনের কথা বলা হয়। বিদেশে ডাক্তারি পরীক্ষায় সেসব রোগের অস্তিত্ব পাওয়া যায় না। পাসপোর্টের জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশন এবং কোনো কোনো দেশে অভিবাসনের জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রয়োজন হয়। এ ক্ষেত্রেও একশ্রেণির দালাল, প্রতারক ও এজেন্ট প্রতারণা করে সহজ-সরল অভিবাসনপ্রত্যাশীদের সঙ্গে। টাকা ছাড়া এসব মেলে না। কোনো কোনো দেশের জন্য ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রয়োজন হয়। এ ক্ষেত্রেও চলে গোপনে টাকা আদায়। প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিচিতিমূলক প্রশিক্ষণ গ্রহণ, স্মার্টকার্ড সংগ্রহের নির্দেশ রয়েছে বাংলাদেশ সরকারের। এখানেও সুযোগসন্ধানীরা ওত পেতে থাকে অবৈধ অর্থের লোভে। টাকার বিনিময়ে সহজেই মিলে যায় প্রশিক্ষণ গ্রহণের সনদ ও স্মার্টকার্ড। এরপর বিমানের টিকিট কেনা ও ভিসা হস্তান্তরের সময় দেশীয় দালাল চক্র দাবার শেষ ঘুঁটি চালে। এত দিন একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকার কথা বলা হলেও শেষ মুহূর্তে একটি অজুহাত দাঁড় করিয়ে আবারও টাকা দাবি করা হয়। তত দিনে অভিবাসনপ্রত্যাশী সব কাজকর্ম ছেড়ে বিদেশে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে ফেলে। টাকার জন্য ধারদেনা কিংবা জমি-গয়না ইত্যাদি বিক্রিও হয়ে গেছে। অন্যদিকে ভিসা এসে গেছে, বিমান রেডি। সুতরাং আরও কিছু টাকার কারণে বিদেশে যাওয়া হবে না, তা মেনে নিতে পারে না কেউ। এ সুযোগটাই গ্রহণ করে সুদখোর মহাজনরা। অতি উচ্চ সুদে তখন তাদের ঋণ নিতে হয়। পদে পদে একই টাকা খরচের বিষয়টা সব সময় গোপন রাখতে বলে দালাল চক্র। বিদেশে যাওয়ার লোভে তা গোপনও রাখে তারা। বিমানবন্দরে কোনো সরকারি কর্মকর্তা কিংবা সংবাদকর্মীর প্রশ্নের উত্তরে তারা দালালের শেখানো কথাগুলোই বলে, এর পেছনে বিদেশ নামক সোনার হরিণ হাত ফসকে ছুটে যাওয়ার ভয় কাজ করে। সরকারি কর্মকর্তারা তখন প্রথামাফিক বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই কথা বলে জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন বায়রা। কিন্তু বাস্তবে এই শ্রমিকরা যখন বিদেশে গিয়ে অল্প বেতনে কাজ করতে রাজি হন, অতিরিক্ত কাজ করে স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে কিংবা ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করে জীবনের সঙ্গে বাজি ধরে, তখনই বোঝা যায়, কত টাকা প্রতারিত হয়েছেন একজন সহজ-সরল গ্রাম্য যুবক। এই প্রতারণার সঙ্গে বিদেশি চক্রেরও যোগ থাকে। মালয়েশিয়ার ক্ষেত্রে সরকার একসময় প্রায় ৪০ হাজার টাকা অভিবাসন ব্যয় নির্ধারণ করে দিয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে খরচ হতো এর ১০ গুণ অর্থাৎ ৪ লাখ টাকা। এর একটি অংশ মালয়েশিয়ার কিছু অসাধু সরকারি-বেসরকারি ব্যক্তির কাছে যেত বলে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। বিষয়টি সীমা অতিক্রম করলে মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশ থেকে একসময় শ্রমিক নেওয়া বন্ধ করে দেয়। সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সৌদি আরবেও একসময় শ্রমিক রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায় মূলত অতি উচ্চ অভিবাসন ব্যয় ও পরে অবৈধ কাজে শ্রমিকদের নিযুক্ত হওয়ার কারণে। ১০ এপ্রিল, ২০১৯-এ একটি ইংরেজি সংবাদপত্রের তথ্য মোতাবেক ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকার মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের সব দেশ ও মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানোর সরকারি নির্দেশনা রয়েছে। অথচ পত্রিকামতে সরকার নির্ধারিত ব্যয়ের ৩ থেকে ৫ গুণ বেশি খরচ হয় প্রত্যেক শ্রমিকের। বাস্তবতা হলো, বিদেশ গমনের স্বপ্ন ও লোভ বিমানে ওঠার আগ পর্যন্ত বোবা বানিয়ে ফেলে এসব অভিবাসনপ্রত্যাশীকে। তাই সরকার একই কথা বলে, ‘অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ অধিকাংশ অভিবাসনপ্রত্যাশীর জন্য বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা ও বিমানে ভ্রমণ সম্পূর্ণ নতুন অভিজ্ঞতা। এ বিষয়ে অসচেতনতার কারণে তাদের বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। বর্তমানে অধিকাংশ বিমান সংস্থা ও বিমানবন্দর নির্দিষ্ট আকৃতি ও ওজনের ব্যাগেজ বা লাগেজ বহনের নিয়ম চালু করেছে। অথচ পুরনো নিয়মে এখনো অনেকে চার কোনা স্যুটকেস বা কার্টনের বদলে গোল পোঁটলা ব্যাগ বহন করে। এ পোঁটলা বা ব্যাগ রশি দিয়ে বাঁধে, যা বর্তমানে নিষিদ্ধ। যেসব দ্রব্য হাতব্যাগে নেওয়া নিষেধ তাও বহন করে। তরল বা রান্না করা খাবার যথাযথভাবে প্যাক না করার কারণে বিড়ম্বনার সম্মুখীন হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বিড়ম্বনায় পড়ে বিদেশের বিমানবন্দরে, যখন তার কাছে একগাদা ওষুধ আর পান-সুপারি-জর্দা পাওয়া যায়, কেননা অধিকাংশ দেশেই এসব নিয়ে প্রবেশ নিষেধ। আবার একটি চক্রের সদস্য হিসেবে নিজের কাছে অথবা অন্যের অনুরোধে ছোটখাটো কোনো প্যাকেটে গোপনে রাখা কোনো নেশাজাতীয় দ্রব্যসহ অজান্তে ধরা পড়েন অনেক শ্রমিক বা প্রবাসী। এতে তার নিজের শাস্তির পাশাপাশি দেশেরও বদনাম হয়। দেশের বিমানবন্দরে প্রবাসীদের সহায়তার জন্য হেল্প ডেস্ক আছে। তবে বাস্তবে তাদের থেকে প্রকৃত অর্থে সেবা পাওয়াটা কঠিন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেবার বদলে তারা অন্যায় আবদার করে বসে। ইমিগ্রেশন ও বোর্ডিংয়ের সময় প্রবাসীদের প্রতি তাদের অনেকের আচরণেই সেবার বদলে নিতান্ত দয়াদাক্ষিণ্যের ভাব লক্ষ্য করা যায়। বিমানে টয়লেট ব্যবহার করতে গিয়েও বিড়ম্বনায় পড়ে তারা। এরপর বিদেশের বিমানবন্দরে মূলত ভাষা না জানার কারণে নানাবিধ জটিলতায় পড়তে হয়। এ সময় আঙ্গুলের ছাপ নেওয়া, চোখের ছবি তোলা ইত্যাদি প্রক্রিয়া সম্পাদনের সময় অসহায় বোধ করেন একজন নতুন শ্রমিক। অথচ এখানে দূতাবাস থেকে সেবা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে।

অভিবাসনের আগে যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে একজন নতুন শ্রমিককে বিদেশে নেওয়া হয়, তা পরিপূর্ণভাবে পূরণ হওয়াটা নিতান্ত সৌভাগ্যের বিষয়। বাস্তবে অধিকাংশের ক্ষেত্রে উন্নত জীবন ও অধিক বেতনের লোভ দেখিয়ে অনেক বেশি টাকার বিনিময়ে বিদেশে নেওয়া হয় নতুনদের। অনেক ক্ষেত্রে সম্ভ্রান্ত বংশ এবং কঠোর পরিশ্রমে অনভ্যস্ত লোককে মরু অঞ্চলের খামারে বা নির্মাণকাজের জন্য রেখে আসা হয়, অফিশিয়াল কাজের কথা বলে তাদের পাসপোর্ট নিয়ে নেওয়া হয়। কোনো কিছু বোঝার আগেই এক প্রকার বন্দী হয়ে যান তারা। অন্যদিকে ঋণের বোঝা, দেশে প্রতিষ্ঠিত ব্যবসা বা চাকরি ছেড়ে বিদেশে গমন, পরিবারের চাপ, সামাজিক চাপ প্রভৃতির কারণে এ বঞ্চনাকে মেনে নিতে বাধ্য হন অধিকাংশ প্রবাসী। অনেকে কৌশলে পালিয়ে গেলে তার নামে পুলিশে অভিযোগ হয়। তখন তিনি হয়ে পড়েন ‘অবৈধ’। আর অবৈধ প্রবাসীদের শোষণ করার জন্য প্রস্তুত থাকে দেশি-বিদেশি স্বার্থপর গোষ্ঠী। প্রায়ই পুলিশের রেইডে এসব অবৈধ শ্রমিক আটক ও জেলের মেয়াদ শেষে দেশে ফেরত পাঠানোর খবর দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। এতে দেশের ইমেজ সংকটে পড়ে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, প্রবাসীদের কেউ কেউ টাকার বিনিময়ে পুলিশের সোর্স হিসেবে অবৈধদের ধরিয়ে দেয় বা দেওয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করে।

মধ্যপ্রাচ্যে প্রবাসীদের কাছে এক বিড়ম্বনার নাম ‘ফ্রি ভিসা’। মূলত ‘ফ্রি ভিসা’ বলতে কোনো ভিসা নেই; আছে ওয়ার্ক ভিসা, ফ্যামিলি ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, ট্যুরিস্ট ভিসা, হজ ও ওমরাহ ভিসা ইত্যাদি। অথচ আমাদেরই একটি চক্রের অভিনব আবিষ্কার ‘ফ্রি ভিসা।’ এ ক্ষেত্রে কোনো এক বা একাধিক স্থানীয় আরবকে কিছু টাকার বিনিময়ে তার বাড়ি, বাগান বা প্রতিষ্ঠানে কাজের কথা বলে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক আনার সরকারি অনুমোদন ও ভিসা নেওয়া হয়। এ ভিসায় কারও নাম থাকে না। স্থানীয় আরবের সঙ্গে সমঝোতা থাকে যে, এই ভিসার মাধ্যমে যে বাংলাদেশি প্রবাসে আসবে, তাকে অন্য যে কোনো স্থানে কাজের স্বাধীনতা দেওয়া হবে। এ স্বাধীনতার কারণেই হয়তো ‘ফ্রি ভিসা’ কথাটির উৎপত্তি। এরপর এ ভিসাটি রীতিমতো নিলামের মতো বিক্রি হয় এবং লাভের ওপর লাভে হাতবদল হতে থাকে। সব শেষে কেউ একজন এ ভিসা ব্যবহার করে বাংলাদেশি শ্রমিক নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে। উচ্চমূল্যে কেনা এ ভিসার পুরো ব্যয়ভার লাভসহ পরিশোধ করতে হয় অভিবাসনপ্রত্যাশীকে। এ ভিসায় বিদেশে গিয়ে তার পছন্দমতো কোনো কাজ জোটানোও ভাগ্যের ব্যাপার। আর কাজ জুটলেও কাগজে-কলমে সে স্থানীয় আরব স্পন্সর বা ‘কফিল’-এর অধীন থাকে। তার ভিসা নবায়ন, হজ বা বিদেশযাত্রা, গাড়ি কেনা, ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা ইত্যাদি কাজেই সেই স্পন্সর বা কফিলের স্বাক্ষর লাগে। এ ক্ষেত্রে দেখা যায়, কফিল লোভী হলে বা কোনো মধ্যস্বত্বভোগী অবস্থান করলে মোটা অঙ্কের টাকা ছাড়া এ স্বাক্ষর মেলে না।

‘কফিল’ শব্দটি অনেকের জীবনেই এক আশীর্বাদের নাম। কফিলের বদান্যতা বা সহায়তায় সাধারণ শ্রমিক থেকে বড় ব্যবসায়ী বা শিল্পপতি হয়েছেন, এমন প্রবাসীর সংখ্যাও কম নয়। তবে তার উল্টোটাও ঘটছে, হামেশা। তিলে তিলে গড়ে ওঠা ব্যবসাকে নিমেষেই দখল ও ভিসা বাতিল করে দেশে ফেরত পাঠানোর অভিযোগ রয়েছে অনেক। অংশীদারিত্বমূলক ব্যবসায় একজন প্রবাসী কখনো ৪৯%-এর বেশি অংশের মালিক হতে পারে না মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশে। ফলে আইন সব সময় কফিলদের পক্ষে থাকে। ভাষাগত জটিলতা থাকায় পরিস্থিতি আদালতের সামনে সঠিকভাবে উপস্থাপনও করা সম্ভব হয় না প্রায় ক্ষেত্রে। তবে প্রবাসীদের ব্যবসা ক্ষেত্রে একটি করুণ অধ্যায় হলো নিকটজনের বিশ্বাসঘাতকতা। মধ্যপ্রাচ্যে এটি বেশি ঘটে। এ ক্ষেত্রে দেখা যায় একজন প্রবাসী ব্যবসায়ী হয়তো নিজ খরচে কোনো বন্ধু, নিকটাত্মীয় বা পাড়া-প্রতিবেশীকে প্রবাসে নিয়ে যায় নিজ ব্যবসায় সহায়তার জন্য। দিনে দিনে তাকে হাতে-কলমে সবকিছু শিখিয়ে হয়তো কোনো প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বও দেয়। তখন অধিক মুনাফার লোভ দেখিয়ে কফিলের মাধ্যমে মূল মালিককে দেশে ফেরত পাঠানোর ঘটনা ঘটে। এর বিপরীতে আবার দেখা যায় অনেক টাকা-পয়সার উপার্জনের লোভ দেখিয়ে প্রবাসে নিয়ে নামমাত্র সুবিধায় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে শ্রম দিতে বাধ্য করা হয় কোনো কোনো ক্ষেত্রে। আপনজনের বিশ্বাসঘাতকতার হার ক্রমেই বাড়ছে মধ্যপ্রাচ্যে।

প্রবাসী অধ্যুষিত দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসসমূহের বিরুদ্ধে পাহাড়সম অভিযোগ লেগেই থাকে। পাসপোর্ট নবায়ন, নতুন পাসপোর্ট করা, বিভিন্ন ডকুমেন্ট সত্যায়িত করা, নির্যাতনের প্রতিকার প্রভৃতির প্রত্যাশায় শত শত প্রবাসী প্রতিদিন ভিড় জমায় দূতাবাসে। কিন্তু কোনো দূতাবাসেই এত বৃহৎ আকারের প্রবাসীদের কাক্সিক্ষত সেবা দেওয়ার মতো জনবল, অবকাঠামো বা অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা থাকে না। একটু তুলনা করে বিষয়টি ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। যেমন : বাংলাদেশের ২৭ হাজার ৫৭৬ জনের থানচী উপজেলা কিংবা ৯২ হাজার ৫৯৯ জনের হাকিমপুর (দিনাজপুর) উপজেলার জন্য বাংলাদেশ সরকার আইনশৃঙ্খলা, স্বাস্থ্য,            কৃষি ও খাদ্য, ভূমি, প্রকৌশল ও তথ্যপ্রযুক্তি, মানবসম্পদ, শিক্ষা, বিদ্যুৎ, প্রকল্প বাস্তবায়ন, হিসাবরক্ষণ, পরিসংখ্যান, মৎস্য, গবাদি ও পশুপালন, প্রাণিসম্পদ ও প্রশাসন খাতে প্রথম, দ্বিতীয়,           তৃতীয় শ্রেণি মিলিয়ে শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ করেন। পক্ষান্তরে ৬ লক্ষাধিক প্রবাসী বাংলাদেশি অধ্যুষিত সালতানাত অব ওমানে মাত্র পাঁচ-ছয়জন পদস্থ কর্মকর্তা এবং ১২-১৫ জন অন্যান্য কর্মচারী নিয়োগের ব্যবস্থা করেছেন। বাংলাদেশের মোট আয়তন ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৭০ স্কয়ার কিলোমিটার, পক্ষান্তরে ওমানের আয়তন ৩ লাখ ৯ হাজার ৫০০ স্কয়ার কিলোমিটার। অর্থাৎ বাংলাদেশের দ্বিগুণের বেশি। এমন একটি বৃহৎ দেশের প্রায় সর্বত্র ছড়িয়ে আছে ৬ লক্ষাধিক প্রবাসী বাংলাদেশি। তাদের সেবা দেওয়ার জন্য এত স্বল্পসংখ্যক দূতাবাস কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ মূলত প্রবাসীদের প্রতি এক ধরনের অবহেলা। রাজধানী মাস্কাট থেকে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার দূরে জেলে বন্দী কোনো অসহায় প্রবাসী কিংবা জ্ঞান ফিরছে না এমন রোগীর বিষয়ে মিডিয়ায় সংবাদ হলেই সরকারি নির্দেশ বা নিয়মে ছুটতে হয় একজন দূতাবাস কর্মকর্তাকে। আর আগুন, সড়ক দুর্ঘটনা, বেতন না পাওয়া, বন্দী অবস্থায় থাকা, গৃহকর্মী হিসেবে আটক এমন হাজারো দুর্বিপাকে ভুক্তভোগী এবং আশপাশের সবাই দূতাবাসের সেবা প্রত্যাশা করে। আমাদের দূতাবাসগুলোকে এসব সেবা দেওয়ার মতো সক্ষম করে গড়ে তোলা হয়নি। তাই প্রবাসী সংখ্যা বাড়ানোর প্রতি দূতাবাসের কারও আগ্রহী হওয়ার কথা নয়, বরং প্রবাসীদের সংখ্যাবৃদ্ধির খবরে অনেকের কপালে ভাঁজ পড়ে।

লেখক : সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

এই মাত্র | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা
পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২
বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ
তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার
এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার

৪৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার
শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন
পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ
পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন
দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম