শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

ধর্মতত্ত্ব

হে আল্লাহ অহংকারমুক্ত জীবন দান করুন

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
হে আল্লাহ অহংকারমুক্ত জীবন দান করুন

মুমিন কখনো হতাশ হয় না। ভেঙে পড়ে না। দুমড়ে যায় না। থেমে থাকে না। হৃদয়ের গভীরে তারা বিশ্বাস ধারণ করে, সব দরজা যখন বন্ধ হয়ে যায়, তখনো মাওলার দুয়ার খোলা থাকে। সব সম্ভাবনা যখন মরে যায়, প্রভুর সম্ভাবনা তখনো জিন্দা থাকে। এ বিশ্বাসই মুমিনের জীবনসমুদ্রের একমাত্র তরী। বিশ্বাসের তরী বেয়েই হেসে-খেলে জীবন কাটিয়ে দেয় বিশ্বাসী বান্দা।

সূরা মরিয়মের শুরুতে আল্লাহতায়ালা একজন বিশ্বাসী বান্দার বিশ্বাস ও প্রার্থনা কেমন হওয়া উচিত সে সম্পর্কে উদাহরণহসহ বলে দিয়েছেন। আল্লাহ বলছেন, ‘বান্দা জাকারিয়ার প্রতি তোমার প্রতিপালকের অনুগ্রহের মজার  ঘটনাটি শোনো।’ জাকারিয়া (আ.)-এর ঘটনা বলার তিনটি কারণ- ১. কারও মনোযোগ আকর্ষণের জন্য আমরা এভাবে বলি, ‘এক ছিল রাজা’, তখন শ্রোতা নড়েচড়ে বসে। সজাগ হয়। ২. কোনো শিক্ষণীয় ঘটনা যখন বাস্তব উদাহরণ দিয়ে বলা হয়, তখন শ্রোতার মনে দাগ কাটে। অনেক দিন মনে থাকে। ৩. জাকারিয়া (আ.)-এর ঘটনাটি আল্লাহর খুবই ভালো লেগেছে। মানুষ যেন জাকারিয়া (আ.)-এর মতো বিশ্বাস নিয়ে আল্লাহকে ডাকতে পারে, তাই আল্লাহ জাকারিয়া (আ.)-কে শিরোনাম করে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন।

ওপরের আয়াতে আরেকটি বিষয় লক্ষণীয়। আল্লাহ বলছেন, ‘তোমার প্রভু তার বান্দা জাকারিয়াকে অনুগ্রহ করেছেন।’ অর্থাৎ জাকারিয়া যেমন বান্দা তেমন তুমিও একজন বান্দা। জাকারিয়াকে যে প্রভু অনুগ্রহ করেছেন, রহমত দিয়েছেন, তিনি অন্য কেউ নয়, তোমারই প্রভু। তাই তুমিও জাকারিয়ার মতো বিশ্বাসী হও। হƒদয়ের গভীর থেকে প্রভুকে ডাকো। জাকারিয়া যেমন তার প্রভুর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, শুধু প্রভুর কাছেই প্রার্থনা করেছে, তুমিও তার মতোই বিশ্বাসের চর্চা কর। প্রভু ছাড়া আর কারও কাছে প্রার্থনা কোরো না।

আরেকটু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, জাকারিয়া (আ.) ছিলেন ‘ইয়্যাকানাবুুদু ওয়া ইয়্যাকা নাসতায়িন’ আয়াতের বাস্তব প্রতিচ্ছবি। পাঁচওয়াক্ত নামাজে কম করে হলে সতেরবার আমরা বলি, ‘হে আল্লাহ! আমরা কেবল তোমারই ইবাদত করি, তোমারই কাছে সাহায্য চাই।’ জাকারিয়া (আ.)ও একমাত্র আল্লাহরই ইবাদত করেছেন এবং তাঁরই কাছে সাহায্য চেয়েছেন। আমাদেরও আল্লাহ ছাড়া আর কারও ইবাদত করা যাবে না, তিনি ছাড়া আর কারও কাছে সাহায্যও চাওয়া যাবে না। মূলত এটিই একজন বিশ্বাসী বান্দার বিশ্বাসী জীবনের একমাত্র সূত্র। এ সূত্রে যারা জীবনের ছক কষবে তারাই সফল হবে। অসংখ্য সফল মানুষের মধ্যে আল্লাহর বান্দা ও নবী জাকারিয়া (আ.)ও তেমনই একজন।

দ্বিতীয় আয়াতে আল্লাহ বলছেন, ‘যখন সে তার প্রভুকে ডেকেছে কাকুতিমিনতিসহ।’ জাকারিয়া (আ.)-এর এ দিকটিই আল্লাহর খুব মনে ধরেছে। অন্যভাবে বলা যায়, জাকারিয়া (আ.)-এর দোয়ার ভঙ্গি এত চমৎকার ছিল যে, অক্ষরের তুলিতে কোরআনে এঁকে দিয়েছেন মহান শিল্পী আল্লাহ। যুগ যুগ ধরে যারা আল্লাহকে ডাকবে তারা যেন জাকারিয়া (আ.)-এর মতোই কাকুতিমিনতি করে ডাকে, তাই আল্লাহ কোরআনে জাকারিয়া (আ.)-এর বলার ঢংটাও বলে দিয়েছেন নিখুঁতভাবে।

আরবি খফিয়ান শব্দের অর্থ হচ্ছে  ভয়। অর্থাৎ জাকারিয়া (আ.) এ ভয় পাচ্ছিলেন, না জানি আমার কোনো গুনাহের কারণে আল্লাহ দোয়া ফিরিয়ে দেন। গভীরভাবে খেয়াল করুন, জাকারিয়া (আ.) একজন নবী ছিলেন। তাঁর গুনাহ হওয়া প্রায় অসম্ভব। তিনি চাইলে সওয়াবের অহংকারে তাকওয়ার বড়াই করে আল্লাহকে বলতে পারতেন, আমি তোমার নবী, নেক বান্দা, আমার দোয়া কবুল কর। কিন্তু না, তিনি এই ভয় পাচ্ছিলেন, প্রভু না জানি আমার দোয়া ফিরিয়ে দেন। এই যে বিনয়, অহংমুক্ত দোয়া আল্লাহ বান্দার কাছে এটাই চান।

ইমাম গাজ্জালি বলেন, শয়তান অনেক সময় নেক সুরতেও ধোঁকা দেয়। মুত্তাকিদের মনে কুমন্ত্রণা দিয়ে বলে, তুমি এত এত ইবাদত কর, তুমি দোয়া করলে তো আল্লাহ কবুল করবেনই। শয়তানের এমন ধোঁকায় অনেক মুত্তাকিই নিজের সর্বস্ব হারিয়ে ফেলে। তাই আল্লাহ বলছেন, দোয়া করলে অবশ্যই জাকারিয়ার মতো কর। সে এত পরহেজগার হওয়া সত্ত্বেও ভয় নিয়ে দোয়া করেছে। আমলের বড়াই নয়, শুধু প্রভুর করুণার ভিখারি হয়েছে। তোমরা রহমতের ভিখারি হয়ে আমার কাছে চাও।

এভাবে দোয়া করার ফলে জাকারিয়া (আ.) আল্লাহর কাছে যা চেয়েছেন তা-ই পেয়েছেন, সুরাটির সামনের আয়াতগুলোতে সে কথা আরও বিস্তারিত বলা হয়েছে। সুরা মরিয়মের এ তিনটি আয়াত থেকে আমরা যা শিখলাম তা হলো-  ১. আল্লাহ জাকারিয়া (আ.)-এর দোয়া কবুল করেছেন। তিনি আমার-আপনার দোয়াও কবুল করবেন। কারণ, তিনিই একমাত্র প্রার্থনা কবুলকারী, অন্য কেউ নন। ২. জাকারিয়া (আ.) যেমন নেক আমলের বড়াই করেননি তেমনি আমাদেরও আমলের বড়াই করা চলবে না। এ কথায় প্রভুকে ডাকতে হবে, প্রভুর কাছে চাইতে হবে ভিখারির মতো, অহংকারীর মতো নয়। হে আল্লাহ! আমাদের আপনি অহংকারমুক্ত জীবন ধারণ করার তাওফিক দিন।

লেখক : বিশিষ্ট মুফাসসিরে  কোরআন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

চেয়ারম্যান : বাংলাদেশ মুফাসসির সোসাইটি।

www.selimazadi.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক