শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

দিন শেষ রাজনীতির গডফাদারদের

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
দিন শেষ রাজনীতির গডফাদারদের

সৈয়দ আশরাফ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক থেকে বাদ পড়লেন। এর পরই একদিন আমন্ত্রণ জানালাম বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে। ভাবলাম তিনি আসবেন না। কারণ আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে আমাদের কাগজের একচেটিয়া সমর্থন ছিল ওবায়দুল কাদেরের প্রতি। সৈয়দ আশরাফের বিপক্ষে। আমাদের রাজনীতির প্রচলিত রীতি অনুযায়ী না আসারই কথা। আমার সব ধারণাকে বদলে দিলেন তিনি। এলেন অনুষ্ঠানে। দীর্ঘ সময় থাকলেন। গল্প করলেন আমার সঙ্গে। আগত অন্যসব অতিথির সঙ্গে। হাসিখুশি-প্রাণবন্ত, সবাইকে মাতিয়ে রাখলেন। আসলেই সব কিছুতেই ব্যতিক্রম ছিলেন সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। ছিলেন লোভ-লালসার বাইরে। সহনশীল, পরমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। অহমিকা, দাম্ভিকতা ছিল না। আড্ডায় আসরে দেখা হতো মাঝে মাঝে। কথা হতো। চলনে বলনে বিশ্বাসে ছিলেন দেশপ্রেমিক। বাংলাদেশের স্বার্থের প্রশ্নে আপসহীন। বিদেশি দূতাবাসের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে দেশের স্বার্থে সমালোচনা করে ফেলতেন। সৈয়দ আশরাফ চলে গেছেন অনেক দিন হলো। দেশের বর্তমান রাজনীতি দেখে তার কথা মনে পড়ছে। মনে হচ্ছে আমাদের রাজনীতিতে শেখ হাসিনার পাশে একজন সৈয়দ আশরাফের বড় অভাব। চারদিকে আগাছা আর পরগাছা। সততা নিষ্ঠা নিয়ে দেখার কেউ নেই। সব শেখ হাসিনাকেই সামাল দিতে হচ্ছে। এত মাননীয়ের কী কাজ জানি না। তবে অনেক মাননীয়ের হাত ধরেই নষ্ট হয়েছে রাজনীতি। অনেক মন্ত্রী, এমপি সাহেব গডফাদার হতে ভালোবাসেন। আর তাদের হাত ধরেই এত আগাছা আওয়ামী লীগে। জামায়াত-বিএনপিকে কারা আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছেন, দলে এনেছেন সেই তালিকা কি আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কাছে নেই? উপকমিটিতে রাস্তাঘাটের লোকজন কী করে আসে? শেখ হাসিনা সবই জানেন। ক্যাপ্টেন তাজের বাসায় একবার সৈয়দ আশরাফকে জীবিত থাকাকালে প্রশ্নও করেছি এসব নিয়ে। জবাবে তিনি বলেছিলেন, আওয়ামী লীগকে ভালো করেই জানেন। এখানে নেতার অভাব নেই। তারাই নিজের অনুসারী বাড়াতে গিয়ে এ কাজগুলো করেন। আশরাফ ভাই চলে যাওয়ার পর আগাছাদের উপদ্রব শতগুণ বেড়েছে। টাকায় মেলে কেন্দ্রের উপকমিটি আর ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, শ্রমিক লীগের পদ-পদবি। আমাকে কেউ বলতে পারেন ইউরোপ আমেরিকায় কেন শ্রমিক লীগ, কৃষক লীগের কমিটি থাকবে? ওখানে তাদের কী কাজ? কেন এসব কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়? এই আওয়ামী লীগ আমাদের বড্ড অচেনা। এই সংগঠন বঙ্গবন্ধুর হতে পারে না। গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামের নেত্রী শেখ হাসিনার হতে পারে না। আর হতে পারে না বলেই বিলম্বে হলেও শেখ হাসিনা অ্যাকশন শুরু করেছেন। আমি অ্যাকশনকে সমর্থন করছি। মানুষ এই কঠোরতাকে সমর্থন দিচ্ছে। প্রশংসা করছে। এ অ্যাকশনে মানুষ ভুলে গেছে রাতের ভোটের কাহিনি। বিভিন্ন অসংগতির কথা। এ অ্যাকশন ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। অ্যাকশন অব্যাহত রাখতে হবে। এরই মধ্যে সুফল ঘরে আসতে শুরু করেছে। সাধারণ মানুষের মাঝে ফিরে আসছে স্বস্তি। শেখ হাসিনা মানুষের মন জয় করেছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা কোনো অন্যায়কে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিতে পারেন না। আগামীর বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতেই শক্ত হাতে এভাবে সব অন্যায়কে তছনছ করে দিতে হবে। মানুষ দুষ্টচক্রের উচ্ছেদ দেখতে চায়। পার্টি বিক্রি করে অর্থ আদায়কারীদের পতন চায়। এ অ্যাকশন ধরে রাখতে হবে। দল ও সরকারে অব্যাহত রাখতে হবে শুদ্ধি অভিযান। শুধু রাজনীতিবিদ নন, নজর দিতে হবে আমলাদের ওপরও। দুর্নীতির অভিযোগ আমলাদের বিরুদ্ধেও রয়েছে। তাদের আড়াল করলে চলবে না। রাজনীতির নামে অপরাধ দীর্ঘমেয়াদে টিকে থাকতে পারে না। আর রাজনৈতিক দল চলতে পারে না করপোরেট বাণিজ্যের মতো বেচাকেনায়।

আনিসুল হকের কথা কারও মনে আছে? ব্যবসায়ী ছিলেন। রাজনীতিতে এলেন। মেয়র হলেন। ব্যবসা ছেড়ে দিলেন। কাজ শুরু করলেন মানুষের জন্য। স্বপ্নবাজ আনিসুল হক কাজ শুরু করলেন এই নগরীকে বদলে দিতে। মানুষ চাইলেই পারে। ঢাকার চেহারা বদলে দিতে থাকেন আনিস। বদল করলেন টেন্ডার ও উন্নয়নের নিয়ম-নীতিও। লড়াই করে উদ্ধার করলেন তেজগাঁও এলাকার সড়কগুলো। ফুটপাথ ও সড়ক নির্মাণে আলাদা ধাঁচ আনলেন। ঠিকাদারিতে আনলেন পরিবর্তন। ঢাকাকে ঢেলে সাজাতে নিলেন দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। বিভিন্ন প্রকল্পে লেখা থাকত ব্যয়ের মোট অর্থের পরিমাণ, কাজ শুরু ও শেষ করার তারিখ এবং একই সঙ্গে ঠিকাদারের নাম-ঠিকানা। বাংলাদেশের সব প্রকল্প বাস্তবায়ন কি এভাবে করা যায় না? কেন করা যাবে না? কঠোর নির্দেশ ও নীতিমালার দরকার। এ নীতি তৈরি করে দিতে হবে। স্বপ্নবাজ আনিস, সততার প্রতীক সৈয়দ আশরাফরা অনেক বিষয়ে পথ দেখিয়ে গেছেন। সেই পথ হারিয়ে যেতে পারে না। স্বপ্নবাজ মানুষেরা বেশি দিন থাকেন না। কিন্তু তাদের দেখানো পথগুলো রেখে দেওয়া যায়। সেই পথ ধরে সামনে গেলেই হয়। মানুষ ইতিবাচক একটা অবস্থা দেখতে চায়। রাজনীতিতে সততা ও নিষ্ঠা না থাকলে কিছুই করা সম্ভব নয়। রাজনীতিবিদ সৎ হলে আমলারা সৎ থাকতে বাধ্য। ইতিহাস তা-ই বলে। রাজনীতিবিদ সৎ ও দক্ষ না হলে  আমলারা সুযোগ নেবে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ দুর্নীতিবাজ আর অদক্ষদের দিয়ে তৈরি সম্ভব নয়। আগাছা বেছে ফেলতে হবে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার বিকল্প নেই। বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। আরও এগিয়ে যাবে। রাজনৈতিক সততা জাদুঘরে চলে যেতে পারে না। এ সততাকে ফিরিয়ে আনতে হবে ফিনিক্স পাখির মতো। প্রাচীন মিসরের এই পাখির নাম ছিল বেনু। হরেক রঙের মিশেল এই পাখিকে নিয়ে আছে অনেক মিথ বা প্রবাদ। হাজার বছর বাঁচে ফিনিক্স। এক পর্যায়ে বেঁচে থাকার ক্লান্তি নিয়ে নিজেরা নিজেদের ধ্বংস করতে এক ধরনের আগুন সৃষ্টি করে। সেই আগুনে ঝাঁপিয়ে পড়ে নিজেকে শেষ করতে। কিন্তু শেষ হয় না কোনো কিছুই। ছাই থেকে আবার জন্ম হয় শিশু ফিনিক্সের। অমরত্ব নিয়ে সেই পাখির ছানা বেরিয়ে আসে দুনিয়ায়। তারপর বেঁচে থাকে হাজার বছর। প্রাচীন আমল থেকেই চালু এই মিথ এখনো আছে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর অনেকের ধারণা ছিল আওয়ামী লীগ আর রাজনীতিতে ফিরে আসবে না। কিন্তু শেখ হাসিনা সেই অসাধ্য সাধন করেছেন। ফিনিক্স পাখির মতো আওয়ামী লীগকে আবার নতুন করে জাগিয়ে দিয়েছেন। সেই রাজনীতি গত ১১ বছরে উইপোকা নীরবে খেয়ে ফেলছে। অতিলোভীরা সর্বনাশ করে ছাড়ছে। আওয়ামী লীগের ভিতরে ঢুকে গেছে, জামায়াত, ফ্রীডম পার্টি, বিএনপি। তারা আওয়ামী লীগের সুবিধাবাদীদের সঙ্গে ভাগবাটোয়ারা করছে। সবাই মিলেমিশে ভালো আছে। কিন্তু ক্ষতি হচ্ছে দেশ ও আওয়ামী লীগের। এ অবস্থা চলতে পারে না। বর্তমান কঠিন বাস্তবতা থেকে শিখতে হবে।

দেশের অনেক বড় রাজনীতিবিদ যখন মাফিজমে জড়িয়ে পড়ে তখন আর বলার কিছু থাকে না। আমরা রাজনীতিবিদদের কাছে ন্যূনতম একটা ভালো কিছু আশা করতেই পারি। সেই আশাকে নষ্ট করার অধিকার তাদের নেই। মোগল সাম্রাজ্যের দীর্ঘ শাসনকালও ক্ষয় হয়েছিল। কোনো ক্ষমতাই চিরস্থায়ী নয়। ভালোকে ভালো বলতে হবে। খারাপকে খারাপ। কিছু মানুষ অর্থবিত্তে দৃষ্টিকটুভাবে বড় হয়েছে ১১ বছরে। এ বাস্তবতা দৃশ্যমান। হঠাৎ করে কোন আলাদিনের প্রদীপ পেয়েছে তারা কেউ জানে না। শুধু ঢাকা শহরে নয়, গ্রামে গঞ্জে একই চিত্র। অনেক পিয়ন-দারোয়ানের বিত্তবৈভব নিয়েও গল্প শুনি। তাদের সম্পদ ও বাড়ির ছবি দেখি। কীভাবে তারা বিশাল রাজত্ব সৃষ্টি করলেন? জবাব কারও কাছে নেই। আবার অনেক এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান ও তাদের আত্মীয়-পরিজনের বিত্তবৈভবও বেড়েছে। মাঠে তারা গডফাদার ভাব ধরেছেন। গডফাদার সেজে রাজনীতির দিন শেষ। মাঠে থাকা গডফাদাররা ঠিক হয়ে যান। বঙ্গবন্ধুর মেয়ে মাঠে নেমেছেন। কাউকে ছাড় দেবেন না। তিনি এখন শুধু আওয়ামী লীগের নেত্রী নন, সাধারণ মানুষের শেষ ঠিকানা। এভাবে আর চলে না। আবারও বলছি, বঙ্গবন্ধুকন্যা সঠিক পথে রয়েছেন। তিনি সঠিক সময়ে আঘাত হেনেছেন। এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা অব্যাহত রাখতে হবে। লুটেরাদের ধরতে হবে। সমাজের ভিতরে লুকিয়ে থাকা অপরাধী চক্রকে বের করে দিতে হবে রাজনৈতিক পরিমন্ডল থেকে। কোনো অন্যায় দীর্ঘমেয়াদে চলতে পারে না। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ সরকারি পদে বসে ক্ষমতার অপব্যবহারের অধিকার কারও নেই। রাষ্ট্রের থেকে বেতন নিয়ে নিজের পদকে ব্যবসায় ব্যবহার করবেন না। মানুষ আপনাদের ক্ষমা করবে না। আজ হোক কাল সবকিছুর জবাব দিতে হবে। ক্ষমতায় থাকতে হয় মানুষের মন জয় করে। উন্নয়ন ব্যাহত হয় আইনের শাসনের অভাবে। তাজমহল নির্মাণ করেও স্বস্তিতে ছিলেন না সম্রাট শাহজাহান। তার পুত্রই প্রশ্নবিদ্ধ করেছিলেন পিতাকে। একপর্যায়ে রাষ্ট্রের অর্থ সম্পদের অপচয়ের অভিযোগ এনে পিতাকে আটকও করেন। ইতিহাস থেকে শিখতে হবে। হুমায়ূন আহমেদ বলেছেন, ‘অধিকাংশ মানুষ কল্পনায় সুন্দর, অথবা সুন্দর দূর থেকে। কাছে এলেই আকর্ষণ কমে যায়। সব মানুষ একই। কারও সম্পর্কে যত কম জানা যায়, সে তত ভালো মানুষ।’ মানুষকে খুব সহজে খুশিও করা যায় না। একজনের একবার উপকার করবেন, দ্বিতীয়বার করবেন, তৃতীয়বার না পারলে তিনি আজীবন আপনার বিপক্ষে চলে যাবেন। আপনার জীবন অতিষ্ঠ করে তুলবেন। মানুষকে সারা দুনিয়া দিয়েও খুশি করা যায় না। বড় জটিল এই দুনিয়াদারি।

খান আতার কথায় কলিম শরাফীর একটি গান রয়েছে- ‘পথে পথে দিলাম ছড়াইয়া রে/সে দুঃখের চোখেরও পানি/ ও আমার চক্ষু নাই/পাড় নাই কিনার নাইরে/ও আমার চক্ষু নাই...’। অসাধারণ দরাজ গলা কলিম শরাফীর। মানুষের জীবনে অনেক সময় আমরাও দুঃখকে ছড়িয়ে দিয়ে হেঁটে যাই অজানার পথে। জানি না গন্তব্যের শেষ। অশান্তির অনল আমাদের মাঝে দহন তৈরি করে। বাস্তব জীবনে আমাদের চোখ সরানোর সুযোগ নেই। শর্টকাট পথে বিত্তশালী বনার প্রতিযোগিতা আজ সমাজে অশান্তি তৈরি করছে। এই বাজে প্রতিযোগিতা থেকে এ সমাজকে বের করে আনতে হবে। চিন্তার পরিশীলতা তৈরি করতে হবে। তারুণ্যকে বাঁচাতে হবে মাদকের কবল থেকে। ইতিবাচক স্বপ্নচারিতা ছড়িয়ে দিতে হবে সবার মাঝে। দেখাতে হবে সুন্দর আগামীর পথ। সেই পথে বাধা সৃষ্টিকারী দানবদের প্রতিরোধ করতে হবে সবাইকে মিলিতভাবেই। এ চেষ্টা যত কঠিন হোক না কেন বাস্তবায়ন করতে হবে। বাংলাদেশ আমাদের। ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত এই দেশটাকে ভালোবাসতে হবে। দেশের প্রতি মায়া-দরদ তৈরি হলে সমস্যা থাকে না। প্রতিবেশী ভারতেও রাজনীতিবিদদের দেশপ্রেম নিয়ে আমরা আলোচনা করি।

বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী পড়ার পর কোনো রাজনৈতিক কর্মী আর অন্যায় করতে পারে না। বঙ্গবন্ধুর সত্যিকারের আদর্শের কথাই আগামীর প্রজন্মকে জানাতে হবে। তাহলে এত সমস্যা আর থাকে না। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী কোনো নির্দেশ দিলে বাস্তবায়নের দায়িত্ব দলের নেতাদের। আর প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিলে বাস্তবায়নের দায়িত্ব সরকারের নীতিনির্ধারকদের। এখানে কোনো গাফিলতি আর গল্পবাজি-বক্তৃতার সুযোগ নেই। আজ হোক কাল অনেককে জবাব দিতে হবে- পিয়ন, দারোয়ানরা কী করে দলীয় পদ পায়? রাস্তার টোকাই, ফ্রীডম পার্টি, বিএনপি-জামায়াত কী করে দলীয় পদে বসে? যাদের উত্তর দেওয়ার কথা তারা প্রশ্ন করে বক্তৃতা দিলে এই জবাব কে দেবে? দিনের পর দিন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার চোখের সামনে কী করে অপরাধ সাম্রাজ্যের বিকাশ হয়? হাজারো প্রশ্ন মানুষের মনে। দল ও সরকার চালানো একজনের দায়িত্ব নয়। যার যা দায়িত্ব পালন করতে হবে। মনে রাখুন, সময়কে জোর করে আটকে রাখা যায় না। নদী বয়ে যায় আপন মহিমায়। খোলা আকাশটা অনেক সময় মেঘে ঢেকে যায়। বাগানের জঙ্গলও পরিষ্কার করতে হয় মালীকে। না হলে ফুল ফুটবে না। পরিবেশ না হলে পাখিও গান গায় না। মানুষেরও বুকের ভিতরে জমে থাকা কষ্টগুলো একটা সময় বেরিয়ে আসে নিজের অজান্তে। তখন আর কিছু লুকোনো যায় না।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা
টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি
৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম