শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর, ২০১৯

লতিফ সিদ্দিকীর মুক্তি ও নেত্রীর জাতীয় সংলাপ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
লতিফ সিদ্দিকীর মুক্তি ও নেত্রীর জাতীয় সংলাপ

শুভ শুভ শুভদিন, শেখ হাসিনার ৭৩তম জন্মদিন। এই মহান দিনে তাঁর সুস্বাস্থ্য, কল্যাণময় জীবন কামনা করছি এবং সেই সঙ্গে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভারতীয় উপহাইকমিশনারের উপস্থিতিতে এক সেমিনারে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির ‘জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগানের সঙ্গে শুধু ভারতীয় উপহাইকমিশনারকে খুশি করার জন্য ‘জয় হিন্দ’ স্লোগান দেশদ্রোহিতার শামিল। ভিসির এ কার্যকলাপের আমি তীব্র নিন্দা ও তাকে ভিসির পদ থেকে বরখাস্তের দাবি জানাচ্ছি। ‘এই খোকা, এখনই পাঁচ টাকা বিকাশ কর?’ খোকা তো অবাক! খোকা মানে হাবিবুর রহমান তালুকদার বীরপ্রতীক, ইসমত কাদির গামার সঙ্গে একসময় ছাত্রলীগ করেছেন। সেই ইসমত কাদির গামারই ৩ সেপ্টেম্বর সকাল সকাল এই সংলাপ। ফোন করেছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান তালুকদার বীরপ্রতীককে পাঁচ টাকা চেয়ে। কারণ বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রতি মঙ্গলবার আমার লেখা ছাপা হয় আর তিনি তা নিয়মিত পড়েন। ৩ সেপ্টেম্বর হঠাৎ শরীর খারাপ হওয়ায় বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলাম। যে কারণে লিখতে পারিনি। তাই ইসমত কাদির গামা বাংলাদেশ প্রতিদিন কিনে লেখা না পেয়েই ফোন করেছেন- ‘খোকা, লিডারের লেখা নেই। পত্রিকা দিয়ে আমি কী করব? বিকাশে টাকা পাঠাও।’ খোকা তো অবাক! কী করবেন। পরের সপ্তাহে ইসমত কাদির গামাকে ফোন করেন খোকা, ‘আজ তো লেখা পেয়েছেন। আমাকে আজ ১০ টাকা পাঠান।’ কথাটা শুনে বড় ভালো লেগেছে। লিখতে জানি না, ভালো করে নিজের ব্যথার কথা বলতে জানি না তার পরও যদি কারও ভালো লাগে সে তো তাঁরই কৃতিত্ব, তাঁরই দান। ইসমত কাদির গামা আমাদের অতিপ্রিয়জন। ১৯৬৭-৬৮ সাল থেকে আজ পর্যন্ত আমরা একইভাবে কাছাকাছি আছি। এর মধ্যে কত উথাল-পাথার গেছে আমাদের জীবনের ওপর দিয়ে তার কিছু কিছু কেউ জানে, কেউ জানে না। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর আমরা সবাই দারুণ কষ্ট করেছি। ঢাকা থেকে জামালপুর ফেরিঘাট, সেখান থেকে হেঁটে তন্তর সীমান্ত এক রাত এক দিন না খেয়ে যখন বিএসএফ ক্যাম্পে ভাতের নলা মুখে দিয়ে কী যন্ত্রণা পেয়েছিলাম বলে বোঝাতে পারব না। শুনেছি, মা যখন সন্তান প্রসব করেন তখন মারাত্মক যন্ত্রণা হয়, সন্তানের মুখ দেখে মা তা ভুলে যান। প্রথম নলা মুখে দিয়ে শুকনো গলায় মায়ের সন্তান প্রসবের ব্যথা অনুভব করেছিলাম। ইসমত কাদির গামাও একসময় না খেয়ে ছিলেন। যেখানেই দেখা হয় কথা উঠলেই তার সাত দিন না খেয়ে থাকার কথা বলতে ভোলেন না। তবে আমি তার সাত দিন না খেয়ে থাকার কথা আজ পর্যন্ত বিশ্বাস করতে পারি না। তবে দু-তিন দিন যে না খেয়ে ছিলেন তাতে কখনো সন্দেহ জাগে না। ইসমত কাদির গামা স্বাধীনতার পর ছাত্রলীগ ভাগ হলে সে যে কী দুর্দান্ত পরিশ্রম করেছেন কল্পনা করা যায় না। ফজলু-চুন্নু এদের কথা কী করে যেন সবাই ভুলে গেল। বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর একদিন কলকাতায় নিজাম প্যালেসে ইসমত কাদির গামার সঙ্গে দেখা। সেখানে তার স্ত্রী অধ্যক্ষ মাহফুজা চৌধুরী পারভীন ছিলেন। নিজাম প্যালেসে জায়গা হয়েছে, কিন্তু পকেটে কানাকড়িও ছিল না। বাইরে বেরিয়ে টানা রিকশায় চড়ারও সংগতি ছিল না। এদের কথা যখন ভাবী তখন সত্যিই খারাপ লাগে, কী করে বউটা মারা গেলেন এখনো বিচার হলো না।

সেদিন গিয়েছিলাম আবদুল মোতালেব খান পাঠানের ছেলের বিয়েতে এমপি হোস্টেলের ক্লাবে। মোতালেব খান পাঠান একবার জাসদের এমপি হয়েছিলেন। খুব সাদাসিধা মানুষ। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার যখন প্রতিবাদ প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলাম তখন অনেকে অনেকভাবে সাহায্য করেছেন। তাই তার ছেলের বিয়েতে আমাকে নেওয়ার জন্য ভদ্রলোক মরিয়া হয়ে উঠেছিলেন। সস্ত্রীক গিয়েছিলাম তার ছেলের বউভাতে। নির্মলেন্দু গুণের সঙ্গে দেখা। শরীর অনেকটা ভেঙে পড়েছে। জড়িয়ে ধরে বললেন, ‘কী বলি ভাই, বঙ্গবন্ধুর নামে কবিতা লিখে লতিফ সিদ্দিকীর হাতে দিয়েছিলাম ময়মনসিংহ জেলে। পাকিস্তান আমলে সেদিনও লতিফ সিদ্দিকী জেলে, আজ বাংলাদেশ আজো জেলে- এ কি সহ্য হয়?’ বলেছিলাম, কী করবেন? সবই নিয়তি। সত্যিই আজ কিছু দিন আমারও বড় বিরক্ত লাগছে। মানুষজনকে এভাবে নির্যাতন করা যায়, নাগরিক অধিকার ক্ষুণœ করা যায়- কখনো কল্পনাও করিনি। দুদকের যে ঠুনকো জামিনযোগ্য ধারার একটি অভিযোগে লতিফ সিদ্দিকীকে জেলখানায় রাখা হয়েছে, মামলা যখন খারিজ হয়ে যাবে তখন তাকে নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করার দায় কে নেবে? আজ যেখানে ধরলেই শত কোটি, হাজার কোটি পাওয়া যায়, সেখানে পাটমন্ত্রী হিসেবে তার দ্বারা ২৩ লাখ টাকা দেশের ক্ষতির অভিযোগ- এটা কি সত্যিই ধোপে টেকে? ছয়-সাত মাস আগে যখন তিনি বগুড়া কোর্টে হাজির হয়েছিলেন তখনই কোর্ট বলতে পারত মামলাটি আমলযোগ্য নয়। তা না বলে আদালত লতিফ সিদ্দিকীকে কারাগারে পাঠিয়ে দেয়। আমরা মনে করেছিলাম, পরদিন জামিন প্রার্থনা করলে তাকে জামিনে মুক্তি দিয়ে দেওয়া হবে। যে কোনো দেওয়ানি বা ফৌজদারি মামলায় আসামি যদি ৬০ বছরের ওপরে, শিক্ষা-দীক্ষায় যদি ডিগ্রি পাস, সমাজে যদি সামান্য নামধাম থাকে, হারিয়ে যাওয়ার কোনো সম্ভাবনা না থাকে তাহলে তিনি বিচারের আগে জামিনে মুক্ত থাকেন। এমনকি খুনের মামলা, ডাকাতির মামলা ও অন্যান্য বহু চাঞ্চল্যকর মামলায়ও নিষ্পত্তির আগ পর্যন্ত আসামিরা জামিনে মুক্ত থাকেন। এটা তো কোনো মামলাই নয়, এবং আমি দৃঢ়তার সঙ্গে বলতে পারি, মামলাটি শেষে অবশ্য অবশ্যই খারিজ হয়ে যাবে। কিন্তু বৃদ্ধ বয়সে অসুস্থ শরীরে একজন স্বাধীনতা সংগ্রামীকে বিনা বিচারে কারানির্যাতন ভোগ করতে হচ্ছে। গ্রেফতারের ১০-১২ দিনের মধ্যে জামিনের জন্য হাই কোর্টে আবেদন করা হয়। হাই কোর্ট সরাসরি কয়েক মাসের জামিন দিয়ে নিম্ন আদালতে পাঠিয়ে দিতে পারত। তা না করে নিয়মমতো চার সপ্তাহ সময় দিয়েছিল, কেন তাকে জামিন দেওয়া হবে না? নোটিস ফেরত এসেছে কিনা জানি না। কিন্তু প্রায় ১৬ সপ্তাহ মামলাটি আর কোর্টেই ওঠেনি। বয়সী মানুষ জেলে কাটাচ্ছেন, কোনো প্রতিকার নেই। তাই লতিফ সিদ্দিকীর নিঃশর্ত মুক্তি চাই। ৮০ বছরের ওপরে একজন বয়সী মানুষকে আর যা হোক এভাবে বন্দী রাখা যায় না। এটা মানবতাবিরোধী এক চরম অন্যায়। আজ কিছু দিন ক্যাসিনো এবং অন্যান্য ব্যাপারে যেখানেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী হাত দিচ্ছে সেখানেই বেরিয়ে আসছে এক অভাবনীয় দুষ্কর্ম। জি কে শামীম এক মন্ত্রণালয় বা বিভাগে যদি ১০ হাজার কোটি টাকার কাজ পান, ২-৩ হাজার কোটি টাকা ঘুষ দেন তাহলে কোনো এক প্রবীণ নেতার সরকারি দায়িত্ব পালনে ২৩ লাখ টাকা রাষ্ট্রীয় ক্ষতির অভিযোগে বিনা বিচারে জেলে রাখা কতটা যুক্তিযুক্ত? তাই প্রধানমন্ত্রীকে এ ব্যাপারটি নিবিড়ভাবে দেখার সনির্বন্ধ অনুরোধ জানাচ্ছি।

কেন যেন ছেলেবেলা থেকে কোনো কিছু মুখ বুজে সহ্য করতে পারতাম না, এখনো পারি না। ১০-১২ দিন হলো ছাত্রলীগ-যুবলীগ-আওয়ামী লীগের ওপর দুর্বার শুদ্ধি অভিযান চলছে। দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতি-সন্ত্রাসীর সঙ্গে যারা জড়িত তারা কেউ রেহাই পাবে না- কথাটা বলা যত সহজ বাস্তবায়ন করা অত সহজ নয়। প্রথমে ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে তাদের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তারপর যুবলীগের পান্ডাদের একের পর এক গ্রেফতার করা হচ্ছে। ক্যাসিনোর বড় বড় রথী-মহারথীকে ধরে এনে খোঁয়াড়ে পোরা হচ্ছে। এ যদি আওয়ামী গোত্র সোজা করার অভিযান হয় তাহলে আমাদের কিছু বলার নেই। আর যদি দেশকে কলুষমুক্ত করার চেষ্টা হয় তাহলে আরও যারা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত তাদের কী হবে? বিএনপি-জামায়াত-জাতীয় পার্টি দাঁত কেলিয়ে হাসছে, বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর যেমন কিছু লোক দাঁত কেলিয়ে হেসেছিল। আজ আওয়ামী ঘরানার দুর্দশা দেখে অনেকেই তেমন দাঁত কেলিয়ে হাসছে। তবে কি তাদের মধ্যে দুর্নীতিপরায়ণ কেউ নেই? কেমন যেন ব্যাপারটা একতরফা মনে হচ্ছে। মনে হয় আওয়ামী ঘরানার লোকদের মুক্তিযুদ্ধের সময়ও এমন দুর্দিন ছিল না। কেউ স্বস্তিতে নেই, সবার মধ্যে একটা ত্রাহি ত্রাহি ভাব। বঙ্গবন্ধুর শাসনামলেও যৌথ অভিযান হয়েছিল। বিপ্লবী সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের ময়মনসিংহের কলেজ রোডের বাড়ির মাটি খুঁড়ে অস্ত্র খোঁজা হয়েছিল, বঙ্গবন্ধুর সমসাময়িক সিরাজগঞ্জ আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহার হোসেন তালুকদারের বাড়ি তছনছ করা হয়েছিল। আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বাড়ি তল্লাশি করা হয়েছিল আবুল হাসনাত আবদুল্লাহর জন্য। এখনো আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ জীবিত, তিনিই সেসব বলতে পারবেন। তাই কেমন যেন মনে হচ্ছে। শুধু আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগ-যুবলীগ; ছাত্রদল-যুবদল-বিএনপির কোনো নামগন্ধ নেই। তাহলে যে সারা জীবন শুনে এলাম, সিক্সটি-ফোরটি তার কী হবে। ব্যাপারগুলো একটু তলিয়ে দেখা দরকার। ঠিক বুঝতে পারছি না, আমরা কোথায় চলেছি। মানুষের মধ্যে কেন যেন কোন স্বতঃস্ফূর্ততা নেই। একটা জাতির সব থেকে বড় চালিকাশক্তি স্বতঃস্ফূর্ততা, উৎফুল্লতা। তা একেবারে তলানিতে ঠেকেছে। বাঙালির যেখানে ১০০ বছর সামনে দেখার কথা সেখানে আমরা আগামীকালের কথা চিন্তা করতে পারছি না- এটা যে কত বড় ক্ষতি, কত অসহায়ত্ব তা অনেকেই ভেবে দেখছেন না। যখন ভাববেন তখন হয়তো সময় থাকবে না। তাই জ্বলনটা একটু বেশি। যে যাই বলুন, বড় বড় কথা বলে নেত্রীকে বাহ্বা দিয়ে অনেকেই মনে করছেন তাঁর কল্যাণ করছেন। আমার তেমন মনে হয় না। সব দায় বা কৃতিত্ব তাঁর ঘাড়ে চাপিয়ে কল্যাণ নয়, বরং বন্ধুবেশে তাঁর সর্বনাশের চেষ্টা করছেন। এই যে প্রতিদিন উন্নয়নের জোয়ারের কথা শুনছি, কার কেমন লাগছে বলতে পারব না। কিন্তু আদতে জিনিসটা অত ভালো হচ্ছে না। মাথাভারী প্রশাসনে কোনো গতি নেই, মেধা নেই। নিজে থেকে কেউ কিছু করে না। সবাই ওপরের দিকে তাকিয়ে থাকে। এখন তো সব ক্ষেত্রে- নেত্রী কী বলবেন। নেত্রী বললে হবে, না বললে হবে না। এটা তো কোনো শুভ উদ্যোগ হতে পারে না। প্রতিটি মানুষের নিজস্ব একটা কর্মক্ষমতা থাকার কথা। নিজস্ব কর্মক্ষমতাহীন কোনো মানুষই জাতির কল্যাণে কোনো ভূমিকা রাখতে পারে না। শুধু আওয়ামী ঘরানা শুদ্ধ হবে অন্যসব পচা দুর্গন্ধ ছড়াবে- তাহলে তো দেশে সুবাতাস বইবে না। সেটা হয়তো আওয়ামী দুর্গন্ধ হবে না, অন্য গন্ধ তো হবে। দেশকে এই যে অরাজনৈতিক করার চেষ্টা হচ্ছে তা সবাই মিলে প্রতিহত করতে হবে। সবাই মিলে যথাযথ রাজনৈতিক, সামাজিক ও মানবিক কাঠামো গড়ে তুলতে পারলে আমরা যে পাঁকে পড়ে ঘুরপাক খাচ্ছি সেখান থেকে বেরিয়ে আসা খুব একটা কঠিন হওয়ার কথা নয়। তাই ব্যাপারগুলো গভীরভাবে ভেবে দেখা দরকার। কাউকে কোথাও থেকে ছো মেরে ধরে এনে তার ঘর-দুয়ার থেকে বস্তায় বস্তায় সোনাদানা, টাকা-পয়সা উদ্ধার করলেই সমাজ নিষ্কলুষ হয় না। অন্যায় বা দুর্নীতির মাধ্যমে বাক্সভর্তি সোনাদানা, টাকা-পয়সা সংগ্রহের রাস্তা বন্ধ করতে হবে। এটা কবে হবে কীভাবে হবে তা সবাই মিলে বিচার-বিশ্লেষণ করে ঠিক করতে হবে। সেজন্য কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ মনে করে অনতিবিলম্বে সরকারপ্রধান নেত্রী শেখ হাসিনা একটি জাতীয় সংলাপের আয়োজন করুন এবং দেশকে এই দুর্বিপাকের হাত থেকে রক্ষা করায় ভূমিকা রাখুন।

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ সরকারপ্রধানের বর্তমান যুগোপযোগী অভিযানকে পূর্ণ সমর্থন জানায়। কিন্তু সেই সঙ্গে শুধু ছাত্রলীগ-যুবলীগ-আওয়ামী লীগ বা সরকারি দলকেই বিশুদ্ধ করলে চলবে না, অন্যান্য দলেও যে দূষণ আছে তা নির্মূল করতে হবে। শুধু রাজনীতিকে নিশ্চিহ্ন করে নয়, প্রশাসনের দুর্নীতি, সমাজের অন্যান্য শ্রেণির দুর্নীতি, ব্যাংক, শেয়ারবাজার লুট, সমাজের অন্য যেসব ধান্ধাবাজ ধুরন্ধর দুষ্কৃতিকারী আছে তাদের অবাধে ফ্রি লাইসেন্স দিলে চলবে না। বহু বছর ধরে লক্ষ্য করছি, সব ঘটনা রাজনৈতিকীকরণ করায় প্রকৃত অপরাধীরা অনেক সময়ই ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে। আমি ব্যক্তিগতভাবে অনেক ঘটনা নিপুণভাবে লক্ষ্য করেছি, রাজনৈতিকীকরণ করায় প্রকৃত অপরাধীরা ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যায়। কারণ যে কোনো ঘটনাতেই আমরা আওয়ামী লীগ-বিএনপি-জামায়াতকে জড়িয়ে ফেলি। রাজনৈতিক রং দেওয়ার কারণে যারা চুরি-ডাকাতি-রাহাজানি ও অন্যান্য দুষ্কর্ম করে তারা পার পেয়ে যায়। তাদের কেউ কিছুই বলে না। চারদিকে যে বিপুল অর্থের ছড়াছড়ি তাতে তো আমরা দম ফেলতে পারছি না। জাতি একটা মারাত্মক অস্বস্তিতে আছে। তাদের এই অস্বস্তির হাত থেকে উদ্ধার করা সমাজপতি-নেতাদের কর্তব্য। আজকাল রাস্তাঘাটে লোকজন ২ কোটি টাকার জন্য বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে রাখা মেনে নিতে পারছে না। রাস্তাঘাটে শুনছি, সম্রাট নেই। আগেই তাকে মেরে ফেলা হয়েছে। কারণ তার মুখ থেকে যদি আরও বড় কারও নাম বেরিয়ে আসে যারা এখন সম্মানে আছে। রাস্তাঘাটের মানুষের কথা যদি সত্য হয় তাহলে সে তো খুবই ভয়াবহ। এমন হওয়া কোনোমতেই উচিত নয়। তাই সার্বিকভাবে দেশের কল্যাণে সবকিছু নিরাসক্তভাবে ভেবে দেখে অগ্রসর হওয়া উচিত। নেত্রী শেখ হাসিনা তেমনটাই করবেন- এটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা।      

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
“বেতন কম, খরচ বেশি”— রাজনীতি নিয়ে হতাশ কঙ্গনা
“বেতন কম, খরচ বেশি”— রাজনীতি নিয়ে হতাশ কঙ্গনা

এই মাত্র | শোবিজ

চট্টগ্রামে যুবদল নেতা বাদশা বহিষ্কার
চট্টগ্রামে যুবদল নেতা বাদশা বহিষ্কার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কানাডায় কপিল শর্মার ক্যাফেতে গুলি, দায় স্বীকার খালিস্তানি নেতার
কানাডায় কপিল শর্মার ক্যাফেতে গুলি, দায় স্বীকার খালিস্তানি নেতার

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় জিয়াবাড়ীতে ‘জিয়া সাজারাহ্’ ও ‘মমতাময়ী খালেদা জিয়া’ কবিতার ফলক উদ্বোধন
বগুড়ায় জিয়াবাড়ীতে ‘জিয়া সাজারাহ্’ ও ‘মমতাময়ী খালেদা জিয়া’ কবিতার ফলক উদ্বোধন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিকৃবিতে ‘শহীদ মুগ্ধ কর্নার উদ্বোধন
সিকৃবিতে ‘শহীদ মুগ্ধ কর্নার উদ্বোধন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১১ বছর পর কলমাকান্দা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
১১ বছর পর কলমাকান্দা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাস পর জানা গেল আত্মহত্যা নয়, হত্যা
তিন মাস পর জানা গেল আত্মহত্যা নয়, হত্যা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যেন ফিরে না আসে, সে লক্ষ্যে কাজ করছে ঐকমত্য কমিশন’
‘স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যেন ফিরে না আসে, সে লক্ষ্যে কাজ করছে ঐকমত্য কমিশন’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে এক রাতে ১০ গরু চুরি
সিরাজগঞ্জে এক রাতে ১০ গরু চুরি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে গ্রেফতার ৩০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত জেল পলাতক কয়েদি নজরুল
শেরপুরে গ্রেফতার ৩০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত জেল পলাতক কয়েদি নজরুল

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬২৩টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রাশিয়া : জেলেনস্কি
৬২৩টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রাশিয়া : জেলেনস্কি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যার প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে বিক্ষোভ-সমাবেশ
রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যার প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে বিক্ষোভ-সমাবেশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট ১৪ জুলাই
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট ১৪ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে ‘অপ্রতিরোধ্য’ পিএসজিকে থামাতে চায় চেলসি
ফাইনালে ‘অপ্রতিরোধ্য’ পিএসজিকে থামাতে চায় চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা
নেত্রকোনায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে হত্যার পর ১১ টুকরো, স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ১১ টুকরো, স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাথর মেরে বর্বরোচিত হত্যার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ
পাথর মেরে বর্বরোচিত হত্যার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে তিন হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
বাগেরহাটে তিন হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’
‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিম জং উনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কিম জং উনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যা, রাবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যা, রাবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
দেশে হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিতাসে গলাকাটা লাশের পরিচয় মিলেছে
তিতাসে গলাকাটা লাশের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীর পদ্মাপাড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
রাজবাড়ীর পদ্মাপাড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ভটভটি উল্টে প্রাণ গেল চালকের
বগুড়ায় ভটভটি উল্টে প্রাণ গেল চালকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ